শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ মে, ২০১৯ আপডেট:

রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি দক্ষিণডিহি

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি দক্ষিণডিহি

বাংলা ভাষার সর্বকালের সেরা কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের কবিও তিনি। স্বভাবতই কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ বাংলাদেশেরই স্বজন। আত্মার আত্মীয়। বাংলা ভাষার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি যিনি, তাকে নিয়ে গর্ব করার অধিকার বাংলাদেশের মানুষের সহজাতই বটে। কারণ, বাংলাদেশ বাংলাভাষী জনগণের স্বাধীন সত্তার প্র্রতীক। বাংলাদেশের বাইরে প্রায় ১০ কোটি বাঙালি থাকলেও বাংলাদেশের মানুষের দাবি অগ্রগণ্য।

রবীন্দ্রনাথ যে বাংলাদেশের স্বজন, তা বাংলাভাষী জনগণের স্বাধীন রাষ্ট্রের অধিবাসী হিসেবে নিছক আমাদের অধিকার নয়। রবীন্দ্রনাথ নামের যে মহিরুহকে আমরা চিনি তার অস্তিত্বের সঙ্গেই রয়েছে বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের সম্পর্ক। রবীন্দ্রনাথের জন্ম কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে। কিন্তু জোড়াসাঁকোর ঠাকুরদের আদিনিবাস বাংলাদেশে। বাংলাদেশের খুলনার রূপসা উপজেলার পিঠাভোগে। রবীন্দ্রনাথ, তার বাবা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর বিয়ে করেছেন খুলনার ফুলতলা উপজেলার দক্ষিণডিহিতে। অর্থাৎ খুলনা যেমন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষের আবাসস্থল, তেমনি তার মাতুলালয়। শ্বশুরবাড়ি তো বটেই।

দক্ষিণডিহিতে রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়িকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ‘দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র কমপ্লেক্স’। এ কমপ্লেক্সকে যদি বাংলাদেশের রবীন্দ্রপ্রেমীকের স্বপ্ন বলে অভিহিত করা যায় তবে এ স্বপ্নের দ্রষ্টা সাংবাদিক, রবীন্দ্রগবেষক বিধান দাশগুপ্ত। প্রচারবিমুখ এই রবীন্দ্রপ্রেমিককে বিশ্বকবির শ্বশুরবাড়ি আবিষ্কারের ‘ভাস্কো-দা-গামা’ বলে অভিহিত করলে খুব বেশি বলা হবে না।

‘ভারতের জোড়াসাঁকো, শান্তিনিকেতন এবং বাংলাদেশের শিলাইদহ, পতিসর, শাহজাদপুরের পাশাপাশি বিধান দাশগুপ্ত দক্ষিণডিহিতে রবীন্দ্র সাম্রাজ্যের নতুন অঞ্চল আবিষ্কার করেন। [দক্ষিণডিহি : রবীন্দ্র সাম্রাজ্যের এক আলোকিত সরণি : ড. ফজল মোবারক, দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র কমপ্লেক্স প্রকাশনা, জেলা প্রশাসন খুলনা কর্তৃক প্রকাশিত : প্রকাশকাল ১৪১১।]

বিধানের সাফল্য তিনি কালের শেওলায় ঢাকা পড়া বিশ্বকবির শ্বশুরবাড়ি ও মাতুলালয় উপাখ্যানটির উদ্ঘাটন করেই ক্ষান্ত হননি, দক্ষিণডিহিকে নিয়ে তার স্বপ্ন বা কর্মপরিকল্পনাকে বিদগ্ধজনদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে; যার কর্মপ্রচেষ্টায় দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র কমপ্লেক্সের নাম ছড়িয়ে পড়েছে সমগ্র রবীন্দ্রজগতে। রবীন্দ্রপ্রেমিকদের কাছে এটি একটি তীর্থভূমিতে পরিণত হয়েছে।

রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে বাংলাদেশে এবং পশ্চিমবঙ্গে অসংখ্য বই প্রকাশিত হয়েছে। রবীন্দ্রজীবন নিয়ে লেখালেখির পরিমাণও কম নয়। কিন্তু বিস্ময়কর হলেও সত্য, রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি ও মামাবাড়ি নিয়ে লেখালেখি বরাবর উপেক্ষিত থেকেছে। কবিগুরুর খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে রবীন্দ্রগবেষকদের আগ্রহের অভাব না থাকলেও কেন যে তারা এদিকে নজর দেননি তা অবাক করার মতোই।

জানা মতে, বিধান দাশগুপ্তই প্রথমবারের মতো দক্ষিণডিহির রবীন্দ্রস্মৃতির বিষয়টি সবার নজরে আনেন। ১৯৮৭ সালের ২ ডিসেম্বর অধুনালুপ্ত এক জনপ্রিয় সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনে ছাপা হয় বিধানের ‘রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি বেদখল’, লেখাটি। রবীন্দ্রপ্রেমিকদের মধ্যে ওই প্রচ্ছদ প্রতিবেদনটি বেশ সাড়া জাগায়। রবীন্দ্রনাথ যে বাংলাদেশের মানুষের স্বজন এ উপলব্ধি বিস্তারে এ লেখাটি বেশ ভূমিকা রাখে।

ওই প্রচ্ছদ প্রতিবেদনের সূত্রেই বিধানের সঙ্গে গড়ে ওঠে পরিচয়। একই পেশার লোক হিসেবে পরস্পর নামের সঙ্গে পরিচয় থাকলেও ব্যক্তিগত সম্পর্ক গড়ে ওঠে দক্ষিণডিহির স্বপ্নকে কেন্দ্র করে। বিধান দাশগুপ্ত ওই পত্রিকার একটি সৌজন্য সংখ্যা উপহার দিয়ে বলেছিলেন, ‘আপনার বাড়ি যেহেতু খুলনায় সেহেতু রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ির স্মৃতি সংরক্ষণে কিছুটা হলেও অবদান রাখা উচিত।’ অন্তত লেখালেখি করে বিষয়টি সামনে আনার তাগিদ দিয়েছিলেন বিধান। বিধানের সেদিনের তাগিদ রক্ষা করা সম্ভব হয়নি পেশাগত ব্যস্ততার কারণে। রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে প্রসঙ্গক্রমে দু-চারটি লেখা লিখলেও দক্ষিণডিহির দিকে নজর দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে তার মহতী প্রয়াসকে দূর থেকে হলেও সালাম জানিয়েছি শ্রদ্ধাভরে।

ওই প্রচ্ছদ প্রতিবেদনে বিধান দাশগুপ্ত কবিগুরুর স্মৃতি সংরক্ষণে দক্ষিণডিহিতে একটি রবীন্দ্র কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার ও প্রশাসনের কাছে দাবি জানান। তিনি একটি রূপরেখাও তুলে ধরেন ওই লেখায়।

এ লেখার পর ১৯৯৩ সালের ১৯ এপ্রিল ‘কালের অতলে হারিয়ে যাচ্ছে ইতিহাস : বিশ্বকবির স্মৃতিবিজড়িত শ্বশুরবাড়ি বেদখল’ শীর্ষক বিধান দাশগুপ্তের আরেকটি লেখা ছাপা হয় দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি দৈনিকে। এ নিয়ে একই সময়ে আরও কিছু প্রথম সারির দৈনিক পত্রিকায় লেখালেখি করেন এই রবীন্দ্রপ্রেমিক সাংবাদিক। ১৯৯৪ সালের ৮ মে রবীন্দ্র জন্মবার্ষিকীতে পাঠকপ্রিয় এক দৈনিকের শেষের পাতায় ‘খুলনার ফুলতলায় রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি ॥ এক অজানা কাহিনী, অন্য ইতিহাস’ শীর্ষক দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে তা সুধীমহলের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগায়। প্রশাসনের সম্বিত ফিরে পেতে ওই লেখাটি বিশেষ অবদান রাখে।

বিধান দাশগুপ্ত দক্ষিণডিহিকে পাদপ্রদীপের আলোয় আনার যে কর্মযজ্ঞ শুরু করেন তাতে          পরবর্তীকালে অনেক গুণীজন হাত লাগিয়েছেন। খ্যাতনামা সাংবাদিক, ঔপন্যাসিক রাহাত খান ইত্তেফাকের উপসম্পাদকীয় কলামে দক্ষিণডিহির প্রসঙ্গে লিখে এ ইস্যুকে আরও সামনে আনতে সাহায্য করেন।

দক্ষিণডিহিতে রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি কয়েক যুগ ধরে ছিল পরিত্যক্ত। মতলববাজরা স্মৃতিমন্ডিত এ বাড়িটি অপদখলে আনতে সক্ষম হয়। তাদের কাছ থেকে সে বাড়িটি ফেরত আনা মোটেও সহজসাধ্য ছিল না। এ দেশের ভূমি আইন এমনই জটিল যে, কোনো জমি থেকে অপদখলকারীদের সরানো বা হটানো দুঃসাধ্য ব্যাপার হিসেবে পরিচিত। এজন্য যেমন প্রয়োজন প্রশাসনিক সমর্থন, তেমনি জনমতও একটি বড় বিষয়। আশার কথা, বিধান দাশগুপ্ত দক্ষিণডিহিতে যে আলোর রেখা ফুটিয়ে তোলেন, পরে রাহাত খানের মতো বড় মাপের সাংবাদিক-ব্যক্তিত্বের লেখনীর ছোঁয়ায় তা আলো থেকে আলোময় রূপ পায়। জনমত গঠনে যেমন ভূমিকা রাখে, তেমনি প্রশাসনও সহযোগিতার হাত বাড়ায়। ফলে ১৯৯৫ সালের ১৪ নভেম্বর খুলনার তৎকালীন জেলা প্রশাসক কাজী রিয়াজুল হক রবীন্দ্র স্মৃতিমন্ডিত এ বাড়িট উদ্ধারে এগিয়ে আসেন। রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি অপদখলমুক্ত হওয়ার পর শুরু হয় কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া; যা আজ রবীন্দ্রপ্রেমীদের তীর্থস্থানে পরিণত হয়েছে।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা