শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ব্ল্যাক ম্যাজিক ও সম্রাট শাহজাহানের বন্দীজীবন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ব্ল্যাক ম্যাজিক ও সম্রাট শাহজাহানের বন্দীজীবন

‘মাঘ মাসে বর্ষে দেবা

রাজ্য ছেড়ে প্রজার সেবা।’

-খনার বচন।

একদা মানুষের মুখে মুখেই ছড়িয়ে ছিল খনার বচন। গ্রামের কৃষক কথায় কাজে উপমা টানত। তখন প্রযুক্তির কথা কেউ ভাবতেও পারত না। সংবাদপত্রও ছিল না। খবর ছড়াত মানুষের মুখে মুখে। রাজার আদেশও ঘোষিত হতো ঢোল পিটিয়ে। আবার রাজদরবারের গোপন খবরও বেরিয়ে আসত। কোনো কিছু গোপন থাকত না। খবর ছড়াত মুখে মুখে। খবর আটকে রাখা যেত না। খনার জিব কেটে দিয়েছিলেন রাজা। মুখ বন্ধ হলেও বচন থেমে থাকেনি। নিয়তি ও বাস্তবতাকে এড়ানো যায় না। সময় ও ক্ষণকে গুরুত্ব দিয়ে চলতে হয়। আকাশ দেখে বোঝা যেত আবহাওয়া। রাজকর্মচারীর চলার ধরনে সবাই বুঝে নিত শাসনের গতি-প্রকৃতি। কৃষক মাঠে ফসল ফলাত, তুলে নিত প্রকৃতি দেখে। খনা বলেছেন, ‘রস থাকতে চাষ দিও/সময় থাকতে যতœ নিও।’ সময় থাকতে কেউ ঠিক কাজটি করে না। পরে আফসোস করে। জীবন থেকে উঠে যাচ্ছে সামাজিক রীতিনীতি। অথচ এমন ছিল না। ধর্মীয়, সামাজিক, পারিবারিক মূল্যবোধ নিয়ে বেড়ে উঠত সবাই। বাল্যশিক্ষায় থাকত আদর্শিকভাবে বেড়ে ওঠার কথা। সন্ধ্যাবেলায় একদিকে আজান, আরেক পাশে মন্দিরের শঙ্খধ্বনি হতো। কারও সমস্যা হতো না। ছোটবেলায় হিন্দু বাড়িতে যেতাম দুর্গাপূজায়। শীতের রাতে কীর্তন শুনতাম। রোজার ঈদে হিন্দু বাড়ির ছেলেমেয়েরা আসত। অসাম্প্রদায়িক একটা চেতনা ছিল। মানুষ হিসেবে পরস্পরের মূল্যায়ন হতো। বেড়ে উঠত সবাই ভালো কিছু নিয়ে। হিংসা-বিদ্বেষ ছিল। হজরত আদমের (আ.) সময় থেকে মানুষ হিংসা পেয়েছে। হজরত আদমের (আ.) দুই পুত্রের একজন আরেকজনকে হত্যা করেন। রাজা-বাদশাহদের যুগেও অনেক জটিলতা ছিল। কিন্তু এখনকার মতো নয়। এখন সবকিছুই ভয়াবহ। ঈর্ষাপরায়ণতার এ যুগে কেউ কারও ভালো সহ্য করতে পারে না। কথায় কথায় খুন হয়। কুৎসা রটানো স্বাভাবিক বিষয়। অন্তরে বিষ নিয়ে সবাই চলে। সুযোগ পেলে যাচাই-বাছাই ছাড়াই গুজব ছড়ায়। পিটিয়ে হত্যা করে।  হিউম্যান সাইকোলজির অনেক রহস্য এখনো ভেদ করা যায়নি। সেদিন একটি লেখা পড়ছিলাম মানুষের মনস্তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়া নিয়ে। আমেরিকার বোস্টনের কারাগারের একজন মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামিকে নিয়ে পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিলেন মনোবিজ্ঞানীরা। অনুমতিও মিলল। একদিন সাজা শোনানো হলো সেই আসামিকে। জানানো হলো ফাঁসির পরিবর্তে তোমাকে বিষাক্ত কোবরা সাপের দংশনে হত্যা করা হবে। তারপর সেই কয়েদিকে বসানো হলো চেয়ারে। বাঁধা হলো হাত, পা, চোখ। সাপের দংশনে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হলেন মানুষটি। বিজ্ঞানীরা তাদের কাজ শুরু করলেন। দুটি সেইফটি পিন একসঙ্গে ফোঁড়ানো হলো লোকটির শরীরে। সঙ্গে সঙ্গে মারা গেলেন মানুষটি। শরীরে মনের প্রভাব নিয়ে কাজ করা চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা বাকি কাজ শুরু করলেন। পোস্টমর্টেমে পাঠানো হলো লাশ। জানা গেল লোকটির শরীরে বিষ রয়েছে। এ বিষ প্রচন্ড কল্পনাশক্তি, চিন্তা থেকেই শরীরে উৎপত্তি হয়েছে। মন শরীরের ওপর তীব্র প্রভাব রাখে। করোনাভাইরাসের প্রথম ধাপে ব্যাপক মৃত্যুর কারণ ছিল ভয়। প্রচারণা ছিল আক্রান্ত হলেই শেষ। এ প্রচারণা ভয়াবহ ভীতি তৈরি করে। হাসপাতালে প্রিয়জনরা যেতেন না ভয়ে। চিকিৎসকরাও ছিলেন টেনশনে। তারাও ভালোভাবে রোগীর কাছে ঘেঁষতেন না। একটা ভীতিকর পরিবেশ ছিল। বাড়িতে রোগীকে রাখতেন না আত্মীয়-পরিজন। এ ভয়াবহতায় হৃদরোগসহ শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত সমস্যার রোগীরা বিপাকে পড়েন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে গিয়ে তারা আর ফিরতেন না। ঋণাত্মক চিন্তাধারা মানুষের ৭৫ শতাংশ ক্ষতিকর অবস্থা তৈরি করে শরীর ও মনে। আর তখনই সর্বনাশ হয়ে যায়। একজন বললেন, ধর্ষণের খবর কম দেবেন। বললাম কেন? জবাবে সেই বন্ধু বললেন, এ ধরনের খবর প্রকাশের পর ধর্ষণ বেড়ে যায়। ধর্ষকরা এক ধরনের মানসিক রোগী। তাই ছোঁয়াচের মতো রোগ বেড়ে যায়।

নেতিবাচক চিন্তা মানুষকে শেষ করে দেয়। আগের যুগের মায়েরা শিশু সন্তানের কপালে কালো টিপ দিতেন, যাতে কেউ অমঙ্গল কামনা করতে না পারে। ব্ল্যাক ম্যাজিকের গল্প ছিল। সহজ সরল গ্রামের মানুষ ব্ল্যাক ম্যাজিকে জড়াত। শহরের মানুষও বাদ যেত না। এ বিশ্বাস শুধু বাংলাদেশে নয়, উন্নত বিশ্বে ছিল, আছে। কালো জাদুর সন্ধানে অনেকে কামরূপ কামাখ্যা যেত। অমাবস্যায় শ্মশানঘাটে সাধনা করত। কালো জাদু, তাবিজ করে মানুষ হত্যার গল্পও ছিল। অমঙ্গলের ভয়ে অনেকে অমাবস্যা-পূর্ণিমায় বের হতো না। তার পরও এক বাড়ির বিপদে দশ গ্রাম ছুটে আসত। বিজ্ঞানের এই যুগে এখন সেসব দিন নেই। মানুষের আস্থা বেড়েছে মেডিকেল সায়েন্সে। আবেগ কমেছে। বেড়েছে অন্যের অমঙ্গল কামনা। কেউ কারও ভালো দেখতে পারে না। চোখের বিষেই সব শেষ করে দিতে চায়। কেউ বোঝে না অমঙ্গল কামনায় অন্যকে শেষও করা যায় না, নিজেরও ভালো হয় না। ভালোটুকু জয় করে নিতে হয়। শ্রম মেধা ঘামের বিনিয়োগ থাকতে হয়। জীবনের গথিপথে কাউকে সাময়িক আটকে রাখা যায়। স্থায়ীভাবে নয়।

ট্রাম্প ৬৯ বছর বয়সে প্রেসিডেন্ট হয়েছেন। আর বারাক ওবামা প্রেসিডেন্ট পদ ছেড়েছেন ৫৫ বছর বয়সে। সবার একসঙ্গে সবকিছু হবে তা নয়। চিন্তা ও লক্ষ্য স্থির থাকলে কাউকে দমানো যায় না। শেষ বয়সে সফলতার মুখ দেখেন বিশ্বখ্যাত ফাস্টফুডের চেইনশপ কেএফসির প্রতিষ্ঠাতা কর্নেল হারল্যান্ড সান্ডারস। না, তিনি সেনাবাহিনীর কর্নেল ছিলেন না। সফলতার মাঝামাঝি এ খেতাব পেয়েছিলেন। মাত্র ছয় বছর বয়সে বাবাকে হারান সান্ডারস। মা যেতেন কাজে। ছোট দুই ভাইবোনকে দেখে রাখার দায়িত্ব ছিল তার। সান্ডারসের ১২ বছর বয়সের সময় মা বিয়ে করেন। জীবিকার সন্ধানে বেরিয়ে পড়েন সান্ডারস। কাজের খোঁজে যান চাচার কাছে। কম বয়সে কাজে যোগ দেন। বিভিন্ন পেশায় দীর্ঘ সময় ঘুরে স্থিতি পাননি। দেখা মেলেনি সাফল্যের। শেষ বয়সে এসে শুরু করেন ছোটবেলায় শেখা ফ্রাইড চিকেন বানানোর রেসিপির বাস্তবায়ন। প্রথমে বানাতেন বাড়িতে বসে। তারপর শুরু করেন স্বল্প পরিসরে বিক্রি। পেট্রোল পাম্পে চাকরির সময় ফ্রায়েড চিকেন রাখতেন। হোটেল ব্যবসায় যুক্ত হলেন। পারলেন না। আগুনে পুড়ে সব শেষ। সর্বশেষ কেন্টাকি শহরে ফ্রায়েড চিকেনের দোকান খুললেন। সফলতা আসতে শুরু করল। ১০ বছরে ৬০০ শাখা খোলেন। অস্থিরতার কারণে হুট করেই কেএফসি বিক্রি করে দেন ২ মিলিয়নে। বিক্রেতার সঙ্গে চুক্তি হলো লোগোতে ছবি ব্যবহার করতে হবে তাঁর। নিজেও থাকবেন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সারা দুনিয়া ঘুরে ঘুরে শিখিয়েছেন ফ্রায়েড চিকেন তৈরি। একজন ব্যর্থ মানুষের শেষ বয়সের সাফল্যের কাহিনি কেএফসি।

অন্যের সফলতার গল্প অনেকের ভালো লাগে না। নেতিবাচক ভাবনা আমাদের ঘিরে রেখেছে। বেড়েছে সামাজিক, পারিবারিক অপরাধ ভয়াবহভাবে। ন্যায়বিচারের বাণী নীরবে কাঁদে। বিচারবহির্ভূত হত্যাকা- সংকটের স্থায়ী সমাধান নয়। সাময়িক সমাধান হতে পারে। সংকটের স্থায়ী সমাধান প্রয়োজন। আইনের শাসনের বিকল্প নেই। একটা অস্বস্তিকর সময় অতিবাহিত করছি শীত আসার আগেই কুয়াশায় ঢেকে থাকা আকাশের মতো। মনোজগতে পরিবর্তন চলছে। রাষ্ট্র, সমাজের অস্থিরতা ও প্রযুক্তির অপব্যবহারের প্রভাব পড়েছে মানুষের ওপর। রেস্টুরেন্টে খেতে প্রবেশ করছে এক পরিবারের চারজন। খাবার আসার আগ পর্যন্ত কেউ কারও সঙ্গে কথা বলে না। বাবা মা সন্তান সবার চোখ ফোনের ভিতর। সবাই ব্যস্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এক বাড়িতে থেকেও কেউ কারও সঙ্গে কথা বলার সময় নেই। সামাজিক অনুষ্ঠানে গিয়ে পরচর্চা, পরনিন্দা হয়। নিজের জন্য সময় কারও নেই। সুস্থতা নেই। রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ বলেছেন, ‘আমি একা। এই ব্রহ্মা-ের ভেতর/একটি বিন্দুর মতো আমি একা।’ আসলেই তাই। সবাই যার যার মতো একা। ফকির লালন শাহ বলেছেন, ‘সময় গেলে সাধন হবে না।’ সাধন কীভাবে হবে? জগৎ সংসারে সবাই নিজেরটা নিয়ে আছে। অন্যের সুখ-দুঃখ কাউকে স্পর্শ করে না। একটা হিরোইজমের যুগ চলছে। সবাই নিজেরটা ষোল আনা বোঝে। সমাজের বঞ্চিত মানুষ একসময় বলত, ‘আই উইল সি ইউ ইন কোর্ট।’ আদালতের ওপর আস্থা ছিল। এ আস্থা শেষ হয়ে গেলে সমাজ টেকে না। জগৎ সংসারে সবাই এখন ক্ষমতাবান। অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস বিচার চেয়েছ একজন এমপির। কার কাছে বিচার চাইছেন প্রশাসনের দায়িত্ববানরা, ক্ষমতার মালিকরা? জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে একটা গ্যাপ তৈরি হয়েছে। মাঠ প্রশাসনে কেউ কাউকে মানছে না। প্রশাসনিক কর্তারা হয়তো ভাবেন, জনগণ নয় তারা এমপি তৈরি করেছেন। সেই এমপিরা কেন খবরদারি করবেন? কিছুটা যুক্তি আছেও বটে! কিছু বলার নেই। তবে কথায় কথায় ট্রেড ইউনিয়নের মতো অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিসের বিবৃতিও ভালো বার্তা দেয় না। বুঝি, অধিক ক্ষমতার লোভ রাজনীতিবিদদের ক্ষতিগ্রস্ত করছে। লাগামহীন করছে। তার পরও সবকিছুর একটা শালীনতা বলে কথা আছে।

নিয়তি সব সময় নিষ্ঠুর হয় নজরুলের সেই কথার মতো, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়’। সবকিছু সব সময় উন্নয়নে হয় না। স্থাপত্য আর উন্নয়নে সম্রাট শাহজাহান অমর হয়ে আছেন। সৃষ্টিশীল এই সম্রাট মতি মসজিদ, দিল্লির জুমা মসজিদ, আগ্রার খাসমহল, ময়ূর সিংহাসন, শিশমহল, দিল্লির দিওয়ান-ই-আম, শাহজাহানাবাদ শহর, অনেক কিছু প্রতিষ্ঠা করেন। লাহোর, দিল্লি, আগ্রাসহ অনেক শহরে তাঁর স্থাপনাগুলো এখনো স্মৃতি হয়ে আছে। বিশ্বের সেরা স্থাপত্যবিদ আর কারিগর দিয়ে তাজমহল নির্মাণ করে চমকে দেন বিশ্বকে। শাহজাহান চেয়েছিলেন আরেকটি তাজমহল প্রতিষ্ঠা করতে। কালো পাথরের মর্মর সেই স্থাপনা নির্মাণও শুরু করেছিলেন যমুনার অন্য তীরে। এক তীরে শ্বেত পাথর, অন্য তীরে কালো। অনেকটা আলো-আঁধারির দ্যুতির মতো। অন্ধকারের রূপ-সৌন্দর্য সবাই দেখতে পায় না। কেউ কেউ পায়। শাহজাহান শেষ জীবনে অন্ধকারকে ভালোবাসতেন। নির্জনে বসে দেখতেন যমুনার উছলে পড়া জলের স্রোতধারা। সম্রাটের এ অবস্থা হওয়ার কথা ছিল না। হঠাৎ করেই শরীরটা খারাপ হয়। বাবা চলে যাচ্ছেন ভেবে মসনদ দখলের প্রতিযোগিতায় নামলেন সন্তানরা। বাবাকে দেখে রাখতেন দারাশিকো। সম্রাটের দুর্বলতা ছিল তাঁর প্রতি। শাহজাহান চেয়েছিলেন পুত্র দারা হবেন মোগলদের উত্তরাধিকার। কিন্তু বাকি ভাইয়েরা তা মানবেন কেন? তাই চার ছেলে ও এক নাতির মধ্যে সম্পদের বণ্টনও চেয়েছিলেন সম্রাট। আওরঙ্গজেবের ছেলে মুহাম্মদকে পছন্দ করতেন তিনি। কন্যাকে দিয়েছিলেন মধ্যস্থতা করতে। কিন্তু হলো না। কেউ রাজি নন। ক্ষমতার লড়াইয়ে একজোট হলেন আওরঙ্গজেব ও মুরাদ। দারাশিকোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে করতে আগ্রায় এসে হাজির হন। অবস্থান নেন বাবার বিরুদ্ধে। ১৬৫৮ সালে আওরঙ্গজেব আর মুরাদ আগ্রা দুর্গ অবরোধ করেন। বন্ধ করে দেন দুর্গে পানি সরবরাহ। সাত দিন পর তৃষ্ণায় কাতর বৃদ্ধ সম্রাট দুর্গের দরজা খুলে বেরিয়ে আসেন। আত্মসমর্পণ করেন পুত্রদের কাছে। আটকের পর পিতার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ আনেন ক্ষমতা গ্রহণকারী পুত্র আওরঙ্গজেব। সবচেয়ে বেশি অভিযোগ ছিল রাষ্ট্রীয় কোষাগারের অর্থ ব্যয় করে অপ্রয়োজনীয় স্থাপনা নির্মাণ। ছিল তাজমহলের নামও। অভিযোগের পাহাড় নিয়ে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সাড়ে সাত বছর দুর্গে বন্দী ছিলেন শাহজাহান। এ সময় নিজের কষ্ট-দুঃখ শেয়ার করতেন কন্যা জাহানারা ও নাতি মুহাম্মদের সঙ্গে। পিতার সঙ্গে স্বেচ্ছায় বন্দিত্ব বেছে নিয়েছিলেন জাহানারা। এই জাহানারার প্রেমিককে হত্যা করেছিলেন বাবা শাহজাহান। আর দাদার বন্দিত্ব জীবনের দেখাশোনা, নজরদারির দায়িত্ব ছিল আওরঙ্গজেব-পুত্র মুহাম্মদের। নজরদারির চেয়ে মুহাম্মদ দাদার সঙ্গে গল্প করে সময় কাটাতে বেশি পছন্দ করতেন। কন্যা জাহানারার কবিতা আবৃত্তি শুনতেন সম্রাট। ফারসি কবিতা আবৃত্তিতে জাহানারার সুনাম ছিল। প্রেমিক খুনের পর আর বিয়ে করেননি জাহানারা। গুমরে কাঁদতেন আওরঙ্গজেবের হাতে ভাইদের হত্যার খবর শুনে। বাবাকে এ খবরগুলো তিনি দিতেন। আওরঙ্গজেব কীভাবে চার ভাইকে হত্যা করেছিলেন সে কথা আরেক দিন লিখব।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি
সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ
ফটিকছড়িতে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা