শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম ও আজকের বাংলাদেশ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম ও আজকের বাংলাদেশ

‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ ব্রিটিশ বুদ্ধিজীবী এক গবেষক মিসেস সুসান স্ট্রেঞ্জের লেখা একটি বহুল আলোচিত বই। ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত এই বইয়ে তিনি দাবি করেন বৈশ্বিক অর্থনীতিতে যে অরাজকতা বিরাজ করছে তার মূলে রয়েছে আর্থিক ব্যবস্থাপনা বা সম্পদ বণ্টনের সংকট। বইটির ৬০ নম্বর পাতায় উল্লেখ করা হয়েছে, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অরাজকতা নিছক কোনো দুর্ঘটনা নয়, বরং এর নেপথ্যে থাকে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা, সমর্থন এবং একাধিক সরকারি রীতিনীতি। দেশের শিল্পকে উৎসাহিত এবং বাঁচিয়ে রাখার পরিবর্তে যখন উদার ব্যবসা তথা আমদানি-রপ্তানির দরজা খুলে দেওয়া হয় এবং দেশের টাকা বিদেশে পাঠানোর পথ সহজ হয়ে যায়, তখন দেশে নানা ধরনের প্রতিকূল পরিবেশ তৈরি হয়। এর ফলে দেশে অস্থিরতা ও রাজনৈতিক শক্তি ব্যবহার করে দুর্নীতি বৃদ্ধি পায়। একটা সময় পুঁজিবাদ ছিল মূলত বড় বড় শিল্পনির্ভর। পরবর্তীতে উদার অর্থনীতির সুযোগে শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়া বা উৎপাদনের ওপর আগ্রহ কমতে থাকে। কারণ একজন পুঁজিপতি হতে হলে এখন আর ঝুঁকি নিয়ে বা পরিশ্রম করে শিল্প স্থাপন করতে হয় না, বরং উদার অর্থনীতির সুযোগে নানা ধরনের পন্থা অবলম্বন করে সহজেই পুঁজিপতি বা ধনী হওয়া যায়, যা সুসান স্ট্রেঞ্জের ভাষায় ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ বা ক্যাসিনোতে হারজিতের মতো এক ধরনের পুঁজিবাদ। নব্বইয়ের দশকে এ ধরনের অর্থনীতি গতি পায় এবং দেশে দেশে ছড়িয়েছে এই লেখিকার আরও দুটি বইয়ের নামও বেশ চমৎকার। Mad Money (পাগলা টাকা) এবং The Retreat of the State (রাষ্ট্রের পিছু হটা)। সারাজীবনের গবেষণা এবং লেখার মধ্য দিয়ে তিনি পশ্চিমা বিশ্বের অর্থনীতিকে বারবার ক্যাসিনোর সঙ্গে তুলনা করেছেন, যেখানে কেউ রাতারাতি ধনী বনে যায় আর বৃহত্তর জনগোষ্ঠী ক্রমেই সব হারাতে থাকে। এ অরাজকতার জন্য তিনি অর্থবাজারে নতুন নতুন চমক, বাজারের বিস্তৃতি বা বিশ্বায়ন, বাণিজ্যিক ব্যাংকের নিজেই লগ্নিকারক হওয়ার প্রবণতা, এশিয়ার বিনিয়োগ বাজারের উত্থান, ব্যাংকের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ প্রত্যাহার প্রভৃতি বিষয়গুলোকে দায়ী করেন। বর্তমানে ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ একটি প্রবাদের মতো অভিধানে স্থান করে নিয়েছে। কলিন্স অভিধানে প্রাক্তন ব্যাংকারসহ এবং আরও অনেকের অতিমাত্রায় ঝুঁঁকি নিয়ে অতিমাত্রায় মুনাফা করার প্রবণতাকে বুঝানো হয়েছে, যা অর্থনৈতিক সংকট বাড়িয়ে দেয়। অক্সফোর্ড লার্নার অভিধানের ভাষায় ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম হলো এমন একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে ব্যক্তি খাতের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিশেষত ব্যাংক বিনিয়োগ ও শেয়ার ক্রয়ের জন্য প্রচুর ঝুঁকি নেয়। ২০১০ সালের আগস্ট মাসে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ শিরোনামে আরও একটি বই প্রকাশ করে, যার লেখক হ্যানস ওয়ের্নার সিন। এ জার্মান অর্থনীতিবিদ একাধারে মিউনিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসর ইমেরিটাস, জার্মান অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং ইফো ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিক রিসার্চ (জার্মানি) এর প্রেসিডেন্ট ছিলেন ১৭ বছর। ইউরোপজুড়ে চলমান অর্থনৈতিক সংকটের মূল কারণ হিসেবে তিনি তুলে ধরেন সমাজ এবং রাষ্ট্রব্যবস্থার একটা অংশের মধ্যে বিরাজমান অন্যকে ঠকিয়ে দ্রুত ধনী হওয়ার প্রবণতাকে, যা ক্যাসিনোতে জয়ের বা লাভের সঙ্গে তুলনা করা যায়। এক্ষেত্রে তার তীর সবচেয়ে বেশি নিক্ষিপ্ত হয়েছে ব্যাংক ব্যবস্থার দিকে। বইয়ের একটি অংশে তিনি ব্যাংকগুলোকে দায়ী করেন সাধারণ জনগণ বা আমানতকারীদের টাকা ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং পরবর্তীতে সরকারের ওপর সওয়ার হওয়ার জন্য। আগে ব্যাংকগুলো জনগণের টাকার নিরাপত্তা বিধানে একটা নির্দিষ্ট মাত্রায় ঝুঁকি নিলেও ২০০৭-০৮ সালের পর থেকে নামমাত্র পুঁজি ব্যাংকে রেখে বাকি সব অর্থ ঝুঁকিপূর্ণ খাতে বিনিয়োগের ফলে সংকট গভীরতর হচ্ছে বলে মনে করেন এ জার্মান অর্থনীতিবিদ। একই সঙ্গে তিনি সংকট দেখা দেওয়া মাত্র অন্যকে দোষারোপের কঠোর সমালোচনা করেন। তার মতে আমাদের বুঝতে হবে এ ধরনের সংকটের নেপথ্যে থাকে বিভিন্ন অংশীজন বা সংশ্লিষ্ট অনেকের ব্যর্থতা।

পশ্চিমা বিশ্বে সাড়া জাগানো ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ তত্ত্ব বা ব্যাখ্যায় ক্যাসিনো শব্দটি এসেছে একটি রূপক অর্থে। এক্ষেত্রে অতিমাত্রায় ঝুঁকি নিয়ে মূলত ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উচ্চমাত্রায় মুনাফা লাভের প্রবণতার প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে, যার প্রত্যক্ষ ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ বা জনগণ। অতি সম্প্রতি রাজধানী ঢাকায় খুঁজে পাওয়া ৬০টি ক্যাসিনোর বাস্তব সাক্ষাৎ এবং এর নেপথ্য কলাকুশলী ও কর্তাব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কার্যক্রমে একাধারে পশ্চিমা বিশ্বের ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ ও দেশের বাস্তব পরিস্থিতি এর যুগপৎ চিত্র পাওয়া যায়। কাকতালীয় হলেও সত্য, একেকটি ক্যাসিনো ঘিরে রয়েছে এমন কিছু নিয়ামক শক্তি বা বিষয়, যার লেখার শুরুতে বাংলা ‘ক’ অক্ষর বসাতে হয়।

শুরুতে বলা যায় বাংলাদেশের ক্যাপিটেলিজম তথা পুঁজিবাদের ব্যাপক বিস্তৃতির কথা। মুক্তিযুদ্ধের যে মূলনীতি, সেখানে কি ক্যাপিটেলিজম ছিল? আজ ব্যক্তি খাতে সবকিছু উন্নতির লক্ষ্যে এবং মুক্ত অর্থনীতির নামে যেভাবে ক্যাপিটেলিজম বা পুঁজিবাদের বিস্তার ঘটছে তার ফলশ্রুতিতে শুধু ক্যাসিনো নয়, আরও অনেক কালো বিড়াল আবিষ্কার বিচিত্র নয়।

ক্যাপিটেলিজমের বাই প্রডাক্ট বা স্বাভাবিক একটি ফলাফল হলো কালো টাকা। আবার কালো টাকার বাই প্রডাক্টও ক্যাসিনো। দেশে যখন পুঁজিবাদ প্রসার লাভ করে, তখন ‘সময়ই অর্থ’ কথাটি প্রবলভাবে বাস্তবতা লাভ করে। কার আগে কে বড়লোক হবে, কে আগে বাজার ধরবে, কে আগে দখল করবেÑ এমনই ধরনের প্রতিযোগিতায় নামেন পুঁজিপতি বা ক্যাপিটেলিস্টরা। আর সময়ের আগে আগে ছোটার জন্য অকাতরে টাকা ঢালেন প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। তাই কালো টাকার পাহাড় জমে যায় ‘ক’ দিয়ে লেখা ‘কর্তা’ ব্যক্তিদের ঘরে ঘরে। জি কে শামীম কর্তৃক শুধু একজন সরকারি প্রধান প্রকৌশলীকেই ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা প্রদানই এক্ষেত্রে অন্যতম উদাহরণ।

কালো টাকার অন্যতম গন্তব্য হলো কানাডা। দেশে টাকা রেখে বিপদে পড়তে চান না কালো টাকার মালিকেরা। তাই কানাডা, সিঙ্গাপুর, সুইজারল্যান্ড, মালয়েশিয়া, দুবাই ও অফশোর আইল্যান্ডখ্যাত দেশে টাকা পাচারে বাংলাদেশ বেশ এগিয়ে। প্রতি বছর দেশের টাকা অবৈধ পন্থায় বাইরে পাচারের প্রবণতা বাড়ছে মুদ্রানীতি আর ‘মানি লন্ডারিং আইন’-কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে। বৈধ পথে সন্তানের শিক্ষা বা বিদেশে কৃষিকাজের জন্য মূলধন পাঠানো এক জটিল প্রক্রিয়া। কর্তারা এক্ষেত্রে অণুবীক্ষণ দিয়ে ফাইল দেখেন এবং দেশের অনেক স্বার্থের কথা বিবেচনা করে মতামত দেন। অথচ অবৈধ পথে বিদেশে টাকা পাঠিয়ে যারা বাংলাদেশের নাম শীর্ষে রাখছেন, তাদের সন্ধানে অণুবীক্ষণের বদলে চোখে কাঠের চশমা বসান। কালো টাকার কল্যাণে দেশে ‘ক’ দিয়ে লেখা কোটিপতির সংখ্যা বাড়ছে দ্রুত গতিতে। বিশ্বের কোটিপতির সংখ্যা বুদ্ধির হারেও বাংলাদেশ এগিয়ে।

ইংরেজিতে Corps শব্দটিকে বাংলায় কোর (কর্পস) বলা যায়, যার অর্থ একটি প্রশিক্ষিত বাহিনী। বাংলাদেশে ৬০টি ক্যাসিনোর অস্তিত্বের সঙ্গে সঙ্গে একটি অতি মূল্যবান এবং ভাইরাল প্রশ্ন ছিল যে ৬০টি থানার অধীনে ক্যাসিনোগুলো পরিচালিত হচ্ছিল, সেখানকার ৬০ জন প্রশিক্ষিত বাহিনী বা কোরপ্রধান তথা সংশ্লিষ্ট ‘থানার ওসিরা কি আঙ্গুল চুষছিলেন’? পরে কতিপয় পুলিশ (কর্প) সদস্যের সহায়তায় নেপালিদের পলায়ন, পুলিশ সদস্যদের বরখাস্ত ও আন্তথানা বদলি এবং পুলিশের অভিযানে কিছু না পেলেও র‌্যাবের অভিযানে অবৈধ মাদক, টাকা ও অস্ত্রের সন্ধান লাভ দেশের ‘কোর’, ‘কর্প’ বা পুলিশ বাহিনীর ইমেজকে বরাবরের মতোই প্রশ্নের সম্মুখীন করেছে। যে বাহিনী রাজধানীর সব বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়ার ডাটাবেজ তৈরির কৃতিত্বের দাবিদার, সেই বাহিনীরই ‘ক্যাসিনোর ক-ও জানতাম না’ উচ্চারণ কানে কর্কশ শোনায়। অন্যদিকে ইংরেজি ‘কর্পস’  শব্দটির সরল বাংলা একজন পুলিশ কর্মকর্তা। ক্যাসিনোগুলো থেকে প্রতিনিয়ত সংশ্লিষ্ট থানার একজন বিশেষ ‘কর্প’ বা পুলিশ কর্মকর্তা টাকা নিতেন বলে খবর প্রচার হওয়ায় পুলিশের ইমেজ সংকট বেড়ে গেল।

ক্যাসিনো লিখতে যেমন ‘ক’ লাগে, ঠিক তেমনি ক্যাসিনো চালাতে কমিশনার লাগে। এক্ষেত্রে প্রশ্ন কেবল ওয়ার্ড কমিশনার নয়, পুলিশ কমিশনার এবং কাস্টমস কমিশনার নিয়েও। প্রথমেই ধরা পড়ে যে ক্যাসিনো পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কমিশনাররা সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন, নিয়মিত আর্থিক সুবিধা নিতেন এবং অন্যদের পেঁঁৗঁছে দিতেন। থানার ওসিদের পরিচালনা করেন একটি জোনের অ্যাসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার এবং কমিশনার। তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে তার নিজের কোনোকিছু না জানা এবং তার ওসিদের  কার্যকলাপ ও নিষ্ক্রিয়তা না জানা সহজে গ্রহণ করা যায় না। অন্যদিকে কাস্টমস কমিশনার এবং তার চৌকশ বাহিনীর চোখকে ফাঁকি দিয়ে সব ক্যাসিনো সামগ্রী বিদেশ থেকে নিরাপদেই পৌঁছে গেছে নির্দিষ্ট ঠিকানায়। তাই কাস্টমস এবং কমিশনার নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। ‘ক’-তে কমিশনার ছাড়াও শুধু ‘কমিশন’ শিরোনামে একটি শব্দ আছে। প্রাক্তন দুর্নীতি দমন ব্যুরো নতুন করে দুর্নীতি দমন কমিশন তথা দুদক নাম ধারণ করায় কমিশন শব্দটি নতুন মাত্রা পায়। এ কমিশন জাল পেতে অবৈধভাবে টাকা লেনদেনকারী ধরার ক্ষমতা রাখে বলে বিজ্ঞাপনচিত্র প্রচারিত হয়। অথচ দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ের পাশেই ক্যাসিনোসম্রাটের অফিস ও টর্চার সেল এবং কোটি কোটি টাকার লেনদেন সম্পর্কে নীরবতা কমিশনের প্রতি অনাস্থার মাত্রা বৃদ্ধি করেছে।

ক্যাসিনোর ঠিকানা লিখতেও ‘ক’ লাগে। কেননা ক্যাসিনোগুলো পরিচালিত হতো মূলত বিভিন্ন ক্লাবে। যুব সমাজকে মাদক সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে দূরে রাখতে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্লাবের বিকল্প নেই। অথচ ক্রীড়া ক্লাব ক্রীড়াকে উপেক্ষা করে চলত ক্যাসিনো। সেই ক্লাবের দায়িত্ব পালন করতেন এমন কর্মকর্তা, যাদের অতীত ছিল কলঙ্কিত। ক্লাব এবং ক্যাসিনো থেকে প্রাপ্ত টাকায় ক্যাডার লালন-পালন করা হতো, যারা মিছিল মিটিং করতে ছিল করিৎকর্মা আর বিরোধীদের কোমর ভেঙে দিতে সাফল্য ছিল কল্পনাতীত। একটি ক্লাবে এত ‘ক’ এর সমাহার সত্যি বিস্ময়কর।

রাজনীতির শুরু ‘র’ দিয়ে আর করপোরেটের শুরু ‘ক’ দিয়ে। রাজনীতি আজ করপোরেট তথা ব্যবসায়ীদের দখলে বলে ওঠা অভিযোগ ক্যাসিনো কলঙ্কের পর আবারও আলোচনায় এলো। কারণ এসব ক্যাসিনো চলা এলাকায় যদি সত্যি জনদরদি, সজাগ ও নির্ভীক রাজনীতিবিদ থাকতেন তাহলে এভাবে ক্যাসিনোর বিস্তার সম্ভব হতো না। রাজনীতি করা ব্যবসায়ীদের একটি বিরাট অংশ আবার কন্ট্রাক্টর (এখানেও ‘ক’) বা ঠিকাদার। তারা প্রকাশ্যে ব্যক্তিগত কর্পস বা গানম্যান নিয়ে চলতেন এবং কন্ট্রাক্টের নামে কননট্রাক্ট বা সর্বমহলে যোগাযোগ করতেন। এতেই তাদের ভাগ্যের চাকা ঘুরত দুরন্ত গতিতে। একেকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে একাধিক রাজনীতিবিদের শেয়ার থাকার খবরও পাওয়া যায় এ যুগের শিশু-কিশোররা ‘ক’ দিয়ে লেখা ‘কাজিন’ শব্দটি ব্যবহার করে মামাতো, চাচাতো, খালাতো বা ফুফাতো ভাইবোনদের ক্ষেত্রে। তবে প্রমিত বাংলায় ‘মাশতুতো ভাই’ এর ইংরেজিও কাজিন। এক্ষেত্রে একটা প্রবাদ ছিল ‘চোরে চোরে মাশতুতো ভাই’। অর্থাৎ সব চোর একে অপরের কাজিন। ক্যাসিনো আবিষ্কারের পর আজ যারা জানি না জানি না বলছেন, তাদের দেখে অনেকেরই হয়তো সেই প্রবাদ বা মাশতুতো ভাই তথা কাজিনের কথা মনে পড়বে।

এত কলঙ্ক ছাপিয়ে ক্যাসিনোবিরোধী ক্লিনিং অভিযান সবার প্রশংসা কাগজে কালো অক্ষরে স্থান পেয়েছে। দলে থাকা বর্ণচোরাদের ‘কাউয়া’ বা কাক বলে আলোচনার ঝড় তুলেছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এবার কাক তাড়ানোর পালা। দলে ও প্রশাসনে যারা মেকাপ মেখে সুবোধ বেশ ধরে আছেন, তাদের মেকাপ তুলতে কড়া ক্লিনজার বা ক্লিনজিং ব্যবহার করতে হবে।

আগামী বছরগুলো জাতীয় জীবনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ২০২০ সালে বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী, ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি, ২০২২ সালে শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মবার্ষিকী আর ২০২৩ সালের শেষে জাতীয় সংসদের সম্ভাব্য নির্বাচন। এই পাঁচটি মাইলফলকের অনেক কিছুই নির্ভর করছে চলমান অভিযানের ওপর।

দেশে কী কালচার গড়ে উঠেছে তাতে কর্ণপাত না করে কারও প্রতি করুণা না করে, কর্মীদের মনোবলের কপোট ইমোশনে বিভ্রান্ত না হয়ে কঠোর হাতে কালোকে কালো বলে কারাগারে পাঠিয়ে বা কাস্টে ঝুলিয়ে প্রধানমন্ত্রী কালজয়ী হবেন এবং নতুন ক্যারিশমায় কাব্যিক হয়ে উঠবেন এটাই তো আজ কোটি কণ্ঠের কণ্ঠস্বর।

       লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল