শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২০

করোনাভাইরাস ও প্রাইমারি কালচার

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস ও প্রাইমারি কালচার

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে এ পর্যন্ত কার্যকর কোনো প্রতিষেধক আবিষ্কৃত হয়নি। ফলে সাবান দিয়ে বারবার হাত ধোয়াকেই প্রধান প্রতিরোধক মনে করা হচ্ছে। পশ্চিমা দেশে এটাকে সচেতনতার প্রাথমিক দিক ধরা হয়। কিন্তু অনুন্নত বিশ্বে এটাকে শেখানোর জন্য ‘হাত ধোওয়া’ দিবস রয়েছে। সংস্কৃতির এ রকম বহু ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয় আছে যেগুলোকে ‘প্রাইমারি কালচার’ নামে অভিহিত করা যায়। যেমন যেখানে-সেখানে কফ-থুথু না ফেলা, হাঁচি-কাশি দেওয়ার সময় নাকে রুমাল চেপে ধরা, ময়লা-আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা, কথা বলার আগে অনুমতি নেওয়া, কিউ রক্ষা করে যানবাহনে ওঠানামা করা ইত্যাদি। এসব প্রাইমারি কালচার চালুর পেছনে রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। এখানে হাত ধোয়ার ঘটনাটি প্রাসঙ্গিক হবে। জীবাণু সম্পর্কে উনিশ শতকেও মানুষের মনে তেমন কোনো ধারণা ছিল না। সে সময় বাড়ির চেয়ে হাসপাতালেই মৃত্যুর হার ছিল বেশি। হাঙ্গেরির চিকিৎসক ইগনাজ সেমেলওয়েজ বিষয়টি প্রথম লক্ষ্য করেন। তিনি ১৮৪৪ থেকে ১৮৪৮ সাল পর্যন্ত ভিয়েনা জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক ছিলেন। হাসপাতালে প্রসূতি মাতার মৃত্যু, সাধারণ জ্বর-কাশিতে মানুষের মৃত্যু, এসব দেখে মর্মাহত হন। তিনি হাসপাতালে পরিচ্ছন্নতার ওপর গুরুত্ব দেন। এটি ব্যয়সাধ্য হওয়ায় তিনি গুরুত্ব দেন হাত ধোয়ার ওপর। তিনি ধাত্রীমাতাদের অ্যান্টিসেপটিক সলিউশন ব্যবহারের জন্য নির্দেশনা দেন। ফলে অবিশ্বাস্যভাবে প্রসূতি বিভাগের মৃত্যুর হার প্রতি হাজারে ১০০ থেকে নেমে ১২ দশমিক ৭ শতাংশে আসে। কিন্তু সেমেলওয়েজের হাত ধোয়া পদ্ধতি অন্য চিকিৎসকরা স্বচ্ছন্দে মেনে নিতে রাজি হন না। তারা বলতে থাকেন, সেমেলওয়েজ নিজের সিদ্ধান্ত অন্যদের ওপর জোর করে চাপিয়ে দিতে চাচ্ছেন। তিনি তার আবিষ্কারের স্বীকৃতি না পেয়ে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন এবং আলঝেইমার্স রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। যদিও তার মৃত্যুর পর ভিয়েনায় তার নামে নারীদের জন্য একটি ক্লিনিক নির্মাণ করা হয় (আরফাতুন নাবিলা তার ‘হাত ধুলে বাঁচবে জীবন বলেছিলেন যিনি’ কলামে এ বিষয়ে বিস্তারিত লিখেছেন)। বর্তমান করোনাভাইরাস বিস্তারের কারণে সারা বিশ্ব কম্পমান। এখন পর্যন্ত এর বিরুদ্ধে কার্যকর ভ্যাকসিন আবিষ্কারে বিজ্ঞানীরা কোনো আশার বাণী শোনাতে পারছেন না। তাদের অনেকেই মনে করেন, টিকা আবিষ্কারে কমপক্ষে এক থেকে দেড় বছর লাগবে। সেজন্য বহু দেশ লকডাউন ঘোষণা করেছে। ঘরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়া নিষিদ্ধ করেছে এবং মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মজার বিষয় হলো, যেসব দেশ থেকে প্রাইমারি কালচারের উৎপত্তি হয়েছে সেসব দেশেই প্রাইমারি কালচার ভঙ্গের ঘটনা ঘটেছে বেশি। যেমন ইতালি ও স্পেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা হয়নি, বিভিন্ন বারে হৈ-হুল্লোড়ের অভিযোগ রয়েছে, গির্জায় বেশি লোক সমবেত হয়ে প্রার্থনা করেছে ইত্যাদি। প্রতিটি ধর্মেই প্রাইমারি কালচার রক্ষার কথা বলা আছে। তবে রেনেসাঁ-পরবর্তী সময়ে প্রাইমারি কালচারের সঙ্গে বিজ্ঞান যুক্ত হওয়ায় বিষয়টি সর্বজনীন হয়ে পড়ে। যেমন আহারের পর দাঁত পরিষ্কার করা, নখ কাটা, সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে খাবার গ্রহণ করা, স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট ব্যবহার করা- এসব বিষয় নিয়ে আর বিতর্ক নেই। একইভাবে উন্নত বিশ্ব প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষার বিষয়ে একমত হলেও তাদের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না। যেহেতু পুঁজিবাদী অর্থনীতি মুনাফাকেই প্রাধান্য দেয় বেশি; সেখানে পরিবেশ রক্ষা হলো কিনা, শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষা হলো কিনা, ইত্যাদি বিবেচনায় নেওয়া হয় না। সন্দেহ নেই, একটি দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা সে দেশের সংস্কৃতি নির্ধারণ করে। তবে ইউরোপিয়ান দেশসমূহের অর্থনীতিতে কিছু কল্যাণকর নীতি বহাল থাকায় (সমাজতন্ত্রের বিকল্প হিসেবে) সেসব দেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সম্মিলিত প্রচেষ্টা লক্ষণীয়। বর্তমান চীন পুঁজিবাদী বাজার অর্থনীতিতে বিশ্বাসী হলেও সেখানে নেতৃত্বে রয়েছে কমিউনিস্ট পার্টি। ফলে সেখানকার জনগণ শৃঙ্খলা রক্ষা করে চলেছে এবং দ্রুত ভাইরাস বিস্তার রোধ করতে সক্ষম হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিপক্ষ চীন। অনেকে সন্দেহ করছে চীনের উহানের ল্যাবরেটরিতে কভিড-১৯ নামক ভাইরাসের জন্ম ঘটেছে। তারা আত্মরক্ষার জন্য হোক, কিংবা প্রতিপক্ষকে আক্রমণের কারণেই হোক ভাইরাস নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছিল (উল্লেখ্য, উন্নত বিশ্বের সব দেশেই ভাইরাস নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়)। চীন প্রথম থেকেই বিভিন্ন তথ্য গোপন করছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুমকি দিয়ে বলেছেন, ‘পৃথিবীর এত দেশ থাকতে উহান থেকে কেন ভাইরাস ছড়াল, তা চীনকে জবাবদিহি করতে হবে।’ এতেই চীন তার আগের বক্তব্য থেকে সরে এসে বলেছে, উহানে মৃত্যুহার বেশি ছিল। আগে তারা বলেছে, সেখানে মৃত্যুর সংখ্যা ১ হাজার ২৯০ জন; এখন বলছে, উহানে মোট মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ৮৬৯। সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে আক্রান্তের হার বেশি। তারা এটি মোকাবিলা করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র হলো অভিবাসীদের দেশ (সেজন্য কেউ কেউ দেশটিকে হিউম্যান মিউজিয়াম বলে)। সেখানে সাংবিধানিকভাবে ব্যক্তিস্বাধীনতা দেওয়া আছে। সরকার ইচ্ছা করলেই জনগণকে ঘরে আবদ্ধ রাখতে পারে না। সেখানকার অধিবাসীরা বিভিন্ন দেশের ও বিভিন্ন সংস্কৃতির হওয়ায় সরকারের আহ্বানও বুঝতে বিলম্ব করে। তারা শুরুতে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলেনি। সে কারণে রোগটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। বাংলাদেশ একটি ঘনবসতিপূর্ণ দেশ, এ দেশেও আক্রান্তের হার আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেজন্য সরকারি ছুটি ৫ মে পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। কিন্তু বহু জায়গায় লকডাউন উপেক্ষা করে মানুষ বাড়ি থেকে বের হচ্ছে এবং সামাজিক দূরত্ব রক্ষা করে চলছে না। সরকারের দেওয়া ত্রাণ সুষ্ঠুভাবে বিতরণ হচ্ছে না। বহু জায়গায় ত্রাণ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ আসছে। কয়েকজন জনপ্রতিনিধিকে গ্রেফতারের ঘটনা ঘটছে। বাংলাদেশে দীর্ঘদিন গণতান্ত্রিক শাসনের অনুপস্থিতি থাকায় সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রাতিষ্ঠানিকতা লাভ করেনি। একই কারণে স্থানীয় সরকারও গড়ে ওঠেনি। সঠিকভাবে স্থানীয় সরকার গড়ে না ওঠায় তারা জনগণের আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হচ্ছে। তাই আশা করা যায়, করোনাভাইরাসের কারণে বিপর্যস্ত পৃথিবীর মানুষ নতুনভাবে শিক্ষা নিয়ে প্রকৃতির বিরুদ্ধে তাদের যাবতীয় কর্মকা- পরিহার করবে। তারা অসুস্থ প্রতিযোগিতা পরিহার করে প্রকৃতি রক্ষা করেই উন্নয়ন- এ নীতি গ্রহণ করবে। সাম্যের পৃথিবী গড়ে তোলার জন্য রাজনীতিবিদরা তাদের অর্থনৈতিক নীতিরও পরিবর্তন আনবেন।

 

লেখক : পরিচালক, প্রাইমারি কালচার ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (পিসিডিসি)।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

১০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে