শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০১৯

দেশে ঘুষ ও অঘুষখোরদের দুই অর্থনীতি

সত্যবাক
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে ঘুষ ও অঘুষখোরদের দুই অর্থনীতি

দেশে একশ্রেণির কর্মকর্তা বা কর্মচারী আছেন যাদের মাসিক বেতন ৩০ হাজার বা তার কম- শোনা যায় তাদের একাধিক নয়, ১৫-২০টি ফ্ল্যাট, বাড়ি, শত শত বিঘা জমি আছে। ২-৩টি প্রাইভেট গাড়ি আছে। অথচ ৬০-৭০ হাজার টাকা বেতনের কর্মকর্তা আছেন যারা ২-৩টি বাচ্চা নিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন। দেশ আজ দুর্নীতির করালগ্রাসে নিমজ্জিত। তা প্রতিরোধের অঙ্গীকার আরও বেশি প্রচারিত। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘নো মার্সি’ অবস্থানে প্রধানমন্ত্রী। এর বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের কথা তিনি তাঁর গত কয়েকটি নির্বাচনী ইশতেহারে উল্লেখ করেছেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ বিষয়ে আরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ইশতেহার বাস্তবায়নের চেষ্টাও করছেন তিনি। টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় বসে বিভিন্ন উপলক্ষে তাঁর এ অবস্থান ও চেষ্টার কথা বলেই যাচ্ছেন। কিন্তু ফল এখন পর্যন্ত শুভ নয়। ঘুষ-দুর্নীতি ছাড়া সরকারি দফতরে কোনো কাজ হতে পারে, এ কথা এখন বিশ্বাস করার মতো নয়। মনে রাখতে হবে, বট ফলের বিচির দ্বারা ছাদের কোনায় বট গাছের চারা ওঠে। সময়মতো না কাটলে ছাদে ফাটল ধরায়। দুর্নীতি আজ দেশে বট গাছরূপে আবির্ভূত হচ্ছে। সুশাসনকে পর্যুদস্ত করছে। কারও কারও মতে, দুর্নীতি একটি সামাজিক সংক্রামক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এ ব্যাধি দমনের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান একান্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্নীতির ভয়াবহতায় ক্ষোভের কথা তিনি জানিয়েছেন নানা উপমা, মন্তব্য, হুমকি, হুঁশিয়ারিতে। দুর্নীতির মহাসাগরে হাবুডুবু খাওয়ার স্বীকারোক্তি দিয়েছেন সাবলীলভাবে। দুর্নীতিবাজদের জিব কেটে নেওয়ার হুঙ্কারও বাদ দেননি। তার পরও দুর্নীতি কেন বাড়ছে? কেন দুর্নীতিবাজরা ঘৃণিত না হয়ে সম্মানিত হয়ে সিনা টান করে ঘুরছে। গলদটা কোথায়? প্রচলিত কথাÑ এক কান কাটা মানুষ হাঁটে রাস্তার পাশ দিয়ে আর দুই কান কাটা হাঁটে রাস্তার মাঝখান দিয়ে। সামাজিক বৈশিষ্ট্য বা রোগে পরিণত হওয়ায় দুর্নীতিবাজরা দুর্নীতি করতে আর ভয় পাচ্ছে না। এই শ্রেণি অনেকটা অবাধে দুর্নীতি করেই যাচ্ছে। তারা যেন ধরেই নিয়েছে কোনো জবাবদিহি তাদের করতে হবে না। রাজনৈতিক প্রশ্রয়, পরিচিতি ছাড়াও তাদের রয়েছে অনেক রক্ষাকবচ। আর দুর্নীতিতে বিরক্তরা তা সইছেন, হজম করছেন নিয়তির মতো। শুনতে একটু খটকা লাগলেও রূঢ় সত্য হচ্ছে, দুর্নীতি দমনের ফাংশনাল কাজ প্রধানমন্ত্রীর নয়। ক্র্যাকডাউনের কাজটা তিনি নিজে করতে পারবেন না। তা সম্ভবও নয়। প্রধানমন্ত্রী এ কথাও বলেছেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। তাই এখন আর তাদের দুর্নীতির দরকার নেই। দুর্নীতির ব্যাধিটি সারানোর চিকিৎসাপত্র দেবে দুর্নীতি দমনের সাংবিধানিক অথরিটি দুদক। এর চেয়ারম্যানের পক্ষে হেঁটে হেঁটে, দৌড়ে বা হানা দিয়ে দুর্নীতিবাজদের জিব কেটে চিকিৎসা দেওয়া বাস্তবে অসম্ভব। তা তিনি বলেছেন কথার ছলে। যার মাধ্যমে ঘটেছে তার সদিচ্ছার প্রকাশ। অপারেশন থিয়েটারের নীতি-কৌশল প্রণয়ন ও মনিটরের স্টিয়ারিংয়ে রয়েছেন দুদক চেয়ারম্যান। তা জিব বা অন্য যে কোনো দিক দিয়েই হতে পারে। দুর্নীতির মহাসাগরে একসঙ্গে সব দরজা খুলে ঘুষখোরদের আটকানো সম্ভব নয়। একটি-দুটি করে খুলতে হবে। এ ছাড়া দুর্নীতির মাত্রা, ব্যাপকতা, অঙ্ক কোন স্তরে বেশি-কম তা নিশ্চিত নয় কেউ। বাংলাদেশে দুর্নীতির ক্ষেত্র, ক্ষতি নিয়ে বড় কোনো গবেষণাও নেই। এ ক্ষেত্রে বড় ভরসা টিআইবি। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও পত্রপত্রিকা দুর্নীতির বিষয়ে জরিপ তথ্য জানান দেয়।

সর্বশেষ ২০১৮ সালে করা টিআইবির জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রধান প্রধান দুর্নীতিগ্রস্ত খাত হলো- সাবরেজিস্ট্রি ও এসিল্যান্ড অফিস, ইনকাম ট্যাক্স, কাস্টম, আইনশৃঙ্খলা-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থা। সাবেক এক দুদক চেয়ারম্যান বলেছিলেন দুদকই অতিমাত্রায় দুর্নীতিগ্রস্ত। বর্তমান চেয়ারম্যানকে এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। শর্ষের ভিতর ভূত যেন না থাকে।

সেই এখতিয়ার অবশ্যই দুদক চেয়ারম্যানের। ভেবেচিন্তে লিমিটেড কিছু ক্ষেত্র বা ফ্রন্টে তিনি যাত্রাটা শুরু করতে পারেন। দুদকের টিম ডেভেলপার কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে সহজেই নামে-বেনামে কেনা প্লট-ফ্ল্যাটের হিসাব নিতে পারে। শুধু তাই নয়, কী দামে ফ্ল্যাট বা জমি বিক্রি হয়েছে, ক্রেতার নাম ও তার কন্টাক্ট পারসনের নাম, কন্টাক্ট নম্বরসহ ঠিকানা নিতে হবে। শুধু তাই নয়, ওই সম্পত্তির সাইজ কত ও কী দামে রেজিস্ট্রি ও মিউটেশন হয়েছে তারও হিসাব নিতে হবে। কম দামে দেখানো হলে সরকার বিশাল রাজস্ব হারিয়েছে। বাজার মূল্যের সঙ্গে বিরাট অঙ্কের ফারাক থাকলে সরকারি খাত বা ব্যাংক থেকে ওই মূল্য পরিশোধ করে ওই সম্পত্তির দখল নিয়ে অতি অল্প সময়ের মধ্যে তা নিলামে বিক্রি করলে সরকারি রাজস্ব ফুলে ফেঁপে উঠবে। ১৩ মার্চের ‘আমাদের সময়’ পত্রিকার শেষ পৃষ্ঠার খবর ‘অবৈধ সম্পদ অর্জন : পুলিশ সার্জেন্টের সাত বছরের কারাদণ্ড’ সেই সঙ্গে ৭৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকার সম্পদ বাজেয়াপ্ত। ওই খবরের নিচে ওই মামলায় অন্যান্য চার্জশিটভুক্ত আসামি জরিপ সার্কেল-৫-এর সহকারী কর কমিশনার জগদীশ চন্দ্র সরকার, সার্কেল-১-এর সাবেক অতিরিক্ত সহকারী কর কমিশনার মাহবুবুর রহমান ও সার্কেল-৫-এর অতিরিক্ত কর কমিশনার শাহ আলম ও এম এম নূরুজ্জামান। এ কাজগুলো বের করা তেমন কঠিন নয়। দুদক চাইলে ঘুষের এ গতিকে থমকে দেওয়ার দৃষ্টান্ত তৈরি করতে পারে। সদিচ্ছা ও কৌশল থাকলে কঠিনকে জয় করার জানা-অজানা দৃষ্টান্ত দেশে রয়েছে। বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তা উতরানোর কথা বলতে গিয়ে মনে পড়ছে ঢাকা উত্তরের প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের কথা। ঘরোয়া এক অনুষ্ঠানে ব্যক্তিগত পর্যায়ে তিনি শেয়ার করেছিলেন রাজনৈতিক বাধা ডিঙানোর কিছু ঘটনা। বিশেষ করে তেজগাঁওয়ের ট্রাকস্ট্যান্ড সরাতে পারার কৌশলটি।

ওই সময় ক্ষমতাসীন দলেরই বাঘা এক মন্ত্রী হুমকির সুরে ওই কাজ বন্ধ করতে বলেছিলেন। না চটিয়ে আনিসুল হক বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রীকে একটু স্মরণ করতে। কারণ তারই ইশারায় জনস্বার্থে ওই উচ্ছেদ অভিযান। ম্যাজিকের মতো কাজ হয়েছিল আনিসুল হকের ওই কৌশল। এ ধরনের অভিযানে দুদক প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা অবশ্যই পাবে। প্রধানমন্ত্রী তাকে সেই সহযোগিতা দিয়েই রেখেছেন দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণার মাধ্যমে। রাষ্ট্র, সমাজ, সরকার, প্রতিষ্ঠান সবকিছুর পরতে পরতে দুর্নীতির ভয়াবহতা মাথায় রেখেই এগোতে হবে তাকে। দুর্নীতির বিষবৃক্ষ বিবেকবানদের প্রাত্যহিক জীবনকে ভারাক্রান্ত করে তুলেছে। মেধা, সততা, সত্য পথকে করছে ক্ষতবিক্ষত। হয়তো দেশের এক শতাংশ মানুষ দুর্নীতিগ্রস্ত নয় অথচ ৯৯% শতাংশ এজন্য ভুগছে। প্রথমেই কথা উঠছে সাবরেজিস্ট্রি অফিসের কথা। জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও শিল্পোন্নয়নের ফলে প্রতিদিন হাজার হাজার লোকের সাবরেজিস্ট্রি অফিসে যাতায়াত। শোনা যায়, বহু সাবরেজিস্ট্রারের শত শত কোটি টাকার জমি ফ্ল্যাট, বাড়ি দেশে-বিদেশে আছে। এক একজনের ২-৩টি প্রাইভেট গাড়ি আছে। বহু সাবরেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা চলছে। প্রথম পর্যায়ে সব সাবরেজিস্ট্রার ও কিছু ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ৫০০ জনকে টার্গেট করা যেতে পারে। সরকার চাইলে ওই সাবরেজিস্ট্রার, তাদের স্ত্রী-সন্তান, বাপ-মা, ভাই-বোনদের সম্পদের হিসাব নিতে পারে। বর্তমান কম্পিউটার যুগে ওইসব স্টেটমেন্ট রাখা খুবই সহজ কাজ। দুদকের কাছে ক্ষমতা আছে দেশের যে কোনো ব্যক্তির কাছে তার সম্পদের উৎস ও হিসাব চাইতে পারে। একসঙ্গে সর্বত্র হাত না দিয়ে কয়েকটা সংস্থায় হাত দিলে লাখ লাখ কালো বিড়াল বের হয়ে আসবে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) ও তার অঙ্গসংস্থা যেমন যমুনা, পদ্মা ও মেঘনা তেল কোম্পানিতে প্রায় ২৫০ জন কর্মকর্তার নাম ওই সংস্থা থেকে নিতে পারে। তাদের স্ত্রী-সন্তান ও বাবা-মার দেশে-বিদেশে সম্পদের হিসাবের স্টেটমেন্ট চাইতে হবে। বহু চতুর ঘুষখোর বিদেশে টাকা বিভিন্ন কায়দায় পাঠিয়ে ওই টাকা আবার দেশে ফিরিয়ে এনে সম্পত্তি গ্রাস করছে। আগামীতে তা ধরার পদ্ধতি প্রকাশ করব। দেশে কাস্টম ও ইনকাম ট্যাক্স ডিপার্টমেন্টে সহকারী কমিশনার থেকে কমিশনার পর্যন্ত প্রায় ৮৫০ জন কর্মকর্তা আছেন। দুদক, এনবিআরের কাছে থেকে ওইসব কর্মকর্তার তালিকা এনে তাদের কাছে সরাসরি সম্পদের হিসাব নেওয়া যেতে পারে। বিপিসিতে প্রতি বছর হাজার হাজার নয়, লাখ লাখ কোটি টাকার পেট্রোল-ডিজেল বিক্রি হচ্ছে। পুরো দেশবাসী জানে ওইসব পেট্রোল কোম্পানিতে লিটারে কেউ ১০ পয়েন্ট পায় কিনা। ওইসব অয়েল কোম্পানির কর্মকর্তাদের বিত্তবৈভবের শেষ নেই। বিপিসি থেকে ওইসব কর্মকর্তার তালিকা এনে সরাসরি সম্পদের হিসাব চাইতে পারে দুদক। উল্লেখ্য, ওই কর্মকর্তাদের সবাই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত নন। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন তার এখতিয়ার অনুযায়ী সবার সম্পদের হিসাব নিতে পারে। ভূমি মন্ত্রণালয় প্রায় ২ হাজার ৫০০ কর্মকর্তা বা কর্মচারীর সম্পদের হিসাব চেয়েছে। দুদক ওপরে বর্ণিত কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব নিতে পারে। সম্পদের হিসাব নিলেই দুর্নীতির গতিতে এক বিরাট বাধা আসবে। তারপর মামলা হবে কিনা তা নির্ভর করবে দুদকের ওপর। তবে দুর্নীতির গতিতে বাধা পড়বে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থার ঘুষখোরদের তালিকা তৈরি করা যেতে পারে। এটা পর্যালোচেনার পর সরকার পেনাল অ্যাকশন নিতে পারবে। আরও বহু সংস্থায় হয়তো হাজার হাজার নয়, লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ আছে। আশা করি তাদের দুর্নীতির গতিতেও বাধা আসবে। আমরা ইকবাল মাহমুদ সম্পর্কে যতটুকু জানি তিনি এক শ্রদ্ধেয় প্রধান শিক্ষকের সৎ ছেলে, তিনি চাইলে সম্পদের হিসাব চেয়ে দুর্নীতিবাজদের একটি বিশাল ধাক্কা দিতে পারবেন।

            লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম