শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০

করোনায় জহুরুল ইসলাম মেডিকেলের ভূমিকা

মনোজ রায়
প্রিন্ট ভার্সন
করোনায় জহুরুল ইসলাম মেডিকেলের ভূমিকা

পেছনে ফেলে এসেছি ২৫ বছর বা সিকি শতাব্দী। এদেশের বিশেষত বাঙালির এক গর্বের ধন, সফল ব্যবসায়ী, সমাজসেবী ও সৃজনশীল শিল্পোদ্যোক্তা দানবীর জহুরুল ইসলামের ২৫তম প্রয়াণ দিবস ১৯ অক্টোবর। সাধারণ থেকে কীভাবে অসাধারণ হয়ে ওঠা যায় অথবা সৃষ্টিকর্তা কাউকে কর্মজীবনে সাফল্য দিলে সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি তাঁর দায়িত্ব ও কর্তব্য কী হওয়া উচিত তার একটি চমৎকার দৃষ্টান্ত খুঁজে পাওয়া যায় এ মানুষটির জীবন থেকে। দীর্ঘ জীবন পাননি তিনি। মাত্র ৬৭ বছর বয়সে চলে গেছেন না ফেরার দেশে।

অপরিণত বয়সে তাঁর এ চলে যাওয়া- শুধু কি ক্ষতি তাঁর পরিবারের? না, সবচেয়ে বড় সত্য হলো এ ক্ষতি গোটা সমাজের ও দেশের। তাই তো এ চলে যাওয়াকে স্বাভাবিক বলে মেনে নিতে পারি না। এ স্বল্প সময়ের জীবনে কত অসাধ্য সাধন তিনি করেছেন তার ফিরিস্তি দিতে গেলে প্রবন্ধটি হবে নাতিদীর্ঘ। সারা বিশ্ব এখন মহাবিপর্যয়ে। কভিড-১৯ এর মহামারীতে ক্ষতবিক্ষত ও বিধ্বস্ত। ১১ লাখেরও বেশি মানুষ এ মরণ ব্যাধিতে এরই মাঝে প্রাণ হারিয়েছেন।

কোটি কোটি মানুষ হারিয়েছে কর্ম, মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে কত মানুষ তার সঠিক পরিসংখ্যান বোধকরি কারও জানা নেই। এ কঠিন দুঃসময়ে সারা পৃথিবীর মতো আমাদের প্রিয় স্বদেশভূমির প্রতিটি মানুষও অসহনীয় অবস্থার মুখোমুখি। বিশ্বের শক্তিধর ও সম্পদশালী দেশগুলোও যখন হিমশিম খাচ্ছে, তখন আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশের অবস্থা কী হতে পারে তা ব্যাখ্যা করে বলার অবকাশ নেই। সীমিত সম্পদ সত্ত্বেও দেশের সরকার দেশবাসীর পাশে দাঁড়ানোর প্রয়াস নিয়েছে। কভিড আক্রান্তদের চিকিৎসাসেবা দিতে গিয়ে কত চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী প্রাণ হারিয়েছেন আমরা সবাই তা জানি। এ প্রসঙ্গে একটি কথা উল্লেখ করতে চাই। করোনার ভয়াবহ থাবায় যখন দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়ার উপক্রম, চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা যখন সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে, রাজধানীসহ দেশের বড় বড় শহরে নানা অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত মানুষ যখন ন্যূনতম চিকিৎসাসেবা পেতে দিগ্বিদিক ছুটে বেড়িয়েছেন, তখন প্রয়াত জহুরুল ইসলামের অন্যতম সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শতভাগ নিষ্ঠা ও মমতা দিয়ে সব ধরনের রোগীর চিকিৎসাসেবা অব্যাহত রেখেছে। কভিডের ভয়াবহ আগ্রাসনের এ সময়ে এ হাসপাতালে রোগীর চাপ অন্য যে কোনো সময় থেকে বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়, কিন্তু প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী ও কর্মচারীরা রোগীদের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালনে সামান্যতম শৈথিল্য দেখিয়েছেন বলে শোনা যায়নি।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অতিশয় সচেতন থেকে রোগীদের সেবা প্রদানের বিষয়টি সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীরা যে কোনো ধরনের রোগীকে সেবা প্রদানের যে শপথ উচ্চারণ করে এ পেশায় যোগ দিয়েছেন সেই শপথ সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালনে সচেষ্ট রয়েছেন।

মাত্র ৬৭ বছর বয়সের জীবনে আলহাজ জহুরুল ইসলাম গড়ে তুলেছিলেন নানা ধরনের শিল্প কারখানা। পাট থেকে পাটজাত দ্রব্য উৎপাদন করে বিদেশে রপ্তানি করেছেন। চিকিৎসাসেবার স্বার্থে গড়ে তুলেছেন ওষুধ শিল্প। গভীর নলকূপ বসিয়ে মাটির বুক চিরে পানি তুলে এনে সবুজে সবুজময় করে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার কাজসহ কৃষিজাত পণ্য, পোলট্রি শিল্প- কঠিন কাজ তিনি করে গেছেন।

দেশের প্রথম আবাস তৈরির নিখুঁত কারিগর ছিলেন তিনি। হাউজিং ব্যবসার পথিকৃৎ বলা হয় তাঁকে। হাজার হাজার মানুষ এসব প্রতিষ্ঠানে তাঁদের শ্রম ও মেধার ব্যবহার ঘটিয়ে সৃষ্টি করেছেন নতুন নতুন ইতিহাস।

প্রয়াত জহুরুল ইসলাম ছিলেন এ শিল্প ও কৃষি বিপ্লবের সেনাপতি। নানাবিধ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার পাশাপাশি তাঁর প্রিয় জন্মভূমি কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর উপজেলার ভাগলপুর গ্রামে গড়ে তুলেছেন একটি অত্যাধুনিক হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ। দেশি-বিদেশি কত শিক্ষার্থী এ প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক হয়ে মানবসেবায় নিয়োজিত করেছেন নিজেদের। বেসরকারি পর্যায়ে স্থাপিত চিকিৎসা শিক্ষা ও সেবা প্রতিষ্ঠানের তালিকার প্রথম কাতারে স্থান দখল করে আছে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই। প্রায় তিন দশক অতিক্রম করছে এ প্রতিষ্ঠান। দেশবাসী, বিশেষ করে তাঁর জন্মভূমির মানুষ মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে- মরহুম জহুরুল ইসলামের সব সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ হচ্ছে এ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এ প্রতিষ্ঠানের আয় থেকে কখনো তার পরিবার অর্থ নেয় না, ঘাটতি হলে অন্য প্রতিষ্ঠানের আয় থেকে জোগান দেয়। মানবতার সেবায় তাঁর এ অসামান্য অবদান তাঁকে বাঁচিয়ে রাখবে অনির্দিষ্টকাল। দায়িত্ববোধ, স্বদেশের দীর্ঘ মুক্তিসংগ্রাম এবং সর্বোপরি একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে তাঁর ভূমিকা তিনি পালন করেছেন। কথা ও কাজের মাধ্যমে বারবার প্রমাণ করেছেন যে, তিনি এ মাটির একজন অপরাজেয় কারিগর।

২৫তম প্রয়াণ দিবসে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে আমার বারবারই মনে হচ্ছে, এমন মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন যত বেশি মানুষ জন্ম নেবে, সমাজে অবহেলিত ও আর্থিকভাবে অসচ্ছল মানুষের বেঁচে থাকা ও জীবনমান উন্নয়নের তত বেশি সম্ভাবনা তৈরি হবে।

আমার শেষ জিজ্ঞাসা- দেশ, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি তাঁর যে অবদান- রাষ্ট্র কি তার যথাযথ স্বীকৃতি দিয়েছে? একটি রাষ্ট্রীয় পদকও কি জুটতে পারত না তাঁর ভাগ্যে।  তারপরেও সাহস করে দ্বিধাহীন চিত্তে বলা যায়, দেশের মানুষের হৃদয়ে তিনি চির জাগ্রত আছেন এবং থাকবেন তাঁর মানব প্রেমের জন্য।

            লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন