শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

জননেতা বদি ভাই ও অসংগতি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
জননেতা বদি ভাই ও অসংগতি

আমাদের নেতা বদিউজ্জামান খানের আজ ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। আমরা সব ভুলে যাই, সবাইকে ভুলে যাই। বদিউজ্জামান খানের জন্ম না হলে আওয়ামী লীগ হতো কিনা, আমি বীরউত্তম হতাম কিনা বলতে পারি না। বদিউজ্জামান খান একজন নিবেদিত সংগ্রামী নেতা। ১৯৪৯ সালে টাঙ্গাইল দক্ষিণ উপনির্বাচনে তরুণ তুর্কি বদিউজ্জামান খান, মীর্জা তোফাজ্জল হোসেন, শামসুর রহমান খান শাজাহান, নুরুল হুদা- এ রকম আরও কিছু যুবনেতার কল্যাণে জননেতা শামসুল হক করটিয়ার প্রতাপশালী জমিদার খুররম খান পন্নীর জামানত বাজেয়াপ্ত করে নির্বাচিত হয়েছিলেন। জোর দিয়ে বলতে পারি, জননেতা শামসুল হক দক্ষিণ টাঙ্গাইলে ওভাবে নির্বাচিত না হলে সে সময় মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি, শামসুল হককে সাধারণ সম্পাদক করে আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্ম হতো না। টাঙ্গাইলের দুই প্রবাদপুরুষ হাতেম আলী তালুকদার ও বদিউজ্জামান খানের যুগান্তকারী ভূমিকা আমরা ভুলে গেছি। জানি না, আজ বদিউজ্জামানের জন্য আওয়ামী লীগ একটি শব্দ উচ্চারণ করবে কিনা। অথচ তাঁদের জন্য আওয়ামী লীগের সৃষ্টি হয়েছিল। ’৭১-এর ২৫ মার্চের আগেই আমাদের অনেক নেতা শহর ছেড়ে নিরাপদে পালিয়ে ছিলেন। এই বদিউজ্জামান খানকে চেয়ারম্যান ও লতিফ সিদ্দিকীকে আহ্বায়ক করে টাঙ্গাইল জেলা স্বাধীন বাংলা গণমুক্তি পরিষদ গঠন করা হয়েছিল। যার ফসল আমি, যার ফসল পৃথিবীর বিস্ময় কাদেরিয়া বাহিনী। মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি এ গণমুক্তি পরিষদই নিয়েছিল। তারা হানাদারদের মোকাবিলা করতে পারেনি সত্য, ছিন্নভিন্ন হয়ে এক পর্যায়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। কিন্তু টাঙ্গাইল স্বাধীন বাংলা গণমুক্তি পরিষদের কল্যাণে আমরা অঙ্কুরিত হয়েছিলাম। তাই একটা বাদ দিয়ে অন্যটা নয়। যদিও কেউ কেউ বেশি দাবি করায় অনেক সময় সত্যের অপলাপ হয়। মায়ের পেট থেকে পড়েই সব করেছেন এটা কোনো কাজের কথা নয়। মানুষ ধীরে ধীরে বড় হয়, যোগ্যরা ধীরে ধীরে এগিয়ে চলে। বদিউজ্জামান খান ছিলেন সমাজের এক স্তম্ভ, সাহসের প্রতীক জননেতা শামসুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুরক্ত-ভক্ত। ’৭৫-এ যখন আমাকে জেলা গভর্নর করা হয় তখন টাঙ্গাইল কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছিল প্রবীণ নেতা হাতেম আলী তালুকদারকে। বদিউজ্জামান খান ছিলেন আমার জন্য এক মস্তবড় সহায়ক। ’৯৪ সালের ২০ অক্টোবর চরম অবহেলা-অনাদরে তিনি মারা যান। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর অনেকে হাততালি দিলেও, অনেকে হাত গুটিয়ে মোশতাক ভাই-ই তো আমাদের নেতা বললেও বদিউজ্জামান খান কখনো তেমনটা করেননি। আজ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী। আল্লাহ তাঁকে বেহেশতবাসী করুন এবং তাঁর পরিবার-পরিজনকে হেফাজত করুন।

দেশ কোন দিকে যাচ্ছে বুঝতে পারছি না। অনেকেই আমাদের সেকেলে ভাবে। ডিজিটাল জমানায় সত্যিই আমরা অনেকটা বেমানান। অতীতকে অস্বীকার করতে পারি না, ন্যায়-অন্যায় গুলে ফেলে অবলীলায় গা ভাসিয়ে দিতে বুকে বাধে- এসবই আমাদের দুর্ভাগ্য। ভাবা যায়, ডাক্তারের অবহেলায় মৃত্যুসনদ পাওয়ার পর কবর দেওয়ার আগে শিশু কেঁদে ওঠে, বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর নিদারুণ অত্যাচার করে রায়হানকে মেরে ফেলে গণপিটুনির অজুহাত দেয়! ধর্ষণ ধর্ষণ প্রতিদিন ধর্ষণ।

শুধু নারী ধর্ষিত নয়, দেশ ধর্ষিত, প্রশাসন ধর্ষিত, বিচারব্যবস্থা মহাধর্ষণের শিকার। মুক্তিযুদ্ধের সময় একদিন মায়ের হাত ধরে ওয়াদা করেছিলাম, কোনো অন্যায় চুপ করে সহ্য করব না। মন-প্রাণ-বিবেক যা বলবে মৃত্যু জেনেও তা থেকে পিছপা হব না। সেভাবেই ধীরে ধীরে আল্লাহতায়ালা এতটা পথ এনেছেন। স্বাভাবিকভাবে আর কদিন বাঁচব, তাই অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে কার ভয়ে বুকের হাহাকার চেপে রাখব? সামাজিকভাবে আইন-আদালতে বিচার পাওয়ার যখন সব পথ বন্ধ হয়ে যায় তখন মনের মধ্যে এক শঙ্কা জাগে। তেমন শঙ্কা নিয়েই দিন কাটাই। আজ বেশ কদিন নিক্সন চৌধুরীকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। নির্বাচনব্যবস্থার সর্বনাশের মধ্যেও ভাঙ্গায় নিক্সনকে দেখা যায়। নিক্সনের প্রতিদ্বন্দ্বী বিপুল বিত্তশালী ক্ষমতাধর আওয়ামী লীগ নেতা। দিন-রাত ষড়যন্ত্র করেও জনগণের কাছ থেকে তাকে ধুয়ে-মুছে ফেলতে পারেনি। বেশ কিছুদিন শুনছি, নিক্সন ইউএনও এবং ডিসিকে গালাগাল করেছেন। গালাগাল করেছেন তা শুনছি। কী গালাগাল করেছেন তা কিন্তু শুনছি না। একজন এমপি একজন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে সে কথা বাইরে প্রচার বা প্রকাশ আইনত নিষিদ্ধ। তাহলে তার কথোপকথন কে বা কারা প্রচার বা প্রকাশ করল? ইউএনও বলেছেন তিনি করেননি, তিনি তাদের কথোপকথন ডিসি বাহাদুরের কাছে পাঠিয়েছেন। তবে কি ডিসি বাহাদুর করেছেন? তা যদি করে থাকেন তাহলে তিনি শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। নিক্সন আসামি হলে ইউএনওরও আসামি হওয়া উচিত, ডিসিও আসামি হবেন। জানি, সবার সমিতি আছে। রিকশা-ভ্যান-অটো চালক, চুল কাটা নাপিত, সরকারি কর্মচারী সবার সমিতি আছে। সবাই সবার স্বার্থ দেখে। সমিতি নেই একমাত্র রাজনীতিবিদদের।

রাজনীতিবিদরা কেউ কারও পাশে দাঁড়ায় না। বরং ল্যাং মারে। নির্বাচন কমিশনের কয়েক দিনের হইচইতে মনে হলো পারলে নিক্সন চৌধুরীর এখনই মাথা গুঁড়িয়ে দেয়, চিবিয়ে খায়। নির্বাচন কমিশনের এসব করার এখতিয়ার কোথায়? নির্বাচন কমিশন নির্বাচন নিয়ে থাকবে। নির্বাচন সম্পর্কে তার ক্ষমতা অপরিসীম, কিন্তু অন্য প্রশাসনিক ক্ষমতা নেই। নির্বাচনী কারচুপি অথবা বিধিভঙ্গ নিয়ে মামলা-মোকদ্দমা করতে পারে। কারও বিচার-আচার করা, কারও বিরুদ্ধে কুৎসা রটানোর ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের নেই। অথচ নির্বাচন কমিশনের কয়েক দিনের তৎপরতায় মনে হলো শাস্তি দেওয়ার মালিক তারা। তারা এটা করবে ওটা করবে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনবিধি লঙ্ঘনের মামলা দিয়েছে। হুমকি-ধমকি না দিয়ে ওই মামলা করলেই চলত। তা না করে ক্ষমতার বাইরে কারও মানহানি করা নির্বাচন কমিশনের কাজ নয়, সংবিধান তাকে সে ক্ষমতা দেয়নি। সবচাইতে অবাক কা- মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে নিক্সন চৌধুরীর অনিয়মের কথা উঠেছে। মন্ত্রিপরিষদে এজেন্ডা তৈরির অনেক নীতিমালা আছে। ইচ্ছা করলে বৈঠকের সূচিতে এ রকম ঘটনা তোলা যায় না, ওঠেওনি। কিন্তু কথা হয়েছে। কথার কারণ ফরিদপুরের ডিসি, চরভদ্রাসনের ইউএনওকে নিক্সন চৌধুরী গালাগাল করেছেন, হুমকি দিয়েছেন। এমন হলে ইউএনও কী করবেন। ইউএনও ডিসিকে বলবেন বা লিখবেন, ডিসি কমিশনারকে বলবেন, কমিশনার সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে জানাবেন। বড়জোর মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয়ে ব্যাপারটি নিয়ে কথা হবে। সেখানে ব্যাপারটা যদি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয় তবে মন্ত্রিপরিষদেও আলোচনা হতে পারে। কিন্তু সব হাট-ঘাট ডিঙিয়ে একলাফে মন্ত্রিসভায় অভিযোগ- এও তো সরকারি নীতিমালা বা সংবিধান পরিপন্থী। কদিন আগে শুনলাম শামসুল হক টুকুর ছোট ভাই বেড়া উপজেলা চেয়ারম্যান বাতেনকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এও তো এক বেআইনি কাজ। মানুষ ভোট দিয়ে কাউকে জনপ্রতিনিধি বানালে সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে অমিল হলে সরকারি কর্মচারীদের রিপোর্টে তাকে বরখাস্ত করা- এ কেমন কথা? তাহলে জনপ্রতিনিধিত্বের মূল্য কোথায়? জনগণের ভোটের মূল্য কোথায়? কোনো জনপ্রতিনিধি অসদুপায় অবলম্বন করলে, অসদাচরণ করলে তার প্রতি আইনানুগ ব্যবস্থা হবে, কোর্ট-কাচারি হবে। আইন-আদালতে দোষী সাব্যস্ত হলে শাস্তি হলে যা যা শাস্তি হলে কেউ তার পদ হারায় সে সেভাবে পদ হারাবে। কিন্তু একজন ইউএনও, ডিসির রিপোর্টে কোনো উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ যাবে, পৌরসভার পদ যাবে- এ তো আইনের কথা নয়। পত্র-পত্রিকায়, ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় খবর এসেছে নিক্সন চৌধুরী গালাগাল করেছেন। নিক্সন চৌধুরী মরে গেলে না হয় তার কোনো জবাব পাওয়া যেত না। কিন্তু তিনি তো এখনো দিব্যি জীবিত। তিনি তো বলেছেন, ‘আমি ওসব বলিনি। ওসব ডাবিং করা হয়েছে।’ একটা কথা এখানে বলতেই হয়, যদি নিক্সন চৌধুরী যা বলা হচ্ছে তা বলেও থাকেন তবু তিনি তার কথা অস্বীকার করার পর আর কারও কিছু করার থাকে না। অনেকেই জানেন, আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযুদ্ধে একসময় ভারতে নির্বাসনে ছিলাম। ইল্লি-দিল্লি অনেক করেছি। ভারতীয় পার্লামেন্টে আলোচনা শুনতেও গেছি অনেকবার। নিজের চোখে দেখেছি, নিজ কানে শুনেছি একজন মাননীয় সংসদ সদস্য তার স্যান্ডেল হাতে স্পিকারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, অনেক গালাগাল করছিলেন। একসময় তাকে যখন সার্জেন্টস অ্যাট আর্মস দিয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা হচ্ছিল তখন সেই মাননীয় সদস্য চিৎকার করে বলছিলেন, ‘মাননীয় স্পিকার, আমি কাউকে জুতাপেটা করতে চাইনি। আমি শুধু স্যান্ডেল দেখাবার জন্য হাতে নিয়েছিলাম।’ প্রায় আধঘণ্টার চিৎকার-চেঁচামেচি এক নিমেষে শেষ হয়ে গেল। ভদ্রলোক হাত থেকে স্যান্ডেল ছেড়ে পায়ে পরে তার আসনে গিয়ে বসলেন। একসময় এই ছিল ভারতীয় লোকসভা। যা-ই হয়ে থাকুক সংসদ সদস্য মস্তবড় সম্মানের পদ। আমি তখন নির্বাসনে। আমার ভাবি লায়লা সিদ্দিকী কালিহাতীর আসন থেকে সরাসরি নির্বাচনে একমাত্র মহিলা, যিনি লতিফ সিদ্দিকীর প্রতিদ্বন্দ্বী শাজাহান সিরাজকে পরাজিত করেছিলেন। তাঁকে টিএসসিতে এক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল। সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ছিলেন প্রধান অতিথি। লায়লা সিদ্দিকীর আগেই বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী এসেছিলেন। লায়লা সিদ্দিকী ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চের সবাই দাঁড়িয়েছিলেন, সঙ্গে প্রধান অতিথি আবু সাঈদ চৌধুরীও। এর-ওর সঙ্গে কথা বলে মঞ্চের দিকে আসতে লায়লা সিদ্দিকীর দু-এক মিনিট সময় লেগেছিল। আমার স্ত্রী নাসরীন আবু সাঈদ চৌধুরীকে বলেছিলেন, ‘স্যার, আপনি বসুন।’ আবু সাঈদ চৌধুরী আমার স্ত্রীর মাথায় হাত দিয়ে বলেছিলেন, ‘বউমা, মাননীয় সংসদ সদস্য মঞ্চে এলে তাঁর সঙ্গে বসি। সংসদ সদস্য মস্তবড় পদ। এর থেকে বড় পদ আর হয় না। তাই এ পদের সম্মান দেওয়া উচিত। তাই দিচ্ছি।’ কিন্তু আজকাল সংসদ সদস্য নিয়ে কত কী শুনি। পত্রিকায় পড়লাম, নিক্সন ইউএনওকে আপা বলেন, ইউএনও-ও নিক্সন চৌধুরীকে ভাই বলে সম্বোধন করেন। এটাও গুরুতর অপরাধ, সংবিধানবিরোধী আচরণ। নিক্সন ইউএনওকে বোন বললেন, না খালা বললেন বা নানি বললেন তা দেখার বিষয় নয়, তিনি সংসদ সদস্য, তিনি বলতে পারেন। তাই বলে ইউএনও বাপ-চাচা-ভাই বলে ডাকতে পারেন না। চাকরির বিধি তাকে সে অনুমতি দেয়নি। এ ক্ষেত্রে তা-ই হয়েছে। আসলে দেশে রাজনীতি নেই, জনগণের প্রতিনিধিত্ব নেই। বড় বেশি সরকারি প্রাধান্য। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মানুষের সেবক না হয়ে মালিক হয়ে বসেছেন। সবার কথা বলছি না। কিন্তু অধিকাংশই তাদের দর বুঝছেন না। এই যে এসআই আকবর নির্মমভাবে রায়হানকে মেরেছেন। আবার দিনাজপুরের পুলিশ ক্ষতবিক্ষত ১৩-১৪ বছরের একটি মেয়েকে বাঁচাতে আধঘণ্টার মধ্যে তাদের শরীর থেকে পাঁচ ব্যাগ রক্ত দিয়েছে, প্রয়োজনে আরও দেবে- এই তো প্রকৃত পুলিশ। আকবর আবার পুলিশ কী- সে তো পুলিশের কলঙ্ক। এ অসংগতির জমানায় তাই বড় অশান্তিতে আছি।

নিক্সন চৌধুরী কে? ইলিয়াস দাদাভাইয়ের ছেলে। তিনি অন্যায় করে থাকলে নিশ্চয়ই তার আইনানুগ বিচার হওয়া উচিত। কিন্তু তার ওপর যদি পীড়ন হয় যেমন আমার ওপর, আমার পরিবার-পরিজনের ওপর অহেতুক অনেক কিছু হয় তেমন করলে বা তেমন হলে জবাবদিহি করতে হবে। ইলিয়াস দাদাভাইকে বঙ্গবন্ধু ভীষণ ভালোবাসতেন। প্রিয় বোন, আপনি যখন নির্বাসনে তখন দাদাভাই দিল্লিতেও গিয়েছেন। বড় ভালো মানুষ ছিলেন। আমি কত ছোট ছিলাম। কিন্তু স্বাধীনতাযুদ্ধে আমার ভূমিকার কথা, বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমার অকৃত্রিম ভালোবাসার জন্য তিনি আমায় দারুণ ভালোবাসতেন, সম্মান করতেন। তার ছেলে নিক্সন ফেলনা নন। সরকারি দলের ছত্রচ্ছায়ায় যারা দাপট দেখায় তারা প্রকৃত বীর নয়। নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটনের কথা মনে নেই, কিন্তু জয়-পুতুলের মতো নিক্সনকে কোলে নিয়েছি এটা এখনো অনুভব করি। তাই কেন যেন বারবার মনে হয় নিক্সন চৌধুরীর ওপর জুলুম হচ্ছে না তো! এ যে মস্তবড় ষড়যন্ত্র তা কিন্তু কানার ভাই অন্ধও বলতে পারবে।

তাই এখানে আপনার গভীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আমরা কিন্তু খুব ভালো নেই। সদ্যপ্রসূত শিশুকে ডাক্তার মৃত ঘোষণার পরও আল্লাহর কুদরতে সে জেগে ওঠে, বন্দরবাজার ফাঁড়ির এসআই আকবর নির্মম নির্যাতন করে রায়হানকে হত্যা করে গণপিটুনি বলে চালিয়ে দেওয়ার প্রয়াস পান, ধর্ষণবিরোধী অভিযাত্রায় প্রতিবাদকারীরা সন্ত্রাসীদের হাতে আক্রান্ত হয় এগুলো কি একটুও ভেবে দেখার ব্যাপার নয়? সেদিন দুটি নির্বাচনের ফল দেখলাম। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা ২-৩ হাজারের বেশি ভোট পাননি। এটা সত্য হলে আলামত তো ভালো নয়। আপনি একটু দেখবেন, অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিডরা আপনার কী সর্বনাশ করছে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়