শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

জননেতা বদি ভাই ও অসংগতি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
জননেতা বদি ভাই ও অসংগতি

আমাদের নেতা বদিউজ্জামান খানের আজ ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। আমরা সব ভুলে যাই, সবাইকে ভুলে যাই। বদিউজ্জামান খানের জন্ম না হলে আওয়ামী লীগ হতো কিনা, আমি বীরউত্তম হতাম কিনা বলতে পারি না। বদিউজ্জামান খান একজন নিবেদিত সংগ্রামী নেতা। ১৯৪৯ সালে টাঙ্গাইল দক্ষিণ উপনির্বাচনে তরুণ তুর্কি বদিউজ্জামান খান, মীর্জা তোফাজ্জল হোসেন, শামসুর রহমান খান শাজাহান, নুরুল হুদা- এ রকম আরও কিছু যুবনেতার কল্যাণে জননেতা শামসুল হক করটিয়ার প্রতাপশালী জমিদার খুররম খান পন্নীর জামানত বাজেয়াপ্ত করে নির্বাচিত হয়েছিলেন। জোর দিয়ে বলতে পারি, জননেতা শামসুল হক দক্ষিণ টাঙ্গাইলে ওভাবে নির্বাচিত না হলে সে সময় মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি, শামসুল হককে সাধারণ সম্পাদক করে আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্ম হতো না। টাঙ্গাইলের দুই প্রবাদপুরুষ হাতেম আলী তালুকদার ও বদিউজ্জামান খানের যুগান্তকারী ভূমিকা আমরা ভুলে গেছি। জানি না, আজ বদিউজ্জামানের জন্য আওয়ামী লীগ একটি শব্দ উচ্চারণ করবে কিনা। অথচ তাঁদের জন্য আওয়ামী লীগের সৃষ্টি হয়েছিল। ’৭১-এর ২৫ মার্চের আগেই আমাদের অনেক নেতা শহর ছেড়ে নিরাপদে পালিয়ে ছিলেন। এই বদিউজ্জামান খানকে চেয়ারম্যান ও লতিফ সিদ্দিকীকে আহ্বায়ক করে টাঙ্গাইল জেলা স্বাধীন বাংলা গণমুক্তি পরিষদ গঠন করা হয়েছিল। যার ফসল আমি, যার ফসল পৃথিবীর বিস্ময় কাদেরিয়া বাহিনী। মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি এ গণমুক্তি পরিষদই নিয়েছিল। তারা হানাদারদের মোকাবিলা করতে পারেনি সত্য, ছিন্নভিন্ন হয়ে এক পর্যায়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। কিন্তু টাঙ্গাইল স্বাধীন বাংলা গণমুক্তি পরিষদের কল্যাণে আমরা অঙ্কুরিত হয়েছিলাম। তাই একটা বাদ দিয়ে অন্যটা নয়। যদিও কেউ কেউ বেশি দাবি করায় অনেক সময় সত্যের অপলাপ হয়। মায়ের পেট থেকে পড়েই সব করেছেন এটা কোনো কাজের কথা নয়। মানুষ ধীরে ধীরে বড় হয়, যোগ্যরা ধীরে ধীরে এগিয়ে চলে। বদিউজ্জামান খান ছিলেন সমাজের এক স্তম্ভ, সাহসের প্রতীক জননেতা শামসুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুরক্ত-ভক্ত। ’৭৫-এ যখন আমাকে জেলা গভর্নর করা হয় তখন টাঙ্গাইল কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছিল প্রবীণ নেতা হাতেম আলী তালুকদারকে। বদিউজ্জামান খান ছিলেন আমার জন্য এক মস্তবড় সহায়ক। ’৯৪ সালের ২০ অক্টোবর চরম অবহেলা-অনাদরে তিনি মারা যান। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর অনেকে হাততালি দিলেও, অনেকে হাত গুটিয়ে মোশতাক ভাই-ই তো আমাদের নেতা বললেও বদিউজ্জামান খান কখনো তেমনটা করেননি। আজ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী। আল্লাহ তাঁকে বেহেশতবাসী করুন এবং তাঁর পরিবার-পরিজনকে হেফাজত করুন।

দেশ কোন দিকে যাচ্ছে বুঝতে পারছি না। অনেকেই আমাদের সেকেলে ভাবে। ডিজিটাল জমানায় সত্যিই আমরা অনেকটা বেমানান। অতীতকে অস্বীকার করতে পারি না, ন্যায়-অন্যায় গুলে ফেলে অবলীলায় গা ভাসিয়ে দিতে বুকে বাধে- এসবই আমাদের দুর্ভাগ্য। ভাবা যায়, ডাক্তারের অবহেলায় মৃত্যুসনদ পাওয়ার পর কবর দেওয়ার আগে শিশু কেঁদে ওঠে, বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর নিদারুণ অত্যাচার করে রায়হানকে মেরে ফেলে গণপিটুনির অজুহাত দেয়! ধর্ষণ ধর্ষণ প্রতিদিন ধর্ষণ।

শুধু নারী ধর্ষিত নয়, দেশ ধর্ষিত, প্রশাসন ধর্ষিত, বিচারব্যবস্থা মহাধর্ষণের শিকার। মুক্তিযুদ্ধের সময় একদিন মায়ের হাত ধরে ওয়াদা করেছিলাম, কোনো অন্যায় চুপ করে সহ্য করব না। মন-প্রাণ-বিবেক যা বলবে মৃত্যু জেনেও তা থেকে পিছপা হব না। সেভাবেই ধীরে ধীরে আল্লাহতায়ালা এতটা পথ এনেছেন। স্বাভাবিকভাবে আর কদিন বাঁচব, তাই অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে কার ভয়ে বুকের হাহাকার চেপে রাখব? সামাজিকভাবে আইন-আদালতে বিচার পাওয়ার যখন সব পথ বন্ধ হয়ে যায় তখন মনের মধ্যে এক শঙ্কা জাগে। তেমন শঙ্কা নিয়েই দিন কাটাই। আজ বেশ কদিন নিক্সন চৌধুরীকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। নির্বাচনব্যবস্থার সর্বনাশের মধ্যেও ভাঙ্গায় নিক্সনকে দেখা যায়। নিক্সনের প্রতিদ্বন্দ্বী বিপুল বিত্তশালী ক্ষমতাধর আওয়ামী লীগ নেতা। দিন-রাত ষড়যন্ত্র করেও জনগণের কাছ থেকে তাকে ধুয়ে-মুছে ফেলতে পারেনি। বেশ কিছুদিন শুনছি, নিক্সন ইউএনও এবং ডিসিকে গালাগাল করেছেন। গালাগাল করেছেন তা শুনছি। কী গালাগাল করেছেন তা কিন্তু শুনছি না। একজন এমপি একজন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে সে কথা বাইরে প্রচার বা প্রকাশ আইনত নিষিদ্ধ। তাহলে তার কথোপকথন কে বা কারা প্রচার বা প্রকাশ করল? ইউএনও বলেছেন তিনি করেননি, তিনি তাদের কথোপকথন ডিসি বাহাদুরের কাছে পাঠিয়েছেন। তবে কি ডিসি বাহাদুর করেছেন? তা যদি করে থাকেন তাহলে তিনি শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। নিক্সন আসামি হলে ইউএনওরও আসামি হওয়া উচিত, ডিসিও আসামি হবেন। জানি, সবার সমিতি আছে। রিকশা-ভ্যান-অটো চালক, চুল কাটা নাপিত, সরকারি কর্মচারী সবার সমিতি আছে। সবাই সবার স্বার্থ দেখে। সমিতি নেই একমাত্র রাজনীতিবিদদের।

রাজনীতিবিদরা কেউ কারও পাশে দাঁড়ায় না। বরং ল্যাং মারে। নির্বাচন কমিশনের কয়েক দিনের হইচইতে মনে হলো পারলে নিক্সন চৌধুরীর এখনই মাথা গুঁড়িয়ে দেয়, চিবিয়ে খায়। নির্বাচন কমিশনের এসব করার এখতিয়ার কোথায়? নির্বাচন কমিশন নির্বাচন নিয়ে থাকবে। নির্বাচন সম্পর্কে তার ক্ষমতা অপরিসীম, কিন্তু অন্য প্রশাসনিক ক্ষমতা নেই। নির্বাচনী কারচুপি অথবা বিধিভঙ্গ নিয়ে মামলা-মোকদ্দমা করতে পারে। কারও বিচার-আচার করা, কারও বিরুদ্ধে কুৎসা রটানোর ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের নেই। অথচ নির্বাচন কমিশনের কয়েক দিনের তৎপরতায় মনে হলো শাস্তি দেওয়ার মালিক তারা। তারা এটা করবে ওটা করবে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনবিধি লঙ্ঘনের মামলা দিয়েছে। হুমকি-ধমকি না দিয়ে ওই মামলা করলেই চলত। তা না করে ক্ষমতার বাইরে কারও মানহানি করা নির্বাচন কমিশনের কাজ নয়, সংবিধান তাকে সে ক্ষমতা দেয়নি। সবচাইতে অবাক কা- মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে নিক্সন চৌধুরীর অনিয়মের কথা উঠেছে। মন্ত্রিপরিষদে এজেন্ডা তৈরির অনেক নীতিমালা আছে। ইচ্ছা করলে বৈঠকের সূচিতে এ রকম ঘটনা তোলা যায় না, ওঠেওনি। কিন্তু কথা হয়েছে। কথার কারণ ফরিদপুরের ডিসি, চরভদ্রাসনের ইউএনওকে নিক্সন চৌধুরী গালাগাল করেছেন, হুমকি দিয়েছেন। এমন হলে ইউএনও কী করবেন। ইউএনও ডিসিকে বলবেন বা লিখবেন, ডিসি কমিশনারকে বলবেন, কমিশনার সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে জানাবেন। বড়জোর মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয়ে ব্যাপারটি নিয়ে কথা হবে। সেখানে ব্যাপারটা যদি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয় তবে মন্ত্রিপরিষদেও আলোচনা হতে পারে। কিন্তু সব হাট-ঘাট ডিঙিয়ে একলাফে মন্ত্রিসভায় অভিযোগ- এও তো সরকারি নীতিমালা বা সংবিধান পরিপন্থী। কদিন আগে শুনলাম শামসুল হক টুকুর ছোট ভাই বেড়া উপজেলা চেয়ারম্যান বাতেনকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এও তো এক বেআইনি কাজ। মানুষ ভোট দিয়ে কাউকে জনপ্রতিনিধি বানালে সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে অমিল হলে সরকারি কর্মচারীদের রিপোর্টে তাকে বরখাস্ত করা- এ কেমন কথা? তাহলে জনপ্রতিনিধিত্বের মূল্য কোথায়? জনগণের ভোটের মূল্য কোথায়? কোনো জনপ্রতিনিধি অসদুপায় অবলম্বন করলে, অসদাচরণ করলে তার প্রতি আইনানুগ ব্যবস্থা হবে, কোর্ট-কাচারি হবে। আইন-আদালতে দোষী সাব্যস্ত হলে শাস্তি হলে যা যা শাস্তি হলে কেউ তার পদ হারায় সে সেভাবে পদ হারাবে। কিন্তু একজন ইউএনও, ডিসির রিপোর্টে কোনো উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ যাবে, পৌরসভার পদ যাবে- এ তো আইনের কথা নয়। পত্র-পত্রিকায়, ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় খবর এসেছে নিক্সন চৌধুরী গালাগাল করেছেন। নিক্সন চৌধুরী মরে গেলে না হয় তার কোনো জবাব পাওয়া যেত না। কিন্তু তিনি তো এখনো দিব্যি জীবিত। তিনি তো বলেছেন, ‘আমি ওসব বলিনি। ওসব ডাবিং করা হয়েছে।’ একটা কথা এখানে বলতেই হয়, যদি নিক্সন চৌধুরী যা বলা হচ্ছে তা বলেও থাকেন তবু তিনি তার কথা অস্বীকার করার পর আর কারও কিছু করার থাকে না। অনেকেই জানেন, আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযুদ্ধে একসময় ভারতে নির্বাসনে ছিলাম। ইল্লি-দিল্লি অনেক করেছি। ভারতীয় পার্লামেন্টে আলোচনা শুনতেও গেছি অনেকবার। নিজের চোখে দেখেছি, নিজ কানে শুনেছি একজন মাননীয় সংসদ সদস্য তার স্যান্ডেল হাতে স্পিকারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, অনেক গালাগাল করছিলেন। একসময় তাকে যখন সার্জেন্টস অ্যাট আর্মস দিয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা হচ্ছিল তখন সেই মাননীয় সদস্য চিৎকার করে বলছিলেন, ‘মাননীয় স্পিকার, আমি কাউকে জুতাপেটা করতে চাইনি। আমি শুধু স্যান্ডেল দেখাবার জন্য হাতে নিয়েছিলাম।’ প্রায় আধঘণ্টার চিৎকার-চেঁচামেচি এক নিমেষে শেষ হয়ে গেল। ভদ্রলোক হাত থেকে স্যান্ডেল ছেড়ে পায়ে পরে তার আসনে গিয়ে বসলেন। একসময় এই ছিল ভারতীয় লোকসভা। যা-ই হয়ে থাকুক সংসদ সদস্য মস্তবড় সম্মানের পদ। আমি তখন নির্বাসনে। আমার ভাবি লায়লা সিদ্দিকী কালিহাতীর আসন থেকে সরাসরি নির্বাচনে একমাত্র মহিলা, যিনি লতিফ সিদ্দিকীর প্রতিদ্বন্দ্বী শাজাহান সিরাজকে পরাজিত করেছিলেন। তাঁকে টিএসসিতে এক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল। সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ছিলেন প্রধান অতিথি। লায়লা সিদ্দিকীর আগেই বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী এসেছিলেন। লায়লা সিদ্দিকী ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চের সবাই দাঁড়িয়েছিলেন, সঙ্গে প্রধান অতিথি আবু সাঈদ চৌধুরীও। এর-ওর সঙ্গে কথা বলে মঞ্চের দিকে আসতে লায়লা সিদ্দিকীর দু-এক মিনিট সময় লেগেছিল। আমার স্ত্রী নাসরীন আবু সাঈদ চৌধুরীকে বলেছিলেন, ‘স্যার, আপনি বসুন।’ আবু সাঈদ চৌধুরী আমার স্ত্রীর মাথায় হাত দিয়ে বলেছিলেন, ‘বউমা, মাননীয় সংসদ সদস্য মঞ্চে এলে তাঁর সঙ্গে বসি। সংসদ সদস্য মস্তবড় পদ। এর থেকে বড় পদ আর হয় না। তাই এ পদের সম্মান দেওয়া উচিত। তাই দিচ্ছি।’ কিন্তু আজকাল সংসদ সদস্য নিয়ে কত কী শুনি। পত্রিকায় পড়লাম, নিক্সন ইউএনওকে আপা বলেন, ইউএনও-ও নিক্সন চৌধুরীকে ভাই বলে সম্বোধন করেন। এটাও গুরুতর অপরাধ, সংবিধানবিরোধী আচরণ। নিক্সন ইউএনওকে বোন বললেন, না খালা বললেন বা নানি বললেন তা দেখার বিষয় নয়, তিনি সংসদ সদস্য, তিনি বলতে পারেন। তাই বলে ইউএনও বাপ-চাচা-ভাই বলে ডাকতে পারেন না। চাকরির বিধি তাকে সে অনুমতি দেয়নি। এ ক্ষেত্রে তা-ই হয়েছে। আসলে দেশে রাজনীতি নেই, জনগণের প্রতিনিধিত্ব নেই। বড় বেশি সরকারি প্রাধান্য। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মানুষের সেবক না হয়ে মালিক হয়ে বসেছেন। সবার কথা বলছি না। কিন্তু অধিকাংশই তাদের দর বুঝছেন না। এই যে এসআই আকবর নির্মমভাবে রায়হানকে মেরেছেন। আবার দিনাজপুরের পুলিশ ক্ষতবিক্ষত ১৩-১৪ বছরের একটি মেয়েকে বাঁচাতে আধঘণ্টার মধ্যে তাদের শরীর থেকে পাঁচ ব্যাগ রক্ত দিয়েছে, প্রয়োজনে আরও দেবে- এই তো প্রকৃত পুলিশ। আকবর আবার পুলিশ কী- সে তো পুলিশের কলঙ্ক। এ অসংগতির জমানায় তাই বড় অশান্তিতে আছি।

নিক্সন চৌধুরী কে? ইলিয়াস দাদাভাইয়ের ছেলে। তিনি অন্যায় করে থাকলে নিশ্চয়ই তার আইনানুগ বিচার হওয়া উচিত। কিন্তু তার ওপর যদি পীড়ন হয় যেমন আমার ওপর, আমার পরিবার-পরিজনের ওপর অহেতুক অনেক কিছু হয় তেমন করলে বা তেমন হলে জবাবদিহি করতে হবে। ইলিয়াস দাদাভাইকে বঙ্গবন্ধু ভীষণ ভালোবাসতেন। প্রিয় বোন, আপনি যখন নির্বাসনে তখন দাদাভাই দিল্লিতেও গিয়েছেন। বড় ভালো মানুষ ছিলেন। আমি কত ছোট ছিলাম। কিন্তু স্বাধীনতাযুদ্ধে আমার ভূমিকার কথা, বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমার অকৃত্রিম ভালোবাসার জন্য তিনি আমায় দারুণ ভালোবাসতেন, সম্মান করতেন। তার ছেলে নিক্সন ফেলনা নন। সরকারি দলের ছত্রচ্ছায়ায় যারা দাপট দেখায় তারা প্রকৃত বীর নয়। নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটনের কথা মনে নেই, কিন্তু জয়-পুতুলের মতো নিক্সনকে কোলে নিয়েছি এটা এখনো অনুভব করি। তাই কেন যেন বারবার মনে হয় নিক্সন চৌধুরীর ওপর জুলুম হচ্ছে না তো! এ যে মস্তবড় ষড়যন্ত্র তা কিন্তু কানার ভাই অন্ধও বলতে পারবে।

তাই এখানে আপনার গভীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আমরা কিন্তু খুব ভালো নেই। সদ্যপ্রসূত শিশুকে ডাক্তার মৃত ঘোষণার পরও আল্লাহর কুদরতে সে জেগে ওঠে, বন্দরবাজার ফাঁড়ির এসআই আকবর নির্মম নির্যাতন করে রায়হানকে হত্যা করে গণপিটুনি বলে চালিয়ে দেওয়ার প্রয়াস পান, ধর্ষণবিরোধী অভিযাত্রায় প্রতিবাদকারীরা সন্ত্রাসীদের হাতে আক্রান্ত হয় এগুলো কি একটুও ভেবে দেখার ব্যাপার নয়? সেদিন দুটি নির্বাচনের ফল দেখলাম। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা ২-৩ হাজারের বেশি ভোট পাননি। এটা সত্য হলে আলামত তো ভালো নয়। আপনি একটু দেখবেন, অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিডরা আপনার কী সর্বনাশ করছে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

এই মাত্র | চায়ের দেশ

রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই

৩৫ সেকেন্ড আগে | ফেসবুক কর্নার

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ৮ ডিসেম্বর
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ৮ ডিসেম্বর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাঠচক্র অনুষ্ঠিত
কারমাইকেল কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাঠচক্র অনুষ্ঠিত

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৫টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
জামালপুরে ৫টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল থেকে বিরত থাকার নির্দেশ সেলিমুজ্জামানের
মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল থেকে বিরত থাকার নির্দেশ সেলিমুজ্জামানের

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যশোরে তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
যশোরে তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাত আরও ছড়িয়ে পড়ছে, তীব্র মানবিক সংকটে সুদান
সংঘাত আরও ছড়িয়ে পড়ছে, তীব্র মানবিক সংকটে সুদান

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেসরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরা বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
বেসরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরা বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে ব্যবসায়ীদের হয়রানি বন্ধে মানববন্ধন
রাজবাড়ীতে ব্যবসায়ীদের হয়রানি বন্ধে মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইএসইউ ও আইএনটিআই ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
আইএসইউ ও আইএনটিআই ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বাসচাপায় অটোরিকশার চালক ও যাত্রী নিহত
টাঙ্গাইলে বাসচাপায় অটোরিকশার চালক ও যাত্রী নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কাল
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কাল

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালনের নতুন তালিকা প্রকাশ
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালনের নতুন তালিকা প্রকাশ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফকিরহাটে অসহায় পরিবারকে খাদ্যসামগ্রী উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফকিরহাটে অসহায় পরিবারকে খাদ্যসামগ্রী উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ সুবিধা দিলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ সুবিধা দিলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চারটি আসনে ধানের শীষ পেলেন যারা
নরসিংদীর চারটি আসনে ধানের শীষ পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুয়াশায় ঢাকা লালমনিরহাটে শীতের আগমনী বার্তা
কুয়াশায় ঢাকা লালমনিরহাটে শীতের আগমনী বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাধুরীর শো দেখতে গিয়ে বিরক্ত দর্শক, টাকা ফেরতের দাবি
মাধুরীর শো দেখতে গিয়ে বিরক্ত দর্শক, টাকা ফেরতের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ‘মুক্তি তোরণ’ ও ‘স্বাধীনতা তোরণ’ উদ্বোধন
রাজধানীতে ‘মুক্তি তোরণ’ ও ‘স্বাধীনতা তোরণ’ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ
কুমারখালীতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে গার্মেন্টস কর্মীর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে গার্মেন্টস কর্মীর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআইইউবিতে ‌‘দ্যা আইডিয়াস চ্যালেঞ্জ’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‌‘দ্যা আইডিয়াস চ্যালেঞ্জ’ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম