শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৯

হোলি আর্টিজান ও জঙ্গি দমনে কিছু অভিজ্ঞতা

এ কে এম শহীদুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
হোলি আর্টিজান ও জঙ্গি দমনে কিছু অভিজ্ঞতা

হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলা মামলার রায় ঘোষিত হয়েছে। চার্জশিটভুক্ত আট আসামির মধ্যে সাতজনের ফাঁসি ও একজনের খালাসের আদেশ প্রদান করেছে আদালত। প্রায় সাড়ে তিন বছরের মধ্যে তদন্ত ও বিচারকাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। পুলিশ দুই বছরের মধ্যে ঘটনায় জড়িত জঙ্গিদের শনাক্ত করে সব সাক্ষ্য-প্রমাণ সংগ্রহকরত আদালতে আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেছিল। নিঃসন্দেহে পুলিশের ভূমিকা প্রশংসনীয়। পুলিশ শুধু আসামি শনাক্ত করেনি, জঙ্গিদের গ্রেফতারেও সক্ষম হয়েছে। তদন্তে এটা উদ্ঘাটিত হয়েছিল যে ঘটনায় ২১ জন জঙ্গি জড়িত ছিল। কেউ পরিকল্পনায়, কেউ প্রশিক্ষণে, কেউ অস্ত্র ও বোমা সংগ্রহ ও সরবরাহের দায়িত্বে ছিল। ২০১৬ সালের ১ জুলাই ছিল একটি বিভীষিকাময় রজনী। জঙ্গিরা ওইদিন রাতের প্রথম দিকে (৯টা/সাড়ে ৯টায়) গুলশানে হোলি আর্টিজান বেকারিতে ঢুকে দেশি ও বিদেশি ২০ জনকে তৎক্ষণাৎ হত্যা করে। পুলিশ খবর পেয়ে ৮-১০ মিনিটের মধ্যে ঘটনাস্থলে যায় এবং জঙ্গিদের ঘেরাও করে ফেলে। জঙ্গিরা পুলিশের ওপর বোমা নিক্ষেপ করলে দুজন পুলিশ অফিসার সিনিয়র এসি রবিউল ও বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সালাউদ্দিন গুরুতর আহত হন। তাদের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে তাদের মৃত্যু হয়। ওই জঙ্গি হামলায় মোট ২২ জন নিহত হন।

আমি তখন পুলিশপ্রধান। রাজারবাগ কেন্দ্রীয় মসজিদে তারাবি নামাজ শেষ করা মাত্রই ঘটনা জানতে পারি। সঙ্গে সঙ্গে আমি গুলশান যাই। পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তিনি জানান জঙ্গিরা ভিতর থেকে কর্তব্যরত পুলিশের ওপর বোমা মেরেছে। অনেক পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তাদের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কমিশনার আমাকে বলেন, ‘স্যার, আপনি হাসপাতাল হয়ে এলে ভালো হয়।’

আমি ইউনাইটেড হাসপাতালে যাই। ঢুকেই দেখি বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সালাউদ্দিনকে হাসপাতালের একটি বেডে শোয়ানো অবস্থায় রাখা হয়েছে। নিশ্চল দেহ। একজন ডাক্তার বললেন, He is expired, মারা গেছেন। কথাটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমার মনটা কেঁপে উঠল। ক্ষণিকের জন্য মনে হলো আমি মাথা ঘুরে পড়ে যাচ্ছি। শক্ত হলাম। সালাউদ্দিন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ একজন সাহসী অফিসার ছিলেন। ২০১৩-২০১৫ সময়ে ওসি মিরপুর হিসেবে বিএনপি-জামায়াতের তান্ডব ও নাশকতামূলক কর্মকান্ডে তথা আগুনসন্ত্রাস অত্যন্ত সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করেছিলেন। দায়িত্ববোধের কারণেই তিনি নিজ অধিক্ষেত্র ছেড়ে গুলশানে এসে মৃত্যুর যাত্রী হলেন।

জরুরি বিভাগে আরেকটি বেডে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার রবিউলের চিকিৎসা চলছে। ডাক্তার নার্স তার পাশে আছেন। তার শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। শ্বাস-প্রশ্বাস স্টাবল হচ্ছে না। খুব কষ্ট পাচ্ছিলেন। আমি একজন ডাক্তারকে বললাম, জরুরিভাবে একটা অ্যাম্বুলেন্স রেডি করেন। তাকে সিএমএইচে নিয়ে যাব। ডাক্তার বললেন, ‘অ্যাম্বুলেন্স ও ড্রাইভার রেডি আছে। একটু স্টাবল হলেই তাকে নেওয়া যাবে।’ আমি সিএমএইচের একজন ব্রিগেডিয়ারের সঙ্গেও কথা বললাম। তাকে ব্যবস্থা রাখতে অনুরোধ করলাম। তিনি জানালেন কোনো সমস্যা নেই। তারা সবকিছু প্রস্তুত রেখেছেন। আমি ডিসি (ট্রাফিক)-কে বারিধারা ডিওএইচএস থেকে সিএমএইচ রাস্তা ফ্রি রাখার নির্দেশ দিলাম। রোগীকে এক টানে সিএমএইচে নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু রোগী একেবারেই স্টাবল হচ্ছে না। একে একে আরও কয়েকজন আহত পুলিশ অফিসার ও সদস্যকে হাসপাতালে আনা হলো। আমি কর্তব্যরত ডাক্তারকে বললাম, আপনার ম্যানেজমেন্টকে বলেন, সব ডাক্তার ও নার্সকে হাসপাতালে উপস্থিত রাখতে। আহতদের তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা দিতে হবে। আহতদের মধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মারুফ, এডিসি গুলশান আহাদসহ আরও অনেকে ছিলেন।

আমি এসি রবিউলের অবস্থা এবং অন্য আহতদের সম্বন্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করি। তিনি গুরুতর আহতদের অবিলম্বে সিএমএইচে নিয়ে যেতে নির্দেশ দিলেন।

আমি রবিউলের কাছে আবার গেলাম। সে অনেক কষ্ট পাচ্ছিল। হঠাৎ তার শরীর নিথর হয়ে গেল। পালস চেক করে ডাক্তার বললেন, ‘ঝড়ৎৎু, তাকে বাঁচাতে পারলাম না। অনেক চেষ্টা করলাম।’ তখন আমার বুক ফেটে কান্না আসছিল। আমি পুলিশ পরিবারের প্রধান। আমার চোখের সামনে আমারই এক পুলিশ অফিসার মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে মৃত্যুবরণ করলেন। আমি অসহায়ের মতো চেয়ে চেয়ে দেখলাম। কিছুই করতে পারলাম না। সেই ব্যথা যে কত কষ্টের তা ভাষায় ব্যক্ত করা যাবে না। রবিউল ও সালাউদ্দিনের এ আত্মত্যাগ দেশ ও জনগণের জন্য। তাদের স্মৃতির প্রতি রইল অশেষ শ্রদ্ধা। আমি হাসপাতাল থেকে ঘটনাস্থলে গেলাম। পুলিশ কমিশনার, ডিজি র‌্যাব, অ্যাডিশনাল আইজি এসবিসহ সব সিনিয়র অফিসার ঘটনাস্থলের পাশে একজন অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সামরিক কর্মকর্তার বাসার ড্রয়িংরুমে বসে অপারেশন সম্বন্ধে আলাপ করছিলেন। ঢাকার এসপি হাবিবও সেখানে ছিলেন।

আমি সবার সঙ্গে কথা বলে জানতে পারলাম জঙ্গিরা দেশি ও বিদেশি কয়েকজনকে জিম্মি করে রেখেছে। অপারেশন চালালে তাদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এমনকি তাদের মেরেও ফেলতে পারে। পুলিশের সোয়াত টিম অভিযানের জন্য প্রস্তুত ছিল। সোয়াত টিমের অফিসাররা আমাকে বলছিলেন, ‘স্যার এ অভিযানটা আমরাই করব। লোকেশনটা অভিযানের জন্য সহজ। পাশের দালান থেকে জঙ্গিদের মুভমেন্ট দেখা যায়। আমাদের স্নাইপাররা ওদের ফেলে দিতে পারবে। অন্যভাবেও সফল অভিযান করা যাবে।’ আমি তাদের বললাম, ‘ভিতরে জিম্মি আছে। তাই আমাদের চিন্তাভাবনা করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ করতে হবে।’

আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সার্বিক বিষয় জানালাম। তিনি বললেন, ‘সেনাপ্রধানকে বলেছি গণভবনে আসতে। তুমিও চলে এসো। আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’

আমি সেনাপ্রধান জেনারেল বেলাল সাহেবের সঙ্গে কথা বললাম। তিনি বললেন, ‘সিলেট থেকে আমাদের কমান্ডো টিমকে আসতে বলেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও গণভবনে যেতে বলেছেন। চলেন সেখানে যাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কী নির্দেশ দেন দেখি।’

পুলিশ কমিশনার, ডিজি র‌্যাব, অ্যাডিশনাল কমিশনার মনিরসহ কাউন্টার টেররিজমের দুজন অফিসার এবং আমি গণভবনে যাই। প্রধানমন্ত্রী সবার কথা শুনে নির্দেশ দিলেন, ‘আর্মির কমান্ডো টিম অভিযান পরিচালনা করবে। পুলিশ ও র‌্যাব তাদের সহায়তা করবে।’

আর্মির কমান্ডো দল ভোররাতে অভিযান শুরু করে। জঙ্গিরা টের পেয়ে অভিযান শুরুর প্রাক্কালে জিম্মিদের ছেড়ে দেয়। সফল অভিযানে মানুষের মনে স্বস্তি ফিরে আসে। হোলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর গোটা দেশের মানুষের মধ্যে ভয় ও নিরাপত্তাহীনতার সৃষ্টি হয়। বিদেশিরা তাদের পরিবার-পরিজন নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে শুরু করেছিল। গার্মেন্টের বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশে আসা বন্ধ করে দিয়েছিল। মা-বাবারা তাদের সন্তানদের স্কুল-কলেজে পাঠাতে ভয় পাচ্ছিল।

কিছু কিছু জঙ্গি পুরো পরিবার নিয়ে জঙ্গিবাদে আসক্ত হয়ে তথাকথিত জিহাদের জন্য হিজরত করেছিল অর্থাৎ বাড়িঘর ছেড়েছিল। তাদের শিশু সন্তানরাও জঙ্গিবাদের দীক্ষায় উদ্বুদ্ধ হয়েছিল। একজন জঙ্গি পুলিশ অভিযানে নিহত হয়। তার ছয় বছরের কন্যা পুলিশকে বলে, ‘আমি শহীদ হলে বাবার সঙ্গে আমার জান্নাতে দেখা হবে। সেখানে আমাদের পরিবারের সবাই থাকবে।’

হোলি আর্টিজান অ্যাটাকের মতো বড় জঙ্গি হামলা বাংলাদেশে ওটাই প্রথম ছিল। এ ধরনের অপারেশনে আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা ছিল না। তাই আমরা অনেকেই অনিশ্চয়তার মধ্যে ছিলাম। গোয়েন্দা ও আইনশৃঙ্খলা সংস্থার অনেক প্রতিনিধিই ঘটনাস্থলে ছিলেন। একেকজন একেকভাবে পরামর্শ দিচ্ছিলেন। আমার কাছে মনে হলো এভাবে সবার কথা শুনলে বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে সবার পরামর্শ ও সহযোগিতা প্রয়োজন হলেও অভিযানে একক নেতৃত্ব থাকা প্রয়োজন। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিলাম ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে পুলিশকেই প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে এবং আমি নিজেই পুলিশপ্রধান হিসেবে নেতৃত্ব দেব। কারণ কাজটি পুলিশের। আমি পুলিশ কর্মকর্তাদের সেভাবে প্রস্তুত করলাম। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ইনটেলিজেন্স ইউনিটকে মেধাবী অফিসার দ্বারা শক্তিশালী করলাম। তাদের নানা উদ্যোগ, প্রণোদনা, পরামর্শ ও সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে দায়িত্বশীল ও নিবেদিত জনশক্তিতে পরিণত করলাম। পুলিশ সুপার, বগুড়া আসাদুজ্জামান জঙ্গিদের নেটওয়ার্ক উদ্ঘাটনে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছিলেন। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের ইনটেলিজেন্স ইউনিট, বগুড়ার তৎকালীন পুলিশ সুপার এবং ডিএমপির কাউন্টার টেররিজমের চৌকস অফিসারদের যৌথ প্রচেষ্টায় জঙ্গি দমন করা সম্ভব হয়েছিল। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও কাজ করেছে। জঙ্গিদের আস্তানা খুঁজে খুঁজে বের করে অভিযান করা আমাদের একটা নেশায় পরিণত হয়েছিল। হোলি আর্টিজানের পর কেবল সিলেটের একটি অপারেশন আর্মির কমান্ডো টিম করেছিল। পাঁচ তলা ভবনে ২৮টি ফ্ল্যাট ছিল। জঙ্গিরা একটি ফ্ল্যাটে অবস্থান করছিল। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সিলেটের জঙ্গি আস্তানার কথা জানালাম। তিনি বললেন, ‘যেহেতু সিলেটে আর্মির কমান্ডো বাহিনী আছে, সেহেতু সেখানে কমান্ডো টিম দিয়ে অভিযান করাই শ্রেয় হবে।’ আমি সেনাপ্রধানকে জানালাম। আর্মির কমান্ডোরা অভিযান করলেন। পুলিশ-র‌্যাব সহায়তা করেছিল। সিলেটের জঙ্গি আস্তানার কাছে জঙ্গিদের পাতানো বোমায় র‌্যাবের একজন লে. কর্নেল এবং পুলিশের দুজন ইন্সপেক্টর নিহত হন। গুলশান ও সিলেটের অভিযান ছাড়া সব অভিযানই আমার একক সিদ্ধান্ত, পরিকল্পনা ও তদারকিতে হয়েছিল বলেই সফলতা পেয়েছিলাম। যে ইনটেলিজেন্সের মাধ্যমে জঙ্গিদের আস্তানার ও নাশকতা ঘটানোর প্রস্তুতির খোঁজ পেয়েছিলাম তা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করলে হয়তো জটিলতা সৃষ্টি হতো এবং সফলতার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা থাকত। সবাই সবার মতো কাজ করতে চাইত। এতে সমস্যার সৃষ্টি হতো। কেউ কেউ ইনটেলিজেন্স শেয়ার না করার অভিযোগও করেছিল। কিন্তু অভিযানের আগে সুনির্দিষ্ট ইনটেলিজেন্স শেয়ার করা না হলেও অভিযানের পরে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সব জানানো হতো। অভিযানের আগে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অবহিত করে প্রয়োজনীয় পরামর্শ নিতাম। অভিযানের আগে ইনটেলিজেন্স Restricted ছিল বলেই ছোটবড় ৪০-৫০টি অভিযান সফলভাবে করা সম্ভব হয়েছিল। আল্লাহর রহমত ছিল। জনগণের সমর্থন এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা, অনুপ্রেরণা ও স্বীকৃতি আমার ও আমার টিমের সহকর্মীদের কাজের গতিকে ত্বরান্বিত করেছিল।

জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান জনগণের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল। সব পেশা ও শ্রেণির লোক জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিল। আমি আলেম-ওলামাদের নিয়ে বেশ কয়েকটি উদ্বুদ্ধকরণমূলক সভা করি। মাওলানা ফরীদউদ্দীন মাসঊদসহ অনেক আলেম-ওলামা সভাগুলোয় উপস্থিত ছিলেন। একটি সভায় সিদ্ধান্ত হয়, ১ লাখ আলেমের স্বাক্ষরে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে এই মর্মে ফতোয়া দেওয়া হবে যে, ‘ইসলামে জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই’। সেই ফতোয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আলেমসমাজ প্রকাশ করেছিল। কমিউনিটি পুলিশিংয়ের মাধ্যমেও দেশের সর্বত্র জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা হয়। এভাবে জঙ্গিদের আস্তানা খুঁজে বের করে একটির পর একটি অভিযান পরিচালনা করে জঙ্গিদের দমন করা সম্ভব হয়েছিল। একই সঙ্গে জনগণকে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করাও হয়েছিল। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে মিডিয়ার ভূমিকা খুবই ইতিবাচক ছিল। হোলি আর্টিজান ঘটনায় সাত জঙ্গির ফাঁসির আদেশ হয়। ওই ঘটনায় সম্পৃক্ত আরও ১৩ জন অভিযানে নিহত হয়। প্রথম দিনের অভিযানে পাঁচজন এবং বাকিরা পরে পুলিশের অভিযানে নিহত হয়। বাংলাদেশে জঙ্গিদের দমন করতে পুলিশ সফল হয়েছে। দেশে-বিদেশে সবাই জঙ্গি দমনে বাংলাদেশ সরকারের সফলতাকে প্রশংসা করেছে। আমরা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছি। গুলশানে দুজন পুলিশ কর্মকর্তা, সিলেটে দুজন পুলিশ কর্মকর্তা ও একজন সেনা কর্মকর্তা এবং শোলাকিয়ায় দুজন কনস্টেবলের আত্মত্যাগ জঙ্গি দমনে সাফল্য এনে দিয়েছে। তাদের পরিবারের যে ক্ষতি হয়েছে তা আমরা পূরণ করতে পারব না। তাদের প্রতি জাতি চিরদিন কৃতজ্ঞ থাকবে ও শ্রদ্ধাভরে স¥রণ করবে এ আশাই করি। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নিয়ে বাংলাদেশকে একটি সুখী, সমৃদ্ধিশালী, শান্তিময় ও অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে গড়ে তুলব- এটাই হোক আমাদের সবার অঙ্গীকার। আর এ অঙ্গীকার বাস্তবায়নের জন্য সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে ও জনমত তৈরি করতে হবে।

                লেখক : সাবেক ইন্সপেক্টর জেনারেল বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা