শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মে, ২০২০ আপডেট:

আর কতটা ধ্বংস হবে স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাত

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আর কতটা ধ্বংস হবে স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাত

একটা ভয়ের মাঝেই আছি। ছোটবেলায় শুনতাম মধ্যদুপুুরে জঙ্গলে তেঁতুল গাছের ধারেকাছে যাওয়া যাবে না। ভূত থাকে। গেলেই ভূত ঘাড় মটকে দেবে। কত দিন গোপনে তেঁতুল গাছের নিচে গিয়ে বসে থেকেছি ভূত দেখতে। পাইনি সেই ভূতের সন্ধান। বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে অমাবস্যা রাতে শ্মশানঘাটে গেছি প্রেতাত্মা দেখতে। পাইনি খুঁজে। পরীদের সন্ধানে হেঁটেছি পূর্ণিমা রাতে। কারও দেখা মেলেনি। এ কারণে ভয়ডরটা আমার কম। মিডিয়ায় কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে প্রভাবশালীদের হুমকি দেখেছি। এখনো দেখছি। কিন্তু ভয়টা আমাকে খুব কাবু করতে পারে না। সাহসটা পেয়েছি পারিবারিকভাবেই। মুক্তিযুদ্ধ করেছেন ভাই, মামা, খালাতো ভাই। শহীদ হয়েছেন ফুপাতো বোনের স্বামী। বারবার মৃত্যুর চেয়ে একবারে চলে যাওয়াই ভালো। কিন্তু সেই যাওয়াটা কীভাবে হবে চিন্তা এখন সেখানেই। করোনাকাল আমাদের ভয় ধরিয়ে দিয়েছে। ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাসের চ্যালেঞ্জে পড়েছি থাইল্যান্ড গিয়ে। সবাই মাস্ক পরে হাঁটছে। আমাকেও হাঁটতে হয়েছে। তারপর বাংলাদেশে এমন হবে সেই ভাবনা তখনো আসেনি। মার্চে সবকিছু বদলে গেল। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান বাতিল করলাম। কিন্তু শুরু থেকেই অফিস করছি। অফিসের বাইরেও বিভিন্ন মিটিংয়ে যোগ দিচ্ছি। বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছি মানুষের পাশে দাঁড়াতে। নিকটজনদের পাশে থাকতে। তার পরও আমার একটা ভয় কাজ করছে পরিবার-পরিজন নিয়ে। মায়ের বয়স ৯৬ বছর। তাঁর শরীরটা ভালো যাচ্ছে না। মুক্তিযোদ্ধা ভাইটির দুটি কিডনি বিকল। সপ্তাহে তিন দিন ডায়ালাইসিস করাতে হয়। তিনি ভয়ে ভয়ে হাসপাতালে যান। আরেক ভাই হার্টের রোগী। কিছুদিন আগে রিং বসিয়েছেন দ্বিতীয় দফা। মা অসুস্থ হলে ইউনাইটেডে এসে ভর্তি হতেন। কিন্তু এখন হাসপাতালে কীভাবে নিয়ে যাব? গেলে চিকিৎসা পাবেন তো? এক ধরনের উৎকণ্ঠা কাজ করে। এক ডাক্তার বন্ধু বললেন, আপনাকে এখন একদম অসুস্থ হওয়া যাবে না। শরীর খারাপ হলে টেলিমেডিসিন। সোজাসাপ্টা কথা। ডাক্তারদের মাঝেও উৎকণ্ঠা দেখি। ভয় দেখি। ডাক্তার হলেও সবাই তো মানুষ। শুরুতেই তাদের মধ্যে সঠিক আস্থাটা তৈরি করতে পারিনি আমরা। এন-৯৫ মাস্ক সরবরাহে হয়েছে বড় মাপের অনিয়ম। সেই অপকর্মের হোতাদের লালনপালন করা হচ্ছে। আর হুমকিতে রাখা হচ্ছে চিকিৎসকদের; যারা কথা বলছেন। না, কথা বলা যাবে না। তোমরা কথা বলতে পারবে না। বড় আজব একটা সময় পার করছি। কেউ অনিয়ম করলে কথা বলা যাবে না কেন? স্বাস্থ্য খাতে অন্যায়- চুপ থাকতে হবে কেন? চুপ করতে করতে আমাদের শেয়ারবাজার, ব্যাংক লুট হয়েছে। হলমার্কের সময় সতর্ক হলে এড়ানো যেত অনেক কিছুই।

সমাজ-সংস্কৃতির অনেক কিছু বদলে গেছে। চিরকাল মানুষ চুপ করে বসে থাকবে মনে করলে ভুল। কোনো কিছুই জবাবদিহির বাইরে নয়। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাতের অনিয়ম কোনোভাবে জবাবদিহির বাইরে থাকতে পারে না। সরকারকে শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে হবে। অর্থমন্ত্রীকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। খেলাপি টাকা ফিরিয়ে আনতে হবে ব্যাংকে। প্রয়োজনে এ টাকা যেতে পারে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় রাষ্ট্রীয় কোষাগারে। সাধারণ মানুষ সরকারের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। অন্যায় দীর্ঘমেয়াদে চলতে পারে না। চাল চোরদের বিরুদ্ধে সরকারের শক্ত অবস্থান প্রশংসিত হয়েছে। এখন দরকার স্বাস্থ্য খাত ও ব্যাংক নিয়ে কঠোর মনোভাব। বঙ্গবন্ধু দেশটা স্বাধীন করেছেন সোনার বাংলা গড়ে তোলার স্বপ্ন নিয়ে। চুরিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়ার জন্য নয়। আওয়ামী লীগের ভিতরে এখন নানা কিসিমের লোক ঢুকে গেছে। তাদের অনেকেই আছে সর্বনাশা খেলায়। এ খেলা সরকারের জন্য ইতিবাচক নয়। এই করোনাকালে পাবনা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আটক হলেন ছিনতাই করতে গিয়ে! আর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি আটক হলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নথি জালিয়াতি করতে গিয়ে! ওরা ছাত্রলীগে ঠাঁই পায় কী করে? বর্তমান সভাপতি আল নাহিয়ান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য ভালো কিছুর চেষ্টা করছেন। তাদের ভালো কাজ ধূলিসাৎ করার জন্য একটা-দুইটা খারাপ কাজই যথেষ্ট। আবর্জনা ক্লিন করে সামনে যেতে হবে। আবর্জনা বেশি জমে গেলে ড্রেনে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। সবকিছু অচল হয়ে যায়। স্বাস্থ্য খাতে পরিবর্তনের দাবি আওয়ামী লীগের চিকিৎসকরাই বেশি করছেন। কারণ তারা বাস্তবে বাস করছেন। সমস্যাগুলো দেখতে পাচ্ছে। এ সমস্যার সমাধান না হলে দীর্ঘমেয়াদে আওয়ামী লীগকে খেসারত দিতে হবে। প্রকৃত বন্ধুর কাজ ভুল তুলে ধরে সংশোধনের অনুরোধ জানানো। অনুপ্রবেশকারীরা তা করবে না। তারা আহা বেশ বেশ করে সর্বনাশ করে দেবে। ধ্বংস করে দেবে সুস্থধারার রাজনৈতিক সংস্কৃতি। খারাপ সময়ে পালিয়ে যাবে। ইতিহাস তা-ই বলে। খারাপ সময়ে লড়াইটা আবার ত্যাগীদের করতে হয়। কষ্টটা সেখানেই হয়। ঝামেলা সেখানেই বাড়ে।

ব্যাংকিং খাতে ঝামেলাটা কোথায়? ম্যারাডোনা টানটান উত্তেজনায় বিশ্বকে মাত করে গোল করেছিলেন ঈশ্বরের হাতের ছোঁয়ায়। আর আমাদের ব্যাংকিং খাতের ম্যারাডোনারা অদৃশ্য শক্তির জোরে সবকিছু লুটেপুটে নিচ্ছে। সংখ্যায় ওরা বেশি নয়। তার পরও মহাশক্তিশালী সবাই। ওদের ছোঁয়া যাবে না, ধরা যাবে না, বলা যাবে না ওদের বিরুদ্ধে কথা। আবু সালেহের ছড়ার কথা মনে করিয়ে দেয়। বুঝি না ব্যক্তিবিশেষের দায় সরকার কেন নেবে? এমন তো নয়, ওরা দুঃসময়ে আওয়ামী লীগকে কঠোর শ্রম, অর্থ দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছে। দলের জন্য জীবন বাজি রেখে রাজপথে লড়েছে। তার পরও তাদের বিশাল ক্ষমতা বড়ই রহস্যজনক। চার-পাঁচ জন লোকের কাছে জিম্মি থাকতে পারে না আর্থিক খাত। বড় অদ্ভুত একটা অবস্থা। কেলেঙ্কারির কারণে একটি ব্যাংকের নাম বদল হয়েছে। আমাদের শিক্ষা হয় না। আরেকটি ব্যাংক একজন শেষ করে দিয়ে চলে গেলেন। তাকে কিছুই করা হলো না। ঘাটে ঘাটে প্রশান্ত হালদাররা এক দিনে তৈরি হননি। সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আসমান থেকে গায়েব হয়নি। মাটিতে হচ্ছে সবকিছু।  সাধারণ মানুষও জানে আর্থিক খাতের খলনায়কদের নাম। অনেক লিজিং কোম্পানি গ্রাহকদের পথের ফকির বানিয়ে চলে গেছে। দেখার কেউ নেই। আমাদের ব্যাংকিং খাত যেন সোমনাথ মন্দির। যার যা খুশি তা করবে। কেউ কিছু বলবে না। গজনির সুলতান মাহমুদ (৯৭১-১০৩০ খ্রি.) বারবার সোমনাথ মন্দিরে হামলা করেন। মিথ আছে- এই সময়ে মন্দিরের সোনাগুলো লুট হয়েছিল ব্যাপকভাবে। প্রথমবার হামলার সময় সবকিছু লুটে নেওয়া সম্ভব হয়নি। তাই বারবার হামলা চালানো হয়েছিল। সোনার এ মন্দির আরাধ্য দেবতা সোমেশ্বর মহাদেবের নামে তৈরি। পুরাণ অনুসারে, চন্দ্র তার স্ত্রী রোহিণীর প্রতি বেশি আসক্ত ছিলেন। এ কারণে অন্য ২৬ স্ত্রীকে উপেক্ষা করতেন। ব্যথিত, ক্ষুব্ধ এই ২৬ জন ছিলেন দক্ষ প্রজাপতির কন্যা। মেয়েরা গিয়ে বাবাকে সব জানান। দক্ষ ক্ষুব্ধ হয়ে ক্ষয়িত হওয়ার অভিশাপ দেন চন্দ্রকে। শাপ থেকে মুক্তি পেতে চন্দ্র প্রভাস তীর্থে শিবের আরাধনা করেন। এতে তার অভিশাপ অংশত নির্মূল করেন শিব। এরপর ব্রহ্মার উপদেশে চন্দ্র সোমনাথে একটি শিব মন্দির নির্মাণ করেন। পরে রাবণ রূপায়, কৃষ্ণ চন্দনকাঠে ও রাজা ভীমদেব পাথরের মন্দিরটি পুনর্নির্মাণ করেন। সে মন্দির লুটের কবলে পড়ে। ব্যাংক হলো জনগণের আমানত। সে আমানত রক্ষার দায়িত্ব সরকারের। ব্যক্তিবিশেষ শেষ করে দিতে পারে না তা। অন্যায় করে থাকতে পারে না দীর্ঘদিন। সবকিছুর জবাবদিহি জরুরি।

জবাবদিহি না থাকলে সমস্যা তৈরি হবেই। এমনকি রাজা-বাদশাহকেও বিপদে পড়তে হয়। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর স্থাপত্য তাজমহল তৈরি নিয়েও বুড়ো বয়সে বিপদে পড়তে হয়েছিল সম্রাট শাহজাহানকে। শেষ জীবনে পোহাতে হয়েছিল ভোগান্তি। ১৬৫৭ সালে অসুস্থ হন সম্রাট শাহজাহান। ছেলেদের মধ্যে শুরু হয় ক্ষমতার মারদাঙ্গা লড়াই। এ যুদ্ধ চলে এক বছর। দারাকে হারিয়ে যুদ্ধ শেষে ১৬৫৮ সালে আওরঙ্গজেব ক্ষমতা নিয়ে বন্দী করেন পিতাকে। একজন সাধারণ কায়েদির চেয়েও খারাপ অবস্থানে সম্রাটকে রাখা হয় আগ্রা দুর্গে। আট বছর বন্দী জীবনে দীর্ঘশ্বাস ছাড়া কিছুই ছিল না সম্রাটের জীবনে। এ সময় তিনি আগ্রা দুর্গ থেকে মাঝরাতে তাজমহলের দিকে তাকিয়ে অশ্রু বিসর্জন দিতেন। কন্যা জাহানারাকে বলতেন, এই পরিণতি তো আমি আশা করিনি। এত কিছু করে নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাসে বন্দীজীবন কাটাচ্ছি। শাহজাহান ছিলেন ব্যতিক্রমধর্মী শাসক। ১৬৬৬ সালে সম্রাট শাহজাহান ইন্তেকাল করেন। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। তাজমহল ছাড়াও ভারতবর্ষে অনেক আধুনিক মনোরম স্থাপত্য নির্মাণ করে তিনি অনন্য নজির স্থাপন করেন। ময়ূর সিংহাসন ছিল তাঁর আরেকটি বড় চমক। ১৭৩৯ সালে পারস্যের নাদির শাহ এ ময়ূর সিংহাসন লুট করে নিয়ে যান। শাহজাহানের সাতটি সিংহাসন ছিল। এর মধ্যে ময়ূর সিংহাসন ছিল অনন্য। তখনকার সময়ে এটি নির্মাণে খরচ হয়েছিল ১ কোটি ডলার। বর্তমান মূল্য ১০০ কোটি ডলারের বেশি। পারস্যের এক শিল্পী সাত বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে ময়ূর সিংহাসন নির্মাণ করেন। এর বাইরেও দিল্লির লালকেল্লা, বড় মসজিদসহ অনেক স্থাপনা তিনি নির্মাণ করেন। লাহোরেও তাঁর নির্মিত অনেক স্থাপত্য ছিল। দিল্লি, কাবুল, কাশ্মীরসহ মোট ১৪টি গেট নির্মাণ করেন তিনি। সম্রাট শাহজাহান চেয়েছিলেন যমুনার দুই তীরে দুটি তাজমহল নির্মাণ করতে। ২২ বছর লেগেছিল শ্বেতপাথরের তাজমহল নির্মাণে। যমুনার অন্য পারে কালো পাথরের আরেকটি তাজমহল নির্মাণে হাতও দেন। কিন্তু পারলেন না। শুরু করার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন। সুস্থ হয়েই বন্দী হন পুত্রের হাতে। রাষ্ট্রের কোষাগারের টাকা তাজমহলসহ বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় খাতে ব্যয়ের অভিযোগ আনা হয় সম্রাট শাহজাহানের বিরুদ্ধে। না, কোনো অনিয়ম নয়, অপ্রয়োজনীয় খাতের ব্যয় নিয়ে পুত্র ছাড়েননি পিতাকে।

ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসনের নায়ক ছিলেন লর্ড ক্লাইভ। প্রচন্ড ক্ষমতাধর এই ব্যক্তিকে শেষ জীবনে জবাবদিহিতে পড়ে আত্মহত্যা করতে হয়েছিল। ক্লাইভের মতো লুটেরা বাংলাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন বেশি। সম্পদে এ ভূখন্ড অনেক বড় অবস্থানে ছিল। ক্লাইভ বাংলার সম্পদে প্রলুব্ধ হন। ব্রিটেনে ফেরত যাওয়ার সময় ক্লাইভ নিয়ে যান ২ লাখ ৩৪ হাজার ইউরো সমমানের সম্পদ। এর আগে তিনি বিপুল সম্পদ পাঠান ইউরোপে। পরিণত হন ইউরোপের সবচেয়ে বড় ধনীতে। বিষয়টি ব্রিটিশ মিডিয়ায় চলে আসে। আমলে নেয় পার্লামেন্ট। গঠন করা হয় সংসদীয় তদন্ত কমিটি। সে কমিটির কাছে বারবার জবাবদিহি করতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে যান ক্লাইভ। তাতে তদন্ত থামেনি। বরং কমিটি ব্রিটেনের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দুর্নীতিবাজ হিসেবে আখ্যায়িত করে ক্লাইভকে। দুর্নীতির অভিযোগ মাথায় নিয়ে নিজের পিস্তলের গুলিতে ক্লাইভ আত্মহত্যা করেন। ভারতবর্ষের সেই দাপুটে শাসক কি ভাবতে পেরেছিলেন তাকে একদিন জবাবদিহি করতে হবে? পড়তে হবে তদন্ত কমিটির মুখোমুখি। নবাব সিরাজদ্দৌলাকে হারিয়ে ক্ষমতায় আসেন ক্লাইভ। বড় বড় জাহাজে করে সম্পদ নিয়ে যান লন্ডনে। এ খলনায়কের শেষ পরিণতি হয়েছিল করুণ। ইতিহাসের শেষ বিচার সব সময় নিষ্ঠুরভাবেই হয়। কানাডার বাংলাদেশিরা ব্যাংক লুটেরাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছেন। সমাবেশ করে বলেছেন, চুরি করে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে তাদের লড়াই চলবে। বাংলাদেশের মানুষও থেমে নেই। সবাই সোচ্চার এখন দুর্নীতি, অন্যায় আর অনিয়মের বিরুদ্ধে। তাই বসে থাকলে চলবে না। জিরো টলারেন্সে থাকতে হবে স্বাস্থ্য খাত, ব্যাংকিং খাত আর ত্রাণের চাল, টাকা চুরির বিরুদ্ধে। প্রশান্ত হালদারকে পাওয়া গেলে বেরিয়ে আসবে ব্যাংকিং খাতের অনেক কেলেঙ্কারি। সে বাস্তবতা আজ না হলে কাল আসবেই। জানি না আমরা সেসব দেখে যেতে পারব কিনা। চারদিকে আলো-আঁধারির খেলা চলছে। নষ্টদের চলছে উল্লাসনৃত্য। মানবতা নিয়ে চলছে হাসিঠাট্টা। করোনাকালে ভেবেছিলাম পরিবর্তন আসবে। না, আসেনি। চারদিকে সবকিছু আরও খারাপ হচ্ছে।

না, এ ভয়াবহতা আর দেখতে চাই না। অনেক তো হলো। তাকিয়ে দেখুন বিশ্ব শেষ হয়ে গেছে। ৩ লাখ মানুষ নাই হয়ে গেছে। তার পরও অন্যায়ের সঙ্গে থাকবেন? নষ্টামি অকারণে সহ্য করবেন? এখন সন্তান পিতার লাশের পাশে যায় না। বাবার মুখাগ্নি করতে ছেলে এগিয়ে যায় না। বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া ছেলে দূর থেকে আগুনের কাঠি ছুড়ে মেরে পালায়। এ ছেলেটি কেন এমন করল একবারও ভেবেছেন? আরও অনেক ঘটনা সামনে আসছে। সমাজবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানীদের নতুন করে ভাবতে হবে। শুধু জীবনের ভয়ে কি সবাই এমন করছে? মৃত্যুর ভয় থাকলে সবাই ঘর থেকে বের হচ্ছে কেন? আর ঈদবাজারে কেন এত ভিড়? ভাবুন সবকিছু নতুন করে। মনে রাখুন আগামী এক বছরের আগে কোনো কিছু স্বাভাবিক হবে না। এইডসের মতো করোনাভাইরাসেরও মেডিসিন পুরোপুরি আসবে না। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, আরও ১৭ মাস লেগে যাবে টিকা আসতে। ভরসা রাখা মুশকিল। ঈদবাজারে এক নারীকে টিভি সাংবাদিক প্রশ্ন করলেন, ভয় পাচ্ছেন না এই ভিড়ের মাঝে বাজার করতে? জবাব দিলেন, না, পাচ্ছি না। বিস্ময় নিয়ে দেখলাম। আসলে বদলে যাচ্ছে মানুষ। চিন্তাভাবনায় আসছে অনেক পরিবর্তন। পরিবর্তন আসছে বলেই ওরা বলছে, ভয় পাচ্ছি না। আওয়াজগুলো নতুন রূপ নিচ্ছে।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

৩৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা