শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

আগস্ট হত্যাকান্ডের রহস্য সন্ধানে

মহিউদ্দিন আহমদ
প্রিন্ট ভার্সন
আগস্ট হত্যাকান্ডের রহস্য সন্ধানে

’৭৫-এর ১৫ আগস্ট ভোরে রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর ভগ্নিপতি পানিসম্পদমন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত এবং ভাগনে বাকশালের সেক্রেটারি শেখ ফজলুল হক মণির বাড়িতে অস্ত্রধারীরা হামলা চালায়। শেখ মুজিব সপরিবার, শেখ মণি সস্ত্রীক এবং আবদুর রব সেরনিয়াবাত তাঁর পরিবারের কয়েকজনসহ নির্মমভাবে নিহত হন। ওই তিন পরিবারের যাঁরা বেঁচে যান, তাঁদের বেঁচে যাওয়াটাও একটা গল্প।

‘সেনাবাহিনীর কতিপয় বিপথগামী সদস্য এ হত্যাকান্ড ঘটায়। এর পেছনে আছে দেশি-বিদেশি অনেক ষড়যন্ত্র।’ এটিও একটি গল্প। গল্পটি চালু আছে সাড়ে চার দশক ধরে।

১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডের বিচার যেন না হয়, এজন্য ১১ সপ্তাহের রাষ্ট্রপতি, আওয়ামী লীগ ও বাকশালের প্রতিষ্ঠাকালীন নেতাদের অন্যতম খন্দকার মোশতাক আহমদ ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেছিলেন। ১৯৭৯ সালে সামরিক শাসনের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত জাতীয় সংসদ প্রথম অধিবেশনেই ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্সকে সাংবিধানিক বৈধতা দিয়েছিল। ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ায় আওয়ামী লীগ ’৭৫-পরবর্তী যুগে প্রথমবারের মতো ক্ষমতাসীন হয় এবং ইনডেমনিটি আইনটি বাতিল করে দেয়। ফলে আগস্ট হত্যাকান্ডের বিচারের পথ খুলে যায়।

বিচারের কাজটি কঠিন ছিল না। যারা খুন করেছেন, তারা নিজেরাই বলেছেন যে তারাই এ কাজটি করেছেন। কেন করেছেন, তা-ও লুকাননি। আত্মস্বীকৃত খুনিদের বিচার করা সহজ। তার পরও আমাদের বিচারব্যবস্থায় কিছু ফরম্যাট আছে, যা মান্ধাতার আমলে তৈরি হয়েছিল। সাক্ষী জোগাড় করা, তাদের ব্রিফ করা- এসব তো আছেই, তার ওপর আছে আপিল প্রক্রিয়া। মাঝখানে সরকার বদল হলো। আপিল প্রক্রিয়া ফাইলবন্দী থাকল পাঁচ বছর। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ আবার সরকার গঠন করলে বিচারের চাকা সচল হয়। বিচারের রায়ে বেশ কয়েকজনের ফাঁসির আদেশ হয়। কয়েকজনকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। কয়েকজন এখনো পলাতক বা নাগালের বাইরে। তাদের ধরে এনে ফাঁসিতে ঝোলানোর চেষ্টা চলছে।

কিন্তু ১৫ আগস্ট তো একাঙ্কিকা নয়। এর তো অনেক দৃশ্য। চিত্রনাট্য বেশ লম্বা। সেদিন ভোরে কিলিং মিশনে যারা অংশ নিয়েছিলেন, তাদের চিহ্নিত করা গেছে। তাদের বিচার হয়েছে। আগেই বলেছি, কাজটা কঠিন ছিল না। কারণ, খুনিরা তো আত্মস্বীকৃত। সমস্যা ছিল অন্য জায়গায়- সরকারের ইচ্ছা। সরকার যেদিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে এর বিচার হবে, তখন থেকে এটা ছিল শুধু সময়ের ব্যাপার।

এ চিত্রনাট্যের শেষ অঙ্কটি ছিল কিলিং মিশনের আক্রমণ। কয়েকজন কনিষ্ঠ সেনা কর্মকর্তা তাদের অনুগত সেপাইদের নিয়ে দেড় ঘণ্টার মধ্যে একটা অপারেশন সমাধা করলেন। কোথাও কোনো খুঁত থাকল না, এটা অবিশ্বাস্য মনে হয়। স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, কূটনীতি, সমরনীতির কোথাও গত পাঁচ দশকে কোনো পরিকল্পনার এমন নিখুঁত বাস্তবায়ন চোখে পড়ে না। বিশ্বের তাবৎ বাঘা সংস্থার জন্যও এটা একটা বিরাট ধাঁধা। কয়েকজন মেজর-ক্যাপ্টেন, লেফটেন্যান্ট-রিসালদার মিলে এটা কেমন করে করলেন? এই আষাঢ়ে গল্প আমাদের আর কত দিন গিলতে হবে?

কিলিং মিশনের দুই কমান্ডার মেজর সৈয়দ ফারুক রহমান ও মেজর খন্দকার আবদুর রশীদ। রশীদের গোলন্দাজ ইউনিট ঢাকার ৪৬ ব্রিগেডের অধীনে। তার ব্রিগেড কমান্ডার হলেন কর্নেল শাফায়াত জামিল। ফারুকের ট্যাংক রেজিমেন্ট হলো সিজিএস ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের সরাসরি অধীনে। তিনি আবার শাফায়াতেরও বস। খালেদেরও দুজন বস- সেনাবাহিনীর উপপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান এবং সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ। শাফায়াত, খালেদ, জিয়া ও শফিউল্লাহ আগে থেকেই বিষয়টি জানতেন কিনা, এটি হলো কোটি টাকার প্রশ্ন। প্রতি মাসে একবার বা দুবার বৃহস্পতিবার রাতে ট্যাংকবহর নিয়ে নাইট এক্সারসাইজ হয়। এটি সবার জানা। এসব মহড়ার সময় ট্যাংকে গোলা থাকে না। যেমন রাষ্ট্রীয় মেহমানদের অভ্যর্থনা জানাতে যে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়, তখন সেপাইদের রাইফেলে গুলি থাকে না। নিরাপত্তার খাতিরেই এ নিয়ম।

১৫ আগস্ট ভোরে ঢাকার রাস্তায় এবং কয়েকটি ভবনের সামনে ট্যাংক দাঁড়িয়ে ছিল। ট্যাংকে যে গোলা নেই, এটা আমজনতার হয়তো জানা নেই। কিন্তু শাফায়াত, খালেদ, জিয়া, শফিউল্লাহ- এঁরা তো কমান্ডার? এঁরা তো জানেন যে ট্যাংকে গোলা নেই। ১৫ আগস্ট দুপুরে খালেদের লিখিত আদেশ পেয়ে জয়দেবপুর অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি থেকে গোলা সরবরাহ করা হয়েছিল।

আওয়ামী লীগ ১০-১৫ বছর ধরে একটা প্রচার চালাচ্ছে, ১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে জিয়া জড়িত। এ ব্যাপারে অ্যান্থনি মাসকারেনহাসকে দেওয়া ফারুক ও রশীদের সাক্ষাৎকারের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, জিয়া বিষয়টি জানতেন। কিন্তু তিনি চেপে গেছেন। আওয়ামী লীগের তূণে যত তীর আছে, তার সব কটি এখন মৃত জিয়ার বিরুদ্ধে তাক করা। জিয়া মৃত হলেও তাঁর রাজনৈতিক মূল্য অনেক। কারণ, তাঁর একটি দল আছে, যা আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী। এ ক্ষেত্রে শাফায়াত, খালেদ ও শফিউল্লাহ বেনিফিট অব ডাউট পেয়ে গেছেন। এখানে আরও একটি প্রশ্ন- হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে জিয়ার সংশ্লিষ্টতা খুঁজে বের করার জন্য তদন্ত হচ্ছে না কেন? আওয়ামী লীগের এ অভিযোগের পেছনে কি কোনো সারবস্তু আছে? নাকি এটা নিছকই রাজনীতি?

১৫ আগস্টে সেনা কমান্ডারদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আমরা শফিউল্লাহর বয়ান থেকে জানতে পেরেছি, বঙ্গবন্ধু তাঁকে ফোন করে সাহায্য চেয়েছিলেন। শফিউল্লাহর এ বয়ান কতটুকু বিশ্বাসযোগ্য? আমরা তো বঙ্গবন্ধুর ভাষ্যটি জানতে পারিনি। এ ব্যাপারে খুনি ফারুকের একটি ভাষ্য আছে। ১৯৯২ সালের ১৫ আগস্ট ঢাকার বাংলাবাজার পত্রিকায় তার একটি সাক্ষাৎকার ছাপা হয়েছিল। সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন মিজানুর রহমান খান। ফারুকের বক্তব্য বেশ সোজাসাপটা, ‘আমি স্বীকার করছি, শেখ মুজিবকে সপরিবার হত্যার ঘটনা মর্মন্তুদ না হলেও দুঃখজনক। শেখ মুজিব ইজ দ্য ভিকটিম অব দোজ হু আর বেনিফিশিয়ারিজ অব হিজ লাইফলং পলিটিক্যাল অ্যাকটিভিটিজ। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বেসামরিক রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে যদি সততা থাকে, তাহলে শেখ মুজিব আজও বেঁচে থাকতেন।... ৩২ নম্বরে অভিযান চলাকালে শেখ মুজিবের টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়নি। তিনি প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে জেনারেল শফিউল্লাহ, জিয়াউর রহমান, তোফায়েল আহমেদ প্রমুখের সঙ্গে কথা বলেছেন। কথা বলেছেন ঢাকার বিদেশি মিশনগুলোর সঙ্গে। শুধু ভারতের সঙ্গে লাইন ডাউন ছিল। এটাও আমরা করিনি। আল্লাহ করেছেন। জেনারেল শফিউল্লাহর সঙ্গে কথা বলার সময় কর্নেল রশীদ তাঁর কাছে ছিলেন।’

সেনা কমান্ডাররা কেন ‘বিদ্রোহ’ দমনে উদ্যোগ নেননি, এ রকম একটি অভিযোগ আছে। শফিউল্লাহর ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। অনুমান করা যায়, এটা ভোর ৬টার আগে। মেজর ডালিম তার অফিসে আসেন সকাল ৯টায় এবং সকাল ১০টার দিকে তিনি অন্য বাহিনী প্রধানদের সঙ্গে গাড়িবহর নিয়ে রেডিও স্টেশনে যান। সেখানে তারা ‘নতুন সরকারের’ প্রতি আনুগত্য জানান। প্রশ্ন হলো, সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত তিনি কী করেছেন?

শাফায়াত জামিলের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি যখন জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে যান, জিয়া তখন দাড়ি কামাচ্ছিলেন। ওই অবস্থায় জিয়া বলেন, ‘সো হোয়াট, ভাইস প্রেসিডেন্ট ইজ দেয়ার, আপহোল্ড দ্য কনস্টিটিউশন।’ এখানে একটি মিসিং লিংকের গন্ধ পাওয়া যায়।

উপরাষ্ট্রপতি তো তাঁর বাসায়ই ছিলেন, রক্ষীবাহিনীর দুই উপপরিচালক আনোয়ার উল আলম ও সরোয়ার মোল্লা বলেছেন, তাঁরা উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রী মনসুর আলীর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে নির্দেশনা চেয়েছিলেন। তাঁরা কোনো নির্দেশনা দেননি। পরে আবার যোগাযোগ করলে ফোনে আর তাঁদের পাওয়া যায়নি। রাষ্ট্রপতির ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামান গ্রেফতার হন ২৩ আগস্ট। তাঁরা এ কয় দিন কী করছিলেন? সংবিধান রক্ষার দায়িত্ব কি তাঁদের ছিল না, যাঁরা সংবিধান তৈরি করেছিলেন? এ প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়া দরকার। আগের দিনও যাঁরা ‘এক নেতা এক দেশ/বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ বলে আকাশ-বাতাস কাঁপিয়েছেন, তাঁদের কারও দেখা পাওয়া গেল না ১৫ আগস্ট সকালে। আবদুর রাজ্জাক সকাল ১০টায় বিছানার চাদরে মুখ লুকিয়ে রায়েরবাজার থেকে নৌকায় চড়ে চলে গেলেন কেরানীগঞ্জ। তোফায়েল আহমেদ শেরেবাংলা নগরে রক্ষীবাহিনীর হেডকোয়ার্টারে কয়েক ঘণ্টা কাটিয়ে ফিরে এলেন নিজের বাসায়। তাঁরা দুজন গ্রেফতার হয়েছেন আরও পরে।

ওই সময় ৬১ জন জেলা গভর্নরের প্রশিক্ষণ চলছিল ঢাকায়। সবাই ঢাকায় ছিলেন। মুহূর্তের মধ্যে সবাই গা ঢাকা দিলেন।

তাহলে বিষয়টা কেমন দাঁড়াল? বিদেশি ষড়যন্ত্রের কথা উঠেছে। পুঁজি হলো অ্যান্থনি মাসকারেনহাস আর লরেন্স লিফৎশুলজের বইয়ের কিছু ভাসা-ভাসা কথা। ষড়যন্ত্রতত্ত্বে সিআইএ, আইএসআই এমনকি ‘র’-এর কথাও ওঠে মাঝেমধ্যে। এখানে একটা কথা বলে রাখা দরকার, ষড়যন্ত্র হয় ঘরে। বাইরে থেকে সুযোগসন্ধানীরা তাতে নাক গলায়। অভ্যন্তরীণ শর্ত তৈরি না হলে বাইরের কুশীলবরা তাতে ঢুকতে পারে না। ষড়যন্ত্র হয়ে থাকলে সেটি হয়েছে ভিতরে, সরকারের মধ্যে, সরকারি দলের মধ্যে। যথোপযুক্ত তদন্ত হলে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসত। কোনো সরকারই প্যানডোরার বাক্সটি খুলতে চায়নি। শুধু ষড়যন্ত্রতত্ত্ব আউড়ে গেছে। আওয়ামী লীগ ও তার শীর্ষ নেতৃত্ব ১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডকে এখনো পারিবারিক কিংবা দলীয় বিপর্যয় হিসেবেই বিবেচনা করে। অথচ ওই দিন বাংলাদেশের চালচিত্র আমূল পাল্টে যাওয়ার প্রক্রিয়াটি শুরু হয়। কেউ একজন হঠাৎ একদিন বলল- এসো, আমরা সরকার উৎখাত করি। এভাবে তো ষড়যন্ত্র হয় না। এর একটা বড়সড় পরিকল্পনা ছিল। পরিকল্পনাটি চলেছে অনেক দিন ধরে। এটি যে রাষ্ট্রপতি জানতেন না, তা হলফ করে বলা যাবে না। তিনি জানতেন। তাঁকে নানাজন সতর্ক করেছেন। এমনকি ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী নিজে স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে তাঁকে সাবধান করেছিলেন। সব জেনেও বঙ্গবন্ধু কোনো উদ্যোগ নেননি। এটাই কি বিশ্বাস করতে হবে? এখানেই রহস্যের গন্ধ পাওয়া যায়। আসলে সেদিন কী ঘটেছিল? কয়টি অভ্যুত্থান হয়েছিল? কিলিং মিশনে কার কী দায়িত্ব ছিল? পুরো চিত্রনাট্যটি কারও জানা ছিল কি ছিল না? এসব প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে ঠান্ডা মাথায় তদন্ত করে দেখতে হবে, রাজনীতির লাভালাভের জন্য নয়। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অমীমাংসিত কিছু রহস্য উন্মোচনের জন্য এটি দরকার।

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

৫১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা