শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

সর্বকালের সেরা মানুষ

কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বকালের সেরা মানুষ

সর্বকালের সেরা মানুষ হিসেবে মূল্যায়ন করা হয় শেষ ও শ্রেষ্ঠ নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে। ভিন্নধর্মী বিশিষ্ট ব্যক্তিরা তাঁর ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। বিধর্মী ইতিহাসবিদরাও তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন। রাহুল সাংকৃত্যায়নকে বলা হয় মহাপন্ডিতদের একজন। বৌদ্ধধর্মের অনুসারী ছিলেন তিনি। হিমালয় পর্বতে বছরের পর বছর ধরে ভগবান বুদ্ধের অনুসারী হিসেবে সাধনাও করেছেন। কিন্তু পরবর্তীতে বস্তুবাদী দর্শনের দীক্ষা গ্রহণ করেন। কার্ল মার্কস, এঙ্গেলস ও লেনিনের পথ ধরে সমাজ পরিবর্তনের প্রবক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলেন। রাহুল সাংকৃত্যায়ন ছিলেন জ্ঞানের সাধক। সেই ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতবর্ষের দুটি প্রধান ধর্মীয় সম্প্রদায় হিন্দু ও মুসলমানের ঐক্য গড়ে তোলার লক্ষ্যে তিনি অনুভব করেন পাশাপাশি যুগ যুগ ধরে বসবাস করলেও তাদের এক সম্প্রদায়ের সদস্যরা অন্য সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি সম্পর্কে খুব কমই জানেন। বিশেষ করে মুসলমানের সম্পর্কে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু সম্প্রদায়ের ধারণায় রয়েছে অনেক অস্পষ্টতা। এ অস্পষ্টতার অবসান ঘটাতে তিনি ইসলাম সম্পর্কে গবেষণা শুরু করেন এবং দীর্ঘ গবেষণা শেষে লেখেন ‘ইসলাম ধর্মের রূপরেখা’ নামে একটি বই। ইতিহাস, কোরআন ও হাদিসের নিরিখে তিনি তার ছোট পরিসরের বইতে হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসালামের যে মূল্যায়ন করেছেন তা এককথায় অতুলনীয়।

মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সময়কার আরবের অবস্থা সম্পর্কে রাহুল সাংকৃত্যায়ন লিখেছেন, ‘নরবলি, ব্যভিচার, মদ্যপান, জুয়াখেলা ইত্যাদিতে তারা যারপরনাই আসক্ত ছিল। প্রাক-ইসলাম যুগে আরবে পিতার মৃত্যুর পর তার অগুনতি বিধবা স্ত্রীকে সম্পত্তির মতো উত্তরাধিকারসূত্রে পুত্রদের মধ্যে বণ্টন করে দেওয়া হতো এবং পুত্ররাও তাদের নিজেদের স্ত্রীদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে নিত। রাজপুত্র ইমরুল কায়েস রচিত কাব্য, যেখানে কবি তার পিতৃস্বসার কন্যার প্রতি দুরভিসন্ধিমূলক ব্যভিচারের কাহিনী বর্ণনা করেছে, সেরকম নিকৃষ্ট কাব্যগ্রন্থকেও তৎকালীন লোকেরা মহাপ্রসন্নতার সঙ্গে কাবার মতো পবিত্র ও শ্রেষ্ঠ উপাসনালয়ে স্থান দিয়েছিল। সামন্ত প্রভুরা কিংবা পরিবারের প্রতিভূরা মহানন্দে পরস্পরের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিগ্রহ চালিয়ে যেত। যে কোনো একজনের নিহত হওয়ার অর্থ ছিল নিহত এবং হত্যাকারীর দুই পরিবারের মধ্যে চিরকালীন শত্রুতার আরম্ভ। জম্মে র পর মাতৃদুগ্ধের সঙ্গেই শিশুকে তার শত্রু পরিবার সম্পর্কে ঘৃণার আগুন পান করানো হতো, যাতে তার হৃদয়ে প্রতিশোধের বাসনা সদাজাগ্রত থাকে। যুদ্ধে বন্দী হওয়া স্ত্রী, পুরুষ, শিশু, বৃদ্ধদের শিরñেদ করা অতি সাধারণ বিষয় ছিল।’ মহাপন্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়ন তার বইতে লিখেছেন ‘এ রকম এক অন্ধকারাচ্ছন্ন সময়ে ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ২০ আগস্ট, মতান্তরে ২৯ আগস্ট কিংবা ৫৭১ খ্রিস্টাব্দের ২০ অথবা ২১ এপ্রিল মক্কার প্রসিদ্ধ হিশাম বংশে মুহাম্মদ (সা.) জম্ম গ্রহণ করেন। তার বাবার নাম ছিল আবদুল্লাহ ও মায়ের নাম আমিনা। মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় মুহাম্মদ (সা.)-এর পিতৃবিয়োগ হয়। মা ও পিতামহ আবদুল মুত্তালিবের স্নেহচ্ছায়ায় তিনি লালিত-পালিত হতে থাকেন। শিশু বয়সেই তার মা মারা যান।... পুত্র এবং পুত্রবধূর বিয়োগব্যথায় কাতর পিতামহ আবদুল মুত্তালিবের হৃদয়ের সব বাৎসল্যরস সিঞ্চিত করে পৌত্রের লালনপালনের ভার নিজের কাঁধে তুলে নেন। কিন্তু ভাগ্যের বোধহয় এমতাবস্থাতেও সম্মতি ছিল না। বালক মুহাম্মদের আট বছর বয়সে তার পিতামহেরও দেহাবসান হয়। মৃত্যুকালে পিতামহ আবদুল মুত্তালিব তাঁর আরেক পুত্র আবু তালিবকে ডেকে বালক মুহাম্মদকে পুত্রবৎ লালনপালনের জন্য আদেশ দিয়ে যান।’

মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সময়ে আরবের ধর্মীয় অবস্থা বর্ণনা করে রাহুল সাংকৃত্যায়ন তার বইয়ে লিখেছেন, ‘প্রাচীনকালে আরবের ওই অঞ্চলে মূর্তিপূজার প্রচলন ছিল না। কাবা শরিফের প্রধান পুরোহিত অমরু শাম দেশ বা ফিলিস্তিনে গিয়ে শোনেন হুবহু, লাত, মনাত, উজ্জ ইত্যাদি নামের দেবদেবীর আরাধনায় বিপদ-আপদে রক্ষা পাওয়া যায়। যুদ্ধের সময় শত্রুর বিরুদ্ধে বিজয়ও লাভ করা যায়। তিনি শাম দেশ থেকে কয়েকটি মূর্তি এনে কাবায় প্রতিষ্ঠা করেন। দেখতে দেখতে এদের প্রচার এত প্রসার লাভ করে যে, সারা দেশই মূর্তিপূজায় নিমগ্ন হয়ে পড়ে। শুধু কাবা গৃহেই ৩৬০টি বিভিন্ন মূর্তি ছিল। এই মূর্তিগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল হুবহু, যার অধিষ্ঠান ছিল মন্দিরের ছাদে এবং সেটি ছিল কোরেশদের ইষ্টদেব। অলল্-হুবহু (জয়-হুবহু) ছিল তাদের জাতীয় ঘোষণা। লোকে বিশ্বাস করত যে, সব মূর্তিপূজার মাধ্যমে ঈশ্বরের সন্নিকটে পৌঁছানো যায় এবং সে জন্যই তারা এর পূজা করত।

মহানবী মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন অক্ষরজ্ঞানশূন্য। কিন্তু ব্যবহারিক বুদ্ধিমত্তা, সততা ইত্যাদি সৎগুণের জন্য কোরেশ বংশীয় এক বিত্তশালিনী মহিলা খাদিজার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। খাদিজা তাকে তার ব্যবসার কাজে নিয়োগ করেন। মুহম্মাদ (সা.) তার ২৫ বছর বয়সে ব্যবসার কাজে শাম দেশে যান এবং ব্যবসায়িক দায়িত্ব সুনিপুণভাবে পালন ও সততার জন্য খাদিজার সন্তুষ্টি অর্জন করেন। খাদিজার বয়স ছিল ৪০ এবং আগের দুই স্বামীর মৃত্যুর পর তিনি বৈধব্য জীবনযাপন করছিলেন। মুহাম্মদ (সা.) খাদিজার প্রস্তাব গ্রহণ করেন।

খাদিজা এবং তার ভাই ওয়ারাকা বিন নওফেল ছিলেন মূর্তিপূজাবিরোধী এবং ইহুদি ধর্মের অনুগামী। খাদিজার সঙ্গে বিয়ের প্রায় ১৫ বছর পর মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর সান্নিধ্যলাভের জন্য হেরা পর্বতে একান্ত সাধনা শুরু করেন। এখানেই স্বর্গীয় দূত বা ফেরেশতা জিবরাইলের মাধ্যমে নাজিল হয় অল্লাহর বাণী পবিত্র কোরআনের প্রথম আয়াত ইকরা-বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক। (পড় আপন প্রভুর নামে)। মুহাম্মদ (সা.) জিবরাইলের চেহারা দেখে ভয়ে কিছুক্ষণের জন্য মূর্ছিত হয়ে পড়েন। পরে তিনি যখন সব ঘটনা তাঁর স্ত্রী খাদিজা এবং তার ভাই ওয়ারাকা বিন নওফেলকে শোনালেন, তখন তারা বললেন, আপনি অবশ্যই আল্লাহর ফেরেশতার সাক্ষাৎ পেয়েছেন এবং তিনি ঐশী বাক্য নিয়ে আপনার কাছে এসেছিলেন। তখন থেকেই ৪০ বছর বয়সে মুহাম্মদ (সা.)-এর পয়গম্বর বা রসুলের জীবনের শুভারম্ভ হয়।’

রাহুল সাংকৃত্যায়ন লিখেছেন, ‘আল্লাহর অহি পাওয়ার পর মুহাম্মদ (সা.) মক্কার দাম্ভিক মূর্তিপূজারীদের কোরআনের উপদেশ শোনাতে আরম্ভ করেন। মেলার বিশেষ দিনে দূরদূরান্ত থেকে আগত তীর্থযাত্রীদের সমাবেশে তিনি ছল কপটতাযুক্ত লোকাচার এবং বহু দেবতার আরাধনার মতবাদকে খ-ন করতেন এবং একেশ্বরের (আল্লাহ) উপাসনা এবং বিশুদ্ধ সরল ধর্মাচরণের উপদেশ দিতেন। মক্কার কোরেশ বংশীয়রা তাদের ইষ্টদেব, আচার-আচরণ এবং উপার্জনের উপায়কে এভাবে নিন্দা করতে দেখে, তার ওপরে প্রবল কুঠারাঘাত করতে দেখেও হাশিম পরিবারের চিরকালীন শত্রুতার মুখোমুখি হওয়ার আশঙ্কায় মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রাণনাশের সাহস করেনি। কিন্তু এই নবীন ধর্মে দীক্ষিত দাস-দাসীদের ওপরে তারা অত্যাচার আরম্ভ করে, তাদের উত্তপ্ত বালুকারাশির মধ্যে শুয়ে থাকতে বাধ্য করা হতো, চাবুক মারা ব্যতিরেকে আরও নানা ধরনের অবর্ণনীয় যন্ত্রণা দিত। কিন্তু এত অত্যাচার সত্ত্বেও এই নতুন ধর্মের অনুসরণকারীরা তাদের ধর্মপথ ত্যাগ করেনি কিংবা অনেক প্রলোভন দেখানো সত্ত্বেও তাদের ধর্মবিশ্বাস বিন্দুমাত্র শিথিল হয়নি। কুরাইশদের নির্মম অত্যাচারের হাত থেকে বাঁচতে মুহাম্মদ (সা.) তার অনুসারীদের আবিসিনিয়ায় হিজরত করার নির্দেশ দেন। সেদেশের ন্যায়পরায়ণ রাজার অনুগ্রহ লাভে সমর্থ হয় মুসলমানরা। ইসলাম প্রচারের প্রথম দিকে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর সরাসরি হামলা থেকে কুরাইশরা বিরত থাকলেও পিতৃব্য আবু তালিবের মৃত্যুর পর তারা দ্বিধাসংকোচ ত্যাগ করে মহানবীর বিরোধিতায় উঠেপড়ে লাগে।’

রাহুল সাংকৃত্যায়ন লিখেছেন, ‘কোরেশরা মুহাম্মদ (সা.)-কে হত্যার ষড়যন্ত্র শুরু করে। একদিন মহানবী (সা.)-কে হত্যার উদ্দেশ্যে তারা তার বাসভবন ঘিরে ফেলে। তবে পয়গম্বর কোরেশদের হীনষড়যন্ত্র সম্পর্কে আগেভাগে জানতে পারেন এবং মদিনায় চলে যান। মদিনার আগের নাম ছিল “ইয়াসরিব”। মুহাম্মদ (সা.) মদিনায় যাওয়ার পর এ নগরীর নাম হয় মদিনাতুন্নবী বা নবীর শহর। মদিনা নগরেও নবী মুহাম্মদ (সা.) বেশিদিন শান্তিতে থাকতে পারেননি। কোরেশরা সেখানেও তাকে উত্ত্যক্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকে। স্বীয় অনুগামীদের রক্ষা করার কোনো উপায়ন্তর না দেখে, তাকে মদিনাবাসী ইহুদিদের সঙ্গে অনেক যুদ্ধ করতে হয়। ইহুদিরা ছিল কোরেশদের হীন চক্রান্তের অন্যতম সহায়ক। এই যুদ্ধের পরিসর বিস্তৃত হতে থাকে এবং যার পরিসমাপ্তি ঘটে মক্কা বিজয়ের মধ্য দিয়ে। মক্কা বিজয়ের পর পবিত্র কাবা শরিফকে মূর্তিশূন্য করা হয়। জম্ম স্থানকে জয় করার পরও মদিনাবাসীর ভালোবাসায় আবদ্ধ হয়ে মুহাম্মদ (সা.) তার অমূল্য জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্ত মদিনাতেই অবস্থান করেন। তার জীবদ্দশাতেই আরব ভূখন্ড এক রাষ্ট্রসূত্রে গ্রথিত হয়ে ইসলাম ধর্ম স্বীকার করে। ৬৩ বছর বয়সে মুহাম্মদ (সা.) তার জীবনের মহান উদ্দেশ্যকে সমাপ্ত করে সমগ্র শিষ্যম-লীকে অসীম দুঃখসাগরে ভাসিয়ে প্রাণত্যাগ করেন। মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনের ৪০তম বছরে “ইকরা বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক” থেকে আরম্ভ করে মৃত্যুর ১৭ দিন আগে পর্যন্ত (ভিন্নমতে ১২ দিন) “রাব্বিকল আকরাম” (প্রভু তুমি অত্যন্ত মহান) এই বাক্যের অবতীর্ণ হওয়া পর্যন্ত আল্লাহর যে বাণী তিনি প্রচার করেছেন তার সমগ্র সংগ্রহের নামই “কোরআন শরিফ” বা পবিত্র কোরআন এবং এই পবিত্র কোরআন ইসলাম ধর্মের স্বতঃপ্রমাণিত গ্রন্থ।

                        লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে