শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০১৯

দেশে ঘুষ ও অঘুষখোরদের দুই অর্থনীতি

সত্যবাক
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে ঘুষ ও অঘুষখোরদের দুই অর্থনীতি

দেশে একশ্রেণির কর্মকর্তা বা কর্মচারী আছেন যাদের মাসিক বেতন ৩০ হাজার বা তার কম- শোনা যায় তাদের একাধিক নয়, ১৫-২০টি ফ্ল্যাট, বাড়ি, শত শত বিঘা জমি আছে। ২-৩টি প্রাইভেট গাড়ি আছে। অথচ ৬০-৭০ হাজার টাকা বেতনের কর্মকর্তা আছেন যারা ২-৩টি বাচ্চা নিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন। দেশ আজ দুর্নীতির করালগ্রাসে নিমজ্জিত। তা প্রতিরোধের অঙ্গীকার আরও বেশি প্রচারিত। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘নো মার্সি’ অবস্থানে প্রধানমন্ত্রী। এর বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের কথা তিনি তাঁর গত কয়েকটি নির্বাচনী ইশতেহারে উল্লেখ করেছেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ বিষয়ে আরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ইশতেহার বাস্তবায়নের চেষ্টাও করছেন তিনি। টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় বসে বিভিন্ন উপলক্ষে তাঁর এ অবস্থান ও চেষ্টার কথা বলেই যাচ্ছেন। কিন্তু ফল এখন পর্যন্ত শুভ নয়। ঘুষ-দুর্নীতি ছাড়া সরকারি দফতরে কোনো কাজ হতে পারে, এ কথা এখন বিশ্বাস করার মতো নয়। মনে রাখতে হবে, বট ফলের বিচির দ্বারা ছাদের কোনায় বট গাছের চারা ওঠে। সময়মতো না কাটলে ছাদে ফাটল ধরায়। দুর্নীতি আজ দেশে বট গাছরূপে আবির্ভূত হচ্ছে। সুশাসনকে পর্যুদস্ত করছে। কারও কারও মতে, দুর্নীতি একটি সামাজিক সংক্রামক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এ ব্যাধি দমনের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান একান্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্নীতির ভয়াবহতায় ক্ষোভের কথা তিনি জানিয়েছেন নানা উপমা, মন্তব্য, হুমকি, হুঁশিয়ারিতে। দুর্নীতির মহাসাগরে হাবুডুবু খাওয়ার স্বীকারোক্তি দিয়েছেন সাবলীলভাবে। দুর্নীতিবাজদের জিব কেটে নেওয়ার হুঙ্কারও বাদ দেননি। তার পরও দুর্নীতি কেন বাড়ছে? কেন দুর্নীতিবাজরা ঘৃণিত না হয়ে সম্মানিত হয়ে সিনা টান করে ঘুরছে। গলদটা কোথায়? প্রচলিত কথাÑ এক কান কাটা মানুষ হাঁটে রাস্তার পাশ দিয়ে আর দুই কান কাটা হাঁটে রাস্তার মাঝখান দিয়ে। সামাজিক বৈশিষ্ট্য বা রোগে পরিণত হওয়ায় দুর্নীতিবাজরা দুর্নীতি করতে আর ভয় পাচ্ছে না। এই শ্রেণি অনেকটা অবাধে দুর্নীতি করেই যাচ্ছে। তারা যেন ধরেই নিয়েছে কোনো জবাবদিহি তাদের করতে হবে না। রাজনৈতিক প্রশ্রয়, পরিচিতি ছাড়াও তাদের রয়েছে অনেক রক্ষাকবচ। আর দুর্নীতিতে বিরক্তরা তা সইছেন, হজম করছেন নিয়তির মতো। শুনতে একটু খটকা লাগলেও রূঢ় সত্য হচ্ছে, দুর্নীতি দমনের ফাংশনাল কাজ প্রধানমন্ত্রীর নয়। ক্র্যাকডাউনের কাজটা তিনি নিজে করতে পারবেন না। তা সম্ভবও নয়। প্রধানমন্ত্রী এ কথাও বলেছেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। তাই এখন আর তাদের দুর্নীতির দরকার নেই। দুর্নীতির ব্যাধিটি সারানোর চিকিৎসাপত্র দেবে দুর্নীতি দমনের সাংবিধানিক অথরিটি দুদক। এর চেয়ারম্যানের পক্ষে হেঁটে হেঁটে, দৌড়ে বা হানা দিয়ে দুর্নীতিবাজদের জিব কেটে চিকিৎসা দেওয়া বাস্তবে অসম্ভব। তা তিনি বলেছেন কথার ছলে। যার মাধ্যমে ঘটেছে তার সদিচ্ছার প্রকাশ। অপারেশন থিয়েটারের নীতি-কৌশল প্রণয়ন ও মনিটরের স্টিয়ারিংয়ে রয়েছেন দুদক চেয়ারম্যান। তা জিব বা অন্য যে কোনো দিক দিয়েই হতে পারে। দুর্নীতির মহাসাগরে একসঙ্গে সব দরজা খুলে ঘুষখোরদের আটকানো সম্ভব নয়। একটি-দুটি করে খুলতে হবে। এ ছাড়া দুর্নীতির মাত্রা, ব্যাপকতা, অঙ্ক কোন স্তরে বেশি-কম তা নিশ্চিত নয় কেউ। বাংলাদেশে দুর্নীতির ক্ষেত্র, ক্ষতি নিয়ে বড় কোনো গবেষণাও নেই। এ ক্ষেত্রে বড় ভরসা টিআইবি। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও পত্রপত্রিকা দুর্নীতির বিষয়ে জরিপ তথ্য জানান দেয়।

সর্বশেষ ২০১৮ সালে করা টিআইবির জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রধান প্রধান দুর্নীতিগ্রস্ত খাত হলো- সাবরেজিস্ট্রি ও এসিল্যান্ড অফিস, ইনকাম ট্যাক্স, কাস্টম, আইনশৃঙ্খলা-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থা। সাবেক এক দুদক চেয়ারম্যান বলেছিলেন দুদকই অতিমাত্রায় দুর্নীতিগ্রস্ত। বর্তমান চেয়ারম্যানকে এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। শর্ষের ভিতর ভূত যেন না থাকে।

সেই এখতিয়ার অবশ্যই দুদক চেয়ারম্যানের। ভেবেচিন্তে লিমিটেড কিছু ক্ষেত্র বা ফ্রন্টে তিনি যাত্রাটা শুরু করতে পারেন। দুদকের টিম ডেভেলপার কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে সহজেই নামে-বেনামে কেনা প্লট-ফ্ল্যাটের হিসাব নিতে পারে। শুধু তাই নয়, কী দামে ফ্ল্যাট বা জমি বিক্রি হয়েছে, ক্রেতার নাম ও তার কন্টাক্ট পারসনের নাম, কন্টাক্ট নম্বরসহ ঠিকানা নিতে হবে। শুধু তাই নয়, ওই সম্পত্তির সাইজ কত ও কী দামে রেজিস্ট্রি ও মিউটেশন হয়েছে তারও হিসাব নিতে হবে। কম দামে দেখানো হলে সরকার বিশাল রাজস্ব হারিয়েছে। বাজার মূল্যের সঙ্গে বিরাট অঙ্কের ফারাক থাকলে সরকারি খাত বা ব্যাংক থেকে ওই মূল্য পরিশোধ করে ওই সম্পত্তির দখল নিয়ে অতি অল্প সময়ের মধ্যে তা নিলামে বিক্রি করলে সরকারি রাজস্ব ফুলে ফেঁপে উঠবে। ১৩ মার্চের ‘আমাদের সময়’ পত্রিকার শেষ পৃষ্ঠার খবর ‘অবৈধ সম্পদ অর্জন : পুলিশ সার্জেন্টের সাত বছরের কারাদণ্ড’ সেই সঙ্গে ৭৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকার সম্পদ বাজেয়াপ্ত। ওই খবরের নিচে ওই মামলায় অন্যান্য চার্জশিটভুক্ত আসামি জরিপ সার্কেল-৫-এর সহকারী কর কমিশনার জগদীশ চন্দ্র সরকার, সার্কেল-১-এর সাবেক অতিরিক্ত সহকারী কর কমিশনার মাহবুবুর রহমান ও সার্কেল-৫-এর অতিরিক্ত কর কমিশনার শাহ আলম ও এম এম নূরুজ্জামান। এ কাজগুলো বের করা তেমন কঠিন নয়। দুদক চাইলে ঘুষের এ গতিকে থমকে দেওয়ার দৃষ্টান্ত তৈরি করতে পারে। সদিচ্ছা ও কৌশল থাকলে কঠিনকে জয় করার জানা-অজানা দৃষ্টান্ত দেশে রয়েছে। বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তা উতরানোর কথা বলতে গিয়ে মনে পড়ছে ঢাকা উত্তরের প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের কথা। ঘরোয়া এক অনুষ্ঠানে ব্যক্তিগত পর্যায়ে তিনি শেয়ার করেছিলেন রাজনৈতিক বাধা ডিঙানোর কিছু ঘটনা। বিশেষ করে তেজগাঁওয়ের ট্রাকস্ট্যান্ড সরাতে পারার কৌশলটি।

ওই সময় ক্ষমতাসীন দলেরই বাঘা এক মন্ত্রী হুমকির সুরে ওই কাজ বন্ধ করতে বলেছিলেন। না চটিয়ে আনিসুল হক বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রীকে একটু স্মরণ করতে। কারণ তারই ইশারায় জনস্বার্থে ওই উচ্ছেদ অভিযান। ম্যাজিকের মতো কাজ হয়েছিল আনিসুল হকের ওই কৌশল। এ ধরনের অভিযানে দুদক প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা অবশ্যই পাবে। প্রধানমন্ত্রী তাকে সেই সহযোগিতা দিয়েই রেখেছেন দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণার মাধ্যমে। রাষ্ট্র, সমাজ, সরকার, প্রতিষ্ঠান সবকিছুর পরতে পরতে দুর্নীতির ভয়াবহতা মাথায় রেখেই এগোতে হবে তাকে। দুর্নীতির বিষবৃক্ষ বিবেকবানদের প্রাত্যহিক জীবনকে ভারাক্রান্ত করে তুলেছে। মেধা, সততা, সত্য পথকে করছে ক্ষতবিক্ষত। হয়তো দেশের এক শতাংশ মানুষ দুর্নীতিগ্রস্ত নয় অথচ ৯৯% শতাংশ এজন্য ভুগছে। প্রথমেই কথা উঠছে সাবরেজিস্ট্রি অফিসের কথা। জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও শিল্পোন্নয়নের ফলে প্রতিদিন হাজার হাজার লোকের সাবরেজিস্ট্রি অফিসে যাতায়াত। শোনা যায়, বহু সাবরেজিস্ট্রারের শত শত কোটি টাকার জমি ফ্ল্যাট, বাড়ি দেশে-বিদেশে আছে। এক একজনের ২-৩টি প্রাইভেট গাড়ি আছে। বহু সাবরেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা চলছে। প্রথম পর্যায়ে সব সাবরেজিস্ট্রার ও কিছু ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ৫০০ জনকে টার্গেট করা যেতে পারে। সরকার চাইলে ওই সাবরেজিস্ট্রার, তাদের স্ত্রী-সন্তান, বাপ-মা, ভাই-বোনদের সম্পদের হিসাব নিতে পারে। বর্তমান কম্পিউটার যুগে ওইসব স্টেটমেন্ট রাখা খুবই সহজ কাজ। দুদকের কাছে ক্ষমতা আছে দেশের যে কোনো ব্যক্তির কাছে তার সম্পদের উৎস ও হিসাব চাইতে পারে। একসঙ্গে সর্বত্র হাত না দিয়ে কয়েকটা সংস্থায় হাত দিলে লাখ লাখ কালো বিড়াল বের হয়ে আসবে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) ও তার অঙ্গসংস্থা যেমন যমুনা, পদ্মা ও মেঘনা তেল কোম্পানিতে প্রায় ২৫০ জন কর্মকর্তার নাম ওই সংস্থা থেকে নিতে পারে। তাদের স্ত্রী-সন্তান ও বাবা-মার দেশে-বিদেশে সম্পদের হিসাবের স্টেটমেন্ট চাইতে হবে। বহু চতুর ঘুষখোর বিদেশে টাকা বিভিন্ন কায়দায় পাঠিয়ে ওই টাকা আবার দেশে ফিরিয়ে এনে সম্পত্তি গ্রাস করছে। আগামীতে তা ধরার পদ্ধতি প্রকাশ করব। দেশে কাস্টম ও ইনকাম ট্যাক্স ডিপার্টমেন্টে সহকারী কমিশনার থেকে কমিশনার পর্যন্ত প্রায় ৮৫০ জন কর্মকর্তা আছেন। দুদক, এনবিআরের কাছে থেকে ওইসব কর্মকর্তার তালিকা এনে তাদের কাছে সরাসরি সম্পদের হিসাব নেওয়া যেতে পারে। বিপিসিতে প্রতি বছর হাজার হাজার নয়, লাখ লাখ কোটি টাকার পেট্রোল-ডিজেল বিক্রি হচ্ছে। পুরো দেশবাসী জানে ওইসব পেট্রোল কোম্পানিতে লিটারে কেউ ১০ পয়েন্ট পায় কিনা। ওইসব অয়েল কোম্পানির কর্মকর্তাদের বিত্তবৈভবের শেষ নেই। বিপিসি থেকে ওইসব কর্মকর্তার তালিকা এনে সরাসরি সম্পদের হিসাব চাইতে পারে দুদক। উল্লেখ্য, ওই কর্মকর্তাদের সবাই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত নন। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন তার এখতিয়ার অনুযায়ী সবার সম্পদের হিসাব নিতে পারে। ভূমি মন্ত্রণালয় প্রায় ২ হাজার ৫০০ কর্মকর্তা বা কর্মচারীর সম্পদের হিসাব চেয়েছে। দুদক ওপরে বর্ণিত কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব নিতে পারে। সম্পদের হিসাব নিলেই দুর্নীতির গতিতে এক বিরাট বাধা আসবে। তারপর মামলা হবে কিনা তা নির্ভর করবে দুদকের ওপর। তবে দুর্নীতির গতিতে বাধা পড়বে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থার ঘুষখোরদের তালিকা তৈরি করা যেতে পারে। এটা পর্যালোচেনার পর সরকার পেনাল অ্যাকশন নিতে পারবে। আরও বহু সংস্থায় হয়তো হাজার হাজার নয়, লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ আছে। আশা করি তাদের দুর্নীতির গতিতেও বাধা আসবে। আমরা ইকবাল মাহমুদ সম্পর্কে যতটুকু জানি তিনি এক শ্রদ্ধেয় প্রধান শিক্ষকের সৎ ছেলে, তিনি চাইলে সম্পদের হিসাব চেয়ে দুর্নীতিবাজদের একটি বিশাল ধাক্কা দিতে পারবেন।

            লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ
মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার
কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের অপূর্বের নেতৃত্বে ‘নিউরাল নিনজাস’ দলের আন্তর্জাতিক সাফল্য
বুয়েটের অপূর্বের নেতৃত্বে ‘নিউরাল নিনজাস’ দলের আন্তর্জাতিক সাফল্য

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী ওয়াটসন মারা গেছেন
নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী ওয়াটসন মারা গেছেন

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা
কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা
যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন
গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির
ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন
প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি
মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা
বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু
বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার
কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

৫৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম