শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাতছাড়া করেছি

রাশেদ খান মেনন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাতছাড়া করেছি

প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাত ছাড়া করেছি- এই শিরোনাম দেখে কেউ হয়তো এর  মাঝে সরকার বিরোধিতার বা সরকারের ছিদ্রান্বেষণের সন্ধান পাবেন। কিন্তু আমার কাছে কদিন ধরে বিশেষভাবে মনে হচ্ছিল করোনাভাইরাসের আমাদের দেশের প্রতিরোধ নিয়ে কিছু কথা সরাসরি বলা দরকার। অবশ্য পার্টির প্রেস বিজ্ঞপ্তি, প্রস্তাবে আমরা বারবার বলে আসছিলাম ইতিমধ্যে মূল্যবান তিন মাস সময় আমরা হারিয়েছি। কথায় প্রস্তুতির কথা বলছি, কিন্তু বাস্তবে প্রস্তুতি নিতে পারিনি। আমাদের সে কথাগুলো কোনো কোনো সংবাদপত্র দিয়েছে। তাদের বিবেচনা অনুযায়ী কিছু অংশ উদ্ধৃত করে। আর কেউ তো একেবারেই দেননি। ওই সব বক্তব্য সরকারের সমালোচনা হবে বলে মনে করে। অথবা কেউ যথেষ্ট সমালোচনামূলক নয় মনে করেও। কিন্তু এখন আমার মনে হচ্ছে কথাগুলো আবার একবার হয়তো বলা দরকার তাতে যদি কারও সমালোচনা হয়, তাতে যদি কেউ ক্ষুণ হন, তার পরও। এবং এ ব্যাপারে আমি সাহসী হয়েছি করোনা নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের বক্তব্যে, তিনি বলেছেন, “প্রতিরোধের প্রথম সুযোগটি এর মধ্যেই হাত ছাড়া হয়ে গেছে। বিভিন্ন দেশ যে ‘তথাকথিত’ লকডাউন বা অবরুদ্ধ অবস্থার পথে হাঁটছে তাতে কিছু সময় হয়তো পাওয়া যাবে। কিন্তু সংক্রমণ পুরোপুরি ঠেকানো যাবে না। এই পরিস্থিতিতে নতুন আরেকটি সুযোগ কাজে লাগাতে সংস্থাটি রোগ শনাক্তকরণ জোরদার করাসহ ছয়টি পরামর্শ দিয়েছে (প্রথম আলোয়, ২৭ মার্চ)।

আসলে রোগ শনাক্তকরণসহ এই ছয়টি পরামর্শ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতর, রোগতত্ত্ব বিভাগ সবাই বলছেন যে তারা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছেন। কিন্তু বাস্তবে তার বিশেষ কোনো প্রমাণ এ যাবত পাওয়া যায়নি। বরং মনে হয়েছে, তারা কেবল জনগণের কাছ থেকেই নয়, দেশের নির্বাহী প্রধান প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও বিষয়গুলো আড়াল করে রেখেছেন এবং এখনো রাখছেন। প্রধানমন্ত্রী তার জাতির উদ্দেশে ভাষণে ঢাকা ছাড়াও সাতটি বিভাগে পরীক্ষাগার চালু করার কথা বলেছেন। সেখানে রোগতত্ত্ব বিভাগ ঢাকার যে কয়টি পরীক্ষাগারের কথা বলছে তারাও পরীক্ষার জন্য কিট পাননি। চট্টগ্রামে ওই পরীক্ষাগার আগে থেকেই আছে। কিন্তু দুই দিন আগে ইত্তেফাকের খবরে বলা হয়েছে তারা ওই কিট তখনো পাননি। আরও দু-এক দিন লাগবে তা পেতে। রাজশাহীতে পিসিআর পৌঁছে গেলেও তা স্থাপনের জন্য যে টাকা লাগে তার ব্যবস্থা নাকি হচ্ছিল না। আর বরিশাল তো দুর্ভাগা!

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যেখানে প্রথম থেকে বলে আসছে ‘পরীক্ষা, পরীক্ষা ও একমাত্র পরীক্ষা’ এবং এখনো ছয় পরামর্শের মধ্যে দুই নম্বরে বলছে ‘প্রতিটি সন্দেহভাজন রোগী শনাক্তে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ’, সেখানে এই সেদিন পর্যন্ত আমরা সেই পরীক্ষা বা রোগী শনাক্তকরণের বিষয়টা সেভাবে দেখিনি। বরং যারা পরীক্ষা করতে এসেছে তারা বিদেশ থেকে এসেছেন কিনা বা সে ধরনের কোনো সংস্পর্শে এসেছে কিনা সেই প্রশ্নের উত্তর ‘না’ সূচক হলে ফিরিয়ে দিয়েছেন। টোলারবাগের করোনা সংক্রমণে মৃত পিতার পুত্রের সঙ্গে কী আচরণ করা হয়েছিল এবং কোন পর্যায়ে নিয়ে ওই পিতার মৃত্যু হয়েছিল সেই হৃদয় বিদারক পোস্টটি পড়লে জানা যায়। মসজিদে করোনায় মৃত ওই ব্যক্তির সঙ্গে নামাজ পড়তেন এমন আরেকজন বৃদ্ধও মারা যান। আর তারপর সরকারি কোনো উদ্যোগে নয়, টোলারবাগবাসীরা নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে টোলারবাগকে ‘লকডাউন’ করেছেন। দুটি মসজিদ কমিটি মসজিদ বন্ধ করেছেন। এখানে যেমন রোগ শনাক্তকরণ না হওয়ার কারণে ওই ব্যক্তি মৃত্যুর মুখে গেছেন তেমনি রোগতত্ত্ব বিভাগ ওই কারণ বলতে গিয়ে তাদের পূর্ব থেকেই শ্বাসকষ্ট, হার্টের বা কিডনির অসুখের ওপর জোর দিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা তো বলেছেনই করোনাভাইরাস আক্রান্ত হলে এ ধরনের রোগীদেরই মারা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই এ ধরনের মৃত্যুর বর্ণনায় করোনাভাইরাস সংক্রমণের চেয়ে ওইসব মৃত্যুর কারণ হিসেবে এ ধরনের রোগের বিবরণ শুনতে হচ্ছে রোগতত্ত্ব বিভাগের ব্রিফিংয়ে।

কিন্তু এখন তো তারা স্বীকার করছেন বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের ‘সীমিত সামাজিক সংক্রমণ’ ঘটেছে। ঢাকার বাইরে পরীক্ষার কথাও বলছেন। কিন্তু কখন! ৮ মার্চের বেশ পরে আর চীনে যখন জানুয়ারিতে ওই সংক্রমণের বিস্তারের পর ১১ জানুয়ারি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সর্বোচ্চ স্বাস্থ্য সতর্কতা জারি করেছিলেন তারও তিন মাস পরে। 

রোগীর সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের চিহ্নিত ও কোয়ারেন্টাইন করা যে পরামর্শ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দিয়েছে সে ব্যাপারে প্রথম দিকে আমরা ব্যবস্থা নিলেও পরে মুক্তকচ্ছ হয়ে গেলাম। বিদেশে যেখানে সংক্রমণ হয়েছে সেখান থেকে আসা ব্যক্তিদের বিমানবন্দর, স্থলবন্দর সহজেই পার হতে দিয়ে সোজা জেলায় জেলায় পাঠিয়ে দিলাম। এখন তাদের অধিকাংশের হদিস মিলছে না। অথচ চীনে অবরুদ্ধ ছাত্র-ছাত্রীদের ফিরিয়ে এনে হাজী ক্যাম্পে আবশ্যকীয় কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছিল। পরে এটা হলো না কেন। বরং যারা প্রবাস থেকে ফিরে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে রাজি না হয়ে বিক্ষোভ করেছিল তাদের ‘নবাবজাদা’ বলে গালি দিয়ে দায়িত্ব শেষ করেছিলাম।

অথচ বাংলাদেশের এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষমতা আছে। বাংলাদেশের ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পৃথিবীর মডেল। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীও এ বিষয়ে বিশেষ পারদর্শী। প্রবাস থেকে যারা ফিরে আসবেন তাদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে নেওয়ার ব্যাপারে ত্রাণ মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হয়েছিল কিনা, এখন যেমন সামাজিক বিচ্ছিন্নতা কার্যকর করতে সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তা কেন আগে করা হয় নাই তা জানি না। আর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বিমান মন্ত্রণালয় যে ঘুমিয়ে ছিলেন সেটা তো চোখে দেখা গেছে বিমানবন্দর, স্থল ও নৌবন্দরে থার্মাল স্ক্যানারের অবস্থা দেখে। ইনফ্রারেট থার্মোমিটার যে তাপ পরীক্ষা করা হয় তাও যে অনুসৃত হয়নি তার প্রমাণ আমার নিজের কাছেই আছে। আমাদের এক নগর নেতা সিঙ্গারপুর থেকে ফিরে পার্টি কার্যালয়ে এলে তাকে যখন প্রশ্ন করেছিলাম বিমানবন্দরে তোমাকে পরীক্ষা করেছে কিনা, তার উত্তর ছিল সিঙ্গাপুরে রেস্টুরেন্টে ঢুকলেই আগে তাপ পরীক্ষা দিতে হয়েছে, আর ঢাকা বিমানবন্দরে একটা কাগজ ফিলাপ করেই পার পেয়েছি। আর মন্ত্রিপরিষদের সংবাদ সম্মেলনে মুখ্য সচিব যখন ‘লকডাউন’-কে উপহাস ভরে অবৈজ্ঞানিক অভিহিত করে ‘সোশ্যাল ডিসটেন্সিং’ বা ‘সামাজিক দূরত্ব’ নিশ্চিত করতে সারা দেশে ছুটির ঘোষণা দিলেন, তারপরই ছুটি উপভোগ করতে হাজার হাজার মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল রেল, বাস, নৌ স্টেশনে। অবস্থা সামাল দিতে ওই সব মন্ত্রণালয়কে রেল, নৌ-যান, গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা দিতে হয়েছে।

স্বাস্থ্যসেবা ও জনস্বাস্থ্যে জনবল বাড়ানো ও প্রশিক্ষণের যে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে সেখানে স্বাস্থ্যকর্মীদের অবস্থা হয়েছে ‘ঢাল নেই, তলোয়ার নেই, নিধিরাম সরদার’-এর মতো। পিপিইর বিষয় নিয়ে কী হয়েছে এবং হচ্ছে আমার চাইতে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা ভালো বলবেন। এরা সবাই করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা। তাদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নাই না বললেও অপ্রতুলই বলছি। এখন চীন কিছু দিয়েছে তাদের বিপদের সময় আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য। আর এটা করা হয়েছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নয়, আওয়ামী লীগ দলের আন্তর্জাতিক বিভাগের উদ্যোগের ফলে। এখন দেশের মধ্যেও গার্মেন্টগুলো পিপিই তৈরি করছে। তাদের আগে দায়িত্ব দিলাম না কেন? দেশের বিত্তবানরা এগিয়ে আসতে পারলেন না। তারা কেবল ঋণখেলাপের সুবিধা চান। আর এগিয়ে আসেন আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা চীনের জ্যাক মা।

চীনের যেখানে উহানের জন্য সারা দেশ থেকে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী নিয়ে আসা হয়েছিল সেখানে এদেশের বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে চুপ করে বসিয়ে রাখা হয়েছে। এর কোনো ব্যাখা নাই।

অতীতে দেখেছি এ ধরনের ক্ষেত্রে বিএমএ বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায় তাদের সম্পর্কে উল্লেখ ও তাদের সাম্প্রতিক একটা বিবৃতি ছাড়া আর কিছু নজরে পড়েনি। আসলে দেশের পেশাজীবী সংগঠন, সামাজিক সংগঠন এত পরিমাণে দলীয়করণ হয়েছে তারা কোনো স্বাধীন ভূমিকা নিতে সাহস পায় না।

আর আইসোলেশন ও চিকিৎসার জায়গার কথা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শে বলা হয়েছে তার অবস্থাটা কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে একটা কমিটি করে দিয়ে দেখতে বলব। দেশের দুর্ভাগ্য যে প্রধানমন্ত্রীই এখানে একমাত্র ‘পুরুষ’। এটা পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ হলেও এটাই সত্য। আর তার চারপাশে যারা তারা তার মন জুগিয়ে কথা বলেন। একটা উদাহরণ দিচ্ছি। ৮ মার্চ ২০২০ প্রথম একজনের করোনাভাইরাস সংক্রমণের খবর প্রকাশ করা হলে প্রধানমন্ত্রী দুই ঘণ্টার নোটিসে মুজিব শতবর্ষ উদযাপনের জাতীয় কমিটির সভা ডাকেন গণভবনে। ওই সভায় সূচনা বক্তব্যে মুজিববর্ষ পালন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা জানতে চাওয়া হয়। তিনি কিছুক্ষণ চুপ থেকে যখন করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতিতে মুজিববর্ষের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সীমিত করার কথা বললেন তখন উপস্থিত সবার মধ্যে আহা-উহু শুরু হলো। বলা হতে থাকল মানুষ ওই অনুষ্ঠানের জন্য এত উদগ্রীব ও আশা নিয়ে বসে আছে তা হলে তারা হতাশ হয়ে পড়বে। কেউ বললেন, মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়বে। আমি সেদিন প্রধানমন্ত্রীর কনিষ্ঠ বোন শেখ রেহানার দৃঢ়তা দেখেছিলাম। তিনি খুব স্পষ্ট করে বলেছিলেন, জন্মশতবর্ষের উৎসব আনন্দের কারণে যদি একজন মানুষও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়, তা হলে আমার বাবা (বঙ্গবন্ধু) উপর থেকে অভিশাপ দেবেন। কথাটা হুবহু এরকম না হলেও, এরকমই ছিল। এরপর সবাই শান্ত হলো। অনুষ্ঠান বাতিল, না স্থগিত হবে এই শব্দ নিয়ে বিতর্ক চলল। তারপর স্থির হলো ‘পুনর্বিন্যাস’ করা। জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশন শেষ দিনে এসে স্থগিত করা হলো। প্রধানমন্ত্রীকে এ কথা কেউ বলতে পারেনি। এখানে আমি নিজেকে বাদ দিয়ে বলছি না। তবে আমাদের এখন আর সেরকম ‘এক্সেস’ নাই। তবে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে আবার অকপটে সব বলা যায়। যুক্তিতর্ক, উল্টো যুক্তির পরও তিনি শোনেন।

কিন্তু মন জুগিয়ে কথা বলার সংস্কৃতি কি ভয়ানক এদেশের ইতিহাস, পৃথিবীর ইতিহাস তা বলে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে তথাকথিত জাতীয় কমিটি বা আমলাতন্ত্রের ওপর নির্ভর করে নয়। রাজনৈতিক দল সামাজিক শক্তি সবাইকে সম্পৃক্ত করেই তিনি যেমন অতীতে ১৯৯৮-এর মহাবন্যাকে মোকাবিলা করেছিলেন, এবারও করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জেতা সম্ভব। বিশ্বে উদাহরণ হওয়াও সম্ভব। আমার লেখায় রাষ্ট্রযন্ত্রের বিভিন্ন অংশ ক্ষুব্ধ হলে আমি দুঃখিত। তাদের ক্ষুব্ধ করার পরিণাম ফল কী হতে পারে আমি জানি। আমি কেবল কিছু সত্য কথা বলার চেষ্টা করলাম মাত্র। আর সেটা রাজনীতিকের চাইতেও একজন সিনিয়র সিটিজেন হিসেবে।

লেখক :  সভাপতি বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ