শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

আগস্ট হত্যাকান্ডের রহস্য সন্ধানে

মহিউদ্দিন আহমদ
প্রিন্ট ভার্সন
আগস্ট হত্যাকান্ডের রহস্য সন্ধানে

’৭৫-এর ১৫ আগস্ট ভোরে রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর ভগ্নিপতি পানিসম্পদমন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত এবং ভাগনে বাকশালের সেক্রেটারি শেখ ফজলুল হক মণির বাড়িতে অস্ত্রধারীরা হামলা চালায়। শেখ মুজিব সপরিবার, শেখ মণি সস্ত্রীক এবং আবদুর রব সেরনিয়াবাত তাঁর পরিবারের কয়েকজনসহ নির্মমভাবে নিহত হন। ওই তিন পরিবারের যাঁরা বেঁচে যান, তাঁদের বেঁচে যাওয়াটাও একটা গল্প।

‘সেনাবাহিনীর কতিপয় বিপথগামী সদস্য এ হত্যাকান্ড ঘটায়। এর পেছনে আছে দেশি-বিদেশি অনেক ষড়যন্ত্র।’ এটিও একটি গল্প। গল্পটি চালু আছে সাড়ে চার দশক ধরে।

১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডের বিচার যেন না হয়, এজন্য ১১ সপ্তাহের রাষ্ট্রপতি, আওয়ামী লীগ ও বাকশালের প্রতিষ্ঠাকালীন নেতাদের অন্যতম খন্দকার মোশতাক আহমদ ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেছিলেন। ১৯৭৯ সালে সামরিক শাসনের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত জাতীয় সংসদ প্রথম অধিবেশনেই ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্সকে সাংবিধানিক বৈধতা দিয়েছিল। ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ায় আওয়ামী লীগ ’৭৫-পরবর্তী যুগে প্রথমবারের মতো ক্ষমতাসীন হয় এবং ইনডেমনিটি আইনটি বাতিল করে দেয়। ফলে আগস্ট হত্যাকান্ডের বিচারের পথ খুলে যায়।

বিচারের কাজটি কঠিন ছিল না। যারা খুন করেছেন, তারা নিজেরাই বলেছেন যে তারাই এ কাজটি করেছেন। কেন করেছেন, তা-ও লুকাননি। আত্মস্বীকৃত খুনিদের বিচার করা সহজ। তার পরও আমাদের বিচারব্যবস্থায় কিছু ফরম্যাট আছে, যা মান্ধাতার আমলে তৈরি হয়েছিল। সাক্ষী জোগাড় করা, তাদের ব্রিফ করা- এসব তো আছেই, তার ওপর আছে আপিল প্রক্রিয়া। মাঝখানে সরকার বদল হলো। আপিল প্রক্রিয়া ফাইলবন্দী থাকল পাঁচ বছর। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ আবার সরকার গঠন করলে বিচারের চাকা সচল হয়। বিচারের রায়ে বেশ কয়েকজনের ফাঁসির আদেশ হয়। কয়েকজনকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। কয়েকজন এখনো পলাতক বা নাগালের বাইরে। তাদের ধরে এনে ফাঁসিতে ঝোলানোর চেষ্টা চলছে।

কিন্তু ১৫ আগস্ট তো একাঙ্কিকা নয়। এর তো অনেক দৃশ্য। চিত্রনাট্য বেশ লম্বা। সেদিন ভোরে কিলিং মিশনে যারা অংশ নিয়েছিলেন, তাদের চিহ্নিত করা গেছে। তাদের বিচার হয়েছে। আগেই বলেছি, কাজটা কঠিন ছিল না। কারণ, খুনিরা তো আত্মস্বীকৃত। সমস্যা ছিল অন্য জায়গায়- সরকারের ইচ্ছা। সরকার যেদিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে এর বিচার হবে, তখন থেকে এটা ছিল শুধু সময়ের ব্যাপার।

এ চিত্রনাট্যের শেষ অঙ্কটি ছিল কিলিং মিশনের আক্রমণ। কয়েকজন কনিষ্ঠ সেনা কর্মকর্তা তাদের অনুগত সেপাইদের নিয়ে দেড় ঘণ্টার মধ্যে একটা অপারেশন সমাধা করলেন। কোথাও কোনো খুঁত থাকল না, এটা অবিশ্বাস্য মনে হয়। স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, কূটনীতি, সমরনীতির কোথাও গত পাঁচ দশকে কোনো পরিকল্পনার এমন নিখুঁত বাস্তবায়ন চোখে পড়ে না। বিশ্বের তাবৎ বাঘা সংস্থার জন্যও এটা একটা বিরাট ধাঁধা। কয়েকজন মেজর-ক্যাপ্টেন, লেফটেন্যান্ট-রিসালদার মিলে এটা কেমন করে করলেন? এই আষাঢ়ে গল্প আমাদের আর কত দিন গিলতে হবে?

কিলিং মিশনের দুই কমান্ডার মেজর সৈয়দ ফারুক রহমান ও মেজর খন্দকার আবদুর রশীদ। রশীদের গোলন্দাজ ইউনিট ঢাকার ৪৬ ব্রিগেডের অধীনে। তার ব্রিগেড কমান্ডার হলেন কর্নেল শাফায়াত জামিল। ফারুকের ট্যাংক রেজিমেন্ট হলো সিজিএস ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের সরাসরি অধীনে। তিনি আবার শাফায়াতেরও বস। খালেদেরও দুজন বস- সেনাবাহিনীর উপপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান এবং সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ। শাফায়াত, খালেদ, জিয়া ও শফিউল্লাহ আগে থেকেই বিষয়টি জানতেন কিনা, এটি হলো কোটি টাকার প্রশ্ন। প্রতি মাসে একবার বা দুবার বৃহস্পতিবার রাতে ট্যাংকবহর নিয়ে নাইট এক্সারসাইজ হয়। এটি সবার জানা। এসব মহড়ার সময় ট্যাংকে গোলা থাকে না। যেমন রাষ্ট্রীয় মেহমানদের অভ্যর্থনা জানাতে যে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়, তখন সেপাইদের রাইফেলে গুলি থাকে না। নিরাপত্তার খাতিরেই এ নিয়ম।

১৫ আগস্ট ভোরে ঢাকার রাস্তায় এবং কয়েকটি ভবনের সামনে ট্যাংক দাঁড়িয়ে ছিল। ট্যাংকে যে গোলা নেই, এটা আমজনতার হয়তো জানা নেই। কিন্তু শাফায়াত, খালেদ, জিয়া, শফিউল্লাহ- এঁরা তো কমান্ডার? এঁরা তো জানেন যে ট্যাংকে গোলা নেই। ১৫ আগস্ট দুপুরে খালেদের লিখিত আদেশ পেয়ে জয়দেবপুর অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি থেকে গোলা সরবরাহ করা হয়েছিল।

আওয়ামী লীগ ১০-১৫ বছর ধরে একটা প্রচার চালাচ্ছে, ১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে জিয়া জড়িত। এ ব্যাপারে অ্যান্থনি মাসকারেনহাসকে দেওয়া ফারুক ও রশীদের সাক্ষাৎকারের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, জিয়া বিষয়টি জানতেন। কিন্তু তিনি চেপে গেছেন। আওয়ামী লীগের তূণে যত তীর আছে, তার সব কটি এখন মৃত জিয়ার বিরুদ্ধে তাক করা। জিয়া মৃত হলেও তাঁর রাজনৈতিক মূল্য অনেক। কারণ, তাঁর একটি দল আছে, যা আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী। এ ক্ষেত্রে শাফায়াত, খালেদ ও শফিউল্লাহ বেনিফিট অব ডাউট পেয়ে গেছেন। এখানে আরও একটি প্রশ্ন- হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে জিয়ার সংশ্লিষ্টতা খুঁজে বের করার জন্য তদন্ত হচ্ছে না কেন? আওয়ামী লীগের এ অভিযোগের পেছনে কি কোনো সারবস্তু আছে? নাকি এটা নিছকই রাজনীতি?

১৫ আগস্টে সেনা কমান্ডারদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আমরা শফিউল্লাহর বয়ান থেকে জানতে পেরেছি, বঙ্গবন্ধু তাঁকে ফোন করে সাহায্য চেয়েছিলেন। শফিউল্লাহর এ বয়ান কতটুকু বিশ্বাসযোগ্য? আমরা তো বঙ্গবন্ধুর ভাষ্যটি জানতে পারিনি। এ ব্যাপারে খুনি ফারুকের একটি ভাষ্য আছে। ১৯৯২ সালের ১৫ আগস্ট ঢাকার বাংলাবাজার পত্রিকায় তার একটি সাক্ষাৎকার ছাপা হয়েছিল। সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন মিজানুর রহমান খান। ফারুকের বক্তব্য বেশ সোজাসাপটা, ‘আমি স্বীকার করছি, শেখ মুজিবকে সপরিবার হত্যার ঘটনা মর্মন্তুদ না হলেও দুঃখজনক। শেখ মুজিব ইজ দ্য ভিকটিম অব দোজ হু আর বেনিফিশিয়ারিজ অব হিজ লাইফলং পলিটিক্যাল অ্যাকটিভিটিজ। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বেসামরিক রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে যদি সততা থাকে, তাহলে শেখ মুজিব আজও বেঁচে থাকতেন।... ৩২ নম্বরে অভিযান চলাকালে শেখ মুজিবের টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়নি। তিনি প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে জেনারেল শফিউল্লাহ, জিয়াউর রহমান, তোফায়েল আহমেদ প্রমুখের সঙ্গে কথা বলেছেন। কথা বলেছেন ঢাকার বিদেশি মিশনগুলোর সঙ্গে। শুধু ভারতের সঙ্গে লাইন ডাউন ছিল। এটাও আমরা করিনি। আল্লাহ করেছেন। জেনারেল শফিউল্লাহর সঙ্গে কথা বলার সময় কর্নেল রশীদ তাঁর কাছে ছিলেন।’

সেনা কমান্ডাররা কেন ‘বিদ্রোহ’ দমনে উদ্যোগ নেননি, এ রকম একটি অভিযোগ আছে। শফিউল্লাহর ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। অনুমান করা যায়, এটা ভোর ৬টার আগে। মেজর ডালিম তার অফিসে আসেন সকাল ৯টায় এবং সকাল ১০টার দিকে তিনি অন্য বাহিনী প্রধানদের সঙ্গে গাড়িবহর নিয়ে রেডিও স্টেশনে যান। সেখানে তারা ‘নতুন সরকারের’ প্রতি আনুগত্য জানান। প্রশ্ন হলো, সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত তিনি কী করেছেন?

শাফায়াত জামিলের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি যখন জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে যান, জিয়া তখন দাড়ি কামাচ্ছিলেন। ওই অবস্থায় জিয়া বলেন, ‘সো হোয়াট, ভাইস প্রেসিডেন্ট ইজ দেয়ার, আপহোল্ড দ্য কনস্টিটিউশন।’ এখানে একটি মিসিং লিংকের গন্ধ পাওয়া যায়।

উপরাষ্ট্রপতি তো তাঁর বাসায়ই ছিলেন, রক্ষীবাহিনীর দুই উপপরিচালক আনোয়ার উল আলম ও সরোয়ার মোল্লা বলেছেন, তাঁরা উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রী মনসুর আলীর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে নির্দেশনা চেয়েছিলেন। তাঁরা কোনো নির্দেশনা দেননি। পরে আবার যোগাযোগ করলে ফোনে আর তাঁদের পাওয়া যায়নি। রাষ্ট্রপতির ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামান গ্রেফতার হন ২৩ আগস্ট। তাঁরা এ কয় দিন কী করছিলেন? সংবিধান রক্ষার দায়িত্ব কি তাঁদের ছিল না, যাঁরা সংবিধান তৈরি করেছিলেন? এ প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়া দরকার। আগের দিনও যাঁরা ‘এক নেতা এক দেশ/বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ বলে আকাশ-বাতাস কাঁপিয়েছেন, তাঁদের কারও দেখা পাওয়া গেল না ১৫ আগস্ট সকালে। আবদুর রাজ্জাক সকাল ১০টায় বিছানার চাদরে মুখ লুকিয়ে রায়েরবাজার থেকে নৌকায় চড়ে চলে গেলেন কেরানীগঞ্জ। তোফায়েল আহমেদ শেরেবাংলা নগরে রক্ষীবাহিনীর হেডকোয়ার্টারে কয়েক ঘণ্টা কাটিয়ে ফিরে এলেন নিজের বাসায়। তাঁরা দুজন গ্রেফতার হয়েছেন আরও পরে।

ওই সময় ৬১ জন জেলা গভর্নরের প্রশিক্ষণ চলছিল ঢাকায়। সবাই ঢাকায় ছিলেন। মুহূর্তের মধ্যে সবাই গা ঢাকা দিলেন।

তাহলে বিষয়টা কেমন দাঁড়াল? বিদেশি ষড়যন্ত্রের কথা উঠেছে। পুঁজি হলো অ্যান্থনি মাসকারেনহাস আর লরেন্স লিফৎশুলজের বইয়ের কিছু ভাসা-ভাসা কথা। ষড়যন্ত্রতত্ত্বে সিআইএ, আইএসআই এমনকি ‘র’-এর কথাও ওঠে মাঝেমধ্যে। এখানে একটা কথা বলে রাখা দরকার, ষড়যন্ত্র হয় ঘরে। বাইরে থেকে সুযোগসন্ধানীরা তাতে নাক গলায়। অভ্যন্তরীণ শর্ত তৈরি না হলে বাইরের কুশীলবরা তাতে ঢুকতে পারে না। ষড়যন্ত্র হয়ে থাকলে সেটি হয়েছে ভিতরে, সরকারের মধ্যে, সরকারি দলের মধ্যে। যথোপযুক্ত তদন্ত হলে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসত। কোনো সরকারই প্যানডোরার বাক্সটি খুলতে চায়নি। শুধু ষড়যন্ত্রতত্ত্ব আউড়ে গেছে। আওয়ামী লীগ ও তার শীর্ষ নেতৃত্ব ১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডকে এখনো পারিবারিক কিংবা দলীয় বিপর্যয় হিসেবেই বিবেচনা করে। অথচ ওই দিন বাংলাদেশের চালচিত্র আমূল পাল্টে যাওয়ার প্রক্রিয়াটি শুরু হয়। কেউ একজন হঠাৎ একদিন বলল- এসো, আমরা সরকার উৎখাত করি। এভাবে তো ষড়যন্ত্র হয় না। এর একটা বড়সড় পরিকল্পনা ছিল। পরিকল্পনাটি চলেছে অনেক দিন ধরে। এটি যে রাষ্ট্রপতি জানতেন না, তা হলফ করে বলা যাবে না। তিনি জানতেন। তাঁকে নানাজন সতর্ক করেছেন। এমনকি ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী নিজে স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে তাঁকে সাবধান করেছিলেন। সব জেনেও বঙ্গবন্ধু কোনো উদ্যোগ নেননি। এটাই কি বিশ্বাস করতে হবে? এখানেই রহস্যের গন্ধ পাওয়া যায়। আসলে সেদিন কী ঘটেছিল? কয়টি অভ্যুত্থান হয়েছিল? কিলিং মিশনে কার কী দায়িত্ব ছিল? পুরো চিত্রনাট্যটি কারও জানা ছিল কি ছিল না? এসব প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে ঠান্ডা মাথায় তদন্ত করে দেখতে হবে, রাজনীতির লাভালাভের জন্য নয়। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অমীমাংসিত কিছু রহস্য উন্মোচনের জন্য এটি দরকার।

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

৫৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা