শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মে, ২০২০ আপডেট:

আর কতটা ধ্বংস হবে স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাত

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আর কতটা ধ্বংস হবে স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাত

একটা ভয়ের মাঝেই আছি। ছোটবেলায় শুনতাম মধ্যদুপুুরে জঙ্গলে তেঁতুল গাছের ধারেকাছে যাওয়া যাবে না। ভূত থাকে। গেলেই ভূত ঘাড় মটকে দেবে। কত দিন গোপনে তেঁতুল গাছের নিচে গিয়ে বসে থেকেছি ভূত দেখতে। পাইনি সেই ভূতের সন্ধান। বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে অমাবস্যা রাতে শ্মশানঘাটে গেছি প্রেতাত্মা দেখতে। পাইনি খুঁজে। পরীদের সন্ধানে হেঁটেছি পূর্ণিমা রাতে। কারও দেখা মেলেনি। এ কারণে ভয়ডরটা আমার কম। মিডিয়ায় কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে প্রভাবশালীদের হুমকি দেখেছি। এখনো দেখছি। কিন্তু ভয়টা আমাকে খুব কাবু করতে পারে না। সাহসটা পেয়েছি পারিবারিকভাবেই। মুক্তিযুদ্ধ করেছেন ভাই, মামা, খালাতো ভাই। শহীদ হয়েছেন ফুপাতো বোনের স্বামী। বারবার মৃত্যুর চেয়ে একবারে চলে যাওয়াই ভালো। কিন্তু সেই যাওয়াটা কীভাবে হবে চিন্তা এখন সেখানেই। করোনাকাল আমাদের ভয় ধরিয়ে দিয়েছে। ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাসের চ্যালেঞ্জে পড়েছি থাইল্যান্ড গিয়ে। সবাই মাস্ক পরে হাঁটছে। আমাকেও হাঁটতে হয়েছে। তারপর বাংলাদেশে এমন হবে সেই ভাবনা তখনো আসেনি। মার্চে সবকিছু বদলে গেল। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান বাতিল করলাম। কিন্তু শুরু থেকেই অফিস করছি। অফিসের বাইরেও বিভিন্ন মিটিংয়ে যোগ দিচ্ছি। বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছি মানুষের পাশে দাঁড়াতে। নিকটজনদের পাশে থাকতে। তার পরও আমার একটা ভয় কাজ করছে পরিবার-পরিজন নিয়ে। মায়ের বয়স ৯৬ বছর। তাঁর শরীরটা ভালো যাচ্ছে না। মুক্তিযোদ্ধা ভাইটির দুটি কিডনি বিকল। সপ্তাহে তিন দিন ডায়ালাইসিস করাতে হয়। তিনি ভয়ে ভয়ে হাসপাতালে যান। আরেক ভাই হার্টের রোগী। কিছুদিন আগে রিং বসিয়েছেন দ্বিতীয় দফা। মা অসুস্থ হলে ইউনাইটেডে এসে ভর্তি হতেন। কিন্তু এখন হাসপাতালে কীভাবে নিয়ে যাব? গেলে চিকিৎসা পাবেন তো? এক ধরনের উৎকণ্ঠা কাজ করে। এক ডাক্তার বন্ধু বললেন, আপনাকে এখন একদম অসুস্থ হওয়া যাবে না। শরীর খারাপ হলে টেলিমেডিসিন। সোজাসাপ্টা কথা। ডাক্তারদের মাঝেও উৎকণ্ঠা দেখি। ভয় দেখি। ডাক্তার হলেও সবাই তো মানুষ। শুরুতেই তাদের মধ্যে সঠিক আস্থাটা তৈরি করতে পারিনি আমরা। এন-৯৫ মাস্ক সরবরাহে হয়েছে বড় মাপের অনিয়ম। সেই অপকর্মের হোতাদের লালনপালন করা হচ্ছে। আর হুমকিতে রাখা হচ্ছে চিকিৎসকদের; যারা কথা বলছেন। না, কথা বলা যাবে না। তোমরা কথা বলতে পারবে না। বড় আজব একটা সময় পার করছি। কেউ অনিয়ম করলে কথা বলা যাবে না কেন? স্বাস্থ্য খাতে অন্যায়- চুপ থাকতে হবে কেন? চুপ করতে করতে আমাদের শেয়ারবাজার, ব্যাংক লুট হয়েছে। হলমার্কের সময় সতর্ক হলে এড়ানো যেত অনেক কিছুই।

সমাজ-সংস্কৃতির অনেক কিছু বদলে গেছে। চিরকাল মানুষ চুপ করে বসে থাকবে মনে করলে ভুল। কোনো কিছুই জবাবদিহির বাইরে নয়। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাতের অনিয়ম কোনোভাবে জবাবদিহির বাইরে থাকতে পারে না। সরকারকে শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে হবে। অর্থমন্ত্রীকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। খেলাপি টাকা ফিরিয়ে আনতে হবে ব্যাংকে। প্রয়োজনে এ টাকা যেতে পারে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় রাষ্ট্রীয় কোষাগারে। সাধারণ মানুষ সরকারের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। অন্যায় দীর্ঘমেয়াদে চলতে পারে না। চাল চোরদের বিরুদ্ধে সরকারের শক্ত অবস্থান প্রশংসিত হয়েছে। এখন দরকার স্বাস্থ্য খাত ও ব্যাংক নিয়ে কঠোর মনোভাব। বঙ্গবন্ধু দেশটা স্বাধীন করেছেন সোনার বাংলা গড়ে তোলার স্বপ্ন নিয়ে। চুরিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়ার জন্য নয়। আওয়ামী লীগের ভিতরে এখন নানা কিসিমের লোক ঢুকে গেছে। তাদের অনেকেই আছে সর্বনাশা খেলায়। এ খেলা সরকারের জন্য ইতিবাচক নয়। এই করোনাকালে পাবনা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আটক হলেন ছিনতাই করতে গিয়ে! আর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি আটক হলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নথি জালিয়াতি করতে গিয়ে! ওরা ছাত্রলীগে ঠাঁই পায় কী করে? বর্তমান সভাপতি আল নাহিয়ান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য ভালো কিছুর চেষ্টা করছেন। তাদের ভালো কাজ ধূলিসাৎ করার জন্য একটা-দুইটা খারাপ কাজই যথেষ্ট। আবর্জনা ক্লিন করে সামনে যেতে হবে। আবর্জনা বেশি জমে গেলে ড্রেনে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। সবকিছু অচল হয়ে যায়। স্বাস্থ্য খাতে পরিবর্তনের দাবি আওয়ামী লীগের চিকিৎসকরাই বেশি করছেন। কারণ তারা বাস্তবে বাস করছেন। সমস্যাগুলো দেখতে পাচ্ছে। এ সমস্যার সমাধান না হলে দীর্ঘমেয়াদে আওয়ামী লীগকে খেসারত দিতে হবে। প্রকৃত বন্ধুর কাজ ভুল তুলে ধরে সংশোধনের অনুরোধ জানানো। অনুপ্রবেশকারীরা তা করবে না। তারা আহা বেশ বেশ করে সর্বনাশ করে দেবে। ধ্বংস করে দেবে সুস্থধারার রাজনৈতিক সংস্কৃতি। খারাপ সময়ে পালিয়ে যাবে। ইতিহাস তা-ই বলে। খারাপ সময়ে লড়াইটা আবার ত্যাগীদের করতে হয়। কষ্টটা সেখানেই হয়। ঝামেলা সেখানেই বাড়ে।

ব্যাংকিং খাতে ঝামেলাটা কোথায়? ম্যারাডোনা টানটান উত্তেজনায় বিশ্বকে মাত করে গোল করেছিলেন ঈশ্বরের হাতের ছোঁয়ায়। আর আমাদের ব্যাংকিং খাতের ম্যারাডোনারা অদৃশ্য শক্তির জোরে সবকিছু লুটেপুটে নিচ্ছে। সংখ্যায় ওরা বেশি নয়। তার পরও মহাশক্তিশালী সবাই। ওদের ছোঁয়া যাবে না, ধরা যাবে না, বলা যাবে না ওদের বিরুদ্ধে কথা। আবু সালেহের ছড়ার কথা মনে করিয়ে দেয়। বুঝি না ব্যক্তিবিশেষের দায় সরকার কেন নেবে? এমন তো নয়, ওরা দুঃসময়ে আওয়ামী লীগকে কঠোর শ্রম, অর্থ দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছে। দলের জন্য জীবন বাজি রেখে রাজপথে লড়েছে। তার পরও তাদের বিশাল ক্ষমতা বড়ই রহস্যজনক। চার-পাঁচ জন লোকের কাছে জিম্মি থাকতে পারে না আর্থিক খাত। বড় অদ্ভুত একটা অবস্থা। কেলেঙ্কারির কারণে একটি ব্যাংকের নাম বদল হয়েছে। আমাদের শিক্ষা হয় না। আরেকটি ব্যাংক একজন শেষ করে দিয়ে চলে গেলেন। তাকে কিছুই করা হলো না। ঘাটে ঘাটে প্রশান্ত হালদাররা এক দিনে তৈরি হননি। সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আসমান থেকে গায়েব হয়নি। মাটিতে হচ্ছে সবকিছু।  সাধারণ মানুষও জানে আর্থিক খাতের খলনায়কদের নাম। অনেক লিজিং কোম্পানি গ্রাহকদের পথের ফকির বানিয়ে চলে গেছে। দেখার কেউ নেই। আমাদের ব্যাংকিং খাত যেন সোমনাথ মন্দির। যার যা খুশি তা করবে। কেউ কিছু বলবে না। গজনির সুলতান মাহমুদ (৯৭১-১০৩০ খ্রি.) বারবার সোমনাথ মন্দিরে হামলা করেন। মিথ আছে- এই সময়ে মন্দিরের সোনাগুলো লুট হয়েছিল ব্যাপকভাবে। প্রথমবার হামলার সময় সবকিছু লুটে নেওয়া সম্ভব হয়নি। তাই বারবার হামলা চালানো হয়েছিল। সোনার এ মন্দির আরাধ্য দেবতা সোমেশ্বর মহাদেবের নামে তৈরি। পুরাণ অনুসারে, চন্দ্র তার স্ত্রী রোহিণীর প্রতি বেশি আসক্ত ছিলেন। এ কারণে অন্য ২৬ স্ত্রীকে উপেক্ষা করতেন। ব্যথিত, ক্ষুব্ধ এই ২৬ জন ছিলেন দক্ষ প্রজাপতির কন্যা। মেয়েরা গিয়ে বাবাকে সব জানান। দক্ষ ক্ষুব্ধ হয়ে ক্ষয়িত হওয়ার অভিশাপ দেন চন্দ্রকে। শাপ থেকে মুক্তি পেতে চন্দ্র প্রভাস তীর্থে শিবের আরাধনা করেন। এতে তার অভিশাপ অংশত নির্মূল করেন শিব। এরপর ব্রহ্মার উপদেশে চন্দ্র সোমনাথে একটি শিব মন্দির নির্মাণ করেন। পরে রাবণ রূপায়, কৃষ্ণ চন্দনকাঠে ও রাজা ভীমদেব পাথরের মন্দিরটি পুনর্নির্মাণ করেন। সে মন্দির লুটের কবলে পড়ে। ব্যাংক হলো জনগণের আমানত। সে আমানত রক্ষার দায়িত্ব সরকারের। ব্যক্তিবিশেষ শেষ করে দিতে পারে না তা। অন্যায় করে থাকতে পারে না দীর্ঘদিন। সবকিছুর জবাবদিহি জরুরি।

জবাবদিহি না থাকলে সমস্যা তৈরি হবেই। এমনকি রাজা-বাদশাহকেও বিপদে পড়তে হয়। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর স্থাপত্য তাজমহল তৈরি নিয়েও বুড়ো বয়সে বিপদে পড়তে হয়েছিল সম্রাট শাহজাহানকে। শেষ জীবনে পোহাতে হয়েছিল ভোগান্তি। ১৬৫৭ সালে অসুস্থ হন সম্রাট শাহজাহান। ছেলেদের মধ্যে শুরু হয় ক্ষমতার মারদাঙ্গা লড়াই। এ যুদ্ধ চলে এক বছর। দারাকে হারিয়ে যুদ্ধ শেষে ১৬৫৮ সালে আওরঙ্গজেব ক্ষমতা নিয়ে বন্দী করেন পিতাকে। একজন সাধারণ কায়েদির চেয়েও খারাপ অবস্থানে সম্রাটকে রাখা হয় আগ্রা দুর্গে। আট বছর বন্দী জীবনে দীর্ঘশ্বাস ছাড়া কিছুই ছিল না সম্রাটের জীবনে। এ সময় তিনি আগ্রা দুর্গ থেকে মাঝরাতে তাজমহলের দিকে তাকিয়ে অশ্রু বিসর্জন দিতেন। কন্যা জাহানারাকে বলতেন, এই পরিণতি তো আমি আশা করিনি। এত কিছু করে নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাসে বন্দীজীবন কাটাচ্ছি। শাহজাহান ছিলেন ব্যতিক্রমধর্মী শাসক। ১৬৬৬ সালে সম্রাট শাহজাহান ইন্তেকাল করেন। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। তাজমহল ছাড়াও ভারতবর্ষে অনেক আধুনিক মনোরম স্থাপত্য নির্মাণ করে তিনি অনন্য নজির স্থাপন করেন। ময়ূর সিংহাসন ছিল তাঁর আরেকটি বড় চমক। ১৭৩৯ সালে পারস্যের নাদির শাহ এ ময়ূর সিংহাসন লুট করে নিয়ে যান। শাহজাহানের সাতটি সিংহাসন ছিল। এর মধ্যে ময়ূর সিংহাসন ছিল অনন্য। তখনকার সময়ে এটি নির্মাণে খরচ হয়েছিল ১ কোটি ডলার। বর্তমান মূল্য ১০০ কোটি ডলারের বেশি। পারস্যের এক শিল্পী সাত বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে ময়ূর সিংহাসন নির্মাণ করেন। এর বাইরেও দিল্লির লালকেল্লা, বড় মসজিদসহ অনেক স্থাপনা তিনি নির্মাণ করেন। লাহোরেও তাঁর নির্মিত অনেক স্থাপত্য ছিল। দিল্লি, কাবুল, কাশ্মীরসহ মোট ১৪টি গেট নির্মাণ করেন তিনি। সম্রাট শাহজাহান চেয়েছিলেন যমুনার দুই তীরে দুটি তাজমহল নির্মাণ করতে। ২২ বছর লেগেছিল শ্বেতপাথরের তাজমহল নির্মাণে। যমুনার অন্য পারে কালো পাথরের আরেকটি তাজমহল নির্মাণে হাতও দেন। কিন্তু পারলেন না। শুরু করার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন। সুস্থ হয়েই বন্দী হন পুত্রের হাতে। রাষ্ট্রের কোষাগারের টাকা তাজমহলসহ বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় খাতে ব্যয়ের অভিযোগ আনা হয় সম্রাট শাহজাহানের বিরুদ্ধে। না, কোনো অনিয়ম নয়, অপ্রয়োজনীয় খাতের ব্যয় নিয়ে পুত্র ছাড়েননি পিতাকে।

ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসনের নায়ক ছিলেন লর্ড ক্লাইভ। প্রচন্ড ক্ষমতাধর এই ব্যক্তিকে শেষ জীবনে জবাবদিহিতে পড়ে আত্মহত্যা করতে হয়েছিল। ক্লাইভের মতো লুটেরা বাংলাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন বেশি। সম্পদে এ ভূখন্ড অনেক বড় অবস্থানে ছিল। ক্লাইভ বাংলার সম্পদে প্রলুব্ধ হন। ব্রিটেনে ফেরত যাওয়ার সময় ক্লাইভ নিয়ে যান ২ লাখ ৩৪ হাজার ইউরো সমমানের সম্পদ। এর আগে তিনি বিপুল সম্পদ পাঠান ইউরোপে। পরিণত হন ইউরোপের সবচেয়ে বড় ধনীতে। বিষয়টি ব্রিটিশ মিডিয়ায় চলে আসে। আমলে নেয় পার্লামেন্ট। গঠন করা হয় সংসদীয় তদন্ত কমিটি। সে কমিটির কাছে বারবার জবাবদিহি করতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে যান ক্লাইভ। তাতে তদন্ত থামেনি। বরং কমিটি ব্রিটেনের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দুর্নীতিবাজ হিসেবে আখ্যায়িত করে ক্লাইভকে। দুর্নীতির অভিযোগ মাথায় নিয়ে নিজের পিস্তলের গুলিতে ক্লাইভ আত্মহত্যা করেন। ভারতবর্ষের সেই দাপুটে শাসক কি ভাবতে পেরেছিলেন তাকে একদিন জবাবদিহি করতে হবে? পড়তে হবে তদন্ত কমিটির মুখোমুখি। নবাব সিরাজদ্দৌলাকে হারিয়ে ক্ষমতায় আসেন ক্লাইভ। বড় বড় জাহাজে করে সম্পদ নিয়ে যান লন্ডনে। এ খলনায়কের শেষ পরিণতি হয়েছিল করুণ। ইতিহাসের শেষ বিচার সব সময় নিষ্ঠুরভাবেই হয়। কানাডার বাংলাদেশিরা ব্যাংক লুটেরাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছেন। সমাবেশ করে বলেছেন, চুরি করে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে তাদের লড়াই চলবে। বাংলাদেশের মানুষও থেমে নেই। সবাই সোচ্চার এখন দুর্নীতি, অন্যায় আর অনিয়মের বিরুদ্ধে। তাই বসে থাকলে চলবে না। জিরো টলারেন্সে থাকতে হবে স্বাস্থ্য খাত, ব্যাংকিং খাত আর ত্রাণের চাল, টাকা চুরির বিরুদ্ধে। প্রশান্ত হালদারকে পাওয়া গেলে বেরিয়ে আসবে ব্যাংকিং খাতের অনেক কেলেঙ্কারি। সে বাস্তবতা আজ না হলে কাল আসবেই। জানি না আমরা সেসব দেখে যেতে পারব কিনা। চারদিকে আলো-আঁধারির খেলা চলছে। নষ্টদের চলছে উল্লাসনৃত্য। মানবতা নিয়ে চলছে হাসিঠাট্টা। করোনাকালে ভেবেছিলাম পরিবর্তন আসবে। না, আসেনি। চারদিকে সবকিছু আরও খারাপ হচ্ছে।

না, এ ভয়াবহতা আর দেখতে চাই না। অনেক তো হলো। তাকিয়ে দেখুন বিশ্ব শেষ হয়ে গেছে। ৩ লাখ মানুষ নাই হয়ে গেছে। তার পরও অন্যায়ের সঙ্গে থাকবেন? নষ্টামি অকারণে সহ্য করবেন? এখন সন্তান পিতার লাশের পাশে যায় না। বাবার মুখাগ্নি করতে ছেলে এগিয়ে যায় না। বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া ছেলে দূর থেকে আগুনের কাঠি ছুড়ে মেরে পালায়। এ ছেলেটি কেন এমন করল একবারও ভেবেছেন? আরও অনেক ঘটনা সামনে আসছে। সমাজবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানীদের নতুন করে ভাবতে হবে। শুধু জীবনের ভয়ে কি সবাই এমন করছে? মৃত্যুর ভয় থাকলে সবাই ঘর থেকে বের হচ্ছে কেন? আর ঈদবাজারে কেন এত ভিড়? ভাবুন সবকিছু নতুন করে। মনে রাখুন আগামী এক বছরের আগে কোনো কিছু স্বাভাবিক হবে না। এইডসের মতো করোনাভাইরাসেরও মেডিসিন পুরোপুরি আসবে না। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, আরও ১৭ মাস লেগে যাবে টিকা আসতে। ভরসা রাখা মুশকিল। ঈদবাজারে এক নারীকে টিভি সাংবাদিক প্রশ্ন করলেন, ভয় পাচ্ছেন না এই ভিড়ের মাঝে বাজার করতে? জবাব দিলেন, না, পাচ্ছি না। বিস্ময় নিয়ে দেখলাম। আসলে বদলে যাচ্ছে মানুষ। চিন্তাভাবনায় আসছে অনেক পরিবর্তন। পরিবর্তন আসছে বলেই ওরা বলছে, ভয় পাচ্ছি না। আওয়াজগুলো নতুন রূপ নিচ্ছে।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
সর্বশেষ খবর
অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ
অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে
‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ
টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু
রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম
নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার
কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক
ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ
চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম
চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাদের গণি চৌধুরীর বড় ভাই মোহাম্মদ গণি চৌধুরী আর নেই
কাদের গণি চৌধুরীর বড় ভাই মোহাম্মদ গণি চৌধুরী আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রেড মার্চ ফর জাস্টিস’-এ মৌন মিছিল করলো বাকৃবি শিক্ষার্থীরা
‘রেড মার্চ ফর জাস্টিস’-এ মৌন মিছিল করলো বাকৃবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক
বিক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া, দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় অস্ত্রসহ তিন ডাকাত গ্রেফতার
চকরিয়ায় অস্ত্রসহ তিন ডাকাত গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে জখম, ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে জখম, ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর দিয়াবাড়িতে প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষরোপন
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষরোপন

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেত্রকোনায় পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের গণছুটি, সাড়ে ৬ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের শঙ্কায়
নেত্রকোনায় পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের গণছুটি, সাড়ে ৬ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের শঙ্কায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া
ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান আজাদের
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান আজাদের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন
মাদক ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেবা দেওয়া দায়িত্ব, ক্রেডিট নয়: বিআরটিএ চেয়ারম্যান
সেবা দেওয়া দায়িত্ব, ক্রেডিট নয়: বিআরটিএ চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর
গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম