শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে

বালিশ নিয়ে  কেন যে এত লেখালিখি হচ্ছে বুঝতে পারছি না। বালিশ এক অনুপম জিনিস। নিত্যদিনের সঙ্গী। বালিশ ছাড়া ঘুম হয় না, বালিশ ছাড়া আরাম হয় না। মন খারাপ হলে বালিশ ভিজে যায় নয়নের জলে। যে কারণে বাংলা সাহিত্য পেয়েছে এই অসাধারণ পঙ্ক্তি, ‘বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে।’ মানুষের জীবনের অনেক আনন্দ-বেদনা-দুঃখের সাথী এই বালিশ। নিদ্রাহীন প্রহরে ঘুম না হওয়া মানুষের কষ্ট, ঘুম হওয়া মানুষের আনন্দ, অনেক খুনসুটি, প্রেম-ভালোবাসার সাক্ষী বালিশ। তাহলে কেন এই বালিশ নিয়ে এত কথা! কবি অভিজিৎ দাস বালিশের মর্ম উপলব্ধী করে লিখেছেন-

‘সবাই আমায় ভুল বুঝলেও তুমি কর না কোনো নালিশ

মোরা পরস্পরের জন্য সৃষ্ট আমি আর আমার বালিশ।’

এ দুটি লাইনেই বোঝা যায় বালিশ কত সংবেদনশীল। কত আপন!

বালিশের ব্যবহার বহুবিধ। বালিশ মাথায় ব্যবহারের জিনিস হলেও শুধু মাথায় এটা ব্যবহার হয় না। কেউ ব্যবহার করেন পিঠের নিচে, কেউ পায়ের নিচে আর কেউ বুকে জড়িয়ে। বালিশ কিন্তু টুঁশব্দ করে না। সব যাতনা নীরবে সয়ে যায়।

ছেলেবেলায় দেখেছি মা-বোনেরা কত যত্ন করে বালিশের কভারে সুই-সুতার কাজ করতেন। ফুলপাতার নানান ডিজাইন। কখনো এক কোণে, কখনো দুই কোণে, কখনো বা কভারের মাঝখানে। বালিশের কভার হতো সাদা রঙের। কত যত্নে সেই কভারে ঝালর বানাতেন। এখন সেসব নেই। নানান ধরনের অজস্র বালিশে বাজার সয়লাব। মখমল থেকে শুরু করে শার্টিন সিল্ক কভারের মূল্যবান বালিশের ছড়াছড়ি। রাবারের বালিশও আছে জায়গা বাঁচাবার জন্য। বালিশের কভারে ফিতা দিয়ে বাঁধার চল আজ আর  নেই। কভারের মধ্যে বালিশটা চালান করে দিলেই হয়। ব্যাপারটা যে কত অকার্যকর বোঝা যায় যখন প্রায়শই কভার থেকে বালিশের অর্ধাংশ বা পুরোটাই বেরিয়ে আসে। আর একটা অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে শিমুল তুলায় লাল শালুর যে বালিশ সে বালিশে শুলে মাথায় যে আরাম হয় অন্য তুলা বা অন্য কাপড়ের খোলে তা হয় না। একই কথা লেপের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এখন আবার এক অদ্ভুত বালিশ বাজারে পাওয়া যায়। তাতে কাপড়ের টুকরো ভরা। সেই টুকরোর মধ্যে থাকে নরম খসখসে মোটা সুতি সিল্ক সবরকম কাপড়। এই সর্বজিনিসের সমাহারে যে বালিশ তৈরি হয় তাতে মাথার আরাম না হয়ে ঘাড়ের ব্যথা অবধারিত হয়। এগুলোর নাম নাকি ‘ছাট’। আগের দিনের দরজিদের মাথায় এই ছাট বিক্রির চিন্তা আসেনি। আমরা বরং টুকরো কাপড় কুড়িয়ে পুতুল বানাতাম।

বিয়েশাদিতে খাট-পালংয়ের সঙ্গে বিছানা-বালিশ দেওয়ার রেওয়াজ। বিশেষ করে হিন্দু পরিবারে। যে জিনিসের এত কদর তা নিয়ে এত কেন কথা! রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্রিন সিটি আবাসিক পল্লীতে প্রতিটি বালিশ কিনতে খরচ দেখানো হয়েছে ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা। আর ভবনে ওঠাতে বালিশপ্রতি খরচ দেখানো হয়েছে ৭৬০ টাকা। এটা নিয়ে অনেক লেখালিখি হচ্ছে। আমি বলি কী, এমন প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা দেখালে ক্ষতি কী! কত অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনার খবর পাই আমরা! যার কোনো ব্যবহার নেই। আর এটা তো মনোরম বালিশ। এ বালিশ এবং অন্যান্য দ্রব্য যেমন ফ্রিজ-টেলিভিশন থেকে শুরু করে যাবতীয় জিনিস যে অস্বাভাবিক উচ্চমূল্যে কেনা হলো তা কর্তৃপক্ষ জানতেন না? এ কাজ তো একা করা সম্ভব নয়। সরকারি অফিসে কাজের একটা নিয়ম আছে। টেন্ডার কল করা হয়, দরপত্র জমা পড়ে, সর্বনিম্ন দরদাতাকে কাজ দেওয়া হয়, প্রকিওরমেন্ট কমিটির সবাই একমত হলে তবে কাজ পায়। তার পরও সে ফাইল যায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য। তবেই ওয়ার্ক অর্ডার জারি হয়। আবার ওয়ার্ক অর্ডার পেলেই যে হয়ে গেল তাও না, কাজ চাহিদামতো না হলে বাতিল করারও বিধান আছে। তাহলে এ বালিশগুলো ওই পল্লীতে ঢুকল কী করে? আর ঢুকলই যখন দু-এক জনকে বরখাস্ত করে লাভ কী? যারা পুরো প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত সবাইকেই সাজার আওতায় আনা দরকার। বালিশের ভাগ তারাও তো কমবেশি নিয়েছেন।

বাঁশ নিয়ে যখন লেখা হয় খুবই কষ্ট পাই। বাঁশ আমাদের কত ভালোবাসার জিনিস। ছেলেবেলায় মামাবাড়িতে যেতাম বাঁশঝাড়ের আগায় বসা লম্বা লেজের দুধরাজ পাখি দেখার জন্য। বাঁশবাগানে ঝিঁ ঝিঁ দেখার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকতাম। বাঁশবাগানের মাথার ওপর চাঁদ কত না আনন্দ দিয়েছে আমাদের। বাঁশবাগানে ভূতের ভয় আছে। সে ভয়ে আনন্দও আছে। বাঁশ বড্ড কাজের জিনিস। ফুলদানি থেকে শুরু করে কুটিরশিল্পের কত জিনিস বানাতে বাঁশ লাগে। বাঁশ কেটে হয় বাঁশি। সে বাঁশির সুরে উতলা হয় কত প্রেমিকমন। গরিবের ঘরের যে বেড়া তাও তো বাঁশের। মাথার ওপর যে চাল সেটা ছাইতেও বাঁশ লাগে। বাঁশ লাগে সবজির মাচা বাঁধতে, পুকুরের ঘাট বাঁধতে, সেতু বানাতে। এমনকি মানুষের শেষযাত্রায়ও বাঁশ তার সঙ্গে থাকে। মারামারি করতে বাঁশ এক মোক্ষম অস্ত্র। মুক্তিযুদ্ধকালে আমাদের দেশীয় অস্ত্রের অন্যতম ছিল বাঁশ। তাই বাঁশ আমাদের বড়ই ভালোবাসার।

দুঃখের বিষয়, বাঁশ শব্দটি খারাপ অর্থে ব্যবহারের প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। কেউ একটু রেগে গেলেই বা কারও সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হয়ে গেলেই বলে, ‘ওকে বাঁশ দেব’ বা ‘ওকে বাঁশ দিয়েছে।’ যারা বলেন ভেবে বলেন না মোটেও। বাঁশ দিলে তো ভালোই। যে পাবে তার কাজে লাগবে। একটা ভালো বাঁশের দাম নিদেনপক্ষে ২০০ টাকা।

কবি জসীমউদ্দীন লিখেছেন-

‘বাঁশ কাটিতে যেয়ে রূপাই মারল বাঁশে দা

তল দিয়ে যায় কাদের মেয়ে হলদে পাখির ছা

বাঁশ কাটিতে বাঁশের আগায় লাগল বাঁশের বাড়ি

চাষী মেয়ের দেখে তার প্রাণ বুঝি যায় ছাড়ি।

লম্বা বাঁশের লম্বা যে ফাঁপ, আগায় বসে টিয়া

চাষীদের ওই সোনার মেয়ে কে করিবে বিয়া।

বাঁশের গায়ে বসে রূপাই ভুলল নিজের কাজ

ওই মেয়ে ত তাদের গ্রামে বদনা-বিয়ের গানে

নিয়েছিল প্রাণ কেড়ে তার চিকণ সুরের দানে।’

(নক্সী কাঁথার মাঠ)

এ কবিতা পড়ার পর বাঁশ ভালোবাসবে না এমন বেরসিক বাঙালি খুঁজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু এ বাঁশ নিয়ে বেদম কথা হচ্ছে। গাইবান্ধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নির্মাণকাজে রডের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয়েছে বাঁশ। যশোর সদর হাসপাতালের পুরাতন পুরুষ সার্জারি বিভাগের ছাদ নাকি ঠেকা দেওয়া হয়েছে বাঁশ দিয়ে। যে কোনো সময় খসে পড়তে পারে এ ছাদ। যে মানুষগুলো এখানে বাঁচার আশায় গিয়েছিল তাদের গণমৃত্যু পরোয়ানা জারি করতে পারে এ বাঁশব্যবস্থা। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের পাঁচ তলা ভবনের কংক্রিট ভেঙে রডের পরিবর্তে বাঁশ পাওয়া  গেছে। বাঁশ এখন ঘরে সীমাবদ্ধ নেই। চলে গেছে পথে। ঢাকা-সিলেট রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জের কাছাকাছি একটি ঝুঁকিপূর্ণ রেলসড়কে স্লিপারের জায়গায় ব্যবহার করা হচ্ছে বাঁশ। রাজবাড়ীর রেলসেতুতেও একই ব্যবস্থা। সিলেট-আখাউড়া রেলপথে মনু রেলসেতুর অনেক স্লিপার নষ্ট হয়ে গেছে। ৩০০ মিটার দীর্ঘ এ সেতুর ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার গতিতে রেল চলে। সেতুতে ২৮০টি স্লিপার থাকার কথা। অর্ধেক নষ্ট। সে কাজ চালাচ্ছে বাঁশ!

বাঁশ যখন এত রকম উপকার করছে তার পরও কেন এত কথা! একইভাবে অকারণ কথা হচ্ছে পুকুর নিয়ে, পর্দা নিয়ে। পুকুর নিয়ে রবীন্দ্রনাথ-নজরুল কত কবিতা, কত গান লিখেছেন। আল মাহমুদ তো পর্দা নিয়ে একটা গোটা কবিতার বই লিখে ফেললেন, ‘মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো’।

আজও গ্রামাঞ্চলে পানির প্রধান উৎস নদী, বিল, খাল, পুকুর, জলাভূমি। বরেন্দ্র অঞ্চলে ভূউপরিস্থিত পানির ব্যবহার বাড়াতে ১৬ জন কর্মকর্তা বিদেশে যাচ্ছেন প্রশিক্ষণ নিতে। তাতে খরচ পড়বে ১ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আর ৪২ মাসব্যাপী এ প্রকল্পের বাস্তবায়ন  খরচ ১২৮  কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। পত্রিকা পড়ে জানলাম, একজন খনন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, ‘এই খননবিদ্যা জানা খুবই জরুরি। এটা একাধারে আর্ট আর সায়েন্স। এ প্রশিক্ষণে জানা যাবে পুকুর বৃত্তাকার, আয়তাকার, বর্গাকৃতি, ত্রিকোণ হবে নাকি ট্রাপিজিয়াম আকৃতির হবে। এর জন্য জ্যামিতি জানা প্রয়োজন। আর পুকুরের পানি টলটলে হবে, না নীলচে হবে, নাকি ঘোলা হবে তা জানতে হলে জানতে হবে ফ্লুইড মেকানিক্স। পুকুরের পানি ধীরে বইবে নাকি জোরে বইবে, এসব জানা যাবে বায়োসায়েন্স পড়লে। কোন পাম্প দিয়ে পানি তুললে ভালো তা জানতে হবে ফিজিক্স পড়ে। শুধু তই নয়, রকেট সায়েন্সটা শিখে নিলে পুকুরের কাজ আরও সুন্দর আর অকর্ষণীয় হবে।’ সত্যি বলতে কি, ফ্লুইড সায়েন্স, রকেট সায়েন্স এসব বিদ্যের নাম আমি জানি না। আমি ভাবছি, আমাদের দেশের রাজা-বাদশাহ, জমিদার বড় বড় জনহিতৈষীরা যে মানবকল্যাণে পুকুরগুলো খনন করেছিলেন তা সেই মিস্ত্রিরা কোন দেশ থেকে এসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন? এই ধরুন রামসাগর, রাণীদীঘি বা খানজাহান আলীর দীঘির মতো বড় বড় দীঘিও তো আছে। এই দীঘি যারা কাটলেন তারা কোথায় প্রশিক্ষণ নিলেন? আর এই যে গ্রামাঞ্চলে অসংখ্য পুকুর যেগুলোয় সারা বছর পানি থাকে সেগুলো কাটা কোথায় শিখলেন? বরেন্দ্র অঞ্চলেও তো অসংখ্য পুকুর রয়েছে। এলাকার জনগণ কি তীব্র পানির সংকটে ভুগছে? ভূস্তর যদি নেমে যায় তার ইফেক্ট শুধু পুকুর নয়, ওয়াসার পানিতেও পড়বে। এবার ওয়াসার লোকেরাও কি তবে  প্রশিক্ষণের প্রজেক্ট নিয়ে বিদেশে যাবেন?

ফরিদপুর সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে একেকটি পর্দা ৩৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যে কেনা হয়েছে। কোরিয়া থেকে আনা এ পর্দার ব্যবহার নেই বছরের পর বছর। বিপুল পরিমাণ অর্থব্যয়ে অসংখ্য যন্ত্রপাতি কেনা হলেও কর্মকর্তা-কর্মচারী না থাকায় সিসিইউর কোনো কার্যক্রম নেই।

বালিশ-পর্দা-পুকুরসংক্রান্ত এসব আলোচনা আমাকে কষ্ট দেয়। কষ্ট দেয় এজন্য, চুরি যারা করে তাদের চেয়ে লাখো বার উচ্চারণ হয় বালিশ-পর্দা-পুকুর শব্দগুলো। যারা দুর্নীতি করে তাদের নাম কেন বার বার উচ্চারিত হয় না? পুরো চক্রকে কেন বিচারের আওতায় আনা হয় না? সমন্বয় কেন জোরদার করা হয় না? আমরা গর্ব করি ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে। তাই যদি হয় দেশের যে প্রান্তে যা-ই ঘটুক সবই তো কেন্দ্র থেকে জানার কথা। এসব বিষয় তদারকির জন্য জেলা, বিভাগীয় ও কেন্দ্রে কেন নিখুঁত নজরদারি হচ্ছে না? সরকারি দলের একজন মন্ত্রীকে কেন বলতে হয়, ‘এ চুরি পুকুর চুরি’। আমাদের দুর্ভাগ্য!  এমন একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ বানানোর জন্য আমরা রক্ত দিইনি। আমার আপন বড় ভাইটা রক্ত দেননি! এসব কথা যখন ভাবী, সত্যিই আমার বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক