শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৯

হোলি আর্টিজান ও জঙ্গি দমনে কিছু অভিজ্ঞতা

এ কে এম শহীদুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
হোলি আর্টিজান ও জঙ্গি দমনে কিছু অভিজ্ঞতা

হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলা মামলার রায় ঘোষিত হয়েছে। চার্জশিটভুক্ত আট আসামির মধ্যে সাতজনের ফাঁসি ও একজনের খালাসের আদেশ প্রদান করেছে আদালত। প্রায় সাড়ে তিন বছরের মধ্যে তদন্ত ও বিচারকাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। পুলিশ দুই বছরের মধ্যে ঘটনায় জড়িত জঙ্গিদের শনাক্ত করে সব সাক্ষ্য-প্রমাণ সংগ্রহকরত আদালতে আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেছিল। নিঃসন্দেহে পুলিশের ভূমিকা প্রশংসনীয়। পুলিশ শুধু আসামি শনাক্ত করেনি, জঙ্গিদের গ্রেফতারেও সক্ষম হয়েছে। তদন্তে এটা উদ্ঘাটিত হয়েছিল যে ঘটনায় ২১ জন জঙ্গি জড়িত ছিল। কেউ পরিকল্পনায়, কেউ প্রশিক্ষণে, কেউ অস্ত্র ও বোমা সংগ্রহ ও সরবরাহের দায়িত্বে ছিল। ২০১৬ সালের ১ জুলাই ছিল একটি বিভীষিকাময় রজনী। জঙ্গিরা ওইদিন রাতের প্রথম দিকে (৯টা/সাড়ে ৯টায়) গুলশানে হোলি আর্টিজান বেকারিতে ঢুকে দেশি ও বিদেশি ২০ জনকে তৎক্ষণাৎ হত্যা করে। পুলিশ খবর পেয়ে ৮-১০ মিনিটের মধ্যে ঘটনাস্থলে যায় এবং জঙ্গিদের ঘেরাও করে ফেলে। জঙ্গিরা পুলিশের ওপর বোমা নিক্ষেপ করলে দুজন পুলিশ অফিসার সিনিয়র এসি রবিউল ও বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সালাউদ্দিন গুরুতর আহত হন। তাদের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে তাদের মৃত্যু হয়। ওই জঙ্গি হামলায় মোট ২২ জন নিহত হন।

আমি তখন পুলিশপ্রধান। রাজারবাগ কেন্দ্রীয় মসজিদে তারাবি নামাজ শেষ করা মাত্রই ঘটনা জানতে পারি। সঙ্গে সঙ্গে আমি গুলশান যাই। পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তিনি জানান জঙ্গিরা ভিতর থেকে কর্তব্যরত পুলিশের ওপর বোমা মেরেছে। অনেক পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তাদের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কমিশনার আমাকে বলেন, ‘স্যার, আপনি হাসপাতাল হয়ে এলে ভালো হয়।’

আমি ইউনাইটেড হাসপাতালে যাই। ঢুকেই দেখি বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সালাউদ্দিনকে হাসপাতালের একটি বেডে শোয়ানো অবস্থায় রাখা হয়েছে। নিশ্চল দেহ। একজন ডাক্তার বললেন, He is expired, মারা গেছেন। কথাটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমার মনটা কেঁপে উঠল। ক্ষণিকের জন্য মনে হলো আমি মাথা ঘুরে পড়ে যাচ্ছি। শক্ত হলাম। সালাউদ্দিন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ একজন সাহসী অফিসার ছিলেন। ২০১৩-২০১৫ সময়ে ওসি মিরপুর হিসেবে বিএনপি-জামায়াতের তান্ডব ও নাশকতামূলক কর্মকান্ডে তথা আগুনসন্ত্রাস অত্যন্ত সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করেছিলেন। দায়িত্ববোধের কারণেই তিনি নিজ অধিক্ষেত্র ছেড়ে গুলশানে এসে মৃত্যুর যাত্রী হলেন।

জরুরি বিভাগে আরেকটি বেডে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার রবিউলের চিকিৎসা চলছে। ডাক্তার নার্স তার পাশে আছেন। তার শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। শ্বাস-প্রশ্বাস স্টাবল হচ্ছে না। খুব কষ্ট পাচ্ছিলেন। আমি একজন ডাক্তারকে বললাম, জরুরিভাবে একটা অ্যাম্বুলেন্স রেডি করেন। তাকে সিএমএইচে নিয়ে যাব। ডাক্তার বললেন, ‘অ্যাম্বুলেন্স ও ড্রাইভার রেডি আছে। একটু স্টাবল হলেই তাকে নেওয়া যাবে।’ আমি সিএমএইচের একজন ব্রিগেডিয়ারের সঙ্গেও কথা বললাম। তাকে ব্যবস্থা রাখতে অনুরোধ করলাম। তিনি জানালেন কোনো সমস্যা নেই। তারা সবকিছু প্রস্তুত রেখেছেন। আমি ডিসি (ট্রাফিক)-কে বারিধারা ডিওএইচএস থেকে সিএমএইচ রাস্তা ফ্রি রাখার নির্দেশ দিলাম। রোগীকে এক টানে সিএমএইচে নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু রোগী একেবারেই স্টাবল হচ্ছে না। একে একে আরও কয়েকজন আহত পুলিশ অফিসার ও সদস্যকে হাসপাতালে আনা হলো। আমি কর্তব্যরত ডাক্তারকে বললাম, আপনার ম্যানেজমেন্টকে বলেন, সব ডাক্তার ও নার্সকে হাসপাতালে উপস্থিত রাখতে। আহতদের তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা দিতে হবে। আহতদের মধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মারুফ, এডিসি গুলশান আহাদসহ আরও অনেকে ছিলেন।

আমি এসি রবিউলের অবস্থা এবং অন্য আহতদের সম্বন্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করি। তিনি গুরুতর আহতদের অবিলম্বে সিএমএইচে নিয়ে যেতে নির্দেশ দিলেন।

আমি রবিউলের কাছে আবার গেলাম। সে অনেক কষ্ট পাচ্ছিল। হঠাৎ তার শরীর নিথর হয়ে গেল। পালস চেক করে ডাক্তার বললেন, ‘ঝড়ৎৎু, তাকে বাঁচাতে পারলাম না। অনেক চেষ্টা করলাম।’ তখন আমার বুক ফেটে কান্না আসছিল। আমি পুলিশ পরিবারের প্রধান। আমার চোখের সামনে আমারই এক পুলিশ অফিসার মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে মৃত্যুবরণ করলেন। আমি অসহায়ের মতো চেয়ে চেয়ে দেখলাম। কিছুই করতে পারলাম না। সেই ব্যথা যে কত কষ্টের তা ভাষায় ব্যক্ত করা যাবে না। রবিউল ও সালাউদ্দিনের এ আত্মত্যাগ দেশ ও জনগণের জন্য। তাদের স্মৃতির প্রতি রইল অশেষ শ্রদ্ধা। আমি হাসপাতাল থেকে ঘটনাস্থলে গেলাম। পুলিশ কমিশনার, ডিজি র‌্যাব, অ্যাডিশনাল আইজি এসবিসহ সব সিনিয়র অফিসার ঘটনাস্থলের পাশে একজন অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সামরিক কর্মকর্তার বাসার ড্রয়িংরুমে বসে অপারেশন সম্বন্ধে আলাপ করছিলেন। ঢাকার এসপি হাবিবও সেখানে ছিলেন।

আমি সবার সঙ্গে কথা বলে জানতে পারলাম জঙ্গিরা দেশি ও বিদেশি কয়েকজনকে জিম্মি করে রেখেছে। অপারেশন চালালে তাদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এমনকি তাদের মেরেও ফেলতে পারে। পুলিশের সোয়াত টিম অভিযানের জন্য প্রস্তুত ছিল। সোয়াত টিমের অফিসাররা আমাকে বলছিলেন, ‘স্যার এ অভিযানটা আমরাই করব। লোকেশনটা অভিযানের জন্য সহজ। পাশের দালান থেকে জঙ্গিদের মুভমেন্ট দেখা যায়। আমাদের স্নাইপাররা ওদের ফেলে দিতে পারবে। অন্যভাবেও সফল অভিযান করা যাবে।’ আমি তাদের বললাম, ‘ভিতরে জিম্মি আছে। তাই আমাদের চিন্তাভাবনা করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ করতে হবে।’

আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সার্বিক বিষয় জানালাম। তিনি বললেন, ‘সেনাপ্রধানকে বলেছি গণভবনে আসতে। তুমিও চলে এসো। আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’

আমি সেনাপ্রধান জেনারেল বেলাল সাহেবের সঙ্গে কথা বললাম। তিনি বললেন, ‘সিলেট থেকে আমাদের কমান্ডো টিমকে আসতে বলেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও গণভবনে যেতে বলেছেন। চলেন সেখানে যাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কী নির্দেশ দেন দেখি।’

পুলিশ কমিশনার, ডিজি র‌্যাব, অ্যাডিশনাল কমিশনার মনিরসহ কাউন্টার টেররিজমের দুজন অফিসার এবং আমি গণভবনে যাই। প্রধানমন্ত্রী সবার কথা শুনে নির্দেশ দিলেন, ‘আর্মির কমান্ডো টিম অভিযান পরিচালনা করবে। পুলিশ ও র‌্যাব তাদের সহায়তা করবে।’

আর্মির কমান্ডো দল ভোররাতে অভিযান শুরু করে। জঙ্গিরা টের পেয়ে অভিযান শুরুর প্রাক্কালে জিম্মিদের ছেড়ে দেয়। সফল অভিযানে মানুষের মনে স্বস্তি ফিরে আসে। হোলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর গোটা দেশের মানুষের মধ্যে ভয় ও নিরাপত্তাহীনতার সৃষ্টি হয়। বিদেশিরা তাদের পরিবার-পরিজন নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে শুরু করেছিল। গার্মেন্টের বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশে আসা বন্ধ করে দিয়েছিল। মা-বাবারা তাদের সন্তানদের স্কুল-কলেজে পাঠাতে ভয় পাচ্ছিল।

কিছু কিছু জঙ্গি পুরো পরিবার নিয়ে জঙ্গিবাদে আসক্ত হয়ে তথাকথিত জিহাদের জন্য হিজরত করেছিল অর্থাৎ বাড়িঘর ছেড়েছিল। তাদের শিশু সন্তানরাও জঙ্গিবাদের দীক্ষায় উদ্বুদ্ধ হয়েছিল। একজন জঙ্গি পুলিশ অভিযানে নিহত হয়। তার ছয় বছরের কন্যা পুলিশকে বলে, ‘আমি শহীদ হলে বাবার সঙ্গে আমার জান্নাতে দেখা হবে। সেখানে আমাদের পরিবারের সবাই থাকবে।’

হোলি আর্টিজান অ্যাটাকের মতো বড় জঙ্গি হামলা বাংলাদেশে ওটাই প্রথম ছিল। এ ধরনের অপারেশনে আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা ছিল না। তাই আমরা অনেকেই অনিশ্চয়তার মধ্যে ছিলাম। গোয়েন্দা ও আইনশৃঙ্খলা সংস্থার অনেক প্রতিনিধিই ঘটনাস্থলে ছিলেন। একেকজন একেকভাবে পরামর্শ দিচ্ছিলেন। আমার কাছে মনে হলো এভাবে সবার কথা শুনলে বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে সবার পরামর্শ ও সহযোগিতা প্রয়োজন হলেও অভিযানে একক নেতৃত্ব থাকা প্রয়োজন। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিলাম ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে পুলিশকেই প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে এবং আমি নিজেই পুলিশপ্রধান হিসেবে নেতৃত্ব দেব। কারণ কাজটি পুলিশের। আমি পুলিশ কর্মকর্তাদের সেভাবে প্রস্তুত করলাম। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ইনটেলিজেন্স ইউনিটকে মেধাবী অফিসার দ্বারা শক্তিশালী করলাম। তাদের নানা উদ্যোগ, প্রণোদনা, পরামর্শ ও সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে দায়িত্বশীল ও নিবেদিত জনশক্তিতে পরিণত করলাম। পুলিশ সুপার, বগুড়া আসাদুজ্জামান জঙ্গিদের নেটওয়ার্ক উদ্ঘাটনে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছিলেন। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ইনটেলিজেন্স ইউনিট, বগুড়ার তৎকালীন পুলিশ সুপার এবং ডিএমপির কাউন্টার টেররিজমের চৌকস অফিসারদের যৌথ প্রচেষ্টায় জঙ্গি দমন করা সম্ভব হয়েছিল। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও কাজ করেছে। জঙ্গিদের আস্তানা খুঁজে খুঁজে বের করে অভিযান করা আমাদের একটা নেশায় পরিণত হয়েছিল। হোলি আর্টিজানের পর কেবল সিলেটের একটি অপারেশন আর্মির কমান্ডো টিম করেছিল। পাঁচ তলা ভবনে ২৮টি ফ্ল্যাট ছিল। জঙ্গিরা একটি ফ্ল্যাটে অবস্থান করছিল। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সিলেটের জঙ্গি আস্তানার কথা জানালাম। তিনি বললেন, ‘যেহেতু সিলেটে আর্মির কমান্ডো বাহিনী আছে, সেহেতু সেখানে কমান্ডো টিম দিয়ে অভিযান করাই শ্রেয় হবে।’ আমি সেনাপ্রধানকে জানালাম। আর্মির কমান্ডোরা অভিযান করলেন। পুলিশ-র‌্যাব সহায়তা করেছিল। সিলেটের জঙ্গি আস্তানার কাছে জঙ্গিদের পাতানো বোমায় র‌্যাবের একজন লে. কর্নেল এবং পুলিশের দুজন ইন্সপেক্টর নিহত হন। গুলশান ও সিলেটের অভিযান ছাড়া সব অভিযানই আমার একক সিদ্ধান্ত, পরিকল্পনা ও তদারকিতে হয়েছিল বলেই সফলতা পেয়েছিলাম। যে ইনটেলিজেন্সের মাধ্যমে জঙ্গিদের আস্তানার ও নাশকতা ঘটানোর প্রস্তুতির খোঁজ পেয়েছিলাম তা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করলে হয়তো জটিলতা সৃষ্টি হতো এবং সফলতার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা থাকত। সবাই সবার মতো কাজ করতে চাইত। এতে সমস্যার সৃষ্টি হতো। কেউ কেউ ইনটেলিজেন্স শেয়ার না করার অভিযোগও করেছিল। কিন্তু অভিযানের আগে সুনির্দিষ্ট ইনটেলিজেন্স শেয়ার করা না হলেও অভিযানের পরে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সব জানানো হতো। অভিযানের আগে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অবহিত করে প্রয়োজনীয় পরামর্শ নিতাম। অভিযানের আগে ইনটেলিজেন্স Restricted ছিল বলেই ছোটবড় ৪০-৫০টি অভিযান সফলভাবে করা সম্ভব হয়েছিল। আল্লাহর রহমত ছিল। জনগণের সমর্থন এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা, অনুপ্রেরণা ও স্বীকৃতি আমার ও আমার টিমের সহকর্মীদের কাজের গতিকে ত্বরান্বিত করেছিল।

জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান জনগণের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল। সব পেশা ও শ্রেণির লোক জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিল। আমি আলেম-ওলামাদের নিয়ে বেশ কয়েকটি উদ্বুদ্ধকরণমূলক সভা করি। মাওলানা ফরীদউদ্দীন মাসঊদসহ অনেক আলেম-ওলামা সভাগুলোয় উপস্থিত ছিলেন। একটি সভায় সিদ্ধান্ত হয়, ১ লাখ আলেমের স্বাক্ষরে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে এই মর্মে ফতোয়া দেওয়া হবে যে, ‘ইসলামে জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই’। সেই ফতোয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আলেমসমাজ প্রকাশ করেছিল। কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মাধ্যমেও দেশের সর্বত্র জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা হয়। এভাবে জঙ্গিদের আস্তানা খুঁজে বের করে একটির পর একটি অভিযান পরিচালনা করে জঙ্গিদের দমন করা সম্ভব হয়েছিল। একই সঙ্গে জনগণকে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করাও হয়েছিল। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে মিডিয়ার ভূমিকা খুবই ইতিবাচক ছিল। হোলি আর্টিজান ঘটনায় সাত জঙ্গির ফাঁসির আদেশ হয়। ওই ঘটনায় সম্পৃক্ত আরও ১৩ জন অভিযানে নিহত হয়। প্রথম দিনের অভিযানে পাঁচজন এবং বাকিরা পরে পুলিশের অভিযানে নিহত হয়। বাংলাদেশে জঙ্গিদের দমন করতে পুলিশ সফল হয়েছে। দেশে-বিদেশে সবাই জঙ্গি দমনে বাংলাদেশ সরকারের সফলতাকে প্রশংসা করেছে। আমরা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছি। গুলশানে দুজন পুলিশ কর্মকর্তা, সিলেটে দুজন পুলিশ কর্মকর্তা ও একজন সেনা কর্মকর্তা এবং শোলাকিয়ায় দুজন কনস্টেবলের আত্মত্যাগ জঙ্গি দমনে সাফল্য এনে দিয়েছে। তাদের পরিবারের যে ক্ষতি হয়েছে তা আমরা পূরণ করতে পারব না। তাদের প্রতি জাতি চিরদিন কৃতজ্ঞ থাকবে ও শ্রদ্ধাভরে স¥রণ করবে এ আশাই করি। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নিয়ে বাংলাদেশকে একটি সুখী, সমৃদ্ধিশালী, শান্তিময় ও অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে গড়ে তুলব- এটাই হোক আমাদের সবার অঙ্গীকার। আর এ অঙ্গীকার বাস্তবায়নের জন্য সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে ও জনমত তৈরি করতে হবে।

                লেখক : সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার
টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি
পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়