শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ মে, ২০১৯ আপডেট:

রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি দক্ষিণডিহি

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি দক্ষিণডিহি

বাংলা ভাষার সর্বকালের সেরা কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের কবিও তিনি। স্বভাবতই কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ বাংলাদেশেরই স্বজন। আত্মার আত্মীয়। বাংলা ভাষার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি যিনি, তাকে নিয়ে গর্ব করার অধিকার বাংলাদেশের মানুষের সহজাতই বটে। কারণ, বাংলাদেশ বাংলাভাষী জনগণের স্বাধীন সত্তার প্র্রতীক। বাংলাদেশের বাইরে প্রায় ১০ কোটি বাঙালি থাকলেও বাংলাদেশের মানুষের দাবি অগ্রগণ্য।

রবীন্দ্রনাথ যে বাংলাদেশের স্বজন, তা বাংলাভাষী জনগণের স্বাধীন রাষ্ট্রের অধিবাসী হিসেবে নিছক আমাদের অধিকার নয়। রবীন্দ্রনাথ নামের যে মহিরুহকে আমরা চিনি তার অস্তিত্বের সঙ্গেই রয়েছে বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের সম্পর্ক। রবীন্দ্রনাথের জন্ম কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে। কিন্তু জোড়াসাঁকোর ঠাকুরদের আদিনিবাস বাংলাদেশে। বাংলাদেশের খুলনার রূপসা উপজেলার পিঠাভোগে। রবীন্দ্রনাথ, তার বাবা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর বিয়ে করেছেন খুলনার ফুলতলা উপজেলার দক্ষিণডিহিতে। অর্থাৎ খুলনা যেমন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষের আবাসস্থল, তেমনি তার মাতুলালয়। শ্বশুরবাড়ি তো বটেই।

দক্ষিণডিহিতে রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়িকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ‘দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র কমপ্লেক্স’। এ কমপ্লেক্সকে যদি বাংলাদেশের রবীন্দ্রপ্রেমীকের স্বপ্ন বলে অভিহিত করা যায় তবে এ স্বপ্নের দ্রষ্টা সাংবাদিক, রবীন্দ্রগবেষক বিধান দাশগুপ্ত। প্রচারবিমুখ এই রবীন্দ্রপ্রেমিককে বিশ্বকবির শ্বশুরবাড়ি আবিষ্কারের ‘ভাস্কো-দা-গামা’ বলে অভিহিত করলে খুব বেশি বলা হবে না।

‘ভারতের জোড়াসাঁকো, শান্তিনিকেতন এবং বাংলাদেশের শিলাইদহ, পতিসর, শাহজাদপুরের পাশাপাশি বিধান দাশগুপ্ত দক্ষিণডিহিতে রবীন্দ্র সাম্রাজ্যের নতুন অঞ্চল আবিষ্কার করেন। [দক্ষিণডিহি : রবীন্দ্র সাম্রাজ্যের এক আলোকিত সরণি : ড. ফজল মোবারক, দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র কমপ্লেক্স প্রকাশনা, জেলা প্রশাসন খুলনা কর্তৃক প্রকাশিত : প্রকাশকাল ১৪১১।]

বিধানের সাফল্য তিনি কালের শেওলায় ঢাকা পড়া বিশ্বকবির শ্বশুরবাড়ি ও মাতুলালয় উপাখ্যানটির উদ্ঘাটন করেই ক্ষান্ত হননি, দক্ষিণডিহিকে নিয়ে তার স্বপ্ন বা কর্মপরিকল্পনাকে বিদগ্ধজনদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে; যার কর্মপ্রচেষ্টায় দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র কমপ্লেক্সের নাম ছড়িয়ে পড়েছে সমগ্র রবীন্দ্রজগতে। রবীন্দ্রপ্রেমিকদের কাছে এটি একটি তীর্থভূমিতে পরিণত হয়েছে।

রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে বাংলাদেশে এবং পশ্চিমবঙ্গে অসংখ্য বই প্রকাশিত হয়েছে। রবীন্দ্রজীবন নিয়ে লেখালেখির পরিমাণও কম নয়। কিন্তু বিস্ময়কর হলেও সত্য, রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি ও মামাবাড়ি নিয়ে লেখালেখি বরাবর উপেক্ষিত থেকেছে। কবিগুরুর খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে রবীন্দ্রগবেষকদের আগ্রহের অভাব না থাকলেও কেন যে তারা এদিকে নজর দেননি তা অবাক করার মতোই।

জানা মতে, বিধান দাশগুপ্তই প্রথমবারের মতো দক্ষিণডিহির রবীন্দ্রস্মৃতির বিষয়টি সবার নজরে আনেন। ১৯৮৭ সালের ২ ডিসেম্বর অধুনালুপ্ত এক জনপ্রিয় সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনে ছাপা হয় বিধানের ‘রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি বেদখল’, লেখাটি। রবীন্দ্রপ্রেমিকদের মধ্যে ওই প্রচ্ছদ প্রতিবেদনটি বেশ সাড়া জাগায়। রবীন্দ্রনাথ যে বাংলাদেশের মানুষের স্বজন এ উপলব্ধি বিস্তারে এ লেখাটি বেশ ভূমিকা রাখে।

ওই প্রচ্ছদ প্রতিবেদনের সূত্রেই বিধানের সঙ্গে গড়ে ওঠে পরিচয়। একই পেশার লোক হিসেবে পরস্পর নামের সঙ্গে পরিচয় থাকলেও ব্যক্তিগত সম্পর্ক গড়ে ওঠে দক্ষিণডিহির স্বপ্নকে কেন্দ্র করে। বিধান দাশগুপ্ত ওই পত্রিকার একটি সৌজন্য সংখ্যা উপহার দিয়ে বলেছিলেন, ‘আপনার বাড়ি যেহেতু খুলনায় সেহেতু রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ির স্মৃতি সংরক্ষণে কিছুটা হলেও অবদান রাখা উচিত।’ অন্তত লেখালেখি করে বিষয়টি সামনে আনার তাগিদ দিয়েছিলেন বিধান। বিধানের সেদিনের তাগিদ রক্ষা করা সম্ভব হয়নি পেশাগত ব্যস্ততার কারণে। রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে প্রসঙ্গক্রমে দু-চারটি লেখা লিখলেও দক্ষিণডিহির দিকে নজর দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে তার মহতী প্রয়াসকে দূর থেকে হলেও সালাম জানিয়েছি শ্রদ্ধাভরে।

ওই প্রচ্ছদ প্রতিবেদনে বিধান দাশগুপ্ত কবিগুরুর স্মৃতি সংরক্ষণে দক্ষিণডিহিতে একটি রবীন্দ্র কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার ও প্রশাসনের কাছে দাবি জানান। তিনি একটি রূপরেখাও তুলে ধরেন ওই লেখায়।

এ লেখার পর ১৯৯৩ সালের ১৯ এপ্রিল ‘কালের অতলে হারিয়ে যাচ্ছে ইতিহাস : বিশ্বকবির স্মৃতিবিজড়িত শ্বশুরবাড়ি বেদখল’ শীর্ষক বিধান দাশগুপ্তের আরেকটি লেখা ছাপা হয় দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি দৈনিকে। এ নিয়ে একই সময়ে আরও কিছু প্রথম সারির দৈনিক পত্রিকায় লেখালেখি করেন এই রবীন্দ্রপ্রেমিক সাংবাদিক। ১৯৯৪ সালের ৮ মে রবীন্দ্র জন্মবার্ষিকীতে পাঠকপ্রিয় এক দৈনিকের শেষের পাতায় ‘খুলনার ফুলতলায় রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি ॥ এক অজানা কাহিনী, অন্য ইতিহাস’ শীর্ষক দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে তা সুধীমহলের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগায়। প্রশাসনের সম্বিত ফিরে পেতে ওই লেখাটি বিশেষ অবদান রাখে।

বিধান দাশগুপ্ত দক্ষিণডিহিকে পাদপ্রদীপের আলোয় আনার যে কর্মযজ্ঞ শুরু করেন তাতে          পরবর্তীকালে অনেক গুণীজন হাত লাগিয়েছেন। খ্যাতনামা সাংবাদিক, ঔপন্যাসিক রাহাত খান ইত্তেফাকের উপসম্পাদকীয় কলামে দক্ষিণডিহির প্রসঙ্গে লিখে এ ইস্যুকে আরও সামনে আনতে সাহায্য করেন।

দক্ষিণডিহিতে রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি কয়েক যুগ ধরে ছিল পরিত্যক্ত। মতলববাজরা স্মৃতিমন্ডিত এ বাড়িটি অপদখলে আনতে সক্ষম হয়। তাদের কাছ থেকে সে বাড়িটি ফেরত আনা মোটেও সহজসাধ্য ছিল না। এ দেশের ভূমি আইন এমনই জটিল যে, কোনো জমি থেকে অপদখলকারীদের সরানো বা হটানো দুঃসাধ্য ব্যাপার হিসেবে পরিচিত। এজন্য যেমন প্রয়োজন প্রশাসনিক সমর্থন, তেমনি জনমতও একটি বড় বিষয়। আশার কথা, বিধান দাশগুপ্ত দক্ষিণডিহিতে যে আলোর রেখা ফুটিয়ে তোলেন, পরে রাহাত খানের মতো বড় মাপের সাংবাদিক-ব্যক্তিত্বের লেখনীর ছোঁয়ায় তা আলো থেকে আলোময় রূপ পায়। জনমত গঠনে যেমন ভূমিকা রাখে, তেমনি প্রশাসনও সহযোগিতার হাত বাড়ায়। ফলে ১৯৯৫ সালের ১৪ নভেম্বর খুলনার তৎকালীন জেলা প্রশাসক কাজী রিয়াজুল হক রবীন্দ্র স্মৃতিমন্ডিত এ বাড়িট উদ্ধারে এগিয়ে আসেন। রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি অপদখলমুক্ত হওয়ার পর শুরু হয় কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া; যা আজ রবীন্দ্রপ্রেমীদের তীর্থস্থানে পরিণত হয়েছে।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১ দিন আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা