শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাতছাড়া করেছি

রাশেদ খান মেনন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাতছাড়া করেছি

প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাত ছাড়া করেছি- এই শিরোনাম দেখে কেউ হয়তো এর  মাঝে সরকার বিরোধিতার বা সরকারের ছিদ্রান্বেষণের সন্ধান পাবেন। কিন্তু আমার কাছে কদিন ধরে বিশেষভাবে মনে হচ্ছিল করোনাভাইরাসের আমাদের দেশের প্রতিরোধ নিয়ে কিছু কথা সরাসরি বলা দরকার। অবশ্য পার্টির প্রেস বিজ্ঞপ্তি, প্রস্তাবে আমরা বারবার বলে আসছিলাম ইতিমধ্যে মূল্যবান তিন মাস সময় আমরা হারিয়েছি। কথায় প্রস্তুতির কথা বলছি, কিন্তু বাস্তবে প্রস্তুতি নিতে পারিনি। আমাদের সে কথাগুলো কোনো কোনো সংবাদপত্র দিয়েছে। তাদের বিবেচনা অনুযায়ী কিছু অংশ উদ্ধৃত করে। আর কেউ তো একেবারেই দেননি। ওই সব বক্তব্য সরকারের সমালোচনা হবে বলে মনে করে। অথবা কেউ যথেষ্ট সমালোচনামূলক নয় মনে করেও। কিন্তু এখন আমার মনে হচ্ছে কথাগুলো আবার একবার হয়তো বলা দরকার তাতে যদি কারও সমালোচনা হয়, তাতে যদি কেউ ক্ষুণ হন, তার পরও। এবং এ ব্যাপারে আমি সাহসী হয়েছি করোনা নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের বক্তব্যে, তিনি বলেছেন, “প্রতিরোধের প্রথম সুযোগটি এর মধ্যেই হাত ছাড়া হয়ে গেছে। বিভিন্ন দেশ যে ‘তথাকথিত’ লকডাউন বা অবরুদ্ধ অবস্থার পথে হাঁটছে তাতে কিছু সময় হয়তো পাওয়া যাবে। কিন্তু সংক্রমণ পুরোপুরি ঠেকানো যাবে না। এই পরিস্থিতিতে নতুন আরেকটি সুযোগ কাজে লাগাতে সংস্থাটি রোগ শনাক্তকরণ জোরদার করাসহ ছয়টি পরামর্শ দিয়েছে (প্রথম আলোয়, ২৭ মার্চ)।

আসলে রোগ শনাক্তকরণসহ এই ছয়টি পরামর্শ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতর, রোগতত্ত্ব বিভাগ সবাই বলছেন যে তারা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছেন। কিন্তু বাস্তবে তার বিশেষ কোনো প্রমাণ এ যাবত পাওয়া যায়নি। বরং মনে হয়েছে, তারা কেবল জনগণের কাছ থেকেই নয়, দেশের নির্বাহী প্রধান প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও বিষয়গুলো আড়াল করে রেখেছেন এবং এখনো রাখছেন। প্রধানমন্ত্রী তার জাতির উদ্দেশে ভাষণে ঢাকা ছাড়াও সাতটি বিভাগে পরীক্ষাগার চালু করার কথা বলেছেন। সেখানে রোগতত্ত্ব বিভাগ ঢাকার যে কয়টি পরীক্ষাগারের কথা বলছে তারাও পরীক্ষার জন্য কিট পাননি। চট্টগ্রামে ওই পরীক্ষাগার আগে থেকেই আছে। কিন্তু দুই দিন আগে ইত্তেফাকের খবরে বলা হয়েছে তারা ওই কিট তখনো পাননি। আরও দু-এক দিন লাগবে তা পেতে। রাজশাহীতে পিসিআর পৌঁছে গেলেও তা স্থাপনের জন্য যে টাকা লাগে তার ব্যবস্থা নাকি হচ্ছিল না। আর বরিশাল তো দুর্ভাগা!

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যেখানে প্রথম থেকে বলে আসছে ‘পরীক্ষা, পরীক্ষা ও একমাত্র পরীক্ষা’ এবং এখনো ছয় পরামর্শের মধ্যে দুই নম্বরে বলছে ‘প্রতিটি সন্দেহভাজন রোগী শনাক্তে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ’, সেখানে এই সেদিন পর্যন্ত আমরা সেই পরীক্ষা বা রোগী শনাক্তকরণের বিষয়টা সেভাবে দেখিনি। বরং যারা পরীক্ষা করতে এসেছে তারা বিদেশ থেকে এসেছেন কিনা বা সে ধরনের কোনো সংস্পর্শে এসেছে কিনা সেই প্রশ্নের উত্তর ‘না’ সূচক হলে ফিরিয়ে দিয়েছেন। টোলারবাগের করোনা সংক্রমণে মৃত পিতার পুত্রের সঙ্গে কী আচরণ করা হয়েছিল এবং কোন পর্যায়ে নিয়ে ওই পিতার মৃত্যু হয়েছিল সেই হৃদয় বিদারক পোস্টটি পড়লে জানা যায়। মসজিদে করোনায় মৃত ওই ব্যক্তির সঙ্গে নামাজ পড়তেন এমন আরেকজন বৃদ্ধও মারা যান। আর তারপর সরকারি কোনো উদ্যোগে নয়, টোলারবাগবাসীরা নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে টোলারবাগকে ‘লকডাউন’ করেছেন। দুটি মসজিদ কমিটি মসজিদ বন্ধ করেছেন। এখানে যেমন রোগ শনাক্তকরণ না হওয়ার কারণে ওই ব্যক্তি মৃত্যুর মুখে গেছেন তেমনি রোগতত্ত্ব বিভাগ ওই কারণ বলতে গিয়ে তাদের পূর্ব থেকেই শ্বাসকষ্ট, হার্টের বা কিডনির অসুখের ওপর জোর দিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা তো বলেছেনই করোনাভাইরাস আক্রান্ত হলে এ ধরনের রোগীদেরই মারা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই এ ধরনের মৃত্যুর বর্ণনায় করোনাভাইরাস সংক্রমণের চেয়ে ওইসব মৃত্যুর কারণ হিসেবে এ ধরনের রোগের বিবরণ শুনতে হচ্ছে রোগতত্ত্ব বিভাগের ব্রিফিংয়ে।

কিন্তু এখন তো তারা স্বীকার করছেন বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের ‘সীমিত সামাজিক সংক্রমণ’ ঘটেছে। ঢাকার বাইরে পরীক্ষার কথাও বলছেন। কিন্তু কখন! ৮ মার্চের বেশ পরে আর চীনে যখন জানুয়ারিতে ওই সংক্রমণের বিস্তারের পর ১১ জানুয়ারি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সর্বোচ্চ স্বাস্থ্য সতর্কতা জারি করেছিলেন তারও তিন মাস পরে। 

রোগীর সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের চিহ্নিত ও কোয়ারেন্টাইন করা যে পরামর্শ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দিয়েছে সে ব্যাপারে প্রথম দিকে আমরা ব্যবস্থা নিলেও পরে মুক্তকচ্ছ হয়ে গেলাম। বিদেশে যেখানে সংক্রমণ হয়েছে সেখান থেকে আসা ব্যক্তিদের বিমানবন্দর, স্থলবন্দর সহজেই পার হতে দিয়ে সোজা জেলায় জেলায় পাঠিয়ে দিলাম। এখন তাদের অধিকাংশের হদিস মিলছে না। অথচ চীনে অবরুদ্ধ ছাত্র-ছাত্রীদের ফিরিয়ে এনে হাজী ক্যাম্পে আবশ্যকীয় কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছিল। পরে এটা হলো না কেন। বরং যারা প্রবাস থেকে ফিরে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে রাজি না হয়ে বিক্ষোভ করেছিল তাদের ‘নবাবজাদা’ বলে গালি দিয়ে দায়িত্ব শেষ করেছিলাম।

অথচ বাংলাদেশের এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষমতা আছে। বাংলাদেশের ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পৃথিবীর মডেল। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীও এ বিষয়ে বিশেষ পারদর্শী। প্রবাস থেকে যারা ফিরে আসবেন তাদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে নেওয়ার ব্যাপারে ত্রাণ মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হয়েছিল কিনা, এখন যেমন সামাজিক বিচ্ছিন্নতা কার্যকর করতে সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তা কেন আগে করা হয় নাই তা জানি না। আর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বিমান মন্ত্রণালয় যে ঘুমিয়ে ছিলেন সেটা তো চোখে দেখা গেছে বিমানবন্দর, স্থল ও নৌবন্দরে থার্মাল স্ক্যানারের অবস্থা দেখে। ইনফ্রারেট থার্মোমিটার যে তাপ পরীক্ষা করা হয় তাও যে অনুসৃত হয়নি তার প্রমাণ আমার নিজের কাছেই আছে। আমাদের এক নগর নেতা সিঙ্গারপুর থেকে ফিরে পার্টি কার্যালয়ে এলে তাকে যখন প্রশ্ন করেছিলাম বিমানবন্দরে তোমাকে পরীক্ষা করেছে কিনা, তার উত্তর ছিল সিঙ্গাপুরে রেস্টুরেন্টে ঢুকলেই আগে তাপ পরীক্ষা দিতে হয়েছে, আর ঢাকা বিমানবন্দরে একটা কাগজ ফিলাপ করেই পার পেয়েছি। আর মন্ত্রিপরিষদের সংবাদ সম্মেলনে মুখ্য সচিব যখন ‘লকডাউন’-কে উপহাস ভরে অবৈজ্ঞানিক অভিহিত করে ‘সোশ্যাল ডিসটেন্সিং’ বা ‘সামাজিক দূরত্ব’ নিশ্চিত করতে সারা দেশে ছুটির ঘোষণা দিলেন, তারপরই ছুটি উপভোগ করতে হাজার হাজার মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল রেল, বাস, নৌ স্টেশনে। অবস্থা সামাল দিতে ওই সব মন্ত্রণালয়কে রেল, নৌ-যান, গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা দিতে হয়েছে।

স্বাস্থ্যসেবা ও জনস্বাস্থ্যে জনবল বাড়ানো ও প্রশিক্ষণের যে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে সেখানে স্বাস্থ্যকর্মীদের অবস্থা হয়েছে ‘ঢাল নেই, তলোয়ার নেই, নিধিরাম সরদার’-এর মতো। পিপিইর বিষয় নিয়ে কী হয়েছে এবং হচ্ছে আমার চাইতে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা ভালো বলবেন। এরা সবাই করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা। তাদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নাই না বললেও অপ্রতুলই বলছি। এখন চীন কিছু দিয়েছে তাদের বিপদের সময় আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য। আর এটা করা হয়েছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নয়, আওয়ামী লীগ দলের আন্তর্জাতিক বিভাগের উদ্যোগের ফলে। এখন দেশের মধ্যেও গার্মেন্টগুলো পিপিই তৈরি করছে। তাদের আগে দায়িত্ব দিলাম না কেন? দেশের বিত্তবানরা এগিয়ে আসতে পারলেন না। তারা কেবল ঋণখেলাপের সুবিধা চান। আর এগিয়ে আসেন আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা চীনের জ্যাক মা।

চীনের যেখানে উহানের জন্য সারা দেশ থেকে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী নিয়ে আসা হয়েছিল সেখানে এদেশের বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে চুপ করে বসিয়ে রাখা হয়েছে। এর কোনো ব্যাখা নাই।

অতীতে দেখেছি এ ধরনের ক্ষেত্রে বিএমএ বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায় তাদের সম্পর্কে উল্লেখ ও তাদের সাম্প্রতিক একটা বিবৃতি ছাড়া আর কিছু নজরে পড়েনি। আসলে দেশের পেশাজীবী সংগঠন, সামাজিক সংগঠন এত পরিমাণে দলীয়করণ হয়েছে তারা কোনো স্বাধীন ভূমিকা নিতে সাহস পায় না।

আর আইসোলেশন ও চিকিৎসার জায়গার কথা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শে বলা হয়েছে তার অবস্থাটা কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে একটা কমিটি করে দিয়ে দেখতে বলব। দেশের দুর্ভাগ্য যে প্রধানমন্ত্রীই এখানে একমাত্র ‘পুরুষ’। এটা পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ হলেও এটাই সত্য। আর তার চারপাশে যারা তারা তার মন জুগিয়ে কথা বলেন। একটা উদাহরণ দিচ্ছি। ৮ মার্চ ২০২০ প্রথম একজনের করোনাভাইরাস সংক্রমণের খবর প্রকাশ করা হলে প্রধানমন্ত্রী দুই ঘণ্টার নোটিসে মুজিব শতবর্ষ উদযাপনের জাতীয় কমিটির সভা ডাকেন গণভবনে। ওই সভায় সূচনা বক্তব্যে মুজিববর্ষ পালন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা জানতে চাওয়া হয়। তিনি কিছুক্ষণ চুপ থেকে যখন করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতিতে মুজিববর্ষের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সীমিত করার কথা বললেন তখন উপস্থিত সবার মধ্যে আহা-উহু শুরু হলো। বলা হতে থাকল মানুষ ওই অনুষ্ঠানের জন্য এত উদগ্রীব ও আশা নিয়ে বসে আছে তা হলে তারা হতাশ হয়ে পড়বে। কেউ বললেন, মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়বে। আমি সেদিন প্রধানমন্ত্রীর কনিষ্ঠ বোন শেখ রেহানার দৃঢ়তা দেখেছিলাম। তিনি খুব স্পষ্ট করে বলেছিলেন, জন্মশতবর্ষের উৎসব আনন্দের কারণে যদি একজন মানুষও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়, তা হলে আমার বাবা (বঙ্গবন্ধু) উপর থেকে অভিশাপ দেবেন। কথাটা হুবহু এরকম না হলেও, এরকমই ছিল। এরপর সবাই শান্ত হলো। অনুষ্ঠান বাতিল, না স্থগিত হবে এই শব্দ নিয়ে বিতর্ক চলল। তারপর স্থির হলো ‘পুনর্বিন্যাস’ করা। জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশন শেষ দিনে এসে স্থগিত করা হলো। প্রধানমন্ত্রীকে এ কথা কেউ বলতে পারেনি। এখানে আমি নিজেকে বাদ দিয়ে বলছি না। তবে আমাদের এখন আর সেরকম ‘এক্সেস’ নাই। তবে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে আবার অকপটে সব বলা যায়। যুক্তিতর্ক, উল্টো যুক্তির পরও তিনি শোনেন।

কিন্তু মন জুগিয়ে কথা বলার সংস্কৃতি কি ভয়ানক এদেশের ইতিহাস, পৃথিবীর ইতিহাস তা বলে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে তথাকথিত জাতীয় কমিটি বা আমলাতন্ত্রের ওপর নির্ভর করে নয়। রাজনৈতিক দল সামাজিক শক্তি সবাইকে সম্পৃক্ত করেই তিনি যেমন অতীতে ১৯৯৮-এর মহাবন্যাকে মোকাবিলা করেছিলেন, এবারও করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জেতা সম্ভব। বিশ্বে উদাহরণ হওয়াও সম্ভব। আমার লেখায় রাষ্ট্রযন্ত্রের বিভিন্ন অংশ ক্ষুব্ধ হলে আমি দুঃখিত। তাদের ক্ষুব্ধ করার পরিণাম ফল কী হতে পারে আমি জানি। আমি কেবল কিছু সত্য কথা বলার চেষ্টা করলাম মাত্র। আর সেটা রাজনীতিকের চাইতেও একজন সিনিয়র সিটিজেন হিসেবে।

লেখক :  সভাপতি বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা