শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

ভারতের ভয়াবহ জাতপ্রথা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের ভয়াবহ জাতপ্রথা

আর্টিক্যাল ফিফটিন নামে ভারতে একটি সিনেমা বানানো হয়েছে। ওতে হিন্দুরা যে এখনও তাদের ভয়াবহ জাতপ্রথা ঘটা করেই চর্চা করছে, তা দেখানো হয়েছে। পৃথিবীতে নিকৃষ্ট যে কটি প্রথা আছে, এর মধ্যে জাতপ্রথা অন্যতম। নিচু জাতের পুরুষ এবং নারী উভয়ে উঁচু জাত দ্বারা অত্যাচারিত হয়। সবচেয়ে বেশি অত্যাচারিত হয় নিচু জাতের মেয়েরা। তাদের গণধর্ষণ করে গলায় দড়ি বেঁধে গাছের ডালে ঝুলিয়ে দেয় ধর্ষক দল। গ্রামে ছড়িয়ে দেওয়া হয় খবর, এরা খারাপ পথে গিয়েছিল, তাই ধরা পড়ার পর লজ্জায় আত্মহত্যা করেছে। মেয়েদের আত্মীয়রাও এমন মিথ্যে বলতে বাধ্য হয়। বাঁচার জন্য।

লক্ষ করেছি অধিকাংশ নিচু জাতের লোক মেনে নেয় যে, তারা নিচু জাত, তারা দলিত, উঁচু জাতের কারও সামনে তাদের চেয়ারে বসা নিষেধ, উঁচু জাতের সামনে গ্লাসে জল খাওয়া নিষেধ, জুতো পরা নিষেধ, উঁচু জাতের কারো ছায়া মাড়ানো নিষেধ। উঁচু জাত খাবার খেয়ে এঁটো কাঁটা যা ফেলে দেয়, তার ওপর গড়াগড়ি খেলে দলিতদের রোগ শোক দূর হয়। হাজারো কুসংস্কারে কিলবিল করছে সমাজ। ভগবানের বিধান বলেই মানা হয় এই জাতপ্রথাকে। উঁচু জাত যেমন ভগবানের বিধান মেনে নেয়, নিচু জাতও মেনে নেয়।

সংবিধানে জাতপ্রথার বিরুদ্ধে বলা হলেও, মানুষ জাতপ্রথা মেনে চলে। যারা মানে না বলে গর্ব করে, তাদের অনেককে দেখেছি মনে মনে মানে। তারা নিচু জাতের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়তো করছে, এক সংগে এক টেবিলে বসে খাচ্ছে হয়তো। কিন্তু বিয়ের সময় ঠিকই জাত দেখছে। উঁচু জাতের কেউ জেনে বুঝে নিচু জাতের কাউকে বিয়ে তবেই করে, যদি নিচু জাতটির ধনসম্পদ প্রভাব-প্রতিপত্তি আকর্ষণীয় রকম বেশি।

সংবিধানের ১৫ ধারায় লেখা আছে, কোনও মানুষের জাত, ধর্ম, লিংগ, বর্ণ, জন্মস্থানের ভিত্তিতে কারও ওপর বৈষম্য তো করা যাবেই না, অন্য কোনও কিছুর ভিত্তিতেও বৈষম্য চলবে না। মোদ্দা কথা জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে রাষ্ট্রের সব নাগরিকের অধিকার সমান। কিন্তু মুশকিল হলো, অধিকাংশ মানুষের কাছে রাষ্ট্রের চেয়ে বড় ধর্ম। এখন আবার ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র বানানোর জন্য কিছু হিন্দুত্ববাদীর একটি শক্তিশালী অংশ বদ্ধপরিকর। যদি কোনও দিন ভারতবর্ষ সত্যি সত্যিই হিন্দু রাষ্ট্র হয়ে ওঠে, তবে অহিন্দুদের জন্য তো বটেই, নিচু জাতের হিন্দুদের এবং দলিতদের বেঁচে থাকা অসম্ভব হয়ে উঠবে।

পুলিশদের রক্ষক ভাবতে শিখিয়েছিলেন আমাদের পূর্বপুরুষরা। এই পুলিশরাই কখন যে আমাদের অজান্তেই ভক্ষকে পরিণত হয়েছে! এই আর্টিক্যাল ১৫ ছবিটিতেও দেখি উঁচু জাতের লোকদের সংগে মিলে পুলিশেরাও গণধর্ষণে অংশ নিয়েছে। পুলিশদের মানুষ আর শ্রদ্ধা করে না। সন্ত্রাসীদের যেমন ভয় পায়, পুলিশদেরও পায়। সব পুলিশ তো আর অন্যায় করে না, সৎ পুলিশের, সৎ উকিলের, সৎ বিচারকের, সৎ রাজনীতিকের জন্য এখনও সৎ মানুষেরা অপেক্ষা করে এই অসততায় ছেয়ে যাওয়া পৃথিবীতে।

আর্টিক্যাল ১৫ দেখে অনেক মানুষই বাহ্বা বলছে। যারা বলছে তাদের মধ্যে যারা উঁচু জাত, তারা কি জাতপ্রথায় একেবারেই বিশ্বাস করে না? এই ছবি দেখার পর তারা কি নিচু জাতকে আর নিচু চোখে দেখবে না? তারা কি মেয়েদের সমানাধিকারে বিশ্বাস করতে শুরু করবে? আমার কিন্তু মনে হয় না তারা শৈশব থেকে যে বৈষম্য শিখে এসেছে সেই শেখা এক ফুঁয়ে হাওয়ায় উড়িয়ে দেবে। তবে এইভাবে শিল্পে সাহিত্যে জাতপ্রথার বিরুদ্ধে, লিংগ বৈষম্যের বিরুদ্ধে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষকে কথা বলে যেতে হবে। ভারতবর্ষে মুসলিমদের নিয়ে যেমন রাজনীতি হয়, দলিতদের নিয়েও রাজনীতি হয়। সংবিধান বা আইন জাতপ্রথাকে স্বীকার করে না, কিন্তু সমাজ করে। শতাব্দীর পর শতাব্দী দলিতদের প্রাপ্য সুবিধে থেকে বঞ্চিত করার পর ক্ষতিপূরণের পালা চলছে, দলিতদের শিক্ষা এবং চাকরি ক্ষেত্রে সরকারি সুবিধে দেওয়া হয়। কিন্তু আজও সমাজে তারা ঘৃণ্য, আজও তারা স্পর্শের অযোগ্য, আন্টাচেবল। আর্টিক্যাল ১৫ ছবিটি ছবি হিসেবে উঁচু মাপের কিছু নয়। কিছুদিন আগে কানের পাম দ’র পাওয়া জাপানি ছবি ‘শপলিফটার্স’ দেখার পর আর্টিক্যাল ১৫-কে লাগছে একটা চড়া মাপের মেলোড্রামা। কিন্তু তা হলেও কিছু সত্য ঘটনার ওপর ভিত্তি করে চলচ্চিত্রটি নির্মিত। জাতপাতের অত্যাচার আর গণধর্ষণের পর মেয়েদের গলা টিপে মেরে ফেলা, বা বাস থেকে ফেলে দিয়ে মেরে ফেলা, বা গাছের ডালে জ্যান্ত ঝুলিয়ে দিয়ে মেরে ফেলা, বা কুচি কুচি করে কেটে মেরে ফেলা- সবই ঘটছে এই ভারতবর্ষে। এই উপমহাদেশে, মাঝে মাঝে আমি ভাবি, নারী নির্যাতন নিয়ে উপন্যাস লিখতে গেলে বা চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে গেলে কল্পনার আশ্রয়ের দরকার পড়ে না, শুধু সত্য কিছু ঘটনার বর্ণনা করলেই হয়। বাস্তবের বর্বরতা বা বীভৎসতা কুৎসিততম কল্পনাকেও হার মানাবে।

উঁচু জাত নিচু জাতের মানুষদের কী রকম ঘৃণা করে, সে আমরা দেখেছি। উঁচু জাতের পুরুষেরা নিচু জাতের মেয়েদের ধর্ষণ করে তাও দেখেছি। কিন্তু নিচু জাতের পুরুষেরা কি উঁচু জাতের মেয়েদের ধর্ষণ করে না? মেরে ফেলে না? এমন ঘটনা কিন্তু ঘটে না, তা নয়। তাহলে সমস্যাটা শুধু উঁচু জাতের মধ্যে নয়। সমস্যাটা সব জাতের পুরুষের মধ্যে। সব জাতের পুরুষেরা সব জাতের সব শ্রেণির সব ধর্মের মেয়েদের অত্যাচার করে। জাত বৈষম্য ঘোচানোর জন্য যত উদ্যোগ ভারতবর্ষ নিয়েছে, লিংগ বৈষম্য ঘোচানোর তত উদ্যোগ কিন্তু নেয়নি। সম্ভবত এই কারণে যে, উঁচু নিচু সব জাতের সমাজই ভয়াবহ রকম পুরুষতান্ত্রিক। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় বাস করে নারীর সমানাধিকারের ব্যাপারে সচেতন, এমন মানুষ, সে নারী হোক, বা পুরুষ হোক, অত্যন্ত কম। লিংগ বৈষম্যকে বৈষম্য হিসেবে না মানার লোকের সংখ্যা আশংকাজনকভাবে বেশি।

এই উপমহাদেশে, উচ্চবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত মেয়েরা ইস্কুল কলেজে যাচ্ছে, চাকরি বাকরি করছে, স্বনির্ভর হচ্ছে। কিন্তু এই সমাজে মেয়েরা যে জাতেরই হোক, যে ধর্মেরই হোক, যে শ্রেণিরই হোক, যে বিত্তেরই হোক, যে বিদ্যারই হোক, সব এক। মেয়েরা সব জাতের, সব ধর্মের, সব শ্রেণির, সব বিত্তের, সব বিদ্যার পুরুষের কাছে এক। তারা শুধু শরীর। এই শরীরগুলোয়, সব পুরুষই মনে করে, হাত দেওয়ার অধিকার, এই শরীরগুলো তছনছ করার, ধর্ষণ করার, রক্তাক্ত করার অধিকার তাদের জন্মগত।

লেখক : নিবাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা