শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

ভারতের ভয়াবহ জাতপ্রথা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের ভয়াবহ জাতপ্রথা

আর্টিক্যাল ফিফটিন নামে ভারতে একটি সিনেমা বানানো হয়েছে। ওতে হিন্দুরা যে এখনও তাদের ভয়াবহ জাতপ্রথা ঘটা করেই চর্চা করছে, তা দেখানো হয়েছে। পৃথিবীতে নিকৃষ্ট যে কটি প্রথা আছে, এর মধ্যে জাতপ্রথা অন্যতম। নিচু জাতের পুরুষ এবং নারী উভয়ে উঁচু জাত দ্বারা অত্যাচারিত হয়। সবচেয়ে বেশি অত্যাচারিত হয় নিচু জাতের মেয়েরা। তাদের গণধর্ষণ করে গলায় দড়ি বেঁধে গাছের ডালে ঝুলিয়ে দেয় ধর্ষক দল। গ্রামে ছড়িয়ে দেওয়া হয় খবর, এরা খারাপ পথে গিয়েছিল, তাই ধরা পড়ার পর লজ্জায় আত্মহত্যা করেছে। মেয়েদের আত্মীয়রাও এমন মিথ্যে বলতে বাধ্য হয়। বাঁচার জন্য।

লক্ষ করেছি অধিকাংশ নিচু জাতের লোক মেনে নেয় যে, তারা নিচু জাত, তারা দলিত, উঁচু জাতের কারও সামনে তাদের চেয়ারে বসা নিষেধ, উঁচু জাতের সামনে গ্লাসে জল খাওয়া নিষেধ, জুতো পরা নিষেধ, উঁচু জাতের কারো ছায়া মাড়ানো নিষেধ। উঁচু জাত খাবার খেয়ে এঁটো কাঁটা যা ফেলে দেয়, তার ওপর গড়াগড়ি খেলে দলিতদের রোগ শোক দূর হয়। হাজারো কুসংস্কারে কিলবিল করছে সমাজ। ভগবানের বিধান বলেই মানা হয় এই জাতপ্রথাকে। উঁচু জাত যেমন ভগবানের বিধান মেনে নেয়, নিচু জাতও মেনে নেয়।

সংবিধানে জাতপ্রথার বিরুদ্ধে বলা হলেও, মানুষ জাতপ্রথা মেনে চলে। যারা মানে না বলে গর্ব করে, তাদের অনেককে দেখেছি মনে মনে মানে। তারা নিচু জাতের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়তো করছে, এক সংগে এক টেবিলে বসে খাচ্ছে হয়তো। কিন্তু বিয়ের সময় ঠিকই জাত দেখছে। উঁচু জাতের কেউ জেনে বুঝে নিচু জাতের কাউকে বিয়ে তবেই করে, যদি নিচু জাতটির ধনসম্পদ প্রভাব-প্রতিপত্তি আকর্ষণীয় রকম বেশি।

সংবিধানের ১৫ ধারায় লেখা আছে, কোনও মানুষের জাত, ধর্ম, লিংগ, বর্ণ, জন্মস্থানের ভিত্তিতে কারও ওপর বৈষম্য তো করা যাবেই না, অন্য কোনও কিছুর ভিত্তিতেও বৈষম্য চলবে না। মোদ্দা কথা জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে রাষ্ট্রের সব নাগরিকের অধিকার সমান। কিন্তু মুশকিল হলো, অধিকাংশ মানুষের কাছে রাষ্ট্রের চেয়ে বড় ধর্ম। এখন আবার ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র বানানোর জন্য কিছু হিন্দুত্ববাদীর একটি শক্তিশালী অংশ বদ্ধপরিকর। যদি কোনও দিন ভারতবর্ষ সত্যি সত্যিই হিন্দু রাষ্ট্র হয়ে ওঠে, তবে অহিন্দুদের জন্য তো বটেই, নিচু জাতের হিন্দুদের এবং দলিতদের বেঁচে থাকা অসম্ভব হয়ে উঠবে।

পুলিশদের রক্ষক ভাবতে শিখিয়েছিলেন আমাদের পূর্বপুরুষরা। এই পুলিশরাই কখন যে আমাদের অজান্তেই ভক্ষকে পরিণত হয়েছে! এই আর্টিক্যাল ১৫ ছবিটিতেও দেখি উঁচু জাতের লোকদের সংগে মিলে পুলিশেরাও গণধর্ষণে অংশ নিয়েছে। পুলিশদের মানুষ আর শ্রদ্ধা করে না। সন্ত্রাসীদের যেমন ভয় পায়, পুলিশদেরও পায়। সব পুলিশ তো আর অন্যায় করে না, সৎ পুলিশের, সৎ উকিলের, সৎ বিচারকের, সৎ রাজনীতিকের জন্য এখনও সৎ মানুষেরা অপেক্ষা করে এই অসততায় ছেয়ে যাওয়া পৃথিবীতে।

আর্টিক্যাল ১৫ দেখে অনেক মানুষই বাহ্বা বলছে। যারা বলছে তাদের মধ্যে যারা উঁচু জাত, তারা কি জাতপ্রথায় একেবারেই বিশ্বাস করে না? এই ছবি দেখার পর তারা কি নিচু জাতকে আর নিচু চোখে দেখবে না? তারা কি মেয়েদের সমানাধিকারে বিশ্বাস করতে শুরু করবে? আমার কিন্তু মনে হয় না তারা শৈশব থেকে যে বৈষম্য শিখে এসেছে সেই শেখা এক ফুঁয়ে হাওয়ায় উড়িয়ে দেবে। তবে এইভাবে শিল্পে সাহিত্যে জাতপ্রথার বিরুদ্ধে, লিংগ বৈষম্যের বিরুদ্ধে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষকে কথা বলে যেতে হবে। ভারতবর্ষে মুসলিমদের নিয়ে যেমন রাজনীতি হয়, দলিতদের নিয়েও রাজনীতি হয়। সংবিধান বা আইন জাতপ্রথাকে স্বীকার করে না, কিন্তু সমাজ করে। শতাব্দীর পর শতাব্দী দলিতদের প্রাপ্য সুবিধে থেকে বঞ্চিত করার পর ক্ষতিপূরণের পালা চলছে, দলিতদের শিক্ষা এবং চাকরি ক্ষেত্রে সরকারি সুবিধে দেওয়া হয়। কিন্তু আজও সমাজে তারা ঘৃণ্য, আজও তারা স্পর্শের অযোগ্য, আন্টাচেবল। আর্টিক্যাল ১৫ ছবিটি ছবি হিসেবে উঁচু মাপের কিছু নয়। কিছুদিন আগে কানের পাম দ’র পাওয়া জাপানি ছবি ‘শপলিফটার্স’ দেখার পর আর্টিক্যাল ১৫-কে লাগছে একটা চড়া মাপের মেলোড্রামা। কিন্তু তা হলেও কিছু সত্য ঘটনার ওপর ভিত্তি করে চলচ্চিত্রটি নির্মিত। জাতপাতের অত্যাচার আর গণধর্ষণের পর মেয়েদের গলা টিপে মেরে ফেলা, বা বাস থেকে ফেলে দিয়ে মেরে ফেলা, বা গাছের ডালে জ্যান্ত ঝুলিয়ে দিয়ে মেরে ফেলা, বা কুচি কুচি করে কেটে মেরে ফেলা- সবই ঘটছে এই ভারতবর্ষে। এই উপমহাদেশে, মাঝে মাঝে আমি ভাবি, নারী নির্যাতন নিয়ে উপন্যাস লিখতে গেলে বা চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে গেলে কল্পনার আশ্রয়ের দরকার পড়ে না, শুধু সত্য কিছু ঘটনার বর্ণনা করলেই হয়। বাস্তবের বর্বরতা বা বীভৎসতা কুৎসিততম কল্পনাকেও হার মানাবে।

উঁচু জাত নিচু জাতের মানুষদের কী রকম ঘৃণা করে, সে আমরা দেখেছি। উঁচু জাতের পুরুষেরা নিচু জাতের মেয়েদের ধর্ষণ করে তাও দেখেছি। কিন্তু নিচু জাতের পুরুষেরা কি উঁচু জাতের মেয়েদের ধর্ষণ করে না? মেরে ফেলে না? এমন ঘটনা কিন্তু ঘটে না, তা নয়। তাহলে সমস্যাটা শুধু উঁচু জাতের মধ্যে নয়। সমস্যাটা সব জাতের পুরুষের মধ্যে। সব জাতের পুরুষেরা সব জাতের সব শ্রেণির সব ধর্মের মেয়েদের অত্যাচার করে। জাত বৈষম্য ঘোচানোর জন্য যত উদ্যোগ ভারতবর্ষ নিয়েছে, লিংগ বৈষম্য ঘোচানোর তত উদ্যোগ কিন্তু নেয়নি। সম্ভবত এই কারণে যে, উঁচু নিচু সব জাতের সমাজই ভয়াবহ রকম পুরুষতান্ত্রিক। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় বাস করে নারীর সমানাধিকারের ব্যাপারে সচেতন, এমন মানুষ, সে নারী হোক, বা পুরুষ হোক, অত্যন্ত কম। লিংগ বৈষম্যকে বৈষম্য হিসেবে না মানার লোকের সংখ্যা আশংকাজনকভাবে বেশি।

এই উপমহাদেশে, উচ্চবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত মেয়েরা ইস্কুল কলেজে যাচ্ছে, চাকরি বাকরি করছে, স্বনির্ভর হচ্ছে। কিন্তু এই সমাজে মেয়েরা যে জাতেরই হোক, যে ধর্মেরই হোক, যে শ্রেণিরই হোক, যে বিত্তেরই হোক, যে বিদ্যারই হোক, সব এক। মেয়েরা সব জাতের, সব ধর্মের, সব শ্রেণির, সব বিত্তের, সব বিদ্যার পুরুষের কাছে এক। তারা শুধু শরীর। এই শরীরগুলোয়, সব পুরুষই মনে করে, হাত দেওয়ার অধিকার, এই শরীরগুলো তছনছ করার, ধর্ষণ করার, রক্তাক্ত করার অধিকার তাদের জন্মগত।

লেখক : নিবাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়