শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৮

পর্তুগালের আলগারভের গ্রামীণ মেলা ও ক্যাটেল প্রদর্শনী

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
পর্তুগালের আলগারভের গ্রামীণ মেলা ও ক্যাটেল প্রদর্শনী

গত আগস্টে গিয়েছিলাম পর্তুগালে। সেখানে লিসবনে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের সঙ্গে বেশ ভালো সময় কাটল। শাহাদাৎ নামের এক তরুণ জানালেন, আলগারভ নামে এক স্থানে মেলার আয়োজন করা হয়েছে। চলছে গ্রামীণ মেলা আর ক্যাটেল শো। শাহাদাৎ, প্রবাসী ব্যবসায়ী আজাদ ও সহকর্মী আদিত্য শাহীনকে নিয়ে রওনা হলাম এক সকালে। ৩০০ কিলোমিটারের গন্তব্য। লিসবন শহরের ভিতর দিয়ে কিছুদূর গিয়ে হাইওয়ে। একে একে আলমাদা, আমোরা, কয়না পেরিয়ে এসেছি। আগস্টের শেষে বেশ উষ্ণ আবহাওয়ায় চারদিকটা ঝকঝকে। শাহাদাৎ গাড়ি চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। সকালের মিষ্টি রোদ ক্রমেই তেজি হয়ে উঠছিল। ঘণ্টা দুয়েকে বেশ খানিকটা এগিয়েছি বটে। কিন্তু গন্তব্যের হিসাবে তা খুব বেশি নয়। দ্রুতই সূর্যের তাপ বাড়তে লাগল। প্রায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। এরই মধ্যে উত্তপ্ত সড়কে এক বিপর্যয়ে পড়ল গাড়ি। প্রখর রোদে পিচঢালা রাস্তায় চাকা গলে পাংচার হয়ে গেল। এ অবস্থায় অতিক্রম করলাম কিছুটা পথ। কিন্তু এভাবে বেশি দূর যাওয়াও সম্ভব নয়। প্রখর রোদ, দাঁড়ানোর মতো জায়গাও নেই। খাঁখাঁ হাইওয়েতে আমরা বেশ সংকটেই পড়লাম। পর্তুগালের নিয়ম অনুযায়ী উদ্যোগ নিলেন শাহাদাৎ ও আজাদ। তারা কল করলেন ইন্স্যুরেন্সে। কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর উদ্ধারকারী একটি গাড়ি নিয়ে ছুটে এলেন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির কর্মী এক তরুণ। কথা বলে জানলাম তিনি ব্রাজিলিয়ান। বেশ আন্তরিক ও হাসিখুশি। সংকট থেকে আমাদের উদ্ধারের জন্য যে বেশ আন্তরিক তা বোঝা গেল। আগে গাড়ির চাকা পরিবর্তন, তারপর অন্য কথা। একপর্যায়ে আমার মনে হলো চাকাটি স্প্রেয়ার দিয়ে বদল করলেই হয়, এত কিছু কেন? পরে বুঝতে পারলাম, গাড়িতে স্প্রেয়ার চাকা নেই। এটি অনেক বড় অপরাধ। যে গাড়িটিতে আমরা যাচ্ছিলাম তা আজাদ বা শাহাদাতের নয়। বন্ধুর গাড়ি নিয়ে এসেছিলেন। গাড়িতে স্প্রেয়ার চাকা না থাকার বিষয়টি তারাও জানতেন না। ব্রাজিলিয়ান তরুণটি আমাদের গাড়িটি তার উদ্ধারকারী র‌্যাকারে তুলে ছুটল গাড়ি মেরামতের গ্যারেজের খোঁজে। গাড়ির সামনে জায়গা সীমিত। অগত্যা র‌্যাকারের ওপরের গাড়িতে ঝুঁকি নিয়ে মাথা নিচু করে জড়োসড়ো হয়ে বসতে হলো আদিত্য শাহীনকে। কারণ, দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি র‌্যাকারে তোলার পর ওই গাড়িতে কারও ওঠা মানে চরম ঝুঁকিপূর্ণ এক ব্যাপার। এভাবে চলতে চলতে দেখা মিলল ছোট্ট একটি শহরের মতো জায়গা। সেখানে গাড়ি মেরামতের বেশকিছু গ্যারেজের সন্ধান পাওয়া গেল। দু-একটি দোকান পেরিয়ে অবশেষে ওলিয়াও এলাকায় একটি গ্যারেজে আমাদের কাক্সিক্ষত সুবিধাটি দিতে রাজি হলেন এক মেরামতকারী। এদিকে দুপুর নেমে গেছে অনেক আগেই। চাকা সারাই করতে দিয়ে আমরা ভাবলাম এ সুযোগে সেরে নেওয়া যাক মধ্যাহ্নভোজ। মধ্যাহ্নভোজ শেষ করতে করতে গাড়ি মেরামতের কাজ শেষ হলো।  আমরা যাত্রা করলাম ফারো জেলার উদ্দেশে। এ ফারো জেলারই প্রশাসনিক কেন্দ্র হচ্ছে আলগারভ। পর্তুগালের সর্বদক্ষিণে। আমরা বেরিয়েছিলাম সকালে, যখন আলগারভ এলাকায় পৌঁছলাম তখন সূর্যের তেজ কমতে শুরু করেছে। সাজানো গোছানো শহর আলগারভের কেন্দ্রস্থলে বেশ জমকালো আয়োজন।

ক্যাটেল শো বলতে আমাদের মনে হয়েছিল একটু জাঁকজমকপূর্ণ গরু-ছাগল-মহিষসহ গৃহপালিত প্রাণীর হাট। আসলে তা নয়। এটি সাজানো গোছানো একটি মেলা। এখানে উপস্থিত সর্বসাধারণ। বিশেষ করে বিনোদনের সন্ধানেই সবাই এসেছেন এ মেলায়। টিকিট কেটে আমরা মেলায় ঢুকে গেলাম। আর পাঁচটি একজিবিশনের মতোই নানান জিনিসপত্রের পসরা। স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী নানা রংবেরঙের জিনিসপাতি সাজিয়ে বসেছেন তারা।

তবে মেলার আয়োজন দেখে বোঝা যায় এখানে কৃষি ও গ্রামীণ পণ্যের প্রাধান্য রয়েছে। ইউরোপের গ্রামগুলো এশিয়ার গ্রামাঞ্চলের মতো নয়। এ মেলায় উপস্থিত সব মানুষ শহুরে মনে হলেও আসলে এ মেলাটি গ্রামবাসীর জন্যই। মেলা ঘুরে ঘুরে পৌঁছলাম এক জায়গায়, সেখানে ঘোড়দৌড় চলছিল। কথা বলার চেষ্টা করলাম স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে। তারা জানালেন, শৌখিন মানুষের বাহন কিংবা ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য এখান থেকে কেউ চাইলে পছন্দমতো ঘোড়া কিনতে পারে।

খুব বেশি বৈচিত্র্যময় কিছু নয়। বিপুল পরিমাণ প্রাণিসম্পদের ভিড়ও এখানে নেই। তবে যে প্রাণীগুলো এখানে প্রদর্শন করা হয়েছে সেগুলো পর্তুগালের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিছু জাত রয়েছে যেগুলো বিজ্ঞানীরা আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করে উন্নত করেছেন। আবার কয়েকটি জাত রয়েছে যেগুলো পর্তুগালের একেবারে নিজস্ব। সবকিছু ছাপিয়ে অতি সাধারণ একটি গরুর দিকেই দৃষ্টি কাড়ছেন সংশ্লিষ্টরা। মেলায় উপস্থিত ছিলেন পর্তুগালের ফারো জেলার খাদ্য ও প্রাণিসম্পদ সেবা বিভাগের পরিচালক ক্রিস্টিনা ফেরাডেইরা। কথা বললাম তার সঙ্গে। জানতে চাইলাম, এ গরুর কী এমন বৈশিষ্ট্য? তিনি জানালেন, এ গরুটিই আলগারভ এলাকার বিপন্নপ্রায় একটি জাত। পৃথিবীতে এ জাতের গরু এখন টিকে আছে মাত্র ১৬টি। এর মধ্যে ১০টি ষাঁড় আর ৬টি গাভী। জাতটি নিয়ে বিস্তারিত জানার আগ্রহ হলো। জানতে চাইলাম, এ জাতটিকে আপনারা টিকিয়ে রেখেছেন কীভাবে? জানালেন কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে এ জাতটিকে তারা এখনো টিকিয়ে রেখেছেন। দেখতে অন্যসব গরু থেকে খাটো হলেও আলগারভ জাতের গরু খুব কর্মঠ। মেশিন আসার আগে এ গরুতেই চলত পাথর টানা, হালচাষ, কুয়ো থেকে পানি তোলা, বীজতলায় বীজ বপনের কাজেও ব্যবহার করা হতো। কর্মঠ ছিল বলে মাংসে চর্বি থাকত কম। আর মাংসও খুব সুস্বাদু। ক্রিস্টিন ভিন্ন জাতের কিছু ছাগল দেখালেন। বললেন, এ ছাগলগুলো আলগারভ জাতের। জানতে চেয়েছিলাম, গরুর মতো আলগারভ জাতের ছাগলের মাংসও সুস্বাদু কিনা। হাসলেন তিনি। বললেন, ‘না, শুধু মাংসই সুস্বাদু নয়। আপনি যদি আলগারভের পনির খান, তবে এর স্বাদ জীবনেও ভুলতে পারবেন না। আমরা এ ছাগলের দুধ দিয়ে পনির তৈরি করি। এ পনির পৃথিবীর সবচেয়ে নরম ও সতেজ।’ আর একটু এগোতেই চোখে পড়ল কয়েকটি ভেড়া। জানতে চাওয়ার আগেই ক্রিস্টিন বললেন, এই ভেড়ার জাতের নাম সুখা। দেখতে অন্যসব ভেড়ার মতো হলেও এর কিছু আলাদা বৈশিষ্ট্য আছে। দেখলাম ভেড়ার পাগুলো একটু বেশি উঁচু। ক্রিস্টিন জানালেন এ ভেড়াগুলো অন্যসব ভেড়ার মতো। একটু চঞ্চল। বেশ লাফালাফি করে। পাশেই রয়েছে অন্য জাতের ভেড়া। এ জাতের ভেড়া দুটিকে দেখেই আমার বেলজিয়াম ব্ল­– জাতের গরুর কথা মনে পড়ল। ভেড়ার শরীর বেশ পেশিবহুল। ক্রিস্টিনও জানালেন সে কথা। বললেন, জৈবিকভাবে উন্নত করা। নেদারল্যান্ডসের টেসেল জাতের ভেড়ার সঙ্গে ক্রস করে মাংসের জন্য এ জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। পাঠক! আপনাদেরও নিশ্চয়ই মনে আছে টেসেলের সেই বিশেষ জাতের ভেড়ার কথা। যদিও নেদারল্যান্ডসের টেসেল দ্বীপের জনসংখ্যার সমান অর্থাৎ ১৩ হাজার ভেড়াই ছিল স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী জাতের। যাকে বলে টেসেল জাত। সেগুলো প্রধানত দুধ উৎপাদনের লক্ষ্য পূরণ করে। ওই জাতটিই এখানে মাংসের উপযোগী করে জৈবিকভাবে উন্নয়ন করা হয়েছে। ভেড়ার এ জাতটি দেখতে একটু অস্বাভাবিক মনে হয়। আমাদের দেশে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সম্প্রসারিত গাড়লের সঙ্গে কিছুটা মিল খুঁজে নেওয়া যেতেও পারে। তবে গাড়ল মোটাসোটা হলেও অনেকটা চঞ্চল। কিন্তু এগুলো চাঞ্চল্যহীন ও অলস।

দৃষ্টি কাড়ার মতো আরেকটি গরু চোখে পড়ল। লাল জাতের গরু। দেখতে অনেকটা আমাদের দেশের রেড চিটাগাং জাতের মতো হলেও তুলনায় এ জাতটি খুব বেশি উন্নত হবে না। আরও নানা রকমের প্রাণী উঠেছে এ মেলায়। এ মেলার উদ্দেশ্য, নিজস্ব প্রাণিসম্পদ সম্পর্কে দর্শনার্থীদের ধারণা দেওয়া। খুব স্বাভাবিক ও সাদামাটা মনে হলেও এ আয়োজনটি অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। মেলায় উঠেছে নানা রকমের কৃষিযন্ত্রও। বলা চলে এক ধরনের কৃষি-মেলা। মেলা থেকে বেরোতে বেরোতে সূর্য ডুবে গেছে। বৈদ্যুতিক  আলোয় ঝলমল করে উঠল অন্যরকম আলগারভ। আমাদের দেশে একসময় গ্রাম ও শহরে যেসব মেলা হতো সেখানে মানুষের জীবন-জীবিকা ও কৃষি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে প্রাধান্য পেত। মানুষের চিত্তবিনোদন ও শিক্ষার সঙ্গে কৃষি, খাদ্য উৎপাদন ও জীবন-জীবিকার এক ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। সময়ের বিবর্তনে এ বিষয়গুলো ফিকে হতে চলেছে। কিন্তু ইউরোপের দেশগুলো, যাদের খাদ্য নিয়ে তেমন মাথা না ঘামালেও চলে, তারা এ ঐতিহ্যটি ধরে রেখেছে। এ বিবেচনায় ৩০০ কিলোমিটার পথ পরিভ্রমণ করে এ মেলায় যোগ দেওয়া এবং এ আয়োজনগুলো স্বচক্ষে দেখতে পাওয়া আমার জন্যও ছিল এক সুযোগ। সেই সঙ্গে নতুন এক শিক্ষা হচ্ছে নিজস্ব প্রাণিসম্পদের জাত সংরক্ষণ ও হিসাবের মধ্যে রাখার এ উদ্যোগটি। আমাদের নিজস্ব ও প্রাচীন গবাদি প্রাণীর সংখ্যা নিরূপণ, বর্তমান পরিস্থিতি ও জাত সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। প্রয়োজন জনসাধারণের সচেতনতার জন্য এমন মেলা আয়োজনও।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

এই মাত্র | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা