শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

ডেঙ্গু এমন খেপে গেল কেন

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
ডেঙ্গু এমন খেপে গেল কেন

বাংলাদেশ প্রতিদিনে ২০১৭ সালে চিকুনগুনিয়া সম্পর্কে আমার এক নিবন্ধ প্রকাশের পর সে সময় অনেকে সাধুবাদ জানালেও চিকুনগুনিয়া সস্ত্রীক আমাকে সক্রিয়ভাবে আক্রমণে কসুর করেনি, যার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগছি এখনো। ডেঙ্গুকে নিয়ে দুই কলম লেখার আগে ডেঙ্গুর কাছে ৫৭ ধারায় আটক হব কিনা সে নিয়ে শঙ্কায় এবং দেশবাসীর সঙ্গে আশঙ্কার বাতাবরণে বসবাস করছি। পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত ডেঙ্গুর অবস্থান ও বিকাশ-বৈচিত্র্যের পরিসংখ্যান পাঁজি-পুঁথিতে দেখতে পাই- রীতিমতো ঘোষণা দিয়ে ডেঙ্গু বাংলাদেশে প্রবেশ করে ২০০২ সালে। ২০০৪ সালে আক্রান্তসহ মৃত্যুর খবর চাউর হয় প্রথম। ২০১০ সালের পরবর্তী চার-পাঁচ বছর ডেঙ্গু নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের মতো মোটামুটি লোকচক্ষুর আড়ালে চলে গিয়েছিল। ২০১৭ সালে ফার্স্ট কাজিন চিকুনগুনিয়া ডেঙ্গুকে টেক্কা দিয়ে সংবাদ শিরোনামে আসতে পেরেছিল। গত বছর ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া আক্রমণে সমানে সমান এবং ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেশ বাড়ে। কিন্তু এবার ডেঙ্গুর প্রবৃদ্ধির হার সর্বকালের সর্বোচ্চ রেকর্ড করতে অগ্রসরমান- অলরাউন্ডার ক্রিকেটার যেমন অতীতের রেকর্ড ভেঙে ইতিহাসে নাম লেখান, ইনক্রিমেন্টাল বাজেট যেমন প্রতি বছর ‘ইতিহাসের বড় বাজেট’ হয়ে যায়। ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া এবার বাংলাদেশের নতুন অর্থমন্ত্রীকেও বাজেট বক্তৃতা উপস্থাপনায় বাদ সাধার মতো ধৃষ্টতা দেখাতে পিছপা হয়নি। ডেঙ্গুর বড় সাফল্য সে এখন রাজনীতির মঞ্চেও নরম গরম বক্তৃতা-বিবৃতির বিষয়বস্তুতে পরিণত হতে পেরেছে। মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও দুই মেয়র মহোদয়ের সমালোচনায় দেশের সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিক্ষোভ এমনকি কুশপুত্তলিকা দাহর মতো ঘটনা ঘটেছে। মশা নিধনে ব্যর্থতার জন্য ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের কর্তাব্যক্তিদের হাই কোর্টে তলব করতে হয়েছে। এ নিয়ে আক্ষেপ প্রকাশ করে হাই কোর্টের একজন মাননীয় বিচারক বলেন, ‘পৃথিবীর আর কোনো দেশে মশা মারতে আদালতকে রুল দিতে হয় না।’

কিন্তু কথা হলো, ডেঙ্গু এমন খেপে গেল কেন? পারস্পরিক দোষারোপের ক্ষেত্রে রোল মডেল এই দেশে ডেঙ্গুর সংবাদ শিরোনাম হওয়ার খায়েশ হলো কেন? এডিস মশা ডেঙ্গু এবং তার ফার্স্ট কাজিন চিকুনগুনিয়ার অন্যতম বাহক। এডিস মশাও কোনো রাজনৈতিক দল করে কিনা বিশেষ এজেন্সির লোকেরা হয়তো বলতে পারবেন। কিন্তু তার দাপটে দলমতনির্বিশেষে সবাই যে কুপোকাত হচ্ছেন, তার ব্যাখ্যা কে দেবেন। যে কোনো ঘটনার পেছনে কারণ ও তার প্রতিফল বা প্রতিক্রিয়া (cause and effect) নিয়ে যারা চিন্তাভাবনা করেন তারাও কেন বলতে অপারগ ডেঙ্গুর দৌরাত্ম্য নিম্ন আয়ের থেকে মধ্য আয়ের পথে অগ্রসরমান একটি উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথে দৃঢ়চিত্ত দেশটির জন্য ব্যর্থতার কী এবং কেমন মেসেজ দিতে সে চাইছে। দেশে বিদ্যমান ও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসা আর্থ-সামাজিক সমস্যাসমূহ থেকে দৃষ্টি সরানোর কোনো মতলব ডেঙ্গুর আছে কিনা তা এখনো বলার সময় আসেনি। ডেঙ্গু আক্রমণের শিকার ব্যক্তি কিন্তু সেই ব্যক্তিকে নিয়ে তার পরিবার, সমাজ, দেশ ও অর্থনীতি আজ উদ্বিগ্নতায়। এডিস মশা সোশিওলজি পড়েনি তার বোঝার কথাও নয়, ডেঙ্গু আক্রমণের আশঙ্কায় ব্যক্তির কর্মচাঞ্চল্য, কর্মক্ষমতা কমে যাচ্ছে, মশা নিবারণ বা মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধের নামে খোদ মেয়র মহোদয়সহ সব নীতিনির্ধারক ও বাস্তবায়কের ঘুম হারাম হচ্ছে, সবার মূল্যবান সময় ও মনোযোগ ব্যয়িত হচ্ছে, চড়া দামে ওষুধ বিক্রি বেড়ে যাচ্ছে, লতাপাতা খাওয়া ঝাড়ফুঁক সব সেক্টরে কর্মতৎপরতা বেড়েই চলেছে। এগুলোকে গুজব বলে চালিয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

এডিস মশাবাহিত সংক্রামক রোগ ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার প্রতিরোধ-প্রতিষেধক গড়ে তোলা কি অসম্ভব? কেন নেওয়া হবে না বিশেষ প্রকৃতির এ মশককুলের বিরুদ্ধে, তাদের বংশবিস্তার ও অবাধ চলাচলের বিষয়ে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা? তাকে এভাবে যুগ যুগ ধরে চার্জশিট না দিয়ে বিচারাধীন অবস্থায় কেন রেখে দেওয়া হবে? সমাজ সংসারের সব ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ভুক্তভোগী যখন একজোট হয়ে মানববন্ধনে নামবে, যখন ব্যক্তি, পরিবার ও দেশের স্বাস্থ্য বাজেটের ওপর টান পড়বে, যখন মানব কর্মঘণ্টায় ঘাটতি হয়ে উৎপাদন ব্যাহত হবে, যখন সৃজনশীল মানুষ ব্যথায় কুঁকড়ে কষ্ট পেতে থাকবে, মহামারীতে মৃত্যুর মিছিল বড় হবে তখন তো অনেক দেরি হয়ে যাবে। ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া অতি ক্ষুদ্র এডিস মশাবাহিত হতে পারে কিন্তু মানবদেহে তার ক্ষতিসাধনের ক্ষমতা বেশ ব্যাপক। মানবসম্পদ উন্নয়নের ও ব্যবহারের পথে প্রচ- প্রতিবন্ধকতা। সংবাদ সম্মেলন করে, সেমিনারে মুখ খুলে, স্লোগান লেখা গেঞ্জি পরে, টুপি মাথায় দিয়ে, ব্যান্ড পার্টি নিয়ে র‌্যালি করে মশা তাড়ানোর পোস্ট-মডার্ন পদ্ধতিতে গিয়ে, কিংবা যান মহামারীর সংজ্ঞা বা মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে অঙ্ক কষে বা বিতর্ক করে পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানো যাবে না। মশককুলের নিধন এবং তাদের বিস্তার প্রক্রিয়াকে সমূলে ধ্বংস করতে চাই সবার দায়িত্বশীলতা ও কর্তব্যনিষ্ঠা। ব্রিটিশ আমলে জেলা প্রশাসক গুরু সদয় দত্ত ব্রতচারী আন্দোলনের মাধ্যমে মহামারী আকারে ধেয়ে আসা রোগবালাই প্রতিরোধে সবাইকে শামিল করেছিলেন। তদানীন্তন পাকিস্তানের প্রথম স্বাস্থ্যমন্ত্রী হবীবুল্লাহ বাহার ঢাকা শহরকে সম্পূর্ণ মশকমুক্ত করতে সক্ষম হয়েছিলেন। ঔপনিবেশিক আমলে যা সম্ভব হয়েছিল, গণপ্রজাতন্ত্রী স্বাধীন দেশে তা হবে না কেন? হচ্ছে না কেন?

আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়বে- জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের এমন কথা যেন সত্যি না হয়। তারা বলছেন, ডেনভি-৩ নামীয় ভাইরাস এবারে ডেঙ্গুর অন্যতম আসামি। তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে কিছু বের হতো কিনা। গত বছর এই ডেনভি-৩-এর সংক্রমণে সরকারি হিসাবে ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। একটি জাতীয় দৈনিকের এবারের অনুসন্ধান অনুযায়ী ডেঙ্গুতে এ পর্যন্ত ৩৬ জন মারা গেছেন। তবে সরকারি হিসাবে এ সংখ্যা ৮। কোথায় ৩৬ আর কোথায় ৮! প্রধান আসামি ও অপরাধী এডিস মশা এ নিয়ে হাসাহাসি করলেও করতে পারে। প্রয়াত সংগীতশিল্পী সুবীর নন্দীর একটা গানের বাণী এ রকম- ‘পাহাড়ের কান্না দেখে তোমরা তাকে ঝর্ণা বলো, ওই পাহাড়টা বোবা বলেই কিছুই বলে না, তোমরা কেন বোঝ না যে কারও বুকের দুঃখ নিয়ে কাব্য চলে না।’ মানুষের মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি হবে কেন? পরিস্থিতির জটিলতাকে হালকা করার জন্য?

স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে বলা হয়েছে, এবারের বর্ষা মৌসুমে এডিস মশার প্রাদুর্ভাব ও ডেঙ্গুর প্রকোপ যে বাড়তে পারে সে বিষয়টি সিটি করপোরেশনসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে ফেব্রুয়ারি থেকেই সতর্ক করা হচ্ছিল যাতে তারা ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রস্তুতি নিতে পারে। প্রাণঘাতী এ রোগ যে ঢাকার বাইরেও ছড়াতে পারে, সেই আশঙ্কার কথাও তারা আগেই জানিয়েছিলেন। এর বিপরীতে জুলাইয়ের শেষে এসে হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা যখন ১০ হাজার ছাড়াল তখন শোনা গেল ঢাকা শহরের ২৪টি ওয়ার্ডে মশা নিয়ন্ত্রণের কোনো বাজেটই নেই। তখন জানা যাচ্ছে, দক্ষিণের ওষুধে কাজ হচ্ছে না, উত্তরের ওষুধ দক্ষিণে ব্যবহার করতে হচ্ছে। আইডি কার্ডবিহীন এডিস মশারা উত্তর-দক্ষিণ নির্বিশেষে এমনকি এখন পর্যন্ত ৫৯টি জেলায় নির্বিবাদে যাতায়াত করছে। ঢাকায় এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুজ্বরের প্রকোপ বাড়তে শুরু করে গত জুনে। জুলাইয়ের শেষে এসে তা রাজধানীর বাইরেও ছড়িয়ে পড়ছে। এবার ডেঙ্গুর লক্ষণ ও উপসর্গগুলো আলাদা হওয়ায় শুরু থেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন চিকিৎসকরা। এ পরিস্থিতিতে মনে পড়ছে ২০০৩ সালে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশে ‘সার্স’ নামে একটি ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রবল হয়েছিল। সিঙ্গাপুরে আমরা এক সফরে গিয়েছিলাম, এয়ারপোর্টে পরীক্ষার মেশিন বসানো হয়েছিল এমনকি যে দফতরে সভা হতো সেখানে প্রতিদিন প্রবেশের সময় সবাইকে পরীক্ষা করার ব্যবস্থা হয়েছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ডেঙ্গু ও তার ফার্স্ট কাজিন চিকুনগুনিয়া আমাদের এত বড় জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেওয়ার পর আসল পদক্ষেপে না গিয়ে এখন সবাই তথাকথিত প্রচারধর্মী তৎপরতায়।

আল কোরআনে ক্ষুদ্র প্রাণী মশার উপমা উদাহরণ দিয়ে এর ক্ষমতা ও গুরুত্বকে তুলে ধরা হয়েছে। ক্ষুদ্র মশা অতি ক্ষমতাধর নমরুদের নাসিকায় প্রবেশ করে যে সিভিল ক্যু ঘটিয়েছিল তা তো প্রাচীন ইতিহাসের পাতাতেই আছে। ম্যালেরিয়া, জিকা, ডেঙ্গু এসব রোগের জীবাণু বহনকারী মশাকে নিয়ে পিএইচডি হতে পারে। নোবেল পুরস্কার পাওয়ার সম্ভাবনাও সামান্য নয়। তাই মশক সম্প্রদায়ের বিশেষ ক্যাডার সদস্য, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার উৎপাদক ও প্ররোচক সেই সনাতন এডিস মশকদের অবিলম্বে ১৫৪ ধারায় আনতে আর বিলম্ব নয়। মশারি, মলম, স্প্রে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আঁতাতে না গিয়ে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট পাওয়ার আশায় উন্মুখ একটি অর্থনীতির অশনিসংকেত যথা উপলব্ধির আওতায় আসুক।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব ও এনবিআরের

সাবেক চেয়ারম্যান।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে