শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ভাস্কর্য থাকবে নাকি থাকবে না?

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভাস্কর্য থাকবে নাকি থাকবে না?

বাংলাদেশে হঠাৎ ভাস্কর্য পতনের আন্দোলন হচ্ছে কেন? আসলেই কি এ আন্দোলন ভাস্কর্য পতনের আন্দোলন নাকি সরকার পতনের আন্দোলন? দুধকলা দিয়ে কালসাপ পুষলে একদিন সেই কালসাপ তোমাকে ছোবল দেবে- সেটির চমৎকার প্রমাণ আমরা দেখতে পাচ্ছি।

সব মুসলিম দেশেই ভাস্কর্য আছে। বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম দেশ ইন্দোনেশিয়ার ভাস্কর্য নিয়ে কোনো মুসলিমের সমস্যা হচ্ছে না। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম জনগোষ্ঠীর অর্থাৎ ভারতের মুসলিমদেরও কোনো ভাস্কর্য নিয়ে সমস্যা হচ্ছে না। ইরান, সৌদি আরব, পাকিস্তান ইত্যাদি কট্টর মুসলিম দেশেও ভাস্কর্য নিয়ে সমস্যা হচ্ছে না। মিসরে প্রাক-ইসলাম যুগের মূর্তিপূজকদের স্ফিংস আজও মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে, এ নিয়েও মিসরের কোনো মুসলিমের সমস্যা হচ্ছে না। শুধু বাংলাদেশের মুসলিমদের সমস্যা হচ্ছে। ভাস্কর্য নিয়ে কিন্তু জিহাদি জঙ্গি গোষ্ঠী আইসিসদের সমস্যা হতো, তাহলে কি বাংলাদেশে যারা ভাস্কর্য ভেঙে ফেলার দাবি করছে, তারা আইসিস-মানসিকতার? তালিবানি মানসিকতার? তালিবানরা আফগানিস্তানের বিখ্যাত বামিয়ান বুদ্ধকে উপড়ে ফেলেছে। মেসোপটেমিয়ার প্রাচীন ভাস্কর্যগুলো হাজার বছর ধরে ছিল, আইসিসরা গুঁড়ো করে দেওয়ার আগ পর্যন্ত। বাংলাদেশের মোল্লারা হুমকি দিয়েছে, রাস্তায় রাস্তায় লাশ পড়বে, রক্তে ভেসে যাবে রাজপথ যদি কোনো ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়। তারা যে ব্যানারেই আজ বাংলাদেশে হুমকি দিক না কেন, তাদের হুমকি পক্ষান্তরে জঙ্গি-আইসিসের হুমকি ছাড়া অন্য কিছু নয়। গুলশানে হোলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর শেখ হাসিনা-সরকার যেভাবে বাংলাদেশ থেকে জঙ্গি নির্মূলের উদ্যোগ নিয়েছিলেন, সেভাবে ফের জঙ্গি নির্মূলের, সেই কালসাপ নিধনের সময় এসেছে। এদের আস্ফালন না কমাতে পারলে দেশকে আসলেই এরা রক্তে ভাসিয়ে দেবে, লাশের পর লাশ ফেলবে, গুলশান হোলি আর্টিজানের চিত্র হয়ে উঠবে গোটা বাংলাদেশের চিত্র।

একের পর এক এদের অন্যায় দাবি মেনে নিয়ে এদের মাথায় চড়িয়েছে সরকার, আর সেই ফল আজ ভোগ করছে গোটা বাংলাদেশ। আমি নিশ্চিত, সুপ্রিম কোর্টের সামনে থেকে থেমেসের ভাস্কর্যটি যদি সেদিন মোল্লাদের দাবির কারণে না সরাতো, তাহলে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে আজ কোনো সমস্যা হতো না। দুষ্ট লোকের দাবি, বিশেষ করে গণতন্ত্রবিরোধীদের দাবি কখনও মেনে নিতে হয় না। এই মোল্লাগুলো এমন ভাব করছে যেন ইসলাম ধর্মটি তাদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি, যেন তাদের ইসলামের দূত বানিয়ে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে। দিনরাত এই লোকগুলো শের্ক করছে। এক ওয়াজ ব্যবসায়ী তো বলে বসল, ‘অমুক মার্কায় ভোট দেওয়া মানে আল্লাহ আর আল্লাহর নবীকে ভোট দেওয়া’! আরেকজন বলল, ‘মামুনুল হককে অপমান করা মানে আল্লাহকে অপমান করা, আল্লাহর নবীকে অপমান করা’! এদের ওয়াজে এদের ভাষণে এদের কীর্তিকলাপে এরাই কিন্তু আসলে নিরবধি ইসলামের অবমাননা করে চলেছে। এই কালসাপদের ভয় পাওয়ার কিচ্ছু নেই, এই অপশক্তিকে নির্মূল করাই দেশ বাঁচানোর, এমনকি ইসলাম বাঁচানোর একমাত্র উপায়। এদের হাতে দেশ বা ইসলাম কোনোটি গেলে দুটোরই সর্বনাশ এরা করে ছাড়বে।

বাংলাদেশে বিভিন্ন ধর্মের, বিভিন্ন বিশ্বাসের মানুষ বাস করে। হিন্দু হলেও সব হিন্দুর বিশ্বাস এক রকম নয়। একই রকম মুসলমান হলেও সব মুসলমানের চিন্তা এক রকম নয়। কেউ উদার, কেউ কট্টর, কেউ আরবের পোশাক পরে, কেউ দেশি পোশাক পরে, কেউ বোরখা পরে, কেউ হিজাব পরে, কেউ আবার বোরখা হিজাব কিছুই পরে না, কেউ পাঁচ বেলা নামাজ পড়ে, কেউ আবার নিয়মিত নামাজ পড়ে না, - কিন্তু তারা সবাই মুসলমান। কট্টর বা উগ্রবাদীদের ইসলামই সত্যিকারের ইসলাম, সেটিই সবাইকে পালন করতে হবে, এই ধারণা ভুল। কট্টরপন্থিরাই বেহেস্তে যাবে, অন্যরা সবাই দোযখে যাবে, এই ধারণাও ভুল। শেষ বিচারের দিনে, যদি সেরকম কোনো অলৌকিক বিচার ব্যবস্থা থেকে থাকে, তবে শেষ বিচারের মালিকই বিচার করবেন। বিচারে তিনি নামাজ রোজা আর জিহাদকে মূল্য দেবেন বেশি, নাকি সততা এবং উদারতাকে মূল্য দেবেন, তা তিনিই জানেন। বাংলাদেশের মুসলমানরা অন্যের ক্ষতি না ক’রে, অন্যের অধিকার লংঘন না করে, যে যার বিশ্বাস নিয়ে থাকলে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

এক সময় কত মানুষের কত বিশ্বাস নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়েছে, গোপনে গোপনে সেই বিশ্বাসকে তাদের জিইয়ে রাখতে হয়েছে! পরিস্থিতির ভিত্তিতে পৃথিবীর সব ধর্ম-পালনে পরিবর্তন এসেছে। বহুঈশ্বরবাদী ধর্মের রমরমা অবস্থার মধ্যে একদা একেশ্বরবাদী ধর্মের প্রবর্তন হয়েছিল। ইহুদি এবং খ্রিস্টানদের বাইবেলেও বহুঈশ্বরবাদী মূর্তিপূজকদের বিরুদ্ধে লেখা হয়েছে। ধর্ম প্রতিষ্ঠার স্বার্থে প্রতিকূল পরিবেশে ধর্ম প্রচারকরা মূর্তিপূজকদের বিরুদ্ধে দাঁড়াবার প্রস্তাব করেছিলেন। পরবর্তীকালে অনুকূল অবস্থায় সেই ধর্মের অনুসারীরা ধর্ম প্রচারকদের সেই আদি প্রস্তাব মানেনি। এতে ধর্মের কোনো অপমান হয়নি, বরং অপমান থেকে ধর্ম রক্ষা পেয়েছে। আজ তো কোনো ইহুদি বা খ্রিস্টান মূর্তি ভেঙে দিতে হাতুড়ি শাবল হাতে নেবে না। তবে মুসলিমদের মধ্যে কেন এই প্রবণতা? সাধারণ মুসলিমদের মধ্যে নয়, কট্টরদের মধ্যেই সাধারণত এই প্রবণতা দেখা যায়, কিন্তু কট্টররাই বা কেন হাতুড়ি শাবল নেয় বা নিতে চায়? এর উত্তর খুব সহজ। তারা ধর্মকে আর ধর্ম হিসেবে দেখতে চায় না, তারা একে রাজনীতি হিসেবে দেখে। তারা দেশ নয় শুধু, তারা ধর্ম দিয়ে বিশ্ব শাসন করতে চায়। তাদের এই লেলিহান বাসনা অনেক সময় তাদেরই পুড়িয়ে ছাই করে।

মক্কার মূর্তিপূজকদের মূর্তি ভাঙার নির্দেশ দিয়েছিলেন ইসলামের নবী। ইসলামের প্রতিষ্ঠার জন্য তা তখন তিনি জরুরি মনে করেছিলেন। কিন্তু ইসলাম আজ প্রতিষ্ঠিত। পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম আজ ইসলাম। যে অবস্থায় মূর্তি ভাঙা হয়েছিল, সেই অবস্থাটি বর্তমান বিশ্বে নেই। তাই কোনো মুসলিম দেশেই মূর্তিপূজা নিয়ে কোনো সমস্যা হয় না। এ ক্ষেত্রে গণতন্ত্রের প্রয়োজনে ইসলামের এই উপদেশটিই মেনে চলতে হয় ‘যার যার ধর্ম তার তার কাছে, ইসলামে কোনো জবরদস্তি নেই’।

বাংলাদেশের মাদ্রাসা-পাস মোল্লারা ঘোষণা দিয়েছে তাদের দৌড় আর মসজিদ পর্যন্ত নয়, তাদের দৌড় পার্লামেন্ট পর্যন্ত। এ বিরাট হুমকি বটে। তারা আজ দেশ শাসনের স্বপ্ন দেখছে। কী যোগ্যতা তাদের আছে দেশ শাসন করার? গণতন্ত্র সম্পর্কে যাদের কোনো ধারণাই নেই, তারা কী করে দেশ শাসন করবে। মোল্লাতন্ত্র বা জিহাদি আদর্শ দিয়ে দেশ শাসন এই একবিংশ শতাব্দীতে চলবে না। সে কারণেই আইসিসকে সারা বিশ্ব মিলে নির্মূল করেছে। পৃথিবীটা বাংলাদেশ নয়। পৃথিবীর একটি ক্ষুদ্র অংশ বাংলাদেশ। এই পৃথিবীকে চলমান রাখার পেছনে, সভ্য এবং শিক্ষিত করার পেছনে সব দেশের সব ধর্মের সব সংস্কৃতির সব রকম বিশ্বাসের মানুষের অবদান আছে। সবাইকে অস্বীকার করে শুধু নিজের ধর্ম এবং সংস্কৃতিকে শ্রেষ্ঠ মনে করে, আমিই বেহেস্তে যাব, বাকিরা নরকে যাবে, এই মানসিকতা নিয়ে বেশি দূর এগোনো যায় না। সবার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, সবার অধিকারকে, এমনকি বিধর্মী ও নাস্তিকের অধিকারকে মর্যাদা দেওয়া গণতন্ত্রের আদর্শ। এই আদর্শকে অস্বীকার করলে বিশ্বে কোনো স্থান নেই।

কাবার কালো পাথরকে মুসলমানরা চুমু খেয়ে বা একটু স্পর্শ করে ধন্য হয়, বিশ্বাস করে এতে তাদের মঙ্গল হয়, পাথরই শুষে নেয় তাদের পাপ, তারা পাপমুক্ত হয়। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা উমর ইবনে আল-খাত্তাব সেই কালো পাথরকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন, ‘আমি জানি তুমি একটা পাথর, তুমি মানুষের অপকারও করতে পার না, উপকারও করতে পার না, যদি আমি নবীকে না দেখতাম তোমাকে চুম্বন করতে, তাহলে আমিও তোমাকে চুম্বন করতাম না।’ তাহলে জিনিসটা ভাস্কর্য, বা মূর্তি বা পাথর সেটা বিষয় নয়, বিষয় হলো মুসলমানের মনন। তাহলে যাদের কাছে এখন ভাস্কর্য, মূর্তি বা পাথর বিষয় হয়ে উঠছে, তাদের কাছে নিশ্চিতই মননের মূল্য নষ্ট হচ্ছে।

ইসলাম ধর্মটিকে ধর্ম হিসেবে রাখার দায়িত্ব নিতে হবে সরকারকে। রাজনীতির সঙ্গে ধর্ম মেলালে, বা ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি মেলালে তার পরিণাম কখনও শুভ হয় না। কারণ এর ফলে মন্ত্রী হয়ে যায় মোল্লা, আর মোল্লা হয়ে যায় মন্ত্রী।

বাংলাদেশে আদিকাল থেকে ভাস্কর্য আর মূর্তি দুই-ই ছিল। আইসিস-মানসিকতার ঠাঁই বাংলাদেশে হলে শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা উপমহাদেশেরই অকল্যাণ। আমি প্রচলিত ধর্মে নয়, মানববাদে বিশ্বাস করা মানুষ। আমি পুজো করি না, কারও পায়ে মাথাও ঠেকাই না। কিন্তু আমি বাংলাদেশের লালনের পাদদেশে ফুল দেবে, কারণ লালনের জাতপাতের বিরুদ্ধে লেখা মানবতার পক্ষে লেখা গানগুলোকে আমি মহান বলে মনে করি। এর মানে এই নয় তাঁকে আমি পুজো করছি, এর মানে এই - তাঁকে আমি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করছি। আমি শহিদ বেদিতে, স্মৃতিসৌধের বেদিতে ফুল দেব। যুগে যুগে আমরা ফুল অর্পণ করেই শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে আসছি। উপমহাদেশের সুফি-সাধকদের মাজারে মোমবাতি দিয়েও মানুষ যুগে যুগে শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে আসছে। যুগে যুগে নমস্যদের পায়ের ধুলো মাথায় নিয়ে শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে আসছে। ভারতীয় উপমহাদেশের ইসলামন্ডপালন আর আরব দেশের ইসলামন্ডপালনে ভিন্নতা তো থাকবেই। এই ভিন্নতা যারা বোঝে না, তারা ইতিহাস বোঝে না।

শেষ কথা, বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য শেখ হাসিনাকে স্থাপন করতেই হবে, এতেই যদি এতদিন কালসাপ পোষার দায়মুক্তি ঘটে তাঁর।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা