শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০১৯

দেশে ঘুষ ও অঘুষখোরদের দুই অর্থনীতি

সত্যবাক
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে ঘুষ ও অঘুষখোরদের দুই অর্থনীতি

দেশে একশ্রেণির কর্মকর্তা বা কর্মচারী আছেন যাদের মাসিক বেতন ৩০ হাজার বা তার কম- শোনা যায় তাদের একাধিক নয়, ১৫-২০টি ফ্ল্যাট, বাড়ি, শত শত বিঘা জমি আছে। ২-৩টি প্রাইভেট গাড়ি আছে। অথচ ৬০-৭০ হাজার টাকা বেতনের কর্মকর্তা আছেন যারা ২-৩টি বাচ্চা নিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন। দেশ আজ দুর্নীতির করালগ্রাসে নিমজ্জিত। তা প্রতিরোধের অঙ্গীকার আরও বেশি প্রচারিত। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘নো মার্সি’ অবস্থানে প্রধানমন্ত্রী। এর বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের কথা তিনি তাঁর গত কয়েকটি নির্বাচনী ইশতেহারে উল্লেখ করেছেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ বিষয়ে আরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ইশতেহার বাস্তবায়নের চেষ্টাও করছেন তিনি। টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় বসে বিভিন্ন উপলক্ষে তাঁর এ অবস্থান ও চেষ্টার কথা বলেই যাচ্ছেন। কিন্তু ফল এখন পর্যন্ত শুভ নয়। ঘুষ-দুর্নীতি ছাড়া সরকারি দফতরে কোনো কাজ হতে পারে, এ কথা এখন বিশ্বাস করার মতো নয়। মনে রাখতে হবে, বট ফলের বিচির দ্বারা ছাদের কোনায় বট গাছের চারা ওঠে। সময়মতো না কাটলে ছাদে ফাটল ধরায়। দুর্নীতি আজ দেশে বট গাছরূপে আবির্ভূত হচ্ছে। সুশাসনকে পর্যুদস্ত করছে। কারও কারও মতে, দুর্নীতি একটি সামাজিক সংক্রামক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এ ব্যাধি দমনের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান একান্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্নীতির ভয়াবহতায় ক্ষোভের কথা তিনি জানিয়েছেন নানা উপমা, মন্তব্য, হুমকি, হুঁশিয়ারিতে। দুর্নীতির মহাসাগরে হাবুডুবু খাওয়ার স্বীকারোক্তি দিয়েছেন সাবলীলভাবে। দুর্নীতিবাজদের জিব কেটে নেওয়ার হুঙ্কারও বাদ দেননি। তার পরও দুর্নীতি কেন বাড়ছে? কেন দুর্নীতিবাজরা ঘৃণিত না হয়ে সম্মানিত হয়ে সিনা টান করে ঘুরছে। গলদটা কোথায়? প্রচলিত কথাÑ এক কান কাটা মানুষ হাঁটে রাস্তার পাশ দিয়ে আর দুই কান কাটা হাঁটে রাস্তার মাঝখান দিয়ে। সামাজিক বৈশিষ্ট্য বা রোগে পরিণত হওয়ায় দুর্নীতিবাজরা দুর্নীতি করতে আর ভয় পাচ্ছে না। এই শ্রেণি অনেকটা অবাধে দুর্নীতি করেই যাচ্ছে। তারা যেন ধরেই নিয়েছে কোনো জবাবদিহি তাদের করতে হবে না। রাজনৈতিক প্রশ্রয়, পরিচিতি ছাড়াও তাদের রয়েছে অনেক রক্ষাকবচ। আর দুর্নীতিতে বিরক্তরা তা সইছেন, হজম করছেন নিয়তির মতো। শুনতে একটু খটকা লাগলেও রূঢ় সত্য হচ্ছে, দুর্নীতি দমনের ফাংশনাল কাজ প্রধানমন্ত্রীর নয়। ক্র্যাকডাউনের কাজটা তিনি নিজে করতে পারবেন না। তা সম্ভবও নয়। প্রধানমন্ত্রী এ কথাও বলেছেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। তাই এখন আর তাদের দুর্নীতির দরকার নেই। দুর্নীতির ব্যাধিটি সারানোর চিকিৎসাপত্র দেবে দুর্নীতি দমনের সাংবিধানিক অথরিটি দুদক। এর চেয়ারম্যানের পক্ষে হেঁটে হেঁটে, দৌড়ে বা হানা দিয়ে দুর্নীতিবাজদের জিব কেটে চিকিৎসা দেওয়া বাস্তবে অসম্ভব। তা তিনি বলেছেন কথার ছলে। যার মাধ্যমে ঘটেছে তার সদিচ্ছার প্রকাশ। অপারেশন থিয়েটারের নীতি-কৌশল প্রণয়ন ও মনিটরের স্টিয়ারিংয়ে রয়েছেন দুদক চেয়ারম্যান। তা জিব বা অন্য যে কোনো দিক দিয়েই হতে পারে। দুর্নীতির মহাসাগরে একসঙ্গে সব দরজা খুলে ঘুষখোরদের আটকানো সম্ভব নয়। একটি-দুটি করে খুলতে হবে। এ ছাড়া দুর্নীতির মাত্রা, ব্যাপকতা, অঙ্ক কোন স্তরে বেশি-কম তা নিশ্চিত নয় কেউ। বাংলাদেশে দুর্নীতির ক্ষেত্র, ক্ষতি নিয়ে বড় কোনো গবেষণাও নেই। এ ক্ষেত্রে বড় ভরসা টিআইবি। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও পত্রপত্রিকা দুর্নীতির বিষয়ে জরিপ তথ্য জানান দেয়।

সর্বশেষ ২০১৮ সালে করা টিআইবির জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রধান প্রধান দুর্নীতিগ্রস্ত খাত হলো- সাবরেজিস্ট্রি ও এসিল্যান্ড অফিস, ইনকাম ট্যাক্স, কাস্টম, আইনশৃঙ্খলা-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থা। সাবেক এক দুদক চেয়ারম্যান বলেছিলেন দুদকই অতিমাত্রায় দুর্নীতিগ্রস্ত। বর্তমান চেয়ারম্যানকে এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। শর্ষের ভিতর ভূত যেন না থাকে।

সেই এখতিয়ার অবশ্যই দুদক চেয়ারম্যানের। ভেবেচিন্তে লিমিটেড কিছু ক্ষেত্র বা ফ্রন্টে তিনি যাত্রাটা শুরু করতে পারেন। দুদকের টিম ডেভেলপার কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে সহজেই নামে-বেনামে কেনা প্লট-ফ্ল্যাটের হিসাব নিতে পারে। শুধু তাই নয়, কী দামে ফ্ল্যাট বা জমি বিক্রি হয়েছে, ক্রেতার নাম ও তার কন্টাক্ট পারসনের নাম, কন্টাক্ট নম্বরসহ ঠিকানা নিতে হবে। শুধু তাই নয়, ওই সম্পত্তির সাইজ কত ও কী দামে রেজিস্ট্রি ও মিউটেশন হয়েছে তারও হিসাব নিতে হবে। কম দামে দেখানো হলে সরকার বিশাল রাজস্ব হারিয়েছে। বাজার মূল্যের সঙ্গে বিরাট অঙ্কের ফারাক থাকলে সরকারি খাত বা ব্যাংক থেকে ওই মূল্য পরিশোধ করে ওই সম্পত্তির দখল নিয়ে অতি অল্প সময়ের মধ্যে তা নিলামে বিক্রি করলে সরকারি রাজস্ব ফুলে ফেঁপে উঠবে। ১৩ মার্চের ‘আমাদের সময়’ পত্রিকার শেষ পৃষ্ঠার খবর ‘অবৈধ সম্পদ অর্জন : পুলিশ সার্জেন্টের সাত বছরের কারাদণ্ড’ সেই সঙ্গে ৭৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকার সম্পদ বাজেয়াপ্ত। ওই খবরের নিচে ওই মামলায় অন্যান্য চার্জশিটভুক্ত আসামি জরিপ সার্কেল-৫-এর সহকারী কর কমিশনার জগদীশ চন্দ্র সরকার, সার্কেল-১-এর সাবেক অতিরিক্ত সহকারী কর কমিশনার মাহবুবুর রহমান ও সার্কেল-৫-এর অতিরিক্ত কর কমিশনার শাহ আলম ও এম এম নূরুজ্জামান। এ কাজগুলো বের করা তেমন কঠিন নয়। দুদক চাইলে ঘুষের এ গতিকে থমকে দেওয়ার দৃষ্টান্ত তৈরি করতে পারে। সদিচ্ছা ও কৌশল থাকলে কঠিনকে জয় করার জানা-অজানা দৃষ্টান্ত দেশে রয়েছে। বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তা উতরানোর কথা বলতে গিয়ে মনে পড়ছে ঢাকা উত্তরের প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের কথা। ঘরোয়া এক অনুষ্ঠানে ব্যক্তিগত পর্যায়ে তিনি শেয়ার করেছিলেন রাজনৈতিক বাধা ডিঙানোর কিছু ঘটনা। বিশেষ করে তেজগাঁওয়ের ট্রাকস্ট্যান্ড সরাতে পারার কৌশলটি।

ওই সময় ক্ষমতাসীন দলেরই বাঘা এক মন্ত্রী হুমকির সুরে ওই কাজ বন্ধ করতে বলেছিলেন। না চটিয়ে আনিসুল হক বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রীকে একটু স্মরণ করতে। কারণ তারই ইশারায় জনস্বার্থে ওই উচ্ছেদ অভিযান। ম্যাজিকের মতো কাজ হয়েছিল আনিসুল হকের ওই কৌশল। এ ধরনের অভিযানে দুদক প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা অবশ্যই পাবে। প্রধানমন্ত্রী তাকে সেই সহযোগিতা দিয়েই রেখেছেন দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণার মাধ্যমে। রাষ্ট্র, সমাজ, সরকার, প্রতিষ্ঠান সবকিছুর পরতে পরতে দুর্নীতির ভয়াবহতা মাথায় রেখেই এগোতে হবে তাকে। দুর্নীতির বিষবৃক্ষ বিবেকবানদের প্রাত্যহিক জীবনকে ভারাক্রান্ত করে তুলেছে। মেধা, সততা, সত্য পথকে করছে ক্ষতবিক্ষত। হয়তো দেশের এক শতাংশ মানুষ দুর্নীতিগ্রস্ত নয় অথচ ৯৯% শতাংশ এজন্য ভুগছে। প্রথমেই কথা উঠছে সাবরেজিস্ট্রি অফিসের কথা। জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও শিল্পোন্নয়নের ফলে প্রতিদিন হাজার হাজার লোকের সাবরেজিস্ট্রি অফিসে যাতায়াত। শোনা যায়, বহু সাবরেজিস্ট্রারের শত শত কোটি টাকার জমি ফ্ল্যাট, বাড়ি দেশে-বিদেশে আছে। এক একজনের ২-৩টি প্রাইভেট গাড়ি আছে। বহু সাবরেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা চলছে। প্রথম পর্যায়ে সব সাবরেজিস্ট্রার ও কিছু ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ৫০০ জনকে টার্গেট করা যেতে পারে। সরকার চাইলে ওই সাবরেজিস্ট্রার, তাদের স্ত্রী-সন্তান, বাপ-মা, ভাই-বোনদের সম্পদের হিসাব নিতে পারে। বর্তমান কম্পিউটার যুগে ওইসব স্টেটমেন্ট রাখা খুবই সহজ কাজ। দুদকের কাছে ক্ষমতা আছে দেশের যে কোনো ব্যক্তির কাছে তার সম্পদের উৎস ও হিসাব চাইতে পারে। একসঙ্গে সর্বত্র হাত না দিয়ে কয়েকটা সংস্থায় হাত দিলে লাখ লাখ কালো বিড়াল বের হয়ে আসবে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) ও তার অঙ্গসংস্থা যেমন যমুনা, পদ্মা ও মেঘনা তেল কোম্পানিতে প্রায় ২৫০ জন কর্মকর্তার নাম ওই সংস্থা থেকে নিতে পারে। তাদের স্ত্রী-সন্তান ও বাবা-মার দেশে-বিদেশে সম্পদের হিসাবের স্টেটমেন্ট চাইতে হবে। বহু চতুর ঘুষখোর বিদেশে টাকা বিভিন্ন কায়দায় পাঠিয়ে ওই টাকা আবার দেশে ফিরিয়ে এনে সম্পত্তি গ্রাস করছে। আগামীতে তা ধরার পদ্ধতি প্রকাশ করব। দেশে কাস্টম ও ইনকাম ট্যাক্স ডিপার্টমেন্টে সহকারী কমিশনার থেকে কমিশনার পর্যন্ত প্রায় ৮৫০ জন কর্মকর্তা আছেন। দুদক, এনবিআরের কাছে থেকে ওইসব কর্মকর্তার তালিকা এনে তাদের কাছে সরাসরি সম্পদের হিসাব নেওয়া যেতে পারে। বিপিসিতে প্রতি বছর হাজার হাজার নয়, লাখ লাখ কোটি টাকার পেট্রোল-ডিজেল বিক্রি হচ্ছে। পুরো দেশবাসী জানে ওইসব পেট্রোল কোম্পানিতে লিটারে কেউ ১০ পয়েন্ট পায় কিনা। ওইসব অয়েল কোম্পানির কর্মকর্তাদের বিত্তবৈভবের শেষ নেই। বিপিসি থেকে ওইসব কর্মকর্তার তালিকা এনে সরাসরি সম্পদের হিসাব চাইতে পারে দুদক। উল্লেখ্য, ওই কর্মকর্তাদের সবাই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত নন। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন তার এখতিয়ার অনুযায়ী সবার সম্পদের হিসাব নিতে পারে। ভূমি মন্ত্রণালয় প্রায় ২ হাজার ৫০০ কর্মকর্তা বা কর্মচারীর সম্পদের হিসাব চেয়েছে। দুদক ওপরে বর্ণিত কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব নিতে পারে। সম্পদের হিসাব নিলেই দুর্নীতির গতিতে এক বিরাট বাধা আসবে। তারপর মামলা হবে কিনা তা নির্ভর করবে দুদকের ওপর। তবে দুর্নীতির গতিতে বাধা পড়বে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থার ঘুষখোরদের তালিকা তৈরি করা যেতে পারে। এটা পর্যালোচেনার পর সরকার পেনাল অ্যাকশন নিতে পারবে। আরও বহু সংস্থায় হয়তো হাজার হাজার নয়, লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ আছে। আশা করি তাদের দুর্নীতির গতিতেও বাধা আসবে। আমরা ইকবাল মাহমুদ সম্পর্কে যতটুকু জানি তিনি এক শ্রদ্ধেয় প্রধান শিক্ষকের সৎ ছেলে, তিনি চাইলে সম্পদের হিসাব চেয়ে দুর্নীতিবাজদের একটি বিশাল ধাক্কা দিতে পারবেন।

            লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা