শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

আগস্ট হত্যাকান্ডের রহস্য সন্ধানে

মহিউদ্দিন আহমদ
প্রিন্ট ভার্সন
আগস্ট হত্যাকান্ডের রহস্য সন্ধানে

’৭৫-এর ১৫ আগস্ট ভোরে রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর ভগ্নিপতি পানিসম্পদমন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত এবং ভাগনে বাকশালের সেক্রেটারি শেখ ফজলুল হক মণির বাড়িতে অস্ত্রধারীরা হামলা চালায়। শেখ মুজিব সপরিবার, শেখ মণি সস্ত্রীক এবং আবদুর রব সেরনিয়াবাত তাঁর পরিবারের কয়েকজনসহ নির্মমভাবে নিহত হন। ওই তিন পরিবারের যাঁরা বেঁচে যান, তাঁদের বেঁচে যাওয়াটাও একটা গল্প।

‘সেনাবাহিনীর কতিপয় বিপথগামী সদস্য এ হত্যাকান্ড ঘটায়। এর পেছনে আছে দেশি-বিদেশি অনেক ষড়যন্ত্র।’ এটিও একটি গল্প। গল্পটি চালু আছে সাড়ে চার দশক ধরে।

১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডের বিচার যেন না হয়, এজন্য ১১ সপ্তাহের রাষ্ট্রপতি, আওয়ামী লীগ ও বাকশালের প্রতিষ্ঠাকালীন নেতাদের অন্যতম খন্দকার মোশতাক আহমদ ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেছিলেন। ১৯৭৯ সালে সামরিক শাসনের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত জাতীয় সংসদ প্রথম অধিবেশনেই ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্সকে সাংবিধানিক বৈধতা দিয়েছিল। ১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ায় আওয়ামী লীগ ’৭৫-পরবর্তী যুগে প্রথমবারের মতো ক্ষমতাসীন হয় এবং ইনডেমনিটি আইনটি বাতিল করে দেয়। ফলে আগস্ট হত্যাকান্ডের বিচারের পথ খুলে যায়।

বিচারের কাজটি কঠিন ছিল না। যারা খুন করেছেন, তারা নিজেরাই বলেছেন যে তারাই এ কাজটি করেছেন। কেন করেছেন, তা-ও লুকাননি। আত্মস্বীকৃত খুনিদের বিচার করা সহজ। তার পরও আমাদের বিচারব্যবস্থায় কিছু ফরম্যাট আছে, যা মান্ধাতার আমলে তৈরি হয়েছিল। সাক্ষী জোগাড় করা, তাদের ব্রিফ করা- এসব তো আছেই, তার ওপর আছে আপিল প্রক্রিয়া। মাঝখানে সরকার বদল হলো। আপিল প্রক্রিয়া ফাইলবন্দী থাকল পাঁচ বছর। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ আবার সরকার গঠন করলে বিচারের চাকা সচল হয়। বিচারের রায়ে বেশ কয়েকজনের ফাঁসির আদেশ হয়। কয়েকজনকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। কয়েকজন এখনো পলাতক বা নাগালের বাইরে। তাদের ধরে এনে ফাঁসিতে ঝোলানোর চেষ্টা চলছে।

কিন্তু ১৫ আগস্ট তো একাঙ্কিকা নয়। এর তো অনেক দৃশ্য। চিত্রনাট্য বেশ লম্বা। সেদিন ভোরে কিলিং মিশনে যারা অংশ নিয়েছিলেন, তাদের চিহ্নিত করা গেছে। তাদের বিচার হয়েছে। আগেই বলেছি, কাজটা কঠিন ছিল না। কারণ, খুনিরা তো আত্মস্বীকৃত। সমস্যা ছিল অন্য জায়গায়- সরকারের ইচ্ছা। সরকার যেদিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে এর বিচার হবে, তখন থেকে এটা ছিল শুধু সময়ের ব্যাপার।

এ চিত্রনাট্যের শেষ অঙ্কটি ছিল কিলিং মিশনের আক্রমণ। কয়েকজন কনিষ্ঠ সেনা কর্মকর্তা তাদের অনুগত সেপাইদের নিয়ে দেড় ঘণ্টার মধ্যে একটা অপারেশন সমাধা করলেন। কোথাও কোনো খুঁত থাকল না, এটা অবিশ্বাস্য মনে হয়। স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, কূটনীতি, সমরনীতির কোথাও গত পাঁচ দশকে কোনো পরিকল্পনার এমন নিখুঁত বাস্তবায়ন চোখে পড়ে না। বিশ্বের তাবৎ বাঘা সংস্থার জন্যও এটা একটা বিরাট ধাঁধা। কয়েকজন মেজর-ক্যাপ্টেন, লেফটেন্যান্ট-রিসালদার মিলে এটা কেমন করে করলেন? এই আষাঢ়ে গল্প আমাদের আর কত দিন গিলতে হবে?

কিলিং মিশনের দুই কমান্ডার মেজর সৈয়দ ফারুক রহমান ও মেজর খন্দকার আবদুর রশীদ। রশীদের গোলন্দাজ ইউনিট ঢাকার ৪৬ ব্রিগেডের অধীনে। তার ব্রিগেড কমান্ডার হলেন কর্নেল শাফায়াত জামিল। ফারুকের ট্যাংক রেজিমেন্ট হলো সিজিএস ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের সরাসরি অধীনে। তিনি আবার শাফায়াতেরও বস। খালেদেরও দুজন বস- সেনাবাহিনীর উপপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান এবং সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ। শাফায়াত, খালেদ, জিয়া ও শফিউল্লাহ আগে থেকেই বিষয়টি জানতেন কিনা, এটি হলো কোটি টাকার প্রশ্ন। প্রতি মাসে একবার বা দুবার বৃহস্পতিবার রাতে ট্যাংকবহর নিয়ে নাইট এক্সারসাইজ হয়। এটি সবার জানা। এসব মহড়ার সময় ট্যাংকে গোলা থাকে না। যেমন রাষ্ট্রীয় মেহমানদের অভ্যর্থনা জানাতে যে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়, তখন সেপাইদের রাইফেলে গুলি থাকে না। নিরাপত্তার খাতিরেই এ নিয়ম।

১৫ আগস্ট ভোরে ঢাকার রাস্তায় এবং কয়েকটি ভবনের সামনে ট্যাংক দাঁড়িয়ে ছিল। ট্যাংকে যে গোলা নেই, এটা আমজনতার হয়তো জানা নেই। কিন্তু শাফায়াত, খালেদ, জিয়া, শফিউল্লাহ- এঁরা তো কমান্ডার? এঁরা তো জানেন যে ট্যাংকে গোলা নেই। ১৫ আগস্ট দুপুরে খালেদের লিখিত আদেশ পেয়ে জয়দেবপুর অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি থেকে গোলা সরবরাহ করা হয়েছিল।

আওয়ামী লীগ ১০-১৫ বছর ধরে একটা প্রচার চালাচ্ছে, ১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে জিয়া জড়িত। এ ব্যাপারে অ্যান্থনি মাসকারেনহাসকে দেওয়া ফারুক ও রশীদের সাক্ষাৎকারের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, জিয়া বিষয়টি জানতেন। কিন্তু তিনি চেপে গেছেন। আওয়ামী লীগের তূণে যত তীর আছে, তার সব কটি এখন মৃত জিয়ার বিরুদ্ধে তাক করা। জিয়া মৃত হলেও তাঁর রাজনৈতিক মূল্য অনেক। কারণ, তাঁর একটি দল আছে, যা আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী। এ ক্ষেত্রে শাফায়াত, খালেদ ও শফিউল্লাহ বেনিফিট অব ডাউট পেয়ে গেছেন। এখানে আরও একটি প্রশ্ন- হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে জিয়ার সংশ্লিষ্টতা খুঁজে বের করার জন্য তদন্ত হচ্ছে না কেন? আওয়ামী লীগের এ অভিযোগের পেছনে কি কোনো সারবস্তু আছে? নাকি এটা নিছকই রাজনীতি?

১৫ আগস্টে সেনা কমান্ডারদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আমরা শফিউল্লাহর বয়ান থেকে জানতে পেরেছি, বঙ্গবন্ধু তাঁকে ফোন করে সাহায্য চেয়েছিলেন। শফিউল্লাহর এ বয়ান কতটুকু বিশ্বাসযোগ্য? আমরা তো বঙ্গবন্ধুর ভাষ্যটি জানতে পারিনি। এ ব্যাপারে খুনি ফারুকের একটি ভাষ্য আছে। ১৯৯২ সালের ১৫ আগস্ট ঢাকার বাংলাবাজার পত্রিকায় তার একটি সাক্ষাৎকার ছাপা হয়েছিল। সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন মিজানুর রহমান খান। ফারুকের বক্তব্য বেশ সোজাসাপটা, ‘আমি স্বীকার করছি, শেখ মুজিবকে সপরিবার হত্যার ঘটনা মর্মন্তুদ না হলেও দুঃখজনক। শেখ মুজিব ইজ দ্য ভিকটিম অব দোজ হু আর বেনিফিশিয়ারিজ অব হিজ লাইফলং পলিটিক্যাল অ্যাকটিভিটিজ। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বেসামরিক রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে যদি সততা থাকে, তাহলে শেখ মুজিব আজও বেঁচে থাকতেন।... ৩২ নম্বরে অভিযান চলাকালে শেখ মুজিবের টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়নি। তিনি প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে জেনারেল শফিউল্লাহ, জিয়াউর রহমান, তোফায়েল আহমেদ প্রমুখের সঙ্গে কথা বলেছেন। কথা বলেছেন ঢাকার বিদেশি মিশনগুলোর সঙ্গে। শুধু ভারতের সঙ্গে লাইন ডাউন ছিল। এটাও আমরা করিনি। আল্লাহ করেছেন। জেনারেল শফিউল্লাহর সঙ্গে কথা বলার সময় কর্নেল রশীদ তাঁর কাছে ছিলেন।’

সেনা কমান্ডাররা কেন ‘বিদ্রোহ’ দমনে উদ্যোগ নেননি, এ রকম একটি অভিযোগ আছে। শফিউল্লাহর ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। অনুমান করা যায়, এটা ভোর ৬টার আগে। মেজর ডালিম তার অফিসে আসেন সকাল ৯টায় এবং সকাল ১০টার দিকে তিনি অন্য বাহিনী প্রধানদের সঙ্গে গাড়িবহর নিয়ে রেডিও স্টেশনে যান। সেখানে তারা ‘নতুন সরকারের’ প্রতি আনুগত্য জানান। প্রশ্ন হলো, সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত তিনি কী করেছেন?

শাফায়াত জামিলের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি যখন জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে যান, জিয়া তখন দাড়ি কামাচ্ছিলেন। ওই অবস্থায় জিয়া বলেন, ‘সো হোয়াট, ভাইস প্রেসিডেন্ট ইজ দেয়ার, আপহোল্ড দ্য কনস্টিটিউশন।’ এখানে একটি মিসিং লিংকের গন্ধ পাওয়া যায়।

উপরাষ্ট্রপতি তো তাঁর বাসায়ই ছিলেন, রক্ষীবাহিনীর দুই উপপরিচালক আনোয়ার উল আলম ও সরোয়ার মোল্লা বলেছেন, তাঁরা উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রী মনসুর আলীর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে নির্দেশনা চেয়েছিলেন। তাঁরা কোনো নির্দেশনা দেননি। পরে আবার যোগাযোগ করলে ফোনে আর তাঁদের পাওয়া যায়নি। রাষ্ট্রপতির ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামান গ্রেফতার হন ২৩ আগস্ট। তাঁরা এ কয় দিন কী করছিলেন? সংবিধান রক্ষার দায়িত্ব কি তাঁদের ছিল না, যাঁরা সংবিধান তৈরি করেছিলেন? এ প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়া দরকার। আগের দিনও যাঁরা ‘এক নেতা এক দেশ/বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ বলে আকাশ-বাতাস কাঁপিয়েছেন, তাঁদের কারও দেখা পাওয়া গেল না ১৫ আগস্ট সকালে। আবদুর রাজ্জাক সকাল ১০টায় বিছানার চাদরে মুখ লুকিয়ে রায়েরবাজার থেকে নৌকায় চড়ে চলে গেলেন কেরানীগঞ্জ। তোফায়েল আহমেদ শেরেবাংলা নগরে রক্ষীবাহিনীর হেডকোয়ার্টারে কয়েক ঘণ্টা কাটিয়ে ফিরে এলেন নিজের বাসায়। তাঁরা দুজন গ্রেফতার হয়েছেন আরও পরে।

ওই সময় ৬১ জন জেলা গভর্নরের প্রশিক্ষণ চলছিল ঢাকায়। সবাই ঢাকায় ছিলেন। মুহূর্তের মধ্যে সবাই গা ঢাকা দিলেন।

তাহলে বিষয়টা কেমন দাঁড়াল? বিদেশি ষড়যন্ত্রের কথা উঠেছে। পুঁজি হলো অ্যান্থনি মাসকারেনহাস আর লরেন্স লিফৎশুলজের বইয়ের কিছু ভাসা-ভাসা কথা। ষড়যন্ত্রতত্ত্বে সিআইএ, আইএসআই এমনকি ‘র’-এর কথাও ওঠে মাঝেমধ্যে। এখানে একটা কথা বলে রাখা দরকার, ষড়যন্ত্র হয় ঘরে। বাইরে থেকে সুযোগসন্ধানীরা তাতে নাক গলায়। অভ্যন্তরীণ শর্ত তৈরি না হলে বাইরের কুশীলবরা তাতে ঢুকতে পারে না। ষড়যন্ত্র হয়ে থাকলে সেটি হয়েছে ভিতরে, সরকারের মধ্যে, সরকারি দলের মধ্যে। যথোপযুক্ত তদন্ত হলে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসত। কোনো সরকারই প্যানডোরার বাক্সটি খুলতে চায়নি। শুধু ষড়যন্ত্রতত্ত্ব আউড়ে গেছে। আওয়ামী লীগ ও তার শীর্ষ নেতৃত্ব ১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডকে এখনো পারিবারিক কিংবা দলীয় বিপর্যয় হিসেবেই বিবেচনা করে। অথচ ওই দিন বাংলাদেশের চালচিত্র আমূল পাল্টে যাওয়ার প্রক্রিয়াটি শুরু হয়। কেউ একজন হঠাৎ একদিন বলল- এসো, আমরা সরকার উৎখাত করি। এভাবে তো ষড়যন্ত্র হয় না। এর একটা বড়সড় পরিকল্পনা ছিল। পরিকল্পনাটি চলেছে অনেক দিন ধরে। এটি যে রাষ্ট্রপতি জানতেন না, তা হলফ করে বলা যাবে না। তিনি জানতেন। তাঁকে নানাজন সতর্ক করেছেন। এমনকি ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী নিজে স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে তাঁকে সাবধান করেছিলেন। সব জেনেও বঙ্গবন্ধু কোনো উদ্যোগ নেননি। এটাই কি বিশ্বাস করতে হবে? এখানেই রহস্যের গন্ধ পাওয়া যায়। আসলে সেদিন কী ঘটেছিল? কয়টি অভ্যুত্থান হয়েছিল? কিলিং মিশনে কার কী দায়িত্ব ছিল? পুরো চিত্রনাট্যটি কারও জানা ছিল কি ছিল না? এসব প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে ঠান্ডা মাথায় তদন্ত করে দেখতে হবে, রাজনীতির লাভালাভের জন্য নয়। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অমীমাংসিত কিছু রহস্য উন্মোচনের জন্য এটি দরকার।

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
থ্রি-আই অ্যাটলাস ঘিরে জল্পনা বাড়ছে
থ্রি-আই অ্যাটলাস ঘিরে জল্পনা বাড়ছে

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় দুই ভাই নিহত
দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন
মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার
হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার

দেশগ্রাম