শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৮

পর্তুগালের আলগারভের গ্রামীণ মেলা ও ক্যাটেল প্রদর্শনী

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
পর্তুগালের আলগারভের গ্রামীণ মেলা ও ক্যাটেল প্রদর্শনী

গত আগস্টে গিয়েছিলাম পর্তুগালে। সেখানে লিসবনে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের সঙ্গে বেশ ভালো সময় কাটল। শাহাদাৎ নামের এক তরুণ জানালেন, আলগারভ নামে এক স্থানে মেলার আয়োজন করা হয়েছে। চলছে গ্রামীণ মেলা আর ক্যাটেল শো। শাহাদাৎ, প্রবাসী ব্যবসায়ী আজাদ ও সহকর্মী আদিত্য শাহীনকে নিয়ে রওনা হলাম এক সকালে। ৩০০ কিলোমিটারের গন্তব্য। লিসবন শহরের ভিতর দিয়ে কিছুদূর গিয়ে হাইওয়ে। একে একে আলমাদা, আমোরা, কয়না পেরিয়ে এসেছি। আগস্টের শেষে বেশ উষ্ণ আবহাওয়ায় চারদিকটা ঝকঝকে। শাহাদাৎ গাড়ি চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। সকালের মিষ্টি রোদ ক্রমেই তেজি হয়ে উঠছিল। ঘণ্টা দুয়েকে বেশ খানিকটা এগিয়েছি বটে। কিন্তু গন্তব্যের হিসাবে তা খুব বেশি নয়। দ্রুতই সূর্যের তাপ বাড়তে লাগল। প্রায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। এরই মধ্যে উত্তপ্ত সড়কে এক বিপর্যয়ে পড়ল গাড়ি। প্রখর রোদে পিচঢালা রাস্তায় চাকা গলে পাংচার হয়ে গেল। এ অবস্থায় অতিক্রম করলাম কিছুটা পথ। কিন্তু এভাবে বেশি দূর যাওয়াও সম্ভব নয়। প্রখর রোদ, দাঁড়ানোর মতো জায়গাও নেই। খাঁখাঁ হাইওয়েতে আমরা বেশ সংকটেই পড়লাম। পর্তুগালের নিয়ম অনুযায়ী উদ্যোগ নিলেন শাহাদাৎ ও আজাদ। তারা কল করলেন ইন্স্যুরেন্সে। কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর উদ্ধারকারী একটি গাড়ি নিয়ে ছুটে এলেন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির কর্মী এক তরুণ। কথা বলে জানলাম তিনি ব্রাজিলিয়ান। বেশ আন্তরিক ও হাসিখুশি। সংকট থেকে আমাদের উদ্ধারের জন্য যে বেশ আন্তরিক তা বোঝা গেল। আগে গাড়ির চাকা পরিবর্তন, তারপর অন্য কথা। একপর্যায়ে আমার মনে হলো চাকাটি স্প্রেয়ার দিয়ে বদল করলেই হয়, এত কিছু কেন? পরে বুঝতে পারলাম, গাড়িতে স্প্রেয়ার চাকা নেই। এটি অনেক বড় অপরাধ। যে গাড়িটিতে আমরা যাচ্ছিলাম তা আজাদ বা শাহাদাতের নয়। বন্ধুর গাড়ি নিয়ে এসেছিলেন। গাড়িতে স্প্রেয়ার চাকা না থাকার বিষয়টি তারাও জানতেন না। ব্রাজিলিয়ান তরুণটি আমাদের গাড়িটি তার উদ্ধারকারী র‌্যাকারে তুলে ছুটল গাড়ি মেরামতের গ্যারেজের খোঁজে। গাড়ির সামনে জায়গা সীমিত। অগত্যা র‌্যাকারের ওপরের গাড়িতে ঝুঁকি নিয়ে মাথা নিচু করে জড়োসড়ো হয়ে বসতে হলো আদিত্য শাহীনকে। কারণ, দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি র‌্যাকারে তোলার পর ওই গাড়িতে কারও ওঠা মানে চরম ঝুঁকিপূর্ণ এক ব্যাপার। এভাবে চলতে চলতে দেখা মিলল ছোট্ট একটি শহরের মতো জায়গা। সেখানে গাড়ি মেরামতের বেশকিছু গ্যারেজের সন্ধান পাওয়া গেল। দু-একটি দোকান পেরিয়ে অবশেষে ওলিয়াও এলাকায় একটি গ্যারেজে আমাদের কাক্সিক্ষত সুবিধাটি দিতে রাজি হলেন এক মেরামতকারী। এদিকে দুপুর নেমে গেছে অনেক আগেই। চাকা সারাই করতে দিয়ে আমরা ভাবলাম এ সুযোগে সেরে নেওয়া যাক মধ্যাহ্নভোজ। মধ্যাহ্নভোজ শেষ করতে করতে গাড়ি মেরামতের কাজ শেষ হলো।  আমরা যাত্রা করলাম ফারো জেলার উদ্দেশে। এ ফারো জেলারই প্রশাসনিক কেন্দ্র হচ্ছে আলগারভ। পর্তুগালের সর্বদক্ষিণে। আমরা বেরিয়েছিলাম সকালে, যখন আলগারভ এলাকায় পৌঁছলাম তখন সূর্যের তেজ কমতে শুরু করেছে। সাজানো গোছানো শহর আলগারভের কেন্দ্রস্থলে বেশ জমকালো আয়োজন।

ক্যাটেল শো বলতে আমাদের মনে হয়েছিল একটু জাঁকজমকপূর্ণ গরু-ছাগল-মহিষসহ গৃহপালিত প্রাণীর হাট। আসলে তা নয়। এটি সাজানো গোছানো একটি মেলা। এখানে উপস্থিত সর্বসাধারণ। বিশেষ করে বিনোদনের সন্ধানেই সবাই এসেছেন এ মেলায়। টিকিট কেটে আমরা মেলায় ঢুকে গেলাম। আর পাঁচটি একজিবিশনের মতোই নানান জিনিসপত্রের পসরা। স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী নানা রংবেরঙের জিনিসপাতি সাজিয়ে বসেছেন তারা।

তবে মেলার আয়োজন দেখে বোঝা যায় এখানে কৃষি ও গ্রামীণ পণ্যের প্রাধান্য রয়েছে। ইউরোপের গ্রামগুলো এশিয়ার গ্রামাঞ্চলের মতো নয়। এ মেলায় উপস্থিত সব মানুষ শহুরে মনে হলেও আসলে এ মেলাটি গ্রামবাসীর জন্যই। মেলা ঘুরে ঘুরে পৌঁছলাম এক জায়গায়, সেখানে ঘোড়দৌড় চলছিল। কথা বলার চেষ্টা করলাম স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে। তারা জানালেন, শৌখিন মানুষের বাহন কিংবা ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য এখান থেকে কেউ চাইলে পছন্দমতো ঘোড়া কিনতে পারে।

খুব বেশি বৈচিত্র্যময় কিছু নয়। বিপুল পরিমাণ প্রাণিসম্পদের ভিড়ও এখানে নেই। তবে যে প্রাণীগুলো এখানে প্রদর্শন করা হয়েছে সেগুলো পর্তুগালের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিছু জাত রয়েছে যেগুলো বিজ্ঞানীরা আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করে উন্নত করেছেন। আবার কয়েকটি জাত রয়েছে যেগুলো পর্তুগালের একেবারে নিজস্ব। সবকিছু ছাপিয়ে অতি সাধারণ একটি গরুর দিকেই দৃষ্টি কাড়ছেন সংশ্লিষ্টরা। মেলায় উপস্থিত ছিলেন পর্তুগালের ফারো জেলার খাদ্য ও প্রাণিসম্পদ সেবা বিভাগের পরিচালক ক্রিস্টিনা ফেরাডেইরা। কথা বললাম তার সঙ্গে। জানতে চাইলাম, এ গরুর কী এমন বৈশিষ্ট্য? তিনি জানালেন, এ গরুটিই আলগারভ এলাকার বিপন্নপ্রায় একটি জাত। পৃথিবীতে এ জাতের গরু এখন টিকে আছে মাত্র ১৬টি। এর মধ্যে ১০টি ষাঁড় আর ৬টি গাভী। জাতটি নিয়ে বিস্তারিত জানার আগ্রহ হলো। জানতে চাইলাম, এ জাতটিকে আপনারা টিকিয়ে রেখেছেন কীভাবে? জানালেন কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে এ জাতটিকে তারা এখনো টিকিয়ে রেখেছেন। দেখতে অন্যসব গরু থেকে খাটো হলেও আলগারভ জাতের গরু খুব কর্মঠ। মেশিন আসার আগে এ গরুতেই চলত পাথর টানা, হালচাষ, কুয়ো থেকে পানি তোলা, বীজতলায় বীজ বপনের কাজেও ব্যবহার করা হতো। কর্মঠ ছিল বলে মাংসে চর্বি থাকত কম। আর মাংসও খুব সুস্বাদু। ক্রিস্টিন ভিন্ন জাতের কিছু ছাগল দেখালেন। বললেন, এ ছাগলগুলো আলগারভ জাতের। জানতে চেয়েছিলাম, গরুর মতো আলগারভ জাতের ছাগলের মাংসও সুস্বাদু কিনা। হাসলেন তিনি। বললেন, ‘না, শুধু মাংসই সুস্বাদু নয়। আপনি যদি আলগারভের পনির খান, তবে এর স্বাদ জীবনেও ভুলতে পারবেন না। আমরা এ ছাগলের দুধ দিয়ে পনির তৈরি করি। এ পনির পৃথিবীর সবচেয়ে নরম ও সতেজ।’ আর একটু এগোতেই চোখে পড়ল কয়েকটি ভেড়া। জানতে চাওয়ার আগেই ক্রিস্টিন বললেন, এই ভেড়ার জাতের নাম সুখা। দেখতে অন্যসব ভেড়ার মতো হলেও এর কিছু আলাদা বৈশিষ্ট্য আছে। দেখলাম ভেড়ার পাগুলো একটু বেশি উঁচু। ক্রিস্টিন জানালেন এ ভেড়াগুলো অন্যসব ভেড়ার মতো। একটু চঞ্চল। বেশ লাফালাফি করে। পাশেই রয়েছে অন্য জাতের ভেড়া। এ জাতের ভেড়া দুটিকে দেখেই আমার বেলজিয়াম ব্ল­– জাতের গরুর কথা মনে পড়ল। ভেড়ার শরীর বেশ পেশিবহুল। ক্রিস্টিনও জানালেন সে কথা। বললেন, জৈবিকভাবে উন্নত করা। নেদারল্যান্ডসের টেসেল জাতের ভেড়ার সঙ্গে ক্রস করে মাংসের জন্য এ জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। পাঠক! আপনাদেরও নিশ্চয়ই মনে আছে টেসেলের সেই বিশেষ জাতের ভেড়ার কথা। যদিও নেদারল্যান্ডসের টেসেল দ্বীপের জনসংখ্যার সমান অর্থাৎ ১৩ হাজার ভেড়াই ছিল স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী জাতের। যাকে বলে টেসেল জাত। সেগুলো প্রধানত দুধ উৎপাদনের লক্ষ্য পূরণ করে। ওই জাতটিই এখানে মাংসের উপযোগী করে জৈবিকভাবে উন্নয়ন করা হয়েছে। ভেড়ার এ জাতটি দেখতে একটু অস্বাভাবিক মনে হয়। আমাদের দেশে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সম্প্রসারিত গাড়লের সঙ্গে কিছুটা মিল খুঁজে নেওয়া যেতেও পারে। তবে গাড়ল মোটাসোটা হলেও অনেকটা চঞ্চল। কিন্তু এগুলো চাঞ্চল্যহীন ও অলস।

দৃষ্টি কাড়ার মতো আরেকটি গরু চোখে পড়ল। লাল জাতের গরু। দেখতে অনেকটা আমাদের দেশের রেড চিটাগাং জাতের মতো হলেও তুলনায় এ জাতটি খুব বেশি উন্নত হবে না। আরও নানা রকমের প্রাণী উঠেছে এ মেলায়। এ মেলার উদ্দেশ্য, নিজস্ব প্রাণিসম্পদ সম্পর্কে দর্শনার্থীদের ধারণা দেওয়া। খুব স্বাভাবিক ও সাদামাটা মনে হলেও এ আয়োজনটি অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। মেলায় উঠেছে নানা রকমের কৃষিযন্ত্রও। বলা চলে এক ধরনের কৃষি-মেলা। মেলা থেকে বেরোতে বেরোতে সূর্য ডুবে গেছে। বৈদ্যুতিক  আলোয় ঝলমল করে উঠল অন্যরকম আলগারভ। আমাদের দেশে একসময় গ্রাম ও শহরে যেসব মেলা হতো সেখানে মানুষের জীবন-জীবিকা ও কৃষি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে প্রাধান্য পেত। মানুষের চিত্তবিনোদন ও শিক্ষার সঙ্গে কৃষি, খাদ্য উৎপাদন ও জীবন-জীবিকার এক ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। সময়ের বিবর্তনে এ বিষয়গুলো ফিকে হতে চলেছে। কিন্তু ইউরোপের দেশগুলো, যাদের খাদ্য নিয়ে তেমন মাথা না ঘামালেও চলে, তারা এ ঐতিহ্যটি ধরে রেখেছে। এ বিবেচনায় ৩০০ কিলোমিটার পথ পরিভ্রমণ করে এ মেলায় যোগ দেওয়া এবং এ আয়োজনগুলো স্বচক্ষে দেখতে পাওয়া আমার জন্যও ছিল এক সুযোগ। সেই সঙ্গে নতুন এক শিক্ষা হচ্ছে নিজস্ব প্রাণিসম্পদের জাত সংরক্ষণ ও হিসাবের মধ্যে রাখার এ উদ্যোগটি। আমাদের নিজস্ব ও প্রাচীন গবাদি প্রাণীর সংখ্যা নিরূপণ, বর্তমান পরিস্থিতি ও জাত সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। প্রয়োজন জনসাধারণের সচেতনতার জন্য এমন মেলা আয়োজনও।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!
আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল
ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল

নগর জীবন

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন

নগর জীবন

‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু

নগর জীবন