শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯

অনলাইনে কোন লাইনে

হানিফ সংকেত
প্রিন্ট ভার্সন
অনলাইনে কোন লাইনে

ইন্টারনেট অর্থ অন্তর্জাল। যদিও কারও কাছে জঞ্জাল, কারও কাছে জ্বালা। জাল-জঞ্জাল-জ্বালা যাই বলি না কেন ২১ শতকের শুরু থেকেই বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ব্যবহারের নূতন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। তাই বলা হয় এখন ভার্চুয়াল মিডিয়ার যুগ। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগ। অনলাইনে এখন অনেক কিছুই সম্ভব। এমনকি ব্যবসা এবং আবেগ-অনুভূতির প্রকাশও অনলাইনে সম্ভব।  গত ৫ ফেব্রুয়ারি নিরাপদ ইন্টারনেট দিবস উপলক্ষে ইউনিসেফ আয়োজিত এক জরিপের ফলাফলে দেখা যায়, দেশের ২৫ শতাংশ শিশুই ১১ বছর বয়সের আগেই ডিজিটাল জগতে প্রবেশ করে। ১০ থেকে ১৭ বছর বয়স্ক স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১ হাজার ২৮১ জন শিশুর ওপর চালানো এই জরিপে দেখা যায়, শিশুরা ইন্টারনেটে সবচেয়ে বেশি যে দুটি কাজ করে তা হচ্ছে অনলাইন চ্যাটিং এবং ভিডিও দেখা। গবেষণায় বলা হয়েছে, ছেলেরা (৬৩ শতাংশ) মেয়েদের চেয়ে (৪৮ শতাংশ) বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করে। দিন যতই যাচ্ছে এর ব্যবহারের মাত্রা ততই বেড়ে চলেছে। সঙ্গে বেড়ে চলেছে এর নেতিবাচক দিক। যা মানুষের দৈহিক ও মানসিক দিক দিয়ে মারাত্মকভাবে ক্ষতিসাধন করছে। ছোট একটি উদাহরণ দেওয়া যাক- আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় খেলাধুলা ও শারীরিক কসরতের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। যে কারণে স্কুলগুলোতে কিছু শারীরিক কর্মকান্ড অন্তর্ভুক্ত থাকে এবং সেজন্য নির্দিষ্ট সময় পর বিরতিও দেওয়া হয় যেটাকে আমরা বলি টিফিন পিরিয়ড। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে হেঁটে, দৌড়ে কিংবা খেলাধুলা করে এর ব্যবহার করতে হয় না। অর্থাৎ কোনো ধরনের শারীরিক পরিশ্রমের প্রয়োজন পড়ে না। তাই ইন্টারনেটের অতিমাত্রায় ব্যবহার মানুষকে কিছুটা দুর্বলও করে ফেলে। এ ছাড়াও ইন্টারনেটের অতি ব্যবহারে শরীরের নানারকম উপসর্গ দেখা দেয়। এর মধ্যে একটি হচ্ছে ইনসমনিয়া অর্থাৎ রাতে ঘুম না হওয়া। এর ফলে মানুষের সময়জ্ঞান লোপ পায়, একাকীত্ব চলে আসে। অনেকে এই মাধ্যমে পর্নোগ্রাফিও ছড়িয়ে দিচ্ছে। যা ভয়ঙ্কর ভাইরাস হিসেবে ভাইরালও হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আজকাল গুজব ছড়ানো, তথ্য বিকৃতি ও অশ্লীল ছবিও প্রচার করা হয়, যা অত্যন্ত অনৈতিক। আসলে ইন্টারনেট যেমন আমাদের আলোকিত পথের সন্ধান দিতে পারে, নিয়ে যেতে পারে জ্ঞানের রাজ্যে, তেমনি প্রভাবিত করতে পারে নানারকম খারাপ কাজে, নিয়ে যেতে পারে অন্ধকার রাজ্যে। একটি বহু শ্রুত কথাই আছে, ‘প্রযুক্তি খারাপ নয়, পৃথিবীর সব আবিষ্কারই করা হয়েছে মানব কল্যাণের জন্য কিন্তু আমরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তা ব্যবহার করছি ধ্বংসাত্মক কাজে’। প্রযুক্তির উন্নয়নকে আমাদের যথাযথভাবে ব্যবহার করতে হবে, অপব্যবহার নয়। ইত্যাদিতেই আমরা দেখিয়েছি ফেসবুকের মাধ্যমে গ্র“প করে বন্ধুরা মিলে কত অসহায় রোগীর চিকিৎসাসেবা দিচ্ছে। কোনো রোগীর রক্তের প্রয়োজন-ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বন্ধুদের কাছ থেকে রক্ত সংগ্রহ করছে। কিংবা কারও নির্যাতনের খবর, অসঙ্গতির চিত্র, দুর্ঘটনার খবর, নূতন আবিষ্কারের খবর, এমন সুখের-দুঃখের নানান খবর কিন্তু আমরা এই ইন্টারনেটের কল্যাণে জানতে পারি। আবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুককে অনেকে অসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমও বলে থাকেন। ফেসবুকের কারণেই অনেক সংসার ভেঙে যাচ্ছে, পরকীয়ায় জড়িয়ে যাচ্ছেন অনেকেই। অর্থাৎ ভার্চুয়াল এই মিডিয়াটিতে ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় প্রভাবই রয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা কোনটা গ্রহণ করব। এক সময় দেশে যখন প্রথম ডিস সংযোগ এলো তখন অনেকেই বলেছেন বিদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসন শুরু হলো, অপসংস্কৃতির বীজ বপন করা হলো ইত্যাদি ইত্যাদি। তখন অপর পক্ষ বলেছে, প্রযুক্তির দুয়ার বন্ধ করা ঠিক হবে না। সচেতন হতে হবে আমাদের। ডিসে প্রদর্শিত ভালো জিনিসগুলো আমরা গ্রহণ করব, খারাপটা বর্জন করব।

তারপরও সব মিলিয়ে এই ইন্টারনেট একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। ইন্টারনেটের এই নানামুখী ব্যবহার যতই বাড়ছে, মানুষ ততই স্বাভাবিক কাজকর্ম ছাড়ছে। কি-বোর্ডে আঙ্গুল নাড়ছে আর নূতন নূতন অফার দৃষ্টি কাড়ছে। এই ইন্টারনেটের কল্যাণে বর্তমানে অনলাইন ব্যবসাও বেশ জমজমাট। এর মাধ্যমে ঘরে বসেই যেমন ব্যবহারকারীরা তাদের পণ্য গ্রাহকদের হাতে পৌঁছে দিতে পারছেন, তেমনি গ্রাহকও তাদের পছন্দের পণ্যটা চাহিবামাত্র আপন গৃহেই পেয়ে যাচ্ছেন। উইপোকা-ছারপোকা-তেলাপোকা থেকে শুরু করে বাড়িঘর-বাথরুম পরিষ্কার, আদা-রসুন-পিয়াজ কাটা এমনকি বাটা, কাঁচাবাজার-পাকা বাজার, দামি বাজার-সস্তা বাজার করা, বাস-লঞ্চ-ট্রেন, সিনেমা-থিয়েটার-পার্কের টিকিট, যে কোনো জিনিস কেনাবেচা, বিল দেওয়া-বিল নেওয়া, পেপার-পত্রিকা, বই পড়া, চিকিৎসা করা এমনকি গিফট দেওয়া, শোক প্রকাশ, ভালোবাসা প্রকাশ এরকম হাজারো আইটেম আছে যা অনলাইনে সম্ভব। অর্থাৎ আবেগ-অনুভূতিও এখন অনলাইন ব্যবসার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধু নিজের বুদ্ধি-বিবেচনায় ঠিক করে নিতে হবে কে কোন ব্যবসা করবে। অনলাইন ব্যবসার জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ হচ্ছেÑসময় বাঁচানো। আর যারা অনলাইনে সুবিধা নিচ্ছেন তারাও ঝামেলামুক্ত। যানজটের জঞ্জাল নেই, সময়ের অপচয় নেই, দেখাদেখির ঝামেলাও নেই। শুধু অর্ডার দেবেন আর বাসায় বসে জিনিসটা বুঝে নেবেন। আজকাল অনেক রেস্টুরেন্টেই কাস্টমারের ভিড় দেখা যায় না বরং দোকানের সামনে উবার-পাঠাওয়ের লাইন। সবাই অর্ডার দেওয়া জিনিস নিয়ে যাচ্ছে আপন আপন গন্তব্যে। ঘরে বসে কেনাকাটা করা এখন অনেকেরই অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এতে পণ্যের গুণগত মান কেমন, দাম বেশি না কম- এসব ব্যাপারও অনেকে লক্ষ্য করেন না। ঘরে বসে জিনিস পাওয়াটাই তাদের কাছে বড় প্রাপ্তি। আমাদের দেশে এ ধরনের ব্যবসা নূতন হলেও দিনে দিনে এর প্রসার বেড়েই চলেছে। উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি অনেক তরুণ-তরুণী ও গৃহিণীও এ কাজে এগিয়ে এসেছেন। একসময় জেলা শহরের পাশাপাশি রাজধানীতেও বিভিন্ন ফেরিওয়ালাকে দেখা যেত, যারা শাড়ি-চাদর, হাঁড়ি-পাতিলসহ নানান পণ্যসামগ্রী ফেরি করে বিক্রি করতেন। এখন আর সেটা চোখে পড়ে না। এখন মোবাইলে লাইভ দেখিয়েই তারা তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারছেন। শুধু তাই নয়, অনেকে কোরবানির ঈদের সময় লাইভে দেখে গরুও কিনছেন। তাকে কষ্ট করে গরুর হাটে যেতে হচ্ছে না।

অনলাইনের কল্যাণে এখন দেশে অসংখ্য প্রচার মাধ্যম। এর মধ্যে কোনটা উত্তম, কোনটা মধ্যম, কোনটা অধম। বেতার-টিভির সম্প্রচার ছাড়িয়ে অনলাইনের জম্পেশ প্রচারে কমবেশি কেউ আলোচিত, কেউ সমালোচিত, কেউ প্রশংসিত। তবে এ যুগের টিভি আর আগের টিভির মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য আছে। অনেকেই এখন টিভিতে অনুষ্ঠান দেখেন না, তাদের কাছে টিভি মানে ‘ইউটিভি’ (ইউটিউব)। বিজ্ঞাপন যন্ত্রণার ধাক্কা কাটিয়ে নিজের নির্ধারিত সময়ে মানুষ অনুষ্ঠান দেখেন। সময় কারও দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হোক এটা কেউ চান না। সুতরাং সে টিভির নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠান দেখতে টিভির সামনে বসে না। তার নির্ধারিত সময়ে ইউটিউবে তার প্রিয় অনুষ্ঠান দেখেন। তবে এই দেখার ইচ্ছেতে রুচি, অরুচি, কুরুচি, সুরুচি সবকিছুরই সংমিশ্রণ রয়েছে। অর্থাৎ ব্যবহারটা অনেকটা অনিয়ন্ত্রিত কিংবা লাগামছাড়া। টিভি অনুষ্ঠানের মান নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ রয়েছে। টিভি কর্তৃপক্ষ কিংবা টিভির প্রিভিউ কমিটি টিভিতে প্রচারিতব্য অনুষ্ঠানগুলোর মান নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখেন। এরপর আছে টিভির নীতিমালা, যা নির্মাতারা জেনে অনুষ্ঠান নির্মাণ করেন। সুতরাং কী দেখানো যাবে, কী যাবে না- এ ব্যাপারে তাদের ধারণা থাকে। কিন্তু এই ইউটিউব চ্যানেল নিয়ন্ত্রণহীন, এখানে কোনো প্রচার নীতিমালাও নেই। তাই যা খুশি চালাচ্ছে, যা খুশি দেখাচ্ছে। এমনকি টিভিতে চলা নাটকের সঙ্গে কিছু দৃশ্য নূতনভাবে সংযোজন করে নাটকের নাম পাল্টে অশ্লীল একটি নাম দিয়ে ইউটিউবে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। উদ্দেশ্য ভিউ বাড়ানো। আর এই ভিউ কিন্তু বাড়ছে নানান বয়সী দর্শকের ভিউর কারণে। যা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ক্ষতিকর। অনলাইনে এই ভিউ বাড়ানো সংস্কৃতি থেকে আমাদের মুক্ত হতে হবে, যারা বানাচ্ছেন, যারা আপলোড করছেন এবং যারা দেখছেন তাদের সবাইকে এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। তা ছাড়া আজকাল এই অনলাইন ব্যবসায়ও প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে সময়মতো পণ্য সরবরাহ না করা, পণ্য মান ঠিক না থাকা, ছবির সঙ্গে পণ্যের মিল না থাকা, প্রসাধনী সামগ্রীর রং ও মান ঠিক না থাকা, কাপড়ে ও কাঁচাবাজারের পণ্যে গ্রাহকদের প্রতারিত করা ইত্যাদি নানান কারণে এই অনলাইন ব্যবসায়ও খারাপ প্রভাব পড়েছে, যাতে সৎ ও ভালো ব্যবসায়ীদের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। তাই অনলাইনে কিছু কেনাকাটার আগে ভাবতে হবে অনলাইনে আপনি কোন লাইনে যাবেন। ধরা যাক একটি কোম্পানির ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনি সবকিছু দেখে তারপর দোকানে না গিয়েই অর্ডার দিয়ে দিলেন, অর্ডার অনুযায়ী নির্দিষ্ট দিনে পণ্য চলে এলো আপনার বাড়িতে। কিন্তু আপনি কি সব জিনিস সঠিকভাবে পাবেন? এ ব্যাপারে কেউ আপনাকে গ্যারান্টি দেবে না। কিন্তু শোরুমে গিয়ে কিনলে আপনার অর্ডারকৃত সোফা বা চেয়ার বা আলমারির কারুকাজ দেখে পছন্দ অনুযায়ী কিনতে পারবেন। পরখ করে নিতে পারবেন-বার্নিশটা ঠিকমতো করা হয়েছে কিনা। কাঠটা কি আসলেই সেগুন কাঠ না মেহগনি?

ভার্চুয়াল জগৎ মানেই ঝামেলার জগৎ, বিভ্রমের জগৎ। এর মানে হচ্ছে দৃশ্যত অবাস্তব হইলেও কার্যত ওটা আছে কি নাই আমরা জানি না। তাই এখানে প্রতারণার সুযোগ রয়েছে। নিশ্চিত না হলে কিছু কিছু জিনিস অনলাইনে নয়, সরাসরি গিয়ে দেখেশুনে কেনা উচিত। যেমন- কাঁচাবাজার। বাজারে নানান ধরনের মাছ রয়েছে। এসব মাছকে কেউ বলেন নদীর মাছ, কেউ বিলের মাছ, কেউ বলেন চাষের মাছ। সবই বরফ দেওয়া, এখন এসব মাছ কয়দিনের বাসি, কদিন ধরে বরফে ছিল, আদৌ নদীর না চাষের মাছ তা সামনাসামনি গেলে যতটা বোঝা যাবে অনলাইনে সেটা যাবে না। তা ছাড়া মাছটি নিজে হাতে ধরে না দেখলে কী করে বুঝবেন মাছটা নরম না শক্ত। কিংবা সবজিটা তাজা না বাসি। ভেজালের এই বাজারে যেখানে নিজের শারীরিক ঝুঁকি রয়েছে, সেক্ষেত্রে একটু হেঁটে বাজারে গিয়ে বিশেষ করে মাছ-মাংস, শাক-সবজি এসব কেনা উচিত। অনেকেই অনলাইনে কাপড়-জামা বিক্রি করছেন। অনেক গ্রাহকই কিনছেন। অনেকে আবার ঠকছেন। কারণ এখানেও ভালো ব্যবসায়ী যেমন আছেন, তেমনি প্রতারণাও আছে। দোকানে গিয়ে দশটা দেখে রং মিলিয়ে একটা কেনা যায়, কিন্তু অনলাইনে সেটা সম্ভব নয়। ধরুন আপনি কোনো সোফার কুশন বা বিছানার ম্যাট্রেক্স কিনবেন, সেটা নরম নাকি শক্ত নিজ হাতে না ধরে দেখলে বোঝা সম্ভব নয়। অর্থাৎ এটাও অনলাইনে বোঝা দুস্কর। অনেকেই বলেন, এখন পেপার-পত্রিকা, বই-পুস্তক পর্যন্তও অনলাইনে পড়া যায়, দোকানে গিয়ে একগাদা বই কেনার প্রয়োজন হয় না। হ্যাঁ, এ কথা সত্য, অনলাইনে যেমন বই বা পেপার পড়া যায়, তেমনি ছাপার অক্ষরেও পড়া যায়। তবে এর মধ্যেও পার্থক্য রয়েছে। অনলাইনে ভুল হতে পারে। আর ভুল হলে মুছেও ফেলা যায়। কিন্তু পত্রিকায় ছাপানো সংবাদটা মোছা যায় না। সেজন্য ওই সংবাদটি ছাপার অক্ষরে প্রমাণ হিসাবে থেকে যায়। আবার আজকাল অনলাইনে বিয়েশাদিও হতে দেখা যায়; কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সেই বিয়ে টিকে না। কারণ নেটের মাধ্যমে যে পাত্র-পাত্রীর দেখা হয় বাস্তবের সঙ্গে সেই চেহারা অনেক সময় মেলে না। কম্পিউটারের ক্যামেরায় অনেককে সুন্দর বা ফটোজেনিক মনে হলেও সামনাসামনি সবাই দেখতে তেমন নয়। আর তখনই বাধে গন্ডগোল। ভেঙে যায় বিয়ে। দুটি পরিবারই সারা জীবন পস্তাতে থাকে। আজকাল অনেকেই শুভেচ্ছা উপহার, ভালোবাসার উপহার, জন্মদিনের শুভেচ্ছা, শোক প্রকাশ এমন নানান ধরনের আবেগপ্রবণ বিষয় অনলাইনে সারতে চান। কিন্তু অনলাইনে শুভেচ্ছা জানানো আর নিজে গিয়ে একটি ফুলের তোড়া দিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। অসুস্থ কাউকে নিজে দেখতে যাওয়া আর অনলাইনে তার রোগমুক্তি কামনা করা এক কথা নয়।

আর ভালোবাসার উপহার অনলাইনে দিতে গেলে অনেক ক্ষেত্রেই বিপরীত ক্রিয়াও হতে পারে। নিজে যাওয়ার মধ্যে অন্তরের আবেগ থাকে। যে আবেগ অনলাইনে সম্ভব নয়। আসলে টেকনোলজি কিন্তু জীবন নয়। তাই শুধু যন্ত্রনির্ভর না হয়ে মাঝে মাঝে মানুষনির্ভর-আবেগনির্ভর হতে হবে। এভাবে যন্ত্রনির্ভর হয়ে হাঁটাচলা বন্ধ করে দিয়ে যদি কেউ অসুস্থ হয়ে যায় আর তখন যদি কেউ তাকে অনলাইনে সহানুভূতি প্রকাশ করে তখনই বোঝা যাবে আবেগ-অনুভূতির মূল্য কতটুকু। মানুষের জন্য মানুষ। এই সত্যটা বোধহয় আমরা ভুলে গেছি। কোনো মানসিক রোগী একটু সুস্থ, একটু স্থিতিশীল হলে চিকিৎসকরা তাকে পারিবারিক পরিবেশে নিয়ে যেতে বলেন। কারণ তিনি মনে করেন, পারিবারিক পরিবেশে গেলে সে হয়তো দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।  আসলে প্রযুক্তির যুক্তিহীন ব্যবহার কারও কাম্য নয়।  তাই অনলাইনে যাওয়ার আগে একটুখানি ভাবা উচিত- অনলাইনে কোন লাইনে যাব?

                লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

২০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ