শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মে, ২০২০ আপডেট:

আর কতটা ধ্বংস হবে স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাত

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আর কতটা ধ্বংস হবে স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাত

একটা ভয়ের মাঝেই আছি। ছোটবেলায় শুনতাম মধ্যদুপুুরে জঙ্গলে তেঁতুল গাছের ধারেকাছে যাওয়া যাবে না। ভূত থাকে। গেলেই ভূত ঘাড় মটকে দেবে। কত দিন গোপনে তেঁতুল গাছের নিচে গিয়ে বসে থেকেছি ভূত দেখতে। পাইনি সেই ভূতের সন্ধান। বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে অমাবস্যা রাতে শ্মশানঘাটে গেছি প্রেতাত্মা দেখতে। পাইনি খুঁজে। পরীদের সন্ধানে হেঁটেছি পূর্ণিমা রাতে। কারও দেখা মেলেনি। এ কারণে ভয়ডরটা আমার কম। মিডিয়ায় কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে প্রভাবশালীদের হুমকি দেখেছি। এখনো দেখছি। কিন্তু ভয়টা আমাকে খুব কাবু করতে পারে না। সাহসটা পেয়েছি পারিবারিকভাবেই। মুক্তিযুদ্ধ করেছেন ভাই, মামা, খালাতো ভাই। শহীদ হয়েছেন ফুপাতো বোনের স্বামী। বারবার মৃত্যুর চেয়ে একবারে চলে যাওয়াই ভালো। কিন্তু সেই যাওয়াটা কীভাবে হবে চিন্তা এখন সেখানেই। করোনাকাল আমাদের ভয় ধরিয়ে দিয়েছে। ডিসেম্বরে প্রথম করোনাভাইরাসের চ্যালেঞ্জে পড়েছি থাইল্যান্ড গিয়ে। সবাই মাস্ক পরে হাঁটছে। আমাকেও হাঁটতে হয়েছে। তারপর বাংলাদেশে এমন হবে সেই ভাবনা তখনো আসেনি। মার্চে সবকিছু বদলে গেল। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান বাতিল করলাম। কিন্তু শুরু থেকেই অফিস করছি। অফিসের বাইরেও বিভিন্ন মিটিংয়ে যোগ দিচ্ছি। বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছি মানুষের পাশে দাঁড়াতে। নিকটজনদের পাশে থাকতে। তার পরও আমার একটা ভয় কাজ করছে পরিবার-পরিজন নিয়ে। মায়ের বয়স ৯৬ বছর। তাঁর শরীরটা ভালো যাচ্ছে না। মুক্তিযোদ্ধা ভাইটির দুটি কিডনি বিকল। সপ্তাহে তিন দিন ডায়ালাইসিস করাতে হয়। তিনি ভয়ে ভয়ে হাসপাতালে যান। আরেক ভাই হার্টের রোগী। কিছুদিন আগে রিং বসিয়েছেন দ্বিতীয় দফা। মা অসুস্থ হলে ইউনাইটেডে এসে ভর্তি হতেন। কিন্তু এখন হাসপাতালে কীভাবে নিয়ে যাব? গেলে চিকিৎসা পাবেন তো? এক ধরনের উৎকণ্ঠা কাজ করে। এক ডাক্তার বন্ধু বললেন, আপনাকে এখন একদম অসুস্থ হওয়া যাবে না। শরীর খারাপ হলে টেলিমেডিসিন। সোজাসাপ্টা কথা। ডাক্তারদের মাঝেও উৎকণ্ঠা দেখি। ভয় দেখি। ডাক্তার হলেও সবাই তো মানুষ। শুরুতেই তাদের মধ্যে সঠিক আস্থাটা তৈরি করতে পারিনি আমরা। এন-৯৫ মাস্ক সরবরাহে হয়েছে বড় মাপের অনিয়ম। সেই অপকর্মের হোতাদের লালনপালন করা হচ্ছে। আর হুমকিতে রাখা হচ্ছে চিকিৎসকদের; যারা কথা বলছেন। না, কথা বলা যাবে না। তোমরা কথা বলতে পারবে না। বড় আজব একটা সময় পার করছি। কেউ অনিয়ম করলে কথা বলা যাবে না কেন? স্বাস্থ্য খাতে অন্যায়- চুপ থাকতে হবে কেন? চুপ করতে করতে আমাদের শেয়ারবাজার, ব্যাংক লুট হয়েছে। হলমার্কের সময় সতর্ক হলে এড়ানো যেত অনেক কিছুই।

সমাজ-সংস্কৃতির অনেক কিছু বদলে গেছে। চিরকাল মানুষ চুপ করে বসে থাকবে মনে করলে ভুল। কোনো কিছুই জবাবদিহির বাইরে নয়। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও ব্যাংকিং খাতের অনিয়ম কোনোভাবে জবাবদিহির বাইরে থাকতে পারে না। সরকারকে শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে হবে। অর্থমন্ত্রীকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। খেলাপি টাকা ফিরিয়ে আনতে হবে ব্যাংকে। প্রয়োজনে এ টাকা যেতে পারে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় রাষ্ট্রীয় কোষাগারে। সাধারণ মানুষ সরকারের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। অন্যায় দীর্ঘমেয়াদে চলতে পারে না। চাল চোরদের বিরুদ্ধে সরকারের শক্ত অবস্থান প্রশংসিত হয়েছে। এখন দরকার স্বাস্থ্য খাত ও ব্যাংক নিয়ে কঠোর মনোভাব। বঙ্গবন্ধু দেশটা স্বাধীন করেছেন সোনার বাংলা গড়ে তোলার স্বপ্ন নিয়ে। চুরিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়ার জন্য নয়। আওয়ামী লীগের ভিতরে এখন নানা কিসিমের লোক ঢুকে গেছে। তাদের অনেকেই আছে সর্বনাশা খেলায়। এ খেলা সরকারের জন্য ইতিবাচক নয়। এই করোনাকালে পাবনা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আটক হলেন ছিনতাই করতে গিয়ে! আর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি আটক হলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নথি জালিয়াতি করতে গিয়ে! ওরা ছাত্রলীগে ঠাঁই পায় কী করে? বর্তমান সভাপতি আল নাহিয়ান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য ভালো কিছুর চেষ্টা করছেন। তাদের ভালো কাজ ধূলিসাৎ করার জন্য একটা-দুইটা খারাপ কাজই যথেষ্ট। আবর্জনা ক্লিন করে সামনে যেতে হবে। আবর্জনা বেশি জমে গেলে ড্রেনে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। সবকিছু অচল হয়ে যায়। স্বাস্থ্য খাতে পরিবর্তনের দাবি আওয়ামী লীগের চিকিৎসকরাই বেশি করছেন। কারণ তারা বাস্তবে বাস করছেন। সমস্যাগুলো দেখতে পাচ্ছে। এ সমস্যার সমাধান না হলে দীর্ঘমেয়াদে আওয়ামী লীগকে খেসারত দিতে হবে। প্রকৃত বন্ধুর কাজ ভুল তুলে ধরে সংশোধনের অনুরোধ জানানো। অনুপ্রবেশকারীরা তা করবে না। তারা আহা বেশ বেশ করে সর্বনাশ করে দেবে। ধ্বংস করে দেবে সুস্থধারার রাজনৈতিক সংস্কৃতি। খারাপ সময়ে পালিয়ে যাবে। ইতিহাস তা-ই বলে। খারাপ সময়ে লড়াইটা আবার ত্যাগীদের করতে হয়। কষ্টটা সেখানেই হয়। ঝামেলা সেখানেই বাড়ে।

ব্যাংকিং খাতে ঝামেলাটা কোথায়? ম্যারাডোনা টানটান উত্তেজনায় বিশ্বকে মাত করে গোল করেছিলেন ঈশ্বরের হাতের ছোঁয়ায়। আর আমাদের ব্যাংকিং খাতের ম্যারাডোনারা অদৃশ্য শক্তির জোরে সবকিছু লুটেপুটে নিচ্ছে। সংখ্যায় ওরা বেশি নয়। তার পরও মহাশক্তিশালী সবাই। ওদের ছোঁয়া যাবে না, ধরা যাবে না, বলা যাবে না ওদের বিরুদ্ধে কথা। আবু সালেহের ছড়ার কথা মনে করিয়ে দেয়। বুঝি না ব্যক্তিবিশেষের দায় সরকার কেন নেবে? এমন তো নয়, ওরা দুঃসময়ে আওয়ামী লীগকে কঠোর শ্রম, অর্থ দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছে। দলের জন্য জীবন বাজি রেখে রাজপথে লড়েছে। তার পরও তাদের বিশাল ক্ষমতা বড়ই রহস্যজনক। চার-পাঁচ জন লোকের কাছে জিম্মি থাকতে পারে না আর্থিক খাত। বড় অদ্ভুত একটা অবস্থা। কেলেঙ্কারির কারণে একটি ব্যাংকের নাম বদল হয়েছে। আমাদের শিক্ষা হয় না। আরেকটি ব্যাংক একজন শেষ করে দিয়ে চলে গেলেন। তাকে কিছুই করা হলো না। ঘাটে ঘাটে প্রশান্ত হালদাররা এক দিনে তৈরি হননি। সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আসমান থেকে গায়েব হয়নি। মাটিতে হচ্ছে সবকিছু।  সাধারণ মানুষও জানে আর্থিক খাতের খলনায়কদের নাম। অনেক লিজিং কোম্পানি গ্রাহকদের পথের ফকির বানিয়ে চলে গেছে। দেখার কেউ নেই। আমাদের ব্যাংকিং খাত যেন সোমনাথ মন্দির। যার যা খুশি তা করবে। কেউ কিছু বলবে না। গজনির সুলতান মাহমুদ (৯৭১-১০৩০ খ্রি.) বারবার সোমনাথ মন্দিরে হামলা করেন। মিথ আছে- এই সময়ে মন্দিরের সোনাগুলো লুট হয়েছিল ব্যাপকভাবে। প্রথমবার হামলার সময় সবকিছু লুটে নেওয়া সম্ভব হয়নি। তাই বারবার হামলা চালানো হয়েছিল। সোনার এ মন্দির আরাধ্য দেবতা সোমেশ্বর মহাদেবের নামে তৈরি। পুরাণ অনুসারে, চন্দ্র তার স্ত্রী রোহিণীর প্রতি বেশি আসক্ত ছিলেন। এ কারণে অন্য ২৬ স্ত্রীকে উপেক্ষা করতেন। ব্যথিত, ক্ষুব্ধ এই ২৬ জন ছিলেন দক্ষ প্রজাপতির কন্যা। মেয়েরা গিয়ে বাবাকে সব জানান। দক্ষ ক্ষুব্ধ হয়ে ক্ষয়িত হওয়ার অভিশাপ দেন চন্দ্রকে। শাপ থেকে মুক্তি পেতে চন্দ্র প্রভাস তীর্থে শিবের আরাধনা করেন। এতে তার অভিশাপ অংশত নির্মূল করেন শিব। এরপর ব্রহ্মার উপদেশে চন্দ্র সোমনাথে একটি শিব মন্দির নির্মাণ করেন। পরে রাবণ রূপায়, কৃষ্ণ চন্দনকাঠে ও রাজা ভীমদেব পাথরের মন্দিরটি পুনর্নির্মাণ করেন। সে মন্দির লুটের কবলে পড়ে। ব্যাংক হলো জনগণের আমানত। সে আমানত রক্ষার দায়িত্ব সরকারের। ব্যক্তিবিশেষ শেষ করে দিতে পারে না তা। অন্যায় করে থাকতে পারে না দীর্ঘদিন। সবকিছুর জবাবদিহি জরুরি।

জবাবদিহি না থাকলে সমস্যা তৈরি হবেই। এমনকি রাজা-বাদশাহকেও বিপদে পড়তে হয়। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর স্থাপত্য তাজমহল তৈরি নিয়েও বুড়ো বয়সে বিপদে পড়তে হয়েছিল সম্রাট শাহজাহানকে। শেষ জীবনে পোহাতে হয়েছিল ভোগান্তি। ১৬৫৭ সালে অসুস্থ হন সম্রাট শাহজাহান। ছেলেদের মধ্যে শুরু হয় ক্ষমতার মারদাঙ্গা লড়াই। এ যুদ্ধ চলে এক বছর। দারাকে হারিয়ে যুদ্ধ শেষে ১৬৫৮ সালে আওরঙ্গজেব ক্ষমতা নিয়ে বন্দী করেন পিতাকে। একজন সাধারণ কায়েদির চেয়েও খারাপ অবস্থানে সম্রাটকে রাখা হয় আগ্রা দুর্গে। আট বছর বন্দী জীবনে দীর্ঘশ্বাস ছাড়া কিছুই ছিল না সম্রাটের জীবনে। এ সময় তিনি আগ্রা দুর্গ থেকে মাঝরাতে তাজমহলের দিকে তাকিয়ে অশ্রু বিসর্জন দিতেন। কন্যা জাহানারাকে বলতেন, এই পরিণতি তো আমি আশা করিনি। এত কিছু করে নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাসে বন্দীজীবন কাটাচ্ছি। শাহজাহান ছিলেন ব্যতিক্রমধর্মী শাসক। ১৬৬৬ সালে সম্রাট শাহজাহান ইন্তেকাল করেন। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। তাজমহল ছাড়াও ভারতবর্ষে অনেক আধুনিক মনোরম স্থাপত্য নির্মাণ করে তিনি অনন্য নজির স্থাপন করেন। ময়ূর সিংহাসন ছিল তাঁর আরেকটি বড় চমক। ১৭৩৯ সালে পারস্যের নাদির শাহ এ ময়ূর সিংহাসন লুট করে নিয়ে যান। শাহজাহানের সাতটি সিংহাসন ছিল। এর মধ্যে ময়ূর সিংহাসন ছিল অনন্য। তখনকার সময়ে এটি নির্মাণে খরচ হয়েছিল ১ কোটি ডলার। বর্তমান মূল্য ১০০ কোটি ডলারের বেশি। পারস্যের এক শিল্পী সাত বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে ময়ূর সিংহাসন নির্মাণ করেন। এর বাইরেও দিল্লির লালকেল্লা, বড় মসজিদসহ অনেক স্থাপনা তিনি নির্মাণ করেন। লাহোরেও তাঁর নির্মিত অনেক স্থাপত্য ছিল। দিল্লি, কাবুল, কাশ্মীরসহ মোট ১৪টি গেট নির্মাণ করেন তিনি। সম্রাট শাহজাহান চেয়েছিলেন যমুনার দুই তীরে দুটি তাজমহল নির্মাণ করতে। ২২ বছর লেগেছিল শ্বেতপাথরের তাজমহল নির্মাণে। যমুনার অন্য পারে কালো পাথরের আরেকটি তাজমহল নির্মাণে হাতও দেন। কিন্তু পারলেন না। শুরু করার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন। সুস্থ হয়েই বন্দী হন পুত্রের হাতে। রাষ্ট্রের কোষাগারের টাকা তাজমহলসহ বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় খাতে ব্যয়ের অভিযোগ আনা হয় সম্রাট শাহজাহানের বিরুদ্ধে। না, কোনো অনিয়ম নয়, অপ্রয়োজনীয় খাতের ব্যয় নিয়ে পুত্র ছাড়েননি পিতাকে।

ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসনের নায়ক ছিলেন লর্ড ক্লাইভ। প্রচন্ড ক্ষমতাধর এই ব্যক্তিকে শেষ জীবনে জবাবদিহিতে পড়ে আত্মহত্যা করতে হয়েছিল। ক্লাইভের মতো লুটেরা বাংলাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন বেশি। সম্পদে এ ভূখন্ড অনেক বড় অবস্থানে ছিল। ক্লাইভ বাংলার সম্পদে প্রলুব্ধ হন। ব্রিটেনে ফেরত যাওয়ার সময় ক্লাইভ নিয়ে যান ২ লাখ ৩৪ হাজার ইউরো সমমানের সম্পদ। এর আগে তিনি বিপুল সম্পদ পাঠান ইউরোপে। পরিণত হন ইউরোপের সবচেয়ে বড় ধনীতে। বিষয়টি ব্রিটিশ মিডিয়ায় চলে আসে। আমলে নেয় পার্লামেন্ট। গঠন করা হয় সংসদীয় তদন্ত কমিটি। সে কমিটির কাছে বারবার জবাবদিহি করতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে যান ক্লাইভ। তাতে তদন্ত থামেনি। বরং কমিটি ব্রিটেনের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দুর্নীতিবাজ হিসেবে আখ্যায়িত করে ক্লাইভকে। দুর্নীতির অভিযোগ মাথায় নিয়ে নিজের পিস্তলের গুলিতে ক্লাইভ আত্মহত্যা করেন। ভারতবর্ষের সেই দাপুটে শাসক কি ভাবতে পেরেছিলেন তাকে একদিন জবাবদিহি করতে হবে? পড়তে হবে তদন্ত কমিটির মুখোমুখি। নবাব সিরাজদ্দৌলাকে হারিয়ে ক্ষমতায় আসেন ক্লাইভ। বড় বড় জাহাজে করে সম্পদ নিয়ে যান লন্ডনে। এ খলনায়কের শেষ পরিণতি হয়েছিল করুণ। ইতিহাসের শেষ বিচার সব সময় নিষ্ঠুরভাবেই হয়। কানাডার বাংলাদেশিরা ব্যাংক লুটেরাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছেন। সমাবেশ করে বলেছেন, চুরি করে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে তাদের লড়াই চলবে। বাংলাদেশের মানুষও থেমে নেই। সবাই সোচ্চার এখন দুর্নীতি, অন্যায় আর অনিয়মের বিরুদ্ধে। তাই বসে থাকলে চলবে না। জিরো টলারেন্সে থাকতে হবে স্বাস্থ্য খাত, ব্যাংকিং খাত আর ত্রাণের চাল, টাকা চুরির বিরুদ্ধে। প্রশান্ত হালদারকে পাওয়া গেলে বেরিয়ে আসবে ব্যাংকিং খাতের অনেক কেলেঙ্কারি। সে বাস্তবতা আজ না হলে কাল আসবেই। জানি না আমরা সেসব দেখে যেতে পারব কিনা। চারদিকে আলো-আঁধারির খেলা চলছে। নষ্টদের চলছে উল্লাসনৃত্য। মানবতা নিয়ে চলছে হাসিঠাট্টা। করোনাকালে ভেবেছিলাম পরিবর্তন আসবে। না, আসেনি। চারদিকে সবকিছু আরও খারাপ হচ্ছে।

না, এ ভয়াবহতা আর দেখতে চাই না। অনেক তো হলো। তাকিয়ে দেখুন বিশ্ব শেষ হয়ে গেছে। ৩ লাখ মানুষ নাই হয়ে গেছে। তার পরও অন্যায়ের সঙ্গে থাকবেন? নষ্টামি অকারণে সহ্য করবেন? এখন সন্তান পিতার লাশের পাশে যায় না। বাবার মুখাগ্নি করতে ছেলে এগিয়ে যায় না। বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া ছেলে দূর থেকে আগুনের কাঠি ছুড়ে মেরে পালায়। এ ছেলেটি কেন এমন করল একবারও ভেবেছেন? আরও অনেক ঘটনা সামনে আসছে। সমাজবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানীদের নতুন করে ভাবতে হবে। শুধু জীবনের ভয়ে কি সবাই এমন করছে? মৃত্যুর ভয় থাকলে সবাই ঘর থেকে বের হচ্ছে কেন? আর ঈদবাজারে কেন এত ভিড়? ভাবুন সবকিছু নতুন করে। মনে রাখুন আগামী এক বছরের আগে কোনো কিছু স্বাভাবিক হবে না। এইডসের মতো করোনাভাইরাসেরও মেডিসিন পুরোপুরি আসবে না। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, আরও ১৭ মাস লেগে যাবে টিকা আসতে। ভরসা রাখা মুশকিল। ঈদবাজারে এক নারীকে টিভি সাংবাদিক প্রশ্ন করলেন, ভয় পাচ্ছেন না এই ভিড়ের মাঝে বাজার করতে? জবাব দিলেন, না, পাচ্ছি না। বিস্ময় নিয়ে দেখলাম। আসলে বদলে যাচ্ছে মানুষ। চিন্তাভাবনায় আসছে অনেক পরিবর্তন। পরিবর্তন আসছে বলেই ওরা বলছে, ভয় পাচ্ছি না। আওয়াজগুলো নতুন রূপ নিচ্ছে।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম