শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুলাই, ২০১৮

বিএনপি : বর্তমান পরিপ্রেক্ষিত এবং বাস্তবতা

আবু হেনা
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি : বর্তমান পরিপ্রেক্ষিত এবং বাস্তবতা

দেশের ক্রমাবনতিশীল অসুস্থ রাজনৈতিক পরিস্থিতির শিকারে পরিণত হয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এখন একটি চরম ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর ‘বাংলাদেশ বাংলাদেশিদের জন্য’ এ আদর্শ বুকে ধারণ করে যে রাজনৈতিক দলটি দেশ গড়ার দৃঢ়প্রত্যয় নিয়ে বাংলাদেশের জনগণের মাঝে আত্মপ্রকাশ করেছিল তা ছিল একটি ‘জাতীয় মিলন ও ঐক্যের’ প্রতীক। দলের ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছিল : ‘এ দলের বৈপ্লবিক উদারতা ও বিশালতা সকল দেশপ্রেমিক মানুষকে এই অটল ঐক্যবাদী কাতারে শামিল করে জাতীয় পর্যায়ে স্থিতিশীলতা এবং সার্বিক উন্নতি ও প্রগতি আনতে সক্ষম হবে বলে যৌক্তিক ও বাস্তব আশা ও সম্পূর্ণ বিশ্বাস আমাদের আছে।’ দলের ঘোষণায় আরও বলা হয়েছে : ‘অবিস্মরণীয় কাল থেকে বাংলাদেশি জনগণ এক অনস্বীকার্য স্বকীয়তা ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে উপমহাদেশের অন্যান্য জাতিসত্তা থেকে পৃথক অস্তিত্ব বজায় রেখেছে। ভৌগোলিক অবস্থান, অভিন্ন ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতা, ভাষাগত ও সাংস্কৃতিক ঐক্য এবং স্বতন্ত্র বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী চেতনার ভিত্তিমূল দৃঢ় করেছে। বহিঃশত্রু, সাম্রাজ্যবাদ, উপনিবেশবাদ এবং আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে যুগ-যুগান্তরের সংগ্রাম এ চেতনাকে বলিষ্ঠ করেছে। চূড়ান্ত পর্যায়ে ১৯৭১-এর ঐতিহাসিক লোকায়ত সশস্ত্র স্বাধীনতা সংগ্রাম বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে সুসংহত, দৃঢ়বদ্ধ ও স্পষ্টতর রূপ দিয়েছে। ধর্ম, গোত্র, অঞ্চলনির্বিশেষে সব বাংলাদেশি এক ঐক্যবদ্ধ জাতিতে পরিণত হয়েছে। স্বনির্ভর সংগ্রামের মাধ্যমে এই জাতি তার নিজস্ব আবাসভূমি, স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে।

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটি হচ্ছে দলের প্রধান নীতি নির্ধারণী অঙ্গ। এ কমিটি দলের নীতি ও কর্মসূচি প্রণয়ন ও প্রবর্তন করবে। দলের চেয়ারপারসন, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও মহাসচিব স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বলে গণ্য হবেন। জাতীয় কাউন্সিলের দায়িত্ব হলো স্থায়ী কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত ও প্রবর্তিত দলের নীতি ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও কার্যকর করা। জাতীয় কমিটির সদস্য ও কর্মকর্তাদের নির্বাচনও জাতীয় কাউন্সিলের এখতিয়ার। দলের গঠনতন্ত্র সংশোধন করার সর্বোচ্চ ক্ষমতাও জাতীয় কাউন্সিলের ওপর ন্যস্ত। সেই কারণে প্রতি তিন মাসে একবার জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা হতে হবে এবং বছরে অন্তত একবার জাতীয় কাউন্সিলের অধিবেশন হতে হবে। প্রতি ছয় মাসে অন্তত একবার জাতীয় নির্বাহী কমিটির বর্ধিত সভা হতে হবে। দলের একটি পার্লামেন্টারি কমিটি থাকবে এবং এ কমিটির সভাপতি হবেন দলের চেয়ারপারসন। জাতীয় স্থায়ী কমিটি, নির্বাহী কমিটি, জাতীয় কাউন্সিলে সভাপতিত্ব করার জন্য প্রয়োজনবোধে চেয়ারপারসন একজন সদস্যকে মনোনয়ন দিতে পারবেন। কিন্তু পার্লামেন্টারি বোর্ডে তিনিই সভাপতিত্ব করবেন। বিএনপির মূল মতাদর্শ ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ ১৯৭৭ সালের ২২ এপ্রিল প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে জিয়াউর রহমান সংবিধানের অষ্টম অনুচ্ছেদ পরিবর্তন করে যে ফরমান জারি করেন তা-ই দলের দার্শনিক ভিত্তি। এ অনুচ্ছেদের সংশোধিত ধারাগুলো : সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র অর্থাৎ অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুবিচার— এই নীতিসমূহ এবং তৎসহ এই নীতিসমূহ হইতে উদ্ভূত এইভাবে বর্ণিত অন্য সকল রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বলিয়া পরিগণিত হইবে।

(১ ক)  সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসই হইবে যাবতীয় কার্যাবলির ভিত্তি। জাতীয়তাবাদের কথা বলতে গিয়ে জিয়াউর রহমান বলেন : ‘জাতীয়তাবাদের টার্গেট হবে জনগণ। কারণ জনগণই সকল শক্তির উৎস। এজন্যই আমরা গ্রামে গ্রামে সংগঠন করছি, প্রতিষ্ঠা করেছি সামাজিক অর্থনৈতিক স্বনির্ভর গ্রামসরকার।... আমরা স্বপ্ন দেখছি একটি শোষণমুক্ত সমাজ গঠনের।’

১৯৮১ সালে মার্কাম ফ্রান্ডাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের দেশ, আমাদের ভূমি।... আমাদের ভূমি অনেক বিজেতা এসে নষ্ট করেছে। এখন সুযোগ এসেছে আমাদের এই ভূমি আমরা চাষাবাদ করি এবং এর উৎপাদনশীলতা বাড়াই। শিল্প গড়ে তুলি এবং মর্যাদার সঙ্গে মাথা উঁচু করে দাঁড়াই।... আমাদের আস্থা রাখতে হবে নিজেদের শক্তিতে... কোনো বিদেশবাদ নয়।’ বিএনপি একটি জীবনদর্শন, একটি জীবনতত্ত্ব, রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক মতাদর্শ। এটা কোনো ঠুনকো বিষয় নয়, হঠাৎ করে হাওয়ায় মিলিয়ে যাওয়া অথবা সমুদ্রের তলদেশে তলিয়ে যাওয়ার দল নয়। এ দলের ভিত এ দেশের মাটির গভীরতম স্তরে জনগণের হৃদয়ে প্রোথিত। ১৯৮১ সালের ৩০ মের রাতে কিছু উচ্ছৃঙ্খল সেনা সদস্যের হাতে প্রেসিডেন্ট জিয়ার মৃত্যু হলেও জিয়ার আদর্শ অমর হয়ে আছে বাংলাদেশের মানুষের মাঝে। সেই একই আদর্শ বুকে ধরে বিএনপির নেতা-কর্মী-সমর্থক মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকবেন চিরকাল। জিয়াউর রহমানই প্রথম প্রেসিডেন্ট যিনি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার মৃত্যুর পর তার অনুসারী বিচারপতি সাত্তারও একইভাবে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন। তারপর বেগম জিয়ার নেতৃত্বে দীর্ঘ ৩৬ বছর ধরে বিএনপির বিজয়যাত্রা অব্যাহতভাবে চলেছে। তিনবার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন তিনি (দুবার বিরোধীদলীয় নেতা)। প্রেসিডেন্ট জিয়ার ১৯ দফা অনুসরণ করে দেশের অবকাঠামো নির্মাণ করেছেন। দেশের জনগণকে সংসদীয় গণতন্ত্র উপহার দিয়েছেন। এ দেশের গণমানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক গণতন্ত্রকে সুদৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য সংবিধানে ত্রয়োদশ সংশোধনী এনে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারব্যবস্থা প্রণয়ন করেন তিনি। দীর্ঘ পরিক্রমায় ৩৬ বছরের কর্মময় জীবন শেষে তিনি আজ ২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দণ্ডিত হয়ে ২২৮ বছরের পুরনো পরিত্যক্ত কারাগারে নির্জন কারাবাস ভোগ করছেন। একদিন ভারতসম্রাট শাহজাহান যেমন আগ্রার দুর্গে বন্দী অবস্থায় তাজমহলের দিকে অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকতেন, আজ বেগম জিয়াও তেমনি তার নির্জন সেল থেকে বিশাল আকাশের দিকে চেয়ে অতীত স্মৃতি মন্থন করেন। ১২ বছর আগে রাজত্ব হারিয়েছেন তিনি। প্রবাসে বসবাসরত এবার পুত্রের হাতে তুলে দিয়েছেন দল পরিচালনার দায়িত্ব। এবারের ঈদে পরিবারের ২০ জন সদস্যের তার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে। দলের কোনো নেতা-কর্মী তার দেখা পাননি। অন্যদিকে জিয়ার মাজারে ১০ হাজার নেতা-কর্মীর সমাবেশ ঘটেছে ওইদিন।

এদিকে তারেক রহমানও বাংলাদেশের বাইরে ব্রিটিশ সরকারের রাজনৈতিক আশ্রয়ে প্রায় ১০ বছর ধরে বাংলাদেশ থেকে অনুপস্থিত রয়েছেন। একই মামলায় তারও ১০ বছর কারাদণ্ড এবং ২ কোটি টাকা জরিমানা হয়েছে। এর আগে মানিলন্ডারিং মামলায় তার সাত বছর সাজা হয়েছে। ২১ আগস্ট হত্যা মামলায় তার ফাঁসি পর্যন্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অতএব আগামী দিন বিএনপির জন্য আরও বিপত্সংকুল। ২৩ জুন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপির গঠনতন্ত্রের ৭ ধারা বিলুপ্ত করে গঠনতন্ত্র সংশোধনের তীব্র সমালোচনা করেছেন। নির্বাচন কমিশনও এ সংশোধনীকে সংবিধান পরিপন্থী বলে মনে করছে। বিএনপির দলীয় নিবন্ধনের ক্ষেত্রে এ সংশোধনী জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

জাতীয় নির্বাচন যতই এগিয়ে আসছে ততই বিএনপি ভারতপন্থি না ভারতবিরোধী— এ ধরনের প্রশ্ন উঠছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময় ভারতের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং স্পষ্টভাবে বলে গিয়েছিলেন যে, বিএনপি ছাড়াই বাংলাদেশে নির্বাচন হওয়া সম্ভব। তখন ভারতের কংগ্রেস সরকার খোলাখুলিভাবেই আওয়ামী লীগের পক্ষ নিয়েছিল এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। বিজেপি সরকার সুজাতা সিংকে তার সময় পূর্তির আগেই বিদায় দিয়েছিল। সম্প্রতি বিবিসির সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে বিএনপি মহাসচিব বলেছেন, পারস্পরিক স্বার্থ ও মর্যাদাবোধই ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ভিত রচনা করবে। তিনি সঠিকভাবেই বলেছেন বিএনপি বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল। অতএব বিএনপি বাংলাদেশের স্বার্থই দেখবে। ওটাই স্বাভাবিক। বিএনপির পররাষ্ট্রনীতি ভিশন-২০৩০-এ পুনর্বার স্পষ্টভাবে বিবৃত হয়েছে : ৪১. বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও রাষ্ট্রীয় মর্যাদা অক্ষুণ্ন্ন রাখতে বিএনপি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বিএনপি অন্য কোনো রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ এবং অন্য কোনো রাষ্ট্রের জন্য নিরাপত্তা সমস্যা সৃষ্টি করবে না। একইভাবে বিএনপি দৃঢ় অঙ্গীকার করছে যে, অন্য কোনো রাষ্ট্রও বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় হুমকি সৃষ্টি করলে শক্ত প্রতিরোধ (resistance) গড়ে তোলা হবে। বিএনপি বিশ্বাস করে, আমাদের সীমান্তের বাইরে বাংলাদেশের বন্ধু রয়েছে, কোনো প্রভু নেই। বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হবে। বিএনপি মুসলিম উম্মাহ ও প্রতিবেশী দেশসমূহের সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক গড়ে তুলবে। অতএব বিএনপির পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে কারও কোনো অস্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত নয়। আজ আর একটি নির্বাচনের প্রাক্কালে একটি কথা স্পষ্টভাবে বলা প্রয়োজন যে, ১৯৭১-এ যে ঐতিহাসিক মুক্তিসংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটেছিল তার মূলে ছিল এ দেশের জনগণের এক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ গড়ে তোলার প্রবল আকাঙ্ক্ষা। সবচেয়ে বড় চাওয়া-পাওয়া এ অঞ্চলের জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যই ১৯০৪ সালে লর্ড কার্জন পূর্ব বাংলার সঙ্গে আসামকে সংযুক্ত করে একটি আলাদা প্রদেশ প্রতিষ্ঠা করেন। সৃষ্টি হয় কার্জন হল ও ঢাকা হাই কোর্ট। কিন্তু কলকাতার এলিটরা তা মেনে নেয়নি। এ গণতন্ত্রই ১৯৪৭ সালে পূর্ব বাংলাকে পশ্চিম বাংলা থেকে পৃথক করে পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত করেছিল। কারণ অবিভক্ত বাংলায় এ অঞ্চলের মানুষই গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বাংলার শাসন চালাবে এ আশঙ্কায় কলকাতার এলিটরা বঙ্গভঙ্গের পক্ষে ভোট দিয়েছিল। এরপর গণতন্ত্রের কারণে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট জয়লাভ করলে পাকিস্তানিরা গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যার প্রচেষ্টা চালায়। এ অসদুদ্দেশ্যেই আইয়ুব খান সামরিক শাসন জারি করে মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে ১৯৬২-এর ছাত্র, শ্রমিক, কৃষক, জনতার আন্দোলন ছিল গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার। তারপর গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ১৯৭০-এর নির্বাচনে এ দেশের সব মানুষের স্বাধীন-সার্বভৌম গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষের গণরায়ই ২৬ মার্চের রাতে অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের বিদ্রোহের মাধ্যমে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের রূপ পরিগ্রহ করে। এ দেশের মানুষের হৃদয়ে দীর্ঘদিন থেকে লালিত গণতন্ত্র আজ আবার সংকটের আবর্তে নিপতিত। আজ তাই ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে একযোগে এগিয়ে আসতে হবে। আজ সেই প্রক্রিয়াকে আরও সুসংহত ও সুবিন্যস্ত করার জন্য প্রয়োজন স্বপ্ন ও প্রত্যাশাকে সুচারুরূপে সাজানো। এ দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির মূল চাবিকাঠি নিহিত রয়েছে স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক, প্রতিনিধিত্বশীল, জননির্ভর সক্রিয় অংশীদারিত্বের গণতান্ত্রিক রাজনীতির মধ্যে।

বর্তমান সরকার যা করতে পারে তা হচ্ছে এ প্রক্রিয়ার সূচনা ঘটানো। সে প্রয়াস আরও সুচিন্তিত, সংহত ও সুপরিচালিত হওয়া প্রয়োজন। দরকার ইতিবাচক পদক্ষেপ ও জনকল্যাণমুখী রাজনীতি। প্রয়োজন সমাজের উপরিস্থলে আত্মশুদ্ধি ও শাশ্বত মূল্যবোধের পুনরুজ্জীবন ঘটানো। আজ কে কত ‘ভারতপন্থি’ এ প্রতিযোগিতায় মূল্যবোধের বিকৃতি ঘটেছে। ক্ষমতায় যাওয়া ও ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এই প্রতিযোগীরা ভাবছেন—

‘আমিও শীতের রাত্তিরে

না হয় বরুণ মিত্তিরে

দিলাম দেহের কিছুটা তাপ

কি আসে যায়?’

তাত্ক্ষণিক লাভের জন্য মানবসভার ও আত্মমর্যাদার এ অবমাননাকর বেসাতি রাষ্ট্রক্ষমতার লোভে অনেকেই করছেন। এখন প্রয়োজন মোড় ফেরানোর। আত্মশুদ্ধির ও মূল্যবোধের পুনর্জাগরণের যে ইতিবাচক প্রক্রিয়া তাকে ফিরিয়ে আনতে হবে আলোকিত মঞ্চের প্রাণকেন্দ্রে।

আজ সমাজের শীর্ষ অংশের মধ্যে রয়েছে এক দুঃসহ দেউলিয়াপনা। রয়েছে প্রকৃত নেতৃত্বের প্রকট শূন্যতা। এ শ্রেণির প্রায় সবাই সর্বক্ষণ স্বার্থপর ও আত্মকেন্দ্রিক লক্ষ্য ও অভীষ্ট অর্জনের সর্বগ্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত। আজ প্রয়োজন নিখাদ দেশপ্রেম এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যতের আশা ও বিশ্বাসে বলীয়ান এলিট শ্রেণি যারা দেশের মানুষের ভাগ্যে কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আনতে পারে, অর্জন করতে পারে সার্বিক উন্নতি ও সমৃদ্ধি।

            লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

৫ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন
ওয়ানডে দলে ফিরলেন ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ
মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা
এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী
ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত
স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা