শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

আগস্ট হত্যাকান্ডের রহস্য সন্ধানে

মহিউদ্দিন আহমদ
প্রিন্ট ভার্সন
আগস্ট হত্যাকান্ডের রহস্য সন্ধানে

’৭৫-এর ১৫ আগস্ট ভোরে রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর ভগ্নিপতি পানিসম্পদমন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত এবং ভাগনে বাকশালের সেক্রেটারি শেখ ফজলুল হক মণির বাড়িতে অস্ত্রধারীরা হামলা চালায়। শেখ মুজিব সপরিবার, শেখ মণি সস্ত্রীক এবং আবদুর রব সেরনিয়াবাত তাঁর পরিবারের কয়েকজনসহ নির্মমভাবে নিহত হন। ওই তিন পরিবারের যাঁরা বেঁচে যান, তাঁদের বেঁচে যাওয়াটাও একটা গল্প।

‘সেনাবাহিনীর কতিপয় বিপথগামী সদস্য এ হত্যাকান্ড ঘটায়। এর পেছনে আছে দেশি-বিদেশি অনেক ষড়যন্ত্র।’ এটিও একটি গল্প। গল্পটি চালু আছে সাড়ে চার দশক ধরে।

১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডের বিচার যেন না হয়, এজন্য ১১ সপ্তাহের রাষ্ট্রপতি, আওয়ামী লীগ ও বাকশালের প্রতিষ্ঠাকালীন নেতাদের অন্যতম খন্দকার মোশতাক আহমদ ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেছিলেন। ১৯৭৯ সালে সামরিক শাসনের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত জাতীয় সংসদ প্রথম অধিবেশনেই ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্সকে সাংবিধানিক বৈধতা দিয়েছিল। ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ায় আওয়ামী লীগ ’৭৫-পরবর্তী যুগে প্রথমবারের মতো ক্ষমতাসীন হয় এবং ইনডেমনিটি আইনটি বাতিল করে দেয়। ফলে আগস্ট হত্যাকান্ডের বিচারের পথ খুলে যায়।

বিচারের কাজটি কঠিন ছিল না। যারা খুন করেছেন, তারা নিজেরাই বলেছেন যে তারাই এ কাজটি করেছেন। কেন করেছেন, তা-ও লুকাননি। আত্মস্বীকৃত খুনিদের বিচার করা সহজ। তার পরও আমাদের বিচারব্যবস্থায় কিছু ফরম্যাট আছে, যা মান্ধাতার আমলে তৈরি হয়েছিল। সাক্ষী জোগাড় করা, তাদের ব্রিফ করা- এসব তো আছেই, তার ওপর আছে আপিল প্রক্রিয়া। মাঝখানে সরকার বদল হলো। আপিল প্রক্রিয়া ফাইলবন্দী থাকল পাঁচ বছর। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ আবার সরকার গঠন করলে বিচারের চাকা সচল হয়। বিচারের রায়ে বেশ কয়েকজনের ফাঁসির আদেশ হয়। কয়েকজনকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। কয়েকজন এখনো পলাতক বা নাগালের বাইরে। তাদের ধরে এনে ফাঁসিতে ঝোলানোর চেষ্টা চলছে।

কিন্তু ১৫ আগস্ট তো একাঙ্কিকা নয়। এর তো অনেক দৃশ্য। চিত্রনাট্য বেশ লম্বা। সেদিন ভোরে কিলিং মিশনে যারা অংশ নিয়েছিলেন, তাদের চিহ্নিত করা গেছে। তাদের বিচার হয়েছে। আগেই বলেছি, কাজটা কঠিন ছিল না। কারণ, খুনিরা তো আত্মস্বীকৃত। সমস্যা ছিল অন্য জায়গায়- সরকারের ইচ্ছা। সরকার যেদিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে এর বিচার হবে, তখন থেকে এটা ছিল শুধু সময়ের ব্যাপার।

এ চিত্রনাট্যের শেষ অঙ্কটি ছিল কিলিং মিশনের আক্রমণ। কয়েকজন কনিষ্ঠ সেনা কর্মকর্তা তাদের অনুগত সেপাইদের নিয়ে দেড় ঘণ্টার মধ্যে একটা অপারেশন সমাধা করলেন। কোথাও কোনো খুঁত থাকল না, এটা অবিশ্বাস্য মনে হয়। স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, কূটনীতি, সমরনীতির কোথাও গত পাঁচ দশকে কোনো পরিকল্পনার এমন নিখুঁত বাস্তবায়ন চোখে পড়ে না। বিশ্বের তাবৎ বাঘা সংস্থার জন্যও এটা একটা বিরাট ধাঁধা। কয়েকজন মেজর-ক্যাপ্টেন, লেফটেন্যান্ট-রিসালদার মিলে এটা কেমন করে করলেন? এই আষাঢ়ে গল্প আমাদের আর কত দিন গিলতে হবে?

কিলিং মিশনের দুই কমান্ডার মেজর সৈয়দ ফারুক রহমান ও মেজর খন্দকার আবদুর রশীদ। রশীদের গোলন্দাজ ইউনিট ঢাকার ৪৬ ব্রিগেডের অধীনে। তার ব্রিগেড কমান্ডার হলেন কর্নেল শাফায়াত জামিল। ফারুকের ট্যাংক রেজিমেন্ট হলো সিজিএস ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের সরাসরি অধীনে। তিনি আবার শাফায়াতেরও বস। খালেদেরও দুজন বস- সেনাবাহিনীর উপপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান এবং সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ। শাফায়াত, খালেদ, জিয়া ও শফিউল্লাহ আগে থেকেই বিষয়টি জানতেন কিনা, এটি হলো কোটি টাকার প্রশ্ন। প্রতি মাসে একবার বা দুবার বৃহস্পতিবার রাতে ট্যাংকবহর নিয়ে নাইট এক্সারসাইজ হয়। এটি সবার জানা। এসব মহড়ার সময় ট্যাংকে গোলা থাকে না। যেমন রাষ্ট্রীয় মেহমানদের অভ্যর্থনা জানাতে যে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়, তখন সেপাইদের রাইফেলে গুলি থাকে না। নিরাপত্তার খাতিরেই এ নিয়ম।

১৫ আগস্ট ভোরে ঢাকার রাস্তায় এবং কয়েকটি ভবনের সামনে ট্যাংক দাঁড়িয়ে ছিল। ট্যাংকে যে গোলা নেই, এটা আমজনতার হয়তো জানা নেই। কিন্তু শাফায়াত, খালেদ, জিয়া, শফিউল্লাহ- এঁরা তো কমান্ডার? এঁরা তো জানেন যে ট্যাংকে গোলা নেই। ১৫ আগস্ট দুপুরে খালেদের লিখিত আদেশ পেয়ে জয়দেবপুর অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি থেকে গোলা সরবরাহ করা হয়েছিল।

আওয়ামী লীগ ১০-১৫ বছর ধরে একটা প্রচার চালাচ্ছে, ১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে জিয়া জড়িত। এ ব্যাপারে অ্যান্থনি মাসকারেনহাসকে দেওয়া ফারুক ও রশীদের সাক্ষাৎকারের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, জিয়া বিষয়টি জানতেন। কিন্তু তিনি চেপে গেছেন। আওয়ামী লীগের তূণে যত তীর আছে, তার সব কটি এখন মৃত জিয়ার বিরুদ্ধে তাক করা। জিয়া মৃত হলেও তাঁর রাজনৈতিক মূল্য অনেক। কারণ, তাঁর একটি দল আছে, যা আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী। এ ক্ষেত্রে শাফায়াত, খালেদ ও শফিউল্লাহ বেনিফিট অব ডাউট পেয়ে গেছেন। এখানে আরও একটি প্রশ্ন- হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে জিয়ার সংশ্লিষ্টতা খুঁজে বের করার জন্য তদন্ত হচ্ছে না কেন? আওয়ামী লীগের এ অভিযোগের পেছনে কি কোনো সারবস্তু আছে? নাকি এটা নিছকই রাজনীতি?

১৫ আগস্টে সেনা কমান্ডারদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আমরা শফিউল্লাহর বয়ান থেকে জানতে পেরেছি, বঙ্গবন্ধু তাঁকে ফোন করে সাহায্য চেয়েছিলেন। শফিউল্লাহর এ বয়ান কতটুকু বিশ্বাসযোগ্য? আমরা তো বঙ্গবন্ধুর ভাষ্যটি জানতে পারিনি। এ ব্যাপারে খুনি ফারুকের একটি ভাষ্য আছে। ১৯৯২ সালের ১৫ আগস্ট ঢাকার বাংলাবাজার পত্রিকায় তার একটি সাক্ষাৎকার ছাপা হয়েছিল। সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন মিজানুর রহমান খান। ফারুকের বক্তব্য বেশ সোজাসাপটা, ‘আমি স্বীকার করছি, শেখ মুজিবকে সপরিবার হত্যার ঘটনা মর্মন্তুদ না হলেও দুঃখজনক। শেখ মুজিব ইজ দ্য ভিকটিম অব দোজ হু আর বেনিফিশিয়ারিজ অব হিজ লাইফলং পলিটিক্যাল অ্যাকটিভিটিজ। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বেসামরিক রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে যদি সততা থাকে, তাহলে শেখ মুজিব আজও বেঁচে থাকতেন।... ৩২ নম্বরে অভিযান চলাকালে শেখ মুজিবের টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়নি। তিনি প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে জেনারেল শফিউল্লাহ, জিয়াউর রহমান, তোফায়েল আহমেদ প্রমুখের সঙ্গে কথা বলেছেন। কথা বলেছেন ঢাকার বিদেশি মিশনগুলোর সঙ্গে। শুধু ভারতের সঙ্গে লাইন ডাউন ছিল। এটাও আমরা করিনি। আল্লাহ করেছেন। জেনারেল শফিউল্লাহর সঙ্গে কথা বলার সময় কর্নেল রশীদ তাঁর কাছে ছিলেন।’

সেনা কমান্ডাররা কেন ‘বিদ্রোহ’ দমনে উদ্যোগ নেননি, এ রকম একটি অভিযোগ আছে। শফিউল্লাহর ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। অনুমান করা যায়, এটা ভোর ৬টার আগে। মেজর ডালিম তার অফিসে আসেন সকাল ৯টায় এবং সকাল ১০টার দিকে তিনি অন্য বাহিনী প্রধানদের সঙ্গে গাড়িবহর নিয়ে রেডিও স্টেশনে যান। সেখানে তারা ‘নতুন সরকারের’ প্রতি আনুগত্য জানান। প্রশ্ন হলো, সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত তিনি কী করেছেন?

শাফায়াত জামিলের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি যখন জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে যান, জিয়া তখন দাড়ি কামাচ্ছিলেন। ওই অবস্থায় জিয়া বলেন, ‘সো হোয়াট, ভাইস প্রেসিডেন্ট ইজ দেয়ার, আপহোল্ড দ্য কনস্টিটিউশন।’ এখানে একটি মিসিং লিংকের গন্ধ পাওয়া যায়।

উপরাষ্ট্রপতি তো তাঁর বাসায়ই ছিলেন, রক্ষীবাহিনীর দুই উপপরিচালক আনোয়ার উল আলম ও সরোয়ার মোল্লা বলেছেন, তাঁরা উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রী মনসুর আলীর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে নির্দেশনা চেয়েছিলেন। তাঁরা কোনো নির্দেশনা দেননি। পরে আবার যোগাযোগ করলে ফোনে আর তাঁদের পাওয়া যায়নি। রাষ্ট্রপতির ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামান গ্রেফতার হন ২৩ আগস্ট। তাঁরা এ কয় দিন কী করছিলেন? সংবিধান রক্ষার দায়িত্ব কি তাঁদের ছিল না, যাঁরা সংবিধান তৈরি করেছিলেন? এ প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়া দরকার। আগের দিনও যাঁরা ‘এক নেতা এক দেশ/বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ বলে আকাশ-বাতাস কাঁপিয়েছেন, তাঁদের কারও দেখা পাওয়া গেল না ১৫ আগস্ট সকালে। আবদুর রাজ্জাক সকাল ১০টায় বিছানার চাদরে মুখ লুকিয়ে রায়েরবাজার থেকে নৌকায় চড়ে চলে গেলেন কেরানীগঞ্জ। তোফায়েল আহমেদ শেরেবাংলা নগরে রক্ষীবাহিনীর হেডকোয়ার্টারে কয়েক ঘণ্টা কাটিয়ে ফিরে এলেন নিজের বাসায়। তাঁরা দুজন গ্রেফতার হয়েছেন আরও পরে।

ওই সময় ৬১ জন জেলা গভর্নরের প্রশিক্ষণ চলছিল ঢাকায়। সবাই ঢাকায় ছিলেন। মুহূর্তের মধ্যে সবাই গা ঢাকা দিলেন।

তাহলে বিষয়টা কেমন দাঁড়াল? বিদেশি ষড়যন্ত্রের কথা উঠেছে। পুঁজি হলো অ্যান্থনি মাসকারেনহাস আর লরেন্স লিফৎশুলজের বইয়ের কিছু ভাসা-ভাসা কথা। ষড়যন্ত্রতত্ত্বে সিআইএ, আইএসআই এমনকি ‘র’-এর কথাও ওঠে মাঝেমধ্যে। এখানে একটা কথা বলে রাখা দরকার, ষড়যন্ত্র হয় ঘরে। বাইরে থেকে সুযোগসন্ধানীরা তাতে নাক গলায়। অভ্যন্তরীণ শর্ত তৈরি না হলে বাইরের কুশীলবরা তাতে ঢুকতে পারে না। ষড়যন্ত্র হয়ে থাকলে সেটি হয়েছে ভিতরে, সরকারের মধ্যে, সরকারি দলের মধ্যে। যথোপযুক্ত তদন্ত হলে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসত। কোনো সরকারই প্যানডোরার বাক্সটি খুলতে চায়নি। শুধু ষড়যন্ত্রতত্ত্ব আউড়ে গেছে। আওয়ামী লীগ ও তার শীর্ষ নেতৃত্ব ১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডকে এখনো পারিবারিক কিংবা দলীয় বিপর্যয় হিসেবেই বিবেচনা করে। অথচ ওই দিন বাংলাদেশের চালচিত্র আমূল পাল্টে যাওয়ার প্রক্রিয়াটি শুরু হয়। কেউ একজন হঠাৎ একদিন বলল- এসো, আমরা সরকার উৎখাত করি। এভাবে তো ষড়যন্ত্র হয় না। এর একটা বড়সড় পরিকল্পনা ছিল। পরিকল্পনাটি চলেছে অনেক দিন ধরে। এটি যে রাষ্ট্রপতি জানতেন না, তা হলফ করে বলা যাবে না। তিনি জানতেন। তাঁকে নানাজন সতর্ক করেছেন। এমনকি ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী নিজে স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে তাঁকে সাবধান করেছিলেন। সব জেনেও বঙ্গবন্ধু কোনো উদ্যোগ নেননি। এটাই কি বিশ্বাস করতে হবে? এখানেই রহস্যের গন্ধ পাওয়া যায়। আসলে সেদিন কী ঘটেছিল? কয়টি অভ্যুত্থান হয়েছিল? কিলিং মিশনে কার কী দায়িত্ব ছিল? পুরো চিত্রনাট্যটি কারও জানা ছিল কি ছিল না? এসব প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে ঠান্ডা মাথায় তদন্ত করে দেখতে হবে, রাজনীতির লাভালাভের জন্য নয়। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অমীমাংসিত কিছু রহস্য উন্মোচনের জন্য এটি দরকার।

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়