শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

অশান্ত সময়ে একজন শান্ত মানুষ

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
অশান্ত সময়ে একজন শান্ত মানুষ

মোহাম্মদ নোমান আমার সহপাঠী মোহাম্মদ মুশতাকের বড় ভাই ছিলেন। দুজন সম্পর্কেই মর্মান্তিক অতীতকাল ব্যবহার করতে হচ্ছে, বলতে হচ্ছে, দুজনের কেউই আজ নেই। মুশতাক গেছে আগে, মোহাম্মদ নোমান গেলেন পরে। মোহাম্মদ নোমান আমার বড় ভাইয়ের মতোই ছিলেন, অনেকটা মুশতাকের কারণে। অথচ এই কথাটা তখন তাকে বলা হয়নি, যখন তিনি জীবিত ছিলেন। বলার সুযোগ ছিল না। এমনকি মুশতাক এবং আমি খুব কাছাকাছি ছিলাম না, ছাত্রজীবন শেষ হওয়ার পরে। মুশতাক চলে গেছে কর্মের এক নিজস্ব জগতে, আমি গেছি অন্যত্র। অথবা বলা যায়, রয়ে গেছি সেখানেই, সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে যেখানে মুশতাকের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়েছিল এবং প্রথম পরিচয়েই ঘনিষ্ঠতা। মুশতাক যে সাংবাদিকতায় যাবে, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অবস্থাতেই ঠিক হয়ে গিয়েছিল। তখনই সে খ-কালীন কাজ শুরু করেছিল একটি পত্রিকায়। বিশ্ববিদ্যালয়ে তখন শিক্ষার্থীর সংখ্যা খুবই কম। ইংরেজি অনার্সে আমরা কজন ছিলাম? তের-চৌদ্দজন হবে, সবাই ছাত্র, ছাত্রী একজন, সেও অবাঙালি। মুশতাকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা হয়েছিল একটি ছোট ঘটনার মধ্য দিয়ে। ঢাকা শহর তখনো পুরোপুরি মফস্বলীয়, বইপত্র পাওয়া যেত খুবই কম। সহপাঠী আনোয়ার হোসেন আমাকে ‘এনকাউন্টার’ পত্রিকার কয়েকটি সংখ্যা দিয়েছিল পড়তে, ইংল্যান্ড থেকে তার এক আত্মীয় পাঠিয়েছিলেন। এনকাউন্টার তখন সবে বের হয়েছে। বইপত্রে আমার উৎসাহ দেখেই হবে, মুশতাক আমাকে একটি বই এনে দিয়েছিল বাসা থেকে। ওয়ালটার পেটারের ‘অ্যাপ্রিসিয়েশন্স’। সে বইয়ের নাম শুনেছিলাম, দেখিনি। বইয়ের গায়ে নাম লেখা ছিল মোহাম্মদ নোমানের। তখনই তাকে জানা আমার, ওই বইয়ের ভিতর দিয়ে মুশতাকই জানাল, অল্প কথার মধ্য দিয়ে। নোমান ভাই ইংরেজিতে এমএ পাস করে গেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিয়েছিলেন শিক্ষক হিসেবে। এখন আছেন সরকারি কলেজে। মুশতাকের সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতা জমে গিয়েছিল। ওরা থাকত শান্তিনগরে, আমি আজিমপুরে। শান্তিনগর তখন ফাঁকা, আজিমপুরে সরকারি কর্মচারীদের জন্য কলোনি তৈরি হয়েছে। সেখানে আমরা থাকি। মুশতাকের সঙ্গে শান্তিনগরে গেছি আমি। ওরা আগে থাকত কুমিল্লায়। বাবা সেখানে। ওকালতি করতেন। ছেলেমেয়েদের পড়ালেখার স্বার্থে চলে এসেছেন ঢাকায়, বাসা নিয়েছেন। শান্তিনগরে সেকালে পড়ালেখার বিষয়ে মধ্যবিত্তের আগ্রহ ছিল খুব বেশি, মুশতাকদের পরিবারকে মনে  হয়েছিল তার মধ্যেও বিশিষ্ট। এই মুশতাকদের সাত ভাইয়ের মধ্যে পাঁচজনের সঙ্গেই আমার পরিচয় হয়েছে পরে। মুশতাক ছিল একই সঙ্গে বুদ্ধিদীপ্ত ও প্রাণবন্ত। ওর ভাইদের ভিতরও ওই দুই গুণ দেখেছি আমি। আমার মনে হয়েছে যে, এরা কথাও বলে একই সুরে ও স্বরে। মুশতাক আজ নেই। এখনো খুব খারাপ লাগে তার কথা ভাবলে। নোমান ভাইকে বেদনার এই কথাটি একদিন বলতে চেয়েছিলাম। মুশতাকের মৃত্যুর পর দেখা হয়েছিল নোমান ভাইয়ের সঙ্গে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। বললাম। কিন্তু সবটা বলা হলো না। আমরা উভয়েই বিষণ্ন হয়ে পড়লাম। ধারণা হলো, অধিক বলা প্রগলভতা হবে। ঠিক ওই রকমই মনে হতো আমার নোমান ভাইয়ের সঙ্গে যতবার দেখা হয়েছে ততবারই। নীরব নন, প্রাণবন্ত। কিন্তু প্রগলভ নন। এমন নন যে গম্ভীর, কিন্তু অনেক কথা বলেন, যা বলেন ভেবেচিন্তে। তাঁর সামনে অপ্রয়োজনীয় কিংবা আড়ম্বরপূর্ণ বাক্যালাপ চলবে না। শ্রেণিকক্ষে তাঁকে দেখিনি কখনো। অন্যদের কাছে শুনেছি, যা বলতেন খুব গুছিয়ে বলতেন, বুঝিয়ে বলতেন পরিষ্কার করে। একেবারেই সরল মানুষটি ছিলেন তিনি। তাঁর নামের সংক্ষিপ্ততার মতোই স্বল্পবাক, কিন্তু আন্তরিক। খুব কাছে আসেন, কিন্তু আবার একটা দূরত্ব বজায় রাখেন। উচ্চহাস্যের নন, স্মিত হাসির। সময়টা বড়ই অস্থির ছিল। রাজনৈতিক ভাঙাগড়া তো চলছিলই, সামাজিক জীবনেও ব্যস্ততাটা নিতান্ত কম ছিল না। এখন যেমন উঁচু উঁচু দালান উঠছে, চলছে নির্মাণের যুগ, তখন তেমন ছিল না ঠিকই, কিন্তু উন্নতির ব্যস্ততা চলছিল। মধ্যবিত্ত উঠছিল, দালান না তুলুক জমি কিনছিল দ্রুতগতিতে। সে অশান্ত সময়ে শান্ত মানুষ ছিলেন নিশ্চয়ই অনেকে, যারা দায়িত্ব ও কর্তব্যের কথা ভাবতেন। যাদের জন্য চন্দ্র-সূর্যের ওঠানামা সম্ভব হতো। মোহাম্মদ নোমান এই শান্ত মানুষদেরই একজন ছিলেন। শিক্ষকতায় এসেছিলেন তিনি ব্যর্থ হয়ে কিংবা বাধ্য হয়ে নয়। এসেছিলেন স্বেচ্ছায়। হয়তো তিনি বিশ্ববিদ্যালয়েই থাকতেন, কিন্তু সেকালে বিশ্ববিদ্যালয় নিশ্চিত জীবনের প্রতিশ্রুতি দিত না। সেজন্যই সরকারি কলেজে গেলেন। ওইটুকুই। নিশ্চয়তার জন্য, উন্নতির জন্য নয়। উন্নতি তাঁর হয়েছে, কিন্তু তার জন্য অস্থির ছিলেন না তিনি। সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ হয়েছেন, জনশিক্ষা অধিদফতরের উচ্চপদ পেয়েছেন, কোষাধ্যক্ষ ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের, কিছু সময়ের জন্য উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু সবটাই  এসেছে স্বাভাবিকভাবে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার দরুন, ছোটাছুটি-দৌড়াদৌড়ির কারণে নয়। তিনি শ্রেষ্ঠ শিক্ষকের স্বীকৃতি পেয়েছেন। একুশে পদকও পেয়েছেন। উভয় প্রাপ্তি ছিল অত্যন্ত যথার্থ।

প্রশাসনিক দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি। সে অবস্থানেই আমি দেখেছি তাকে। এসব দায়িত্বে তাঁর দক্ষতা ছিল সংশয়াতীত। কিন্তু অনেককে যেমন মনে হয় সব সময়ই চেয়ারে আছেন, যখন বাসায় এসেছেন তখনো। মোহাম্মদ নোমানকে তেমন কখনো মনে হয়নি। বরং উল্টো ধারণা হয়েছে যে, যখন তিনি অফিসে বসে আছেন তখনো তিনি অফিসের নন, তিনি নিজেরই, নিজের পেশায়, শিক্ষকতায়। যেন শিক্ষক হওয়ার জন্যই জন্ম তাঁর। অন্য পেশায় যাননি, যাওয়ার কথাও ছিল না। শিক্ষকদের মধ্যেও আমলা থাকেন। কারণটা হচ্ছে রাষ্ট্রের চরিত্র যা নাকি পুরোপুরি আমলাতান্ত্রিক। আমলাতান্ত্রিক শিক্ষকদের দেখে মনে হয় তারা শিক্ষক নন, অফিসার; তাদের কাছে ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষার্থী নয়, কর্মচারী। মোহাম্মদ নোমান সে রকমের শিক্ষক ছিলেন না।

লেখক : বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও স্বনামধন্য প্রাবন্ধিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা