শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৮

পাকিস্তান বদলায়নি, বদলাবে না

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তান বদলায়নি, বদলাবে না

পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের শেখুপাড়া জেলার ইথান ওয়ালি গ্রামের আসিয়া বিবির কথা আমাদের জানার কথা নয়। আসিয়া এলাকার রাজমিস্ত্রি আশিক মানিহর দ্বিতীয় স্ত্রী, দুই পক্ষ মিলে পাঁচ সন্তানের জননী। খেত-খামারে কাজ করে সংসার চালাতেন তিনি। তার জীবনকাহিনী ওই গ্রাম এমনকি যে পাড়ায় তিনি বাস করতেন সেখানেই সীমাবদ্ধ থাকার কথা। কিন্তু আজ বিশ্বব্যাপী উচ্চারিত হচ্ছে তার নাম গভীর মমতায়। যদিও তার বিপক্ষে রয়েছেন কিছু ধর্মান্ধ মৌলবাদী মানুষ।

আসিয়া বিবি খ্রিস্টধর্ম সম্প্রদায়ের। এলাকার হিন্দু-মুসলিম-খ্রিস্টান সবার সঙ্গেই ছিল তার সখ্য। কিন্তু এ সখ্য রইল না। ২০০৯ সালের জুনের কোনো একদিন খেতে কাজ করার সময় সহকর্মী নারীদের সঙ্গে পানি নিয়ে ঝগড়া বাধে তার। এ সময় তিনি নাকি মহানবী (সা.)-কে নিয়ে তিনটি অবমাননাকর মন্তব্য করেন। তা ছাড়া তিনি একটি বাটি দিয়ে বালতির পানি পান করেন। তাতে নাকি ওই পানি অপবিত্র হয়ে যায়। তখন ঝগড়ারত নারীরা তাকে ইসলাম গ্রহণ করতে বলেন। তাতে নাকি অপবিত্র পানি পবিত্র হবে। আসিয়া অসম্মত হলে ওই তিন নারী স্থানীয় চার্চে বিচার দেন। কিন্তু চার্চের বিচার তাদের মনঃপূত না হওয়ায় পরবর্তীতে আদালতে মামলা করেন। ওই মামলায় ২০১০ সালে শেখুপাড়ার নিম্ন আদালত আসিয়াকে মৃত্যুদ- দেয়। আসিয়ার পক্ষে কথা বলার জন্য পাঞ্জাবের গভর্নর সালমান তাসিরকে দিনে-দুপুরে গুলি করে হত্যা করে মমতাজ কাদিরি নামের এক লোক।

২০১৪ সালে আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে আপিল করলে হাই কোর্টও একই রায় বহাল রাখে। ২০১৫ সালে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন আসিয়া। সুপ্রিয় কোর্ট এ মামলা থেকে আসিয়া বিবিকে বেকসুর খালাস দেয়। রায়ে বলা হয়, সন্দেহাতীতভাবে অভিযোগ প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছে বাদীপক্ষ। তা ছাড়া তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে করা এ মামলায় যথাযথ প্রক্রিয়াও অনুসরণ করা হয়নি। মারের কারণে বাধ্য হয়ে তিনি অপরাধ স্বীকার করেছেন। তাই মৃত্যুদন্ড বাতিল করে খালাস দেওয়া হয়েছে তাকে। আসিয়া বিবির বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলা না থাকলে তিনি মুক্তি পেতে পারেন বলেও উল্লেখ করেছে আদালত।

এদিকে রায় ঘোষণার পর উত্তাল হয়ে পড়ে পুরো পাকিস্তান। ইসলামাবাদ, রাওয়ালপিণ্ডি, করাচি, লাহোরসহ বড় বড় শহরে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন প্রদেশের বড় বড় শহরে অবস্থান নিয়ে মুসলমানরা বিক্ষোভ চালায়। রায়ের পর কট্টর ডানপন্থিরা দেশটিকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। ১৩ অক্টোবর ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল তেহরিক-ই-লাব্বাইক (টিএলপি) আসিয়াকে মুক্তি দিলে দেশ অচল করে দেওয়ার হুমকি দেয়। পার্টির নেতা মুহাম্মদ আফজাল কাদরি আদালতের তিন বিচারকের মৃত্যুদ- প্রাপ্য বলে ঘোষণা করেন। এসব ঘটনায় ইসলামাবাদের রেড জোন এলাকা (সুপ্রিম কোর্ট যেখানে অবস্থিত) সিল করে দেয় পুলিশ। আসিয়া বিবির আইনজীবী সাইফ মালুক প্রাণভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। আসিয়া বিবি ২০১০ সাল থেকে মৃত্যুদ-াদেশ মাথায় নিয়ে জেলে আছেন। তিনি বরাবরই নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেছেন, এক বাটি পানি নিয়ে মেয়েদের মধ্যকার বিতর্ককে কেন্দ্র করে তাকে ফাঁসানো হয়েছে।

আসিয়ার মৃত্যুদ- হয়েছে ব্ল­াসফেমি আইনে। পাকিস্তানের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। ইসলাম অবমাননা সেখানে মারাত্মক অপরাধ। শুধু আসিয়াই নন, ব্ল­াসফেমি আইন সংস্কার ও আসিয়া বিবির মামলাকে ত্রুটিপূর্ণ বলায় ২০১১ সালে হত্যা করা হয় সংখ্যালঘুমন্ত্রী শাহবাজ ভাট্টিকে।

যে ব্ল­াসফেমি নিয়ে এত কথা সে ব্লাসফেমির উদ্ভব হয়েছিল প্রাচীন ও মধ্যযুগে। এখন থেকে প্রায় সাড়ে চৌদ্দ শ বছর আগে রোমের সামন্ত রাজারা প্রতিক্রিয়াশীল মৌলবাদী খ্রিস্টান ক্যাথলিক চার্চের যাজকদের সহায়তায় জনগণের ওপর ধর্মের নামে অত্যাচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্লøাসফেমি ব্যবহার শুরু করেন। তারপর ব্ল­াসফেমি শুরু হয় ইসলাম ধর্মে। মুসলিম মৌলবাদীরা দখল করে নেয় খ্রিস্টান মৌলবাদীদের ব্ল­াসফেমি আইন। ধর্মের ব্যাপারে তারা এক না হলেও অত্যাচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্ল­াসফেমিকে দুই পক্ষই পছন্দ করতে থাকে।

আসিয়াকে মুক্তিদানের ঘটনা এবং পরবর্তীতে পাকিস্তানে সহিংস বিক্ষোভের পর প্রাণভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল আসিয়ার পরিবার। তার স্বামী আশিক মাসিহর বলেছেন, তারা মৃত্যুভয় নিয়ে জীবনযাপন করছেন। এর আগে ডয়েচে ভেলের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারেও তিনি একই কথা বলেন। তিনি আমেরিকা, কানাডা, ব্রিটেনসহ কয়েকটি দেশে রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেছেন। কয়েকটি দেশ তাদের আশ্রয়দানের আশ্বাসও দিয়েছে। কিন্তু পাকিস্তান সরকার ইতিমধ্যে তেহরিক-ই-লাব্বাইকের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে; যাতে আসিয়া বিবির দেশত্যাগের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। অর্থাৎ আদালত তাকে মুক্তি দিলেও যে কোনো সময় উগ্র মৌলবাদীদের হাতে তার প্রাণসংশয় হতে পারে। পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘আসিয়ার নিরাপত্তার যথেষ্ট ব্যবস্থা করা হয়েছে। তার কোনো প্রাণের ঝুঁকি নেই। পরিস্থিতি শান্ত করতে সরকার এটা করছে। এটা আগুনে পানি ঢালার মতো।’ কিন্তু যেখানে প্রকাশ্য দিবালোকে গভর্নর-মন্ত্রী রক্ষা পান না মৌলবাদীদের হাত থেকে, সেখানে আসিয়া রক্ষা পাবেন এমন কোনো নিশ্চয়তাই নেই।

আসিয়া রসুল (সা.)-এর বিরুদ্ধে অবমাননাকর কথা বলেছেন বলা হচ্ছে। কিন্তু কী বলেছেন সে কথা কোথাও আসেনি। আসিয়ার বাড়ি গিয়ে যখন নারীরা মারধর করে তখন তিনি স্বীকার করেছেন বলে জানা যায়। আদালত বলেছে, সেই পরিস্থিতির কারণে বাধ্য হয়েই তিনি স্বীকার করেছেন। সবচেয়ে বড় কথা, তিনি কী বলেছেন তা কেন উল্লেখ করা হচ্ছে না। আসিয়া বিবির দেশত্যাগের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে পাকিস্তান সরকার চুক্তি করায় বিশ্বব্যাপী নিন্দার ঝড় ওঠে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাবেক স্ত্রী জেমিমা গোল্ডস্মিথ তার এ কাজের কঠোর সমালোচনা করেছেন।

রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম হলেই অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি নির্যাতন, তাদের ওপর জবরদস্তি করা যায় না। তা ইসলামও সমর্থন করে না। প্রত্যেক নাগরিক তার নিজ নিজ ধর্মবিশ্বাস নিয়ে স্বাধীনভাবে বাস করবে। অন্য ধর্ম গ্রহণ করার জন্য কারও ওপর চাপ সৃষ্টি করা যাবে না এটাই ধর্ম, এটাই মানবিকতা।

মানবিক আচরণ পাকিস্তান কোনো দিনই করতে জানত না, আজও শেখেনি। ধর্মকে অবলম্বন করে দ্বিজাতিতত্ত্বের ধুয়া তুলে দেড় হাজার মাইল দূরের একটি দেশকে নিজের দেশের সঙ্গে জুড়ে দিয়ে দীর্ঘ ২৩ বছর শাসন করেছে পাকিস্তান। শুষে নিয়েছে তাদের সম্পদ, লুণ্ঠন করেছে রাজকোষ। বাঙালিদের মেধাশূন্য করার জন্য বড় বড় পদে পাকিস্তানিদের বসিয়ে বাঙালিদের দিয়েছে কেরানির চাকরি। বাংলার কলকারখানার উৎপাদনের অর্থ দিয়ে সাজিয়েছে পাকিস্তানকে। দুঃখিনী বাংলা হয়েছে দরিদ্র থেকে দরিদ্রতর।

বরাবরই নারী নিরাপত্তা নয়, নারীর প্রতি সহিংসতায় তৎপর পাকিস্তান। ১৯৭১ সালেও তারা একই কাজ করেছে। তখন তারা করেছে বাংলাদেশের নারীর ওপর অমানবিক ঘৃণ্য আচরণ। আর আজ ধর্মের দোহাই দিয়ে নিজ দেশের অন্য ধর্মের নারীর প্রতি তুচ্ছ কারণে এত বড় অবিচার করল! তার পুরো পরিবারটিকে ফেলল অশেষ দুর্গতিতে।

পাকিস্তানে এটা নতুন বা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। শিক্ষা ও মানবাধিকার কর্মী ১৭ বছর বয়সী সর্বকনিষ্ঠ নোবেল বিজয়ী মালালা ইউসুফজাইয়ের সঙ্গে পাকিস্তান কী করেছিল তাও বিশ্ববাসীর জানা। স্কুলবাসে তিনটি গুলি করা হয়েছিল তাকে। দীর্ঘদিন  অচৈতন্য থাকার পর বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করায় ধীরে ধীরে মালালা সুস্থ হয়ে ওঠেন।

আসিয়া বিবিকে মুক্তি দিয়েছে লাহোরের কারাগার। মুক্তির পরপরই একটি বিশেষ বিমানে করে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ইসলামাবাদে, তারপর অজ্ঞাত স্থানে। তিনি কোথায় আছেন, কীভাবে আছে জানা যায়নি। পাকিস্তান সরকার বলছে, নিরাপত্তার কারণে তার অবস্থান জানানো হচ্ছে না। অন্যদিকে আসিয়া দেশত্যাগ করেছেন এ খবরের সত্যতা অস্বীকার করছে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দফতর। আসিয়ার মুক্তির পর প্রধানমন্ত্রী মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে কিছু কটু কথা বলেছেন। কট্টরপন্থি টিএলপি নেতা এজাজ আশরাফি আসিয়ার মুক্তির পর প্রতিক্রিয়ায়  রয়টার্সকে বলেন, ‘এই কারামুক্তির মাধ্যমে সরকার তাদের সঙ্গে করা চুক্তি লঙ্ঘন করল। শাসকরা তাদের অসততা দেখিয়ে দিল।’

এখন ইমরান খান মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে যা-ই বলুন না কেন, তিনি চুক্তি করেছিলেন এটা তো সত্য। কেন তিনি এমন একটি অন্যায় চুক্তি করলেন? আসিয়া যদি পাকিস্তান ত্যাগ করে থাকেন ভালো, আর যদি পাকিস্তানে থেকে থাকেন তাহলে তার জীবনের নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারে না। এ ঘটনায় পাকিস্তান সরকার বিশ্বকে আবারও জানিয়ে দিল, পাকিস্তান বদলায়নি, বদলাবে না।     

লেখক : কথাশিল্পী, কলাম লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

এই মাত্র | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা