শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৯

রঙের খনি যেখানে দেখেছি

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
রঙের খনি যেখানে দেখেছি

বেশ কদিন ধরে ভাবছি একান্ত ব্যক্তিগত আত্মতুষ্টিবিষয়ক একটি ছোট্ট প্রবন্ধ লিখব। তাই আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসবের মহালগ্নে আজকের ছুটির দিনটি বেছে নেওয়া হলো। লেখার শিরোনাম করা হয়েছে প্রখ্যাত গণসংগীতশিল্পী ভূপেন হাজারিকার একটি জনপ্রিয় গানের সবচেয়ে আকর্ষণীয় কলির অংশবিশেষ থেকে। অবশ্য এ ক্ষেত্রে গানটির স্রষ্টা বা গীতিকারের নাম আড়ালে ফেলে রাখার কোনো অর্থ হয় না। তিনি শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়। আর গানটি হলো ‘আমি এক যাযাবর’।

গত দুই বছর চট্টগ্রাম বিভাগে চাকরি করার সুযোগে আমার এ অঞ্চলের নানা ঐতিহাসিক স্থান, হাট-বাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সমুদ্রসৈকতসহ বিচিত্র সব জনপদ দেখার সৌভাগ্য হয়। দাফতরিক দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি আমি নিজের দেশকে, নিজের জন্মভূমিকে যেন স্পর্শ করে বা কখনো আলিঙ্গন করে অবলোকনের চেষ্টা করেছি। এ রকম দেখাকে কেবল তাকানো বলা যাবে না। গভীর মনোযোগের সঙ্গে আত্মোপোলব্ধির ভিতর দিয়ে প্রত্যক্ষ করার নিরন্তর প্রয়াস বলা যায় একে। আমরা অনেক অর্থ ব্যয় করে বিদেশ গিয়ে প্রকৃতির কত শত নিসর্গ বন্দনা করি অথচ ঘরের কাছে অবহেলায় পড়ে আছে শত সহস্র রত্ন-ধন ভান্ডার। আমরা কেউ এতে বেশি গুরুত্ব দিতে চাচ্ছি না। রবিঠাকুর বলেছেন, ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হইতে শুধু দুই পা ফেলিয়া’ জাতি হিসেবে আমাদের এমন বদনাম আছে। একে মস্তবড় অমার্জনীয় অপরাধ বলেও গণ্য করা যায়। যদিও ভালো করে না দেখার প্রবণতা দুনিয়ার আরও কতিপয় জাতির মধ্যে বিরাজমান। তবে স্বদেশকে জানো, মাতৃভূমিকে নমো। এ স্লোগান এখন সর্বজনীন।

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ছড়িয়ে থাকা নানা প্রাকৃতিক সম্পদের ভিড়ে মনে হয় আমরা অনেক ইতিহাস-প্রসিদ্ধ, ঐতিহ্যবাহী, সংস্কৃতি ও সভ্যতা বিনির্মাণকারী প্রাচীন শিক্ষানিকেতন বা বিদ্যালয়গুলোকে ক্রমাগত অবজ্ঞা করে চলেছি। জাতির প্রধান অবলম্বন শিক্ষাকেই গুরুত্বহীন বিবেচনা করছি কিনা তাও ভাবতে হবে। আমরা উচ্চশিক্ষিত সমাজ সচেতনরাও কি কখনো জানতে চাই- নিজের প্রথম জীবনের হাতেখড়ি যেখানে সেসব বিদ্যালয় আজকে কীভাবে চলেছে? দেশে এর অবস্থান কোথায়, নতুন প্রজন্ম কেমন বিদ্যার্জন করে বছরান্তে বের হয়ে যাচ্ছে। আসলে কোথায় যাচ্ছে তারা, এখন শিক্ষক কারা, ব্যবস্থাপনাই বা কার হাতে, আমরা সবাই কী করছি? এমন সব প্রশ্নের পাহাড় এসে আপনাকে হয়তো সহসা কিংকর্তব্যবিমূঢ় করে তুলতে পারে। কারণ বাস্তবতা হলো, আমরা এসব নিয়ে খুব বেশি জড়িত, বিচলিত বা ভাবিত নই।

আমার কর্মজীবনের এই সময়ে এসে আসা-যাওয়ার পথের ধারে দুই চোখ ভরে দেখছি, কখনো তন্দ্রাকে ছুটি দিয়ে প্রাণ খুলে গ্রাম-গঞ্জ, পাড়া-মহল্লা, হাট-ঘাট, শ্যামল ধানের খেত, অগণিত মানুষ আর সারি সারি সবুজ বৃক্ষের মিছিল উপভোগ করে চলেছি। যখনই দেখেছি পুরনো ভবন, বটের শাখা গজানো শতাব্দীপ্রাচীন শিক্ষালয়, শিক্ষার্থীদের কোলাহল, বর্ণিল পোশাকে পরিপাটি শিশুর দল, তাৎক্ষণিক থেমে গেছি, ভিতরে গিয়ে জানার চেষ্টা করেছি। বিদ্যালয়টি কবেকার, নামকরণের তাৎপর্য কী? কোন প্রেক্ষাপটে এটি স্থাপিত হয়। কারা ছিল এই প্রতিষ্ঠানের সাবেকরা ইত্যাদি। এখন কীভাবে চলছে শতবর্ষী এসব সরস্বতীর পুণ্য পাদপীঠ? কখনো আনন্দিত হয়েছি, উচ্ছ্বসিত হয়েছি, কখনো বা অশ্রুসিক্ত বেদনাবিধুর হয়েছি। তবু থেমে থাকিনি। যেখানেই যাচ্ছি পথের টানে আকস্মিক অনেকটা অনধিকার, অপ্রত্যাশিত প্রবেশ করেছি বিদ্যালয়গুলোয়। কথা বলেছি, মতবিনিময় করেছি। হারানো দিনের কথা, জীবনধর্মী, জীবনব্রতী নিষ্পাপ সেকালের শিক্ষকদের কথা, ভালো ছাত্রছাত্রীর কথা, দেশের কথা, স্বাধীনতার কথা, জাতির পিতার কথা, আমাদের বদলে যাওয়া দেশের কথা, মানবিক বাংলাদেশ গড়ার কথা। আরও প্রসঙ্গক্রমে বলতে বলতে দ্রুত হেঁটে চলে গেছি দূরে। আমার সন্তানদের সঙ্গে আলাপ করেছি বহুবার। তারা প্রতিদিন যা শিখছে যথার্থভাবে শিখছে কিনা, প্রমিত শুদ্ধভাবে শিখছে কিনা, বস্তুনিষ্ঠতা রয়েছে কিনা, ইতিহাস বিকৃতির শিকার হচ্ছে কিনা তাও যতেœর সঙ্গে পরখ করে দেখার চেষ্টা করেছি।

শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করে উজ্জ্বল ঝলমলে একঝাঁক তরুণ-তরুণীকে কিছু প্রশ্ন করে কখনো হতাশ হলেও আনন্দ পেয়েছি অনেকবার। কেননা তাদের হাতেই সবচেয়ে নিরাপদ থাকবে আমাদের কাক্সিক্ষত উন্নত বাংলাদেশ। শিক্ষকদের উদ্দেশ করে মাঝেমধ্যে বলেছি, ‘শ্রেণিকক্ষে ছাত্রছাত্রীরা অমনোযোগী এর কারণ শিক্ষকদের মাঝে খুঁজতে হবে। এতে ছাত্রছাত্রীরা দায়ী নন।’ একই সঙ্গে ব্রার্ট্রান্ড রাসেলকে স্মরণ করে বলেছি ছাত্রছাত্রীদের ভালো শ্রোতা হতে হবে।Listener  হওয়ার উপকারিতা নিয়েও নানা কথা বলেছি। কখনো আলবার্ট আইনস্টাইনের উক্তি- It is the supreme art of the teacher to awaken joy in creative expression and knowlede - অর্থাৎ এর দায় বহুলাংশে শিক্ষকদের। ছাত্রছাত্রীদের নিত্য আকৃষ্ট করে তোলাই একজন শিক্ষকের সবচেয়ে বড় সফলতা। কখনো বলেছি, A teacher can never truly teach unless he is still learning himself -শিক্ষককেই অধিক পড়তে হবে। তার প্রস্তুতির ওপর নির্ভর করবে শ্রেণিকক্ষটি পরিপূর্ণ থাকবে কিনা। অন্যদিকে প্রস্তুতিবিহীন কালক্ষেপণে দিন দিন শ্রেণিকক্ষ ফাঁকা হতে থাকে। এসব প্রসঙ্গ প্রায়ই এসেছে আমার অনির্ধারিত প্রবেশে এবং প্রভাষণে; যা শিক্ষার্থীরা সাময়িক হলেও মুগ্ধতায় আচ্ছন্ন করতে পেরেছে।

দুই বছরে চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে গিয়েও বেশ কিছু জনশ্রুতিখ্যাত বিদ্যালয়ে ঢুকেছি, কথা বলেছি বা প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতি নজর দিয়েছি। কখনো কিছু কিছু স্থানে আর্থিক অনুদান পাঠিয়েছি এমন তালিকা থেকে বলা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিখ্যাত অন্নদা সরকারি উচ্চবিদ্যালয় যা ১৮৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত। বলা যায়, অসংখ্য মহারথীর জন্মদানকারীর মধ্যে অদ্বৈত মল্লবর্মণকে বাংলা ভাষা কখনই ভুলে যাবে না। সর্বদক্ষিণে সেন্ট মার্টিন বি এন ইসলামিক উচ্চবিদ্যালয়, টেকনাফ যা ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বান্দরবান পার্বত্য জেলার থানচিতে গিয়ে নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত এক বালিকা বিদ্যালয় পরিদর্শন করে সত্যিই অভিভূত হই। ১৯১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত চান্দিনা সরকারি মডেল উচ্চবিদ্যালয়, কুমিল্লা। নোয়াখালী জিলা স্কুল যা ১৮৫০ সালে জনৈক ব্রিটিশ কর্মকর্তার উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়। চৌমুহনীর মদন মোহন উচ্চবিদ্যালয় ১৯১৭ সালে স্থাপিত। ফেনী সরকারি বালিকা বিদ্যালয় স্থাপিত হয় ১৯১০ সালে। দুবার দেখা হয় কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজ, লক্ষ্মীপুর। ১৯১৭ সালে স্থাপিত চাঁদপুরের মতলব জে বি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ও একসময় দেখতে যাই। এ ছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরের অসংখ্য স্কুল-কলেজের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত থাকার সুবাদে দর্শন-পরিদর্শনের সুযোগ হয়। উল্লেখ করা যায়, চট্টগ্রামের কিংবদন্তি বিপ্লবী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের স্কুল ডাক্তার খাস্তগীর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় ১৯০৬ সালে স্থাপিত হয়। প্রীতিলতা ১৯২৭ সালে এ স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় অসাধারণ রেজাল্ট করেছিলেন। ফটিকছড়ির করোনেশন হাইস্কুল পরিদর্শন করি একাধিকবার। এ স্কুলটি ১৯১২ সালে স্থাপিত হয়। বিপ্লবী বিনোদ বিহারী চৌধুরী এ স্কুলেরই ছাত্র ছিলেন। ১৮৩৬ সালে স্থাপিত হয় চট্টগ্রামের বিখ্যাত কলেজিয়েট স্কুল। দাফতরিক ও সাংস্কৃতিক আয়োজনে অনেকবার গিয়েছি এ স্কুলের আঙিনায়। বিস্তীর্ণ মাঠ দেখে সব সময় মুগ্ধ হয়েছি। এমন আরও অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সম্পূর্ণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে গিয়েছি। ছাত্র-শিক্ষকের সঙ্গে নানা বিষয়ে আলোচনা করেছি। লেখাপড়ার সার্বিক মানোন্নয়ন নিয়েও আলাপ করেছি।

ঘুরে ঘুরে আমি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়া আলোর সন্ধান করেছি। যেন গোটা মাতৃভূমিই আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছে। ছাত্রছাত্রীদের চোখে, মুখে, ভাষায়, পোশাকে, আচরণে তা ক্রমেই প্রতিভাত হয়ে উঠছে। এখন আমাদের প্রয়োজন কেবল সরকার নয়, যার যেমন অবস্থান সেখান থেকে এবং নিজের অধিকার ও দায় থেকে প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে খেয়াল রাখা। ভাবতে হবে, প্রতিষ্ঠানগুলো মরে গেলে বা পথ হারালে আপনি নিজেও এর জন্য খানিকটা দায়ী হবেন। কারণ, এর নেতিবাচক প্রভাব আপনাকেও ক্রমে স্পর্শ করে যাবে। নিজে সামান্য বিচ্ছিন্ন থাকলেও ভবিষ্যতে আপনার সন্তান মুক্ত থাকতে পারবে না। এখন দেশের সব বিদ্বান, শিক্ষিত, বিত্তবান, খ্যাতিমান, নিবেদিতপ্রাণ সমাজসেবীকে একসঙ্গে এগিয়ে আসতে হবে। তারা স্ব স্ব এলাকার নিজের শৈশব-কৈশোরের স্মৃতিময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো দর্শন-পরিদর্শন এবং ন্যূনতম হলেও দায়িত্ব পালন করবেন।

আমাদের মানুষই আমাদের বড় সম্পদ। আমাদের ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ৫ কোটি। ভাবলে যে কোনো দেশ বিস্মিত হয়ে যায়। বিনামূল্যে বই, শিক্ষা উপকরণ, মিড-ডে-মিল, বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ এসব কি অতীতে আমরা কল্পনাও করতে পেরেছিলাম? এমন ছাত্রাধিক্যের দেশে মানসম্মত শিক্ষকের প্রবল সংকটকে দীর্ঘস্থায়ী হতে দেওয়া যায় না। ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবস। দেশে শিক্ষকের সংখ্যা পায় ১০ লাখ। ইউনেস্কো এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য করেছে- ‘তরুণ শিক্ষকরাই পেশার ভবিষ্যৎ’। তরুণরাই গড়বে জাতি, করবে জয়। নিশ্চয়।

                লেখক : গল্পকার ও প্রবন্ধকার।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা