শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৯

রঙের খনি যেখানে দেখেছি

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
রঙের খনি যেখানে দেখেছি

বেশ কদিন ধরে ভাবছি একান্ত ব্যক্তিগত আত্মতুষ্টিবিষয়ক একটি ছোট্ট প্রবন্ধ লিখব। তাই আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসবের মহালগ্নে আজকের ছুটির দিনটি বেছে নেওয়া হলো। লেখার শিরোনাম করা হয়েছে প্রখ্যাত গণসংগীতশিল্পী ভূপেন হাজারিকার একটি জনপ্রিয় গানের সবচেয়ে আকর্ষণীয় কলির অংশবিশেষ থেকে। অবশ্য এ ক্ষেত্রে গানটির স্রষ্টা বা গীতিকারের নাম আড়ালে ফেলে রাখার কোনো অর্থ হয় না। তিনি শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়। আর গানটি হলো ‘আমি এক যাযাবর’।

গত দুই বছর চট্টগ্রাম বিভাগে চাকরি করার সুযোগে আমার এ অঞ্চলের নানা ঐতিহাসিক স্থান, হাট-বাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সমুদ্রসৈকতসহ বিচিত্র সব জনপদ দেখার সৌভাগ্য হয়। দাফতরিক দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি আমি নিজের দেশকে, নিজের জন্মভূমিকে যেন স্পর্শ করে বা কখনো আলিঙ্গন করে অবলোকনের চেষ্টা করেছি। এ রকম দেখাকে কেবল তাকানো বলা যাবে না। গভীর মনোযোগের সঙ্গে আত্মোপোলব্ধির ভিতর দিয়ে প্রত্যক্ষ করার নিরন্তর প্রয়াস বলা যায় একে। আমরা অনেক অর্থ ব্যয় করে বিদেশ গিয়ে প্রকৃতির কত শত নিসর্গ বন্দনা করি অথচ ঘরের কাছে অবহেলায় পড়ে আছে শত সহস্র রত্ন-ধন ভান্ডার। আমরা কেউ এতে বেশি গুরুত্ব দিতে চাচ্ছি না। রবিঠাকুর বলেছেন, ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হইতে শুধু দুই পা ফেলিয়া’ জাতি হিসেবে আমাদের এমন বদনাম আছে। একে মস্তবড় অমার্জনীয় অপরাধ বলেও গণ্য করা যায়। যদিও ভালো করে না দেখার প্রবণতা দুনিয়ার আরও কতিপয় জাতির মধ্যে বিরাজমান। তবে স্বদেশকে জানো, মাতৃভূমিকে নমো। এ স্লোগান এখন সর্বজনীন।

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ছড়িয়ে থাকা নানা প্রাকৃতিক সম্পদের ভিড়ে মনে হয় আমরা অনেক ইতিহাস-প্রসিদ্ধ, ঐতিহ্যবাহী, সংস্কৃতি ও সভ্যতা বিনির্মাণকারী প্রাচীন শিক্ষানিকেতন বা বিদ্যালয়গুলোকে ক্রমাগত অবজ্ঞা করে চলেছি। জাতির প্রধান অবলম্বন শিক্ষাকেই গুরুত্বহীন বিবেচনা করছি কিনা তাও ভাবতে হবে। আমরা উচ্চশিক্ষিত সমাজ সচেতনরাও কি কখনো জানতে চাই- নিজের প্রথম জীবনের হাতেখড়ি যেখানে সেসব বিদ্যালয় আজকে কীভাবে চলেছে? দেশে এর অবস্থান কোথায়, নতুন প্রজন্ম কেমন বিদ্যার্জন করে বছরান্তে বের হয়ে যাচ্ছে। আসলে কোথায় যাচ্ছে তারা, এখন শিক্ষক কারা, ব্যবস্থাপনাই বা কার হাতে, আমরা সবাই কী করছি? এমন সব প্রশ্নের পাহাড় এসে আপনাকে হয়তো সহসা কিংকর্তব্যবিমূঢ় করে তুলতে পারে। কারণ বাস্তবতা হলো, আমরা এসব নিয়ে খুব বেশি জড়িত, বিচলিত বা ভাবিত নই।

আমার কর্মজীবনের এই সময়ে এসে আসা-যাওয়ার পথের ধারে দুই চোখ ভরে দেখছি, কখনো তন্দ্রাকে ছুটি দিয়ে প্রাণ খুলে গ্রাম-গঞ্জ, পাড়া-মহল্লা, হাট-ঘাট, শ্যামল ধানের খেত, অগণিত মানুষ আর সারি সারি সবুজ বৃক্ষের মিছিল উপভোগ করে চলেছি। যখনই দেখেছি পুরনো ভবন, বটের শাখা গজানো শতাব্দীপ্রাচীন শিক্ষালয়, শিক্ষার্থীদের কোলাহল, বর্ণিল পোশাকে পরিপাটি শিশুর দল, তাৎক্ষণিক থেমে গেছি, ভিতরে গিয়ে জানার চেষ্টা করেছি। বিদ্যালয়টি কবেকার, নামকরণের তাৎপর্য কী? কোন প্রেক্ষাপটে এটি স্থাপিত হয়। কারা ছিল এই প্রতিষ্ঠানের সাবেকরা ইত্যাদি। এখন কীভাবে চলছে শতবর্ষী এসব সরস্বতীর পুণ্য পাদপীঠ? কখনো আনন্দিত হয়েছি, উচ্ছ্বসিত হয়েছি, কখনো বা অশ্রুসিক্ত বেদনাবিধুর হয়েছি। তবু থেমে থাকিনি। যেখানেই যাচ্ছি পথের টানে আকস্মিক অনেকটা অনধিকার, অপ্রত্যাশিত প্রবেশ করেছি বিদ্যালয়গুলোয়। কথা বলেছি, মতবিনিময় করেছি। হারানো দিনের কথা, জীবনধর্মী, জীবনব্রতী নিষ্পাপ সেকালের শিক্ষকদের কথা, ভালো ছাত্রছাত্রীর কথা, দেশের কথা, স্বাধীনতার কথা, জাতির পিতার কথা, আমাদের বদলে যাওয়া দেশের কথা, মানবিক বাংলাদেশ গড়ার কথা। আরও প্রসঙ্গক্রমে বলতে বলতে দ্রুত হেঁটে চলে গেছি দূরে। আমার সন্তানদের সঙ্গে আলাপ করেছি বহুবার। তারা প্রতিদিন যা শিখছে যথার্থভাবে শিখছে কিনা, প্রমিত শুদ্ধভাবে শিখছে কিনা, বস্তুনিষ্ঠতা রয়েছে কিনা, ইতিহাস বিকৃতির শিকার হচ্ছে কিনা তাও যতেœর সঙ্গে পরখ করে দেখার চেষ্টা করেছি।

শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করে উজ্জ্বল ঝলমলে একঝাঁক তরুণ-তরুণীকে কিছু প্রশ্ন করে কখনো হতাশ হলেও আনন্দ পেয়েছি অনেকবার। কেননা তাদের হাতেই সবচেয়ে নিরাপদ থাকবে আমাদের কাক্সিক্ষত উন্নত বাংলাদেশ। শিক্ষকদের উদ্দেশ করে মাঝেমধ্যে বলেছি, ‘শ্রেণিকক্ষে ছাত্রছাত্রীরা অমনোযোগী এর কারণ শিক্ষকদের মাঝে খুঁজতে হবে। এতে ছাত্রছাত্রীরা দায়ী নন।’ একই সঙ্গে ব্রার্ট্রান্ড রাসেলকে স্মরণ করে বলেছি ছাত্রছাত্রীদের ভালো শ্রোতা হতে হবে।Listener  হওয়ার উপকারিতা নিয়েও নানা কথা বলেছি। কখনো আলবার্ট আইনস্টাইনের উক্তি- It is the supreme art of the teacher to awaken joy in creative expression and knowlede - অর্থাৎ এর দায় বহুলাংশে শিক্ষকদের। ছাত্রছাত্রীদের নিত্য আকৃষ্ট করে তোলাই একজন শিক্ষকের সবচেয়ে বড় সফলতা। কখনো বলেছি, A teacher can never truly teach unless he is still learning himself -শিক্ষককেই অধিক পড়তে হবে। তার প্রস্তুতির ওপর নির্ভর করবে শ্রেণিকক্ষটি পরিপূর্ণ থাকবে কিনা। অন্যদিকে প্রস্তুতিবিহীন কালক্ষেপণে দিন দিন শ্রেণিকক্ষ ফাঁকা হতে থাকে। এসব প্রসঙ্গ প্রায়ই এসেছে আমার অনির্ধারিত প্রবেশে এবং প্রভাষণে; যা শিক্ষার্থীরা সাময়িক হলেও মুগ্ধতায় আচ্ছন্ন করতে পেরেছে।

দুই বছরে চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে গিয়েও বেশ কিছু জনশ্রুতিখ্যাত বিদ্যালয়ে ঢুকেছি, কথা বলেছি বা প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতি নজর দিয়েছি। কখনো কিছু কিছু স্থানে আর্থিক অনুদান পাঠিয়েছি এমন তালিকা থেকে বলা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিখ্যাত অন্নদা সরকারি উচ্চবিদ্যালয় যা ১৮৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত। বলা যায়, অসংখ্য মহারথীর জন্মদানকারীর মধ্যে অদ্বৈত মল্লবর্মণকে বাংলা ভাষা কখনই ভুলে যাবে না। সর্বদক্ষিণে সেন্ট মার্টিন বি এন ইসলামিক উচ্চবিদ্যালয়, টেকনাফ যা ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বান্দরবান পার্বত্য জেলার থানচিতে গিয়ে নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত এক বালিকা বিদ্যালয় পরিদর্শন করে সত্যিই অভিভূত হই। ১৯১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত চান্দিনা সরকারি মডেল উচ্চবিদ্যালয়, কুমিল্লা। নোয়াখালী জিলা স্কুল যা ১৮৫০ সালে জনৈক ব্রিটিশ কর্মকর্তার উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়। চৌমুহনীর মদন মোহন উচ্চবিদ্যালয় ১৯১৭ সালে স্থাপিত। ফেনী সরকারি বালিকা বিদ্যালয় স্থাপিত হয় ১৯১০ সালে। দুবার দেখা হয় কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজ, লক্ষ্মীপুর। ১৯১৭ সালে স্থাপিত চাঁদপুরের মতলব জে বি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ও একসময় দেখতে যাই। এ ছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরের অসংখ্য স্কুল-কলেজের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত থাকার সুবাদে দর্শন-পরিদর্শনের সুযোগ হয়। উল্লেখ করা যায়, চট্টগ্রামের কিংবদন্তি বিপ্লবী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের স্কুল ডাক্তার খাস্তগীর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় ১৯০৬ সালে স্থাপিত হয়। প্রীতিলতা ১৯২৭ সালে এ স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় অসাধারণ রেজাল্ট করেছিলেন। ফটিকছড়ির করোনেশন হাইস্কুল পরিদর্শন করি একাধিকবার। এ স্কুলটি ১৯১২ সালে স্থাপিত হয়। বিপ্লবী বিনোদ বিহারী চৌধুরী এ স্কুলেরই ছাত্র ছিলেন। ১৮৩৬ সালে স্থাপিত হয় চট্টগ্রামের বিখ্যাত কলেজিয়েট স্কুল। দাফতরিক ও সাংস্কৃতিক আয়োজনে অনেকবার গিয়েছি এ স্কুলের আঙিনায়। বিস্তীর্ণ মাঠ দেখে সব সময় মুগ্ধ হয়েছি। এমন আরও অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সম্পূর্ণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে গিয়েছি। ছাত্র-শিক্ষকের সঙ্গে নানা বিষয়ে আলোচনা করেছি। লেখাপড়ার সার্বিক মানোন্নয়ন নিয়েও আলাপ করেছি।

ঘুরে ঘুরে আমি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়া আলোর সন্ধান করেছি। যেন গোটা মাতৃভূমিই আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছে। ছাত্রছাত্রীদের চোখে, মুখে, ভাষায়, পোশাকে, আচরণে তা ক্রমেই প্রতিভাত হয়ে উঠছে। এখন আমাদের প্রয়োজন কেবল সরকার নয়, যার যেমন অবস্থান সেখান থেকে এবং নিজের অধিকার ও দায় থেকে প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে খেয়াল রাখা। ভাবতে হবে, প্রতিষ্ঠানগুলো মরে গেলে বা পথ হারালে আপনি নিজেও এর জন্য খানিকটা দায়ী হবেন। কারণ, এর নেতিবাচক প্রভাব আপনাকেও ক্রমে স্পর্শ করে যাবে। নিজে সামান্য বিচ্ছিন্ন থাকলেও ভবিষ্যতে আপনার সন্তান মুক্ত থাকতে পারবে না। এখন দেশের সব বিদ্বান, শিক্ষিত, বিত্তবান, খ্যাতিমান, নিবেদিতপ্রাণ সমাজসেবীকে একসঙ্গে এগিয়ে আসতে হবে। তারা স্ব স্ব এলাকার নিজের শৈশব-কৈশোরের স্মৃতিময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো দর্শন-পরিদর্শন এবং ন্যূনতম হলেও দায়িত্ব পালন করবেন।

আমাদের মানুষই আমাদের বড় সম্পদ। আমাদের ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ৫ কোটি। ভাবলে যে কোনো দেশ বিস্মিত হয়ে যায়। বিনামূল্যে বই, শিক্ষা উপকরণ, মিড-ডে-মিল, বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ এসব কি অতীতে আমরা কল্পনাও করতে পেরেছিলাম? এমন ছাত্রাধিক্যের দেশে মানসম্মত শিক্ষকের প্রবল সংকটকে দীর্ঘস্থায়ী হতে দেওয়া যায় না। ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবস। দেশে শিক্ষকের সংখ্যা পায় ১০ লাখ। ইউনেস্কো এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য করেছে- ‘তরুণ শিক্ষকরাই পেশার ভবিষ্যৎ’। তরুণরাই গড়বে জাতি, করবে জয়। নিশ্চয়।

                লেখক : গল্পকার ও প্রবন্ধকার।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

৫৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা