শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

জননেতা বদি ভাই ও অসংগতি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
জননেতা বদি ভাই ও অসংগতি

আমাদের নেতা বদিউজ্জামান খানের আজ ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। আমরা সব ভুলে যাই, সবাইকে ভুলে যাই। বদিউজ্জামান খানের জন্ম না হলে আওয়ামী লীগ হতো কিনা, আমি বীরউত্তম হতাম কিনা বলতে পারি না। বদিউজ্জামান খান একজন নিবেদিত সংগ্রামী নেতা। ১৯৪৯ সালে টাঙ্গাইল দক্ষিণ উপনির্বাচনে তরুণ তুর্কি বদিউজ্জামান খান, মীর্জা তোফাজ্জল হোসেন, শামসুর রহমান খান শাজাহান, নুরুল হুদা- এ রকম আরও কিছু যুবনেতার কল্যাণে জননেতা শামসুল হক করটিয়ার প্রতাপশালী জমিদার খুররম খান পন্নীর জামানত বাজেয়াপ্ত করে নির্বাচিত হয়েছিলেন। জোর দিয়ে বলতে পারি, জননেতা শামসুল হক দক্ষিণ টাঙ্গাইলে ওভাবে নির্বাচিত না হলে সে সময় মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি, শামসুল হককে সাধারণ সম্পাদক করে আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্ম হতো না। টাঙ্গাইলের দুই প্রবাদপুরুষ হাতেম আলী তালুকদার ও বদিউজ্জামান খানের যুগান্তকারী ভূমিকা আমরা ভুলে গেছি। জানি না, আজ বদিউজ্জামানের জন্য আওয়ামী লীগ একটি শব্দ উচ্চারণ করবে কিনা। অথচ তাঁদের জন্য আওয়ামী লীগের সৃষ্টি হয়েছিল। ’৭১-এর ২৫ মার্চের আগেই আমাদের অনেক নেতা শহর ছেড়ে নিরাপদে পালিয়ে ছিলেন। এই বদিউজ্জামান খানকে চেয়ারম্যান ও লতিফ সিদ্দিকীকে আহ্বায়ক করে টাঙ্গাইল জেলা স্বাধীন বাংলা গণমুক্তি পরিষদ গঠন করা হয়েছিল। যার ফসল আমি, যার ফসল পৃথিবীর বিস্ময় কাদেরিয়া বাহিনী। মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি এ গণমুক্তি পরিষদই নিয়েছিল। তারা হানাদারদের মোকাবিলা করতে পারেনি সত্য, ছিন্নভিন্ন হয়ে এক পর্যায়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। কিন্তু টাঙ্গাইল স্বাধীন বাংলা গণমুক্তি পরিষদের কল্যাণে আমরা অঙ্কুরিত হয়েছিলাম। তাই একটা বাদ দিয়ে অন্যটা নয়। যদিও কেউ কেউ বেশি দাবি করায় অনেক সময় সত্যের অপলাপ হয়। মায়ের পেট থেকে পড়েই সব করেছেন এটা কোনো কাজের কথা নয়। মানুষ ধীরে ধীরে বড় হয়, যোগ্যরা ধীরে ধীরে এগিয়ে চলে। বদিউজ্জামান খান ছিলেন সমাজের এক স্তম্ভ, সাহসের প্রতীক জননেতা শামসুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুরক্ত-ভক্ত। ’৭৫-এ যখন আমাকে জেলা গভর্নর করা হয় তখন টাঙ্গাইল কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছিল প্রবীণ নেতা হাতেম আলী তালুকদারকে। বদিউজ্জামান খান ছিলেন আমার জন্য এক মস্তবড় সহায়ক। ’৯৪ সালের ২০ অক্টোবর চরম অবহেলা-অনাদরে তিনি মারা যান। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর অনেকে হাততালি দিলেও, অনেকে হাত গুটিয়ে মোশতাক ভাই-ই তো আমাদের নেতা বললেও বদিউজ্জামান খান কখনো তেমনটা করেননি। আজ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী। আল্লাহ তাঁকে বেহেশতবাসী করুন এবং তাঁর পরিবার-পরিজনকে হেফাজত করুন।

দেশ কোন দিকে যাচ্ছে বুঝতে পারছি না। অনেকেই আমাদের সেকেলে ভাবে। ডিজিটাল জমানায় সত্যিই আমরা অনেকটা বেমানান। অতীতকে অস্বীকার করতে পারি না, ন্যায়-অন্যায় গুলে ফেলে অবলীলায় গা ভাসিয়ে দিতে বুকে বাধে- এসবই আমাদের দুর্ভাগ্য। ভাবা যায়, ডাক্তারের অবহেলায় মৃত্যুসনদ পাওয়ার পর কবর দেওয়ার আগে শিশু কেঁদে ওঠে, বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর নিদারুণ অত্যাচার করে রায়হানকে মেরে ফেলে গণপিটুনির অজুহাত দেয়! ধর্ষণ ধর্ষণ প্রতিদিন ধর্ষণ।

শুধু নারী ধর্ষিত নয়, দেশ ধর্ষিত, প্রশাসন ধর্ষিত, বিচারব্যবস্থা মহাধর্ষণের শিকার। মুক্তিযুদ্ধের সময় একদিন মায়ের হাত ধরে ওয়াদা করেছিলাম, কোনো অন্যায় চুপ করে সহ্য করব না। মন-প্রাণ-বিবেক যা বলবে মৃত্যু জেনেও তা থেকে পিছপা হব না। সেভাবেই ধীরে ধীরে আল্লাহতায়ালা এতটা পথ এনেছেন। স্বাভাবিকভাবে আর কদিন বাঁচব, তাই অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে কার ভয়ে বুকের হাহাকার চেপে রাখব? সামাজিকভাবে আইন-আদালতে বিচার পাওয়ার যখন সব পথ বন্ধ হয়ে যায় তখন মনের মধ্যে এক শঙ্কা জাগে। তেমন শঙ্কা নিয়েই দিন কাটাই। আজ বেশ কদিন নিক্সন চৌধুরীকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। নির্বাচনব্যবস্থার সর্বনাশের মধ্যেও ভাঙ্গায় নিক্সনকে দেখা যায়। নিক্সনের প্রতিদ্বন্দ্বী বিপুল বিত্তশালী ক্ষমতাধর আওয়ামী লীগ নেতা। দিন-রাত ষড়যন্ত্র করেও জনগণের কাছ থেকে তাকে ধুয়ে-মুছে ফেলতে পারেনি। বেশ কিছুদিন শুনছি, নিক্সন ইউএনও এবং ডিসিকে গালাগাল করেছেন। গালাগাল করেছেন তা শুনছি। কী গালাগাল করেছেন তা কিন্তু শুনছি না। একজন এমপি একজন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে সে কথা বাইরে প্রচার বা প্রকাশ আইনত নিষিদ্ধ। তাহলে তার কথোপকথন কে বা কারা প্রচার বা প্রকাশ করল? ইউএনও বলেছেন তিনি করেননি, তিনি তাদের কথোপকথন ডিসি বাহাদুরের কাছে পাঠিয়েছেন। তবে কি ডিসি বাহাদুর করেছেন? তা যদি করে থাকেন তাহলে তিনি শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। নিক্সন আসামি হলে ইউএনওরও আসামি হওয়া উচিত, ডিসিও আসামি হবেন। জানি, সবার সমিতি আছে। রিকশা-ভ্যান-অটো চালক, চুল কাটা নাপিত, সরকারি কর্মচারী সবার সমিতি আছে। সবাই সবার স্বার্থ দেখে। সমিতি নেই একমাত্র রাজনীতিবিদদের।

রাজনীতিবিদরা কেউ কারও পাশে দাঁড়ায় না। বরং ল্যাং মারে। নির্বাচন কমিশনের কয়েক দিনের হইচইতে মনে হলো পারলে নিক্সন চৌধুরীর এখনই মাথা গুঁড়িয়ে দেয়, চিবিয়ে খায়। নির্বাচন কমিশনের এসব করার এখতিয়ার কোথায়? নির্বাচন কমিশন নির্বাচন নিয়ে থাকবে। নির্বাচন সম্পর্কে তার ক্ষমতা অপরিসীম, কিন্তু অন্য প্রশাসনিক ক্ষমতা নেই। নির্বাচনী কারচুপি অথবা বিধিভঙ্গ নিয়ে মামলা-মোকদ্দমা করতে পারে। কারও বিচার-আচার করা, কারও বিরুদ্ধে কুৎসা রটানোর ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের নেই। অথচ নির্বাচন কমিশনের কয়েক দিনের তৎপরতায় মনে হলো শাস্তি দেওয়ার মালিক তারা। তারা এটা করবে ওটা করবে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনবিধি লঙ্ঘনের মামলা দিয়েছে। হুমকি-ধমকি না দিয়ে ওই মামলা করলেই চলত। তা না করে ক্ষমতার বাইরে কারও মানহানি করা নির্বাচন কমিশনের কাজ নয়, সংবিধান তাকে সে ক্ষমতা দেয়নি। সবচাইতে অবাক কা- মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে নিক্সন চৌধুরীর অনিয়মের কথা উঠেছে। মন্ত্রিপরিষদে এজেন্ডা তৈরির অনেক নীতিমালা আছে। ইচ্ছা করলে বৈঠকের সূচিতে এ রকম ঘটনা তোলা যায় না, ওঠেওনি। কিন্তু কথা হয়েছে। কথার কারণ ফরিদপুরের ডিসি, চরভদ্রাসনের ইউএনওকে নিক্সন চৌধুরী গালাগাল করেছেন, হুমকি দিয়েছেন। এমন হলে ইউএনও কী করবেন। ইউএনও ডিসিকে বলবেন বা লিখবেন, ডিসি কমিশনারকে বলবেন, কমিশনার সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে জানাবেন। বড়জোর মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয়ে ব্যাপারটি নিয়ে কথা হবে। সেখানে ব্যাপারটা যদি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয় তবে মন্ত্রিপরিষদেও আলোচনা হতে পারে। কিন্তু সব হাট-ঘাট ডিঙিয়ে একলাফে মন্ত্রিসভায় অভিযোগ- এও তো সরকারি নীতিমালা বা সংবিধান পরিপন্থী। কদিন আগে শুনলাম শামসুল হক টুকুর ছোট ভাই বেড়া উপজেলা চেয়ারম্যান বাতেনকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এও তো এক বেআইনি কাজ। মানুষ ভোট দিয়ে কাউকে জনপ্রতিনিধি বানালে সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে অমিল হলে সরকারি কর্মচারীদের রিপোর্টে তাকে বরখাস্ত করা- এ কেমন কথা? তাহলে জনপ্রতিনিধিত্বের মূল্য কোথায়? জনগণের ভোটের মূল্য কোথায়? কোনো জনপ্রতিনিধি অসদুপায় অবলম্বন করলে, অসদাচরণ করলে তার প্রতি আইনানুগ ব্যবস্থা হবে, কোর্ট-কাচারি হবে। আইন-আদালতে দোষী সাব্যস্ত হলে শাস্তি হলে যা যা শাস্তি হলে কেউ তার পদ হারায় সে সেভাবে পদ হারাবে। কিন্তু একজন ইউএনও, ডিসির রিপোর্টে কোনো উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ যাবে, পৌরসভার পদ যাবে- এ তো আইনের কথা নয়। পত্র-পত্রিকায়, ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় খবর এসেছে নিক্সন চৌধুরী গালাগাল করেছেন। নিক্সন চৌধুরী মরে গেলে না হয় তার কোনো জবাব পাওয়া যেত না। কিন্তু তিনি তো এখনো দিব্যি জীবিত। তিনি তো বলেছেন, ‘আমি ওসব বলিনি। ওসব ডাবিং করা হয়েছে।’ একটা কথা এখানে বলতেই হয়, যদি নিক্সন চৌধুরী যা বলা হচ্ছে তা বলেও থাকেন তবু তিনি তার কথা অস্বীকার করার পর আর কারও কিছু করার থাকে না। অনেকেই জানেন, আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযুদ্ধে একসময় ভারতে নির্বাসনে ছিলাম। ইল্লি-দিল্লি অনেক করেছি। ভারতীয় পার্লামেন্টে আলোচনা শুনতেও গেছি অনেকবার। নিজের চোখে দেখেছি, নিজ কানে শুনেছি একজন মাননীয় সংসদ সদস্য তার স্যান্ডেল হাতে স্পিকারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, অনেক গালাগাল করছিলেন। একসময় তাকে যখন সার্জেন্টস অ্যাট আর্মস দিয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা হচ্ছিল তখন সেই মাননীয় সদস্য চিৎকার করে বলছিলেন, ‘মাননীয় স্পিকার, আমি কাউকে জুতাপেটা করতে চাইনি। আমি শুধু স্যান্ডেল দেখাবার জন্য হাতে নিয়েছিলাম।’ প্রায় আধঘণ্টার চিৎকার-চেঁচামেচি এক নিমেষে শেষ হয়ে গেল। ভদ্রলোক হাত থেকে স্যান্ডেল ছেড়ে পায়ে পরে তার আসনে গিয়ে বসলেন। একসময় এই ছিল ভারতীয় লোকসভা। যা-ই হয়ে থাকুক সংসদ সদস্য মস্তবড় সম্মানের পদ। আমি তখন নির্বাসনে। আমার ভাবি লায়লা সিদ্দিকী কালিহাতীর আসন থেকে সরাসরি নির্বাচনে একমাত্র মহিলা, যিনি লতিফ সিদ্দিকীর প্রতিদ্বন্দ্বী শাজাহান সিরাজকে পরাজিত করেছিলেন। তাঁকে টিএসসিতে এক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল। সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ছিলেন প্রধান অতিথি। লায়লা সিদ্দিকীর আগেই বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী এসেছিলেন। লায়লা সিদ্দিকী ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চের সবাই দাঁড়িয়েছিলেন, সঙ্গে প্রধান অতিথি আবু সাঈদ চৌধুরীও। এর-ওর সঙ্গে কথা বলে মঞ্চের দিকে আসতে লায়লা সিদ্দিকীর দু-এক মিনিট সময় লেগেছিল। আমার স্ত্রী নাসরীন আবু সাঈদ চৌধুরীকে বলেছিলেন, ‘স্যার, আপনি বসুন।’ আবু সাঈদ চৌধুরী আমার স্ত্রীর মাথায় হাত দিয়ে বলেছিলেন, ‘বউমা, মাননীয় সংসদ সদস্য মঞ্চে এলে তাঁর সঙ্গে বসি। সংসদ সদস্য মস্তবড় পদ। এর থেকে বড় পদ আর হয় না। তাই এ পদের সম্মান দেওয়া উচিত। তাই দিচ্ছি।’ কিন্তু আজকাল সংসদ সদস্য নিয়ে কত কী শুনি। পত্রিকায় পড়লাম, নিক্সন ইউএনওকে আপা বলেন, ইউএনও-ও নিক্সন চৌধুরীকে ভাই বলে সম্বোধন করেন। এটাও গুরুতর অপরাধ, সংবিধানবিরোধী আচরণ। নিক্সন ইউএনওকে বোন বললেন, না খালা বললেন বা নানি বললেন তা দেখার বিষয় নয়, তিনি সংসদ সদস্য, তিনি বলতে পারেন। তাই বলে ইউএনও বাপ-চাচা-ভাই বলে ডাকতে পারেন না। চাকরির বিধি তাকে সে অনুমতি দেয়নি। এ ক্ষেত্রে তা-ই হয়েছে। আসলে দেশে রাজনীতি নেই, জনগণের প্রতিনিধিত্ব নেই। বড় বেশি সরকারি প্রাধান্য। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মানুষের সেবক না হয়ে মালিক হয়ে বসেছেন। সবার কথা বলছি না। কিন্তু অধিকাংশই তাদের দর বুঝছেন না। এই যে এসআই আকবর নির্মমভাবে রায়হানকে মেরেছেন। আবার দিনাজপুরের পুলিশ ক্ষতবিক্ষত ১৩-১৪ বছরের একটি মেয়েকে বাঁচাতে আধঘণ্টার মধ্যে তাদের শরীর থেকে পাঁচ ব্যাগ রক্ত দিয়েছে, প্রয়োজনে আরও দেবে- এই তো প্রকৃত পুলিশ। আকবর আবার পুলিশ কী- সে তো পুলিশের কলঙ্ক। এ অসংগতির জমানায় তাই বড় অশান্তিতে আছি।

নিক্সন চৌধুরী কে? ইলিয়াস দাদাভাইয়ের ছেলে। তিনি অন্যায় করে থাকলে নিশ্চয়ই তার আইনানুগ বিচার হওয়া উচিত। কিন্তু তার ওপর যদি পীড়ন হয় যেমন আমার ওপর, আমার পরিবার-পরিজনের ওপর অহেতুক অনেক কিছু হয় তেমন করলে বা তেমন হলে জবাবদিহি করতে হবে। ইলিয়াস দাদাভাইকে বঙ্গবন্ধু ভীষণ ভালোবাসতেন। প্রিয় বোন, আপনি যখন নির্বাসনে তখন দাদাভাই দিল্লিতেও গিয়েছেন। বড় ভালো মানুষ ছিলেন। আমি কত ছোট ছিলাম। কিন্তু স্বাধীনতাযুদ্ধে আমার ভূমিকার কথা, বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমার অকৃত্রিম ভালোবাসার জন্য তিনি আমায় দারুণ ভালোবাসতেন, সম্মান করতেন। তার ছেলে নিক্সন ফেলনা নন। সরকারি দলের ছত্রচ্ছায়ায় যারা দাপট দেখায় তারা প্রকৃত বীর নয়। নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটনের কথা মনে নেই, কিন্তু জয়-পুতুলের মতো নিক্সনকে কোলে নিয়েছি এটা এখনো অনুভব করি। তাই কেন যেন বারবার মনে হয় নিক্সন চৌধুরীর ওপর জুলুম হচ্ছে না তো! এ যে মস্তবড় ষড়যন্ত্র তা কিন্তু কানার ভাই অন্ধও বলতে পারবে।

তাই এখানে আপনার গভীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আমরা কিন্তু খুব ভালো নেই। সদ্যপ্রসূত শিশুকে ডাক্তার মৃত ঘোষণার পরও আল্লাহর কুদরতে সে জেগে ওঠে, বন্দরবাজার ফাঁড়ির এসআই আকবর নির্মম নির্যাতন করে রায়হানকে হত্যা করে গণপিটুনি বলে চালিয়ে দেওয়ার প্রয়াস পান, ধর্ষণবিরোধী অভিযাত্রায় প্রতিবাদকারীরা সন্ত্রাসীদের হাতে আক্রান্ত হয় এগুলো কি একটুও ভেবে দেখার ব্যাপার নয়? সেদিন দুটি নির্বাচনের ফল দেখলাম। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা ২-৩ হাজারের বেশি ভোট পাননি। এটা সত্য হলে আলামত তো ভালো নয়। আপনি একটু দেখবেন, অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিডরা আপনার কী সর্বনাশ করছে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
তিন রোগের সংক্রমণ
তিন রোগের সংক্রমণ
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
সর্বশেষ খবর
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের
হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল
ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন
ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু
তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা
উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা