শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০১৯

ব্যাংকঋণ অবলোপন মানে ঋণের দায়মুক্তি নয়

তপন কুমার ঘোষ
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যাংকঋণ অবলোপন মানে ঋণের দায়মুক্তি নয়

ব্যাংক খাতের অনাদায়ী তথা খেলাপি ঋণ উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিষয়টি ভাবাচ্ছে ব্যাংক কর্তাদের তো বটেই, রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে যারা আছেন তাদেরও। ব্যাংকের ঋণ আদায়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইডলাইন অনুসারে ‘কু বা ক্ষতি’ মানে শ্রেণিকৃত ঋণ রাইট অফ বা অবলোপন করা হয়। ঋণ অবলোপন-সংক্রান্ত আগের নীতিমালা বাতিল করে বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি নতুন নীতিমালা জারি করেছে। (বিআরপিডি সার্কুলার নম্বর ১; তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯)। দীর্ঘদিন যাবৎ অনাদায়ী ঋণ যা অদূর ভবিষ্যতে আদায়ের কোনো সম্ভাবনা নেই এরূপ ঋণ ব্যাংকের ব্যালান্স শিট বা স্থিতিপত্রে দেখানোর ফলে ব্যালান্স শিটের আকার অনাবশ্যকভাবে স্ফীত হতে থাকে। খেলাপি ঋণ বা অনুৎপাদক সম্পদ অবলোপন করে ব্যালান্স শিটে সম্পদের স্ফীত অংশটুকু ছেঁটে ফেলা হয়। উদ্দেশ্য, হিসাবের খাতা পরিচ্ছন্ন করা। বিষয়টি অনেকটা শরীরের অপ্রয়োজনীয় মেদ ঝরিয়ে ফেলার মতো।

ঋণ অবলোপনের শর্ত : প্রথমত, ঋণটি ‘মন্দ/ক্ষতি’ মানে শ্রেণিকৃত হতে হবে। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী একাদিক্রমে তিন বছর যাবৎ ‘মন্দ/ক্ষতি’ মানে শ্রেণিকৃত রয়েছে এমন ঋণ হিসাব অবলোপন করা যাবে। দ্বিতীয়ত, ঋণ হিসাবটির বিপরীতে শতভাগ প্রভিশন অর্থাৎ সঞ্চিতি রাখতে হবে। ঋণ হিসাবের স্থিতি থেকে ‘স্থগিত সুদ’ বাদ দিয়ে অবশিষ্ট স্থিতির সমপরিমাণ প্রভিশন রাখতে হবে। তৃতীয়ত, ঋণটি আদায়ের জন্য অর্থ ঋণ আদালতে মামলা করতে হবে। অর্থ ঋণ আদালত আইন, ২০০৩-এর আওতায় অত্যাবশ্যকীয়ভাবে মামলাযোগ্য না হলে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ মামলা দায়ের ছাড়াই অবলোপন করা যাবে। এ ছাড়া অর্থ ঋণ আদালত আইন, ২০০৩ অনুযায়ী মামলাযোগ্য না হলে মৃত ব্যক্তির ক্ষেত্রে মামলা দায়ের না করেই ঋণ অবলোপন করা যাবে, তা ঋণের শ্রেণিমান যাই হোক না কেন।

ঋণ শ্রেণিকরণ : ঋণ নিয়ে সময়মতো পরিশোধ না করলে তা শ্রেণিকৃত হয়ে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইডলাইন অনুসারে প্রতি তিন মাস অন্তর ব্যাংকের ঋণ শ্রেণিকরণ করা হয়। ঋণের গুণগতমান ও আদায়ের সম্ভাবনা (বা অনাদায়ের ঝুঁকি) বিবেচনা করে ঋণ হিসাবগুলো মোট পাঁচটি শ্রেণিতে বিন্যাস করা হয়। এগুলো হলো- স্ট্যান্ডার্ড, স্পেশাল মেনশন অ্যাকাউন্ট, নিম্নমান, সন্দেহজনক ও মন্দ বা ক্ষতি।

প্রভিশন সংরক্ষণ : ব্যাংকের ঋণ ও বিনিয়োগের বিপরীতে প্রভিশন অর্থাৎ সঞ্চিতি সংরক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ। সম্পদের সম্ভাব্য ক্ষতির বিপরীতে অর্থের সংস্থান রাখা হচ্ছে প্রভিশনিং। ব্যাংকের আয় তথা পরিচালন মুনাফা থেকে অর্থ স্থানান্তর করে প্রভিশন হিসেবে জমা করা হয়। মূলত, সুদ মওকুফ বা ঋণ অবলোপনের জন্যই প্রভিশনিং বা অর্থের সংস্থান রাখা হয়।

প্রভিশনের হার : ঋণের ঝুঁকি বিবেচনায় ও ঋণের প্রকারভেদে বিভিন্ন হারে প্রভিশন রাখতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইডলাইন অনুসারে বিরূপভাবে শ্রেণিকৃত ঋণের তিনটি পর্যায় রয়েছে- নিম্নমান, সন্দেহজনক ও মন্দ বা ক্ষতি। নিম্নমান ঋণের ক্ষেত্রে ২০, সন্দেহজনক ঋণের ক্ষেত্রে ৫০ ও মন্দ বা ক্ষতির ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ হারে প্রভিশন রাখতে হয়। অশ্রেণিকৃত (স্ট্যান্ডার্ড ও স্পেশাল মেনশন অ্যাকাউন্ট) ঋণের বিপরীতে ক্ষেত্রভেদে দশমিক ২৫ থেকে ৫ শতাংশ হারে সাধারণ প্রভিশন রাখার বাধ্যবাধকতা আছে।

স্থগিত সুদ : শ্রেণিকৃত ঋণ হচ্ছে ব্যাংকের নন-পারফরমিং অ্যাসেট (অনুৎপাদক সম্পদ)। শ্রেণিকৃত ঋণের সুদ, আদায় না হওয়া পর্যন্ত, আয় খাতে জমা না করে ‘স্থগিত সুদ’ হিসেবে জমা রাখা হয়। আবার মন্দ বা কুমানে শ্রেণিকৃত ঋণের ওপর সুদ আরোপ স্থগিত থাকে।

শ্রেণিকৃত ঋণের নেতিবাচক প্রভাব : একদিকে ‘স্থগিত সুদ’, অন্যদিকে ‘প্রভিশন’ সংরক্ষণ- এ দুইয়ের কারণে ব্যাংকের আয় তথা মুনাফা হ্রাস পায়। ঋণের মানের অবনতি হওয়ায় ঋণঝুঁকির বিপরীতে ব্যাংকের আবশ্যকীয় মূলধনের পরিমাণ বেড়ে যায়। ফলে ব্যাংকের মূলধন ভিত্তির ওপর চাপ পড়ে এবং অনেক ক্ষেত্রে ব্যাংক মূলধন ঘাটতির মুখোমুখি হয়। ব্যাংকের সার্বিক পারফরম্যান্স পরিমাপের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক আন্তর্জাতিকভাবে ব্যবহৃত পদ্ধতি ‘ক্যামেলস’ রেটিং ব্যবহার করে। শ্রেণিকৃত ঋণের নানা নেতিবাচক প্রভাব ‘ক্যামেলস’ রেটিংয়ের ওপর পড়ে। সবচেয়ে বড় কথা, ঋণের টাকা আটকে পড়ায় ব্যাংকের নতুন ঋণ দেওয়ার সক্ষমতা কমে যায়। সোজা কথায়, ঋণখেলাপিদের কারণে নতুন ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তারা ব্যাংক ঋণ থেকে বঞ্চিত হন। অবলোপন-পরবর্তী আদায় অবলোপনের পরও ব্যাংকের দাবি বহাল থাকে। পাওনা আদায়ের লক্ষ্যে আইনি প্রক্রিয়াও অব্যাহত থাকে। অবলোপনের পর ঋণ হিসাবটি চোখের আড়ালে চলে যায়, এটা ঠিক। কিন্তু তাই বলে মনের আড়াল হলে চলবে না। এর সঙ্গে ব্যাংকের লাভ-লোকসানের প্রশ্ন জড়িত। অবলোপনকৃত ঋণ আদায়ের পর প্রভিশন অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়। কোনো কোনো ব্যাংক সরাসরি আয় খাতে জমা করে। অবলোপনকৃত ঋণ আদায় হলে শেষমেশ ব্যাংকের আয় তথা মুনাফা বাড়ে, এটা ব্যাংকের কর্তারা ভালো করেই জানেন। ঋণ অবলোপন মানে ঋণ মওকুফ নয়। এটা ঋণের দায়মুক্তি নয়। অবলোপনকৃত ঋণের হিসাব একটি পৃথক লেজারে সংরক্ষণ করা হয়। অবলোপন করা হলেও ঋণগ্রহীতা যথারীতি ঋণখেলাপি হিসেবেই চিহ্নিত হন। সিআইবিতে এটা রিপোর্ট করা হয়। ব্যাংকের আর্থিক বিবরণীতেও এটা রিপোর্ট করার ব্যাপারে সুস্পষ্ট নির্দেশনা আছে।

উপসংহার হলো, অবলোপনকৃত ঋণ আদায়ের ব্যাপারে ব্যাংককর্তাদের বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে। চোখের আড়াল হলেই মনের আড়াল হয়- এ প্রবাদটা যেন এ ক্ষেত্রে ভুল প্রমাণিত হয়। ঋণখেলাপিদের কাছ থেকেও দায়িত্বশীল আচরণ কাম্য।

লেখক : সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক জনতা ব্যাংক লিমিটেড।

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে

প্রথম পৃষ্ঠা