শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

যশোরে আবর্জনাই সম্পদ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
যশোরে আবর্জনাই সম্পদ

‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর কাজে বহুবার যশোরে গিয়েছি। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে উন্নত হয়েছে দেশের শহরগুলো। যশোরেও সে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। তৈরি হয়েছে বেশকিছু তিন তারকা মানের হোটেল। গতবার গিয়ে উঠেছিলাম হোটেল জাবের ইন্টারন্যাশনালে। বেশ সাজানো-গোছানো। এবার উঠলাম হোটেল অরিয়ন ইন্টারন্যাশনালে। এটাও চমৎকার এক হোটেল। হোটেল কক্ষের জানালা দিয়ে বাইরের রাস্তাটি দেখে অবাক হলাম। ঝকঝকে পরিচ্ছন্ন। বাংলাদেশের রাস্তাঘাট সাধারণত এত পরিচ্ছন্ন থাকে না। দুটি কারণে- এক. রাস্তাঘাট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার মতো অভ্যাস আমাদের গড়ে ওঠেনি। দুই. যারা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নের কাজে নিয়োজিত থাকেন তারা কাজটা সম্পূর্ণ দায়িত্বশীলভাবে সম্পন্ন করেন না। যা হোক, পরিচ্ছন্ন রাস্তাটি ধরে হাঁটার জন্য হোটেল থেকে বের হলাম। রাস্তা ধরে এগোতে এগোতে চোখে পড়ল পৌরসভা কার্যালয়। যশোরে যে কতবার গিয়েছি তার হিসাব নেই। এবারের যশোর যেন অন্যবারের থেকে ভিন্ন। এমন পরিচ্ছন্ন আগে দেখিনি। পৌরসভা কার্যালয়ের পাশেই চমৎকার এক পার্ক। পার্কে নানান বয়সের মানুষ। কেউ গোল হয়ে বসে আড্ডা দিচ্ছেন, কেউ জলাশয়ের পাশে বসে বন্ধুর সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন। কেউ কেউ জগিং করছেন। পাল্টে যাওয়া এই যশোর নিয়ে কথা হলো বেশ কয়েকজনের সঙ্গে। ষাটোর্ধ্ব এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা হলো। তিনি জানালেন, তার এ বয়সে এমন যশোর আগে দেখেননি। বললেন, ‘বর্তমান মেয়র শহরটা বদলে ফেলেছেন। এই যে পার্ক, এখানে সন্ধ্যার পর কেউ আসার সাহস করত না। এখন রাত বলেন, দিন বলেন দেখবেন সব সময়ই মানুষ আসছে যাচ্ছে।’ এক নারী বললেন, যশোর এখন অনেক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, কারণ তারা যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলেন না। প্রতিদিনের ময়লা-আবর্জনা তুলে দেন পৌরসভার ভ্যানে।

ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্য আমরা রেখে যাচ্ছি আবর্জনার স্তূপ। কারণ দৈনন্দিন প্রয়োজনে আমরা প্রচুর প্লাস্টিক ও পলিথিন ব্যবহার করছি। তৈরি করছি প্রচুর প্লাস্টিক বর্জ্য। প্লাস্টিক এমন একটি পদার্থ যার আয়ুষ্কাল হাজার বছর। দেখেছি এটি আমাদের কৃষিজমিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে দিনের পর দিন। অন্যদিকে আমরা বর্জ্য নিয়ে এখনো সচেতন নই। ফলত আমাদের বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও আদতে তেমন সঠিক ও সুষ্ঠু নয়। যেখানে-সেখানে বর্জ্য ফেলাই আমাদের অভ্যাস। কিন্তু এ বর্জ্য থেকেই দারুণ কিছু করা সম্ভব। উন্নত দেশগুলো খুব সচেতনভাবেই বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করার কাজ করে আসছে। সেদিক দিয়ে আমাদের দেশ বেশ পিছিয়ে। তবে আমাদের দেশের অন্যসব শহরের থেকে এগিয়ে আছে যশোর। খোঁজ নিয়ে জানলাম এই পরিচ্ছন্ন যশোরের অন্যরকম এক বৃত্তান্ত। আগ্রহ থেকেই দেখা করলাম যশোর পৌরসভার মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদারের সঙ্গে। তিনি শোনালেন শহর নিয়ে তার স্বপ্নের কথা। শহর পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি বর্জ্য থেকে দারুণ কিছু তৈরির পদক্ষেপের কথা শোনালেন তিনি। বললেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছায় বর্জ্য থেকে সম্পদ উৎপাদনে নেমেছি আমরা।’ আমাকে নিয়ে গেলেন শহরতলির ঝুমঝুমপুরে। ১৩.২৫ একরের বিশাল ক্ষেত্রটি ছিল একসময় আবর্জনার ভাগাড়। এ এলাকায় মানুষের স্বাভাবিক চলাচল ও বিচরণ ছিল না বললেই চলে। বহুদূর থেকে দুর্গন্ধে নাক ধরে চলতে হতো। প্রায় সব শহরেই আবর্জনার ভাগাড়কে ঘিরে এমন দুর্ভোগ স্বাভাবিক। কিন্তু এখানে আবর্জনাকেই রূপান্তরিত করা হচ্ছে সম্পদে।

শহরবাসী দৈনন্দিন যে বর্জ্যগুলো ফেলে দেন, সেগুলোই সংগ্রহ করে এনে বেশ কয়েকটি ধাপ পেরিয়ে আবর্জনাকে পরিণত করা হচ্ছে শক্তিতে। পরিকল্পিতভাবে উৎপাদিত হচ্ছে জৈবসার। তার মানে কৃষিতে নাগরিকদের অবদান যুক্ত করার এই এক বড় উদ্যোগ। ময়লা প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের চারদিকে ১৫ থেকে ২০ ফুট উঁচু প্রাচীর দিয়ে ঘেরা হয়েছে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য। এর মাঝেই একে একে স্থাপন করা হয়েছে কম্পোস্ট প্লান্ট, ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, বায়োগ্যাস ডাইজেস্টার, কন্ট্রোল ল্যান্ড ফিল সেইভ ও ইনট্রিগ্রেটেড স্যানিটারি ল্যান্ড ফিল সেইভ।

ময়লা প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের এক জায়গায় কারখানার শ্রমিকের মতো ইউনিফর্ম, গামবুট, গ্লাভস পরে নারী-পুরুষ কাজ করছেন আবর্জনা নিয়ে। এ ইউনিটের সুপারভাইজার জাহাঙ্গীর আলম। তিনি জানালেন, তার সঙ্গে কাজ করেন ৩০-৩৫ জন নারী-পুরুষ। তাদের কাজ পচনশীল ও অপচনশীল আবর্জনা পৃথক্করণ। পচনশীল আবর্জনা চলে যায় বায়োগ্যাস ও জৈবসার তৈরিতে। আর অপচনশীল বর্জ্যগুলোকে নিয়ে যাওয়া হয় অন্য জায়গায়। পচনশীল বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের বিষয়টি বলা যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবেই সম্পন্ন হচ্ছে। কনভেয়ার বেল্টে দেওয়া পচনশীল বর্জ্য ছ্যাঁকার মাধ্যমে বড়-ছোট পৃথক হয়ে যাচ্ছে। বড় টুকরোগুলো চলে যাচ্ছে কাটার মেশিনে। সেখান থেকে বাছাইয়ের পর আবর্জনা চলে যাচ্ছে কম্পোস্ট বক্সে। শুরু হয় বায়োগ্যাস তৈরির ধাপ। কম্পোস্ট বক্স থেকে ২৮ দিনের গ্যাসমুক্ত আবর্জনা শুকানোর জন্য রয়েছে আলাদা স্থান। প্লান্ট অপারেটর গোলাম রব্বানী জানালেন, প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই টন জৈবসার উৎপাদন হচ্ছে। বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনে কাজ করেছেন বায়োগ্যাস প্রকৌশলী মাহফুজুল ইসলাম মাসুম। তিনি ধারণা দিলেন বায়োগ্যাস ইউনিটগুলো সম্পর্কে। সব মিলিয়ে এ বিশাল কর্মযজ্ঞ একটি স্বপ্নের ফল। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদার ২০১৬ সালে নির্বাচিত হয়ে এ শহর পরিচালনার প্রারম্ভিক কাজ হিসেবে যেসব কাজ হাতে নেন তারই একটি শহরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। এমন উদাহরণ পৃথিবীতে বিরল নয়। তবে উদ্যোগ নিয়ে বাস্তবায়ন পর্যায়ে যাওয়ার বিষয়টি মোটেই সহজ নয়। মেয়র জানালেন, তিনি শপথ নেওয়ার পর জানতে পারলেন পরিবেশ অধিদফতরের সার্টিফিকেট না পাওয়ায় এডিবি ও সরকারের যৌথ এ প্রকল্পটি যশোর থেকে গুটিয়ে ফেলা হয়। তিনি দ্রুত ব্যবস্থা নিলেন আবর্জনার ভাগাড়টির পরিবেশ উন্নত করার জন্য। শত বছরের আবর্জনা সরিয়ে পুঁতে দিলেন যশোরের নিচু ভূমিগুলোতে। ফিরে পেলেন এডিবির ৯০ ভাগ ও বাংলাদেশ সরকারের ১০ ভাগ অর্থায়নের মোট ২৩ কোটি টাকার প্রকল্প। কয়েকটি এনজিওকে নিয়ে শুরু করলেন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার নতুন চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়ন। অনভ্যস্ত মানুষকে নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা ফেলায় অভ্যস্ত করে তোলা মোটেই সহজ কাজ নয়। কিন্তু তিনি বলছেন, ধীরে ধীরে সাফল্য এসেছে। যশোরের নাগরিকরা সচেতন হয়ে উঠেছেন। সুন্দর শহর গড়ে তোলার জন্য তার পাশে সব সময়ই জনসাধারণ রয়েছেন। একসময় নাগরিকদের কাছেই প্রিয় শহর বিষিয়ে উঠেছিল। সাম্প্রতিক সময়ে পৌর কর্তৃপক্ষের সমন্বিত উদ্যোগে পাল্টে গেছে এ শহরের চেহারা। শুধু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আর কিছু অবকাঠামো উন্নয়নের মধ্য দিয়ে এখন এ শহরের মানুষ স্বস্তিতে নিঃশ্বাস নিতে পারছেন।

বিশুদ্ধ পরিবেশ নাগরিক জীবনকে করে ছন্দময়। আর এর জন্য শহরবাসী তাকিয়ে থাকেন পৌর কর্তৃপক্ষের পানে। শহরের আবর্জনা যখন মানুষের দুর্ভোগ আর দুশ্চিন্তা বাড়াতে বাড়াতে এক অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দেয়, ঠিক সেই সময় এ শহরবাসীকে পরিচ্ছন্নতার বৈজ্ঞানিক সমাধান দিয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ। শহরবাসীর কণ্ঠে শুনেছি, তাদের প্রিয় এই শহর এখন দেশের অন্য শহরগুলোর তুলনায় অনেক পরিচ্ছন্ন।

পৃথিবীর সব শহরেই নাগরিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সরকারের একটি অপরিহার্য কাজ। সুস্থ জনজীবনের স্বার্থেই পরিচ্ছন্ন শহরকে নাগরিকদের প্রধান অধিকার হিসেবে ভাবা হয়। সে কারণে, উন্নত শহরগুলোয় কখনো নাগরিক বর্জ্য চোখে দেখা যায় না। সবার চোখের আড়ালে রাতের আঁধারেই সম্পন্ন হয়ে যায় বর্জ্য নিষ্কাশনের কাজ। আর বর্জ্যকে শক্তিতে রূপান্তরের কাজটিও সব শহরের নিয়মিত কার্যসূচি। আমি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নাগরিক বর্জ্যরে সঠিক ব্যবস্থাপনা দেখেছি। একই সঙ্গে বড় বড় খামারে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বায়োগ্যাস ও জৈবসার উৎপাদনের কার্যক্রম দেখেছি। জাপানের আইওয়াতের কইওয়াই ফার্ম, নেদারল্যান্ডসের ওয়েগিনেংগিন ইউনিভার্সিটির ভিতরে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় বর্জ্য থেকে জৈবশক্তি উৎপাদনের কার্যক্রম এবং জার্মানির জেলসেনে দেখেছি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বায়োগ্যাস উৎপাদনের সফল এক উদ্যোগ। এ উদ্যোগগুলোর বড় উদ্দেশ্য তাদের দেশের জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা।

যশোর পৌরসভার এ বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্র একই রকম আশা জাগাচ্ছে। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদার বলছেন, একটি নির্দিষ্ট সময় পরে তারাও এখান থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করবেন। এখানে স্থাপনকৃত চারটি ডাইজেস্টারের মাধ্যমে প্রতিদিন ৪৫০ সিএফটি গ্যাস উৎপাদন সম্ভব। এখানে উৎপাদিত গ্যাস দিয়েই বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের শক্তির চাহিদা মিটিয়ে জাতীয় গ্রিডে ৫০০ থেকে ৬০০ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ সংযুক্ত করার সম্ভাবনার কথাই শোনালেন মেয়র। প্রতিদিন ২০ টন পচনশীল বর্জ্য থেকে তৈরি হবে দেড় থেকে দুই টন জৈবসার। ল্যাব টেস্টের পর সেসব জৈবসার কৃষকের কাছে বিক্রি করা হবে। ৪০ জন শ্রমিক আর ১২ জন টেকনিশিয়ানের সমন্বয়ে এ কেন্দ্রের আয়-ব্যয় সমন¦য় করার পাইলট প্রকল্পটি সফল করার দারুণ প্রচেষ্টা মেয়রের চোখেমুখে।

অপচনশীল আবর্জনার দীর্ঘমেয়াদি সংরক্ষণের জন্যও নেওয়া হয়েছে একটি প্রকল্প। এ কাজগুলো দেশে একেবারেই নতুন। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদারও নতুন কিছু করার উদ্দেশ্য থেকেই কাজগুলো করে চলেছেন। এ কেন্দ্রের চৌহদ্দিতে আরও যেসব উদ্যোগ রয়েছে তার একটি হচ্ছে মানুষের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।

সবচেয়ে বড় যে বিষয়, যশোর শহরবাসীর মধ্যেও আবর্জনা ব্যবস্থাপনা বা প্রক্রিয়াজাতকরণের প্রশ্নে এক ধরনের সচেতনতা তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে যত্রতত্র আবর্জনা ফেলার অভ্যাস অনেকেই পাল্টে ফেলেছেন। শহরজুড়ে স্থাপন করা হচ্ছে আবর্জনার কনটেইনার। শুধু আবর্জনা পরিবহনের জন্যই বেশ কয়েকটি গাড়িও নিয়োজিত করা হয়েছে বলে জানালেন যশোর পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী আহসান বারী।

দেশের প্রথম দৃষ্টান্ত হিসেবে যশোর শহরের বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের এ উদ্যোগ নাগরিকদের আশান্বিত করছে। যে কোনো বর্জ্যরেই যে উপযোগিতা রয়েছে এ সত্যটি এখান থেকে আরেকবার আমরা হয়তো উপলব্ধি করতে পারব। বর্জ্যকে পরিবেশ দূষণের উপকরণ হিসেবে যত্রতত্র না ফেলে এর সঠিক ব্যবস্থাপনায় সবারই দায় রয়েছে। যশোরের এ প্রকল্পটি আমাদেরও স্বপ্নবান করছে, দেশের ১২টি সিটি করপোরেশন ও ৩৮২টি পৌরসভায় এমন উদ্যোগ নেওয়া হলে পাল্টে যাবে প্রতিটি শহর। বায়োগ্যাস থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতে মিটবে দেশের চাহিদার অনেকটা, উর্বরাশক্তি হারানো মাটি ফিরে পাবে তার শক্তি।

পরিচ্ছন্ন শহর হিসেবে রাজশাহীর সুনাম দীর্ঘদিন ধরেই। সেজন্য রাজশাহীর মেয়রকে সব সময়ই ধন্যবাদ জানিয়ে আসছি। একজন নগরপিতার আন্তরিক ইচ্ছাতেই পাল্টে যেতে পারে নগর ব্যবস্থাপনা। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হয়ে থাকবেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র প্রয়াত আনিসুল হক। আজ (৩০ নভেম্বর) তার দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। এই দিনে তাকে স্মরণ করছি। স্বল্প সময়ে পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে তার উদ্যোগগুলো সব নাগরিককে আশান্বিত করেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে তার মতো করে সে উদ্যোগগুলোকে বাস্তবায়ন করতে কেউ এগিয়ে আসেনি। ফলে সাতরাস্তার উদ্ধারকৃত ট্রাকস্ট্যান্ডেও আবার ট্রাকের ভিড়। মুখ দেখেনি বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্লান্ট নির্মাণের উদ্যোগটিও। বায়ুদূষণ পর্যবেক্ষণকারী আন্তর্জাতিক সংস্থা এয়ার ভিজুয়ালের তথ্যমতে, গত ২৫ নভেম্বর ঢাকা ছিল বিশ্বের সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর দূষিত শহর। ঢাকার দূষণ দিন দিন বাড়ছে। এ দূষণ থেকে নগরবাসীকে রক্ষা করতে নগরপিতাদের উদ্যোগ ও নগরবাসীর সচেতন হয়ে ওঠার অপেক্ষায় আছি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম