শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মে, ২০২০ আপডেট:

আর কতটা ধ্বংস হবে স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাত

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আর কতটা ধ্বংস হবে স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাত

একটা ভয়ের মাঝেই আছি। ছোটবেলায় শুনতাম মধ্যদুপুুরে জঙ্গলে তেঁতুল গাছের ধারেকাছে যাওয়া যাবে না। ভূত থাকে। গেলেই ভূত ঘাড় মটকে দেবে। কত দিন গোপনে তেঁতুল গাছের নিচে গিয়ে বসে থেকেছি ভূত দেখতে। পাইনি সেই ভূতের সন্ধান। বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে অমাবস্যা রাতে শ্মশানঘাটে গেছি প্রেতাত্মা দেখতে। পাইনি খুঁজে। পরীদের সন্ধানে হেঁটেছি পূর্ণিমা রাতে। কারও দেখা মেলেনি। এ কারণে ভয়ডরটা আমার কম। মিডিয়ায় কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে প্রভাবশালীদের হুমকি দেখেছি। এখনো দেখছি। কিন্তু ভয়টা আমাকে খুব কাবু করতে পারে না। সাহসটা পেয়েছি পারিবারিকভাবেই। মুক্তিযুদ্ধ করেছেন ভাই, মামা, খালাতো ভাই। শহীদ হয়েছেন ফুপাতো বোনের স্বামী। বারবার মৃত্যুর চেয়ে একবারে চলে যাওয়াই ভালো। কিন্তু সেই যাওয়াটা কীভাবে হবে চিন্তা এখন সেখানেই। করোনাকাল আমাদের ভয় ধরিয়ে দিয়েছে। ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাসের চ্যালেঞ্জে পড়েছি থাইল্যান্ড গিয়ে। সবাই মাস্ক পরে হাঁটছে। আমাকেও হাঁটতে হয়েছে। তারপর বাংলাদেশে এমন হবে সেই ভাবনা তখনো আসেনি। মার্চে সবকিছু বদলে গেল। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান বাতিল করলাম। কিন্তু শুরু থেকেই অফিস করছি। অফিসের বাইরেও বিভিন্ন মিটিংয়ে যোগ দিচ্ছি। বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছি মানুষের পাশে দাঁড়াতে। নিকটজনদের পাশে থাকতে। তার পরও আমার একটা ভয় কাজ করছে পরিবার-পরিজন নিয়ে। মায়ের বয়স ৯৬ বছর। তাঁর শরীরটা ভালো যাচ্ছে না। মুক্তিযোদ্ধা ভাইটির দুটি কিডনি বিকল। সপ্তাহে তিন দিন ডায়ালাইসিস করাতে হয়। তিনি ভয়ে ভয়ে হাসপাতালে যান। আরেক ভাই হার্টের রোগী। কিছুদিন আগে রিং বসিয়েছেন দ্বিতীয় দফা। মা অসুস্থ হলে ইউনাইটেডে এসে ভর্তি হতেন। কিন্তু এখন হাসপাতালে কীভাবে নিয়ে যাব? গেলে চিকিৎসা পাবেন তো? এক ধরনের উৎকণ্ঠা কাজ করে। এক ডাক্তার বন্ধু বললেন, আপনাকে এখন একদম অসুস্থ হওয়া যাবে না। শরীর খারাপ হলে টেলিমেডিসিন। সোজাসাপ্টা কথা। ডাক্তারদের মাঝেও উৎকণ্ঠা দেখি। ভয় দেখি। ডাক্তার হলেও সবাই তো মানুষ। শুরুতেই তাদের মধ্যে সঠিক আস্থাটা তৈরি করতে পারিনি আমরা। এন-৯৫ মাস্ক সরবরাহে হয়েছে বড় মাপের অনিয়ম। সেই অপকর্মের হোতাদের লালনপালন করা হচ্ছে। আর হুমকিতে রাখা হচ্ছে চিকিৎসকদের; যারা কথা বলছেন। না, কথা বলা যাবে না। তোমরা কথা বলতে পারবে না। বড় আজব একটা সময় পার করছি। কেউ অনিয়ম করলে কথা বলা যাবে না কেন? স্বাস্থ্য খাতে অন্যায়- চুপ থাকতে হবে কেন? চুপ করতে করতে আমাদের শেয়ারবাজার, ব্যাংক লুট হয়েছে। হলমার্কের সময় সতর্ক হলে এড়ানো যেত অনেক কিছুই।

সমাজ-সংস্কৃতির অনেক কিছু বদলে গেছে। চিরকাল মানুষ চুপ করে বসে থাকবে মনে করলে ভুল। কোনো কিছুই জবাবদিহির বাইরে নয়। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাতের অনিয়ম কোনোভাবে জবাবদিহির বাইরে থাকতে পারে না। সরকারকে শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে হবে। অর্থমন্ত্রীকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। খেলাপি টাকা ফিরিয়ে আনতে হবে ব্যাংকে। প্রয়োজনে এ টাকা যেতে পারে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় রাষ্ট্রীয় কোষাগারে। সাধারণ মানুষ সরকারের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। অন্যায় দীর্ঘমেয়াদে চলতে পারে না। চাল চোরদের বিরুদ্ধে সরকারের শক্ত অবস্থান প্রশংসিত হয়েছে। এখন দরকার স্বাস্থ্য খাত ও ব্যাংক নিয়ে কঠোর মনোভাব। বঙ্গবন্ধু দেশটা স্বাধীন করেছেন সোনার বাংলা গড়ে তোলার স্বপ্ন নিয়ে। চুরিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়ার জন্য নয়। আওয়ামী লীগের ভিতরে এখন নানা কিসিমের লোক ঢুকে গেছে। তাদের অনেকেই আছে সর্বনাশা খেলায়। এ খেলা সরকারের জন্য ইতিবাচক নয়। এই করোনাকালে পাবনা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আটক হলেন ছিনতাই করতে গিয়ে! আর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি আটক হলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নথি জালিয়াতি করতে গিয়ে! ওরা ছাত্রলীগে ঠাঁই পায় কী করে? বর্তমান সভাপতি আল নাহিয়ান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য ভালো কিছুর চেষ্টা করছেন। তাদের ভালো কাজ ধূলিসাৎ করার জন্য একটা-দুইটা খারাপ কাজই যথেষ্ট। আবর্জনা ক্লিন করে সামনে যেতে হবে। আবর্জনা বেশি জমে গেলে ড্রেনে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। সবকিছু অচল হয়ে যায়। স্বাস্থ্য খাতে পরিবর্তনের দাবি আওয়ামী লীগের চিকিৎসকরাই বেশি করছেন। কারণ তারা বাস্তবে বাস করছেন। সমস্যাগুলো দেখতে পাচ্ছে। এ সমস্যার সমাধান না হলে দীর্ঘমেয়াদে আওয়ামী লীগকে খেসারত দিতে হবে। প্রকৃত বন্ধুর কাজ ভুল তুলে ধরে সংশোধনের অনুরোধ জানানো। অনুপ্রবেশকারীরা তা করবে না। তারা আহা বেশ বেশ করে সর্বনাশ করে দেবে। ধ্বংস করে দেবে সুস্থধারার রাজনৈতিক সংস্কৃতি। খারাপ সময়ে পালিয়ে যাবে। ইতিহাস তা-ই বলে। খারাপ সময়ে লড়াইটা আবার ত্যাগীদের করতে হয়। কষ্টটা সেখানেই হয়। ঝামেলা সেখানেই বাড়ে।

ব্যাংকিং খাতে ঝামেলাটা কোথায়? ম্যারাডোনা টানটান উত্তেজনায় বিশ্বকে মাত করে গোল করেছিলেন ঈশ্বরের হাতের ছোঁয়ায়। আর আমাদের ব্যাংকিং খাতের ম্যারাডোনারা অদৃশ্য শক্তির জোরে সবকিছু লুটেপুটে নিচ্ছে। সংখ্যায় ওরা বেশি নয়। তার পরও মহাশক্তিশালী সবাই। ওদের ছোঁয়া যাবে না, ধরা যাবে না, বলা যাবে না ওদের বিরুদ্ধে কথা। আবু সালেহের ছড়ার কথা মনে করিয়ে দেয়। বুঝি না ব্যক্তিবিশেষের দায় সরকার কেন নেবে? এমন তো নয়, ওরা দুঃসময়ে আওয়ামী লীগকে কঠোর শ্রম, অর্থ দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছে। দলের জন্য জীবন বাজি রেখে রাজপথে লড়েছে। তার পরও তাদের বিশাল ক্ষমতা বড়ই রহস্যজনক। চার-পাঁচ জন লোকের কাছে জিম্মি থাকতে পারে না আর্থিক খাত। বড় অদ্ভুত একটা অবস্থা। কেলেঙ্কারির কারণে একটি ব্যাংকের নাম বদল হয়েছে। আমাদের শিক্ষা হয় না। আরেকটি ব্যাংক একজন শেষ করে দিয়ে চলে গেলেন। তাকে কিছুই করা হলো না। ঘাটে ঘাটে প্রশান্ত হালদাররা এক দিনে তৈরি হননি। সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আসমান থেকে গায়েব হয়নি। মাটিতে হচ্ছে সবকিছু।  সাধারণ মানুষও জানে আর্থিক খাতের খলনায়কদের নাম। অনেক লিজিং কোম্পানি গ্রাহকদের পথের ফকির বানিয়ে চলে গেছে। দেখার কেউ নেই। আমাদের ব্যাংকিং খাত যেন সোমনাথ মন্দির। যার যা খুশি তা করবে। কেউ কিছু বলবে না। গজনির সুলতান মাহমুদ (৯৭১-১০৩০ খ্রি.) বারবার সোমনাথ মন্দিরে হামলা করেন। মিথ আছে- এই সময়ে মন্দিরের সোনাগুলো লুট হয়েছিল ব্যাপকভাবে। প্রথমবার হামলার সময় সবকিছু লুটে নেওয়া সম্ভব হয়নি। তাই বারবার হামলা চালানো হয়েছিল। সোনার এ মন্দির আরাধ্য দেবতা সোমেশ্বর মহাদেবের নামে তৈরি। পুরাণ অনুসারে, চন্দ্র তার স্ত্রী রোহিণীর প্রতি বেশি আসক্ত ছিলেন। এ কারণে অন্য ২৬ স্ত্রীকে উপেক্ষা করতেন। ব্যথিত, ক্ষুব্ধ এই ২৬ জন ছিলেন দক্ষ প্রজাপতির কন্যা। মেয়েরা গিয়ে বাবাকে সব জানান। দক্ষ ক্ষুব্ধ হয়ে ক্ষয়িত হওয়ার অভিশাপ দেন চন্দ্রকে। শাপ থেকে মুক্তি পেতে চন্দ্র প্রভাস তীর্থে শিবের আরাধনা করেন। এতে তার অভিশাপ অংশত নির্মূল করেন শিব। এরপর ব্রহ্মার উপদেশে চন্দ্র সোমনাথে একটি শিব মন্দির নির্মাণ করেন। পরে রাবণ রূপায়, কৃষ্ণ চন্দনকাঠে ও রাজা ভীমদেব পাথরের মন্দিরটি পুনর্নির্মাণ করেন। সে মন্দির লুটের কবলে পড়ে। ব্যাংক হলো জনগণের আমানত। সে আমানত রক্ষার দায়িত্ব সরকারের। ব্যক্তিবিশেষ শেষ করে দিতে পারে না তা। অন্যায় করে থাকতে পারে না দীর্ঘদিন। সবকিছুর জবাবদিহি জরুরি।

জবাবদিহি না থাকলে সমস্যা তৈরি হবেই। এমনকি রাজা-বাদশাহকেও বিপদে পড়তে হয়। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর স্থাপত্য তাজমহল তৈরি নিয়েও বুড়ো বয়সে বিপদে পড়তে হয়েছিল সম্রাট শাহজাহানকে। শেষ জীবনে পোহাতে হয়েছিল ভোগান্তি। ১৬৫৭ সালে অসুস্থ হন সম্রাট শাহজাহান। ছেলেদের মধ্যে শুরু হয় ক্ষমতার মারদাঙ্গা লড়াই। এ যুদ্ধ চলে এক বছর। দারাকে হারিয়ে যুদ্ধ শেষে ১৬৫৮ সালে আওরঙ্গজেব ক্ষমতা নিয়ে বন্দী করেন পিতাকে। একজন সাধারণ কায়েদির চেয়েও খারাপ অবস্থানে সম্রাটকে রাখা হয় আগ্রা দুর্গে। আট বছর বন্দী জীবনে দীর্ঘশ্বাস ছাড়া কিছুই ছিল না সম্রাটের জীবনে। এ সময় তিনি আগ্রা দুর্গ থেকে মাঝরাতে তাজমহলের দিকে তাকিয়ে অশ্রু বিসর্জন দিতেন। কন্যা জাহানারাকে বলতেন, এই পরিণতি তো আমি আশা করিনি। এত কিছু করে নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাসে বন্দীজীবন কাটাচ্ছি। শাহজাহান ছিলেন ব্যতিক্রমধর্মী শাসক। ১৬৬৬ সালে সম্রাট শাহজাহান ইন্তেকাল করেন। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। তাজমহল ছাড়াও ভারতবর্ষে অনেক আধুনিক মনোরম স্থাপত্য নির্মাণ করে তিনি অনন্য নজির স্থাপন করেন। ময়ূর সিংহাসন ছিল তাঁর আরেকটি বড় চমক। ১৭৩৯ সালে পারস্যের নাদির শাহ এ ময়ূর সিংহাসন লুট করে নিয়ে যান। শাহজাহানের সাতটি সিংহাসন ছিল। এর মধ্যে ময়ূর সিংহাসন ছিল অনন্য। তখনকার সময়ে এটি নির্মাণে খরচ হয়েছিল ১ কোটি ডলার। বর্তমান মূল্য ১০০ কোটি ডলারের বেশি। পারস্যের এক শিল্পী সাত বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে ময়ূর সিংহাসন নির্মাণ করেন। এর বাইরেও দিল্লির লালকেল্লা, বড় মসজিদসহ অনেক স্থাপনা তিনি নির্মাণ করেন। লাহোরেও তাঁর নির্মিত অনেক স্থাপত্য ছিল। দিল্লি, কাবুল, কাশ্মীরসহ মোট ১৪টি গেট নির্মাণ করেন তিনি। সম্রাট শাহজাহান চেয়েছিলেন যমুনার দুই তীরে দুটি তাজমহল নির্মাণ করতে। ২২ বছর লেগেছিল শ্বেতপাথরের তাজমহল নির্মাণে। যমুনার অন্য পারে কালো পাথরের আরেকটি তাজমহল নির্মাণে হাতও দেন। কিন্তু পারলেন না। শুরু করার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন। সুস্থ হয়েই বন্দী হন পুত্রের হাতে। রাষ্ট্রের কোষাগারের টাকা তাজমহলসহ বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় খাতে ব্যয়ের অভিযোগ আনা হয় সম্রাট শাহজাহানের বিরুদ্ধে। না, কোনো অনিয়ম নয়, অপ্রয়োজনীয় খাতের ব্যয় নিয়ে পুত্র ছাড়েননি পিতাকে।

ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসনের নায়ক ছিলেন লর্ড ক্লাইভ। প্রচন্ড ক্ষমতাধর এই ব্যক্তিকে শেষ জীবনে জবাবদিহিতে পড়ে আত্মহত্যা করতে হয়েছিল। ক্লাইভের মতো লুটেরা বাংলাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন বেশি। সম্পদে এ ভূখন্ড অনেক বড় অবস্থানে ছিল। ক্লাইভ বাংলার সম্পদে প্রলুব্ধ হন। ব্রিটেনে ফেরত যাওয়ার সময় ক্লাইভ নিয়ে যান ২ লাখ ৩৪ হাজার ইউরো সমমানের সম্পদ। এর আগে তিনি বিপুল সম্পদ পাঠান ইউরোপে। পরিণত হন ইউরোপের সবচেয়ে বড় ধনীতে। বিষয়টি ব্রিটিশ মিডিয়ায় চলে আসে। আমলে নেয় পার্লামেন্ট। গঠন করা হয় সংসদীয় তদন্ত কমিটি। সে কমিটির কাছে বারবার জবাবদিহি করতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে যান ক্লাইভ। তাতে তদন্ত থামেনি। বরং কমিটি ব্রিটেনের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দুর্নীতিবাজ হিসেবে আখ্যায়িত করে ক্লাইভকে। দুর্নীতির অভিযোগ মাথায় নিয়ে নিজের পিস্তলের গুলিতে ক্লাইভ আত্মহত্যা করেন। ভারতবর্ষের সেই দাপুটে শাসক কি ভাবতে পেরেছিলেন তাকে একদিন জবাবদিহি করতে হবে? পড়তে হবে তদন্ত কমিটির মুখোমুখি। নবাব সিরাজদ্দৌলাকে হারিয়ে ক্ষমতায় আসেন ক্লাইভ। বড় বড় জাহাজে করে সম্পদ নিয়ে যান লন্ডনে। এ খলনায়কের শেষ পরিণতি হয়েছিল করুণ। ইতিহাসের শেষ বিচার সব সময় নিষ্ঠুরভাবেই হয়। কানাডার বাংলাদেশিরা ব্যাংক লুটেরাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছেন। সমাবেশ করে বলেছেন, চুরি করে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে তাদের লড়াই চলবে। বাংলাদেশের মানুষও থেমে নেই। সবাই সোচ্চার এখন দুর্নীতি, অন্যায় আর অনিয়মের বিরুদ্ধে। তাই বসে থাকলে চলবে না। জিরো টলারেন্সে থাকতে হবে স্বাস্থ্য খাত, ব্যাংকিং খাত আর ত্রাণের চাল, টাকা চুরির বিরুদ্ধে। প্রশান্ত হালদারকে পাওয়া গেলে বেরিয়ে আসবে ব্যাংকিং খাতের অনেক কেলেঙ্কারি। সে বাস্তবতা আজ না হলে কাল আসবেই। জানি না আমরা সেসব দেখে যেতে পারব কিনা। চারদিকে আলো-আঁধারির খেলা চলছে। নষ্টদের চলছে উল্লাসনৃত্য। মানবতা নিয়ে চলছে হাসিঠাট্টা। করোনাকালে ভেবেছিলাম পরিবর্তন আসবে। না, আসেনি। চারদিকে সবকিছু আরও খারাপ হচ্ছে।

না, এ ভয়াবহতা আর দেখতে চাই না। অনেক তো হলো। তাকিয়ে দেখুন বিশ্ব শেষ হয়ে গেছে। ৩ লাখ মানুষ নাই হয়ে গেছে। তার পরও অন্যায়ের সঙ্গে থাকবেন? নষ্টামি অকারণে সহ্য করবেন? এখন সন্তান পিতার লাশের পাশে যায় না। বাবার মুখাগ্নি করতে ছেলে এগিয়ে যায় না। বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া ছেলে দূর থেকে আগুনের কাঠি ছুড়ে মেরে পালায়। এ ছেলেটি কেন এমন করল একবারও ভেবেছেন? আরও অনেক ঘটনা সামনে আসছে। সমাজবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানীদের নতুন করে ভাবতে হবে। শুধু জীবনের ভয়ে কি সবাই এমন করছে? মৃত্যুর ভয় থাকলে সবাই ঘর থেকে বের হচ্ছে কেন? আর ঈদবাজারে কেন এত ভিড়? ভাবুন সবকিছু নতুন করে। মনে রাখুন আগামী এক বছরের আগে কোনো কিছু স্বাভাবিক হবে না। এইডসের মতো করোনাভাইরাসেরও মেডিসিন পুরোপুরি আসবে না। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, আরও ১৭ মাস লেগে যাবে টিকা আসতে। ভরসা রাখা মুশকিল। ঈদবাজারে এক নারীকে টিভি সাংবাদিক প্রশ্ন করলেন, ভয় পাচ্ছেন না এই ভিড়ের মাঝে বাজার করতে? জবাব দিলেন, না, পাচ্ছি না। বিস্ময় নিয়ে দেখলাম। আসলে বদলে যাচ্ছে মানুষ। চিন্তাভাবনায় আসছে অনেক পরিবর্তন। পরিবর্তন আসছে বলেই ওরা বলছে, ভয় পাচ্ছি না। আওয়াজগুলো নতুন রূপ নিচ্ছে।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম
দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান
লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে
আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা