শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাসের সঙ্গে জীবনযাপন কি সম্ভব?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাসের সঙ্গে জীবনযাপন কি সম্ভব?

দিন দিন খারাপ খবর আসছে। ঘরে বসেও রক্ষে নেই, বাতাসের সঙ্গে ঘরের ভিতর ঢুকে পড়তে পারে করোনা। করোনা আক্রান্ত লোকেরা হাঁচি কাশি দিলে তো বটেই, এমনকী কথা বললেও, নিঃশব্দে নিঃশ্বাস ফেললেও নাক মুখ থেকে বেরোবে ড্রপলেটস বা জলফোঁটা, ভাইরাস কিলবিল করছে যেসব জলফোঁটায়। বড় জলফোঁটাগুলো মাটিতে পড়ে যায়, আর ছোটগুলো বাতাসে ভাসে। কত দূর যেতে পারে বাতাসে, ছ’ফুট, বারো ফুট, দু’মিটার, ছ’মিটার এরকম শুনেছি আগে। থাকে কতক্ষণ? থাকে দু’তিন ঘণ্টা। এখন আরও গবেষণার পর কী বলছেন বিজ্ঞানীরা? বলছেন ছোট জলফোঁটাগুলো বাতাসে ১৬ ঘণ্টা পর্যন্ত ঘুরে বেড়ায়। অনেকটা দূরেই এই ভাইরাস যেতে পারে। এক ঘরে কেউ নিঃশ্বাস ফেলছে, পাশের ঘরে বসে আরেক লোক বাতাসে ভাসা ভাইরাস তার ফুসফুসে শ্বাসের সঙ্গে নিতে পারে। আমাদের চারপাশে প্রচুর লোক নিঃশ্বাস ফেলছে। সুতরাং বাতাসে সারাক্ষণই ভাইরাস ভাসছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনাভাইরাসের এই ধ্বংসাত্মক চরিত্রটি নিয়ে তেমন কিছু বলেনি আগে। বলেছে বড় জলফোঁটাগুলো যেসব জায়গায় পড়তে পারে, সেসব জায়গায় হাত না দিতে, সেসব জায়গা সাবান দিয়ে ধুয়ে দিতে, হাতও সাবান দিয়ে বারবার ধুতে। মানুষ বড় জলফোঁটার কথাই বেশি জানে। আর ছোট জলফোঁটাগুলোকে তো কোনো সাবান বা স্যানিটাইজার বা ডিসিনফেক্টেন্ট দিয়ে ধোয়া যায় না! এই ফোঁটাগুলোই তো শ্বাসের সঙ্গে ঢুকে পড়ছে আমাদের ফুসফুসে! এই তথ্যটি জানিয়ে কেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জনগণকে সতর্ক করেনি, এ নিয়ে বেশ অনেক বিজ্ঞানীই ক্ষুব্ধ। সে কারণেই ৩২টি দেশের ২৩৯ জন বিজ্ঞানী জনগণকে শুনিয়েই বলে দিয়েছেন যেন তথ্য না লুকিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জগৎকে জানিয়ে দেয় যে করোনাভাইরাস- যে ভাইরাসটি কভিড-১৯ নামের রোগ ঘটাচ্ছে- সেটি বায়ুবাহিত। বলে কী লাভ। এই যে শুনছি করোনাভাইরাস বায়ুবাহিত, এ আমাদের কী দিচ্ছে হতাশা ছাড়া! কী করে অবিশ্বাস্য রকম সংক্রামক বায়ুবাহিত ভাইরাসের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হবে সেটা আমরা কতটা আর জানি! তারপরও হতাশা থেকে গা ঝেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে একসময় ভাঙা মনোবল জোড়া দিয়ে নিজেরাই বলি, এমন মাস্ক পরলে কিন্তু চলবে না, যে মাস্ক পরলেও ফাঁক থেকে যায়... যে ফাঁক দিয়ে বাতাসে ভাসা ভাইরাস ঢুকে পড়তে পারে মুখে। হায়! এত যে ভয়ংকর এইডসের ভাইরাস, সেটিও তো বায়ুবাহিত নয়, হামের ভাইরাস খুবই সংক্রামক, সেটিও বাতাসে দুই ঘণ্টার বেশি থাকে না। যক্ষ্মার জীবাণু থাকে বড়জোর ছ’ঘণ্টা। আর আমাদের এই ভাইরাস যেটি পুরো পৃথিবীকে পঙ্গু করে ফেলেছে, সেটিই থাকে সবচেয়ে বেশি। ১৬ ঘণ্টা।

ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে বসে থাকাও নাকি এখন আর নিরাপদ নয়। বন্ধ বাতাসে করোনা নাকি চমৎকার পেয়ে বসে। দরজা জানালা খুলে রাখার উপদেশ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। রেস্তোরাঁ, ক্লাসঘর, অফিস, উপাসনালয়- যেসব বন্ধ জায়গায় মানুষ দীর্ঘক্ষণ থাকে, সেসব জায়গা নিরাপদ নয়। ঘরেও আসলে মাস্ক পরে থাকা উচিত। আর কাহাতক এসব যন্ত্রণা সহ্য হয়। মানুষের স্বাধীনতা কমতে কমতে শূন্যতে এসে দাঁড়িয়েছে। এদিকে আরও একটি খারাপ খবর এসেছে, খবরটি হলো, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে রক্তে যে এন্টিবডি তৈরি হয় করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য, যুদ্ধে জেতার পর সেই এন্টিবডি দু-তিন মাসের মধ্যেই হাওয়া হয়ে যায়। এর মানে, করোনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় থাকে মাত্র ২/৩ মাস, আবার যে কে সেই! আবারও করোনায় আক্রান্ত হতে পারে করোনা থেকে সবে সুস্থ হওয়া মানুষ। বিজ্ঞানীরা এক সময় যে ‘হার্ড ইমিউনিটি’ দিয়ে করোনাকে ঘায়েল করার কথা ভেবেছিলেন, সেটি কোনো দিনই সম্ভব নয়। হার্ড ইমিউনিটির ব্যাপারটা এমন, প্রচুর মানুষ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে উঠবে, তাদের প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকবে, এত প্রতিরোধ পেয়ে ভাইরাস টিকে থাকতে পারবে না, এই প্রতিরোধই, এই দেয়ালই, যারা এখনও আক্রান্ত হয়নি, তাদের রক্ষা করবে। করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে হার্ড ইমিউনিটি গড়ে তোলা সম্ভব নয়, কারণ মানুষের প্রতিরোধ ক্ষমতার সময়সীমা অত্যন্ত কম।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, মহামারী আরও খারাপ আকার ধারণ করবে। এ-ই তো আমাদের গোটা জীবনে দেখা সবচেয়ে খারাপ সময়, এর চেয়েও যদি খারাপ সময় আসে, তবে সেই খারাপটি ঠিক কী রকম কল্পনা করতেও ভয় হয়। কল্পবিজ্ঞানের সেইসব চিত্র মনে পড়ে, সব মানুষ মরে গেছে পৃথিবী খালি হয়ে গেছে, হাতেগোনা কিছু মানুষ শুধু ভয়ে ভয়ে পথে প্রান্তরে হাঁটছে আর খাবার খুঁজছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আমাদের এও জানিয়ে দিয়েছে, পুরোনা দিনের মতো নিশ্চিন্তের দিন আমরা হয়তো আর ফেরত পাব না।

কেউ কেউ বলে কেউই রেহাই পাবে না, সবাইকে ধরবে এই করোনা। যাদের বয়স কম, যাদের শরীরে রোগ বালাই নেই, তারা বেঁচে যাবে, আর বাকিরা মরে যাবে। হ্যাঁ পৃথিবীটা হবে শিশুদের, কিশোর-কিশোরীদের, আর সুস্থ সবল তরুণ-তরুণীদের। পৃথিবীতে সরকারি হিসেবে গত ছ’মাসে পাঁচ লাখ বাহাত্তর হাজার মানুষ মারা গেছে করোনায়। যারা চুপচাপ বাড়িতে মারা গেছে, তাদের সংখ্যাটা গুনলে হিসেবটা ৮ বা ৯ লাখও হতে পারে। করোনা আমাদের ধ্বংস না করে ছাড়বে না, মন্দটা আগে ভেবে নেওয়াই ভালো। মন্দটা ভেবে রাখলে যখন দুর্যোগ আসে, তখন বিস্ময়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশংকা থাকে না। মন্দই কি শুধু চারদিকে। কত মানুষ বেঁচে উঠছে, বাঁচার সংখ্যাটাই তো বেশি। ডাক্তার জাফরুল্লাহর কথা ভাবলে কিন্তু আশা জাগে। ডাক্তার জাফরুল্লাহর মতো ডায়ালাইসিসে বাঁচা বয়স্ক মানুষ করোনার সঙ্গে যদি যুদ্ধ করে বেঁচে উঠতে পারেন, তাহলে আমাদেরও চান্স আছে যুদ্ধ করে বাঁচার। কঠোর কঠিন নিষ্ঠুর নির্মম বাস্তবতাকে যেমন মেনে নিতে হবে, তেমন চান্সের আশাও মনে মনে রাখতে হবে। আমাদের বিবর্তনটাও ছিল এক চান্সের খেলা। খুব বেশি সুস্থ হওয়া মানুষ প্লাজমা দান করছে না। প্লাজমায় যে এন্টিবডি থাকে, তা তো অন্তত কিছু লোককে বাঁচাতে পারতো। এই সময় টিকাই যদি অবস্থার কিছুটা পরিবর্তন করতে পারে। দু’দিন পর পর টিকা বানানোর আশ্বাস পাই এ-দেশ ও-দেশ থেকে, তারপর আবার সব চুপ হয়ে আসে। কেউ বলে এ বছরের শেষ দিকে, কেউ বলে আগামী বছরের মাঝামাঝি, কেউ বলে ২০২২ সাল ছাড়া হচ্ছে না। টিকা নেওয়ার পর কি পুরনো দিন ফেরত পাব, বড় জানতে ইচ্ছে করে। আবার কি মাস্ক ছাড়া ঘুরে বেড়াতে পারব, ভিড়ের রাস্তায় হাঁটতে পারব, রেস্তোরাঁয় বসে নিশ্চিন্তে খেতে পারব, শপিং সেন্টারে চলতে পারব, সিনেমা থিয়েটারে বসতে পারব, স্টেডিয়ামে হাজার মানুষের সঙ্গে বসে খেলা দেখতে পারব, ট্রেনে বাসে উড়োজাহাজে ভ্রমণ করতে পারব আগের মতো? পারারই তো কথা। তাহলে কেন বিজ্ঞানীরা বলেন, পুরনো জীবন সুদূর ভবিষ্যতে আর ফিরে পাব না! বিজ্ঞানীদের বার্তা মাঝে মাঝে যেমন আশা জাগায়, তেমন আবার ভয়ও জাগায়।

কিছু দেশে করোনার ভয়াবহতা বেড়ে চলেছে, কিছু দেশে কমেছে। কমে যাওয়া দেশেও আবার যে কোনও সময় দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়তে পারে করোনা। নিউজিল্যান্ডে কমে গেছে, তাইওয়ানে আবার বাড়ছে। একে বিশ্বাস নেই। মানুষ হয়তো ইচ্ছে করলেই একে বিদেয় করতে পারত। কিন্তু করেনি। কারণ সবাই করোনার ব্যাপারে একমত হতে পারেনি। করোনার সংক্রমণের ক্ষমতাকে আমলে আনেনি। ব্যবসা বাণিজ্য চালু করার জন্য অস্থির হয়ে উঠেছে। মিছিলও তো কম হলো না। এলন মাস্কের মতো বিখ্যাত বিজ্ঞানীও করোনার ভয়াবহতা অনুধাবন করতে পারেননি। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট করোনার তা-বের চার মাস পর তীব্র সমালোচনার চাপে মাস্ক পরেছেন। কত লোককে এঁরা মাস্ক না পরার জন্য ইন্ধন জুগিয়েছেন তার শেষ নেই। এসবের মাশুল তো দিতেই হবে এখন।

অদ্ভুত লাগে ভাবতে, একা একা বাস করার জন্য মানুষ হতাশায় ভুগতো বলে একা মানুষকে সঙ্গ দেওয়ার জন্য সরকারি বেসরকারি কত রকম আয়োজন চলতো। অসুস্থদের মন ভালো করার জন্য টাচ থেরাপিও জনপ্রিয় ছিল। মানুষকে আরও সামাজিক হওয়ার জন্য, মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হতো। মানুষের সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকতে থাকতে মানসিক সমস্যায় ভুগতে ভুগতে এক আমেরিকাতেই বছরে দেড় লাখ মানুষ মারা যেত। আর এখন, মানুষের সংস্পর্শে আসার কারণে, মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার কারণে দেড় লাখের চেয়ে বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে।

করোনার সঙ্গে বাস করা মানে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রুর সঙ্গে বাস করা। এ বসবাস বড় কঠিন। কিন্তু রবীন্দ্রনাথের মতো বলবো না, ‘কঠিনেরে ভালোবাসিলাম’। করোনার সঙ্গে এই দুঃসহবাসকে ভালোবাসার কিছু নেই। শুধু দাঁতে দাঁত চেপে প্রচন্ড মনোবল নিয়ে এর বিরুদ্ধে লড়ে যেতে হবে।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেকারত্বের অভিশাপ
বেকারত্বের অভিশাপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
কক্সবাজার মহাসড়ক
কক্সবাজার মহাসড়ক
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
জীবন যেভাবে সুখের হয়
জীবন যেভাবে সুখের হয়
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
সর্বশেষ খবর
বদলগাছিতে বিএনপির পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
বদলগাছিতে বিএনপির পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে যুক্ত হলো পাসকি ফিচার, যেসব সুবিধা রয়েছে
ফেসবুকে যুক্ত হলো পাসকি ফিচার, যেসব সুবিধা রয়েছে

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিমান বাহিনী ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টরস্ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত
বিমান বাহিনী ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টরস্ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বিটিভি-বাংলাদেশ বেতার
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বিটিভি-বাংলাদেশ বেতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রীতেশ নয়, জন আব্রাহামের সঙ্গে বিয়ে? মুখ খুললেন জেনেলিয়া
রীতেশ নয়, জন আব্রাহামের সঙ্গে বিয়ে? মুখ খুললেন জেনেলিয়া

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী
পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির 'অস্তিত্ব' থাকা উচিত নয়: ইসরায়েল প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির 'অস্তিত্ব' থাকা উচিত নয়: ইসরায়েল প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ

৩৬ মিনিট আগে | পর্যটন

এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ‘অনুভূতি’ নিয়ে খেলছেন নেতানিয়াহু: সাবেক উপদেষ্টা
ট্রাম্পের ‘অনুভূতি’ নিয়ে খেলছেন নেতানিয়াহু: সাবেক উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফ নদের পাড়ে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
নাফ নদের পাড়ে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা
রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী
বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিজ ঘর থেকে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নিজ ঘর থেকে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখের 'কিং' সিনেমায় থাকছে শিরানের গান
শাহরুখের 'কিং' সিনেমায় থাকছে শিরানের গান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা
ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারের প্রতিটি অংশকে ‌ইরানের জন্য কাজ করার নির্দেশ পেজেশকিয়ানের
সরকারের প্রতিটি অংশকে ‌ইরানের জন্য কাজ করার নির্দেশ পেজেশকিয়ানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মাদকাসক্ত ছেলের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে মাদকাসক্ত ছেলের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি
ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত
যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে