শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

এ মৃত্যুকূপে কোথাও কেউ নেই

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এ মৃত্যুকূপে কোথাও কেউ নেই

আপনাকে নিয়ে বৃষ্টিতে ভিজব বাকের ভাই। কারান্তরিন বাকের বিস্ময় নিয়ে তাকালেন মুনার দিকে। তারপর বললেন, কী হয়েছে তোমার আজ মুনা? আবেগাপ্লুত মুনার চোখ। বলল, আজ আমার শরীরটা ভালো নেই। রাতে ঘুম হয় না। আগে ভয় লাগত না, এখন ভয় লাগে। ভীষণ ভয়। মুনার গলা ধরে আসে। বুকভাঙা কষ্ট নিয়ে মুনা বলল, বাকের ভাই! আপনার হাতটা দিয়ে দেখুন না আমার জ্বর আসছে কিনা? বাকের অবাক চোখে তাকালেন। এই মুনাকে তার বড় অচেনা। হুমায়ূন আহমেদের ‘কোথাও কেউ নেই’ উপন্যাস একসময় সাড়া জাগিয়েছিল। এরপর ওই উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত নাটকও হৈচৈ ফেলে দেয়। নাটকের শেষ পর্ব ছিল ভীষণ কষ্টদায়ক ও আবেগঘন। খুন না করেও ফাঁসির আদেশ হয়েছে বাকেরের। রায় কার্যকরের আগে শেষবারের মতো সাক্ষাৎ করতে আসে মুনা। বাকেরের সামনে চুপচাপ বসে আছে মুনা। কথা বলতে কষ্ট হচ্ছে তার। কিন্তু বাকের কথা বলতেই থাকেন। খবর নিতে থাকেন সবাই কেমন আছে। বলতে থাকেন, সেই ছোট্ট বকুল কত বড় হয়েছে। তার বিয়ে হয়েছে, সন্তান হয়েছে। জানিয়ে দেন, বদিকে ক্ষমা করার কথা। বদি তার মেয়ের নাম রেখেছে বাকেরের মায়ের নামে। বলেন, ফেরেশতা পর্যন্ত ভুল করে। বদি একজন মানুষ। কিন্তু কোনো কথাই আজ কানে ঢুকছে না মুনার। মুনা শুধু শেষবারের মতো একটি কথাই বলল, বাকের ভাই! আপনার হাতটা একটু ধরি? আপ্লুত হয়ে ওঠেন কঠিন চরিত্রের বাকেরও। চোখ মোছেন। আর তাকিয়ে থাকেন অবাক বিস্ময় নিয়ে। সেই ভোররাতেই ফাঁসি হয় বাকেরের। ফাঁসির আগে জেলার জানতে চান- কিছু খাবেন বাকের ভাই? বাকের বললেন, শুধু এক গ্লাস ঠান্ডা পানি। আর পারলে একটা গান শোনাবেন, হাওয়া মে উড়তা যায়ে, মেরা লাল দোপাট্টা মলমল...। ফজরের আজান ভেসে আসে মসজিদ থেকে। মুনা দাঁড়িয়ে আছে কারাগারের সামনে। নতুন আরেকটি দিন শুরু হতে চলেছে। ভোরের সূর্য ওঠার মুহূর্তে কারাগারের ভিতরে প্রবেশ করে মুনা। কারারক্ষী জানতে চাইল, আপনি ডেডবডি রিসিভ করবেন? কাগজপত্র এনেছেন? কাগজপত্র এগিয়ে দেয় মুনা। তারপর কারারক্ষী জানতে চায়, আপনি বাকেরের কে হন? জবাবে মুনা বলল, আমি কেউ না... কেউ না।

কোথাও কেউ নেই বাস্তব কিছু না। একটি নাটকের শেষ দৃশ্য। কিন্তু বাস্তবে কি এমন ঘটনা হয় না? ২০২০ সালের এই মার্চে আজিমপুর গোরস্থানে একটি লাশ দাফন হচ্ছে। এ লাশের পাশে আজ আত্মীয়-পরিজন কেউ নেই। বিশেষ ব্যবস্থায় দাফন। সারা শরীর বিশেষ প্রটেকশনে ঢাকা। গোরস্থানের কর্মীরা ছাড়া কাউকে দেখা যাচ্ছে না। কা কা শব্দ করে আকাশে উড়ে গেল একটি কাক। আহারে! এই মানুষটি কি কয়েক মাস আগেও ভেবেছিলেন এভাবে তার দাফন হবে? মৃত্যু এক অনিবার্য সত্য। তাই বলে এভাবে শেষ যাত্রা? গোটা বিশ্ব এক নিষ্ঠুর মহামারীর আঘাতে আজ ল-ভ-। ভয়াবহ সময় অতিক্রম করছি আমরা। কেউ জানি না শেষ কোথায়? আমার আগামী কী? সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চীনের উহানের একটি ছবি দেখলাম। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ৮৭ বছর বয়সী লিউ কাই। তিনি বুঝতে পারছিলেন জীবনপ্রদীপ নিভে আসছে। সময় আর বেশি নেই। চলে যেতে হবে চিরতরে। মৃত্যুর হিমশীতল পরশ স্পর্শ করবে। এরপর কীভাবে শেষকৃত্য হবে এই বৃদ্ধ জানেন না। শুধু বুঝলেন তিনি চলে যাচ্ছেন। আর ফিরবেন না এ পৃথিবীতে। ডাকলেন একজন ডাক্তারকে। বললেন, আমার শেষ একটা ইচ্ছা আছে বাবা। আপনি কি পূরণ করতে পারবেন? সারা শরীর পার্সোনাল প্রটেকশন্স ইকুইপমেন্টস অ্যাপ্রোনের আবরণের ভিতর থেকে ডাক্তার বিস্ময় নিয়ে তাকালেন। এই মুহূর্ত বড় কঠিন। কেউ কারও জন্য কিছু করতে পারছে না। প্রিয়জনরা কেউ পাশে আসছে না। ডাক্তার নিজেও কাজ করছেন ঝুঁকি নিয়ে। সামান্য ভুলে তিনিও আক্রান্ত হতে পারেন। তবু বয়স্ক মানুষটির শেষ ইচ্ছা জানতে চান। বয়স্ক মানুষটি এবার বললেন, মৃত্যুর আগে সূর্যাস্ত দেখতে চাই। চোখের সামনে দেখতে চাই পৃথিবীর শেষ সূর্যটার ডুবে যাওয়া। এরপর অন্ধকারে তলিয়ে যাবে সবকিছু। আমিও। বৃদ্ধ ভেবেছিলেন, তার শেষ ইচ্ছা হয়তো পূরণ হবে না। কিন্তু ব্যবস্থা নিলেন ডাক্তার। রোগীকে সূর্য ডোবার মুহূর্তে হাসপাতালের বেডসহ নিজে নিয়ে আসেন খোলা আকাশে। দুজনের চোখের সামনেই সূর্যটা ডুবতে থাকে। অবাক বিস্ময় নিয়ে দুজনই তাকিয়ে থাকেন আকাশের দিকে। দুজনই তাকিয়ে থাকলেন সূর্যটা একেবারে না ডুবে যাওয়া পর্যন্ত। পিপিই অ্যাপ্রোনের আবরণে ডাক্তারের চোখে অশ্রু কিনা বোঝা যাচ্ছিল না। সূর্যাস্তের পর সেই রোগীকে আবার নিয়ে আসা হয় হাসপাতালের ভিতরে। আহারে! কি করুণ দৃশ্য! কি কষ্ট আজ মানুষের!

উহানের পর একজন রোগী ধরা পড়লেন ইতালিতে। কিন্তু সরকার শুরুতে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নেয়নি। বরং স্বাভাবিকভাবে নিল সব। সেই খেসারত দিতে হচ্ছে এখন ইতালিকে। ইতালির শহরগুলো এখন মৃত্যুপুরী। করোনাভাইরাসের যমদূত ঘুরে বেড়াচ্ছে ইতালির শহরগুলোয়। রাস্তাঘাটে পিনপতন নীরবতা। মানুষ ঘরে বসে আছে। মাঝে মাঝে অ্যাম¦ুলেন্সের সাইরেনের শব্দ। এ শব্দে হিমশীতল হাওয়া বয়ে যায় প্রতিটি মানুষের শরীর ও মনে। কেউ আক্রান্ত হলেই ছুটে আসছে অ্যাম্বুলেন্স, ডাক্তার ও নার্স। নিয়ে যাচ্ছে হাসপাতালে। গোটা বিশ্ব আজ ল-ভ-। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এমন কঠিন পরিস্থিতি দুনিয়ার মানুষ আর মোকাবিলা করেনি। কবরের নীরবতা শুরু হয়ে গেছে ব্যস্ত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরগুলোয়। আমরা জানি না দুনিয়ায় আবার স্বাভাবিকতা কখন ফিরবে। আমার মেয়ে থাকে বোস্টনে। ১০ দিন আগে ফোনে বলল, বাবা! আমি কি চলে আসব? তোমাদের ছেড়ে একা থাকা ভীষণ কষ্টকর এই মুহূর্তে। আমি বললাম, টিকিট পাঠাচ্ছি। চলে আয়। মেয়ে আবার বলল, এসে কিন্তু আমি হাসপাতাল অথবা হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকব। তারপর তোমাদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ। বিমানবন্দর থেকে কোয়ারেন্টাইনে। আমি বললাম, হোম কোয়ারেন্টাইনও হতে পারে। বাসায় একা রুমে তুমি আলাদা হয়ে গেলে। মেয়ে বলল, শুরুতে বাসায় আসতে চাই না। জানতে চাইলাম শরীর কেমন? বলল, ভালো আছি বাবা। বুঝতে পারি ওর মনটা খারাপ। টিকিট বুকিং দিলাম। মেয়ে আবার ফোন করল। বলল, বাবা! বোস্টন লকডাউন হয়ে যাচ্ছে। এরপর সারা আমেরিকা হবে। (তখনো লকডাউন ঘোষণা হয়নি।) সারা বিশ্ব হবে। সিদ্ধান্ত নিলাম আসব না। ফ্লাইটে এলে রোগটা আমার হতে পারে, এরপর তোমাদের মাঝে ছড়াতে পারে। তারপর তোমাদের থেকে অন্যদের ছড়াতে পারে। তাই না আসাই ভালো। থেকে যাব। তোমরাও সাবধানে থাকো। মাকে সভা-সমাবেশে যাওয়া বারণ কর। তুমি তেমন বের হবে না। বাসার কাজে সহযোগীদের দিকে খেয়াল রাখবে। নিজে ভালো থাকতে হবে। অন্যদেরও ভালো রাখতে হবে। গাড়িতে, অফিসে, বাসায় হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখবে। প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনো। অকারণে বাসা থেকে বের হবে না। আমি কথা বলতে পারছিলাম না। বুকটা ধক্ ধক্ করে উঠল। ফ্লাইটের টিকিট বাতিল করলাম। কথা বাড়াই না। মেয়ে পড়ে আছে এক দেশে, আমরা আরেক দেশে। জীবনের কঠিনতম সময় অতিক্রম করছি আমরা সবাই। এর মাঝে আমার মা ফোন করে জানতে চাইলেন, বাবারে! সব ঠিক আছে তো? বললাম সব ঠিক আছে। চিন্তা করবেন না আপনি।

আসলে কি চিন্তা করব না? বাস্তবে আমরা কি ঠিক আছি? পেটে অসহ্য ব্যথা নিয়ে ঢাকা মেডিকেলে একটি মেয়ে গেল ভর্তি হতে। মেয়েটি এসেছে বিদেশ থেকে। চিৎকার শুনে ডাক্তার-নার্সরা পালালেন। সবাই ভাবলেন করোনা রোগী এসেছে। ঠিকভাবে চিকিৎসা হলো না। মারা গেল মেয়েটি। পরে জানা গেল, আসলে সে করোনা রোগী নয়। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে কেউ সর্দি-কাশি, শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি হতে গেলে আতঙ্ক তৈরি হয়। কেন এমন হচ্ছে? কারণ একটাই- আমাদের পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নেই। আমরা শুধু কথাই বলছি। কাজ করছি কম। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হিংসা, বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে এক গ্রুপ। মন্ত্রীরা কথা বলছেন বেশি। কাজ করছেন না কেউই। স্বাস্থ্যমন্ত্রী, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী গত তিন মাসে কী করলেন জাতি জানতে চায়? হঠাৎ হঠাৎ উদয় হয়ে তারা লম্বা লম্বা বক্তৃতা দেন। আরে ভাই! আমি খারাপ সময়ে আছি; আপনারা মাননীয়রা আজগুবি বক্তৃতা দিয়ে কেন বিরক্তি বাড়াচ্ছেন। এই খারাপ সময়ে কেউ অতিকথন শুনতে চায়- বলুন? মৃত্যুভয় থেকে প্রবাসীদের ওপর অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। করাটাই স্বাভাবিক। রোগটা তাদের মাধ্যমে ছড়াচ্ছে। কিন্তু তারা তো আসবেনই। এ দেশ আমাদের সবার। বিমানবন্দরে আসার পর তিন মাস ধরে সতর্ক অবস্থানে থাকলে আজ এত প্রশ্ন উঠত না। শুরু থেকে বিমানবন্দরে পর্যাপ্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থা রাখার দরকার ছিল। সামান্যতম সমস্যা দেখামাত্র তাদের হাসপাতালে পাঠানো অথবা আলাদা করে রাখার ব্যবস্থা করা যেত। এই হজ ক্যাম্প এক দিনে তৈরি করে ফেলেছেন সেনা সদস্যরা। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ কাজটি কেন করতে পারল না? এতটা অদক্ষ হলে কি চলে? স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের লুটপাটের খবর প্রকাশ করতে করতে গত ১০ বছরে আমরা ক্লান্ত। ওরা লুটপাটে রেকর্ড করেছে। জরুরি মহামারী মোকাবিলার প্ল্যানের সময় কোথায়? আর মাননীয়দের বলছি, মহামারী প্রকৃতি-প্রদত্ত। এখানে বিশাল সফলতা দাবির কিছু নেই। অতিকথন বাদ দিন। বাস্তবতা তুলে ধরুন। হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে সবাইকে নিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলায় কাজ করুন। আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের পাশে আছেন। নিজে সচেতন হোন, অন্যকে সচেতন করুন। এ সমস্যা সহজে শেষ হচ্ছে না। ভ্যাকসিন ও মেডিসিন তৈরি হচ্ছে বিশ্বে। সবকিছু ঠিকঠাক হতে সময় লাগবে। সামনে বিশ্ব অর্থনীতিতে আঘাত আসছে। সে আঘাত সামাল দেওয়ার প্রস্তুতি নিন।

অন্ধকার কেটে যাবে। আবার আলোর রশ্মি ছড়িয়ে পড়বে গোটা বিশ্বে। বিজ্ঞানী দার্শনিক আইজ্যাক নিউটন বলেছেন, ‘আমি যদি মানুষের জন্য কিছু করে থাকি, তবে তা সম্ভব হয়েছে আমার ধৈর্য ধরে চিন্তা করার ক্ষমতার কারণে।’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এ সংকটে দেশবাসীর সামনে বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আপনাদের জন্য আজ আমি প্রধানমন্ত্রী, জনগণের সেবা ও নিরাপত্তা দেওয়া আমার প্রধান কাজ। আমি চাইলে নিজে ঘরে বন্দী থাকতে পারতাম। তবু সাহস নিয়ে আপনাদের খোঁজখবর নিচ্ছি, বের হচ্ছি। কারণ আপনারাই আমার অক্সিজেন। আপনারা সুস্থ থাকলেই আমি সুস্থ। আপনাদের থেকে গুরুত্বপূর্ণ আমার কাছে কিছুই নেই।’ প্রিয় জাস্টিন ট্রডো! স্যালুট আপনাকে। আপনার কথা আগামীর বিশ্ব স্মরণে রাখবে। সাধারণ মানুষ স্বস্তি চায়। একটু আশ্বাস চায়। দেখতে চায় এই দুঃসময়ে রাষ্ট্রের আন্তরিকতাটুকু। মিথ্যার ফুলঝুরি না, বাস্তব দৃষ্টান্ত। ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজ করুন। আল্লাহ সবার সহায় হবেন। ৬৩৮ সালে প্লেগে আক্রান্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন ইসলামের ইতিহাসের অন্যতম সেরা শাসক হজরত ওমর (রা.)। তিনি ছুটে বেড়িয়েছেন প্লেগে আক্রান্ত তার শাসনাধীন প্রতিটি অঞ্চলে। এ সময়ে ৬৩৯ সালে প্লেগে আক্রান্ত হয়ে জীবন দিয়েছিলেন সিরিয়ার গভর্নর আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ। রোগে আক্রান্ত মানুষকে নিয়ে কাজ করার সময় তাঁকে মদিনায় নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন ওমর। তিনি যাননি। বলেছিলেন, আমার সৈন্য ও সাধারণ মানুষকে রেখে মদিনায় নিরাপদে যেতে পারি না। আমি তাদের সঙ্গে থেকেই কাজ করে যাব। মহামারী নিয়ে লুকোচুরির কিছু নেই। দুনিয়ার কোনো দেশই তা করছে না। লজ্জাবতী পাতার মতো আমাদের মাননীয় মন্ত্রীরা আশা করছি, আজব আজব তথ্য দেওয়া আজ থেকে বন্ধ করে দেবেন। তাদের বলি, দৃষ্টান্ত স্থাপনের চিন্তা নিয়ে কাজ করুন। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার লিখেছেন, ‘মঙ্গল দীপ জ্বেলে অন্ধকারে দু-চোখ আলোয় ভর প্রভু, তবু যারা বিশ্বাস করে না তুমি আছো, তাদের মার্জনা করো প্রভু...।’ সবাই নিজে ভালো থাকুন। অন্যকে ভালো রাখুন।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে