শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২০

বঙ্গবন্ধুর হাতেই স্থাপিত বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের মূলস্তম্ভ

ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর হাতেই স্থাপিত বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের মূলস্তম্ভ

স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পরপরই যুদ্ধবিধ্বস্ত, বিপর্যস্ত, কপর্দকহীন একটি দেশ গঠনের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন। দেশে তখন খাদ্য নেই, অর্থ নেই, ব্যাংকে রিজার্ভ শূন্য, বিপর্যস্ত অর্থনীতি। সেই সঙ্গে রাস্তা-ঘাট, রেলপথসহ যোগাযোগের সব মাধ্যম ও অবকাঠামোয় শুধু ধ্বংস আর ধ্বংসের চিহ্ন। প্রশাসনিক ব্যবস্থা ও পুলিশ, সেনাবাহিনী তখনো পুরোপুরি পুনর্গঠিত হয়নি। এ রকম একটি ভঙ্গুর ও অর্থনৈতিক দুরবস্থার মাঝে দেশ গঠনের দায়িত্ব নিয়েই বঙ্গবন্ধু ব্যাপকভাবে জনকল্যাণমুখী কর্মসূচি হাতে তুলে নেন। বঙ্গবন্ধুর আজীবন স্বপ্ন ছিল বাংলার খেটে খাওয়া, গরিব-দুঃখীসহ সর্বস্তরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। তিনি এমন একটি স্বাধীন সার্বভৌম ও সুখী-সমৃদ্ধিশালী সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন, যেখানে সর্বস্তরের মানুষের জন্য পাঁচটি মৌলিক অধিকার অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা সুনিশ্চিত করা যাবে। আর এ মৌলিক অধিকারগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে তিনি তাঁর নীতিমালা প্রণয়নে সচেষ্ট হন। পাঁচটি মৌলিক অধিকারের অন্যতম স্বাস্থ্যসেবাকে তিনি বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন এবং তা বাস্তবায়নে সুপরিকল্পিতভাবে কর্মযজ্ঞ শুরু করেন। তিনি তাঁর আন্তরিকতা, বিচক্ষণতা ও দূরদর্শিতা দিয়ে উপলব্ধি করেছিলেন দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য জনগণের চিকিৎসা এবং চিকিৎসাব্যবস্থার উন্নতি করা অবশ্যই জরুরি। বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্যচিন্তা ছিল অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত, যুগোপযোগী, আধুনিক ও জনকল্যাণমুখী। সত্যি বলতে কি, তাঁরই চিন্তাপ্রসূত নীতিমালা ও পরিকল্পনায় আজকের বর্তমান স্বাস্থ্যব্যবস্থার গোড়াপত্তন বা ভিত্তি স্থাপিত হয়েছিল।

বঙ্গবন্ধুর জন্ম ও বেড়ে ওঠা গ্রাম বাংলার আবহে, প্রান্তিক জনগণের মাঝেই। তাঁর সারা জীবনের রাজনীতি ছিল গরিব-দুঃখী, খেটে খাওয়া ও মেহনতি মানুষের জন্য। সুখে-দুঃখে দেশের প্রতিটি মানুষের কল্যাণে নিজেকে ব্যাপৃত রাখাই ছিল তাঁর আজীবনের অন্যতম সাধনা ও উদ্দেশ্য। তাঁর আজন্ম স্বপ্ন ছিল দেশের প্রতিটি মানুষের দোরগোড়ায় এবং প্রান্তিক জনগণের জন্য ন্যূনতম স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া। দেশের কোনো মানুষ যেন চিকিৎসার আওতার বাইরে না থাকে, এমনকি কাউকে যেন অর্থের অভাবে চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হতে না হয়। বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্যসেবার পরিকল্পনা শুধু রাজধানী বা শহরকেন্দ্রিক ছিল না; বরং জেলা, থানা, ইউনিয়ন, গ্রামসহ তৃণমূল পর্যায়ে সে সুযোগ নিশ্চিত করাই ছিল তাঁর মূল উদ্দেশ্য। সেগুলো বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়ে তিনি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জেলা হাসপাতাল, মহকুমা হাসপাতাল, থানা হেলথ কমপ্লেক্স, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি সুবিন্যস্ত স্বাস্থ্যব্যবস্থা প্রণয়নের পথ দেখিয়েছিলেন। পরে তাঁর উত্তরসূরি ও সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে পূর্ণতা পায় এ কমিউনিটি ক্লিনিকভিত্তিক চিকিৎসাসেবা; যা বর্তমানে প্রান্তিক জনগণের ন্যূনতম প্রাথমিক চিকিৎসার প্রধান আশ্রয়স্থল হিসেবে স্বীকৃত এবং ব্যাপকভাবে প্রশংসিত। আজ বিশ্বদরবারে এ কমিউনিটি ক্লিনিকব্যবস্থা একটি রোল মডেল।

স্বাধীনতা-পরবর্তী থানা পর্যায়ের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা ছিল খুবই দুর্বল। সেখানে যেমন ডাক্তার-নার্সসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীর অভাব ছিল, তেমন সার্বিক অবকাঠামো ছিল খুবই নড়বড়ে। বঙ্গবন্ধুই এসবের উন্নতিকল্পে থানা হেলথ কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশব্যাপী প্রায় প্রতিটি থানায় স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণের ব্যবস্থা করেন। ১৯৭২ সালে সব জেলায় পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল ছিল না, এমনকি দেশে সর্বসাকল্যে হাসপাতাল ছিল মাত্র ৬৭টির মতো। এ অবস্থায় তিনি প্রতি জেলায় একটি করে জেলা হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ নেন। একই সময়ে চিকিৎসক সংকট মোকাবিলায় দ্রুততম সময়ে তৎকালীন মিটফোর্ড হাসপাতালকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পরিণত করেন এবং প্রথম ব্যাচেই ১৫০ জন শিক্ষার্থীর ভর্তি নিশ্চিত করেন। তখন সদ্য স্বাধীন দেশের মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে চিকিৎসক হওয়ার আগ্রহ থাকলেও পাস করার পর তাদের চাকরির নিশ্চয়তা ছিল না। নবীন চিকিৎসকদের জন্য এমবিবিএস পাসের পরপরই তিনি সর্বপ্রথম ইন-সার্ভিস ট্রেনিং বা ইন্টার্নশিপ নামক বৈতনিক প্রশিক্ষণ চালু করেন। শুধু তাই নয়, তাদের প্রশিক্ষণকালকে নিয়মিত চাকরির অন্তর্ভুক্ত করেন এবং এক বছর প্রশিক্ষণ শেষেই সরকারি চাকরির অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন জায়গায় স্থায়ী চাকরি হিসেবে পদায়নের ব্যবস্থা করেন।

তৎকালে বাংলাদেশে চিকিৎসকদের এমবিবিএস-পরবর্তী উচ্চশিক্ষার কোনো ব্যবস্থা ছিল না। তাদের উচ্চশিক্ষার জন্য লন্ডন বা বিদেশের অন্য কোনো দেশে যেতে হতো। কিন্তু যুদ্ধ-পরবর্তী সে সুযোগও বন্ধ ছিল। বঙ্গবন্ধু দেশেই উচ্চ প্রশিক্ষিত ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে তৎকালীন শাহবাগ হোটেলকে ‘আইপিজিএম অ্যান্ড আর’-এ রূপান্তর করেন। প্রতিষ্ঠানটি পরবর্তীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে পূর্ণাঙ্গ এবং দেশের প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নিয়েছে। বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া প্রতিষ্ঠানটি আজ দেশ-বিদেশের চিকিৎসকদের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে বিশ্বের বুকে স্বমহিমায় দেশের গৌরব বৃদ্ধি করে চলেছে। এ ছাড়া স্নাতকোত্তর পর্যায়ে চিকিৎসকদের আন্তর্জাতিক মানের আরও বিশেষজ্ঞ তৈরির প্রয়োজনে ১৯৭২ সালের জুনে অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ কলেজ ফিজিশিয়ান্স অ্যান্ড সার্জন্স (বিসিপিএস)-কে প্রতিষ্ঠা করেন। মেডিকেল উচ্চশিক্ষার এ দুটি বিদ্যাপীঠ থেকে প্রতিনিয়ত অসংখ্য চিকিৎসক বিশেষজ্ঞ হিসেবে উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণ করে দেশের জনগণকে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। এভাবে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর মেডিকেল শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্য গবেষণা এবং অবকাঠামোর যে অনন্যসাধারণ উৎকর্ষ জাতির জনকের পদক্ষেপে সাধিত হয়েছিল, তা অনস্বীকার্য এবং চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। স্বাধীনতার পরপরই অনেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিদেশে পাঠান। তা ছাড়া দেশে অবস্থানরত অসংখ্য যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষের যথাযথ সুচিকিৎসার জন্য প্রতিষ্ঠা করেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থোপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন বা নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল)। আহতদের দেশেই চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার জন্য তিনি বিখ্যাত আমেরিকান অর্থোপেডিক সার্জন ডা. গ্রাস্ট ও তাঁর স্ত্রী ডা. মেরিকে বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানান। তাঁদের নেতৃত্বেই যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার সুব্যবস্থা হয়। দেশি ডাক্তাররা যাতে এ চিকিৎসার হাল ধরতে পারেন, সে লক্ষ্যে এ প্রতিষ্ঠানের অধীনেই দেশে সর্বপ্রথম এমএস ও ডি.অর্থো নামক উচ্চতর কোর্স ও প্রশিক্ষণব্যবস্থা চালু করেন। একই সময়ে অর্থোপেডিক সার্জারির পাশাপাশি প্লাস্টিক সার্জারি এবং পুড়ে যাওয়া রোগীদের সেবার জন্য প্লাস্টিক সার্জারিরও কার্যক্রম শুরু হয়। ওই সময়ের সেই বিচক্ষণ উদ্যোগের পরিপূর্ণ ফলই আজকের ‘শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি’। এ ছাড়া তিনি জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট, বিশেষায়িত সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা এবং দেশের তৎকালীন একমাত্র কলেরা হাসপাতালকে আইসিডিডিআর.বি হিসেবে রূপান্তরিত করেন। শিশু-কিশোরদের স্বাস্থ্যের দিকেও বঙ্গবন্ধুর সজাগ দৃষ্টি ছিল। আর এ লক্ষ্যেই তিনি ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট ঢাকা শিশু হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। পাশাপাশি মায়েদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে তিনি মাতৃমঙ্গল কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। এ ছাড়া জমি প্রদানের মাধ্যমে বারডেম হাসপাতাল ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের গোড়াপত্তন করেন; যা বর্তমানে সুনামের সঙ্গে দেশের স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ‘প্রতিকারের থেকে প্রতিরোধ শ্রেয়’- এ নীতি বাস্তবায়নের জন্য তিনি ১৯৭৪ সালে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব প্রিভেনটিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন বা নিপসম প্রতিষ্ঠা করেন, যা বর্তমানে বাংলাদেশে প্রিভেনটিভ মেডিসিনের মহিরুহ হিসেবে কাজ করে চলেছে। পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করেছিলেন চিকিৎসাব্যবস্থার উন্নতিকল্পে গবেষণার কোনো বিকল্প নেই। এ লক্ষ্যে চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত গবেষণার প্রচলন, মান নিয়ন্ত্রণ ও পর্যবেক্ষণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল বা বিএমআরসি প্রতিষ্ঠা করেন।

আবার দেশের সব মানুষের স্বাস্থ্য এবং পরিবার-পরিকল্পনা বিষয়ক নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা অধিদফতর প্রতিষ্ঠা করেন। ভবিষ্যতে জনবিস্ফোরণের বিষয়টি উপলব্ধি করে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে তিনি পরিবার-পরিকল্পনা অধিদফতর স্থাপন করেন। ১৯৭৪ সালে ‘জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান’ এবং এরই ধারাবাহিকতায় ‘বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ’ গঠিত হয় তাঁর নির্দেশনায়। ক্ষতিকর, অপ্রয়োজনীয় ও বেশি দামি ওষুধ আমদানি বন্ধ এবং ওষুধের যৌক্তিক ও নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিতের লক্ষ্যে তিনি জাতীয় অধ্যাপক ডা. নূরুল ইসলামকে আহ্বায়ক করে ওষুধ নিয়ন্ত্রণ বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেন।

বঙ্গবন্ধু তৎকালীন আইপিজিএম অ্যান্ড আর-এ কেন্দ্রীয় রক্ত-পরিসঞ্চালন বিভাগ উদ্বোধনে বলেছিলেন, ‘কার টাকায় তুমি ডাক্তার? কার টাকায় তুমি ইঞ্জিনিয়ার?...’ এ বক্তব্য থেকেই উপলব্ধি করা যায়, জাতির পিতা চেয়েছিলেন চিকিৎসকরা গরিবের সেবা করুক, জনগণের সেবায় নিজেদের নিয়োজিত রাখুক এবং তাদের মাঝে একটি মানবিকবোধ জাগ্রত হোক। আবার ডাক্তারদের সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুই তাদের দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা থেকে প্রথম শ্রেণির গেজেটেড মর্যাদা প্রদান করেন। শুধু ডাক্তার নন, তিনি নার্সদেরও যথাযথ সম্মান প্রদর্শনের প্রতি গুরুত্বারোপ করেছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে জনগণকে নার্সদের প্রতি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের আহ্বান জানান। নার্সিং সেবার সুযোগ ও মানোন্নয়নে সংশ্লিষ্ট নার্সিং ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা ও নানামুখী পদক্ষেপ বঙ্গবন্ধুর হাত ধরেই হয়েছিল। শহীদ ডাক্তারদের প্রতিও তাঁর অগাধ শ্রদ্ধা আর সম্মান ছিল অপরিসীম। তৎকালীন আইপিজিএমআর পরিদর্শনের সময় তিনি শহীদ ডাক্তারদের নামের তালিকা প্রণয়ন এবং তা ওই প্রতিষ্ঠানে স্থায়ীভাবে লিপিবদ্ধ করে রাখার নির্দেশ দেন। তাঁর সে নির্দেশনার বাস্তবরূপ হিসেবে প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসনিক ভবনের প্রবেশমুখের সামনের দেয়ালে তা লিপিবদ্ধ করা আছে, যা আজও দৃশ্যমান।

জাতির পিতার স্বাস্থ্যভাবনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল জনগণের সার্বিক কল্যাণ। তিনি চেয়েছিলেন প্রচুর ডাক্তার হবে, ডাক্তাররা মর্যাদাবান হবেন, তাদের উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত হবে, আর এ ডাক্তাররাই সর্বস্তরের জনগণকে সেবা দেবে। রাষ্ট্র সব নাগরিকের জন্য সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করবে, আর এজন্যই তিনি এক সুবিন্যস্ত বাস্তবভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা এঁকেছিলেন। শুধু তাই নয়, রোগের চিকিৎসা ও প্রতিরোধের ব্যবস্থা, চিকিৎসাবিজ্ঞানের অগ্রগতি ও উন্নয়নকল্পে গবেষণা, এমনকি ওষুধনীতি- সব মিলিয়ে কী ছিল না তাঁর পরিকল্পনা ও কর্মযজ্ঞে! প্রায় ৫০ বছর আগে তিনি যে রূপরেখা দিয়ে গিয়েছিলেন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে, আজও সেগুলো বাস্তবায়নের চেষ্টা চলছে। জনগণ যতটুকু স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে, তা তাঁরই কর্মপরিকল্পনা এবং কর্মের ধারাবাহিক ফসল বলা চলে। বঙ্গবন্ধু যদি বেঁচে থাকতেন তাহলে হয়তো আমাদের স্বাস্থ্যব্যবস্থা আরও আগেই অনেক দূর এগিয়ে যেত। দেশ স্বাধীনের পর তিনি সময় পেয়েছিলেন মাত্র সাড়ে তিন বছর। এত স্বল্প সময়ের মধ্যে বঙ্গবন্ধু তাঁর স্বপ্নের স্বাস্থ্য খাতকে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়িত করে যেতে পারেননি। জাতির পিতা দেশকে নিয়ে যে চিন্তা করতেন, তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সে পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সম্পাদনে আত্মনিয়োগ করে জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর আজন্ম স্বপ্নের স্বাস্থ্যসেবার সফল ও সার্থক বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেওয়া বাস্তবভিত্তিক ও ব্যাপক কার্যক্রম দেশের জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করবে এবং আগামীতে একটি পূর্ণাঙ্গ, সুপরিকল্পিত ও সুদূরপ্রসারী স্বাস্থ্যব্যবস্থা বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হবে- এই হোক আমাদের প্রত্যাশা।

             লেখক : মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন