শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাতছাড়া করেছি

রাশেদ খান মেনন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাতছাড়া করেছি

প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাত ছাড়া করেছি- এই শিরোনাম দেখে কেউ হয়তো এর  মাঝে সরকার বিরোধিতার বা সরকারের ছিদ্রান্বেষণের সন্ধান পাবেন। কিন্তু আমার কাছে কদিন ধরে বিশেষভাবে মনে হচ্ছিল করোনাভাইরাসের আমাদের দেশের প্রতিরোধ নিয়ে কিছু কথা সরাসরি বলা দরকার। অবশ্য পার্টির প্রেস বিজ্ঞপ্তি, প্রস্তাবে আমরা বারবার বলে আসছিলাম ইতিমধ্যে মূল্যবান তিন মাস সময় আমরা হারিয়েছি। কথায় প্রস্তুতির কথা বলছি, কিন্তু বাস্তবে প্রস্তুতি নিতে পারিনি। আমাদের সে কথাগুলো কোনো কোনো সংবাদপত্র দিয়েছে। তাদের বিবেচনা অনুযায়ী কিছু অংশ উদ্ধৃত করে। আর কেউ তো একেবারেই দেননি। ওই সব বক্তব্য সরকারের সমালোচনা হবে বলে মনে করে। অথবা কেউ যথেষ্ট সমালোচনামূলক নয় মনে করেও। কিন্তু এখন আমার মনে হচ্ছে কথাগুলো আবার একবার হয়তো বলা দরকার তাতে যদি কারও সমালোচনা হয়, তাতে যদি কেউ ক্ষুণ হন, তার পরও। এবং এ ব্যাপারে আমি সাহসী হয়েছি করোনা নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের বক্তব্যে, তিনি বলেছেন, “প্রতিরোধের প্রথম সুযোগটি এর মধ্যেই হাত ছাড়া হয়ে গেছে। বিভিন্ন দেশ যে ‘তথাকথিত’ লকডাউন বা অবরুদ্ধ অবস্থার পথে হাঁটছে তাতে কিছু সময় হয়তো পাওয়া যাবে। কিন্তু সংক্রমণ পুরোপুরি ঠেকানো যাবে না। এই পরিস্থিতিতে নতুন আরেকটি সুযোগ কাজে লাগাতে সংস্থাটি রোগ শনাক্তকরণ জোরদার করাসহ ছয়টি পরামর্শ দিয়েছে (প্রথম আলোয়, ২৭ মার্চ)।

আসলে রোগ শনাক্তকরণসহ এই ছয়টি পরামর্শ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতর, রোগতত্ত্ব বিভাগ সবাই বলছেন যে তারা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছেন। কিন্তু বাস্তবে তার বিশেষ কোনো প্রমাণ এ যাবত পাওয়া যায়নি। বরং মনে হয়েছে, তারা কেবল জনগণের কাছ থেকেই নয়, দেশের নির্বাহী প্রধান প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও বিষয়গুলো আড়াল করে রেখেছেন এবং এখনো রাখছেন। প্রধানমন্ত্রী তার জাতির উদ্দেশে ভাষণে ঢাকা ছাড়াও সাতটি বিভাগে পরীক্ষাগার চালু করার কথা বলেছেন। সেখানে রোগতত্ত্ব বিভাগ ঢাকার যে কয়টি পরীক্ষাগারের কথা বলছে তারাও পরীক্ষার জন্য কিট পাননি। চট্টগ্রামে ওই পরীক্ষাগার আগে থেকেই আছে। কিন্তু দুই দিন আগে ইত্তেফাকের খবরে বলা হয়েছে তারা ওই কিট তখনো পাননি। আরও দু-এক দিন লাগবে তা পেতে। রাজশাহীতে পিসিআর পৌঁছে গেলেও তা স্থাপনের জন্য যে টাকা লাগে তার ব্যবস্থা নাকি হচ্ছিল না। আর বরিশাল তো দুর্ভাগা!

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যেখানে প্রথম থেকে বলে আসছে ‘পরীক্ষা, পরীক্ষা ও একমাত্র পরীক্ষা’ এবং এখনো ছয় পরামর্শের মধ্যে দুই নম্বরে বলছে ‘প্রতিটি সন্দেহভাজন রোগী শনাক্তে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ’, সেখানে এই সেদিন পর্যন্ত আমরা সেই পরীক্ষা বা রোগী শনাক্তকরণের বিষয়টা সেভাবে দেখিনি। বরং যারা পরীক্ষা করতে এসেছে তারা বিদেশ থেকে এসেছেন কিনা বা সে ধরনের কোনো সংস্পর্শে এসেছে কিনা সেই প্রশ্নের উত্তর ‘না’ সূচক হলে ফিরিয়ে দিয়েছেন। টোলারবাগের করোনা সংক্রমণে মৃত পিতার পুত্রের সঙ্গে কী আচরণ করা হয়েছিল এবং কোন পর্যায়ে নিয়ে ওই পিতার মৃত্যু হয়েছিল সেই হৃদয় বিদারক পোস্টটি পড়লে জানা যায়। মসজিদে করোনায় মৃত ওই ব্যক্তির সঙ্গে নামাজ পড়তেন এমন আরেকজন বৃদ্ধও মারা যান। আর তারপর সরকারি কোনো উদ্যোগে নয়, টোলারবাগবাসীরা নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে টোলারবাগকে ‘লকডাউন’ করেছেন। দুটি মসজিদ কমিটি মসজিদ বন্ধ করেছেন। এখানে যেমন রোগ শনাক্তকরণ না হওয়ার কারণে ওই ব্যক্তি মৃত্যুর মুখে গেছেন তেমনি রোগতত্ত্ব বিভাগ ওই কারণ বলতে গিয়ে তাদের পূর্ব থেকেই শ্বাসকষ্ট, হার্টের বা কিডনির অসুখের ওপর জোর দিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা তো বলেছেনই করোনাভাইরাস আক্রান্ত হলে এ ধরনের রোগীদেরই মারা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই এ ধরনের মৃত্যুর বর্ণনায় করোনাভাইরাস সংক্রমণের চেয়ে ওইসব মৃত্যুর কারণ হিসেবে এ ধরনের রোগের বিবরণ শুনতে হচ্ছে রোগতত্ত্ব বিভাগের ব্রিফিংয়ে।

কিন্তু এখন তো তারা স্বীকার করছেন বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের ‘সীমিত সামাজিক সংক্রমণ’ ঘটেছে। ঢাকার বাইরে পরীক্ষার কথাও বলছেন। কিন্তু কখন! ৮ মার্চের বেশ পরে আর চীনে যখন জানুয়ারিতে ওই সংক্রমণের বিস্তারের পর ১১ জানুয়ারি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সর্বোচ্চ স্বাস্থ্য সতর্কতা জারি করেছিলেন তারও তিন মাস পরে। 

রোগীর সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের চিহ্নিত ও কোয়ারেন্টাইন করা যে পরামর্শ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দিয়েছে সে ব্যাপারে প্রথম দিকে আমরা ব্যবস্থা নিলেও পরে মুক্তকচ্ছ হয়ে গেলাম। বিদেশে যেখানে সংক্রমণ হয়েছে সেখান থেকে আসা ব্যক্তিদের বিমানবন্দর, স্থলবন্দর সহজেই পার হতে দিয়ে সোজা জেলায় জেলায় পাঠিয়ে দিলাম। এখন তাদের অধিকাংশের হদিস মিলছে না। অথচ চীনে অবরুদ্ধ ছাত্র-ছাত্রীদের ফিরিয়ে এনে হাজী ক্যাম্পে আবশ্যকীয় কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছিল। পরে এটা হলো না কেন। বরং যারা প্রবাস থেকে ফিরে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে রাজি না হয়ে বিক্ষোভ করেছিল তাদের ‘নবাবজাদা’ বলে গালি দিয়ে দায়িত্ব শেষ করেছিলাম।

অথচ বাংলাদেশের এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষমতা আছে। বাংলাদেশের ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পৃথিবীর মডেল। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীও এ বিষয়ে বিশেষ পারদর্শী। প্রবাস থেকে যারা ফিরে আসবেন তাদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে নেওয়ার ব্যাপারে ত্রাণ মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হয়েছিল কিনা, এখন যেমন সামাজিক বিচ্ছিন্নতা কার্যকর করতে সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তা কেন আগে করা হয় নাই তা জানি না। আর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বিমান মন্ত্রণালয় যে ঘুমিয়ে ছিলেন সেটা তো চোখে দেখা গেছে বিমানবন্দর, স্থল ও নৌবন্দরে থার্মাল স্ক্যানারের অবস্থা দেখে। ইনফ্রারেট থার্মোমিটার যে তাপ পরীক্ষা করা হয় তাও যে অনুসৃত হয়নি তার প্রমাণ আমার নিজের কাছেই আছে। আমাদের এক নগর নেতা সিঙ্গারপুর থেকে ফিরে পার্টি কার্যালয়ে এলে তাকে যখন প্রশ্ন করেছিলাম বিমানবন্দরে তোমাকে পরীক্ষা করেছে কিনা, তার উত্তর ছিল সিঙ্গাপুরে রেস্টুরেন্টে ঢুকলেই আগে তাপ পরীক্ষা দিতে হয়েছে, আর ঢাকা বিমানবন্দরে একটা কাগজ ফিলাপ করেই পার পেয়েছি। আর মন্ত্রিপরিষদের সংবাদ সম্মেলনে মুখ্য সচিব যখন ‘লকডাউন’-কে উপহাস ভরে অবৈজ্ঞানিক অভিহিত করে ‘সোশ্যাল ডিসটেন্সিং’ বা ‘সামাজিক দূরত্ব’ নিশ্চিত করতে সারা দেশে ছুটির ঘোষণা দিলেন, তারপরই ছুটি উপভোগ করতে হাজার হাজার মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল রেল, বাস, নৌ স্টেশনে। অবস্থা সামাল দিতে ওই সব মন্ত্রণালয়কে রেল, নৌ-যান, গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা দিতে হয়েছে।

স্বাস্থ্যসেবা ও জনস্বাস্থ্যে জনবল বাড়ানো ও প্রশিক্ষণের যে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে সেখানে স্বাস্থ্যকর্মীদের অবস্থা হয়েছে ‘ঢাল নেই, তলোয়ার নেই, নিধিরাম সরদার’-এর মতো। পিপিইর বিষয় নিয়ে কী হয়েছে এবং হচ্ছে আমার চাইতে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা ভালো বলবেন। এরা সবাই করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা। তাদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নাই না বললেও অপ্রতুলই বলছি। এখন চীন কিছু দিয়েছে তাদের বিপদের সময় আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য। আর এটা করা হয়েছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নয়, আওয়ামী লীগ দলের আন্তর্জাতিক বিভাগের উদ্যোগের ফলে। এখন দেশের মধ্যেও গার্মেন্টগুলো পিপিই তৈরি করছে। তাদের আগে দায়িত্ব দিলাম না কেন? দেশের বিত্তবানরা এগিয়ে আসতে পারলেন না। তারা কেবল ঋণখেলাপের সুবিধা চান। আর এগিয়ে আসেন আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা চীনের জ্যাক মা।

চীনের যেখানে উহানের জন্য সারা দেশ থেকে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী নিয়ে আসা হয়েছিল সেখানে এদেশের বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে চুপ করে বসিয়ে রাখা হয়েছে। এর কোনো ব্যাখা নাই।

অতীতে দেখেছি এ ধরনের ক্ষেত্রে বিএমএ বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায় তাদের সম্পর্কে উল্লেখ ও তাদের সাম্প্রতিক একটা বিবৃতি ছাড়া আর কিছু নজরে পড়েনি। আসলে দেশের পেশাজীবী সংগঠন, সামাজিক সংগঠন এত পরিমাণে দলীয়করণ হয়েছে তারা কোনো স্বাধীন ভূমিকা নিতে সাহস পায় না।

আর আইসোলেশন ও চিকিৎসার জায়গার কথা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শে বলা হয়েছে তার অবস্থাটা কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে একটা কমিটি করে দিয়ে দেখতে বলব। দেশের দুর্ভাগ্য যে প্রধানমন্ত্রীই এখানে একমাত্র ‘পুরুষ’। এটা পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ হলেও এটাই সত্য। আর তার চারপাশে যারা তারা তার মন জুগিয়ে কথা বলেন। একটা উদাহরণ দিচ্ছি। ৮ মার্চ ২০২০ প্রথম একজনের করোনাভাইরাস সংক্রমণের খবর প্রকাশ করা হলে প্রধানমন্ত্রী দুই ঘণ্টার নোটিসে মুজিব শতবর্ষ উদযাপনের জাতীয় কমিটির সভা ডাকেন গণভবনে। ওই সভায় সূচনা বক্তব্যে মুজিববর্ষ পালন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা জানতে চাওয়া হয়। তিনি কিছুক্ষণ চুপ থেকে যখন করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতিতে মুজিববর্ষের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সীমিত করার কথা বললেন তখন উপস্থিত সবার মধ্যে আহা-উহু শুরু হলো। বলা হতে থাকল মানুষ ওই অনুষ্ঠানের জন্য এত উদগ্রীব ও আশা নিয়ে বসে আছে তা হলে তারা হতাশ হয়ে পড়বে। কেউ বললেন, মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়বে। আমি সেদিন প্রধানমন্ত্রীর কনিষ্ঠ বোন শেখ রেহানার দৃঢ়তা দেখেছিলাম। তিনি খুব স্পষ্ট করে বলেছিলেন, জন্মশতবর্ষের উৎসব আনন্দের কারণে যদি একজন মানুষও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়, তা হলে আমার বাবা (বঙ্গবন্ধু) উপর থেকে অভিশাপ দেবেন। কথাটা হুবহু এরকম না হলেও, এরকমই ছিল। এরপর সবাই শান্ত হলো। অনুষ্ঠান বাতিল, না স্থগিত হবে এই শব্দ নিয়ে বিতর্ক চলল। তারপর স্থির হলো ‘পুনর্বিন্যাস’ করা। জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশন শেষ দিনে এসে স্থগিত করা হলো। প্রধানমন্ত্রীকে এ কথা কেউ বলতে পারেনি। এখানে আমি নিজেকে বাদ দিয়ে বলছি না। তবে আমাদের এখন আর সেরকম ‘এক্সেস’ নাই। তবে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে আবার অকপটে সব বলা যায়। যুক্তিতর্ক, উল্টো যুক্তির পরও তিনি শোনেন।

কিন্তু মন জুগিয়ে কথা বলার সংস্কৃতি কি ভয়ানক এদেশের ইতিহাস, পৃথিবীর ইতিহাস তা বলে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে তথাকথিত জাতীয় কমিটি বা আমলাতন্ত্রের ওপর নির্ভর করে নয়। রাজনৈতিক দল সামাজিক শক্তি সবাইকে সম্পৃক্ত করেই তিনি যেমন অতীতে ১৯৯৮-এর মহাবন্যাকে মোকাবিলা করেছিলেন, এবারও করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জেতা সম্ভব। বিশ্বে উদাহরণ হওয়াও সম্ভব। আমার লেখায় রাষ্ট্রযন্ত্রের বিভিন্ন অংশ ক্ষুব্ধ হলে আমি দুঃখিত। তাদের ক্ষুব্ধ করার পরিণাম ফল কী হতে পারে আমি জানি। আমি কেবল কিছু সত্য কথা বলার চেষ্টা করলাম মাত্র। আর সেটা রাজনীতিকের চাইতেও একজন সিনিয়র সিটিজেন হিসেবে।

লেখক :  সভাপতি বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা