শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯

অনলাইনে কোন লাইনে

হানিফ সংকেত
প্রিন্ট ভার্সন
অনলাইনে কোন লাইনে

ইন্টারনেট অর্থ অন্তর্জাল। যদিও কারও কাছে জঞ্জাল, কারও কাছে জ্বালা। জাল-জঞ্জাল-জ্বালা যাই বলি না কেন ২১ শতকের শুরু থেকেই বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ব্যবহারের নূতন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। তাই বলা হয় এখন ভার্চুয়াল মিডিয়ার যুগ। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগ। অনলাইনে এখন অনেক কিছুই সম্ভব। এমনকি ব্যবসা এবং আবেগ-অনুভূতির প্রকাশও অনলাইনে সম্ভব।  গত ৫ ফেব্রুয়ারি নিরাপদ ইন্টারনেট দিবস উপলক্ষে ইউনিসেফ আয়োজিত এক জরিপের ফলাফলে দেখা যায়, দেশের ২৫ শতাংশ শিশুই ১১ বছর বয়সের আগেই ডিজিটাল জগতে প্রবেশ করে। ১০ থেকে ১৭ বছর বয়স্ক স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১ হাজার ২৮১ জন শিশুর ওপর চালানো এই জরিপে দেখা যায়, শিশুরা ইন্টারনেটে সবচেয়ে বেশি যে দুটি কাজ করে তা হচ্ছে অনলাইন চ্যাটিং এবং ভিডিও দেখা। গবেষণায় বলা হয়েছে, ছেলেরা (৬৩ শতাংশ) মেয়েদের চেয়ে (৪৮ শতাংশ) বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করে। দিন যতই যাচ্ছে এর ব্যবহারের মাত্রা ততই বেড়ে চলেছে। সঙ্গে বেড়ে চলেছে এর নেতিবাচক দিক। যা মানুষের দৈহিক ও মানসিক দিক দিয়ে মারাত্মকভাবে ক্ষতিসাধন করছে। ছোট একটি উদাহরণ দেওয়া যাক- আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় খেলাধুলা ও শারীরিক কসরতের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। যে কারণে স্কুলগুলোতে কিছু শারীরিক কর্মকান্ড অন্তর্ভুক্ত থাকে এবং সেজন্য নির্দিষ্ট সময় পর বিরতিও দেওয়া হয় যেটাকে আমরা বলি টিফিন পিরিয়ড। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে হেঁটে, দৌড়ে কিংবা খেলাধুলা করে এর ব্যবহার করতে হয় না। অর্থাৎ কোনো ধরনের শারীরিক পরিশ্রমের প্রয়োজন পড়ে না। তাই ইন্টারনেটের অতিমাত্রায় ব্যবহার মানুষকে কিছুটা দুর্বলও করে ফেলে। এ ছাড়াও ইন্টারনেটের অতি ব্যবহারে শরীরের নানারকম উপসর্গ দেখা দেয়। এর মধ্যে একটি হচ্ছে ইনসমনিয়া অর্থাৎ রাতে ঘুম না হওয়া। এর ফলে মানুষের সময়জ্ঞান লোপ পায়, একাকীত্ব চলে আসে। অনেকে এই মাধ্যমে পর্নোগ্রাফিও ছড়িয়ে দিচ্ছে। যা ভয়ঙ্কর ভাইরাস হিসেবে ভাইরালও হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আজকাল গুজব ছড়ানো, তথ্য বিকৃতি ও অশ্লীল ছবিও প্রচার করা হয়, যা অত্যন্ত অনৈতিক। আসলে ইন্টারনেট যেমন আমাদের আলোকিত পথের সন্ধান দিতে পারে, নিয়ে যেতে পারে জ্ঞানের রাজ্যে, তেমনি প্রভাবিত করতে পারে নানারকম খারাপ কাজে, নিয়ে যেতে পারে অন্ধকার রাজ্যে। একটি বহু শ্রুত কথাই আছে, ‘প্রযুক্তি খারাপ নয়, পৃথিবীর সব আবিষ্কারই করা হয়েছে মানব কল্যাণের জন্য কিন্তু আমরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তা ব্যবহার করছি ধ্বংসাত্মক কাজে’। প্রযুক্তির উন্নয়নকে আমাদের যথাযথভাবে ব্যবহার করতে হবে, অপব্যবহার নয়। ইত্যাদিতেই আমরা দেখিয়েছি ফেসবুকের মাধ্যমে গ্র“প করে বন্ধুরা মিলে কত অসহায় রোগীর চিকিৎসাসেবা দিচ্ছে। কোনো রোগীর রক্তের প্রয়োজন-ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বন্ধুদের কাছ থেকে রক্ত সংগ্রহ করছে। কিংবা কারও নির্যাতনের খবর, অসঙ্গতির চিত্র, দুর্ঘটনার খবর, নূতন আবিষ্কারের খবর, এমন সুখের-দুঃখের নানান খবর কিন্তু আমরা এই ইন্টারনেটের কল্যাণে জানতে পারি। আবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুককে অনেকে অসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমও বলে থাকেন। ফেসবুকের কারণেই অনেক সংসার ভেঙে যাচ্ছে, পরকীয়ায় জড়িয়ে যাচ্ছেন অনেকেই। অর্থাৎ ভার্চুয়াল এই মিডিয়াটিতে ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় প্রভাবই রয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা কোনটা গ্রহণ করব। এক সময় দেশে যখন প্রথম ডিস সংযোগ এলো তখন অনেকেই বলেছেন বিদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসন শুরু হলো, অপসংস্কৃতির বীজ বপন করা হলো ইত্যাদি ইত্যাদি। তখন অপর পক্ষ বলেছে, প্রযুক্তির দুয়ার বন্ধ করা ঠিক হবে না। সচেতন হতে হবে আমাদের। ডিসে প্রদর্শিত ভালো জিনিসগুলো আমরা গ্রহণ করব, খারাপটা বর্জন করব।

তারপরও সব মিলিয়ে এই ইন্টারনেট একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। ইন্টারনেটের এই নানামুখী ব্যবহার যতই বাড়ছে, মানুষ ততই স্বাভাবিক কাজকর্ম ছাড়ছে। কি-বোর্ডে আঙ্গুল নাড়ছে আর নূতন নূতন অফার দৃষ্টি কাড়ছে। এই ইন্টারনেটের কল্যাণে বর্তমানে অনলাইন ব্যবসাও বেশ জমজমাট। এর মাধ্যমে ঘরে বসেই যেমন ব্যবহারকারীরা তাদের পণ্য গ্রাহকদের হাতে পৌঁছে দিতে পারছেন, তেমনি গ্রাহকও তাদের পছন্দের পণ্যটা চাহিবামাত্র আপন গৃহেই পেয়ে যাচ্ছেন। উইপোকা-ছারপোকা-তেলাপোকা থেকে শুরু করে বাড়িঘর-বাথরুম পরিষ্কার, আদা-রসুন-পিয়াজ কাটা এমনকি বাটা, কাঁচাবাজার-পাকা বাজার, দামি বাজার-সস্তা বাজার করা, বাস-লঞ্চ-ট্রেন, সিনেমা-থিয়েটার-পার্কের টিকিট, যে কোনো জিনিস কেনাবেচা, বিল দেওয়া-বিল নেওয়া, পেপার-পত্রিকা, বই পড়া, চিকিৎসা করা এমনকি গিফট দেওয়া, শোক প্রকাশ, ভালোবাসা প্রকাশ এরকম হাজারো আইটেম আছে যা অনলাইনে সম্ভব। অর্থাৎ আবেগ-অনুভূতিও এখন অনলাইন ব্যবসার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধু নিজের বুদ্ধি-বিবেচনায় ঠিক করে নিতে হবে কে কোন ব্যবসা করবে। অনলাইন ব্যবসার জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ হচ্ছেÑসময় বাঁচানো। আর যারা অনলাইনে সুবিধা নিচ্ছেন তারাও ঝামেলামুক্ত। যানজটের জঞ্জাল নেই, সময়ের অপচয় নেই, দেখাদেখির ঝামেলাও নেই। শুধু অর্ডার দেবেন আর বাসায় বসে জিনিসটা বুঝে নেবেন। আজকাল অনেক রেস্টুরেন্টেই কাস্টমারের ভিড় দেখা যায় না বরং দোকানের সামনে উবার-পাঠাওয়ের লাইন। সবাই অর্ডার দেওয়া জিনিস নিয়ে যাচ্ছে আপন আপন গন্তব্যে। ঘরে বসে কেনাকাটা করা এখন অনেকেরই অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এতে পণ্যের গুণগত মান কেমন, দাম বেশি না কম- এসব ব্যাপারও অনেকে লক্ষ্য করেন না। ঘরে বসে জিনিস পাওয়াটাই তাদের কাছে বড় প্রাপ্তি। আমাদের দেশে এ ধরনের ব্যবসা নূতন হলেও দিনে দিনে এর প্রসার বেড়েই চলেছে। উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি অনেক তরুণ-তরুণী ও গৃহিণীও এ কাজে এগিয়ে এসেছেন। একসময় জেলা শহরের পাশাপাশি রাজধানীতেও বিভিন্ন ফেরিওয়ালাকে দেখা যেত, যারা শাড়ি-চাদর, হাঁড়ি-পাতিলসহ নানান পণ্যসামগ্রী ফেরি করে বিক্রি করতেন। এখন আর সেটা চোখে পড়ে না। এখন মোবাইলে লাইভ দেখিয়েই তারা তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারছেন। শুধু তাই নয়, অনেকে কোরবানির ঈদের সময় লাইভে দেখে গরুও কিনছেন। তাকে কষ্ট করে গরুর হাটে যেতে হচ্ছে না।

অনলাইনের কল্যাণে এখন দেশে অসংখ্য প্রচার মাধ্যম। এর মধ্যে কোনটা উত্তম, কোনটা মধ্যম, কোনটা অধম। বেতার-টিভির সম্প্রচার ছাড়িয়ে অনলাইনের জম্পেশ প্রচারে কমবেশি কেউ আলোচিত, কেউ সমালোচিত, কেউ প্রশংসিত। তবে এ যুগের টিভি আর আগের টিভির মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য আছে। অনেকেই এখন টিভিতে অনুষ্ঠান দেখেন না, তাদের কাছে টিভি মানে ‘ইউটিভি’ (ইউটিউব)। বিজ্ঞাপন যন্ত্রণার ধাক্কা কাটিয়ে নিজের নির্ধারিত সময়ে মানুষ অনুষ্ঠান দেখেন। সময় কারও দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হোক এটা কেউ চান না। সুতরাং সে টিভির নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠান দেখতে টিভির সামনে বসে না। তার নির্ধারিত সময়ে ইউটিউবে তার প্রিয় অনুষ্ঠান দেখেন। তবে এই দেখার ইচ্ছেতে রুচি, অরুচি, কুরুচি, সুরুচি সবকিছুরই সংমিশ্রণ রয়েছে। অর্থাৎ ব্যবহারটা অনেকটা অনিয়ন্ত্রিত কিংবা লাগামছাড়া। টিভি অনুষ্ঠানের মান নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ রয়েছে। টিভি কর্তৃপক্ষ কিংবা টিভির প্রিভিউ কমিটি টিভিতে প্রচারিতব্য অনুষ্ঠানগুলোর মান নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখেন। এরপর আছে টিভির নীতিমালা, যা নির্মাতারা জেনে অনুষ্ঠান নির্মাণ করেন। সুতরাং কী দেখানো যাবে, কী যাবে না- এ ব্যাপারে তাদের ধারণা থাকে। কিন্তু এই ইউটিউব চ্যানেল নিয়ন্ত্রণহীন, এখানে কোনো প্রচার নীতিমালাও নেই। তাই যা খুশি চালাচ্ছে, যা খুশি দেখাচ্ছে। এমনকি টিভিতে চলা নাটকের সঙ্গে কিছু দৃশ্য নূতনভাবে সংযোজন করে নাটকের নাম পাল্টে অশ্লীল একটি নাম দিয়ে ইউটিউবে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। উদ্দেশ্য ভিউ বাড়ানো। আর এই ভিউ কিন্তু বাড়ছে নানান বয়সী দর্শকের ভিউর কারণে। যা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ক্ষতিকর। অনলাইনে এই ভিউ বাড়ানো সংস্কৃতি থেকে আমাদের মুক্ত হতে হবে, যারা বানাচ্ছেন, যারা আপলোড করছেন এবং যারা দেখছেন তাদের সবাইকে এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। তা ছাড়া আজকাল এই অনলাইন ব্যবসায়ও প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে সময়মতো পণ্য সরবরাহ না করা, পণ্য মান ঠিক না থাকা, ছবির সঙ্গে পণ্যের মিল না থাকা, প্রসাধনী সামগ্রীর রং ও মান ঠিক না থাকা, কাপড়ে ও কাঁচাবাজারের পণ্যে গ্রাহকদের প্রতারিত করা ইত্যাদি নানান কারণে এই অনলাইন ব্যবসায়ও খারাপ প্রভাব পড়েছে, যাতে সৎ ও ভালো ব্যবসায়ীদের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। তাই অনলাইনে কিছু কেনাকাটার আগে ভাবতে হবে অনলাইনে আপনি কোন লাইনে যাবেন। ধরা যাক একটি কোম্পানির ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনি সবকিছু দেখে তারপর দোকানে না গিয়েই অর্ডার দিয়ে দিলেন, অর্ডার অনুযায়ী নির্দিষ্ট দিনে পণ্য চলে এলো আপনার বাড়িতে। কিন্তু আপনি কি সব জিনিস সঠিকভাবে পাবেন? এ ব্যাপারে কেউ আপনাকে গ্যারান্টি দেবে না। কিন্তু শোরুমে গিয়ে কিনলে আপনার অর্ডারকৃত সোফা বা চেয়ার বা আলমারির কারুকাজ দেখে পছন্দ অনুযায়ী কিনতে পারবেন। পরখ করে নিতে পারবেন-বার্নিশটা ঠিকমতো করা হয়েছে কিনা। কাঠটা কি আসলেই সেগুন কাঠ না মেহগনি?

ভার্চুয়াল জগৎ মানেই ঝামেলার জগৎ, বিভ্রমের জগৎ। এর মানে হচ্ছে দৃশ্যত অবাস্তব হইলেও কার্যত ওটা আছে কি নাই আমরা জানি না। তাই এখানে প্রতারণার সুযোগ রয়েছে। নিশ্চিত না হলে কিছু কিছু জিনিস অনলাইনে নয়, সরাসরি গিয়ে দেখেশুনে কেনা উচিত। যেমন- কাঁচাবাজার। বাজারে নানান ধরনের মাছ রয়েছে। এসব মাছকে কেউ বলেন নদীর মাছ, কেউ বিলের মাছ, কেউ বলেন চাষের মাছ। সবই বরফ দেওয়া, এখন এসব মাছ কয়দিনের বাসি, কদিন ধরে বরফে ছিল, আদৌ নদীর না চাষের মাছ তা সামনাসামনি গেলে যতটা বোঝা যাবে অনলাইনে সেটা যাবে না। তা ছাড়া মাছটি নিজে হাতে ধরে না দেখলে কী করে বুঝবেন মাছটা নরম না শক্ত। কিংবা সবজিটা তাজা না বাসি। ভেজালের এই বাজারে যেখানে নিজের শারীরিক ঝুঁকি রয়েছে, সেক্ষেত্রে একটু হেঁটে বাজারে গিয়ে বিশেষ করে মাছ-মাংস, শাক-সবজি এসব কেনা উচিত। অনেকেই অনলাইনে কাপড়-জামা বিক্রি করছেন। অনেক গ্রাহকই কিনছেন। অনেকে আবার ঠকছেন। কারণ এখানেও ভালো ব্যবসায়ী যেমন আছেন, তেমনি প্রতারণাও আছে। দোকানে গিয়ে দশটা দেখে রং মিলিয়ে একটা কেনা যায়, কিন্তু অনলাইনে সেটা সম্ভব নয়। ধরুন আপনি কোনো সোফার কুশন বা বিছানার ম্যাট্রেক্স কিনবেন, সেটা নরম নাকি শক্ত নিজ হাতে না ধরে দেখলে বোঝা সম্ভব নয়। অর্থাৎ এটাও অনলাইনে বোঝা দুস্কর। অনেকেই বলেন, এখন পেপার-পত্রিকা, বই-পুস্তক পর্যন্তও অনলাইনে পড়া যায়, দোকানে গিয়ে একগাদা বই কেনার প্রয়োজন হয় না। হ্যাঁ, এ কথা সত্য, অনলাইনে যেমন বই বা পেপার পড়া যায়, তেমনি ছাপার অক্ষরেও পড়া যায়। তবে এর মধ্যেও পার্থক্য রয়েছে। অনলাইনে ভুল হতে পারে। আর ভুল হলে মুছেও ফেলা যায়। কিন্তু পত্রিকায় ছাপানো সংবাদটা মোছা যায় না। সেজন্য ওই সংবাদটি ছাপার অক্ষরে প্রমাণ হিসাবে থেকে যায়। আবার আজকাল অনলাইনে বিয়েশাদিও হতে দেখা যায়; কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সেই বিয়ে টিকে না। কারণ নেটের মাধ্যমে যে পাত্র-পাত্রীর দেখা হয় বাস্তবের সঙ্গে সেই চেহারা অনেক সময় মেলে না। কম্পিউটারের ক্যামেরায় অনেককে সুন্দর বা ফটোজেনিক মনে হলেও সামনাসামনি সবাই দেখতে তেমন নয়। আর তখনই বাধে গন্ডগোল। ভেঙে যায় বিয়ে। দুটি পরিবারই সারা জীবন পস্তাতে থাকে। আজকাল অনেকেই শুভেচ্ছা উপহার, ভালোবাসার উপহার, জন্মদিনের শুভেচ্ছা, শোক প্রকাশ এমন নানান ধরনের আবেগপ্রবণ বিষয় অনলাইনে সারতে চান। কিন্তু অনলাইনে শুভেচ্ছা জানানো আর নিজে গিয়ে একটি ফুলের তোড়া দিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। অসুস্থ কাউকে নিজে দেখতে যাওয়া আর অনলাইনে তার রোগমুক্তি কামনা করা এক কথা নয়।

আর ভালোবাসার উপহার অনলাইনে দিতে গেলে অনেক ক্ষেত্রেই বিপরীত ক্রিয়াও হতে পারে। নিজে যাওয়ার মধ্যে অন্তরের আবেগ থাকে। যে আবেগ অনলাইনে সম্ভব নয়। আসলে টেকনোলজি কিন্তু জীবন নয়। তাই শুধু যন্ত্রনির্ভর না হয়ে মাঝে মাঝে মানুষনির্ভর-আবেগনির্ভর হতে হবে। এভাবে যন্ত্রনির্ভর হয়ে হাঁটাচলা বন্ধ করে দিয়ে যদি কেউ অসুস্থ হয়ে যায় আর তখন যদি কেউ তাকে অনলাইনে সহানুভূতি প্রকাশ করে তখনই বোঝা যাবে আবেগ-অনুভূতির মূল্য কতটুকু। মানুষের জন্য মানুষ। এই সত্যটা বোধহয় আমরা ভুলে গেছি। কোনো মানসিক রোগী একটু সুস্থ, একটু স্থিতিশীল হলে চিকিৎসকরা তাকে পারিবারিক পরিবেশে নিয়ে যেতে বলেন। কারণ তিনি মনে করেন, পারিবারিক পরিবেশে গেলে সে হয়তো দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।  আসলে প্রযুক্তির যুক্তিহীন ব্যবহার কারও কাম্য নয়।  তাই অনলাইনে যাওয়ার আগে একটুখানি ভাবা উচিত- অনলাইনে কোন লাইনে যাব?

                লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়