শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৮

পাকিস্তান বদলায়নি, বদলাবে না

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তান বদলায়নি, বদলাবে না

পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের শেখুপাড়া জেলার ইথান ওয়ালি গ্রামের আসিয়া বিবির কথা আমাদের জানার কথা নয়। আসিয়া এলাকার রাজমিস্ত্রি আশিক মানিহর দ্বিতীয় স্ত্রী, দুই পক্ষ মিলে পাঁচ সন্তানের জননী। খেত-খামারে কাজ করে সংসার চালাতেন তিনি। তার জীবনকাহিনী ওই গ্রাম এমনকি যে পাড়ায় তিনি বাস করতেন সেখানেই সীমাবদ্ধ থাকার কথা। কিন্তু আজ বিশ্বব্যাপী উচ্চারিত হচ্ছে তার নাম গভীর মমতায়। যদিও তার বিপক্ষে রয়েছেন কিছু ধর্মান্ধ মৌলবাদী মানুষ।

আসিয়া বিবি খ্রিস্টধর্ম সম্প্রদায়ের। এলাকার হিন্দু-মুসলিম-খ্রিস্টান সবার সঙ্গেই ছিল তার সখ্য। কিন্তু এ সখ্য রইল না। ২০০৯ সালের জুনের কোনো একদিন খেতে কাজ করার সময় সহকর্মী নারীদের সঙ্গে পানি নিয়ে ঝগড়া বাধে তার। এ সময় তিনি নাকি মহানবী (সা.)-কে নিয়ে তিনটি অবমাননাকর মন্তব্য করেন। তা ছাড়া তিনি একটি বাটি দিয়ে বালতির পানি পান করেন। তাতে নাকি ওই পানি অপবিত্র হয়ে যায়। তখন ঝগড়ারত নারীরা তাকে ইসলাম গ্রহণ করতে বলেন। তাতে নাকি অপবিত্র পানি পবিত্র হবে। আসিয়া অসম্মত হলে ওই তিন নারী স্থানীয় চার্চে বিচার দেন। কিন্তু চার্চের বিচার তাদের মনঃপূত না হওয়ায় পরবর্তীতে আদালতে মামলা করেন। ওই মামলায় ২০১০ সালে শেখুপাড়ার নিম্ন আদালত আসিয়াকে মৃত্যুদ- দেয়। আসিয়ার পক্ষে কথা বলার জন্য পাঞ্জাবের গভর্নর সালমান তাসিরকে দিনে-দুপুরে গুলি করে হত্যা করে মমতাজ কাদিরি নামের এক লোক।

২০১৪ সালে আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে আপিল করলে হাই কোর্টও একই রায় বহাল রাখে। ২০১৫ সালে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন আসিয়া। সুপ্রিয় কোর্ট এ মামলা থেকে আসিয়া বিবিকে বেকসুর খালাস দেয়। রায়ে বলা হয়, সন্দেহাতীতভাবে অভিযোগ প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছে বাদীপক্ষ। তা ছাড়া তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে করা এ মামলায় যথাযথ প্রক্রিয়াও অনুসরণ করা হয়নি। মারের কারণে বাধ্য হয়ে তিনি অপরাধ স্বীকার করেছেন। তাই মৃত্যুদন্ড বাতিল করে খালাস দেওয়া হয়েছে তাকে। আসিয়া বিবির বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলা না থাকলে তিনি মুক্তি পেতে পারেন বলেও উল্লেখ করেছে আদালত।

এদিকে রায় ঘোষণার পর উত্তাল হয়ে পড়ে পুরো পাকিস্তান। ইসলামাবাদ, রাওয়ালপিণ্ডি, করাচি, লাহোরসহ বড় বড় শহরে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন প্রদেশের বড় বড় শহরে অবস্থান নিয়ে মুসলমানরা বিক্ষোভ চালায়। রায়ের পর কট্টর ডানপন্থিরা দেশটিকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। ১৩ অক্টোবর ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল তেহরিক-ই-লাব্বাইক (টিএলপি) আসিয়াকে মুক্তি দিলে দেশ অচল করে দেওয়ার হুমকি দেয়। পার্টির নেতা মুহাম্মদ আফজাল কাদরি আদালতের তিন বিচারকের মৃত্যুদ- প্রাপ্য বলে ঘোষণা করেন। এসব ঘটনায় ইসলামাবাদের রেড জোন এলাকা (সুপ্রিম কোর্ট যেখানে অবস্থিত) সিল করে দেয় পুলিশ। আসিয়া বিবির আইনজীবী সাইফ মালুক প্রাণভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। আসিয়া বিবি ২০১০ সাল থেকে মৃত্যুদ-াদেশ মাথায় নিয়ে জেলে আছেন। তিনি বরাবরই নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেছেন, এক বাটি পানি নিয়ে মেয়েদের মধ্যকার বিতর্ককে কেন্দ্র করে তাকে ফাঁসানো হয়েছে।

আসিয়ার মৃত্যুদ- হয়েছে ব্ল­াসফেমি আইনে। পাকিস্তানের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। ইসলাম অবমাননা সেখানে মারাত্মক অপরাধ। শুধু আসিয়াই নন, ব্ল­াসফেমি আইন সংস্কার ও আসিয়া বিবির মামলাকে ত্রুটিপূর্ণ বলায় ২০১১ সালে হত্যা করা হয় সংখ্যালঘুমন্ত্রী শাহবাজ ভাট্টিকে।

যে ব্ল­াসফেমি নিয়ে এত কথা সে ব্লাসফেমির উদ্ভব হয়েছিল প্রাচীন ও মধ্যযুগে। এখন থেকে প্রায় সাড়ে চৌদ্দ শ বছর আগে রোমের সামন্ত রাজারা প্রতিক্রিয়াশীল মৌলবাদী খ্রিস্টান ক্যাথলিক চার্চের যাজকদের সহায়তায় জনগণের ওপর ধর্মের নামে অত্যাচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্লøাসফেমি ব্যবহার শুরু করেন। তারপর ব্ল­াসফেমি শুরু হয় ইসলাম ধর্মে। মুসলিম মৌলবাদীরা দখল করে নেয় খ্রিস্টান মৌলবাদীদের ব্ল­াসফেমি আইন। ধর্মের ব্যাপারে তারা এক না হলেও অত্যাচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্ল­াসফেমিকে দুই পক্ষই পছন্দ করতে থাকে।

আসিয়াকে মুক্তিদানের ঘটনা এবং পরবর্তীতে পাকিস্তানে সহিংস বিক্ষোভের পর প্রাণভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল আসিয়ার পরিবার। তার স্বামী আশিক মাসিহর বলেছেন, তারা মৃত্যুভয় নিয়ে জীবনযাপন করছেন। এর আগে ডয়েচে ভেলের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারেও তিনি একই কথা বলেন। তিনি আমেরিকা, কানাডা, ব্রিটেনসহ কয়েকটি দেশে রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেছেন। কয়েকটি দেশ তাদের আশ্রয়দানের আশ্বাসও দিয়েছে। কিন্তু পাকিস্তান সরকার ইতিমধ্যে তেহরিক-ই-লাব্বাইকের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে; যাতে আসিয়া বিবির দেশত্যাগের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। অর্থাৎ আদালত তাকে মুক্তি দিলেও যে কোনো সময় উগ্র মৌলবাদীদের হাতে তার প্রাণসংশয় হতে পারে। পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘আসিয়ার নিরাপত্তার যথেষ্ট ব্যবস্থা করা হয়েছে। তার কোনো প্রাণের ঝুঁকি নেই। পরিস্থিতি শান্ত করতে সরকার এটা করছে। এটা আগুনে পানি ঢালার মতো।’ কিন্তু যেখানে প্রকাশ্য দিবালোকে গভর্নর-মন্ত্রী রক্ষা পান না মৌলবাদীদের হাত থেকে, সেখানে আসিয়া রক্ষা পাবেন এমন কোনো নিশ্চয়তাই নেই।

আসিয়া রসুল (সা.)-এর বিরুদ্ধে অবমাননাকর কথা বলেছেন বলা হচ্ছে। কিন্তু কী বলেছেন সে কথা কোথাও আসেনি। আসিয়ার বাড়ি গিয়ে যখন নারীরা মারধর করে তখন তিনি স্বীকার করেছেন বলে জানা যায়। আদালত বলেছে, সেই পরিস্থিতির কারণে বাধ্য হয়েই তিনি স্বীকার করেছেন। সবচেয়ে বড় কথা, তিনি কী বলেছেন তা কেন উল্লেখ করা হচ্ছে না। আসিয়া বিবির দেশত্যাগের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে পাকিস্তান সরকার চুক্তি করায় বিশ্বব্যাপী নিন্দার ঝড় ওঠে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাবেক স্ত্রী জেমিমা গোল্ডস্মিথ তার এ কাজের কঠোর সমালোচনা করেছেন।

রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম হলেই অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি নির্যাতন, তাদের ওপর জবরদস্তি করা যায় না। তা ইসলামও সমর্থন করে না। প্রত্যেক নাগরিক তার নিজ নিজ ধর্মবিশ্বাস নিয়ে স্বাধীনভাবে বাস করবে। অন্য ধর্ম গ্রহণ করার জন্য কারও ওপর চাপ সৃষ্টি করা যাবে না এটাই ধর্ম, এটাই মানবিকতা।

মানবিক আচরণ পাকিস্তান কোনো দিনই করতে জানত না, আজও শেখেনি। ধর্মকে অবলম্বন করে দ্বিজাতিতত্ত্বের ধুয়া তুলে দেড় হাজার মাইল দূরের একটি দেশকে নিজের দেশের সঙ্গে জুড়ে দিয়ে দীর্ঘ ২৩ বছর শাসন করেছে পাকিস্তান। শুষে নিয়েছে তাদের সম্পদ, লুণ্ঠন করেছে রাজকোষ। বাঙালিদের মেধাশূন্য করার জন্য বড় বড় পদে পাকিস্তানিদের বসিয়ে বাঙালিদের দিয়েছে কেরানির চাকরি। বাংলার কলকারখানার উৎপাদনের অর্থ দিয়ে সাজিয়েছে পাকিস্তানকে। দুঃখিনী বাংলা হয়েছে দরিদ্র থেকে দরিদ্রতর।

বরাবরই নারী নিরাপত্তা নয়, নারীর প্রতি সহিংসতায় তৎপর পাকিস্তান। ১৯৭১ সালেও তারা একই কাজ করেছে। তখন তারা করেছে বাংলাদেশের নারীর ওপর অমানবিক ঘৃণ্য আচরণ। আর আজ ধর্মের দোহাই দিয়ে নিজ দেশের অন্য ধর্মের নারীর প্রতি তুচ্ছ কারণে এত বড় অবিচার করল! তার পুরো পরিবারটিকে ফেলল অশেষ দুর্গতিতে।

পাকিস্তানে এটা নতুন বা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। শিক্ষা ও মানবাধিকার কর্মী ১৭ বছর বয়সী সর্বকনিষ্ঠ নোবেল বিজয়ী মালালা ইউসুফজাইয়ের সঙ্গে পাকিস্তান কী করেছিল তাও বিশ্ববাসীর জানা। স্কুলবাসে তিনটি গুলি করা হয়েছিল তাকে। দীর্ঘদিন  অচৈতন্য থাকার পর বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করায় ধীরে ধীরে মালালা সুস্থ হয়ে ওঠেন।

আসিয়া বিবিকে মুক্তি দিয়েছে লাহোরের কারাগার। মুক্তির পরপরই একটি বিশেষ বিমানে করে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ইসলামাবাদে, তারপর অজ্ঞাত স্থানে। তিনি কোথায় আছেন, কীভাবে আছে জানা যায়নি। পাকিস্তান সরকার বলছে, নিরাপত্তার কারণে তার অবস্থান জানানো হচ্ছে না। অন্যদিকে আসিয়া দেশত্যাগ করেছেন এ খবরের সত্যতা অস্বীকার করছে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দফতর। আসিয়ার মুক্তির পর প্রধানমন্ত্রী মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে কিছু কটু কথা বলেছেন। কট্টরপন্থি টিএলপি নেতা এজাজ আশরাফি আসিয়ার মুক্তির পর প্রতিক্রিয়ায়  রয়টার্সকে বলেন, ‘এই কারামুক্তির মাধ্যমে সরকার তাদের সঙ্গে করা চুক্তি লঙ্ঘন করল। শাসকরা তাদের অসততা দেখিয়ে দিল।’

এখন ইমরান খান মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে যা-ই বলুন না কেন, তিনি চুক্তি করেছিলেন এটা তো সত্য। কেন তিনি এমন একটি অন্যায় চুক্তি করলেন? আসিয়া যদি পাকিস্তান ত্যাগ করে থাকেন ভালো, আর যদি পাকিস্তানে থেকে থাকেন তাহলে তার জীবনের নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারে না। এ ঘটনায় পাকিস্তান সরকার বিশ্বকে আবারও জানিয়ে দিল, পাকিস্তান বদলায়নি, বদলাবে না।     

লেখক : কথাশিল্পী, কলাম লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর
দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা
প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী
আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী
সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে ককটেলসহ একজন গ্রেফতার
মিরপুরে ককটেলসহ একজন গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা সীমান্তে বিএসএফের বন্দুকের আঘাতে বাংলাদেশি যুবক আহত
কুমিল্লা সীমান্তে বিএসএফের বন্দুকের আঘাতে বাংলাদেশি যুবক আহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের অপতৎপরতা রুখতে জাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের অপতৎপরতা রুখতে জাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!
বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই
রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী
ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত
চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের
পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম
রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা
শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭
পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক
মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন