শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৯

হোলি আর্টিজান ও জঙ্গি দমনে কিছু অভিজ্ঞতা

এ কে এম শহীদুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
হোলি আর্টিজান ও জঙ্গি দমনে কিছু অভিজ্ঞতা

হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলা মামলার রায় ঘোষিত হয়েছে। চার্জশিটভুক্ত আট আসামির মধ্যে সাতজনের ফাঁসি ও একজনের খালাসের আদেশ প্রদান করেছে আদালত। প্রায় সাড়ে তিন বছরের মধ্যে তদন্ত ও বিচারকাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। পুলিশ দুই বছরের মধ্যে ঘটনায় জড়িত জঙ্গিদের শনাক্ত করে সব সাক্ষ্য-প্রমাণ সংগ্রহকরত আদালতে আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেছিল। নিঃসন্দেহে পুলিশের ভূমিকা প্রশংসনীয়। পুলিশ শুধু আসামি শনাক্ত করেনি, জঙ্গিদের গ্রেফতারেও সক্ষম হয়েছে। তদন্তে এটা উদ্ঘাটিত হয়েছিল যে ঘটনায় ২১ জন জঙ্গি জড়িত ছিল। কেউ পরিকল্পনায়, কেউ প্রশিক্ষণে, কেউ অস্ত্র ও বোমা সংগ্রহ ও সরবরাহের দায়িত্বে ছিল। ২০১৬ সালের ১ জুলাই ছিল একটি বিভীষিকাময় রজনী। জঙ্গিরা ওইদিন রাতের প্রথম দিকে (৯টা/সাড়ে ৯টায়) গুলশানে হোলি আর্টিজান বেকারিতে ঢুকে দেশি ও বিদেশি ২০ জনকে তৎক্ষণাৎ হত্যা করে। পুলিশ খবর পেয়ে ৮-১০ মিনিটের মধ্যে ঘটনাস্থলে যায় এবং জঙ্গিদের ঘেরাও করে ফেলে। জঙ্গিরা পুলিশের ওপর বোমা নিক্ষেপ করলে দুজন পুলিশ অফিসার সিনিয়র এসি রবিউল ও বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সালাউদ্দিন গুরুতর আহত হন। তাদের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে তাদের মৃত্যু হয়। ওই জঙ্গি হামলায় মোট ২২ জন নিহত হন।

আমি তখন পুলিশপ্রধান। রাজারবাগ কেন্দ্রীয় মসজিদে তারাবি নামাজ শেষ করা মাত্রই ঘটনা জানতে পারি। সঙ্গে সঙ্গে আমি গুলশান যাই। পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তিনি জানান জঙ্গিরা ভিতর থেকে কর্তব্যরত পুলিশের ওপর বোমা মেরেছে। অনেক পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তাদের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কমিশনার আমাকে বলেন, ‘স্যার, আপনি হাসপাতাল হয়ে এলে ভালো হয়।’

আমি ইউনাইটেড হাসপাতালে যাই। ঢুকেই দেখি বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সালাউদ্দিনকে হাসপাতালের একটি বেডে শোয়ানো অবস্থায় রাখা হয়েছে। নিশ্চল দেহ। একজন ডাক্তার বললেন, He is expired, মারা গেছেন। কথাটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমার মনটা কেঁপে উঠল। ক্ষণিকের জন্য মনে হলো আমি মাথা ঘুরে পড়ে যাচ্ছি। শক্ত হলাম। সালাউদ্দিন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ একজন সাহসী অফিসার ছিলেন। ২০১৩-২০১৫ সময়ে ওসি মিরপুর হিসেবে বিএনপি-জামায়াতের তান্ডব ও নাশকতামূলক কর্মকান্ডে তথা আগুনসন্ত্রাস অত্যন্ত সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করেছিলেন। দায়িত্ববোধের কারণেই তিনি নিজ অধিক্ষেত্র ছেড়ে গুলশানে এসে মৃত্যুর যাত্রী হলেন।

জরুরি বিভাগে আরেকটি বেডে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার রবিউলের চিকিৎসা চলছে। ডাক্তার নার্স তার পাশে আছেন। তার শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। শ্বাস-প্রশ্বাস স্টাবল হচ্ছে না। খুব কষ্ট পাচ্ছিলেন। আমি একজন ডাক্তারকে বললাম, জরুরিভাবে একটা অ্যাম্বুলেন্স রেডি করেন। তাকে সিএমএইচে নিয়ে যাব। ডাক্তার বললেন, ‘অ্যাম্বুলেন্স ও ড্রাইভার রেডি আছে। একটু স্টাবল হলেই তাকে নেওয়া যাবে।’ আমি সিএমএইচের একজন ব্রিগেডিয়ারের সঙ্গেও কথা বললাম। তাকে ব্যবস্থা রাখতে অনুরোধ করলাম। তিনি জানালেন কোনো সমস্যা নেই। তারা সবকিছু প্রস্তুত রেখেছেন। আমি ডিসি (ট্রাফিক)-কে বারিধারা ডিওএইচএস থেকে সিএমএইচ রাস্তা ফ্রি রাখার নির্দেশ দিলাম। রোগীকে এক টানে সিএমএইচে নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু রোগী একেবারেই স্টাবল হচ্ছে না। একে একে আরও কয়েকজন আহত পুলিশ অফিসার ও সদস্যকে হাসপাতালে আনা হলো। আমি কর্তব্যরত ডাক্তারকে বললাম, আপনার ম্যানেজমেন্টকে বলেন, সব ডাক্তার ও নার্সকে হাসপাতালে উপস্থিত রাখতে। আহতদের তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা দিতে হবে। আহতদের মধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মারুফ, এডিসি গুলশান আহাদসহ আরও অনেকে ছিলেন।

আমি এসি রবিউলের অবস্থা এবং অন্য আহতদের সম্বন্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করি। তিনি গুরুতর আহতদের অবিলম্বে সিএমএইচে নিয়ে যেতে নির্দেশ দিলেন।

আমি রবিউলের কাছে আবার গেলাম। সে অনেক কষ্ট পাচ্ছিল। হঠাৎ তার শরীর নিথর হয়ে গেল। পালস চেক করে ডাক্তার বললেন, ‘ঝড়ৎৎু, তাকে বাঁচাতে পারলাম না। অনেক চেষ্টা করলাম।’ তখন আমার বুক ফেটে কান্না আসছিল। আমি পুলিশ পরিবারের প্রধান। আমার চোখের সামনে আমারই এক পুলিশ অফিসার মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে মৃত্যুবরণ করলেন। আমি অসহায়ের মতো চেয়ে চেয়ে দেখলাম। কিছুই করতে পারলাম না। সেই ব্যথা যে কত কষ্টের তা ভাষায় ব্যক্ত করা যাবে না। রবিউল ও সালাউদ্দিনের এ আত্মত্যাগ দেশ ও জনগণের জন্য। তাদের স্মৃতির প্রতি রইল অশেষ শ্রদ্ধা। আমি হাসপাতাল থেকে ঘটনাস্থলে গেলাম। পুলিশ কমিশনার, ডিজি র‌্যাব, অ্যাডিশনাল আইজি এসবিসহ সব সিনিয়র অফিসার ঘটনাস্থলের পাশে একজন অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সামরিক কর্মকর্তার বাসার ড্রয়িংরুমে বসে অপারেশন সম্বন্ধে আলাপ করছিলেন। ঢাকার এসপি হাবিবও সেখানে ছিলেন।

আমি সবার সঙ্গে কথা বলে জানতে পারলাম জঙ্গিরা দেশি ও বিদেশি কয়েকজনকে জিম্মি করে রেখেছে। অপারেশন চালালে তাদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এমনকি তাদের মেরেও ফেলতে পারে। পুলিশের সোয়াত টিম অভিযানের জন্য প্রস্তুত ছিল। সোয়াত টিমের অফিসাররা আমাকে বলছিলেন, ‘স্যার এ অভিযানটা আমরাই করব। লোকেশনটা অভিযানের জন্য সহজ। পাশের দালান থেকে জঙ্গিদের মুভমেন্ট দেখা যায়। আমাদের স্নাইপাররা ওদের ফেলে দিতে পারবে। অন্যভাবেও সফল অভিযান করা যাবে।’ আমি তাদের বললাম, ‘ভিতরে জিম্মি আছে। তাই আমাদের চিন্তাভাবনা করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ করতে হবে।’

আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সার্বিক বিষয় জানালাম। তিনি বললেন, ‘সেনাপ্রধানকে বলেছি গণভবনে আসতে। তুমিও চলে এসো। আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’

আমি সেনাপ্রধান জেনারেল বেলাল সাহেবের সঙ্গে কথা বললাম। তিনি বললেন, ‘সিলেট থেকে আমাদের কমান্ডো টিমকে আসতে বলেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও গণভবনে যেতে বলেছেন। চলেন সেখানে যাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কী নির্দেশ দেন দেখি।’

পুলিশ কমিশনার, ডিজি র‌্যাব, অ্যাডিশনাল কমিশনার মনিরসহ কাউন্টার টেররিজমের দুজন অফিসার এবং আমি গণভবনে যাই। প্রধানমন্ত্রী সবার কথা শুনে নির্দেশ দিলেন, ‘আর্মির কমান্ডো টিম অভিযান পরিচালনা করবে। পুলিশ ও র‌্যাব তাদের সহায়তা করবে।’

আর্মির কমান্ডো দল ভোররাতে অভিযান শুরু করে। জঙ্গিরা টের পেয়ে অভিযান শুরুর প্রাক্কালে জিম্মিদের ছেড়ে দেয়। সফল অভিযানে মানুষের মনে স্বস্তি ফিরে আসে। হোলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর গোটা দেশের মানুষের মধ্যে ভয় ও নিরাপত্তাহীনতার সৃষ্টি হয়। বিদেশিরা তাদের পরিবার-পরিজন নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে শুরু করেছিল। গার্মেন্টের বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশে আসা বন্ধ করে দিয়েছিল। মা-বাবারা তাদের সন্তানদের স্কুল-কলেজে পাঠাতে ভয় পাচ্ছিল।

কিছু কিছু জঙ্গি পুরো পরিবার নিয়ে জঙ্গিবাদে আসক্ত হয়ে তথাকথিত জিহাদের জন্য হিজরত করেছিল অর্থাৎ বাড়িঘর ছেড়েছিল। তাদের শিশু সন্তানরাও জঙ্গিবাদের দীক্ষায় উদ্বুদ্ধ হয়েছিল। একজন জঙ্গি পুলিশ অভিযানে নিহত হয়। তার ছয় বছরের কন্যা পুলিশকে বলে, ‘আমি শহীদ হলে বাবার সঙ্গে আমার জান্নাতে দেখা হবে। সেখানে আমাদের পরিবারের সবাই থাকবে।’

হোলি আর্টিজান অ্যাটাকের মতো বড় জঙ্গি হামলা বাংলাদেশে ওটাই প্রথম ছিল। এ ধরনের অপারেশনে আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা ছিল না। তাই আমরা অনেকেই অনিশ্চয়তার মধ্যে ছিলাম। গোয়েন্দা ও আইনশৃঙ্খলা সংস্থার অনেক প্রতিনিধিই ঘটনাস্থলে ছিলেন। একেকজন একেকভাবে পরামর্শ দিচ্ছিলেন। আমার কাছে মনে হলো এভাবে সবার কথা শুনলে বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে সবার পরামর্শ ও সহযোগিতা প্রয়োজন হলেও অভিযানে একক নেতৃত্ব থাকা প্রয়োজন। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিলাম ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে পুলিশকেই প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে এবং আমি নিজেই পুলিশপ্রধান হিসেবে নেতৃত্ব দেব। কারণ কাজটি পুলিশের। আমি পুলিশ কর্মকর্তাদের সেভাবে প্রস্তুত করলাম। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ইনটেলিজেন্স ইউনিটকে মেধাবী অফিসার দ্বারা শক্তিশালী করলাম। তাদের নানা উদ্যোগ, প্রণোদনা, পরামর্শ ও সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে দায়িত্বশীল ও নিবেদিত জনশক্তিতে পরিণত করলাম। পুলিশ সুপার, বগুড়া আসাদুজ্জামান জঙ্গিদের নেটওয়ার্ক উদ্ঘাটনে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছিলেন। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ইনটেলিজেন্স ইউনিট, বগুড়ার তৎকালীন পুলিশ সুপার এবং ডিএমপির কাউন্টার টেররিজমের চৌকস অফিসারদের যৌথ প্রচেষ্টায় জঙ্গি দমন করা সম্ভব হয়েছিল। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও কাজ করেছে। জঙ্গিদের আস্তানা খুঁজে খুঁজে বের করে অভিযান করা আমাদের একটা নেশায় পরিণত হয়েছিল। হোলি আর্টিজানের পর কেবল সিলেটের একটি অপারেশন আর্মির কমান্ডো টিম করেছিল। পাঁচ তলা ভবনে ২৮টি ফ্ল্যাট ছিল। জঙ্গিরা একটি ফ্ল্যাটে অবস্থান করছিল। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সিলেটের জঙ্গি আস্তানার কথা জানালাম। তিনি বললেন, ‘যেহেতু সিলেটে আর্মির কমান্ডো বাহিনী আছে, সেহেতু সেখানে কমান্ডো টিম দিয়ে অভিযান করাই শ্রেয় হবে।’ আমি সেনাপ্রধানকে জানালাম। আর্মির কমান্ডোরা অভিযান করলেন। পুলিশ-র‌্যাব সহায়তা করেছিল। সিলেটের জঙ্গি আস্তানার কাছে জঙ্গিদের পাতানো বোমায় র‌্যাবের একজন লে. কর্নেল এবং পুলিশের দুজন ইন্সপেক্টর নিহত হন। গুলশান ও সিলেটের অভিযান ছাড়া সব অভিযানই আমার একক সিদ্ধান্ত, পরিকল্পনা ও তদারকিতে হয়েছিল বলেই সফলতা পেয়েছিলাম। যে ইনটেলিজেন্সের মাধ্যমে জঙ্গিদের আস্তানার ও নাশকতা ঘটানোর প্রস্তুতির খোঁজ পেয়েছিলাম তা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করলে হয়তো জটিলতা সৃষ্টি হতো এবং সফলতার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা থাকত। সবাই সবার মতো কাজ করতে চাইত। এতে সমস্যার সৃষ্টি হতো। কেউ কেউ ইনটেলিজেন্স শেয়ার না করার অভিযোগও করেছিল। কিন্তু অভিযানের আগে সুনির্দিষ্ট ইনটেলিজেন্স শেয়ার করা না হলেও অভিযানের পরে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সব জানানো হতো। অভিযানের আগে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অবহিত করে প্রয়োজনীয় পরামর্শ নিতাম। অভিযানের আগে ইনটেলিজেন্স Restricted ছিল বলেই ছোটবড় ৪০-৫০টি অভিযান সফলভাবে করা সম্ভব হয়েছিল। আল্লাহর রহমত ছিল। জনগণের সমর্থন এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা, অনুপ্রেরণা ও স্বীকৃতি আমার ও আমার টিমের সহকর্মীদের কাজের গতিকে ত্বরান্বিত করেছিল।

জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান জনগণের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল। সব পেশা ও শ্রেণির লোক জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিল। আমি আলেম-ওলামাদের নিয়ে বেশ কয়েকটি উদ্বুদ্ধকরণমূলক সভা করি। মাওলানা ফরীদউদ্দীন মাসঊদসহ অনেক আলেম-ওলামা সভাগুলোয় উপস্থিত ছিলেন। একটি সভায় সিদ্ধান্ত হয়, ১ লাখ আলেমের স্বাক্ষরে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে এই মর্মে ফতোয়া দেওয়া হবে যে, ‘ইসলামে জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই’। সেই ফতোয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আলেমসমাজ প্রকাশ করেছিল। কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মাধ্যমেও দেশের সর্বত্র জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা হয়। এভাবে জঙ্গিদের আস্তানা খুঁজে বের করে একটির পর একটি অভিযান পরিচালনা করে জঙ্গিদের দমন করা সম্ভব হয়েছিল। একই সঙ্গে জনগণকে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করাও হয়েছিল। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে মিডিয়ার ভূমিকা খুবই ইতিবাচক ছিল। হোলি আর্টিজান ঘটনায় সাত জঙ্গির ফাঁসির আদেশ হয়। ওই ঘটনায় সম্পৃক্ত আরও ১৩ জন অভিযানে নিহত হয়। প্রথম দিনের অভিযানে পাঁচজন এবং বাকিরা পরে পুলিশের অভিযানে নিহত হয়। বাংলাদেশে জঙ্গিদের দমন করতে পুলিশ সফল হয়েছে। দেশে-বিদেশে সবাই জঙ্গি দমনে বাংলাদেশ সরকারের সফলতাকে প্রশংসা করেছে। আমরা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছি। গুলশানে দুজন পুলিশ কর্মকর্তা, সিলেটে দুজন পুলিশ কর্মকর্তা ও একজন সেনা কর্মকর্তা এবং শোলাকিয়ায় দুজন কনস্টেবলের আত্মত্যাগ জঙ্গি দমনে সাফল্য এনে দিয়েছে। তাদের পরিবারের যে ক্ষতি হয়েছে তা আমরা পূরণ করতে পারব না। তাদের প্রতি জাতি চিরদিন কৃতজ্ঞ থাকবে ও শ্রদ্ধাভরে স¥রণ করবে এ আশাই করি। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নিয়ে বাংলাদেশকে একটি সুখী, সমৃদ্ধিশালী, শান্তিময় ও অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে গড়ে তুলব- এটাই হোক আমাদের সবার অঙ্গীকার। আর এ অঙ্গীকার বাস্তবায়নের জন্য সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে ও জনমত তৈরি করতে হবে।

                লেখক : সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা