শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৯

হোলি আর্টিজান ও জঙ্গি দমনে কিছু অভিজ্ঞতা

এ কে এম শহীদুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
হোলি আর্টিজান ও জঙ্গি দমনে কিছু অভিজ্ঞতা

হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলা মামলার রায় ঘোষিত হয়েছে। চার্জশিটভুক্ত আট আসামির মধ্যে সাতজনের ফাঁসি ও একজনের খালাসের আদেশ প্রদান করেছে আদালত। প্রায় সাড়ে তিন বছরের মধ্যে তদন্ত ও বিচারকাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। পুলিশ দুই বছরের মধ্যে ঘটনায় জড়িত জঙ্গিদের শনাক্ত করে সব সাক্ষ্য-প্রমাণ সংগ্রহকরত আদালতে আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেছিল। নিঃসন্দেহে পুলিশের ভূমিকা প্রশংসনীয়। পুলিশ শুধু আসামি শনাক্ত করেনি, জঙ্গিদের গ্রেফতারেও সক্ষম হয়েছে। তদন্তে এটা উদ্ঘাটিত হয়েছিল যে ঘটনায় ২১ জন জঙ্গি জড়িত ছিল। কেউ পরিকল্পনায়, কেউ প্রশিক্ষণে, কেউ অস্ত্র ও বোমা সংগ্রহ ও সরবরাহের দায়িত্বে ছিল। ২০১৬ সালের ১ জুলাই ছিল একটি বিভীষিকাময় রজনী। জঙ্গিরা ওইদিন রাতের প্রথম দিকে (৯টা/সাড়ে ৯টায়) গুলশানে হোলি আর্টিজান বেকারিতে ঢুকে দেশি ও বিদেশি ২০ জনকে তৎক্ষণাৎ হত্যা করে। পুলিশ খবর পেয়ে ৮-১০ মিনিটের মধ্যে ঘটনাস্থলে যায় এবং জঙ্গিদের ঘেরাও করে ফেলে। জঙ্গিরা পুলিশের ওপর বোমা নিক্ষেপ করলে দুজন পুলিশ অফিসার সিনিয়র এসি রবিউল ও বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সালাউদ্দিন গুরুতর আহত হন। তাদের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে তাদের মৃত্যু হয়। ওই জঙ্গি হামলায় মোট ২২ জন নিহত হন।

আমি তখন পুলিশপ্রধান। রাজারবাগ কেন্দ্রীয় মসজিদে তারাবি নামাজ শেষ করা মাত্রই ঘটনা জানতে পারি। সঙ্গে সঙ্গে আমি গুলশান যাই। পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তিনি জানান জঙ্গিরা ভিতর থেকে কর্তব্যরত পুলিশের ওপর বোমা মেরেছে। অনেক পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তাদের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কমিশনার আমাকে বলেন, ‘স্যার, আপনি হাসপাতাল হয়ে এলে ভালো হয়।’

আমি ইউনাইটেড হাসপাতালে যাই। ঢুকেই দেখি বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সালাউদ্দিনকে হাসপাতালের একটি বেডে শোয়ানো অবস্থায় রাখা হয়েছে। নিশ্চল দেহ। একজন ডাক্তার বললেন, He is expired, মারা গেছেন। কথাটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমার মনটা কেঁপে উঠল। ক্ষণিকের জন্য মনে হলো আমি মাথা ঘুরে পড়ে যাচ্ছি। শক্ত হলাম। সালাউদ্দিন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ একজন সাহসী অফিসার ছিলেন। ২০১৩-২০১৫ সময়ে ওসি মিরপুর হিসেবে বিএনপি-জামায়াতের তান্ডব ও নাশকতামূলক কর্মকান্ডে তথা আগুনসন্ত্রাস অত্যন্ত সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করেছিলেন। দায়িত্ববোধের কারণেই তিনি নিজ অধিক্ষেত্র ছেড়ে গুলশানে এসে মৃত্যুর যাত্রী হলেন।

জরুরি বিভাগে আরেকটি বেডে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার রবিউলের চিকিৎসা চলছে। ডাক্তার নার্স তার পাশে আছেন। তার শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। শ্বাস-প্রশ্বাস স্টাবল হচ্ছে না। খুব কষ্ট পাচ্ছিলেন। আমি একজন ডাক্তারকে বললাম, জরুরিভাবে একটা অ্যাম্বুলেন্স রেডি করেন। তাকে সিএমএইচে নিয়ে যাব। ডাক্তার বললেন, ‘অ্যাম্বুলেন্স ও ড্রাইভার রেডি আছে। একটু স্টাবল হলেই তাকে নেওয়া যাবে।’ আমি সিএমএইচের একজন ব্রিগেডিয়ারের সঙ্গেও কথা বললাম। তাকে ব্যবস্থা রাখতে অনুরোধ করলাম। তিনি জানালেন কোনো সমস্যা নেই। তারা সবকিছু প্রস্তুত রেখেছেন। আমি ডিসি (ট্রাফিক)-কে বারিধারা ডিওএইচএস থেকে সিএমএইচ রাস্তা ফ্রি রাখার নির্দেশ দিলাম। রোগীকে এক টানে সিএমএইচে নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু রোগী একেবারেই স্টাবল হচ্ছে না। একে একে আরও কয়েকজন আহত পুলিশ অফিসার ও সদস্যকে হাসপাতালে আনা হলো। আমি কর্তব্যরত ডাক্তারকে বললাম, আপনার ম্যানেজমেন্টকে বলেন, সব ডাক্তার ও নার্সকে হাসপাতালে উপস্থিত রাখতে। আহতদের তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা দিতে হবে। আহতদের মধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মারুফ, এডিসি গুলশান আহাদসহ আরও অনেকে ছিলেন।

আমি এসি রবিউলের অবস্থা এবং অন্য আহতদের সম্বন্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করি। তিনি গুরুতর আহতদের অবিলম্বে সিএমএইচে নিয়ে যেতে নির্দেশ দিলেন।

আমি রবিউলের কাছে আবার গেলাম। সে অনেক কষ্ট পাচ্ছিল। হঠাৎ তার শরীর নিথর হয়ে গেল। পালস চেক করে ডাক্তার বললেন, ‘ঝড়ৎৎু, তাকে বাঁচাতে পারলাম না। অনেক চেষ্টা করলাম।’ তখন আমার বুক ফেটে কান্না আসছিল। আমি পুলিশ পরিবারের প্রধান। আমার চোখের সামনে আমারই এক পুলিশ অফিসার মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে মৃত্যুবরণ করলেন। আমি অসহায়ের মতো চেয়ে চেয়ে দেখলাম। কিছুই করতে পারলাম না। সেই ব্যথা যে কত কষ্টের তা ভাষায় ব্যক্ত করা যাবে না। রবিউল ও সালাউদ্দিনের এ আত্মত্যাগ দেশ ও জনগণের জন্য। তাদের স্মৃতির প্রতি রইল অশেষ শ্রদ্ধা। আমি হাসপাতাল থেকে ঘটনাস্থলে গেলাম। পুলিশ কমিশনার, ডিজি র‌্যাব, অ্যাডিশনাল আইজি এসবিসহ সব সিনিয়র অফিসার ঘটনাস্থলের পাশে একজন অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সামরিক কর্মকর্তার বাসার ড্রয়িংরুমে বসে অপারেশন সম্বন্ধে আলাপ করছিলেন। ঢাকার এসপি হাবিবও সেখানে ছিলেন।

আমি সবার সঙ্গে কথা বলে জানতে পারলাম জঙ্গিরা দেশি ও বিদেশি কয়েকজনকে জিম্মি করে রেখেছে। অপারেশন চালালে তাদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এমনকি তাদের মেরেও ফেলতে পারে। পুলিশের সোয়াত টিম অভিযানের জন্য প্রস্তুত ছিল। সোয়াত টিমের অফিসাররা আমাকে বলছিলেন, ‘স্যার এ অভিযানটা আমরাই করব। লোকেশনটা অভিযানের জন্য সহজ। পাশের দালান থেকে জঙ্গিদের মুভমেন্ট দেখা যায়। আমাদের স্নাইপাররা ওদের ফেলে দিতে পারবে। অন্যভাবেও সফল অভিযান করা যাবে।’ আমি তাদের বললাম, ‘ভিতরে জিম্মি আছে। তাই আমাদের চিন্তাভাবনা করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ করতে হবে।’

আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সার্বিক বিষয় জানালাম। তিনি বললেন, ‘সেনাপ্রধানকে বলেছি গণভবনে আসতে। তুমিও চলে এসো। আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’

আমি সেনাপ্রধান জেনারেল বেলাল সাহেবের সঙ্গে কথা বললাম। তিনি বললেন, ‘সিলেট থেকে আমাদের কমান্ডো টিমকে আসতে বলেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও গণভবনে যেতে বলেছেন। চলেন সেখানে যাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কী নির্দেশ দেন দেখি।’

পুলিশ কমিশনার, ডিজি র‌্যাব, অ্যাডিশনাল কমিশনার মনিরসহ কাউন্টার টেররিজমের দুজন অফিসার এবং আমি গণভবনে যাই। প্রধানমন্ত্রী সবার কথা শুনে নির্দেশ দিলেন, ‘আর্মির কমান্ডো টিম অভিযান পরিচালনা করবে। পুলিশ ও র‌্যাব তাদের সহায়তা করবে।’

আর্মির কমান্ডো দল ভোররাতে অভিযান শুরু করে। জঙ্গিরা টের পেয়ে অভিযান শুরুর প্রাক্কালে জিম্মিদের ছেড়ে দেয়। সফল অভিযানে মানুষের মনে স্বস্তি ফিরে আসে। হোলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর গোটা দেশের মানুষের মধ্যে ভয় ও নিরাপত্তাহীনতার সৃষ্টি হয়। বিদেশিরা তাদের পরিবার-পরিজন নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে শুরু করেছিল। গার্মেন্টের বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশে আসা বন্ধ করে দিয়েছিল। মা-বাবারা তাদের সন্তানদের স্কুল-কলেজে পাঠাতে ভয় পাচ্ছিল।

কিছু কিছু জঙ্গি পুরো পরিবার নিয়ে জঙ্গিবাদে আসক্ত হয়ে তথাকথিত জিহাদের জন্য হিজরত করেছিল অর্থাৎ বাড়িঘর ছেড়েছিল। তাদের শিশু সন্তানরাও জঙ্গিবাদের দীক্ষায় উদ্বুদ্ধ হয়েছিল। একজন জঙ্গি পুলিশ অভিযানে নিহত হয়। তার ছয় বছরের কন্যা পুলিশকে বলে, ‘আমি শহীদ হলে বাবার সঙ্গে আমার জান্নাতে দেখা হবে। সেখানে আমাদের পরিবারের সবাই থাকবে।’

হোলি আর্টিজান অ্যাটাকের মতো বড় জঙ্গি হামলা বাংলাদেশে ওটাই প্রথম ছিল। এ ধরনের অপারেশনে আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা ছিল না। তাই আমরা অনেকেই অনিশ্চয়তার মধ্যে ছিলাম। গোয়েন্দা ও আইনশৃঙ্খলা সংস্থার অনেক প্রতিনিধিই ঘটনাস্থলে ছিলেন। একেকজন একেকভাবে পরামর্শ দিচ্ছিলেন। আমার কাছে মনে হলো এভাবে সবার কথা শুনলে বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে সবার পরামর্শ ও সহযোগিতা প্রয়োজন হলেও অভিযানে একক নেতৃত্ব থাকা প্রয়োজন। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিলাম ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে পুলিশকেই প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে এবং আমি নিজেই পুলিশপ্রধান হিসেবে নেতৃত্ব দেব। কারণ কাজটি পুলিশের। আমি পুলিশ কর্মকর্তাদের সেভাবে প্রস্তুত করলাম। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ইনটেলিজেন্স ইউনিটকে মেধাবী অফিসার দ্বারা শক্তিশালী করলাম। তাদের নানা উদ্যোগ, প্রণোদনা, পরামর্শ ও সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে দায়িত্বশীল ও নিবেদিত জনশক্তিতে পরিণত করলাম। পুলিশ সুপার, বগুড়া আসাদুজ্জামান জঙ্গিদের নেটওয়ার্ক উদ্ঘাটনে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছিলেন। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ইনটেলিজেন্স ইউনিট, বগুড়ার তৎকালীন পুলিশ সুপার এবং ডিএমপির কাউন্টার টেররিজমের চৌকস অফিসারদের যৌথ প্রচেষ্টায় জঙ্গি দমন করা সম্ভব হয়েছিল। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও কাজ করেছে। জঙ্গিদের আস্তানা খুঁজে খুঁজে বের করে অভিযান করা আমাদের একটা নেশায় পরিণত হয়েছিল। হোলি আর্টিজানের পর কেবল সিলেটের একটি অপারেশন আর্মির কমান্ডো টিম করেছিল। পাঁচ তলা ভবনে ২৮টি ফ্ল্যাট ছিল। জঙ্গিরা একটি ফ্ল্যাটে অবস্থান করছিল। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সিলেটের জঙ্গি আস্তানার কথা জানালাম। তিনি বললেন, ‘যেহেতু সিলেটে আর্মির কমান্ডো বাহিনী আছে, সেহেতু সেখানে কমান্ডো টিম দিয়ে অভিযান করাই শ্রেয় হবে।’ আমি সেনাপ্রধানকে জানালাম। আর্মির কমান্ডোরা অভিযান করলেন। পুলিশ-র‌্যাব সহায়তা করেছিল। সিলেটের জঙ্গি আস্তানার কাছে জঙ্গিদের পাতানো বোমায় র‌্যাবের একজন লে. কর্নেল এবং পুলিশের দুজন ইন্সপেক্টর নিহত হন। গুলশান ও সিলেটের অভিযান ছাড়া সব অভিযানই আমার একক সিদ্ধান্ত, পরিকল্পনা ও তদারকিতে হয়েছিল বলেই সফলতা পেয়েছিলাম। যে ইনটেলিজেন্সের মাধ্যমে জঙ্গিদের আস্তানার ও নাশকতা ঘটানোর প্রস্তুতির খোঁজ পেয়েছিলাম তা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করলে হয়তো জটিলতা সৃষ্টি হতো এবং সফলতার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা থাকত। সবাই সবার মতো কাজ করতে চাইত। এতে সমস্যার সৃষ্টি হতো। কেউ কেউ ইনটেলিজেন্স শেয়ার না করার অভিযোগও করেছিল। কিন্তু অভিযানের আগে সুনির্দিষ্ট ইনটেলিজেন্স শেয়ার করা না হলেও অভিযানের পরে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সব জানানো হতো। অভিযানের আগে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অবহিত করে প্রয়োজনীয় পরামর্শ নিতাম। অভিযানের আগে ইনটেলিজেন্স Restricted ছিল বলেই ছোটবড় ৪০-৫০টি অভিযান সফলভাবে করা সম্ভব হয়েছিল। আল্লাহর রহমত ছিল। জনগণের সমর্থন এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা, অনুপ্রেরণা ও স্বীকৃতি আমার ও আমার টিমের সহকর্মীদের কাজের গতিকে ত্বরান্বিত করেছিল।

জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান জনগণের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল। সব পেশা ও শ্রেণির লোক জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিল। আমি আলেম-ওলামাদের নিয়ে বেশ কয়েকটি উদ্বুদ্ধকরণমূলক সভা করি। মাওলানা ফরীদউদ্দীন মাসঊদসহ অনেক আলেম-ওলামা সভাগুলোয় উপস্থিত ছিলেন। একটি সভায় সিদ্ধান্ত হয়, ১ লাখ আলেমের স্বাক্ষরে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে এই মর্মে ফতোয়া দেওয়া হবে যে, ‘ইসলামে জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই’। সেই ফতোয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আলেমসমাজ প্রকাশ করেছিল। কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মাধ্যমেও দেশের সর্বত্র জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা হয়। এভাবে জঙ্গিদের আস্তানা খুঁজে বের করে একটির পর একটি অভিযান পরিচালনা করে জঙ্গিদের দমন করা সম্ভব হয়েছিল। একই সঙ্গে জনগণকে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করাও হয়েছিল। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে মিডিয়ার ভূমিকা খুবই ইতিবাচক ছিল। হোলি আর্টিজান ঘটনায় সাত জঙ্গির ফাঁসির আদেশ হয়। ওই ঘটনায় সম্পৃক্ত আরও ১৩ জন অভিযানে নিহত হয়। প্রথম দিনের অভিযানে পাঁচজন এবং বাকিরা পরে পুলিশের অভিযানে নিহত হয়। বাংলাদেশে জঙ্গিদের দমন করতে পুলিশ সফল হয়েছে। দেশে-বিদেশে সবাই জঙ্গি দমনে বাংলাদেশ সরকারের সফলতাকে প্রশংসা করেছে। আমরা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছি। গুলশানে দুজন পুলিশ কর্মকর্তা, সিলেটে দুজন পুলিশ কর্মকর্তা ও একজন সেনা কর্মকর্তা এবং শোলাকিয়ায় দুজন কনস্টেবলের আত্মত্যাগ জঙ্গি দমনে সাফল্য এনে দিয়েছে। তাদের পরিবারের যে ক্ষতি হয়েছে তা আমরা পূরণ করতে পারব না। তাদের প্রতি জাতি চিরদিন কৃতজ্ঞ থাকবে ও শ্রদ্ধাভরে স¥রণ করবে এ আশাই করি। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নিয়ে বাংলাদেশকে একটি সুখী, সমৃদ্ধিশালী, শান্তিময় ও অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে গড়ে তুলব- এটাই হোক আমাদের সবার অঙ্গীকার। আর এ অঙ্গীকার বাস্তবায়নের জন্য সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে ও জনমত তৈরি করতে হবে।

                লেখক : সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা