শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৯

রঙের খনি যেখানে দেখেছি

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
রঙের খনি যেখানে দেখেছি

বেশ কদিন ধরে ভাবছি একান্ত ব্যক্তিগত আত্মতুষ্টিবিষয়ক একটি ছোট্ট প্রবন্ধ লিখব। তাই আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসবের মহালগ্নে আজকের ছুটির দিনটি বেছে নেওয়া হলো। লেখার শিরোনাম করা হয়েছে প্রখ্যাত গণসংগীতশিল্পী ভূপেন হাজারিকার একটি জনপ্রিয় গানের সবচেয়ে আকর্ষণীয় কলির অংশবিশেষ থেকে। অবশ্য এ ক্ষেত্রে গানটির স্রষ্টা বা গীতিকারের নাম আড়ালে ফেলে রাখার কোনো অর্থ হয় না। তিনি শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়। আর গানটি হলো ‘আমি এক যাযাবর’।

গত দুই বছর চট্টগ্রাম বিভাগে চাকরি করার সুযোগে আমার এ অঞ্চলের নানা ঐতিহাসিক স্থান, হাট-বাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সমুদ্রসৈকতসহ বিচিত্র সব জনপদ দেখার সৌভাগ্য হয়। দাফতরিক দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি আমি নিজের দেশকে, নিজের জন্মভূমিকে যেন স্পর্শ করে বা কখনো আলিঙ্গন করে অবলোকনের চেষ্টা করেছি। এ রকম দেখাকে কেবল তাকানো বলা যাবে না। গভীর মনোযোগের সঙ্গে আত্মোপোলব্ধির ভিতর দিয়ে প্রত্যক্ষ করার নিরন্তর প্রয়াস বলা যায় একে। আমরা অনেক অর্থ ব্যয় করে বিদেশ গিয়ে প্রকৃতির কত শত নিসর্গ বন্দনা করি অথচ ঘরের কাছে অবহেলায় পড়ে আছে শত সহস্র রত্ন-ধন ভান্ডার। আমরা কেউ এতে বেশি গুরুত্ব দিতে চাচ্ছি না। রবিঠাকুর বলেছেন, ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হইতে শুধু দুই পা ফেলিয়া’ জাতি হিসেবে আমাদের এমন বদনাম আছে। একে মস্তবড় অমার্জনীয় অপরাধ বলেও গণ্য করা যায়। যদিও ভালো করে না দেখার প্রবণতা দুনিয়ার আরও কতিপয় জাতির মধ্যে বিরাজমান। তবে স্বদেশকে জানো, মাতৃভূমিকে নমো। এ স্লোগান এখন সর্বজনীন।

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ছড়িয়ে থাকা নানা প্রাকৃতিক সম্পদের ভিড়ে মনে হয় আমরা অনেক ইতিহাস-প্রসিদ্ধ, ঐতিহ্যবাহী, সংস্কৃতি ও সভ্যতা বিনির্মাণকারী প্রাচীন শিক্ষানিকেতন বা বিদ্যালয়গুলোকে ক্রমাগত অবজ্ঞা করে চলেছি। জাতির প্রধান অবলম্বন শিক্ষাকেই গুরুত্বহীন বিবেচনা করছি কিনা তাও ভাবতে হবে। আমরা উচ্চশিক্ষিত সমাজ সচেতনরাও কি কখনো জানতে চাই- নিজের প্রথম জীবনের হাতেখড়ি যেখানে সেসব বিদ্যালয় আজকে কীভাবে চলেছে? দেশে এর অবস্থান কোথায়, নতুন প্রজন্ম কেমন বিদ্যার্জন করে বছরান্তে বের হয়ে যাচ্ছে। আসলে কোথায় যাচ্ছে তারা, এখন শিক্ষক কারা, ব্যবস্থাপনাই বা কার হাতে, আমরা সবাই কী করছি? এমন সব প্রশ্নের পাহাড় এসে আপনাকে হয়তো সহসা কিংকর্তব্যবিমূঢ় করে তুলতে পারে। কারণ বাস্তবতা হলো, আমরা এসব নিয়ে খুব বেশি জড়িত, বিচলিত বা ভাবিত নই।

আমার কর্মজীবনের এই সময়ে এসে আসা-যাওয়ার পথের ধারে দুই চোখ ভরে দেখছি, কখনো তন্দ্রাকে ছুটি দিয়ে প্রাণ খুলে গ্রাম-গঞ্জ, পাড়া-মহল্লা, হাট-ঘাট, শ্যামল ধানের খেত, অগণিত মানুষ আর সারি সারি সবুজ বৃক্ষের মিছিল উপভোগ করে চলেছি। যখনই দেখেছি পুরনো ভবন, বটের শাখা গজানো শতাব্দীপ্রাচীন শিক্ষালয়, শিক্ষার্থীদের কোলাহল, বর্ণিল পোশাকে পরিপাটি শিশুর দল, তাৎক্ষণিক থেমে গেছি, ভিতরে গিয়ে জানার চেষ্টা করেছি। বিদ্যালয়টি কবেকার, নামকরণের তাৎপর্য কী? কোন প্রেক্ষাপটে এটি স্থাপিত হয়। কারা ছিল এই প্রতিষ্ঠানের সাবেকরা ইত্যাদি। এখন কীভাবে চলছে শতবর্ষী এসব সরস্বতীর পুণ্য পাদপীঠ? কখনো আনন্দিত হয়েছি, উচ্ছ্বসিত হয়েছি, কখনো বা অশ্রুসিক্ত বেদনাবিধুর হয়েছি। তবু থেমে থাকিনি। যেখানেই যাচ্ছি পথের টানে আকস্মিক অনেকটা অনধিকার, অপ্রত্যাশিত প্রবেশ করেছি বিদ্যালয়গুলোয়। কথা বলেছি, মতবিনিময় করেছি। হারানো দিনের কথা, জীবনধর্মী, জীবনব্রতী নিষ্পাপ সেকালের শিক্ষকদের কথা, ভালো ছাত্রছাত্রীর কথা, দেশের কথা, স্বাধীনতার কথা, জাতির পিতার কথা, আমাদের বদলে যাওয়া দেশের কথা, মানবিক বাংলাদেশ গড়ার কথা। আরও প্রসঙ্গক্রমে বলতে বলতে দ্রুত হেঁটে চলে গেছি দূরে। আমার সন্তানদের সঙ্গে আলাপ করেছি বহুবার। তারা প্রতিদিন যা শিখছে যথার্থভাবে শিখছে কিনা, প্রমিত শুদ্ধভাবে শিখছে কিনা, বস্তুনিষ্ঠতা রয়েছে কিনা, ইতিহাস বিকৃতির শিকার হচ্ছে কিনা তাও যতেœর সঙ্গে পরখ করে দেখার চেষ্টা করেছি।

শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করে উজ্জ্বল ঝলমলে একঝাঁক তরুণ-তরুণীকে কিছু প্রশ্ন করে কখনো হতাশ হলেও আনন্দ পেয়েছি অনেকবার। কেননা তাদের হাতেই সবচেয়ে নিরাপদ থাকবে আমাদের কাক্সিক্ষত উন্নত বাংলাদেশ। শিক্ষকদের উদ্দেশ করে মাঝেমধ্যে বলেছি, ‘শ্রেণিকক্ষে ছাত্রছাত্রীরা অমনোযোগী এর কারণ শিক্ষকদের মাঝে খুঁজতে হবে। এতে ছাত্রছাত্রীরা দায়ী নন।’ একই সঙ্গে ব্রার্ট্রান্ড রাসেলকে স্মরণ করে বলেছি ছাত্রছাত্রীদের ভালো শ্রোতা হতে হবে।Listener  হওয়ার উপকারিতা নিয়েও নানা কথা বলেছি। কখনো আলবার্ট আইনস্টাইনের উক্তি- It is the supreme art of the teacher to awaken joy in creative expression and knowlede - অর্থাৎ এর দায় বহুলাংশে শিক্ষকদের। ছাত্রছাত্রীদের নিত্য আকৃষ্ট করে তোলাই একজন শিক্ষকের সবচেয়ে বড় সফলতা। কখনো বলেছি, A teacher can never truly teach unless he is still learning himself -শিক্ষককেই অধিক পড়তে হবে। তার প্রস্তুতির ওপর নির্ভর করবে শ্রেণিকক্ষটি পরিপূর্ণ থাকবে কিনা। অন্যদিকে প্রস্তুতিবিহীন কালক্ষেপণে দিন দিন শ্রেণিকক্ষ ফাঁকা হতে থাকে। এসব প্রসঙ্গ প্রায়ই এসেছে আমার অনির্ধারিত প্রবেশে এবং প্রভাষণে; যা শিক্ষার্থীরা সাময়িক হলেও মুগ্ধতায় আচ্ছন্ন করতে পেরেছে।

দুই বছরে চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে গিয়েও বেশ কিছু জনশ্রুতিখ্যাত বিদ্যালয়ে ঢুকেছি, কথা বলেছি বা প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতি নজর দিয়েছি। কখনো কিছু কিছু স্থানে আর্থিক অনুদান পাঠিয়েছি এমন তালিকা থেকে বলা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিখ্যাত অন্নদা সরকারি উচ্চবিদ্যালয় যা ১৮৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত। বলা যায়, অসংখ্য মহারথীর জন্মদানকারীর মধ্যে অদ্বৈত মল্লবর্মণকে বাংলা ভাষা কখনই ভুলে যাবে না। সর্বদক্ষিণে সেন্ট মার্টিন বি এন ইসলামিক উচ্চবিদ্যালয়, টেকনাফ যা ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বান্দরবান পার্বত্য জেলার থানচিতে গিয়ে নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত এক বালিকা বিদ্যালয় পরিদর্শন করে সত্যিই অভিভূত হই। ১৯১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত চান্দিনা সরকারি মডেল উচ্চবিদ্যালয়, কুমিল্লা। নোয়াখালী জিলা স্কুল যা ১৮৫০ সালে জনৈক ব্রিটিশ কর্মকর্তার উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়। চৌমুহনীর মদন মোহন উচ্চবিদ্যালয় ১৯১৭ সালে স্থাপিত। ফেনী সরকারি বালিকা বিদ্যালয় স্থাপিত হয় ১৯১০ সালে। দুবার দেখা হয় কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজ, লক্ষ্মীপুর। ১৯১৭ সালে স্থাপিত চাঁদপুরের মতলব জে বি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ও একসময় দেখতে যাই। এ ছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরের অসংখ্য স্কুল-কলেজের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত থাকার সুবাদে দর্শন-পরিদর্শনের সুযোগ হয়। উল্লেখ করা যায়, চট্টগ্রামের কিংবদন্তি বিপ্লবী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের স্কুল ডাক্তার খাস্তগীর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় ১৯০৬ সালে স্থাপিত হয়। প্রীতিলতা ১৯২৭ সালে এ স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় অসাধারণ রেজাল্ট করেছিলেন। ফটিকছড়ির করোনেশন হাইস্কুল পরিদর্শন করি একাধিকবার। এ স্কুলটি ১৯১২ সালে স্থাপিত হয়। বিপ্লবী বিনোদ বিহারী চৌধুরী এ স্কুলেরই ছাত্র ছিলেন। ১৮৩৬ সালে স্থাপিত হয় চট্টগ্রামের বিখ্যাত কলেজিয়েট স্কুল। দাফতরিক ও সাংস্কৃতিক আয়োজনে অনেকবার গিয়েছি এ স্কুলের আঙিনায়। বিস্তীর্ণ মাঠ দেখে সব সময় মুগ্ধ হয়েছি। এমন আরও অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সম্পূর্ণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে গিয়েছি। ছাত্র-শিক্ষকের সঙ্গে নানা বিষয়ে আলোচনা করেছি। লেখাপড়ার সার্বিক মানোন্নয়ন নিয়েও আলাপ করেছি।

ঘুরে ঘুরে আমি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়া আলোর সন্ধান করেছি। যেন গোটা মাতৃভূমিই আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছে। ছাত্রছাত্রীদের চোখে, মুখে, ভাষায়, পোশাকে, আচরণে তা ক্রমেই প্রতিভাত হয়ে উঠছে। এখন আমাদের প্রয়োজন কেবল সরকার নয়, যার যেমন অবস্থান সেখান থেকে এবং নিজের অধিকার ও দায় থেকে প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে খেয়াল রাখা। ভাবতে হবে, প্রতিষ্ঠানগুলো মরে গেলে বা পথ হারালে আপনি নিজেও এর জন্য খানিকটা দায়ী হবেন। কারণ, এর নেতিবাচক প্রভাব আপনাকেও ক্রমে স্পর্শ করে যাবে। নিজে সামান্য বিচ্ছিন্ন থাকলেও ভবিষ্যতে আপনার সন্তান মুক্ত থাকতে পারবে না। এখন দেশের সব বিদ্বান, শিক্ষিত, বিত্তবান, খ্যাতিমান, নিবেদিতপ্রাণ সমাজসেবীকে একসঙ্গে এগিয়ে আসতে হবে। তারা স্ব স্ব এলাকার নিজের শৈশব-কৈশোরের স্মৃতিময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো দর্শন-পরিদর্শন এবং ন্যূনতম হলেও দায়িত্ব পালন করবেন।

আমাদের মানুষই আমাদের বড় সম্পদ। আমাদের ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ৫ কোটি। ভাবলে যে কোনো দেশ বিস্মিত হয়ে যায়। বিনামূল্যে বই, শিক্ষা উপকরণ, মিড-ডে-মিল, বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ এসব কি অতীতে আমরা কল্পনাও করতে পেরেছিলাম? এমন ছাত্রাধিক্যের দেশে মানসম্মত শিক্ষকের প্রবল সংকটকে দীর্ঘস্থায়ী হতে দেওয়া যায় না। ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবস। দেশে শিক্ষকের সংখ্যা পায় ১০ লাখ। ইউনেস্কো এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য করেছে- ‘তরুণ শিক্ষকরাই পেশার ভবিষ্যৎ’। তরুণরাই গড়বে জাতি, করবে জয়। নিশ্চয়।

                লেখক : গল্পকার ও প্রবন্ধকার।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা