শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৮

পর্তুগালের আলগারভের গ্রামীণ মেলা ও ক্যাটেল প্রদর্শনী

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
পর্তুগালের আলগারভের গ্রামীণ মেলা ও ক্যাটেল প্রদর্শনী

গত আগস্টে গিয়েছিলাম পর্তুগালে। সেখানে লিসবনে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের সঙ্গে বেশ ভালো সময় কাটল। শাহাদাৎ নামের এক তরুণ জানালেন, আলগারভ নামে এক স্থানে মেলার আয়োজন করা হয়েছে। চলছে গ্রামীণ মেলা আর ক্যাটেল শো। শাহাদাৎ, প্রবাসী ব্যবসায়ী আজাদ ও সহকর্মী আদিত্য শাহীনকে নিয়ে রওনা হলাম এক সকালে। ৩০০ কিলোমিটারের গন্তব্য। লিসবন শহরের ভিতর দিয়ে কিছুদূর গিয়ে হাইওয়ে। একে একে আলমাদা, আমোরা, কয়না পেরিয়ে এসেছি। আগস্টের শেষে বেশ উষ্ণ আবহাওয়ায় চারদিকটা ঝকঝকে। শাহাদাৎ গাড়ি চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। সকালের মিষ্টি রোদ ক্রমেই তেজি হয়ে উঠছিল। ঘণ্টা দুয়েকে বেশ খানিকটা এগিয়েছি বটে। কিন্তু গন্তব্যের হিসাবে তা খুব বেশি নয়। দ্রুতই সূর্যের তাপ বাড়তে লাগল। প্রায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। এরই মধ্যে উত্তপ্ত সড়কে এক বিপর্যয়ে পড়ল গাড়ি। প্রখর রোদে পিচঢালা রাস্তায় চাকা গলে পাংচার হয়ে গেল। এ অবস্থায় অতিক্রম করলাম কিছুটা পথ। কিন্তু এভাবে বেশি দূর যাওয়াও সম্ভব নয়। প্রখর রোদ, দাঁড়ানোর মতো জায়গাও নেই। খাঁখাঁ হাইওয়েতে আমরা বেশ সংকটেই পড়লাম। পর্তুগালের নিয়ম অনুযায়ী উদ্যোগ নিলেন শাহাদাৎ ও আজাদ। তারা কল করলেন ইন্স্যুরেন্সে। কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর উদ্ধারকারী একটি গাড়ি নিয়ে ছুটে এলেন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির কর্মী এক তরুণ। কথা বলে জানলাম তিনি ব্রাজিলিয়ান। বেশ আন্তরিক ও হাসিখুশি। সংকট থেকে আমাদের উদ্ধারের জন্য যে বেশ আন্তরিক তা বোঝা গেল। আগে গাড়ির চাকা পরিবর্তন, তারপর অন্য কথা। একপর্যায়ে আমার মনে হলো চাকাটি স্প্রেয়ার দিয়ে বদল করলেই হয়, এত কিছু কেন? পরে বুঝতে পারলাম, গাড়িতে স্প্রেয়ার চাকা নেই। এটি অনেক বড় অপরাধ। যে গাড়িটিতে আমরা যাচ্ছিলাম তা আজাদ বা শাহাদাতের নয়। বন্ধুর গাড়ি নিয়ে এসেছিলেন। গাড়িতে স্প্রেয়ার চাকা না থাকার বিষয়টি তারাও জানতেন না। ব্রাজিলিয়ান তরুণটি আমাদের গাড়িটি তার উদ্ধারকারী র‌্যাকারে তুলে ছুটল গাড়ি মেরামতের গ্যারেজের খোঁজে। গাড়ির সামনে জায়গা সীমিত। অগত্যা র‌্যাকারের ওপরের গাড়িতে ঝুঁকি নিয়ে মাথা নিচু করে জড়োসড়ো হয়ে বসতে হলো আদিত্য শাহীনকে। কারণ, দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি র‌্যাকারে তোলার পর ওই গাড়িতে কারও ওঠা মানে চরম ঝুঁকিপূর্ণ এক ব্যাপার। এভাবে চলতে চলতে দেখা মিলল ছোট্ট একটি শহরের মতো জায়গা। সেখানে গাড়ি মেরামতের বেশকিছু গ্যারেজের সন্ধান পাওয়া গেল। দু-একটি দোকান পেরিয়ে অবশেষে ওলিয়াও এলাকায় একটি গ্যারেজে আমাদের কাক্সিক্ষত সুবিধাটি দিতে রাজি হলেন এক মেরামতকারী। এদিকে দুপুর নেমে গেছে অনেক আগেই। চাকা সারাই করতে দিয়ে আমরা ভাবলাম এ সুযোগে সেরে নেওয়া যাক মধ্যাহ্নভোজ। মধ্যাহ্নভোজ শেষ করতে করতে গাড়ি মেরামতের কাজ শেষ হলো।  আমরা যাত্রা করলাম ফারো জেলার উদ্দেশে। এ ফারো জেলারই প্রশাসনিক কেন্দ্র হচ্ছে আলগারভ। পর্তুগালের সর্বদক্ষিণে। আমরা বেরিয়েছিলাম সকালে, যখন আলগারভ এলাকায় পৌঁছলাম তখন সূর্যের তেজ কমতে শুরু করেছে। সাজানো গোছানো শহর আলগারভের কেন্দ্রস্থলে বেশ জমকালো আয়োজন।

ক্যাটেল শো বলতে আমাদের মনে হয়েছিল একটু জাঁকজমকপূর্ণ গরু-ছাগল-মহিষসহ গৃহপালিত প্রাণীর হাট। আসলে তা নয়। এটি সাজানো গোছানো একটি মেলা। এখানে উপস্থিত সর্বসাধারণ। বিশেষ করে বিনোদনের সন্ধানেই সবাই এসেছেন এ মেলায়। টিকিট কেটে আমরা মেলায় ঢুকে গেলাম। আর পাঁচটি একজিবিশনের মতোই নানান জিনিসপত্রের পসরা। স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী নানা রংবেরঙের জিনিসপাতি সাজিয়ে বসেছেন তারা।

তবে মেলার আয়োজন দেখে বোঝা যায় এখানে কৃষি ও গ্রামীণ পণ্যের প্রাধান্য রয়েছে। ইউরোপের গ্রামগুলো এশিয়ার গ্রামাঞ্চলের মতো নয়। এ মেলায় উপস্থিত সব মানুষ শহুরে মনে হলেও আসলে এ মেলাটি গ্রামবাসীর জন্যই। মেলা ঘুরে ঘুরে পৌঁছলাম এক জায়গায়, সেখানে ঘোড়দৌড় চলছিল। কথা বলার চেষ্টা করলাম স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে। তারা জানালেন, শৌখিন মানুষের বাহন কিংবা ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য এখান থেকে কেউ চাইলে পছন্দমতো ঘোড়া কিনতে পারে।

খুব বেশি বৈচিত্র্যময় কিছু নয়। বিপুল পরিমাণ প্রাণিসম্পদের ভিড়ও এখানে নেই। তবে যে প্রাণীগুলো এখানে প্রদর্শন করা হয়েছে সেগুলো পর্তুগালের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিছু জাত রয়েছে যেগুলো বিজ্ঞানীরা আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করে উন্নত করেছেন। আবার কয়েকটি জাত রয়েছে যেগুলো পর্তুগালের একেবারে নিজস্ব। সবকিছু ছাপিয়ে অতি সাধারণ একটি গরুর দিকেই দৃষ্টি কাড়ছেন সংশ্লিষ্টরা। মেলায় উপস্থিত ছিলেন পর্তুগালের ফারো জেলার খাদ্য ও প্রাণিসম্পদ সেবা বিভাগের পরিচালক ক্রিস্টিনা ফেরাডেইরা। কথা বললাম তার সঙ্গে। জানতে চাইলাম, এ গরুর কী এমন বৈশিষ্ট্য? তিনি জানালেন, এ গরুটিই আলগারভ এলাকার বিপন্নপ্রায় একটি জাত। পৃথিবীতে এ জাতের গরু এখন টিকে আছে মাত্র ১৬টি। এর মধ্যে ১০টি ষাঁড় আর ৬টি গাভী। জাতটি নিয়ে বিস্তারিত জানার আগ্রহ হলো। জানতে চাইলাম, এ জাতটিকে আপনারা টিকিয়ে রেখেছেন কীভাবে? জানালেন কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে এ জাতটিকে তারা এখনো টিকিয়ে রেখেছেন। দেখতে অন্যসব গরু থেকে খাটো হলেও আলগারভ জাতের গরু খুব কর্মঠ। মেশিন আসার আগে এ গরুতেই চলত পাথর টানা, হালচাষ, কুয়ো থেকে পানি তোলা, বীজতলায় বীজ বপনের কাজেও ব্যবহার করা হতো। কর্মঠ ছিল বলে মাংসে চর্বি থাকত কম। আর মাংসও খুব সুস্বাদু। ক্রিস্টিন ভিন্ন জাতের কিছু ছাগল দেখালেন। বললেন, এ ছাগলগুলো আলগারভ জাতের। জানতে চেয়েছিলাম, গরুর মতো আলগারভ জাতের ছাগলের মাংসও সুস্বাদু কিনা। হাসলেন তিনি। বললেন, ‘না, শুধু মাংসই সুস্বাদু নয়। আপনি যদি আলগারভের পনির খান, তবে এর স্বাদ জীবনেও ভুলতে পারবেন না। আমরা এ ছাগলের দুধ দিয়ে পনির তৈরি করি। এ পনির পৃথিবীর সবচেয়ে নরম ও সতেজ।’ আর একটু এগোতেই চোখে পড়ল কয়েকটি ভেড়া। জানতে চাওয়ার আগেই ক্রিস্টিন বললেন, এই ভেড়ার জাতের নাম সুখা। দেখতে অন্যসব ভেড়ার মতো হলেও এর কিছু আলাদা বৈশিষ্ট্য আছে। দেখলাম ভেড়ার পাগুলো একটু বেশি উঁচু। ক্রিস্টিন জানালেন এ ভেড়াগুলো অন্যসব ভেড়ার মতো। একটু চঞ্চল। বেশ লাফালাফি করে। পাশেই রয়েছে অন্য জাতের ভেড়া। এ জাতের ভেড়া দুটিকে দেখেই আমার বেলজিয়াম ব্ল­– জাতের গরুর কথা মনে পড়ল। ভেড়ার শরীর বেশ পেশিবহুল। ক্রিস্টিনও জানালেন সে কথা। বললেন, জৈবিকভাবে উন্নত করা। নেদারল্যান্ডসের টেসেল জাতের ভেড়ার সঙ্গে ক্রস করে মাংসের জন্য এ জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। পাঠক! আপনাদেরও নিশ্চয়ই মনে আছে টেসেলের সেই বিশেষ জাতের ভেড়ার কথা। যদিও নেদারল্যান্ডসের টেসেল দ্বীপের জনসংখ্যার সমান অর্থাৎ ১৩ হাজার ভেড়াই ছিল স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী জাতের। যাকে বলে টেসেল জাত। সেগুলো প্রধানত দুধ উৎপাদনের লক্ষ্য পূরণ করে। ওই জাতটিই এখানে মাংসের উপযোগী করে জৈবিকভাবে উন্নয়ন করা হয়েছে। ভেড়ার এ জাতটি দেখতে একটু অস্বাভাবিক মনে হয়। আমাদের দেশে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সম্প্রসারিত গাড়লের সঙ্গে কিছুটা মিল খুঁজে নেওয়া যেতেও পারে। তবে গাড়ল মোটাসোটা হলেও অনেকটা চঞ্চল। কিন্তু এগুলো চাঞ্চল্যহীন ও অলস।

দৃষ্টি কাড়ার মতো আরেকটি গরু চোখে পড়ল। লাল জাতের গরু। দেখতে অনেকটা আমাদের দেশের রেড চিটাগাং জাতের মতো হলেও তুলনায় এ জাতটি খুব বেশি উন্নত হবে না। আরও নানা রকমের প্রাণী উঠেছে এ মেলায়। এ মেলার উদ্দেশ্য, নিজস্ব প্রাণিসম্পদ সম্পর্কে দর্শনার্থীদের ধারণা দেওয়া। খুব স্বাভাবিক ও সাদামাটা মনে হলেও এ আয়োজনটি অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। মেলায় উঠেছে নানা রকমের কৃষিযন্ত্রও। বলা চলে এক ধরনের কৃষি-মেলা। মেলা থেকে বেরোতে বেরোতে সূর্য ডুবে গেছে। বৈদ্যুতিক  আলোয় ঝলমল করে উঠল অন্যরকম আলগারভ। আমাদের দেশে একসময় গ্রাম ও শহরে যেসব মেলা হতো সেখানে মানুষের জীবন-জীবিকা ও কৃষি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে প্রাধান্য পেত। মানুষের চিত্তবিনোদন ও শিক্ষার সঙ্গে কৃষি, খাদ্য উৎপাদন ও জীবন-জীবিকার এক ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। সময়ের বিবর্তনে এ বিষয়গুলো ফিকে হতে চলেছে। কিন্তু ইউরোপের দেশগুলো, যাদের খাদ্য নিয়ে তেমন মাথা না ঘামালেও চলে, তারা এ ঐতিহ্যটি ধরে রেখেছে। এ বিবেচনায় ৩০০ কিলোমিটার পথ পরিভ্রমণ করে এ মেলায় যোগ দেওয়া এবং এ আয়োজনগুলো স্বচক্ষে দেখতে পাওয়া আমার জন্যও ছিল এক সুযোগ। সেই সঙ্গে নতুন এক শিক্ষা হচ্ছে নিজস্ব প্রাণিসম্পদের জাত সংরক্ষণ ও হিসাবের মধ্যে রাখার এ উদ্যোগটি। আমাদের নিজস্ব ও প্রাচীন গবাদি প্রাণীর সংখ্যা নিরূপণ, বর্তমান পরিস্থিতি ও জাত সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। প্রয়োজন জনসাধারণের সচেতনতার জন্য এমন মেলা আয়োজনও।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন