শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০

অধমদেরই রাজত্ব : উত্তম লুপ্তপ্রায়

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
অধমদেরই রাজত্ব : উত্তম লুপ্তপ্রায়

বাঙালিকে কি সংরক্ষণের প্রয়োজন হয়ে পড়েছে? সংরক্ষণ তাদেরই প্রয়োজন, যারা লুপ্তপ্রায়। বাঙালি কি তাহলে লুপ্তপ্রায় যে তাদের সংরক্ষণ করতে হবে? ওপার বাংলায় এ নিয়ে বিস্তর বিতর্ক। বাঙালি যে কখনো মুসলমানত্বে বা কখনো হিন্দুত্বে বিলীন হচ্ছে শুধু তাই নয়, বদলে যাচ্ছে জীবনাচরণেও। সেজন্যই এ বিতর্ক। ‘কপালকু-লা’র কথা মনে পড়ে? যা পড়ে একটি সত্যকে জীবনের বেদবাক্য মেনেছিলাম- ‘তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন’? বাঙালি উত্তম-অধমের পার্থক্য করতে শিখল, নিজে উত্তম হওয়ার ব্রত গ্রহণ করল। সেটাই জীবনের স্বাভাবিক গতি। কিন্তু শেষাবধি নবকুমারের উদ্দেশে কপালকু-লা যখন বলে : পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ?

আজ বুঝি বাঙালির জীবনে এ প্রশ্নই বড় হয়ে দেখা দিয়েছে। উত্তম হওয়ার ব্রত থেকে বাঙালি কি পথ হারাইয়াছে?

কারণ দৃশ্যত উত্তম হওয়ার ব্রত নিলেও বাঙালি এখন অধমের চক্রে আটকে পড়েছে। কে উত্তম, কে বেশি উত্তম, আমি তার বা তাদের মতো হতে চাই কিনা। তার চেয়ে এখন মূল আলোচনা- কে কত অধম, কে কার চেয়ে বেশি অধম। সে অধম; কাজেই আমার অধম হতে বাধা কোথায়? এমন আলোচনাকেই আমরা যুক্তি বলে ধরে নিই। এ অধম অধমে হাত ধরাধরি দেখে এই দেশ, কাল থেকে উত্তম বুঝি বিলুপ্তপ্রায়!

বিষয়টা সহজভাবে বোঝার জন্য হাল আমলে ফিরি। প্রায় সবাই জানেন এমন কয়েকটি ঘটনার চিত্রই তুলে ধরি।

১. তিন মাঝারি শাসকের আড্ডা। আলোচনা হালফিল বিষয় নিয়ে।

প্রথম জন : যাই বলেন, জামালপুরের ডিসি কাজটা ঠিক করেনি। তুই ব্যাটা এক বিসিএস ক্যাডার; গেছিস এক ফোর্থ গ্রেডের কাছে। মুখ দেখাতে পারি না কোথাও!

দ্বিতীয় জন : সে তুলনায় নেত্রকোনার জন ভালো। কাজটা খারাপ, কিন্তু করেছে এক ক্যাডার অফিসারের সঙ্গেই। ইজ্জত রক্ষা। [ক্ষমা চেয়ে নিই সেই নিগৃহীতার কাছে]।

তৃতীয় জন : কুড়িগ্রামের ডিসি করলটা কী? সরকারি টাকায় নিজের নামে সরোবর!! রাতের বেলা মোবাইল কোর্ট বসিয়ে সাংবাদিক নির্যাতন! এবার ঠেলা সামলাও।

দেখেন না, ...জেলার ডিসিকে। ও তো সাংবাদিকদের কাছে ঘেঁষতেই দেয় না। মারপিটও লাগে না। সাংবাদিকরা এমনিতেই দূরে থাকে। কিছু করলেই চাঁদাবাজির অভিযোগ, ডিজিটাল আইনে মামলা।

দেখুন চারজনই অভিযোগগুলো নাকচ করছেন না; আলোচনা করছেন কোনটার চেয়ে ভালো তা নিয়ে। আলোচনায় না বিষয় উত্তম, না ব্যক্তি উত্তম। সব আলোচনা অধম নিয়েই। দেশে উত্তম ডিসি সাহেবদের কোনো উত্তম কাজ নেই তা তো নয়। কিন্তু আলোচনা অধমদের নিয়েই কেবল। কে কত নিম্নমুখী সেটাই দেখা হচ্ছে উদাহরণ হিসেবে।

২. ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ২ হাজার কোটি টাকা পাচারের কথা স্বীকার করেছেন।

দুই ছাত্রনেতার আলোচনা শুনুন :

প্রথম নেতা : এক জেলার সভাপতি যদি ২ হাজার কোটি টাকা পাচার করে তাহলে কি দোষ ছিল শুধু শোভন আর রব্বানীর? ওরা তো মাত্র ৮০ লাখ টাকা চেয়েছিল জাহাঙ্গীরনগরের ভিসির কাছে। জেলাই যদি হাজার হজম করতে পারে তাহলে কেন্দ্রের এরা তো শতেও যায়নি, তাতেই এত হইচই!

দ্বিতীয় নেতা : আরে এত টাকার বিষয়। ...জেলায় এক ছাত্রলীগ নেতা আরেক নেতার হাত কেটে নিয়েছে। অব্যাহতি ছাড়া আর কিছুই তো হয়নি তার।

ছাত্রলীগের উজ্জ্বল কাজ আছে অনেক। কিন্তু আলোচনায় শুধু অপকর্মের ফিরিস্তি। কোন নেতা কত অপকর্ম করেছে তাই নিয়ে আলোচনা, তার সঙ্গেই তুলনা। ভালো কাজের উদাহরণ অদৃশ্যপ্রায়।

৩. একটি প্রদীপের আলোয় যদি সারা দেশ উজ্জ্বল হতো কতই না ভালো হতো। কিন্তু এক অন্ধকার ওসি প্রদীপকে নিয়ে আলোচনায় সারা দেশ।

প্রথম জন : এ রকম ওসি ‘যা আছে তা’ হিসাব করলে প্রায় সব ওসিকে ক্লোজ করতে হবে। সব থানা বন্ধ হয়ে যাবে।

দ্বিতীয় জন : খালি ওসির পেছনে লাগছেন কেন? ডিআইজি মিজানের কান্ড ভুলে গেছেন?

তৃতীয় জন : ভাইরে! ঢাকার মধ্যে ক্যাসিনোশিল্পের পাহারা দিল যে কমিশনার আর কর্মকর্তারা তাদের কথা কেউ বলেন না! খালি গ্রামের ওসিদের নিয়ে আছেন।

পুলিশের উত্তম কোনো কাজ নেই এমন তো নয়। এই যে করোনাকালে পুলিশের যে জনদরদি ভূমিকা তা কি কেউ অস্বীকার করতে পারবে? কে যেন বলছিলেন : মাস্ক পরে দিনভর ডিউটি করায় মুখে দাগ পড়ে গেছে তাদের নিয়ে টেলিভিশনে আবেগ, কিন্তু দিনভর বুট পায়ে কাজ করে যে পুলিশ বা সেনা সদস্য পায়ে ফোসকা নিয়ে রাতে ঘুমাতে পারছেন না সেদিকে নজর দেয় না কেউ। কিন্তু দিনভর আলোচনা অধম প্রদীপ আর লিয়াকতদের নিয়ে। তারাই যেন দৃষ্টান্ত!

৪. সোনালী ব্যাংকের এমডি বললেন : তার ব্যাংকের একমাত্র কলঙ্ক হলমার্ক। বেসিক ব্যাংকের অবস্থা কত খারাপ, কিন্তু বেসিক নিয়ে সব চুপচাপ, হলমার্ক নিয়ে সবার চিৎকার!

প্রথম জন : হলমার্কের কার কী হয়েছে? সে সময়কার চেয়ারম্যান, এমডি, বোর্ড মেম্বাররা তো বহাল তবিয়তে, কেউ কেউ এই ব্যাংক ওই ব্যাংকে ঘোরাফেরা করছেন এখনো।

দ্বিতীয় জন : সেজন্যই তো বেসিক ব্যাংকের বাচ্চুর দেখা নেই।

একটার পর একটা মামলা হয় আর ফারমার্স ব্যাংকের চিশতী বলেন : সব দোষ অডিট কমিটির, ব্যাংকের মালিক, চেয়ারম্যান কই? সোনালী ব্যাংকের উত্তম কাজের উদাহরণ নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু সে আলোচনা চাপা পড়ে যায় সহযোগী অন্য অধমদের অপকর্মের কাছে। বাচ্চু যেহেতু ধরা পড়ে না, হলমার্কের কারও যখন কিছু হয় না, ফারমার্স ব্যাংকের মূল কুশলী যখন ধরাছোঁয়ার বাইরে, তখন অন্যদের দোষ ধরেন কেন- প্রশ্নটা সে রকমই। অথচ বলা উচিত ছিল, অন্যরা দুষ্কর্ম করেছে আমরা তাদের মতো করিনি। তারা অধম, আমরা উত্তম।

৫. নানা ব্যাংক থেকে টাকা সরিয়ে বিদেশে পাচারের হিসাব প্রকাশ্যে।

প্রথম ব্যাংকার : আমার পেছনে লাগছেন কেন? ... গ্রুপ তো ‘বিদেশ’ কিন্যা ফালাইছে।

দ্বিতীয় ব্যাংক মালিক : আমি ‘বিদেশ’ কিনছি তো কী হইছে? আমি তো এমডিরে গুলি কইরা টাকা নেই নাই।

ৃতৃতীয় জন : গুলি করাটাই দেখলেন, তারা যে দেশের জন্য এত কিছু করছে তা দেখলেন না!

আলোচনা শুরু টাকা লুট আর পাচার নিয়ে তা ঠেকল এসে গোলাগুলিতে। টাকা পাচারকারী, বিদেশ কিনে ফেলা মহাজন আর গুলি ছোড়া অধম ব্যাংক মালিকদের মধ্যে হারিয়ে যান তিনি, যিনি হয়তো কিছু উত্তম করার চেষ্টা করেছেন। তার বা ভালো প্রতিষ্ঠানের নাম কেউ আর দৃষ্টান্ত হিসেবে উল্লেখ করে না।

৬. স্বাস্থ্যে তো ভয়াবহ অবস্থা।

মিঠু আর আবজালের দাবি : আমরা তো কিছু টাকাই মারছি, নিজেদের আখের গোছাইছি মাত্র, মানুষ তো মারি নাই। যারা ভুয়া মাস্ক দিয়া, ভুয়া রিপোর্ট দিয়া মানুষ মারছে আমরা তো তাদের মতো খারাপ না! খুন তো করি নাই।

তুলনাটা টাকা লুটকারী আর মানুষ খুনিদের মধ্যে। এ যেন ড্রেনের বাঁ দিকের পানি বলছে ডান দিকের পানি খারাপ বেশি। নর্দমার পানি নর্দমার পানিই, তার ডান বাম নেই।

এ কঠিন করোনাকালে যে স্বাস্থ্যকর্মীরা সামনে থেকে যুদ্ধ করলেন, জীবন দিলেন তাদের বীরত্বগাথা হারিয়ে গেল এ টাকা লুটকারী আর মানুষ খুনি অধমদের কারণে।

৭. জি কে শামীম আর ক্যাসিনো ব্রাদার্সের টাকা, ফ্ল্যাট আর এফডিআরে হতভম্ব দেশ।

বিরুদ্ধ জন : এরাই তো দেশটারে শেষ করল।

সমর্থক জন : আরে ভাই! এরা তো দেশের টাকা দেশেই রাখছে। পি কে হালদার তো ২৪ হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে বিদেশে। আর যাই করুক এরা তো বেগমপাড়ায় বাড়ি করে নাই। কোনো কোনো সংবাদমাধ্যমও প্রশ্ন তোলে : খালি কি ওরাই খারাপ, আর কেউ খারাপ নেই?

তুলনাটা উত্তম অধমে নয়, অধমে অধমেই।

৮. পিএইচডি অভিসন্দর্ভে ৯৮ ভাগ নকল করার অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপককে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ও শিক্ষা কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষকের দাবি : আমার কাছে অন্তত ৫০ শিক্ষকের তালিকা আছে, যাদের নামে প্রকাশিত গবেষণায় লাইন বাই লাইন নকল করা। তাদের ধরেন না কেন?

হায় শিক্ষক! নিজের অপকর্মের জন্য লজ্জিত না হয়ে তার মতোই আরও চোরদের তালিকা নিয়ে বলছেন : আমি কেন? আমার মতো আরও তো আছে!!!

অধম শিক্ষক আরও অধমদের নাম নিয়ে প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন : আমরা সবাই চোরের রাজা, কাজেই লজ্জার কী আছে?

৯. সিলেট কারা কর্তৃপক্ষের ডিআইজি পার্থ গোপাল বণিকের ফ্ল্যাট থেকে ঘুষ-দুর্নীতির ৮০ লাখ টাকা উদ্ধার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক। ফ্ল্যাটের বিভিন্ন কক্ষে তোশক, বালিশের কভার ও আলমিরায় লুকানো অবস্থায় এ টাকা পাওয়া গেছে।

পার্থ সুহৃদের মন্তব্য : খালি পার্থর কথা বলেন কেন? নগদ ৪৪ লাখ ৪৩ হাজার টাকা ও ১২ বোতল ফেনসিডিলসহ চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার সোহেল রানা বিশ্বাসকে গ্রেফতার করেছে রেলওয়ে পুলিশ, সেটা দেখেন না?

পার্থ-সোহেল মাসতুতো ভাই! তুলনাটা সেই অধমে অধমেই। এই অধমদের অন্য সহযোগীরাও কথা বলেন একই সুরে।

১০. বিএনপি নেতার মন্তব্য : ক্রসফায়ার, বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডে দেশবাসী অতিষ্ঠ। এর মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে।

আওয়ামী লীগ নেতার জবাব : আরে! এসব তো শুরু হয়েছে আপনাদের আমলে। অপারেশন ক্লিন হার্ট দিয়ে শুরু, দায়মুক্তিও দিয়েছেন আপনারাই।

তথ্য সঠিক। কিন্তু আপনাদের করা খারাপ কাজ, আমাদের পর্যন্ত আসতে আসতে ভালো হয়ে গেছে, বিষয়টা এমন আর কি! ভালো কাজ যে নাই এমন নয়। আপনার কাজটা খারাপ, বিপরীতে আমরা এ কাজটা ভালো করেছি এমন উদাহরণ তুলে ধরছি না। আপনিও যা করেছেন আমিও তাই করছি। তাই দুই খারাপে ‘কাটাকাটি’।

আরও উদাহরণ তুলে ধরা যায়। তাতে পাঠকের হতাশা আরও বাড়বে।

একসময় আবদুল্লাহ আল মামুন লিখেছিলেন : ‘সুবচন নির্বাসনে’। সু-বচন, মানে ভালো কথা নির্বাসনে গেছে বলে তিনি হতাশ হয়েছিলেন। তিনি হতাশ হয়েছিলেন এই দেখে যে, এই সময়ে কেউ আর ভালো কথা শুনতে বা তা অনুসরণ করতে চাইছে না। আজ চারদিকে ভালো কথার ছড়াছড়ি, কিন্তু ভালো কাজই সব নির্বাসনে।

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের যে শিক্ষক পবিত্র বাণী শোনান, ছাত্রী ধর্ষণ ও পুড়িয়ে হত্যার দায়ে তার বিচার করতে হয়। শুদ্ধাচারে পদক পাওয়া কর্মকর্তা অশুদ্ধাচারে নিমজ্জিত। বীর হিসেবে পদক পাওয়া খুনের দায়ে কাঠগড়ায়। রাজনীতির প্রবল উত্তাপে সমাজের সব ‘উত্তম’ যেমন বিলীনপ্রায়, তেমনি অধমদের পরিচালিত প্রশাসনের দাপটে জবুথবু সুশাসন। উত্তম কাজের দৃষ্টান্ত নিয়ে এখন কারও কোনো সন্তুষ্টি নেই, নগদ প্রাপ্তির ঢেঁকুরে বিভোর সবাই। সেটা চাকরিতে বা চুক্তিতে যেখানেই থাকুন না তারা।

উত্তম উদাহরণ যে নেই তা নয়, কিন্তু অধমদের উচ্চৈঃস্বরে তা প্রায় নির্জীব। পতিতাকে যেমন ব্যবসার কারণেই ঊর্ধ্বাঙ্গের রূপচর্চায় বেশি নজর দিতে হয়, লুকিয়ে রাখতে হয় দেহের কুৎসিতগুলো। তেমনি আমাদের সমাজের অধমরাও কৌশলী আচরণে লুকিয়ে রাখে তাদের মূর্খতা। সরীসৃপের মতো ঢুকে যায় রাজনীতি, প্রশাসন, প্রতিষ্ঠান, দল বা সংগঠনের প্রাঙ্গণে। তাদের বাকচতুরতায়, জীবনাচরণে বিমোহিত হন নেতা ও নীতিনির্ধারকরা। পরাস্ত হয় উত্তমদের ক্ষুদ্র অংশ।

কি আলোচনায়, কি বৈঠকে, কি সংলাপে, কি টকশোতে, কি রচনায়, কি বক্তৃতায় এ অধমরা তুলনা হিসেবে আরেক অধমকেই সামনে এনে দেখাতে চায়, ওই অধমের চেয়ে সে বা তারা কতটা ভালো। সে বা তারা কখনই কোনো উত্তমের সঙ্গে নিজের তুলনায় যাবে না, কারণ সে বা তারা জানে এ তুলনায় তার বা তাদের পরাজয় অনিবার্য।

সময় এখন খারাপ। অধমে অধমে তুলনা করে কম অধম আর বেশি অধমদের লড়াই এবং দখলদারির কারবার চলছে সর্বত্র। উত্তমরা এখন প্রায় নির্বাসিত। কেউ কেউ হতাশ হয়ে বলেন : অধমদের পদে পিষ্ট হয়ে উত্তমরা বিলীনপ্রায়। এ অবস্থা দল, প্রশাসন, ব্যবসা, সংস্কৃতি এমনকি সাংবাদিকতায়ও।

বহুল ব্যবহারে জীর্ণ কপালকু-লার দুই কালজয়ী বাক্য বিন্যাসের পুনরুক্তি না করে শুধু বলি : আবর্জনায় বা আগাছায় সবুজে বাগান ভরে গেলেও তাকে বাগান বলে না। বাগানকে বাগান হতে হলে সেখানে শোভিত ফুল বা উপকারী ফলের সমাবেশ লাগবেই। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে আগাছা উপড়ে ফেলার কথাই বলেছেন।

তা না করলে মূল বাগান বা গাছই যে বিপর্যস্ত হয় সে সতর্কবাণীও তিনি উচ্চারণ করেছেন নিজের জীবন অভিজ্ঞতা থেকেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও সেদিন বললেন : ... দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে এদিক ওদিক থেকে কিছু লোক জোটে এবং দলের ভিতর এসে নানা অঘটন ঘটায়, অপকর্ম করে; যার বোঝাটা দলকে বয়ে নিয়ে বেড়াতে হয়।

ভালো বাগান করতে হলে ভালো গাছ খুঁজে নিতে হয়। অজপাড়াগাঁয়ের এক কিশোর স্কুলছাত্র খোকাকে কিন্তু ঠিকই খুঁজে নিয়েছিলেন কেন্দ্র থেকে আসা নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। এ খোকাই পরে আমাদের জাতির পিতা শেখ মুজিব। অধমরাই ‘ইউজ মি’ বলে পায়ের কাছে ঘোরাঘুরি করতে থাকে, উত্তমদের খুঁজে নিতে হয়। এরা পায়ের কাছে ঘোরাঘুরি করে না। উত্তমকে খুঁজে নেওয়াও নেতৃত্বের যোগ্যতার একটি মাপকাঠি।

সেই সতর্কবাণী অনুসরণ করেই বলি : উত্তমদের সরিয়ে রেখে অধমদের চিৎকার, পদলেহন আর চাকচিক্যে আপাতত সব ভরপুর মনে হলেও ঠুনকো ভিত একসময় ধসে পড়বেই। নিজের যোগ্যতায় যেহেতু অধমরা টিকে থাকতে পারবে না, সময় পাল্টালে এ পরাগাছাদের নতুন আশ্রয় খুঁজে নিতে হবে। উত্তমরা টিকে থাকবে নিজেদের যোগ্যতাবলেই।

উত্তম পুষ্প আর উত্তম ফলই বাগানের জীবন, অধমরা শুধুই বিষবৃক্ষ। শুধু বাগানের জন্য নয়; দেশ, দল, রাজনীতি, প্রশাসন, সংগঠন সবার বেলায়ই এটা সত্যি। এ সত্যিটা বুঝতে পারবেন তেমন উত্তমের জন্যই এ রচনা।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন