শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

মানুষের রোষে হয় লঙ্কাকান্ড

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের রোষে হয় লঙ্কাকান্ড

পরিবর্তনশীল একটা সময় অতিক্রম করছি আমরা। রাজনীতি, অর্থনীতি, শিল্প, সংস্কৃতি, শিক্ষা, জীবন-জীবিকা, মিডিয়া সবখানে একটা পরিবর্তনের হাওয়া। মানুষ বদলে যাচ্ছে। হৃদয় দিয়ে এখন কোনো কিছুর মূল্যায়ন হয় না। ঠুনকো চাওয়া-পাওয়ার হিসাব থেকে মানুষ নষ্টামি আর ভন্ডামির পক্ষ নিচ্ছে। হঠাৎ অতি-আধুনিকতার কবলে পড়ে জর্জরিত হচ্ছে আমাদের কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধ। আজকাল সামাজিক গণমাধ্যমের মতবাদ পড়ে বিষণ্নতায় পেয়ে বসে। মনটা খারাপ হয়ে যায়। কোথায় যাচ্ছি আমরা? পরিবর্তন ভালো। আমি নিজেও বিশ্ববাস্তবতাকে মেনে নেওয়ার পক্ষে। কারণ, আজ যা বাস্তব কাল তা নাও থাকতে পারে। কিন্তু আমার ঐতিহ্যকে হুট করে তছনছ করে দেওয়া সম্ভব নয়। আমি বাস্তববাদী মানুষ। জীবন চলার পথে খামখেয়ালিপনা কারও জন্যই মঙ্গল বয়ে আনে না। সমাজে অস্থিরতা তৈরি করে। এ সমাজে এখন আর ভালোমানুষের গুরুত্ব নেই। অর্থবিত্ত, ক্ষমতায় হয় মানুষের মূল্যায়ন। চাটুকার আর নষ্টভ্রষ্টরা সবকিছু দখল করে নিচ্ছে। আগের যুগে ভালো বংশের মানুষ মেয়ে বিয়ে দিতে গেলে জাত, বংশ, শিক্ষা খুঁজত। এখন সবাই আর্থিক দিকটা উজ্জ্বল করে দেখে। শহরে-গ্রামেগঞ্জে রাজনীতি করা ব্যক্তিরাই এখন দাপুটে অবস্থানে। একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধারা অসহায়। ভগ্নহৃদয় নিয়ে তারা চুপসে গেছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদার জায়গাটুকু বক্তৃতায় আছে। বাস্তবতায় নেই। অথচ ঢাকা শহরে এখন অনেকে মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করে খাচ্ছে। একাত্তর সালে এসব বিক্রেতার পরিবারগুলোর অবদান প্রশ্নবিদ্ধ। যুদ্ধ করতে করতে ময়দানে বুকের রক্ত ঢেলে দেওয়া শহীদের চেয়ে বড় অবদান আর কার? এরপর শ্রেষ্ঠ হচ্ছেন যুদ্ধ করতে করতে বেঁচে যাওয়া সেই বীরেরা। মুক্তিযোদ্ধা পরিবার দাবি করে অপকর্মকে সমর্থন দেওয়া ব্যক্তিদের মানুষ চিনে রাখছে। কিন্তু জগৎ-সংসারকে কলুষিত করা হিংসা-বিদ্বেষের এ সমাজ বড্ড অচেনা। এখন খুব সহজ পথে সবাই অর্থবিত্তের মালিক বনে যেতে চায়। কেউ আলোর পথ-যাত্রী হতে রাজি নয়। কারাগারের রোজনামচা পড়ছিলাম। একদিন কারাগারে বই নিয়ে পড়তে বসেছেন বঙ্গবন্ধু। এর মাঝে জমাদার আর কম্পাউন্ডার এলেন বঙ্গবন্ধুর ঘরে। তারা গল্প শোনালেন, প্রেমের বিয়ের কারণে এক ছেলে কারাগারে ছিল। মেয়ের বাবা মামলা করেন। শেষ পর্যন্ত ছেলে মামলায় জিতে যায়। ছাড়া পায় ছেলেটি। মেয়েটি আনন্দে এসে ছেলেটিকে নিয়ে চলে যায়। বঙ্গবন্ধু তাদের কথা শুনলেন। বঙ্গবন্ধু এই নিয়ে লিখেছেন, ‘ছেলে ও মেয়ে একে অন্যকে পছন্দ করে বিবাহ করুক তাতে কোনো আপত্তি নেই, তবে উচ্ছৃঙ্খলতা এসে গেলে সমাজ ধ্বংস হতে বাধ্য।’ এই কথায় আমাদের সমাজের অনেক কিছু বুঝিয়েছেন তিনি। সামাজিক সংকটে বিবাহবিচ্ছেদ নিয়েও বঙ্গবন্ধু উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করেছেন এই লেখাতে। বঙ্গবন্ধুর সেই কথার রেশ ধরে বলছি, এখন সমাজ আরও বদলে গেছে। সামাজিক গণমাধ্যমের যুগ চলছে। কিন্তু এর ব্যবহার ভালো। অপব্যবহারই সমস্যা তৈরি করছে। সামাজিক, ধর্মীয় উসকানি সৃষ্টি সামাজিক গণমাধ্যমের কাজ হতে পারে না।

কিছুদিন আগে সামাজিক গণমাধ্যমে বিতর্ক হলো টেলিভিশন সংবাদ পাঠক-পাঠিকাদের ড্রেসকোড নিয়ে। বিস্ময় নিয়ে বিভিন্ন লেখা পড়লাম। কিছু মানুষ লিখেছেন, অবশ্যই এসব ড্রেসকোডের দরকার নেই। যার যেভাবে মন চায় সংবাদ পড়বেন। সমাজে শালীনতা-অশালীনতা বলে কিছু নেই। এই লেখকদের অনেকেই মিডিয়ার সঙ্গে জড়িত। আবার অনেকে জড়িত নন। যারা ড্রেসকোড ও শালীনতার পক্ষে থাকলেন, তাদের অনেকে তুলাধোনা করলেন। এখন কোনো কিছুতেই অবাক হই না। ব্যক্তিগত জীবনে প্রিন্ট মিডিয়ার মতো টিভি মিডিয়াতেও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে দায়িত্ব পালন করেছি, করছি। অনেক বিষয়ে কথা বলতে আর ভালো লাগে না। সারা দুনিয়ায় টিভি সংবাদ পাঠক-পাঠিকার জন্য ড্রেসকোড রয়েছে। বিবিসি, সিএনএন, এনডিটিভি, এবিসি সবাই ড্রেসকোড মেনে চলছে। আমাদের টিভি মিডিয়ার বয়স ২০ বছরও হয়নি। আমরা তাদের চেয়েও অতি-আধুনিক হয়ে পড়েছি? আমাদের চলতে হবে সবকিছু ছাড়িয়ে? সুচিত্রা সেনের একটা ছবি দেখেছিলাম অনেক দিন আগে। ছবিটির নাম শিল্পী। নায়ক উত্তম কুমার গরিব ঘরের সন্তান। সুচিত্রা সেনদের বাড়িতে আশ্রিত হয়ে ছবি আঁকতেন। সেভাবেই সম্পর্ক এগিয়ে চলে। এ ছবির একটা ডায়ালগ ছিল, ‘রূপ আর গুণ কোনো দিন চাপা পড়ে থাকে না।’ মিডিয়ায় প্রতিভা কোনো দিন চাপা থাকে না। উচ্ছৃঙ্খলতা সাময়িক আমোদ দেবে, সস্তা বিতর্ক তৈরি করবে। কিন্তু দীর্ঘদিন টিকে থাকতে হলে মগজ থাকতে হবে মাথায়। বিশ্ববাস্তবতাকে পাত্তা না দিয়ে অতি-আধুনিক হওয়ার সময় আসেনি এখনো আমাদের। সময়ের সঙ্গে অবশ্যই অনেক কিছু পরিবর্তন হবে। কিন্তু তা আমার ইতিহাস-ঐতিহ্য, শালীনতাকে শেষ করে নয়। মিডিয়াকর্মীরা আসমান থেকে পয়দা হননি। তারা এ সমাজেরই অংশ। তাদের অনেক কিছু মেনে চলতে হবে। কারণ, আপনাকে আরেকজন অনুকরণ, অনুসরণ করবে। আমি বাস্তববাদী মানুষ। বাস্তবতাকে পাশ কাটানোর বিপক্ষে নই। বুঝতে হবে পোশাক পরতে হয় স্থান-কাল-পাত্র ভেদে। ঘুমানোর পোশাক পরে অফিস করা যায় না। আবার অফিস করার পোশাকে ঘুমানো যায় না। পার্টিড্রেস আর সমাজে চলার পোশাক এক হতে পারে না। শালীনতা আর অস্বস্তিকর পরিচ্ছেদ এক নয়। কেউ চাইলেই সামাজিকতাকে এক সেকেন্ডে তছনছ করে দিতে পারে না। রাস্তায় নগ্ন হয়ে হাঁটলে নুইসেন্স ক্রিয়েট হয়। মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়। কিন্তু এর মাঝে অহংকারের কিছু নেই। একসময় মেয়েরা পরিবারের সদস্যদের মোটরসাইকেলের পেছনে চড়ত না। এখন ‘পাঠাও’ মোটরসাইকেলে চড়ে মেয়েরা কর্মক্ষেত্রে যাচ্ছে। এর মানে এই নয়, ইউরোপ, আমেরিকার চেয়েও আমরা অনেক বেশি সব বিষয়ে এগিয়ে গেছি।

জীবনের হিসাব-নিকাশগুলো সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে নিতে হয়। সময়কে ধারণ করতে বাস্তবতাকেও বুঝতে হয়। কবি কালিদাসের এক মালিনী ছিল, ফুল জোগাইত। কালিদাস দরিদ্র ব্রাহ্মণ। ফুলের দাম দিতে পারতেন না। বিনিময়ে মালিনীকে নিজের লেখা কবিতাগুলো পড়ে শোনাতেন। একদিন মালিনী পুকুরের বড় পদ্মফুলটি এনে কালিদাসকে উপহার দেন। কবি খুশি হয়ে তার ‘মেঘদূত’ পড়ে শোনাতে শুরু করেন। মালিনীর এই কবিতা ভালো লাগল না। সে বিরক্ত হয়ে উঠে গেল। কালিদাস বললেন, ‘মালিনী সখী চলিলে যে?’

মালিনী বললেন, ‘তোমার কবিতায় রস কই?’

এবার কবি বললেন, ‘মালিনী তুমি স্বর্গে যেতে পারবে না।’ মালিনী জানতে চাইলেন, ‘কেন?’ জবাবে কবি বললেন, ‘স্বর্গের সিঁড়ি আছে। লক্ষযোজন সিঁড়ি ভাঙিয়া স্বর্গে উঠিতে হয়। আমার এই মেঘদূতকাব্য- এই নীরস কবিতাগুলো সেই সিঁড়ি। তুমি এই সামান্য সিঁড়ি ভাঙিতে পারিলে না- তবে লক্ষযোজন সিঁড়ি ভাঙিবে কি প্রকারে?’ মালিনী তখন ব্রহ্মশাপে স্বর্গ হারাইবার ভয়ে ভীত হইয়া মেঘদূত শ্রবণ করিল। পরদিন মদনমোহনী নামে বিচিত্র মালা গাঁথিয়া আনিয়া কবিশিরে পরাইয়া গেল।

সেদিন এক বন্ধু প্রশ্ন করল- আচ্ছা, তোমাদের দেশে কি বাকস্বাধীনতা আছে? বিস্ময় নিয়ে তাকালাম। তারপর জবাব দিলাম, অবশ্যই বাকস্বাধীনতা রয়েছে আমাদের দেশে। না থাকলে ডেঙ্গু, চামড়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের মন্ত্রী সাহেবরা এত কথা কীভাবে বলেন? সবশেষ এতিমের সম্পদ কোরবানির চামড়া নিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলছেন সিন্ডিকেটের কথা। আমার প্রশ্ন হলো, সিন্ডিকেট এ কারসাজি করতে পারলে আপনি মন্ত্রী আছেন কী জন্য? আপনার কাজ কী? এই সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা কে নেবে? মাননীয় মন্ত্রী সাহেবরা! আপনাদের কাজ আজগুবি কথা বলা নয়। আপনারা মন্ত্রী হয়েছেন সমস্যার সমাধান করতে। আজব কথা বলবে সাধারণ মানুষ অথবা বিরোধী পক্ষ। আরেকজন মন্ত্রী বললেন, ডেঙ্গু বিমানে চড়ে এসেছে। আরেক ধাপ এগিয়ে আরেকজন বললেন, ডেঙ্গু হলো উন্নত বিশ্বের অসুখ। সর্বশেষ বাণিজ্যমন্ত্রীর মুখে সিন্ডিকেট কাহিনি। মানুষ এসব শুনতে চায় না। মানুষ দেখতে চায় অ্যাকশন। শুনতে চায়, আপনি কীভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করছেন সেই কথা। আমার আরেক বন্ধু বলল, দেশে অনেক কিছু হচ্ছে বিরোধী দলের ষড়যন্ত্রে। বললাম, ১০ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। আরও পাঁচ বছর দায়িত্ব পালন শুরু করেছে নতুন করে। বিরোধী দলের দোষারোপ করে আর লাভ নেই। অনেক হয়েছে। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত সব সময় ছিল। মোগল সম্রাট হুমায়ুনও এক দিনের জন্য শান্তিতে রাষ্ট্র চালাতে পারেননি। সে হিসেবে এখন বাংলাদেশে স্বর্গীয় পরিবেশ। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করাও সরকারের কাজ। মোগল সম্রাটদেরও তা করতে হয়েছিল।

মোগল সম্রাট হুমায়ুনের পুরো শাসনকালই ছিল অশান্তির। তিন ভাইয়ের ক্ষমতার লড়াই, অন্যদিকে শেরশাহ ও তার ছেলে জালাল খাঁয়ের ক্ষমতা দখলের যুদ্ধ। শুধু হুমায়ুন নন, তার পুত্র দিল্লির সবচেয়ে ক্ষমতাধর বাদশাহ আকবরের শিশুবেলা ভালোভাবে কাটেনি। আকবর পেটে থাকতেই দিল্লির মসনদ হারান বাদশাহ হুমায়ুন। একদিকে ভাইদের বিশ্বাসঘাতকতা, অন্যদিকে শেরশাহের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় বাদশাহ হুমায়ুনের দিনগুলো ছিল বিষাদময়। দিল্লি থেকে পালিয়ে হুমায়ুন ঘুরে বেড়াচ্ছেন পথে পথে। নাওয়া নেই, খাওয়া নেই। বৈরাম খাঁর নিরাপত্তাটুকুই ভরসা। এমনি এক রাতে হামিদা বানু সন্তান ধারণের খবর দেন স্বামীকে। সেই সন্তানের নাম আকবর। পরে জন্ম নেন অমরকোটে। সেখানেও শান্তি ছিল না। জালাল খাঁর তাড়া খেয়ে পালাতে হলো হুমায়ুনকে। অমরকোট থেকে শিশুপুত্রকে নিয়ে বেরোনোর সময় হামিদা বানু জানতে চাইলেন কোথায় যাচ্ছি? জবাবে বাদশাহ হুমায়ুন বললেন, জানি না কোথায় যাব। রাজ্যহারা দিল্লির বাদশাহ আসলেই জানতেন না তার গন্তব্য। ধারণাতেই ছিল না আবার কবে ক্ষমতা ফিরে পাবেন। এর মাঝে পথ চলতে চলতে এক রাতে বিশ্রামের জন্য পথে তাঁবু খাটানো হলো। দীর্ঘ সময় পথচলার কারণে ক্লান্ত সবাই। সময়টা ছিল শীতকাল। কিন্তু বিশ্রাম কীভাবে নেবেন? একদিকে জালাল খাঁ বাহিনী, আরেকদিকে ভাইদের বেইমানি। দ্রুত খবর পেলেন বৈরাম খাঁ কিছুক্ষণের মধ্যে হামলা হবে তাঁবুতে। হামলাকারী হচ্ছেন হুমায়ুনের ভাই মির্জা আসকারি। ভাইকে বন্দী করতে চান তিনি। তলোয়ারের ঝনঝনানির শব্দে কোনোরকমে স্ত্রী হামিদা বানুকে নিয়ে পালালেন হুমায়ুন। সঙ্গে শিশুপুত্র আকবরকেও নিতে পারেননি। তাই দাইয়ের জিম্মায় তাঁবুতে রেখে যান শিশু আকবরকে। ছিলেন হুমায়ুনের ব্যক্তিগত সহকারীও। তার কাছেই আসকারি জানতে পারেন তার ভাই পালিয়েছেন। রেখে গেছেন শিশুপুত্র আকবরকে। মোগলদের ঐতিহ্য অনুযায়ী শিশু আকবরের কোনো ক্ষতি আসকারি করলেন না। বরং ভাইয়ের ছেলেকে নিয়ে চলে যান কান্দাহার। সেখানে তার দেখভালের দায়িত্ব তুলে দেন স্ত্রীর ওপর। তিন বছর পর পারস্যের সহায়তায় যুদ্ধ করে পুত্রকে ফেরত পেলেন হুমায়ুন। দিল্লির বাদশাহিও উদ্ধার করলেন। হুমায়ুনের ভাইয়েরা শেষ হয়ে গেলেন। তত দিনে ইতিহাসে ঘটে গেছে আরও অনেক কিছু। ইতিহাসকে মনে না রাখাই হলো ইতিহাসের শিক্ষা। সেই আকবর একদিন হলেন দিল্লির সবচেয়ে দাপুটে বাদশাহ। ক্ষমতা নিয়েই প্রথম সরালেন তার পিতাকে দিল্লির সাম্রাজ্য দখলে রাখতে সবচেয়ে বেশি সহায়তাকারী সেনাপতি বৈরাম খাঁকে।

এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ছিলাম। পেশাগত জীবনে এসে ক্ষমতাহারা এরশাদের সঙ্গে অনেকবার দেখা-সাক্ষাৎ, আড্ডা হয়েছে। তার জীবনের অনেক উত্থান-পতনের কাহিনি, ব্যক্তিগত প্রেম-ভালোবাসার গল্প তিনি শেয়ার করেছেন। মনে পড়ে, এরশাদের পতনের পর গুলশানের বিশেষ আদালতে তাকে আনা হতো। রিপোর্টার হিসেবে আদালতের রিপোর্ট সংগ্রহ করতে আমিও মাঝে মাঝে যেতাম। একদিন এক সিনিয়র সাংবাদিককে দেখে এরশাদ বললেন, ‘কী খবর হায়দার? কেমন আছো?’ তিনজন সাংবাদিকের নাম নিয়ে বললেন, ‘তারা কেমন আছে?’ এস এম হায়দার উত্তর দিয়ে বললেন, ‘আপনি কেমন আছেন?’ এরশাদ বললেন, ‘দেখতে পাচ্ছ কেমন আছি! আমি ভালো আছি।’ বিস্ময় নিয়ে আমি কথোপকথন শুনছিলাম। সদ্যক্ষমতাচ্যুত একনায়কের কণ্ঠে বলিষ্ঠতা। এরশাদ কারাগারে ছিলেন অনেক দিন। এই সময় তার দলকে সংগঠিত করে দিয়ে যান মিজানুর রহমান চৌধুরী। সেই মিজানুর রহমান চৌধুরীকেও জাতীয় পার্টি ছাড়তে হয়েছিল। এরশাদ জেল থেকে ছাড়া পেয়েই মিজান চৌধুরীকে সরান। আওয়ামী লীগ, বিএনপি দুটি দলই এরশাদকে নিয়ে খেলেছে। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মামলার জুজুর ভয় ধরিয়ে তাকে রাখা হতো।

রাজনীতি আসলে জটিল গেম। এ গেমে একবার প্রবেশ করলে সহজে বের হওয়া যায় না। সমস্যা এখানেই। পাকিস্তান আমলে সব দোষ ছিল আইয়ুব খানের। বাংলাদেশ আমলে সব দোষ এরশাদের। দোষারোপের রাজনীতি কবে শেষ হবে জানি না। নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করাটাই ক্ষমতাসীনদের কাজ। অন্যের খুঁত বের করে নিজের দায়িত্ব এড়ানো বিরোধী দলের কাজ হতে পারে, সরকারের নয়। ক্ষমতাসীনদের দায়িত্ববান হতে হবে। খুঁজে বের করতে হবে এতিমের হক কোরবানির চামড়া কী করে সিন্ডিকেটের কবলে পড়ল? দেশের আর্থিক খাতের খলনায়ক কারা? স্বাস্থ্য খাতকে ধ্বংসের কিনারে কারা ঠেলে দিল? সব খুঁজে বের করতে হবে। অন্যকে দোষারোপ করা খুব সহজ। একটা বালকও পারে। ক্ষমতায় দায়িত্বপূর্ণ অবস্থানে থাকলে কথা ও কাজে সংগতি থাকতে হবে। অন্যথায় মানুষ রুষ্ট হবে। একদিন সেই রোষ বেড়ে গিয়ে লঙ্কাকা-ও ঘটতে পারে।

             লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক