শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

ডেঙ্গু এমন খেপে গেল কেন

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
ডেঙ্গু এমন খেপে গেল কেন

বাংলাদেশ প্রতিদিনে ২০১৭ সালে চিকুনগুনিয়া সম্পর্কে আমার এক নিবন্ধ প্রকাশের পর সে সময় অনেকে সাধুবাদ জানালেও চিকুনগুনিয়া সস্ত্রীক আমাকে সক্রিয়ভাবে আক্রমণে কসুর করেনি, যার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগছি এখনো। ডেঙ্গুকে নিয়ে দুই কলম লেখার আগে ডেঙ্গুর কাছে ৫৭ ধারায় আটক হব কিনা সে নিয়ে শঙ্কায় এবং দেশবাসীর সঙ্গে আশঙ্কার বাতাবরণে বসবাস করছি। পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত ডেঙ্গুর অবস্থান ও বিকাশ-বৈচিত্র্যের পরিসংখ্যান পাঁজি-পুঁথিতে দেখতে পাই- রীতিমতো ঘোষণা দিয়ে ডেঙ্গু বাংলাদেশে প্রবেশ করে ২০০২ সালে। ২০০৪ সালে আক্রান্তসহ মৃত্যুর খবর চাউর হয় প্রথম। ২০১০ সালের পরবর্তী চার-পাঁচ বছর ডেঙ্গু নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের মতো মোটামুটি লোকচক্ষুর আড়ালে চলে গিয়েছিল। ২০১৭ সালে ফার্স্ট কাজিন চিকুনগুনিয়া ডেঙ্গুকে টেক্কা দিয়ে সংবাদ শিরোনামে আসতে পেরেছিল। গত বছর ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া আক্রমণে সমানে সমান এবং ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেশ বাড়ে। কিন্তু এবার ডেঙ্গুর প্রবৃদ্ধির হার সর্বকালের সর্বোচ্চ রেকর্ড করতে অগ্রসরমান- অলরাউন্ডার ক্রিকেটার যেমন অতীতের রেকর্ড ভেঙে ইতিহাসে নাম লেখান, ইনক্রিমেন্টাল বাজেট যেমন প্রতি বছর ‘ইতিহাসের বড় বাজেট’ হয়ে যায়। ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া এবার বাংলাদেশের নতুন অর্থমন্ত্রীকেও বাজেট বক্তৃতা উপস্থাপনায় বাদ সাধার মতো ধৃষ্টতা দেখাতে পিছপা হয়নি। ডেঙ্গুর বড় সাফল্য সে এখন রাজনীতির মঞ্চেও নরম গরম বক্তৃতা-বিবৃতির বিষয়বস্তুতে পরিণত হতে পেরেছে। মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও দুই মেয়র মহোদয়ের সমালোচনায় দেশের সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিক্ষোভ এমনকি কুশপুত্তলিকা দাহর মতো ঘটনা ঘটেছে। মশা নিধনে ব্যর্থতার জন্য ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের কর্তাব্যক্তিদের হাই কোর্টে তলব করতে হয়েছে। এ নিয়ে আক্ষেপ প্রকাশ করে হাই কোর্টের একজন মাননীয় বিচারক বলেন, ‘পৃথিবীর আর কোনো দেশে মশা মারতে আদালতকে রুল দিতে হয় না।’

কিন্তু কথা হলো, ডেঙ্গু এমন খেপে গেল কেন? পারস্পরিক দোষারোপের ক্ষেত্রে রোল মডেল এই দেশে ডেঙ্গুর সংবাদ শিরোনাম হওয়ার খায়েশ হলো কেন? এডিস মশা ডেঙ্গু এবং তার ফার্স্ট কাজিন চিকুনগুনিয়ার অন্যতম বাহক। এডিস মশাও কোনো রাজনৈতিক দল করে কিনা বিশেষ এজেন্সির লোকেরা হয়তো বলতে পারবেন। কিন্তু তার দাপটে দলমতনির্বিশেষে সবাই যে কুপোকাত হচ্ছেন, তার ব্যাখ্যা কে দেবেন। যে কোনো ঘটনার পেছনে কারণ ও তার প্রতিফল বা প্রতিক্রিয়া (cause and effect) নিয়ে যারা চিন্তাভাবনা করেন তারাও কেন বলতে অপারগ ডেঙ্গুর দৌরাত্ম্য নিম্ন আয়ের থেকে মধ্য আয়ের পথে অগ্রসরমান একটি উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথে দৃঢ়চিত্ত দেশটির জন্য ব্যর্থতার কী এবং কেমন মেসেজ দিতে সে চাইছে। দেশে বিদ্যমান ও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসা আর্থ-সামাজিক সমস্যাসমূহ থেকে দৃষ্টি সরানোর কোনো মতলব ডেঙ্গুর আছে কিনা তা এখনো বলার সময় আসেনি। ডেঙ্গু আক্রমণের শিকার ব্যক্তি কিন্তু সেই ব্যক্তিকে নিয়ে তার পরিবার, সমাজ, দেশ ও অর্থনীতি আজ উদ্বিগ্নতায়। এডিস মশা সোশিওলজি পড়েনি তার বোঝার কথাও নয়, ডেঙ্গু আক্রমণের আশঙ্কায় ব্যক্তির কর্মচাঞ্চল্য, কর্মক্ষমতা কমে যাচ্ছে, মশা নিবারণ বা মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধের নামে খোদ মেয়র মহোদয়সহ সব নীতিনির্ধারক ও বাস্তবায়কের ঘুম হারাম হচ্ছে, সবার মূল্যবান সময় ও মনোযোগ ব্যয়িত হচ্ছে, চড়া দামে ওষুধ বিক্রি বেড়ে যাচ্ছে, লতাপাতা খাওয়া ঝাড়ফুঁক সব সেক্টরে কর্মতৎপরতা বেড়েই চলেছে। এগুলোকে গুজব বলে চালিয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

এডিস মশাবাহিত সংক্রামক রোগ ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার প্রতিরোধ-প্রতিষেধক গড়ে তোলা কি অসম্ভব? কেন নেওয়া হবে না বিশেষ প্রকৃতির এ মশককুলের বিরুদ্ধে, তাদের বংশবিস্তার ও অবাধ চলাচলের বিষয়ে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা? তাকে এভাবে যুগ যুগ ধরে চার্জশিট না দিয়ে বিচারাধীন অবস্থায় কেন রেখে দেওয়া হবে? সমাজ সংসারের সব ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ভুক্তভোগী যখন একজোট হয়ে মানববন্ধনে নামবে, যখন ব্যক্তি, পরিবার ও দেশের স্বাস্থ্য বাজেটের ওপর টান পড়বে, যখন মানব কর্মঘণ্টায় ঘাটতি হয়ে উৎপাদন ব্যাহত হবে, যখন সৃজনশীল মানুষ ব্যথায় কুঁকড়ে কষ্ট পেতে থাকবে, মহামারীতে মৃত্যুর মিছিল বড় হবে তখন তো অনেক দেরি হয়ে যাবে। ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া অতি ক্ষুদ্র এডিস মশাবাহিত হতে পারে কিন্তু মানবদেহে তার ক্ষতিসাধনের ক্ষমতা বেশ ব্যাপক। মানবসম্পদ উন্নয়নের ও ব্যবহারের পথে প্রচ- প্রতিবন্ধকতা। সংবাদ সম্মেলন করে, সেমিনারে মুখ খুলে, স্লোগান লেখা গেঞ্জি পরে, টুপি মাথায় দিয়ে, ব্যান্ড পার্টি নিয়ে র‌্যালি করে মশা তাড়ানোর পোস্ট-মডার্ন পদ্ধতিতে গিয়ে, কিংবা যান মহামারীর সংজ্ঞা বা মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে অঙ্ক কষে বা বিতর্ক করে পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানো যাবে না। মশককুলের নিধন এবং তাদের বিস্তার প্রক্রিয়াকে সমূলে ধ্বংস করতে চাই সবার দায়িত্বশীলতা ও কর্তব্যনিষ্ঠা। ব্রিটিশ আমলে জেলা প্রশাসক গুরু সদয় দত্ত ব্রতচারী আন্দোলনের মাধ্যমে মহামারী আকারে ধেয়ে আসা রোগবালাই প্রতিরোধে সবাইকে শামিল করেছিলেন। তদানীন্তন পাকিস্তানের প্রথম স্বাস্থ্যমন্ত্রী হবীবুল্লাহ বাহার ঢাকা শহরকে সম্পূর্ণ মশকমুক্ত করতে সক্ষম হয়েছিলেন। ঔপনিবেশিক আমলে যা সম্ভব হয়েছিল, গণপ্রজাতন্ত্রী স্বাধীন দেশে তা হবে না কেন? হচ্ছে না কেন?

আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়বে- জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের এমন কথা যেন সত্যি না হয়। তারা বলছেন, ডেনভি-৩ নামীয় ভাইরাস এবারে ডেঙ্গুর অন্যতম আসামি। তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে কিছু বের হতো কিনা। গত বছর এই ডেনভি-৩-এর সংক্রমণে সরকারি হিসাবে ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। একটি জাতীয় দৈনিকের এবারের অনুসন্ধান অনুযায়ী ডেঙ্গুতে এ পর্যন্ত ৩৬ জন মারা গেছেন। তবে সরকারি হিসাবে এ সংখ্যা ৮। কোথায় ৩৬ আর কোথায় ৮! প্রধান আসামি ও অপরাধী এডিস মশা এ নিয়ে হাসাহাসি করলেও করতে পারে। প্রয়াত সংগীতশিল্পী সুবীর নন্দীর একটা গানের বাণী এ রকম- ‘পাহাড়ের কান্না দেখে তোমরা তাকে ঝর্ণা বলো, ওই পাহাড়টা বোবা বলেই কিছুই বলে না, তোমরা কেন বোঝ না যে কারও বুকের দুঃখ নিয়ে কাব্য চলে না।’ মানুষের মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি হবে কেন? পরিস্থিতির জটিলতাকে হালকা করার জন্য?

স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে বলা হয়েছে, এবারের বর্ষা মৌসুমে এডিস মশার প্রাদুর্ভাব ও ডেঙ্গুর প্রকোপ যে বাড়তে পারে সে বিষয়টি সিটি করপোরেশনসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে ফেব্রুয়ারি থেকেই সতর্ক করা হচ্ছিল যাতে তারা ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রস্তুতি নিতে পারে। প্রাণঘাতী এ রোগ যে ঢাকার বাইরেও ছড়াতে পারে, সেই আশঙ্কার কথাও তারা আগেই জানিয়েছিলেন। এর বিপরীতে জুলাইয়ের শেষে এসে হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা যখন ১০ হাজার ছাড়াল তখন শোনা গেল ঢাকা শহরের ২৪টি ওয়ার্ডে মশা নিয়ন্ত্রণের কোনো বাজেটই নেই। তখন জানা যাচ্ছে, দক্ষিণের ওষুধে কাজ হচ্ছে না, উত্তরের ওষুধ দক্ষিণে ব্যবহার করতে হচ্ছে। আইডি কার্ডবিহীন এডিস মশারা উত্তর-দক্ষিণ নির্বিশেষে এমনকি এখন পর্যন্ত ৫৯টি জেলায় নির্বিবাদে যাতায়াত করছে। ঢাকায় এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুজ্বরের প্রকোপ বাড়তে শুরু করে গত জুনে। জুলাইয়ের শেষে এসে তা রাজধানীর বাইরেও ছড়িয়ে পড়ছে। এবার ডেঙ্গুর লক্ষণ ও উপসর্গগুলো আলাদা হওয়ায় শুরু থেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন চিকিৎসকরা। এ পরিস্থিতিতে মনে পড়ছে ২০০৩ সালে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশে ‘সার্স’ নামে একটি ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রবল হয়েছিল। সিঙ্গাপুরে আমরা এক সফরে গিয়েছিলাম, এয়ারপোর্টে পরীক্ষার মেশিন বসানো হয়েছিল এমনকি যে দফতরে সভা হতো সেখানে প্রতিদিন প্রবেশের সময় সবাইকে পরীক্ষা করার ব্যবস্থা হয়েছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ডেঙ্গু ও তার ফার্স্ট কাজিন চিকুনগুনিয়া আমাদের এত বড় জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেওয়ার পর আসল পদক্ষেপে না গিয়ে এখন সবাই তথাকথিত প্রচারধর্মী তৎপরতায়।

আল কোরআনে ক্ষুদ্র প্রাণী মশার উপমা উদাহরণ দিয়ে এর ক্ষমতা ও গুরুত্বকে তুলে ধরা হয়েছে। ক্ষুদ্র মশা অতি ক্ষমতাধর নমরুদের নাসিকায় প্রবেশ করে যে সিভিল ক্যু ঘটিয়েছিল তা তো প্রাচীন ইতিহাসের পাতাতেই আছে। ম্যালেরিয়া, জিকা, ডেঙ্গু এসব রোগের জীবাণু বহনকারী মশাকে নিয়ে পিএইচডি হতে পারে। নোবেল পুরস্কার পাওয়ার সম্ভাবনাও সামান্য নয়। তাই মশক সম্প্রদায়ের বিশেষ ক্যাডার সদস্য, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার উৎপাদক ও প্ররোচক সেই সনাতন এডিস মশকদের অবিলম্বে ১৫৪ ধারায় আনতে আর বিলম্ব নয়। মশারি, মলম, স্প্রে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আঁতাতে না গিয়ে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট পাওয়ার আশায় উন্মুখ একটি অর্থনীতির অশনিসংকেত যথা উপলব্ধির আওতায় আসুক।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব ও এনবিআরের

সাবেক চেয়ারম্যান।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’
‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান
হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান
লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা