শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুলাই, ২০১৮

বিএনপি : বর্তমান পরিপ্রেক্ষিত এবং বাস্তবতা

আবু হেনা
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি : বর্তমান পরিপ্রেক্ষিত এবং বাস্তবতা

দেশের ক্রমাবনতিশীল অসুস্থ রাজনৈতিক পরিস্থিতির শিকারে পরিণত হয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এখন একটি চরম ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর ‘বাংলাদেশ বাংলাদেশিদের জন্য’ এ আদর্শ বুকে ধারণ করে যে রাজনৈতিক দলটি দেশ গড়ার দৃঢ়প্রত্যয় নিয়ে বাংলাদেশের জনগণের মাঝে আত্মপ্রকাশ করেছিল তা ছিল একটি ‘জাতীয় মিলন ও ঐক্যের’ প্রতীক। দলের ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছিল : ‘এ দলের বৈপ্লবিক উদারতা ও বিশালতা সকল দেশপ্রেমিক মানুষকে এই অটল ঐক্যবাদী কাতারে শামিল করে জাতীয় পর্যায়ে স্থিতিশীলতা এবং সার্বিক উন্নতি ও প্রগতি আনতে সক্ষম হবে বলে যৌক্তিক ও বাস্তব আশা ও সম্পূর্ণ বিশ্বাস আমাদের আছে।’ দলের ঘোষণায় আরও বলা হয়েছে : ‘অবিস্মরণীয় কাল থেকে বাংলাদেশি জনগণ এক অনস্বীকার্য স্বকীয়তা ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে উপমহাদেশের অন্যান্য জাতিসত্তা থেকে পৃথক অস্তিত্ব বজায় রেখেছে। ভৌগোলিক অবস্থান, অভিন্ন ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতা, ভাষাগত ও সাংস্কৃতিক ঐক্য এবং স্বতন্ত্র বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী চেতনার ভিত্তিমূল দৃঢ় করেছে। বহিঃশত্রু, সাম্রাজ্যবাদ, উপনিবেশবাদ এবং আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে যুগ-যুগান্তরের সংগ্রাম এ চেতনাকে বলিষ্ঠ করেছে। চূড়ান্ত পর্যায়ে ১৯৭১-এর ঐতিহাসিক লোকায়ত সশস্ত্র স্বাধীনতা সংগ্রাম বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে সুসংহত, দৃঢ়বদ্ধ ও স্পষ্টতর রূপ দিয়েছে। ধর্ম, গোত্র, অঞ্চলনির্বিশেষে সব বাংলাদেশি এক ঐক্যবদ্ধ জাতিতে পরিণত হয়েছে। স্বনির্ভর সংগ্রামের মাধ্যমে এই জাতি তার নিজস্ব আবাসভূমি, স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে।

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটি হচ্ছে দলের প্রধান নীতি নির্ধারণী অঙ্গ। এ কমিটি দলের নীতি ও কর্মসূচি প্রণয়ন ও প্রবর্তন করবে। দলের চেয়ারপারসন, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও মহাসচিব স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বলে গণ্য হবেন। জাতীয় কাউন্সিলের দায়িত্ব হলো স্থায়ী কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত ও প্রবর্তিত দলের নীতি ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও কার্যকর করা। জাতীয় কমিটির সদস্য ও কর্মকর্তাদের নির্বাচনও জাতীয় কাউন্সিলের এখতিয়ার। দলের গঠনতন্ত্র সংশোধন করার সর্বোচ্চ ক্ষমতাও জাতীয় কাউন্সিলের ওপর ন্যস্ত। সেই কারণে প্রতি তিন মাসে একবার জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা হতে হবে এবং বছরে অন্তত একবার জাতীয় কাউন্সিলের অধিবেশন হতে হবে। প্রতি ছয় মাসে অন্তত একবার জাতীয় নির্বাহী কমিটির বর্ধিত সভা হতে হবে। দলের একটি পার্লামেন্টারি কমিটি থাকবে এবং এ কমিটির সভাপতি হবেন দলের চেয়ারপারসন। জাতীয় স্থায়ী কমিটি, নির্বাহী কমিটি, জাতীয় কাউন্সিলে সভাপতিত্ব করার জন্য প্রয়োজনবোধে চেয়ারপারসন একজন সদস্যকে মনোনয়ন দিতে পারবেন। কিন্তু পার্লামেন্টারি বোর্ডে তিনিই সভাপতিত্ব করবেন। বিএনপির মূল মতাদর্শ ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ ১৯৭৭ সালের ২২ এপ্রিল প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে জিয়াউর রহমান সংবিধানের অষ্টম অনুচ্ছেদ পরিবর্তন করে যে ফরমান জারি করেন তা-ই দলের দার্শনিক ভিত্তি। এ অনুচ্ছেদের সংশোধিত ধারাগুলো : সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র অর্থাৎ অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুবিচার— এই নীতিসমূহ এবং তৎসহ এই নীতিসমূহ হইতে উদ্ভূত এইভাবে বর্ণিত অন্য সকল রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বলিয়া পরিগণিত হইবে।

(১ ক)  সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসই হইবে যাবতীয় কার্যাবলির ভিত্তি। জাতীয়তাবাদের কথা বলতে গিয়ে জিয়াউর রহমান বলেন : ‘জাতীয়তাবাদের টার্গেট হবে জনগণ। কারণ জনগণই সকল শক্তির উৎস। এজন্যই আমরা গ্রামে গ্রামে সংগঠন করছি, প্রতিষ্ঠা করেছি সামাজিক অর্থনৈতিক স্বনির্ভর গ্রামসরকার।... আমরা স্বপ্ন দেখছি একটি শোষণমুক্ত সমাজ গঠনের।’

১৯৮১ সালে মার্কাম ফ্রান্ডাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের দেশ, আমাদের ভূমি।... আমাদের ভূমি অনেক বিজেতা এসে নষ্ট করেছে। এখন সুযোগ এসেছে আমাদের এই ভূমি আমরা চাষাবাদ করি এবং এর উৎপাদনশীলতা বাড়াই। শিল্প গড়ে তুলি এবং মর্যাদার সঙ্গে মাথা উঁচু করে দাঁড়াই।... আমাদের আস্থা রাখতে হবে নিজেদের শক্তিতে... কোনো বিদেশবাদ নয়।’ বিএনপি একটি জীবনদর্শন, একটি জীবনতত্ত্ব, রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক মতাদর্শ। এটা কোনো ঠুনকো বিষয় নয়, হঠাৎ করে হাওয়ায় মিলিয়ে যাওয়া অথবা সমুদ্রের তলদেশে তলিয়ে যাওয়ার দল নয়। এ দলের ভিত এ দেশের মাটির গভীরতম স্তরে জনগণের হৃদয়ে প্রোথিত। ১৯৮১ সালের ৩০ মের রাতে কিছু উচ্ছৃঙ্খল সেনা সদস্যের হাতে প্রেসিডেন্ট জিয়ার মৃত্যু হলেও জিয়ার আদর্শ অমর হয়ে আছে বাংলাদেশের মানুষের মাঝে। সেই একই আদর্শ বুকে ধরে বিএনপির নেতা-কর্মী-সমর্থক মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকবেন চিরকাল। জিয়াউর রহমানই প্রথম প্রেসিডেন্ট যিনি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার মৃত্যুর পর তার অনুসারী বিচারপতি সাত্তারও একইভাবে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন। তারপর বেগম জিয়ার নেতৃত্বে দীর্ঘ ৩৬ বছর ধরে বিএনপির বিজয়যাত্রা অব্যাহতভাবে চলেছে। তিনবার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন তিনি (দুবার বিরোধীদলীয় নেতা)। প্রেসিডেন্ট জিয়ার ১৯ দফা অনুসরণ করে দেশের অবকাঠামো নির্মাণ করেছেন। দেশের জনগণকে সংসদীয় গণতন্ত্র উপহার দিয়েছেন। এ দেশের গণমানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক গণতন্ত্রকে সুদৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য সংবিধানে ত্রয়োদশ সংশোধনী এনে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারব্যবস্থা প্রণয়ন করেন তিনি। দীর্ঘ পরিক্রমায় ৩৬ বছরের কর্মময় জীবন শেষে তিনি আজ ২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দণ্ডিত হয়ে ২২৮ বছরের পুরনো পরিত্যক্ত কারাগারে নির্জন কারাবাস ভোগ করছেন। একদিন ভারতসম্রাট শাহজাহান যেমন আগ্রার দুর্গে বন্দী অবস্থায় তাজমহলের দিকে অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকতেন, আজ বেগম জিয়াও তেমনি তার নির্জন সেল থেকে বিশাল আকাশের দিকে চেয়ে অতীত স্মৃতি মন্থন করেন। ১২ বছর আগে রাজত্ব হারিয়েছেন তিনি। প্রবাসে বসবাসরত এবার পুত্রের হাতে তুলে দিয়েছেন দল পরিচালনার দায়িত্ব। এবারের ঈদে পরিবারের ২০ জন সদস্যের তার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে। দলের কোনো নেতা-কর্মী তার দেখা পাননি। অন্যদিকে জিয়ার মাজারে ১০ হাজার নেতা-কর্মীর সমাবেশ ঘটেছে ওইদিন।

এদিকে তারেক রহমানও বাংলাদেশের বাইরে ব্রিটিশ সরকারের রাজনৈতিক আশ্রয়ে প্রায় ১০ বছর ধরে বাংলাদেশ থেকে অনুপস্থিত রয়েছেন। একই মামলায় তারও ১০ বছর কারাদণ্ড এবং ২ কোটি টাকা জরিমানা হয়েছে। এর আগে মানিলন্ডারিং মামলায় তার সাত বছর সাজা হয়েছে। ২১ আগস্ট হত্যা মামলায় তার ফাঁসি পর্যন্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অতএব আগামী দিন বিএনপির জন্য আরও বিপত্সংকুল। ২৩ জুন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপির গঠনতন্ত্রের ৭ ধারা বিলুপ্ত করে গঠনতন্ত্র সংশোধনের তীব্র সমালোচনা করেছেন। নির্বাচন কমিশনও এ সংশোধনীকে সংবিধান পরিপন্থী বলে মনে করছে। বিএনপির দলীয় নিবন্ধনের ক্ষেত্রে এ সংশোধনী জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

জাতীয় নির্বাচন যতই এগিয়ে আসছে ততই বিএনপি ভারতপন্থি না ভারতবিরোধী— এ ধরনের প্রশ্ন উঠছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময় ভারতের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং স্পষ্টভাবে বলে গিয়েছিলেন যে, বিএনপি ছাড়াই বাংলাদেশে নির্বাচন হওয়া সম্ভব। তখন ভারতের কংগ্রেস সরকার খোলাখুলিভাবেই আওয়ামী লীগের পক্ষ নিয়েছিল এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। বিজেপি সরকার সুজাতা সিংকে তার সময় পূর্তির আগেই বিদায় দিয়েছিল। সম্প্রতি বিবিসির সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে বিএনপি মহাসচিব বলেছেন, পারস্পরিক স্বার্থ ও মর্যাদাবোধই ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ভিত রচনা করবে। তিনি সঠিকভাবেই বলেছেন বিএনপি বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল। অতএব বিএনপি বাংলাদেশের স্বার্থই দেখবে। ওটাই স্বাভাবিক। বিএনপির পররাষ্ট্রনীতি ভিশন-২০৩০-এ পুনর্বার স্পষ্টভাবে বিবৃত হয়েছে : ৪১. বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও রাষ্ট্রীয় মর্যাদা অক্ষুণ্ন্ন রাখতে বিএনপি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বিএনপি অন্য কোনো রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ এবং অন্য কোনো রাষ্ট্রের জন্য নিরাপত্তা সমস্যা সৃষ্টি করবে না। একইভাবে বিএনপি দৃঢ় অঙ্গীকার করছে যে, অন্য কোনো রাষ্ট্রও বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় হুমকি সৃষ্টি করলে শক্ত প্রতিরোধ (resistance) গড়ে তোলা হবে। বিএনপি বিশ্বাস করে, আমাদের সীমান্তের বাইরে বাংলাদেশের বন্ধু রয়েছে, কোনো প্রভু নেই। বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হবে। বিএনপি মুসলিম উম্মাহ ও প্রতিবেশী দেশসমূহের সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক গড়ে তুলবে। অতএব বিএনপির পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে কারও কোনো অস্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত নয়। আজ আর একটি নির্বাচনের প্রাক্কালে একটি কথা স্পষ্টভাবে বলা প্রয়োজন যে, ১৯৭১-এ যে ঐতিহাসিক মুক্তিসংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটেছিল তার মূলে ছিল এ দেশের জনগণের এক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ গড়ে তোলার প্রবল আকাঙ্ক্ষা। সবচেয়ে বড় চাওয়া-পাওয়া এ অঞ্চলের জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যই ১৯০৪ সালে লর্ড কার্জন পূর্ব বাংলার সঙ্গে আসামকে সংযুক্ত করে একটি আলাদা প্রদেশ প্রতিষ্ঠা করেন। সৃষ্টি হয় কার্জন হল ও ঢাকা হাই কোর্ট। কিন্তু কলকাতার এলিটরা তা মেনে নেয়নি। এ গণতন্ত্রই ১৯৪৭ সালে পূর্ব বাংলাকে পশ্চিম বাংলা থেকে পৃথক করে পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত করেছিল। কারণ অবিভক্ত বাংলায় এ অঞ্চলের মানুষই গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বাংলার শাসন চালাবে এ আশঙ্কায় কলকাতার এলিটরা বঙ্গভঙ্গের পক্ষে ভোট দিয়েছিল। এরপর গণতন্ত্রের কারণে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট জয়লাভ করলে পাকিস্তানিরা গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যার প্রচেষ্টা চালায়। এ অসদুদ্দেশ্যেই আইয়ুব খান সামরিক শাসন জারি করে মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে ১৯৬২-এর ছাত্র, শ্রমিক, কৃষক, জনতার আন্দোলন ছিল গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার। তারপর গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ১৯৭০-এর নির্বাচনে এ দেশের সব মানুষের স্বাধীন-সার্বভৌম গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষের গণরায়ই ২৬ মার্চের রাতে অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের বিদ্রোহের মাধ্যমে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের রূপ পরিগ্রহ করে। এ দেশের মানুষের হৃদয়ে দীর্ঘদিন থেকে লালিত গণতন্ত্র আজ আবার সংকটের আবর্তে নিপতিত। আজ তাই ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে একযোগে এগিয়ে আসতে হবে। আজ সেই প্রক্রিয়াকে আরও সুসংহত ও সুবিন্যস্ত করার জন্য প্রয়োজন স্বপ্ন ও প্রত্যাশাকে সুচারুরূপে সাজানো। এ দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির মূল চাবিকাঠি নিহিত রয়েছে স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক, প্রতিনিধিত্বশীল, জননির্ভর সক্রিয় অংশীদারিত্বের গণতান্ত্রিক রাজনীতির মধ্যে।

বর্তমান সরকার যা করতে পারে তা হচ্ছে এ প্রক্রিয়ার সূচনা ঘটানো। সে প্রয়াস আরও সুচিন্তিত, সংহত ও সুপরিচালিত হওয়া প্রয়োজন। দরকার ইতিবাচক পদক্ষেপ ও জনকল্যাণমুখী রাজনীতি। প্রয়োজন সমাজের উপরিস্থলে আত্মশুদ্ধি ও শাশ্বত মূল্যবোধের পুনরুজ্জীবন ঘটানো। আজ কে কত ‘ভারতপন্থি’ এ প্রতিযোগিতায় মূল্যবোধের বিকৃতি ঘটেছে। ক্ষমতায় যাওয়া ও ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এই প্রতিযোগীরা ভাবছেন—

‘আমিও শীতের রাত্তিরে

না হয় বরুণ মিত্তিরে

দিলাম দেহের কিছুটা তাপ

কি আসে যায়?’

তাত্ক্ষণিক লাভের জন্য মানবসভার ও আত্মমর্যাদার এ অবমাননাকর বেসাতি রাষ্ট্রক্ষমতার লোভে অনেকেই করছেন। এখন প্রয়োজন মোড় ফেরানোর। আত্মশুদ্ধির ও মূল্যবোধের পুনর্জাগরণের যে ইতিবাচক প্রক্রিয়া তাকে ফিরিয়ে আনতে হবে আলোকিত মঞ্চের প্রাণকেন্দ্রে।

আজ সমাজের শীর্ষ অংশের মধ্যে রয়েছে এক দুঃসহ দেউলিয়াপনা। রয়েছে প্রকৃত নেতৃত্বের প্রকট শূন্যতা। এ শ্রেণির প্রায় সবাই সর্বক্ষণ স্বার্থপর ও আত্মকেন্দ্রিক লক্ষ্য ও অভীষ্ট অর্জনের সর্বগ্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত। আজ প্রয়োজন নিখাদ দেশপ্রেম এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যতের আশা ও বিশ্বাসে বলীয়ান এলিট শ্রেণি যারা দেশের মানুষের ভাগ্যে কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আনতে পারে, অর্জন করতে পারে সার্বিক উন্নতি ও সমৃদ্ধি।

            লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম