শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম ও আজকের বাংলাদেশ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম ও আজকের বাংলাদেশ

‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ ব্রিটিশ বুদ্ধিজীবী এক গবেষক মিসেস সুসান স্ট্রেঞ্জের লেখা একটি বহুল আলোচিত বই। ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত এই বইয়ে তিনি দাবি করেন বৈশ্বিক অর্থনীতিতে যে অরাজকতা বিরাজ করছে তার মূলে রয়েছে আর্থিক ব্যবস্থাপনা বা সম্পদ বণ্টনের সংকট। বইটির ৬০ নম্বর পাতায় উল্লেখ করা হয়েছে, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অরাজকতা নিছক কোনো দুর্ঘটনা নয়, বরং এর নেপথ্যে থাকে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা, সমর্থন এবং একাধিক সরকারি রীতিনীতি। দেশের শিল্পকে উৎসাহিত এবং বাঁচিয়ে রাখার পরিবর্তে যখন উদার ব্যবসা তথা আমদানি-রপ্তানির দরজা খুলে দেওয়া হয় এবং দেশের টাকা বিদেশে পাঠানোর পথ সহজ হয়ে যায়, তখন দেশে নানা ধরনের প্রতিকূল পরিবেশ তৈরি হয়। এর ফলে দেশে অস্থিরতা ও রাজনৈতিক শক্তি ব্যবহার করে দুর্নীতি বৃদ্ধি পায়। একটা সময় পুঁজিবাদ ছিল মূলত বড় বড় শিল্পনির্ভর। পরবর্তীতে উদার অর্থনীতির সুযোগে শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়া বা উৎপাদনের ওপর আগ্রহ কমতে থাকে। কারণ একজন পুঁজিপতি হতে হলে এখন আর ঝুঁকি নিয়ে বা পরিশ্রম করে শিল্প স্থাপন করতে হয় না, বরং উদার অর্থনীতির সুযোগে নানা ধরনের পন্থা অবলম্বন করে সহজেই পুঁজিপতি বা ধনী হওয়া যায়, যা সুসান স্ট্রেঞ্জের ভাষায় ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ বা ক্যাসিনোতে হারজিতের মতো এক ধরনের পুঁজিবাদ। নব্বইয়ের দশকে এ ধরনের অর্থনীতি গতি পায় এবং দেশে দেশে ছড়িয়েছে এই লেখিকার আরও দুটি বইয়ের নামও বেশ চমৎকার। Mad Money (পাগলা টাকা) এবং The Retreat of the State (রাষ্ট্রের পিছু হটা)। সারাজীবনের গবেষণা এবং লেখার মধ্য দিয়ে তিনি পশ্চিমা বিশ্বের অর্থনীতিকে বারবার ক্যাসিনোর সঙ্গে তুলনা করেছেন, যেখানে কেউ রাতারাতি ধনী বনে যায় আর বৃহত্তর জনগোষ্ঠী ক্রমেই সব হারাতে থাকে। এ অরাজকতার জন্য তিনি অর্থবাজারে নতুন নতুন চমক, বাজারের বিস্তৃতি বা বিশ্বায়ন, বাণিজ্যিক ব্যাংকের নিজেই লগ্নিকারক হওয়ার প্রবণতা, এশিয়ার বিনিয়োগ বাজারের উত্থান, ব্যাংকের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ প্রত্যাহার প্রভৃতি বিষয়গুলোকে দায়ী করেন। বর্তমানে ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ একটি প্রবাদের মতো অভিধানে স্থান করে নিয়েছে। কলিন্স অভিধানে প্রাক্তন ব্যাংকারসহ এবং আরও অনেকের অতিমাত্রায় ঝুঁঁকি নিয়ে অতিমাত্রায় মুনাফা করার প্রবণতাকে বুঝানো হয়েছে, যা অর্থনৈতিক সংকট বাড়িয়ে দেয়। অক্সফোর্ড লার্নার অভিধানের ভাষায় ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম হলো এমন একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে ব্যক্তি খাতের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিশেষত ব্যাংক বিনিয়োগ ও শেয়ার ক্রয়ের জন্য প্রচুর ঝুঁকি নেয়। ২০১০ সালের আগস্ট মাসে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ শিরোনামে আরও একটি বই প্রকাশ করে, যার লেখক হ্যানস ওয়ের্নার সিন। এ জার্মান অর্থনীতিবিদ একাধারে মিউনিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসর ইমেরিটাস, জার্মান অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং ইফো ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিক রিসার্চ (জার্মানি) এর প্রেসিডেন্ট ছিলেন ১৭ বছর। ইউরোপজুড়ে চলমান অর্থনৈতিক সংকটের মূল কারণ হিসেবে তিনি তুলে ধরেন সমাজ এবং রাষ্ট্রব্যবস্থার একটা অংশের মধ্যে বিরাজমান অন্যকে ঠকিয়ে দ্রুত ধনী হওয়ার প্রবণতাকে, যা ক্যাসিনোতে জয়ের বা লাভের সঙ্গে তুলনা করা যায়। এক্ষেত্রে তার তীর সবচেয়ে বেশি নিক্ষিপ্ত হয়েছে ব্যাংক ব্যবস্থার দিকে। বইয়ের একটি অংশে তিনি ব্যাংকগুলোকে দায়ী করেন সাধারণ জনগণ বা আমানতকারীদের টাকা ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং পরবর্তীতে সরকারের ওপর সওয়ার হওয়ার জন্য। আগে ব্যাংকগুলো জনগণের টাকার নিরাপত্তা বিধানে একটা নির্দিষ্ট মাত্রায় ঝুঁকি নিলেও ২০০৭-০৮ সালের পর থেকে নামমাত্র পুঁজি ব্যাংকে রেখে বাকি সব অর্থ ঝুঁকিপূর্ণ খাতে বিনিয়োগের ফলে সংকট গভীরতর হচ্ছে বলে মনে করেন এ জার্মান অর্থনীতিবিদ। একই সঙ্গে তিনি সংকট দেখা দেওয়া মাত্র অন্যকে দোষারোপের কঠোর সমালোচনা করেন। তার মতে আমাদের বুঝতে হবে এ ধরনের সংকটের নেপথ্যে থাকে বিভিন্ন অংশীজন বা সংশ্লিষ্ট অনেকের ব্যর্থতা।

পশ্চিমা বিশ্বে সাড়া জাগানো ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ তত্ত্ব বা ব্যাখ্যায় ক্যাসিনো শব্দটি এসেছে একটি রূপক অর্থে। এক্ষেত্রে অতিমাত্রায় ঝুঁকি নিয়ে মূলত ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উচ্চমাত্রায় মুনাফা লাভের প্রবণতার প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে, যার প্রত্যক্ষ ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ বা জনগণ। অতি সম্প্রতি রাজধানী ঢাকায় খুঁজে পাওয়া ৬০টি ক্যাসিনোর বাস্তব সাক্ষাৎ এবং এর নেপথ্য কলাকুশলী ও কর্তাব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কার্যক্রমে একাধারে পশ্চিমা বিশ্বের ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ ও দেশের বাস্তব পরিস্থিতি এর যুগপৎ চিত্র পাওয়া যায়। কাকতালীয় হলেও সত্য, একেকটি ক্যাসিনো ঘিরে রয়েছে এমন কিছু নিয়ামক শক্তি বা বিষয়, যার লেখার শুরুতে বাংলা ‘ক’ অক্ষর বসাতে হয়।

শুরুতে বলা যায় বাংলাদেশের ক্যাপিটেলিজম তথা পুঁজিবাদের ব্যাপক বিস্তৃতির কথা। মুক্তিযুদ্ধের যে মূলনীতি, সেখানে কি ক্যাপিটেলিজম ছিল? আজ ব্যক্তি খাতে সবকিছু উন্নতির লক্ষ্যে এবং মুক্ত অর্থনীতির নামে যেভাবে ক্যাপিটেলিজম বা পুঁজিবাদের বিস্তার ঘটছে তার ফলশ্রুতিতে শুধু ক্যাসিনো নয়, আরও অনেক কালো বিড়াল আবিষ্কার বিচিত্র নয়।

ক্যাপিটেলিজমের বাই প্রডাক্ট বা স্বাভাবিক একটি ফলাফল হলো কালো টাকা। আবার কালো টাকার বাই প্রডাক্টও ক্যাসিনো। দেশে যখন পুঁজিবাদ প্রসার লাভ করে, তখন ‘সময়ই অর্থ’ কথাটি প্রবলভাবে বাস্তবতা লাভ করে। কার আগে কে বড়লোক হবে, কে আগে বাজার ধরবে, কে আগে দখল করবেÑ এমনই ধরনের প্রতিযোগিতায় নামেন পুঁজিপতি বা ক্যাপিটেলিস্টরা। আর সময়ের আগে আগে ছোটার জন্য অকাতরে টাকা ঢালেন প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। তাই কালো টাকার পাহাড় জমে যায় ‘ক’ দিয়ে লেখা ‘কর্তা’ ব্যক্তিদের ঘরে ঘরে। জি কে শামীম কর্তৃক শুধু একজন সরকারি প্রধান প্রকৌশলীকেই ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা প্রদানই এক্ষেত্রে অন্যতম উদাহরণ।

কালো টাকার অন্যতম গন্তব্য হলো কানাডা। দেশে টাকা রেখে বিপদে পড়তে চান না কালো টাকার মালিকেরা। তাই কানাডা, সিঙ্গাপুর, সুইজারল্যান্ড, মালয়েশিয়া, দুবাই ও অফশোর আইল্যান্ডখ্যাত দেশে টাকা পাচারে বাংলাদেশ বেশ এগিয়ে। প্রতি বছর দেশের টাকা অবৈধ পন্থায় বাইরে পাচারের প্রবণতা বাড়ছে মুদ্রানীতি আর ‘মানি লন্ডারিং আইন’-কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে। বৈধ পথে সন্তানের শিক্ষা বা বিদেশে কৃষিকাজের জন্য মূলধন পাঠানো এক জটিল প্রক্রিয়া। কর্তারা এক্ষেত্রে অণুবীক্ষণ দিয়ে ফাইল দেখেন এবং দেশের অনেক স্বার্থের কথা বিবেচনা করে মতামত দেন। অথচ অবৈধ পথে বিদেশে টাকা পাঠিয়ে যারা বাংলাদেশের নাম শীর্ষে রাখছেন, তাদের সন্ধানে অণুবীক্ষণের বদলে চোখে কাঠের চশমা বসান। কালো টাকার কল্যাণে দেশে ‘ক’ দিয়ে লেখা কোটিপতির সংখ্যা বাড়ছে দ্রুত গতিতে। বিশ্বের কোটিপতির সংখ্যা বুদ্ধির হারেও বাংলাদেশ এগিয়ে।

ইংরেজিতে Corps শব্দটিকে বাংলায় কোর (কর্পস) বলা যায়, যার অর্থ একটি প্রশিক্ষিত বাহিনী। বাংলাদেশে ৬০টি ক্যাসিনোর অস্তিত্বের সঙ্গে সঙ্গে একটি অতি মূল্যবান এবং ভাইরাল প্রশ্ন ছিল যে ৬০টি থানার অধীনে ক্যাসিনোগুলো পরিচালিত হচ্ছিল, সেখানকার ৬০ জন প্রশিক্ষিত বাহিনী বা কোরপ্রধান তথা সংশ্লিষ্ট ‘থানার ওসিরা কি আঙ্গুল চুষছিলেন’? পরে কতিপয় পুলিশ (কর্প) সদস্যের সহায়তায় নেপালিদের পলায়ন, পুলিশ সদস্যদের বরখাস্ত ও আন্তথানা বদলি এবং পুলিশের অভিযানে কিছু না পেলেও র‌্যাবের অভিযানে অবৈধ মাদক, টাকা ও অস্ত্রের সন্ধান লাভ দেশের ‘কোর’, ‘কর্প’ বা পুলিশ বাহিনীর ইমেজকে বরাবরের মতোই প্রশ্নের সম্মুখীন করেছে। যে বাহিনী রাজধানীর সব বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়ার ডাটাবেজ তৈরির কৃতিত্বের দাবিদার, সেই বাহিনীরই ‘ক্যাসিনোর ক-ও জানতাম না’ উচ্চারণ কানে কর্কশ শোনায়। অন্যদিকে ইংরেজি ‘কর্পস’  শব্দটির সরল বাংলা একজন পুলিশ কর্মকর্তা। ক্যাসিনোগুলো থেকে প্রতিনিয়ত সংশ্লিষ্ট থানার একজন বিশেষ ‘কর্প’ বা পুলিশ কর্মকর্তা টাকা নিতেন বলে খবর প্রচার হওয়ায় পুলিশের ইমেজ সংকট বেড়ে গেল।

ক্যাসিনো লিখতে যেমন ‘ক’ লাগে, ঠিক তেমনি ক্যাসিনো চালাতে কমিশনার লাগে। এক্ষেত্রে প্রশ্ন কেবল ওয়ার্ড কমিশনার নয়, পুলিশ কমিশনার এবং কাস্টমস কমিশনার নিয়েও। প্রথমেই ধরা পড়ে যে ক্যাসিনো পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কমিশনাররা সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন, নিয়মিত আর্থিক সুবিধা নিতেন এবং অন্যদের পেঁঁৗঁছে দিতেন। থানার ওসিদের পরিচালনা করেন একটি জোনের অ্যাসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার এবং কমিশনার। তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে তার নিজের কোনোকিছু না জানা এবং তার ওসিদের  কার্যকলাপ ও নিষ্ক্রিয়তা না জানা সহজে গ্রহণ করা যায় না। অন্যদিকে কাস্টমস কমিশনার এবং তার চৌকশ বাহিনীর চোখকে ফাঁকি দিয়ে সব ক্যাসিনো সামগ্রী বিদেশ থেকে নিরাপদেই পৌঁছে গেছে নির্দিষ্ট ঠিকানায়। তাই কাস্টমস এবং কমিশনার নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। ‘ক’-তে কমিশনার ছাড়াও শুধু ‘কমিশন’ শিরোনামে একটি শব্দ আছে। প্রাক্তন দুর্নীতি দমন ব্যুরো নতুন করে দুর্নীতি দমন কমিশন তথা দুদক নাম ধারণ করায় কমিশন শব্দটি নতুন মাত্রা পায়। এ কমিশন জাল পেতে অবৈধভাবে টাকা লেনদেনকারী ধরার ক্ষমতা রাখে বলে বিজ্ঞাপনচিত্র প্রচারিত হয়। অথচ দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ের পাশেই ক্যাসিনোসম্রাটের অফিস ও টর্চার সেল এবং কোটি কোটি টাকার লেনদেন সম্পর্কে নীরবতা কমিশনের প্রতি অনাস্থার মাত্রা বৃদ্ধি করেছে।

ক্যাসিনোর ঠিকানা লিখতেও ‘ক’ লাগে। কেননা ক্যাসিনোগুলো পরিচালিত হতো মূলত বিভিন্ন ক্লাবে। যুব সমাজকে মাদক সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে দূরে রাখতে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্লাবের বিকল্প নেই। অথচ ক্রীড়া ক্লাব ক্রীড়াকে উপেক্ষা করে চলত ক্যাসিনো। সেই ক্লাবের দায়িত্ব পালন করতেন এমন কর্মকর্তা, যাদের অতীত ছিল কলঙ্কিত। ক্লাব এবং ক্যাসিনো থেকে প্রাপ্ত টাকায় ক্যাডার লালন-পালন করা হতো, যারা মিছিল মিটিং করতে ছিল করিৎকর্মা আর বিরোধীদের কোমর ভেঙে দিতে সাফল্য ছিল কল্পনাতীত। একটি ক্লাবে এত ‘ক’ এর সমাহার সত্যি বিস্ময়কর।

রাজনীতির শুরু ‘র’ দিয়ে আর করপোরেটের শুরু ‘ক’ দিয়ে। রাজনীতি আজ করপোরেট তথা ব্যবসায়ীদের দখলে বলে ওঠা অভিযোগ ক্যাসিনো কলঙ্কের পর আবারও আলোচনায় এলো। কারণ এসব ক্যাসিনো চলা এলাকায় যদি সত্যি জনদরদি, সজাগ ও নির্ভীক রাজনীতিবিদ থাকতেন তাহলে এভাবে ক্যাসিনোর বিস্তার সম্ভব হতো না। রাজনীতি করা ব্যবসায়ীদের একটি বিরাট অংশ আবার কন্ট্রাক্টর (এখানেও ‘ক’) বা ঠিকাদার। তারা প্রকাশ্যে ব্যক্তিগত কর্পস বা গানম্যান নিয়ে চলতেন এবং কন্ট্রাক্টের নামে কননট্রাক্ট বা সর্বমহলে যোগাযোগ করতেন। এতেই তাদের ভাগ্যের চাকা ঘুরত দুরন্ত গতিতে। একেকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে একাধিক রাজনীতিবিদের শেয়ার থাকার খবরও পাওয়া যায় এ যুগের শিশু-কিশোররা ‘ক’ দিয়ে লেখা ‘কাজিন’ শব্দটি ব্যবহার করে মামাতো, চাচাতো, খালাতো বা ফুফাতো ভাইবোনদের ক্ষেত্রে। তবে প্রমিত বাংলায় ‘মাশতুতো ভাই’ এর ইংরেজিও কাজিন। এক্ষেত্রে একটা প্রবাদ ছিল ‘চোরে চোরে মাশতুতো ভাই’। অর্থাৎ সব চোর একে অপরের কাজিন। ক্যাসিনো আবিষ্কারের পর আজ যারা জানি না জানি না বলছেন, তাদের দেখে অনেকেরই হয়তো সেই প্রবাদ বা মাশতুতো ভাই তথা কাজিনের কথা মনে পড়বে।

এত কলঙ্ক ছাপিয়ে ক্যাসিনোবিরোধী ক্লিনিং অভিযান সবার প্রশংসা কাগজে কালো অক্ষরে স্থান পেয়েছে। দলে থাকা বর্ণচোরাদের ‘কাউয়া’ বা কাক বলে আলোচনার ঝড় তুলেছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এবার কাক তাড়ানোর পালা। দলে ও প্রশাসনে যারা মেকাপ মেখে সুবোধ বেশ ধরে আছেন, তাদের মেকাপ তুলতে কড়া ক্লিনজার বা ক্লিনজিং ব্যবহার করতে হবে।

আগামী বছরগুলো জাতীয় জীবনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ২০২০ সালে বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী, ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি, ২০২২ সালে শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মবার্ষিকী আর ২০২৩ সালের শেষে জাতীয় সংসদের সম্ভাব্য নির্বাচন। এই পাঁচটি মাইলফলকের অনেক কিছুই নির্ভর করছে চলমান অভিযানের ওপর।

দেশে কী কালচার গড়ে উঠেছে তাতে কর্ণপাত না করে কারও প্রতি করুণা না করে, কর্মীদের মনোবলের কপোট ইমোশনে বিভ্রান্ত না হয়ে কঠোর হাতে কালোকে কালো বলে কারাগারে পাঠিয়ে বা কাস্টে ঝুলিয়ে প্রধানমন্ত্রী কালজয়ী হবেন এবং নতুন ক্যারিশমায় কাব্যিক হয়ে উঠবেন এটাই তো আজ কোটি কণ্ঠের কণ্ঠস্বর।

       লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা