শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

যশোরে আবর্জনাই সম্পদ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
যশোরে আবর্জনাই সম্পদ

‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর কাজে বহুবার যশোরে গিয়েছি। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে উন্নত হয়েছে দেশের শহরগুলো। যশোরেও সে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। তৈরি হয়েছে বেশকিছু তিন তারকা মানের হোটেল। গতবার গিয়ে উঠেছিলাম হোটেল জাবের ইন্টারন্যাশনালে। বেশ সাজানো-গোছানো। এবার উঠলাম হোটেল অরিয়ন ইন্টারন্যাশনালে। এটাও চমৎকার এক হোটেল। হোটেল কক্ষের জানালা দিয়ে বাইরের রাস্তাটি দেখে অবাক হলাম। ঝকঝকে পরিচ্ছন্ন। বাংলাদেশের রাস্তাঘাট সাধারণত এত পরিচ্ছন্ন থাকে না। দুটি কারণে- এক. রাস্তাঘাট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার মতো অভ্যাস আমাদের গড়ে ওঠেনি। দুই. যারা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নের কাজে নিয়োজিত থাকেন তারা কাজটা সম্পূর্ণ দায়িত্বশীলভাবে সম্পন্ন করেন না। যা হোক, পরিচ্ছন্ন রাস্তাটি ধরে হাঁটার জন্য হোটেল থেকে বের হলাম। রাস্তা ধরে এগোতে এগোতে চোখে পড়ল পৌরসভা কার্যালয়। যশোরে যে কতবার গিয়েছি তার হিসাব নেই। এবারের যশোর যেন অন্যবারের থেকে ভিন্ন। এমন পরিচ্ছন্ন আগে দেখিনি। পৌরসভা কার্যালয়ের পাশেই চমৎকার এক পার্ক। পার্কে নানান বয়সের মানুষ। কেউ গোল হয়ে বসে আড্ডা দিচ্ছেন, কেউ জলাশয়ের পাশে বসে বন্ধুর সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন। কেউ কেউ জগিং করছেন। পাল্টে যাওয়া এই যশোর নিয়ে কথা হলো বেশ কয়েকজনের সঙ্গে। ষাটোর্ধ্ব এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা হলো। তিনি জানালেন, তার এ বয়সে এমন যশোর আগে দেখেননি। বললেন, ‘বর্তমান মেয়র শহরটা বদলে ফেলেছেন। এই যে পার্ক, এখানে সন্ধ্যার পর কেউ আসার সাহস করত না। এখন রাত বলেন, দিন বলেন দেখবেন সব সময়ই মানুষ আসছে যাচ্ছে।’ এক নারী বললেন, যশোর এখন অনেক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, কারণ তারা যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলেন না। প্রতিদিনের ময়লা-আবর্জনা তুলে দেন পৌরসভার ভ্যানে।

ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্য আমরা রেখে যাচ্ছি আবর্জনার স্তূপ। কারণ দৈনন্দিন প্রয়োজনে আমরা প্রচুর প্লাস্টিক ও পলিথিন ব্যবহার করছি। তৈরি করছি প্রচুর প্লাস্টিক বর্জ্য। প্লাস্টিক এমন একটি পদার্থ যার আয়ুষ্কাল হাজার বছর। দেখেছি এটি আমাদের কৃষিজমিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে দিনের পর দিন। অন্যদিকে আমরা বর্জ্য নিয়ে এখনো সচেতন নই। ফলত আমাদের বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও আদতে তেমন সঠিক ও সুষ্ঠু নয়। যেখানে-সেখানে বর্জ্য ফেলাই আমাদের অভ্যাস। কিন্তু এ বর্জ্য থেকেই দারুণ কিছু করা সম্ভব। উন্নত দেশগুলো খুব সচেতনভাবেই বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করার কাজ করে আসছে। সেদিক দিয়ে আমাদের দেশ বেশ পিছিয়ে। তবে আমাদের দেশের অন্যসব শহরের থেকে এগিয়ে আছে যশোর। খোঁজ নিয়ে জানলাম এই পরিচ্ছন্ন যশোরের অন্যরকম এক বৃত্তান্ত। আগ্রহ থেকেই দেখা করলাম যশোর পৌরসভার মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদারের সঙ্গে। তিনি শোনালেন শহর নিয়ে তার স্বপ্নের কথা। শহর পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি বর্জ্য থেকে দারুণ কিছু তৈরির পদক্ষেপের কথা শোনালেন তিনি। বললেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছায় বর্জ্য থেকে সম্পদ উৎপাদনে নেমেছি আমরা।’ আমাকে নিয়ে গেলেন শহরতলির ঝুমঝুমপুরে। ১৩.২৫ একরের বিশাল ক্ষেত্রটি ছিল একসময় আবর্জনার ভাগাড়। এ এলাকায় মানুষের স্বাভাবিক চলাচল ও বিচরণ ছিল না বললেই চলে। বহুদূর থেকে দুর্গন্ধে নাক ধরে চলতে হতো। প্রায় সব শহরেই আবর্জনার ভাগাড়কে ঘিরে এমন দুর্ভোগ স্বাভাবিক। কিন্তু এখানে আবর্জনাকেই রূপান্তরিত করা হচ্ছে সম্পদে।

শহরবাসী দৈনন্দিন যে বর্জ্যগুলো ফেলে দেন, সেগুলোই সংগ্রহ করে এনে বেশ কয়েকটি ধাপ পেরিয়ে আবর্জনাকে পরিণত করা হচ্ছে শক্তিতে। পরিকল্পিতভাবে উৎপাদিত হচ্ছে জৈবসার। তার মানে কৃষিতে নাগরিকদের অবদান যুক্ত করার এই এক বড় উদ্যোগ। ময়লা প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের চারদিকে ১৫ থেকে ২০ ফুট উঁচু প্রাচীর দিয়ে ঘেরা হয়েছে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য। এর মাঝেই একে একে স্থাপন করা হয়েছে কম্পোস্ট প্লান্ট, ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, বায়োগ্যাস ডাইজেস্টার, কন্ট্রোল ল্যান্ড ফিল সেইভ ও ইনট্রিগ্রেটেড স্যানিটারি ল্যান্ড ফিল সেইভ।

ময়লা প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের এক জায়গায় কারখানার শ্রমিকের মতো ইউনিফর্ম, গামবুট, গ্লাভস পরে নারী-পুরুষ কাজ করছেন আবর্জনা নিয়ে। এ ইউনিটের সুপারভাইজার জাহাঙ্গীর আলম। তিনি জানালেন, তার সঙ্গে কাজ করেন ৩০-৩৫ জন নারী-পুরুষ। তাদের কাজ পচনশীল ও অপচনশীল আবর্জনা পৃথক্করণ। পচনশীল আবর্জনা চলে যায় বায়োগ্যাস ও জৈবসার তৈরিতে। আর অপচনশীল বর্জ্যগুলোকে নিয়ে যাওয়া হয় অন্য জায়গায়। পচনশীল বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের বিষয়টি বলা যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবেই সম্পন্ন হচ্ছে। কনভেয়ার বেল্টে দেওয়া পচনশীল বর্জ্য ছ্যাঁকার মাধ্যমে বড়-ছোট পৃথক হয়ে যাচ্ছে। বড় টুকরোগুলো চলে যাচ্ছে কাটার মেশিনে। সেখান থেকে বাছাইয়ের পর আবর্জনা চলে যাচ্ছে কম্পোস্ট বক্সে। শুরু হয় বায়োগ্যাস তৈরির ধাপ। কম্পোস্ট বক্স থেকে ২৮ দিনের গ্যাসমুক্ত আবর্জনা শুকানোর জন্য রয়েছে আলাদা স্থান। প্লান্ট অপারেটর গোলাম রব্বানী জানালেন, প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই টন জৈবসার উৎপাদন হচ্ছে। বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনে কাজ করেছেন বায়োগ্যাস প্রকৌশলী মাহফুজুল ইসলাম মাসুম। তিনি ধারণা দিলেন বায়োগ্যাস ইউনিটগুলো সম্পর্কে। সব মিলিয়ে এ বিশাল কর্মযজ্ঞ একটি স্বপ্নের ফল। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদার ২০১৬ সালে নির্বাচিত হয়ে এ শহর পরিচালনার প্রারম্ভিক কাজ হিসেবে যেসব কাজ হাতে নেন তারই একটি শহরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। এমন উদাহরণ পৃথিবীতে বিরল নয়। তবে উদ্যোগ নিয়ে বাস্তবায়ন পর্যায়ে যাওয়ার বিষয়টি মোটেই সহজ নয়। মেয়র জানালেন, তিনি শপথ নেওয়ার পর জানতে পারলেন পরিবেশ অধিদফতরের সার্টিফিকেট না পাওয়ায় এডিবি ও সরকারের যৌথ এ প্রকল্পটি যশোর থেকে গুটিয়ে ফেলা হয়। তিনি দ্রুত ব্যবস্থা নিলেন আবর্জনার ভাগাড়টির পরিবেশ উন্নত করার জন্য। শত বছরের আবর্জনা সরিয়ে পুঁতে দিলেন যশোরের নিচু ভূমিগুলোতে। ফিরে পেলেন এডিবির ৯০ ভাগ ও বাংলাদেশ সরকারের ১০ ভাগ অর্থায়নের মোট ২৩ কোটি টাকার প্রকল্প। কয়েকটি এনজিওকে নিয়ে শুরু করলেন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার নতুন চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়ন। অনভ্যস্ত মানুষকে নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা ফেলায় অভ্যস্ত করে তোলা মোটেই সহজ কাজ নয়। কিন্তু তিনি বলছেন, ধীরে ধীরে সাফল্য এসেছে। যশোরের নাগরিকরা সচেতন হয়ে উঠেছেন। সুন্দর শহর গড়ে তোলার জন্য তার পাশে সব সময়ই জনসাধারণ রয়েছেন। একসময় নাগরিকদের কাছেই প্রিয় শহর বিষিয়ে উঠেছিল। সাম্প্রতিক সময়ে পৌর কর্তৃপক্ষের সমন্বিত উদ্যোগে পাল্টে গেছে এ শহরের চেহারা। শুধু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আর কিছু অবকাঠামো উন্নয়নের মধ্য দিয়ে এখন এ শহরের মানুষ স্বস্তিতে নিঃশ্বাস নিতে পারছেন।

বিশুদ্ধ পরিবেশ নাগরিক জীবনকে করে ছন্দময়। আর এর জন্য শহরবাসী তাকিয়ে থাকেন পৌর কর্তৃপক্ষের পানে। শহরের আবর্জনা যখন মানুষের দুর্ভোগ আর দুশ্চিন্তা বাড়াতে বাড়াতে এক অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দেয়, ঠিক সেই সময় এ শহরবাসীকে পরিচ্ছন্নতার বৈজ্ঞানিক সমাধান দিয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ। শহরবাসীর কণ্ঠে শুনেছি, তাদের প্রিয় এই শহর এখন দেশের অন্য শহরগুলোর তুলনায় অনেক পরিচ্ছন্ন।

পৃথিবীর সব শহরেই নাগরিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সরকারের একটি অপরিহার্য কাজ। সুস্থ জনজীবনের স্বার্থেই পরিচ্ছন্ন শহরকে নাগরিকদের প্রধান অধিকার হিসেবে ভাবা হয়। সে কারণে, উন্নত শহরগুলোয় কখনো নাগরিক বর্জ্য চোখে দেখা যায় না। সবার চোখের আড়ালে রাতের আঁধারেই সম্পন্ন হয়ে যায় বর্জ্য নিষ্কাশনের কাজ। আর বর্জ্যকে শক্তিতে রূপান্তরের কাজটিও সব শহরের নিয়মিত কার্যসূচি। আমি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নাগরিক বর্জ্যরে সঠিক ব্যবস্থাপনা দেখেছি। একই সঙ্গে বড় বড় খামারে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বায়োগ্যাস ও জৈবসার উৎপাদনের কার্যক্রম দেখেছি। জাপানের আইওয়াতের কইওয়াই ফার্ম, নেদারল্যান্ডসের ওয়েগিনেংগিন ইউনিভার্সিটির ভিতরে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় বর্জ্য থেকে জৈবশক্তি উৎপাদনের কার্যক্রম এবং জার্মানির জেলসেনে দেখেছি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বায়োগ্যাস উৎপাদনের সফল এক উদ্যোগ। এ উদ্যোগগুলোর বড় উদ্দেশ্য তাদের দেশের জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা।

যশোর পৌরসভার এ বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্র একই রকম আশা জাগাচ্ছে। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদার বলছেন, একটি নির্দিষ্ট সময় পরে তারাও এখান থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করবেন। এখানে স্থাপনকৃত চারটি ডাইজেস্টারের মাধ্যমে প্রতিদিন ৪৫০ সিএফটি গ্যাস উৎপাদন সম্ভব। এখানে উৎপাদিত গ্যাস দিয়েই বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের শক্তির চাহিদা মিটিয়ে জাতীয় গ্রিডে ৫০০ থেকে ৬০০ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ সংযুক্ত করার সম্ভাবনার কথাই শোনালেন মেয়র। প্রতিদিন ২০ টন পচনশীল বর্জ্য থেকে তৈরি হবে দেড় থেকে দুই টন জৈবসার। ল্যাব টেস্টের পর সেসব জৈবসার কৃষকের কাছে বিক্রি করা হবে। ৪০ জন শ্রমিক আর ১২ জন টেকনিশিয়ানের সমন্বয়ে এ কেন্দ্রের আয়-ব্যয় সমন¦য় করার পাইলট প্রকল্পটি সফল করার দারুণ প্রচেষ্টা মেয়রের চোখেমুখে।

অপচনশীল আবর্জনার দীর্ঘমেয়াদি সংরক্ষণের জন্যও নেওয়া হয়েছে একটি প্রকল্প। এ কাজগুলো দেশে একেবারেই নতুন। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদারও নতুন কিছু করার উদ্দেশ্য থেকেই কাজগুলো করে চলেছেন। এ কেন্দ্রের চৌহদ্দিতে আরও যেসব উদ্যোগ রয়েছে তার একটি হচ্ছে মানুষের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।

সবচেয়ে বড় যে বিষয়, যশোর শহরবাসীর মধ্যেও আবর্জনা ব্যবস্থাপনা বা প্রক্রিয়াজাতকরণের প্রশ্নে এক ধরনের সচেতনতা তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে যত্রতত্র আবর্জনা ফেলার অভ্যাস অনেকেই পাল্টে ফেলেছেন। শহরজুড়ে স্থাপন করা হচ্ছে আবর্জনার কনটেইনার। শুধু আবর্জনা পরিবহনের জন্যই বেশ কয়েকটি গাড়িও নিয়োজিত করা হয়েছে বলে জানালেন যশোর পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী আহসান বারী।

দেশের প্রথম দৃষ্টান্ত হিসেবে যশোর শহরের বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের এ উদ্যোগ নাগরিকদের আশান্বিত করছে। যে কোনো বর্জ্যরেই যে উপযোগিতা রয়েছে এ সত্যটি এখান থেকে আরেকবার আমরা হয়তো উপলব্ধি করতে পারব। বর্জ্যকে পরিবেশ দূষণের উপকরণ হিসেবে যত্রতত্র না ফেলে এর সঠিক ব্যবস্থাপনায় সবারই দায় রয়েছে। যশোরের এ প্রকল্পটি আমাদেরও স্বপ্নবান করছে, দেশের ১২টি সিটি করপোরেশন ও ৩৮২টি পৌরসভায় এমন উদ্যোগ নেওয়া হলে পাল্টে যাবে প্রতিটি শহর। বায়োগ্যাস থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতে মিটবে দেশের চাহিদার অনেকটা, উর্বরাশক্তি হারানো মাটি ফিরে পাবে তার শক্তি।

পরিচ্ছন্ন শহর হিসেবে রাজশাহীর সুনাম দীর্ঘদিন ধরেই। সেজন্য রাজশাহীর মেয়রকে সব সময়ই ধন্যবাদ জানিয়ে আসছি। একজন নগরপিতার আন্তরিক ইচ্ছাতেই পাল্টে যেতে পারে নগর ব্যবস্থাপনা। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হয়ে থাকবেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র প্রয়াত আনিসুল হক। আজ (৩০ নভেম্বর) তার দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। এই দিনে তাকে স্মরণ করছি। স্বল্প সময়ে পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে তার উদ্যোগগুলো সব নাগরিককে আশান্বিত করেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে তার মতো করে সে উদ্যোগগুলোকে বাস্তবায়ন করতে কেউ এগিয়ে আসেনি। ফলে সাতরাস্তার উদ্ধারকৃত ট্রাকস্ট্যান্ডেও আবার ট্রাকের ভিড়। মুখ দেখেনি বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্লান্ট নির্মাণের উদ্যোগটিও। বায়ুদূষণ পর্যবেক্ষণকারী আন্তর্জাতিক সংস্থা এয়ার ভিজুয়ালের তথ্যমতে, গত ২৫ নভেম্বর ঢাকা ছিল বিশ্বের সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর দূষিত শহর। ঢাকার দূষণ দিন দিন বাড়ছে। এ দূষণ থেকে নগরবাসীকে রক্ষা করতে নগরপিতাদের উদ্যোগ ও নগরবাসীর সচেতন হয়ে ওঠার অপেক্ষায় আছি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা