শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০

অধমদেরই রাজত্ব : উত্তম লুপ্তপ্রায়

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
অধমদেরই রাজত্ব : উত্তম লুপ্তপ্রায়

বাঙালিকে কি সংরক্ষণের প্রয়োজন হয়ে পড়েছে? সংরক্ষণ তাদেরই প্রয়োজন, যারা লুপ্তপ্রায়। বাঙালি কি তাহলে লুপ্তপ্রায় যে তাদের সংরক্ষণ করতে হবে? ওপার বাংলায় এ নিয়ে বিস্তর বিতর্ক। বাঙালি যে কখনো মুসলমানত্বে বা কখনো হিন্দুত্বে বিলীন হচ্ছে শুধু তাই নয়, বদলে যাচ্ছে জীবনাচরণেও। সেজন্যই এ বিতর্ক। ‘কপালকু-লা’র কথা মনে পড়ে? যা পড়ে একটি সত্যকে জীবনের বেদবাক্য মেনেছিলাম- ‘তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন’? বাঙালি উত্তম-অধমের পার্থক্য করতে শিখল, নিজে উত্তম হওয়ার ব্রত গ্রহণ করল। সেটাই জীবনের স্বাভাবিক গতি। কিন্তু শেষাবধি নবকুমারের উদ্দেশে কপালকু-লা যখন বলে : পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ?

আজ বুঝি বাঙালির জীবনে এ প্রশ্নই বড় হয়ে দেখা দিয়েছে। উত্তম হওয়ার ব্রত থেকে বাঙালি কি পথ হারাইয়াছে?

কারণ দৃশ্যত উত্তম হওয়ার ব্রত নিলেও বাঙালি এখন অধমের চক্রে আটকে পড়েছে। কে উত্তম, কে বেশি উত্তম, আমি তার বা তাদের মতো হতে চাই কিনা। তার চেয়ে এখন মূল আলোচনা- কে কত অধম, কে কার চেয়ে বেশি অধম। সে অধম; কাজেই আমার অধম হতে বাধা কোথায়? এমন আলোচনাকেই আমরা যুক্তি বলে ধরে নিই। এ অধম অধমে হাত ধরাধরি দেখে এই দেশ, কাল থেকে উত্তম বুঝি বিলুপ্তপ্রায়!

বিষয়টা সহজভাবে বোঝার জন্য হাল আমলে ফিরি। প্রায় সবাই জানেন এমন কয়েকটি ঘটনার চিত্রই তুলে ধরি।

১. তিন মাঝারি শাসকের আড্ডা। আলোচনা হালফিল বিষয় নিয়ে।

প্রথম জন : যাই বলেন, জামালপুরের ডিসি কাজটা ঠিক করেনি। তুই ব্যাটা এক বিসিএস ক্যাডার; গেছিস এক ফোর্থ গ্রেডের কাছে। মুখ দেখাতে পারি না কোথাও!

দ্বিতীয় জন : সে তুলনায় নেত্রকোনার জন ভালো। কাজটা খারাপ, কিন্তু করেছে এক ক্যাডার অফিসারের সঙ্গেই। ইজ্জত রক্ষা। [ক্ষমা চেয়ে নিই সেই নিগৃহীতার কাছে]।

তৃতীয় জন : কুড়িগ্রামের ডিসি করলটা কী? সরকারি টাকায় নিজের নামে সরোবর!! রাতের বেলা মোবাইল কোর্ট বসিয়ে সাংবাদিক নির্যাতন! এবার ঠেলা সামলাও।

দেখেন না, ...জেলার ডিসিকে। ও তো সাংবাদিকদের কাছে ঘেঁষতেই দেয় না। মারপিটও লাগে না। সাংবাদিকরা এমনিতেই দূরে থাকে। কিছু করলেই চাঁদাবাজির অভিযোগ, ডিজিটাল আইনে মামলা।

দেখুন চারজনই অভিযোগগুলো নাকচ করছেন না; আলোচনা করছেন কোনটার চেয়ে ভালো তা নিয়ে। আলোচনায় না বিষয় উত্তম, না ব্যক্তি উত্তম। সব আলোচনা অধম নিয়েই। দেশে উত্তম ডিসি সাহেবদের কোনো উত্তম কাজ নেই তা তো নয়। কিন্তু আলোচনা অধমদের নিয়েই কেবল। কে কত নিম্নমুখী সেটাই দেখা হচ্ছে উদাহরণ হিসেবে।

২. ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ২ হাজার কোটি টাকা পাচারের কথা স্বীকার করেছেন।

দুই ছাত্রনেতার আলোচনা শুনুন :

প্রথম নেতা : এক জেলার সভাপতি যদি ২ হাজার কোটি টাকা পাচার করে তাহলে কি দোষ ছিল শুধু শোভন আর রব্বানীর? ওরা তো মাত্র ৮০ লাখ টাকা চেয়েছিল জাহাঙ্গীরনগরের ভিসির কাছে। জেলাই যদি হাজার হজম করতে পারে তাহলে কেন্দ্রের এরা তো শতেও যায়নি, তাতেই এত হইচই!

দ্বিতীয় নেতা : আরে এত টাকার বিষয়। ...জেলায় এক ছাত্রলীগ নেতা আরেক নেতার হাত কেটে নিয়েছে। অব্যাহতি ছাড়া আর কিছুই তো হয়নি তার।

ছাত্রলীগের উজ্জ্বল কাজ আছে অনেক। কিন্তু আলোচনায় শুধু অপকর্মের ফিরিস্তি। কোন নেতা কত অপকর্ম করেছে তাই নিয়ে আলোচনা, তার সঙ্গেই তুলনা। ভালো কাজের উদাহরণ অদৃশ্যপ্রায়।

৩. একটি প্রদীপের আলোয় যদি সারা দেশ উজ্জ্বল হতো কতই না ভালো হতো। কিন্তু এক অন্ধকার ওসি প্রদীপকে নিয়ে আলোচনায় সারা দেশ।

প্রথম জন : এ রকম ওসি ‘যা আছে তা’ হিসাব করলে প্রায় সব ওসিকে ক্লোজ করতে হবে। সব থানা বন্ধ হয়ে যাবে।

দ্বিতীয় জন : খালি ওসির পেছনে লাগছেন কেন? ডিআইজি মিজানের কান্ড ভুলে গেছেন?

তৃতীয় জন : ভাইরে! ঢাকার মধ্যে ক্যাসিনোশিল্পের পাহারা দিল যে কমিশনার আর কর্মকর্তারা তাদের কথা কেউ বলেন না! খালি গ্রামের ওসিদের নিয়ে আছেন।

পুলিশের উত্তম কোনো কাজ নেই এমন তো নয়। এই যে করোনাকালে পুলিশের যে জনদরদি ভূমিকা তা কি কেউ অস্বীকার করতে পারবে? কে যেন বলছিলেন : মাস্ক পরে দিনভর ডিউটি করায় মুখে দাগ পড়ে গেছে তাদের নিয়ে টেলিভিশনে আবেগ, কিন্তু দিনভর বুট পায়ে কাজ করে যে পুলিশ বা সেনা সদস্য পায়ে ফোসকা নিয়ে রাতে ঘুমাতে পারছেন না সেদিকে নজর দেয় না কেউ। কিন্তু দিনভর আলোচনা অধম প্রদীপ আর লিয়াকতদের নিয়ে। তারাই যেন দৃষ্টান্ত!

৪. সোনালী ব্যাংকের এমডি বললেন : তার ব্যাংকের একমাত্র কলঙ্ক হলমার্ক। বেসিক ব্যাংকের অবস্থা কত খারাপ, কিন্তু বেসিক নিয়ে সব চুপচাপ, হলমার্ক নিয়ে সবার চিৎকার!

প্রথম জন : হলমার্কের কার কী হয়েছে? সে সময়কার চেয়ারম্যান, এমডি, বোর্ড মেম্বাররা তো বহাল তবিয়তে, কেউ কেউ এই ব্যাংক ওই ব্যাংকে ঘোরাফেরা করছেন এখনো।

দ্বিতীয় জন : সেজন্যই তো বেসিক ব্যাংকের বাচ্চুর দেখা নেই।

একটার পর একটা মামলা হয় আর ফারমার্স ব্যাংকের চিশতী বলেন : সব দোষ অডিট কমিটির, ব্যাংকের মালিক, চেয়ারম্যান কই? সোনালী ব্যাংকের উত্তম কাজের উদাহরণ নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু সে আলোচনা চাপা পড়ে যায় সহযোগী অন্য অধমদের অপকর্মের কাছে। বাচ্চু যেহেতু ধরা পড়ে না, হলমার্কের কারও যখন কিছু হয় না, ফারমার্স ব্যাংকের মূল কুশলী যখন ধরাছোঁয়ার বাইরে, তখন অন্যদের দোষ ধরেন কেন- প্রশ্নটা সে রকমই। অথচ বলা উচিত ছিল, অন্যরা দুষ্কর্ম করেছে আমরা তাদের মতো করিনি। তারা অধম, আমরা উত্তম।

৫. নানা ব্যাংক থেকে টাকা সরিয়ে বিদেশে পাচারের হিসাব প্রকাশ্যে।

প্রথম ব্যাংকার : আমার পেছনে লাগছেন কেন? ... গ্রুপ তো ‘বিদেশ’ কিন্যা ফালাইছে।

দ্বিতীয় ব্যাংক মালিক : আমি ‘বিদেশ’ কিনছি তো কী হইছে? আমি তো এমডিরে গুলি কইরা টাকা নেই নাই।

ৃতৃতীয় জন : গুলি করাটাই দেখলেন, তারা যে দেশের জন্য এত কিছু করছে তা দেখলেন না!

আলোচনা শুরু টাকা লুট আর পাচার নিয়ে তা ঠেকল এসে গোলাগুলিতে। টাকা পাচারকারী, বিদেশ কিনে ফেলা মহাজন আর গুলি ছোড়া অধম ব্যাংক মালিকদের মধ্যে হারিয়ে যান তিনি, যিনি হয়তো কিছু উত্তম করার চেষ্টা করেছেন। তার বা ভালো প্রতিষ্ঠানের নাম কেউ আর দৃষ্টান্ত হিসেবে উল্লেখ করে না।

৬. স্বাস্থ্যে তো ভয়াবহ অবস্থা।

মিঠু আর আবজালের দাবি : আমরা তো কিছু টাকাই মারছি, নিজেদের আখের গোছাইছি মাত্র, মানুষ তো মারি নাই। যারা ভুয়া মাস্ক দিয়া, ভুয়া রিপোর্ট দিয়া মানুষ মারছে আমরা তো তাদের মতো খারাপ না! খুন তো করি নাই।

তুলনাটা টাকা লুটকারী আর মানুষ খুনিদের মধ্যে। এ যেন ড্রেনের বাঁ দিকের পানি বলছে ডান দিকের পানি খারাপ বেশি। নর্দমার পানি নর্দমার পানিই, তার ডান বাম নেই।

এ কঠিন করোনাকালে যে স্বাস্থ্যকর্মীরা সামনে থেকে যুদ্ধ করলেন, জীবন দিলেন তাদের বীরত্বগাথা হারিয়ে গেল এ টাকা লুটকারী আর মানুষ খুনি অধমদের কারণে।

৭. জি কে শামীম আর ক্যাসিনো ব্রাদার্সের টাকা, ফ্ল্যাট আর এফডিআরে হতভম্ব দেশ।

বিরুদ্ধ জন : এরাই তো দেশটারে শেষ করল।

সমর্থক জন : আরে ভাই! এরা তো দেশের টাকা দেশেই রাখছে। পি কে হালদার তো ২৪ হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে বিদেশে। আর যাই করুক এরা তো বেগমপাড়ায় বাড়ি করে নাই। কোনো কোনো সংবাদমাধ্যমও প্রশ্ন তোলে : খালি কি ওরাই খারাপ, আর কেউ খারাপ নেই?

তুলনাটা উত্তম অধমে নয়, অধমে অধমেই।

৮. পিএইচডি অভিসন্দর্ভে ৯৮ ভাগ নকল করার অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপককে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ও শিক্ষা কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষকের দাবি : আমার কাছে অন্তত ৫০ শিক্ষকের তালিকা আছে, যাদের নামে প্রকাশিত গবেষণায় লাইন বাই লাইন নকল করা। তাদের ধরেন না কেন?

হায় শিক্ষক! নিজের অপকর্মের জন্য লজ্জিত না হয়ে তার মতোই আরও চোরদের তালিকা নিয়ে বলছেন : আমি কেন? আমার মতো আরও তো আছে!!!

অধম শিক্ষক আরও অধমদের নাম নিয়ে প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন : আমরা সবাই চোরের রাজা, কাজেই লজ্জার কী আছে?

৯. সিলেট কারা কর্তৃপক্ষের ডিআইজি পার্থ গোপাল বণিকের ফ্ল্যাট থেকে ঘুষ-দুর্নীতির ৮০ লাখ টাকা উদ্ধার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক। ফ্ল্যাটের বিভিন্ন কক্ষে তোশক, বালিশের কভার ও আলমিরায় লুকানো অবস্থায় এ টাকা পাওয়া গেছে।

পার্থ সুহৃদের মন্তব্য : খালি পার্থর কথা বলেন কেন? নগদ ৪৪ লাখ ৪৩ হাজার টাকা ও ১২ বোতল ফেনসিডিলসহ চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার সোহেল রানা বিশ্বাসকে গ্রেফতার করেছে রেলওয়ে পুলিশ, সেটা দেখেন না?

পার্থ-সোহেল মাসতুতো ভাই! তুলনাটা সেই অধমে অধমেই। এই অধমদের অন্য সহযোগীরাও কথা বলেন একই সুরে।

১০. বিএনপি নেতার মন্তব্য : ক্রসফায়ার, বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডে দেশবাসী অতিষ্ঠ। এর মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে।

আওয়ামী লীগ নেতার জবাব : আরে! এসব তো শুরু হয়েছে আপনাদের আমলে। অপারেশন ক্লিন হার্ট দিয়ে শুরু, দায়মুক্তিও দিয়েছেন আপনারাই।

তথ্য সঠিক। কিন্তু আপনাদের করা খারাপ কাজ, আমাদের পর্যন্ত আসতে আসতে ভালো হয়ে গেছে, বিষয়টা এমন আর কি! ভালো কাজ যে নাই এমন নয়। আপনার কাজটা খারাপ, বিপরীতে আমরা এ কাজটা ভালো করেছি এমন উদাহরণ তুলে ধরছি না। আপনিও যা করেছেন আমিও তাই করছি। তাই দুই খারাপে ‘কাটাকাটি’।

আরও উদাহরণ তুলে ধরা যায়। তাতে পাঠকের হতাশা আরও বাড়বে।

একসময় আবদুল্লাহ আল মামুন লিখেছিলেন : ‘সুবচন নির্বাসনে’। সু-বচন, মানে ভালো কথা নির্বাসনে গেছে বলে তিনি হতাশ হয়েছিলেন। তিনি হতাশ হয়েছিলেন এই দেখে যে, এই সময়ে কেউ আর ভালো কথা শুনতে বা তা অনুসরণ করতে চাইছে না। আজ চারদিকে ভালো কথার ছড়াছড়ি, কিন্তু ভালো কাজই সব নির্বাসনে।

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের যে শিক্ষক পবিত্র বাণী শোনান, ছাত্রী ধর্ষণ ও পুড়িয়ে হত্যার দায়ে তার বিচার করতে হয়। শুদ্ধাচারে পদক পাওয়া কর্মকর্তা অশুদ্ধাচারে নিমজ্জিত। বীর হিসেবে পদক পাওয়া খুনের দায়ে কাঠগড়ায়। রাজনীতির প্রবল উত্তাপে সমাজের সব ‘উত্তম’ যেমন বিলীনপ্রায়, তেমনি অধমদের পরিচালিত প্রশাসনের দাপটে জবুথবু সুশাসন। উত্তম কাজের দৃষ্টান্ত নিয়ে এখন কারও কোনো সন্তুষ্টি নেই, নগদ প্রাপ্তির ঢেঁকুরে বিভোর সবাই। সেটা চাকরিতে বা চুক্তিতে যেখানেই থাকুন না তারা।

উত্তম উদাহরণ যে নেই তা নয়, কিন্তু অধমদের উচ্চৈঃস্বরে তা প্রায় নির্জীব। পতিতাকে যেমন ব্যবসার কারণেই ঊর্ধ্বাঙ্গের রূপচর্চায় বেশি নজর দিতে হয়, লুকিয়ে রাখতে হয় দেহের কুৎসিতগুলো। তেমনি আমাদের সমাজের অধমরাও কৌশলী আচরণে লুকিয়ে রাখে তাদের মূর্খতা। সরীসৃপের মতো ঢুকে যায় রাজনীতি, প্রশাসন, প্রতিষ্ঠান, দল বা সংগঠনের প্রাঙ্গণে। তাদের বাকচতুরতায়, জীবনাচরণে বিমোহিত হন নেতা ও নীতিনির্ধারকরা। পরাস্ত হয় উত্তমদের ক্ষুদ্র অংশ।

কি আলোচনায়, কি বৈঠকে, কি সংলাপে, কি টকশোতে, কি রচনায়, কি বক্তৃতায় এ অধমরা তুলনা হিসেবে আরেক অধমকেই সামনে এনে দেখাতে চায়, ওই অধমের চেয়ে সে বা তারা কতটা ভালো। সে বা তারা কখনই কোনো উত্তমের সঙ্গে নিজের তুলনায় যাবে না, কারণ সে বা তারা জানে এ তুলনায় তার বা তাদের পরাজয় অনিবার্য।

সময় এখন খারাপ। অধমে অধমে তুলনা করে কম অধম আর বেশি অধমদের লড়াই এবং দখলদারির কারবার চলছে সর্বত্র। উত্তমরা এখন প্রায় নির্বাসিত। কেউ কেউ হতাশ হয়ে বলেন : অধমদের পদে পিষ্ট হয়ে উত্তমরা বিলীনপ্রায়। এ অবস্থা দল, প্রশাসন, ব্যবসা, সংস্কৃতি এমনকি সাংবাদিকতায়ও।

বহুল ব্যবহারে জীর্ণ কপালকু-লার দুই কালজয়ী বাক্য বিন্যাসের পুনরুক্তি না করে শুধু বলি : আবর্জনায় বা আগাছায় সবুজে বাগান ভরে গেলেও তাকে বাগান বলে না। বাগানকে বাগান হতে হলে সেখানে শোভিত ফুল বা উপকারী ফলের সমাবেশ লাগবেই। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে আগাছা উপড়ে ফেলার কথাই বলেছেন।

তা না করলে মূল বাগান বা গাছই যে বিপর্যস্ত হয় সে সতর্কবাণীও তিনি উচ্চারণ করেছেন নিজের জীবন অভিজ্ঞতা থেকেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও সেদিন বললেন : ... দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে এদিক ওদিক থেকে কিছু লোক জোটে এবং দলের ভিতর এসে নানা অঘটন ঘটায়, অপকর্ম করে; যার বোঝাটা দলকে বয়ে নিয়ে বেড়াতে হয়।

ভালো বাগান করতে হলে ভালো গাছ খুঁজে নিতে হয়। অজপাড়াগাঁয়ের এক কিশোর স্কুলছাত্র খোকাকে কিন্তু ঠিকই খুঁজে নিয়েছিলেন কেন্দ্র থেকে আসা নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। এ খোকাই পরে আমাদের জাতির পিতা শেখ মুজিব। অধমরাই ‘ইউজ মি’ বলে পায়ের কাছে ঘোরাঘুরি করতে থাকে, উত্তমদের খুঁজে নিতে হয়। এরা পায়ের কাছে ঘোরাঘুরি করে না। উত্তমকে খুঁজে নেওয়াও নেতৃত্বের যোগ্যতার একটি মাপকাঠি।

সেই সতর্কবাণী অনুসরণ করেই বলি : উত্তমদের সরিয়ে রেখে অধমদের চিৎকার, পদলেহন আর চাকচিক্যে আপাতত সব ভরপুর মনে হলেও ঠুনকো ভিত একসময় ধসে পড়বেই। নিজের যোগ্যতায় যেহেতু অধমরা টিকে থাকতে পারবে না, সময় পাল্টালে এ পরাগাছাদের নতুন আশ্রয় খুঁজে নিতে হবে। উত্তমরা টিকে থাকবে নিজেদের যোগ্যতাবলেই।

উত্তম পুষ্প আর উত্তম ফলই বাগানের জীবন, অধমরা শুধুই বিষবৃক্ষ। শুধু বাগানের জন্য নয়; দেশ, দল, রাজনীতি, প্রশাসন, সংগঠন সবার বেলায়ই এটা সত্যি। এ সত্যিটা বুঝতে পারবেন তেমন উত্তমের জন্যই এ রচনা।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে সবজির বাজার স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজির বাজার স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা
যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের
‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা