শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

মানুষের রোষে হয় লঙ্কাকান্ড

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের রোষে হয় লঙ্কাকান্ড

পরিবর্তনশীল একটা সময় অতিক্রম করছি আমরা। রাজনীতি, অর্থনীতি, শিল্প, সংস্কৃতি, শিক্ষা, জীবন-জীবিকা, মিডিয়া সবখানে একটা পরিবর্তনের হাওয়া। মানুষ বদলে যাচ্ছে। হৃদয় দিয়ে এখন কোনো কিছুর মূল্যায়ন হয় না। ঠুনকো চাওয়া-পাওয়ার হিসাব থেকে মানুষ নষ্টামি আর ভন্ডামির পক্ষ নিচ্ছে। হঠাৎ অতি-আধুনিকতার কবলে পড়ে জর্জরিত হচ্ছে আমাদের কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধ। আজকাল সামাজিক গণমাধ্যমের মতবাদ পড়ে বিষণ্নতায় পেয়ে বসে। মনটা খারাপ হয়ে যায়। কোথায় যাচ্ছি আমরা? পরিবর্তন ভালো। আমি নিজেও বিশ্ববাস্তবতাকে মেনে নেওয়ার পক্ষে। কারণ, আজ যা বাস্তব কাল তা নাও থাকতে পারে। কিন্তু আমার ঐতিহ্যকে হুট করে তছনছ করে দেওয়া সম্ভব নয়। আমি বাস্তববাদী মানুষ। জীবন চলার পথে খামখেয়ালিপনা কারও জন্যই মঙ্গল বয়ে আনে না। সমাজে অস্থিরতা তৈরি করে। এ সমাজে এখন আর ভালোমানুষের গুরুত্ব নেই। অর্থবিত্ত, ক্ষমতায় হয় মানুষের মূল্যায়ন। চাটুকার আর নষ্টভ্রষ্টরা সবকিছু দখল করে নিচ্ছে। আগের যুগে ভালো বংশের মানুষ মেয়ে বিয়ে দিতে গেলে জাত, বংশ, শিক্ষা খুঁজত। এখন সবাই আর্থিক দিকটা উজ্জ্বল করে দেখে। শহরে-গ্রামেগঞ্জে রাজনীতি করা ব্যক্তিরাই এখন দাপুটে অবস্থানে। একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধারা অসহায়। ভগ্নহৃদয় নিয়ে তারা চুপসে গেছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদার জায়গাটুকু বক্তৃতায় আছে। বাস্তবতায় নেই। অথচ ঢাকা শহরে এখন অনেকে মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করে খাচ্ছে। একাত্তর সালে এসব বিক্রেতার পরিবারগুলোর অবদান প্রশ্নবিদ্ধ। যুদ্ধ করতে করতে ময়দানে বুকের রক্ত ঢেলে দেওয়া শহীদের চেয়ে বড় অবদান আর কার? এরপর শ্রেষ্ঠ হচ্ছেন যুদ্ধ করতে করতে বেঁচে যাওয়া সেই বীরেরা। মুক্তিযোদ্ধা পরিবার দাবি করে অপকর্মকে সমর্থন দেওয়া ব্যক্তিদের মানুষ চিনে রাখছে। কিন্তু জগৎ-সংসারকে কলুষিত করা হিংসা-বিদ্বেষের এ সমাজ বড্ড অচেনা। এখন খুব সহজ পথে সবাই অর্থবিত্তের মালিক বনে যেতে চায়। কেউ আলোর পথ-যাত্রী হতে রাজি নয়। কারাগারের রোজনামচা পড়ছিলাম। একদিন কারাগারে বই নিয়ে পড়তে বসেছেন বঙ্গবন্ধু। এর মাঝে জমাদার আর কম্পাউন্ডার এলেন বঙ্গবন্ধুর ঘরে। তারা গল্প শোনালেন, প্রেমের বিয়ের কারণে এক ছেলে কারাগারে ছিল। মেয়ের বাবা মামলা করেন। শেষ পর্যন্ত ছেলে মামলায় জিতে যায়। ছাড়া পায় ছেলেটি। মেয়েটি আনন্দে এসে ছেলেটিকে নিয়ে চলে যায়। বঙ্গবন্ধু তাদের কথা শুনলেন। বঙ্গবন্ধু এই নিয়ে লিখেছেন, ‘ছেলে ও মেয়ে একে অন্যকে পছন্দ করে বিবাহ করুক তাতে কোনো আপত্তি নেই, তবে উচ্ছৃঙ্খলতা এসে গেলে সমাজ ধ্বংস হতে বাধ্য।’ এই কথায় আমাদের সমাজের অনেক কিছু বুঝিয়েছেন তিনি। সামাজিক সংকটে বিবাহবিচ্ছেদ নিয়েও বঙ্গবন্ধু উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করেছেন এই লেখাতে। বঙ্গবন্ধুর সেই কথার রেশ ধরে বলছি, এখন সমাজ আরও বদলে গেছে। সামাজিক গণমাধ্যমের যুগ চলছে। কিন্তু এর ব্যবহার ভালো। অপব্যবহারই সমস্যা তৈরি করছে। সামাজিক, ধর্মীয় উসকানি সৃষ্টি সামাজিক গণমাধ্যমের কাজ হতে পারে না।

কিছুদিন আগে সামাজিক গণমাধ্যমে বিতর্ক হলো টেলিভিশন সংবাদ পাঠক-পাঠিকাদের ড্রেসকোড নিয়ে। বিস্ময় নিয়ে বিভিন্ন লেখা পড়লাম। কিছু মানুষ লিখেছেন, অবশ্যই এসব ড্রেসকোডের দরকার নেই। যার যেভাবে মন চায় সংবাদ পড়বেন। সমাজে শালীনতা-অশালীনতা বলে কিছু নেই। এই লেখকদের অনেকেই মিডিয়ার সঙ্গে জড়িত। আবার অনেকে জড়িত নন। যারা ড্রেসকোড ও শালীনতার পক্ষে থাকলেন, তাদের অনেকে তুলাধোনা করলেন। এখন কোনো কিছুতেই অবাক হই না। ব্যক্তিগত জীবনে প্রিন্ট মিডিয়ার মতো টিভি মিডিয়াতেও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে দায়িত্ব পালন করেছি, করছি। অনেক বিষয়ে কথা বলতে আর ভালো লাগে না। সারা দুনিয়ায় টিভি সংবাদ পাঠক-পাঠিকার জন্য ড্রেসকোড রয়েছে। বিবিসি, সিএনএন, এনডিটিভি, এবিসি সবাই ড্রেসকোড মেনে চলছে। আমাদের টিভি মিডিয়ার বয়স ২০ বছরও হয়নি। আমরা তাদের চেয়েও অতি-আধুনিক হয়ে পড়েছি? আমাদের চলতে হবে সবকিছু ছাড়িয়ে? সুচিত্রা সেনের একটা ছবি দেখেছিলাম অনেক দিন আগে। ছবিটির নাম শিল্পী। নায়ক উত্তম কুমার গরিব ঘরের সন্তান। সুচিত্রা সেনদের বাড়িতে আশ্রিত হয়ে ছবি আঁকতেন। সেভাবেই সম্পর্ক এগিয়ে চলে। এ ছবির একটা ডায়ালগ ছিল, ‘রূপ আর গুণ কোনো দিন চাপা পড়ে থাকে না।’ মিডিয়ায় প্রতিভা কোনো দিন চাপা থাকে না। উচ্ছৃঙ্খলতা সাময়িক আমোদ দেবে, সস্তা বিতর্ক তৈরি করবে। কিন্তু দীর্ঘদিন টিকে থাকতে হলে মগজ থাকতে হবে মাথায়। বিশ্ববাস্তবতাকে পাত্তা না দিয়ে অতি-আধুনিক হওয়ার সময় আসেনি এখনো আমাদের। সময়ের সঙ্গে অবশ্যই অনেক কিছু পরিবর্তন হবে। কিন্তু তা আমার ইতিহাস-ঐতিহ্য, শালীনতাকে শেষ করে নয়। মিডিয়াকর্মীরা আসমান থেকে পয়দা হননি। তারা এ সমাজেরই অংশ। তাদের অনেক কিছু মেনে চলতে হবে। কারণ, আপনাকে আরেকজন অনুকরণ, অনুসরণ করবে। আমি বাস্তববাদী মানুষ। বাস্তবতাকে পাশ কাটানোর বিপক্ষে নই। বুঝতে হবে পোশাক পরতে হয় স্থান-কাল-পাত্র ভেদে। ঘুমানোর পোশাক পরে অফিস করা যায় না। আবার অফিস করার পোশাকে ঘুমানো যায় না। পার্টিড্রেস আর সমাজে চলার পোশাক এক হতে পারে না। শালীনতা আর অস্বস্তিকর পরিচ্ছেদ এক নয়। কেউ চাইলেই সামাজিকতাকে এক সেকেন্ডে তছনছ করে দিতে পারে না। রাস্তায় নগ্ন হয়ে হাঁটলে নুইসেন্স ক্রিয়েট হয়। মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়। কিন্তু এর মাঝে অহংকারের কিছু নেই। একসময় মেয়েরা পরিবারের সদস্যদের মোটরসাইকেলের পেছনে চড়ত না। এখন ‘পাঠাও’ মোটরসাইকেলে চড়ে মেয়েরা কর্মক্ষেত্রে যাচ্ছে। এর মানে এই নয়, ইউরোপ, আমেরিকার চেয়েও আমরা অনেক বেশি সব বিষয়ে এগিয়ে গেছি।

জীবনের হিসাব-নিকাশগুলো সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে নিতে হয়। সময়কে ধারণ করতে বাস্তবতাকেও বুঝতে হয়। কবি কালিদাসের এক মালিনী ছিল, ফুল জোগাইত। কালিদাস দরিদ্র ব্রাহ্মণ। ফুলের দাম দিতে পারতেন না। বিনিময়ে মালিনীকে নিজের লেখা কবিতাগুলো পড়ে শোনাতেন। একদিন মালিনী পুকুরের বড় পদ্মফুলটি এনে কালিদাসকে উপহার দেন। কবি খুশি হয়ে তার ‘মেঘদূত’ পড়ে শোনাতে শুরু করেন। মালিনীর এই কবিতা ভালো লাগল না। সে বিরক্ত হয়ে উঠে গেল। কালিদাস বললেন, ‘মালিনী সখী চলিলে যে?’

মালিনী বললেন, ‘তোমার কবিতায় রস কই?’

এবার কবি বললেন, ‘মালিনী তুমি স্বর্গে যেতে পারবে না।’ মালিনী জানতে চাইলেন, ‘কেন?’ জবাবে কবি বললেন, ‘স্বর্গের সিঁড়ি আছে। লক্ষযোজন সিঁড়ি ভাঙিয়া স্বর্গে উঠিতে হয়। আমার এই মেঘদূতকাব্য- এই নীরস কবিতাগুলো সেই সিঁড়ি। তুমি এই সামান্য সিঁড়ি ভাঙিতে পারিলে না- তবে লক্ষযোজন সিঁড়ি ভাঙিবে কি প্রকারে?’ মালিনী তখন ব্রহ্মশাপে স্বর্গ হারাইবার ভয়ে ভীত হইয়া মেঘদূত শ্রবণ করিল। পরদিন মদনমোহনী নামে বিচিত্র মালা গাঁথিয়া আনিয়া কবিশিরে পরাইয়া গেল।

সেদিন এক বন্ধু প্রশ্ন করল- আচ্ছা, তোমাদের দেশে কি বাকস্বাধীনতা আছে? বিস্ময় নিয়ে তাকালাম। তারপর জবাব দিলাম, অবশ্যই বাকস্বাধীনতা রয়েছে আমাদের দেশে। না থাকলে ডেঙ্গু, চামড়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের মন্ত্রী সাহেবরা এত কথা কীভাবে বলেন? সবশেষ এতিমের সম্পদ কোরবানির চামড়া নিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলছেন সিন্ডিকেটের কথা। আমার প্রশ্ন হলো, সিন্ডিকেট এ কারসাজি করতে পারলে আপনি মন্ত্রী আছেন কী জন্য? আপনার কাজ কী? এই সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা কে নেবে? মাননীয় মন্ত্রী সাহেবরা! আপনাদের কাজ আজগুবি কথা বলা নয়। আপনারা মন্ত্রী হয়েছেন সমস্যার সমাধান করতে। আজব কথা বলবে সাধারণ মানুষ অথবা বিরোধী পক্ষ। আরেকজন মন্ত্রী বললেন, ডেঙ্গু বিমানে চড়ে এসেছে। আরেক ধাপ এগিয়ে আরেকজন বললেন, ডেঙ্গু হলো উন্নত বিশ্বের অসুখ। সর্বশেষ বাণিজ্যমন্ত্রীর মুখে সিন্ডিকেট কাহিনি। মানুষ এসব শুনতে চায় না। মানুষ দেখতে চায় অ্যাকশন। শুনতে চায়, আপনি কীভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করছেন সেই কথা। আমার আরেক বন্ধু বলল, দেশে অনেক কিছু হচ্ছে বিরোধী দলের ষড়যন্ত্রে। বললাম, ১০ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। আরও পাঁচ বছর দায়িত্ব পালন শুরু করেছে নতুন করে। বিরোধী দলের দোষারোপ করে আর লাভ নেই। অনেক হয়েছে। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত সব সময় ছিল। মোগল সম্রাট হুমায়ুনও এক দিনের জন্য শান্তিতে রাষ্ট্র চালাতে পারেননি। সে হিসেবে এখন বাংলাদেশে স্বর্গীয় পরিবেশ। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করাও সরকারের কাজ। মোগল সম্রাটদেরও তা করতে হয়েছিল।

মোগল সম্রাট হুমায়ুনের পুরো শাসনকালই ছিল অশান্তির। তিন ভাইয়ের ক্ষমতার লড়াই, অন্যদিকে শেরশাহ ও তার ছেলে জালাল খাঁয়ের ক্ষমতা দখলের যুদ্ধ। শুধু হুমায়ুন নন, তার পুত্র দিল্লির সবচেয়ে ক্ষমতাধর বাদশাহ আকবরের শিশুবেলা ভালোভাবে কাটেনি। আকবর পেটে থাকতেই দিল্লির মসনদ হারান বাদশাহ হুমায়ুন। একদিকে ভাইদের বিশ্বাসঘাতকতা, অন্যদিকে শেরশাহের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় বাদশাহ হুমায়ুনের দিনগুলো ছিল বিষাদময়। দিল্লি থেকে পালিয়ে হুমায়ুন ঘুরে বেড়াচ্ছেন পথে পথে। নাওয়া নেই, খাওয়া নেই। বৈরাম খাঁর নিরাপত্তাটুকুই ভরসা। এমনি এক রাতে হামিদা বানু সন্তান ধারণের খবর দেন স্বামীকে। সেই সন্তানের নাম আকবর। পরে জন্ম নেন অমরকোটে। সেখানেও শান্তি ছিল না। জালাল খাঁর তাড়া খেয়ে পালাতে হলো হুমায়ুনকে। অমরকোট থেকে শিশুপুত্রকে নিয়ে বেরোনোর সময় হামিদা বানু জানতে চাইলেন কোথায় যাচ্ছি? জবাবে বাদশাহ হুমায়ুন বললেন, জানি না কোথায় যাব। রাজ্যহারা দিল্লির বাদশাহ আসলেই জানতেন না তার গন্তব্য। ধারণাতেই ছিল না আবার কবে ক্ষমতা ফিরে পাবেন। এর মাঝে পথ চলতে চলতে এক রাতে বিশ্রামের জন্য পথে তাঁবু খাটানো হলো। দীর্ঘ সময় পথচলার কারণে ক্লান্ত সবাই। সময়টা ছিল শীতকাল। কিন্তু বিশ্রাম কীভাবে নেবেন? একদিকে জালাল খাঁ বাহিনী, আরেকদিকে ভাইদের বেইমানি। দ্রুত খবর পেলেন বৈরাম খাঁ কিছুক্ষণের মধ্যে হামলা হবে তাঁবুতে। হামলাকারী হচ্ছেন হুমায়ুনের ভাই মির্জা আসকারি। ভাইকে বন্দী করতে চান তিনি। তলোয়ারের ঝনঝনানির শব্দে কোনোরকমে স্ত্রী হামিদা বানুকে নিয়ে পালালেন হুমায়ুন। সঙ্গে শিশুপুত্র আকবরকেও নিতে পারেননি। তাই দাইয়ের জিম্মায় তাঁবুতে রেখে যান শিশু আকবরকে। ছিলেন হুমায়ুনের ব্যক্তিগত সহকারীও। তার কাছেই আসকারি জানতে পারেন তার ভাই পালিয়েছেন। রেখে গেছেন শিশুপুত্র আকবরকে। মোগলদের ঐতিহ্য অনুযায়ী শিশু আকবরের কোনো ক্ষতি আসকারি করলেন না। বরং ভাইয়ের ছেলেকে নিয়ে চলে যান কান্দাহার। সেখানে তার দেখভালের দায়িত্ব তুলে দেন স্ত্রীর ওপর। তিন বছর পর পারস্যের সহায়তায় যুদ্ধ করে পুত্রকে ফেরত পেলেন হুমায়ুন। দিল্লির বাদশাহিও উদ্ধার করলেন। হুমায়ুনের ভাইয়েরা শেষ হয়ে গেলেন। তত দিনে ইতিহাসে ঘটে গেছে আরও অনেক কিছু। ইতিহাসকে মনে না রাখাই হলো ইতিহাসের শিক্ষা। সেই আকবর একদিন হলেন দিল্লির সবচেয়ে দাপুটে বাদশাহ। ক্ষমতা নিয়েই প্রথম সরালেন তার পিতাকে দিল্লির সাম্রাজ্য দখলে রাখতে সবচেয়ে বেশি সহায়তাকারী সেনাপতি বৈরাম খাঁকে।

এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ছিলাম। পেশাগত জীবনে এসে ক্ষমতাহারা এরশাদের সঙ্গে অনেকবার দেখা-সাক্ষাৎ, আড্ডা হয়েছে। তার জীবনের অনেক উত্থান-পতনের কাহিনি, ব্যক্তিগত প্রেম-ভালোবাসার গল্প তিনি শেয়ার করেছেন। মনে পড়ে, এরশাদের পতনের পর গুলশানের বিশেষ আদালতে তাকে আনা হতো। রিপোর্টার হিসেবে আদালতের রিপোর্ট সংগ্রহ করতে আমিও মাঝে মাঝে যেতাম। একদিন এক সিনিয়র সাংবাদিককে দেখে এরশাদ বললেন, ‘কী খবর হায়দার? কেমন আছো?’ তিনজন সাংবাদিকের নাম নিয়ে বললেন, ‘তারা কেমন আছে?’ এস এম হায়দার উত্তর দিয়ে বললেন, ‘আপনি কেমন আছেন?’ এরশাদ বললেন, ‘দেখতে পাচ্ছ কেমন আছি! আমি ভালো আছি।’ বিস্ময় নিয়ে আমি কথোপকথন শুনছিলাম। সদ্যক্ষমতাচ্যুত একনায়কের কণ্ঠে বলিষ্ঠতা। এরশাদ কারাগারে ছিলেন অনেক দিন। এই সময় তার দলকে সংগঠিত করে দিয়ে যান মিজানুর রহমান চৌধুরী। সেই মিজানুর রহমান চৌধুরীকেও জাতীয় পার্টি ছাড়তে হয়েছিল। এরশাদ জেল থেকে ছাড়া পেয়েই মিজান চৌধুরীকে সরান। আওয়ামী লীগ, বিএনপি দুটি দলই এরশাদকে নিয়ে খেলেছে। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মামলার জুজুর ভয় ধরিয়ে তাকে রাখা হতো।

রাজনীতি আসলে জটিল গেম। এ গেমে একবার প্রবেশ করলে সহজে বের হওয়া যায় না। সমস্যা এখানেই। পাকিস্তান আমলে সব দোষ ছিল আইয়ুব খানের। বাংলাদেশ আমলে সব দোষ এরশাদের। দোষারোপের রাজনীতি কবে শেষ হবে জানি না। নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করাটাই ক্ষমতাসীনদের কাজ। অন্যের খুঁত বের করে নিজের দায়িত্ব এড়ানো বিরোধী দলের কাজ হতে পারে, সরকারের নয়। ক্ষমতাসীনদের দায়িত্ববান হতে হবে। খুঁজে বের করতে হবে এতিমের হক কোরবানির চামড়া কী করে সিন্ডিকেটের কবলে পড়ল? দেশের আর্থিক খাতের খলনায়ক কারা? স্বাস্থ্য খাতকে ধ্বংসের কিনারে কারা ঠেলে দিল? সব খুঁজে বের করতে হবে। অন্যকে দোষারোপ করা খুব সহজ। একটা বালকও পারে। ক্ষমতায় দায়িত্বপূর্ণ অবস্থানে থাকলে কথা ও কাজে সংগতি থাকতে হবে। অন্যথায় মানুষ রুষ্ট হবে। একদিন সেই রোষ বেড়ে গিয়ে লঙ্কাকা-ও ঘটতে পারে।

             লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়