শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মে, ২০২০ আপডেট:

আর কতটা ধ্বংস হবে স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাত

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আর কতটা ধ্বংস হবে স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাত

একটা ভয়ের মাঝেই আছি। ছোটবেলায় শুনতাম মধ্যদুপুুরে জঙ্গলে তেঁতুল গাছের ধারেকাছে যাওয়া যাবে না। ভূত থাকে। গেলেই ভূত ঘাড় মটকে দেবে। কত দিন গোপনে তেঁতুল গাছের নিচে গিয়ে বসে থেকেছি ভূত দেখতে। পাইনি সেই ভূতের সন্ধান। বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে অমাবস্যা রাতে শ্মশানঘাটে গেছি প্রেতাত্মা দেখতে। পাইনি খুঁজে। পরীদের সন্ধানে হেঁটেছি পূর্ণিমা রাতে। কারও দেখা মেলেনি। এ কারণে ভয়ডরটা আমার কম। মিডিয়ায় কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে প্রভাবশালীদের হুমকি দেখেছি। এখনো দেখছি। কিন্তু ভয়টা আমাকে খুব কাবু করতে পারে না। সাহসটা পেয়েছি পারিবারিকভাবেই। মুক্তিযুদ্ধ করেছেন ভাই, মামা, খালাতো ভাই। শহীদ হয়েছেন ফুপাতো বোনের স্বামী। বারবার মৃত্যুর চেয়ে একবারে চলে যাওয়াই ভালো। কিন্তু সেই যাওয়াটা কীভাবে হবে চিন্তা এখন সেখানেই। করোনাকাল আমাদের ভয় ধরিয়ে দিয়েছে। ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাসের চ্যালেঞ্জে পড়েছি থাইল্যান্ড গিয়ে। সবাই মাস্ক পরে হাঁটছে। আমাকেও হাঁটতে হয়েছে। তারপর বাংলাদেশে এমন হবে সেই ভাবনা তখনো আসেনি। মার্চে সবকিছু বদলে গেল। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান বাতিল করলাম। কিন্তু শুরু থেকেই অফিস করছি। অফিসের বাইরেও বিভিন্ন মিটিংয়ে যোগ দিচ্ছি। বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছি মানুষের পাশে দাঁড়াতে। নিকটজনদের পাশে থাকতে। তার পরও আমার একটা ভয় কাজ করছে পরিবার-পরিজন নিয়ে। মায়ের বয়স ৯৬ বছর। তাঁর শরীরটা ভালো যাচ্ছে না। মুক্তিযোদ্ধা ভাইটির দুটি কিডনি বিকল। সপ্তাহে তিন দিন ডায়ালাইসিস করাতে হয়। তিনি ভয়ে ভয়ে হাসপাতালে যান। আরেক ভাই হার্টের রোগী। কিছুদিন আগে রিং বসিয়েছেন দ্বিতীয় দফা। মা অসুস্থ হলে ইউনাইটেডে এসে ভর্তি হতেন। কিন্তু এখন হাসপাতালে কীভাবে নিয়ে যাব? গেলে চিকিৎসা পাবেন তো? এক ধরনের উৎকণ্ঠা কাজ করে। এক ডাক্তার বন্ধু বললেন, আপনাকে এখন একদম অসুস্থ হওয়া যাবে না। শরীর খারাপ হলে টেলিমেডিসিন। সোজাসাপ্টা কথা। ডাক্তারদের মাঝেও উৎকণ্ঠা দেখি। ভয় দেখি। ডাক্তার হলেও সবাই তো মানুষ। শুরুতেই তাদের মধ্যে সঠিক আস্থাটা তৈরি করতে পারিনি আমরা। এন-৯৫ মাস্ক সরবরাহে হয়েছে বড় মাপের অনিয়ম। সেই অপকর্মের হোতাদের লালনপালন করা হচ্ছে। আর হুমকিতে রাখা হচ্ছে চিকিৎসকদের; যারা কথা বলছেন। না, কথা বলা যাবে না। তোমরা কথা বলতে পারবে না। বড় আজব একটা সময় পার করছি। কেউ অনিয়ম করলে কথা বলা যাবে না কেন? স্বাস্থ্য খাতে অন্যায়- চুপ থাকতে হবে কেন? চুপ করতে করতে আমাদের শেয়ারবাজার, ব্যাংক লুট হয়েছে। হলমার্কের সময় সতর্ক হলে এড়ানো যেত অনেক কিছুই।

সমাজ-সংস্কৃতির অনেক কিছু বদলে গেছে। চিরকাল মানুষ চুপ করে বসে থাকবে মনে করলে ভুল। কোনো কিছুই জবাবদিহির বাইরে নয়। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাতের অনিয়ম কোনোভাবে জবাবদিহির বাইরে থাকতে পারে না। সরকারকে শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে হবে। অর্থমন্ত্রীকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। খেলাপি টাকা ফিরিয়ে আনতে হবে ব্যাংকে। প্রয়োজনে এ টাকা যেতে পারে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় রাষ্ট্রীয় কোষাগারে। সাধারণ মানুষ সরকারের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। অন্যায় দীর্ঘমেয়াদে চলতে পারে না। চাল চোরদের বিরুদ্ধে সরকারের শক্ত অবস্থান প্রশংসিত হয়েছে। এখন দরকার স্বাস্থ্য খাত ও ব্যাংক নিয়ে কঠোর মনোভাব। বঙ্গবন্ধু দেশটা স্বাধীন করেছেন সোনার বাংলা গড়ে তোলার স্বপ্ন নিয়ে। চুরিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়ার জন্য নয়। আওয়ামী লীগের ভিতরে এখন নানা কিসিমের লোক ঢুকে গেছে। তাদের অনেকেই আছে সর্বনাশা খেলায়। এ খেলা সরকারের জন্য ইতিবাচক নয়। এই করোনাকালে পাবনা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আটক হলেন ছিনতাই করতে গিয়ে! আর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি আটক হলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নথি জালিয়াতি করতে গিয়ে! ওরা ছাত্রলীগে ঠাঁই পায় কী করে? বর্তমান সভাপতি আল নাহিয়ান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য ভালো কিছুর চেষ্টা করছেন। তাদের ভালো কাজ ধূলিসাৎ করার জন্য একটা-দুইটা খারাপ কাজই যথেষ্ট। আবর্জনা ক্লিন করে সামনে যেতে হবে। আবর্জনা বেশি জমে গেলে ড্রেনে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। সবকিছু অচল হয়ে যায়। স্বাস্থ্য খাতে পরিবর্তনের দাবি আওয়ামী লীগের চিকিৎসকরাই বেশি করছেন। কারণ তারা বাস্তবে বাস করছেন। সমস্যাগুলো দেখতে পাচ্ছে। এ সমস্যার সমাধান না হলে দীর্ঘমেয়াদে আওয়ামী লীগকে খেসারত দিতে হবে। প্রকৃত বন্ধুর কাজ ভুল তুলে ধরে সংশোধনের অনুরোধ জানানো। অনুপ্রবেশকারীরা তা করবে না। তারা আহা বেশ বেশ করে সর্বনাশ করে দেবে। ধ্বংস করে দেবে সুস্থধারার রাজনৈতিক সংস্কৃতি। খারাপ সময়ে পালিয়ে যাবে। ইতিহাস তা-ই বলে। খারাপ সময়ে লড়াইটা আবার ত্যাগীদের করতে হয়। কষ্টটা সেখানেই হয়। ঝামেলা সেখানেই বাড়ে।

ব্যাংকিং খাতে ঝামেলাটা কোথায়? ম্যারাডোনা টানটান উত্তেজনায় বিশ্বকে মাত করে গোল করেছিলেন ঈশ্বরের হাতের ছোঁয়ায়। আর আমাদের ব্যাংকিং খাতের ম্যারাডোনারা অদৃশ্য শক্তির জোরে সবকিছু লুটেপুটে নিচ্ছে। সংখ্যায় ওরা বেশি নয়। তার পরও মহাশক্তিশালী সবাই। ওদের ছোঁয়া যাবে না, ধরা যাবে না, বলা যাবে না ওদের বিরুদ্ধে কথা। আবু সালেহের ছড়ার কথা মনে করিয়ে দেয়। বুঝি না ব্যক্তিবিশেষের দায় সরকার কেন নেবে? এমন তো নয়, ওরা দুঃসময়ে আওয়ামী লীগকে কঠোর শ্রম, অর্থ দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছে। দলের জন্য জীবন বাজি রেখে রাজপথে লড়েছে। তার পরও তাদের বিশাল ক্ষমতা বড়ই রহস্যজনক। চার-পাঁচ জন লোকের কাছে জিম্মি থাকতে পারে না আর্থিক খাত। বড় অদ্ভুত একটা অবস্থা। কেলেঙ্কারির কারণে একটি ব্যাংকের নাম বদল হয়েছে। আমাদের শিক্ষা হয় না। আরেকটি ব্যাংক একজন শেষ করে দিয়ে চলে গেলেন। তাকে কিছুই করা হলো না। ঘাটে ঘাটে প্রশান্ত হালদাররা এক দিনে তৈরি হননি। সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আসমান থেকে গায়েব হয়নি। মাটিতে হচ্ছে সবকিছু।  সাধারণ মানুষও জানে আর্থিক খাতের খলনায়কদের নাম। অনেক লিজিং কোম্পানি গ্রাহকদের পথের ফকির বানিয়ে চলে গেছে। দেখার কেউ নেই। আমাদের ব্যাংকিং খাত যেন সোমনাথ মন্দির। যার যা খুশি তা করবে। কেউ কিছু বলবে না। গজনির সুলতান মাহমুদ (৯৭১-১০৩০ খ্রি.) বারবার সোমনাথ মন্দিরে হামলা করেন। মিথ আছে- এই সময়ে মন্দিরের সোনাগুলো লুট হয়েছিল ব্যাপকভাবে। প্রথমবার হামলার সময় সবকিছু লুটে নেওয়া সম্ভব হয়নি। তাই বারবার হামলা চালানো হয়েছিল। সোনার এ মন্দির আরাধ্য দেবতা সোমেশ্বর মহাদেবের নামে তৈরি। পুরাণ অনুসারে, চন্দ্র তার স্ত্রী রোহিণীর প্রতি বেশি আসক্ত ছিলেন। এ কারণে অন্য ২৬ স্ত্রীকে উপেক্ষা করতেন। ব্যথিত, ক্ষুব্ধ এই ২৬ জন ছিলেন দক্ষ প্রজাপতির কন্যা। মেয়েরা গিয়ে বাবাকে সব জানান। দক্ষ ক্ষুব্ধ হয়ে ক্ষয়িত হওয়ার অভিশাপ দেন চন্দ্রকে। শাপ থেকে মুক্তি পেতে চন্দ্র প্রভাস তীর্থে শিবের আরাধনা করেন। এতে তার অভিশাপ অংশত নির্মূল করেন শিব। এরপর ব্রহ্মার উপদেশে চন্দ্র সোমনাথে একটি শিব মন্দির নির্মাণ করেন। পরে রাবণ রূপায়, কৃষ্ণ চন্দনকাঠে ও রাজা ভীমদেব পাথরের মন্দিরটি পুনর্নির্মাণ করেন। সে মন্দির লুটের কবলে পড়ে। ব্যাংক হলো জনগণের আমানত। সে আমানত রক্ষার দায়িত্ব সরকারের। ব্যক্তিবিশেষ শেষ করে দিতে পারে না তা। অন্যায় করে থাকতে পারে না দীর্ঘদিন। সবকিছুর জবাবদিহি জরুরি।

জবাবদিহি না থাকলে সমস্যা তৈরি হবেই। এমনকি রাজা-বাদশাহকেও বিপদে পড়তে হয়। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর স্থাপত্য তাজমহল তৈরি নিয়েও বুড়ো বয়সে বিপদে পড়তে হয়েছিল সম্রাট শাহজাহানকে। শেষ জীবনে পোহাতে হয়েছিল ভোগান্তি। ১৬৫৭ সালে অসুস্থ হন সম্রাট শাহজাহান। ছেলেদের মধ্যে শুরু হয় ক্ষমতার মারদাঙ্গা লড়াই। এ যুদ্ধ চলে এক বছর। দারাকে হারিয়ে যুদ্ধ শেষে ১৬৫৮ সালে আওরঙ্গজেব ক্ষমতা নিয়ে বন্দী করেন পিতাকে। একজন সাধারণ কায়েদির চেয়েও খারাপ অবস্থানে সম্রাটকে রাখা হয় আগ্রা দুর্গে। আট বছর বন্দী জীবনে দীর্ঘশ্বাস ছাড়া কিছুই ছিল না সম্রাটের জীবনে। এ সময় তিনি আগ্রা দুর্গ থেকে মাঝরাতে তাজমহলের দিকে তাকিয়ে অশ্রু বিসর্জন দিতেন। কন্যা জাহানারাকে বলতেন, এই পরিণতি তো আমি আশা করিনি। এত কিছু করে নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাসে বন্দীজীবন কাটাচ্ছি। শাহজাহান ছিলেন ব্যতিক্রমধর্মী শাসক। ১৬৬৬ সালে সম্রাট শাহজাহান ইন্তেকাল করেন। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। তাজমহল ছাড়াও ভারতবর্ষে অনেক আধুনিক মনোরম স্থাপত্য নির্মাণ করে তিনি অনন্য নজির স্থাপন করেন। ময়ূর সিংহাসন ছিল তাঁর আরেকটি বড় চমক। ১৭৩৯ সালে পারস্যের নাদির শাহ এ ময়ূর সিংহাসন লুট করে নিয়ে যান। শাহজাহানের সাতটি সিংহাসন ছিল। এর মধ্যে ময়ূর সিংহাসন ছিল অনন্য। তখনকার সময়ে এটি নির্মাণে খরচ হয়েছিল ১ কোটি ডলার। বর্তমান মূল্য ১০০ কোটি ডলারের বেশি। পারস্যের এক শিল্পী সাত বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে ময়ূর সিংহাসন নির্মাণ করেন। এর বাইরেও দিল্লির লালকেল্লা, বড় মসজিদসহ অনেক স্থাপনা তিনি নির্মাণ করেন। লাহোরেও তাঁর নির্মিত অনেক স্থাপত্য ছিল। দিল্লি, কাবুল, কাশ্মীরসহ মোট ১৪টি গেট নির্মাণ করেন তিনি। সম্রাট শাহজাহান চেয়েছিলেন যমুনার দুই তীরে দুটি তাজমহল নির্মাণ করতে। ২২ বছর লেগেছিল শ্বেতপাথরের তাজমহল নির্মাণে। যমুনার অন্য পারে কালো পাথরের আরেকটি তাজমহল নির্মাণে হাতও দেন। কিন্তু পারলেন না। শুরু করার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন। সুস্থ হয়েই বন্দী হন পুত্রের হাতে। রাষ্ট্রের কোষাগারের টাকা তাজমহলসহ বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় খাতে ব্যয়ের অভিযোগ আনা হয় সম্রাট শাহজাহানের বিরুদ্ধে। না, কোনো অনিয়ম নয়, অপ্রয়োজনীয় খাতের ব্যয় নিয়ে পুত্র ছাড়েননি পিতাকে।

ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসনের নায়ক ছিলেন লর্ড ক্লাইভ। প্রচন্ড ক্ষমতাধর এই ব্যক্তিকে শেষ জীবনে জবাবদিহিতে পড়ে আত্মহত্যা করতে হয়েছিল। ক্লাইভের মতো লুটেরা বাংলাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন বেশি। সম্পদে এ ভূখন্ড অনেক বড় অবস্থানে ছিল। ক্লাইভ বাংলার সম্পদে প্রলুব্ধ হন। ব্রিটেনে ফেরত যাওয়ার সময় ক্লাইভ নিয়ে যান ২ লাখ ৩৪ হাজার ইউরো সমমানের সম্পদ। এর আগে তিনি বিপুল সম্পদ পাঠান ইউরোপে। পরিণত হন ইউরোপের সবচেয়ে বড় ধনীতে। বিষয়টি ব্রিটিশ মিডিয়ায় চলে আসে। আমলে নেয় পার্লামেন্ট। গঠন করা হয় সংসদীয় তদন্ত কমিটি। সে কমিটির কাছে বারবার জবাবদিহি করতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে যান ক্লাইভ। তাতে তদন্ত থামেনি। বরং কমিটি ব্রিটেনের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দুর্নীতিবাজ হিসেবে আখ্যায়িত করে ক্লাইভকে। দুর্নীতির অভিযোগ মাথায় নিয়ে নিজের পিস্তলের গুলিতে ক্লাইভ আত্মহত্যা করেন। ভারতবর্ষের সেই দাপুটে শাসক কি ভাবতে পেরেছিলেন তাকে একদিন জবাবদিহি করতে হবে? পড়তে হবে তদন্ত কমিটির মুখোমুখি। নবাব সিরাজদ্দৌলাকে হারিয়ে ক্ষমতায় আসেন ক্লাইভ। বড় বড় জাহাজে করে সম্পদ নিয়ে যান লন্ডনে। এ খলনায়কের শেষ পরিণতি হয়েছিল করুণ। ইতিহাসের শেষ বিচার সব সময় নিষ্ঠুরভাবেই হয়। কানাডার বাংলাদেশিরা ব্যাংক লুটেরাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছেন। সমাবেশ করে বলেছেন, চুরি করে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে তাদের লড়াই চলবে। বাংলাদেশের মানুষও থেমে নেই। সবাই সোচ্চার এখন দুর্নীতি, অন্যায় আর অনিয়মের বিরুদ্ধে। তাই বসে থাকলে চলবে না। জিরো টলারেন্সে থাকতে হবে স্বাস্থ্য খাত, ব্যাংকিং খাত আর ত্রাণের চাল, টাকা চুরির বিরুদ্ধে। প্রশান্ত হালদারকে পাওয়া গেলে বেরিয়ে আসবে ব্যাংকিং খাতের অনেক কেলেঙ্কারি। সে বাস্তবতা আজ না হলে কাল আসবেই। জানি না আমরা সেসব দেখে যেতে পারব কিনা। চারদিকে আলো-আঁধারির খেলা চলছে। নষ্টদের চলছে উল্লাসনৃত্য। মানবতা নিয়ে চলছে হাসিঠাট্টা। করোনাকালে ভেবেছিলাম পরিবর্তন আসবে। না, আসেনি। চারদিকে সবকিছু আরও খারাপ হচ্ছে।

না, এ ভয়াবহতা আর দেখতে চাই না। অনেক তো হলো। তাকিয়ে দেখুন বিশ্ব শেষ হয়ে গেছে। ৩ লাখ মানুষ নাই হয়ে গেছে। তার পরও অন্যায়ের সঙ্গে থাকবেন? নষ্টামি অকারণে সহ্য করবেন? এখন সন্তান পিতার লাশের পাশে যায় না। বাবার মুখাগ্নি করতে ছেলে এগিয়ে যায় না। বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া ছেলে দূর থেকে আগুনের কাঠি ছুড়ে মেরে পালায়। এ ছেলেটি কেন এমন করল একবারও ভেবেছেন? আরও অনেক ঘটনা সামনে আসছে। সমাজবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানীদের নতুন করে ভাবতে হবে। শুধু জীবনের ভয়ে কি সবাই এমন করছে? মৃত্যুর ভয় থাকলে সবাই ঘর থেকে বের হচ্ছে কেন? আর ঈদবাজারে কেন এত ভিড়? ভাবুন সবকিছু নতুন করে। মনে রাখুন আগামী এক বছরের আগে কোনো কিছু স্বাভাবিক হবে না। এইডসের মতো করোনাভাইরাসেরও মেডিসিন পুরোপুরি আসবে না। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, আরও ১৭ মাস লেগে যাবে টিকা আসতে। ভরসা রাখা মুশকিল। ঈদবাজারে এক নারীকে টিভি সাংবাদিক প্রশ্ন করলেন, ভয় পাচ্ছেন না এই ভিড়ের মাঝে বাজার করতে? জবাব দিলেন, না, পাচ্ছি না। বিস্ময় নিয়ে দেখলাম। আসলে বদলে যাচ্ছে মানুষ। চিন্তাভাবনায় আসছে অনেক পরিবর্তন। পরিবর্তন আসছে বলেই ওরা বলছে, ভয় পাচ্ছি না। আওয়াজগুলো নতুন রূপ নিচ্ছে।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম