শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯

অনলাইনে কোন লাইনে

হানিফ সংকেত
প্রিন্ট ভার্সন
অনলাইনে কোন লাইনে

ইন্টারনেট অর্থ অন্তর্জাল। যদিও কারও কাছে জঞ্জাল, কারও কাছে জ্বালা। জাল-জঞ্জাল-জ্বালা যাই বলি না কেন ২১ শতকের শুরু থেকেই বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ব্যবহারের নূতন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। তাই বলা হয় এখন ভার্চুয়াল মিডিয়ার যুগ। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগ। অনলাইনে এখন অনেক কিছুই সম্ভব। এমনকি ব্যবসা এবং আবেগ-অনুভূতির প্রকাশও অনলাইনে সম্ভব।  গত ৫ ফেব্রুয়ারি নিরাপদ ইন্টারনেট দিবস উপলক্ষে ইউনিসেফ আয়োজিত এক জরিপের ফলাফলে দেখা যায়, দেশের ২৫ শতাংশ শিশুই ১১ বছর বয়সের আগেই ডিজিটাল জগতে প্রবেশ করে। ১০ থেকে ১৭ বছর বয়স্ক স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১ হাজার ২৮১ জন শিশুর ওপর চালানো এই জরিপে দেখা যায়, শিশুরা ইন্টারনেটে সবচেয়ে বেশি যে দুটি কাজ করে তা হচ্ছে অনলাইন চ্যাটিং এবং ভিডিও দেখা। গবেষণায় বলা হয়েছে, ছেলেরা (৬৩ শতাংশ) মেয়েদের চেয়ে (৪৮ শতাংশ) বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করে। দিন যতই যাচ্ছে এর ব্যবহারের মাত্রা ততই বেড়ে চলেছে। সঙ্গে বেড়ে চলেছে এর নেতিবাচক দিক। যা মানুষের দৈহিক ও মানসিক দিক দিয়ে মারাত্মকভাবে ক্ষতিসাধন করছে। ছোট একটি উদাহরণ দেওয়া যাক- আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় খেলাধুলা ও শারীরিক কসরতের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। যে কারণে স্কুলগুলোতে কিছু শারীরিক কর্মকান্ড অন্তর্ভুক্ত থাকে এবং সেজন্য নির্দিষ্ট সময় পর বিরতিও দেওয়া হয় যেটাকে আমরা বলি টিফিন পিরিয়ড। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে হেঁটে, দৌড়ে কিংবা খেলাধুলা করে এর ব্যবহার করতে হয় না। অর্থাৎ কোনো ধরনের শারীরিক পরিশ্রমের প্রয়োজন পড়ে না। তাই ইন্টারনেটের অতিমাত্রায় ব্যবহার মানুষকে কিছুটা দুর্বলও করে ফেলে। এ ছাড়াও ইন্টারনেটের অতি ব্যবহারে শরীরের নানারকম উপসর্গ দেখা দেয়। এর মধ্যে একটি হচ্ছে ইনসমনিয়া অর্থাৎ রাতে ঘুম না হওয়া। এর ফলে মানুষের সময়জ্ঞান লোপ পায়, একাকীত্ব চলে আসে। অনেকে এই মাধ্যমে পর্নোগ্রাফিও ছড়িয়ে দিচ্ছে। যা ভয়ঙ্কর ভাইরাস হিসেবে ভাইরালও হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আজকাল গুজব ছড়ানো, তথ্য বিকৃতি ও অশ্লীল ছবিও প্রচার করা হয়, যা অত্যন্ত অনৈতিক। আসলে ইন্টারনেট যেমন আমাদের আলোকিত পথের সন্ধান দিতে পারে, নিয়ে যেতে পারে জ্ঞানের রাজ্যে, তেমনি প্রভাবিত করতে পারে নানারকম খারাপ কাজে, নিয়ে যেতে পারে অন্ধকার রাজ্যে। একটি বহু শ্রুত কথাই আছে, ‘প্রযুক্তি খারাপ নয়, পৃথিবীর সব আবিষ্কারই করা হয়েছে মানব কল্যাণের জন্য কিন্তু আমরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তা ব্যবহার করছি ধ্বংসাত্মক কাজে’। প্রযুক্তির উন্নয়নকে আমাদের যথাযথভাবে ব্যবহার করতে হবে, অপব্যবহার নয়। ইত্যাদিতেই আমরা দেখিয়েছি ফেসবুকের মাধ্যমে গ্র“প করে বন্ধুরা মিলে কত অসহায় রোগীর চিকিৎসাসেবা দিচ্ছে। কোনো রোগীর রক্তের প্রয়োজন-ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বন্ধুদের কাছ থেকে রক্ত সংগ্রহ করছে। কিংবা কারও নির্যাতনের খবর, অসঙ্গতির চিত্র, দুর্ঘটনার খবর, নূতন আবিষ্কারের খবর, এমন সুখের-দুঃখের নানান খবর কিন্তু আমরা এই ইন্টারনেটের কল্যাণে জানতে পারি। আবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুককে অনেকে অসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমও বলে থাকেন। ফেসবুকের কারণেই অনেক সংসার ভেঙে যাচ্ছে, পরকীয়ায় জড়িয়ে যাচ্ছেন অনেকেই। অর্থাৎ ভার্চুয়াল এই মিডিয়াটিতে ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় প্রভাবই রয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা কোনটা গ্রহণ করব। এক সময় দেশে যখন প্রথম ডিস সংযোগ এলো তখন অনেকেই বলেছেন বিদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসন শুরু হলো, অপসংস্কৃতির বীজ বপন করা হলো ইত্যাদি ইত্যাদি। তখন অপর পক্ষ বলেছে, প্রযুক্তির দুয়ার বন্ধ করা ঠিক হবে না। সচেতন হতে হবে আমাদের। ডিসে প্রদর্শিত ভালো জিনিসগুলো আমরা গ্রহণ করব, খারাপটা বর্জন করব।

তারপরও সব মিলিয়ে এই ইন্টারনেট একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। ইন্টারনেটের এই নানামুখী ব্যবহার যতই বাড়ছে, মানুষ ততই স্বাভাবিক কাজকর্ম ছাড়ছে। কি-বোর্ডে আঙ্গুল নাড়ছে আর নূতন নূতন অফার দৃষ্টি কাড়ছে। এই ইন্টারনেটের কল্যাণে বর্তমানে অনলাইন ব্যবসাও বেশ জমজমাট। এর মাধ্যমে ঘরে বসেই যেমন ব্যবহারকারীরা তাদের পণ্য গ্রাহকদের হাতে পৌঁছে দিতে পারছেন, তেমনি গ্রাহকও তাদের পছন্দের পণ্যটা চাহিবামাত্র আপন গৃহেই পেয়ে যাচ্ছেন। উইপোকা-ছারপোকা-তেলাপোকা থেকে শুরু করে বাড়িঘর-বাথরুম পরিষ্কার, আদা-রসুন-পিয়াজ কাটা এমনকি বাটা, কাঁচাবাজার-পাকা বাজার, দামি বাজার-সস্তা বাজার করা, বাস-লঞ্চ-ট্রেন, সিনেমা-থিয়েটার-পার্কের টিকিট, যে কোনো জিনিস কেনাবেচা, বিল দেওয়া-বিল নেওয়া, পেপার-পত্রিকা, বই পড়া, চিকিৎসা করা এমনকি গিফট দেওয়া, শোক প্রকাশ, ভালোবাসা প্রকাশ এরকম হাজারো আইটেম আছে যা অনলাইনে সম্ভব। অর্থাৎ আবেগ-অনুভূতিও এখন অনলাইন ব্যবসার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধু নিজের বুদ্ধি-বিবেচনায় ঠিক করে নিতে হবে কে কোন ব্যবসা করবে। অনলাইন ব্যবসার জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ হচ্ছেÑসময় বাঁচানো। আর যারা অনলাইনে সুবিধা নিচ্ছেন তারাও ঝামেলামুক্ত। যানজটের জঞ্জাল নেই, সময়ের অপচয় নেই, দেখাদেখির ঝামেলাও নেই। শুধু অর্ডার দেবেন আর বাসায় বসে জিনিসটা বুঝে নেবেন। আজকাল অনেক রেস্টুরেন্টেই কাস্টমারের ভিড় দেখা যায় না বরং দোকানের সামনে উবার-পাঠাওয়ের লাইন। সবাই অর্ডার দেওয়া জিনিস নিয়ে যাচ্ছে আপন আপন গন্তব্যে। ঘরে বসে কেনাকাটা করা এখন অনেকেরই অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এতে পণ্যের গুণগত মান কেমন, দাম বেশি না কম- এসব ব্যাপারও অনেকে লক্ষ্য করেন না। ঘরে বসে জিনিস পাওয়াটাই তাদের কাছে বড় প্রাপ্তি। আমাদের দেশে এ ধরনের ব্যবসা নূতন হলেও দিনে দিনে এর প্রসার বেড়েই চলেছে। উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি অনেক তরুণ-তরুণী ও গৃহিণীও এ কাজে এগিয়ে এসেছেন। একসময় জেলা শহরের পাশাপাশি রাজধানীতেও বিভিন্ন ফেরিওয়ালাকে দেখা যেত, যারা শাড়ি-চাদর, হাঁড়ি-পাতিলসহ নানান পণ্যসামগ্রী ফেরি করে বিক্রি করতেন। এখন আর সেটা চোখে পড়ে না। এখন মোবাইলে লাইভ দেখিয়েই তারা তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারছেন। শুধু তাই নয়, অনেকে কোরবানির ঈদের সময় লাইভে দেখে গরুও কিনছেন। তাকে কষ্ট করে গরুর হাটে যেতে হচ্ছে না।

অনলাইনের কল্যাণে এখন দেশে অসংখ্য প্রচার মাধ্যম। এর মধ্যে কোনটা উত্তম, কোনটা মধ্যম, কোনটা অধম। বেতার-টিভির সম্প্রচার ছাড়িয়ে অনলাইনের জম্পেশ প্রচারে কমবেশি কেউ আলোচিত, কেউ সমালোচিত, কেউ প্রশংসিত। তবে এ যুগের টিভি আর আগের টিভির মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য আছে। অনেকেই এখন টিভিতে অনুষ্ঠান দেখেন না, তাদের কাছে টিভি মানে ‘ইউটিভি’ (ইউটিউব)। বিজ্ঞাপন যন্ত্রণার ধাক্কা কাটিয়ে নিজের নির্ধারিত সময়ে মানুষ অনুষ্ঠান দেখেন। সময় কারও দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হোক এটা কেউ চান না। সুতরাং সে টিভির নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠান দেখতে টিভির সামনে বসে না। তার নির্ধারিত সময়ে ইউটিউবে তার প্রিয় অনুষ্ঠান দেখেন। তবে এই দেখার ইচ্ছেতে রুচি, অরুচি, কুরুচি, সুরুচি সবকিছুরই সংমিশ্রণ রয়েছে। অর্থাৎ ব্যবহারটা অনেকটা অনিয়ন্ত্রিত কিংবা লাগামছাড়া। টিভি অনুষ্ঠানের মান নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ রয়েছে। টিভি কর্তৃপক্ষ কিংবা টিভির প্রিভিউ কমিটি টিভিতে প্রচারিতব্য অনুষ্ঠানগুলোর মান নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখেন। এরপর আছে টিভির নীতিমালা, যা নির্মাতারা জেনে অনুষ্ঠান নির্মাণ করেন। সুতরাং কী দেখানো যাবে, কী যাবে না- এ ব্যাপারে তাদের ধারণা থাকে। কিন্তু এই ইউটিউব চ্যানেল নিয়ন্ত্রণহীন, এখানে কোনো প্রচার নীতিমালাও নেই। তাই যা খুশি চালাচ্ছে, যা খুশি দেখাচ্ছে। এমনকি টিভিতে চলা নাটকের সঙ্গে কিছু দৃশ্য নূতনভাবে সংযোজন করে নাটকের নাম পাল্টে অশ্লীল একটি নাম দিয়ে ইউটিউবে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। উদ্দেশ্য ভিউ বাড়ানো। আর এই ভিউ কিন্তু বাড়ছে নানান বয়সী দর্শকের ভিউর কারণে। যা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ক্ষতিকর। অনলাইনে এই ভিউ বাড়ানো সংস্কৃতি থেকে আমাদের মুক্ত হতে হবে, যারা বানাচ্ছেন, যারা আপলোড করছেন এবং যারা দেখছেন তাদের সবাইকে এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। তা ছাড়া আজকাল এই অনলাইন ব্যবসায়ও প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে সময়মতো পণ্য সরবরাহ না করা, পণ্য মান ঠিক না থাকা, ছবির সঙ্গে পণ্যের মিল না থাকা, প্রসাধনী সামগ্রীর রং ও মান ঠিক না থাকা, কাপড়ে ও কাঁচাবাজারের পণ্যে গ্রাহকদের প্রতারিত করা ইত্যাদি নানান কারণে এই অনলাইন ব্যবসায়ও খারাপ প্রভাব পড়েছে, যাতে সৎ ও ভালো ব্যবসায়ীদের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। তাই অনলাইনে কিছু কেনাকাটার আগে ভাবতে হবে অনলাইনে আপনি কোন লাইনে যাবেন। ধরা যাক একটি কোম্পানির ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনি সবকিছু দেখে তারপর দোকানে না গিয়েই অর্ডার দিয়ে দিলেন, অর্ডার অনুযায়ী নির্দিষ্ট দিনে পণ্য চলে এলো আপনার বাড়িতে। কিন্তু আপনি কি সব জিনিস সঠিকভাবে পাবেন? এ ব্যাপারে কেউ আপনাকে গ্যারান্টি দেবে না। কিন্তু শোরুমে গিয়ে কিনলে আপনার অর্ডারকৃত সোফা বা চেয়ার বা আলমারির কারুকাজ দেখে পছন্দ অনুযায়ী কিনতে পারবেন। পরখ করে নিতে পারবেন-বার্নিশটা ঠিকমতো করা হয়েছে কিনা। কাঠটা কি আসলেই সেগুন কাঠ না মেহগনি?

ভার্চুয়াল জগৎ মানেই ঝামেলার জগৎ, বিভ্রমের জগৎ। এর মানে হচ্ছে দৃশ্যত অবাস্তব হইলেও কার্যত ওটা আছে কি নাই আমরা জানি না। তাই এখানে প্রতারণার সুযোগ রয়েছে। নিশ্চিত না হলে কিছু কিছু জিনিস অনলাইনে নয়, সরাসরি গিয়ে দেখেশুনে কেনা উচিত। যেমন- কাঁচাবাজার। বাজারে নানান ধরনের মাছ রয়েছে। এসব মাছকে কেউ বলেন নদীর মাছ, কেউ বিলের মাছ, কেউ বলেন চাষের মাছ। সবই বরফ দেওয়া, এখন এসব মাছ কয়দিনের বাসি, কদিন ধরে বরফে ছিল, আদৌ নদীর না চাষের মাছ তা সামনাসামনি গেলে যতটা বোঝা যাবে অনলাইনে সেটা যাবে না। তা ছাড়া মাছটি নিজে হাতে ধরে না দেখলে কী করে বুঝবেন মাছটা নরম না শক্ত। কিংবা সবজিটা তাজা না বাসি। ভেজালের এই বাজারে যেখানে নিজের শারীরিক ঝুঁকি রয়েছে, সেক্ষেত্রে একটু হেঁটে বাজারে গিয়ে বিশেষ করে মাছ-মাংস, শাক-সবজি এসব কেনা উচিত। অনেকেই অনলাইনে কাপড়-জামা বিক্রি করছেন। অনেক গ্রাহকই কিনছেন। অনেকে আবার ঠকছেন। কারণ এখানেও ভালো ব্যবসায়ী যেমন আছেন, তেমনি প্রতারণাও আছে। দোকানে গিয়ে দশটা দেখে রং মিলিয়ে একটা কেনা যায়, কিন্তু অনলাইনে সেটা সম্ভব নয়। ধরুন আপনি কোনো সোফার কুশন বা বিছানার ম্যাট্রেক্স কিনবেন, সেটা নরম নাকি শক্ত নিজ হাতে না ধরে দেখলে বোঝা সম্ভব নয়। অর্থাৎ এটাও অনলাইনে বোঝা দুস্কর। অনেকেই বলেন, এখন পেপার-পত্রিকা, বই-পুস্তক পর্যন্তও অনলাইনে পড়া যায়, দোকানে গিয়ে একগাদা বই কেনার প্রয়োজন হয় না। হ্যাঁ, এ কথা সত্য, অনলাইনে যেমন বই বা পেপার পড়া যায়, তেমনি ছাপার অক্ষরেও পড়া যায়। তবে এর মধ্যেও পার্থক্য রয়েছে। অনলাইনে ভুল হতে পারে। আর ভুল হলে মুছেও ফেলা যায়। কিন্তু পত্রিকায় ছাপানো সংবাদটা মোছা যায় না। সেজন্য ওই সংবাদটি ছাপার অক্ষরে প্রমাণ হিসাবে থেকে যায়। আবার আজকাল অনলাইনে বিয়েশাদিও হতে দেখা যায়; কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সেই বিয়ে টিকে না। কারণ নেটের মাধ্যমে যে পাত্র-পাত্রীর দেখা হয় বাস্তবের সঙ্গে সেই চেহারা অনেক সময় মেলে না। কম্পিউটারের ক্যামেরায় অনেককে সুন্দর বা ফটোজেনিক মনে হলেও সামনাসামনি সবাই দেখতে তেমন নয়। আর তখনই বাধে গন্ডগোল। ভেঙে যায় বিয়ে। দুটি পরিবারই সারা জীবন পস্তাতে থাকে। আজকাল অনেকেই শুভেচ্ছা উপহার, ভালোবাসার উপহার, জন্মদিনের শুভেচ্ছা, শোক প্রকাশ এমন নানান ধরনের আবেগপ্রবণ বিষয় অনলাইনে সারতে চান। কিন্তু অনলাইনে শুভেচ্ছা জানানো আর নিজে গিয়ে একটি ফুলের তোড়া দিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। অসুস্থ কাউকে নিজে দেখতে যাওয়া আর অনলাইনে তার রোগমুক্তি কামনা করা এক কথা নয়।

আর ভালোবাসার উপহার অনলাইনে দিতে গেলে অনেক ক্ষেত্রেই বিপরীত ক্রিয়াও হতে পারে। নিজে যাওয়ার মধ্যে অন্তরের আবেগ থাকে। যে আবেগ অনলাইনে সম্ভব নয়। আসলে টেকনোলজি কিন্তু জীবন নয়। তাই শুধু যন্ত্রনির্ভর না হয়ে মাঝে মাঝে মানুষনির্ভর-আবেগনির্ভর হতে হবে। এভাবে যন্ত্রনির্ভর হয়ে হাঁটাচলা বন্ধ করে দিয়ে যদি কেউ অসুস্থ হয়ে যায় আর তখন যদি কেউ তাকে অনলাইনে সহানুভূতি প্রকাশ করে তখনই বোঝা যাবে আবেগ-অনুভূতির মূল্য কতটুকু। মানুষের জন্য মানুষ। এই সত্যটা বোধহয় আমরা ভুলে গেছি। কোনো মানসিক রোগী একটু সুস্থ, একটু স্থিতিশীল হলে চিকিৎসকরা তাকে পারিবারিক পরিবেশে নিয়ে যেতে বলেন। কারণ তিনি মনে করেন, পারিবারিক পরিবেশে গেলে সে হয়তো দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।  আসলে প্রযুক্তির যুক্তিহীন ব্যবহার কারও কাম্য নয়।  তাই অনলাইনে যাওয়ার আগে একটুখানি ভাবা উচিত- অনলাইনে কোন লাইনে যাব?

                লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা