শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

জননেতা বদি ভাই ও অসংগতি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
জননেতা বদি ভাই ও অসংগতি

আমাদের নেতা বদিউজ্জামান খানের আজ ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। আমরা সব ভুলে যাই, সবাইকে ভুলে যাই। বদিউজ্জামান খানের জন্ম না হলে আওয়ামী লীগ হতো কিনা, আমি বীরউত্তম হতাম কিনা বলতে পারি না। বদিউজ্জামান খান একজন নিবেদিত সংগ্রামী নেতা। ১৯৪৯ সালে টাঙ্গাইল দক্ষিণ উপনির্বাচনে তরুণ তুর্কি বদিউজ্জামান খান, মীর্জা তোফাজ্জল হোসেন, শামসুর রহমান খান শাজাহান, নুরুল হুদা- এ রকম আরও কিছু যুবনেতার কল্যাণে জননেতা শামসুল হক করটিয়ার প্রতাপশালী জমিদার খুররম খান পন্নীর জামানত বাজেয়াপ্ত করে নির্বাচিত হয়েছিলেন। জোর দিয়ে বলতে পারি, জননেতা শামসুল হক দক্ষিণ টাঙ্গাইলে ওভাবে নির্বাচিত না হলে সে সময় মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি, শামসুল হককে সাধারণ সম্পাদক করে আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্ম হতো না। টাঙ্গাইলের দুই প্রবাদপুরুষ হাতেম আলী তালুকদার ও বদিউজ্জামান খানের যুগান্তকারী ভূমিকা আমরা ভুলে গেছি। জানি না, আজ বদিউজ্জামানের জন্য আওয়ামী লীগ একটি শব্দ উচ্চারণ করবে কিনা। অথচ তাঁদের জন্য আওয়ামী লীগের সৃষ্টি হয়েছিল। ’৭১-এর ২৫ মার্চের আগেই আমাদের অনেক নেতা শহর ছেড়ে নিরাপদে পালিয়ে ছিলেন। এই বদিউজ্জামান খানকে চেয়ারম্যান ও লতিফ সিদ্দিকীকে আহ্বায়ক করে টাঙ্গাইল জেলা স্বাধীন বাংলা গণমুক্তি পরিষদ গঠন করা হয়েছিল। যার ফসল আমি, যার ফসল পৃথিবীর বিস্ময় কাদেরিয়া বাহিনী। মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি এ গণমুক্তি পরিষদই নিয়েছিল। তারা হানাদারদের মোকাবিলা করতে পারেনি সত্য, ছিন্নভিন্ন হয়ে এক পর্যায়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। কিন্তু টাঙ্গাইল স্বাধীন বাংলা গণমুক্তি পরিষদের কল্যাণে আমরা অঙ্কুরিত হয়েছিলাম। তাই একটা বাদ দিয়ে অন্যটা নয়। যদিও কেউ কেউ বেশি দাবি করায় অনেক সময় সত্যের অপলাপ হয়। মায়ের পেট থেকে পড়েই সব করেছেন এটা কোনো কাজের কথা নয়। মানুষ ধীরে ধীরে বড় হয়, যোগ্যরা ধীরে ধীরে এগিয়ে চলে। বদিউজ্জামান খান ছিলেন সমাজের এক স্তম্ভ, সাহসের প্রতীক জননেতা শামসুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুরক্ত-ভক্ত। ’৭৫-এ যখন আমাকে জেলা গভর্নর করা হয় তখন টাঙ্গাইল কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছিল প্রবীণ নেতা হাতেম আলী তালুকদারকে। বদিউজ্জামান খান ছিলেন আমার জন্য এক মস্তবড় সহায়ক। ’৯৪ সালের ২০ অক্টোবর চরম অবহেলা-অনাদরে তিনি মারা যান। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর অনেকে হাততালি দিলেও, অনেকে হাত গুটিয়ে মোশতাক ভাই-ই তো আমাদের নেতা বললেও বদিউজ্জামান খান কখনো তেমনটা করেননি। আজ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী। আল্লাহ তাঁকে বেহেশতবাসী করুন এবং তাঁর পরিবার-পরিজনকে হেফাজত করুন।

দেশ কোন দিকে যাচ্ছে বুঝতে পারছি না। অনেকেই আমাদের সেকেলে ভাবে। ডিজিটাল জমানায় সত্যিই আমরা অনেকটা বেমানান। অতীতকে অস্বীকার করতে পারি না, ন্যায়-অন্যায় গুলে ফেলে অবলীলায় গা ভাসিয়ে দিতে বুকে বাধে- এসবই আমাদের দুর্ভাগ্য। ভাবা যায়, ডাক্তারের অবহেলায় মৃত্যুসনদ পাওয়ার পর কবর দেওয়ার আগে শিশু কেঁদে ওঠে, বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর নিদারুণ অত্যাচার করে রায়হানকে মেরে ফেলে গণপিটুনির অজুহাত দেয়! ধর্ষণ ধর্ষণ প্রতিদিন ধর্ষণ।

শুধু নারী ধর্ষিত নয়, দেশ ধর্ষিত, প্রশাসন ধর্ষিত, বিচারব্যবস্থা মহাধর্ষণের শিকার। মুক্তিযুদ্ধের সময় একদিন মায়ের হাত ধরে ওয়াদা করেছিলাম, কোনো অন্যায় চুপ করে সহ্য করব না। মন-প্রাণ-বিবেক যা বলবে মৃত্যু জেনেও তা থেকে পিছপা হব না। সেভাবেই ধীরে ধীরে আল্লাহতায়ালা এতটা পথ এনেছেন। স্বাভাবিকভাবে আর কদিন বাঁচব, তাই অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে কার ভয়ে বুকের হাহাকার চেপে রাখব? সামাজিকভাবে আইন-আদালতে বিচার পাওয়ার যখন সব পথ বন্ধ হয়ে যায় তখন মনের মধ্যে এক শঙ্কা জাগে। তেমন শঙ্কা নিয়েই দিন কাটাই। আজ বেশ কদিন নিক্সন চৌধুরীকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। নির্বাচনব্যবস্থার সর্বনাশের মধ্যেও ভাঙ্গায় নিক্সনকে দেখা যায়। নিক্সনের প্রতিদ্বন্দ্বী বিপুল বিত্তশালী ক্ষমতাধর আওয়ামী লীগ নেতা। দিন-রাত ষড়যন্ত্র করেও জনগণের কাছ থেকে তাকে ধুয়ে-মুছে ফেলতে পারেনি। বেশ কিছুদিন শুনছি, নিক্সন ইউএনও এবং ডিসিকে গালাগাল করেছেন। গালাগাল করেছেন তা শুনছি। কী গালাগাল করেছেন তা কিন্তু শুনছি না। একজন এমপি একজন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে সে কথা বাইরে প্রচার বা প্রকাশ আইনত নিষিদ্ধ। তাহলে তার কথোপকথন কে বা কারা প্রচার বা প্রকাশ করল? ইউএনও বলেছেন তিনি করেননি, তিনি তাদের কথোপকথন ডিসি বাহাদুরের কাছে পাঠিয়েছেন। তবে কি ডিসি বাহাদুর করেছেন? তা যদি করে থাকেন তাহলে তিনি শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। নিক্সন আসামি হলে ইউএনওরও আসামি হওয়া উচিত, ডিসিও আসামি হবেন। জানি, সবার সমিতি আছে। রিকশা-ভ্যান-অটো চালক, চুল কাটা নাপিত, সরকারি কর্মচারী সবার সমিতি আছে। সবাই সবার স্বার্থ দেখে। সমিতি নেই একমাত্র রাজনীতিবিদদের।

রাজনীতিবিদরা কেউ কারও পাশে দাঁড়ায় না। বরং ল্যাং মারে। নির্বাচন কমিশনের কয়েক দিনের হইচইতে মনে হলো পারলে নিক্সন চৌধুরীর এখনই মাথা গুঁড়িয়ে দেয়, চিবিয়ে খায়। নির্বাচন কমিশনের এসব করার এখতিয়ার কোথায়? নির্বাচন কমিশন নির্বাচন নিয়ে থাকবে। নির্বাচন সম্পর্কে তার ক্ষমতা অপরিসীম, কিন্তু অন্য প্রশাসনিক ক্ষমতা নেই। নির্বাচনী কারচুপি অথবা বিধিভঙ্গ নিয়ে মামলা-মোকদ্দমা করতে পারে। কারও বিচার-আচার করা, কারও বিরুদ্ধে কুৎসা রটানোর ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের নেই। অথচ নির্বাচন কমিশনের কয়েক দিনের তৎপরতায় মনে হলো শাস্তি দেওয়ার মালিক তারা। তারা এটা করবে ওটা করবে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনবিধি লঙ্ঘনের মামলা দিয়েছে। হুমকি-ধমকি না দিয়ে ওই মামলা করলেই চলত। তা না করে ক্ষমতার বাইরে কারও মানহানি করা নির্বাচন কমিশনের কাজ নয়, সংবিধান তাকে সে ক্ষমতা দেয়নি। সবচাইতে অবাক কা- মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে নিক্সন চৌধুরীর অনিয়মের কথা উঠেছে। মন্ত্রিপরিষদে এজেন্ডা তৈরির অনেক নীতিমালা আছে। ইচ্ছা করলে বৈঠকের সূচিতে এ রকম ঘটনা তোলা যায় না, ওঠেওনি। কিন্তু কথা হয়েছে। কথার কারণ ফরিদপুরের ডিসি, চরভদ্রাসনের ইউএনওকে নিক্সন চৌধুরী গালাগাল করেছেন, হুমকি দিয়েছেন। এমন হলে ইউএনও কী করবেন। ইউএনও ডিসিকে বলবেন বা লিখবেন, ডিসি কমিশনারকে বলবেন, কমিশনার সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে জানাবেন। বড়জোর মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয়ে ব্যাপারটি নিয়ে কথা হবে। সেখানে ব্যাপারটা যদি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয় তবে মন্ত্রিপরিষদেও আলোচনা হতে পারে। কিন্তু সব হাট-ঘাট ডিঙিয়ে একলাফে মন্ত্রিসভায় অভিযোগ- এও তো সরকারি নীতিমালা বা সংবিধান পরিপন্থী। কদিন আগে শুনলাম শামসুল হক টুকুর ছোট ভাই বেড়া উপজেলা চেয়ারম্যান বাতেনকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এও তো এক বেআইনি কাজ। মানুষ ভোট দিয়ে কাউকে জনপ্রতিনিধি বানালে সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে অমিল হলে সরকারি কর্মচারীদের রিপোর্টে তাকে বরখাস্ত করা- এ কেমন কথা? তাহলে জনপ্রতিনিধিত্বের মূল্য কোথায়? জনগণের ভোটের মূল্য কোথায়? কোনো জনপ্রতিনিধি অসদুপায় অবলম্বন করলে, অসদাচরণ করলে তার প্রতি আইনানুগ ব্যবস্থা হবে, কোর্ট-কাচারি হবে। আইন-আদালতে দোষী সাব্যস্ত হলে শাস্তি হলে যা যা শাস্তি হলে কেউ তার পদ হারায় সে সেভাবে পদ হারাবে। কিন্তু একজন ইউএনও, ডিসির রিপোর্টে কোনো উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ যাবে, পৌরসভার পদ যাবে- এ তো আইনের কথা নয়। পত্র-পত্রিকায়, ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় খবর এসেছে নিক্সন চৌধুরী গালাগাল করেছেন। নিক্সন চৌধুরী মরে গেলে না হয় তার কোনো জবাব পাওয়া যেত না। কিন্তু তিনি তো এখনো দিব্যি জীবিত। তিনি তো বলেছেন, ‘আমি ওসব বলিনি। ওসব ডাবিং করা হয়েছে।’ একটা কথা এখানে বলতেই হয়, যদি নিক্সন চৌধুরী যা বলা হচ্ছে তা বলেও থাকেন তবু তিনি তার কথা অস্বীকার করার পর আর কারও কিছু করার থাকে না। অনেকেই জানেন, আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযুদ্ধে একসময় ভারতে নির্বাসনে ছিলাম। ইল্লি-দিল্লি অনেক করেছি। ভারতীয় পার্লামেন্টে আলোচনা শুনতেও গেছি অনেকবার। নিজের চোখে দেখেছি, নিজ কানে শুনেছি একজন মাননীয় সংসদ সদস্য তার স্যান্ডেল হাতে স্পিকারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, অনেক গালাগাল করছিলেন। একসময় তাকে যখন সার্জেন্টস অ্যাট আর্মস দিয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা হচ্ছিল তখন সেই মাননীয় সদস্য চিৎকার করে বলছিলেন, ‘মাননীয় স্পিকার, আমি কাউকে জুতাপেটা করতে চাইনি। আমি শুধু স্যান্ডেল দেখাবার জন্য হাতে নিয়েছিলাম।’ প্রায় আধঘণ্টার চিৎকার-চেঁচামেচি এক নিমেষে শেষ হয়ে গেল। ভদ্রলোক হাত থেকে স্যান্ডেল ছেড়ে পায়ে পরে তার আসনে গিয়ে বসলেন। একসময় এই ছিল ভারতীয় লোকসভা। যা-ই হয়ে থাকুক সংসদ সদস্য মস্তবড় সম্মানের পদ। আমি তখন নির্বাসনে। আমার ভাবি লায়লা সিদ্দিকী কালিহাতীর আসন থেকে সরাসরি নির্বাচনে একমাত্র মহিলা, যিনি লতিফ সিদ্দিকীর প্রতিদ্বন্দ্বী শাজাহান সিরাজকে পরাজিত করেছিলেন। তাঁকে টিএসসিতে এক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল। সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ছিলেন প্রধান অতিথি। লায়লা সিদ্দিকীর আগেই বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী এসেছিলেন। লায়লা সিদ্দিকী ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চের সবাই দাঁড়িয়েছিলেন, সঙ্গে প্রধান অতিথি আবু সাঈদ চৌধুরীও। এর-ওর সঙ্গে কথা বলে মঞ্চের দিকে আসতে লায়লা সিদ্দিকীর দু-এক মিনিট সময় লেগেছিল। আমার স্ত্রী নাসরীন আবু সাঈদ চৌধুরীকে বলেছিলেন, ‘স্যার, আপনি বসুন।’ আবু সাঈদ চৌধুরী আমার স্ত্রীর মাথায় হাত দিয়ে বলেছিলেন, ‘বউমা, মাননীয় সংসদ সদস্য মঞ্চে এলে তাঁর সঙ্গে বসি। সংসদ সদস্য মস্তবড় পদ। এর থেকে বড় পদ আর হয় না। তাই এ পদের সম্মান দেওয়া উচিত। তাই দিচ্ছি।’ কিন্তু আজকাল সংসদ সদস্য নিয়ে কত কী শুনি। পত্রিকায় পড়লাম, নিক্সন ইউএনওকে আপা বলেন, ইউএনও-ও নিক্সন চৌধুরীকে ভাই বলে সম্বোধন করেন। এটাও গুরুতর অপরাধ, সংবিধানবিরোধী আচরণ। নিক্সন ইউএনওকে বোন বললেন, না খালা বললেন বা নানি বললেন তা দেখার বিষয় নয়, তিনি সংসদ সদস্য, তিনি বলতে পারেন। তাই বলে ইউএনও বাপ-চাচা-ভাই বলে ডাকতে পারেন না। চাকরির বিধি তাকে সে অনুমতি দেয়নি। এ ক্ষেত্রে তা-ই হয়েছে। আসলে দেশে রাজনীতি নেই, জনগণের প্রতিনিধিত্ব নেই। বড় বেশি সরকারি প্রাধান্য। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মানুষের সেবক না হয়ে মালিক হয়ে বসেছেন। সবার কথা বলছি না। কিন্তু অধিকাংশই তাদের দর বুঝছেন না। এই যে এসআই আকবর নির্মমভাবে রায়হানকে মেরেছেন। আবার দিনাজপুরের পুলিশ ক্ষতবিক্ষত ১৩-১৪ বছরের একটি মেয়েকে বাঁচাতে আধঘণ্টার মধ্যে তাদের শরীর থেকে পাঁচ ব্যাগ রক্ত দিয়েছে, প্রয়োজনে আরও দেবে- এই তো প্রকৃত পুলিশ। আকবর আবার পুলিশ কী- সে তো পুলিশের কলঙ্ক। এ অসংগতির জমানায় তাই বড় অশান্তিতে আছি।

নিক্সন চৌধুরী কে? ইলিয়াস দাদাভাইয়ের ছেলে। তিনি অন্যায় করে থাকলে নিশ্চয়ই তার আইনানুগ বিচার হওয়া উচিত। কিন্তু তার ওপর যদি পীড়ন হয় যেমন আমার ওপর, আমার পরিবার-পরিজনের ওপর অহেতুক অনেক কিছু হয় তেমন করলে বা তেমন হলে জবাবদিহি করতে হবে। ইলিয়াস দাদাভাইকে বঙ্গবন্ধু ভীষণ ভালোবাসতেন। প্রিয় বোন, আপনি যখন নির্বাসনে তখন দাদাভাই দিল্লিতেও গিয়েছেন। বড় ভালো মানুষ ছিলেন। আমি কত ছোট ছিলাম। কিন্তু স্বাধীনতাযুদ্ধে আমার ভূমিকার কথা, বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমার অকৃত্রিম ভালোবাসার জন্য তিনি আমায় দারুণ ভালোবাসতেন, সম্মান করতেন। তার ছেলে নিক্সন ফেলনা নন। সরকারি দলের ছত্রচ্ছায়ায় যারা দাপট দেখায় তারা প্রকৃত বীর নয়। নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটনের কথা মনে নেই, কিন্তু জয়-পুতুলের মতো নিক্সনকে কোলে নিয়েছি এটা এখনো অনুভব করি। তাই কেন যেন বারবার মনে হয় নিক্সন চৌধুরীর ওপর জুলুম হচ্ছে না তো! এ যে মস্তবড় ষড়যন্ত্র তা কিন্তু কানার ভাই অন্ধও বলতে পারবে।

তাই এখানে আপনার গভীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আমরা কিন্তু খুব ভালো নেই। সদ্যপ্রসূত শিশুকে ডাক্তার মৃত ঘোষণার পরও আল্লাহর কুদরতে সে জেগে ওঠে, বন্দরবাজার ফাঁড়ির এসআই আকবর নির্মম নির্যাতন করে রায়হানকে হত্যা করে গণপিটুনি বলে চালিয়ে দেওয়ার প্রয়াস পান, ধর্ষণবিরোধী অভিযাত্রায় প্রতিবাদকারীরা সন্ত্রাসীদের হাতে আক্রান্ত হয় এগুলো কি একটুও ভেবে দেখার ব্যাপার নয়? সেদিন দুটি নির্বাচনের ফল দেখলাম। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা ২-৩ হাজারের বেশি ভোট পাননি। এটা সত্য হলে আলামত তো ভালো নয়। আপনি একটু দেখবেন, অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিডরা আপনার কী সর্বনাশ করছে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে