শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

মানবতার সেবা করলে শত্রুকেও স্যালুট করবো

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মানবতার সেবা করলে শত্রুকেও স্যালুট করবো

ধর্মান্ধ লোকগুলো চিরকালই বড় স্বার্থপর। সব ধর্মের অন্ধদের কথা বলছি। তারা শুধু সেই কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকতে চায়, যে কাজগুলো করলে, তাদের বিশ্বাস তারা পরকালে অনন্তকাল সুখ ভোগ করবে, অথবা চমৎকার পুনর্জীবন পাবে, অথবা নির্বাণ লাভ করবে। ধর্মান্ধদের ধনসম্পদ মন্দির মসজিদ বা প্রার্থনালয়ের পেছনে ব্যয় হয়। নিজের কল্পিত আখের গোছানো ছাড়া পৃথিবীর অন্য কোনও গুরুতর সমস্যা নিয়ে তারা চিন্তিত নয় মোটেও।

মধ্যযুগে যখন ইউরোপে গির্জার শাসন চলতো, সেই যুগকে বলা হয় অন্ধকার যুগ। গির্জার অন্যায় অত্যাচারে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে রাষ্ট্রের শাসনভার গির্জার কাছ থেকে কেড়ে নিয়েছিল। ধর্ম যখন সভ্য সমাজে ক্রমশ অপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠতে লাগলো, গির্জা তখন অবিশ্বাসীদের এবং ঈশ্বরের নিন্দুকদের হত্যা করার অসহিষ্ণু সংকল্প থেকে সরে এলো, তারা গৃহহীনকে আশ্রয় দিতে লাগলো, ক্ষুধার্তদের খাবার দিতে লাগলো, তৃষ্ণার্তকে জল পান করাতে লাগলো-এই সেবামূলক কাজ করেই তারা সমাজে ধীরে ধীরে প্রয়োজনীয় হয়ে উঠলো।

যখন সকলের ঘরে থাকার কথা, যখন করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে ভারতের দোকানপাট স্কুল কলেজ সব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, যখন মানুষের মধ্যে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে গেছে, যে কোনও রকম জমায়েত নিষিদ্ধ যখন, তখন ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এবং এশিয়ার করোনা-আক্রান্ত দেশ থেকে তাবলিগ জামাতের সদস্যরা দিল্লির নিজামুদ্দিনে এসে হাজার লোকের সম্মেলন করেছিল। সম্মেলন শেষে মানুষ ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা দেশে। এদের অনেকের শরীরেই ছিল করোনাভাইরাস, যে ভাইরাস ভয়ংকর সংক্রামক, যে ভাইরাস দ্বারা তারা অন্তত এক হাজার মানুষকে সংক্রামিত করেছে। এই খবর যখন জানাজানি হলো, কট্টর হিন্দুদের মধ্যে যারা মুসলিম-বিরোধী তারা এমনই ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলো যে বলতে লাগলো মুসলিমরা জেনে বুঝেই ভারতের মানুষকে সংক্রামিত করেছে। ঘৃণা ছড়িয়ে পড়তে লাগলো অরণ্যের আগুনের মতো। তাবলিগ জামাতের লোকদের মানুষ ডাকতে শুরু করলো ‘ভাইরাস’ বলে, ওদের কাজকে বলতে লাগলো ‘করোনাজিহাদ’। কিছু প্রচার মাধ্যমও দিনভর বলতে শুরু করলো তাবলিগ জামাত অমুসলিম নাগরিককে সংক্রামিত করার অসৎ উদ্দেশে এক রাজ্য থেকে আরেক রাজ্যে গিয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে তাবলিগ জামাতের কর্মকা- পছন্দ করি না, আমি মনে করি ১৪০০ বছর আগের আরবীয় জীবনধারা এই একবিংশ শতাব্দীতে অনুসরণ করার সিদ্ধান্ত একেবারেই যুক্তিহীন সিদ্ধান্ত। কিন্তু তাবলিগ জামাতের সদস্যরা জেনে বুঝে শরীরে ভাইরাস বহন করেছে ভারতের লোকদের সংক্রামিত করার জন্য, এ আমি বিশ্বাস করি না। মালয়েশিয়ায় তাবলিগ জামাতের সম্মেলনেই ধরা পড়েছিল জামাতের বেশ কিছু লোক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। তার পরও ভারতে দিব্যি তারা ঢুকে গেল, নিজামুদ্দিন থানার পাশেই এক মসজিদে এক হাজারেরও বেশি লোকের তিন দিনব্যাপী সমাবেশ হয়ে গেল! পুলিশের চোখের সামনে এই সম্মেলন করা কী করে সম্ভব হয়েছিল আমি জানি না। তাবলিগ জামাতের গুরু মোহাম্মদ সাদ আশ্বাস দিয়েছিলেন মসজিদে করোনা ঢুকবে না, ঢুকলে আল্লাহই করোনা থেকে বাঁচাবে। ধর্মান্ধরা তাঁর ওই কথা একশ’ ভাগ বিশ্বাস করেছিল। তারপর যখন শরীরে করোনা ধরা পড়লো, হাসপাতালে যেতে হলো তাদের, কোয়ারেন্টিন করতে হলো। ৩০০ বা ৪০০ লোক সুস্থ হয়ে উঠেছে। যারা সুস্থ হয়ে উঠেছে, তারা খুব ভালো একটি কাজ করছে, তারা হাসপাতালে রক্ত দান করছে, ঠিক রক্ত নয়, রক্তের প্লাজমা। রক্তের তরল অংশকেই বলে প্লাজমা, আর এই প্লাজমাতেই থাকে এন্টিবডি। এই এন্টিবডি এই মুহূর্তে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মুমূর্ষু রোগীদের বাঁচানোর জন্য ভীষণই প্রয়োজন। প্লাজমার এন্টিবডিই করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ভ্যাক্সিন বা টীকা হাতে এসে গেলে এন্টিবডির দরকার পড়বে না। কিন্তু যতদিন না ভ্যাক্সিন আসছে, ততদিন এই এন্টিবডিই ভরসা। তাবলিগ জামাতের দেওয়া প্লাজমা গ্রহণ করে, সর্বশেষ সংবাদ, কিছু রোগী সুস্থ হয়ে উঠেছে।

এখন প্রশ্ন হলো, তাবলিগ জামাতকে যারা ঘৃণা করতো, তারা কি এখনও ঘৃণাই করতে থাকবে? আমার কথা বলতে পারি, আমি তাদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে হলেও তাদের এই রক্ত দেওয়ার উদ্যোগকে সাধুবাদ না দিয়ে পারিনি। বিপদে পড়েই হয়তো তারা রক্ত দান করে পিঠ বাঁচাতে চাইছে। পেছনে তাদের যে কারণই থাকুক প্লাজমা দান করার, সেটা বড় নয়। যে ব্যাপারটা ঘটেছে সেটা বড়। দায়িত্বহীন কাজ করে মানুষকে করোনায় সংক্রামিত করে নিন্দে জুটেছিল তাদের, ভালো কাজ করলে লোকের বাহবাও এখন কামিয়েছে। নিন্দের চেয়ে বাহবা পেয়ে বা প্রশংসা পেয়ে তাদের নিশ্চয়ই ভালো লাগছে এখন।

স্বার্থপরের মতো নিজের বেহেস্ত আদায় করতে তারা মানব কল্যাণ বিরোধী কাজ করেছিল। সেই তারাই নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে অসুস্থ মানুষের চিকিৎসার জন্য প্লাজমা দান করছে। এর চেয়ে বড় ইবাদত আর কী হতে পারে! ধর্মের অপর নাম মনুষ্যত্ব হোক, সেই কত যুগ আগে বলেছিলাম। আজও ধর্মের সংগে মানবতার ফারাক ঘুচলো না। তাবলিগ জামাত শুধু নয়, সকল ধার্মিককে এটা বুঝতে হবে, মানবতার ওপরে আর কোনও ধর্ম নেই। মানুষ যত মানবিক হবে, তত মানুষের কথা ভাববে, মানুষকে অসুস্থতা থেকে অনাহার থেকে অনাচার থেকে বাঁচাবে, পশুপাখিকে কষ্ট যন্ত্রণা থেকে মুক্ত করবে, পৃথিবীকে প্রাণী জগতের বাসযোগ্য করবে।

অমুসলিমকে ঘৃণা করতে হবে, পরকালে সব অমুসলিমকে দোযখে নিক্ষেপ করা হবে, এইসব চিন্তাভাবনা দূর না করলে ভালো মানুষ হওয়া যায় না। ভালো মুসলমান হওয়ার চেয়ে ভালো মানুষ হওয়া অনেক বেশি জরুরি। ভালো মুসলমান হতে গিয়ে অনেকে কিন্তু আইসিস, বোকো হারাম, আল কায়দা, তালিবানের সদস্য হয়েছে। ভালো মানুষ ও পথ মাড়ায় না। ভালো মানুষ নারীদের সমানাধিকারে বিশ্বাস করে, সব ধর্মের সব বর্ণের সব শ্রেণির মানুষের মানবাধিকারে বিশ্বাস করে।

তাবলিগ জামাত নিঃসন্দেহে আমাকে শত্রু বলেই ভাবে। হয়তো তারা আমার ফাঁসি দাবি করে, আমার মুন্ডুও হয়তো চায়। কিন্তু প্লাজমা দানকারী তাবলিগ জামাতের সদস্যদের আমি স্যালুট করি। আশা করছি জামাতের আরও লোক শিখবে যে বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানোই সবচেয়ে বড় ধর্ম। আজ মানবপ্রজাতির ওপর নেমে এসেছে চরম দুর্যোগ, চলছে বিশ্বজুড়ে হাহাকার, প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে। এই দুর্যোগের সময় যারা নিজেদের পূর্ব নির্ধারিত সম্মেলন নিয়ে ব্যস্ত থেকেছে, অগুনতি মানুষের মৃত্যুতে যাদের কিছু যায় আসেনি, মানুষের কান্না, চোখের জল, হাহাকারের দিকে যারা ফিরেও তাকায়নি, যারা ব্যস্ত থেকেছে নিজের বেহেস্ত লাভের উদ্দেশে ওপরওয়ালাকে সুখী করতে, তারা সত্যিকার ধর্ম পালন করেনি। সত্যিকারের ধর্মে স্বার্থপরতা নেই, উদারতা আছে। সত্যিকার ধর্মে নিজের পরকালের আরাম আয়েশের ব্যবস্থা পাকা করা নেই, অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মহানুভবতা আছে। বহুকাল মানুষ হিংসে, ঘৃণা, জবরদখল, স্বার্থপরতাকে ধর্ম ভেবে এসেছে, এবার মনুষ্যত্ব আর মহানুভবতাকে ধর্ম বলে মানুক। করোনা তো গোটা বিশ্বকে পরিবর্তন করছে, মানুষকেও করুক। ধর্মের সংজ্ঞাও বদলে যাক। তাবলিগ জামাতও মানুষের শ্রদ্ধা পাওয়ার মতো কাজ শুরু করুক। শুধু রক্তদানের মধ্যেই যেন এ কাজ সীমাবদ্ধ না থাকে। তারা আধুনিক হাসপাতাল বানিয়ে দিক, যে হাসপাতালে মানুষ বিনে পয়সায় চিকিৎসা পাবে। প্রতি বছর দেশে দেশে সম্মেলন করার চেয়ে দেশে দেশে ল্যাব বানিয়ে দিক, যে ল্যাবে বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা হবে। অলৌকিকের চেয়ে লৌকিকের প্রয়োজন বেশি, তা বিশ্বাসী অবিশ্বাসী সকলেই মনে মনে জানি।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল

পেছনের পৃষ্ঠা