শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ আগস্ট, ২০১৮

বায়তুল মোকাররমের খুতবা

ইসলামে মানুষ হত্যার শাস্তি

মুফতি এহসানুল হক জিলানী, পেশ ইমাম
প্রিন্ট ভার্সন
ইসলামে মানুষ হত্যার শাস্তি

এই বিশ্বচরাচরে আল্লাহতায়ালার যত সৃষ্টি রয়েছে, এর মধ্যে শ্রেষ্ঠতম হচ্ছে মানুষ। মানুষ আল্লাহর অত্যন্ত মুহব্বতের সৃষ্টি। আর তাই তো তিনি মানব সৃষ্টির ব্যাপারে ফেরেশতাদের প্রবল আপত্তি উপেক্ষা করেছেন এবং মানুষকে এই জমিনে তাঁর প্রতিনিধি বলে ঘোষণা দিয়েছেন। আল কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর তোমার পালনকর্তা যখন ফেরেশতাদের বললেন, আমি পৃথিবীতে একজন প্রতিনিধি বানাতে যাচ্ছি, তখন তারা বলল, তুমি কি পৃথিবীতে এমন কাউকে সৃষ্টি করবে যে দাঙ্গা-হাঙ্গামার সৃষ্টি করবে এবং রক্তপাত ঘটাবে? অথচ আমরা প্রতিনিয়ত তোমার গুণকীর্তন করছি এবং তোমার পবিত্র সত্তাকে স্মরণ করছি। তিনি বললেন, নিঃসন্দেহে আমি জানি, যা তোমরা জানো না।’ সূরা বাকারা : ৩০। এই মুহব্বত আর ভালোবাসার কারণেই আল্লাহ মানুষকে দান করেছেন তার সৃষ্টিকুলের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর আকৃতি। আল্লাহ রব্বুল আলামিন ইরশাদ করেন, ‘আমি সৃষ্টি করেছি মানুষকে সুন্দরতর অবয়বে।’ সূরা ত্বিন : ৪। শুধু তাই নয়, আল্লাহর সুস্পষ্ট বাণী হচ্ছে, এই বিশ্বজগতের সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন কেবল মানুষেরই জন্য। আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘তিনিই সেই সত্তা যিনি সৃষ্টি করেছেন তোমাদের জন্য জমিনের সবকিছু।’ সূরা বাকারা : ২৯। আল্লাহ যেমন মায়া-মুহব্বত করে মানুষকে সৃষ্টি করেছেন, তেমন মায়া ও ভালোবাসা দিয়ে তিনি মানুষ জাতির সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। একজন মানুষের জীবন, সম্পদ, মানসম্মান আল্লাহর কাছে এত দামি যে, কোরআন ও হাদিসে এসব বিষয়ের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার ব্যাপারে অত্যন্ত কঠোর সব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আল কোরআনে তো আল্লাহ একজন মানুষ হত্যা করাকে গোটা মানব-জাতিকে হত্যার মতো জঘন্য অপরাধ বলে আখ্যায়িত করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘যে কেউ প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ অথবা পৃথিবীতে অনর্থ সৃষ্টি করা ছাড়া কাউকে হত্যা করে সে যেন সব মানুষকেই হত্যা করল।’ সূরা মায়েদা : ৩২। অন্যদিকে একজন মানুষের জীবন রক্ষাকেও গোটা মানবজাতির জীবন রক্ষা বলে সাব্যস্ত করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং যে কারও জীবন রক্ষা করে, সে যেন সবার জীবন রক্ষা করে।’ সূরা মায়েদা : ৩২। যেহেতু একজন মানুষের জীবনের দাম এত বেশি, তাই এর সুরক্ষা ও নিরাপত্তার জন্যও প্রয়োজন কঠোর আইন ও বিধান। আর তাই আল্লাহতায়ালা মানুষের জীবনের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার জন্য কিসাসের মতো কঠোর শাস্তির বিধান দিয়েছেন। কিসাস হচ্ছে কেউ কাউকে অন্যায়ভাবে হত্যা করলে এর শাস্তিস্বরূপ ঘাতককে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা। কোরআনে বলা হয়েছে, ‘হে ইমানদারগণ! তোমাদের প্রতি নিহতদের ব্যাপারে কিসাস গ্রহণ করা বিধিবদ্ধ করা হয়েছে।’ সূরা বাকারা : ১৭৮। আবার এই কিসাসের মধ্যে আল্লাহ মানবজাতির জীবন নিহিত রয়েছে বলে জানিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে বুদ্ধিমানগণ! কিসাসের মধ্যে তোমাদের জন্য জীবন রয়েছে, যাতে তোমরা সাবধান হতে পারো।’ সূরা বাকারা : ১৭৯। আয়াতের উদ্দেশ্য হচ্ছে, অন্যায়ভাবে যখন কোনো ব্যক্তি কোনো মানুষকে হত্যা করে তখন সে এতটাই অপাঙেক্তয় হয়ে যায় যে, সে পৃথিবীতে থাকার, মনুষ্যসমাজে বাস করার অধিকার হারায়। সে হয়ে পড়ে মানবসমাজের এক মরণঘাতী ব্যাধি, মানবসমাজ টিকে থাকার জন্য যার অপসারণ অপরিহার্য। আর অপসারণের কাজটিই হয় কিসাস তথা ঘাতকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের মাধ্যমে। ফলত, এ কথা সুনিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে, কোনো ঘাতকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর মানেই অন্যান্য মানুষের নিরাপদ জীবন লাভ। কেবল মানুষের জীবনই নয়, বরং মানুষের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সুরক্ষার জন্যও আল্লাহ কোরআনে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন। বর্ণিত হয়েছে, ‘আমি এ গ্রন্থে তাদের প্রতি লিখে দিয়েছি যে, প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ, চোখের বিনিময়ে চোখ, নাকের বিনিময়ে নাক, কানের বিনিময়ে কান, দাঁতের বিনিময়ে দাঁত ও জখমসমূহের বিনিময়ে সমান জখম।’ (সূরা মায়েদা : ৪৫। মানবজাতির মধ্যে যারা আল্লাহর ওপর বিশ্বাস স্থাপন করে অর্থাৎ যারা ইমানদার মুসলমান, তাদের বিনা বিচারে অন্যায়ভাবে হত্যা করার ব্যাপারে তো কোরআনে রয়েছে আরও কঠিন ধমকি। ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি স্বেচ্ছাক্রমে মুসলমানকে হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম, তাতেই সে চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তার প্রতি ক্রুদ্ধ হয়েছেন, তাকে অভিসম্পাত করেছেন এবং তার জন্য ভীষণ শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন।’ সূরা নিসা : ৯৩।

এ আয়াত এ কথাই প্রমাণ করে, কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে বিনা বিচারে কোনো ইমানদারকে হত্যা করলে তার শাস্তি হবে চিরকালীন জাহান্নাম এবং সে আল্লাহর গজব ও অভিশাপের শিকার হবে আর তার জন্য রয়েছে কঠোর আজাব। এ ছাড়া রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোনো মুসলমানকে অন্যায়ভাবে হত্যা করাকে কুফরি বলে আখ্যায়িত করেছেন। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘মুসলমানকে গালি দেওয়া ফাসেকি এবং তাকে হত্যা করা কুফরি।’ বুখারি, মুসলিম। এ হাদিসদ্বয় দ্বারা বোঝা যায়, কোনো ব্যক্তি তার মধ্যে ইমান থাকা অবস্থায় অন্য মোমিন মুসলমান ভাইকে হত্যা করতে পারে না। কারণ মুসলমান তো কেবল সে-ই হতে পারে, যার হাত ও মুখ থেকে অন্য মুসলমানরা নিরাপদ থাকে। যেমন এক হাদিসে রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘খাঁটি মুসলমান হচ্ছে সে, যার হাত ও মুখ থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ থাকে।’ আরেক হাদিসে এসেছে, ‘প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অন্য মুসলমানের জীবন, সম্পদ ও সম্মানে অন্যায় আঘাত করা হারাম।’ মুসলিম।

এ ছাড়া অন্য এক হাদিসে মোমিনের পরিচয় দিতে গিয়ে বলা হয়েছে, ‘মোমিন হচ্ছে সেই ব্যক্তি, যাকে মানুষ নিজেদের জীবন ও সম্পদের ক্ষেত্রে নিরাপদ মনে করে।’ তিরমিজি।

সার কথা, ইসলামের দৃষ্টিতে মানুষ হত্যা হচ্ছে একটি জঘন্যতম অপরাধ। এর শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। অর্থাৎ নিহত ব্যক্তির বদলায় ঘাতকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা। তা ছাড়া ঘাতকের জন্য আল্লাহর রোষানলে পড়ে ধ্বংস হওয়া এবং তার লানতের শিকার হওয়ার মতো কঠোর শাস্তি তো রয়েছেই। এ ছাড়া আখেরাতে তার জন্য অপেক্ষা করছে মর্মন্তুদ শাস্তি। আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের গোটা জাতিকে এই জঘন্য কর্ম থেকে হেফাজত করুন।

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল ৫ শতাংশ
বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল ৫ শতাংশ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় আগাম জাতের আমন ধানে কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক
বগুড়ায় আগাম জাতের আমন ধানে কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক

২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদির নতুন গ্র্যান্ড মুফতি সালেহ বিন ফাওজান
সৌদির নতুন গ্র্যান্ড মুফতি সালেহ বিন ফাওজান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক উৎসব
ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক উৎসব

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নারায়ণগঞ্জে মনোনয়ন প্রত্যাশী বাবুলের উগ্যোগে হাসপাতালে ডেঙ্গু কীট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে মনোনয়ন প্রত্যাশী বাবুলের উগ্যোগে হাসপাতালে ডেঙ্গু কীট প্রদান

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাক্তনের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানালেন অর্জুন
প্রাক্তনের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানালেন অর্জুন

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে স্টারলিংক ব্যবহার করে সাইবার প্রতারণা, ফাঁস আন্তর্জাতিক চক্রের তথ্য
মিয়ানমারে স্টারলিংক ব্যবহার করে সাইবার প্রতারণা, ফাঁস আন্তর্জাতিক চক্রের তথ্য

১২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমাম শিকলবন্দি অবস্থায় পঞ্চগড়ে উদ্ধার
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমাম শিকলবন্দি অবস্থায় পঞ্চগড়ে উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবের তাড়নায় সন্তান বিক্রি করা সেই বাবা পেলেন সহায়তা
অভাবের তাড়নায় সন্তান বিক্রি করা সেই বাবা পেলেন সহায়তা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই বিভাগে ৬০০ কর্মী ছাঁটাই করছে মেটা
এআই বিভাগে ৬০০ কর্মী ছাঁটাই করছে মেটা

২৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে: হাবিপ্রবি ভিসি
এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে: হাবিপ্রবি ভিসি

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মীরসরাইয়ে গাঁজাসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
মীরসরাইয়ে গাঁজাসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

৩৭ মিনিট আগে | পর্যটন

এক অভিবাসীর নাছোড়বান্দা প্রচেষ্টা নিয়ে বিপাকে যুক্তরাজ্য
এক অভিবাসীর নাছোড়বান্দা প্রচেষ্টা নিয়ে বিপাকে যুক্তরাজ্য

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পটিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু
পটিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা
ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করল যুবদল
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করল যুবদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার ও আলঝেইমার গবেষণায় নতুন দিগন্ত খুলতে পারে এই আবিষ্কার
ক্যান্সার ও আলঝেইমার গবেষণায় নতুন দিগন্ত খুলতে পারে এই আবিষ্কার

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

টঙ্গী থেকে অপহৃত ইমাম পঞ্চগড়ে উদ্ধার
টঙ্গী থেকে অপহৃত ইমাম পঞ্চগড়ে উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা কমাচ্ছে ভারত
রাশিয়া থেকে তেল কেনা কমাচ্ছে ভারত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চলছে অভিযান: দুই দিনে আটক ২২২ যানবাহন, ৯৪টি মামলা
সিলেটে চলছে অভিযান: দুই দিনে আটক ২২২ যানবাহন, ৯৪টি মামলা

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নিউজিল্যান্ডে প্রবল ঝড়, ৯০ হাজার বাড়ি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন- বাতিল শতাধিক ফ্লাইট
নিউজিল্যান্ডে প্রবল ঝড়, ৯০ হাজার বাড়ি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন- বাতিল শতাধিক ফ্লাইট

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম