শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

আগামী নির্বাচনে একজন এমপিও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবে না

প্রিন্ট ভার্সন
আগামী নির্বাচনে একজন এমপিও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবে না

প্রবীণ রাজনীতিবিদ, অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক, মুক্তিযুদ্ধকালীন মুজিববাহিনীর অন্যতম অধিনায়ক, কর্মসূত্রে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্নেহ ও সান্নিধ্যপ্রাপ্তির গৌরবে ধন্য তোফায়েল আহমেদ। ইতিহাসের বিচারে তিনি রাজনীতিতে এক জীবন্ত কিংবদন্তি। তাকে বলা হয় রাজনৈতিক এনসাইক্লোপিডিয়া। সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে নিজের দফতরে বসে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে একান্ত সাক্ষাৎকার দিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বলেছেন, আগামী নির্বাচনে একজন সংসদ সদস্যও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবে না। নির্বাচনও প্রশ্নবিদ্ধ হবে না। বলেছেন, বিগত পাঁচ বছরে তার মন্ত্রণালয়ের সাফল্যের কথা, ‘এই পাঁচ বছরে কতটুকু করতে পেরেছি তা দেশের মানুষ ও আপনারাই মূল্যায়ন করবেন। আমি আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করার ক্ষেত্রে কোনো ঘাটতি রাখিনি।’ এর পাশাপাশি তিনি কথা বলেছেন সরকারের সামগ্রিক সাফল্য নিয়ে। বলেছেন বিশ্বব্যাপী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসার কথা। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সিনিয়র রিপোর্টার নিজামুল হক বিপুল-

 

প্রশ্ন : পাঁচ বছর বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই সময়ে আপনার সফলতা-ব্যর্থতা সম্পর্কে যদি কিছু বলতেন-

তোফায়েল আহমেদ : ২০১৪ সালের ১২ জানুয়ারি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি চেষ্টা করেছি এই পবিত্র দায়িত্ব সততার সঙ্গে, নিষ্ঠার সঙ্গে, ইবাদতের সঙ্গে  পালন করার; মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়ার। অনেক সমস্যা সমাধানের পথে অগ্রগতি এনেছি। আন্তর্জাতিক বিশ্বে বাংলাদেশের মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য যা যা করা দরকার সে কাজগুলো করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। আমার কাজের মূল্যায়ন করতে দেশের মানুষ ভুল করবে না। এ আত্মবিশ্বাস আমার আছে। ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হয়ে আমার ওপর বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। দক্ষতার সঙ্গে সফলভাবে সে দায়িত্ব পালনের কারণে তিনি আবার আমাকে বাণিজ্যমন্ত্রী করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে গতিশীল নেতৃত্ব যা আন্তর্জাতিক বিশ্বে সমাদৃত এবং তাঁর নেতৃত্ব প্রশংসিত। আজকে বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। আমরা যারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রিসভার সদস্য আমরা প্রত্যেকে নিজ নিজ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করছি। বিশেষ করে আমার মন্ত্রণালয়ে যারা আমার সঙ্গে কাজ করেন তাদের সবাইকে আমি আমার নিজের পরিবারের সদস্যের মতো মনে করেছি। আমি খুব আনন্দিত যে, আমি এ পর্যন্ত তিনজন সচিব পেয়েছি। একজন মাহবুব আহমেদ। যিনি পরে অর্থসচিব হয়েছেন, এখন এডিবিতে আছেন, আরেকজন হেদায়েত উল্লাহ আল মামুন। তিনিও পরে অর্থসচিব হয়ে অবসরে যান। বর্তমানে সুভাশিস বসু আছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব। এই তিনজনের সঙ্গে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করেছি। তিনজন একমত হয়েই মন্ত্রণালয়ের কাজ পরিচালনা করেছি।

আন্তর্জাতিক বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লি­উটিও) দশম ও এগারোতম মিনিস্ট্রিয়াল কনফারেন্সে আমি স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মুখপাত্র ও সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করেছি। ডব্লিøউটিও থেকে বাংলাদেশ এই পাঁচ বছরে অনেক কিছু আদায় করতে সক্ষম হয়েছে। যেমন আমরা আমাদের পণ্যের রুলস অব অরিজিনকে শিথিল করেছি। ফার্মাসিউটিক্যাল যে প্রোডাক্ট অর্থাৎ ওষুধশিল্পের জন্য যুগান্তকারী একটা সিদ্ধান্ত আমরা ডব্লি­উটিও থেকে অনুমোদন করাতে পেরেছি। আমরা স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে এ খাতে যে সুবিধাটা পাই অর্থাৎ ওষুধশিল্পের যে সুবিধাটা পাই তা শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি। কিন্তু দশম মিনিস্ট্রিয়াল কনফারেন্সে সব দেশকে সম্মত করে এ সুবিধাটা আরও ১৭ বছরের জন্য বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছি। এটাকে বলে ট্রানজেকশনাল পিরিয়ড ফর ফার্মা প্রোডাক্ট ফর সেভেন্টিন ইয়ার। অর্থাৎ আমরা স্বল্পোন্নত থাকি বা উন্নত কান্ট্রি যা-ই হই না কেন, আমরা আগামী ১৭ বছর এই সুবিধাটা পাব এবং অব্যাহত থাকবে। তাতে আমাদের ওষুধশিল্পের ব্যাপক উন্নয়ন সাধন হবে। আমরা বিশ্বের ১২৯টি দেশে আমাদের দেশে উৎপাদিত ওষুধ রপ্তানি করি। ১৯৯৬ সালেও আমি শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী ছিলাম। তখন ডব্লিউটিওর যে তিনটি মিনিস্ট্রিয়াল কনফারেন্স হয়েছে সিঙ্গাপুর, জেনেভা ও সিয়াটোলে তাতেও আমি স্বল্পোন্নত দেশের মুখপাত্র ছিলাম।

এফবিসিসিআই, এমসিসিআই, ঢাকা চেম্বার, চট্টগ্রাম চেম্বার, বিজিএমইএ, বিকেএমইএসহ বিভিন্ন বাণিজ্য সংস্থার সঙ্গেও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সুসম্পর্ক রয়েছে। আমি বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে বিভিন্ন সময়ে তাদের সমস্যা সমাধানে আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। প্রয়োজনে অর্থমন্ত্রী এমনকি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সেগুলো সমাধান করেছি। আমি বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বড় বড় ব্যবসায়ীদের নিয়ে একটি বাণিজ্য পরামর্শক কমিটি করেছি। তাদের সঙ্গে আমরা বৈঠক করে তাদের বিভিন্ন সমস্যা, ভালো-মন্দ জানার চেষ্টা করে সেগুলো বাস্তবায়নের চেষ্টা করেছি। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সঙ্গে আমাদের একটা ডায়ালগ হয়। আগামী মাসের ৪ তারিখেও একটা ডায়ালগ হবে। বিদেশি ব্যবসায়ীরাও যাতে সুযোগ-সুবিধা পান সেজন্যও আমরা আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।

আমি যখন বাণিজ্যমন্ত্রী হই ২০১৪ সালে তখন আমাদের টোটাল রপ্তানি ছিল ২৪ বিলিয়ন ডলার। আর এখন তা হয়েছে প্রায় ৩৭ বিলিয়ন ডলার। সেবা খাত নিয়ে আমাদের রপ্তানি হয়েছে প্রায় ৩১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ আমাদের রপ্তানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২১ সালের মধ্যে আমাদের রপ্তানি ৬০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। এটা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটা বড় সফলতা। আমরা নিত্যপণ্যের বাজারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারছি। এটার জন্য ব্যবসায়ীরা সহযোগিতা করেছেন। আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করবেন আবার দেশের মানুষেরও স্বার্থ দেখবেন। এটা আমি বার বার তাদের কাছে অনুরোধ করেছি। তারা আমার কথা রেখেছেন। এই যে আমাদের রোজার ঈদ, কোরবানির ঈদ গেল এই সময়ে পণ্যের মূল্য আমরা স্বাভাবিক রাখতে সক্ষম হয়েছি।

 

প্রশ্ন : পিয়াজের বাজার চরম চড়া ছিল...

তোফায়েল আহমেদ : না, দেখেন গত বছর বন্যার কারণে আমাদের চালের দামও বৃদ্ধি পেয়েছিল। কারণ চালের উৎপাদন কম হয়েছিল। যার জন্য আমরা ডিউটি কমিয়ে দিয়েছিলাম, ২৮ শতাংশ থেকে জিরো করেছিলাম। কিন্তু এ বছর আমাদের ফসল ভালো হয়েছে। এ কারণে আবার আমরা ডিউটি ২৮ শতাংশ আরোপ করেছি। ঠিক ওই কারণে যখন পিয়াজের দামটা বাড়ল তখন ভারত, মিসরসহ পৃথিবীর সব দেশে পিয়াজের মূল্য বেড়ে গেল। নিত্যপণ্যের দ্রব্যের সঙ্গে কিন্তু বিদেশি বাজারেরও একটা সমন্বয় থাকে। কোনো পণ্যের যদি দাম বিদেশে বাড়ে তাহলে এখানেও তো বাড়ে। কারণ বেশি দাম দিয়ে কিনে এনে কোনো বিক্রেতা কম দামে বিক্রি করবে না। এবার কিন্তু রোজায় পিয়াজ নিয়ে তেমন কোনো কথা হয়নি।

আমি মনে করি, সামগ্রিকভাবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সফলতা প্রায় সবার কাছে স্বীকৃত। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের যে উন্নয়ন তা বিস্ময়কর। আমরা যে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যাই তখন মানুষ উন্নয়ন গল্প শুনতে চায়, বাংলাদেশ কী করে এত অগ্রগতি লাভ করল। যারা একসময় বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলতে চেয়েছিল, যারা একসময় বলত বাংলাদেশ হবে বিশ্বের দরিদ্র দেশের মডেল। আজকে তারাই বলে বিস্ময়কর উত্থান এই বাংলাদেশের। প্রধানমন্ত্রীর একটি স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করার। আজকে বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রাম শহরে রূপান্তরিত হয়েছে। কারণ একটা গ্রামে যদি রাস্তাঘাট পাকা থাকে, ব্রিজ-কালভার্ট থাকে, বিদ্যুৎ থাকে সেটাকেই শহরের মতো মনে হয়। আজকে গ্রামের সাধারণ মানুষের হাতে মুঠোফোন, সাধারণ মানুষ দোকানে চা পান করে। প্রত্যেক মানুষের পায়ে জুতো। আমাদের ছোটবেলা ৮০ শতাংশ মানুষের খালি পা ছিল। এমনকি আমাকেও খালি পায়ে স্কুলে যেতে হয়েছে। কারণ রাস্তাঘাট কিছু ছিল না।

বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসু বাংলাদেশে এসে বলেছিলেন, বাংলাদেশের গ্রামীণ অর্থনীতি চমৎকার। প্রতিটি গ্রামকে শহরের মতো মনে হয়। আর নোবেল লরিয়েট অমর্ত্য সেন বলেছেন, বাংলাদেশ আজকে অর্থনৈতিক, সামাজিক সব ক্ষেত্রে পাকিস্তান থেকে এগিয়ে। এমনকি কোনো একটি সামাজিক ক্ষেত্রে ভারত থেকেও এগিয়ে। সেদিন পাকিস্তানের একটা টকশোয় ইমরান খানকে লক্ষ্য করে একজন বুদ্ধিজীবী বলেছিলেন, আমাদের বাংলাদেশ বানিয়ে দাও। বাংলাদেশের ক্যাপিটাল মার্কেট ৩০০ বিলিয়ন ডলার আর আমাদের ১০০ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশের রপ্তানি ৪০ বিলিয়ন ডলার (তার ভাষায়)। যদিও আমাদের রপ্তানি আরেকটু বেশি, ৪১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার। ইমরান খান বলেছিলেন, আমি পাকিস্তানকে সুইডেন বানাব। তিনি বলেছেন, সুইডেন নয়, আগামী ১০ বছরের মধ্যে আমাদেরকে বাংলাদেশের মতো বানিয়ে দাও। এতেই বোঝা যায়, বাংলাদেশের উন্নয়ন কত। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আমরা আশ্রয় দিয়েছি। এজন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে মাদার অব দ্য হিউম্যানিটি আখ্যায়িত করা হয়েছে। স্টার অব দি ইস্ট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর্তমানবতার সেবায় আজকে তিনি বিশ্বে একজন বরেণ্য নেতা।

আমরা গত পাঁচ বছরে যত মেগা প্রকল্প করেছি যেমন- পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা বন্দর, কর্ণফুলী টানেল, গভীর সমুদ্রবন্দর, এলএনজি টার্মিনাল, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছি, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছি। সুতরাং বাংলাদেশের উন্নয়ন অভূতপূর্ব। বিশ্বব্যাংক টাকা বন্ধ করার পর প্রধানমন্ত্রী সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, আমি নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করব। আজ পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে দৃশ্যমান। প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তরিত করা। দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তরিত করা। ডিজিটাল বাংলাদেশ আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। আর ইতিমধ্যে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে উন্নতি লাভ করেছি। ২০২৪ সালের মধ্যে আমরা উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হব। উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হওয়ার পর যেসব সুযোগ-সুবিধা স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে আমরা পাই, তা যাতে অব্যাহত থাকে সেজন্য আমরা দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সঙ্গে জিএসপি প্লাস আবার পৃথিবীর অনেক দেশের সঙ্গে এফটি অর্থাৎ ফ্রি ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্ট আমরা করতে যাচ্ছি। অর্থাৎ সামগ্রিকভাবে আমরা উন্নতি করেছি। আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদন করছি। ব্যবসায়ীরা আজ খুশি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার ব্যবসাবান্ধব, জনবান্ধব, শ্রমিকবান্ধব। তিনি ব্যবসায়ীদের যেমন স্বার্থ দেখেন, তেমনি শ্রমিকদেরও স্বার্থ দেখেন। সুতরাং সামগ্রিক বিচারে আজ বাংলাদেশ উন্নয়নের একটি রোল মডেল। দ্রুত অর্থনৈতিকভাবে যেসব দেশ এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ তার মধ্যে অন্যতম। আমাদের জিডিপি গত বছর হয়েছিল ৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ। এবার আমরা আশা করছি আমাদের জিডিপি ৮ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে।

 

প্রশ্ন : রপ্তানি বাড়াতে ২০১০ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নতুন করে দূতাবাস, শ্রম অফিস ও রপ্তানি উইং খোলার কথা ছিল। সেই পরিকল্পনা...

তোফায়েল আহমেদ : আমরা জেনেভায় একটা কমার্শিয়াল উইং করেছি। সেখানে আমাদের ফার্স্ট সেক্রেটারি নিয়োগ পেয়েছে। বিভিন্ন দূতাবাসে আমাদের কমার্শিয়াল কাউন্সিল আছে। যার ফলেই তো আমাদের এক্সপোর্ট বেশি। এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আমাদের জিএসপি সুবিধা দেয় না। তার পরও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আমাদের রপ্তানি ৬ বিলিয়ন ডলার। জার্মানিতে রপ্তানি ৬ বিলিয়নের চেয়ে একটু কম। যুক্তরাজ্যে ৪ বিলিয়ন ডলার এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে আমরা ৫৪ শতাংশ রপ্তানি করি। আমাদের প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলার আমরা ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে রপ্তানি করি। আমরা গত বছর তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছি ৩০ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। আমাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩০ বিলিয়ন ডলার। তার থেকে পয়েন্ট ৬ বিলিয়ন ডলার বেশি হয়েছে। আমরা এখনো পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। এ খাতে আরও উন্নতি করার জন্য আমরা আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।

আমরা নতুন নতুন পণ্যকে নগদ সহায়তা দিচ্ছি। এবারও নতুন নয়টি পণ্যকে আমরা সংযুক্ত করেছি। আমরা আইটি সেক্টরে ১০ শতাংশ, ফার্মাসিউটিক্যাল, শিপ বিল্ডিং ও প্লøাস্টিকে ১০ শতাংশ নগদ সহায়তা দিচ্ছি। ফার্নিচারে ১৫ শতাংশ দিচ্ছি। কৃষিপণ্যে ২০ শতাংশ নগদ সহায়তা দিচ্ছি। আমরা বিভিন্ন খাতে নগদ সহায়তা দিচ্ছি। পণ্যের বহুমুখীকরণ করা, বাণিজ্যের বাজার বহুমুখী করার লক্ষ্যে আমরা বিভিন্ন সুবিধা দিচ্ছি। আজকে আমরা ভেজিটেবল উৎপাদনে বিশ্বের তৃতীয় এবং মাছ উৎপাদনে চতুর্থ দেশ। ইলিশ উৎপাদনে এক নম্বর। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমাদের প্রতিটি মন্ত্রণালয় কাজ করছে।

 

প্রশ্ন : দাম ঠিক করে দেওয়ার পরও এবার কাঁচা চামড়ার দাম পাননি ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। এর কারণ কী?

তোফায়েল আহমেদ : চামড়া নিয়ে সংকট আছে। এক নম্বর হচ্ছে সাভার এখনো পরিপূর্ণভাবে চালু হয়নি। ব্যবসায়ীরা তাদের সব কলকারখানা স্থাপন করতে পারেননি। দ্বিতীয়ত, গত বছরের অনেক চামড়া রয়ে গেছে। যার জন্য ব্যাংকের যে ঋণ নিয়েছিলেন চামড়া ব্যবসায়ীরা, সেই ঋণ এখনো পরিশোধ করতে পারেননি। এবার তারা নতুন করে ঋণ পাননি। আসলে যারা কারখানার মালিক বা যারা ফিনিশ প্রোডাক্টে কাজ করেন সমস্যাটা তাদের নয়। মাঝখানে যারা মধ্যস্বত্বভোগী তারাই বেশি মুনাফার জন্য সমস্যাটা সৃষ্টি করেছিলেন। এখন এটি আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হয়ে যাচ্ছে।

 

প্রশ্ন : দেশের রাজনীতিতে একটা অস্থিরতা দেখা গিয়েছিল ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে। জ্বালাও-পোড়াও, সহিংসতা হয়েছিল। এবারের নির্বাচনের আগে এ রকম কোনো অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি সৃষ্টির আশঙ্কা আছে কিনা বা করছেন কিনা?

তোফায়েল আহমেদ : ২০১৩, ১৪ ও ১৫ সালে বিএনপি-জামায়াত দেশে একটা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে। তারা ২০১৩ সালে মানুষ পুড়িয়েছে, নিষ্পাপ শিশুকে হত্যা করেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বানচাল করার জন্য ২৪ জন পুলিশ হত্যা করেছে। প্রিসাইডিং অফিসার হত্যা করেছে, ৫০০ পোলিং বুথ পুড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন ঠিকই হয়েছে এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতিও পেয়েছে। ২০১৫ সালে ৯৩ দিন বিএনপি দেশকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছিল। দেশটাকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু সফল হয়নি। খালেদা জিয়া বলেছিলেন, ‘শেখ হাসিনার পতন না ঘটিয়ে আমি ঘরে ফিরব না।’ তিনি তার গুলশান অফিসে থাকতেন। কিন্তু শেখ হাসিনা এখনো রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন। আর খালেদা জিয়া কোর্টে গিয়ে আত্মসমর্পণ করে এখন কারাগারে বন্দী। সুতরাং এই যে তাদের ভুল রাজনীতি ছিল ১৩, ১৪ ও ১৫ সালে, তার থেকে শিক্ষা নিয়ে আগামী দিনগুলোয় তারা কোনো অরাজকতার দিকে যাবে না বলে আমি প্রত্যাশা করি। যদি যায় তাহলে আবার তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কারণ দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্তব্য, সরকারের কর্তব্য। কাউকে আইন নিজ হাতে তুলে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে না। সুতরাং নির্বাচন হবে সংবিধান অনুসারে, নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তারিখমতে এবং এ সরকারই ক্ষমতায় থাকবে, পার্লামেন্টও থাকবে। আমরা আশা করি, সেই নির্বাচনে সবাই অংশগ্রহণ করবে। যারা অংশগ্রহণ করবে না, সেটা তাদের ব্যাপার। কিন্তু নির্বাচন থেমে থাকবে না। নির্বাচন নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তারিখ অনুসারে হবেই।

রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকবে না। করতে দেওয়া হবে না। এটা বার বার প্রমাণিত হয়েছে। আর যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না... ’৭০-এ যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি... মওলানা ভাসানী সাহেবের দলের নেতারা বলেছিলেন, ভোটের বাক্সে লাথি মার বাংলাদেশ স্বাধীন কর। কিন্তু তিনি স্বাধীন করতে পারেননি। বঙ্গবন্ধু নির্বাচন করেছেন, তার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়েছে। আজকে ভাসানী সাহেবের ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি সংক্ষেপে ন্যাপ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। সুতরাং আগামীতে যারা নির্বাচন করবে না, তাদের অবস্থা ন্যাপ ভাসানীর মতো হয়ে যাবে। তাই নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই। এটা পরিষ্কার।

 

প্রশ্ন : ড. কামাল-বি. চৌধুরীর নেতৃত্বে একটা ঐক্য প্রক্রিয়ার চেষ্টা চলছে। যারা বিএনপির সঙ্গে জোট করার চেষ্টা করছে। একজন প্রবীণ রাজনীতিক হিসেবে এটাকে কীভাবে দেখছেন?

তোফায়েল আহমেদ : না, একটা কথা হচ্ছে জোট যে কেউ করতে পারে। আমরাও তো জোট করেছি। আমাদেরও তো জোট আছে। তারা জোট করতেই পারেন। বিএনপি রাজনৈতিক জোট করতে চায়... তবে ড. কামাল হোসেন বা বি. চৌধুরী তারা তো বলেছেন, তারা জামায়াতের সঙ্গে জোট করবেন না। কর্নেল অলি তো বলেছেন, যারা জনসমর্থনহীন, যাদের কোনো জনসমর্থন নেই তাদের সঙ্গে ঐক্য করে লাভ নেই। আমি এ রকম কথা বলি না। সুতরাং একটা জোট যদি ঐক্যবদ্ধ হয়, একটা যুগপৎ আন্দোলন করে, গণতান্ত্রিক আন্দোলন করতে চায়, সেটাকে আমরা ওয়েলকাম করি। তবে ড. কামাল হোসেন একজন সম্মানিত মানুষ। কিন্তু দুঃখজনক সরাসরি ভোটে তিনি জীবনে নির্বাচিত হতে পারেননি। আবার বদরুদ্দোজা চৌধুরী একজন সম্মানিত ব্যক্তি। মন্ত্রী ছিলেন, রাষ্ট্রপতি ছিলেন। রাষ্ট্রপতি থেকে তাকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, ইমপিচ করা হয়েছে। আবার তিনি জনসভা করতে গেলে তাকে বিএনপি কী দৌড়ানি... সেই স্মৃতি এখনো আমার চোখের সামনে ভেসে ওঠে। সুতরাং রাজনীতিতে শেষ কথা বলতে কিছু নেই। তারা যদি ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজনীতিতে একটা ফ্রন্ট করেন ওয়েলকাম। সেই ফ্রন্ট যদি আবার বিএনপির সঙ্গে মিলে ১৩, ১৪, ১৫ সৃষ্টি করতে চান সে ক্ষেত্রে তারা ব্যর্থ হবেন।

 

প্রশ্ন : বিএনপি যদি নির্বাচনে না আসে নির্বাচন কি প্রশ্নবিদ্ধ হবে?

তোফায়েল আহমেদ : মোটেই না। ২০১৪ সালে অনেক আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আমরা নির্বাচিত হয়েছি। সেই নির্বাচনই যখন প্রশ্নবিদ্ধ হয়নি, আন্তর্জাতিক বিশ্বে স্বীকৃতি পেয়েছি আমরা। আইপিওর সভাপতি হয়েছেন আমাদের সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী। সিপিএর সভাপতি হয়েছেন আমাদের মাননীয় স্পিকার। তার মানে বিশ্বের সমস্ত ভোট দিয়ে তাদের নির্বাচিত করেছে। এটা হলো স্বীকৃতি। আর এবার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেউ এমপি নির্বাচিত হবে না। বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলেও নির্বাচন প্রতিযোগিতামূলকই হবে। এবং নির্বাচন কখনো প্রশ্নবিদ্ধ হয় না। পৃথিবীতে কোন দেশ আছে, যে দেশকে নির্বাচনের পর প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায় না। কেনিয়ার নির্বাচন হয়েছে বিরোধী দল বয়কট করেছে। জিম্বাবুয়ের নির্বাচন হয়েছে বিরোধীদলীয় নেতা বলেছেন, নির্বাচন ঠিকমতো হয়নি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হয়েছেন, বলেছে কারচুপি হয়েছে।

 

প্রশ্নকর্তা : সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

তোফায়েল আহমেদ : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা