শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

আগামী নির্বাচনে একজন এমপিও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবে না

প্রিন্ট ভার্সন
আগামী নির্বাচনে একজন এমপিও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবে না

প্রবীণ রাজনীতিবিদ, অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক, মুক্তিযুদ্ধকালীন মুজিববাহিনীর অন্যতম অধিনায়ক, কর্মসূত্রে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্নেহ ও সান্নিধ্যপ্রাপ্তির গৌরবে ধন্য তোফায়েল আহমেদ। ইতিহাসের বিচারে তিনি রাজনীতিতে এক জীবন্ত কিংবদন্তি। তাকে বলা হয় রাজনৈতিক এনসাইক্লোপিডিয়া। সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে নিজের দফতরে বসে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে একান্ত সাক্ষাৎকার দিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বলেছেন, আগামী নির্বাচনে একজন সংসদ সদস্যও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবে না। নির্বাচনও প্রশ্নবিদ্ধ হবে না। বলেছেন, বিগত পাঁচ বছরে তার মন্ত্রণালয়ের সাফল্যের কথা, ‘এই পাঁচ বছরে কতটুকু করতে পেরেছি তা দেশের মানুষ ও আপনারাই মূল্যায়ন করবেন। আমি আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করার ক্ষেত্রে কোনো ঘাটতি রাখিনি।’ এর পাশাপাশি তিনি কথা বলেছেন সরকারের সামগ্রিক সাফল্য নিয়ে। বলেছেন বিশ্বব্যাপী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসার কথা। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সিনিয়র রিপোর্টার নিজামুল হক বিপুল-

 

প্রশ্ন : পাঁচ বছর বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই সময়ে আপনার সফলতা-ব্যর্থতা সম্পর্কে যদি কিছু বলতেন-

তোফায়েল আহমেদ : ২০১৪ সালের ১২ জানুয়ারি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি চেষ্টা করেছি এই পবিত্র দায়িত্ব সততার সঙ্গে, নিষ্ঠার সঙ্গে, ইবাদতের সঙ্গে  পালন করার; মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়ার। অনেক সমস্যা সমাধানের পথে অগ্রগতি এনেছি। আন্তর্জাতিক বিশ্বে বাংলাদেশের মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য যা যা করা দরকার সে কাজগুলো করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। আমার কাজের মূল্যায়ন করতে দেশের মানুষ ভুল করবে না। এ আত্মবিশ্বাস আমার আছে। ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হয়ে আমার ওপর বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। দক্ষতার সঙ্গে সফলভাবে সে দায়িত্ব পালনের কারণে তিনি আবার আমাকে বাণিজ্যমন্ত্রী করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে গতিশীল নেতৃত্ব যা আন্তর্জাতিক বিশ্বে সমাদৃত এবং তাঁর নেতৃত্ব প্রশংসিত। আজকে বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। আমরা যারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রিসভার সদস্য আমরা প্রত্যেকে নিজ নিজ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করছি। বিশেষ করে আমার মন্ত্রণালয়ে যারা আমার সঙ্গে কাজ করেন তাদের সবাইকে আমি আমার নিজের পরিবারের সদস্যের মতো মনে করেছি। আমি খুব আনন্দিত যে, আমি এ পর্যন্ত তিনজন সচিব পেয়েছি। একজন মাহবুব আহমেদ। যিনি পরে অর্থসচিব হয়েছেন, এখন এডিবিতে আছেন, আরেকজন হেদায়েত উল্লাহ আল মামুন। তিনিও পরে অর্থসচিব হয়ে অবসরে যান। বর্তমানে সুভাশিস বসু আছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব। এই তিনজনের সঙ্গে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করেছি। তিনজন একমত হয়েই মন্ত্রণালয়ের কাজ পরিচালনা করেছি।

আন্তর্জাতিক বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লি­উটিও) দশম ও এগারোতম মিনিস্ট্রিয়াল কনফারেন্সে আমি স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মুখপাত্র ও সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করেছি। ডব্লিøউটিও থেকে বাংলাদেশ এই পাঁচ বছরে অনেক কিছু আদায় করতে সক্ষম হয়েছে। যেমন আমরা আমাদের পণ্যের রুলস অব অরিজিনকে শিথিল করেছি। ফার্মাসিউটিক্যাল যে প্রোডাক্ট অর্থাৎ ওষুধশিল্পের জন্য যুগান্তকারী একটা সিদ্ধান্ত আমরা ডব্লি­উটিও থেকে অনুমোদন করাতে পেরেছি। আমরা স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে এ খাতে যে সুবিধাটা পাই অর্থাৎ ওষুধশিল্পের যে সুবিধাটা পাই তা শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি। কিন্তু দশম মিনিস্ট্রিয়াল কনফারেন্সে সব দেশকে সম্মত করে এ সুবিধাটা আরও ১৭ বছরের জন্য বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছি। এটাকে বলে ট্রানজেকশনাল পিরিয়ড ফর ফার্মা প্রোডাক্ট ফর সেভেন্টিন ইয়ার। অর্থাৎ আমরা স্বল্পোন্নত থাকি বা উন্নত কান্ট্রি যা-ই হই না কেন, আমরা আগামী ১৭ বছর এই সুবিধাটা পাব এবং অব্যাহত থাকবে। তাতে আমাদের ওষুধশিল্পের ব্যাপক উন্নয়ন সাধন হবে। আমরা বিশ্বের ১২৯টি দেশে আমাদের দেশে উৎপাদিত ওষুধ রপ্তানি করি। ১৯৯৬ সালেও আমি শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী ছিলাম। তখন ডব্লিউটিওর যে তিনটি মিনিস্ট্রিয়াল কনফারেন্স হয়েছে সিঙ্গাপুর, জেনেভা ও সিয়াটোলে তাতেও আমি স্বল্পোন্নত দেশের মুখপাত্র ছিলাম।

এফবিসিসিআই, এমসিসিআই, ঢাকা চেম্বার, চট্টগ্রাম চেম্বার, বিজিএমইএ, বিকেএমইএসহ বিভিন্ন বাণিজ্য সংস্থার সঙ্গেও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সুসম্পর্ক রয়েছে। আমি বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে বিভিন্ন সময়ে তাদের সমস্যা সমাধানে আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। প্রয়োজনে অর্থমন্ত্রী এমনকি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সেগুলো সমাধান করেছি। আমি বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বড় বড় ব্যবসায়ীদের নিয়ে একটি বাণিজ্য পরামর্শক কমিটি করেছি। তাদের সঙ্গে আমরা বৈঠক করে তাদের বিভিন্ন সমস্যা, ভালো-মন্দ জানার চেষ্টা করে সেগুলো বাস্তবায়নের চেষ্টা করেছি। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সঙ্গে আমাদের একটা ডায়ালগ হয়। আগামী মাসের ৪ তারিখেও একটা ডায়ালগ হবে। বিদেশি ব্যবসায়ীরাও যাতে সুযোগ-সুবিধা পান সেজন্যও আমরা আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।

আমি যখন বাণিজ্যমন্ত্রী হই ২০১৪ সালে তখন আমাদের টোটাল রপ্তানি ছিল ২৪ বিলিয়ন ডলার। আর এখন তা হয়েছে প্রায় ৩৭ বিলিয়ন ডলার। সেবা খাত নিয়ে আমাদের রপ্তানি হয়েছে প্রায় ৩১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ আমাদের রপ্তানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২১ সালের মধ্যে আমাদের রপ্তানি ৬০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। এটা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটা বড় সফলতা। আমরা নিত্যপণ্যের বাজারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারছি। এটার জন্য ব্যবসায়ীরা সহযোগিতা করেছেন। আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করবেন আবার দেশের মানুষেরও স্বার্থ দেখবেন। এটা আমি বার বার তাদের কাছে অনুরোধ করেছি। তারা আমার কথা রেখেছেন। এই যে আমাদের রোজার ঈদ, কোরবানির ঈদ গেল এই সময়ে পণ্যের মূল্য আমরা স্বাভাবিক রাখতে সক্ষম হয়েছি।

 

প্রশ্ন : পিয়াজের বাজার চরম চড়া ছিল...

তোফায়েল আহমেদ : না, দেখেন গত বছর বন্যার কারণে আমাদের চালের দামও বৃদ্ধি পেয়েছিল। কারণ চালের উৎপাদন কম হয়েছিল। যার জন্য আমরা ডিউটি কমিয়ে দিয়েছিলাম, ২৮ শতাংশ থেকে জিরো করেছিলাম। কিন্তু এ বছর আমাদের ফসল ভালো হয়েছে। এ কারণে আবার আমরা ডিউটি ২৮ শতাংশ আরোপ করেছি। ঠিক ওই কারণে যখন পিয়াজের দামটা বাড়ল তখন ভারত, মিসরসহ পৃথিবীর সব দেশে পিয়াজের মূল্য বেড়ে গেল। নিত্যপণ্যের দ্রব্যের সঙ্গে কিন্তু বিদেশি বাজারেরও একটা সমন্বয় থাকে। কোনো পণ্যের যদি দাম বিদেশে বাড়ে তাহলে এখানেও তো বাড়ে। কারণ বেশি দাম দিয়ে কিনে এনে কোনো বিক্রেতা কম দামে বিক্রি করবে না। এবার কিন্তু রোজায় পিয়াজ নিয়ে তেমন কোনো কথা হয়নি।

আমি মনে করি, সামগ্রিকভাবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সফলতা প্রায় সবার কাছে স্বীকৃত। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের যে উন্নয়ন তা বিস্ময়কর। আমরা যে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যাই তখন মানুষ উন্নয়ন গল্প শুনতে চায়, বাংলাদেশ কী করে এত অগ্রগতি লাভ করল। যারা একসময় বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলতে চেয়েছিল, যারা একসময় বলত বাংলাদেশ হবে বিশ্বের দরিদ্র দেশের মডেল। আজকে তারাই বলে বিস্ময়কর উত্থান এই বাংলাদেশের। প্রধানমন্ত্রীর একটি স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করার। আজকে বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রাম শহরে রূপান্তরিত হয়েছে। কারণ একটা গ্রামে যদি রাস্তাঘাট পাকা থাকে, ব্রিজ-কালভার্ট থাকে, বিদ্যুৎ থাকে সেটাকেই শহরের মতো মনে হয়। আজকে গ্রামের সাধারণ মানুষের হাতে মুঠোফোন, সাধারণ মানুষ দোকানে চা পান করে। প্রত্যেক মানুষের পায়ে জুতো। আমাদের ছোটবেলা ৮০ শতাংশ মানুষের খালি পা ছিল। এমনকি আমাকেও খালি পায়ে স্কুলে যেতে হয়েছে। কারণ রাস্তাঘাট কিছু ছিল না।

বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসু বাংলাদেশে এসে বলেছিলেন, বাংলাদেশের গ্রামীণ অর্থনীতি চমৎকার। প্রতিটি গ্রামকে শহরের মতো মনে হয়। আর নোবেল লরিয়েট অমর্ত্য সেন বলেছেন, বাংলাদেশ আজকে অর্থনৈতিক, সামাজিক সব ক্ষেত্রে পাকিস্তান থেকে এগিয়ে। এমনকি কোনো একটি সামাজিক ক্ষেত্রে ভারত থেকেও এগিয়ে। সেদিন পাকিস্তানের একটা টকশোয় ইমরান খানকে লক্ষ্য করে একজন বুদ্ধিজীবী বলেছিলেন, আমাদের বাংলাদেশ বানিয়ে দাও। বাংলাদেশের ক্যাপিটাল মার্কেট ৩০০ বিলিয়ন ডলার আর আমাদের ১০০ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশের রপ্তানি ৪০ বিলিয়ন ডলার (তার ভাষায়)। যদিও আমাদের রপ্তানি আরেকটু বেশি, ৪১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার। ইমরান খান বলেছিলেন, আমি পাকিস্তানকে সুইডেন বানাব। তিনি বলেছেন, সুইডেন নয়, আগামী ১০ বছরের মধ্যে আমাদেরকে বাংলাদেশের মতো বানিয়ে দাও। এতেই বোঝা যায়, বাংলাদেশের উন্নয়ন কত। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আমরা আশ্রয় দিয়েছি। এজন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে মাদার অব দ্য হিউম্যানিটি আখ্যায়িত করা হয়েছে। স্টার অব দি ইস্ট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর্তমানবতার সেবায় আজকে তিনি বিশ্বে একজন বরেণ্য নেতা।

আমরা গত পাঁচ বছরে যত মেগা প্রকল্প করেছি যেমন- পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা বন্দর, কর্ণফুলী টানেল, গভীর সমুদ্রবন্দর, এলএনজি টার্মিনাল, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছি, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছি। সুতরাং বাংলাদেশের উন্নয়ন অভূতপূর্ব। বিশ্বব্যাংক টাকা বন্ধ করার পর প্রধানমন্ত্রী সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, আমি নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করব। আজ পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে দৃশ্যমান। প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তরিত করা। দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তরিত করা। ডিজিটাল বাংলাদেশ আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। আর ইতিমধ্যে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে উন্নতি লাভ করেছি। ২০২৪ সালের মধ্যে আমরা উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হব। উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হওয়ার পর যেসব সুযোগ-সুবিধা স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে আমরা পাই, তা যাতে অব্যাহত থাকে সেজন্য আমরা দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সঙ্গে জিএসপি প্লাস আবার পৃথিবীর অনেক দেশের সঙ্গে এফটি অর্থাৎ ফ্রি ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্ট আমরা করতে যাচ্ছি। অর্থাৎ সামগ্রিকভাবে আমরা উন্নতি করেছি। আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদন করছি। ব্যবসায়ীরা আজ খুশি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার ব্যবসাবান্ধব, জনবান্ধব, শ্রমিকবান্ধব। তিনি ব্যবসায়ীদের যেমন স্বার্থ দেখেন, তেমনি শ্রমিকদেরও স্বার্থ দেখেন। সুতরাং সামগ্রিক বিচারে আজ বাংলাদেশ উন্নয়নের একটি রোল মডেল। দ্রুত অর্থনৈতিকভাবে যেসব দেশ এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ তার মধ্যে অন্যতম। আমাদের জিডিপি গত বছর হয়েছিল ৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ। এবার আমরা আশা করছি আমাদের জিডিপি ৮ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে।

 

প্রশ্ন : রপ্তানি বাড়াতে ২০১০ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নতুন করে দূতাবাস, শ্রম অফিস ও রপ্তানি উইং খোলার কথা ছিল। সেই পরিকল্পনা...

তোফায়েল আহমেদ : আমরা জেনেভায় একটা কমার্শিয়াল উইং করেছি। সেখানে আমাদের ফার্স্ট সেক্রেটারি নিয়োগ পেয়েছে। বিভিন্ন দূতাবাসে আমাদের কমার্শিয়াল কাউন্সিল আছে। যার ফলেই তো আমাদের এক্সপোর্ট বেশি। এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আমাদের জিএসপি সুবিধা দেয় না। তার পরও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আমাদের রপ্তানি ৬ বিলিয়ন ডলার। জার্মানিতে রপ্তানি ৬ বিলিয়নের চেয়ে একটু কম। যুক্তরাজ্যে ৪ বিলিয়ন ডলার এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে আমরা ৫৪ শতাংশ রপ্তানি করি। আমাদের প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলার আমরা ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে রপ্তানি করি। আমরা গত বছর তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছি ৩০ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। আমাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩০ বিলিয়ন ডলার। তার থেকে পয়েন্ট ৬ বিলিয়ন ডলার বেশি হয়েছে। আমরা এখনো পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। এ খাতে আরও উন্নতি করার জন্য আমরা আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।

আমরা নতুন নতুন পণ্যকে নগদ সহায়তা দিচ্ছি। এবারও নতুন নয়টি পণ্যকে আমরা সংযুক্ত করেছি। আমরা আইটি সেক্টরে ১০ শতাংশ, ফার্মাসিউটিক্যাল, শিপ বিল্ডিং ও প্লøাস্টিকে ১০ শতাংশ নগদ সহায়তা দিচ্ছি। ফার্নিচারে ১৫ শতাংশ দিচ্ছি। কৃষিপণ্যে ২০ শতাংশ নগদ সহায়তা দিচ্ছি। আমরা বিভিন্ন খাতে নগদ সহায়তা দিচ্ছি। পণ্যের বহুমুখীকরণ করা, বাণিজ্যের বাজার বহুমুখী করার লক্ষ্যে আমরা বিভিন্ন সুবিধা দিচ্ছি। আজকে আমরা ভেজিটেবল উৎপাদনে বিশ্বের তৃতীয় এবং মাছ উৎপাদনে চতুর্থ দেশ। ইলিশ উৎপাদনে এক নম্বর। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমাদের প্রতিটি মন্ত্রণালয় কাজ করছে।

 

প্রশ্ন : দাম ঠিক করে দেওয়ার পরও এবার কাঁচা চামড়ার দাম পাননি ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। এর কারণ কী?

তোফায়েল আহমেদ : চামড়া নিয়ে সংকট আছে। এক নম্বর হচ্ছে সাভার এখনো পরিপূর্ণভাবে চালু হয়নি। ব্যবসায়ীরা তাদের সব কলকারখানা স্থাপন করতে পারেননি। দ্বিতীয়ত, গত বছরের অনেক চামড়া রয়ে গেছে। যার জন্য ব্যাংকের যে ঋণ নিয়েছিলেন চামড়া ব্যবসায়ীরা, সেই ঋণ এখনো পরিশোধ করতে পারেননি। এবার তারা নতুন করে ঋণ পাননি। আসলে যারা কারখানার মালিক বা যারা ফিনিশ প্রোডাক্টে কাজ করেন সমস্যাটা তাদের নয়। মাঝখানে যারা মধ্যস্বত্বভোগী তারাই বেশি মুনাফার জন্য সমস্যাটা সৃষ্টি করেছিলেন। এখন এটি আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হয়ে যাচ্ছে।

 

প্রশ্ন : দেশের রাজনীতিতে একটা অস্থিরতা দেখা গিয়েছিল ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে। জ্বালাও-পোড়াও, সহিংসতা হয়েছিল। এবারের নির্বাচনের আগে এ রকম কোনো অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি সৃষ্টির আশঙ্কা আছে কিনা বা করছেন কিনা?

তোফায়েল আহমেদ : ২০১৩, ১৪ ও ১৫ সালে বিএনপি-জামায়াত দেশে একটা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে। তারা ২০১৩ সালে মানুষ পুড়িয়েছে, নিষ্পাপ শিশুকে হত্যা করেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বানচাল করার জন্য ২৪ জন পুলিশ হত্যা করেছে। প্রিসাইডিং অফিসার হত্যা করেছে, ৫০০ পোলিং বুথ পুড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন ঠিকই হয়েছে এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতিও পেয়েছে। ২০১৫ সালে ৯৩ দিন বিএনপি দেশকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছিল। দেশটাকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু সফল হয়নি। খালেদা জিয়া বলেছিলেন, ‘শেখ হাসিনার পতন না ঘটিয়ে আমি ঘরে ফিরব না।’ তিনি তার গুলশান অফিসে থাকতেন। কিন্তু শেখ হাসিনা এখনো রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন। আর খালেদা জিয়া কোর্টে গিয়ে আত্মসমর্পণ করে এখন কারাগারে বন্দী। সুতরাং এই যে তাদের ভুল রাজনীতি ছিল ১৩, ১৪ ও ১৫ সালে, তার থেকে শিক্ষা নিয়ে আগামী দিনগুলোয় তারা কোনো অরাজকতার দিকে যাবে না বলে আমি প্রত্যাশা করি। যদি যায় তাহলে আবার তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কারণ দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্তব্য, সরকারের কর্তব্য। কাউকে আইন নিজ হাতে তুলে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে না। সুতরাং নির্বাচন হবে সংবিধান অনুসারে, নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তারিখমতে এবং এ সরকারই ক্ষমতায় থাকবে, পার্লামেন্টও থাকবে। আমরা আশা করি, সেই নির্বাচনে সবাই অংশগ্রহণ করবে। যারা অংশগ্রহণ করবে না, সেটা তাদের ব্যাপার। কিন্তু নির্বাচন থেমে থাকবে না। নির্বাচন নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তারিখ অনুসারে হবেই।

রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকবে না। করতে দেওয়া হবে না। এটা বার বার প্রমাণিত হয়েছে। আর যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না... ’৭০-এ যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি... মওলানা ভাসানী সাহেবের দলের নেতারা বলেছিলেন, ভোটের বাক্সে লাথি মার বাংলাদেশ স্বাধীন কর। কিন্তু তিনি স্বাধীন করতে পারেননি। বঙ্গবন্ধু নির্বাচন করেছেন, তার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়েছে। আজকে ভাসানী সাহেবের ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি সংক্ষেপে ন্যাপ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। সুতরাং আগামীতে যারা নির্বাচন করবে না, তাদের অবস্থা ন্যাপ ভাসানীর মতো হয়ে যাবে। তাই নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই। এটা পরিষ্কার।

 

প্রশ্ন : ড. কামাল-বি. চৌধুরীর নেতৃত্বে একটা ঐক্য প্রক্রিয়ার চেষ্টা চলছে। যারা বিএনপির সঙ্গে জোট করার চেষ্টা করছে। একজন প্রবীণ রাজনীতিক হিসেবে এটাকে কীভাবে দেখছেন?

তোফায়েল আহমেদ : না, একটা কথা হচ্ছে জোট যে কেউ করতে পারে। আমরাও তো জোট করেছি। আমাদেরও তো জোট আছে। তারা জোট করতেই পারেন। বিএনপি রাজনৈতিক জোট করতে চায়... তবে ড. কামাল হোসেন বা বি. চৌধুরী তারা তো বলেছেন, তারা জামায়াতের সঙ্গে জোট করবেন না। কর্নেল অলি তো বলেছেন, যারা জনসমর্থনহীন, যাদের কোনো জনসমর্থন নেই তাদের সঙ্গে ঐক্য করে লাভ নেই। আমি এ রকম কথা বলি না। সুতরাং একটা জোট যদি ঐক্যবদ্ধ হয়, একটা যুগপৎ আন্দোলন করে, গণতান্ত্রিক আন্দোলন করতে চায়, সেটাকে আমরা ওয়েলকাম করি। তবে ড. কামাল হোসেন একজন সম্মানিত মানুষ। কিন্তু দুঃখজনক সরাসরি ভোটে তিনি জীবনে নির্বাচিত হতে পারেননি। আবার বদরুদ্দোজা চৌধুরী একজন সম্মানিত ব্যক্তি। মন্ত্রী ছিলেন, রাষ্ট্রপতি ছিলেন। রাষ্ট্রপতি থেকে তাকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, ইমপিচ করা হয়েছে। আবার তিনি জনসভা করতে গেলে তাকে বিএনপি কী দৌড়ানি... সেই স্মৃতি এখনো আমার চোখের সামনে ভেসে ওঠে। সুতরাং রাজনীতিতে শেষ কথা বলতে কিছু নেই। তারা যদি ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজনীতিতে একটা ফ্রন্ট করেন ওয়েলকাম। সেই ফ্রন্ট যদি আবার বিএনপির সঙ্গে মিলে ১৩, ১৪, ১৫ সৃষ্টি করতে চান সে ক্ষেত্রে তারা ব্যর্থ হবেন।

 

প্রশ্ন : বিএনপি যদি নির্বাচনে না আসে নির্বাচন কি প্রশ্নবিদ্ধ হবে?

তোফায়েল আহমেদ : মোটেই না। ২০১৪ সালে অনেক আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আমরা নির্বাচিত হয়েছি। সেই নির্বাচনই যখন প্রশ্নবিদ্ধ হয়নি, আন্তর্জাতিক বিশ্বে স্বীকৃতি পেয়েছি আমরা। আইপিওর সভাপতি হয়েছেন আমাদের সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী। সিপিএর সভাপতি হয়েছেন আমাদের মাননীয় স্পিকার। তার মানে বিশ্বের সমস্ত ভোট দিয়ে তাদের নির্বাচিত করেছে। এটা হলো স্বীকৃতি। আর এবার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেউ এমপি নির্বাচিত হবে না। বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলেও নির্বাচন প্রতিযোগিতামূলকই হবে। এবং নির্বাচন কখনো প্রশ্নবিদ্ধ হয় না। পৃথিবীতে কোন দেশ আছে, যে দেশকে নির্বাচনের পর প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায় না। কেনিয়ার নির্বাচন হয়েছে বিরোধী দল বয়কট করেছে। জিম্বাবুয়ের নির্বাচন হয়েছে বিরোধীদলীয় নেতা বলেছেন, নির্বাচন ঠিকমতো হয়নি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হয়েছেন, বলেছে কারচুপি হয়েছে।

 

প্রশ্নকর্তা : সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

তোফায়েল আহমেদ : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম