শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

মানুষের রোষে হয় লঙ্কাকান্ড

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের রোষে হয় লঙ্কাকান্ড

পরিবর্তনশীল একটা সময় অতিক্রম করছি আমরা। রাজনীতি, অর্থনীতি, শিল্প, সংস্কৃতি, শিক্ষা, জীবন-জীবিকা, মিডিয়া সবখানে একটা পরিবর্তনের হাওয়া। মানুষ বদলে যাচ্ছে। হৃদয় দিয়ে এখন কোনো কিছুর মূল্যায়ন হয় না। ঠুনকো চাওয়া-পাওয়ার হিসাব থেকে মানুষ নষ্টামি আর ভন্ডামির পক্ষ নিচ্ছে। হঠাৎ অতি-আধুনিকতার কবলে পড়ে জর্জরিত হচ্ছে আমাদের কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধ। আজকাল সামাজিক গণমাধ্যমের মতবাদ পড়ে বিষণ্নতায় পেয়ে বসে। মনটা খারাপ হয়ে যায়। কোথায় যাচ্ছি আমরা? পরিবর্তন ভালো। আমি নিজেও বিশ্ববাস্তবতাকে মেনে নেওয়ার পক্ষে। কারণ, আজ যা বাস্তব কাল তা নাও থাকতে পারে। কিন্তু আমার ঐতিহ্যকে হুট করে তছনছ করে দেওয়া সম্ভব নয়। আমি বাস্তববাদী মানুষ। জীবন চলার পথে খামখেয়ালিপনা কারও জন্যই মঙ্গল বয়ে আনে না। সমাজে অস্থিরতা তৈরি করে। এ সমাজে এখন আর ভালোমানুষের গুরুত্ব নেই। অর্থবিত্ত, ক্ষমতায় হয় মানুষের মূল্যায়ন। চাটুকার আর নষ্টভ্রষ্টরা সবকিছু দখল করে নিচ্ছে। আগের যুগে ভালো বংশের মানুষ মেয়ে বিয়ে দিতে গেলে জাত, বংশ, শিক্ষা খুঁজত। এখন সবাই আর্থিক দিকটা উজ্জ্বল করে দেখে। শহরে-গ্রামেগঞ্জে রাজনীতি করা ব্যক্তিরাই এখন দাপুটে অবস্থানে। একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধারা অসহায়। ভগ্নহৃদয় নিয়ে তারা চুপসে গেছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদার জায়গাটুকু বক্তৃতায় আছে। বাস্তবতায় নেই। অথচ ঢাকা শহরে এখন অনেকে মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করে খাচ্ছে। একাত্তর সালে এসব বিক্রেতার পরিবারগুলোর অবদান প্রশ্নবিদ্ধ। যুদ্ধ করতে করতে ময়দানে বুকের রক্ত ঢেলে দেওয়া শহীদের চেয়ে বড় অবদান আর কার? এরপর শ্রেষ্ঠ হচ্ছেন যুদ্ধ করতে করতে বেঁচে যাওয়া সেই বীরেরা। মুক্তিযোদ্ধা পরিবার দাবি করে অপকর্মকে সমর্থন দেওয়া ব্যক্তিদের মানুষ চিনে রাখছে। কিন্তু জগৎ-সংসারকে কলুষিত করা হিংসা-বিদ্বেষের এ সমাজ বড্ড অচেনা। এখন খুব সহজ পথে সবাই অর্থবিত্তের মালিক বনে যেতে চায়। কেউ আলোর পথ-যাত্রী হতে রাজি নয়। কারাগারের রোজনামচা পড়ছিলাম। একদিন কারাগারে বই নিয়ে পড়তে বসেছেন বঙ্গবন্ধু। এর মাঝে জমাদার আর কম্পাউন্ডার এলেন বঙ্গবন্ধুর ঘরে। তারা গল্প শোনালেন, প্রেমের বিয়ের কারণে এক ছেলে কারাগারে ছিল। মেয়ের বাবা মামলা করেন। শেষ পর্যন্ত ছেলে মামলায় জিতে যায়। ছাড়া পায় ছেলেটি। মেয়েটি আনন্দে এসে ছেলেটিকে নিয়ে চলে যায়। বঙ্গবন্ধু তাদের কথা শুনলেন। বঙ্গবন্ধু এই নিয়ে লিখেছেন, ‘ছেলে ও মেয়ে একে অন্যকে পছন্দ করে বিবাহ করুক তাতে কোনো আপত্তি নেই, তবে উচ্ছৃঙ্খলতা এসে গেলে সমাজ ধ্বংস হতে বাধ্য।’ এই কথায় আমাদের সমাজের অনেক কিছু বুঝিয়েছেন তিনি। সামাজিক সংকটে বিবাহবিচ্ছেদ নিয়েও বঙ্গবন্ধু উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করেছেন এই লেখাতে। বঙ্গবন্ধুর সেই কথার রেশ ধরে বলছি, এখন সমাজ আরও বদলে গেছে। সামাজিক গণমাধ্যমের যুগ চলছে। কিন্তু এর ব্যবহার ভালো। অপব্যবহারই সমস্যা তৈরি করছে। সামাজিক, ধর্মীয় উসকানি সৃষ্টি সামাজিক গণমাধ্যমের কাজ হতে পারে না।

কিছুদিন আগে সামাজিক গণমাধ্যমে বিতর্ক হলো টেলিভিশন সংবাদ পাঠক-পাঠিকাদের ড্রেসকোড নিয়ে। বিস্ময় নিয়ে বিভিন্ন লেখা পড়লাম। কিছু মানুষ লিখেছেন, অবশ্যই এসব ড্রেসকোডের দরকার নেই। যার যেভাবে মন চায় সংবাদ পড়বেন। সমাজে শালীনতা-অশালীনতা বলে কিছু নেই। এই লেখকদের অনেকেই মিডিয়ার সঙ্গে জড়িত। আবার অনেকে জড়িত নন। যারা ড্রেসকোড ও শালীনতার পক্ষে থাকলেন, তাদের অনেকে তুলাধোনা করলেন। এখন কোনো কিছুতেই অবাক হই না। ব্যক্তিগত জীবনে প্রিন্ট মিডিয়ার মতো টিভি মিডিয়াতেও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে দায়িত্ব পালন করেছি, করছি। অনেক বিষয়ে কথা বলতে আর ভালো লাগে না। সারা দুনিয়ায় টিভি সংবাদ পাঠক-পাঠিকার জন্য ড্রেসকোড রয়েছে। বিবিসি, সিএনএন, এনডিটিভি, এবিসি সবাই ড্রেসকোড মেনে চলছে। আমাদের টিভি মিডিয়ার বয়স ২০ বছরও হয়নি। আমরা তাদের চেয়েও অতি-আধুনিক হয়ে পড়েছি? আমাদের চলতে হবে সবকিছু ছাড়িয়ে? সুচিত্রা সেনের একটা ছবি দেখেছিলাম অনেক দিন আগে। ছবিটির নাম শিল্পী। নায়ক উত্তম কুমার গরিব ঘরের সন্তান। সুচিত্রা সেনদের বাড়িতে আশ্রিত হয়ে ছবি আঁকতেন। সেভাবেই সম্পর্ক এগিয়ে চলে। এ ছবির একটা ডায়ালগ ছিল, ‘রূপ আর গুণ কোনো দিন চাপা পড়ে থাকে না।’ মিডিয়ায় প্রতিভা কোনো দিন চাপা থাকে না। উচ্ছৃঙ্খলতা সাময়িক আমোদ দেবে, সস্তা বিতর্ক তৈরি করবে। কিন্তু দীর্ঘদিন টিকে থাকতে হলে মগজ থাকতে হবে মাথায়। বিশ্ববাস্তবতাকে পাত্তা না দিয়ে অতি-আধুনিক হওয়ার সময় আসেনি এখনো আমাদের। সময়ের সঙ্গে অবশ্যই অনেক কিছু পরিবর্তন হবে। কিন্তু তা আমার ইতিহাস-ঐতিহ্য, শালীনতাকে শেষ করে নয়। মিডিয়াকর্মীরা আসমান থেকে পয়দা হননি। তারা এ সমাজেরই অংশ। তাদের অনেক কিছু মেনে চলতে হবে। কারণ, আপনাকে আরেকজন অনুকরণ, অনুসরণ করবে। আমি বাস্তববাদী মানুষ। বাস্তবতাকে পাশ কাটানোর বিপক্ষে নই। বুঝতে হবে পোশাক পরতে হয় স্থান-কাল-পাত্র ভেদে। ঘুমানোর পোশাক পরে অফিস করা যায় না। আবার অফিস করার পোশাকে ঘুমানো যায় না। পার্টিড্রেস আর সমাজে চলার পোশাক এক হতে পারে না। শালীনতা আর অস্বস্তিকর পরিচ্ছেদ এক নয়। কেউ চাইলেই সামাজিকতাকে এক সেকেন্ডে তছনছ করে দিতে পারে না। রাস্তায় নগ্ন হয়ে হাঁটলে নুইসেন্স ক্রিয়েট হয়। মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়। কিন্তু এর মাঝে অহংকারের কিছু নেই। একসময় মেয়েরা পরিবারের সদস্যদের মোটরসাইকেলের পেছনে চড়ত না। এখন ‘পাঠাও’ মোটরসাইকেলে চড়ে মেয়েরা কর্মক্ষেত্রে যাচ্ছে। এর মানে এই নয়, ইউরোপ, আমেরিকার চেয়েও আমরা অনেক বেশি সব বিষয়ে এগিয়ে গেছি।

জীবনের হিসাব-নিকাশগুলো সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে নিতে হয়। সময়কে ধারণ করতে বাস্তবতাকেও বুঝতে হয়। কবি কালিদাসের এক মালিনী ছিল, ফুল জোগাইত। কালিদাস দরিদ্র ব্রাহ্মণ। ফুলের দাম দিতে পারতেন না। বিনিময়ে মালিনীকে নিজের লেখা কবিতাগুলো পড়ে শোনাতেন। একদিন মালিনী পুকুরের বড় পদ্মফুলটি এনে কালিদাসকে উপহার দেন। কবি খুশি হয়ে তার ‘মেঘদূত’ পড়ে শোনাতে শুরু করেন। মালিনীর এই কবিতা ভালো লাগল না। সে বিরক্ত হয়ে উঠে গেল। কালিদাস বললেন, ‘মালিনী সখী চলিলে যে?’

মালিনী বললেন, ‘তোমার কবিতায় রস কই?’

এবার কবি বললেন, ‘মালিনী তুমি স্বর্গে যেতে পারবে না।’ মালিনী জানতে চাইলেন, ‘কেন?’ জবাবে কবি বললেন, ‘স্বর্গের সিঁড়ি আছে। লক্ষযোজন সিঁড়ি ভাঙিয়া স্বর্গে উঠিতে হয়। আমার এই মেঘদূতকাব্য- এই নীরস কবিতাগুলো সেই সিঁড়ি। তুমি এই সামান্য সিঁড়ি ভাঙিতে পারিলে না- তবে লক্ষযোজন সিঁড়ি ভাঙিবে কি প্রকারে?’ মালিনী তখন ব্রহ্মশাপে স্বর্গ হারাইবার ভয়ে ভীত হইয়া মেঘদূত শ্রবণ করিল। পরদিন মদনমোহনী নামে বিচিত্র মালা গাঁথিয়া আনিয়া কবিশিরে পরাইয়া গেল।

সেদিন এক বন্ধু প্রশ্ন করল- আচ্ছা, তোমাদের দেশে কি বাকস্বাধীনতা আছে? বিস্ময় নিয়ে তাকালাম। তারপর জবাব দিলাম, অবশ্যই বাকস্বাধীনতা রয়েছে আমাদের দেশে। না থাকলে ডেঙ্গু, চামড়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের মন্ত্রী সাহেবরা এত কথা কীভাবে বলেন? সবশেষ এতিমের সম্পদ কোরবানির চামড়া নিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলছেন সিন্ডিকেটের কথা। আমার প্রশ্ন হলো, সিন্ডিকেট এ কারসাজি করতে পারলে আপনি মন্ত্রী আছেন কী জন্য? আপনার কাজ কী? এই সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা কে নেবে? মাননীয় মন্ত্রী সাহেবরা! আপনাদের কাজ আজগুবি কথা বলা নয়। আপনারা মন্ত্রী হয়েছেন সমস্যার সমাধান করতে। আজব কথা বলবে সাধারণ মানুষ অথবা বিরোধী পক্ষ। আরেকজন মন্ত্রী বললেন, ডেঙ্গু বিমানে চড়ে এসেছে। আরেক ধাপ এগিয়ে আরেকজন বললেন, ডেঙ্গু হলো উন্নত বিশ্বের অসুখ। সর্বশেষ বাণিজ্যমন্ত্রীর মুখে সিন্ডিকেট কাহিনি। মানুষ এসব শুনতে চায় না। মানুষ দেখতে চায় অ্যাকশন। শুনতে চায়, আপনি কীভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করছেন সেই কথা। আমার আরেক বন্ধু বলল, দেশে অনেক কিছু হচ্ছে বিরোধী দলের ষড়যন্ত্রে। বললাম, ১০ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। আরও পাঁচ বছর দায়িত্ব পালন শুরু করেছে নতুন করে। বিরোধী দলের দোষারোপ করে আর লাভ নেই। অনেক হয়েছে। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত সব সময় ছিল। মোগল সম্রাট হুমায়ুনও এক দিনের জন্য শান্তিতে রাষ্ট্র চালাতে পারেননি। সে হিসেবে এখন বাংলাদেশে স্বর্গীয় পরিবেশ। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করাও সরকারের কাজ। মোগল সম্রাটদেরও তা করতে হয়েছিল।

মোগল সম্রাট হুমায়ুনের পুরো শাসনকালই ছিল অশান্তির। তিন ভাইয়ের ক্ষমতার লড়াই, অন্যদিকে শেরশাহ ও তার ছেলে জালাল খাঁয়ের ক্ষমতা দখলের যুদ্ধ। শুধু হুমায়ুন নন, তার পুত্র দিল্লির সবচেয়ে ক্ষমতাধর বাদশাহ আকবরের শিশুবেলা ভালোভাবে কাটেনি। আকবর পেটে থাকতেই দিল্লির মসনদ হারান বাদশাহ হুমায়ুন। একদিকে ভাইদের বিশ্বাসঘাতকতা, অন্যদিকে শেরশাহের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় বাদশাহ হুমায়ুনের দিনগুলো ছিল বিষাদময়। দিল্লি থেকে পালিয়ে হুমায়ুন ঘুরে বেড়াচ্ছেন পথে পথে। নাওয়া নেই, খাওয়া নেই। বৈরাম খাঁর নিরাপত্তাটুকুই ভরসা। এমনি এক রাতে হামিদা বানু সন্তান ধারণের খবর দেন স্বামীকে। সেই সন্তানের নাম আকবর। পরে জন্ম নেন অমরকোটে। সেখানেও শান্তি ছিল না। জালাল খাঁর তাড়া খেয়ে পালাতে হলো হুমায়ুনকে। অমরকোট থেকে শিশুপুত্রকে নিয়ে বেরোনোর সময় হামিদা বানু জানতে চাইলেন কোথায় যাচ্ছি? জবাবে বাদশাহ হুমায়ুন বললেন, জানি না কোথায় যাব। রাজ্যহারা দিল্লির বাদশাহ আসলেই জানতেন না তার গন্তব্য। ধারণাতেই ছিল না আবার কবে ক্ষমতা ফিরে পাবেন। এর মাঝে পথ চলতে চলতে এক রাতে বিশ্রামের জন্য পথে তাঁবু খাটানো হলো। দীর্ঘ সময় পথচলার কারণে ক্লান্ত সবাই। সময়টা ছিল শীতকাল। কিন্তু বিশ্রাম কীভাবে নেবেন? একদিকে জালাল খাঁ বাহিনী, আরেকদিকে ভাইদের বেইমানি। দ্রুত খবর পেলেন বৈরাম খাঁ কিছুক্ষণের মধ্যে হামলা হবে তাঁবুতে। হামলাকারী হচ্ছেন হুমায়ুনের ভাই মির্জা আসকারি। ভাইকে বন্দী করতে চান তিনি। তলোয়ারের ঝনঝনানির শব্দে কোনোরকমে স্ত্রী হামিদা বানুকে নিয়ে পালালেন হুমায়ুন। সঙ্গে শিশুপুত্র আকবরকেও নিতে পারেননি। তাই দাইয়ের জিম্মায় তাঁবুতে রেখে যান শিশু আকবরকে। ছিলেন হুমায়ুনের ব্যক্তিগত সহকারীও। তার কাছেই আসকারি জানতে পারেন তার ভাই পালিয়েছেন। রেখে গেছেন শিশুপুত্র আকবরকে। মোগলদের ঐতিহ্য অনুযায়ী শিশু আকবরের কোনো ক্ষতি আসকারি করলেন না। বরং ভাইয়ের ছেলেকে নিয়ে চলে যান কান্দাহার। সেখানে তার দেখভালের দায়িত্ব তুলে দেন স্ত্রীর ওপর। তিন বছর পর পারস্যের সহায়তায় যুদ্ধ করে পুত্রকে ফেরত পেলেন হুমায়ুন। দিল্লির বাদশাহিও উদ্ধার করলেন। হুমায়ুনের ভাইয়েরা শেষ হয়ে গেলেন। তত দিনে ইতিহাসে ঘটে গেছে আরও অনেক কিছু। ইতিহাসকে মনে না রাখাই হলো ইতিহাসের শিক্ষা। সেই আকবর একদিন হলেন দিল্লির সবচেয়ে দাপুটে বাদশাহ। ক্ষমতা নিয়েই প্রথম সরালেন তার পিতাকে দিল্লির সাম্রাজ্য দখলে রাখতে সবচেয়ে বেশি সহায়তাকারী সেনাপতি বৈরাম খাঁকে।

এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ছিলাম। পেশাগত জীবনে এসে ক্ষমতাহারা এরশাদের সঙ্গে অনেকবার দেখা-সাক্ষাৎ, আড্ডা হয়েছে। তার জীবনের অনেক উত্থান-পতনের কাহিনি, ব্যক্তিগত প্রেম-ভালোবাসার গল্প তিনি শেয়ার করেছেন। মনে পড়ে, এরশাদের পতনের পর গুলশানের বিশেষ আদালতে তাকে আনা হতো। রিপোর্টার হিসেবে আদালতের রিপোর্ট সংগ্রহ করতে আমিও মাঝে মাঝে যেতাম। একদিন এক সিনিয়র সাংবাদিককে দেখে এরশাদ বললেন, ‘কী খবর হায়দার? কেমন আছো?’ তিনজন সাংবাদিকের নাম নিয়ে বললেন, ‘তারা কেমন আছে?’ এস এম হায়দার উত্তর দিয়ে বললেন, ‘আপনি কেমন আছেন?’ এরশাদ বললেন, ‘দেখতে পাচ্ছ কেমন আছি! আমি ভালো আছি।’ বিস্ময় নিয়ে আমি কথোপকথন শুনছিলাম। সদ্যক্ষমতাচ্যুত একনায়কের কণ্ঠে বলিষ্ঠতা। এরশাদ কারাগারে ছিলেন অনেক দিন। এই সময় তার দলকে সংগঠিত করে দিয়ে যান মিজানুর রহমান চৌধুরী। সেই মিজানুর রহমান চৌধুরীকেও জাতীয় পার্টি ছাড়তে হয়েছিল। এরশাদ জেল থেকে ছাড়া পেয়েই মিজান চৌধুরীকে সরান। আওয়ামী লীগ, বিএনপি দুটি দলই এরশাদকে নিয়ে খেলেছে। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মামলার জুজুর ভয় ধরিয়ে তাকে রাখা হতো।

রাজনীতি আসলে জটিল গেম। এ গেমে একবার প্রবেশ করলে সহজে বের হওয়া যায় না। সমস্যা এখানেই। পাকিস্তান আমলে সব দোষ ছিল আইয়ুব খানের। বাংলাদেশ আমলে সব দোষ এরশাদের। দোষারোপের রাজনীতি কবে শেষ হবে জানি না। নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করাটাই ক্ষমতাসীনদের কাজ। অন্যের খুঁত বের করে নিজের দায়িত্ব এড়ানো বিরোধী দলের কাজ হতে পারে, সরকারের নয়। ক্ষমতাসীনদের দায়িত্ববান হতে হবে। খুঁজে বের করতে হবে এতিমের হক কোরবানির চামড়া কী করে সিন্ডিকেটের কবলে পড়ল? দেশের আর্থিক খাতের খলনায়ক কারা? স্বাস্থ্য খাতকে ধ্বংসের কিনারে কারা ঠেলে দিল? সব খুঁজে বের করতে হবে। অন্যকে দোষারোপ করা খুব সহজ। একটা বালকও পারে। ক্ষমতায় দায়িত্বপূর্ণ অবস্থানে থাকলে কথা ও কাজে সংগতি থাকতে হবে। অন্যথায় মানুষ রুষ্ট হবে। একদিন সেই রোষ বেড়ে গিয়ে লঙ্কাকা-ও ঘটতে পারে।

             লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা