শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

সর্বকালের সেরা মানুষ

কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বকালের সেরা মানুষ

সর্বকালের সেরা মানুষ হিসেবে মূল্যায়ন করা হয় শেষ ও শ্রেষ্ঠ নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে। ভিন্নধর্মী বিশিষ্ট ব্যক্তিরা তাঁর ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। বিধর্মী ইতিহাসবিদরাও তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন। রাহুল সাংকৃত্যায়নকে বলা হয় মহাপন্ডিতদের একজন। বৌদ্ধধর্মের অনুসারী ছিলেন তিনি। হিমালয় পর্বতে বছরের পর বছর ধরে ভগবান বুদ্ধের অনুসারী হিসেবে সাধনাও করেছেন। কিন্তু পরবর্তীতে বস্তুবাদী দর্শনের দীক্ষা গ্রহণ করেন। কার্ল মার্কস, এঙ্গেলস ও লেনিনের পথ ধরে সমাজ পরিবর্তনের প্রবক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলেন। রাহুল সাংকৃত্যায়ন ছিলেন জ্ঞানের সাধক। সেই ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতবর্ষের দুটি প্রধান ধর্মীয় সম্প্রদায় হিন্দু ও মুসলমানের ঐক্য গড়ে তোলার লক্ষ্যে তিনি অনুভব করেন পাশাপাশি যুগ যুগ ধরে বসবাস করলেও তাদের এক সম্প্রদায়ের সদস্যরা অন্য সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি সম্পর্কে খুব কমই জানেন। বিশেষ করে মুসলমানের সম্পর্কে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু সম্প্রদায়ের ধারণায় রয়েছে অনেক অস্পষ্টতা। এ অস্পষ্টতার অবসান ঘটাতে তিনি ইসলাম সম্পর্কে গবেষণা শুরু করেন এবং দীর্ঘ গবেষণা শেষে লেখেন ‘ইসলাম ধর্মের রূপরেখা’ নামে একটি বই। ইতিহাস, কোরআন ও হাদিসের নিরিখে তিনি তার ছোট পরিসরের বইতে হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসালামের যে মূল্যায়ন করেছেন তা এককথায় অতুলনীয়।

মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সময়কার আরবের অবস্থা সম্পর্কে রাহুল সাংকৃত্যায়ন লিখেছেন, ‘নরবলি, ব্যভিচার, মদ্যপান, জুয়াখেলা ইত্যাদিতে তারা যারপরনাই আসক্ত ছিল। প্রাক-ইসলাম যুগে আরবে পিতার মৃত্যুর পর তার অগুনতি বিধবা স্ত্রীকে সম্পত্তির মতো উত্তরাধিকারসূত্রে পুত্রদের মধ্যে বণ্টন করে দেওয়া হতো এবং পুত্ররাও তাদের নিজেদের স্ত্রীদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে নিত। রাজপুত্র ইমরুল কায়েস রচিত কাব্য, যেখানে কবি তার পিতৃস্বসার কন্যার প্রতি দুরভিসন্ধিমূলক ব্যভিচারের কাহিনী বর্ণনা করেছে, সেরকম নিকৃষ্ট কাব্যগ্রন্থকেও তৎকালীন লোকেরা মহাপ্রসন্নতার সঙ্গে কাবার মতো পবিত্র ও শ্রেষ্ঠ উপাসনালয়ে স্থান দিয়েছিল। সামন্ত প্রভুরা কিংবা পরিবারের প্রতিভূরা মহানন্দে পরস্পরের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিগ্রহ চালিয়ে যেত। যে কোনো একজনের নিহত হওয়ার অর্থ ছিল নিহত এবং হত্যাকারীর দুই পরিবারের মধ্যে চিরকালীন শত্রুতার আরম্ভ। জম্মে র পর মাতৃদুগ্ধের সঙ্গেই শিশুকে তার শত্রু পরিবার সম্পর্কে ঘৃণার আগুন পান করানো হতো, যাতে তার হৃদয়ে প্রতিশোধের বাসনা সদাজাগ্রত থাকে। যুদ্ধে বন্দী হওয়া স্ত্রী, পুরুষ, শিশু, বৃদ্ধদের শিরñেদ করা অতি সাধারণ বিষয় ছিল।’ মহাপন্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়ন তার বইতে লিখেছেন ‘এ রকম এক অন্ধকারাচ্ছন্ন সময়ে ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ২০ আগস্ট, মতান্তরে ২৯ আগস্ট কিংবা ৫৭১ খ্রিস্টাব্দের ২০ অথবা ২১ এপ্রিল মক্কার প্রসিদ্ধ হিশাম বংশে মুহাম্মদ (সা.) জম্ম গ্রহণ করেন। তার বাবার নাম ছিল আবদুল্লাহ ও মায়ের নাম আমিনা। মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় মুহাম্মদ (সা.)-এর পিতৃবিয়োগ হয়। মা ও পিতামহ আবদুল মুত্তালিবের স্নেহচ্ছায়ায় তিনি লালিত-পালিত হতে থাকেন। শিশু বয়সেই তার মা মারা যান।... পুত্র এবং পুত্রবধূর বিয়োগব্যথায় কাতর পিতামহ আবদুল মুত্তালিবের হৃদয়ের সব বাৎসল্যরস সিঞ্চিত করে পৌত্রের লালনপালনের ভার নিজের কাঁধে তুলে নেন। কিন্তু ভাগ্যের বোধহয় এমতাবস্থাতেও সম্মতি ছিল না। বালক মুহাম্মদের আট বছর বয়সে তার পিতামহেরও দেহাবসান হয়। মৃত্যুকালে পিতামহ আবদুল মুত্তালিব তাঁর আরেক পুত্র আবু তালিবকে ডেকে বালক মুহাম্মদকে পুত্রবৎ লালনপালনের জন্য আদেশ দিয়ে যান।’

মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সময়ে আরবের ধর্মীয় অবস্থা বর্ণনা করে রাহুল সাংকৃত্যায়ন তার বইয়ে লিখেছেন, ‘প্রাচীনকালে আরবের ওই অঞ্চলে মূর্তিপূজার প্রচলন ছিল না। কাবা শরিফের প্রধান পুরোহিত অমরু শাম দেশ বা ফিলিস্তিনে গিয়ে শোনেন হুবহু, লাত, মনাত, উজ্জ ইত্যাদি নামের দেবদেবীর আরাধনায় বিপদ-আপদে রক্ষা পাওয়া যায়। যুদ্ধের সময় শত্রুর বিরুদ্ধে বিজয়ও লাভ করা যায়। তিনি শাম দেশ থেকে কয়েকটি মূর্তি এনে কাবায় প্রতিষ্ঠা করেন। দেখতে দেখতে এদের প্রচার এত প্রসার লাভ করে যে, সারা দেশই মূর্তিপূজায় নিমগ্ন হয়ে পড়ে। শুধু কাবা গৃহেই ৩৬০টি বিভিন্ন মূর্তি ছিল। এই মূর্তিগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল হুবহু, যার অধিষ্ঠান ছিল মন্দিরের ছাদে এবং সেটি ছিল কোরেশদের ইষ্টদেব। অলল্-হুবহু (জয়-হুবহু) ছিল তাদের জাতীয় ঘোষণা। লোকে বিশ্বাস করত যে, সব মূর্তিপূজার মাধ্যমে ঈশ্বরের সন্নিকটে পৌঁছানো যায় এবং সে জন্যই তারা এর পূজা করত।

মহানবী মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন অক্ষরজ্ঞানশূন্য। কিন্তু ব্যবহারিক বুদ্ধিমত্তা, সততা ইত্যাদি সৎগুণের জন্য কোরেশ বংশীয় এক বিত্তশালিনী মহিলা খাদিজার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। খাদিজা তাকে তার ব্যবসার কাজে নিয়োগ করেন। মুহম্মাদ (সা.) তার ২৫ বছর বয়সে ব্যবসার কাজে শাম দেশে যান এবং ব্যবসায়িক দায়িত্ব সুনিপুণভাবে পালন ও সততার জন্য খাদিজার সন্তুষ্টি অর্জন করেন। খাদিজার বয়স ছিল ৪০ এবং আগের দুই স্বামীর মৃত্যুর পর তিনি বৈধব্য জীবনযাপন করছিলেন। মুহাম্মদ (সা.) খাদিজার প্রস্তাব গ্রহণ করেন।

খাদিজা এবং তার ভাই ওয়ারাকা বিন নওফেল ছিলেন মূর্তিপূজাবিরোধী এবং ইহুদি ধর্মের অনুগামী। খাদিজার সঙ্গে বিয়ের প্রায় ১৫ বছর পর মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর সান্নিধ্যলাভের জন্য হেরা পর্বতে একান্ত সাধনা শুরু করেন। এখানেই স্বর্গীয় দূত বা ফেরেশতা জিবরাইলের মাধ্যমে নাজিল হয় অল্লাহর বাণী পবিত্র কোরআনের প্রথম আয়াত ইকরা-বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক। (পড় আপন প্রভুর নামে)। মুহাম্মদ (সা.) জিবরাইলের চেহারা দেখে ভয়ে কিছুক্ষণের জন্য মূর্ছিত হয়ে পড়েন। পরে তিনি যখন সব ঘটনা তাঁর স্ত্রী খাদিজা এবং তার ভাই ওয়ারাকা বিন নওফেলকে শোনালেন, তখন তারা বললেন, আপনি অবশ্যই আল্লাহর ফেরেশতার সাক্ষাৎ পেয়েছেন এবং তিনি ঐশী বাক্য নিয়ে আপনার কাছে এসেছিলেন। তখন থেকেই ৪০ বছর বয়সে মুহাম্মদ (সা.)-এর পয়গম্বর বা রসুলের জীবনের শুভারম্ভ হয়।’

রাহুল সাংকৃত্যায়ন লিখেছেন, ‘আল্লাহর অহি পাওয়ার পর মুহাম্মদ (সা.) মক্কার দাম্ভিক মূর্তিপূজারীদের কোরআনের উপদেশ শোনাতে আরম্ভ করেন। মেলার বিশেষ দিনে দূরদূরান্ত থেকে আগত তীর্থযাত্রীদের সমাবেশে তিনি ছল কপটতাযুক্ত লোকাচার এবং বহু দেবতার আরাধনার মতবাদকে খ-ন করতেন এবং একেশ্বরের (আল্লাহ) উপাসনা এবং বিশুদ্ধ সরল ধর্মাচরণের উপদেশ দিতেন। মক্কার কোরেশ বংশীয়রা তাদের ইষ্টদেব, আচার-আচরণ এবং উপার্জনের উপায়কে এভাবে নিন্দা করতে দেখে, তার ওপরে প্রবল কুঠারাঘাত করতে দেখেও হাশিম পরিবারের চিরকালীন শত্রুতার মুখোমুখি হওয়ার আশঙ্কায় মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রাণনাশের সাহস করেনি। কিন্তু এই নবীন ধর্মে দীক্ষিত দাস-দাসীদের ওপরে তারা অত্যাচার আরম্ভ করে, তাদের উত্তপ্ত বালুকারাশির মধ্যে শুয়ে থাকতে বাধ্য করা হতো, চাবুক মারা ব্যতিরেকে আরও নানা ধরনের অবর্ণনীয় যন্ত্রণা দিত। কিন্তু এত অত্যাচার সত্ত্বেও এই নতুন ধর্মের অনুসরণকারীরা তাদের ধর্মপথ ত্যাগ করেনি কিংবা অনেক প্রলোভন দেখানো সত্ত্বেও তাদের ধর্মবিশ্বাস বিন্দুমাত্র শিথিল হয়নি। কুরাইশদের নির্মম অত্যাচারের হাত থেকে বাঁচতে মুহাম্মদ (সা.) তার অনুসারীদের আবিসিনিয়ায় হিজরত করার নির্দেশ দেন। সেদেশের ন্যায়পরায়ণ রাজার অনুগ্রহ লাভে সমর্থ হয় মুসলমানরা। ইসলাম প্রচারের প্রথম দিকে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর সরাসরি হামলা থেকে কুরাইশরা বিরত থাকলেও পিতৃব্য আবু তালিবের মৃত্যুর পর তারা দ্বিধাসংকোচ ত্যাগ করে মহানবীর বিরোধিতায় উঠেপড়ে লাগে।’

রাহুল সাংকৃত্যায়ন লিখেছেন, ‘কোরেশরা মুহাম্মদ (সা.)-কে হত্যার ষড়যন্ত্র শুরু করে। একদিন মহানবী (সা.)-কে হত্যার উদ্দেশ্যে তারা তার বাসভবন ঘিরে ফেলে। তবে পয়গম্বর কোরেশদের হীনষড়যন্ত্র সম্পর্কে আগেভাগে জানতে পারেন এবং মদিনায় চলে যান। মদিনার আগের নাম ছিল “ইয়াসরিব”। মুহাম্মদ (সা.) মদিনায় যাওয়ার পর এ নগরীর নাম হয় মদিনাতুন্নবী বা নবীর শহর। মদিনা নগরেও নবী মুহাম্মদ (সা.) বেশিদিন শান্তিতে থাকতে পারেননি। কোরেশরা সেখানেও তাকে উত্ত্যক্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকে। স্বীয় অনুগামীদের রক্ষা করার কোনো উপায়ন্তর না দেখে, তাকে মদিনাবাসী ইহুদিদের সঙ্গে অনেক যুদ্ধ করতে হয়। ইহুদিরা ছিল কোরেশদের হীন চক্রান্তের অন্যতম সহায়ক। এই যুদ্ধের পরিসর বিস্তৃত হতে থাকে এবং যার পরিসমাপ্তি ঘটে মক্কা বিজয়ের মধ্য দিয়ে। মক্কা বিজয়ের পর পবিত্র কাবা শরিফকে মূর্তিশূন্য করা হয়। জম্ম স্থানকে জয় করার পরও মদিনাবাসীর ভালোবাসায় আবদ্ধ হয়ে মুহাম্মদ (সা.) তার অমূল্য জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্ত মদিনাতেই অবস্থান করেন। তার জীবদ্দশাতেই আরব ভূখন্ড এক রাষ্ট্রসূত্রে গ্রথিত হয়ে ইসলাম ধর্ম স্বীকার করে। ৬৩ বছর বয়সে মুহাম্মদ (সা.) তার জীবনের মহান উদ্দেশ্যকে সমাপ্ত করে সমগ্র শিষ্যম-লীকে অসীম দুঃখসাগরে ভাসিয়ে প্রাণত্যাগ করেন। মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনের ৪০তম বছরে “ইকরা বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক” থেকে আরম্ভ করে মৃত্যুর ১৭ দিন আগে পর্যন্ত (ভিন্নমতে ১২ দিন) “রাব্বিকল আকরাম” (প্রভু তুমি অত্যন্ত মহান) এই বাক্যের অবতীর্ণ হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর যে বাণী তিনি প্রচার করেছেন তার সমগ্র সংগ্রহের নামই “কোরআন শরিফ” বা পবিত্র কোরআন এবং এই পবিত্র কোরআন ইসলাম ধর্মের স্বতঃপ্রমাণিত গ্রন্থ।

                        লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

এই মাত্র | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা