শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বাঙালিরা বাংলা চায় নাকি হিন্দি চায়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালিরা বাংলা চায় নাকি হিন্দি চায়

কানাডায় দুটো ভাষা, ইংরেজি আর ফরাসি। এই দুটো মাত্র ভাষার মানুষের এক দেশে থাকা নিয়ে কম ঝগড়া-ঝাঁটি, কম বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন হয়নি। বেলজিয়ামে তিনটে ভাষা, ফরাসি, জার্মান আর ফ্লেমিশ। এই তিন ভাষাভাষীর মধ্যে হিংসে, দ্বেষ, রেশারেশির শেষ নেই। অথচ আশ্চর্য, এই পৃথিবীরই একটি দেশ ভারত, যেখানে ৭৮০টি ভাষা। এই ভাষার জন্য বিচ্ছিন্ন হতে কেউ চায়নি। এখানেই ভারতের মহত্ত্ব। শুধু ভাষাই নয়, ভারত টিকে আছে হরেক রকম ধর্ম, বর্ণ, মত, পথ নিয়ে।

পৃথিবীতে মোট ৭১১১টি ভাষা। প্রতি দু’সপ্তাহে একটি করে ভাষা হারিয়ে যাচ্ছে। গত ৫০ বছরে ভারতের ২২০টি ভাষা হারিয়ে গেছে। এথনোলগের মতে, ভারতের জীবিত ভাষার সংখ্যা এখন ৪১৫। অফিশিয়াল ভাষা ২৩টি। হিন্দি, বাংলা, তেলুগু, মারাঠী, তামিল, উর্দু, কন্নড়, গুজরাটি, ওড়িয়া, মালয়ালাম ইত্যাদি। রাষ্ট্র ভাষা বলতে যা বোঝায়, তা ভারতে নেই। কেন্দ্রীয় সরকার দুটো ভাষা ব্যবহার করে, আর রাজ্য সরকার সাধারণত রাজ্যের নিজস্ব ভাষা ব্যবহার করে।

তা এই অবস্থায় দেশের সব মানুষের মুখের ভাষা যেন হিন্দি হয়ে ওঠে তার চেষ্টা করছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেছেন, ‘‘হিন্দি ভাষাই ভারতের ঐক্যকে ধরে রাখতে পারে। কারণ, বহু ভাষাভাষীর এই দেশে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ কথা বলেন এই ভাষাতেই। বিশ্বে ভারতের পরিচিতির জন্য একটা নির্দিষ্ট ভাষার খুবই প্রয়োজন। দেশের কোনও ভাষা যদি ভারতের ঐক্য ও সংহতিকে অটুট রাখতে পারে, তবে তা বহুপ্রচলিত হিন্দি ভাষাই।’’ কোনও একটি দিনকে তিনি হিন্দি দিবস হিসেবে ঘোষণা দিয়ে মাতৃভাষার পাশাপাশি হিন্দির ব্যবহার বাড়ানোর জন্য দেশবাসীর কাছে অনুরোধ করেছেন। জানি না, ভাষা নিয়ে হঠাৎ কোথায় এত সমস্যা হলো, যে, হিন্দিকে সবার মুখের ভাষা করা ছাড়া তিনি আর উপায় দেখছেন না।

দক্ষিণ ভারতে হিন্দি ভাষার চর্চা একেবারে নেই বললেই চলে। মানুষ ওখানে নিজের মাতৃভাষায় কথা বলেন, যাঁরা মাতৃভাষাটি জানেন না, তাদের সঙ্গে কথা বলেন ইংরেজিতে। হিন্দি ওঁরা জানেন না, জানলেও বলেন না। কিন্তু জাতীয় শিক্ষানীতির খসড়ায় হিন্দি ভাষা শিক্ষাকে স্কুলে বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ করা হয়েছে। তামিলনাড়ুর সবকটি বিরোধী দলই এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে। এমন কী দক্ষিণ ভারতের সরকারি দলের লোকেরাও প্রতিবাদে শামিল হয়েছেন। তামিল নাড়ুর ডিএমকে নেতা স্ট্যালিন বলেছেন ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উচিত অমিত শাহের বক্তব্যের ব্যাখ্যা দেওয়া। না হলে ডিএমকে আর একটি ভাষা আন্দোলনের প্রস্তুতি নেবে। এটা কি ইন্ডিয়া না হিন্দিয়া? ভারতের অর্থ বৈচিত্র্যের মধ্যেই ঐক্য। বিজেপিশাসিত সরকার এটাকে ভেঙে ফেলতে চাইছে ও তার বিরুদ্ধে যেতে চাইছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর মন্তব্য প্রত্যাহার করুন। তামিলনাড়ুর মানুষের রক্তে হিন্দি নেই। আমরা সব সময়েই হিন্দি চাপিয়ে দেওয়ার বিরোধিতা করে এসেছি। রেল, পোস্ট অফিসে নিয়োগ পরীক্ষায় হিন্দির ব্যবহার নিয়েও সরব হয়েছি। আমরা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই বক্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করছি।’ কর্ণাটকেও তীব্র প্রতিবাদ হচ্ছে, নেতারা বলছেন, ‘আমরা হিন্দি ভাষার বিরুদ্ধে নই, কিন্তু, তা চাপিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে। আজ দেশজুড়ে হিন্দি দিবস পালন করছে কেন্দ্রীয় সরকার। সরকারি ভাষা হিসাবে কবে হিন্দির সঙ্গে কন্নড় ভাষা দিবসও পালিত হবে?’ অন্ধ্র প্রদেশ থেকে প্রতিবাদ আসছে, ‘হিন্দি সব ভারতবাসীর মাতৃভাষা নয়। আপনি কি এ দেশের বহু ভাষার বৈচিত্র্য ও সৌন্দর্যের প্রশংসা করবেন? সংবিধানের ২৯ নম্বর অনুচ্ছেদ প্রত্যেক ভারতীয়কে পৃথক ভাষা, লিপি ও সংস্কৃতির অধিকার দিয়েছে।’ কেউ কেউ বলছেন, “রাজ্যে রাজ্যে হিন্দি চাপিয়ে দেওয়ার ব্যাপারটি আরএসএসের ‘হিন্দু-হিন্দি-হিন্দুস্তান’ নীতির অংশ। দেশকে হিন্দি দিয়ে বাঁধার কথা বলছেন, কিন্তু আসলে তা বিভাজনের দিকেই যাবে।”

দক্ষিণ ভারতের আরও একটি রাজ্য কেরালা। কেরালার কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর একটি কার্টুন নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেছেন। জঙ্গলে বাঘ, হাতি, বাজপাখি, শেয়াল, শিম্পাঞ্জি সকলেই হাঁসের ডাক ডাকছে। তা দেখে জলাশয়ে একটি হাঁস আরেকটি হাঁসকে বলছে, আমরা ভাষা-নীতি নিয়ে বাড়াবাড়ি করিনি তো? আরেকটি ময়ূরের কার্টুনও ছড়িয়েছে টুইটারে, যার পেখমের নানা পালকে নানা ভাষার নাম। পাশের ছবিতেই দেখা যাচ্ছে ময়ূরের পেখমে কেবল একটিই পালক, তাতে লেখা ‘হিন্দি’। হিন্দি চাপিয়ে দেওয়ার প্রস্তাবকে রীতিমতো ব্যঙ্গ করা হচ্ছে টুইটার-ফেসবুকে।

বাঙলায় বরং হিন্দি চাপিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে আন্দোলন কমই হচ্ছে। বাঙালি কি ভালোবাসে নিজের ভাষাকে? আমার অভিজ্ঞতা বলে, অধিকাংশ বাঙালিরই বাংলা ভাষা এবং বাংলা সংস্কৃতি নিয়ে কোনও গৌরব নেই। পূর্ব বাংলায় দেখি বাংলা ভাষা এবং বাংলা সংস্কৃতির ওপর ধর্মের নামে আরবি ভাষা এবং আরবি সংস্কৃতি চাপানোর উৎসব, পশ্চিমবঙ্গে সর্ব ভারতীয় হওয়ার নামে বাংলা ভাষা এবং বাংলা সংস্কৃতির ওপর হিন্দি ভাষা এবং হিন্দি সংস্কৃতি চাপানোর উৎসব। পশ্চিমবঙ্গের গরিব-বাঙালি হিন্দি ভাষা বলে জাতে ওঠেন, ধনী-বাঙালি ইংরেজি ভাষা বলে জাতে ওঠেন। বাংলা ভাষা আমার মতো বোকাসোকা বাংলা ভাষার লেখক কাম পাঠক মধ্যবিত্তরাই আবেগ, ভাষাকে ভালোবেসে যে মানুষ ইউরোপ আমেরিকা ছেড়ে এসেছে। এসে হতবুদ্ধি হয়ে যা দেখছি, তা হলো, কোনও মূর্খ অশিক্ষিত লোক ইংরেজি ভাষা ভালো বলতে পারলেই তাঁকে শিক্ষিত এবং জ্ঞানী বলে ভাবেন পূর্ব, পশ্চিম, দক্ষিণ এবং উত্তর বঙ্গের বাঙালিরা। ইংরেজি- মিডিয়াম -ইস্কুলে পড়া ছেলেমেয়ে বাংলা বলতে না পারলে অভিভাবকেরা খুশিতে বাগ বাগ। পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিরা বাংলা ভাষাকে পা মাড়িয়ে হিন্দি যখন এসে উপস্থিত হবে, স্বাগত জানাবেন বলে বসে আছেন। দিল্লিতে কেরালার কিছু বন্ধু আমার আছে, ওঁরা এখানে বহু বছর চাকরি বাকরি করছেন। আমার সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ওঁরা কখনও একটি হিন্দি শব্দও ব্যবহার করেন না। ওঁরা কারও সঙ্গেই তা করেন না, একান্তই জরুরি না হলে। দিল্লিতে আমার কিছু বাঙালি পরিচিত লোক আছেন, আমি তাঁদের সঙ্গে বাংলা বলি, কিন্তু বাংলা বলতে তাঁদের আড়ষ্টতা আমি লক্ষ করি। তাঁরা হিন্দি বলতেই আরাম পান। আর দু ক্লাস পড়াশোনা করেই, ভুল হোক ক্ষতি নেই, ইংরেজি বলতে পারলে, তাঁরাও জানেন, শিক্ষিতের কাতারে কী অনায়াসে চলে যাওয়া যায়। একটি দিনের কথা আমি কখনও ভুলবো না। সম্ভবত ২০০৬ বা ২০০৭ সালের দিকে ঘটেছিল। কলকাতা শহরের সল্টলেকে এক সিনেমায় অতিথিদের জন্য ‘অনুরণন’ নামে একটি চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হয়েছিল। তার আগে একটি আলোচনা সভার অয়োজন করা হয়েছিল। চলচ্চিত্রটি বাংলায়, আলোচক সকলেই বাংলা জানেন, দর্শক সকলে বাঙালি, অথচ আলোচকদের সকলকে ইংরেজিতে আলোচনা করতে হবে। সেই অনুষ্ঠানের নিয়ম আমি ভঙ্গ করেছিলাম। সকলে ইংরেজিতে আলোচনা করলেও আমি বাংলায় করেছি। আলোচক এবং নিয়ন্ত্রক বড় অস্বস্তিতে ভুগছিলেন। আমার বক্তব্য অন্যদের চেয়ে বেশি ভালো, বেশি তথ্যপূর্ণ এবং যুক্তিপূর্ণ হলেও যেহেতু আমি বাংলায় বলেছি, মুহূর্তে আমি ব্রাত্য হয়ে যাই সকলের কাছে। বাংলায় বলেছি বলে অনুষ্ঠানের বক্তাদের জন্য যে লাঞ্চের ব্যবস্থা ছিল, সেখানে আয়োজকেরা আমাকে ডাকেননি। এই ঘটনাতেই কি স্পষ্ট হয় না বাংলার শিক্ষিত শ্রেণি বাংলাকে কতটা ঘৃণা করেন, এবং ইংরেজিকে কতটা ভালোবাসেন!

যতই ভাষা দিবস পালন হোক না কেন, যতই বছর বছর বাংলা বইয়ের মেলা হোক না কেন, বাংলা ভাষার মৃত্যু অবধারিত। ভাষাকে ভালো না বাসলে ভাষা মরে যায়। ভারতবর্ষের কোনও রাজ্যে অনায়াসে হিন্দি এসে পাকা আসন গেড়ে যদি বসতে চায়, সে পশ্চিমবঙ্গ। পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে যত ব্যবধানই পূর্ববঙ্গ বা বাংলাদেশের থাকুক না কেন, ভাষাকে ধ্বংস করার ব্যাপারে দু’বাংলাই সমান উদ্যোগী। বাংলা নিয়ে দু’বাংলাতেই মানুষের প্রচন্ড লজ্জা।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা