শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সৌদি আরবের কাছে বাংলাদেশের শেখার আছে

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
সৌদি আরবের কাছে বাংলাদেশের শেখার আছে

১. জামায়াতে ইসলামী দলটি গঠিত হয়েছিল মুসলিম ব্রাদারহুড দলের আদর্শে। আজ জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তান, বাংলাদেশ, ভারত সবখানে টিকে আছে, কিন্তু মুসলিম ব্রাদারহুড নিষিদ্ধ হচ্ছে। এ দলটি মিসরে তৈরি হয়েছিল ১৯২৮ সালে। মুসলিম দেশগুলোতে ইসলামী আন্দোলন করাই ছিল মূল উদ্দেশ্য। সমাজের সর্বস্তরে পৌঁছানোর জন্য সমাজ সেবামূলক কাজ করার ব্রত নিয়ে নেমেছিল এই দলটি। দেশে দেশে দলটি এবং দলের আদর্শ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এই মিসরে স্বৈরাচারী একনায়ক মোবারককে সরিয়ে দেওয়ার পর ক্ষমতায় এসেছিল মুসলিম ব্রাদারহুড। কিন্তু বেশি দিনের জন্য ক্ষমতায় থাকা সম্ভব হয়নি। মিসরের রাষ্ট্রপতি আব্দেল ফাতাহ আল-সিসি এই দলকে সন্ত্রাসী দল আখ্যা দিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। মুসলিম ব্রাদারহুড মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোতেই নিষিদ্ধ। জর্দান, সৌদি আরব, বাহরাইন, কুয়েত, মিসর, সিরিয়া, রাশিয়া, বেলারুশ, কাজাখস্তান, তাজিকিস্তান এই দেশগুলোও নিষিদ্ধ করেছে মুসলিম ব্রাদারহুডকে।

সম্প্রতি সৌদি আরব মক্কার মসজিদগুলোর ১০০ ইমাম এবং ইসলাম প্রচারককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছে। ওঁদের দোষ কী ছিল? দোষ ছিল ২০১৪ সালে নিষিদ্ধ হওয়া মুসলিম ব্রাদারহুডের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ সম্পর্কে জনতাকে জানানোর সরকারি নির্দেশ তাঁরা মান্য করেননি। তাঁরা প্রচার করেননি ইসলামী জঙ্গি গোষ্ঠী মুসলিম ব্রাদারহুড ইসলামের শিক্ষা মেনে চলে না। সৌদি আরবের কেন এত রাগ মুসলিম ব্রাদারহুডের ওপর। এরও কাহিনী আছে। পাঁচের দশকে মুসলিম ব্রাদারহুডের কর্মীরা যখন মিসরে, সিরিয়ায়, ইরাকে এবং অন্যান্য দেশে মার খাচ্ছিল, তাদের ধরে ধরে জেলে ভরছিল ওইসব দেশের সরকার, তখন সৌদি আরব হাজারো ব্রাদারহুড কর্মীকে আশ্রয় দিয়েছিল। আশ্রিত দলটি ধীরে ধীরে সৌদি যুবসমাজে জনপ্রিয় করতে লাগলো নিজেদের। সৌদি আরবের মাটিতে মার্কিন মিলিটারির অবস্থানের বিরোধিতা করতে লাগলো। সৌদি জনতাকে কট্টর ইসলামপন্থি বানাতে লাগলো। সৌদি আরব তা মেনে নেয়নি, দলটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি আরবের স্বার্থ রক্ষা করছে আমেরিকা। আর মুসলিম ব্রাদারহুড কিনা সৌদি আরবে বসে সৌদি আরবের স্বার্থবিরোধী সন্ত্রাসী দল গড়ে তুলছে, এ হতে দেয়নি সৌদি সরকার। আজ ইসলামী সন্ত্রাসী দলগুলোর ক্ষোভ কিন্তু মূলত আমেরিকার বিরুদ্ধে। সকলে মুসলিম ব্রাদারহুডের আদর্শ অন্তরে লালন করে।

২. লক্ষ করছি জিহাদি দলগুলোর বিরুদ্ধে মুসলিম দেশ যেভাবে দাঁড়াতে পারে, পাশ্চাত্যের উদারপন্থি দেশগুলো সেভাবে দাঁড়াতে পারে না। এই তো সেদিন সিরিয়ার জিহাদি আইসিস ক্যাম্প থেকে জার্মানি আর ফিনল্যান্ড কিছু মেয়ে ও শিশুকে দেশে ফেরত নিয়ে এলো। এই মেয়েগুলো কিন্তু আইসিস জঙ্গিরা কোথাও থেকে ধরে আনেনি, ইয়াজিদি মেয়েদের যেমন এনেছিল। এদের জোর করে জিহাদি বানানো হয়নি। এরা স্বেচ্ছায় সব জেনে বুঝে, জিহাদি আদর্শে দীক্ষা নেওয়ার পর জঙ্গি হওয়ার সংকল্প নিয়ে সিরিয়ায় গিয়েছিল জিহাদে জীবন উৎসর্গ করতে। এই মেয়েরাও আইসিসের পুরুষদের মতো জিহাদি। মনে আছে শামীমার কথা, ১৫ বছর বয়সে লন্ডন থেকে চলে এসেছিল সিরিয়ায় আইসিসের খাতায় নাম লেখাতে, জিহাদি পুরুষদের যৌনসঙ্গী হতে, যেন যৌনজীবনে তৃপ্ত হয়ে পুরুষগুলো ঠান্ডা মাথায় জিহাদ করতে পারে, ধ্বংস করতে পারে প্রাচীন স্থাপত্য, বিধর্মীদের হত্যা করতে পারে। বাংলাদেশি বাবা-মা’র সন্তান শামীমা বলেছিল এইসব বিধর্মী হত্যায় সে বিশ্বাস করে এবং রাস্তার ডাস্টবিনে বিধর্মীদের কাটা মু-ু দেখতে তার এতটুকু খারাপ লাগে না, বরং ভালো লাগে। সেই শামীমা আইসিসের পতনের পর লন্ডনে ফিরে যাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেছে, তাকে ফেরানোর জন্য ইউরোপের মানবাধিকারকর্মীরা লড়ছেন। আমি বুঝি না জিহাদি পুরুষ এবং নারীতে পার্থক্য কোথায়? কোনও জিহাদি নারীকে অস্ত্র হাতে খুন করতে দেখা যায়নি বলে? কিন্তু ওরা তো খুন করতে জানে, ওরা মগজ ধোলাই করতেও জানে। তাহলে ওদের ক্ষতিকর মনে করা হচ্ছে না কেন? এত জিহাদি সন্ত্রাসের শিকার হয়েও ইউরোপের শিক্ষা হয়নি। জার্মানি বোধহয় মানবাধিকারের ক্ষেত্রে বিশ্বের এক নম্বর হওয়ার পণ করেছে। ১০ লাখ সিরিয়ার শরণার্থীকে তো আশ্রয় দিয়েছে জার্মানি। ভেবেছিল এরা বুঝি আইসিসের ভয়ে পালিয়েছে। একেবারেই না, আইসিসের অত্যাচারের বদলে তারা সিরিয়ার সরকারের অত্যাচারের কথা বলেছে। আইসিসকে বরং অধিকাংশই সমর্থন করেছে। ইউরোপের দেশগুলোতে আইসিস ক্যাম্প থেকে হয়তো আরও জিহাদিকে নিয়ে আসা হবে। ইউরোপে জিহাদি হামলা মনে হয় না অচিরে শেষ হবে। ইউরোপকে আর নিরাপদ জায়গা বলে মনে করার কারণও নেই কোনও।

ভালো কাজ হতো যদি এদের মগজ থেকে জিহাদি ভাবনা দূর হতো। কিন্তু তা তো হয়নি। বিধর্মী হত্যার জিহাদে অংশ নিয়েও আবার বিধর্মীদের দেশে ফেরত আসা যায়। এটি মানুষকে, আমার আশংকা হয়, উৎসাহিত করবে জিহাদি হতে। কিছুই তো হারাবার নেই, শাস্তিও নেই কোনও। সবচেয়ে ভালো হতো এরা যদি ক্যাম্পেই থেকে যেত। ক্যাম্পে যদি এরা অনুশোচনায় ভুগত, জিহাদি কার্যকলাপ যে অমানবিক, বর্বর, মানব সমাজের জন্য ধ্বংসাত্মক একটি কাজ তা অনুধাবন করতো। সভ্য সমাজে ফেরার যোগ্য হওয়ার পর যদি ওদের ফেরানো হতো তাহলে হয়তো কিছুটা নিশ্চিন্তে থাকা যেত। মনে আছে শামীমা লন্ডনে ফিরতে চেয়েছিল তার সন্তানকে বাঁচাবার জন্য, যেহেতু তার দুটো সন্তান সিরিয়ায় মৃত্যু হয়েছে। শামীমা কোনও অনুশোচনা থেকে সিরিয়া থেকে বের হতে চায়নি।

৩. বাংলাদেশে মাদ্রাসা মসজিদে নানা অপরাধ বাড়ছে। শিশু ধর্ষণ চলছে। মাদক ব্যবসা বাড়ছে। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে আন্দোলন না করে ইসলামী দলগুলো ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙেছে, সেদিন কুষ্টিয়ায় বাঘা যতীনের ভাস্কর্যের ওপর হামলা করেছে। জিহাদিদের কাজ ভাস্কর্য মূর্তি মাজার ইত্যাদি ভেঙে ফেলা। সন্ত্রাসী দল আইসিস ইরাকে আর সিরিয়ায় এভাবেই হাতুড়ি শাবল নিয়ে ভেঙে ফেলেছিল প্রাচীন সব কীর্তিস্তম্ভ, স্মৃতিলিপি।

বাংলাদেশ থেকে বেরিয়ে নিজের মূর্তি ভাঙা নীতি মানা মুসলমান পরিচয়খানি দিলে এদের আর বিশ্বের কোথাও স্থান হবে না, এমনকী পাকিস্তানেও নয়। ইরাকে সিরিয়াতেও নয়। একটি দেশেই তারা নিজের ধ্বংসাত্মক জিহাদি কার্যকলাপের কথা চিৎকার করে জানিয়ে দিতে পারে, কী ভাঙবে, কী পোড়াবে, কাকে খুন করবে, কাকে জবাই করবে, তাও ঘোষণা করে দিতে পারে, কিন্তু কোনও শাস্তি হয় না, বরং অনুরাগী ভক্তের সংখ্যা বাড়ে, সে বাংলাদেশ।

রাজনীতিকদের মধ্যে যাঁরা দুর্নীতিগ্রস্ত তাঁরা ধর্মের ধ্বজা তুলে সাধু সেজেছেন। আর তাঁদের ওই ধ্বজার তলায় জন্মেছে লাখ লাখ জিহাদি। রাজনীতিকরা দেখেও না দেখার ভান করেছেন। এ দেশের বুদ্ধিজীবীদের কোনও চরিত্র নেই বলে তাঁরাও দেশ ও দশের চিন্তা বাদ দিয়ে নিজেদের আখের গুছিয়েছেন। এমন চমৎকার জিহাদোপোযুক্ত ভূমি আর দুনিয়ার কোথায় মিলবে!

মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলো ইসলামী জিহাদি দলকে নিষিদ্ধ করে বুঝিয়ে দিয়েছে তাদের নিষিদ্ধ করা যায়। মুসলিম দেশ হলেই সব ইসলামী দলকে বৈধতা দিতেই হবে তা ঠিক নয়। সৌদি আরবের মতো প্রভাবশালী দেশ যদি মুসলিম ব্রাদারহুডের মতো দলকে নিষিদ্ধ করতে পাবে, তাহলে বাংলাদেশ কেন পারবে না জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করতে, কেন পারবে না হেফাজতে ইসলামকে নিষিদ্ধ করতে? চাইলেই পারে। কিন্তু মুশকিল হল চাইছে না। জামায়াতে ইসলামী আর হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যত ক্ষতি করেছে, তত ক্ষতি আমি নিশ্চিত মুসলিম ব্রাদারহুড করেনি মধ্যপ্রাচ্যে। সৌদি আরব ইমাম এবং ইসলাম প্রচারকদেরও চাকরি খেয়েছে। বাংলাদেশ তো জিহাদি আদর্শে যুবসমাজকে বিপথে নিচ্ছে জেনেও কোনও ইমাম বা কোনও ইসলাম প্রচারক হুজুরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় না! তাই বলি, সৌদি আরবের কাছ থেকেও অনেক কিছু শেখার আছে বাংলাদেশের।

              লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
রাজনৈতিক সংকট
রাজনৈতিক সংকট
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদেরকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদেরকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানো ও সীমানা পরিবর্তনের প্রতিবাদে ৩ দিনের কমপ্লিট শাটডাউন
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানো ও সীমানা পরিবর্তনের প্রতিবাদে ৩ দিনের কমপ্লিট শাটডাউন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচং আল-হেরা মডার্ণ একাডেমির দুই যুগপূর্তি উদযাপন
বুড়িচং আল-হেরা মডার্ণ একাডেমির দুই যুগপূর্তি উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা
ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অপপ্রচারের অভিযোগে টঙ্গীতে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
অপপ্রচারের অভিযোগে টঙ্গীতে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের
ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস
ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে
মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা