শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

যশোরে আবর্জনাই সম্পদ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
যশোরে আবর্জনাই সম্পদ

‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর কাজে বহুবার যশোরে গিয়েছি। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে উন্নত হয়েছে দেশের শহরগুলো। যশোরেও সে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। তৈরি হয়েছে বেশকিছু তিন তারকা মানের হোটেল। গতবার গিয়ে উঠেছিলাম হোটেল জাবের ইন্টারন্যাশনালে। বেশ সাজানো-গোছানো। এবার উঠলাম হোটেল অরিয়ন ইন্টারন্যাশনালে। এটাও চমৎকার এক হোটেল। হোটেল কক্ষের জানালা দিয়ে বাইরের রাস্তাটি দেখে অবাক হলাম। ঝকঝকে পরিচ্ছন্ন। বাংলাদেশের রাস্তাঘাট সাধারণত এত পরিচ্ছন্ন থাকে না। দুটি কারণে- এক. রাস্তাঘাট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার মতো অভ্যাস আমাদের গড়ে ওঠেনি। দুই. যারা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নের কাজে নিয়োজিত থাকেন তারা কাজটা সম্পূর্ণ দায়িত্বশীলভাবে সম্পন্ন করেন না। যা হোক, পরিচ্ছন্ন রাস্তাটি ধরে হাঁটার জন্য হোটেল থেকে বের হলাম। রাস্তা ধরে এগোতে এগোতে চোখে পড়ল পৌরসভা কার্যালয়। যশোরে যে কতবার গিয়েছি তার হিসাব নেই। এবারের যশোর যেন অন্যবারের থেকে ভিন্ন। এমন পরিচ্ছন্ন আগে দেখিনি। পৌরসভা কার্যালয়ের পাশেই চমৎকার এক পার্ক। পার্কে নানান বয়সের মানুষ। কেউ গোল হয়ে বসে আড্ডা দিচ্ছেন, কেউ জলাশয়ের পাশে বসে বন্ধুর সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন। কেউ কেউ জগিং করছেন। পাল্টে যাওয়া এই যশোর নিয়ে কথা হলো বেশ কয়েকজনের সঙ্গে। ষাটোর্ধ্ব এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা হলো। তিনি জানালেন, তার এ বয়সে এমন যশোর আগে দেখেননি। বললেন, ‘বর্তমান মেয়র শহরটা বদলে ফেলেছেন। এই যে পার্ক, এখানে সন্ধ্যার পর কেউ আসার সাহস করত না। এখন রাত বলেন, দিন বলেন দেখবেন সব সময়ই মানুষ আসছে যাচ্ছে।’ এক নারী বললেন, যশোর এখন অনেক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, কারণ তারা যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলেন না। প্রতিদিনের ময়লা-আবর্জনা তুলে দেন পৌরসভার ভ্যানে।

ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্য আমরা রেখে যাচ্ছি আবর্জনার স্তূপ। কারণ দৈনন্দিন প্রয়োজনে আমরা প্রচুর প্লাস্টিক ও পলিথিন ব্যবহার করছি। তৈরি করছি প্রচুর প্লাস্টিক বর্জ্য। প্লাস্টিক এমন একটি পদার্থ যার আয়ুষ্কাল হাজার বছর। দেখেছি এটি আমাদের কৃষিজমিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে দিনের পর দিন। অন্যদিকে আমরা বর্জ্য নিয়ে এখনো সচেতন নই। ফলত আমাদের বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও আদতে তেমন সঠিক ও সুষ্ঠু নয়। যেখানে-সেখানে বর্জ্য ফেলাই আমাদের অভ্যাস। কিন্তু এ বর্জ্য থেকেই দারুণ কিছু করা সম্ভব। উন্নত দেশগুলো খুব সচেতনভাবেই বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করার কাজ করে আসছে। সেদিক দিয়ে আমাদের দেশ বেশ পিছিয়ে। তবে আমাদের দেশের অন্যসব শহরের থেকে এগিয়ে আছে যশোর। খোঁজ নিয়ে জানলাম এই পরিচ্ছন্ন যশোরের অন্যরকম এক বৃত্তান্ত। আগ্রহ থেকেই দেখা করলাম যশোর পৌরসভার মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদারের সঙ্গে। তিনি শোনালেন শহর নিয়ে তার স্বপ্নের কথা। শহর পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি বর্জ্য থেকে দারুণ কিছু তৈরির পদক্ষেপের কথা শোনালেন তিনি। বললেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছায় বর্জ্য থেকে সম্পদ উৎপাদনে নেমেছি আমরা।’ আমাকে নিয়ে গেলেন শহরতলির ঝুমঝুমপুরে। ১৩.২৫ একরের বিশাল ক্ষেত্রটি ছিল একসময় আবর্জনার ভাগাড়। এ এলাকায় মানুষের স্বাভাবিক চলাচল ও বিচরণ ছিল না বললেই চলে। বহুদূর থেকে দুর্গন্ধে নাক ধরে চলতে হতো। প্রায় সব শহরেই আবর্জনার ভাগাড়কে ঘিরে এমন দুর্ভোগ স্বাভাবিক। কিন্তু এখানে আবর্জনাকেই রূপান্তরিত করা হচ্ছে সম্পদে।

শহরবাসী দৈনন্দিন যে বর্জ্যগুলো ফেলে দেন, সেগুলোই সংগ্রহ করে এনে বেশ কয়েকটি ধাপ পেরিয়ে আবর্জনাকে পরিণত করা হচ্ছে শক্তিতে। পরিকল্পিতভাবে উৎপাদিত হচ্ছে জৈবসার। তার মানে কৃষিতে নাগরিকদের অবদান যুক্ত করার এই এক বড় উদ্যোগ। ময়লা প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের চারদিকে ১৫ থেকে ২০ ফুট উঁচু প্রাচীর দিয়ে ঘেরা হয়েছে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য। এর মাঝেই একে একে স্থাপন করা হয়েছে কম্পোস্ট প্লান্ট, ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, বায়োগ্যাস ডাইজেস্টার, কন্ট্রোল ল্যান্ড ফিল সেইভ ও ইনট্রিগ্রেটেড স্যানিটারি ল্যান্ড ফিল সেইভ।

ময়লা প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের এক জায়গায় কারখানার শ্রমিকের মতো ইউনিফর্ম, গামবুট, গ্লাভস পরে নারী-পুরুষ কাজ করছেন আবর্জনা নিয়ে। এ ইউনিটের সুপারভাইজার জাহাঙ্গীর আলম। তিনি জানালেন, তার সঙ্গে কাজ করেন ৩০-৩৫ জন নারী-পুরুষ। তাদের কাজ পচনশীল ও অপচনশীল আবর্জনা পৃথক্করণ। পচনশীল আবর্জনা চলে যায় বায়োগ্যাস ও জৈবসার তৈরিতে। আর অপচনশীল বর্জ্যগুলোকে নিয়ে যাওয়া হয় অন্য জায়গায়। পচনশীল বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের বিষয়টি বলা যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবেই সম্পন্ন হচ্ছে। কনভেয়ার বেল্টে দেওয়া পচনশীল বর্জ্য ছ্যাঁকার মাধ্যমে বড়-ছোট পৃথক হয়ে যাচ্ছে। বড় টুকরোগুলো চলে যাচ্ছে কাটার মেশিনে। সেখান থেকে বাছাইয়ের পর আবর্জনা চলে যাচ্ছে কম্পোস্ট বক্সে। শুরু হয় বায়োগ্যাস তৈরির ধাপ। কম্পোস্ট বক্স থেকে ২৮ দিনের গ্যাসমুক্ত আবর্জনা শুকানোর জন্য রয়েছে আলাদা স্থান। প্লান্ট অপারেটর গোলাম রব্বানী জানালেন, প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই টন জৈবসার উৎপাদন হচ্ছে। বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনে কাজ করেছেন বায়োগ্যাস প্রকৌশলী মাহফুজুল ইসলাম মাসুম। তিনি ধারণা দিলেন বায়োগ্যাস ইউনিটগুলো সম্পর্কে। সব মিলিয়ে এ বিশাল কর্মযজ্ঞ একটি স্বপ্নের ফল। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদার ২০১৬ সালে নির্বাচিত হয়ে এ শহর পরিচালনার প্রারম্ভিক কাজ হিসেবে যেসব কাজ হাতে নেন তারই একটি শহরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। এমন উদাহরণ পৃথিবীতে বিরল নয়। তবে উদ্যোগ নিয়ে বাস্তবায়ন পর্যায়ে যাওয়ার বিষয়টি মোটেই সহজ নয়। মেয়র জানালেন, তিনি শপথ নেওয়ার পর জানতে পারলেন পরিবেশ অধিদফতরের সার্টিফিকেট না পাওয়ায় এডিবি ও সরকারের যৌথ এ প্রকল্পটি যশোর থেকে গুটিয়ে ফেলা হয়। তিনি দ্রুত ব্যবস্থা নিলেন আবর্জনার ভাগাড়টির পরিবেশ উন্নত করার জন্য। শত বছরের আবর্জনা সরিয়ে পুঁতে দিলেন যশোরের নিচু ভূমিগুলোতে। ফিরে পেলেন এডিবির ৯০ ভাগ ও বাংলাদেশ সরকারের ১০ ভাগ অর্থায়নের মোট ২৩ কোটি টাকার প্রকল্প। কয়েকটি এনজিওকে নিয়ে শুরু করলেন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার নতুন চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়ন। অনভ্যস্ত মানুষকে নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা ফেলায় অভ্যস্ত করে তোলা মোটেই সহজ কাজ নয়। কিন্তু তিনি বলছেন, ধীরে ধীরে সাফল্য এসেছে। যশোরের নাগরিকরা সচেতন হয়ে উঠেছেন। সুন্দর শহর গড়ে তোলার জন্য তার পাশে সব সময়ই জনসাধারণ রয়েছেন। একসময় নাগরিকদের কাছেই প্রিয় শহর বিষিয়ে উঠেছিল। সাম্প্রতিক সময়ে পৌর কর্তৃপক্ষের সমন্বিত উদ্যোগে পাল্টে গেছে এ শহরের চেহারা। শুধু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আর কিছু অবকাঠামো উন্নয়নের মধ্য দিয়ে এখন এ শহরের মানুষ স্বস্তিতে নিঃশ্বাস নিতে পারছেন।

বিশুদ্ধ পরিবেশ নাগরিক জীবনকে করে ছন্দময়। আর এর জন্য শহরবাসী তাকিয়ে থাকেন পৌর কর্তৃপক্ষের পানে। শহরের আবর্জনা যখন মানুষের দুর্ভোগ আর দুশ্চিন্তা বাড়াতে বাড়াতে এক অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দেয়, ঠিক সেই সময় এ শহরবাসীকে পরিচ্ছন্নতার বৈজ্ঞানিক সমাধান দিয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ। শহরবাসীর কণ্ঠে শুনেছি, তাদের প্রিয় এই শহর এখন দেশের অন্য শহরগুলোর তুলনায় অনেক পরিচ্ছন্ন।

পৃথিবীর সব শহরেই নাগরিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সরকারের একটি অপরিহার্য কাজ। সুস্থ জনজীবনের স্বার্থেই পরিচ্ছন্ন শহরকে নাগরিকদের প্রধান অধিকার হিসেবে ভাবা হয়। সে কারণে, উন্নত শহরগুলোয় কখনো নাগরিক বর্জ্য চোখে দেখা যায় না। সবার চোখের আড়ালে রাতের আঁধারেই সম্পন্ন হয়ে যায় বর্জ্য নিষ্কাশনের কাজ। আর বর্জ্যকে শক্তিতে রূপান্তরের কাজটিও সব শহরের নিয়মিত কার্যসূচি। আমি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নাগরিক বর্জ্যরে সঠিক ব্যবস্থাপনা দেখেছি। একই সঙ্গে বড় বড় খামারে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বায়োগ্যাস ও জৈবসার উৎপাদনের কার্যক্রম দেখেছি। জাপানের আইওয়াতের কইওয়াই ফার্ম, নেদারল্যান্ডসের ওয়েগিনেংগিন ইউনিভার্সিটির ভিতরে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় বর্জ্য থেকে জৈবশক্তি উৎপাদনের কার্যক্রম এবং জার্মানির জেলসেনে দেখেছি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বায়োগ্যাস উৎপাদনের সফল এক উদ্যোগ। এ উদ্যোগগুলোর বড় উদ্দেশ্য তাদের দেশের জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা।

যশোর পৌরসভার এ বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্র একই রকম আশা জাগাচ্ছে। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদার বলছেন, একটি নির্দিষ্ট সময় পরে তারাও এখান থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করবেন। এখানে স্থাপনকৃত চারটি ডাইজেস্টারের মাধ্যমে প্রতিদিন ৪৫০ সিএফটি গ্যাস উৎপাদন সম্ভব। এখানে উৎপাদিত গ্যাস দিয়েই বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের শক্তির চাহিদা মিটিয়ে জাতীয় গ্রিডে ৫০০ থেকে ৬০০ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ সংযুক্ত করার সম্ভাবনার কথাই শোনালেন মেয়র। প্রতিদিন ২০ টন পচনশীল বর্জ্য থেকে তৈরি হবে দেড় থেকে দুই টন জৈবসার। ল্যাব টেস্টের পর সেসব জৈবসার কৃষকের কাছে বিক্রি করা হবে। ৪০ জন শ্রমিক আর ১২ জন টেকনিশিয়ানের সমন্বয়ে এ কেন্দ্রের আয়-ব্যয় সমন¦য় করার পাইলট প্রকল্পটি সফল করার দারুণ প্রচেষ্টা মেয়রের চোখেমুখে।

অপচনশীল আবর্জনার দীর্ঘমেয়াদি সংরক্ষণের জন্যও নেওয়া হয়েছে একটি প্রকল্প। এ কাজগুলো দেশে একেবারেই নতুন। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদারও নতুন কিছু করার উদ্দেশ্য থেকেই কাজগুলো করে চলেছেন। এ কেন্দ্রের চৌহদ্দিতে আরও যেসব উদ্যোগ রয়েছে তার একটি হচ্ছে মানুষের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।

সবচেয়ে বড় যে বিষয়, যশোর শহরবাসীর মধ্যেও আবর্জনা ব্যবস্থাপনা বা প্রক্রিয়াজাতকরণের প্রশ্নে এক ধরনের সচেতনতা তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে যত্রতত্র আবর্জনা ফেলার অভ্যাস অনেকেই পাল্টে ফেলেছেন। শহরজুড়ে স্থাপন করা হচ্ছে আবর্জনার কনটেইনার। শুধু আবর্জনা পরিবহনের জন্যই বেশ কয়েকটি গাড়িও নিয়োজিত করা হয়েছে বলে জানালেন যশোর পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী আহসান বারী।

দেশের প্রথম দৃষ্টান্ত হিসেবে যশোর শহরের বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের এ উদ্যোগ নাগরিকদের আশান্বিত করছে। যে কোনো বর্জ্যরেই যে উপযোগিতা রয়েছে এ সত্যটি এখান থেকে আরেকবার আমরা হয়তো উপলব্ধি করতে পারব। বর্জ্যকে পরিবেশ দূষণের উপকরণ হিসেবে যত্রতত্র না ফেলে এর সঠিক ব্যবস্থাপনায় সবারই দায় রয়েছে। যশোরের এ প্রকল্পটি আমাদেরও স্বপ্নবান করছে, দেশের ১২টি সিটি করপোরেশন ও ৩৮২টি পৌরসভায় এমন উদ্যোগ নেওয়া হলে পাল্টে যাবে প্রতিটি শহর। বায়োগ্যাস থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতে মিটবে দেশের চাহিদার অনেকটা, উর্বরাশক্তি হারানো মাটি ফিরে পাবে তার শক্তি।

পরিচ্ছন্ন শহর হিসেবে রাজশাহীর সুনাম দীর্ঘদিন ধরেই। সেজন্য রাজশাহীর মেয়রকে সব সময়ই ধন্যবাদ জানিয়ে আসছি। একজন নগরপিতার আন্তরিক ইচ্ছাতেই পাল্টে যেতে পারে নগর ব্যবস্থাপনা। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হয়ে থাকবেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র প্রয়াত আনিসুল হক। আজ (৩০ নভেম্বর) তার দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। এই দিনে তাকে স্মরণ করছি। স্বল্প সময়ে পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে তার উদ্যোগগুলো সব নাগরিককে আশান্বিত করেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে তার মতো করে সে উদ্যোগগুলোকে বাস্তবায়ন করতে কেউ এগিয়ে আসেনি। ফলে সাতরাস্তার উদ্ধারকৃত ট্রাকস্ট্যান্ডেও আবার ট্রাকের ভিড়। মুখ দেখেনি বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্লান্ট নির্মাণের উদ্যোগটিও। বায়ুদূষণ পর্যবেক্ষণকারী আন্তর্জাতিক সংস্থা এয়ার ভিজুয়ালের তথ্যমতে, গত ২৫ নভেম্বর ঢাকা ছিল বিশ্বের সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর দূষিত শহর। ঢাকার দূষণ দিন দিন বাড়ছে। এ দূষণ থেকে নগরবাসীকে রক্ষা করতে নগরপিতাদের উদ্যোগ ও নগরবাসীর সচেতন হয়ে ওঠার অপেক্ষায় আছি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন
উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা
অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’
‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’
‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’
পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়
রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান
স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা
জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার
কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই
যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : তিন দিনের বিশেষ ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : তিন দিনের বিশেষ ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই সপ্তাহে ৫০০ কোটির মাইলফলক ‘কান্তারা চ্যাপ্টার ওয়ান’র
মাত্র দুই সপ্তাহে ৫০০ কোটির মাইলফলক ‘কান্তারা চ্যাপ্টার ওয়ান’র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি
১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস