শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

মানুষের রোষে হয় লঙ্কাকান্ড

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের রোষে হয় লঙ্কাকান্ড

পরিবর্তনশীল একটা সময় অতিক্রম করছি আমরা। রাজনীতি, অর্থনীতি, শিল্প, সংস্কৃতি, শিক্ষা, জীবন-জীবিকা, মিডিয়া সবখানে একটা পরিবর্তনের হাওয়া। মানুষ বদলে যাচ্ছে। হৃদয় দিয়ে এখন কোনো কিছুর মূল্যায়ন হয় না। ঠুনকো চাওয়া-পাওয়ার হিসাব থেকে মানুষ নষ্টামি আর ভন্ডামির পক্ষ নিচ্ছে। হঠাৎ অতি-আধুনিকতার কবলে পড়ে জর্জরিত হচ্ছে আমাদের কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধ। আজকাল সামাজিক গণমাধ্যমের মতবাদ পড়ে বিষণ্নতায় পেয়ে বসে। মনটা খারাপ হয়ে যায়। কোথায় যাচ্ছি আমরা? পরিবর্তন ভালো। আমি নিজেও বিশ্ববাস্তবতাকে মেনে নেওয়ার পক্ষে। কারণ, আজ যা বাস্তব কাল তা নাও থাকতে পারে। কিন্তু আমার ঐতিহ্যকে হুট করে তছনছ করে দেওয়া সম্ভব নয়। আমি বাস্তববাদী মানুষ। জীবন চলার পথে খামখেয়ালিপনা কারও জন্যই মঙ্গল বয়ে আনে না। সমাজে অস্থিরতা তৈরি করে। এ সমাজে এখন আর ভালোমানুষের গুরুত্ব নেই। অর্থবিত্ত, ক্ষমতায় হয় মানুষের মূল্যায়ন। চাটুকার আর নষ্টভ্রষ্টরা সবকিছু দখল করে নিচ্ছে। আগের যুগে ভালো বংশের মানুষ মেয়ে বিয়ে দিতে গেলে জাত, বংশ, শিক্ষা খুঁজত। এখন সবাই আর্থিক দিকটা উজ্জ্বল করে দেখে। শহরে-গ্রামেগঞ্জে রাজনীতি করা ব্যক্তিরাই এখন দাপুটে অবস্থানে। একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধারা অসহায়। ভগ্নহৃদয় নিয়ে তারা চুপসে গেছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদার জায়গাটুকু বক্তৃতায় আছে। বাস্তবতায় নেই। অথচ ঢাকা শহরে এখন অনেকে মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করে খাচ্ছে। একাত্তর সালে এসব বিক্রেতার পরিবারগুলোর অবদান প্রশ্নবিদ্ধ। যুদ্ধ করতে করতে ময়দানে বুকের রক্ত ঢেলে দেওয়া শহীদের চেয়ে বড় অবদান আর কার? এরপর শ্রেষ্ঠ হচ্ছেন যুদ্ধ করতে করতে বেঁচে যাওয়া সেই বীরেরা। মুক্তিযোদ্ধা পরিবার দাবি করে অপকর্মকে সমর্থন দেওয়া ব্যক্তিদের মানুষ চিনে রাখছে। কিন্তু জগৎ-সংসারকে কলুষিত করা হিংসা-বিদ্বেষের এ সমাজ বড্ড অচেনা। এখন খুব সহজ পথে সবাই অর্থবিত্তের মালিক বনে যেতে চায়। কেউ আলোর পথ-যাত্রী হতে রাজি নয়। কারাগারের রোজনামচা পড়ছিলাম। একদিন কারাগারে বই নিয়ে পড়তে বসেছেন বঙ্গবন্ধু। এর মাঝে জমাদার আর কম্পাউন্ডার এলেন বঙ্গবন্ধুর ঘরে। তারা গল্প শোনালেন, প্রেমের বিয়ের কারণে এক ছেলে কারাগারে ছিল। মেয়ের বাবা মামলা করেন। শেষ পর্যন্ত ছেলে মামলায় জিতে যায়। ছাড়া পায় ছেলেটি। মেয়েটি আনন্দে এসে ছেলেটিকে নিয়ে চলে যায়। বঙ্গবন্ধু তাদের কথা শুনলেন। বঙ্গবন্ধু এই নিয়ে লিখেছেন, ‘ছেলে ও মেয়ে একে অন্যকে পছন্দ করে বিবাহ করুক তাতে কোনো আপত্তি নেই, তবে উচ্ছৃঙ্খলতা এসে গেলে সমাজ ধ্বংস হতে বাধ্য।’ এই কথায় আমাদের সমাজের অনেক কিছু বুঝিয়েছেন তিনি। সামাজিক সংকটে বিবাহবিচ্ছেদ নিয়েও বঙ্গবন্ধু উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করেছেন এই লেখাতে। বঙ্গবন্ধুর সেই কথার রেশ ধরে বলছি, এখন সমাজ আরও বদলে গেছে। সামাজিক গণমাধ্যমের যুগ চলছে। কিন্তু এর ব্যবহার ভালো। অপব্যবহারই সমস্যা তৈরি করছে। সামাজিক, ধর্মীয় উসকানি সৃষ্টি সামাজিক গণমাধ্যমের কাজ হতে পারে না।

কিছুদিন আগে সামাজিক গণমাধ্যমে বিতর্ক হলো টেলিভিশন সংবাদ পাঠক-পাঠিকাদের ড্রেসকোড নিয়ে। বিস্ময় নিয়ে বিভিন্ন লেখা পড়লাম। কিছু মানুষ লিখেছেন, অবশ্যই এসব ড্রেসকোডের দরকার নেই। যার যেভাবে মন চায় সংবাদ পড়বেন। সমাজে শালীনতা-অশালীনতা বলে কিছু নেই। এই লেখকদের অনেকেই মিডিয়ার সঙ্গে জড়িত। আবার অনেকে জড়িত নন। যারা ড্রেসকোড ও শালীনতার পক্ষে থাকলেন, তাদের অনেকে তুলাধোনা করলেন। এখন কোনো কিছুতেই অবাক হই না। ব্যক্তিগত জীবনে প্রিন্ট মিডিয়ার মতো টিভি মিডিয়াতেও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে দায়িত্ব পালন করেছি, করছি। অনেক বিষয়ে কথা বলতে আর ভালো লাগে না। সারা দুনিয়ায় টিভি সংবাদ পাঠক-পাঠিকার জন্য ড্রেসকোড রয়েছে। বিবিসি, সিএনএন, এনডিটিভি, এবিসি সবাই ড্রেসকোড মেনে চলছে। আমাদের টিভি মিডিয়ার বয়স ২০ বছরও হয়নি। আমরা তাদের চেয়েও অতি-আধুনিক হয়ে পড়েছি? আমাদের চলতে হবে সবকিছু ছাড়িয়ে? সুচিত্রা সেনের একটা ছবি দেখেছিলাম অনেক দিন আগে। ছবিটির নাম শিল্পী। নায়ক উত্তম কুমার গরিব ঘরের সন্তান। সুচিত্রা সেনদের বাড়িতে আশ্রিত হয়ে ছবি আঁকতেন। সেভাবেই সম্পর্ক এগিয়ে চলে। এ ছবির একটা ডায়ালগ ছিল, ‘রূপ আর গুণ কোনো দিন চাপা পড়ে থাকে না।’ মিডিয়ায় প্রতিভা কোনো দিন চাপা থাকে না। উচ্ছৃঙ্খলতা সাময়িক আমোদ দেবে, সস্তা বিতর্ক তৈরি করবে। কিন্তু দীর্ঘদিন টিকে থাকতে হলে মগজ থাকতে হবে মাথায়। বিশ্ববাস্তবতাকে পাত্তা না দিয়ে অতি-আধুনিক হওয়ার সময় আসেনি এখনো আমাদের। সময়ের সঙ্গে অবশ্যই অনেক কিছু পরিবর্তন হবে। কিন্তু তা আমার ইতিহাস-ঐতিহ্য, শালীনতাকে শেষ করে নয়। মিডিয়াকর্মীরা আসমান থেকে পয়দা হননি। তারা এ সমাজেরই অংশ। তাদের অনেক কিছু মেনে চলতে হবে। কারণ, আপনাকে আরেকজন অনুকরণ, অনুসরণ করবে। আমি বাস্তববাদী মানুষ। বাস্তবতাকে পাশ কাটানোর বিপক্ষে নই। বুঝতে হবে পোশাক পরতে হয় স্থান-কাল-পাত্র ভেদে। ঘুমানোর পোশাক পরে অফিস করা যায় না। আবার অফিস করার পোশাকে ঘুমানো যায় না। পার্টিড্রেস আর সমাজে চলার পোশাক এক হতে পারে না। শালীনতা আর অস্বস্তিকর পরিচ্ছেদ এক নয়। কেউ চাইলেই সামাজিকতাকে এক সেকেন্ডে তছনছ করে দিতে পারে না। রাস্তায় নগ্ন হয়ে হাঁটলে নুইসেন্স ক্রিয়েট হয়। মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়। কিন্তু এর মাঝে অহংকারের কিছু নেই। একসময় মেয়েরা পরিবারের সদস্যদের মোটরসাইকেলের পেছনে চড়ত না। এখন ‘পাঠাও’ মোটরসাইকেলে চড়ে মেয়েরা কর্মক্ষেত্রে যাচ্ছে। এর মানে এই নয়, ইউরোপ, আমেরিকার চেয়েও আমরা অনেক বেশি সব বিষয়ে এগিয়ে গেছি।

জীবনের হিসাব-নিকাশগুলো সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে নিতে হয়। সময়কে ধারণ করতে বাস্তবতাকেও বুঝতে হয়। কবি কালিদাসের এক মালিনী ছিল, ফুল জোগাইত। কালিদাস দরিদ্র ব্রাহ্মণ। ফুলের দাম দিতে পারতেন না। বিনিময়ে মালিনীকে নিজের লেখা কবিতাগুলো পড়ে শোনাতেন। একদিন মালিনী পুকুরের বড় পদ্মফুলটি এনে কালিদাসকে উপহার দেন। কবি খুশি হয়ে তার ‘মেঘদূত’ পড়ে শোনাতে শুরু করেন। মালিনীর এই কবিতা ভালো লাগল না। সে বিরক্ত হয়ে উঠে গেল। কালিদাস বললেন, ‘মালিনী সখী চলিলে যে?’

মালিনী বললেন, ‘তোমার কবিতায় রস কই?’

এবার কবি বললেন, ‘মালিনী তুমি স্বর্গে যেতে পারবে না।’ মালিনী জানতে চাইলেন, ‘কেন?’ জবাবে কবি বললেন, ‘স্বর্গের সিঁড়ি আছে। লক্ষযোজন সিঁড়ি ভাঙিয়া স্বর্গে উঠিতে হয়। আমার এই মেঘদূতকাব্য- এই নীরস কবিতাগুলো সেই সিঁড়ি। তুমি এই সামান্য সিঁড়ি ভাঙিতে পারিলে না- তবে লক্ষযোজন সিঁড়ি ভাঙিবে কি প্রকারে?’ মালিনী তখন ব্রহ্মশাপে স্বর্গ হারাইবার ভয়ে ভীত হইয়া মেঘদূত শ্রবণ করিল। পরদিন মদনমোহনী নামে বিচিত্র মালা গাঁথিয়া আনিয়া কবিশিরে পরাইয়া গেল।

সেদিন এক বন্ধু প্রশ্ন করল- আচ্ছা, তোমাদের দেশে কি বাকস্বাধীনতা আছে? বিস্ময় নিয়ে তাকালাম। তারপর জবাব দিলাম, অবশ্যই বাকস্বাধীনতা রয়েছে আমাদের দেশে। না থাকলে ডেঙ্গু, চামড়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের মন্ত্রী সাহেবরা এত কথা কীভাবে বলেন? সবশেষ এতিমের সম্পদ কোরবানির চামড়া নিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলছেন সিন্ডিকেটের কথা। আমার প্রশ্ন হলো, সিন্ডিকেট এ কারসাজি করতে পারলে আপনি মন্ত্রী আছেন কী জন্য? আপনার কাজ কী? এই সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা কে নেবে? মাননীয় মন্ত্রী সাহেবরা! আপনাদের কাজ আজগুবি কথা বলা নয়। আপনারা মন্ত্রী হয়েছেন সমস্যার সমাধান করতে। আজব কথা বলবে সাধারণ মানুষ অথবা বিরোধী পক্ষ। আরেকজন মন্ত্রী বললেন, ডেঙ্গু বিমানে চড়ে এসেছে। আরেক ধাপ এগিয়ে আরেকজন বললেন, ডেঙ্গু হলো উন্নত বিশ্বের অসুখ। সর্বশেষ বাণিজ্যমন্ত্রীর মুখে সিন্ডিকেট কাহিনি। মানুষ এসব শুনতে চায় না। মানুষ দেখতে চায় অ্যাকশন। শুনতে চায়, আপনি কীভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করছেন সেই কথা। আমার আরেক বন্ধু বলল, দেশে অনেক কিছু হচ্ছে বিরোধী দলের ষড়যন্ত্রে। বললাম, ১০ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। আরও পাঁচ বছর দায়িত্ব পালন শুরু করেছে নতুন করে। বিরোধী দলের দোষারোপ করে আর লাভ নেই। অনেক হয়েছে। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত সব সময় ছিল। মোগল সম্রাট হুমায়ুনও এক দিনের জন্য শান্তিতে রাষ্ট্র চালাতে পারেননি। সে হিসেবে এখন বাংলাদেশে স্বর্গীয় পরিবেশ। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করাও সরকারের কাজ। মোগল সম্রাটদেরও তা করতে হয়েছিল।

মোগল সম্রাট হুমায়ুনের পুরো শাসনকালই ছিল অশান্তির। তিন ভাইয়ের ক্ষমতার লড়াই, অন্যদিকে শেরশাহ ও তার ছেলে জালাল খাঁয়ের ক্ষমতা দখলের যুদ্ধ। শুধু হুমায়ুন নন, তার পুত্র দিল্লির সবচেয়ে ক্ষমতাধর বাদশাহ আকবরের শিশুবেলা ভালোভাবে কাটেনি। আকবর পেটে থাকতেই দিল্লির মসনদ হারান বাদশাহ হুমায়ুন। একদিকে ভাইদের বিশ্বাসঘাতকতা, অন্যদিকে শেরশাহের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় বাদশাহ হুমায়ুনের দিনগুলো ছিল বিষাদময়। দিল্লি থেকে পালিয়ে হুমায়ুন ঘুরে বেড়াচ্ছেন পথে পথে। নাওয়া নেই, খাওয়া নেই। বৈরাম খাঁর নিরাপত্তাটুকুই ভরসা। এমনি এক রাতে হামিদা বানু সন্তান ধারণের খবর দেন স্বামীকে। সেই সন্তানের নাম আকবর। পরে জন্ম নেন অমরকোটে। সেখানেও শান্তি ছিল না। জালাল খাঁর তাড়া খেয়ে পালাতে হলো হুমায়ুনকে। অমরকোট থেকে শিশুপুত্রকে নিয়ে বেরোনোর সময় হামিদা বানু জানতে চাইলেন কোথায় যাচ্ছি? জবাবে বাদশাহ হুমায়ুন বললেন, জানি না কোথায় যাব। রাজ্যহারা দিল্লির বাদশাহ আসলেই জানতেন না তার গন্তব্য। ধারণাতেই ছিল না আবার কবে ক্ষমতা ফিরে পাবেন। এর মাঝে পথ চলতে চলতে এক রাতে বিশ্রামের জন্য পথে তাঁবু খাটানো হলো। দীর্ঘ সময় পথচলার কারণে ক্লান্ত সবাই। সময়টা ছিল শীতকাল। কিন্তু বিশ্রাম কীভাবে নেবেন? একদিকে জালাল খাঁ বাহিনী, আরেকদিকে ভাইদের বেইমানি। দ্রুত খবর পেলেন বৈরাম খাঁ কিছুক্ষণের মধ্যে হামলা হবে তাঁবুতে। হামলাকারী হচ্ছেন হুমায়ুনের ভাই মির্জা আসকারি। ভাইকে বন্দী করতে চান তিনি। তলোয়ারের ঝনঝনানির শব্দে কোনোরকমে স্ত্রী হামিদা বানুকে নিয়ে পালালেন হুমায়ুন। সঙ্গে শিশুপুত্র আকবরকেও নিতে পারেননি। তাই দাইয়ের জিম্মায় তাঁবুতে রেখে যান শিশু আকবরকে। ছিলেন হুমায়ুনের ব্যক্তিগত সহকারীও। তার কাছেই আসকারি জানতে পারেন তার ভাই পালিয়েছেন। রেখে গেছেন শিশুপুত্র আকবরকে। মোগলদের ঐতিহ্য অনুযায়ী শিশু আকবরের কোনো ক্ষতি আসকারি করলেন না। বরং ভাইয়ের ছেলেকে নিয়ে চলে যান কান্দাহার। সেখানে তার দেখভালের দায়িত্ব তুলে দেন স্ত্রীর ওপর। তিন বছর পর পারস্যের সহায়তায় যুদ্ধ করে পুত্রকে ফেরত পেলেন হুমায়ুন। দিল্লির বাদশাহিও উদ্ধার করলেন। হুমায়ুনের ভাইয়েরা শেষ হয়ে গেলেন। তত দিনে ইতিহাসে ঘটে গেছে আরও অনেক কিছু। ইতিহাসকে মনে না রাখাই হলো ইতিহাসের শিক্ষা। সেই আকবর একদিন হলেন দিল্লির সবচেয়ে দাপুটে বাদশাহ। ক্ষমতা নিয়েই প্রথম সরালেন তার পিতাকে দিল্লির সাম্রাজ্য দখলে রাখতে সবচেয়ে বেশি সহায়তাকারী সেনাপতি বৈরাম খাঁকে।

এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ছিলাম। পেশাগত জীবনে এসে ক্ষমতাহারা এরশাদের সঙ্গে অনেকবার দেখা-সাক্ষাৎ, আড্ডা হয়েছে। তার জীবনের অনেক উত্থান-পতনের কাহিনি, ব্যক্তিগত প্রেম-ভালোবাসার গল্প তিনি শেয়ার করেছেন। মনে পড়ে, এরশাদের পতনের পর গুলশানের বিশেষ আদালতে তাকে আনা হতো। রিপোর্টার হিসেবে আদালতের রিপোর্ট সংগ্রহ করতে আমিও মাঝে মাঝে যেতাম। একদিন এক সিনিয়র সাংবাদিককে দেখে এরশাদ বললেন, ‘কী খবর হায়দার? কেমন আছো?’ তিনজন সাংবাদিকের নাম নিয়ে বললেন, ‘তারা কেমন আছে?’ এস এম হায়দার উত্তর দিয়ে বললেন, ‘আপনি কেমন আছেন?’ এরশাদ বললেন, ‘দেখতে পাচ্ছ কেমন আছি! আমি ভালো আছি।’ বিস্ময় নিয়ে আমি কথোপকথন শুনছিলাম। সদ্যক্ষমতাচ্যুত একনায়কের কণ্ঠে বলিষ্ঠতা। এরশাদ কারাগারে ছিলেন অনেক দিন। এই সময় তার দলকে সংগঠিত করে দিয়ে যান মিজানুর রহমান চৌধুরী। সেই মিজানুর রহমান চৌধুরীকেও জাতীয় পার্টি ছাড়তে হয়েছিল। এরশাদ জেল থেকে ছাড়া পেয়েই মিজান চৌধুরীকে সরান। আওয়ামী লীগ, বিএনপি দুটি দলই এরশাদকে নিয়ে খেলেছে। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মামলার জুজুর ভয় ধরিয়ে তাকে রাখা হতো।

রাজনীতি আসলে জটিল গেম। এ গেমে একবার প্রবেশ করলে সহজে বের হওয়া যায় না। সমস্যা এখানেই। পাকিস্তান আমলে সব দোষ ছিল আইয়ুব খানের। বাংলাদেশ আমলে সব দোষ এরশাদের। দোষারোপের রাজনীতি কবে শেষ হবে জানি না। নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করাটাই ক্ষমতাসীনদের কাজ। অন্যের খুঁত বের করে নিজের দায়িত্ব এড়ানো বিরোধী দলের কাজ হতে পারে, সরকারের নয়। ক্ষমতাসীনদের দায়িত্ববান হতে হবে। খুঁজে বের করতে হবে এতিমের হক কোরবানির চামড়া কী করে সিন্ডিকেটের কবলে পড়ল? দেশের আর্থিক খাতের খলনায়ক কারা? স্বাস্থ্য খাতকে ধ্বংসের কিনারে কারা ঠেলে দিল? সব খুঁজে বের করতে হবে। অন্যকে দোষারোপ করা খুব সহজ। একটা বালকও পারে। ক্ষমতায় দায়িত্বপূর্ণ অবস্থানে থাকলে কথা ও কাজে সংগতি থাকতে হবে। অন্যথায় মানুষ রুষ্ট হবে। একদিন সেই রোষ বেড়ে গিয়ে লঙ্কাকা-ও ঘটতে পারে।

             লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক