শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

জননেতা বদি ভাই ও অসংগতি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
জননেতা বদি ভাই ও অসংগতি

আমাদের নেতা বদিউজ্জামান খানের আজ ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। আমরা সব ভুলে যাই, সবাইকে ভুলে যাই। বদিউজ্জামান খানের জন্ম না হলে আওয়ামী লীগ হতো কিনা, আমি বীরউত্তম হতাম কিনা বলতে পারি না। বদিউজ্জামান খান একজন নিবেদিত সংগ্রামী নেতা। ১৯৪৯ সালে টাঙ্গাইল দক্ষিণ উপনির্বাচনে তরুণ তুর্কি বদিউজ্জামান খান, মীর্জা তোফাজ্জল হোসেন, শামসুর রহমান খান শাজাহান, নুরুল হুদা- এ রকম আরও কিছু যুবনেতার কল্যাণে জননেতা শামসুল হক করটিয়ার প্রতাপশালী জমিদার খুররম খান পন্নীর জামানত বাজেয়াপ্ত করে নির্বাচিত হয়েছিলেন। জোর দিয়ে বলতে পারি, জননেতা শামসুল হক দক্ষিণ টাঙ্গাইলে ওভাবে নির্বাচিত না হলে সে সময় মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি, শামসুল হককে সাধারণ সম্পাদক করে আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্ম হতো না। টাঙ্গাইলের দুই প্রবাদপুরুষ হাতেম আলী তালুকদার ও বদিউজ্জামান খানের যুগান্তকারী ভূমিকা আমরা ভুলে গেছি। জানি না, আজ বদিউজ্জামানের জন্য আওয়ামী লীগ একটি শব্দ উচ্চারণ করবে কিনা। অথচ তাঁদের জন্য আওয়ামী লীগের সৃষ্টি হয়েছিল। ’৭১-এর ২৫ মার্চের আগেই আমাদের অনেক নেতা শহর ছেড়ে নিরাপদে পালিয়ে ছিলেন। এই বদিউজ্জামান খানকে চেয়ারম্যান ও লতিফ সিদ্দিকীকে আহ্বায়ক করে টাঙ্গাইল জেলা স্বাধীন বাংলা গণমুক্তি পরিষদ গঠন করা হয়েছিল। যার ফসল আমি, যার ফসল পৃথিবীর বিস্ময় কাদেরিয়া বাহিনী। মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি এ গণমুক্তি পরিষদই নিয়েছিল। তারা হানাদারদের মোকাবিলা করতে পারেনি সত্য, ছিন্নভিন্ন হয়ে এক পর্যায়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। কিন্তু টাঙ্গাইল স্বাধীন বাংলা গণমুক্তি পরিষদের কল্যাণে আমরা অঙ্কুরিত হয়েছিলাম। তাই একটা বাদ দিয়ে অন্যটা নয়। যদিও কেউ কেউ বেশি দাবি করায় অনেক সময় সত্যের অপলাপ হয়। মায়ের পেট থেকে পড়েই সব করেছেন এটা কোনো কাজের কথা নয়। মানুষ ধীরে ধীরে বড় হয়, যোগ্যরা ধীরে ধীরে এগিয়ে চলে। বদিউজ্জামান খান ছিলেন সমাজের এক স্তম্ভ, সাহসের প্রতীক জননেতা শামসুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুরক্ত-ভক্ত। ’৭৫-এ যখন আমাকে জেলা গভর্নর করা হয় তখন টাঙ্গাইল কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছিল প্রবীণ নেতা হাতেম আলী তালুকদারকে। বদিউজ্জামান খান ছিলেন আমার জন্য এক মস্তবড় সহায়ক। ’৯৪ সালের ২০ অক্টোবর চরম অবহেলা-অনাদরে তিনি মারা যান। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর অনেকে হাততালি দিলেও, অনেকে হাত গুটিয়ে মোশতাক ভাই-ই তো আমাদের নেতা বললেও বদিউজ্জামান খান কখনো তেমনটা করেননি। আজ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী। আল্লাহ তাঁকে বেহেশতবাসী করুন এবং তাঁর পরিবার-পরিজনকে হেফাজত করুন।

দেশ কোন দিকে যাচ্ছে বুঝতে পারছি না। অনেকেই আমাদের সেকেলে ভাবে। ডিজিটাল জমানায় সত্যিই আমরা অনেকটা বেমানান। অতীতকে অস্বীকার করতে পারি না, ন্যায়-অন্যায় গুলে ফেলে অবলীলায় গা ভাসিয়ে দিতে বুকে বাধে- এসবই আমাদের দুর্ভাগ্য। ভাবা যায়, ডাক্তারের অবহেলায় মৃত্যুসনদ পাওয়ার পর কবর দেওয়ার আগে শিশু কেঁদে ওঠে, বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর নিদারুণ অত্যাচার করে রায়হানকে মেরে ফেলে গণপিটুনির অজুহাত দেয়! ধর্ষণ ধর্ষণ প্রতিদিন ধর্ষণ।

শুধু নারী ধর্ষিত নয়, দেশ ধর্ষিত, প্রশাসন ধর্ষিত, বিচারব্যবস্থা মহাধর্ষণের শিকার। মুক্তিযুদ্ধের সময় একদিন মায়ের হাত ধরে ওয়াদা করেছিলাম, কোনো অন্যায় চুপ করে সহ্য করব না। মন-প্রাণ-বিবেক যা বলবে মৃত্যু জেনেও তা থেকে পিছপা হব না। সেভাবেই ধীরে ধীরে আল্লাহতায়ালা এতটা পথ এনেছেন। স্বাভাবিকভাবে আর কদিন বাঁচব, তাই অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে কার ভয়ে বুকের হাহাকার চেপে রাখব? সামাজিকভাবে আইন-আদালতে বিচার পাওয়ার যখন সব পথ বন্ধ হয়ে যায় তখন মনের মধ্যে এক শঙ্কা জাগে। তেমন শঙ্কা নিয়েই দিন কাটাই। আজ বেশ কদিন নিক্সন চৌধুরীকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। নির্বাচনব্যবস্থার সর্বনাশের মধ্যেও ভাঙ্গায় নিক্সনকে দেখা যায়। নিক্সনের প্রতিদ্বন্দ্বী বিপুল বিত্তশালী ক্ষমতাধর আওয়ামী লীগ নেতা। দিন-রাত ষড়যন্ত্র করেও জনগণের কাছ থেকে তাকে ধুয়ে-মুছে ফেলতে পারেনি। বেশ কিছুদিন শুনছি, নিক্সন ইউএনও এবং ডিসিকে গালাগাল করেছেন। গালাগাল করেছেন তা শুনছি। কী গালাগাল করেছেন তা কিন্তু শুনছি না। একজন এমপি একজন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে সে কথা বাইরে প্রচার বা প্রকাশ আইনত নিষিদ্ধ। তাহলে তার কথোপকথন কে বা কারা প্রচার বা প্রকাশ করল? ইউএনও বলেছেন তিনি করেননি, তিনি তাদের কথোপকথন ডিসি বাহাদুরের কাছে পাঠিয়েছেন। তবে কি ডিসি বাহাদুর করেছেন? তা যদি করে থাকেন তাহলে তিনি শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। নিক্সন আসামি হলে ইউএনওরও আসামি হওয়া উচিত, ডিসিও আসামি হবেন। জানি, সবার সমিতি আছে। রিকশা-ভ্যান-অটো চালক, চুল কাটা নাপিত, সরকারি কর্মচারী সবার সমিতি আছে। সবাই সবার স্বার্থ দেখে। সমিতি নেই একমাত্র রাজনীতিবিদদের।

রাজনীতিবিদরা কেউ কারও পাশে দাঁড়ায় না। বরং ল্যাং মারে। নির্বাচন কমিশনের কয়েক দিনের হইচইতে মনে হলো পারলে নিক্সন চৌধুরীর এখনই মাথা গুঁড়িয়ে দেয়, চিবিয়ে খায়। নির্বাচন কমিশনের এসব করার এখতিয়ার কোথায়? নির্বাচন কমিশন নির্বাচন নিয়ে থাকবে। নির্বাচন সম্পর্কে তার ক্ষমতা অপরিসীম, কিন্তু অন্য প্রশাসনিক ক্ষমতা নেই। নির্বাচনী কারচুপি অথবা বিধিভঙ্গ নিয়ে মামলা-মোকদ্দমা করতে পারে। কারও বিচার-আচার করা, কারও বিরুদ্ধে কুৎসা রটানোর ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের নেই। অথচ নির্বাচন কমিশনের কয়েক দিনের তৎপরতায় মনে হলো শাস্তি দেওয়ার মালিক তারা। তারা এটা করবে ওটা করবে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনবিধি লঙ্ঘনের মামলা দিয়েছে। হুমকি-ধমকি না দিয়ে ওই মামলা করলেই চলত। তা না করে ক্ষমতার বাইরে কারও মানহানি করা নির্বাচন কমিশনের কাজ নয়, সংবিধান তাকে সে ক্ষমতা দেয়নি। সবচাইতে অবাক কা- মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে নিক্সন চৌধুরীর অনিয়মের কথা উঠেছে। মন্ত্রিপরিষদে এজেন্ডা তৈরির অনেক নীতিমালা আছে। ইচ্ছা করলে বৈঠকের সূচিতে এ রকম ঘটনা তোলা যায় না, ওঠেওনি। কিন্তু কথা হয়েছে। কথার কারণ ফরিদপুরের ডিসি, চরভদ্রাসনের ইউএনওকে নিক্সন চৌধুরী গালাগাল করেছেন, হুমকি দিয়েছেন। এমন হলে ইউএনও কী করবেন। ইউএনও ডিসিকে বলবেন বা লিখবেন, ডিসি কমিশনারকে বলবেন, কমিশনার সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে জানাবেন। বড়জোর মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয়ে ব্যাপারটি নিয়ে কথা হবে। সেখানে ব্যাপারটা যদি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয় তবে মন্ত্রিপরিষদেও আলোচনা হতে পারে। কিন্তু সব হাট-ঘাট ডিঙিয়ে একলাফে মন্ত্রিসভায় অভিযোগ- এও তো সরকারি নীতিমালা বা সংবিধান পরিপন্থী। কদিন আগে শুনলাম শামসুল হক টুকুর ছোট ভাই বেড়া উপজেলা চেয়ারম্যান বাতেনকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এও তো এক বেআইনি কাজ। মানুষ ভোট দিয়ে কাউকে জনপ্রতিনিধি বানালে সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে অমিল হলে সরকারি কর্মচারীদের রিপোর্টে তাকে বরখাস্ত করা- এ কেমন কথা? তাহলে জনপ্রতিনিধিত্বের মূল্য কোথায়? জনগণের ভোটের মূল্য কোথায়? কোনো জনপ্রতিনিধি অসদুপায় অবলম্বন করলে, অসদাচরণ করলে তার প্রতি আইনানুগ ব্যবস্থা হবে, কোর্ট-কাচারি হবে। আইন-আদালতে দোষী সাব্যস্ত হলে শাস্তি হলে যা যা শাস্তি হলে কেউ তার পদ হারায় সে সেভাবে পদ হারাবে। কিন্তু একজন ইউএনও, ডিসির রিপোর্টে কোনো উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ যাবে, পৌরসভার পদ যাবে- এ তো আইনের কথা নয়। পত্র-পত্রিকায়, ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় খবর এসেছে নিক্সন চৌধুরী গালাগাল করেছেন। নিক্সন চৌধুরী মরে গেলে না হয় তার কোনো জবাব পাওয়া যেত না। কিন্তু তিনি তো এখনো দিব্যি জীবিত। তিনি তো বলেছেন, ‘আমি ওসব বলিনি। ওসব ডাবিং করা হয়েছে।’ একটা কথা এখানে বলতেই হয়, যদি নিক্সন চৌধুরী যা বলা হচ্ছে তা বলেও থাকেন তবু তিনি তার কথা অস্বীকার করার পর আর কারও কিছু করার থাকে না। অনেকেই জানেন, আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযুদ্ধে একসময় ভারতে নির্বাসনে ছিলাম। ইল্লি-দিল্লি অনেক করেছি। ভারতীয় পার্লামেন্টে আলোচনা শুনতেও গেছি অনেকবার। নিজের চোখে দেখেছি, নিজ কানে শুনেছি একজন মাননীয় সংসদ সদস্য তার স্যান্ডেল হাতে স্পিকারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, অনেক গালাগাল করছিলেন। একসময় তাকে যখন সার্জেন্টস অ্যাট আর্মস দিয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা হচ্ছিল তখন সেই মাননীয় সদস্য চিৎকার করে বলছিলেন, ‘মাননীয় স্পিকার, আমি কাউকে জুতাপেটা করতে চাইনি। আমি শুধু স্যান্ডেল দেখাবার জন্য হাতে নিয়েছিলাম।’ প্রায় আধঘণ্টার চিৎকার-চেঁচামেচি এক নিমেষে শেষ হয়ে গেল। ভদ্রলোক হাত থেকে স্যান্ডেল ছেড়ে পায়ে পরে তার আসনে গিয়ে বসলেন। একসময় এই ছিল ভারতীয় লোকসভা। যা-ই হয়ে থাকুক সংসদ সদস্য মস্তবড় সম্মানের পদ। আমি তখন নির্বাসনে। আমার ভাবি লায়লা সিদ্দিকী কালিহাতীর আসন থেকে সরাসরি নির্বাচনে একমাত্র মহিলা, যিনি লতিফ সিদ্দিকীর প্রতিদ্বন্দ্বী শাজাহান সিরাজকে পরাজিত করেছিলেন। তাঁকে টিএসসিতে এক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল। সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ছিলেন প্রধান অতিথি। লায়লা সিদ্দিকীর আগেই বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী এসেছিলেন। লায়লা সিদ্দিকী ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চের সবাই দাঁড়িয়েছিলেন, সঙ্গে প্রধান অতিথি আবু সাঈদ চৌধুরীও। এর-ওর সঙ্গে কথা বলে মঞ্চের দিকে আসতে লায়লা সিদ্দিকীর দু-এক মিনিট সময় লেগেছিল। আমার স্ত্রী নাসরীন আবু সাঈদ চৌধুরীকে বলেছিলেন, ‘স্যার, আপনি বসুন।’ আবু সাঈদ চৌধুরী আমার স্ত্রীর মাথায় হাত দিয়ে বলেছিলেন, ‘বউমা, মাননীয় সংসদ সদস্য মঞ্চে এলে তাঁর সঙ্গে বসি। সংসদ সদস্য মস্তবড় পদ। এর থেকে বড় পদ আর হয় না। তাই এ পদের সম্মান দেওয়া উচিত। তাই দিচ্ছি।’ কিন্তু আজকাল সংসদ সদস্য নিয়ে কত কী শুনি। পত্রিকায় পড়লাম, নিক্সন ইউএনওকে আপা বলেন, ইউএনও-ও নিক্সন চৌধুরীকে ভাই বলে সম্বোধন করেন। এটাও গুরুতর অপরাধ, সংবিধানবিরোধী আচরণ। নিক্সন ইউএনওকে বোন বললেন, না খালা বললেন বা নানি বললেন তা দেখার বিষয় নয়, তিনি সংসদ সদস্য, তিনি বলতে পারেন। তাই বলে ইউএনও বাপ-চাচা-ভাই বলে ডাকতে পারেন না। চাকরির বিধি তাকে সে অনুমতি দেয়নি। এ ক্ষেত্রে তা-ই হয়েছে। আসলে দেশে রাজনীতি নেই, জনগণের প্রতিনিধিত্ব নেই। বড় বেশি সরকারি প্রাধান্য। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মানুষের সেবক না হয়ে মালিক হয়ে বসেছেন। সবার কথা বলছি না। কিন্তু অধিকাংশই তাদের দর বুঝছেন না। এই যে এসআই আকবর নির্মমভাবে রায়হানকে মেরেছেন। আবার দিনাজপুরের পুলিশ ক্ষতবিক্ষত ১৩-১৪ বছরের একটি মেয়েকে বাঁচাতে আধঘণ্টার মধ্যে তাদের শরীর থেকে পাঁচ ব্যাগ রক্ত দিয়েছে, প্রয়োজনে আরও দেবে- এই তো প্রকৃত পুলিশ। আকবর আবার পুলিশ কী- সে তো পুলিশের কলঙ্ক। এ অসংগতির জমানায় তাই বড় অশান্তিতে আছি।

নিক্সন চৌধুরী কে? ইলিয়াস দাদাভাইয়ের ছেলে। তিনি অন্যায় করে থাকলে নিশ্চয়ই তার আইনানুগ বিচার হওয়া উচিত। কিন্তু তার ওপর যদি পীড়ন হয় যেমন আমার ওপর, আমার পরিবার-পরিজনের ওপর অহেতুক অনেক কিছু হয় তেমন করলে বা তেমন হলে জবাবদিহি করতে হবে। ইলিয়াস দাদাভাইকে বঙ্গবন্ধু ভীষণ ভালোবাসতেন। প্রিয় বোন, আপনি যখন নির্বাসনে তখন দাদাভাই দিল্লিতেও গিয়েছেন। বড় ভালো মানুষ ছিলেন। আমি কত ছোট ছিলাম। কিন্তু স্বাধীনতাযুদ্ধে আমার ভূমিকার কথা, বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমার অকৃত্রিম ভালোবাসার জন্য তিনি আমায় দারুণ ভালোবাসতেন, সম্মান করতেন। তার ছেলে নিক্সন ফেলনা নন। সরকারি দলের ছত্রচ্ছায়ায় যারা দাপট দেখায় তারা প্রকৃত বীর নয়। নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটনের কথা মনে নেই, কিন্তু জয়-পুতুলের মতো নিক্সনকে কোলে নিয়েছি এটা এখনো অনুভব করি। তাই কেন যেন বারবার মনে হয় নিক্সন চৌধুরীর ওপর জুলুম হচ্ছে না তো! এ যে মস্তবড় ষড়যন্ত্র তা কিন্তু কানার ভাই অন্ধও বলতে পারবে।

তাই এখানে আপনার গভীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আমরা কিন্তু খুব ভালো নেই। সদ্যপ্রসূত শিশুকে ডাক্তার মৃত ঘোষণার পরও আল্লাহর কুদরতে সে জেগে ওঠে, বন্দরবাজার ফাঁড়ির এসআই আকবর নির্মম নির্যাতন করে রায়হানকে হত্যা করে গণপিটুনি বলে চালিয়ে দেওয়ার প্রয়াস পান, ধর্ষণবিরোধী অভিযাত্রায় প্রতিবাদকারীরা সন্ত্রাসীদের হাতে আক্রান্ত হয় এগুলো কি একটুও ভেবে দেখার ব্যাপার নয়? সেদিন দুটি নির্বাচনের ফল দেখলাম। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা ২-৩ হাজারের বেশি ভোট পাননি। এটা সত্য হলে আলামত তো ভালো নয়। আপনি একটু দেখবেন, অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিডরা আপনার কী সর্বনাশ করছে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন