শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০১৯

স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলের ক্ষমতা দীর্ঘায়িত হওয়ার ইতিহাসই বেশি

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলের ক্ষমতা দীর্ঘায়িত হওয়ার ইতিহাসই বেশি

সদ্য সমাপ্ত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অভূতপূর্ব বিজয় দেখে বিএনপি-জামায়াত তথা ঐক্যফ্রন্ট সমর্থক মহলে প্রচ- অসন্তোষ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তারা বিভিন্ন সভা-সেমিনার, অফিস-আদালত ও চায়ের টেবিলে আওয়ামী লীগের জয়ী হওয়া প্রসঙ্গে নানারকম বিরূপ মন্তব্য করে যাচ্ছেন। তারা ভুলে যান যে, যে কোনো দেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলের ক্ষমতা দীর্ঘায়িত হয়ে থাকে। তবে বিভিন্ন দেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস এবং ক্ষমতায় থাকা শাসকদের শাসন-বৈশিষ্ট্য একইরকম হয় না। এ বিষয়ে কয়েকটি দেশের উদাহরণ প্রাসঙ্গিক হবে। ইতিহাসবিদরা মনে করেন, ভারতে জাতি গঠনের প্রক্রিয়া বিলম্বে হওয়ায় বহিরাগতরা বার বার এ দেশটি দখলে নিতে সক্ষম হয়। সেজন্য ১৮৫৭ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনকে স্বাধীনতাযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ সময় হিসেবে গণ্য করা হয়। এ আন্দোলনে অহিংস ও সহিংস দুই ধারার রাজনীতির উপস্থিতি ছিল। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দুই ধারার রাজনীতির সমন্বয় করে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম হয়। স্বাধীনতার পর কংগ্রেস ভারতকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য একটি নির্দিষ্ট ডিজাইন গ্রহণ করে এবং ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষার জন্য কতকগুলো প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। সব মিলিয়ে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস প্রায় ৫৪ বছর ক্ষমতায় থাকে। কংগ্রেসে গান্ধী পরিবারের আধিপত্যের মূলে রয়েছে ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধীর নিহত হওয়ার ঘটনা। তুরস্কে জাতি গঠনের প্রক্রিয়া মধ্যযুগেই দেখতে পাওয়া যায়। ফলস্বরূপ তুর্কি শাসকরা একসময় উসমানিয়া সাম্রাজ্য ইউরোপ থেকে এশিয়ার ভারত পর্যন্ত বিস্তৃত করতে সক্ষম হন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে তারা অক্ষশক্তির পক্ষ নেয় এবং বলকান যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। বলকান যুদ্ধে পরাজয়ের পর বিভিন্ন রাজ্যে জাতীয়তাবাদী শক্তি মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে এবং অনেক স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম ঘটে। ফলে সামরিক কর্মকর্তা কামাল পাশার নেতৃত্বে নব্য জাতীয়তাবাদের উত্থান ঘটে। তিনি ১৯২৩ সালে উসমানীয় সাম্রাজ্যের বিলুপ্তি ঘটিয়ে তুরস্ককে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা দেন। তিনি জনগণের সঙ্গে বোঝাপড়া না করে তথা সাংস্কৃতিক আন্দোলনকে পাশ কাটিয়ে কঠোর ধর্মনিরপেক্ষ শাসন চালু করেন। ১৯৩৮ সালে তার মৃত্যুর পর তার রিপাবলিকান পিপলস পার্টি ক্ষমতা হারায় এবং দীর্ঘ সামরিক শাসনের সূচনা ঘটে। বলার অপেক্ষা রাখে না, মুস্তফা কামাল আতাতুর্কের কঠোর ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতির সূত্র ধরে বর্তমানে ইসলামপন্থি দল ক্ষমতায়। সৌদি আরবে তুর্কি শাসকদের বিরুদ্ধে আবদুল আজিজ ১৯০২ সালে আন্দোলন শুরু করেন এবং ১৯৩০ সালে বিজয় অর্জন করে ‘সৌদ’ পরিবারের শাসনের গোড়াপত্তন করেন। সেই সময় থেকে অদ্যাবধি ‘সৌদ’ পরিবার ক্ষমতায় রয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকায় জাতীয়তাবাদী আন্দোলন শুরু হলে শ্বেতাঙ্গদের বর্ণবাদী শাসন শুরু হয়। শ্বেতাঙ্গদের বিরুদ্ধে অহিংস ও সহিংস দুই ধারার রাজনীতি দেখা যায়। নেলসন ম্যান্ডেলার দল আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস দুই ধারার রাজনীতির সমন্বয় ঘটিয়ে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে। নেলসন ম্যান্ডেলা সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী হয়েও ক্ষমতায় গিয়ে সমাজতন্ত্র বাস্তবায়ন করেননি। তিনি ১৯৯৪ সালে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট পদে ক্ষমতায় ছিলেন। তিনি বহুধাবিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে টিআরসি (Truth and reconciliation Commission) ফরমুলা বাস্তবায়ন করেন এবং স্বেচ্ছায় ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। পাশের দেশ মিয়ানমারের (বার্মা) স্বাধীনতাযুদ্ধের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। কনবাউং বংশের (১৭৫২-১৮৮৫) শাসনকালে বার্মা প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। ফলে ব্রিটিশরা ১৮৮৫ সালে বার্মায় ঔপনিবেশিক শাসন শুরু করে। ব্রিটিশরা অন্যান্য দেশের মতো এখানেও বিভেদ নীতি গ্রহণ করে। মেজর জেনারেল অং সানকে মিয়ানমারের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান নেতা ও সমরনায়ক হিসেবে গণ্য করা হয়। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ছাত্ররাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন এবং পরে অ্যান্টি ফ্যাসিস্ট ফ্রিডম লীগ (AFPFL) গঠন করেন। এ সংগঠনটি স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্ব দেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি বার্মার প্রতিরক্ষামন্ত্রী হন এবং মিত্রশক্তির পক্ষে যুদ্ধ করেন। ’৪৮ সালে ব্রিটিশ থেকে স্বাধীনতা লাভের মাত্র চার মাস আগে কয়েকজন বিশ্বস্ত সহযোগীসহ তাকে আততায়ীরা হত্যা করে। স্বাধীনতার পর দেশটি দীর্ঘ সামরিক শাসনের কবলে পড়ে। তার কন্যা অং সান সু চি সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে অহিংস আন্দোলন শুরু করেন। তার দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) এর আগে নির্বাচনে জয়ী হয়েও ক্ষমতায় বসতে সক্ষম হয়নি। অবশেষে তিনি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে আপস-মীমাংসা করেন। বর্তমানে তার দল সামরিক বাহিনীর সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে দেশ শাসন করছে। কিন্তু শেখ হাসিনা এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে তার দীর্ঘ সংগ্রামের ইতিহাস রয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসও অন্যান্য দেশের মতো নয়। এ দেশের জনগণ দুবার স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করেছে। একবার ব্রিটিশের বিরুদ্ধে, আরেকবার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে মুসলিম নেতৃবৃন্দের অংশগ্রহণ তুলনামূলক কম ছিল। হিন্দুসহ অন্য ধর্মাবলম্বীদের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে ধর্মীয় উন্মদনা ছিল, সেই সঙ্গে এ দেশের সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক মুক্তির বিষয়টিও ছিল। কিন্তু মুসলমানরা তাদের আন্দোলনে শুধু ধর্মকেই প্রাধান্য দিয়েছে। ফলে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। অর্থাৎ এ দেশের বাঙালি মুসলমানদের আত্মপরিচয়ের বিষয়টি সমাধান না হওয়ায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধেও সংগ্রাম করতে হয়। স্বাধীনতার পর জনগণের সঙ্গে বোঝাপড়া না করে সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রকে মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়। ফলে ধর্মনিরপেক্ষতা বলতে কী বোঝায় এবং কোন ধাঁচের সমাজতন্ত্র সে বিষয়ে জনগণ অন্ধকারে থেকে যায়। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কিছু বিপথগামী সৈনিক পরিকল্পিতভাবে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। হত্যাকারীরা ক্ষমতা দখল করে ইতিহাসের চাকা পেছনের দিকে ঘোরাতে শুরু করে এবং রাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গকে ইসলামীকরণের চেষ্টা করে। অথচ রাষ্ট্রবিজ্ঞানের কোনো তত্ত্বের সঙ্গে হত্যাকারীদের রাজনৈতিক দর্শন মেলে না। হত্যাকারীরা যেসব দেশে গিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করে, সেসব দেশের কোনোটাই ইসলামী দেশ নয়। সেসব দেশে খ্রিস্টিয়ানিটি ও রেনেসাঁর হাত ধরে গণতন্ত্র ও মানবতা বহু আগেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। বঙ্গবন্ধু খুন হওয়ায় খুনিরা লাভবান হলেও দেশ পিছিয়েছে, গণতান্ত্রিক ধারা বিঘিœত হয়েছে এবং একাধিক দিবসের জন্ম ঘটেছে। আওয়ামী লীগের বড় সাফল্য যে, তারা বঙ্গবন্ধুকে দলের নেতা-কর্মীদের মাঝে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে। আওয়ামী লীগ প্রায় সাড়ে ১৮ বছর ক্ষমতায় ছিল। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, আওয়ামী লীগের ক্ষমতার সময়সীমা সুদে-আসলে আরও বৃদ্ধি পাবে। এটাই হয়তো ইতিহাসের অমোঘ নিয়ম।

লেখক : গণতন্ত্রায়ণ ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়