শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

যশোরে আবর্জনাই সম্পদ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
যশোরে আবর্জনাই সম্পদ

‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর কাজে বহুবার যশোরে গিয়েছি। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে উন্নত হয়েছে দেশের শহরগুলো। যশোরেও সে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। তৈরি হয়েছে বেশকিছু তিন তারকা মানের হোটেল। গতবার গিয়ে উঠেছিলাম হোটেল জাবের ইন্টারন্যাশনালে। বেশ সাজানো-গোছানো। এবার উঠলাম হোটেল অরিয়ন ইন্টারন্যাশনালে। এটাও চমৎকার এক হোটেল। হোটেল কক্ষের জানালা দিয়ে বাইরের রাস্তাটি দেখে অবাক হলাম। ঝকঝকে পরিচ্ছন্ন। বাংলাদেশের রাস্তাঘাট সাধারণত এত পরিচ্ছন্ন থাকে না। দুটি কারণে- এক. রাস্তাঘাট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার মতো অভ্যাস আমাদের গড়ে ওঠেনি। দুই. যারা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নের কাজে নিয়োজিত থাকেন তারা কাজটা সম্পূর্ণ দায়িত্বশীলভাবে সম্পন্ন করেন না। যা হোক, পরিচ্ছন্ন রাস্তাটি ধরে হাঁটার জন্য হোটেল থেকে বের হলাম। রাস্তা ধরে এগোতে এগোতে চোখে পড়ল পৌরসভা কার্যালয়। যশোরে যে কতবার গিয়েছি তার হিসাব নেই। এবারের যশোর যেন অন্যবারের থেকে ভিন্ন। এমন পরিচ্ছন্ন আগে দেখিনি। পৌরসভা কার্যালয়ের পাশেই চমৎকার এক পার্ক। পার্কে নানান বয়সের মানুষ। কেউ গোল হয়ে বসে আড্ডা দিচ্ছেন, কেউ জলাশয়ের পাশে বসে বন্ধুর সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন। কেউ কেউ জগিং করছেন। পাল্টে যাওয়া এই যশোর নিয়ে কথা হলো বেশ কয়েকজনের সঙ্গে। ষাটোর্ধ্ব এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা হলো। তিনি জানালেন, তার এ বয়সে এমন যশোর আগে দেখেননি। বললেন, ‘বর্তমান মেয়র শহরটা বদলে ফেলেছেন। এই যে পার্ক, এখানে সন্ধ্যার পর কেউ আসার সাহস করত না। এখন রাত বলেন, দিন বলেন দেখবেন সব সময়ই মানুষ আসছে যাচ্ছে।’ এক নারী বললেন, যশোর এখন অনেক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, কারণ তারা যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলেন না। প্রতিদিনের ময়লা-আবর্জনা তুলে দেন পৌরসভার ভ্যানে।

ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্য আমরা রেখে যাচ্ছি আবর্জনার স্তূপ। কারণ দৈনন্দিন প্রয়োজনে আমরা প্রচুর প্লাস্টিক ও পলিথিন ব্যবহার করছি। তৈরি করছি প্রচুর প্লাস্টিক বর্জ্য। প্লাস্টিক এমন একটি পদার্থ যার আয়ুষ্কাল হাজার বছর। দেখেছি এটি আমাদের কৃষিজমিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে দিনের পর দিন। অন্যদিকে আমরা বর্জ্য নিয়ে এখনো সচেতন নই। ফলত আমাদের বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও আদতে তেমন সঠিক ও সুষ্ঠু নয়। যেখানে-সেখানে বর্জ্য ফেলাই আমাদের অভ্যাস। কিন্তু এ বর্জ্য থেকেই দারুণ কিছু করা সম্ভব। উন্নত দেশগুলো খুব সচেতনভাবেই বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করার কাজ করে আসছে। সেদিক দিয়ে আমাদের দেশ বেশ পিছিয়ে। তবে আমাদের দেশের অন্যসব শহরের থেকে এগিয়ে আছে যশোর। খোঁজ নিয়ে জানলাম এই পরিচ্ছন্ন যশোরের অন্যরকম এক বৃত্তান্ত। আগ্রহ থেকেই দেখা করলাম যশোর পৌরসভার মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদারের সঙ্গে। তিনি শোনালেন শহর নিয়ে তার স্বপ্নের কথা। শহর পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি বর্জ্য থেকে দারুণ কিছু তৈরির পদক্ষেপের কথা শোনালেন তিনি। বললেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছায় বর্জ্য থেকে সম্পদ উৎপাদনে নেমেছি আমরা।’ আমাকে নিয়ে গেলেন শহরতলির ঝুমঝুমপুরে। ১৩.২৫ একরের বিশাল ক্ষেত্রটি ছিল একসময় আবর্জনার ভাগাড়। এ এলাকায় মানুষের স্বাভাবিক চলাচল ও বিচরণ ছিল না বললেই চলে। বহুদূর থেকে দুর্গন্ধে নাক ধরে চলতে হতো। প্রায় সব শহরেই আবর্জনার ভাগাড়কে ঘিরে এমন দুর্ভোগ স্বাভাবিক। কিন্তু এখানে আবর্জনাকেই রূপান্তরিত করা হচ্ছে সম্পদে।

শহরবাসী দৈনন্দিন যে বর্জ্যগুলো ফেলে দেন, সেগুলোই সংগ্রহ করে এনে বেশ কয়েকটি ধাপ পেরিয়ে আবর্জনাকে পরিণত করা হচ্ছে শক্তিতে। পরিকল্পিতভাবে উৎপাদিত হচ্ছে জৈবসার। তার মানে কৃষিতে নাগরিকদের অবদান যুক্ত করার এই এক বড় উদ্যোগ। ময়লা প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের চারদিকে ১৫ থেকে ২০ ফুট উঁচু প্রাচীর দিয়ে ঘেরা হয়েছে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য। এর মাঝেই একে একে স্থাপন করা হয়েছে কম্পোস্ট প্লান্ট, ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, বায়োগ্যাস ডাইজেস্টার, কন্ট্রোল ল্যান্ড ফিল সেইভ ও ইনট্রিগ্রেটেড স্যানিটারি ল্যান্ড ফিল সেইভ।

ময়লা প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের এক জায়গায় কারখানার শ্রমিকের মতো ইউনিফর্ম, গামবুট, গ্লাভস পরে নারী-পুরুষ কাজ করছেন আবর্জনা নিয়ে। এ ইউনিটের সুপারভাইজার জাহাঙ্গীর আলম। তিনি জানালেন, তার সঙ্গে কাজ করেন ৩০-৩৫ জন নারী-পুরুষ। তাদের কাজ পচনশীল ও অপচনশীল আবর্জনা পৃথক্করণ। পচনশীল আবর্জনা চলে যায় বায়োগ্যাস ও জৈবসার তৈরিতে। আর অপচনশীল বর্জ্যগুলোকে নিয়ে যাওয়া হয় অন্য জায়গায়। পচনশীল বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের বিষয়টি বলা যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবেই সম্পন্ন হচ্ছে। কনভেয়ার বেল্টে দেওয়া পচনশীল বর্জ্য ছ্যাঁকার মাধ্যমে বড়-ছোট পৃথক হয়ে যাচ্ছে। বড় টুকরোগুলো চলে যাচ্ছে কাটার মেশিনে। সেখান থেকে বাছাইয়ের পর আবর্জনা চলে যাচ্ছে কম্পোস্ট বক্সে। শুরু হয় বায়োগ্যাস তৈরির ধাপ। কম্পোস্ট বক্স থেকে ২৮ দিনের গ্যাসমুক্ত আবর্জনা শুকানোর জন্য রয়েছে আলাদা স্থান। প্লান্ট অপারেটর গোলাম রব্বানী জানালেন, প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই টন জৈবসার উৎপাদন হচ্ছে। বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনে কাজ করেছেন বায়োগ্যাস প্রকৌশলী মাহফুজুল ইসলাম মাসুম। তিনি ধারণা দিলেন বায়োগ্যাস ইউনিটগুলো সম্পর্কে। সব মিলিয়ে এ বিশাল কর্মযজ্ঞ একটি স্বপ্নের ফল। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদার ২০১৬ সালে নির্বাচিত হয়ে এ শহর পরিচালনার প্রারম্ভিক কাজ হিসেবে যেসব কাজ হাতে নেন তারই একটি শহরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। এমন উদাহরণ পৃথিবীতে বিরল নয়। তবে উদ্যোগ নিয়ে বাস্তবায়ন পর্যায়ে যাওয়ার বিষয়টি মোটেই সহজ নয়। মেয়র জানালেন, তিনি শপথ নেওয়ার পর জানতে পারলেন পরিবেশ অধিদফতরের সার্টিফিকেট না পাওয়ায় এডিবি ও সরকারের যৌথ এ প্রকল্পটি যশোর থেকে গুটিয়ে ফেলা হয়। তিনি দ্রুত ব্যবস্থা নিলেন আবর্জনার ভাগাড়টির পরিবেশ উন্নত করার জন্য। শত বছরের আবর্জনা সরিয়ে পুঁতে দিলেন যশোরের নিচু ভূমিগুলোতে। ফিরে পেলেন এডিবির ৯০ ভাগ ও বাংলাদেশ সরকারের ১০ ভাগ অর্থায়নের মোট ২৩ কোটি টাকার প্রকল্প। কয়েকটি এনজিওকে নিয়ে শুরু করলেন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার নতুন চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়ন। অনভ্যস্ত মানুষকে নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা ফেলায় অভ্যস্ত করে তোলা মোটেই সহজ কাজ নয়। কিন্তু তিনি বলছেন, ধীরে ধীরে সাফল্য এসেছে। যশোরের নাগরিকরা সচেতন হয়ে উঠেছেন। সুন্দর শহর গড়ে তোলার জন্য তার পাশে সব সময়ই জনসাধারণ রয়েছেন। একসময় নাগরিকদের কাছেই প্রিয় শহর বিষিয়ে উঠেছিল। সাম্প্রতিক সময়ে পৌর কর্তৃপক্ষের সমন্বিত উদ্যোগে পাল্টে গেছে এ শহরের চেহারা। শুধু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আর কিছু অবকাঠামো উন্নয়নের মধ্য দিয়ে এখন এ শহরের মানুষ স্বস্তিতে নিঃশ্বাস নিতে পারছেন।

বিশুদ্ধ পরিবেশ নাগরিক জীবনকে করে ছন্দময়। আর এর জন্য শহরবাসী তাকিয়ে থাকেন পৌর কর্তৃপক্ষের পানে। শহরের আবর্জনা যখন মানুষের দুর্ভোগ আর দুশ্চিন্তা বাড়াতে বাড়াতে এক অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দেয়, ঠিক সেই সময় এ শহরবাসীকে পরিচ্ছন্নতার বৈজ্ঞানিক সমাধান দিয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ। শহরবাসীর কণ্ঠে শুনেছি, তাদের প্রিয় এই শহর এখন দেশের অন্য শহরগুলোর তুলনায় অনেক পরিচ্ছন্ন।

পৃথিবীর সব শহরেই নাগরিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সরকারের একটি অপরিহার্য কাজ। সুস্থ জনজীবনের স্বার্থেই পরিচ্ছন্ন শহরকে নাগরিকদের প্রধান অধিকার হিসেবে ভাবা হয়। সে কারণে, উন্নত শহরগুলোয় কখনো নাগরিক বর্জ্য চোখে দেখা যায় না। সবার চোখের আড়ালে রাতের আঁধারেই সম্পন্ন হয়ে যায় বর্জ্য নিষ্কাশনের কাজ। আর বর্জ্যকে শক্তিতে রূপান্তরের কাজটিও সব শহরের নিয়মিত কার্যসূচি। আমি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নাগরিক বর্জ্যরে সঠিক ব্যবস্থাপনা দেখেছি। একই সঙ্গে বড় বড় খামারে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বায়োগ্যাস ও জৈবসার উৎপাদনের কার্যক্রম দেখেছি। জাপানের আইওয়াতের কইওয়াই ফার্ম, নেদারল্যান্ডসের ওয়েগিনেংগিন ইউনিভার্সিটির ভিতরে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় বর্জ্য থেকে জৈবশক্তি উৎপাদনের কার্যক্রম এবং জার্মানির জেলসেনে দেখেছি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বায়োগ্যাস উৎপাদনের সফল এক উদ্যোগ। এ উদ্যোগগুলোর বড় উদ্দেশ্য তাদের দেশের জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা।

যশোর পৌরসভার এ বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্র একই রকম আশা জাগাচ্ছে। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদার বলছেন, একটি নির্দিষ্ট সময় পরে তারাও এখান থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করবেন। এখানে স্থাপনকৃত চারটি ডাইজেস্টারের মাধ্যমে প্রতিদিন ৪৫০ সিএফটি গ্যাস উৎপাদন সম্ভব। এখানে উৎপাদিত গ্যাস দিয়েই বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের শক্তির চাহিদা মিটিয়ে জাতীয় গ্রিডে ৫০০ থেকে ৬০০ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ সংযুক্ত করার সম্ভাবনার কথাই শোনালেন মেয়র। প্রতিদিন ২০ টন পচনশীল বর্জ্য থেকে তৈরি হবে দেড় থেকে দুই টন জৈবসার। ল্যাব টেস্টের পর সেসব জৈবসার কৃষকের কাছে বিক্রি করা হবে। ৪০ জন শ্রমিক আর ১২ জন টেকনিশিয়ানের সমন্বয়ে এ কেন্দ্রের আয়-ব্যয় সমন¦য় করার পাইলট প্রকল্পটি সফল করার দারুণ প্রচেষ্টা মেয়রের চোখেমুখে।

অপচনশীল আবর্জনার দীর্ঘমেয়াদি সংরক্ষণের জন্যও নেওয়া হয়েছে একটি প্রকল্প। এ কাজগুলো দেশে একেবারেই নতুন। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদারও নতুন কিছু করার উদ্দেশ্য থেকেই কাজগুলো করে চলেছেন। এ কেন্দ্রের চৌহদ্দিতে আরও যেসব উদ্যোগ রয়েছে তার একটি হচ্ছে মানুষের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।

সবচেয়ে বড় যে বিষয়, যশোর শহরবাসীর মধ্যেও আবর্জনা ব্যবস্থাপনা বা প্রক্রিয়াজাতকরণের প্রশ্নে এক ধরনের সচেতনতা তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে যত্রতত্র আবর্জনা ফেলার অভ্যাস অনেকেই পাল্টে ফেলেছেন। শহরজুড়ে স্থাপন করা হচ্ছে আবর্জনার কনটেইনার। শুধু আবর্জনা পরিবহনের জন্যই বেশ কয়েকটি গাড়িও নিয়োজিত করা হয়েছে বলে জানালেন যশোর পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী আহসান বারী।

দেশের প্রথম দৃষ্টান্ত হিসেবে যশোর শহরের বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের এ উদ্যোগ নাগরিকদের আশান্বিত করছে। যে কোনো বর্জ্যরেই যে উপযোগিতা রয়েছে এ সত্যটি এখান থেকে আরেকবার আমরা হয়তো উপলব্ধি করতে পারব। বর্জ্যকে পরিবেশ দূষণের উপকরণ হিসেবে যত্রতত্র না ফেলে এর সঠিক ব্যবস্থাপনায় সবারই দায় রয়েছে। যশোরের এ প্রকল্পটি আমাদেরও স্বপ্নবান করছে, দেশের ১২টি সিটি করপোরেশন ও ৩৮২টি পৌরসভায় এমন উদ্যোগ নেওয়া হলে পাল্টে যাবে প্রতিটি শহর। বায়োগ্যাস থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতে মিটবে দেশের চাহিদার অনেকটা, উর্বরাশক্তি হারানো মাটি ফিরে পাবে তার শক্তি।

পরিচ্ছন্ন শহর হিসেবে রাজশাহীর সুনাম দীর্ঘদিন ধরেই। সেজন্য রাজশাহীর মেয়রকে সব সময়ই ধন্যবাদ জানিয়ে আসছি। একজন নগরপিতার আন্তরিক ইচ্ছাতেই পাল্টে যেতে পারে নগর ব্যবস্থাপনা। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হয়ে থাকবেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র প্রয়াত আনিসুল হক। আজ (৩০ নভেম্বর) তার দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। এই দিনে তাকে স্মরণ করছি। স্বল্প সময়ে পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে তার উদ্যোগগুলো সব নাগরিককে আশান্বিত করেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে তার মতো করে সে উদ্যোগগুলোকে বাস্তবায়ন করতে কেউ এগিয়ে আসেনি। ফলে সাতরাস্তার উদ্ধারকৃত ট্রাকস্ট্যান্ডেও আবার ট্রাকের ভিড়। মুখ দেখেনি বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্লান্ট নির্মাণের উদ্যোগটিও। বায়ুদূষণ পর্যবেক্ষণকারী আন্তর্জাতিক সংস্থা এয়ার ভিজুয়ালের তথ্যমতে, গত ২৫ নভেম্বর ঢাকা ছিল বিশ্বের সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর দূষিত শহর। ঢাকার দূষণ দিন দিন বাড়ছে। এ দূষণ থেকে নগরবাসীকে রক্ষা করতে নগরপিতাদের উদ্যোগ ও নগরবাসীর সচেতন হয়ে ওঠার অপেক্ষায় আছি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

এই মাত্র | নগর জীবন

বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়
বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ধীর বাস্তবায়নে এডিপিতে বড় কাটছাঁট, কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
ধীর বাস্তবায়নে এডিপিতে বড় কাটছাঁট, কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন