শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম ও আজকের বাংলাদেশ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম ও আজকের বাংলাদেশ

‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ ব্রিটিশ বুদ্ধিজীবী এক গবেষক মিসেস সুসান স্ট্রেঞ্জের লেখা একটি বহুল আলোচিত বই। ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত এই বইয়ে তিনি দাবি করেন বৈশ্বিক অর্থনীতিতে যে অরাজকতা বিরাজ করছে তার মূলে রয়েছে আর্থিক ব্যবস্থাপনা বা সম্পদ বণ্টনের সংকট। বইটির ৬০ নম্বর পাতায় উল্লেখ করা হয়েছে, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অরাজকতা নিছক কোনো দুর্ঘটনা নয়, বরং এর নেপথ্যে থাকে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা, সমর্থন এবং একাধিক সরকারি রীতিনীতি। দেশের শিল্পকে উৎসাহিত এবং বাঁচিয়ে রাখার পরিবর্তে যখন উদার ব্যবসা তথা আমদানি-রপ্তানির দরজা খুলে দেওয়া হয় এবং দেশের টাকা বিদেশে পাঠানোর পথ সহজ হয়ে যায়, তখন দেশে নানা ধরনের প্রতিকূল পরিবেশ তৈরি হয়। এর ফলে দেশে অস্থিরতা ও রাজনৈতিক শক্তি ব্যবহার করে দুর্নীতি বৃদ্ধি পায়। একটা সময় পুঁজিবাদ ছিল মূলত বড় বড় শিল্পনির্ভর। পরবর্তীতে উদার অর্থনীতির সুযোগে শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়া বা উৎপাদনের ওপর আগ্রহ কমতে থাকে। কারণ একজন পুঁজিপতি হতে হলে এখন আর ঝুঁকি নিয়ে বা পরিশ্রম করে শিল্প স্থাপন করতে হয় না, বরং উদার অর্থনীতির সুযোগে নানা ধরনের পন্থা অবলম্বন করে সহজেই পুঁজিপতি বা ধনী হওয়া যায়, যা সুসান স্ট্রেঞ্জের ভাষায় ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ বা ক্যাসিনোতে হারজিতের মতো এক ধরনের পুঁজিবাদ। নব্বইয়ের দশকে এ ধরনের অর্থনীতি গতি পায় এবং দেশে দেশে ছড়িয়েছে এই লেখিকার আরও দুটি বইয়ের নামও বেশ চমৎকার। Mad Money (পাগলা টাকা) এবং The Retreat of the State (রাষ্ট্রের পিছু হটা)। সারাজীবনের গবেষণা এবং লেখার মধ্য দিয়ে তিনি পশ্চিমা বিশ্বের অর্থনীতিকে বারবার ক্যাসিনোর সঙ্গে তুলনা করেছেন, যেখানে কেউ রাতারাতি ধনী বনে যায় আর বৃহত্তর জনগোষ্ঠী ক্রমেই সব হারাতে থাকে। এ অরাজকতার জন্য তিনি অর্থবাজারে নতুন নতুন চমক, বাজারের বিস্তৃতি বা বিশ্বায়ন, বাণিজ্যিক ব্যাংকের নিজেই লগ্নিকারক হওয়ার প্রবণতা, এশিয়ার বিনিয়োগ বাজারের উত্থান, ব্যাংকের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ প্রত্যাহার প্রভৃতি বিষয়গুলোকে দায়ী করেন। বর্তমানে ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ একটি প্রবাদের মতো অভিধানে স্থান করে নিয়েছে। কলিন্স অভিধানে প্রাক্তন ব্যাংকারসহ এবং আরও অনেকের অতিমাত্রায় ঝুঁঁকি নিয়ে অতিমাত্রায় মুনাফা করার প্রবণতাকে বুঝানো হয়েছে, যা অর্থনৈতিক সংকট বাড়িয়ে দেয়। অক্সফোর্ড লার্নার অভিধানের ভাষায় ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম হলো এমন একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে ব্যক্তি খাতের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিশেষত ব্যাংক বিনিয়োগ ও শেয়ার ক্রয়ের জন্য প্রচুর ঝুঁকি নেয়। ২০১০ সালের আগস্ট মাসে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ শিরোনামে আরও একটি বই প্রকাশ করে, যার লেখক হ্যানস ওয়ের্নার সিন। এ জার্মান অর্থনীতিবিদ একাধারে মিউনিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসর ইমেরিটাস, জার্মান অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং ইফো ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিক রিসার্চ (জার্মানি) এর প্রেসিডেন্ট ছিলেন ১৭ বছর। ইউরোপজুড়ে চলমান অর্থনৈতিক সংকটের মূল কারণ হিসেবে তিনি তুলে ধরেন সমাজ এবং রাষ্ট্রব্যবস্থার একটা অংশের মধ্যে বিরাজমান অন্যকে ঠকিয়ে দ্রুত ধনী হওয়ার প্রবণতাকে, যা ক্যাসিনোতে জয়ের বা লাভের সঙ্গে তুলনা করা যায়। এক্ষেত্রে তার তীর সবচেয়ে বেশি নিক্ষিপ্ত হয়েছে ব্যাংক ব্যবস্থার দিকে। বইয়ের একটি অংশে তিনি ব্যাংকগুলোকে দায়ী করেন সাধারণ জনগণ বা আমানতকারীদের টাকা ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং পরবর্তীতে সরকারের ওপর সওয়ার হওয়ার জন্য। আগে ব্যাংকগুলো জনগণের টাকার নিরাপত্তা বিধানে একটা নির্দিষ্ট মাত্রায় ঝুঁকি নিলেও ২০০৭-০৮ সালের পর থেকে নামমাত্র পুঁজি ব্যাংকে রেখে বাকি সব অর্থ ঝুঁকিপূর্ণ খাতে বিনিয়োগের ফলে সংকট গভীরতর হচ্ছে বলে মনে করেন এ জার্মান অর্থনীতিবিদ। একই সঙ্গে তিনি সংকট দেখা দেওয়া মাত্র অন্যকে দোষারোপের কঠোর সমালোচনা করেন। তার মতে আমাদের বুঝতে হবে এ ধরনের সংকটের নেপথ্যে থাকে বিভিন্ন অংশীজন বা সংশ্লিষ্ট অনেকের ব্যর্থতা।

পশ্চিমা বিশ্বে সাড়া জাগানো ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ তত্ত্ব বা ব্যাখ্যায় ক্যাসিনো শব্দটি এসেছে একটি রূপক অর্থে। এক্ষেত্রে অতিমাত্রায় ঝুঁকি নিয়ে মূলত ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উচ্চমাত্রায় মুনাফা লাভের প্রবণতার প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে, যার প্রত্যক্ষ ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ বা জনগণ। অতি সম্প্রতি রাজধানী ঢাকায় খুঁজে পাওয়া ৬০টি ক্যাসিনোর বাস্তব সাক্ষাৎ এবং এর নেপথ্য কলাকুশলী ও কর্তাব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কার্যক্রমে একাধারে পশ্চিমা বিশ্বের ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ ও দেশের বাস্তব পরিস্থিতি এর যুগপৎ চিত্র পাওয়া যায়। কাকতালীয় হলেও সত্য, একেকটি ক্যাসিনো ঘিরে রয়েছে এমন কিছু নিয়ামক শক্তি বা বিষয়, যার লেখার শুরুতে বাংলা ‘ক’ অক্ষর বসাতে হয়।

শুরুতে বলা যায় বাংলাদেশের ক্যাপিটেলিজম তথা পুঁজিবাদের ব্যাপক বিস্তৃতির কথা। মুক্তিযুদ্ধের যে মূলনীতি, সেখানে কি ক্যাপিটেলিজম ছিল? আজ ব্যক্তি খাতে সবকিছু উন্নতির লক্ষ্যে এবং মুক্ত অর্থনীতির নামে যেভাবে ক্যাপিটেলিজম বা পুঁজিবাদের বিস্তার ঘটছে তার ফলশ্রুতিতে শুধু ক্যাসিনো নয়, আরও অনেক কালো বিড়াল আবিষ্কার বিচিত্র নয়।

ক্যাপিটেলিজমের বাই প্রডাক্ট বা স্বাভাবিক একটি ফলাফল হলো কালো টাকা। আবার কালো টাকার বাই প্রডাক্টও ক্যাসিনো। দেশে যখন পুঁজিবাদ প্রসার লাভ করে, তখন ‘সময়ই অর্থ’ কথাটি প্রবলভাবে বাস্তবতা লাভ করে। কার আগে কে বড়লোক হবে, কে আগে বাজার ধরবে, কে আগে দখল করবেÑ এমনই ধরনের প্রতিযোগিতায় নামেন পুঁজিপতি বা ক্যাপিটেলিস্টরা। আর সময়ের আগে আগে ছোটার জন্য অকাতরে টাকা ঢালেন প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। তাই কালো টাকার পাহাড় জমে যায় ‘ক’ দিয়ে লেখা ‘কর্তা’ ব্যক্তিদের ঘরে ঘরে। জি কে শামীম কর্তৃক শুধু একজন সরকারি প্রধান প্রকৌশলীকেই ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা প্রদানই এক্ষেত্রে অন্যতম উদাহরণ।

কালো টাকার অন্যতম গন্তব্য হলো কানাডা। দেশে টাকা রেখে বিপদে পড়তে চান না কালো টাকার মালিকেরা। তাই কানাডা, সিঙ্গাপুর, সুইজারল্যান্ড, মালয়েশিয়া, দুবাই ও অফশোর আইল্যান্ডখ্যাত দেশে টাকা পাচারে বাংলাদেশ বেশ এগিয়ে। প্রতি বছর দেশের টাকা অবৈধ পন্থায় বাইরে পাচারের প্রবণতা বাড়ছে মুদ্রানীতি আর ‘মানি লন্ডারিং আইন’-কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে। বৈধ পথে সন্তানের শিক্ষা বা বিদেশে কৃষিকাজের জন্য মূলধন পাঠানো এক জটিল প্রক্রিয়া। কর্তারা এক্ষেত্রে অণুবীক্ষণ দিয়ে ফাইল দেখেন এবং দেশের অনেক স্বার্থের কথা বিবেচনা করে মতামত দেন। অথচ অবৈধ পথে বিদেশে টাকা পাঠিয়ে যারা বাংলাদেশের নাম শীর্ষে রাখছেন, তাদের সন্ধানে অণুবীক্ষণের বদলে চোখে কাঠের চশমা বসান। কালো টাকার কল্যাণে দেশে ‘ক’ দিয়ে লেখা কোটিপতির সংখ্যা বাড়ছে দ্রুত গতিতে। বিশ্বের কোটিপতির সংখ্যা বুদ্ধির হারেও বাংলাদেশ এগিয়ে।

ইংরেজিতে Corps শব্দটিকে বাংলায় কোর (কর্পস) বলা যায়, যার অর্থ একটি প্রশিক্ষিত বাহিনী। বাংলাদেশে ৬০টি ক্যাসিনোর অস্তিত্বের সঙ্গে সঙ্গে একটি অতি মূল্যবান এবং ভাইরাল প্রশ্ন ছিল যে ৬০টি থানার অধীনে ক্যাসিনোগুলো পরিচালিত হচ্ছিল, সেখানকার ৬০ জন প্রশিক্ষিত বাহিনী বা কোরপ্রধান তথা সংশ্লিষ্ট ‘থানার ওসিরা কি আঙ্গুল চুষছিলেন’? পরে কতিপয় পুলিশ (কর্প) সদস্যের সহায়তায় নেপালিদের পলায়ন, পুলিশ সদস্যদের বরখাস্ত ও আন্তথানা বদলি এবং পুলিশের অভিযানে কিছু না পেলেও র‌্যাবের অভিযানে অবৈধ মাদক, টাকা ও অস্ত্রের সন্ধান লাভ দেশের ‘কোর’, ‘কর্প’ বা পুলিশ বাহিনীর ইমেজকে বরাবরের মতোই প্রশ্নের সম্মুখীন করেছে। যে বাহিনী রাজধানীর সব বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়ার ডাটাবেজ তৈরির কৃতিত্বের দাবিদার, সেই বাহিনীরই ‘ক্যাসিনোর ক-ও জানতাম না’ উচ্চারণ কানে কর্কশ শোনায়। অন্যদিকে ইংরেজি ‘কর্পস’  শব্দটির সরল বাংলা একজন পুলিশ কর্মকর্তা। ক্যাসিনোগুলো থেকে প্রতিনিয়ত সংশ্লিষ্ট থানার একজন বিশেষ ‘কর্প’ বা পুলিশ কর্মকর্তা টাকা নিতেন বলে খবর প্রচার হওয়ায় পুলিশের ইমেজ সংকট বেড়ে গেল।

ক্যাসিনো লিখতে যেমন ‘ক’ লাগে, ঠিক তেমনি ক্যাসিনো চালাতে কমিশনার লাগে। এক্ষেত্রে প্রশ্ন কেবল ওয়ার্ড কমিশনার নয়, পুলিশ কমিশনার এবং কাস্টমস কমিশনার নিয়েও। প্রথমেই ধরা পড়ে যে ক্যাসিনো পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কমিশনাররা সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন, নিয়মিত আর্থিক সুবিধা নিতেন এবং অন্যদের পেঁঁৗঁছে দিতেন। থানার ওসিদের পরিচালনা করেন একটি জোনের অ্যাসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার এবং কমিশনার। তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে তার নিজের কোনোকিছু না জানা এবং তার ওসিদের  কার্যকলাপ ও নিষ্ক্রিয়তা না জানা সহজে গ্রহণ করা যায় না। অন্যদিকে কাস্টমস কমিশনার এবং তার চৌকশ বাহিনীর চোখকে ফাঁকি দিয়ে সব ক্যাসিনো সামগ্রী বিদেশ থেকে নিরাপদেই পৌঁছে গেছে নির্দিষ্ট ঠিকানায়। তাই কাস্টমস এবং কমিশনার নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। ‘ক’-তে কমিশনার ছাড়াও শুধু ‘কমিশন’ শিরোনামে একটি শব্দ আছে। প্রাক্তন দুর্নীতি দমন ব্যুরো নতুন করে দুর্নীতি দমন কমিশন তথা দুদক নাম ধারণ করায় কমিশন শব্দটি নতুন মাত্রা পায়। এ কমিশন জাল পেতে অবৈধভাবে টাকা লেনদেনকারী ধরার ক্ষমতা রাখে বলে বিজ্ঞাপনচিত্র প্রচারিত হয়। অথচ দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ের পাশেই ক্যাসিনোসম্রাটের অফিস ও টর্চার সেল এবং কোটি কোটি টাকার লেনদেন সম্পর্কে নীরবতা কমিশনের প্রতি অনাস্থার মাত্রা বৃদ্ধি করেছে।

ক্যাসিনোর ঠিকানা লিখতেও ‘ক’ লাগে। কেননা ক্যাসিনোগুলো পরিচালিত হতো মূলত বিভিন্ন ক্লাবে। যুব সমাজকে মাদক সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে দূরে রাখতে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্লাবের বিকল্প নেই। অথচ ক্রীড়া ক্লাব ক্রীড়াকে উপেক্ষা করে চলত ক্যাসিনো। সেই ক্লাবের দায়িত্ব পালন করতেন এমন কর্মকর্তা, যাদের অতীত ছিল কলঙ্কিত। ক্লাব এবং ক্যাসিনো থেকে প্রাপ্ত টাকায় ক্যাডার লালন-পালন করা হতো, যারা মিছিল মিটিং করতে ছিল করিৎকর্মা আর বিরোধীদের কোমর ভেঙে দিতে সাফল্য ছিল কল্পনাতীত। একটি ক্লাবে এত ‘ক’ এর সমাহার সত্যি বিস্ময়কর।

রাজনীতির শুরু ‘র’ দিয়ে আর করপোরেটের শুরু ‘ক’ দিয়ে। রাজনীতি আজ করপোরেট তথা ব্যবসায়ীদের দখলে বলে ওঠা অভিযোগ ক্যাসিনো কলঙ্কের পর আবারও আলোচনায় এলো। কারণ এসব ক্যাসিনো চলা এলাকায় যদি সত্যি জনদরদি, সজাগ ও নির্ভীক রাজনীতিবিদ থাকতেন তাহলে এভাবে ক্যাসিনোর বিস্তার সম্ভব হতো না। রাজনীতি করা ব্যবসায়ীদের একটি বিরাট অংশ আবার কন্ট্রাক্টর (এখানেও ‘ক’) বা ঠিকাদার। তারা প্রকাশ্যে ব্যক্তিগত কর্পস বা গানম্যান নিয়ে চলতেন এবং কন্ট্রাক্টের নামে কননট্রাক্ট বা সর্বমহলে যোগাযোগ করতেন। এতেই তাদের ভাগ্যের চাকা ঘুরত দুরন্ত গতিতে। একেকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে একাধিক রাজনীতিবিদের শেয়ার থাকার খবরও পাওয়া যায় এ যুগের শিশু-কিশোররা ‘ক’ দিয়ে লেখা ‘কাজিন’ শব্দটি ব্যবহার করে মামাতো, চাচাতো, খালাতো বা ফুফাতো ভাইবোনদের ক্ষেত্রে। তবে প্রমিত বাংলায় ‘মাশতুতো ভাই’ এর ইংরেজিও কাজিন। এক্ষেত্রে একটা প্রবাদ ছিল ‘চোরে চোরে মাশতুতো ভাই’। অর্থাৎ সব চোর একে অপরের কাজিন। ক্যাসিনো আবিষ্কারের পর আজ যারা জানি না জানি না বলছেন, তাদের দেখে অনেকেরই হয়তো সেই প্রবাদ বা মাশতুতো ভাই তথা কাজিনের কথা মনে পড়বে।

এত কলঙ্ক ছাপিয়ে ক্যাসিনোবিরোধী ক্লিনিং অভিযান সবার প্রশংসা কাগজে কালো অক্ষরে স্থান পেয়েছে। দলে থাকা বর্ণচোরাদের ‘কাউয়া’ বা কাক বলে আলোচনার ঝড় তুলেছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এবার কাক তাড়ানোর পালা। দলে ও প্রশাসনে যারা মেকাপ মেখে সুবোধ বেশ ধরে আছেন, তাদের মেকাপ তুলতে কড়া ক্লিনজার বা ক্লিনজিং ব্যবহার করতে হবে।

আগামী বছরগুলো জাতীয় জীবনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ২০২০ সালে বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী, ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি, ২০২২ সালে শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মবার্ষিকী আর ২০২৩ সালের শেষে জাতীয় সংসদের সম্ভাব্য নির্বাচন। এই পাঁচটি মাইলফলকের অনেক কিছুই নির্ভর করছে চলমান অভিযানের ওপর।

দেশে কী কালচার গড়ে উঠেছে তাতে কর্ণপাত না করে কারও প্রতি করুণা না করে, কর্মীদের মনোবলের কপোট ইমোশনে বিভ্রান্ত না হয়ে কঠোর হাতে কালোকে কালো বলে কারাগারে পাঠিয়ে বা কাস্টে ঝুলিয়ে প্রধানমন্ত্রী কালজয়ী হবেন এবং নতুন ক্যারিশমায় কাব্যিক হয়ে উঠবেন এটাই তো আজ কোটি কণ্ঠের কণ্ঠস্বর।

       লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর