শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৮

পর্তুগালের আলগারভের গ্রামীণ মেলা ও ক্যাটেল প্রদর্শনী

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
পর্তুগালের আলগারভের গ্রামীণ মেলা ও ক্যাটেল প্রদর্শনী

গত আগস্টে গিয়েছিলাম পর্তুগালে। সেখানে লিসবনে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের সঙ্গে বেশ ভালো সময় কাটল। শাহাদাৎ নামের এক তরুণ জানালেন, আলগারভ নামে এক স্থানে মেলার আয়োজন করা হয়েছে। চলছে গ্রামীণ মেলা আর ক্যাটেল শো। শাহাদাৎ, প্রবাসী ব্যবসায়ী আজাদ ও সহকর্মী আদিত্য শাহীনকে নিয়ে রওনা হলাম এক সকালে। ৩০০ কিলোমিটারের গন্তব্য। লিসবন শহরের ভিতর দিয়ে কিছুদূর গিয়ে হাইওয়ে। একে একে আলমাদা, আমোরা, কয়না পেরিয়ে এসেছি। আগস্টের শেষে বেশ উষ্ণ আবহাওয়ায় চারদিকটা ঝকঝকে। শাহাদাৎ গাড়ি চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। সকালের মিষ্টি রোদ ক্রমেই তেজি হয়ে উঠছিল। ঘণ্টা দুয়েকে বেশ খানিকটা এগিয়েছি বটে। কিন্তু গন্তব্যের হিসাবে তা খুব বেশি নয়। দ্রুতই সূর্যের তাপ বাড়তে লাগল। প্রায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। এরই মধ্যে উত্তপ্ত সড়কে এক বিপর্যয়ে পড়ল গাড়ি। প্রখর রোদে পিচঢালা রাস্তায় চাকা গলে পাংচার হয়ে গেল। এ অবস্থায় অতিক্রম করলাম কিছুটা পথ। কিন্তু এভাবে বেশি দূর যাওয়াও সম্ভব নয়। প্রখর রোদ, দাঁড়ানোর মতো জায়গাও নেই। খাঁখাঁ হাইওয়েতে আমরা বেশ সংকটেই পড়লাম। পর্তুগালের নিয়ম অনুযায়ী উদ্যোগ নিলেন শাহাদাৎ ও আজাদ। তারা কল করলেন ইন্স্যুরেন্সে। কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর উদ্ধারকারী একটি গাড়ি নিয়ে ছুটে এলেন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির কর্মী এক তরুণ। কথা বলে জানলাম তিনি ব্রাজিলিয়ান। বেশ আন্তরিক ও হাসিখুশি। সংকট থেকে আমাদের উদ্ধারের জন্য যে বেশ আন্তরিক তা বোঝা গেল। আগে গাড়ির চাকা পরিবর্তন, তারপর অন্য কথা। একপর্যায়ে আমার মনে হলো চাকাটি স্প্রেয়ার দিয়ে বদল করলেই হয়, এত কিছু কেন? পরে বুঝতে পারলাম, গাড়িতে স্প্রেয়ার চাকা নেই। এটি অনেক বড় অপরাধ। যে গাড়িটিতে আমরা যাচ্ছিলাম তা আজাদ বা শাহাদাতের নয়। বন্ধুর গাড়ি নিয়ে এসেছিলেন। গাড়িতে স্প্রেয়ার চাকা না থাকার বিষয়টি তারাও জানতেন না। ব্রাজিলিয়ান তরুণটি আমাদের গাড়িটি তার উদ্ধারকারী র‌্যাকারে তুলে ছুটল গাড়ি মেরামতের গ্যারেজের খোঁজে। গাড়ির সামনে জায়গা সীমিত। অগত্যা র‌্যাকারের ওপরের গাড়িতে ঝুঁকি নিয়ে মাথা নিচু করে জড়োসড়ো হয়ে বসতে হলো আদিত্য শাহীনকে। কারণ, দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি র‌্যাকারে তোলার পর ওই গাড়িতে কারও ওঠা মানে চরম ঝুঁকিপূর্ণ এক ব্যাপার। এভাবে চলতে চলতে দেখা মিলল ছোট্ট একটি শহরের মতো জায়গা। সেখানে গাড়ি মেরামতের বেশকিছু গ্যারেজের সন্ধান পাওয়া গেল। দু-একটি দোকান পেরিয়ে অবশেষে ওলিয়াও এলাকায় একটি গ্যারেজে আমাদের কাক্সিক্ষত সুবিধাটি দিতে রাজি হলেন এক মেরামতকারী। এদিকে দুপুর নেমে গেছে অনেক আগেই। চাকা সারাই করতে দিয়ে আমরা ভাবলাম এ সুযোগে সেরে নেওয়া যাক মধ্যাহ্নভোজ। মধ্যাহ্নভোজ শেষ করতে করতে গাড়ি মেরামতের কাজ শেষ হলো।  আমরা যাত্রা করলাম ফারো জেলার উদ্দেশে। এ ফারো জেলারই প্রশাসনিক কেন্দ্র হচ্ছে আলগারভ। পর্তুগালের সর্বদক্ষিণে। আমরা বেরিয়েছিলাম সকালে, যখন আলগারভ এলাকায় পৌঁছলাম তখন সূর্যের তেজ কমতে শুরু করেছে। সাজানো গোছানো শহর আলগারভের কেন্দ্রস্থলে বেশ জমকালো আয়োজন।

ক্যাটেল শো বলতে আমাদের মনে হয়েছিল একটু জাঁকজমকপূর্ণ গরু-ছাগল-মহিষসহ গৃহপালিত প্রাণীর হাট। আসলে তা নয়। এটি সাজানো গোছানো একটি মেলা। এখানে উপস্থিত সর্বসাধারণ। বিশেষ করে বিনোদনের সন্ধানেই সবাই এসেছেন এ মেলায়। টিকিট কেটে আমরা মেলায় ঢুকে গেলাম। আর পাঁচটি একজিবিশনের মতোই নানান জিনিসপত্রের পসরা। স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী নানা রংবেরঙের জিনিসপাতি সাজিয়ে বসেছেন তারা।

তবে মেলার আয়োজন দেখে বোঝা যায় এখানে কৃষি ও গ্রামীণ পণ্যের প্রাধান্য রয়েছে। ইউরোপের গ্রামগুলো এশিয়ার গ্রামাঞ্চলের মতো নয়। এ মেলায় উপস্থিত সব মানুষ শহুরে মনে হলেও আসলে এ মেলাটি গ্রামবাসীর জন্যই। মেলা ঘুরে ঘুরে পৌঁছলাম এক জায়গায়, সেখানে ঘোড়দৌড় চলছিল। কথা বলার চেষ্টা করলাম স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে। তারা জানালেন, শৌখিন মানুষের বাহন কিংবা ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য এখান থেকে কেউ চাইলে পছন্দমতো ঘোড়া কিনতে পারে।

খুব বেশি বৈচিত্র্যময় কিছু নয়। বিপুল পরিমাণ প্রাণিসম্পদের ভিড়ও এখানে নেই। তবে যে প্রাণীগুলো এখানে প্রদর্শন করা হয়েছে সেগুলো পর্তুগালের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিছু জাত রয়েছে যেগুলো বিজ্ঞানীরা আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করে উন্নত করেছেন। আবার কয়েকটি জাত রয়েছে যেগুলো পর্তুগালের একেবারে নিজস্ব। সবকিছু ছাপিয়ে অতি সাধারণ একটি গরুর দিকেই দৃষ্টি কাড়ছেন সংশ্লিষ্টরা। মেলায় উপস্থিত ছিলেন পর্তুগালের ফারো জেলার খাদ্য ও প্রাণিসম্পদ সেবা বিভাগের পরিচালক ক্রিস্টিনা ফেরাডেইরা। কথা বললাম তার সঙ্গে। জানতে চাইলাম, এ গরুর কী এমন বৈশিষ্ট্য? তিনি জানালেন, এ গরুটিই আলগারভ এলাকার বিপন্নপ্রায় একটি জাত। পৃথিবীতে এ জাতের গরু এখন টিকে আছে মাত্র ১৬টি। এর মধ্যে ১০টি ষাঁড় আর ৬টি গাভী। জাতটি নিয়ে বিস্তারিত জানার আগ্রহ হলো। জানতে চাইলাম, এ জাতটিকে আপনারা টিকিয়ে রেখেছেন কীভাবে? জানালেন কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে এ জাতটিকে তারা এখনো টিকিয়ে রেখেছেন। দেখতে অন্যসব গরু থেকে খাটো হলেও আলগারভ জাতের গরু খুব কর্মঠ। মেশিন আসার আগে এ গরুতেই চলত পাথর টানা, হালচাষ, কুয়ো থেকে পানি তোলা, বীজতলায় বীজ বপনের কাজেও ব্যবহার করা হতো। কর্মঠ ছিল বলে মাংসে চর্বি থাকত কম। আর মাংসও খুব সুস্বাদু। ক্রিস্টিন ভিন্ন জাতের কিছু ছাগল দেখালেন। বললেন, এ ছাগলগুলো আলগারভ জাতের। জানতে চেয়েছিলাম, গরুর মতো আলগারভ জাতের ছাগলের মাংসও সুস্বাদু কিনা। হাসলেন তিনি। বললেন, ‘না, শুধু মাংসই সুস্বাদু নয়। আপনি যদি আলগারভের পনির খান, তবে এর স্বাদ জীবনেও ভুলতে পারবেন না। আমরা এ ছাগলের দুধ দিয়ে পনির তৈরি করি। এ পনির পৃথিবীর সবচেয়ে নরম ও সতেজ।’ আর একটু এগোতেই চোখে পড়ল কয়েকটি ভেড়া। জানতে চাওয়ার আগেই ক্রিস্টিন বললেন, এই ভেড়ার জাতের নাম সুখা। দেখতে অন্যসব ভেড়ার মতো হলেও এর কিছু আলাদা বৈশিষ্ট্য আছে। দেখলাম ভেড়ার পাগুলো একটু বেশি উঁচু। ক্রিস্টিন জানালেন এ ভেড়াগুলো অন্যসব ভেড়ার মতো। একটু চঞ্চল। বেশ লাফালাফি করে। পাশেই রয়েছে অন্য জাতের ভেড়া। এ জাতের ভেড়া দুটিকে দেখেই আমার বেলজিয়াম ব্ল­– জাতের গরুর কথা মনে পড়ল। ভেড়ার শরীর বেশ পেশিবহুল। ক্রিস্টিনও জানালেন সে কথা। বললেন, জৈবিকভাবে উন্নত করা। নেদারল্যান্ডসের টেসেল জাতের ভেড়ার সঙ্গে ক্রস করে মাংসের জন্য এ জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। পাঠক! আপনাদেরও নিশ্চয়ই মনে আছে টেসেলের সেই বিশেষ জাতের ভেড়ার কথা। যদিও নেদারল্যান্ডসের টেসেল দ্বীপের জনসংখ্যার সমান অর্থাৎ ১৩ হাজার ভেড়াই ছিল স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী জাতের। যাকে বলে টেসেল জাত। সেগুলো প্রধানত দুধ উৎপাদনের লক্ষ্য পূরণ করে। ওই জাতটিই এখানে মাংসের উপযোগী করে জৈবিকভাবে উন্নয়ন করা হয়েছে। ভেড়ার এ জাতটি দেখতে একটু অস্বাভাবিক মনে হয়। আমাদের দেশে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সম্প্রসারিত গাড়লের সঙ্গে কিছুটা মিল খুঁজে নেওয়া যেতেও পারে। তবে গাড়ল মোটাসোটা হলেও অনেকটা চঞ্চল। কিন্তু এগুলো চাঞ্চল্যহীন ও অলস।

দৃষ্টি কাড়ার মতো আরেকটি গরু চোখে পড়ল। লাল জাতের গরু। দেখতে অনেকটা আমাদের দেশের রেড চিটাগাং জাতের মতো হলেও তুলনায় এ জাতটি খুব বেশি উন্নত হবে না। আরও নানা রকমের প্রাণী উঠেছে এ মেলায়। এ মেলার উদ্দেশ্য, নিজস্ব প্রাণিসম্পদ সম্পর্কে দর্শনার্থীদের ধারণা দেওয়া। খুব স্বাভাবিক ও সাদামাটা মনে হলেও এ আয়োজনটি অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। মেলায় উঠেছে নানা রকমের কৃষিযন্ত্রও। বলা চলে এক ধরনের কৃষি-মেলা। মেলা থেকে বেরোতে বেরোতে সূর্য ডুবে গেছে। বৈদ্যুতিক  আলোয় ঝলমল করে উঠল অন্যরকম আলগারভ। আমাদের দেশে একসময় গ্রাম ও শহরে যেসব মেলা হতো সেখানে মানুষের জীবন-জীবিকা ও কৃষি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে প্রাধান্য পেত। মানুষের চিত্তবিনোদন ও শিক্ষার সঙ্গে কৃষি, খাদ্য উৎপাদন ও জীবন-জীবিকার এক ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। সময়ের বিবর্তনে এ বিষয়গুলো ফিকে হতে চলেছে। কিন্তু ইউরোপের দেশগুলো, যাদের খাদ্য নিয়ে তেমন মাথা না ঘামালেও চলে, তারা এ ঐতিহ্যটি ধরে রেখেছে। এ বিবেচনায় ৩০০ কিলোমিটার পথ পরিভ্রমণ করে এ মেলায় যোগ দেওয়া এবং এ আয়োজনগুলো স্বচক্ষে দেখতে পাওয়া আমার জন্যও ছিল এক সুযোগ। সেই সঙ্গে নতুন এক শিক্ষা হচ্ছে নিজস্ব প্রাণিসম্পদের জাত সংরক্ষণ ও হিসাবের মধ্যে রাখার এ উদ্যোগটি। আমাদের নিজস্ব ও প্রাচীন গবাদি প্রাণীর সংখ্যা নিরূপণ, বর্তমান পরিস্থিতি ও জাত সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। প্রয়োজন জনসাধারণের সচেতনতার জন্য এমন মেলা আয়োজনও।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ