শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে

বালিশ নিয়ে  কেন যে এত লেখালিখি হচ্ছে বুঝতে পারছি না। বালিশ এক অনুপম জিনিস। নিত্যদিনের সঙ্গী। বালিশ ছাড়া ঘুম হয় না, বালিশ ছাড়া আরাম হয় না। মন খারাপ হলে বালিশ ভিজে যায় নয়নের জলে। যে কারণে বাংলা সাহিত্য পেয়েছে এই অসাধারণ পঙ্ক্তি, ‘বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে।’ মানুষের জীবনের অনেক আনন্দ-বেদনা-দুঃখের সাথী এই বালিশ। নিদ্রাহীন প্রহরে ঘুম না হওয়া মানুষের কষ্ট, ঘুম হওয়া মানুষের আনন্দ, অনেক খুনসুটি, প্রেম-ভালোবাসার সাক্ষী বালিশ। তাহলে কেন এই বালিশ নিয়ে এত কথা! কবি অভিজিৎ দাস বালিশের মর্ম উপলব্ধী করে লিখেছেন-

‘সবাই আমায় ভুল বুঝলেও তুমি কর না কোনো নালিশ

মোরা পরস্পরের জন্য সৃষ্ট আমি আর আমার বালিশ।’

এ দুটি লাইনেই বোঝা যায় বালিশ কত সংবেদনশীল। কত আপন!

বালিশের ব্যবহার বহুবিধ। বালিশ মাথায় ব্যবহারের জিনিস হলেও শুধু মাথায় এটা ব্যবহার হয় না। কেউ ব্যবহার করেন পিঠের নিচে, কেউ পায়ের নিচে আর কেউ বুকে জড়িয়ে। বালিশ কিন্তু টুঁশব্দ করে না। সব যাতনা নীরবে সয়ে যায়।

ছেলেবেলায় দেখেছি মা-বোনেরা কত যত্ন করে বালিশের কভারে সুই-সুতার কাজ করতেন। ফুলপাতার নানান ডিজাইন। কখনো এক কোণে, কখনো দুই কোণে, কখনো বা কভারের মাঝখানে। বালিশের কভার হতো সাদা রঙের। কত যত্নে সেই কভারে ঝালর বানাতেন। এখন সেসব নেই। নানান ধরনের অজস্র বালিশে বাজার সয়লাব। মখমল থেকে শুরু করে শার্টিন সিল্ক কভারের মূল্যবান বালিশের ছড়াছড়ি। রাবারের বালিশও আছে জায়গা বাঁচাবার জন্য। বালিশের কভারে ফিতা দিয়ে বাঁধার চল আজ আর  নেই। কভারের মধ্যে বালিশটা চালান করে দিলেই হয়। ব্যাপারটা যে কত অকার্যকর বোঝা যায় যখন প্রায়শই কভার থেকে বালিশের অর্ধাংশ বা পুরোটাই বেরিয়ে আসে। আর একটা অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে শিমুল তুলায় লাল শালুর যে বালিশ সে বালিশে শুলে মাথায় যে আরাম হয় অন্য তুলা বা অন্য কাপড়ের খোলে তা হয় না। একই কথা লেপের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এখন আবার এক অদ্ভুত বালিশ বাজারে পাওয়া যায়। তাতে কাপড়ের টুকরো ভরা। সেই টুকরোর মধ্যে থাকে নরম খসখসে মোটা সুতি সিল্ক সবরকম কাপড়। এই সর্বজিনিসের সমাহারে যে বালিশ তৈরি হয় তাতে মাথার আরাম না হয়ে ঘাড়ের ব্যথা অবধারিত হয়। এগুলোর নাম নাকি ‘ছাট’। আগের দিনের দরজিদের মাথায় এই ছাট বিক্রির চিন্তা আসেনি। আমরা বরং টুকরো কাপড় কুড়িয়ে পুতুল বানাতাম।

বিয়েশাদিতে খাট-পালংয়ের সঙ্গে বিছানা-বালিশ দেওয়ার রেওয়াজ। বিশেষ করে হিন্দু পরিবারে। যে জিনিসের এত কদর তা নিয়ে এত কেন কথা! রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্রিন সিটি আবাসিক পল্লীতে প্রতিটি বালিশ কিনতে খরচ দেখানো হয়েছে ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা। আর ভবনে ওঠাতে বালিশপ্রতি খরচ দেখানো হয়েছে ৭৬০ টাকা। এটা নিয়ে অনেক লেখালিখি হচ্ছে। আমি বলি কী, এমন প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা দেখালে ক্ষতি কী! কত অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনার খবর পাই আমরা! যার কোনো ব্যবহার নেই। আর এটা তো মনোরম বালিশ। এ বালিশ এবং অন্যান্য দ্রব্য যেমন ফ্রিজ-টেলিভিশন থেকে শুরু করে যাবতীয় জিনিস যে অস্বাভাবিক উচ্চমূল্যে কেনা হলো তা কর্তৃপক্ষ জানতেন না? এ কাজ তো একা করা সম্ভব নয়। সরকারি অফিসে কাজের একটা নিয়ম আছে। টেন্ডার কল করা হয়, দরপত্র জমা পড়ে, সর্বনিম্ন দরদাতাকে কাজ দেওয়া হয়, প্রকিওরমেন্ট কমিটির সবাই একমত হলে তবে কাজ পায়। তার পরও সে ফাইল যায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য। তবেই ওয়ার্ক অর্ডার জারি হয়। আবার ওয়ার্ক অর্ডার পেলেই যে হয়ে গেল তাও না, কাজ চাহিদামতো না হলে বাতিল করারও বিধান আছে। তাহলে এ বালিশগুলো ওই পল্লীতে ঢুকল কী করে? আর ঢুকলই যখন দু-এক জনকে বরখাস্ত করে লাভ কী? যারা পুরো প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত সবাইকেই সাজার আওতায় আনা দরকার। বালিশের ভাগ তারাও তো কমবেশি নিয়েছেন।

বাঁশ নিয়ে যখন লেখা হয় খুবই কষ্ট পাই। বাঁশ আমাদের কত ভালোবাসার জিনিস। ছেলেবেলায় মামাবাড়িতে যেতাম বাঁশঝাড়ের আগায় বসা লম্বা লেজের দুধরাজ পাখি দেখার জন্য। বাঁশবাগানে ঝিঁ ঝিঁ দেখার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকতাম। বাঁশবাগানের মাথার ওপর চাঁদ কত না আনন্দ দিয়েছে আমাদের। বাঁশবাগানে ভূতের ভয় আছে। সে ভয়ে আনন্দও আছে। বাঁশ বড্ড কাজের জিনিস। ফুলদানি থেকে শুরু করে কুটিরশিল্পের কত জিনিস বানাতে বাঁশ লাগে। বাঁশ কেটে হয় বাঁশি। সে বাঁশির সুরে উতলা হয় কত প্রেমিকমন। গরিবের ঘরের যে বেড়া তাও তো বাঁশের। মাথার ওপর যে চাল সেটা ছাইতেও বাঁশ লাগে। বাঁশ লাগে সবজির মাচা বাঁধতে, পুকুরের ঘাট বাঁধতে, সেতু বানাতে। এমনকি মানুষের শেষযাত্রায়ও বাঁশ তার সঙ্গে থাকে। মারামারি করতে বাঁশ এক মোক্ষম অস্ত্র। মুক্তিযুদ্ধকালে আমাদের দেশীয় অস্ত্রের অন্যতম ছিল বাঁশ। তাই বাঁশ আমাদের বড়ই ভালোবাসার।

দুঃখের বিষয়, বাঁশ শব্দটি খারাপ অর্থে ব্যবহারের প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। কেউ একটু রেগে গেলেই বা কারও সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হয়ে গেলেই বলে, ‘ওকে বাঁশ দেব’ বা ‘ওকে বাঁশ দিয়েছে।’ যারা বলেন ভেবে বলেন না মোটেও। বাঁশ দিলে তো ভালোই। যে পাবে তার কাজে লাগবে। একটা ভালো বাঁশের দাম নিদেনপক্ষে ২০০ টাকা।

কবি জসীমউদ্দীন লিখেছেন-

‘বাঁশ কাটিতে যেয়ে রূপাই মারল বাঁশে দা

তল দিয়ে যায় কাদের মেয়ে হলদে পাখির ছা

বাঁশ কাটিতে বাঁশের আগায় লাগল বাঁশের বাড়ি

চাষী মেয়ের দেখে তার প্রাণ বুঝি যায় ছাড়ি।

লম্বা বাঁশের লম্বা যে ফাঁপ, আগায় বসে টিয়া

চাষীদের ওই সোনার মেয়ে কে করিবে বিয়া।

বাঁশের গায়ে বসে রূপাই ভুলল নিজের কাজ

ওই মেয়ে ত তাদের গ্রামে বদনা-বিয়ের গানে

নিয়েছিল প্রাণ কেড়ে তার চিকণ সুরের দানে।’

(নক্সী কাঁথার মাঠ)

এ কবিতা পড়ার পর বাঁশ ভালোবাসবে না এমন বেরসিক বাঙালি খুঁজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু এ বাঁশ নিয়ে বেদম কথা হচ্ছে। গাইবান্ধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নির্মাণকাজে রডের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয়েছে বাঁশ। যশোর সদর হাসপাতালের পুরাতন পুরুষ সার্জারি বিভাগের ছাদ নাকি ঠেকা দেওয়া হয়েছে বাঁশ দিয়ে। যে কোনো সময় খসে পড়তে পারে এ ছাদ। যে মানুষগুলো এখানে বাঁচার আশায় গিয়েছিল তাদের গণমৃত্যু পরোয়ানা জারি করতে পারে এ বাঁশব্যবস্থা। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের পাঁচ তলা ভবনের কংক্রিট ভেঙে রডের পরিবর্তে বাঁশ পাওয়া  গেছে। বাঁশ এখন ঘরে সীমাবদ্ধ নেই। চলে গেছে পথে। ঢাকা-সিলেট রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জের কাছাকাছি একটি ঝুঁকিপূর্ণ রেলসড়কে স্লিপারের জায়গায় ব্যবহার করা হচ্ছে বাঁশ। রাজবাড়ীর রেলসেতুতেও একই ব্যবস্থা। সিলেট-আখাউড়া রেলপথে মনু রেলসেতুর অনেক স্লিপার নষ্ট হয়ে গেছে। ৩০০ মিটার দীর্ঘ এ সেতুর ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার গতিতে রেল চলে। সেতুতে ২৮০টি স্লিপার থাকার কথা। অর্ধেক নষ্ট। সে কাজ চালাচ্ছে বাঁশ!

বাঁশ যখন এত রকম উপকার করছে তার পরও কেন এত কথা! একইভাবে অকারণ কথা হচ্ছে পুকুর নিয়ে, পর্দা নিয়ে। পুকুর নিয়ে রবীন্দ্রনাথ-নজরুল কত কবিতা, কত গান লিখেছেন। আল মাহমুদ তো পর্দা নিয়ে একটা গোটা কবিতার বই লিখে ফেললেন, ‘মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো’।

আজও গ্রামাঞ্চলে পানির প্রধান উৎস নদী, বিল, খাল, পুকুর, জলাভূমি। বরেন্দ্র অঞ্চলে ভূউপরিস্থিত পানির ব্যবহার বাড়াতে ১৬ জন কর্মকর্তা বিদেশে যাচ্ছেন প্রশিক্ষণ নিতে। তাতে খরচ পড়বে ১ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আর ৪২ মাসব্যাপী এ প্রকল্পের বাস্তবায়ন  খরচ ১২৮  কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। পত্রিকা পড়ে জানলাম, একজন খনন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, ‘এই খননবিদ্যা জানা খুবই জরুরি। এটা একাধারে আর্ট আর সায়েন্স। এ প্রশিক্ষণে জানা যাবে পুকুর বৃত্তাকার, আয়তাকার, বর্গাকৃতি, ত্রিকোণ হবে নাকি ট্রাপিজিয়াম আকৃতির হবে। এর জন্য জ্যামিতি জানা প্রয়োজন। আর পুকুরের পানি টলটলে হবে, না নীলচে হবে, নাকি ঘোলা হবে তা জানতে হলে জানতে হবে ফ্লুইড মেকানিক্স। পুকুরের পানি ধীরে বইবে নাকি জোরে বইবে, এসব জানা যাবে বায়োসায়েন্স পড়লে। কোন পাম্প দিয়ে পানি তুললে ভালো তা জানতে হবে ফিজিক্স পড়ে। শুধু তই নয়, রকেট সায়েন্সটা শিখে নিলে পুকুরের কাজ আরও সুন্দর আর অকর্ষণীয় হবে।’ সত্যি বলতে কি, ফ্লুইড সায়েন্স, রকেট সায়েন্স এসব বিদ্যের নাম আমি জানি না। আমি ভাবছি, আমাদের দেশের রাজা-বাদশাহ, জমিদার বড় বড় জনহিতৈষীরা যে মানবকল্যাণে পুকুরগুলো খনন করেছিলেন তা সেই মিস্ত্রিরা কোন দেশ থেকে এসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন? এই ধরুন রামসাগর, রাণীদীঘি বা খানজাহান আলীর দীঘির মতো বড় বড় দীঘিও তো আছে। এই দীঘি যারা কাটলেন তারা কোথায় প্রশিক্ষণ নিলেন? আর এই যে গ্রামাঞ্চলে অসংখ্য পুকুর যেগুলোয় সারা বছর পানি থাকে সেগুলো কাটা কোথায় শিখলেন? বরেন্দ্র অঞ্চলেও তো অসংখ্য পুকুর রয়েছে। এলাকার জনগণ কি তীব্র পানির সংকটে ভুগছে? ভূস্তর যদি নেমে যায় তার ইফেক্ট শুধু পুকুর নয়, ওয়াসার পানিতেও পড়বে। এবার ওয়াসার লোকেরাও কি তবে  প্রশিক্ষণের প্রজেক্ট নিয়ে বিদেশে যাবেন?

ফরিদপুর সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে একেকটি পর্দা ৩৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যে কেনা হয়েছে। কোরিয়া থেকে আনা এ পর্দার ব্যবহার নেই বছরের পর বছর। বিপুল পরিমাণ অর্থব্যয়ে অসংখ্য যন্ত্রপাতি কেনা হলেও কর্মকর্তা-কর্মচারী না থাকায় সিসিইউর কোনো কার্যক্রম নেই।

বালিশ-পর্দা-পুকুরসংক্রান্ত এসব আলোচনা আমাকে কষ্ট দেয়। কষ্ট দেয় এজন্য, চুরি যারা করে তাদের চেয়ে লাখো বার উচ্চারণ হয় বালিশ-পর্দা-পুকুর শব্দগুলো। যারা দুর্নীতি করে তাদের নাম কেন বার বার উচ্চারিত হয় না? পুরো চক্রকে কেন বিচারের আওতায় আনা হয় না? সমন্বয় কেন জোরদার করা হয় না? আমরা গর্ব করি ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে। তাই যদি হয় দেশের যে প্রান্তে যা-ই ঘটুক সবই তো কেন্দ্র থেকে জানার কথা। এসব বিষয় তদারকির জন্য জেলা, বিভাগীয় ও কেন্দ্রে কেন নিখুঁত নজরদারি হচ্ছে না? সরকারি দলের একজন মন্ত্রীকে কেন বলতে হয়, ‘এ চুরি পুকুর চুরি’। আমাদের দুর্ভাগ্য!  এমন একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ বানানোর জন্য আমরা রক্ত দিইনি। আমার আপন বড় ভাইটা রক্ত দেননি! এসব কথা যখন ভাবী, সত্যিই আমার বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
দেশে ফিরেছেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরেছেন আলী রীয়াজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

৩৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন