শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

মানুষের রোষে হয় লঙ্কাকান্ড

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের রোষে হয় লঙ্কাকান্ড

পরিবর্তনশীল একটা সময় অতিক্রম করছি আমরা। রাজনীতি, অর্থনীতি, শিল্প, সংস্কৃতি, শিক্ষা, জীবন-জীবিকা, মিডিয়া সবখানে একটা পরিবর্তনের হাওয়া। মানুষ বদলে যাচ্ছে। হৃদয় দিয়ে এখন কোনো কিছুর মূল্যায়ন হয় না। ঠুনকো চাওয়া-পাওয়ার হিসাব থেকে মানুষ নষ্টামি আর ভন্ডামির পক্ষ নিচ্ছে। হঠাৎ অতি-আধুনিকতার কবলে পড়ে জর্জরিত হচ্ছে আমাদের কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধ। আজকাল সামাজিক গণমাধ্যমের মতবাদ পড়ে বিষণ্নতায় পেয়ে বসে। মনটা খারাপ হয়ে যায়। কোথায় যাচ্ছি আমরা? পরিবর্তন ভালো। আমি নিজেও বিশ্ববাস্তবতাকে মেনে নেওয়ার পক্ষে। কারণ, আজ যা বাস্তব কাল তা নাও থাকতে পারে। কিন্তু আমার ঐতিহ্যকে হুট করে তছনছ করে দেওয়া সম্ভব নয়। আমি বাস্তববাদী মানুষ। জীবন চলার পথে খামখেয়ালিপনা কারও জন্যই মঙ্গল বয়ে আনে না। সমাজে অস্থিরতা তৈরি করে। এ সমাজে এখন আর ভালোমানুষের গুরুত্ব নেই। অর্থবিত্ত, ক্ষমতায় হয় মানুষের মূল্যায়ন। চাটুকার আর নষ্টভ্রষ্টরা সবকিছু দখল করে নিচ্ছে। আগের যুগে ভালো বংশের মানুষ মেয়ে বিয়ে দিতে গেলে জাত, বংশ, শিক্ষা খুঁজত। এখন সবাই আর্থিক দিকটা উজ্জ্বল করে দেখে। শহরে-গ্রামেগঞ্জে রাজনীতি করা ব্যক্তিরাই এখন দাপুটে অবস্থানে। একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধারা অসহায়। ভগ্নহৃদয় নিয়ে তারা চুপসে গেছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদার জায়গাটুকু বক্তৃতায় আছে। বাস্তবতায় নেই। অথচ ঢাকা শহরে এখন অনেকে মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করে খাচ্ছে। একাত্তর সালে এসব বিক্রেতার পরিবারগুলোর অবদান প্রশ্নবিদ্ধ। যুদ্ধ করতে করতে ময়দানে বুকের রক্ত ঢেলে দেওয়া শহীদের চেয়ে বড় অবদান আর কার? এরপর শ্রেষ্ঠ হচ্ছেন যুদ্ধ করতে করতে বেঁচে যাওয়া সেই বীরেরা। মুক্তিযোদ্ধা পরিবার দাবি করে অপকর্মকে সমর্থন দেওয়া ব্যক্তিদের মানুষ চিনে রাখছে। কিন্তু জগৎ-সংসারকে কলুষিত করা হিংসা-বিদ্বেষের এ সমাজ বড্ড অচেনা। এখন খুব সহজ পথে সবাই অর্থবিত্তের মালিক বনে যেতে চায়। কেউ আলোর পথ-যাত্রী হতে রাজি নয়। কারাগারের রোজনামচা পড়ছিলাম। একদিন কারাগারে বই নিয়ে পড়তে বসেছেন বঙ্গবন্ধু। এর মাঝে জমাদার আর কম্পাউন্ডার এলেন বঙ্গবন্ধুর ঘরে। তারা গল্প শোনালেন, প্রেমের বিয়ের কারণে এক ছেলে কারাগারে ছিল। মেয়ের বাবা মামলা করেন। শেষ পর্যন্ত ছেলে মামলায় জিতে যায়। ছাড়া পায় ছেলেটি। মেয়েটি আনন্দে এসে ছেলেটিকে নিয়ে চলে যায়। বঙ্গবন্ধু তাদের কথা শুনলেন। বঙ্গবন্ধু এই নিয়ে লিখেছেন, ‘ছেলে ও মেয়ে একে অন্যকে পছন্দ করে বিবাহ করুক তাতে কোনো আপত্তি নেই, তবে উচ্ছৃঙ্খলতা এসে গেলে সমাজ ধ্বংস হতে বাধ্য।’ এই কথায় আমাদের সমাজের অনেক কিছু বুঝিয়েছেন তিনি। সামাজিক সংকটে বিবাহবিচ্ছেদ নিয়েও বঙ্গবন্ধু উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করেছেন এই লেখাতে। বঙ্গবন্ধুর সেই কথার রেশ ধরে বলছি, এখন সমাজ আরও বদলে গেছে। সামাজিক গণমাধ্যমের যুগ চলছে। কিন্তু এর ব্যবহার ভালো। অপব্যবহারই সমস্যা তৈরি করছে। সামাজিক, ধর্মীয় উসকানি সৃষ্টি সামাজিক গণমাধ্যমের কাজ হতে পারে না।

কিছুদিন আগে সামাজিক গণমাধ্যমে বিতর্ক হলো টেলিভিশন সংবাদ পাঠক-পাঠিকাদের ড্রেসকোড নিয়ে। বিস্ময় নিয়ে বিভিন্ন লেখা পড়লাম। কিছু মানুষ লিখেছেন, অবশ্যই এসব ড্রেসকোডের দরকার নেই। যার যেভাবে মন চায় সংবাদ পড়বেন। সমাজে শালীনতা-অশালীনতা বলে কিছু নেই। এই লেখকদের অনেকেই মিডিয়ার সঙ্গে জড়িত। আবার অনেকে জড়িত নন। যারা ড্রেসকোড ও শালীনতার পক্ষে থাকলেন, তাদের অনেকে তুলাধোনা করলেন। এখন কোনো কিছুতেই অবাক হই না। ব্যক্তিগত জীবনে প্রিন্ট মিডিয়ার মতো টিভি মিডিয়াতেও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে দায়িত্ব পালন করেছি, করছি। অনেক বিষয়ে কথা বলতে আর ভালো লাগে না। সারা দুনিয়ায় টিভি সংবাদ পাঠক-পাঠিকার জন্য ড্রেসকোড রয়েছে। বিবিসি, সিএনএন, এনডিটিভি, এবিসি সবাই ড্রেসকোড মেনে চলছে। আমাদের টিভি মিডিয়ার বয়স ২০ বছরও হয়নি। আমরা তাদের চেয়েও অতি-আধুনিক হয়ে পড়েছি? আমাদের চলতে হবে সবকিছু ছাড়িয়ে? সুচিত্রা সেনের একটা ছবি দেখেছিলাম অনেক দিন আগে। ছবিটির নাম শিল্পী। নায়ক উত্তম কুমার গরিব ঘরের সন্তান। সুচিত্রা সেনদের বাড়িতে আশ্রিত হয়ে ছবি আঁকতেন। সেভাবেই সম্পর্ক এগিয়ে চলে। এ ছবির একটা ডায়ালগ ছিল, ‘রূপ আর গুণ কোনো দিন চাপা পড়ে থাকে না।’ মিডিয়ায় প্রতিভা কোনো দিন চাপা থাকে না। উচ্ছৃঙ্খলতা সাময়িক আমোদ দেবে, সস্তা বিতর্ক তৈরি করবে। কিন্তু দীর্ঘদিন টিকে থাকতে হলে মগজ থাকতে হবে মাথায়। বিশ্ববাস্তবতাকে পাত্তা না দিয়ে অতি-আধুনিক হওয়ার সময় আসেনি এখনো আমাদের। সময়ের সঙ্গে অবশ্যই অনেক কিছু পরিবর্তন হবে। কিন্তু তা আমার ইতিহাস-ঐতিহ্য, শালীনতাকে শেষ করে নয়। মিডিয়াকর্মীরা আসমান থেকে পয়দা হননি। তারা এ সমাজেরই অংশ। তাদের অনেক কিছু মেনে চলতে হবে। কারণ, আপনাকে আরেকজন অনুকরণ, অনুসরণ করবে। আমি বাস্তববাদী মানুষ। বাস্তবতাকে পাশ কাটানোর বিপক্ষে নই। বুঝতে হবে পোশাক পরতে হয় স্থান-কাল-পাত্র ভেদে। ঘুমানোর পোশাক পরে অফিস করা যায় না। আবার অফিস করার পোশাকে ঘুমানো যায় না। পার্টিড্রেস আর সমাজে চলার পোশাক এক হতে পারে না। শালীনতা আর অস্বস্তিকর পরিচ্ছেদ এক নয়। কেউ চাইলেই সামাজিকতাকে এক সেকেন্ডে তছনছ করে দিতে পারে না। রাস্তায় নগ্ন হয়ে হাঁটলে নুইসেন্স ক্রিয়েট হয়। মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়। কিন্তু এর মাঝে অহংকারের কিছু নেই। একসময় মেয়েরা পরিবারের সদস্যদের মোটরসাইকেলের পেছনে চড়ত না। এখন ‘পাঠাও’ মোটরসাইকেলে চড়ে মেয়েরা কর্মক্ষেত্রে যাচ্ছে। এর মানে এই নয়, ইউরোপ, আমেরিকার চেয়েও আমরা অনেক বেশি সব বিষয়ে এগিয়ে গেছি।

জীবনের হিসাব-নিকাশগুলো সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে নিতে হয়। সময়কে ধারণ করতে বাস্তবতাকেও বুঝতে হয়। কবি কালিদাসের এক মালিনী ছিল, ফুল জোগাইত। কালিদাস দরিদ্র ব্রাহ্মণ। ফুলের দাম দিতে পারতেন না। বিনিময়ে মালিনীকে নিজের লেখা কবিতাগুলো পড়ে শোনাতেন। একদিন মালিনী পুকুরের বড় পদ্মফুলটি এনে কালিদাসকে উপহার দেন। কবি খুশি হয়ে তার ‘মেঘদূত’ পড়ে শোনাতে শুরু করেন। মালিনীর এই কবিতা ভালো লাগল না। সে বিরক্ত হয়ে উঠে গেল। কালিদাস বললেন, ‘মালিনী সখী চলিলে যে?’

মালিনী বললেন, ‘তোমার কবিতায় রস কই?’

এবার কবি বললেন, ‘মালিনী তুমি স্বর্গে যেতে পারবে না।’ মালিনী জানতে চাইলেন, ‘কেন?’ জবাবে কবি বললেন, ‘স্বর্গের সিঁড়ি আছে। লক্ষযোজন সিঁড়ি ভাঙিয়া স্বর্গে উঠিতে হয়। আমার এই মেঘদূতকাব্য- এই নীরস কবিতাগুলো সেই সিঁড়ি। তুমি এই সামান্য সিঁড়ি ভাঙিতে পারিলে না- তবে লক্ষযোজন সিঁড়ি ভাঙিবে কি প্রকারে?’ মালিনী তখন ব্রহ্মশাপে স্বর্গ হারাইবার ভয়ে ভীত হইয়া মেঘদূত শ্রবণ করিল। পরদিন মদনমোহনী নামে বিচিত্র মালা গাঁথিয়া আনিয়া কবিশিরে পরাইয়া গেল।

সেদিন এক বন্ধু প্রশ্ন করল- আচ্ছা, তোমাদের দেশে কি বাকস্বাধীনতা আছে? বিস্ময় নিয়ে তাকালাম। তারপর জবাব দিলাম, অবশ্যই বাকস্বাধীনতা রয়েছে আমাদের দেশে। না থাকলে ডেঙ্গু, চামড়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের মন্ত্রী সাহেবরা এত কথা কীভাবে বলেন? সবশেষ এতিমের সম্পদ কোরবানির চামড়া নিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলছেন সিন্ডিকেটের কথা। আমার প্রশ্ন হলো, সিন্ডিকেট এ কারসাজি করতে পারলে আপনি মন্ত্রী আছেন কী জন্য? আপনার কাজ কী? এই সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা কে নেবে? মাননীয় মন্ত্রী সাহেবরা! আপনাদের কাজ আজগুবি কথা বলা নয়। আপনারা মন্ত্রী হয়েছেন সমস্যার সমাধান করতে। আজব কথা বলবে সাধারণ মানুষ অথবা বিরোধী পক্ষ। আরেকজন মন্ত্রী বললেন, ডেঙ্গু বিমানে চড়ে এসেছে। আরেক ধাপ এগিয়ে আরেকজন বললেন, ডেঙ্গু হলো উন্নত বিশ্বের অসুখ। সর্বশেষ বাণিজ্যমন্ত্রীর মুখে সিন্ডিকেট কাহিনি। মানুষ এসব শুনতে চায় না। মানুষ দেখতে চায় অ্যাকশন। শুনতে চায়, আপনি কীভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করছেন সেই কথা। আমার আরেক বন্ধু বলল, দেশে অনেক কিছু হচ্ছে বিরোধী দলের ষড়যন্ত্রে। বললাম, ১০ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। আরও পাঁচ বছর দায়িত্ব পালন শুরু করেছে নতুন করে। বিরোধী দলের দোষারোপ করে আর লাভ নেই। অনেক হয়েছে। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত সব সময় ছিল। মোগল সম্রাট হুমায়ুনও এক দিনের জন্য শান্তিতে রাষ্ট্র চালাতে পারেননি। সে হিসেবে এখন বাংলাদেশে স্বর্গীয় পরিবেশ। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করাও সরকারের কাজ। মোগল সম্রাটদেরও তা করতে হয়েছিল।

মোগল সম্রাট হুমায়ুনের পুরো শাসনকালই ছিল অশান্তির। তিন ভাইয়ের ক্ষমতার লড়াই, অন্যদিকে শেরশাহ ও তার ছেলে জালাল খাঁয়ের ক্ষমতা দখলের যুদ্ধ। শুধু হুমায়ুন নন, তার পুত্র দিল্লির সবচেয়ে ক্ষমতাধর বাদশাহ আকবরের শিশুবেলা ভালোভাবে কাটেনি। আকবর পেটে থাকতেই দিল্লির মসনদ হারান বাদশাহ হুমায়ুন। একদিকে ভাইদের বিশ্বাসঘাতকতা, অন্যদিকে শেরশাহের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় বাদশাহ হুমায়ুনের দিনগুলো ছিল বিষাদময়। দিল্লি থেকে পালিয়ে হুমায়ুন ঘুরে বেড়াচ্ছেন পথে পথে। নাওয়া নেই, খাওয়া নেই। বৈরাম খাঁর নিরাপত্তাটুকুই ভরসা। এমনি এক রাতে হামিদা বানু সন্তান ধারণের খবর দেন স্বামীকে। সেই সন্তানের নাম আকবর। পরে জন্ম নেন অমরকোটে। সেখানেও শান্তি ছিল না। জালাল খাঁর তাড়া খেয়ে পালাতে হলো হুমায়ুনকে। অমরকোট থেকে শিশুপুত্রকে নিয়ে বেরোনোর সময় হামিদা বানু জানতে চাইলেন কোথায় যাচ্ছি? জবাবে বাদশাহ হুমায়ুন বললেন, জানি না কোথায় যাব। রাজ্যহারা দিল্লির বাদশাহ আসলেই জানতেন না তার গন্তব্য। ধারণাতেই ছিল না আবার কবে ক্ষমতা ফিরে পাবেন। এর মাঝে পথ চলতে চলতে এক রাতে বিশ্রামের জন্য পথে তাঁবু খাটানো হলো। দীর্ঘ সময় পথচলার কারণে ক্লান্ত সবাই। সময়টা ছিল শীতকাল। কিন্তু বিশ্রাম কীভাবে নেবেন? একদিকে জালাল খাঁ বাহিনী, আরেকদিকে ভাইদের বেইমানি। দ্রুত খবর পেলেন বৈরাম খাঁ কিছুক্ষণের মধ্যে হামলা হবে তাঁবুতে। হামলাকারী হচ্ছেন হুমায়ুনের ভাই মির্জা আসকারি। ভাইকে বন্দী করতে চান তিনি। তলোয়ারের ঝনঝনানির শব্দে কোনোরকমে স্ত্রী হামিদা বানুকে নিয়ে পালালেন হুমায়ুন। সঙ্গে শিশুপুত্র আকবরকেও নিতে পারেননি। তাই দাইয়ের জিম্মায় তাঁবুতে রেখে যান শিশু আকবরকে। ছিলেন হুমায়ুনের ব্যক্তিগত সহকারীও। তার কাছেই আসকারি জানতে পারেন তার ভাই পালিয়েছেন। রেখে গেছেন শিশুপুত্র আকবরকে। মোগলদের ঐতিহ্য অনুযায়ী শিশু আকবরের কোনো ক্ষতি আসকারি করলেন না। বরং ভাইয়ের ছেলেকে নিয়ে চলে যান কান্দাহার। সেখানে তার দেখভালের দায়িত্ব তুলে দেন স্ত্রীর ওপর। তিন বছর পর পারস্যের সহায়তায় যুদ্ধ করে পুত্রকে ফেরত পেলেন হুমায়ুন। দিল্লির বাদশাহিও উদ্ধার করলেন। হুমায়ুনের ভাইয়েরা শেষ হয়ে গেলেন। তত দিনে ইতিহাসে ঘটে গেছে আরও অনেক কিছু। ইতিহাসকে মনে না রাখাই হলো ইতিহাসের শিক্ষা। সেই আকবর একদিন হলেন দিল্লির সবচেয়ে দাপুটে বাদশাহ। ক্ষমতা নিয়েই প্রথম সরালেন তার পিতাকে দিল্লির সাম্রাজ্য দখলে রাখতে সবচেয়ে বেশি সহায়তাকারী সেনাপতি বৈরাম খাঁকে।

এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ছিলাম। পেশাগত জীবনে এসে ক্ষমতাহারা এরশাদের সঙ্গে অনেকবার দেখা-সাক্ষাৎ, আড্ডা হয়েছে। তার জীবনের অনেক উত্থান-পতনের কাহিনি, ব্যক্তিগত প্রেম-ভালোবাসার গল্প তিনি শেয়ার করেছেন। মনে পড়ে, এরশাদের পতনের পর গুলশানের বিশেষ আদালতে তাকে আনা হতো। রিপোর্টার হিসেবে আদালতের রিপোর্ট সংগ্রহ করতে আমিও মাঝে মাঝে যেতাম। একদিন এক সিনিয়র সাংবাদিককে দেখে এরশাদ বললেন, ‘কী খবর হায়দার? কেমন আছো?’ তিনজন সাংবাদিকের নাম নিয়ে বললেন, ‘তারা কেমন আছে?’ এস এম হায়দার উত্তর দিয়ে বললেন, ‘আপনি কেমন আছেন?’ এরশাদ বললেন, ‘দেখতে পাচ্ছ কেমন আছি! আমি ভালো আছি।’ বিস্ময় নিয়ে আমি কথোপকথন শুনছিলাম। সদ্যক্ষমতাচ্যুত একনায়কের কণ্ঠে বলিষ্ঠতা। এরশাদ কারাগারে ছিলেন অনেক দিন। এই সময় তার দলকে সংগঠিত করে দিয়ে যান মিজানুর রহমান চৌধুরী। সেই মিজানুর রহমান চৌধুরীকেও জাতীয় পার্টি ছাড়তে হয়েছিল। এরশাদ জেল থেকে ছাড়া পেয়েই মিজান চৌধুরীকে সরান। আওয়ামী লীগ, বিএনপি দুটি দলই এরশাদকে নিয়ে খেলেছে। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মামলার জুজুর ভয় ধরিয়ে তাকে রাখা হতো।

রাজনীতি আসলে জটিল গেম। এ গেমে একবার প্রবেশ করলে সহজে বের হওয়া যায় না। সমস্যা এখানেই। পাকিস্তান আমলে সব দোষ ছিল আইয়ুব খানের। বাংলাদেশ আমলে সব দোষ এরশাদের। দোষারোপের রাজনীতি কবে শেষ হবে জানি না। নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করাটাই ক্ষমতাসীনদের কাজ। অন্যের খুঁত বের করে নিজের দায়িত্ব এড়ানো বিরোধী দলের কাজ হতে পারে, সরকারের নয়। ক্ষমতাসীনদের দায়িত্ববান হতে হবে। খুঁজে বের করতে হবে এতিমের হক কোরবানির চামড়া কী করে সিন্ডিকেটের কবলে পড়ল? দেশের আর্থিক খাতের খলনায়ক কারা? স্বাস্থ্য খাতকে ধ্বংসের কিনারে কারা ঠেলে দিল? সব খুঁজে বের করতে হবে। অন্যকে দোষারোপ করা খুব সহজ। একটা বালকও পারে। ক্ষমতায় দায়িত্বপূর্ণ অবস্থানে থাকলে কথা ও কাজে সংগতি থাকতে হবে। অন্যথায় মানুষ রুষ্ট হবে। একদিন সেই রোষ বেড়ে গিয়ে লঙ্কাকা-ও ঘটতে পারে।

             লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা