শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

একজন এম এ হাসেমের বড়ই প্রয়োজন ছিল

অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু
প্রিন্ট ভার্সন
একজন এম এ হাসেমের বড়ই প্রয়োজন ছিল

শিল্প, বাণিজ্য, শিক্ষা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান- সর্বত্র যাঁর সফলতা সেই এম এ হাসেমের পরলোকযাত্রা নিয়ে এত তাড়াতাড়ি লিখতে হবে কখনো ভাবিনি। গতকাল ফজরের নামাজের পরপর এক বন্ধুর ফোনে জানলাম রাত ১টা ২০ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। দেশের শিল্প-বাণিজ্যের অন্যতম এই প্রাণপুরুষের সঙ্গে বস্তুত ২০০১ সালে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিতে গিয়ে পরিচয় ঘটে। প্রথম দিনই মনে হলো কত দিনের জানাশোনা। কয়েক দিনের মধ্যেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ক্যাবিনেটে একজন কনিষ্ঠ সদস্য হিসেবে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী এবং তারপর ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকালে জনাব হাসেমের সঙ্গে সম্পর্ক গভীরতর হলো। তিনি বয়সে আমার চেয়ে অনেক বড় হলেও তাঁর মানসিক শক্তি কাজের, অদম্য স্পৃহা, উদ্দীপনা সব ব্যবধান ঘুচিয়ে দেয়। তাঁর অভিভাবকত্ব ভ্রাতৃসুলভ স্থান থেকে পিতৃত্বের স্থান দখল করে নেয়। আমার কাছে হয়ে ওঠেন সফলতার এক জীবন্ত কিংবদন্তি।

২০০৪ সালে শেরেবাংলা কাপ জাতীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে এম এ হাসেমকে আমন্ত্রণ জানালে তিনি সন্ত্রীক নাটোর যান। একই মঞ্চে বসে এম এ হাসেম, সুলতানা হাসেম ভাবী, আমার স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন ও আমি খেলা উপভোগ করি। নাটোরে নোয়াখালী পল্লীর লোকজন খেলার ফাঁকে হাসেম ভাইকে দেখতে ভিড় জমান। নাটোরে নোয়াখালী পল্লীর সবাই ১৯৯৬ সালের দুই নির্বাচনে এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে আমাকে অকুণ্ঠভাবে সমর্থন জানিয়েছিলেন। এ পল্লীতে বসবাসরত কেউ না কেউ হাসেম ভাইয়ের পারটেক্স গ্রুপে কোনো না কোনো পদে কাজ করেন। সার্কিট হাউসে রাতে খাবার টেবিলে দীর্ঘ আলাপচারিতার ফাঁকে হাসেম ভাইকে অনুরোধ করে বসলাম নাটোরে কোনো একটি ইন্ডাস্ট্রি করতে। তিনি রাজি হয়ে গেলেন। পরদিন সার্কিট হাউসে নোয়াখালীর আদি বাসিন্দা ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বারের একটি দলকে তাঁর সঙ্গে দেখা করার ব্যবস্থা করলাম। তিনি বললেন, জমির ব্যবস্থা করলে ইন্ডাস্ট্রি করবেন। কয়েক শ বিঘা জমি কেনা হয়ে গেল, কিন্তু পরে সরকারের নানাবিধ অসহযোগিতা ও লাল ফিতার দৌরাত্ম্যে ইন্ডাস্ট্রি আলোর মুখ দেখেনি। এ গেল একটি বিষয়।

এলো ১/১১-এর সরকার। এম এ হাসেম ২০০১ সালে এমপি হলেও আপাদমস্তক ছিলেন একজন ব্যবসায়ী। শিল্প-বাণিজ্যের উন্নয়ন ছিল তাঁর ধ্যানজ্ঞান। কিন্তু ১/১১-এর লুটেরা সরকার এম এ হাসেমকে রেহাই দেয়নি। আমরা একসঙ্গে কারাগারে নিক্ষিপ্ত হলাম। কারাগারের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ ও দুঃসহ যন্ত্রণাদায়ক দিনগুলোও এম এ হাসেমকে দিগ্ভ্রান্ত করতে পারেনি। মানবিকতার প্রশ্নে তিনি ছিলেন আপসহীন।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার, কাশিমপুর-২ কারাগার ঘুরে তখন কাশিমপুর-১ কারাগারে ঠাঁই হলো। একদিন পিজি হাসপাতালে আমরা চিকিৎসার জন্য আসব কিন্তু আমাদের একই দিনে একসঙ্গে পাঠাবে না। হাসেম ভাই বেঁকে বসলেন। আমরা অনুরোধ করলাম, আপনি বয়সে অনেক বড় আপনার চিকিৎসার দরকার বেশি। কিন্তু তিনি আমাকে ছাড়া আসবেন না। পরিণতিতে হাসেম ভাইকে বরগুনা কারাগারে, ফরিদপুরের এমপি খন্দকার নাসির উদ্দিনকে ময়মনসিংহ এবং আমাকে নরসিংদী কারাগারে বদলি করা হলো। এ নিয়ে হাসেম ভাইয়ের মধ্যে কোনো প্রকার আক্ষেপ দেখিনি। যেন নিজ ভাইয়ের জন্য কিছু করতে পেরে মুখজুড়ে ছিল প্রশান্তির হাসি।

আমরা কিছু দিন পর কাশিমপুর-২ কারাগারে ফিরে এলাম। কিন্তু হাসেম ভাই বরগুনা কারাগার থেকে কাশিমপুর ফিরে এলেন প্রায় এক বছর পর। হাসেম ভাই, সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের ছেলে সাবেক এমপি নাসের রহমান ও আমি এ তিনজন এক রুমে ঠাঁই পেলাম। পাশের রুমে সাবেক প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী রেদোয়ান আহমেদ। এর পরবর্তী রুমে ছিলেন সাবেক মন্ত্রী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আওয়ামী লীগ নেতা সালমান এফ রহমান। কয়েক দিন আগে কারাগারের এই কয়েকটি সেল এলাকাজুড়ে জিনের ভীতি ছড়িয়ে ছিল। রাতে হাসেম ভাইয়ের আর্তচিৎকার- জিন, জিন। আমি রুমের এক কোণে ঠাঁই নিলাম। নাসের রহমান অদ্ভুত ধরনের আওয়াজ করছিলেন। হাসেম ভাইয়ের চিৎকারে জেল কর্তৃপক্ষ ছুটে এলেন। তৎকালীন জেল সুপার বর্তমানে ডিআইজি প্রিজন জনাব তওহীদ এলেন। পরদিন তৎকালীন ডিআইজি প্রিজন মেজর সামছুল হায়দার সিদ্দিকীসহ সবাই এলেন সঙ্গে কয়েকজন মাওলানা সাহেব। ঝাড়ফুঁক চলল। নাসের রহমানের গলায় লাল চিহ্ন যেন কেউ গলা টিপে ধরেছিল। নাসের রহমান ধবধবে ফরসা সুন্দর। জানা গেল নারী জিন নাকি তাকে আসর করেছিল। সবাই হাসি-তামাশা করলেও সেদিন হাসেম ভাইয়ের মধ্যে সন্তানবাৎসল্য দেখেছি, দেখেছি কি পরম মমতায় নাসের রহমানকে আগলে রাখতে। তা মনে হলে আজও দুই চোখ অশ্রুসিক্ত হয়ে আসে।

কাশিমপুর-২ কারাগারের অনেক স্মৃতি আজ আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায়। এত বড় বড় জাতীয় নেতৃত্ব কারাগারে থাকলেও সে সময় হাসেম ভাইয়ের কাছেই ভিড় লেগে থাকত। কষ্টের মধ্যেও হাসেম ভাইয়ের জীবনের অনুপ্রেরণাদায়ক গল্প সবার মধ্যে সঞ্চার করত। তাঁর শৈশব, কৈশোর, তারুণ্য, বাবার মৃত্যুর পর মায়ের সামান্য সঞ্চয়ের ওপর নির্ভর করে ছোট থেকে বড় ব্যবসায়ীতে পরিণত হওয়ার গল্প ছিল যুদ্ধে জয়ী হওয়ার চেয়েও রোমাঞ্চকর। তিনি বলতেন- সততা, একনিষ্ঠতা, মেধা দিয়ে জীবনে যে কোনো সাফল্য অর্জন করা যায়। বলতেন- দেশের বিভিন্ন অব্যবস্থাপনার মূলে সততা-নিষ্ঠার অভাব। তাঁর গল্প শোনার জন্য সন্ধ্যার পর ঢাকা থেকে চলে যেতেন ডিআইজি প্রিজন সামছুল হায়দার সিদ্দিকী। হাসেম ভাই এবং আমাদের আড্ডা চলত মধ্যরাত পর্যন্ত। তাঁর সুবাদে সূর্যাস্ত থেকে লকআপের যন্ত্রণা থেকে কিছুটা হলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারতাম। বিপদে ধৈর্য না হারিয়ে তিনি ছিলেন পাহাড়ের মতো অটল, অবিচল। আজ অনুভব করছি কারাজীবনে হতাশা থেকে মুক্ত থাকতে হাসেম ভাই কতটা সঞ্জীবনী শক্তির মতো অপরিহার্য ছিলেন।

১/১১ পরবর্তী প্রায় ১২ বছর হাসেম ভাইয়ের স্নেহ-মমতা থেকে কোনো দিন বঞ্চিত ছিলাম না। হঠাৎ দুপুরে ফোন পেতাম খেয়েছি কি না। বলতেন চলে আসো একসঙ্গে খাব। গিয়ে দেখতাম টেবিলে আরও ১০-১২ জন। নিজে খেতেন একেবারেই বাঙালি খাবার কিন্তু অন্যদের জন্য অনেক রকমের খাবার। হাসেম ভাই খুব ভালো রান্না করতে পারতেন। বিদেশে গেলে নিজ হাতে রান্না করতেন, বাইরের খাবার খুব একটা পছন্দ করতেন না। হাসেম ভাইয়ের মতো খাওয়াতে এত ভালোবাসেন আমার জীবনে এরূপ দ্বিতীয়জনকে দেখিনি। হাসেম ভাই সিটি ব্যাংক ও ইউসিবিএল এ দুটি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। দুটি ব্যাংকের চেয়ারম্যানও ছিলেন। চেয়ারম্যান ছিলেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টি বোর্ডের। তাঁর প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির সংখ্যা ৭৭-এর বেশি। ৭০ হাজারের বেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী পারটেক্স গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে জীবিকা নির্বাহ করেন। তাঁর সঙ্গে গল্পের সময় দেখেছি কত কর্মকর্তা-কর্মচারী মারাত্মক ভুল করে ক্ষমা চেয়েছেন, তিনি ক্ষমা করে দিয়েছেন। আমি যখনই যে কোনো বিষয়ে তাঁর কাছে গিয়েছি কোনো দিন বিরক্ত হতে দেখেনি, কোনো দিন ফিরিয়ে দেননি। বস্তুত তাঁর কাছে পৌঁছতে পারলে কেউকে তিনি ফিরিয়ে দিতেন না। এমন বিশাল হৃদয়ের মানুষ আজকের যুগে খুঁজে পাওয়া ভার। এমন সফল জীবনের অধিকারী এম এ হাসেমের পাঁচ পুত্রসন্তানের প্রত্যেকেই যেমন উচ্চশিক্ষিত তেমন পিতার মতো অসম্ভব মেধাবী, সৎ ও প্রতিভাদীপ্ত। এম এ হাসেমের পরলোকযাত্রায় যেমনি তাঁর পরিবারের সদস্যরা শোকাভিভূত তেমনি তাঁর শিল্প-বাণিজ্য, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হাজার হাজার পরিবারের লাখ লাখ মানুষ আজ অশ্রুসিক্ত নয়নে তাঁর জন্য মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনারত। রব্বুল আলামিন সবাইকে যেন এ শোক সইবার শক্তি দেন। আমরা তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আল্লাহ রহমানুর রহিম তাঁকে বিনা হিসাবে জান্নাতুল ফিরদাউস নসিব করুন।

 

                লেখক : সাংগঠনিক সম্পাদক, বিএনপি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত
নোয়াখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু
মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ
অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা
রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার
৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন
কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা
জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র
এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে