শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ব্ল্যাক ম্যাজিক ও সম্রাট শাহজাহানের বন্দীজীবন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ব্ল্যাক ম্যাজিক ও সম্রাট শাহজাহানের বন্দীজীবন

‘মাঘ মাসে বর্ষে দেবা

রাজ্য ছেড়ে প্রজার সেবা।’

-খনার বচন।

একদা মানুষের মুখে মুখেই ছড়িয়ে ছিল খনার বচন। গ্রামের কৃষক কথায় কাজে উপমা টানত। তখন প্রযুক্তির কথা কেউ ভাবতেও পারত না। সংবাদপত্রও ছিল না। খবর ছড়াত মানুষের মুখে মুখে। রাজার আদেশও ঘোষিত হতো ঢোল পিটিয়ে। আবার রাজদরবারের গোপন খবরও বেরিয়ে আসত। কোনো কিছু গোপন থাকত না। খবর ছড়াত মুখে মুখে। খবর আটকে রাখা যেত না। খনার জিব কেটে দিয়েছিলেন রাজা। মুখ বন্ধ হলেও বচন থেমে থাকেনি। নিয়তি ও বাস্তবতাকে এড়ানো যায় না। সময় ও ক্ষণকে গুরুত্ব দিয়ে চলতে হয়। আকাশ দেখে বোঝা যেত আবহাওয়া। রাজকর্মচারীর চলার ধরনে সবাই বুঝে নিত শাসনের গতি-প্রকৃতি। কৃষক মাঠে ফসল ফলাত, তুলে নিত প্রকৃতি দেখে। খনা বলেছেন, ‘রস থাকতে চাষ দিও/সময় থাকতে যতœ নিও।’ সময় থাকতে কেউ ঠিক কাজটি করে না। পরে আফসোস করে। জীবন থেকে উঠে যাচ্ছে সামাজিক রীতিনীতি। অথচ এমন ছিল না। ধর্মীয়, সামাজিক, পারিবারিক মূল্যবোধ নিয়ে বেড়ে উঠত সবাই। বাল্যশিক্ষায় থাকত আদর্শিকভাবে বেড়ে ওঠার কথা। সন্ধ্যাবেলায় একদিকে আজান, আরেক পাশে মন্দিরের শঙ্খধ্বনি হতো। কারও সমস্যা হতো না। ছোটবেলায় হিন্দু বাড়িতে যেতাম দুর্গাপূজায়। শীতের রাতে কীর্তন শুনতাম। রোজার ঈদে হিন্দু বাড়ির ছেলেমেয়েরা আসত। অসাম্প্রদায়িক একটা চেতনা ছিল। মানুষ হিসেবে পরস্পরের মূল্যায়ন হতো। বেড়ে উঠত সবাই ভালো কিছু নিয়ে। হিংসা-বিদ্বেষ ছিল। হজরত আদমের (আ.) সময় থেকে মানুষ হিংসা পেয়েছে। হজরত আদমের (আ.) দুই পুত্রের একজন আরেকজনকে হত্যা করেন। রাজা-বাদশাহদের যুগেও অনেক জটিলতা ছিল। কিন্তু এখনকার মতো নয়। এখন সবকিছুই ভয়াবহ। ঈর্ষাপরায়ণতার এ যুগে কেউ কারও ভালো সহ্য করতে পারে না। কথায় কথায় খুন হয়। কুৎসা রটানো স্বাভাবিক বিষয়। অন্তরে বিষ নিয়ে সবাই চলে। সুযোগ পেলে যাচাই-বাছাই ছাড়াই গুজব ছড়ায়। পিটিয়ে হত্যা করে।  হিউম্যান সাইকোলজির অনেক রহস্য এখনো ভেদ করা যায়নি। সেদিন একটি লেখা পড়ছিলাম মানুষের মনস্তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়া নিয়ে। আমেরিকার বোস্টনের কারাগারের একজন মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামিকে নিয়ে পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিলেন মনোবিজ্ঞানীরা। অনুমতিও মিলল। একদিন সাজা শোনানো হলো সেই আসামিকে। জানানো হলো ফাঁসির পরিবর্তে তোমাকে বিষাক্ত কোবরা সাপের দংশনে হত্যা করা হবে। তারপর সেই কয়েদিকে বসানো হলো চেয়ারে। বাঁধা হলো হাত, পা, চোখ। সাপের দংশনে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হলেন মানুষটি। বিজ্ঞানীরা তাদের কাজ শুরু করলেন। দুটি সেইফটি পিন একসঙ্গে ফোঁড়ানো হলো লোকটির শরীরে। সঙ্গে সঙ্গে মারা গেলেন মানুষটি। শরীরে মনের প্রভাব নিয়ে কাজ করা চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা বাকি কাজ শুরু করলেন। পোস্টমর্টেমে পাঠানো হলো লাশ। জানা গেল লোকটির শরীরে বিষ রয়েছে। এ বিষ প্রচন্ড কল্পনাশক্তি, চিন্তা থেকেই শরীরে উৎপত্তি হয়েছে। মন শরীরের ওপর তীব্র প্রভাব রাখে। করোনাভাইরাসের প্রথম ধাপে ব্যাপক মৃত্যুর কারণ ছিল ভয়। প্রচারণা ছিল আক্রান্ত হলেই শেষ। এ প্রচারণা ভয়াবহ ভীতি তৈরি করে। হাসপাতালে প্রিয়জনরা যেতেন না ভয়ে। চিকিৎসকরাও ছিলেন টেনশনে। তারাও ভালোভাবে রোগীর কাছে ঘেঁষতেন না। একটা ভীতিকর পরিবেশ ছিল। বাড়িতে রোগীকে রাখতেন না আত্মীয়-পরিজন। এ ভয়াবহতায় হৃদরোগসহ শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত সমস্যার রোগীরা বিপাকে পড়েন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে গিয়ে তারা আর ফিরতেন না। ঋণাত্মক চিন্তাধারা মানুষের ৭৫ শতাংশ ক্ষতিকর অবস্থা তৈরি করে শরীর ও মনে। আর তখনই সর্বনাশ হয়ে যায়। একজন বললেন, ধর্ষণের খবর কম দেবেন। বললাম কেন? জবাবে সেই বন্ধু বললেন, এ ধরনের খবর প্রকাশের পর ধর্ষণ বেড়ে যায়। ধর্ষকরা এক ধরনের মানসিক রোগী। তাই ছোঁয়াচের মতো রোগ বেড়ে যায়।

নেতিবাচক চিন্তা মানুষকে শেষ করে দেয়। আগের যুগের মায়েরা শিশু সন্তানের কপালে কালো টিপ দিতেন, যাতে কেউ অমঙ্গল কামনা করতে না পারে। ব্ল্যাক ম্যাজিকের গল্প ছিল। সহজ সরল গ্রামের মানুষ ব্ল্যাক ম্যাজিকে জড়াত। শহরের মানুষও বাদ যেত না। এ বিশ্বাস শুধু বাংলাদেশে নয়, উন্নত বিশ্বে ছিল, আছে। কালো জাদুর সন্ধানে অনেকে কামরূপ কামাখ্যা যেত। অমাবস্যায় শ্মশানঘাটে সাধনা করত। কালো জাদু, তাবিজ করে মানুষ হত্যার গল্পও ছিল। অমঙ্গলের ভয়ে অনেকে অমাবস্যা-পূর্ণিমায় বের হতো না। তার পরও এক বাড়ির বিপদে দশ গ্রাম ছুটে আসত। বিজ্ঞানের এই যুগে এখন সেসব দিন নেই। মানুষের আস্থা বেড়েছে মেডিকেল সায়েন্সে। আবেগ কমেছে। বেড়েছে অন্যের অমঙ্গল কামনা। কেউ কারও ভালো দেখতে পারে না। চোখের বিষেই সব শেষ করে দিতে চায়। কেউ বোঝে না অমঙ্গল কামনায় অন্যকে শেষও করা যায় না, নিজেরও ভালো হয় না। ভালোটুকু জয় করে নিতে হয়। শ্রম মেধা ঘামের বিনিয়োগ থাকতে হয়। জীবনের গথিপথে কাউকে সাময়িক আটকে রাখা যায়। স্থায়ীভাবে নয়।

ট্রাম্প ৬৯ বছর বয়সে প্রেসিডেন্ট হয়েছেন। আর বারাক ওবামা প্রেসিডেন্ট পদ ছেড়েছেন ৫৫ বছর বয়সে। সবার একসঙ্গে সবকিছু হবে তা নয়। চিন্তা ও লক্ষ্য স্থির থাকলে কাউকে দমানো যায় না। শেষ বয়সে সফলতার মুখ দেখেন বিশ্বখ্যাত ফাস্টফুডের চেইনশপ কেএফসির প্রতিষ্ঠাতা কর্নেল হারল্যান্ড সান্ডারস। না, তিনি সেনাবাহিনীর কর্নেল ছিলেন না। সফলতার মাঝামাঝি এ খেতাব পেয়েছিলেন। মাত্র ছয় বছর বয়সে বাবাকে হারান সান্ডারস। মা যেতেন কাজে। ছোট দুই ভাইবোনকে দেখে রাখার দায়িত্ব ছিল তার। সান্ডারসের ১২ বছর বয়সের সময় মা বিয়ে করেন। জীবিকার সন্ধানে বেরিয়ে পড়েন সান্ডারস। কাজের খোঁজে যান চাচার কাছে। কম বয়সে কাজে যোগ দেন। বিভিন্ন পেশায় দীর্ঘ সময় ঘুরে স্থিতি পাননি। দেখা মেলেনি সাফল্যের। শেষ বয়সে এসে শুরু করেন ছোটবেলায় শেখা ফ্রাইড চিকেন বানানোর রেসিপির বাস্তবায়ন। প্রথমে বানাতেন বাড়িতে বসে। তারপর শুরু করেন স্বল্প পরিসরে বিক্রি। পেট্রোল পাম্পে চাকরির সময় ফ্রায়েড চিকেন রাখতেন। হোটেল ব্যবসায় যুক্ত হলেন। পারলেন না। আগুনে পুড়ে সব শেষ। সর্বশেষ কেন্টাকি শহরে ফ্রায়েড চিকেনের দোকান খুললেন। সফলতা আসতে শুরু করল। ১০ বছরে ৬০০ শাখা খোলেন। অস্থিরতার কারণে হুট করেই কেএফসি বিক্রি করে দেন ২ মিলিয়নে। বিক্রেতার সঙ্গে চুক্তি হলো লোগোতে ছবি ব্যবহার করতে হবে তাঁর। নিজেও থাকবেন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সারা দুনিয়া ঘুরে ঘুরে শিখিয়েছেন ফ্রায়েড চিকেন তৈরি। একজন ব্যর্থ মানুষের শেষ বয়সের সাফল্যের কাহিনি কেএফসি।

অন্যের সফলতার গল্প অনেকের ভালো লাগে না। নেতিবাচক ভাবনা আমাদের ঘিরে রেখেছে। বেড়েছে সামাজিক, পারিবারিক অপরাধ ভয়াবহভাবে। ন্যায়বিচারের বাণী নীরবে কাঁদে। বিচারবহির্ভূত হত্যাকা- সংকটের স্থায়ী সমাধান নয়। সাময়িক সমাধান হতে পারে। সংকটের স্থায়ী সমাধান প্রয়োজন। আইনের শাসনের বিকল্প নেই। একটা অস্বস্তিকর সময় অতিবাহিত করছি শীত আসার আগেই কুয়াশায় ঢেকে থাকা আকাশের মতো। মনোজগতে পরিবর্তন চলছে। রাষ্ট্র, সমাজের অস্থিরতা ও প্রযুক্তির অপব্যবহারের প্রভাব পড়েছে মানুষের ওপর। রেস্টুরেন্টে খেতে প্রবেশ করছে এক পরিবারের চারজন। খাবার আসার আগ পর্যন্ত কেউ কারও সঙ্গে কথা বলে না। বাবা মা সন্তান সবার চোখ ফোনের ভিতর। সবাই ব্যস্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এক বাড়িতে থেকেও কেউ কারও সঙ্গে কথা বলার সময় নেই। সামাজিক অনুষ্ঠানে গিয়ে পরচর্চা, পরনিন্দা হয়। নিজের জন্য সময় কারও নেই। সুস্থতা নেই। রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ বলেছেন, ‘আমি একা। এই ব্রহ্মা-ের ভেতর/একটি বিন্দুর মতো আমি একা।’ আসলেই তাই। সবাই যার যার মতো একা। ফকির লালন শাহ বলেছেন, ‘সময় গেলে সাধন হবে না।’ সাধন কীভাবে হবে? জগৎ সংসারে সবাই নিজেরটা নিয়ে আছে। অন্যের সুখ-দুঃখ কাউকে স্পর্শ করে না। একটা হিরোইজমের যুগ চলছে। সবাই নিজেরটা ষোল আনা বোঝে। সমাজের বঞ্চিত মানুষ একসময় বলত, ‘আই উইল সি ইউ ইন কোর্ট।’ আদালতের ওপর আস্থা ছিল। এ আস্থা শেষ হয়ে গেলে সমাজ টেকে না। জগৎ সংসারে সবাই এখন ক্ষমতাবান। অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস বিচার চেয়েছ একজন এমপির। কার কাছে বিচার চাইছেন প্রশাসনের দায়িত্ববানরা, ক্ষমতার মালিকরা? জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে একটা গ্যাপ তৈরি হয়েছে। মাঠ প্রশাসনে কেউ কাউকে মানছে না। প্রশাসনিক কর্তারা হয়তো ভাবেন, জনগণ নয় তারা এমপি তৈরি করেছেন। সেই এমপিরা কেন খবরদারি করবেন? কিছুটা যুক্তি আছেও বটে! কিছু বলার নেই। তবে কথায় কথায় ট্রেড ইউনিয়নের মতো অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিসের বিবৃতিও ভালো বার্তা দেয় না। বুঝি, অধিক ক্ষমতার লোভ রাজনীতিবিদদের ক্ষতিগ্রস্ত করছে। লাগামহীন করছে। তার পরও সবকিছুর একটা শালীনতা বলে কথা আছে।

নিয়তি সব সময় নিষ্ঠুর হয় নজরুলের সেই কথার মতো, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়’। সবকিছু সব সময় উন্নয়নে হয় না। স্থাপত্য আর উন্নয়নে সম্রাট শাহজাহান অমর হয়ে আছেন। সৃষ্টিশীল এই সম্রাট মতি মসজিদ, দিল্লির জুমা মসজিদ, আগ্রার খাসমহল, ময়ূর সিংহাসন, শিশমহল, দিল্লির দিওয়ান-ই-আম, শাহজাহানাবাদ শহর, অনেক কিছু প্রতিষ্ঠা করেন। লাহোর, দিল্লি, আগ্রাসহ অনেক শহরে তাঁর স্থাপনাগুলো এখনো স্মৃতি হয়ে আছে। বিশ্বের সেরা স্থাপত্যবিদ আর কারিগর দিয়ে তাজমহল নির্মাণ করে চমকে দেন বিশ্বকে। শাহজাহান চেয়েছিলেন আরেকটি তাজমহল প্রতিষ্ঠা করতে। কালো পাথরের মর্মর সেই স্থাপনা নির্মাণও শুরু করেছিলেন যমুনার অন্য তীরে। এক তীরে শ্বেত পাথর, অন্য তীরে কালো। অনেকটা আলো-আঁধারির দ্যুতির মতো। অন্ধকারের রূপ-সৌন্দর্য সবাই দেখতে পায় না। কেউ কেউ পায়। শাহজাহান শেষ জীবনে অন্ধকারকে ভালোবাসতেন। নির্জনে বসে দেখতেন যমুনার উছলে পড়া জলের স্রোতধারা। সম্রাটের এ অবস্থা হওয়ার কথা ছিল না। হঠাৎ করেই শরীরটা খারাপ হয়। বাবা চলে যাচ্ছেন ভেবে মসনদ দখলের প্রতিযোগিতায় নামলেন সন্তানরা। বাবাকে দেখে রাখতেন দারাশিকো। সম্রাটের দুর্বলতা ছিল তাঁর প্রতি। শাহজাহান চেয়েছিলেন পুত্র দারা হবেন মোগলদের উত্তরাধিকার। কিন্তু বাকি ভাইয়েরা তা মানবেন কেন? তাই চার ছেলে ও এক নাতির মধ্যে সম্পদের বণ্টনও চেয়েছিলেন সম্রাট। আওরঙ্গজেবের ছেলে মুহাম্মদকে পছন্দ করতেন তিনি। কন্যাকে দিয়েছিলেন মধ্যস্থতা করতে। কিন্তু হলো না। কেউ রাজি নন। ক্ষমতার লড়াইয়ে একজোট হলেন আওরঙ্গজেব ও মুরাদ। দারাশিকোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে করতে আগ্রায় এসে হাজির হন। অবস্থান নেন বাবার বিরুদ্ধে। ১৬৫৮ সালে আওরঙ্গজেব আর মুরাদ আগ্রা দুর্গ অবরোধ করেন। বন্ধ করে দেন দুর্গে পানি সরবরাহ। সাত দিন পর তৃষ্ণায় কাতর বৃদ্ধ সম্রাট দুর্গের দরজা খুলে বেরিয়ে আসেন। আত্মসমর্পণ করেন পুত্রদের কাছে। আটকের পর পিতার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ আনেন ক্ষমতা গ্রহণকারী পুত্র আওরঙ্গজেব। সবচেয়ে বেশি অভিযোগ ছিল রাষ্ট্রীয় কোষাগারের অর্থ ব্যয় করে অপ্রয়োজনীয় স্থাপনা নির্মাণ। ছিল তাজমহলের নামও। অভিযোগের পাহাড় নিয়ে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সাড়ে সাত বছর দুর্গে বন্দী ছিলেন শাহজাহান। এ সময় নিজের কষ্ট-দুঃখ শেয়ার করতেন কন্যা জাহানারা ও নাতি মুহাম্মদের সঙ্গে। পিতার সঙ্গে স্বেচ্ছায় বন্দিত্ব বেছে নিয়েছিলেন জাহানারা। এই জাহানারার প্রেমিককে হত্যা করেছিলেন বাবা শাহজাহান। আর দাদার বন্দিত্ব জীবনের দেখাশোনা, নজরদারির দায়িত্ব ছিল আওরঙ্গজেব-পুত্র মুহাম্মদের। নজরদারির চেয়ে মুহাম্মদ দাদার সঙ্গে গল্প করে সময় কাটাতে বেশি পছন্দ করতেন। কন্যা জাহানারার কবিতা আবৃত্তি শুনতেন সম্রাট। ফারসি কবিতা আবৃত্তিতে জাহানারার সুনাম ছিল। প্রেমিক খুনের পর আর বিয়ে করেননি জাহানারা। গুমরে কাঁদতেন আওরঙ্গজেবের হাতে ভাইদের হত্যার খবর শুনে। বাবাকে এ খবরগুলো তিনি দিতেন। আওরঙ্গজেব কীভাবে চার ভাইকে হত্যা করেছিলেন সে কথা আরেক দিন লিখব।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা