শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম ও আজকের বাংলাদেশ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম ও আজকের বাংলাদেশ

‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ ব্রিটিশ বুদ্ধিজীবী এক গবেষক মিসেস সুসান স্ট্রেঞ্জের লেখা একটি বহুল আলোচিত বই। ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত এই বইয়ে তিনি দাবি করেন বৈশ্বিক অর্থনীতিতে যে অরাজকতা বিরাজ করছে তার মূলে রয়েছে আর্থিক ব্যবস্থাপনা বা সম্পদ বণ্টনের সংকট। বইটির ৬০ নম্বর পাতায় উল্লেখ করা হয়েছে, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অরাজকতা নিছক কোনো দুর্ঘটনা নয়, বরং এর নেপথ্যে থাকে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা, সমর্থন এবং একাধিক সরকারি রীতিনীতি। দেশের শিল্পকে উৎসাহিত এবং বাঁচিয়ে রাখার পরিবর্তে যখন উদার ব্যবসা তথা আমদানি-রপ্তানির দরজা খুলে দেওয়া হয় এবং দেশের টাকা বিদেশে পাঠানোর পথ সহজ হয়ে যায়, তখন দেশে নানা ধরনের প্রতিকূল পরিবেশ তৈরি হয়। এর ফলে দেশে অস্থিরতা ও রাজনৈতিক শক্তি ব্যবহার করে দুর্নীতি বৃদ্ধি পায়। একটা সময় পুঁজিবাদ ছিল মূলত বড় বড় শিল্পনির্ভর। পরবর্তীতে উদার অর্থনীতির সুযোগে শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়া বা উৎপাদনের ওপর আগ্রহ কমতে থাকে। কারণ একজন পুঁজিপতি হতে হলে এখন আর ঝুঁকি নিয়ে বা পরিশ্রম করে শিল্প স্থাপন করতে হয় না, বরং উদার অর্থনীতির সুযোগে নানা ধরনের পন্থা অবলম্বন করে সহজেই পুঁজিপতি বা ধনী হওয়া যায়, যা সুসান স্ট্রেঞ্জের ভাষায় ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ বা ক্যাসিনোতে হারজিতের মতো এক ধরনের পুঁজিবাদ। নব্বইয়ের দশকে এ ধরনের অর্থনীতি গতি পায় এবং দেশে দেশে ছড়িয়েছে এই লেখিকার আরও দুটি বইয়ের নামও বেশ চমৎকার। Mad Money (পাগলা টাকা) এবং The Retreat of the State (রাষ্ট্রের পিছু হটা)। সারাজীবনের গবেষণা এবং লেখার মধ্য দিয়ে তিনি পশ্চিমা বিশ্বের অর্থনীতিকে বারবার ক্যাসিনোর সঙ্গে তুলনা করেছেন, যেখানে কেউ রাতারাতি ধনী বনে যায় আর বৃহত্তর জনগোষ্ঠী ক্রমেই সব হারাতে থাকে। এ অরাজকতার জন্য তিনি অর্থবাজারে নতুন নতুন চমক, বাজারের বিস্তৃতি বা বিশ্বায়ন, বাণিজ্যিক ব্যাংকের নিজেই লগ্নিকারক হওয়ার প্রবণতা, এশিয়ার বিনিয়োগ বাজারের উত্থান, ব্যাংকের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ প্রত্যাহার প্রভৃতি বিষয়গুলোকে দায়ী করেন। বর্তমানে ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ একটি প্রবাদের মতো অভিধানে স্থান করে নিয়েছে। কলিন্স অভিধানে প্রাক্তন ব্যাংকারসহ এবং আরও অনেকের অতিমাত্রায় ঝুঁঁকি নিয়ে অতিমাত্রায় মুনাফা করার প্রবণতাকে বুঝানো হয়েছে, যা অর্থনৈতিক সংকট বাড়িয়ে দেয়। অক্সফোর্ড লার্নার অভিধানের ভাষায় ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম হলো এমন একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে ব্যক্তি খাতের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিশেষত ব্যাংক বিনিয়োগ ও শেয়ার ক্রয়ের জন্য প্রচুর ঝুঁকি নেয়। ২০১০ সালের আগস্ট মাসে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ শিরোনামে আরও একটি বই প্রকাশ করে, যার লেখক হ্যানস ওয়ের্নার সিন। এ জার্মান অর্থনীতিবিদ একাধারে মিউনিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসর ইমেরিটাস, জার্মান অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং ইফো ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিক রিসার্চ (জার্মানি) এর প্রেসিডেন্ট ছিলেন ১৭ বছর। ইউরোপজুড়ে চলমান অর্থনৈতিক সংকটের মূল কারণ হিসেবে তিনি তুলে ধরেন সমাজ এবং রাষ্ট্রব্যবস্থার একটা অংশের মধ্যে বিরাজমান অন্যকে ঠকিয়ে দ্রুত ধনী হওয়ার প্রবণতাকে, যা ক্যাসিনোতে জয়ের বা লাভের সঙ্গে তুলনা করা যায়। এক্ষেত্রে তার তীর সবচেয়ে বেশি নিক্ষিপ্ত হয়েছে ব্যাংক ব্যবস্থার দিকে। বইয়ের একটি অংশে তিনি ব্যাংকগুলোকে দায়ী করেন সাধারণ জনগণ বা আমানতকারীদের টাকা ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং পরবর্তীতে সরকারের ওপর সওয়ার হওয়ার জন্য। আগে ব্যাংকগুলো জনগণের টাকার নিরাপত্তা বিধানে একটা নির্দিষ্ট মাত্রায় ঝুঁকি নিলেও ২০০৭-০৮ সালের পর থেকে নামমাত্র পুঁজি ব্যাংকে রেখে বাকি সব অর্থ ঝুঁকিপূর্ণ খাতে বিনিয়োগের ফলে সংকট গভীরতর হচ্ছে বলে মনে করেন এ জার্মান অর্থনীতিবিদ। একই সঙ্গে তিনি সংকট দেখা দেওয়া মাত্র অন্যকে দোষারোপের কঠোর সমালোচনা করেন। তার মতে আমাদের বুঝতে হবে এ ধরনের সংকটের নেপথ্যে থাকে বিভিন্ন অংশীজন বা সংশ্লিষ্ট অনেকের ব্যর্থতা।

পশ্চিমা বিশ্বে সাড়া জাগানো ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ তত্ত্ব বা ব্যাখ্যায় ক্যাসিনো শব্দটি এসেছে একটি রূপক অর্থে। এক্ষেত্রে অতিমাত্রায় ঝুঁকি নিয়ে মূলত ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উচ্চমাত্রায় মুনাফা লাভের প্রবণতার প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে, যার প্রত্যক্ষ ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ বা জনগণ। অতি সম্প্রতি রাজধানী ঢাকায় খুঁজে পাওয়া ৬০টি ক্যাসিনোর বাস্তব সাক্ষাৎ এবং এর নেপথ্য কলাকুশলী ও কর্তাব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কার্যক্রমে একাধারে পশ্চিমা বিশ্বের ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ ও দেশের বাস্তব পরিস্থিতি এর যুগপৎ চিত্র পাওয়া যায়। কাকতালীয় হলেও সত্য, একেকটি ক্যাসিনো ঘিরে রয়েছে এমন কিছু নিয়ামক শক্তি বা বিষয়, যার লেখার শুরুতে বাংলা ‘ক’ অক্ষর বসাতে হয়।

শুরুতে বলা যায় বাংলাদেশের ক্যাপিটেলিজম তথা পুঁজিবাদের ব্যাপক বিস্তৃতির কথা। মুক্তিযুদ্ধের যে মূলনীতি, সেখানে কি ক্যাপিটেলিজম ছিল? আজ ব্যক্তি খাতে সবকিছু উন্নতির লক্ষ্যে এবং মুক্ত অর্থনীতির নামে যেভাবে ক্যাপিটেলিজম বা পুঁজিবাদের বিস্তার ঘটছে তার ফলশ্রুতিতে শুধু ক্যাসিনো নয়, আরও অনেক কালো বিড়াল আবিষ্কার বিচিত্র নয়।

ক্যাপিটেলিজমের বাই প্রডাক্ট বা স্বাভাবিক একটি ফলাফল হলো কালো টাকা। আবার কালো টাকার বাই প্রডাক্টও ক্যাসিনো। দেশে যখন পুঁজিবাদ প্রসার লাভ করে, তখন ‘সময়ই অর্থ’ কথাটি প্রবলভাবে বাস্তবতা লাভ করে। কার আগে কে বড়লোক হবে, কে আগে বাজার ধরবে, কে আগে দখল করবেÑ এমনই ধরনের প্রতিযোগিতায় নামেন পুঁজিপতি বা ক্যাপিটেলিস্টরা। আর সময়ের আগে আগে ছোটার জন্য অকাতরে টাকা ঢালেন প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। তাই কালো টাকার পাহাড় জমে যায় ‘ক’ দিয়ে লেখা ‘কর্তা’ ব্যক্তিদের ঘরে ঘরে। জি কে শামীম কর্তৃক শুধু একজন সরকারি প্রধান প্রকৌশলীকেই ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা প্রদানই এক্ষেত্রে অন্যতম উদাহরণ।

কালো টাকার অন্যতম গন্তব্য হলো কানাডা। দেশে টাকা রেখে বিপদে পড়তে চান না কালো টাকার মালিকেরা। তাই কানাডা, সিঙ্গাপুর, সুইজারল্যান্ড, মালয়েশিয়া, দুবাই ও অফশোর আইল্যান্ডখ্যাত দেশে টাকা পাচারে বাংলাদেশ বেশ এগিয়ে। প্রতি বছর দেশের টাকা অবৈধ পন্থায় বাইরে পাচারের প্রবণতা বাড়ছে মুদ্রানীতি আর ‘মানি লন্ডারিং আইন’-কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে। বৈধ পথে সন্তানের শিক্ষা বা বিদেশে কৃষিকাজের জন্য মূলধন পাঠানো এক জটিল প্রক্রিয়া। কর্তারা এক্ষেত্রে অণুবীক্ষণ দিয়ে ফাইল দেখেন এবং দেশের অনেক স্বার্থের কথা বিবেচনা করে মতামত দেন। অথচ অবৈধ পথে বিদেশে টাকা পাঠিয়ে যারা বাংলাদেশের নাম শীর্ষে রাখছেন, তাদের সন্ধানে অণুবীক্ষণের বদলে চোখে কাঠের চশমা বসান। কালো টাকার কল্যাণে দেশে ‘ক’ দিয়ে লেখা কোটিপতির সংখ্যা বাড়ছে দ্রুত গতিতে। বিশ্বের কোটিপতির সংখ্যা বুদ্ধির হারেও বাংলাদেশ এগিয়ে।

ইংরেজিতে Corps শব্দটিকে বাংলায় কোর (কর্পস) বলা যায়, যার অর্থ একটি প্রশিক্ষিত বাহিনী। বাংলাদেশে ৬০টি ক্যাসিনোর অস্তিত্বের সঙ্গে সঙ্গে একটি অতি মূল্যবান এবং ভাইরাল প্রশ্ন ছিল যে ৬০টি থানার অধীনে ক্যাসিনোগুলো পরিচালিত হচ্ছিল, সেখানকার ৬০ জন প্রশিক্ষিত বাহিনী বা কোরপ্রধান তথা সংশ্লিষ্ট ‘থানার ওসিরা কি আঙ্গুল চুষছিলেন’? পরে কতিপয় পুলিশ (কর্প) সদস্যের সহায়তায় নেপালিদের পলায়ন, পুলিশ সদস্যদের বরখাস্ত ও আন্তথানা বদলি এবং পুলিশের অভিযানে কিছু না পেলেও র‌্যাবের অভিযানে অবৈধ মাদক, টাকা ও অস্ত্রের সন্ধান লাভ দেশের ‘কোর’, ‘কর্প’ বা পুলিশ বাহিনীর ইমেজকে বরাবরের মতোই প্রশ্নের সম্মুখীন করেছে। যে বাহিনী রাজধানীর সব বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়ার ডাটাবেজ তৈরির কৃতিত্বের দাবিদার, সেই বাহিনীরই ‘ক্যাসিনোর ক-ও জানতাম না’ উচ্চারণ কানে কর্কশ শোনায়। অন্যদিকে ইংরেজি ‘কর্পস’  শব্দটির সরল বাংলা একজন পুলিশ কর্মকর্তা। ক্যাসিনোগুলো থেকে প্রতিনিয়ত সংশ্লিষ্ট থানার একজন বিশেষ ‘কর্প’ বা পুলিশ কর্মকর্তা টাকা নিতেন বলে খবর প্রচার হওয়ায় পুলিশের ইমেজ সংকট বেড়ে গেল।

ক্যাসিনো লিখতে যেমন ‘ক’ লাগে, ঠিক তেমনি ক্যাসিনো চালাতে কমিশনার লাগে। এক্ষেত্রে প্রশ্ন কেবল ওয়ার্ড কমিশনার নয়, পুলিশ কমিশনার এবং কাস্টমস কমিশনার নিয়েও। প্রথমেই ধরা পড়ে যে ক্যাসিনো পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কমিশনাররা সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন, নিয়মিত আর্থিক সুবিধা নিতেন এবং অন্যদের পেঁঁৗঁছে দিতেন। থানার ওসিদের পরিচালনা করেন একটি জোনের অ্যাসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার এবং কমিশনার। তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে তার নিজের কোনোকিছু না জানা এবং তার ওসিদের  কার্যকলাপ ও নিষ্ক্রিয়তা না জানা সহজে গ্রহণ করা যায় না। অন্যদিকে কাস্টমস কমিশনার এবং তার চৌকশ বাহিনীর চোখকে ফাঁকি দিয়ে সব ক্যাসিনো সামগ্রী বিদেশ থেকে নিরাপদেই পৌঁছে গেছে নির্দিষ্ট ঠিকানায়। তাই কাস্টমস এবং কমিশনার নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। ‘ক’-তে কমিশনার ছাড়াও শুধু ‘কমিশন’ শিরোনামে একটি শব্দ আছে। প্রাক্তন দুর্নীতি দমন ব্যুরো নতুন করে দুর্নীতি দমন কমিশন তথা দুদক নাম ধারণ করায় কমিশন শব্দটি নতুন মাত্রা পায়। এ কমিশন জাল পেতে অবৈধভাবে টাকা লেনদেনকারী ধরার ক্ষমতা রাখে বলে বিজ্ঞাপনচিত্র প্রচারিত হয়। অথচ দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ের পাশেই ক্যাসিনোসম্রাটের অফিস ও টর্চার সেল এবং কোটি কোটি টাকার লেনদেন সম্পর্কে নীরবতা কমিশনের প্রতি অনাস্থার মাত্রা বৃদ্ধি করেছে।

ক্যাসিনোর ঠিকানা লিখতেও ‘ক’ লাগে। কেননা ক্যাসিনোগুলো পরিচালিত হতো মূলত বিভিন্ন ক্লাবে। যুব সমাজকে মাদক সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে দূরে রাখতে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্লাবের বিকল্প নেই। অথচ ক্রীড়া ক্লাব ক্রীড়াকে উপেক্ষা করে চলত ক্যাসিনো। সেই ক্লাবের দায়িত্ব পালন করতেন এমন কর্মকর্তা, যাদের অতীত ছিল কলঙ্কিত। ক্লাব এবং ক্যাসিনো থেকে প্রাপ্ত টাকায় ক্যাডার লালন-পালন করা হতো, যারা মিছিল মিটিং করতে ছিল করিৎকর্মা আর বিরোধীদের কোমর ভেঙে দিতে সাফল্য ছিল কল্পনাতীত। একটি ক্লাবে এত ‘ক’ এর সমাহার সত্যি বিস্ময়কর।

রাজনীতির শুরু ‘র’ দিয়ে আর করপোরেটের শুরু ‘ক’ দিয়ে। রাজনীতি আজ করপোরেট তথা ব্যবসায়ীদের দখলে বলে ওঠা অভিযোগ ক্যাসিনো কলঙ্কের পর আবারও আলোচনায় এলো। কারণ এসব ক্যাসিনো চলা এলাকায় যদি সত্যি জনদরদি, সজাগ ও নির্ভীক রাজনীতিবিদ থাকতেন তাহলে এভাবে ক্যাসিনোর বিস্তার সম্ভব হতো না। রাজনীতি করা ব্যবসায়ীদের একটি বিরাট অংশ আবার কন্ট্রাক্টর (এখানেও ‘ক’) বা ঠিকাদার। তারা প্রকাশ্যে ব্যক্তিগত কর্পস বা গানম্যান নিয়ে চলতেন এবং কন্ট্রাক্টের নামে কননট্রাক্ট বা সর্বমহলে যোগাযোগ করতেন। এতেই তাদের ভাগ্যের চাকা ঘুরত দুরন্ত গতিতে। একেকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে একাধিক রাজনীতিবিদের শেয়ার থাকার খবরও পাওয়া যায় এ যুগের শিশু-কিশোররা ‘ক’ দিয়ে লেখা ‘কাজিন’ শব্দটি ব্যবহার করে মামাতো, চাচাতো, খালাতো বা ফুফাতো ভাইবোনদের ক্ষেত্রে। তবে প্রমিত বাংলায় ‘মাশতুতো ভাই’ এর ইংরেজিও কাজিন। এক্ষেত্রে একটা প্রবাদ ছিল ‘চোরে চোরে মাশতুতো ভাই’। অর্থাৎ সব চোর একে অপরের কাজিন। ক্যাসিনো আবিষ্কারের পর আজ যারা জানি না জানি না বলছেন, তাদের দেখে অনেকেরই হয়তো সেই প্রবাদ বা মাশতুতো ভাই তথা কাজিনের কথা মনে পড়বে।

এত কলঙ্ক ছাপিয়ে ক্যাসিনোবিরোধী ক্লিনিং অভিযান সবার প্রশংসা কাগজে কালো অক্ষরে স্থান পেয়েছে। দলে থাকা বর্ণচোরাদের ‘কাউয়া’ বা কাক বলে আলোচনার ঝড় তুলেছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এবার কাক তাড়ানোর পালা। দলে ও প্রশাসনে যারা মেকাপ মেখে সুবোধ বেশ ধরে আছেন, তাদের মেকাপ তুলতে কড়া ক্লিনজার বা ক্লিনজিং ব্যবহার করতে হবে।

আগামী বছরগুলো জাতীয় জীবনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ২০২০ সালে বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী, ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি, ২০২২ সালে শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মবার্ষিকী আর ২০২৩ সালের শেষে জাতীয় সংসদের সম্ভাব্য নির্বাচন। এই পাঁচটি মাইলফলকের অনেক কিছুই নির্ভর করছে চলমান অভিযানের ওপর।

দেশে কী কালচার গড়ে উঠেছে তাতে কর্ণপাত না করে কারও প্রতি করুণা না করে, কর্মীদের মনোবলের কপোট ইমোশনে বিভ্রান্ত না হয়ে কঠোর হাতে কালোকে কালো বলে কারাগারে পাঠিয়ে বা কাস্টে ঝুলিয়ে প্রধানমন্ত্রী কালজয়ী হবেন এবং নতুন ক্যারিশমায় কাব্যিক হয়ে উঠবেন এটাই তো আজ কোটি কণ্ঠের কণ্ঠস্বর।

       লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

এই মাত্র | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা