শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ মে, ২০১৯ আপডেট:

রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি দক্ষিণডিহি

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি দক্ষিণডিহি

বাংলা ভাষার সর্বকালের সেরা কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের কবিও তিনি। স্বভাবতই কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ বাংলাদেশেরই স্বজন। আত্মার আত্মীয়। বাংলা ভাষার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি যিনি, তাকে নিয়ে গর্ব করার অধিকার বাংলাদেশের মানুষের সহজাতই বটে। কারণ, বাংলাদেশ বাংলাভাষী জনগণের স্বাধীন সত্তার প্র্রতীক। বাংলাদেশের বাইরে প্রায় ১০ কোটি বাঙালি থাকলেও বাংলাদেশের মানুষের দাবি অগ্রগণ্য।

রবীন্দ্রনাথ যে বাংলাদেশের স্বজন, তা বাংলাভাষী জনগণের স্বাধীন রাষ্ট্রের অধিবাসী হিসেবে নিছক আমাদের অধিকার নয়। রবীন্দ্রনাথ নামের যে মহিরুহকে আমরা চিনি তার অস্তিত্বের সঙ্গেই রয়েছে বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের সম্পর্ক। রবীন্দ্রনাথের জন্ম কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে। কিন্তু জোড়াসাঁকোর ঠাকুরদের আদিনিবাস বাংলাদেশে। বাংলাদেশের খুলনার রূপসা উপজেলার পিঠাভোগে। রবীন্দ্রনাথ, তার বাবা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর বিয়ে করেছেন খুলনার ফুলতলা উপজেলার দক্ষিণডিহিতে। অর্থাৎ খুলনা যেমন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষের আবাসস্থল, তেমনি তার মাতুলালয়। শ্বশুরবাড়ি তো বটেই।

দক্ষিণডিহিতে রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়িকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ‘দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র কমপ্লেক্স’। এ কমপ্লেক্সকে যদি বাংলাদেশের রবীন্দ্রপ্রেমীকের স্বপ্ন বলে অভিহিত করা যায় তবে এ স্বপ্নের দ্রষ্টা সাংবাদিক, রবীন্দ্রগবেষক বিধান দাশগুপ্ত। প্রচারবিমুখ এই রবীন্দ্রপ্রেমিককে বিশ্বকবির শ্বশুরবাড়ি আবিষ্কারের ‘ভাস্কো-দা-গামা’ বলে অভিহিত করলে খুব বেশি বলা হবে না।

‘ভারতের জোড়াসাঁকো, শান্তিনিকেতন এবং বাংলাদেশের শিলাইদহ, পতিসর, শাহজাদপুরের পাশাপাশি বিধান দাশগুপ্ত দক্ষিণডিহিতে রবীন্দ্র সাম্রাজ্যের নতুন অঞ্চল আবিষ্কার করেন। [দক্ষিণডিহি : রবীন্দ্র সাম্রাজ্যের এক আলোকিত সরণি : ড. ফজল মোবারক, দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র কমপ্লেক্স প্রকাশনা, জেলা প্রশাসন খুলনা কর্তৃক প্রকাশিত : প্রকাশকাল ১৪১১।]

বিধানের সাফল্য তিনি কালের শেওলায় ঢাকা পড়া বিশ্বকবির শ্বশুরবাড়ি ও মাতুলালয় উপাখ্যানটির উদ্ঘাটন করেই ক্ষান্ত হননি, দক্ষিণডিহিকে নিয়ে তার স্বপ্ন বা কর্মপরিকল্পনাকে বিদগ্ধজনদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে; যার কর্মপ্রচেষ্টায় দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র কমপ্লেক্সের নাম ছড়িয়ে পড়েছে সমগ্র রবীন্দ্রজগতে। রবীন্দ্রপ্রেমিকদের কাছে এটি একটি তীর্থভূমিতে পরিণত হয়েছে।

রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে বাংলাদেশে এবং পশ্চিমবঙ্গে অসংখ্য বই প্রকাশিত হয়েছে। রবীন্দ্রজীবন নিয়ে লেখালেখির পরিমাণও কম নয়। কিন্তু বিস্ময়কর হলেও সত্য, রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি ও মামাবাড়ি নিয়ে লেখালেখি বরাবর উপেক্ষিত থেকেছে। কবিগুরুর খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে রবীন্দ্রগবেষকদের আগ্রহের অভাব না থাকলেও কেন যে তারা এদিকে নজর দেননি তা অবাক করার মতোই।

জানা মতে, বিধান দাশগুপ্তই প্রথমবারের মতো দক্ষিণডিহির রবীন্দ্রস্মৃতির বিষয়টি সবার নজরে আনেন। ১৯৮৭ সালের ২ ডিসেম্বর অধুনালুপ্ত এক জনপ্রিয় সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনে ছাপা হয় বিধানের ‘রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি বেদখল’, লেখাটি। রবীন্দ্রপ্রেমিকদের মধ্যে ওই প্রচ্ছদ প্রতিবেদনটি বেশ সাড়া জাগায়। রবীন্দ্রনাথ যে বাংলাদেশের মানুষের স্বজন এ উপলব্ধি বিস্তারে এ লেখাটি বেশ ভূমিকা রাখে।

ওই প্রচ্ছদ প্রতিবেদনের সূত্রেই বিধানের সঙ্গে গড়ে ওঠে পরিচয়। একই পেশার লোক হিসেবে পরস্পর নামের সঙ্গে পরিচয় থাকলেও ব্যক্তিগত সম্পর্ক গড়ে ওঠে দক্ষিণডিহির স্বপ্নকে কেন্দ্র করে। বিধান দাশগুপ্ত ওই পত্রিকার একটি সৌজন্য সংখ্যা উপহার দিয়ে বলেছিলেন, ‘আপনার বাড়ি যেহেতু খুলনায় সেহেতু রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ির স্মৃতি সংরক্ষণে কিছুটা হলেও অবদান রাখা উচিত।’ অন্তত লেখালেখি করে বিষয়টি সামনে আনার তাগিদ দিয়েছিলেন বিধান। বিধানের সেদিনের তাগিদ রক্ষা করা সম্ভব হয়নি পেশাগত ব্যস্ততার কারণে। রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে প্রসঙ্গক্রমে দু-চারটি লেখা লিখলেও দক্ষিণডিহির দিকে নজর দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে তার মহতী প্রয়াসকে দূর থেকে হলেও সালাম জানিয়েছি শ্রদ্ধাভরে।

ওই প্রচ্ছদ প্রতিবেদনে বিধান দাশগুপ্ত কবিগুরুর স্মৃতি সংরক্ষণে দক্ষিণডিহিতে একটি রবীন্দ্র কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার ও প্রশাসনের কাছে দাবি জানান। তিনি একটি রূপরেখাও তুলে ধরেন ওই লেখায়।

এ লেখার পর ১৯৯৩ সালের ১৯ এপ্রিল ‘কালের অতলে হারিয়ে যাচ্ছে ইতিহাস : বিশ্বকবির স্মৃতিবিজড়িত শ্বশুরবাড়ি বেদখল’ শীর্ষক বিধান দাশগুপ্তের আরেকটি লেখা ছাপা হয় দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি দৈনিকে। এ নিয়ে একই সময়ে আরও কিছু প্রথম সারির দৈনিক পত্রিকায় লেখালেখি করেন এই রবীন্দ্রপ্রেমিক সাংবাদিক। ১৯৯৪ সালের ৮ মে রবীন্দ্র জন্মবার্ষিকীতে পাঠকপ্রিয় এক দৈনিকের শেষের পাতায় ‘খুলনার ফুলতলায় রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি ॥ এক অজানা কাহিনী, অন্য ইতিহাস’ শীর্ষক দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে তা সুধীমহলের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগায়। প্রশাসনের সম্বিত ফিরে পেতে ওই লেখাটি বিশেষ অবদান রাখে।

বিধান দাশগুপ্ত দক্ষিণডিহিকে পাদপ্রদীপের আলোয় আনার যে কর্মযজ্ঞ শুরু করেন তাতে          পরবর্তীকালে অনেক গুণীজন হাত লাগিয়েছেন। খ্যাতনামা সাংবাদিক, ঔপন্যাসিক রাহাত খান ইত্তেফাকের উপসম্পাদকীয় কলামে দক্ষিণডিহির প্রসঙ্গে লিখে এ ইস্যুকে আরও সামনে আনতে সাহায্য করেন।

দক্ষিণডিহিতে রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি কয়েক যুগ ধরে ছিল পরিত্যক্ত। মতলববাজরা স্মৃতিমন্ডিত এ বাড়িটি অপদখলে আনতে সক্ষম হয়। তাদের কাছ থেকে সে বাড়িটি ফেরত আনা মোটেও সহজসাধ্য ছিল না। এ দেশের ভূমি আইন এমনই জটিল যে, কোনো জমি থেকে অপদখলকারীদের সরানো বা হটানো দুঃসাধ্য ব্যাপার হিসেবে পরিচিত। এজন্য যেমন প্রয়োজন প্রশাসনিক সমর্থন, তেমনি জনমতও একটি বড় বিষয়। আশার কথা, বিধান দাশগুপ্ত দক্ষিণডিহিতে যে আলোর রেখা ফুটিয়ে তোলেন, পরে রাহাত খানের মতো বড় মাপের সাংবাদিক-ব্যক্তিত্বের লেখনীর ছোঁয়ায় তা আলো থেকে আলোময় রূপ পায়। জনমত গঠনে যেমন ভূমিকা রাখে, তেমনি প্রশাসনও সহযোগিতার হাত বাড়ায়। ফলে ১৯৯৫ সালের ১৪ নভেম্বর খুলনার তৎকালীন জেলা প্রশাসক কাজী রিয়াজুল হক রবীন্দ্র স্মৃতিমন্ডিত এ বাড়িট উদ্ধারে এগিয়ে আসেন। রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি অপদখলমুক্ত হওয়ার পর শুরু হয় কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া; যা আজ রবীন্দ্রপ্রেমীদের তীর্থস্থানে পরিণত হয়েছে।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে