শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৮

পাকিস্তান বদলায়নি, বদলাবে না

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তান বদলায়নি, বদলাবে না

পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের শেখুপাড়া জেলার ইথান ওয়ালি গ্রামের আসিয়া বিবির কথা আমাদের জানার কথা নয়। আসিয়া এলাকার রাজমিস্ত্রি আশিক মানিহর দ্বিতীয় স্ত্রী, দুই পক্ষ মিলে পাঁচ সন্তানের জননী। খেত-খামারে কাজ করে সংসার চালাতেন তিনি। তার জীবনকাহিনী ওই গ্রাম এমনকি যে পাড়ায় তিনি বাস করতেন সেখানেই সীমাবদ্ধ থাকার কথা। কিন্তু আজ বিশ্বব্যাপী উচ্চারিত হচ্ছে তার নাম গভীর মমতায়। যদিও তার বিপক্ষে রয়েছেন কিছু ধর্মান্ধ মৌলবাদী মানুষ।

আসিয়া বিবি খ্রিস্টধর্ম সম্প্রদায়ের। এলাকার হিন্দু-মুসলিম-খ্রিস্টান সবার সঙ্গেই ছিল তার সখ্য। কিন্তু এ সখ্য রইল না। ২০০৯ সালের জুনের কোনো একদিন খেতে কাজ করার সময় সহকর্মী নারীদের সঙ্গে পানি নিয়ে ঝগড়া বাধে তার। এ সময় তিনি নাকি মহানবী (সা.)-কে নিয়ে তিনটি অবমাননাকর মন্তব্য করেন। তা ছাড়া তিনি একটি বাটি দিয়ে বালতির পানি পান করেন। তাতে নাকি ওই পানি অপবিত্র হয়ে যায়। তখন ঝগড়ারত নারীরা তাকে ইসলাম গ্রহণ করতে বলেন। তাতে নাকি অপবিত্র পানি পবিত্র হবে। আসিয়া অসম্মত হলে ওই তিন নারী স্থানীয় চার্চে বিচার দেন। কিন্তু চার্চের বিচার তাদের মনঃপূত না হওয়ায় পরবর্তীতে আদালতে মামলা করেন। ওই মামলায় ২০১০ সালে শেখুপাড়ার নিম্ন আদালত আসিয়াকে মৃত্যুদ- দেয়। আসিয়ার পক্ষে কথা বলার জন্য পাঞ্জাবের গভর্নর সালমান তাসিরকে দিনে-দুপুরে গুলি করে হত্যা করে মমতাজ কাদিরি নামের এক লোক।

২০১৪ সালে আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে আপিল করলে হাই কোর্টও একই রায় বহাল রাখে। ২০১৫ সালে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন আসিয়া। সুপ্রিয় কোর্ট এ মামলা থেকে আসিয়া বিবিকে বেকসুর খালাস দেয়। রায়ে বলা হয়, সন্দেহাতীতভাবে অভিযোগ প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছে বাদীপক্ষ। তা ছাড়া তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে করা এ মামলায় যথাযথ প্রক্রিয়াও অনুসরণ করা হয়নি। মারের কারণে বাধ্য হয়ে তিনি অপরাধ স্বীকার করেছেন। তাই মৃত্যুদন্ড বাতিল করে খালাস দেওয়া হয়েছে তাকে। আসিয়া বিবির বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলা না থাকলে তিনি মুক্তি পেতে পারেন বলেও উল্লেখ করেছে আদালত।

এদিকে রায় ঘোষণার পর উত্তাল হয়ে পড়ে পুরো পাকিস্তান। ইসলামাবাদ, রাওয়ালপিণ্ডি, করাচি, লাহোরসহ বড় বড় শহরে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন প্রদেশের বড় বড় শহরে অবস্থান নিয়ে মুসলমানরা বিক্ষোভ চালায়। রায়ের পর কট্টর ডানপন্থিরা দেশটিকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। ১৩ অক্টোবর ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল তেহরিক-ই-লাব্বাইক (টিএলপি) আসিয়াকে মুক্তি দিলে দেশ অচল করে দেওয়ার হুমকি দেয়। পার্টির নেতা মুহাম্মদ আফজাল কাদরি আদালতের তিন বিচারকের মৃত্যুদ- প্রাপ্য বলে ঘোষণা করেন। এসব ঘটনায় ইসলামাবাদের রেড জোন এলাকা (সুপ্রিম কোর্ট যেখানে অবস্থিত) সিল করে দেয় পুলিশ। আসিয়া বিবির আইনজীবী সাইফ মালুক প্রাণভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। আসিয়া বিবি ২০১০ সাল থেকে মৃত্যুদ-াদেশ মাথায় নিয়ে জেলে আছেন। তিনি বরাবরই নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেছেন, এক বাটি পানি নিয়ে মেয়েদের মধ্যকার বিতর্ককে কেন্দ্র করে তাকে ফাঁসানো হয়েছে।

আসিয়ার মৃত্যুদ- হয়েছে ব্ল­াসফেমি আইনে। পাকিস্তানের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। ইসলাম অবমাননা সেখানে মারাত্মক অপরাধ। শুধু আসিয়াই নন, ব্ল­াসফেমি আইন সংস্কার ও আসিয়া বিবির মামলাকে ত্রুটিপূর্ণ বলায় ২০১১ সালে হত্যা করা হয় সংখ্যালঘুমন্ত্রী শাহবাজ ভাট্টিকে।

যে ব্ল­াসফেমি নিয়ে এত কথা সে ব্লাসফেমির উদ্ভব হয়েছিল প্রাচীন ও মধ্যযুগে। এখন থেকে প্রায় সাড়ে চৌদ্দ শ বছর আগে রোমের সামন্ত রাজারা প্রতিক্রিয়াশীল মৌলবাদী খ্রিস্টান ক্যাথলিক চার্চের যাজকদের সহায়তায় জনগণের ওপর ধর্মের নামে অত্যাচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্লøাসফেমি ব্যবহার শুরু করেন। তারপর ব্ল­াসফেমি শুরু হয় ইসলাম ধর্মে। মুসলিম মৌলবাদীরা দখল করে নেয় খ্রিস্টান মৌলবাদীদের ব্ল­াসফেমি আইন। ধর্মের ব্যাপারে তারা এক না হলেও অত্যাচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্ল­াসফেমিকে দুই পক্ষই পছন্দ করতে থাকে।

আসিয়াকে মুক্তিদানের ঘটনা এবং পরবর্তীতে পাকিস্তানে সহিংস বিক্ষোভের পর প্রাণভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল আসিয়ার পরিবার। তার স্বামী আশিক মাসিহর বলেছেন, তারা মৃত্যুভয় নিয়ে জীবনযাপন করছেন। এর আগে ডয়েচে ভেলের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারেও তিনি একই কথা বলেন। তিনি আমেরিকা, কানাডা, ব্রিটেনসহ কয়েকটি দেশে রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেছেন। কয়েকটি দেশ তাদের আশ্রয়দানের আশ্বাসও দিয়েছে। কিন্তু পাকিস্তান সরকার ইতিমধ্যে তেহরিক-ই-লাব্বাইকের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে; যাতে আসিয়া বিবির দেশত্যাগের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। অর্থাৎ আদালত তাকে মুক্তি দিলেও যে কোনো সময় উগ্র মৌলবাদীদের হাতে তার প্রাণসংশয় হতে পারে। পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘আসিয়ার নিরাপত্তার যথেষ্ট ব্যবস্থা করা হয়েছে। তার কোনো প্রাণের ঝুঁকি নেই। পরিস্থিতি শান্ত করতে সরকার এটা করছে। এটা আগুনে পানি ঢালার মতো।’ কিন্তু যেখানে প্রকাশ্য দিবালোকে গভর্নর-মন্ত্রী রক্ষা পান না মৌলবাদীদের হাত থেকে, সেখানে আসিয়া রক্ষা পাবেন এমন কোনো নিশ্চয়তাই নেই।

আসিয়া রসুল (সা.)-এর বিরুদ্ধে অবমাননাকর কথা বলেছেন বলা হচ্ছে। কিন্তু কী বলেছেন সে কথা কোথাও আসেনি। আসিয়ার বাড়ি গিয়ে যখন নারীরা মারধর করে তখন তিনি স্বীকার করেছেন বলে জানা যায়। আদালত বলেছে, সেই পরিস্থিতির কারণে বাধ্য হয়েই তিনি স্বীকার করেছেন। সবচেয়ে বড় কথা, তিনি কী বলেছেন তা কেন উল্লেখ করা হচ্ছে না। আসিয়া বিবির দেশত্যাগের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে পাকিস্তান সরকার চুক্তি করায় বিশ্বব্যাপী নিন্দার ঝড় ওঠে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাবেক স্ত্রী জেমিমা গোল্ডস্মিথ তার এ কাজের কঠোর সমালোচনা করেছেন।

রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম হলেই অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি নির্যাতন, তাদের ওপর জবরদস্তি করা যায় না। তা ইসলামও সমর্থন করে না। প্রত্যেক নাগরিক তার নিজ নিজ ধর্মবিশ্বাস নিয়ে স্বাধীনভাবে বাস করবে। অন্য ধর্ম গ্রহণ করার জন্য কারও ওপর চাপ সৃষ্টি করা যাবে না এটাই ধর্ম, এটাই মানবিকতা।

মানবিক আচরণ পাকিস্তান কোনো দিনই করতে জানত না, আজও শেখেনি। ধর্মকে অবলম্বন করে দ্বিজাতিতত্ত্বের ধুয়া তুলে দেড় হাজার মাইল দূরের একটি দেশকে নিজের দেশের সঙ্গে জুড়ে দিয়ে দীর্ঘ ২৩ বছর শাসন করেছে পাকিস্তান। শুষে নিয়েছে তাদের সম্পদ, লুণ্ঠন করেছে রাজকোষ। বাঙালিদের মেধাশূন্য করার জন্য বড় বড় পদে পাকিস্তানিদের বসিয়ে বাঙালিদের দিয়েছে কেরানির চাকরি। বাংলার কলকারখানার উৎপাদনের অর্থ দিয়ে সাজিয়েছে পাকিস্তানকে। দুঃখিনী বাংলা হয়েছে দরিদ্র থেকে দরিদ্রতর।

বরাবরই নারী নিরাপত্তা নয়, নারীর প্রতি সহিংসতায় তৎপর পাকিস্তান। ১৯৭১ সালেও তারা একই কাজ করেছে। তখন তারা করেছে বাংলাদেশের নারীর ওপর অমানবিক ঘৃণ্য আচরণ। আর আজ ধর্মের দোহাই দিয়ে নিজ দেশের অন্য ধর্মের নারীর প্রতি তুচ্ছ কারণে এত বড় অবিচার করল! তার পুরো পরিবারটিকে ফেলল অশেষ দুর্গতিতে।

পাকিস্তানে এটা নতুন বা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। শিক্ষা ও মানবাধিকার কর্মী ১৭ বছর বয়সী সর্বকনিষ্ঠ নোবেল বিজয়ী মালালা ইউসুফজাইয়ের সঙ্গে পাকিস্তান কী করেছিল তাও বিশ্ববাসীর জানা। স্কুলবাসে তিনটি গুলি করা হয়েছিল তাকে। দীর্ঘদিন  অচৈতন্য থাকার পর বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করায় ধীরে ধীরে মালালা সুস্থ হয়ে ওঠেন।

আসিয়া বিবিকে মুক্তি দিয়েছে লাহোরের কারাগার। মুক্তির পরপরই একটি বিশেষ বিমানে করে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ইসলামাবাদে, তারপর অজ্ঞাত স্থানে। তিনি কোথায় আছেন, কীভাবে আছে জানা যায়নি। পাকিস্তান সরকার বলছে, নিরাপত্তার কারণে তার অবস্থান জানানো হচ্ছে না। অন্যদিকে আসিয়া দেশত্যাগ করেছেন এ খবরের সত্যতা অস্বীকার করছে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দফতর। আসিয়ার মুক্তির পর প্রধানমন্ত্রী মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে কিছু কটু কথা বলেছেন। কট্টরপন্থি টিএলপি নেতা এজাজ আশরাফি আসিয়ার মুক্তির পর প্রতিক্রিয়ায়  রয়টার্সকে বলেন, ‘এই কারামুক্তির মাধ্যমে সরকার তাদের সঙ্গে করা চুক্তি লঙ্ঘন করল। শাসকরা তাদের অসততা দেখিয়ে দিল।’

এখন ইমরান খান মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে যা-ই বলুন না কেন, তিনি চুক্তি করেছিলেন এটা তো সত্য। কেন তিনি এমন একটি অন্যায় চুক্তি করলেন? আসিয়া যদি পাকিস্তান ত্যাগ করে থাকেন ভালো, আর যদি পাকিস্তানে থেকে থাকেন তাহলে তার জীবনের নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারে না। এ ঘটনায় পাকিস্তান সরকার বিশ্বকে আবারও জানিয়ে দিল, পাকিস্তান বদলায়নি, বদলাবে না।     

লেখক : কথাশিল্পী, কলাম লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি
রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি
নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা
কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত
জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪
পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ