শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২০

করোনাভাইরাস ও প্রাইমারি কালচার

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস ও প্রাইমারি কালচার

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে এ পর্যন্ত কার্যকর কোনো প্রতিষেধক আবিষ্কৃত হয়নি। ফলে সাবান দিয়ে বারবার হাত ধোয়াকেই প্রধান প্রতিরোধক মনে করা হচ্ছে। পশ্চিমা দেশে এটাকে সচেতনতার প্রাথমিক দিক ধরা হয়। কিন্তু অনুন্নত বিশ্বে এটাকে শেখানোর জন্য ‘হাত ধোওয়া’ দিবস রয়েছে। সংস্কৃতির এ রকম বহু ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয় আছে যেগুলোকে ‘প্রাইমারি কালচার’ নামে অভিহিত করা যায়। যেমন যেখানে-সেখানে কফ-থুথু না ফেলা, হাঁচি-কাশি দেওয়ার সময় নাকে রুমাল চেপে ধরা, ময়লা-আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা, কথা বলার আগে অনুমতি নেওয়া, কিউ রক্ষা করে যানবাহনে ওঠানামা করা ইত্যাদি। এসব প্রাইমারি কালচার চালুর পেছনে রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। এখানে হাত ধোয়ার ঘটনাটি প্রাসঙ্গিক হবে। জীবাণু সম্পর্কে উনিশ শতকেও মানুষের মনে তেমন কোনো ধারণা ছিল না। সে সময় বাড়ির চেয়ে হাসপাতালেই মৃত্যুর হার ছিল বেশি। হাঙ্গেরির চিকিৎসক ইগনাজ সেমেলওয়েজ বিষয়টি প্রথম লক্ষ্য করেন। তিনি ১৮৪৪ থেকে ১৮৪৮ সাল পর্যন্ত ভিয়েনা জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক ছিলেন। হাসপাতালে প্রসূতি মাতার মৃত্যু, সাধারণ জ্বর-কাশিতে মানুষের মৃত্যু, এসব দেখে মর্মাহত হন। তিনি হাসপাতালে পরিচ্ছন্নতার ওপর গুরুত্ব দেন। এটি ব্যয়সাধ্য হওয়ায় তিনি গুরুত্ব দেন হাত ধোয়ার ওপর। তিনি ধাত্রীমাতাদের অ্যান্টিসেপটিক সলিউশন ব্যবহারের জন্য নির্দেশনা দেন। ফলে অবিশ্বাস্যভাবে প্রসূতি বিভাগের মৃত্যুর হার প্রতি হাজারে ১০০ থেকে নেমে ১২ দশমিক ৭ শতাংশে আসে। কিন্তু সেমেলওয়েজের হাত ধোয়া পদ্ধতি অন্য চিকিৎসকরা স্বচ্ছন্দে মেনে নিতে রাজি হন না। তারা বলতে থাকেন, সেমেলওয়েজ নিজের সিদ্ধান্ত অন্যদের ওপর জোর করে চাপিয়ে দিতে চাচ্ছেন। তিনি তার আবিষ্কারের স্বীকৃতি না পেয়ে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন এবং আলঝেইমার্স রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। যদিও তার মৃত্যুর পর ভিয়েনায় তার নামে নারীদের জন্য একটি ক্লিনিক নির্মাণ করা হয় (আরফাতুন নাবিলা তার ‘হাত ধুলে বাঁচবে জীবন বলেছিলেন যিনি’ কলামে এ বিষয়ে বিস্তারিত লিখেছেন)। বর্তমান করোনাভাইরাস বিস্তারের কারণে সারা বিশ্ব কম্পমান। এখন পর্যন্ত এর বিরুদ্ধে কার্যকর ভ্যাকসিন আবিষ্কারে বিজ্ঞানীরা কোনো আশার বাণী শোনাতে পারছেন না। তাদের অনেকেই মনে করেন, টিকা আবিষ্কারে কমপক্ষে এক থেকে দেড় বছর লাগবে। সেজন্য বহু দেশ লকডাউন ঘোষণা করেছে। ঘরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়া নিষিদ্ধ করেছে এবং মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মজার বিষয় হলো, যেসব দেশ থেকে প্রাইমারি কালচারের উৎপত্তি হয়েছে সেসব দেশেই প্রাইমারি কালচার ভঙ্গের ঘটনা ঘটেছে বেশি। যেমন ইতালি ও স্পেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা হয়নি, বিভিন্ন বারে হৈ-হুল্লোড়ের অভিযোগ রয়েছে, গির্জায় বেশি লোক সমবেত হয়ে প্রার্থনা করেছে ইত্যাদি। প্রতিটি ধর্মেই প্রাইমারি কালচার রক্ষার কথা বলা আছে। তবে রেনেসাঁ-পরবর্তী সময়ে প্রাইমারি কালচারের সঙ্গে বিজ্ঞান যুক্ত হওয়ায় বিষয়টি সর্বজনীন হয়ে পড়ে। যেমন আহারের পর দাঁত পরিষ্কার করা, নখ কাটা, সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে খাবার গ্রহণ করা, স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট ব্যবহার করা- এসব বিষয় নিয়ে আর বিতর্ক নেই। একইভাবে উন্নত বিশ্ব প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষার বিষয়ে একমত হলেও তাদের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না। যেহেতু পুঁজিবাদী অর্থনীতি মুনাফাকেই প্রাধান্য দেয় বেশি; সেখানে পরিবেশ রক্ষা হলো কিনা, শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষা হলো কিনা, ইত্যাদি বিবেচনায় নেওয়া হয় না। সন্দেহ নেই, একটি দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা সে দেশের সংস্কৃতি নির্ধারণ করে। তবে ইউরোপিয়ান দেশসমূহের অর্থনীতিতে কিছু কল্যাণকর নীতি বহাল থাকায় (সমাজতন্ত্রের বিকল্প হিসেবে) সেসব দেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সম্মিলিত প্রচেষ্টা লক্ষণীয়। বর্তমান চীন পুঁজিবাদী বাজার অর্থনীতিতে বিশ্বাসী হলেও সেখানে নেতৃত্বে রয়েছে কমিউনিস্ট পার্টি। ফলে সেখানকার জনগণ শৃঙ্খলা রক্ষা করে চলেছে এবং দ্রুত ভাইরাস বিস্তার রোধ করতে সক্ষম হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিপক্ষ চীন। অনেকে সন্দেহ করছে চীনের উহানের ল্যাবরেটরিতে কভিড-১৯ নামক ভাইরাসের জন্ম ঘটেছে। তারা আত্মরক্ষার জন্য হোক, কিংবা প্রতিপক্ষকে আক্রমণের কারণেই হোক ভাইরাস নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছিল (উল্লেখ্য, উন্নত বিশ্বের সব দেশেই ভাইরাস নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়)। চীন প্রথম থেকেই বিভিন্ন তথ্য গোপন করছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুমকি দিয়ে বলেছেন, ‘পৃথিবীর এত দেশ থাকতে উহান থেকে কেন ভাইরাস ছড়াল, তা চীনকে জবাবদিহি করতে হবে।’ এতেই চীন তার আগের বক্তব্য থেকে সরে এসে বলেছে, উহানে মৃত্যুহার বেশি ছিল। আগে তারা বলেছে, সেখানে মৃত্যুর সংখ্যা ১ হাজার ২৯০ জন; এখন বলছে, উহানে মোট মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ৮৬৯। সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে আক্রান্তের হার বেশি। তারা এটি মোকাবিলা করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র হলো অভিবাসীদের দেশ (সেজন্য কেউ কেউ দেশটিকে হিউম্যান মিউজিয়াম বলে)। সেখানে সাংবিধানিকভাবে ব্যক্তিস্বাধীনতা দেওয়া আছে। সরকার ইচ্ছা করলেই জনগণকে ঘরে আবদ্ধ রাখতে পারে না। সেখানকার অধিবাসীরা বিভিন্ন দেশের ও বিভিন্ন সংস্কৃতির হওয়ায় সরকারের আহ্বানও বুঝতে বিলম্ব করে। তারা শুরুতে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলেনি। সে কারণে রোগটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। বাংলাদেশ একটি ঘনবসতিপূর্ণ দেশ, এ দেশেও আক্রান্তের হার আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেজন্য সরকারি ছুটি ৫ মে পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। কিন্তু বহু জায়গায় লকডাউন উপেক্ষা করে মানুষ বাড়ি থেকে বের হচ্ছে এবং সামাজিক দূরত্ব রক্ষা করে চলছে না। সরকারের দেওয়া ত্রাণ সুষ্ঠুভাবে বিতরণ হচ্ছে না। বহু জায়গায় ত্রাণ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ আসছে। কয়েকজন জনপ্রতিনিধিকে গ্রেফতারের ঘটনা ঘটছে। বাংলাদেশে দীর্ঘদিন গণতান্ত্রিক শাসনের অনুপস্থিতি থাকায় সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রাতিষ্ঠানিকতা লাভ করেনি। একই কারণে স্থানীয় সরকারও গড়ে ওঠেনি। সঠিকভাবে স্থানীয় সরকার গড়ে না ওঠায় তারা জনগণের আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হচ্ছে। তাই আশা করা যায়, করোনাভাইরাসের কারণে বিপর্যস্ত পৃথিবীর মানুষ নতুনভাবে শিক্ষা নিয়ে প্রকৃতির বিরুদ্ধে তাদের যাবতীয় কর্মকা- পরিহার করবে। তারা অসুস্থ প্রতিযোগিতা পরিহার করে প্রকৃতি রক্ষা করেই উন্নয়ন- এ নীতি গ্রহণ করবে। সাম্যের পৃথিবী গড়ে তোলার জন্য রাজনীতিবিদরা তাদের অর্থনৈতিক নীতিরও পরিবর্তন আনবেন।

 

লেখক : পরিচালক, প্রাইমারি কালচার ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (পিসিডিসি)।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২
গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়
ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গাঁজাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে গাঁজাসহ গ্রেফতার ১

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এল ক্লাসিকোতে এমবাপ্পের পেনাল্টি মিস দেখে রিয়াল সমর্থকের মৃত্যু
এল ক্লাসিকোতে এমবাপ্পের পেনাল্টি মিস দেখে রিয়াল সমর্থকের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিমের তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বিশ্বের প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিমের তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও সচেতনতা ক্যাম্পেইন
ভালুকায় বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও সচেতনতা ক্যাম্পেইন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যানসার নিয়ে সর্বজনীন সচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ক্যানসার নিয়ে সর্বজনীন সচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক প্রশিক্ষণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক প্রশিক্ষণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব
সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়
অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মামলা তুলে না নিলে হত্যার হুমকি, আতঙ্কে বাদীর পরিবার
মামলা তুলে না নিলে হত্যার হুমকি, আতঙ্কে বাদীর পরিবার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার
আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি
চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি
ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু
গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার
সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা
যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু
একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ
রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত
চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে : রাবি উপাচার্য
শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে : রাবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক দল ও নেতাদের কাছে দায়িত্বশীল আচরণ গুরুত্বপূর্ণ’
‘রাজনৈতিক দল ও নেতাদের কাছে দায়িত্বশীল আচরণ গুরুত্বপূর্ণ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা