শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে

বালিশ নিয়ে  কেন যে এত লেখালিখি হচ্ছে বুঝতে পারছি না। বালিশ এক অনুপম জিনিস। নিত্যদিনের সঙ্গী। বালিশ ছাড়া ঘুম হয় না, বালিশ ছাড়া আরাম হয় না। মন খারাপ হলে বালিশ ভিজে যায় নয়নের জলে। যে কারণে বাংলা সাহিত্য পেয়েছে এই অসাধারণ পঙ্ক্তি, ‘বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে।’ মানুষের জীবনের অনেক আনন্দ-বেদনা-দুঃখের সাথী এই বালিশ। নিদ্রাহীন প্রহরে ঘুম না হওয়া মানুষের কষ্ট, ঘুম হওয়া মানুষের আনন্দ, অনেক খুনসুটি, প্রেম-ভালোবাসার সাক্ষী বালিশ। তাহলে কেন এই বালিশ নিয়ে এত কথা! কবি অভিজিৎ দাস বালিশের মর্ম উপলব্ধী করে লিখেছেন-

‘সবাই আমায় ভুল বুঝলেও তুমি কর না কোনো নালিশ

মোরা পরস্পরের জন্য সৃষ্ট আমি আর আমার বালিশ।’

এ দুটি লাইনেই বোঝা যায় বালিশ কত সংবেদনশীল। কত আপন!

বালিশের ব্যবহার বহুবিধ। বালিশ মাথায় ব্যবহারের জিনিস হলেও শুধু মাথায় এটা ব্যবহার হয় না। কেউ ব্যবহার করেন পিঠের নিচে, কেউ পায়ের নিচে আর কেউ বুকে জড়িয়ে। বালিশ কিন্তু টুঁশব্দ করে না। সব যাতনা নীরবে সয়ে যায়।

ছেলেবেলায় দেখেছি মা-বোনেরা কত যত্ন করে বালিশের কভারে সুই-সুতার কাজ করতেন। ফুলপাতার নানান ডিজাইন। কখনো এক কোণে, কখনো দুই কোণে, কখনো বা কভারের মাঝখানে। বালিশের কভার হতো সাদা রঙের। কত যত্নে সেই কভারে ঝালর বানাতেন। এখন সেসব নেই। নানান ধরনের অজস্র বালিশে বাজার সয়লাব। মখমল থেকে শুরু করে শার্টিন সিল্ক কভারের মূল্যবান বালিশের ছড়াছড়ি। রাবারের বালিশও আছে জায়গা বাঁচাবার জন্য। বালিশের কভারে ফিতা দিয়ে বাঁধার চল আজ আর  নেই। কভারের মধ্যে বালিশটা চালান করে দিলেই হয়। ব্যাপারটা যে কত অকার্যকর বোঝা যায় যখন প্রায়শই কভার থেকে বালিশের অর্ধাংশ বা পুরোটাই বেরিয়ে আসে। আর একটা অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে শিমুল তুলায় লাল শালুর যে বালিশ সে বালিশে শুলে মাথায় যে আরাম হয় অন্য তুলা বা অন্য কাপড়ের খোলে তা হয় না। একই কথা লেপের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এখন আবার এক অদ্ভুত বালিশ বাজারে পাওয়া যায়। তাতে কাপড়ের টুকরো ভরা। সেই টুকরোর মধ্যে থাকে নরম খসখসে মোটা সুতি সিল্ক সবরকম কাপড়। এই সর্বজিনিসের সমাহারে যে বালিশ তৈরি হয় তাতে মাথার আরাম না হয়ে ঘাড়ের ব্যথা অবধারিত হয়। এগুলোর নাম নাকি ‘ছাট’। আগের দিনের দরজিদের মাথায় এই ছাট বিক্রির চিন্তা আসেনি। আমরা বরং টুকরো কাপড় কুড়িয়ে পুতুল বানাতাম।

বিয়েশাদিতে খাট-পালংয়ের সঙ্গে বিছানা-বালিশ দেওয়ার রেওয়াজ। বিশেষ করে হিন্দু পরিবারে। যে জিনিসের এত কদর তা নিয়ে এত কেন কথা! রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্রিন সিটি আবাসিক পল্লীতে প্রতিটি বালিশ কিনতে খরচ দেখানো হয়েছে ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা। আর ভবনে ওঠাতে বালিশপ্রতি খরচ দেখানো হয়েছে ৭৬০ টাকা। এটা নিয়ে অনেক লেখালিখি হচ্ছে। আমি বলি কী, এমন প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা দেখালে ক্ষতি কী! কত অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনার খবর পাই আমরা! যার কোনো ব্যবহার নেই। আর এটা তো মনোরম বালিশ। এ বালিশ এবং অন্যান্য দ্রব্য যেমন ফ্রিজ-টেলিভিশন থেকে শুরু করে যাবতীয় জিনিস যে অস্বাভাবিক উচ্চমূল্যে কেনা হলো তা কর্তৃপক্ষ জানতেন না? এ কাজ তো একা করা সম্ভব নয়। সরকারি অফিসে কাজের একটা নিয়ম আছে। টেন্ডার কল করা হয়, দরপত্র জমা পড়ে, সর্বনিম্ন দরদাতাকে কাজ দেওয়া হয়, প্রকিওরমেন্ট কমিটির সবাই একমত হলে তবে কাজ পায়। তার পরও সে ফাইল যায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য। তবেই ওয়ার্ক অর্ডার জারি হয়। আবার ওয়ার্ক অর্ডার পেলেই যে হয়ে গেল তাও না, কাজ চাহিদামতো না হলে বাতিল করারও বিধান আছে। তাহলে এ বালিশগুলো ওই পল্লীতে ঢুকল কী করে? আর ঢুকলই যখন দু-এক জনকে বরখাস্ত করে লাভ কী? যারা পুরো প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত সবাইকেই সাজার আওতায় আনা দরকার। বালিশের ভাগ তারাও তো কমবেশি নিয়েছেন।

বাঁশ নিয়ে যখন লেখা হয় খুবই কষ্ট পাই। বাঁশ আমাদের কত ভালোবাসার জিনিস। ছেলেবেলায় মামাবাড়িতে যেতাম বাঁশঝাড়ের আগায় বসা লম্বা লেজের দুধরাজ পাখি দেখার জন্য। বাঁশবাগানে ঝিঁ ঝিঁ দেখার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকতাম। বাঁশবাগানের মাথার ওপর চাঁদ কত না আনন্দ দিয়েছে আমাদের। বাঁশবাগানে ভূতের ভয় আছে। সে ভয়ে আনন্দও আছে। বাঁশ বড্ড কাজের জিনিস। ফুলদানি থেকে শুরু করে কুটিরশিল্পের কত জিনিস বানাতে বাঁশ লাগে। বাঁশ কেটে হয় বাঁশি। সে বাঁশির সুরে উতলা হয় কত প্রেমিকমন। গরিবের ঘরের যে বেড়া তাও তো বাঁশের। মাথার ওপর যে চাল সেটা ছাইতেও বাঁশ লাগে। বাঁশ লাগে সবজির মাচা বাঁধতে, পুকুরের ঘাট বাঁধতে, সেতু বানাতে। এমনকি মানুষের শেষযাত্রায়ও বাঁশ তার সঙ্গে থাকে। মারামারি করতে বাঁশ এক মোক্ষম অস্ত্র। মুক্তিযুদ্ধকালে আমাদের দেশীয় অস্ত্রের অন্যতম ছিল বাঁশ। তাই বাঁশ আমাদের বড়ই ভালোবাসার।

দুঃখের বিষয়, বাঁশ শব্দটি খারাপ অর্থে ব্যবহারের প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। কেউ একটু রেগে গেলেই বা কারও সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হয়ে গেলেই বলে, ‘ওকে বাঁশ দেব’ বা ‘ওকে বাঁশ দিয়েছে।’ যারা বলেন ভেবে বলেন না মোটেও। বাঁশ দিলে তো ভালোই। যে পাবে তার কাজে লাগবে। একটা ভালো বাঁশের দাম নিদেনপক্ষে ২০০ টাকা।

কবি জসীমউদ্দীন লিখেছেন-

‘বাঁশ কাটিতে যেয়ে রূপাই মারল বাঁশে দা

তল দিয়ে যায় কাদের মেয়ে হলদে পাখির ছা

বাঁশ কাটিতে বাঁশের আগায় লাগল বাঁশের বাড়ি

চাষী মেয়ের দেখে তার প্রাণ বুঝি যায় ছাড়ি।

লম্বা বাঁশের লম্বা যে ফাঁপ, আগায় বসে টিয়া

চাষীদের ওই সোনার মেয়ে কে করিবে বিয়া।

বাঁশের গায়ে বসে রূপাই ভুলল নিজের কাজ

ওই মেয়ে ত তাদের গ্রামে বদনা-বিয়ের গানে

নিয়েছিল প্রাণ কেড়ে তার চিকণ সুরের দানে।’

(নক্সী কাঁথার মাঠ)

এ কবিতা পড়ার পর বাঁশ ভালোবাসবে না এমন বেরসিক বাঙালি খুঁজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু এ বাঁশ নিয়ে বেদম কথা হচ্ছে। গাইবান্ধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নির্মাণকাজে রডের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয়েছে বাঁশ। যশোর সদর হাসপাতালের পুরাতন পুরুষ সার্জারি বিভাগের ছাদ নাকি ঠেকা দেওয়া হয়েছে বাঁশ দিয়ে। যে কোনো সময় খসে পড়তে পারে এ ছাদ। যে মানুষগুলো এখানে বাঁচার আশায় গিয়েছিল তাদের গণমৃত্যু পরোয়ানা জারি করতে পারে এ বাঁশব্যবস্থা। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের পাঁচ তলা ভবনের কংক্রিট ভেঙে রডের পরিবর্তে বাঁশ পাওয়া  গেছে। বাঁশ এখন ঘরে সীমাবদ্ধ নেই। চলে গেছে পথে। ঢাকা-সিলেট রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জের কাছাকাছি একটি ঝুঁকিপূর্ণ রেলসড়কে স্লিপারের জায়গায় ব্যবহার করা হচ্ছে বাঁশ। রাজবাড়ীর রেলসেতুতেও একই ব্যবস্থা। সিলেট-আখাউড়া রেলপথে মনু রেলসেতুর অনেক স্লিপার নষ্ট হয়ে গেছে। ৩০০ মিটার দীর্ঘ এ সেতুর ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার গতিতে রেল চলে। সেতুতে ২৮০টি স্লিপার থাকার কথা। অর্ধেক নষ্ট। সে কাজ চালাচ্ছে বাঁশ!

বাঁশ যখন এত রকম উপকার করছে তার পরও কেন এত কথা! একইভাবে অকারণ কথা হচ্ছে পুকুর নিয়ে, পর্দা নিয়ে। পুকুর নিয়ে রবীন্দ্রনাথ-নজরুল কত কবিতা, কত গান লিখেছেন। আল মাহমুদ তো পর্দা নিয়ে একটা গোটা কবিতার বই লিখে ফেললেন, ‘মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো’।

আজও গ্রামাঞ্চলে পানির প্রধান উৎস নদী, বিল, খাল, পুকুর, জলাভূমি। বরেন্দ্র অঞ্চলে ভূউপরিস্থিত পানির ব্যবহার বাড়াতে ১৬ জন কর্মকর্তা বিদেশে যাচ্ছেন প্রশিক্ষণ নিতে। তাতে খরচ পড়বে ১ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আর ৪২ মাসব্যাপী এ প্রকল্পের বাস্তবায়ন  খরচ ১২৮  কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। পত্রিকা পড়ে জানলাম, একজন খনন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, ‘এই খননবিদ্যা জানা খুবই জরুরি। এটা একাধারে আর্ট আর সায়েন্স। এ প্রশিক্ষণে জানা যাবে পুকুর বৃত্তাকার, আয়তাকার, বর্গাকৃতি, ত্রিকোণ হবে নাকি ট্রাপিজিয়াম আকৃতির হবে। এর জন্য জ্যামিতি জানা প্রয়োজন। আর পুকুরের পানি টলটলে হবে, না নীলচে হবে, নাকি ঘোলা হবে তা জানতে হলে জানতে হবে ফ্লুইড মেকানিক্স। পুকুরের পানি ধীরে বইবে নাকি জোরে বইবে, এসব জানা যাবে বায়োসায়েন্স পড়লে। কোন পাম্প দিয়ে পানি তুললে ভালো তা জানতে হবে ফিজিক্স পড়ে। শুধু তই নয়, রকেট সায়েন্সটা শিখে নিলে পুকুরের কাজ আরও সুন্দর আর অকর্ষণীয় হবে।’ সত্যি বলতে কি, ফ্লুইড সায়েন্স, রকেট সায়েন্স এসব বিদ্যের নাম আমি জানি না। আমি ভাবছি, আমাদের দেশের রাজা-বাদশাহ, জমিদার বড় বড় জনহিতৈষীরা যে মানবকল্যাণে পুকুরগুলো খনন করেছিলেন তা সেই মিস্ত্রিরা কোন দেশ থেকে এসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন? এই ধরুন রামসাগর, রাণীদীঘি বা খানজাহান আলীর দীঘির মতো বড় বড় দীঘিও তো আছে। এই দীঘি যারা কাটলেন তারা কোথায় প্রশিক্ষণ নিলেন? আর এই যে গ্রামাঞ্চলে অসংখ্য পুকুর যেগুলোয় সারা বছর পানি থাকে সেগুলো কাটা কোথায় শিখলেন? বরেন্দ্র অঞ্চলেও তো অসংখ্য পুকুর রয়েছে। এলাকার জনগণ কি তীব্র পানির সংকটে ভুগছে? ভূস্তর যদি নেমে যায় তার ইফেক্ট শুধু পুকুর নয়, ওয়াসার পানিতেও পড়বে। এবার ওয়াসার লোকেরাও কি তবে  প্রশিক্ষণের প্রজেক্ট নিয়ে বিদেশে যাবেন?

ফরিদপুর সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে একেকটি পর্দা ৩৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যে কেনা হয়েছে। কোরিয়া থেকে আনা এ পর্দার ব্যবহার নেই বছরের পর বছর। বিপুল পরিমাণ অর্থব্যয়ে অসংখ্য যন্ত্রপাতি কেনা হলেও কর্মকর্তা-কর্মচারী না থাকায় সিসিইউর কোনো কার্যক্রম নেই।

বালিশ-পর্দা-পুকুরসংক্রান্ত এসব আলোচনা আমাকে কষ্ট দেয়। কষ্ট দেয় এজন্য, চুরি যারা করে তাদের চেয়ে লাখো বার উচ্চারণ হয় বালিশ-পর্দা-পুকুর শব্দগুলো। যারা দুর্নীতি করে তাদের নাম কেন বার বার উচ্চারিত হয় না? পুরো চক্রকে কেন বিচারের আওতায় আনা হয় না? সমন্বয় কেন জোরদার করা হয় না? আমরা গর্ব করি ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে। তাই যদি হয় দেশের যে প্রান্তে যা-ই ঘটুক সবই তো কেন্দ্র থেকে জানার কথা। এসব বিষয় তদারকির জন্য জেলা, বিভাগীয় ও কেন্দ্রে কেন নিখুঁত নজরদারি হচ্ছে না? সরকারি দলের একজন মন্ত্রীকে কেন বলতে হয়, ‘এ চুরি পুকুর চুরি’। আমাদের দুর্ভাগ্য!  এমন একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ বানানোর জন্য আমরা রক্ত দিইনি। আমার আপন বড় ভাইটা রক্ত দেননি! এসব কথা যখন ভাবী, সত্যিই আমার বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১৭ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা