শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৮

পাকিস্তান বদলায়নি, বদলাবে না

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তান বদলায়নি, বদলাবে না

পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের শেখুপাড়া জেলার ইথান ওয়ালি গ্রামের আসিয়া বিবির কথা আমাদের জানার কথা নয়। আসিয়া এলাকার রাজমিস্ত্রি আশিক মানিহর দ্বিতীয় স্ত্রী, দুই পক্ষ মিলে পাঁচ সন্তানের জননী। খেত-খামারে কাজ করে সংসার চালাতেন তিনি। তার জীবনকাহিনী ওই গ্রাম এমনকি যে পাড়ায় তিনি বাস করতেন সেখানেই সীমাবদ্ধ থাকার কথা। কিন্তু আজ বিশ্বব্যাপী উচ্চারিত হচ্ছে তার নাম গভীর মমতায়। যদিও তার বিপক্ষে রয়েছেন কিছু ধর্মান্ধ মৌলবাদী মানুষ।

আসিয়া বিবি খ্রিস্টধর্ম সম্প্রদায়ের। এলাকার হিন্দু-মুসলিম-খ্রিস্টান সবার সঙ্গেই ছিল তার সখ্য। কিন্তু এ সখ্য রইল না। ২০০৯ সালের জুনের কোনো একদিন খেতে কাজ করার সময় সহকর্মী নারীদের সঙ্গে পানি নিয়ে ঝগড়া বাধে তার। এ সময় তিনি নাকি মহানবী (সা.)-কে নিয়ে তিনটি অবমাননাকর মন্তব্য করেন। তা ছাড়া তিনি একটি বাটি দিয়ে বালতির পানি পান করেন। তাতে নাকি ওই পানি অপবিত্র হয়ে যায়। তখন ঝগড়ারত নারীরা তাকে ইসলাম গ্রহণ করতে বলেন। তাতে নাকি অপবিত্র পানি পবিত্র হবে। আসিয়া অসম্মত হলে ওই তিন নারী স্থানীয় চার্চে বিচার দেন। কিন্তু চার্চের বিচার তাদের মনঃপূত না হওয়ায় পরবর্তীতে আদালতে মামলা করেন। ওই মামলায় ২০১০ সালে শেখুপাড়ার নিম্ন আদালত আসিয়াকে মৃত্যুদ- দেয়। আসিয়ার পক্ষে কথা বলার জন্য পাঞ্জাবের গভর্নর সালমান তাসিরকে দিনে-দুপুরে গুলি করে হত্যা করে মমতাজ কাদিরি নামের এক লোক।

২০১৪ সালে আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে আপিল করলে হাই কোর্টও একই রায় বহাল রাখে। ২০১৫ সালে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন আসিয়া। সুপ্রিয় কোর্ট এ মামলা থেকে আসিয়া বিবিকে বেকসুর খালাস দেয়। রায়ে বলা হয়, সন্দেহাতীতভাবে অভিযোগ প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছে বাদীপক্ষ। তা ছাড়া তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে করা এ মামলায় যথাযথ প্রক্রিয়াও অনুসরণ করা হয়নি। মারের কারণে বাধ্য হয়ে তিনি অপরাধ স্বীকার করেছেন। তাই মৃত্যুদন্ড বাতিল করে খালাস দেওয়া হয়েছে তাকে। আসিয়া বিবির বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলা না থাকলে তিনি মুক্তি পেতে পারেন বলেও উল্লেখ করেছে আদালত।

এদিকে রায় ঘোষণার পর উত্তাল হয়ে পড়ে পুরো পাকিস্তান। ইসলামাবাদ, রাওয়ালপিণ্ডি, করাচি, লাহোরসহ বড় বড় শহরে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন প্রদেশের বড় বড় শহরে অবস্থান নিয়ে মুসলমানরা বিক্ষোভ চালায়। রায়ের পর কট্টর ডানপন্থিরা দেশটিকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। ১৩ অক্টোবর ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল তেহরিক-ই-লাব্বাইক (টিএলপি) আসিয়াকে মুক্তি দিলে দেশ অচল করে দেওয়ার হুমকি দেয়। পার্টির নেতা মুহাম্মদ আফজাল কাদরি আদালতের তিন বিচারকের মৃত্যুদ- প্রাপ্য বলে ঘোষণা করেন। এসব ঘটনায় ইসলামাবাদের রেড জোন এলাকা (সুপ্রিম কোর্ট যেখানে অবস্থিত) সিল করে দেয় পুলিশ। আসিয়া বিবির আইনজীবী সাইফ মালুক প্রাণভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। আসিয়া বিবি ২০১০ সাল থেকে মৃত্যুদ-াদেশ মাথায় নিয়ে জেলে আছেন। তিনি বরাবরই নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেছেন, এক বাটি পানি নিয়ে মেয়েদের মধ্যকার বিতর্ককে কেন্দ্র করে তাকে ফাঁসানো হয়েছে।

আসিয়ার মৃত্যুদ- হয়েছে ব্ল­াসফেমি আইনে। পাকিস্তানের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। ইসলাম অবমাননা সেখানে মারাত্মক অপরাধ। শুধু আসিয়াই নন, ব্ল­াসফেমি আইন সংস্কার ও আসিয়া বিবির মামলাকে ত্রুটিপূর্ণ বলায় ২০১১ সালে হত্যা করা হয় সংখ্যালঘুমন্ত্রী শাহবাজ ভাট্টিকে।

যে ব্ল­াসফেমি নিয়ে এত কথা সে ব্লাসফেমির উদ্ভব হয়েছিল প্রাচীন ও মধ্যযুগে। এখন থেকে প্রায় সাড়ে চৌদ্দ শ বছর আগে রোমের সামন্ত রাজারা প্রতিক্রিয়াশীল মৌলবাদী খ্রিস্টান ক্যাথলিক চার্চের যাজকদের সহায়তায় জনগণের ওপর ধর্মের নামে অত্যাচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্লøাসফেমি ব্যবহার শুরু করেন। তারপর ব্ল­াসফেমি শুরু হয় ইসলাম ধর্মে। মুসলিম মৌলবাদীরা দখল করে নেয় খ্রিস্টান মৌলবাদীদের ব্ল­াসফেমি আইন। ধর্মের ব্যাপারে তারা এক না হলেও অত্যাচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্ল­াসফেমিকে দুই পক্ষই পছন্দ করতে থাকে।

আসিয়াকে মুক্তিদানের ঘটনা এবং পরবর্তীতে পাকিস্তানে সহিংস বিক্ষোভের পর প্রাণভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল আসিয়ার পরিবার। তার স্বামী আশিক মাসিহর বলেছেন, তারা মৃত্যুভয় নিয়ে জীবনযাপন করছেন। এর আগে ডয়েচে ভেলের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারেও তিনি একই কথা বলেন। তিনি আমেরিকা, কানাডা, ব্রিটেনসহ কয়েকটি দেশে রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেছেন। কয়েকটি দেশ তাদের আশ্রয়দানের আশ্বাসও দিয়েছে। কিন্তু পাকিস্তান সরকার ইতিমধ্যে তেহরিক-ই-লাব্বাইকের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে; যাতে আসিয়া বিবির দেশত্যাগের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। অর্থাৎ আদালত তাকে মুক্তি দিলেও যে কোনো সময় উগ্র মৌলবাদীদের হাতে তার প্রাণসংশয় হতে পারে। পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘আসিয়ার নিরাপত্তার যথেষ্ট ব্যবস্থা করা হয়েছে। তার কোনো প্রাণের ঝুঁকি নেই। পরিস্থিতি শান্ত করতে সরকার এটা করছে। এটা আগুনে পানি ঢালার মতো।’ কিন্তু যেখানে প্রকাশ্য দিবালোকে গভর্নর-মন্ত্রী রক্ষা পান না মৌলবাদীদের হাত থেকে, সেখানে আসিয়া রক্ষা পাবেন এমন কোনো নিশ্চয়তাই নেই।

আসিয়া রসুল (সা.)-এর বিরুদ্ধে অবমাননাকর কথা বলেছেন বলা হচ্ছে। কিন্তু কী বলেছেন সে কথা কোথাও আসেনি। আসিয়ার বাড়ি গিয়ে যখন নারীরা মারধর করে তখন তিনি স্বীকার করেছেন বলে জানা যায়। আদালত বলেছে, সেই পরিস্থিতির কারণে বাধ্য হয়েই তিনি স্বীকার করেছেন। সবচেয়ে বড় কথা, তিনি কী বলেছেন তা কেন উল্লেখ করা হচ্ছে না। আসিয়া বিবির দেশত্যাগের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে পাকিস্তান সরকার চুক্তি করায় বিশ্বব্যাপী নিন্দার ঝড় ওঠে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাবেক স্ত্রী জেমিমা গোল্ডস্মিথ তার এ কাজের কঠোর সমালোচনা করেছেন।

রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম হলেই অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি নির্যাতন, তাদের ওপর জবরদস্তি করা যায় না। তা ইসলামও সমর্থন করে না। প্রত্যেক নাগরিক তার নিজ নিজ ধর্মবিশ্বাস নিয়ে স্বাধীনভাবে বাস করবে। অন্য ধর্ম গ্রহণ করার জন্য কারও ওপর চাপ সৃষ্টি করা যাবে না এটাই ধর্ম, এটাই মানবিকতা।

মানবিক আচরণ পাকিস্তান কোনো দিনই করতে জানত না, আজও শেখেনি। ধর্মকে অবলম্বন করে দ্বিজাতিতত্ত্বের ধুয়া তুলে দেড় হাজার মাইল দূরের একটি দেশকে নিজের দেশের সঙ্গে জুড়ে দিয়ে দীর্ঘ ২৩ বছর শাসন করেছে পাকিস্তান। শুষে নিয়েছে তাদের সম্পদ, লুণ্ঠন করেছে রাজকোষ। বাঙালিদের মেধাশূন্য করার জন্য বড় বড় পদে পাকিস্তানিদের বসিয়ে বাঙালিদের দিয়েছে কেরানির চাকরি। বাংলার কলকারখানার উৎপাদনের অর্থ দিয়ে সাজিয়েছে পাকিস্তানকে। দুঃখিনী বাংলা হয়েছে দরিদ্র থেকে দরিদ্রতর।

বরাবরই নারী নিরাপত্তা নয়, নারীর প্রতি সহিংসতায় তৎপর পাকিস্তান। ১৯৭১ সালেও তারা একই কাজ করেছে। তখন তারা করেছে বাংলাদেশের নারীর ওপর অমানবিক ঘৃণ্য আচরণ। আর আজ ধর্মের দোহাই দিয়ে নিজ দেশের অন্য ধর্মের নারীর প্রতি তুচ্ছ কারণে এত বড় অবিচার করল! তার পুরো পরিবারটিকে ফেলল অশেষ দুর্গতিতে।

পাকিস্তানে এটা নতুন বা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। শিক্ষা ও মানবাধিকার কর্মী ১৭ বছর বয়সী সর্বকনিষ্ঠ নোবেল বিজয়ী মালালা ইউসুফজাইয়ের সঙ্গে পাকিস্তান কী করেছিল তাও বিশ্ববাসীর জানা। স্কুলবাসে তিনটি গুলি করা হয়েছিল তাকে। দীর্ঘদিন  অচৈতন্য থাকার পর বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করায় ধীরে ধীরে মালালা সুস্থ হয়ে ওঠেন।

আসিয়া বিবিকে মুক্তি দিয়েছে লাহোরের কারাগার। মুক্তির পরপরই একটি বিশেষ বিমানে করে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ইসলামাবাদে, তারপর অজ্ঞাত স্থানে। তিনি কোথায় আছেন, কীভাবে আছে জানা যায়নি। পাকিস্তান সরকার বলছে, নিরাপত্তার কারণে তার অবস্থান জানানো হচ্ছে না। অন্যদিকে আসিয়া দেশত্যাগ করেছেন এ খবরের সত্যতা অস্বীকার করছে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দফতর। আসিয়ার মুক্তির পর প্রধানমন্ত্রী মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে কিছু কটু কথা বলেছেন। কট্টরপন্থি টিএলপি নেতা এজাজ আশরাফি আসিয়ার মুক্তির পর প্রতিক্রিয়ায়  রয়টার্সকে বলেন, ‘এই কারামুক্তির মাধ্যমে সরকার তাদের সঙ্গে করা চুক্তি লঙ্ঘন করল। শাসকরা তাদের অসততা দেখিয়ে দিল।’

এখন ইমরান খান মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে যা-ই বলুন না কেন, তিনি চুক্তি করেছিলেন এটা তো সত্য। কেন তিনি এমন একটি অন্যায় চুক্তি করলেন? আসিয়া যদি পাকিস্তান ত্যাগ করে থাকেন ভালো, আর যদি পাকিস্তানে থেকে থাকেন তাহলে তার জীবনের নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারে না। এ ঘটনায় পাকিস্তান সরকার বিশ্বকে আবারও জানিয়ে দিল, পাকিস্তান বদলায়নি, বদলাবে না।     

লেখক : কথাশিল্পী, কলাম লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন