শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

এই সময় ওভাবে বাজেট ছেঁড়া ভালো হয়নি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এই সময় ওভাবে বাজেট ছেঁড়া ভালো হয়নি

গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় বাজেটের বিরোধিতা করা বিরোধী দলের প্রধান কাজ। সংসদে বাজেটের প্রতিটি শব্দের ভুল ধরে সংশোধনী এনে অর্থমন্ত্রীর বাজেট দেশবাসীর সামনে অসার প্রমাণিত করা এবং এমন কট্টর যুক্তি খাড়া করা যার সংশোধনী গ্রহণ না করলে সাধারণ মানুষ যাতে বুঝতে পারে সরকার গায়ের জোরে চলছে। তারা যুক্তিগ্রাহ্য কোনো কিছুই গ্রহণ করছে না। এমন সরকারের আয়ুষ্কাল নির্ধারণ করে জনগণ। সেদিক থেকে বিচার করলে যে সংসদকে দেশের মানুষ ভালোভাবে স্বীকার করেনি, নির্বাচনের ওপর মানুষ আস্থা নেই সেখানে বিএনপির কয়েকজন এমপিকে দেশবাসী ধোয়া তুলসীপাতা মনে করে না। লোভ-লালসা তাদের সংসদে টেনে নিয়েছে বলে মনে করে। বিরোধী দল হিসেবে রুমিন ফারহানা প্রকাশ্য বাজেট বই ছিঁড়ে ফেলেছেন। সংসদ সদস্যের অমন ছেঁড়বার-ফাড়বার সুযোগ বা অধিকার আছে। স্বাভাবিক সময় এ কাজটি হয়তো প্রশংসাই পেত। কিন্তু করোনার মহাদুর্যোগে তাঁর এ কাজ বা তাঁর দল বিএনপির এ কাজ কোনোমতেই সাধারণ মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি। রুমিন ফারহানার বাবা একজন যথার্থ রাজনীতিবিদ। জনাব ওলি আহাদ বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দীর্ঘ সময় রাজনীতি করেছেন, হুজুর মওলানা ভাসানীর সঙ্গে করেছেন। মিল অমিল যা কিছুই থাকুক পাকিস্তানের রাজনীতিতে রুমিন ফারহানার বাবা জনাব ওলি আহাদের যথেষ্ট ভূমিকা আছে। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তাঁর বিরোধ হয়েছে আবার প্রয়োজনে পাশে দাঁড়িয়েছেন- এটা ছিল তাঁদের গণমানুষের রাজনীতি।

রুমিন ফারহানাকে আমি প্রথম হাই কোর্টে দেখেছিলাম। আমাদের প্রিয় আবদুল মতিন খসরুর জুনিয়র হিসেবে কাজ করতেন। রুমিন ফারহানা আমাকে পিতার মতো সম্মান করেন। কী কারণে সে সময় হাই কোর্টে গেছি বিষয়টা আজ লিখতে গিয়ে মনে নেই। তবে অনেক কথা মনে পড়ছে। আবদুল মতিন খসরু একসময় আইনমন্ত্রী হয়েছিলেন। তার আগে তাঁর এলাকায় সভা-সমাবেশ করতে গেছি। তাঁর বড়–রায় এক সভায় গিয়েছিলাম। সঙ্গে ছিলেন রাজাবাজারের হাজী চান খাঁ। খুব কষ্ট করে ফিরেছিলাম। তবু ভীষণ ভালো লেগেছিল। উঠতে বসতে আবদুল মতিন খসরুর সঙ্গে দেখাসাক্ষাৎ-কথাবার্তা হতো। ’৯৬-এর সরকারে আবদুল মতিন খসরু যখন আইনমন্ত্রী আমাদের অ্যাডভোকেট মো. সোহরাওয়ার্দীকে টাঙ্গাইলে পিপি করতে অনুরোধ করেছিলাম। প্রবীণ জননেতা মান্নান ভাই হয়তো অন্য কারও জন্য বলেছিলেন। আবদুল মতিন খসরু মান্নান ভাইকে বলেছিলেন, ‘রাজনীতিতে আমি অনেক জুনিয়র। আপনি প্রবীণ মানুষ। এমন একজন মানুষ আমাকে অনুরোধ করেছেন একমাত্র মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া অন্য কারও কথায় আমি তাঁর কথা ফেলতে পারব না। সোহরাওয়ার্দী টাঙ্গাইলের পিপি হয়েছিলেন। ভালো না খারাপ করেছে বলতে পারব না। তবে নিজের বাসাবাড়ি বেশ ভালো করেছিলেন। তখন খারাপ লাগত। এখন দেখি যারাই জিপি, পিপি হয় সবাই নতুন বাসা করে অথবা নিজের বাসা মেরামত করে- তাই এ নিয়ে আর ভাবী না। কিন্তু আবদুল মতিন খসরু সে সময় যথেষ্ট গুরুত্ব ও সম্মান দেখিয়েছিলেন। পরে আমার মনে হয়েছে যেভাবে বড়দের সম্মান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে প্রবীণদের কোনো গুরুত্ব থাকছে না আমারও ওভাবে শুধু আবদুল মতিন খসরুকে বলা ঠিক হয়নি। কথাটা মান্নান ভাইকেও বলা উচিত ছিল। যেভাবেই হোক তাঁকে বলেকয়ে কাজটা করা উচিত ছিল। এখনো ব্যাপারটা ভাবী। কারণ বড়দের বড়রা সম্মান না দিলে আজ ছোটদের বড় হওয়ার যে দুর্বার বাসনা, যোগ্যতা থাকুক আর না থাকুক তারা আগে যাবেই। আইয়ুব খানের সময় দারোগা পুলিশ যে লতিফ সিদ্দিকীর কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারেনি সেই লতিফ সিদ্দিকীর গাড়ি ভেঙেছে তাঁরই স্যান্ডেল টানা তাঁরই কুড়িয়ে আনা নতুন নেতারা। বিষয়গুলো কখনো ভালো লাগেনি, এখনো লাগে না।

আমার বাড়িতে তেমন রাগারাগি ঠোকাঠুকি নেই। ছেলেমেয়েরা ঝগড়া-ফ্যাসাদ করে না। আমার স্ত্রী দু-এক কথা বললেও আমার জন্য তাঁর মায়া এবং দরদের শেষ নেই। যদি কিছু বলেন তার অনেকটাই না বুঝে বলেন। আর তাঁর মন খারাপ বা রাগ কচুপাতার পানির চেয়েও ক্ষণস্থায়ী। কিন্তু এই রুমিন ফারহানার জন্য আমার মেয়ে কুঁড়ি ভীষণ রাগ করেছিল। আমি রুমিন ফারহানাকে মা কুঁড়ির চাইতেও সুন্দর পরীর মতো বলেছিলাম। সে প্রায় ১৫ বছর আগে। কুঁড়িমণি ভীষণ রাগ করেছিল। আমার হাত ধরে একটা মোচড়ও দিয়েছিল। মোচড় খেয়ে বুঝেছিলাম, ঠিকই তো, আমার মস্তবড় ভুল হয়ে গেছে। কেন অমন লিখতে গেলাম- কুঁড়ির চেয়েও সুন্দর। আসলে তা তো নয়, কুঁড়ির মতো সুন্দর। আমি সেদিন বুঝেছিলাম মেয়েদের একটা আলাদা জগৎ থাকে, আলাদা চিন্তা থাকে। তাই সেদিন রুমিন ফারহানার বাজেট ছেঁড়াফাড়া সমর্থন করতে পারিনি। এই করোনার দুঃসময়ে এসব করার কোনো মানে হয় না। গত ১০০ বছরে আমরা এমন দুর্যোগ-দুর্বিপাকে পড়িনি। ইতিহাসে দেখা যায়, শতবর্ষ পরপর এ রকম দুর্যোগ আসে। এই সময় সরকার নয়, দেশের কথা চিন্তা করা দরকার, দেশের মানুষের কথা চিন্তা করা দরকার। তাই আমি এবং আমার দল সরকারকে বিব্রত করা থেকে আপনা-আপনি বিরত আছি। অন্যদেরও বিরত থাকতে অনুরোধ করেছি। ভালোয় ভালোয় আমরা করোনার এ দুর্যোগ কাটিয়ে উঠতে পারলে নিশ্চয়ই তখন বিবেচনা করে দেখা যাবে কী করা যায়। বেঁচে থাকলে রাজনীতি করা যাবে, বেঁচে না থাকলে রাজনীতির কোনো সুযোগ নেই। দেশ না থাকলে, দেশের মানুষ না থাকলে কাকে নিয়ে রাজনীতি হবে? তাই ধৈর্য তো ধরতেই হবে। ধৈর্যশীলকে আল্লাহ পছন্দ করেন।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের স্ত্রী লায়লা আরজুমান্দ বানু করোনায় আক্রান্ত হয়ে আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। গাজীপুরের আ ক ম মোজাম্মেলকে বহু বছর চিনি। একজন অত্যন্ত প্রিয় জননন্দিত রাজনীতিবিদ, আমাকে অসম্ভব ভালোবাসেন। মন্ত্রীর চাইতে মন্ত্রী না থাকা অবস্থায়ই অনেক ভালো, অনেক জনপ্রিয় ছিলেন, ছিলেন ভীষণ দরদি। প্রতিটি রাজনৈতিক মানুষ ভালো স্ত্রী না পেলে দলীয় কর্মীদের নিয়ে এক পরিবারের মতো চলতে পারে না। আ ক ম মোজাম্মেল ভীষণ প্রতিকূল অবস্থায়ও বিএনপির সময় বহুদিন গাজীপুর পৌরসভার মেয়র ছিলেন। সবার জন্য ছিল তাঁর দরজা খোলা। আশপাশের আওয়ামীপন্থিরা তাঁকে আশ্রয় মনে করতেন। মন্ত্রী হওয়ায় সবাই খুব খুশি হয়েছিল। কিন্তু আদতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী হওয়াটা খুব সহজ কাজ নয়। আর মন্ত্রী যেই হোক মুক্তিযুদ্ধবিরোধী সরকারি প্রশাসন থাকতে গ্রামগঞ্জের হতদরিদ্র মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে হওয়ার কথা নয়। তাই বহু মানুষ তাঁর শত্রু হয়েছে। কিছু শত্রু হওয়ার হয়তো অর্থ আছে, কিন্তু বেশির ভাগের কোনো অর্থ নেই। আবার প্রায় সব মন্ত্রীর রাজনৈতিক এপিএসরা সব সময় একটু অন্যরকম হয়। সে রকম মোজাম্মেল হকের লোকও হয়েছে। এমনকি কয়েক বছর এক নাগাড়ে মাননীয় মন্ত্রীর দেহরক্ষী থাকায় কারও কারও দেমাক হয়েছে। তাই গুলি করে কাউকে মেরে এখন কারাগারে। তবে এ কথা সত্য, জীবন থাকলে জীবনের স্বাভাবিক যন্ত্রণা থাকবে। ঠিক এই সময় স্বামী-স্ত্রী দুজনে করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে গিয়েছিলেন। স্ত্রীকে হারিয়ে মাননীয় মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল কতটা ব্যথিত তা আমি বুঝতে পারি। কত ঝড়-ঝঞ্ঝার মধ্যে যাতায়াত ছিল। আ ক ম মোজাম্মেল বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীর কর্মী। কিন্তু তিনি আমাকে মান্য করেন বেশি। এজন্য আ ক ম মোজাম্মেলকে লতিফ ভাই মাঝেধ্যেই বলতেন, ‘বজ্র তোকে কী করেছে, তুই ওকে এত মান্য করিস কেন?’ তিনি বলতেন, ‘কাদের সিদ্দিকী আমাদের নেতা, মুক্তিযুদ্ধের নেতা। বঙ্গবন্ধুর জন্য তিনি যা করেছেন আমরা কেউ তাঁর ধারেকাছেও যেতে পারিনি। তাই তাঁকে সম্মান করি, আজীবন করব।’ আ ক ম মোজাম্মেল গাজীপুর পৌরসভার মেয়র থাকতে একবার খেতে গিয়েছিলাম। আমার এখনো মনে আছে, ছোট্ট একটা পাতিলে ভাত রেঁধেছিলেন। আমরা চার-পাঁচ জন খেয়েছিলাম। তরি-তরকারি এমন সুস্বাদু ছিল, যা বলবার মতো নয়। কোনো বোন তার প্রিয় ভাইকে যেভাবে আদরযত্ন করে খাওয়ায় তেমন করে খাইয়ে ছিলেন। আ ক ম মোজাম্মেল মন্ত্রী হওয়ার পর তাঁর অফিসে বেশ কয়েকবার গিয়েছি। একবার রাজেন্দ্রপুরে ইকবাল সিদ্দিকীর কোনো অনুষ্ঠানে অথবা ময়মনসিংহের দিক থেকে ফিরতে তাঁর বাড়ি গিয়েছিলাম। সেদিন মন্ত্রী গাজীপুরেই ছিলেন। কেন ফোন করেছিলেন জানি না। বলেছিলেন, ‘আপনি যাওয়ার সময় আমার বাড়ি হয়ে যাবেন। আপনার বোন আপনাকে দেখতে চাচ্ছেন।’ গিয়েছিলাম। যেতে যেতেই চা-নাশতা দিতে চেয়েছিলেন। বলেছিলাম, না, বেশ ক্ষুধা লেগেছে। ঘরে যা ছিল তাই টেবিলে দিয়েছিলেন। খুবই সাধারণ তরি-তরকারি। কিন্তু খুব সুস্বাদু। স্বামী-স্ত্রী দুজনে বড় যত্ন করে খাইয়ে ছিলেন। যেমনটা করেছিলেন ভারতের সাবেক মহামান্য রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি তাঁর তালকাটরা রোডের বাড়িতে। দিদি শুভ্রা মুখার্জি ছিলেন কলকাতায়। তিনি বারবার প্রণবদাকে ফোন করছিলেন, ‘বাঘা তার বউ নিয়ে, ছেলেমেয়ে নিয়ে দিল্লি গেছে। ওদের সামনে বসে খাওয়াবে।’ প্রণবদা সে যে কি যত্ন করে আমাদের খাইয়েছিলেন তা ভাবতে আজও আনন্দ হয়। তাই হঠাৎ করে জাতীয় এই দুর্যোগে আ ক ম মোজাম্মেল হকের স্ত্রী লায়লা আরজুমান্দ বানু চলে যাওয়ায় ভীষণ আঘাত পেয়েছি। ভালো মানুষরা বোধহয় এভাবেই চলে যায়। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, আল্লাহ যেন তাঁকে বেহেশতবাসী করেন।

এই সেদিন দেশের একজন সেরা ব্যবসায়ী লতিফুর রহমান চলে গেলেন। বাংলাদেশে এখন হঠাৎ গজিয়ে ওঠা ধনবান আর লতিফুর রহমানের মধ্যে অবশ্যই বেশকিছু পার্থক্য আছে। ’৯০-এর আগে লতিফুর রহমানকে চিনতাম তবে ঘনিষ্ঠতা ছিল না। আমার কাছে মনে হয় নিজের চেষ্টায় ব্যবসা করে কত দূর যাওয়া যায় লতিফুর রহমান তার উজ্জ্বল প্রমাণ। সরকারের সঙ্গে ভাগাভাগি কিংবা কোনো কমিশন, আদম পাচার অথবা কমিশনের বেচাকেনা এসব না করে যা করার তিনি করেছেন। তিনি ঢাকা চেম্বারের অনেকবারের সভাপতি। অন্য বহু আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব করেছেন। প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার তাঁর পত্রিকা। তিনি একবার এফবিসিসিআইর সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। আমাকে খুব ভরসা করতেন। তখন এফবিসিসিআইয়ে আমার বেশকিছু ভোটার ছিল। তাই একদিন হঠাৎ আমার বাসায় এসে হাজির, আমার সমর্থন চান। বলেছিলাম, আমি অন্য কাউকে সমর্থন করি। আপনাকে করতে পারব না। তবু ছোটাছুটির জন্য একটা গাড়ি এবং কিছু টাকা রেখে গিয়েছিলেন। মনে হয় সেবার ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন এফবিসিসিআইর সভাপতি হয়েছিলেন। তাঁকেই সমর্থন করেছিলাম। নির্বাচনের পর একটুও অসন্তুষ্ট হননি, বরং খুশিই হয়েছিলেন। আমার নৈতিকতা এবং সৎসাহসের অনেক প্রশংসা করেছিলেন। সেই থেকে মাঝেমধ্যেই কথা হতো। প্রয়োজনে লোকজন পাঠাতাম। তাদের অসম্ভব সম্মান করতেন, প্রয়োজন হলে সহযোগিতা করতেন। এভাবেই চলছিল বহুদিন। হঠাৎ একদিন খবরে দেখলাম তাঁর মেয়ে খুন হয়েছে। বড় লোকের যেমনি সম্মান তেমনি প্রতিষ্ঠিত লোকদের নানা যন্ত্রণা। লতিফুর রহমান তাঁর মেয়ের মৃৃত্যুতে দারুণ আঘাত পেয়েছিলেন। হঠাৎই একদিন লতিফুর রহমানের ফোন, ‘কাদের ভাই! আমার মেয়ে মারা গেল একটু খবর নিলেন না?’ ফোন পেয়ে আমি বোকা বনে গিয়েছিলাম। খুবই অপরাধী মনে হচ্ছিল। কী বলব, কোনো কিছু ভেবে পাচ্ছিলাম না। আমার নিজেরও খারাপ লাগছিল। আমরা যে বোকার মতো ভুল করি লতিফুর রহমানের মেয়ের মৃত্যুতে কোনো খবর না নেওয়া তার একটি মস্ত প্রমাণ। এরপর মাঝেধ্যেই ফোন করতাম, কথা বলতাম। এই সেদিন হঠাৎ হোলি আর্টিজানে সন্ত্রাসী হামলায় তাঁর মেয়ের ঘরের নাতি নিহত হয়। লোকটি একেবারে দুমড়ে-মুচড়ে গিয়েছিলেন। আমাকে বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই! আর পারছি না। এসব দেখে বড় কষ্ট হয়। দোষত্রুটি নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু জেনেশুনে কারও কোনো ক্ষতি করিনি। একজন কর্মচারীর সঙ্গেও দুর্ব্যবহার করিনি। কাউকে জানামতে ঠকাইনি। প্রথম আলো, ডেইলি স্টার পত্রিকা দুটি যারা চালায় তাদের কোনো দিন একটা কথাও বলিনি। তার পরও দেখুন আমার নাতিটা কীভাবে মারা গেল। এখন কিছুই ভালো লাগে না।’ সেই লতিফুর রহমান তাঁর গ্রামের বাড়ি চৌদ্দগ্রামে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। জন্মেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহারে, লেখাপড়া শুরু মেঘালয়ের শিলং আর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন চৌদ্দগ্রামে। শেষ শয্যা নিলেন বনানী কবরস্থানে। আল্লাহ তাঁকে বেহেশতবাসী করুন। তাঁর পরিবার-পরিজনকে এই শোক সইবার শক্তি দিন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.coms

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ