শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

যশোরে আবর্জনাই সম্পদ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
যশোরে আবর্জনাই সম্পদ

‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর কাজে বহুবার যশোরে গিয়েছি। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে উন্নত হয়েছে দেশের শহরগুলো। যশোরেও সে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। তৈরি হয়েছে বেশকিছু তিন তারকা মানের হোটেল। গতবার গিয়ে উঠেছিলাম হোটেল জাবের ইন্টারন্যাশনালে। বেশ সাজানো-গোছানো। এবার উঠলাম হোটেল অরিয়ন ইন্টারন্যাশনালে। এটাও চমৎকার এক হোটেল। হোটেল কক্ষের জানালা দিয়ে বাইরের রাস্তাটি দেখে অবাক হলাম। ঝকঝকে পরিচ্ছন্ন। বাংলাদেশের রাস্তাঘাট সাধারণত এত পরিচ্ছন্ন থাকে না। দুটি কারণে- এক. রাস্তাঘাট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার মতো অভ্যাস আমাদের গড়ে ওঠেনি। দুই. যারা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নের কাজে নিয়োজিত থাকেন তারা কাজটা সম্পূর্ণ দায়িত্বশীলভাবে সম্পন্ন করেন না। যা হোক, পরিচ্ছন্ন রাস্তাটি ধরে হাঁটার জন্য হোটেল থেকে বের হলাম। রাস্তা ধরে এগোতে এগোতে চোখে পড়ল পৌরসভা কার্যালয়। যশোরে যে কতবার গিয়েছি তার হিসাব নেই। এবারের যশোর যেন অন্যবারের থেকে ভিন্ন। এমন পরিচ্ছন্ন আগে দেখিনি। পৌরসভা কার্যালয়ের পাশেই চমৎকার এক পার্ক। পার্কে নানান বয়সের মানুষ। কেউ গোল হয়ে বসে আড্ডা দিচ্ছেন, কেউ জলাশয়ের পাশে বসে বন্ধুর সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন। কেউ কেউ জগিং করছেন। পাল্টে যাওয়া এই যশোর নিয়ে কথা হলো বেশ কয়েকজনের সঙ্গে। ষাটোর্ধ্ব এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা হলো। তিনি জানালেন, তার এ বয়সে এমন যশোর আগে দেখেননি। বললেন, ‘বর্তমান মেয়র শহরটা বদলে ফেলেছেন। এই যে পার্ক, এখানে সন্ধ্যার পর কেউ আসার সাহস করত না। এখন রাত বলেন, দিন বলেন দেখবেন সব সময়ই মানুষ আসছে যাচ্ছে।’ এক নারী বললেন, যশোর এখন অনেক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, কারণ তারা যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলেন না। প্রতিদিনের ময়লা-আবর্জনা তুলে দেন পৌরসভার ভ্যানে।

ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্য আমরা রেখে যাচ্ছি আবর্জনার স্তূপ। কারণ দৈনন্দিন প্রয়োজনে আমরা প্রচুর প্লাস্টিক ও পলিথিন ব্যবহার করছি। তৈরি করছি প্রচুর প্লাস্টিক বর্জ্য। প্লাস্টিক এমন একটি পদার্থ যার আয়ুষ্কাল হাজার বছর। দেখেছি এটি আমাদের কৃষিজমিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে দিনের পর দিন। অন্যদিকে আমরা বর্জ্য নিয়ে এখনো সচেতন নই। ফলত আমাদের বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও আদতে তেমন সঠিক ও সুষ্ঠু নয়। যেখানে-সেখানে বর্জ্য ফেলাই আমাদের অভ্যাস। কিন্তু এ বর্জ্য থেকেই দারুণ কিছু করা সম্ভব। উন্নত দেশগুলো খুব সচেতনভাবেই বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করার কাজ করে আসছে। সেদিক দিয়ে আমাদের দেশ বেশ পিছিয়ে। তবে আমাদের দেশের অন্যসব শহরের থেকে এগিয়ে আছে যশোর। খোঁজ নিয়ে জানলাম এই পরিচ্ছন্ন যশোরের অন্যরকম এক বৃত্তান্ত। আগ্রহ থেকেই দেখা করলাম যশোর পৌরসভার মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদারের সঙ্গে। তিনি শোনালেন শহর নিয়ে তার স্বপ্নের কথা। শহর পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি বর্জ্য থেকে দারুণ কিছু তৈরির পদক্ষেপের কথা শোনালেন তিনি। বললেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছায় বর্জ্য থেকে সম্পদ উৎপাদনে নেমেছি আমরা।’ আমাকে নিয়ে গেলেন শহরতলির ঝুমঝুমপুরে। ১৩.২৫ একরের বিশাল ক্ষেত্রটি ছিল একসময় আবর্জনার ভাগাড়। এ এলাকায় মানুষের স্বাভাবিক চলাচল ও বিচরণ ছিল না বললেই চলে। বহুদূর থেকে দুর্গন্ধে নাক ধরে চলতে হতো। প্রায় সব শহরেই আবর্জনার ভাগাড়কে ঘিরে এমন দুর্ভোগ স্বাভাবিক। কিন্তু এখানে আবর্জনাকেই রূপান্তরিত করা হচ্ছে সম্পদে।

শহরবাসী দৈনন্দিন যে বর্জ্যগুলো ফেলে দেন, সেগুলোই সংগ্রহ করে এনে বেশ কয়েকটি ধাপ পেরিয়ে আবর্জনাকে পরিণত করা হচ্ছে শক্তিতে। পরিকল্পিতভাবে উৎপাদিত হচ্ছে জৈবসার। তার মানে কৃষিতে নাগরিকদের অবদান যুক্ত করার এই এক বড় উদ্যোগ। ময়লা প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের চারদিকে ১৫ থেকে ২০ ফুট উঁচু প্রাচীর দিয়ে ঘেরা হয়েছে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য। এর মাঝেই একে একে স্থাপন করা হয়েছে কম্পোস্ট প্লান্ট, ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, বায়োগ্যাস ডাইজেস্টার, কন্ট্রোল ল্যান্ড ফিল সেইভ ও ইনট্রিগ্রেটেড স্যানিটারি ল্যান্ড ফিল সেইভ।

ময়লা প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের এক জায়গায় কারখানার শ্রমিকের মতো ইউনিফর্ম, গামবুট, গ্লাভস পরে নারী-পুরুষ কাজ করছেন আবর্জনা নিয়ে। এ ইউনিটের সুপারভাইজার জাহাঙ্গীর আলম। তিনি জানালেন, তার সঙ্গে কাজ করেন ৩০-৩৫ জন নারী-পুরুষ। তাদের কাজ পচনশীল ও অপচনশীল আবর্জনা পৃথক্করণ। পচনশীল আবর্জনা চলে যায় বায়োগ্যাস ও জৈবসার তৈরিতে। আর অপচনশীল বর্জ্যগুলোকে নিয়ে যাওয়া হয় অন্য জায়গায়। পচনশীল বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের বিষয়টি বলা যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবেই সম্পন্ন হচ্ছে। কনভেয়ার বেল্টে দেওয়া পচনশীল বর্জ্য ছ্যাঁকার মাধ্যমে বড়-ছোট পৃথক হয়ে যাচ্ছে। বড় টুকরোগুলো চলে যাচ্ছে কাটার মেশিনে। সেখান থেকে বাছাইয়ের পর আবর্জনা চলে যাচ্ছে কম্পোস্ট বক্সে। শুরু হয় বায়োগ্যাস তৈরির ধাপ। কম্পোস্ট বক্স থেকে ২৮ দিনের গ্যাসমুক্ত আবর্জনা শুকানোর জন্য রয়েছে আলাদা স্থান। প্লান্ট অপারেটর গোলাম রব্বানী জানালেন, প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই টন জৈবসার উৎপাদন হচ্ছে। বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনে কাজ করেছেন বায়োগ্যাস প্রকৌশলী মাহফুজুল ইসলাম মাসুম। তিনি ধারণা দিলেন বায়োগ্যাস ইউনিটগুলো সম্পর্কে। সব মিলিয়ে এ বিশাল কর্মযজ্ঞ একটি স্বপ্নের ফল। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদার ২০১৬ সালে নির্বাচিত হয়ে এ শহর পরিচালনার প্রারম্ভিক কাজ হিসেবে যেসব কাজ হাতে নেন তারই একটি শহরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। এমন উদাহরণ পৃথিবীতে বিরল নয়। তবে উদ্যোগ নিয়ে বাস্তবায়ন পর্যায়ে যাওয়ার বিষয়টি মোটেই সহজ নয়। মেয়র জানালেন, তিনি শপথ নেওয়ার পর জানতে পারলেন পরিবেশ অধিদফতরের সার্টিফিকেট না পাওয়ায় এডিবি ও সরকারের যৌথ এ প্রকল্পটি যশোর থেকে গুটিয়ে ফেলা হয়। তিনি দ্রুত ব্যবস্থা নিলেন আবর্জনার ভাগাড়টির পরিবেশ উন্নত করার জন্য। শত বছরের আবর্জনা সরিয়ে পুঁতে দিলেন যশোরের নিচু ভূমিগুলোতে। ফিরে পেলেন এডিবির ৯০ ভাগ ও বাংলাদেশ সরকারের ১০ ভাগ অর্থায়নের মোট ২৩ কোটি টাকার প্রকল্প। কয়েকটি এনজিওকে নিয়ে শুরু করলেন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার নতুন চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়ন। অনভ্যস্ত মানুষকে নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা ফেলায় অভ্যস্ত করে তোলা মোটেই সহজ কাজ নয়। কিন্তু তিনি বলছেন, ধীরে ধীরে সাফল্য এসেছে। যশোরের নাগরিকরা সচেতন হয়ে উঠেছেন। সুন্দর শহর গড়ে তোলার জন্য তার পাশে সব সময়ই জনসাধারণ রয়েছেন। একসময় নাগরিকদের কাছেই প্রিয় শহর বিষিয়ে উঠেছিল। সাম্প্রতিক সময়ে পৌর কর্তৃপক্ষের সমন্বিত উদ্যোগে পাল্টে গেছে এ শহরের চেহারা। শুধু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আর কিছু অবকাঠামো উন্নয়নের মধ্য দিয়ে এখন এ শহরের মানুষ স্বস্তিতে নিঃশ্বাস নিতে পারছেন।

বিশুদ্ধ পরিবেশ নাগরিক জীবনকে করে ছন্দময়। আর এর জন্য শহরবাসী তাকিয়ে থাকেন পৌর কর্তৃপক্ষের পানে। শহরের আবর্জনা যখন মানুষের দুর্ভোগ আর দুশ্চিন্তা বাড়াতে বাড়াতে এক অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দেয়, ঠিক সেই সময় এ শহরবাসীকে পরিচ্ছন্নতার বৈজ্ঞানিক সমাধান দিয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ। শহরবাসীর কণ্ঠে শুনেছি, তাদের প্রিয় এই শহর এখন দেশের অন্য শহরগুলোর তুলনায় অনেক পরিচ্ছন্ন।

পৃথিবীর সব শহরেই নাগরিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সরকারের একটি অপরিহার্য কাজ। সুস্থ জনজীবনের স্বার্থেই পরিচ্ছন্ন শহরকে নাগরিকদের প্রধান অধিকার হিসেবে ভাবা হয়। সে কারণে, উন্নত শহরগুলোয় কখনো নাগরিক বর্জ্য চোখে দেখা যায় না। সবার চোখের আড়ালে রাতের আঁধারেই সম্পন্ন হয়ে যায় বর্জ্য নিষ্কাশনের কাজ। আর বর্জ্যকে শক্তিতে রূপান্তরের কাজটিও সব শহরের নিয়মিত কার্যসূচি। আমি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নাগরিক বর্জ্যরে সঠিক ব্যবস্থাপনা দেখেছি। একই সঙ্গে বড় বড় খামারে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বায়োগ্যাস ও জৈবসার উৎপাদনের কার্যক্রম দেখেছি। জাপানের আইওয়াতের কইওয়াই ফার্ম, নেদারল্যান্ডসের ওয়েগিনেংগিন ইউনিভার্সিটির ভিতরে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় বর্জ্য থেকে জৈবশক্তি উৎপাদনের কার্যক্রম এবং জার্মানির জেলসেনে দেখেছি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বায়োগ্যাস উৎপাদনের সফল এক উদ্যোগ। এ উদ্যোগগুলোর বড় উদ্দেশ্য তাদের দেশের জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা।

যশোর পৌরসভার এ বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্র একই রকম আশা জাগাচ্ছে। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদার বলছেন, একটি নির্দিষ্ট সময় পরে তারাও এখান থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করবেন। এখানে স্থাপনকৃত চারটি ডাইজেস্টারের মাধ্যমে প্রতিদিন ৪৫০ সিএফটি গ্যাস উৎপাদন সম্ভব। এখানে উৎপাদিত গ্যাস দিয়েই বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্রের শক্তির চাহিদা মিটিয়ে জাতীয় গ্রিডে ৫০০ থেকে ৬০০ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ সংযুক্ত করার সম্ভাবনার কথাই শোনালেন মেয়র। প্রতিদিন ২০ টন পচনশীল বর্জ্য থেকে তৈরি হবে দেড় থেকে দুই টন জৈবসার। ল্যাব টেস্টের পর সেসব জৈবসার কৃষকের কাছে বিক্রি করা হবে। ৪০ জন শ্রমিক আর ১২ জন টেকনিশিয়ানের সমন্বয়ে এ কেন্দ্রের আয়-ব্যয় সমন¦য় করার পাইলট প্রকল্পটি সফল করার দারুণ প্রচেষ্টা মেয়রের চোখেমুখে।

অপচনশীল আবর্জনার দীর্ঘমেয়াদি সংরক্ষণের জন্যও নেওয়া হয়েছে একটি প্রকল্প। এ কাজগুলো দেশে একেবারেই নতুন। মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদারও নতুন কিছু করার উদ্দেশ্য থেকেই কাজগুলো করে চলেছেন। এ কেন্দ্রের চৌহদ্দিতে আরও যেসব উদ্যোগ রয়েছে তার একটি হচ্ছে মানুষের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।

সবচেয়ে বড় যে বিষয়, যশোর শহরবাসীর মধ্যেও আবর্জনা ব্যবস্থাপনা বা প্রক্রিয়াজাতকরণের প্রশ্নে এক ধরনের সচেতনতা তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে যত্রতত্র আবর্জনা ফেলার অভ্যাস অনেকেই পাল্টে ফেলেছেন। শহরজুড়ে স্থাপন করা হচ্ছে আবর্জনার কনটেইনার। শুধু আবর্জনা পরিবহনের জন্যই বেশ কয়েকটি গাড়িও নিয়োজিত করা হয়েছে বলে জানালেন যশোর পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী আহসান বারী।

দেশের প্রথম দৃষ্টান্ত হিসেবে যশোর শহরের বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের এ উদ্যোগ নাগরিকদের আশান্বিত করছে। যে কোনো বর্জ্যরেই যে উপযোগিতা রয়েছে এ সত্যটি এখান থেকে আরেকবার আমরা হয়তো উপলব্ধি করতে পারব। বর্জ্যকে পরিবেশ দূষণের উপকরণ হিসেবে যত্রতত্র না ফেলে এর সঠিক ব্যবস্থাপনায় সবারই দায় রয়েছে। যশোরের এ প্রকল্পটি আমাদেরও স্বপ্নবান করছে, দেশের ১২টি সিটি করপোরেশন ও ৩৮২টি পৌরসভায় এমন উদ্যোগ নেওয়া হলে পাল্টে যাবে প্রতিটি শহর। বায়োগ্যাস থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতে মিটবে দেশের চাহিদার অনেকটা, উর্বরাশক্তি হারানো মাটি ফিরে পাবে তার শক্তি।

পরিচ্ছন্ন শহর হিসেবে রাজশাহীর সুনাম দীর্ঘদিন ধরেই। সেজন্য রাজশাহীর মেয়রকে সব সময়ই ধন্যবাদ জানিয়ে আসছি। একজন নগরপিতার আন্তরিক ইচ্ছাতেই পাল্টে যেতে পারে নগর ব্যবস্থাপনা। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হয়ে থাকবেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র প্রয়াত আনিসুল হক। আজ (৩০ নভেম্বর) তার দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। এই দিনে তাকে স্মরণ করছি। স্বল্প সময়ে পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে তার উদ্যোগগুলো সব নাগরিককে আশান্বিত করেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে তার মতো করে সে উদ্যোগগুলোকে বাস্তবায়ন করতে কেউ এগিয়ে আসেনি। ফলে সাতরাস্তার উদ্ধারকৃত ট্রাকস্ট্যান্ডেও আবার ট্রাকের ভিড়। মুখ দেখেনি বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্লান্ট নির্মাণের উদ্যোগটিও। বায়ুদূষণ পর্যবেক্ষণকারী আন্তর্জাতিক সংস্থা এয়ার ভিজুয়ালের তথ্যমতে, গত ২৫ নভেম্বর ঢাকা ছিল বিশ্বের সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর দূষিত শহর। ঢাকার দূষণ দিন দিন বাড়ছে। এ দূষণ থেকে নগরবাসীকে রক্ষা করতে নগরপিতাদের উদ্যোগ ও নগরবাসীর সচেতন হয়ে ওঠার অপেক্ষায় আছি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে