শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম ও আজকের বাংলাদেশ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম ও আজকের বাংলাদেশ

‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ ব্রিটিশ বুদ্ধিজীবী এক গবেষক মিসেস সুসান স্ট্রেঞ্জের লেখা একটি বহুল আলোচিত বই। ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত এই বইয়ে তিনি দাবি করেন বৈশ্বিক অর্থনীতিতে যে অরাজকতা বিরাজ করছে তার মূলে রয়েছে আর্থিক ব্যবস্থাপনা বা সম্পদ বণ্টনের সংকট। বইটির ৬০ নম্বর পাতায় উল্লেখ করা হয়েছে, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অরাজকতা নিছক কোনো দুর্ঘটনা নয়, বরং এর নেপথ্যে থাকে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা, সমর্থন এবং একাধিক সরকারি রীতিনীতি। দেশের শিল্পকে উৎসাহিত এবং বাঁচিয়ে রাখার পরিবর্তে যখন উদার ব্যবসা তথা আমদানি-রপ্তানির দরজা খুলে দেওয়া হয় এবং দেশের টাকা বিদেশে পাঠানোর পথ সহজ হয়ে যায়, তখন দেশে নানা ধরনের প্রতিকূল পরিবেশ তৈরি হয়। এর ফলে দেশে অস্থিরতা ও রাজনৈতিক শক্তি ব্যবহার করে দুর্নীতি বৃদ্ধি পায়। একটা সময় পুঁজিবাদ ছিল মূলত বড় বড় শিল্পনির্ভর। পরবর্তীতে উদার অর্থনীতির সুযোগে শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়া বা উৎপাদনের ওপর আগ্রহ কমতে থাকে। কারণ একজন পুঁজিপতি হতে হলে এখন আর ঝুঁকি নিয়ে বা পরিশ্রম করে শিল্প স্থাপন করতে হয় না, বরং উদার অর্থনীতির সুযোগে নানা ধরনের পন্থা অবলম্বন করে সহজেই পুঁজিপতি বা ধনী হওয়া যায়, যা সুসান স্ট্রেঞ্জের ভাষায় ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ বা ক্যাসিনোতে হারজিতের মতো এক ধরনের পুঁজিবাদ। নব্বইয়ের দশকে এ ধরনের অর্থনীতি গতি পায় এবং দেশে দেশে ছড়িয়েছে এই লেখিকার আরও দুটি বইয়ের নামও বেশ চমৎকার। Mad Money (পাগলা টাকা) এবং The Retreat of the State (রাষ্ট্রের পিছু হটা)। সারাজীবনের গবেষণা এবং লেখার মধ্য দিয়ে তিনি পশ্চিমা বিশ্বের অর্থনীতিকে বারবার ক্যাসিনোর সঙ্গে তুলনা করেছেন, যেখানে কেউ রাতারাতি ধনী বনে যায় আর বৃহত্তর জনগোষ্ঠী ক্রমেই সব হারাতে থাকে। এ অরাজকতার জন্য তিনি অর্থবাজারে নতুন নতুন চমক, বাজারের বিস্তৃতি বা বিশ্বায়ন, বাণিজ্যিক ব্যাংকের নিজেই লগ্নিকারক হওয়ার প্রবণতা, এশিয়ার বিনিয়োগ বাজারের উত্থান, ব্যাংকের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ প্রত্যাহার প্রভৃতি বিষয়গুলোকে দায়ী করেন। বর্তমানে ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ একটি প্রবাদের মতো অভিধানে স্থান করে নিয়েছে। কলিন্স অভিধানে প্রাক্তন ব্যাংকারসহ এবং আরও অনেকের অতিমাত্রায় ঝুঁঁকি নিয়ে অতিমাত্রায় মুনাফা করার প্রবণতাকে বুঝানো হয়েছে, যা অর্থনৈতিক সংকট বাড়িয়ে দেয়। অক্সফোর্ড লার্নার অভিধানের ভাষায় ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম হলো এমন একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে ব্যক্তি খাতের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিশেষত ব্যাংক বিনিয়োগ ও শেয়ার ক্রয়ের জন্য প্রচুর ঝুঁকি নেয়। ২০১০ সালের আগস্ট মাসে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ শিরোনামে আরও একটি বই প্রকাশ করে, যার লেখক হ্যানস ওয়ের্নার সিন। এ জার্মান অর্থনীতিবিদ একাধারে মিউনিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসর ইমেরিটাস, জার্মান অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং ইফো ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিক রিসার্চ (জার্মানি) এর প্রেসিডেন্ট ছিলেন ১৭ বছর। ইউরোপজুড়ে চলমান অর্থনৈতিক সংকটের মূল কারণ হিসেবে তিনি তুলে ধরেন সমাজ এবং রাষ্ট্রব্যবস্থার একটা অংশের মধ্যে বিরাজমান অন্যকে ঠকিয়ে দ্রুত ধনী হওয়ার প্রবণতাকে, যা ক্যাসিনোতে জয়ের বা লাভের সঙ্গে তুলনা করা যায়। এক্ষেত্রে তার তীর সবচেয়ে বেশি নিক্ষিপ্ত হয়েছে ব্যাংক ব্যবস্থার দিকে। বইয়ের একটি অংশে তিনি ব্যাংকগুলোকে দায়ী করেন সাধারণ জনগণ বা আমানতকারীদের টাকা ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং পরবর্তীতে সরকারের ওপর সওয়ার হওয়ার জন্য। আগে ব্যাংকগুলো জনগণের টাকার নিরাপত্তা বিধানে একটা নির্দিষ্ট মাত্রায় ঝুঁকি নিলেও ২০০৭-০৮ সালের পর থেকে নামমাত্র পুঁজি ব্যাংকে রেখে বাকি সব অর্থ ঝুঁকিপূর্ণ খাতে বিনিয়োগের ফলে সংকট গভীরতর হচ্ছে বলে মনে করেন এ জার্মান অর্থনীতিবিদ। একই সঙ্গে তিনি সংকট দেখা দেওয়া মাত্র অন্যকে দোষারোপের কঠোর সমালোচনা করেন। তার মতে আমাদের বুঝতে হবে এ ধরনের সংকটের নেপথ্যে থাকে বিভিন্ন অংশীজন বা সংশ্লিষ্ট অনেকের ব্যর্থতা।

পশ্চিমা বিশ্বে সাড়া জাগানো ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ তত্ত্ব বা ব্যাখ্যায় ক্যাসিনো শব্দটি এসেছে একটি রূপক অর্থে। এক্ষেত্রে অতিমাত্রায় ঝুঁকি নিয়ে মূলত ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উচ্চমাত্রায় মুনাফা লাভের প্রবণতার প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে, যার প্রত্যক্ষ ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ বা জনগণ। অতি সম্প্রতি রাজধানী ঢাকায় খুঁজে পাওয়া ৬০টি ক্যাসিনোর বাস্তব সাক্ষাৎ এবং এর নেপথ্য কলাকুশলী ও কর্তাব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কার্যক্রমে একাধারে পশ্চিমা বিশ্বের ‘ক্যাসিনো ক্যাপিটেলিজম’ ও দেশের বাস্তব পরিস্থিতি এর যুগপৎ চিত্র পাওয়া যায়। কাকতালীয় হলেও সত্য, একেকটি ক্যাসিনো ঘিরে রয়েছে এমন কিছু নিয়ামক শক্তি বা বিষয়, যার লেখার শুরুতে বাংলা ‘ক’ অক্ষর বসাতে হয়।

শুরুতে বলা যায় বাংলাদেশের ক্যাপিটেলিজম তথা পুঁজিবাদের ব্যাপক বিস্তৃতির কথা। মুক্তিযুদ্ধের যে মূলনীতি, সেখানে কি ক্যাপিটেলিজম ছিল? আজ ব্যক্তি খাতে সবকিছু উন্নতির লক্ষ্যে এবং মুক্ত অর্থনীতির নামে যেভাবে ক্যাপিটেলিজম বা পুঁজিবাদের বিস্তার ঘটছে তার ফলশ্রুতিতে শুধু ক্যাসিনো নয়, আরও অনেক কালো বিড়াল আবিষ্কার বিচিত্র নয়।

ক্যাপিটেলিজমের বাই প্রডাক্ট বা স্বাভাবিক একটি ফলাফল হলো কালো টাকা। আবার কালো টাকার বাই প্রডাক্টও ক্যাসিনো। দেশে যখন পুঁজিবাদ প্রসার লাভ করে, তখন ‘সময়ই অর্থ’ কথাটি প্রবলভাবে বাস্তবতা লাভ করে। কার আগে কে বড়লোক হবে, কে আগে বাজার ধরবে, কে আগে দখল করবেÑ এমনই ধরনের প্রতিযোগিতায় নামেন পুঁজিপতি বা ক্যাপিটেলিস্টরা। আর সময়ের আগে আগে ছোটার জন্য অকাতরে টাকা ঢালেন প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। তাই কালো টাকার পাহাড় জমে যায় ‘ক’ দিয়ে লেখা ‘কর্তা’ ব্যক্তিদের ঘরে ঘরে। জি কে শামীম কর্তৃক শুধু একজন সরকারি প্রধান প্রকৌশলীকেই ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা প্রদানই এক্ষেত্রে অন্যতম উদাহরণ।

কালো টাকার অন্যতম গন্তব্য হলো কানাডা। দেশে টাকা রেখে বিপদে পড়তে চান না কালো টাকার মালিকেরা। তাই কানাডা, সিঙ্গাপুর, সুইজারল্যান্ড, মালয়েশিয়া, দুবাই ও অফশোর আইল্যান্ডখ্যাত দেশে টাকা পাচারে বাংলাদেশ বেশ এগিয়ে। প্রতি বছর দেশের টাকা অবৈধ পন্থায় বাইরে পাচারের প্রবণতা বাড়ছে মুদ্রানীতি আর ‘মানি লন্ডারিং আইন’-কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে। বৈধ পথে সন্তানের শিক্ষা বা বিদেশে কৃষিকাজের জন্য মূলধন পাঠানো এক জটিল প্রক্রিয়া। কর্তারা এক্ষেত্রে অণুবীক্ষণ দিয়ে ফাইল দেখেন এবং দেশের অনেক স্বার্থের কথা বিবেচনা করে মতামত দেন। অথচ অবৈধ পথে বিদেশে টাকা পাঠিয়ে যারা বাংলাদেশের নাম শীর্ষে রাখছেন, তাদের সন্ধানে অণুবীক্ষণের বদলে চোখে কাঠের চশমা বসান। কালো টাকার কল্যাণে দেশে ‘ক’ দিয়ে লেখা কোটিপতির সংখ্যা বাড়ছে দ্রুত গতিতে। বিশ্বের কোটিপতির সংখ্যা বুদ্ধির হারেও বাংলাদেশ এগিয়ে।

ইংরেজিতে Corps শব্দটিকে বাংলায় কোর (কর্পস) বলা যায়, যার অর্থ একটি প্রশিক্ষিত বাহিনী। বাংলাদেশে ৬০টি ক্যাসিনোর অস্তিত্বের সঙ্গে সঙ্গে একটি অতি মূল্যবান এবং ভাইরাল প্রশ্ন ছিল যে ৬০টি থানার অধীনে ক্যাসিনোগুলো পরিচালিত হচ্ছিল, সেখানকার ৬০ জন প্রশিক্ষিত বাহিনী বা কোরপ্রধান তথা সংশ্লিষ্ট ‘থানার ওসিরা কি আঙ্গুল চুষছিলেন’? পরে কতিপয় পুলিশ (কর্প) সদস্যের সহায়তায় নেপালিদের পলায়ন, পুলিশ সদস্যদের বরখাস্ত ও আন্তথানা বদলি এবং পুলিশের অভিযানে কিছু না পেলেও র‌্যাবের অভিযানে অবৈধ মাদক, টাকা ও অস্ত্রের সন্ধান লাভ দেশের ‘কোর’, ‘কর্প’ বা পুলিশ বাহিনীর ইমেজকে বরাবরের মতোই প্রশ্নের সম্মুখীন করেছে। যে বাহিনী রাজধানীর সব বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়ার ডাটাবেজ তৈরির কৃতিত্বের দাবিদার, সেই বাহিনীরই ‘ক্যাসিনোর ক-ও জানতাম না’ উচ্চারণ কানে কর্কশ শোনায়। অন্যদিকে ইংরেজি ‘কর্পস’  শব্দটির সরল বাংলা একজন পুলিশ কর্মকর্তা। ক্যাসিনোগুলো থেকে প্রতিনিয়ত সংশ্লিষ্ট থানার একজন বিশেষ ‘কর্প’ বা পুলিশ কর্মকর্তা টাকা নিতেন বলে খবর প্রচার হওয়ায় পুলিশের ইমেজ সংকট বেড়ে গেল।

ক্যাসিনো লিখতে যেমন ‘ক’ লাগে, ঠিক তেমনি ক্যাসিনো চালাতে কমিশনার লাগে। এক্ষেত্রে প্রশ্ন কেবল ওয়ার্ড কমিশনার নয়, পুলিশ কমিশনার এবং কাস্টমস কমিশনার নিয়েও। প্রথমেই ধরা পড়ে যে ক্যাসিনো পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কমিশনাররা সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন, নিয়মিত আর্থিক সুবিধা নিতেন এবং অন্যদের পেঁঁৗঁছে দিতেন। থানার ওসিদের পরিচালনা করেন একটি জোনের অ্যাসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার এবং কমিশনার। তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে তার নিজের কোনোকিছু না জানা এবং তার ওসিদের  কার্যকলাপ ও নিষ্ক্রিয়তা না জানা সহজে গ্রহণ করা যায় না। অন্যদিকে কাস্টমস কমিশনার এবং তার চৌকশ বাহিনীর চোখকে ফাঁকি দিয়ে সব ক্যাসিনো সামগ্রী বিদেশ থেকে নিরাপদেই পৌঁছে গেছে নির্দিষ্ট ঠিকানায়। তাই কাস্টমস এবং কমিশনার নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। ‘ক’-তে কমিশনার ছাড়াও শুধু ‘কমিশন’ শিরোনামে একটি শব্দ আছে। প্রাক্তন দুর্নীতি দমন ব্যুরো নতুন করে দুর্নীতি দমন কমিশন তথা দুদক নাম ধারণ করায় কমিশন শব্দটি নতুন মাত্রা পায়। এ কমিশন জাল পেতে অবৈধভাবে টাকা লেনদেনকারী ধরার ক্ষমতা রাখে বলে বিজ্ঞাপনচিত্র প্রচারিত হয়। অথচ দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ের পাশেই ক্যাসিনোসম্রাটের অফিস ও টর্চার সেল এবং কোটি কোটি টাকার লেনদেন সম্পর্কে নীরবতা কমিশনের প্রতি অনাস্থার মাত্রা বৃদ্ধি করেছে।

ক্যাসিনোর ঠিকানা লিখতেও ‘ক’ লাগে। কেননা ক্যাসিনোগুলো পরিচালিত হতো মূলত বিভিন্ন ক্লাবে। যুব সমাজকে মাদক সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে দূরে রাখতে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্লাবের বিকল্প নেই। অথচ ক্রীড়া ক্লাব ক্রীড়াকে উপেক্ষা করে চলত ক্যাসিনো। সেই ক্লাবের দায়িত্ব পালন করতেন এমন কর্মকর্তা, যাদের অতীত ছিল কলঙ্কিত। ক্লাব এবং ক্যাসিনো থেকে প্রাপ্ত টাকায় ক্যাডার লালন-পালন করা হতো, যারা মিছিল মিটিং করতে ছিল করিৎকর্মা আর বিরোধীদের কোমর ভেঙে দিতে সাফল্য ছিল কল্পনাতীত। একটি ক্লাবে এত ‘ক’ এর সমাহার সত্যি বিস্ময়কর।

রাজনীতির শুরু ‘র’ দিয়ে আর করপোরেটের শুরু ‘ক’ দিয়ে। রাজনীতি আজ করপোরেট তথা ব্যবসায়ীদের দখলে বলে ওঠা অভিযোগ ক্যাসিনো কলঙ্কের পর আবারও আলোচনায় এলো। কারণ এসব ক্যাসিনো চলা এলাকায় যদি সত্যি জনদরদি, সজাগ ও নির্ভীক রাজনীতিবিদ থাকতেন তাহলে এভাবে ক্যাসিনোর বিস্তার সম্ভব হতো না। রাজনীতি করা ব্যবসায়ীদের একটি বিরাট অংশ আবার কন্ট্রাক্টর (এখানেও ‘ক’) বা ঠিকাদার। তারা প্রকাশ্যে ব্যক্তিগত কর্পস বা গানম্যান নিয়ে চলতেন এবং কন্ট্রাক্টের নামে কননট্রাক্ট বা সর্বমহলে যোগাযোগ করতেন। এতেই তাদের ভাগ্যের চাকা ঘুরত দুরন্ত গতিতে। একেকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে একাধিক রাজনীতিবিদের শেয়ার থাকার খবরও পাওয়া যায় এ যুগের শিশু-কিশোররা ‘ক’ দিয়ে লেখা ‘কাজিন’ শব্দটি ব্যবহার করে মামাতো, চাচাতো, খালাতো বা ফুফাতো ভাইবোনদের ক্ষেত্রে। তবে প্রমিত বাংলায় ‘মাশতুতো ভাই’ এর ইংরেজিও কাজিন। এক্ষেত্রে একটা প্রবাদ ছিল ‘চোরে চোরে মাশতুতো ভাই’। অর্থাৎ সব চোর একে অপরের কাজিন। ক্যাসিনো আবিষ্কারের পর আজ যারা জানি না জানি না বলছেন, তাদের দেখে অনেকেরই হয়তো সেই প্রবাদ বা মাশতুতো ভাই তথা কাজিনের কথা মনে পড়বে।

এত কলঙ্ক ছাপিয়ে ক্যাসিনোবিরোধী ক্লিনিং অভিযান সবার প্রশংসা কাগজে কালো অক্ষরে স্থান পেয়েছে। দলে থাকা বর্ণচোরাদের ‘কাউয়া’ বা কাক বলে আলোচনার ঝড় তুলেছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এবার কাক তাড়ানোর পালা। দলে ও প্রশাসনে যারা মেকাপ মেখে সুবোধ বেশ ধরে আছেন, তাদের মেকাপ তুলতে কড়া ক্লিনজার বা ক্লিনজিং ব্যবহার করতে হবে।

আগামী বছরগুলো জাতীয় জীবনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ২০২০ সালে বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী, ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি, ২০২২ সালে শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মবার্ষিকী আর ২০২৩ সালের শেষে জাতীয় সংসদের সম্ভাব্য নির্বাচন। এই পাঁচটি মাইলফলকের অনেক কিছুই নির্ভর করছে চলমান অভিযানের ওপর।

দেশে কী কালচার গড়ে উঠেছে তাতে কর্ণপাত না করে কারও প্রতি করুণা না করে, কর্মীদের মনোবলের কপোট ইমোশনে বিভ্রান্ত না হয়ে কঠোর হাতে কালোকে কালো বলে কারাগারে পাঠিয়ে বা কাস্টে ঝুলিয়ে প্রধানমন্ত্রী কালজয়ী হবেন এবং নতুন ক্যারিশমায় কাব্যিক হয়ে উঠবেন এটাই তো আজ কোটি কণ্ঠের কণ্ঠস্বর।

       লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম