শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

বিমান ছিনতাই... তারপর?

সামিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বিমান ছিনতাই... তারপর?

চকবাজার টু চট্টগ্রাম অদ্ভুত অদ্ভুত সব ঘটনা ঘটে চলেছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশ বিমানের দুবাইগামী উড়োজাহাজ বিজি ১৪৭ ছিনতাইয়ের চেষ্টা হলো। চট্টগ্রামে আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীর প্যারাকমান্ডো ট্রুপ দারুণ দক্ষতার সঙ্গে বিমান ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে, যদিও মৃত অবস্থায়। শোনা গিয়েছিল হাতে আগ্নেয়াস্ত্র আর শরীরে বোমা পেঁচিয়ে বিমানে উঠে জিম্মি করার চেষ্টা চালানোর পর কমান্ডো অভিযানে মারা পড়েছে সেই যুবক। যদিও এখন শোনা যাচ্ছে খেলনা পিস্তল দিয়ে বিমান ছিনতাইয়ের প্রচেষ্টা হয়েছে। সব যাত্রী নিরাপদে ইমারজেন্সি দিয়ে অবতরণ করতে পেরেছেন। চট্টগ্রামে জরুরি অবতরণ করে পাইলটের উপস্থিত বুদ্ধির যেমন প্রশংসা করতে হয়, আমাদের কমান্ডো বাহিনীর দক্ষতার প্রশস্তি স্বীকার করতে হয়, তেমনি বাংলাদেশের বিমানের নিরাপত্তা নিয়ে সত্যিই শঙ্কিত হতে হয়। প্রশ্ন হলো, কীভাবে ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরের নিরাপত্তার বেড়াজাল ডিঙিয়ে অস্ত্র নিয়ে একটি বিমান ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা ঘটায় ওই যুবক? গাফিলতি কার? বিমানবন্দরের নিরাপত্তার চাদর ভেদ করে কীভাবে অস্ত্রসহ ওই লোক প্রবেশ করতে পারল? এতগুলো চেক পয়েন্ট তাহলে কাজ করেনি? শরীর, ব্যাগ, পোশাক, জুতা, বেল্ট যেখানে চেক করা হয় সেখানে অস্ত্রসহ কীভাবে তার প্রবেশ ঘটে? যদিও শোনা যাচ্ছে খেলনা পিস্তল, কিন্তু নকল পিস্তল দিয়ে হলেও বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টাও তো সাংঘাতিক!

ময়ূরপক্সক্ষী উড়োজাহাজটি বোয়িং ৭৩৭ মডেলের। ১৩৪ যাত্রী ও ১৪ জন ক্রু নিয়ে বিজি ১৪৭ ফ্লাইটটি ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে দুবাই যাচ্ছিল।

এ কম্বিং অপারেশনে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দক্ষতার প্রশংসা করতেই হয়। কমান্ডো অভিযান শুরুর ৮ মিনিটের মাথায় সন্ধ্যা ৭টা ২৪ মিনিটে উড়োজাহাজটিকে মুক্ত করা হয় বলে জানিয়েছিলেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম নাঈম হাসান। মাত্র ৮-১০ মিনিটের মাথায় এত বড় একটি অপারেশন এত দক্ষতার সঙ্গে সমাপ্তি- বিশাল ব্যাপার। এবং বলতেই হয় আমাদের কমান্ডো বাহিনী আন্তর্জাতিক দক্ষতাসম্পন্ন বলেই মিশনটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এয়ার কমোডর মফিদের নেতৃত্বে অপারেশনটি পরিচালিত হয়।

কিন্তু একটা প্রশ্ন, ঘটনার পেছনে ঘটনা জানার জন্য লোকটিকে কি বাঁচিয়ে রাখা যেত না? শুনলাম সে আমাদের প্রধানমন্ত্রী এবং তার নিজের স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিল। তাকে ফোনে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করেছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। জানার কি উপায় ছিল না কেন সে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চায়? ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্য কী।

রাত ৮টার কিছু আগে এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, সংকটের অবসান ঘটেছে। ছিনতাইয়ের চেষ্টাকারীকে জখম অবস্থায় আটক করা হয়েছে। তার পৌনে এক ঘণ্টা পর চট্টগ্রামে সংবাদ সম্মেলনে এসে সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম অঞ্চলের জিওসি মেজর জেনারেল এস এম মতিউর রহমান জানান, আহত ওই ব্যক্তি মারা গেছেন।

নিহত ব্যক্তির নাম মাহাদী এবং তার বয়স ২৬-২৭ বছর- শুধু এতটুকুই বলতে পেরেছেন অভিযানে থাকা যৌথ বাহিনীর কর্মকর্তারা। তার আর কোনো পরিচয় তারা দিতে পারেননি, পারেননি তার উদ্দেশ্য সম্পর্কেও কিছু জানাতে। এক যাত্রীর বরাতে শোনা যায়, ওই যুবক নাকি প্লেনে পিস্তল নিয়ে উঠে দাঁড়িয়ে যাত্রীদের বলেছিল, কেউ উঠে দাঁড়ালে বা নড়াচড়া করলে গুলি করা হবে। এ সময় যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তখন নাকি ওই যুবক কয়েক রাউন্ড গুলিও ছোড়ে। শোনা যায় তার শরীরে নাকি বোমা লাগানো ছিল। যদিও গণমাধ্যমগুলো এখন চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ মাহবুবার রহমানের বরাত দিয়ে জানাচ্ছে ছিনতাইকারীর কাছে যে অস্ত্রটি পাওয়া গেছে সেটি ফেইক, খেলনা পিস্তল।

একটি গণমাধ্যমে শুনলাম, যুবক নাকি কোনো নায়িকার ব্যর্থ প্রেমিক? তাই কি? বিষয়টি কি সত্যিই এত হালকা? পেছনের ঘটনাটি কি আর জানার উপায় আছে? বেবিচক চেয়ারম্যান নাঈম হাসানের মতে, ওই যুবকের আচরণ অসংলগ্ন ছিল। আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থেই লোকটির কাছ থেকে তথ্য আদায় জরুরি ছিল। তদন্ত হবে নিশ্চয়ই। কিন্তু জানা কি যাবে কার প্রশ্রয়ে বা কাদের গাফিলতিতে বিমানবন্দরের মতো স্পর্শকাতর জায়গায় ওই যুবক অস্ত্রসহ প্রবেশ করে (সেটি নকল হোক আর আসল হোক), বিমান ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা ঘটানোর সাহস রাখে? রহস্যের কূলকিনারা হবে কি?

একটি প্রশংসা আমাদের গণমাধ্যমেরও প্রাপ্য। দায়িত্বশীলতার প্রশংসা। হলি আর্টিজানের ঘটনার সময় আমাদের গণমাধ্যমগুলো ব্রেক ইভেনের প্রতিযোগিতায় এমন সব তথ্য দেওয়া শুরু করেছিল যে, জঙ্গিরা সুবিধা পেয়ে যাচ্ছিল। এবার প্রায় সব গণমাধ্যম কাছাকাছি সময়েই তৎক্ষণাৎ ঘটনা দর্শকদের জানিয়েছে এবং কমান্ডো অপারেশন চলাকালে লাইভ সম্প্রচার থেকে বিরত থেকেছে। হয়তো সেই সময়টুকু দর্শকরা টেনশনে ছিলেন, কিন্তু রাষ্ট্রীয় স্বার্থে এর প্রয়োজন ছিল। প্রতিযোগিতার নামে আমরা এবার দর্শকদের অন্তত বিভ্রান্ত করিনি, দেশের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে পেরেছি।

কিন্তু প্রশ্নটা থেকেই যায়। চকবাজারের চুড়িহাট্টার আগুনের ভয়াবহতা আর অস্ত্রসহ বিমানে ঢুকে উড়োজাহাজ ছিনতাইয়ের চেষ্টা সম্ভব হয় কাদের কাজের গাফিলতিতে, কাদের দায়িত্বহীনতার ঘাটতিতে? নিরাপত্তা বাড়াতে নানা পদক্ষেপের মধ্যে বিমানবন্দর পেরিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত বিমান সংস্থার উড়োজাহাজে কীভাবে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে এই যুবক উঠে পড়ল, সেই প্রশ্নের উত্তর দেবে কে? যেখানে স্ক্যানিং মেশিনে নেইল কাটার থেকে শুরু করে আয়না, লাইটার সব ধরা পড়ে সেখানে আগ্নেয়াস্ত্র ওই যুবক লুকাল কীভাবে? খেলনা পিস্তল হলেও তো স্ক্যানিংয়ে ধরা পড়ে।

বার বার শুনছি আমাদের বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু চরম অব্যবস্থাপনার মধ্যে আছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিশেষ করে যাত্রী হয়রানি, লাগেজ হ্যান্ডলিং, নোংরা-অপরিচ্ছন্ন টয়লেট, দক্ষ কর্মীর অভাব প্রকট সেখানে। পৃথিবীর মধ্যে বাংলাদেশই বোধহয় একমাত্র দেশ, যেখানে অবতরণের পর সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পরও শুধু লাগেজপ্রাপ্তির জন্য দেড় থেকে দুই ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। যদিও আমাদের ভিভিআইপি বা ভিআইপিরা এ কষ্ট বুঝবেন না, কারণ তাদের লাগেজ প্রথমে আসে আর লাগেজ বহনের জন্য বিমানবন্দরের কর্মীরাই দাঁড়িয়ে থাকেন। কিন্তু আমাদের বাদবাকি সাধারণ মানুষের কষ্ট বুঝবে কে? এখন এর সঙ্গে আবার যুক্ত হলো নিরাপত্তাহীনতা। উন্নয়নের দেশ বাংলাদেশে বিমানবন্দর ডিজিটাল হয় না কেন? এমনকি পাশের দেশ ভারতের দিল্লির বিমানবন্দরের পাশেও কি দাঁড়াতে পারবে আমাদের বিমানবন্দর? এই সমালোচনা দেশকে সমালোচনা নয়, সরকারকে সমালোচনা নয়। এটি আমার আত্মসমালোচনা। কারণ এ দেশের বাসিন্দা, নাগরিক তো আমিও।

কমিটি হবে। অনুসন্ধান হবে। ছিনতাইকারী তো নিহত। তার দুরভিসন্ধির কারণ জানতে পারব কি? সাধারণ মানুষ হিসেবে দাবি, সত্যিটা উন্মোচিত হোক আমাদের সামনে। কারণ এর সঙ্গে আমাদের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার বিষয়টি জড়িত। আমাদের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টি জড়িত। দাবি আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দরের। নামে শুধু নয়, ব্যবস্থাপনার দিক থেকেও আন্তর্জাতিক মানের। এক মাসের মধ্যে একের পর এক ঘটনা ঘটছে। চকবাজারের অগ্নিকা- আর তারপর বিমান ছিনতাইয়ের প্রচেষ্টা। পুরান ঢাকায় মৃত্যুকূপে বসে আছে সেখানকার জনগণ। এটি আমার বক্তব্য নয়, বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য। আবার যে কোনো সময় ঘটতে পারে এমন ঘটনা। সরকারের কাছে একটি অনুরোধ- যে উন্নয়নের দাবি নিয়ে আপনারা ক্ষমতায় এসেছেন, আমাদের মতো ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষদের সেই নিরাপত্তার উন্নয়ন দিন। সুস্থভাবে বেঁচে থাকার সুযোগটুকু করে দিন। যাদের দায়িত্বহীনতায় সরকার বিপদগ্রস্ত হচ্ছে, সমালোচনার মুখোমুখি হচ্ছে, রাষ্ট্র বিপন্ন হচ্ছে, সাধারণ মানুষ ভুক্তভোগী হচ্ছে- তারা যে-ই হোক, যে দলের নামধারী হোক, তাদের পরিষ্কার করুন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনিই তো একসময় বলেছিলেন আগাছা যে দলেরই হোক না কেন, তা উপড়ে ফেলবেন। এখনই কি তার প্রকৃত সময় নয়?

                লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪
ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা