শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাতছাড়া করেছি

রাশেদ খান মেনন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাতছাড়া করেছি

প্রতিরোধের প্রথম সুযোগ আমরাও হাত ছাড়া করেছি- এই শিরোনাম দেখে কেউ হয়তো এর  মাঝে সরকার বিরোধিতার বা সরকারের ছিদ্রান্বেষণের সন্ধান পাবেন। কিন্তু আমার কাছে কদিন ধরে বিশেষভাবে মনে হচ্ছিল করোনাভাইরাসের আমাদের দেশের প্রতিরোধ নিয়ে কিছু কথা সরাসরি বলা দরকার। অবশ্য পার্টির প্রেস বিজ্ঞপ্তি, প্রস্তাবে আমরা বারবার বলে আসছিলাম ইতিমধ্যে মূল্যবান তিন মাস সময় আমরা হারিয়েছি। কথায় প্রস্তুতির কথা বলছি, কিন্তু বাস্তবে প্রস্তুতি নিতে পারিনি। আমাদের সে কথাগুলো কোনো কোনো সংবাদপত্র দিয়েছে। তাদের বিবেচনা অনুযায়ী কিছু অংশ উদ্ধৃত করে। আর কেউ তো একেবারেই দেননি। ওই সব বক্তব্য সরকারের সমালোচনা হবে বলে মনে করে। অথবা কেউ যথেষ্ট সমালোচনামূলক নয় মনে করেও। কিন্তু এখন আমার মনে হচ্ছে কথাগুলো আবার একবার হয়তো বলা দরকার তাতে যদি কারও সমালোচনা হয়, তাতে যদি কেউ ক্ষুণ হন, তার পরও। এবং এ ব্যাপারে আমি সাহসী হয়েছি করোনা নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের বক্তব্যে, তিনি বলেছেন, “প্রতিরোধের প্রথম সুযোগটি এর মধ্যেই হাত ছাড়া হয়ে গেছে। বিভিন্ন দেশ যে ‘তথাকথিত’ লকডাউন বা অবরুদ্ধ অবস্থার পথে হাঁটছে তাতে কিছু সময় হয়তো পাওয়া যাবে। কিন্তু সংক্রমণ পুরোপুরি ঠেকানো যাবে না। এই পরিস্থিতিতে নতুন আরেকটি সুযোগ কাজে লাগাতে সংস্থাটি রোগ শনাক্তকরণ জোরদার করাসহ ছয়টি পরামর্শ দিয়েছে (প্রথম আলোয়, ২৭ মার্চ)।

আসলে রোগ শনাক্তকরণসহ এই ছয়টি পরামর্শ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতর, রোগতত্ত্ব বিভাগ সবাই বলছেন যে তারা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছেন। কিন্তু বাস্তবে তার বিশেষ কোনো প্রমাণ এ যাবত পাওয়া যায়নি। বরং মনে হয়েছে, তারা কেবল জনগণের কাছ থেকেই নয়, দেশের নির্বাহী প্রধান প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও বিষয়গুলো আড়াল করে রেখেছেন এবং এখনো রাখছেন। প্রধানমন্ত্রী তার জাতির উদ্দেশে ভাষণে ঢাকা ছাড়াও সাতটি বিভাগে পরীক্ষাগার চালু করার কথা বলেছেন। সেখানে রোগতত্ত্ব বিভাগ ঢাকার যে কয়টি পরীক্ষাগারের কথা বলছে তারাও পরীক্ষার জন্য কিট পাননি। চট্টগ্রামে ওই পরীক্ষাগার আগে থেকেই আছে। কিন্তু দুই দিন আগে ইত্তেফাকের খবরে বলা হয়েছে তারা ওই কিট তখনো পাননি। আরও দু-এক দিন লাগবে তা পেতে। রাজশাহীতে পিসিআর পৌঁছে গেলেও তা স্থাপনের জন্য যে টাকা লাগে তার ব্যবস্থা নাকি হচ্ছিল না। আর বরিশাল তো দুর্ভাগা!

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যেখানে প্রথম থেকে বলে আসছে ‘পরীক্ষা, পরীক্ষা ও একমাত্র পরীক্ষা’ এবং এখনো ছয় পরামর্শের মধ্যে দুই নম্বরে বলছে ‘প্রতিটি সন্দেহভাজন রোগী শনাক্তে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ’, সেখানে এই সেদিন পর্যন্ত আমরা সেই পরীক্ষা বা রোগী শনাক্তকরণের বিষয়টা সেভাবে দেখিনি। বরং যারা পরীক্ষা করতে এসেছে তারা বিদেশ থেকে এসেছেন কিনা বা সে ধরনের কোনো সংস্পর্শে এসেছে কিনা সেই প্রশ্নের উত্তর ‘না’ সূচক হলে ফিরিয়ে দিয়েছেন। টোলারবাগের করোনা সংক্রমণে মৃত পিতার পুত্রের সঙ্গে কী আচরণ করা হয়েছিল এবং কোন পর্যায়ে নিয়ে ওই পিতার মৃত্যু হয়েছিল সেই হৃদয় বিদারক পোস্টটি পড়লে জানা যায়। মসজিদে করোনায় মৃত ওই ব্যক্তির সঙ্গে নামাজ পড়তেন এমন আরেকজন বৃদ্ধও মারা যান। আর তারপর সরকারি কোনো উদ্যোগে নয়, টোলারবাগবাসীরা নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে টোলারবাগকে ‘লকডাউন’ করেছেন। দুটি মসজিদ কমিটি মসজিদ বন্ধ করেছেন। এখানে যেমন রোগ শনাক্তকরণ না হওয়ার কারণে ওই ব্যক্তি মৃত্যুর মুখে গেছেন তেমনি রোগতত্ত্ব বিভাগ ওই কারণ বলতে গিয়ে তাদের পূর্ব থেকেই শ্বাসকষ্ট, হার্টের বা কিডনির অসুখের ওপর জোর দিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা তো বলেছেনই করোনাভাইরাস আক্রান্ত হলে এ ধরনের রোগীদেরই মারা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই এ ধরনের মৃত্যুর বর্ণনায় করোনাভাইরাস সংক্রমণের চেয়ে ওইসব মৃত্যুর কারণ হিসেবে এ ধরনের রোগের বিবরণ শুনতে হচ্ছে রোগতত্ত্ব বিভাগের ব্রিফিংয়ে।

কিন্তু এখন তো তারা স্বীকার করছেন বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের ‘সীমিত সামাজিক সংক্রমণ’ ঘটেছে। ঢাকার বাইরে পরীক্ষার কথাও বলছেন। কিন্তু কখন! ৮ মার্চের বেশ পরে আর চীনে যখন জানুয়ারিতে ওই সংক্রমণের বিস্তারের পর ১১ জানুয়ারি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সর্বোচ্চ স্বাস্থ্য সতর্কতা জারি করেছিলেন তারও তিন মাস পরে। 

রোগীর সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের চিহ্নিত ও কোয়ারেন্টাইন করা যে পরামর্শ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দিয়েছে সে ব্যাপারে প্রথম দিকে আমরা ব্যবস্থা নিলেও পরে মুক্তকচ্ছ হয়ে গেলাম। বিদেশে যেখানে সংক্রমণ হয়েছে সেখান থেকে আসা ব্যক্তিদের বিমানবন্দর, স্থলবন্দর সহজেই পার হতে দিয়ে সোজা জেলায় জেলায় পাঠিয়ে দিলাম। এখন তাদের অধিকাংশের হদিস মিলছে না। অথচ চীনে অবরুদ্ধ ছাত্র-ছাত্রীদের ফিরিয়ে এনে হাজী ক্যাম্পে আবশ্যকীয় কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছিল। পরে এটা হলো না কেন। বরং যারা প্রবাস থেকে ফিরে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে রাজি না হয়ে বিক্ষোভ করেছিল তাদের ‘নবাবজাদা’ বলে গালি দিয়ে দায়িত্ব শেষ করেছিলাম।

অথচ বাংলাদেশের এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষমতা আছে। বাংলাদেশের ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পৃথিবীর মডেল। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীও এ বিষয়ে বিশেষ পারদর্শী। প্রবাস থেকে যারা ফিরে আসবেন তাদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে নেওয়ার ব্যাপারে ত্রাণ মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হয়েছিল কিনা, এখন যেমন সামাজিক বিচ্ছিন্নতা কার্যকর করতে সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তা কেন আগে করা হয় নাই তা জানি না। আর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বিমান মন্ত্রণালয় যে ঘুমিয়ে ছিলেন সেটা তো চোখে দেখা গেছে বিমানবন্দর, স্থল ও নৌবন্দরে থার্মাল স্ক্যানারের অবস্থা দেখে। ইনফ্রারেট থার্মোমিটার যে তাপ পরীক্ষা করা হয় তাও যে অনুসৃত হয়নি তার প্রমাণ আমার নিজের কাছেই আছে। আমাদের এক নগর নেতা সিঙ্গারপুর থেকে ফিরে পার্টি কার্যালয়ে এলে তাকে যখন প্রশ্ন করেছিলাম বিমানবন্দরে তোমাকে পরীক্ষা করেছে কিনা, তার উত্তর ছিল সিঙ্গাপুরে রেস্টুরেন্টে ঢুকলেই আগে তাপ পরীক্ষা দিতে হয়েছে, আর ঢাকা বিমানবন্দরে একটা কাগজ ফিলাপ করেই পার পেয়েছি। আর মন্ত্রিপরিষদের সংবাদ সম্মেলনে মুখ্য সচিব যখন ‘লকডাউন’-কে উপহাস ভরে অবৈজ্ঞানিক অভিহিত করে ‘সোশ্যাল ডিসটেন্সিং’ বা ‘সামাজিক দূরত্ব’ নিশ্চিত করতে সারা দেশে ছুটির ঘোষণা দিলেন, তারপরই ছুটি উপভোগ করতে হাজার হাজার মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল রেল, বাস, নৌ স্টেশনে। অবস্থা সামাল দিতে ওই সব মন্ত্রণালয়কে রেল, নৌ-যান, গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা দিতে হয়েছে।

স্বাস্থ্যসেবা ও জনস্বাস্থ্যে জনবল বাড়ানো ও প্রশিক্ষণের যে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে সেখানে স্বাস্থ্যকর্মীদের অবস্থা হয়েছে ‘ঢাল নেই, তলোয়ার নেই, নিধিরাম সরদার’-এর মতো। পিপিইর বিষয় নিয়ে কী হয়েছে এবং হচ্ছে আমার চাইতে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা ভালো বলবেন। এরা সবাই করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা। তাদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নাই না বললেও অপ্রতুলই বলছি। এখন চীন কিছু দিয়েছে তাদের বিপদের সময় আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য। আর এটা করা হয়েছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নয়, আওয়ামী লীগ দলের আন্তর্জাতিক বিভাগের উদ্যোগের ফলে। এখন দেশের মধ্যেও গার্মেন্টগুলো পিপিই তৈরি করছে। তাদের আগে দায়িত্ব দিলাম না কেন? দেশের বিত্তবানরা এগিয়ে আসতে পারলেন না। তারা কেবল ঋণখেলাপের সুবিধা চান। আর এগিয়ে আসেন আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা চীনের জ্যাক মা।

চীনের যেখানে উহানের জন্য সারা দেশ থেকে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী নিয়ে আসা হয়েছিল সেখানে এদেশের বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে চুপ করে বসিয়ে রাখা হয়েছে। এর কোনো ব্যাখা নাই।

অতীতে দেখেছি এ ধরনের ক্ষেত্রে বিএমএ বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায় তাদের সম্পর্কে উল্লেখ ও তাদের সাম্প্রতিক একটা বিবৃতি ছাড়া আর কিছু নজরে পড়েনি। আসলে দেশের পেশাজীবী সংগঠন, সামাজিক সংগঠন এত পরিমাণে দলীয়করণ হয়েছে তারা কোনো স্বাধীন ভূমিকা নিতে সাহস পায় না।

আর আইসোলেশন ও চিকিৎসার জায়গার কথা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শে বলা হয়েছে তার অবস্থাটা কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে একটা কমিটি করে দিয়ে দেখতে বলব। দেশের দুর্ভাগ্য যে প্রধানমন্ত্রীই এখানে একমাত্র ‘পুরুষ’। এটা পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ হলেও এটাই সত্য। আর তার চারপাশে যারা তারা তার মন জুগিয়ে কথা বলেন। একটা উদাহরণ দিচ্ছি। ৮ মার্চ ২০২০ প্রথম একজনের করোনাভাইরাস সংক্রমণের খবর প্রকাশ করা হলে প্রধানমন্ত্রী দুই ঘণ্টার নোটিসে মুজিব শতবর্ষ উদযাপনের জাতীয় কমিটির সভা ডাকেন গণভবনে। ওই সভায় সূচনা বক্তব্যে মুজিববর্ষ পালন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা জানতে চাওয়া হয়। তিনি কিছুক্ষণ চুপ থেকে যখন করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতিতে মুজিববর্ষের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সীমিত করার কথা বললেন তখন উপস্থিত সবার মধ্যে আহা-উহু শুরু হলো। বলা হতে থাকল মানুষ ওই অনুষ্ঠানের জন্য এত উদগ্রীব ও আশা নিয়ে বসে আছে তা হলে তারা হতাশ হয়ে পড়বে। কেউ বললেন, মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়বে। আমি সেদিন প্রধানমন্ত্রীর কনিষ্ঠ বোন শেখ রেহানার দৃঢ়তা দেখেছিলাম। তিনি খুব স্পষ্ট করে বলেছিলেন, জন্মশতবর্ষের উৎসব আনন্দের কারণে যদি একজন মানুষও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়, তা হলে আমার বাবা (বঙ্গবন্ধু) উপর থেকে অভিশাপ দেবেন। কথাটা হুবহু এরকম না হলেও, এরকমই ছিল। এরপর সবাই শান্ত হলো। অনুষ্ঠান বাতিল, না স্থগিত হবে এই শব্দ নিয়ে বিতর্ক চলল। তারপর স্থির হলো ‘পুনর্বিন্যাস’ করা। জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশন শেষ দিনে এসে স্থগিত করা হলো। প্রধানমন্ত্রীকে এ কথা কেউ বলতে পারেনি। এখানে আমি নিজেকে বাদ দিয়ে বলছি না। তবে আমাদের এখন আর সেরকম ‘এক্সেস’ নাই। তবে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে আবার অকপটে সব বলা যায়। যুক্তিতর্ক, উল্টো যুক্তির পরও তিনি শোনেন।

কিন্তু মন জুগিয়ে কথা বলার সংস্কৃতি কি ভয়ানক এদেশের ইতিহাস, পৃথিবীর ইতিহাস তা বলে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে তথাকথিত জাতীয় কমিটি বা আমলাতন্ত্রের ওপর নির্ভর করে নয়। রাজনৈতিক দল সামাজিক শক্তি সবাইকে সম্পৃক্ত করেই তিনি যেমন অতীতে ১৯৯৮-এর মহাবন্যাকে মোকাবিলা করেছিলেন, এবারও করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জেতা সম্ভব। বিশ্বে উদাহরণ হওয়াও সম্ভব। আমার লেখায় রাষ্ট্রযন্ত্রের বিভিন্ন অংশ ক্ষুব্ধ হলে আমি দুঃখিত। তাদের ক্ষুব্ধ করার পরিণাম ফল কী হতে পারে আমি জানি। আমি কেবল কিছু সত্য কথা বলার চেষ্টা করলাম মাত্র। আর সেটা রাজনীতিকের চাইতেও একজন সিনিয়র সিটিজেন হিসেবে।

লেখক :  সভাপতি বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

২৪ সেকেন্ড আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন
হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা
এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে