শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

মানবতার সেবা করলে শত্রুকেও স্যালুট করবো

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মানবতার সেবা করলে শত্রুকেও স্যালুট করবো

ধর্মান্ধ লোকগুলো চিরকালই বড় স্বার্থপর। সব ধর্মের অন্ধদের কথা বলছি। তারা শুধু সেই কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকতে চায়, যে কাজগুলো করলে, তাদের বিশ্বাস তারা পরকালে অনন্তকাল সুখ ভোগ করবে, অথবা চমৎকার পুনর্জীবন পাবে, অথবা নির্বাণ লাভ করবে। ধর্মান্ধদের ধনসম্পদ মন্দির মসজিদ বা প্রার্থনালয়ের পেছনে ব্যয় হয়। নিজের কল্পিত আখের গোছানো ছাড়া পৃথিবীর অন্য কোনও গুরুতর সমস্যা নিয়ে তারা চিন্তিত নয় মোটেও।

মধ্যযুগে যখন ইউরোপে গির্জার শাসন চলতো, সেই যুগকে বলা হয় অন্ধকার যুগ। গির্জার অন্যায় অত্যাচারে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে রাষ্ট্রের শাসনভার গির্জার কাছ থেকে কেড়ে নিয়েছিল। ধর্ম যখন সভ্য সমাজে ক্রমশ অপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠতে লাগলো, গির্জা তখন অবিশ্বাসীদের এবং ঈশ্বরের নিন্দুকদের হত্যা করার অসহিষ্ণু সংকল্প থেকে সরে এলো, তারা গৃহহীনকে আশ্রয় দিতে লাগলো, ক্ষুধার্তদের খাবার দিতে লাগলো, তৃষ্ণার্তকে জল পান করাতে লাগলো-এই সেবামূলক কাজ করেই তারা সমাজে ধীরে ধীরে প্রয়োজনীয় হয়ে উঠলো।

যখন সকলের ঘরে থাকার কথা, যখন করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে ভারতের দোকানপাট স্কুল কলেজ সব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, যখন মানুষের মধ্যে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে গেছে, যে কোনও রকম জমায়েত নিষিদ্ধ যখন, তখন ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এবং এশিয়ার করোনা-আক্রান্ত দেশ থেকে তাবলিগ জামাতের সদস্যরা দিল্লির নিজামুদ্দিনে এসে হাজার লোকের সম্মেলন করেছিল। সম্মেলন শেষে মানুষ ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা দেশে। এদের অনেকের শরীরেই ছিল করোনাভাইরাস, যে ভাইরাস ভয়ংকর সংক্রামক, যে ভাইরাস দ্বারা তারা অন্তত এক হাজার মানুষকে সংক্রামিত করেছে। এই খবর যখন জানাজানি হলো, কট্টর হিন্দুদের মধ্যে যারা মুসলিম-বিরোধী তারা এমনই ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলো যে বলতে লাগলো মুসলিমরা জেনে বুঝেই ভারতের মানুষকে সংক্রামিত করেছে। ঘৃণা ছড়িয়ে পড়তে লাগলো অরণ্যের আগুনের মতো। তাবলিগ জামাতের লোকদের মানুষ ডাকতে শুরু করলো ‘ভাইরাস’ বলে, ওদের কাজকে বলতে লাগলো ‘করোনাজিহাদ’। কিছু প্রচার মাধ্যমও দিনভর বলতে শুরু করলো তাবলিগ জামাত অমুসলিম নাগরিককে সংক্রামিত করার অসৎ উদ্দেশে এক রাজ্য থেকে আরেক রাজ্যে গিয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে তাবলিগ জামাতের কর্মকা- পছন্দ করি না, আমি মনে করি ১৪০০ বছর আগের আরবীয় জীবনধারা এই একবিংশ শতাব্দীতে অনুসরণ করার সিদ্ধান্ত একেবারেই যুক্তিহীন সিদ্ধান্ত। কিন্তু তাবলিগ জামাতের সদস্যরা জেনে বুঝে শরীরে ভাইরাস বহন করেছে ভারতের লোকদের সংক্রামিত করার জন্য, এ আমি বিশ্বাস করি না। মালয়েশিয়ায় তাবলিগ জামাতের সম্মেলনেই ধরা পড়েছিল জামাতের বেশ কিছু লোক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। তার পরও ভারতে দিব্যি তারা ঢুকে গেল, নিজামুদ্দিন থানার পাশেই এক মসজিদে এক হাজারেরও বেশি লোকের তিন দিনব্যাপী সমাবেশ হয়ে গেল! পুলিশের চোখের সামনে এই সম্মেলন করা কী করে সম্ভব হয়েছিল আমি জানি না। তাবলিগ জামাতের গুরু মোহাম্মদ সাদ আশ্বাস দিয়েছিলেন মসজিদে করোনা ঢুকবে না, ঢুকলে আল্লাহই করোনা থেকে বাঁচাবে। ধর্মান্ধরা তাঁর ওই কথা একশ’ ভাগ বিশ্বাস করেছিল। তারপর যখন শরীরে করোনা ধরা পড়লো, হাসপাতালে যেতে হলো তাদের, কোয়ারেন্টিন করতে হলো। ৩০০ বা ৪০০ লোক সুস্থ হয়ে উঠেছে। যারা সুস্থ হয়ে উঠেছে, তারা খুব ভালো একটি কাজ করছে, তারা হাসপাতালে রক্ত দান করছে, ঠিক রক্ত নয়, রক্তের প্লাজমা। রক্তের তরল অংশকেই বলে প্লাজমা, আর এই প্লাজমাতেই থাকে এন্টিবডি। এই এন্টিবডি এই মুহূর্তে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মুমূর্ষু রোগীদের বাঁচানোর জন্য ভীষণই প্রয়োজন। প্লাজমার এন্টিবডিই করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ভ্যাক্সিন বা টীকা হাতে এসে গেলে এন্টিবডির দরকার পড়বে না। কিন্তু যতদিন না ভ্যাক্সিন আসছে, ততদিন এই এন্টিবডিই ভরসা। তাবলিগ জামাতের দেওয়া প্লাজমা গ্রহণ করে, সর্বশেষ সংবাদ, কিছু রোগী সুস্থ হয়ে উঠেছে।

এখন প্রশ্ন হলো, তাবলিগ জামাতকে যারা ঘৃণা করতো, তারা কি এখনও ঘৃণাই করতে থাকবে? আমার কথা বলতে পারি, আমি তাদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে হলেও তাদের এই রক্ত দেওয়ার উদ্যোগকে সাধুবাদ না দিয়ে পারিনি। বিপদে পড়েই হয়তো তারা রক্ত দান করে পিঠ বাঁচাতে চাইছে। পেছনে তাদের যে কারণই থাকুক প্লাজমা দান করার, সেটা বড় নয়। যে ব্যাপারটা ঘটেছে সেটা বড়। দায়িত্বহীন কাজ করে মানুষকে করোনায় সংক্রামিত করে নিন্দে জুটেছিল তাদের, ভালো কাজ করলে লোকের বাহবাও এখন কামিয়েছে। নিন্দের চেয়ে বাহবা পেয়ে বা প্রশংসা পেয়ে তাদের নিশ্চয়ই ভালো লাগছে এখন।

স্বার্থপরের মতো নিজের বেহেস্ত আদায় করতে তারা মানব কল্যাণ বিরোধী কাজ করেছিল। সেই তারাই নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে অসুস্থ মানুষের চিকিৎসার জন্য প্লাজমা দান করছে। এর চেয়ে বড় ইবাদত আর কী হতে পারে! ধর্মের অপর নাম মনুষ্যত্ব হোক, সেই কত যুগ আগে বলেছিলাম। আজও ধর্মের সংগে মানবতার ফারাক ঘুচলো না। তাবলিগ জামাত শুধু নয়, সকল ধার্মিককে এটা বুঝতে হবে, মানবতার ওপরে আর কোনও ধর্ম নেই। মানুষ যত মানবিক হবে, তত মানুষের কথা ভাববে, মানুষকে অসুস্থতা থেকে অনাহার থেকে অনাচার থেকে বাঁচাবে, পশুপাখিকে কষ্ট যন্ত্রণা থেকে মুক্ত করবে, পৃথিবীকে প্রাণী জগতের বাসযোগ্য করবে।

অমুসলিমকে ঘৃণা করতে হবে, পরকালে সব অমুসলিমকে দোযখে নিক্ষেপ করা হবে, এইসব চিন্তাভাবনা দূর না করলে ভালো মানুষ হওয়া যায় না। ভালো মুসলমান হওয়ার চেয়ে ভালো মানুষ হওয়া অনেক বেশি জরুরি। ভালো মুসলমান হতে গিয়ে অনেকে কিন্তু আইসিস, বোকো হারাম, আল কায়দা, তালিবানের সদস্য হয়েছে। ভালো মানুষ ও পথ মাড়ায় না। ভালো মানুষ নারীদের সমানাধিকারে বিশ্বাস করে, সব ধর্মের সব বর্ণের সব শ্রেণির মানুষের মানবাধিকারে বিশ্বাস করে।

তাবলিগ জামাত নিঃসন্দেহে আমাকে শত্রু বলেই ভাবে। হয়তো তারা আমার ফাঁসি দাবি করে, আমার মুন্ডুও হয়তো চায়। কিন্তু প্লাজমা দানকারী তাবলিগ জামাতের সদস্যদের আমি স্যালুট করি। আশা করছি জামাতের আরও লোক শিখবে যে বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানোই সবচেয়ে বড় ধর্ম। আজ মানবপ্রজাতির ওপর নেমে এসেছে চরম দুর্যোগ, চলছে বিশ্বজুড়ে হাহাকার, প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে। এই দুর্যোগের সময় যারা নিজেদের পূর্ব নির্ধারিত সম্মেলন নিয়ে ব্যস্ত থেকেছে, অগুনতি মানুষের মৃত্যুতে যাদের কিছু যায় আসেনি, মানুষের কান্না, চোখের জল, হাহাকারের দিকে যারা ফিরেও তাকায়নি, যারা ব্যস্ত থেকেছে নিজের বেহেস্ত লাভের উদ্দেশে ওপরওয়ালাকে সুখী করতে, তারা সত্যিকার ধর্ম পালন করেনি। সত্যিকারের ধর্মে স্বার্থপরতা নেই, উদারতা আছে। সত্যিকার ধর্মে নিজের পরকালের আরাম আয়েশের ব্যবস্থা পাকা করা নেই, অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মহানুভবতা আছে। বহুকাল মানুষ হিংসে, ঘৃণা, জবরদখল, স্বার্থপরতাকে ধর্ম ভেবে এসেছে, এবার মনুষ্যত্ব আর মহানুভবতাকে ধর্ম বলে মানুক। করোনা তো গোটা বিশ্বকে পরিবর্তন করছে, মানুষকেও করুক। ধর্মের সংজ্ঞাও বদলে যাক। তাবলিগ জামাতও মানুষের শ্রদ্ধা পাওয়ার মতো কাজ শুরু করুক। শুধু রক্তদানের মধ্যেই যেন এ কাজ সীমাবদ্ধ না থাকে। তারা আধুনিক হাসপাতাল বানিয়ে দিক, যে হাসপাতালে মানুষ বিনে পয়সায় চিকিৎসা পাবে। প্রতি বছর দেশে দেশে সম্মেলন করার চেয়ে দেশে দেশে ল্যাব বানিয়ে দিক, যে ল্যাবে বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা হবে। অলৌকিকের চেয়ে লৌকিকের প্রয়োজন বেশি, তা বিশ্বাসী অবিশ্বাসী সকলেই মনে মনে জানি।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম
বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন
তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু
চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান
গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন
শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

৪০ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ