শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

মানবতার সেবা করলে শত্রুকেও স্যালুট করবো

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মানবতার সেবা করলে শত্রুকেও স্যালুট করবো

ধর্মান্ধ লোকগুলো চিরকালই বড় স্বার্থপর। সব ধর্মের অন্ধদের কথা বলছি। তারা শুধু সেই কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকতে চায়, যে কাজগুলো করলে, তাদের বিশ্বাস তারা পরকালে অনন্তকাল সুখ ভোগ করবে, অথবা চমৎকার পুনর্জীবন পাবে, অথবা নির্বাণ লাভ করবে। ধর্মান্ধদের ধনসম্পদ মন্দির মসজিদ বা প্রার্থনালয়ের পেছনে ব্যয় হয়। নিজের কল্পিত আখের গোছানো ছাড়া পৃথিবীর অন্য কোনও গুরুতর সমস্যা নিয়ে তারা চিন্তিত নয় মোটেও।

মধ্যযুগে যখন ইউরোপে গির্জার শাসন চলতো, সেই যুগকে বলা হয় অন্ধকার যুগ। গির্জার অন্যায় অত্যাচারে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে রাষ্ট্রের শাসনভার গির্জার কাছ থেকে কেড়ে নিয়েছিল। ধর্ম যখন সভ্য সমাজে ক্রমশ অপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠতে লাগলো, গির্জা তখন অবিশ্বাসীদের এবং ঈশ্বরের নিন্দুকদের হত্যা করার অসহিষ্ণু সংকল্প থেকে সরে এলো, তারা গৃহহীনকে আশ্রয় দিতে লাগলো, ক্ষুধার্তদের খাবার দিতে লাগলো, তৃষ্ণার্তকে জল পান করাতে লাগলো-এই সেবামূলক কাজ করেই তারা সমাজে ধীরে ধীরে প্রয়োজনীয় হয়ে উঠলো।

যখন সকলের ঘরে থাকার কথা, যখন করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে ভারতের দোকানপাট স্কুল কলেজ সব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, যখন মানুষের মধ্যে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে গেছে, যে কোনও রকম জমায়েত নিষিদ্ধ যখন, তখন ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এবং এশিয়ার করোনা-আক্রান্ত দেশ থেকে তাবলিগ জামাতের সদস্যরা দিল্লির নিজামুদ্দিনে এসে হাজার লোকের সম্মেলন করেছিল। সম্মেলন শেষে মানুষ ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা দেশে। এদের অনেকের শরীরেই ছিল করোনাভাইরাস, যে ভাইরাস ভয়ংকর সংক্রামক, যে ভাইরাস দ্বারা তারা অন্তত এক হাজার মানুষকে সংক্রামিত করেছে। এই খবর যখন জানাজানি হলো, কট্টর হিন্দুদের মধ্যে যারা মুসলিম-বিরোধী তারা এমনই ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলো যে বলতে লাগলো মুসলিমরা জেনে বুঝেই ভারতের মানুষকে সংক্রামিত করেছে। ঘৃণা ছড়িয়ে পড়তে লাগলো অরণ্যের আগুনের মতো। তাবলিগ জামাতের লোকদের মানুষ ডাকতে শুরু করলো ‘ভাইরাস’ বলে, ওদের কাজকে বলতে লাগলো ‘করোনাজিহাদ’। কিছু প্রচার মাধ্যমও দিনভর বলতে শুরু করলো তাবলিগ জামাত অমুসলিম নাগরিককে সংক্রামিত করার অসৎ উদ্দেশে এক রাজ্য থেকে আরেক রাজ্যে গিয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে তাবলিগ জামাতের কর্মকা- পছন্দ করি না, আমি মনে করি ১৪০০ বছর আগের আরবীয় জীবনধারা এই একবিংশ শতাব্দীতে অনুসরণ করার সিদ্ধান্ত একেবারেই যুক্তিহীন সিদ্ধান্ত। কিন্তু তাবলিগ জামাতের সদস্যরা জেনে বুঝে শরীরে ভাইরাস বহন করেছে ভারতের লোকদের সংক্রামিত করার জন্য, এ আমি বিশ্বাস করি না। মালয়েশিয়ায় তাবলিগ জামাতের সম্মেলনেই ধরা পড়েছিল জামাতের বেশ কিছু লোক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। তার পরও ভারতে দিব্যি তারা ঢুকে গেল, নিজামুদ্দিন থানার পাশেই এক মসজিদে এক হাজারেরও বেশি লোকের তিন দিনব্যাপী সমাবেশ হয়ে গেল! পুলিশের চোখের সামনে এই সম্মেলন করা কী করে সম্ভব হয়েছিল আমি জানি না। তাবলিগ জামাতের গুরু মোহাম্মদ সাদ আশ্বাস দিয়েছিলেন মসজিদে করোনা ঢুকবে না, ঢুকলে আল্লাহই করোনা থেকে বাঁচাবে। ধর্মান্ধরা তাঁর ওই কথা একশ’ ভাগ বিশ্বাস করেছিল। তারপর যখন শরীরে করোনা ধরা পড়লো, হাসপাতালে যেতে হলো তাদের, কোয়ারেন্টিন করতে হলো। ৩০০ বা ৪০০ লোক সুস্থ হয়ে উঠেছে। যারা সুস্থ হয়ে উঠেছে, তারা খুব ভালো একটি কাজ করছে, তারা হাসপাতালে রক্ত দান করছে, ঠিক রক্ত নয়, রক্তের প্লাজমা। রক্তের তরল অংশকেই বলে প্লাজমা, আর এই প্লাজমাতেই থাকে এন্টিবডি। এই এন্টিবডি এই মুহূর্তে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মুমূর্ষু রোগীদের বাঁচানোর জন্য ভীষণই প্রয়োজন। প্লাজমার এন্টিবডিই করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ভ্যাক্সিন বা টীকা হাতে এসে গেলে এন্টিবডির দরকার পড়বে না। কিন্তু যতদিন না ভ্যাক্সিন আসছে, ততদিন এই এন্টিবডিই ভরসা। তাবলিগ জামাতের দেওয়া প্লাজমা গ্রহণ করে, সর্বশেষ সংবাদ, কিছু রোগী সুস্থ হয়ে উঠেছে।

এখন প্রশ্ন হলো, তাবলিগ জামাতকে যারা ঘৃণা করতো, তারা কি এখনও ঘৃণাই করতে থাকবে? আমার কথা বলতে পারি, আমি তাদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে হলেও তাদের এই রক্ত দেওয়ার উদ্যোগকে সাধুবাদ না দিয়ে পারিনি। বিপদে পড়েই হয়তো তারা রক্ত দান করে পিঠ বাঁচাতে চাইছে। পেছনে তাদের যে কারণই থাকুক প্লাজমা দান করার, সেটা বড় নয়। যে ব্যাপারটা ঘটেছে সেটা বড়। দায়িত্বহীন কাজ করে মানুষকে করোনায় সংক্রামিত করে নিন্দে জুটেছিল তাদের, ভালো কাজ করলে লোকের বাহবাও এখন কামিয়েছে। নিন্দের চেয়ে বাহবা পেয়ে বা প্রশংসা পেয়ে তাদের নিশ্চয়ই ভালো লাগছে এখন।

স্বার্থপরের মতো নিজের বেহেস্ত আদায় করতে তারা মানব কল্যাণ বিরোধী কাজ করেছিল। সেই তারাই নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে অসুস্থ মানুষের চিকিৎসার জন্য প্লাজমা দান করছে। এর চেয়ে বড় ইবাদত আর কী হতে পারে! ধর্মের অপর নাম মনুষ্যত্ব হোক, সেই কত যুগ আগে বলেছিলাম। আজও ধর্মের সংগে মানবতার ফারাক ঘুচলো না। তাবলিগ জামাত শুধু নয়, সকল ধার্মিককে এটা বুঝতে হবে, মানবতার ওপরে আর কোনও ধর্ম নেই। মানুষ যত মানবিক হবে, তত মানুষের কথা ভাববে, মানুষকে অসুস্থতা থেকে অনাহার থেকে অনাচার থেকে বাঁচাবে, পশুপাখিকে কষ্ট যন্ত্রণা থেকে মুক্ত করবে, পৃথিবীকে প্রাণী জগতের বাসযোগ্য করবে।

অমুসলিমকে ঘৃণা করতে হবে, পরকালে সব অমুসলিমকে দোযখে নিক্ষেপ করা হবে, এইসব চিন্তাভাবনা দূর না করলে ভালো মানুষ হওয়া যায় না। ভালো মুসলমান হওয়ার চেয়ে ভালো মানুষ হওয়া অনেক বেশি জরুরি। ভালো মুসলমান হতে গিয়ে অনেকে কিন্তু আইসিস, বোকো হারাম, আল কায়দা, তালিবানের সদস্য হয়েছে। ভালো মানুষ ও পথ মাড়ায় না। ভালো মানুষ নারীদের সমানাধিকারে বিশ্বাস করে, সব ধর্মের সব বর্ণের সব শ্রেণির মানুষের মানবাধিকারে বিশ্বাস করে।

তাবলিগ জামাত নিঃসন্দেহে আমাকে শত্রু বলেই ভাবে। হয়তো তারা আমার ফাঁসি দাবি করে, আমার মুন্ডুও হয়তো চায়। কিন্তু প্লাজমা দানকারী তাবলিগ জামাতের সদস্যদের আমি স্যালুট করি। আশা করছি জামাতের আরও লোক শিখবে যে বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানোই সবচেয়ে বড় ধর্ম। আজ মানবপ্রজাতির ওপর নেমে এসেছে চরম দুর্যোগ, চলছে বিশ্বজুড়ে হাহাকার, প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে। এই দুর্যোগের সময় যারা নিজেদের পূর্ব নির্ধারিত সম্মেলন নিয়ে ব্যস্ত থেকেছে, অগুনতি মানুষের মৃত্যুতে যাদের কিছু যায় আসেনি, মানুষের কান্না, চোখের জল, হাহাকারের দিকে যারা ফিরেও তাকায়নি, যারা ব্যস্ত থেকেছে নিজের বেহেস্ত লাভের উদ্দেশে ওপরওয়ালাকে সুখী করতে, তারা সত্যিকার ধর্ম পালন করেনি। সত্যিকারের ধর্মে স্বার্থপরতা নেই, উদারতা আছে। সত্যিকার ধর্মে নিজের পরকালের আরাম আয়েশের ব্যবস্থা পাকা করা নেই, অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মহানুভবতা আছে। বহুকাল মানুষ হিংসে, ঘৃণা, জবরদখল, স্বার্থপরতাকে ধর্ম ভেবে এসেছে, এবার মনুষ্যত্ব আর মহানুভবতাকে ধর্ম বলে মানুক। করোনা তো গোটা বিশ্বকে পরিবর্তন করছে, মানুষকেও করুক। ধর্মের সংজ্ঞাও বদলে যাক। তাবলিগ জামাতও মানুষের শ্রদ্ধা পাওয়ার মতো কাজ শুরু করুক। শুধু রক্তদানের মধ্যেই যেন এ কাজ সীমাবদ্ধ না থাকে। তারা আধুনিক হাসপাতাল বানিয়ে দিক, যে হাসপাতালে মানুষ বিনে পয়সায় চিকিৎসা পাবে। প্রতি বছর দেশে দেশে সম্মেলন করার চেয়ে দেশে দেশে ল্যাব বানিয়ে দিক, যে ল্যাবে বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা হবে। অলৌকিকের চেয়ে লৌকিকের প্রয়োজন বেশি, তা বিশ্বাসী অবিশ্বাসী সকলেই মনে মনে জানি।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম