শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

ডেঙ্গু এমন খেপে গেল কেন

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
ডেঙ্গু এমন খেপে গেল কেন

বাংলাদেশ প্রতিদিনে ২০১৭ সালে চিকুনগুনিয়া সম্পর্কে আমার এক নিবন্ধ প্রকাশের পর সে সময় অনেকে সাধুবাদ জানালেও চিকুনগুনিয়া সস্ত্রীক আমাকে সক্রিয়ভাবে আক্রমণে কসুর করেনি, যার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগছি এখনো। ডেঙ্গুকে নিয়ে দুই কলম লেখার আগে ডেঙ্গুর কাছে ৫৭ ধারায় আটক হব কিনা সে নিয়ে শঙ্কায় এবং দেশবাসীর সঙ্গে আশঙ্কার বাতাবরণে বসবাস করছি। পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত ডেঙ্গুর অবস্থান ও বিকাশ-বৈচিত্র্যের পরিসংখ্যান পাঁজি-পুঁথিতে দেখতে পাই- রীতিমতো ঘোষণা দিয়ে ডেঙ্গু বাংলাদেশে প্রবেশ করে ২০০২ সালে। ২০০৪ সালে আক্রান্তসহ মৃত্যুর খবর চাউর হয় প্রথম। ২০১০ সালের পরবর্তী চার-পাঁচ বছর ডেঙ্গু নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের মতো মোটামুটি লোকচক্ষুর আড়ালে চলে গিয়েছিল। ২০১৭ সালে ফার্স্ট কাজিন চিকুনগুনিয়া ডেঙ্গুকে টেক্কা দিয়ে সংবাদ শিরোনামে আসতে পেরেছিল। গত বছর ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া আক্রমণে সমানে সমান এবং ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেশ বাড়ে। কিন্তু এবার ডেঙ্গুর প্রবৃদ্ধির হার সর্বকালের সর্বোচ্চ রেকর্ড করতে অগ্রসরমান- অলরাউন্ডার ক্রিকেটার যেমন অতীতের রেকর্ড ভেঙে ইতিহাসে নাম লেখান, ইনক্রিমেন্টাল বাজেট যেমন প্রতি বছর ‘ইতিহাসের বড় বাজেট’ হয়ে যায়। ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া এবার বাংলাদেশের নতুন অর্থমন্ত্রীকেও বাজেট বক্তৃতা উপস্থাপনায় বাদ সাধার মতো ধৃষ্টতা দেখাতে পিছপা হয়নি। ডেঙ্গুর বড় সাফল্য সে এখন রাজনীতির মঞ্চেও নরম গরম বক্তৃতা-বিবৃতির বিষয়বস্তুতে পরিণত হতে পেরেছে। মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও দুই মেয়র মহোদয়ের সমালোচনায় দেশের সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিক্ষোভ এমনকি কুশপুত্তলিকা দাহর মতো ঘটনা ঘটেছে। মশা নিধনে ব্যর্থতার জন্য ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের কর্তাব্যক্তিদের হাই কোর্টে তলব করতে হয়েছে। এ নিয়ে আক্ষেপ প্রকাশ করে হাই কোর্টের একজন মাননীয় বিচারক বলেন, ‘পৃথিবীর আর কোনো দেশে মশা মারতে আদালতকে রুল দিতে হয় না।’

কিন্তু কথা হলো, ডেঙ্গু এমন খেপে গেল কেন? পারস্পরিক দোষারোপের ক্ষেত্রে রোল মডেল এই দেশে ডেঙ্গুর সংবাদ শিরোনাম হওয়ার খায়েশ হলো কেন? এডিস মশা ডেঙ্গু এবং তার ফার্স্ট কাজিন চিকুনগুনিয়ার অন্যতম বাহক। এডিস মশাও কোনো রাজনৈতিক দল করে কিনা বিশেষ এজেন্সির লোকেরা হয়তো বলতে পারবেন। কিন্তু তার দাপটে দলমতনির্বিশেষে সবাই যে কুপোকাত হচ্ছেন, তার ব্যাখ্যা কে দেবেন। যে কোনো ঘটনার পেছনে কারণ ও তার প্রতিফল বা প্রতিক্রিয়া (cause and effect) নিয়ে যারা চিন্তাভাবনা করেন তারাও কেন বলতে অপারগ ডেঙ্গুর দৌরাত্ম্য নিম্ন আয়ের থেকে মধ্য আয়ের পথে অগ্রসরমান একটি উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথে দৃঢ়চিত্ত দেশটির জন্য ব্যর্থতার কী এবং কেমন মেসেজ দিতে সে চাইছে। দেশে বিদ্যমান ও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসা আর্থ-সামাজিক সমস্যাসমূহ থেকে দৃষ্টি সরানোর কোনো মতলব ডেঙ্গুর আছে কিনা তা এখনো বলার সময় আসেনি। ডেঙ্গু আক্রমণের শিকার ব্যক্তি কিন্তু সেই ব্যক্তিকে নিয়ে তার পরিবার, সমাজ, দেশ ও অর্থনীতি আজ উদ্বিগ্নতায়। এডিস মশা সোশিওলজি পড়েনি তার বোঝার কথাও নয়, ডেঙ্গু আক্রমণের আশঙ্কায় ব্যক্তির কর্মচাঞ্চল্য, কর্মক্ষমতা কমে যাচ্ছে, মশা নিবারণ বা মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধের নামে খোদ মেয়র মহোদয়সহ সব নীতিনির্ধারক ও বাস্তবায়কের ঘুম হারাম হচ্ছে, সবার মূল্যবান সময় ও মনোযোগ ব্যয়িত হচ্ছে, চড়া দামে ওষুধ বিক্রি বেড়ে যাচ্ছে, লতাপাতা খাওয়া ঝাড়ফুঁক সব সেক্টরে কর্মতৎপরতা বেড়েই চলেছে। এগুলোকে গুজব বলে চালিয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

এডিস মশাবাহিত সংক্রামক রোগ ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার প্রতিরোধ-প্রতিষেধক গড়ে তোলা কি অসম্ভব? কেন নেওয়া হবে না বিশেষ প্রকৃতির এ মশককুলের বিরুদ্ধে, তাদের বংশবিস্তার ও অবাধ চলাচলের বিষয়ে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা? তাকে এভাবে যুগ যুগ ধরে চার্জশিট না দিয়ে বিচারাধীন অবস্থায় কেন রেখে দেওয়া হবে? সমাজ সংসারের সব ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ভুক্তভোগী যখন একজোট হয়ে মানববন্ধনে নামবে, যখন ব্যক্তি, পরিবার ও দেশের স্বাস্থ্য বাজেটের ওপর টান পড়বে, যখন মানব কর্মঘণ্টায় ঘাটতি হয়ে উৎপাদন ব্যাহত হবে, যখন সৃজনশীল মানুষ ব্যথায় কুঁকড়ে কষ্ট পেতে থাকবে, মহামারীতে মৃত্যুর মিছিল বড় হবে তখন তো অনেক দেরি হয়ে যাবে। ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া অতি ক্ষুদ্র এডিস মশাবাহিত হতে পারে কিন্তু মানবদেহে তার ক্ষতিসাধনের ক্ষমতা বেশ ব্যাপক। মানবসম্পদ উন্নয়নের ও ব্যবহারের পথে প্রচ- প্রতিবন্ধকতা। সংবাদ সম্মেলন করে, সেমিনারে মুখ খুলে, স্লোগান লেখা গেঞ্জি পরে, টুপি মাথায় দিয়ে, ব্যান্ড পার্টি নিয়ে র‌্যালি করে মশা তাড়ানোর পোস্ট-মডার্ন পদ্ধতিতে গিয়ে, কিংবা যান মহামারীর সংজ্ঞা বা মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে অঙ্ক কষে বা বিতর্ক করে পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানো যাবে না। মশককুলের নিধন এবং তাদের বিস্তার প্রক্রিয়াকে সমূলে ধ্বংস করতে চাই সবার দায়িত্বশীলতা ও কর্তব্যনিষ্ঠা। ব্রিটিশ আমলে জেলা প্রশাসক গুরু সদয় দত্ত ব্রতচারী আন্দোলনের মাধ্যমে মহামারী আকারে ধেয়ে আসা রোগবালাই প্রতিরোধে সবাইকে শামিল করেছিলেন। তদানীন্তন পাকিস্তানের প্রথম স্বাস্থ্যমন্ত্রী হবীবুল্লাহ বাহার ঢাকা শহরকে সম্পূর্ণ মশকমুক্ত করতে সক্ষম হয়েছিলেন। ঔপনিবেশিক আমলে যা সম্ভব হয়েছিল, গণপ্রজাতন্ত্রী স্বাধীন দেশে তা হবে না কেন? হচ্ছে না কেন?

আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়বে- জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের এমন কথা যেন সত্যি না হয়। তারা বলছেন, ডেনভি-৩ নামীয় ভাইরাস এবারে ডেঙ্গুর অন্যতম আসামি। তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে কিছু বের হতো কিনা। গত বছর এই ডেনভি-৩-এর সংক্রমণে সরকারি হিসাবে ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। একটি জাতীয় দৈনিকের এবারের অনুসন্ধান অনুযায়ী ডেঙ্গুতে এ পর্যন্ত ৩৬ জন মারা গেছেন। তবে সরকারি হিসাবে এ সংখ্যা ৮। কোথায় ৩৬ আর কোথায় ৮! প্রধান আসামি ও অপরাধী এডিস মশা এ নিয়ে হাসাহাসি করলেও করতে পারে। প্রয়াত সংগীতশিল্পী সুবীর নন্দীর একটা গানের বাণী এ রকম- ‘পাহাড়ের কান্না দেখে তোমরা তাকে ঝর্ণা বলো, ওই পাহাড়টা বোবা বলেই কিছুই বলে না, তোমরা কেন বোঝ না যে কারও বুকের দুঃখ নিয়ে কাব্য চলে না।’ মানুষের মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি হবে কেন? পরিস্থিতির জটিলতাকে হালকা করার জন্য?

স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে বলা হয়েছে, এবারের বর্ষা মৌসুমে এডিস মশার প্রাদুর্ভাব ও ডেঙ্গুর প্রকোপ যে বাড়তে পারে সে বিষয়টি সিটি করপোরেশনসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে ফেব্রুয়ারি থেকেই সতর্ক করা হচ্ছিল যাতে তারা ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রস্তুতি নিতে পারে। প্রাণঘাতী এ রোগ যে ঢাকার বাইরেও ছড়াতে পারে, সেই আশঙ্কার কথাও তারা আগেই জানিয়েছিলেন। এর বিপরীতে জুলাইয়ের শেষে এসে হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা যখন ১০ হাজার ছাড়াল তখন শোনা গেল ঢাকা শহরের ২৪টি ওয়ার্ডে মশা নিয়ন্ত্রণের কোনো বাজেটই নেই। তখন জানা যাচ্ছে, দক্ষিণের ওষুধে কাজ হচ্ছে না, উত্তরের ওষুধ দক্ষিণে ব্যবহার করতে হচ্ছে। আইডি কার্ডবিহীন এডিস মশারা উত্তর-দক্ষিণ নির্বিশেষে এমনকি এখন পর্যন্ত ৫৯টি জেলায় নির্বিবাদে যাতায়াত করছে। ঢাকায় এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুজ্বরের প্রকোপ বাড়তে শুরু করে গত জুনে। জুলাইয়ের শেষে এসে তা রাজধানীর বাইরেও ছড়িয়ে পড়ছে। এবার ডেঙ্গুর লক্ষণ ও উপসর্গগুলো আলাদা হওয়ায় শুরু থেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন চিকিৎসকরা। এ পরিস্থিতিতে মনে পড়ছে ২০০৩ সালে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশে ‘সার্স’ নামে একটি ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রবল হয়েছিল। সিঙ্গাপুরে আমরা এক সফরে গিয়েছিলাম, এয়ারপোর্টে পরীক্ষার মেশিন বসানো হয়েছিল এমনকি যে দফতরে সভা হতো সেখানে প্রতিদিন প্রবেশের সময় সবাইকে পরীক্ষা করার ব্যবস্থা হয়েছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ডেঙ্গু ও তার ফার্স্ট কাজিন চিকুনগুনিয়া আমাদের এত বড় জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেওয়ার পর আসল পদক্ষেপে না গিয়ে এখন সবাই তথাকথিত প্রচারধর্মী তৎপরতায়।

আল কোরআনে ক্ষুদ্র প্রাণী মশার উপমা উদাহরণ দিয়ে এর ক্ষমতা ও গুরুত্বকে তুলে ধরা হয়েছে। ক্ষুদ্র মশা অতি ক্ষমতাধর নমরুদের নাসিকায় প্রবেশ করে যে সিভিল ক্যু ঘটিয়েছিল তা তো প্রাচীন ইতিহাসের পাতাতেই আছে। ম্যালেরিয়া, জিকা, ডেঙ্গু এসব রোগের জীবাণু বহনকারী মশাকে নিয়ে পিএইচডি হতে পারে। নোবেল পুরস্কার পাওয়ার সম্ভাবনাও সামান্য নয়। তাই মশক সম্প্রদায়ের বিশেষ ক্যাডার সদস্য, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার উৎপাদক ও প্ররোচক সেই সনাতন এডিস মশকদের অবিলম্বে ১৫৪ ধারায় আনতে আর বিলম্ব নয়। মশারি, মলম, স্প্রে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আঁতাতে না গিয়ে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট পাওয়ার আশায় উন্মুখ একটি অর্থনীতির অশনিসংকেত যথা উপলব্ধির আওতায় আসুক।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব ও এনবিআরের

সাবেক চেয়ারম্যান।

 

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা