শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে

বালিশ নিয়ে  কেন যে এত লেখালিখি হচ্ছে বুঝতে পারছি না। বালিশ এক অনুপম জিনিস। নিত্যদিনের সঙ্গী। বালিশ ছাড়া ঘুম হয় না, বালিশ ছাড়া আরাম হয় না। মন খারাপ হলে বালিশ ভিজে যায় নয়নের জলে। যে কারণে বাংলা সাহিত্য পেয়েছে এই অসাধারণ পঙ্ক্তি, ‘বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে।’ মানুষের জীবনের অনেক আনন্দ-বেদনা-দুঃখের সাথী এই বালিশ। নিদ্রাহীন প্রহরে ঘুম না হওয়া মানুষের কষ্ট, ঘুম হওয়া মানুষের আনন্দ, অনেক খুনসুটি, প্রেম-ভালোবাসার সাক্ষী বালিশ। তাহলে কেন এই বালিশ নিয়ে এত কথা! কবি অভিজিৎ দাস বালিশের মর্ম উপলব্ধী করে লিখেছেন-

‘সবাই আমায় ভুল বুঝলেও তুমি কর না কোনো নালিশ

মোরা পরস্পরের জন্য সৃষ্ট আমি আর আমার বালিশ।’

এ দুটি লাইনেই বোঝা যায় বালিশ কত সংবেদনশীল। কত আপন!

বালিশের ব্যবহার বহুবিধ। বালিশ মাথায় ব্যবহারের জিনিস হলেও শুধু মাথায় এটা ব্যবহার হয় না। কেউ ব্যবহার করেন পিঠের নিচে, কেউ পায়ের নিচে আর কেউ বুকে জড়িয়ে। বালিশ কিন্তু টুঁশব্দ করে না। সব যাতনা নীরবে সয়ে যায়।

ছেলেবেলায় দেখেছি মা-বোনেরা কত যত্ন করে বালিশের কভারে সুই-সুতার কাজ করতেন। ফুলপাতার নানান ডিজাইন। কখনো এক কোণে, কখনো দুই কোণে, কখনো বা কভারের মাঝখানে। বালিশের কভার হতো সাদা রঙের। কত যত্নে সেই কভারে ঝালর বানাতেন। এখন সেসব নেই। নানান ধরনের অজস্র বালিশে বাজার সয়লাব। মখমল থেকে শুরু করে শার্টিন সিল্ক কভারের মূল্যবান বালিশের ছড়াছড়ি। রাবারের বালিশও আছে জায়গা বাঁচাবার জন্য। বালিশের কভারে ফিতা দিয়ে বাঁধার চল আজ আর  নেই। কভারের মধ্যে বালিশটা চালান করে দিলেই হয়। ব্যাপারটা যে কত অকার্যকর বোঝা যায় যখন প্রায়শই কভার থেকে বালিশের অর্ধাংশ বা পুরোটাই বেরিয়ে আসে। আর একটা অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে শিমুল তুলায় লাল শালুর যে বালিশ সে বালিশে শুলে মাথায় যে আরাম হয় অন্য তুলা বা অন্য কাপড়ের খোলে তা হয় না। একই কথা লেপের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এখন আবার এক অদ্ভুত বালিশ বাজারে পাওয়া যায়। তাতে কাপড়ের টুকরো ভরা। সেই টুকরোর মধ্যে থাকে নরম খসখসে মোটা সুতি সিল্ক সবরকম কাপড়। এই সর্বজিনিসের সমাহারে যে বালিশ তৈরি হয় তাতে মাথার আরাম না হয়ে ঘাড়ের ব্যথা অবধারিত হয়। এগুলোর নাম নাকি ‘ছাট’। আগের দিনের দরজিদের মাথায় এই ছাট বিক্রির চিন্তা আসেনি। আমরা বরং টুকরো কাপড় কুড়িয়ে পুতুল বানাতাম।

বিয়েশাদিতে খাট-পালংয়ের সঙ্গে বিছানা-বালিশ দেওয়ার রেওয়াজ। বিশেষ করে হিন্দু পরিবারে। যে জিনিসের এত কদর তা নিয়ে এত কেন কথা! রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্রিন সিটি আবাসিক পল্লীতে প্রতিটি বালিশ কিনতে খরচ দেখানো হয়েছে ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা। আর ভবনে ওঠাতে বালিশপ্রতি খরচ দেখানো হয়েছে ৭৬০ টাকা। এটা নিয়ে অনেক লেখালিখি হচ্ছে। আমি বলি কী, এমন প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা দেখালে ক্ষতি কী! কত অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনার খবর পাই আমরা! যার কোনো ব্যবহার নেই। আর এটা তো মনোরম বালিশ। এ বালিশ এবং অন্যান্য দ্রব্য যেমন ফ্রিজ-টেলিভিশন থেকে শুরু করে যাবতীয় জিনিস যে অস্বাভাবিক উচ্চমূল্যে কেনা হলো তা কর্তৃপক্ষ জানতেন না? এ কাজ তো একা করা সম্ভব নয়। সরকারি অফিসে কাজের একটা নিয়ম আছে। টেন্ডার কল করা হয়, দরপত্র জমা পড়ে, সর্বনিম্ন দরদাতাকে কাজ দেওয়া হয়, প্রকিওরমেন্ট কমিটির সবাই একমত হলে তবে কাজ পায়। তার পরও সে ফাইল যায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য। তবেই ওয়ার্ক অর্ডার জারি হয়। আবার ওয়ার্ক অর্ডার পেলেই যে হয়ে গেল তাও না, কাজ চাহিদামতো না হলে বাতিল করারও বিধান আছে। তাহলে এ বালিশগুলো ওই পল্লীতে ঢুকল কী করে? আর ঢুকলই যখন দু-এক জনকে বরখাস্ত করে লাভ কী? যারা পুরো প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত সবাইকেই সাজার আওতায় আনা দরকার। বালিশের ভাগ তারাও তো কমবেশি নিয়েছেন।

বাঁশ নিয়ে যখন লেখা হয় খুবই কষ্ট পাই। বাঁশ আমাদের কত ভালোবাসার জিনিস। ছেলেবেলায় মামাবাড়িতে যেতাম বাঁশঝাড়ের আগায় বসা লম্বা লেজের দুধরাজ পাখি দেখার জন্য। বাঁশবাগানে ঝিঁ ঝিঁ দেখার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকতাম। বাঁশবাগানের মাথার ওপর চাঁদ কত না আনন্দ দিয়েছে আমাদের। বাঁশবাগানে ভূতের ভয় আছে। সে ভয়ে আনন্দও আছে। বাঁশ বড্ড কাজের জিনিস। ফুলদানি থেকে শুরু করে কুটিরশিল্পের কত জিনিস বানাতে বাঁশ লাগে। বাঁশ কেটে হয় বাঁশি। সে বাঁশির সুরে উতলা হয় কত প্রেমিকমন। গরিবের ঘরের যে বেড়া তাও তো বাঁশের। মাথার ওপর যে চাল সেটা ছাইতেও বাঁশ লাগে। বাঁশ লাগে সবজির মাচা বাঁধতে, পুকুরের ঘাট বাঁধতে, সেতু বানাতে। এমনকি মানুষের শেষযাত্রায়ও বাঁশ তার সঙ্গে থাকে। মারামারি করতে বাঁশ এক মোক্ষম অস্ত্র। মুক্তিযুদ্ধকালে আমাদের দেশীয় অস্ত্রের অন্যতম ছিল বাঁশ। তাই বাঁশ আমাদের বড়ই ভালোবাসার।

দুঃখের বিষয়, বাঁশ শব্দটি খারাপ অর্থে ব্যবহারের প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। কেউ একটু রেগে গেলেই বা কারও সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হয়ে গেলেই বলে, ‘ওকে বাঁশ দেব’ বা ‘ওকে বাঁশ দিয়েছে।’ যারা বলেন ভেবে বলেন না মোটেও। বাঁশ দিলে তো ভালোই। যে পাবে তার কাজে লাগবে। একটা ভালো বাঁশের দাম নিদেনপক্ষে ২০০ টাকা।

কবি জসীমউদ্দীন লিখেছেন-

‘বাঁশ কাটিতে যেয়ে রূপাই মারল বাঁশে দা

তল দিয়ে যায় কাদের মেয়ে হলদে পাখির ছা

বাঁশ কাটিতে বাঁশের আগায় লাগল বাঁশের বাড়ি

চাষী মেয়ের দেখে তার প্রাণ বুঝি যায় ছাড়ি।

লম্বা বাঁশের লম্বা যে ফাঁপ, আগায় বসে টিয়া

চাষীদের ওই সোনার মেয়ে কে করিবে বিয়া।

বাঁশের গায়ে বসে রূপাই ভুলল নিজের কাজ

ওই মেয়ে ত তাদের গ্রামে বদনা-বিয়ের গানে

নিয়েছিল প্রাণ কেড়ে তার চিকণ সুরের দানে।’

(নক্সী কাঁথার মাঠ)

এ কবিতা পড়ার পর বাঁশ ভালোবাসবে না এমন বেরসিক বাঙালি খুঁজে পাওয়া যাবে না। কিন্তু এ বাঁশ নিয়ে বেদম কথা হচ্ছে। গাইবান্ধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নির্মাণকাজে রডের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয়েছে বাঁশ। যশোর সদর হাসপাতালের পুরাতন পুরুষ সার্জারি বিভাগের ছাদ নাকি ঠেকা দেওয়া হয়েছে বাঁশ দিয়ে। যে কোনো সময় খসে পড়তে পারে এ ছাদ। যে মানুষগুলো এখানে বাঁচার আশায় গিয়েছিল তাদের গণমৃত্যু পরোয়ানা জারি করতে পারে এ বাঁশব্যবস্থা। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের পাঁচ তলা ভবনের কংক্রিট ভেঙে রডের পরিবর্তে বাঁশ পাওয়া  গেছে। বাঁশ এখন ঘরে সীমাবদ্ধ নেই। চলে গেছে পথে। ঢাকা-সিলেট রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জের কাছাকাছি একটি ঝুঁকিপূর্ণ রেলসড়কে স্লিপারের জায়গায় ব্যবহার করা হচ্ছে বাঁশ। রাজবাড়ীর রেলসেতুতেও একই ব্যবস্থা। সিলেট-আখাউড়া রেলপথে মনু রেলসেতুর অনেক স্লিপার নষ্ট হয়ে গেছে। ৩০০ মিটার দীর্ঘ এ সেতুর ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার গতিতে রেল চলে। সেতুতে ২৮০টি স্লিপার থাকার কথা। অর্ধেক নষ্ট। সে কাজ চালাচ্ছে বাঁশ!

বাঁশ যখন এত রকম উপকার করছে তার পরও কেন এত কথা! একইভাবে অকারণ কথা হচ্ছে পুকুর নিয়ে, পর্দা নিয়ে। পুকুর নিয়ে রবীন্দ্রনাথ-নজরুল কত কবিতা, কত গান লিখেছেন। আল মাহমুদ তো পর্দা নিয়ে একটা গোটা কবিতার বই লিখে ফেললেন, ‘মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো’।

আজও গ্রামাঞ্চলে পানির প্রধান উৎস নদী, বিল, খাল, পুকুর, জলাভূমি। বরেন্দ্র অঞ্চলে ভূউপরিস্থিত পানির ব্যবহার বাড়াতে ১৬ জন কর্মকর্তা বিদেশে যাচ্ছেন প্রশিক্ষণ নিতে। তাতে খরচ পড়বে ১ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আর ৪২ মাসব্যাপী এ প্রকল্পের বাস্তবায়ন  খরচ ১২৮  কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। পত্রিকা পড়ে জানলাম, একজন খনন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, ‘এই খননবিদ্যা জানা খুবই জরুরি। এটা একাধারে আর্ট আর সায়েন্স। এ প্রশিক্ষণে জানা যাবে পুকুর বৃত্তাকার, আয়তাকার, বর্গাকৃতি, ত্রিকোণ হবে নাকি ট্রাপিজিয়াম আকৃতির হবে। এর জন্য জ্যামিতি জানা প্রয়োজন। আর পুকুরের পানি টলটলে হবে, না নীলচে হবে, নাকি ঘোলা হবে তা জানতে হলে জানতে হবে ফ্লুইড মেকানিক্স। পুকুরের পানি ধীরে বইবে নাকি জোরে বইবে, এসব জানা যাবে বায়োসায়েন্স পড়লে। কোন পাম্প দিয়ে পানি তুললে ভালো তা জানতে হবে ফিজিক্স পড়ে। শুধু তই নয়, রকেট সায়েন্সটা শিখে নিলে পুকুরের কাজ আরও সুন্দর আর অকর্ষণীয় হবে।’ সত্যি বলতে কি, ফ্লুইড সায়েন্স, রকেট সায়েন্স এসব বিদ্যের নাম আমি জানি না। আমি ভাবছি, আমাদের দেশের রাজা-বাদশাহ, জমিদার বড় বড় জনহিতৈষীরা যে মানবকল্যাণে পুকুরগুলো খনন করেছিলেন তা সেই মিস্ত্রিরা কোন দেশ থেকে এসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন? এই ধরুন রামসাগর, রাণীদীঘি বা খানজাহান আলীর দীঘির মতো বড় বড় দীঘিও তো আছে। এই দীঘি যারা কাটলেন তারা কোথায় প্রশিক্ষণ নিলেন? আর এই যে গ্রামাঞ্চলে অসংখ্য পুকুর যেগুলোয় সারা বছর পানি থাকে সেগুলো কাটা কোথায় শিখলেন? বরেন্দ্র অঞ্চলেও তো অসংখ্য পুকুর রয়েছে। এলাকার জনগণ কি তীব্র পানির সংকটে ভুগছে? ভূস্তর যদি নেমে যায় তার ইফেক্ট শুধু পুকুর নয়, ওয়াসার পানিতেও পড়বে। এবার ওয়াসার লোকেরাও কি তবে  প্রশিক্ষণের প্রজেক্ট নিয়ে বিদেশে যাবেন?

ফরিদপুর সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে একেকটি পর্দা ৩৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যে কেনা হয়েছে। কোরিয়া থেকে আনা এ পর্দার ব্যবহার নেই বছরের পর বছর। বিপুল পরিমাণ অর্থব্যয়ে অসংখ্য যন্ত্রপাতি কেনা হলেও কর্মকর্তা-কর্মচারী না থাকায় সিসিইউর কোনো কার্যক্রম নেই।

বালিশ-পর্দা-পুকুরসংক্রান্ত এসব আলোচনা আমাকে কষ্ট দেয়। কষ্ট দেয় এজন্য, চুরি যারা করে তাদের চেয়ে লাখো বার উচ্চারণ হয় বালিশ-পর্দা-পুকুর শব্দগুলো। যারা দুর্নীতি করে তাদের নাম কেন বার বার উচ্চারিত হয় না? পুরো চক্রকে কেন বিচারের আওতায় আনা হয় না? সমন্বয় কেন জোরদার করা হয় না? আমরা গর্ব করি ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে। তাই যদি হয় দেশের যে প্রান্তে যা-ই ঘটুক সবই তো কেন্দ্র থেকে জানার কথা। এসব বিষয় তদারকির জন্য জেলা, বিভাগীয় ও কেন্দ্রে কেন নিখুঁত নজরদারি হচ্ছে না? সরকারি দলের একজন মন্ত্রীকে কেন বলতে হয়, ‘এ চুরি পুকুর চুরি’। আমাদের দুর্ভাগ্য!  এমন একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ বানানোর জন্য আমরা রক্ত দিইনি। আমার আপন বড় ভাইটা রক্ত দেননি! এসব কথা যখন ভাবী, সত্যিই আমার বালিশ ভিজিয়া যায় নয়নের জলে।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের
আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ
খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা
এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতাকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতাকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম