শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

ডেঙ্গু এমন খেপে গেল কেন

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
ডেঙ্গু এমন খেপে গেল কেন

বাংলাদেশ প্রতিদিনে ২০১৭ সালে চিকুনগুনিয়া সম্পর্কে আমার এক নিবন্ধ প্রকাশের পর সে সময় অনেকে সাধুবাদ জানালেও চিকুনগুনিয়া সস্ত্রীক আমাকে সক্রিয়ভাবে আক্রমণে কসুর করেনি, যার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগছি এখনো। ডেঙ্গুকে নিয়ে দুই কলম লেখার আগে ডেঙ্গুর কাছে ৫৭ ধারায় আটক হব কিনা সে নিয়ে শঙ্কায় এবং দেশবাসীর সঙ্গে আশঙ্কার বাতাবরণে বসবাস করছি। পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত ডেঙ্গুর অবস্থান ও বিকাশ-বৈচিত্র্যের পরিসংখ্যান পাঁজি-পুঁথিতে দেখতে পাই- রীতিমতো ঘোষণা দিয়ে ডেঙ্গু বাংলাদেশে প্রবেশ করে ২০০২ সালে। ২০০৪ সালে আক্রান্তসহ মৃত্যুর খবর চাউর হয় প্রথম। ২০১০ সালের পরবর্তী চার-পাঁচ বছর ডেঙ্গু নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের মতো মোটামুটি লোকচক্ষুর আড়ালে চলে গিয়েছিল। ২০১৭ সালে ফার্স্ট কাজিন চিকুনগুনিয়া ডেঙ্গুকে টেক্কা দিয়ে সংবাদ শিরোনামে আসতে পেরেছিল। গত বছর ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া আক্রমণে সমানে সমান এবং ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেশ বাড়ে। কিন্তু এবার ডেঙ্গুর প্রবৃদ্ধির হার সর্বকালের সর্বোচ্চ রেকর্ড করতে অগ্রসরমান- অলরাউন্ডার ক্রিকেটার যেমন অতীতের রেকর্ড ভেঙে ইতিহাসে নাম লেখান, ইনক্রিমেন্টাল বাজেট যেমন প্রতি বছর ‘ইতিহাসের বড় বাজেট’ হয়ে যায়। ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া এবার বাংলাদেশের নতুন অর্থমন্ত্রীকেও বাজেট বক্তৃতা উপস্থাপনায় বাদ সাধার মতো ধৃষ্টতা দেখাতে পিছপা হয়নি। ডেঙ্গুর বড় সাফল্য সে এখন রাজনীতির মঞ্চেও নরম গরম বক্তৃতা-বিবৃতির বিষয়বস্তুতে পরিণত হতে পেরেছে। মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও দুই মেয়র মহোদয়ের সমালোচনায় দেশের সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিক্ষোভ এমনকি কুশপুত্তলিকা দাহর মতো ঘটনা ঘটেছে। মশা নিধনে ব্যর্থতার জন্য ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের কর্তাব্যক্তিদের হাই কোর্টে তলব করতে হয়েছে। এ নিয়ে আক্ষেপ প্রকাশ করে হাই কোর্টের একজন মাননীয় বিচারক বলেন, ‘পৃথিবীর আর কোনো দেশে মশা মারতে আদালতকে রুল দিতে হয় না।’

কিন্তু কথা হলো, ডেঙ্গু এমন খেপে গেল কেন? পারস্পরিক দোষারোপের ক্ষেত্রে রোল মডেল এই দেশে ডেঙ্গুর সংবাদ শিরোনাম হওয়ার খায়েশ হলো কেন? এডিস মশা ডেঙ্গু এবং তার ফার্স্ট কাজিন চিকুনগুনিয়ার অন্যতম বাহক। এডিস মশাও কোনো রাজনৈতিক দল করে কিনা বিশেষ এজেন্সির লোকেরা হয়তো বলতে পারবেন। কিন্তু তার দাপটে দলমতনির্বিশেষে সবাই যে কুপোকাত হচ্ছেন, তার ব্যাখ্যা কে দেবেন। যে কোনো ঘটনার পেছনে কারণ ও তার প্রতিফল বা প্রতিক্রিয়া (cause and effect) নিয়ে যারা চিন্তাভাবনা করেন তারাও কেন বলতে অপারগ ডেঙ্গুর দৌরাত্ম্য নিম্ন আয়ের থেকে মধ্য আয়ের পথে অগ্রসরমান একটি উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথে দৃঢ়চিত্ত দেশটির জন্য ব্যর্থতার কী এবং কেমন মেসেজ দিতে সে চাইছে। দেশে বিদ্যমান ও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসা আর্থ-সামাজিক সমস্যাসমূহ থেকে দৃষ্টি সরানোর কোনো মতলব ডেঙ্গুর আছে কিনা তা এখনো বলার সময় আসেনি। ডেঙ্গু আক্রমণের শিকার ব্যক্তি কিন্তু সেই ব্যক্তিকে নিয়ে তার পরিবার, সমাজ, দেশ ও অর্থনীতি আজ উদ্বিগ্নতায়। এডিস মশা সোশিওলজি পড়েনি তার বোঝার কথাও নয়, ডেঙ্গু আক্রমণের আশঙ্কায় ব্যক্তির কর্মচাঞ্চল্য, কর্মক্ষমতা কমে যাচ্ছে, মশা নিবারণ বা মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধের নামে খোদ মেয়র মহোদয়সহ সব নীতিনির্ধারক ও বাস্তবায়কের ঘুম হারাম হচ্ছে, সবার মূল্যবান সময় ও মনোযোগ ব্যয়িত হচ্ছে, চড়া দামে ওষুধ বিক্রি বেড়ে যাচ্ছে, লতাপাতা খাওয়া ঝাড়ফুঁক সব সেক্টরে কর্মতৎপরতা বেড়েই চলেছে। এগুলোকে গুজব বলে চালিয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

এডিস মশাবাহিত সংক্রামক রোগ ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার প্রতিরোধ-প্রতিষেধক গড়ে তোলা কি অসম্ভব? কেন নেওয়া হবে না বিশেষ প্রকৃতির এ মশককুলের বিরুদ্ধে, তাদের বংশবিস্তার ও অবাধ চলাচলের বিষয়ে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা? তাকে এভাবে যুগ যুগ ধরে চার্জশিট না দিয়ে বিচারাধীন অবস্থায় কেন রেখে দেওয়া হবে? সমাজ সংসারের সব ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ভুক্তভোগী যখন একজোট হয়ে মানববন্ধনে নামবে, যখন ব্যক্তি, পরিবার ও দেশের স্বাস্থ্য বাজেটের ওপর টান পড়বে, যখন মানব কর্মঘণ্টায় ঘাটতি হয়ে উৎপাদন ব্যাহত হবে, যখন সৃজনশীল মানুষ ব্যথায় কুঁকড়ে কষ্ট পেতে থাকবে, মহামারীতে মৃত্যুর মিছিল বড় হবে তখন তো অনেক দেরি হয়ে যাবে। ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া অতি ক্ষুদ্র এডিস মশাবাহিত হতে পারে কিন্তু মানবদেহে তার ক্ষতিসাধনের ক্ষমতা বেশ ব্যাপক। মানবসম্পদ উন্নয়নের ও ব্যবহারের পথে প্রচ- প্রতিবন্ধকতা। সংবাদ সম্মেলন করে, সেমিনারে মুখ খুলে, স্লোগান লেখা গেঞ্জি পরে, টুপি মাথায় দিয়ে, ব্যান্ড পার্টি নিয়ে র‌্যালি করে মশা তাড়ানোর পোস্ট-মডার্ন পদ্ধতিতে গিয়ে, কিংবা যান মহামারীর সংজ্ঞা বা মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে অঙ্ক কষে বা বিতর্ক করে পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানো যাবে না। মশককুলের নিধন এবং তাদের বিস্তার প্রক্রিয়াকে সমূলে ধ্বংস করতে চাই সবার দায়িত্বশীলতা ও কর্তব্যনিষ্ঠা। ব্রিটিশ আমলে জেলা প্রশাসক গুরু সদয় দত্ত ব্রতচারী আন্দোলনের মাধ্যমে মহামারী আকারে ধেয়ে আসা রোগবালাই প্রতিরোধে সবাইকে শামিল করেছিলেন। তদানীন্তন পাকিস্তানের প্রথম স্বাস্থ্যমন্ত্রী হবীবুল্লাহ বাহার ঢাকা শহরকে সম্পূর্ণ মশকমুক্ত করতে সক্ষম হয়েছিলেন। ঔপনিবেশিক আমলে যা সম্ভব হয়েছিল, গণপ্রজাতন্ত্রী স্বাধীন দেশে তা হবে না কেন? হচ্ছে না কেন?

আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়বে- জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের এমন কথা যেন সত্যি না হয়। তারা বলছেন, ডেনভি-৩ নামীয় ভাইরাস এবারে ডেঙ্গুর অন্যতম আসামি। তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে কিছু বের হতো কিনা। গত বছর এই ডেনভি-৩-এর সংক্রমণে সরকারি হিসাবে ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। একটি জাতীয় দৈনিকের এবারের অনুসন্ধান অনুযায়ী ডেঙ্গুতে এ পর্যন্ত ৩৬ জন মারা গেছেন। তবে সরকারি হিসাবে এ সংখ্যা ৮। কোথায় ৩৬ আর কোথায় ৮! প্রধান আসামি ও অপরাধী এডিস মশা এ নিয়ে হাসাহাসি করলেও করতে পারে। প্রয়াত সংগীতশিল্পী সুবীর নন্দীর একটা গানের বাণী এ রকম- ‘পাহাড়ের কান্না দেখে তোমরা তাকে ঝর্ণা বলো, ওই পাহাড়টা বোবা বলেই কিছুই বলে না, তোমরা কেন বোঝ না যে কারও বুকের দুঃখ নিয়ে কাব্য চলে না।’ মানুষের মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি হবে কেন? পরিস্থিতির জটিলতাকে হালকা করার জন্য?

স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে বলা হয়েছে, এবারের বর্ষা মৌসুমে এডিস মশার প্রাদুর্ভাব ও ডেঙ্গুর প্রকোপ যে বাড়তে পারে সে বিষয়টি সিটি করপোরেশনসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে ফেব্রুয়ারি থেকেই সতর্ক করা হচ্ছিল যাতে তারা ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রস্তুতি নিতে পারে। প্রাণঘাতী এ রোগ যে ঢাকার বাইরেও ছড়াতে পারে, সেই আশঙ্কার কথাও তারা আগেই জানিয়েছিলেন। এর বিপরীতে জুলাইয়ের শেষে এসে হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা যখন ১০ হাজার ছাড়াল তখন শোনা গেল ঢাকা শহরের ২৪টি ওয়ার্ডে মশা নিয়ন্ত্রণের কোনো বাজেটই নেই। তখন জানা যাচ্ছে, দক্ষিণের ওষুধে কাজ হচ্ছে না, উত্তরের ওষুধ দক্ষিণে ব্যবহার করতে হচ্ছে। আইডি কার্ডবিহীন এডিস মশারা উত্তর-দক্ষিণ নির্বিশেষে এমনকি এখন পর্যন্ত ৫৯টি জেলায় নির্বিবাদে যাতায়াত করছে। ঢাকায় এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুজ্বরের প্রকোপ বাড়তে শুরু করে গত জুনে। জুলাইয়ের শেষে এসে তা রাজধানীর বাইরেও ছড়িয়ে পড়ছে। এবার ডেঙ্গুর লক্ষণ ও উপসর্গগুলো আলাদা হওয়ায় শুরু থেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন চিকিৎসকরা। এ পরিস্থিতিতে মনে পড়ছে ২০০৩ সালে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশে ‘সার্স’ নামে একটি ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রবল হয়েছিল। সিঙ্গাপুরে আমরা এক সফরে গিয়েছিলাম, এয়ারপোর্টে পরীক্ষার মেশিন বসানো হয়েছিল এমনকি যে দফতরে সভা হতো সেখানে প্রতিদিন প্রবেশের সময় সবাইকে পরীক্ষা করার ব্যবস্থা হয়েছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ডেঙ্গু ও তার ফার্স্ট কাজিন চিকুনগুনিয়া আমাদের এত বড় জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেওয়ার পর আসল পদক্ষেপে না গিয়ে এখন সবাই তথাকথিত প্রচারধর্মী তৎপরতায়।

আল কোরআনে ক্ষুদ্র প্রাণী মশার উপমা উদাহরণ দিয়ে এর ক্ষমতা ও গুরুত্বকে তুলে ধরা হয়েছে। ক্ষুদ্র মশা অতি ক্ষমতাধর নমরুদের নাসিকায় প্রবেশ করে যে সিভিল ক্যু ঘটিয়েছিল তা তো প্রাচীন ইতিহাসের পাতাতেই আছে। ম্যালেরিয়া, জিকা, ডেঙ্গু এসব রোগের জীবাণু বহনকারী মশাকে নিয়ে পিএইচডি হতে পারে। নোবেল পুরস্কার পাওয়ার সম্ভাবনাও সামান্য নয়। তাই মশক সম্প্রদায়ের বিশেষ ক্যাডার সদস্য, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার উৎপাদক ও প্ররোচক সেই সনাতন এডিস মশকদের অবিলম্বে ১৫৪ ধারায় আনতে আর বিলম্ব নয়। মশারি, মলম, স্প্রে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আঁতাতে না গিয়ে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট পাওয়ার আশায় উন্মুখ একটি অর্থনীতির অশনিসংকেত যথা উপলব্ধির আওতায় আসুক।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব ও এনবিআরের

সাবেক চেয়ারম্যান।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

এই মাত্র | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা