শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাতছাড়া করেছি

রাশেদ খান মেনন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাতছাড়া করেছি

প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাত ছাড়া করেছি- এই শিরোনাম দেখে কেউ হয়তো এর  মাঝে সরকার বিরোধিতার বা সরকারের ছিদ্রান্বেষণের সন্ধান পাবেন। কিন্তু আমার কাছে কদিন ধরে বিশেষভাবে মনে হচ্ছিল করোনাভাইরাসের আমাদের দেশের প্রতিরোধ নিয়ে কিছু কথা সরাসরি বলা দরকার। অবশ্য পার্টির প্রেস বিজ্ঞপ্তি, প্রস্তাবে আমরা বারবার বলে আসছিলাম ইতিমধ্যে মূল্যবান তিন মাস সময় আমরা হারিয়েছি। কথায় প্রস্তুতির কথা বলছি, কিন্তু বাস্তবে প্রস্তুতি নিতে পারিনি। আমাদের সে কথাগুলো কোনো কোনো সংবাদপত্র দিয়েছে। তাদের বিবেচনা অনুযায়ী কিছু অংশ উদ্ধৃত করে। আর কেউ তো একেবারেই দেননি। ওই সব বক্তব্য সরকারের সমালোচনা হবে বলে মনে করে। অথবা কেউ যথেষ্ট সমালোচনামূলক নয় মনে করেও। কিন্তু এখন আমার মনে হচ্ছে কথাগুলো আবার একবার হয়তো বলা দরকার তাতে যদি কারও সমালোচনা হয়, তাতে যদি কেউ ক্ষুণ হন, তার পরও। এবং এ ব্যাপারে আমি সাহসী হয়েছি করোনা নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের বক্তব্যে, তিনি বলেছেন, “প্রতিরোধের প্রথম সুযোগটি এর মধ্যেই হাত ছাড়া হয়ে গেছে। বিভিন্ন দেশ যে ‘তথাকথিত’ লকডাউন বা অবরুদ্ধ অবস্থার পথে হাঁটছে তাতে কিছু সময় হয়তো পাওয়া যাবে। কিন্তু সংক্রমণ পুরোপুরি ঠেকানো যাবে না। এই পরিস্থিতিতে নতুন আরেকটি সুযোগ কাজে লাগাতে সংস্থাটি রোগ শনাক্তকরণ জোরদার করাসহ ছয়টি পরামর্শ দিয়েছে (প্রথম আলোয়, ২৭ মার্চ)।

আসলে রোগ শনাক্তকরণসহ এই ছয়টি পরামর্শ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতর, রোগতত্ত্ব বিভাগ সবাই বলছেন যে তারা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছেন। কিন্তু বাস্তবে তার বিশেষ কোনো প্রমাণ এ যাবত পাওয়া যায়নি। বরং মনে হয়েছে, তারা কেবল জনগণের কাছ থেকেই নয়, দেশের নির্বাহী প্রধান প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও বিষয়গুলো আড়াল করে রেখেছেন এবং এখনো রাখছেন। প্রধানমন্ত্রী তার জাতির উদ্দেশে ভাষণে ঢাকা ছাড়াও সাতটি বিভাগে পরীক্ষাগার চালু করার কথা বলেছেন। সেখানে রোগতত্ত্ব বিভাগ ঢাকার যে কয়টি পরীক্ষাগারের কথা বলছে তারাও পরীক্ষার জন্য কিট পাননি। চট্টগ্রামে ওই পরীক্ষাগার আগে থেকেই আছে। কিন্তু দুই দিন আগে ইত্তেফাকের খবরে বলা হয়েছে তারা ওই কিট তখনো পাননি। আরও দু-এক দিন লাগবে তা পেতে। রাজশাহীতে পিসিআর পৌঁছে গেলেও তা স্থাপনের জন্য যে টাকা লাগে তার ব্যবস্থা নাকি হচ্ছিল না। আর বরিশাল তো দুর্ভাগা!

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যেখানে প্রথম থেকে বলে আসছে ‘পরীক্ষা, পরীক্ষা ও একমাত্র পরীক্ষা’ এবং এখনো ছয় পরামর্শের মধ্যে দুই নম্বরে বলছে ‘প্রতিটি সন্দেহভাজন রোগী শনাক্তে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ’, সেখানে এই সেদিন পর্যন্ত আমরা সেই পরীক্ষা বা রোগী শনাক্তকরণের বিষয়টা সেভাবে দেখিনি। বরং যারা পরীক্ষা করতে এসেছে তারা বিদেশ থেকে এসেছেন কিনা বা সে ধরনের কোনো সংস্পর্শে এসেছে কিনা সেই প্রশ্নের উত্তর ‘না’ সূচক হলে ফিরিয়ে দিয়েছেন। টোলারবাগের করোনা সংক্রমণে মৃত পিতার পুত্রের সঙ্গে কী আচরণ করা হয়েছিল এবং কোন পর্যায়ে নিয়ে ওই পিতার মৃত্যু হয়েছিল সেই হৃদয় বিদারক পোস্টটি পড়লে জানা যায়। মসজিদে করোনায় মৃত ওই ব্যক্তির সঙ্গে নামাজ পড়তেন এমন আরেকজন বৃদ্ধও মারা যান। আর তারপর সরকারি কোনো উদ্যোগে নয়, টোলারবাগবাসীরা নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে টোলারবাগকে ‘লকডাউন’ করেছেন। দুটি মসজিদ কমিটি মসজিদ বন্ধ করেছেন। এখানে যেমন রোগ শনাক্তকরণ না হওয়ার কারণে ওই ব্যক্তি মৃত্যুর মুখে গেছেন তেমনি রোগতত্ত্ব বিভাগ ওই কারণ বলতে গিয়ে তাদের পূর্ব থেকেই শ্বাসকষ্ট, হার্টের বা কিডনির অসুখের ওপর জোর দিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা তো বলেছেনই করোনাভাইরাস আক্রান্ত হলে এ ধরনের রোগীদেরই মারা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই এ ধরনের মৃত্যুর বর্ণনায় করোনাভাইরাস সংক্রমণের চেয়ে ওইসব মৃত্যুর কারণ হিসেবে এ ধরনের রোগের বিবরণ শুনতে হচ্ছে রোগতত্ত্ব বিভাগের ব্রিফিংয়ে।

কিন্তু এখন তো তারা স্বীকার করছেন বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের ‘সীমিত সামাজিক সংক্রমণ’ ঘটেছে। ঢাকার বাইরে পরীক্ষার কথাও বলছেন। কিন্তু কখন! ৮ মার্চের বেশ পরে আর চীনে যখন জানুয়ারিতে ওই সংক্রমণের বিস্তারের পর ১১ জানুয়ারি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সর্বোচ্চ স্বাস্থ্য সতর্কতা জারি করেছিলেন তারও তিন মাস পরে। 

রোগীর সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের চিহ্নিত ও কোয়ারেন্টাইন করা যে পরামর্শ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দিয়েছে সে ব্যাপারে প্রথম দিকে আমরা ব্যবস্থা নিলেও পরে মুক্তকচ্ছ হয়ে গেলাম। বিদেশে যেখানে সংক্রমণ হয়েছে সেখান থেকে আসা ব্যক্তিদের বিমানবন্দর, স্থলবন্দর সহজেই পার হতে দিয়ে সোজা জেলায় জেলায় পাঠিয়ে দিলাম। এখন তাদের অধিকাংশের হদিস মিলছে না। অথচ চীনে অবরুদ্ধ ছাত্র-ছাত্রীদের ফিরিয়ে এনে হাজী ক্যাম্পে আবশ্যকীয় কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছিল। পরে এটা হলো না কেন। বরং যারা প্রবাস থেকে ফিরে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে রাজি না হয়ে বিক্ষোভ করেছিল তাদের ‘নবাবজাদা’ বলে গালি দিয়ে দায়িত্ব শেষ করেছিলাম।

অথচ বাংলাদেশের এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষমতা আছে। বাংলাদেশের ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পৃথিবীর মডেল। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীও এ বিষয়ে বিশেষ পারদর্শী। প্রবাস থেকে যারা ফিরে আসবেন তাদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে নেওয়ার ব্যাপারে ত্রাণ মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হয়েছিল কিনা, এখন যেমন সামাজিক বিচ্ছিন্নতা কার্যকর করতে সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তা কেন আগে করা হয় নাই তা জানি না। আর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বিমান মন্ত্রণালয় যে ঘুমিয়ে ছিলেন সেটা তো চোখে দেখা গেছে বিমানবন্দর, স্থল ও নৌবন্দরে থার্মাল স্ক্যানারের অবস্থা দেখে। ইনফ্রারেট থার্মোমিটার যে তাপ পরীক্ষা করা হয় তাও যে অনুসৃত হয়নি তার প্রমাণ আমার নিজের কাছেই আছে। আমাদের এক নগর নেতা সিঙ্গারপুর থেকে ফিরে পার্টি কার্যালয়ে এলে তাকে যখন প্রশ্ন করেছিলাম বিমানবন্দরে তোমাকে পরীক্ষা করেছে কিনা, তার উত্তর ছিল সিঙ্গাপুরে রেস্টুরেন্টে ঢুকলেই আগে তাপ পরীক্ষা দিতে হয়েছে, আর ঢাকা বিমানবন্দরে একটা কাগজ ফিলাপ করেই পার পেয়েছি। আর মন্ত্রিপরিষদের সংবাদ সম্মেলনে মুখ্য সচিব যখন ‘লকডাউন’-কে উপহাস ভরে অবৈজ্ঞানিক অভিহিত করে ‘সোশ্যাল ডিসটেন্সিং’ বা ‘সামাজিক দূরত্ব’ নিশ্চিত করতে সারা দেশে ছুটির ঘোষণা দিলেন, তারপরই ছুটি উপভোগ করতে হাজার হাজার মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল রেল, বাস, নৌ স্টেশনে। অবস্থা সামাল দিতে ওই সব মন্ত্রণালয়কে রেল, নৌ-যান, গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা দিতে হয়েছে।

স্বাস্থ্যসেবা ও জনস্বাস্থ্যে জনবল বাড়ানো ও প্রশিক্ষণের যে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে সেখানে স্বাস্থ্যকর্মীদের অবস্থা হয়েছে ‘ঢাল নেই, তলোয়ার নেই, নিধিরাম সরদার’-এর মতো। পিপিইর বিষয় নিয়ে কী হয়েছে এবং হচ্ছে আমার চাইতে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা ভালো বলবেন। এরা সবাই করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা। তাদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নাই না বললেও অপ্রতুলই বলছি। এখন চীন কিছু দিয়েছে তাদের বিপদের সময় আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য। আর এটা করা হয়েছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নয়, আওয়ামী লীগ দলের আন্তর্জাতিক বিভাগের উদ্যোগের ফলে। এখন দেশের মধ্যেও গার্মেন্টগুলো পিপিই তৈরি করছে। তাদের আগে দায়িত্ব দিলাম না কেন? দেশের বিত্তবানরা এগিয়ে আসতে পারলেন না। তারা কেবল ঋণখেলাপের সুবিধা চান। আর এগিয়ে আসেন আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা চীনের জ্যাক মা।

চীনের যেখানে উহানের জন্য সারা দেশ থেকে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী নিয়ে আসা হয়েছিল সেখানে এদেশের বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে চুপ করে বসিয়ে রাখা হয়েছে। এর কোনো ব্যাখা নাই।

অতীতে দেখেছি এ ধরনের ক্ষেত্রে বিএমএ বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায় তাদের সম্পর্কে উল্লেখ ও তাদের সাম্প্রতিক একটা বিবৃতি ছাড়া আর কিছু নজরে পড়েনি। আসলে দেশের পেশাজীবী সংগঠন, সামাজিক সংগঠন এত পরিমাণে দলীয়করণ হয়েছে তারা কোনো স্বাধীন ভূমিকা নিতে সাহস পায় না।

আর আইসোলেশন ও চিকিৎসার জায়গার কথা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শে বলা হয়েছে তার অবস্থাটা কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে একটা কমিটি করে দিয়ে দেখতে বলব। দেশের দুর্ভাগ্য যে প্রধানমন্ত্রীই এখানে একমাত্র ‘পুরুষ’। এটা পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ হলেও এটাই সত্য। আর তার চারপাশে যারা তারা তার মন জুগিয়ে কথা বলেন। একটা উদাহরণ দিচ্ছি। ৮ মার্চ ২০২০ প্রথম একজনের করোনাভাইরাস সংক্রমণের খবর প্রকাশ করা হলে প্রধানমন্ত্রী দুই ঘণ্টার নোটিসে মুজিব শতবর্ষ উদযাপনের জাতীয় কমিটির সভা ডাকেন গণভবনে। ওই সভায় সূচনা বক্তব্যে মুজিববর্ষ পালন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা জানতে চাওয়া হয়। তিনি কিছুক্ষণ চুপ থেকে যখন করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতিতে মুজিববর্ষের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সীমিত করার কথা বললেন তখন উপস্থিত সবার মধ্যে আহা-উহু শুরু হলো। বলা হতে থাকল মানুষ ওই অনুষ্ঠানের জন্য এত উদগ্রীব ও আশা নিয়ে বসে আছে তা হলে তারা হতাশ হয়ে পড়বে। কেউ বললেন, মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়বে। আমি সেদিন প্রধানমন্ত্রীর কনিষ্ঠ বোন শেখ রেহানার দৃঢ়তা দেখেছিলাম। তিনি খুব স্পষ্ট করে বলেছিলেন, জন্মশতবর্ষের উৎসব আনন্দের কারণে যদি একজন মানুষও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়, তা হলে আমার বাবা (বঙ্গবন্ধু) উপর থেকে অভিশাপ দেবেন। কথাটা হুবহু এরকম না হলেও, এরকমই ছিল। এরপর সবাই শান্ত হলো। অনুষ্ঠান বাতিল, না স্থগিত হবে এই শব্দ নিয়ে বিতর্ক চলল। তারপর স্থির হলো ‘পুনর্বিন্যাস’ করা। জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশন শেষ দিনে এসে স্থগিত করা হলো। প্রধানমন্ত্রীকে এ কথা কেউ বলতে পারেনি। এখানে আমি নিজেকে বাদ দিয়ে বলছি না। তবে আমাদের এখন আর সেরকম ‘এক্সেস’ নাই। তবে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে আবার অকপটে সব বলা যায়। যুক্তিতর্ক, উল্টো যুক্তির পরও তিনি শোনেন।

কিন্তু মন জুগিয়ে কথা বলার সংস্কৃতি কি ভয়ানক এদেশের ইতিহাস, পৃথিবীর ইতিহাস তা বলে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে তথাকথিত জাতীয় কমিটি বা আমলাতন্ত্রের ওপর নির্ভর করে নয়। রাজনৈতিক দল সামাজিক শক্তি সবাইকে সম্পৃক্ত করেই তিনি যেমন অতীতে ১৯৯৮-এর মহাবন্যাকে মোকাবিলা করেছিলেন, এবারও করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জেতা সম্ভব। বিশ্বে উদাহরণ হওয়াও সম্ভব। আমার লেখায় রাষ্ট্রযন্ত্রের বিভিন্ন অংশ ক্ষুব্ধ হলে আমি দুঃখিত। তাদের ক্ষুব্ধ করার পরিণাম ফল কী হতে পারে আমি জানি। আমি কেবল কিছু সত্য কথা বলার চেষ্টা করলাম মাত্র। আর সেটা রাজনীতিকের চাইতেও একজন সিনিয়র সিটিজেন হিসেবে।

লেখক :  সভাপতি বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের
আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই
রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন
মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা
গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া
রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন