শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

সর্বকালের সেরা মানুষ

কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বকালের সেরা মানুষ

সর্বকালের সেরা মানুষ হিসেবে মূল্যায়ন করা হয় শেষ ও শ্রেষ্ঠ নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে। ভিন্নধর্মী বিশিষ্ট ব্যক্তিরা তাঁর ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। বিধর্মী ইতিহাসবিদরাও তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন। রাহুল সাংকৃত্যায়নকে বলা হয় মহাপন্ডিতদের একজন। বৌদ্ধধর্মের অনুসারী ছিলেন তিনি। হিমালয় পর্বতে বছরের পর বছর ধরে ভগবান বুদ্ধের অনুসারী হিসেবে সাধনাও করেছেন। কিন্তু পরবর্তীতে বস্তুবাদী দর্শনের দীক্ষা গ্রহণ করেন। কার্ল মার্কস, এঙ্গেলস ও লেনিনের পথ ধরে সমাজ পরিবর্তনের প্রবক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলেন। রাহুল সাংকৃত্যায়ন ছিলেন জ্ঞানের সাধক। সেই ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতবর্ষের দুটি প্রধান ধর্মীয় সম্প্রদায় হিন্দু ও মুসলমানের ঐক্য গড়ে তোলার লক্ষ্যে তিনি অনুভব করেন পাশাপাশি যুগ যুগ ধরে বসবাস করলেও তাদের এক সম্প্রদায়ের সদস্যরা অন্য সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি সম্পর্কে খুব কমই জানেন। বিশেষ করে মুসলমানের সম্পর্কে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু সম্প্রদায়ের ধারণায় রয়েছে অনেক অস্পষ্টতা। এ অস্পষ্টতার অবসান ঘটাতে তিনি ইসলাম সম্পর্কে গবেষণা শুরু করেন এবং দীর্ঘ গবেষণা শেষে লেখেন ‘ইসলাম ধর্মের রূপরেখা’ নামে একটি বই। ইতিহাস, কোরআন ও হাদিসের নিরিখে তিনি তার ছোট পরিসরের বইতে হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসালামের যে মূল্যায়ন করেছেন তা এককথায় অতুলনীয়।

মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সময়কার আরবের অবস্থা সম্পর্কে রাহুল সাংকৃত্যায়ন লিখেছেন, ‘নরবলি, ব্যভিচার, মদ্যপান, জুয়াখেলা ইত্যাদিতে তারা যারপরনাই আসক্ত ছিল। প্রাক-ইসলাম যুগে আরবে পিতার মৃত্যুর পর তার অগুনতি বিধবা স্ত্রীকে সম্পত্তির মতো উত্তরাধিকারসূত্রে পুত্রদের মধ্যে বণ্টন করে দেওয়া হতো এবং পুত্ররাও তাদের নিজেদের স্ত্রীদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে নিত। রাজপুত্র ইমরুল কায়েস রচিত কাব্য, যেখানে কবি তার পিতৃস্বসার কন্যার প্রতি দুরভিসন্ধিমূলক ব্যভিচারের কাহিনী বর্ণনা করেছে, সেরকম নিকৃষ্ট কাব্যগ্রন্থকেও তৎকালীন লোকেরা মহাপ্রসন্নতার সঙ্গে কাবার মতো পবিত্র ও শ্রেষ্ঠ উপাসনালয়ে স্থান দিয়েছিল। সামন্ত প্রভুরা কিংবা পরিবারের প্রতিভূরা মহানন্দে পরস্পরের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিগ্রহ চালিয়ে যেত। যে কোনো একজনের নিহত হওয়ার অর্থ ছিল নিহত এবং হত্যাকারীর দুই পরিবারের মধ্যে চিরকালীন শত্রুতার আরম্ভ। জম্মে র পর মাতৃদুগ্ধের সঙ্গেই শিশুকে তার শত্রু পরিবার সম্পর্কে ঘৃণার আগুন পান করানো হতো, যাতে তার হৃদয়ে প্রতিশোধের বাসনা সদাজাগ্রত থাকে। যুদ্ধে বন্দী হওয়া স্ত্রী, পুরুষ, শিশু, বৃদ্ধদের শিরñেদ করা অতি সাধারণ বিষয় ছিল।’ মহাপন্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়ন তার বইতে লিখেছেন ‘এ রকম এক অন্ধকারাচ্ছন্ন সময়ে ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ২০ আগস্ট, মতান্তরে ২৯ আগস্ট কিংবা ৫৭১ খ্রিস্টাব্দের ২০ অথবা ২১ এপ্রিল মক্কার প্রসিদ্ধ হিশাম বংশে মুহাম্মদ (সা.) জম্ম গ্রহণ করেন। তার বাবার নাম ছিল আবদুল্লাহ ও মায়ের নাম আমিনা। মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় মুহাম্মদ (সা.)-এর পিতৃবিয়োগ হয়। মা ও পিতামহ আবদুল মুত্তালিবের স্নেহচ্ছায়ায় তিনি লালিত-পালিত হতে থাকেন। শিশু বয়সেই তার মা মারা যান।... পুত্র এবং পুত্রবধূর বিয়োগব্যথায় কাতর পিতামহ আবদুল মুত্তালিবের হৃদয়ের সব বাৎসল্যরস সিঞ্চিত করে পৌত্রের লালনপালনের ভার নিজের কাঁধে তুলে নেন। কিন্তু ভাগ্যের বোধহয় এমতাবস্থাতেও সম্মতি ছিল না। বালক মুহাম্মদের আট বছর বয়সে তার পিতামহেরও দেহাবসান হয়। মৃত্যুকালে পিতামহ আবদুল মুত্তালিব তাঁর আরেক পুত্র আবু তালিবকে ডেকে বালক মুহাম্মদকে পুত্রবৎ লালনপালনের জন্য আদেশ দিয়ে যান।’

মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সময়ে আরবের ধর্মীয় অবস্থা বর্ণনা করে রাহুল সাংকৃত্যায়ন তার বইয়ে লিখেছেন, ‘প্রাচীনকালে আরবের ওই অঞ্চলে মূর্তিপূজার প্রচলন ছিল না। কাবা শরিফের প্রধান পুরোহিত অমরু শাম দেশ বা ফিলিস্তিনে গিয়ে শোনেন হুবহু, লাত, মনাত, উজ্জ ইত্যাদি নামের দেবদেবীর আরাধনায় বিপদ-আপদে রক্ষা পাওয়া যায়। যুদ্ধের সময় শত্রুর বিরুদ্ধে বিজয়ও লাভ করা যায়। তিনি শাম দেশ থেকে কয়েকটি মূর্তি এনে কাবায় প্রতিষ্ঠা করেন। দেখতে দেখতে এদের প্রচার এত প্রসার লাভ করে যে, সারা দেশই মূর্তিপূজায় নিমগ্ন হয়ে পড়ে। শুধু কাবা গৃহেই ৩৬০টি বিভিন্ন মূর্তি ছিল। এই মূর্তিগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল হুবহু, যার অধিষ্ঠান ছিল মন্দিরের ছাদে এবং সেটি ছিল কোরেশদের ইষ্টদেব। অলল্-হুবহু (জয়-হুবহু) ছিল তাদের জাতীয় ঘোষণা। লোকে বিশ্বাস করত যে, সব মূর্তিপূজার মাধ্যমে ঈশ্বরের সন্নিকটে পৌঁছানো যায় এবং সে জন্যই তারা এর পূজা করত।

মহানবী মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন অক্ষরজ্ঞানশূন্য। কিন্তু ব্যবহারিক বুদ্ধিমত্তা, সততা ইত্যাদি সৎগুণের জন্য কোরেশ বংশীয় এক বিত্তশালিনী মহিলা খাদিজার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। খাদিজা তাকে তার ব্যবসার কাজে নিয়োগ করেন। মুহম্মাদ (সা.) তার ২৫ বছর বয়সে ব্যবসার কাজে শাম দেশে যান এবং ব্যবসায়িক দায়িত্ব সুনিপুণভাবে পালন ও সততার জন্য খাদিজার সন্তুষ্টি অর্জন করেন। খাদিজার বয়স ছিল ৪০ এবং আগের দুই স্বামীর মৃত্যুর পর তিনি বৈধব্য জীবনযাপন করছিলেন। মুহাম্মদ (সা.) খাদিজার প্রস্তাব গ্রহণ করেন।

খাদিজা এবং তার ভাই ওয়ারাকা বিন নওফেল ছিলেন মূর্তিপূজাবিরোধী এবং ইহুদি ধর্মের অনুগামী। খাদিজার সঙ্গে বিয়ের প্রায় ১৫ বছর পর মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর সান্নিধ্যলাভের জন্য হেরা পর্বতে একান্ত সাধনা শুরু করেন। এখানেই স্বর্গীয় দূত বা ফেরেশতা জিবরাইলের মাধ্যমে নাজিল হয় অল্লাহর বাণী পবিত্র কোরআনের প্রথম আয়াত ইকরা-বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক। (পড় আপন প্রভুর নামে)। মুহাম্মদ (সা.) জিবরাইলের চেহারা দেখে ভয়ে কিছুক্ষণের জন্য মূর্ছিত হয়ে পড়েন। পরে তিনি যখন সব ঘটনা তাঁর স্ত্রী খাদিজা এবং তার ভাই ওয়ারাকা বিন নওফেলকে শোনালেন, তখন তারা বললেন, আপনি অবশ্যই আল্লাহর ফেরেশতার সাক্ষাৎ পেয়েছেন এবং তিনি ঐশী বাক্য নিয়ে আপনার কাছে এসেছিলেন। তখন থেকেই ৪০ বছর বয়সে মুহাম্মদ (সা.)-এর পয়গম্বর বা রসুলের জীবনের শুভারম্ভ হয়।’

রাহুল সাংকৃত্যায়ন লিখেছেন, ‘আল্লাহর অহি পাওয়ার পর মুহাম্মদ (সা.) মক্কার দাম্ভিক মূর্তিপূজারীদের কোরআনের উপদেশ শোনাতে আরম্ভ করেন। মেলার বিশেষ দিনে দূরদূরান্ত থেকে আগত তীর্থযাত্রীদের সমাবেশে তিনি ছল কপটতাযুক্ত লোকাচার এবং বহু দেবতার আরাধনার মতবাদকে খ-ন করতেন এবং একেশ্বরের (আল্লাহ) উপাসনা এবং বিশুদ্ধ সরল ধর্মাচরণের উপদেশ দিতেন। মক্কার কোরেশ বংশীয়রা তাদের ইষ্টদেব, আচার-আচরণ এবং উপার্জনের উপায়কে এভাবে নিন্দা করতে দেখে, তার ওপরে প্রবল কুঠারাঘাত করতে দেখেও হাশিম পরিবারের চিরকালীন শত্রুতার মুখোমুখি হওয়ার আশঙ্কায় মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রাণনাশের সাহস করেনি। কিন্তু এই নবীন ধর্মে দীক্ষিত দাস-দাসীদের ওপরে তারা অত্যাচার আরম্ভ করে, তাদের উত্তপ্ত বালুকারাশির মধ্যে শুয়ে থাকতে বাধ্য করা হতো, চাবুক মারা ব্যতিরেকে আরও নানা ধরনের অবর্ণনীয় যন্ত্রণা দিত। কিন্তু এত অত্যাচার সত্ত্বেও এই নতুন ধর্মের অনুসরণকারীরা তাদের ধর্মপথ ত্যাগ করেনি কিংবা অনেক প্রলোভন দেখানো সত্ত্বেও তাদের ধর্মবিশ্বাস বিন্দুমাত্র শিথিল হয়নি। কুরাইশদের নির্মম অত্যাচারের হাত থেকে বাঁচতে মুহাম্মদ (সা.) তার অনুসারীদের আবিসিনিয়ায় হিজরত করার নির্দেশ দেন। সেদেশের ন্যায়পরায়ণ রাজার অনুগ্রহ লাভে সমর্থ হয় মুসলমানরা। ইসলাম প্রচারের প্রথম দিকে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর সরাসরি হামলা থেকে কুরাইশরা বিরত থাকলেও পিতৃব্য আবু তালিবের মৃত্যুর পর তারা দ্বিধাসংকোচ ত্যাগ করে মহানবীর বিরোধিতায় উঠেপড়ে লাগে।’

রাহুল সাংকৃত্যায়ন লিখেছেন, ‘কোরেশরা মুহাম্মদ (সা.)-কে হত্যার ষড়যন্ত্র শুরু করে। একদিন মহানবী (সা.)-কে হত্যার উদ্দেশ্যে তারা তার বাসভবন ঘিরে ফেলে। তবে পয়গম্বর কোরেশদের হীনষড়যন্ত্র সম্পর্কে আগেভাগে জানতে পারেন এবং মদিনায় চলে যান। মদিনার আগের নাম ছিল “ইয়াসরিব”। মুহাম্মদ (সা.) মদিনায় যাওয়ার পর এ নগরীর নাম হয় মদিনাতুন্নবী বা নবীর শহর। মদিনা নগরেও নবী মুহাম্মদ (সা.) বেশিদিন শান্তিতে থাকতে পারেননি। কোরেশরা সেখানেও তাকে উত্ত্যক্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকে। স্বীয় অনুগামীদের রক্ষা করার কোনো উপায়ন্তর না দেখে, তাকে মদিনাবাসী ইহুদিদের সঙ্গে অনেক যুদ্ধ করতে হয়। ইহুদিরা ছিল কোরেশদের হীন চক্রান্তের অন্যতম সহায়ক। এই যুদ্ধের পরিসর বিস্তৃত হতে থাকে এবং যার পরিসমাপ্তি ঘটে মক্কা বিজয়ের মধ্য দিয়ে। মক্কা বিজয়ের পর পবিত্র কাবা শরিফকে মূর্তিশূন্য করা হয়। জম্ম স্থানকে জয় করার পরও মদিনাবাসীর ভালোবাসায় আবদ্ধ হয়ে মুহাম্মদ (সা.) তার অমূল্য জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্ত মদিনাতেই অবস্থান করেন। তার জীবদ্দশাতেই আরব ভূখন্ড এক রাষ্ট্রসূত্রে গ্রথিত হয়ে ইসলাম ধর্ম স্বীকার করে। ৬৩ বছর বয়সে মুহাম্মদ (সা.) তার জীবনের মহান উদ্দেশ্যকে সমাপ্ত করে সমগ্র শিষ্যম-লীকে অসীম দুঃখসাগরে ভাসিয়ে প্রাণত্যাগ করেন। মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনের ৪০তম বছরে “ইকরা বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক” থেকে আরম্ভ করে মৃত্যুর ১৭ দিন আগে পর্যন্ত (ভিন্নমতে ১২ দিন) “রাব্বিকল আকরাম” (প্রভু তুমি অত্যন্ত মহান) এই বাক্যের অবতীর্ণ হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর যে বাণী তিনি প্রচার করেছেন তার সমগ্র সংগ্রহের নামই “কোরআন শরিফ” বা পবিত্র কোরআন এবং এই পবিত্র কোরআন ইসলাম ধর্মের স্বতঃপ্রমাণিত গ্রন্থ।

                        লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা
তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ
সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট
লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা
কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ
নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু
উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু

১৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দলগুলোকে আলোচনা করে মতৈক্যে পৌঁছাতে বলল অন্তর্বর্তী সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে মতৈক্যে পৌঁছাতে বলল অন্তর্বর্তী সরকার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের, তীব্র যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের, তীব্র যানজট

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক
ঢাকায় আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিবচরে শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিবচরে শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মালদ্বীপে 'জেন জি' থেকে সব প্রজন্মের জন্য ধূমপান নিষিদ্ধ
মালদ্বীপে 'জেন জি' থেকে সব প্রজন্মের জন্য ধূমপান নিষিদ্ধ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
তিন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিভারপুলের বিপক্ষে গোল করলে উদযাপন করবেন না রিয়াল তারকা
লিভারপুলের বিপক্ষে গোল করলে উদযাপন করবেন না রিয়াল তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজার রেল ক্রসিং এড়িয়ে চলার পরামর্শ
মগবাজার রেল ক্রসিং এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ
যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ জিতে কত টাকা পেল ভারতীয় নারী দল
বিশ্বকাপ জিতে কত টাকা পেল ভারতীয় নারী দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আপাতত ইউক্রেনের জন্য কোনো টমাহক নয়: ট্রাম্প
আপাতত ইউক্রেনের জন্য কোনো টমাহক নয়: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মলিকিউল ট্রেন্ড: তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে ওজন কমানোর বিপজ্জনক এক বড়ি
মলিকিউল ট্রেন্ড: তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে ওজন কমানোর বিপজ্জনক এক বড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় মার্কিন সামরিক পদক্ষেপের পক্ষে নোবেলজয়ী মাচাদো
ভেনেজুয়েলায় মার্কিন সামরিক পদক্ষেপের পক্ষে নোবেলজয়ী মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে ১০ সদস্যের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি গঠন
জবিতে ১০ সদস্যের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকীর ইন্তেকাল
সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকীর ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ
একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং মেশানো ডাল আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা
রং মেশানো ডাল আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা