শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাসের সঙ্গে জীবনযাপন কি সম্ভব?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাসের সঙ্গে জীবনযাপন কি সম্ভব?

দিন দিন খারাপ খবর আসছে। ঘরে বসেও রক্ষে নেই, বাতাসের সঙ্গে ঘরের ভিতর ঢুকে পড়তে পারে করোনা। করোনা আক্রান্ত লোকেরা হাঁচি কাশি দিলে তো বটেই, এমনকী কথা বললেও, নিঃশব্দে নিঃশ্বাস ফেললেও নাক মুখ থেকে বেরোবে ড্রপলেটস বা জলফোঁটা, ভাইরাস কিলবিল করছে যেসব জলফোঁটায়। বড় জলফোঁটাগুলো মাটিতে পড়ে যায়, আর ছোটগুলো বাতাসে ভাসে। কত দূর যেতে পারে বাতাসে, ছ’ফুট, বারো ফুট, দু’মিটার, ছ’মিটার এরকম শুনেছি আগে। থাকে কতক্ষণ? থাকে দু’তিন ঘণ্টা। এখন আরও গবেষণার পর কী বলছেন বিজ্ঞানীরা? বলছেন ছোট জলফোঁটাগুলো বাতাসে ১৬ ঘণ্টা পর্যন্ত ঘুরে বেড়ায়। অনেকটা দূরেই এই ভাইরাস যেতে পারে। এক ঘরে কেউ নিঃশ্বাস ফেলছে, পাশের ঘরে বসে আরেক লোক বাতাসে ভাসা ভাইরাস তার ফুসফুসে শ্বাসের সঙ্গে নিতে পারে। আমাদের চারপাশে প্রচুর লোক নিঃশ্বাস ফেলছে। সুতরাং বাতাসে সারাক্ষণই ভাইরাস ভাসছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনাভাইরাসের এই ধ্বংসাত্মক চরিত্রটি নিয়ে তেমন কিছু বলেনি আগে। বলেছে বড় জলফোঁটাগুলো যেসব জায়গায় পড়তে পারে, সেসব জায়গায় হাত না দিতে, সেসব জায়গা সাবান দিয়ে ধুয়ে দিতে, হাতও সাবান দিয়ে বারবার ধুতে। মানুষ বড় জলফোঁটার কথাই বেশি জানে। আর ছোট জলফোঁটাগুলোকে তো কোনো সাবান বা স্যানিটাইজার বা ডিসিনফেক্টেন্ট দিয়ে ধোয়া যায় না! এই ফোঁটাগুলোই তো শ্বাসের সঙ্গে ঢুকে পড়ছে আমাদের ফুসফুসে! এই তথ্যটি জানিয়ে কেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জনগণকে সতর্ক করেনি, এ নিয়ে বেশ অনেক বিজ্ঞানীই ক্ষুব্ধ। সে কারণেই ৩২টি দেশের ২৩৯ জন বিজ্ঞানী জনগণকে শুনিয়েই বলে দিয়েছেন যেন তথ্য না লুকিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জগৎকে জানিয়ে দেয় যে করোনাভাইরাস- যে ভাইরাসটি কভিড-১৯ নামের রোগ ঘটাচ্ছে- সেটি বায়ুবাহিত। বলে কী লাভ। এই যে শুনছি করোনাভাইরাস বায়ুবাহিত, এ আমাদের কী দিচ্ছে হতাশা ছাড়া! কী করে অবিশ্বাস্য রকম সংক্রামক বায়ুবাহিত ভাইরাসের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হবে সেটা আমরা কতটা আর জানি! তারপরও হতাশা থেকে গা ঝেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে একসময় ভাঙা মনোবল জোড়া দিয়ে নিজেরাই বলি, এমন মাস্ক পরলে কিন্তু চলবে না, যে মাস্ক পরলেও ফাঁক থেকে যায়... যে ফাঁক দিয়ে বাতাসে ভাসা ভাইরাস ঢুকে পড়তে পারে মুখে। হায়! এত যে ভয়ংকর এইডসের ভাইরাস, সেটিও তো বায়ুবাহিত নয়, হামের ভাইরাস খুবই সংক্রামক, সেটিও বাতাসে দুই ঘণ্টার বেশি থাকে না। যক্ষ্মার জীবাণু থাকে বড়জোর ছ’ঘণ্টা। আর আমাদের এই ভাইরাস যেটি পুরো পৃথিবীকে পঙ্গু করে ফেলেছে, সেটিই থাকে সবচেয়ে বেশি। ১৬ ঘণ্টা।

ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে বসে থাকাও নাকি এখন আর নিরাপদ নয়। বন্ধ বাতাসে করোনা নাকি চমৎকার পেয়ে বসে। দরজা জানালা খুলে রাখার উপদেশ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। রেস্তোরাঁ, ক্লাসঘর, অফিস, উপাসনালয়- যেসব বন্ধ জায়গায় মানুষ দীর্ঘক্ষণ থাকে, সেসব জায়গা নিরাপদ নয়। ঘরেও আসলে মাস্ক পরে থাকা উচিত। আর কাহাতক এসব যন্ত্রণা সহ্য হয়। মানুষের স্বাধীনতা কমতে কমতে শূন্যতে এসে দাঁড়িয়েছে। এদিকে আরও একটি খারাপ খবর এসেছে, খবরটি হলো, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে রক্তে যে এন্টিবডি তৈরি হয় করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য, যুদ্ধে জেতার পর সেই এন্টিবডি দু-তিন মাসের মধ্যেই হাওয়া হয়ে যায়। এর মানে, করোনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় থাকে মাত্র ২/৩ মাস, আবার যে কে সেই! আবারও করোনায় আক্রান্ত হতে পারে করোনা থেকে সবে সুস্থ হওয়া মানুষ। বিজ্ঞানীরা এক সময় যে ‘হার্ড ইমিউনিটি’ দিয়ে করোনাকে ঘায়েল করার কথা ভেবেছিলেন, সেটি কোনো দিনই সম্ভব নয়। হার্ড ইমিউনিটির ব্যাপারটা এমন, প্রচুর মানুষ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে উঠবে, তাদের প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকবে, এত প্রতিরোধ পেয়ে ভাইরাস টিকে থাকতে পারবে না, এই প্রতিরোধই, এই দেয়ালই, যারা এখনও আক্রান্ত হয়নি, তাদের রক্ষা করবে। করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে হার্ড ইমিউনিটি গড়ে তোলা সম্ভব নয়, কারণ মানুষের প্রতিরোধ ক্ষমতার সময়সীমা অত্যন্ত কম।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, মহামারী আরও খারাপ আকার ধারণ করবে। এ-ই তো আমাদের গোটা জীবনে দেখা সবচেয়ে খারাপ সময়, এর চেয়েও যদি খারাপ সময় আসে, তবে সেই খারাপটি ঠিক কী রকম কল্পনা করতেও ভয় হয়। কল্পবিজ্ঞানের সেইসব চিত্র মনে পড়ে, সব মানুষ মরে গেছে পৃথিবী খালি হয়ে গেছে, হাতেগোনা কিছু মানুষ শুধু ভয়ে ভয়ে পথে প্রান্তরে হাঁটছে আর খাবার খুঁজছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আমাদের এও জানিয়ে দিয়েছে, পুরোনা দিনের মতো নিশ্চিন্তের দিন আমরা হয়তো আর ফেরত পাব না।

কেউ কেউ বলে কেউই রেহাই পাবে না, সবাইকে ধরবে এই করোনা। যাদের বয়স কম, যাদের শরীরে রোগ বালাই নেই, তারা বেঁচে যাবে, আর বাকিরা মরে যাবে। হ্যাঁ পৃথিবীটা হবে শিশুদের, কিশোর-কিশোরীদের, আর সুস্থ সবল তরুণ-তরুণীদের। পৃথিবীতে সরকারি হিসেবে গত ছ’মাসে পাঁচ লাখ বাহাত্তর হাজার মানুষ মারা গেছে করোনায়। যারা চুপচাপ বাড়িতে মারা গেছে, তাদের সংখ্যাটা গুনলে হিসেবটা ৮ বা ৯ লাখও হতে পারে। করোনা আমাদের ধ্বংস না করে ছাড়বে না, মন্দটা আগে ভেবে নেওয়াই ভালো। মন্দটা ভেবে রাখলে যখন দুর্যোগ আসে, তখন বিস্ময়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশংকা থাকে না। মন্দই কি শুধু চারদিকে। কত মানুষ বেঁচে উঠছে, বাঁচার সংখ্যাটাই তো বেশি। ডাক্তার জাফরুল্লাহর কথা ভাবলে কিন্তু আশা জাগে। ডাক্তার জাফরুল্লাহর মতো ডায়ালাইসিসে বাঁচা বয়স্ক মানুষ করোনার সঙ্গে যদি যুদ্ধ করে বেঁচে উঠতে পারেন, তাহলে আমাদেরও চান্স আছে যুদ্ধ করে বাঁচার। কঠোর কঠিন নিষ্ঠুর নির্মম বাস্তবতাকে যেমন মেনে নিতে হবে, তেমন চান্সের আশাও মনে মনে রাখতে হবে। আমাদের বিবর্তনটাও ছিল এক চান্সের খেলা। খুব বেশি সুস্থ হওয়া মানুষ প্লাজমা দান করছে না। প্লাজমায় যে এন্টিবডি থাকে, তা তো অন্তত কিছু লোককে বাঁচাতে পারতো। এই সময় টিকাই যদি অবস্থার কিছুটা পরিবর্তন করতে পারে। দু’দিন পর পর টিকা বানানোর আশ্বাস পাই এ-দেশ ও-দেশ থেকে, তারপর আবার সব চুপ হয়ে আসে। কেউ বলে এ বছরের শেষ দিকে, কেউ বলে আগামী বছরের মাঝামাঝি, কেউ বলে ২০২২ সাল ছাড়া হচ্ছে না। টিকা নেওয়ার পর কি পুরনো দিন ফেরত পাব, বড় জানতে ইচ্ছে করে। আবার কি মাস্ক ছাড়া ঘুরে বেড়াতে পারব, ভিড়ের রাস্তায় হাঁটতে পারব, রেস্তোরাঁয় বসে নিশ্চিন্তে খেতে পারব, শপিং সেন্টারে চলতে পারব, সিনেমা থিয়েটারে বসতে পারব, স্টেডিয়ামে হাজার মানুষের সঙ্গে বসে খেলা দেখতে পারব, ট্রেনে বাসে উড়োজাহাজে ভ্রমণ করতে পারব আগের মতো? পারারই তো কথা। তাহলে কেন বিজ্ঞানীরা বলেন, পুরনো জীবন সুদূর ভবিষ্যতে আর ফিরে পাব না! বিজ্ঞানীদের বার্তা মাঝে মাঝে যেমন আশা জাগায়, তেমন আবার ভয়ও জাগায়।

কিছু দেশে করোনার ভয়াবহতা বেড়ে চলেছে, কিছু দেশে কমেছে। কমে যাওয়া দেশেও আবার যে কোনও সময় দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়তে পারে করোনা। নিউজিল্যান্ডে কমে গেছে, তাইওয়ানে আবার বাড়ছে। একে বিশ্বাস নেই। মানুষ হয়তো ইচ্ছে করলেই একে বিদেয় করতে পারত। কিন্তু করেনি। কারণ সবাই করোনার ব্যাপারে একমত হতে পারেনি। করোনার সংক্রমণের ক্ষমতাকে আমলে আনেনি। ব্যবসা বাণিজ্য চালু করার জন্য অস্থির হয়ে উঠেছে। মিছিলও তো কম হলো না। এলন মাস্কের মতো বিখ্যাত বিজ্ঞানীও করোনার ভয়াবহতা অনুধাবন করতে পারেননি। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট করোনার তা-বের চার মাস পর তীব্র সমালোচনার চাপে মাস্ক পরেছেন। কত লোককে এঁরা মাস্ক না পরার জন্য ইন্ধন জুগিয়েছেন তার শেষ নেই। এসবের মাশুল তো দিতেই হবে এখন।

অদ্ভুত লাগে ভাবতে, একা একা বাস করার জন্য মানুষ হতাশায় ভুগতো বলে একা মানুষকে সঙ্গ দেওয়ার জন্য সরকারি বেসরকারি কত রকম আয়োজন চলতো। অসুস্থদের মন ভালো করার জন্য টাচ থেরাপিও জনপ্রিয় ছিল। মানুষকে আরও সামাজিক হওয়ার জন্য, মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হতো। মানুষের সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকতে থাকতে মানসিক সমস্যায় ভুগতে ভুগতে এক আমেরিকাতেই বছরে দেড় লাখ মানুষ মারা যেত। আর এখন, মানুষের সংস্পর্শে আসার কারণে, মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার কারণে দেড় লাখের চেয়ে বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে।

করোনার সঙ্গে বাস করা মানে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রুর সঙ্গে বাস করা। এ বসবাস বড় কঠিন। কিন্তু রবীন্দ্রনাথের মতো বলবো না, ‘কঠিনেরে ভালোবাসিলাম’। করোনার সঙ্গে এই দুঃসহবাসকে ভালোবাসার কিছু নেই। শুধু দাঁতে দাঁত চেপে প্রচন্ড মনোবল নিয়ে এর বিরুদ্ধে লড়ে যেতে হবে।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা