শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

একজন এম এ হাসেমের বড়ই প্রয়োজন ছিল

অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু
প্রিন্ট ভার্সন
একজন এম এ হাসেমের বড়ই প্রয়োজন ছিল

শিল্প, বাণিজ্য, শিক্ষা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান- সর্বত্র যাঁর সফলতা সেই এম এ হাসেমের পরলোকযাত্রা নিয়ে এত তাড়াতাড়ি লিখতে হবে কখনো ভাবিনি। গতকাল ফজরের নামাজের পরপর এক বন্ধুর ফোনে জানলাম রাত ১টা ২০ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। দেশের শিল্প-বাণিজ্যের অন্যতম এই প্রাণপুরুষের সঙ্গে বস্তুত ২০০১ সালে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিতে গিয়ে পরিচয় ঘটে। প্রথম দিনই মনে হলো কত দিনের জানাশোনা। কয়েক দিনের মধ্যেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ক্যাবিনেটে একজন কনিষ্ঠ সদস্য হিসেবে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী এবং তারপর ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকালে জনাব হাসেমের সঙ্গে সম্পর্ক গভীরতর হলো। তিনি বয়সে আমার চেয়ে অনেক বড় হলেও তাঁর মানসিক শক্তি কাজের, অদম্য স্পৃহা, উদ্দীপনা সব ব্যবধান ঘুচিয়ে দেয়। তাঁর অভিভাবকত্ব ভ্রাতৃসুলভ স্থান থেকে পিতৃত্বের স্থান দখল করে নেয়। আমার কাছে হয়ে ওঠেন সফলতার এক জীবন্ত কিংবদন্তি।

২০০৪ সালে শেরেবাংলা কাপ জাতীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে এম এ হাসেমকে আমন্ত্রণ জানালে তিনি সন্ত্রীক নাটোর যান। একই মঞ্চে বসে এম এ হাসেম, সুলতানা হাসেম ভাবী, আমার স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন ও আমি খেলা উপভোগ করি। নাটোরে নোয়াখালী পল্লীর লোকজন খেলার ফাঁকে হাসেম ভাইকে দেখতে ভিড় জমান। নাটোরে নোয়াখালী পল্লীর সবাই ১৯৯৬ সালের দুই নির্বাচনে এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে আমাকে অকুণ্ঠভাবে সমর্থন জানিয়েছিলেন। এ পল্লীতে বসবাসরত কেউ না কেউ হাসেম ভাইয়ের পারটেক্স গ্রুপে কোনো না কোনো পদে কাজ করেন। সার্কিট হাউসে রাতে খাবার টেবিলে দীর্ঘ আলাপচারিতার ফাঁকে হাসেম ভাইকে অনুরোধ করে বসলাম নাটোরে কোনো একটি ইন্ডাস্ট্রি করতে। তিনি রাজি হয়ে গেলেন। পরদিন সার্কিট হাউসে নোয়াখালীর আদি বাসিন্দা ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বারের একটি দলকে তাঁর সঙ্গে দেখা করার ব্যবস্থা করলাম। তিনি বললেন, জমির ব্যবস্থা করলে ইন্ডাস্ট্রি করবেন। কয়েক শ বিঘা জমি কেনা হয়ে গেল, কিন্তু পরে সরকারের নানাবিধ অসহযোগিতা ও লাল ফিতার দৌরাত্ম্যে ইন্ডাস্ট্রি আলোর মুখ দেখেনি। এ গেল একটি বিষয়।

এলো ১/১১-এর সরকার। এম এ হাসেম ২০০১ সালে এমপি হলেও আপাদমস্তক ছিলেন একজন ব্যবসায়ী। শিল্প-বাণিজ্যের উন্নয়ন ছিল তাঁর ধ্যানজ্ঞান। কিন্তু ১/১১-এর লুটেরা সরকার এম এ হাসেমকে রেহাই দেয়নি। আমরা একসঙ্গে কারাগারে নিক্ষিপ্ত হলাম। কারাগারের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ ও দুঃসহ যন্ত্রণাদায়ক দিনগুলোও এম এ হাসেমকে দিগ্ভ্রান্ত করতে পারেনি। মানবিকতার প্রশ্নে তিনি ছিলেন আপসহীন।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার, কাশিমপুর-২ কারাগার ঘুরে তখন কাশিমপুর-১ কারাগারে ঠাঁই হলো। একদিন পিজি হাসপাতালে আমরা চিকিৎসার জন্য আসব কিন্তু আমাদের একই দিনে একসঙ্গে পাঠাবে না। হাসেম ভাই বেঁকে বসলেন। আমরা অনুরোধ করলাম, আপনি বয়সে অনেক বড় আপনার চিকিৎসার দরকার বেশি। কিন্তু তিনি আমাকে ছাড়া আসবেন না। পরিণতিতে হাসেম ভাইকে বরগুনা কারাগারে, ফরিদপুরের এমপি খন্দকার নাসির উদ্দিনকে ময়মনসিংহ এবং আমাকে নরসিংদী কারাগারে বদলি করা হলো। এ নিয়ে হাসেম ভাইয়ের মধ্যে কোনো প্রকার আক্ষেপ দেখিনি। যেন নিজ ভাইয়ের জন্য কিছু করতে পেরে মুখজুড়ে ছিল প্রশান্তির হাসি।

আমরা কিছু দিন পর কাশিমপুর-২ কারাগারে ফিরে এলাম। কিন্তু হাসেম ভাই বরগুনা কারাগার থেকে কাশিমপুর ফিরে এলেন প্রায় এক বছর পর। হাসেম ভাই, সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের ছেলে সাবেক এমপি নাসের রহমান ও আমি এ তিনজন এক রুমে ঠাঁই পেলাম। পাশের রুমে সাবেক প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী রেদোয়ান আহমেদ। এর পরবর্তী রুমে ছিলেন সাবেক মন্ত্রী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আওয়ামী লীগ নেতা সালমান এফ রহমান। কয়েক দিন আগে কারাগারের এই কয়েকটি সেল এলাকাজুড়ে জিনের ভীতি ছড়িয়ে ছিল। রাতে হাসেম ভাইয়ের আর্তচিৎকার- জিন, জিন। আমি রুমের এক কোণে ঠাঁই নিলাম। নাসের রহমান অদ্ভুত ধরনের আওয়াজ করছিলেন। হাসেম ভাইয়ের চিৎকারে জেল কর্তৃপক্ষ ছুটে এলেন। তৎকালীন জেল সুপার বর্তমানে ডিআইজি প্রিজন জনাব তওহীদ এলেন। পরদিন তৎকালীন ডিআইজি প্রিজন মেজর সামছুল হায়দার সিদ্দিকীসহ সবাই এলেন সঙ্গে কয়েকজন মাওলানা সাহেব। ঝাড়ফুঁক চলল। নাসের রহমানের গলায় লাল চিহ্ন যেন কেউ গলা টিপে ধরেছিল। নাসের রহমান ধবধবে ফরসা সুন্দর। জানা গেল নারী জিন নাকি তাকে আসর করেছিল। সবাই হাসি-তামাশা করলেও সেদিন হাসেম ভাইয়ের মধ্যে সন্তানবাৎসল্য দেখেছি, দেখেছি কি পরম মমতায় নাসের রহমানকে আগলে রাখতে। তা মনে হলে আজও দুই চোখ অশ্রুসিক্ত হয়ে আসে।

কাশিমপুর-২ কারাগারের অনেক স্মৃতি আজ আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায়। এত বড় বড় জাতীয় নেতৃত্ব কারাগারে থাকলেও সে সময় হাসেম ভাইয়ের কাছেই ভিড় লেগে থাকত। কষ্টের মধ্যেও হাসেম ভাইয়ের জীবনের অনুপ্রেরণাদায়ক গল্প সবার মধ্যে সঞ্চার করত। তাঁর শৈশব, কৈশোর, তারুণ্য, বাবার মৃত্যুর পর মায়ের সামান্য সঞ্চয়ের ওপর নির্ভর করে ছোট থেকে বড় ব্যবসায়ীতে পরিণত হওয়ার গল্প ছিল যুদ্ধে জয়ী হওয়ার চেয়েও রোমাঞ্চকর। তিনি বলতেন- সততা, একনিষ্ঠতা, মেধা দিয়ে জীবনে যে কোনো সাফল্য অর্জন করা যায়। বলতেন- দেশের বিভিন্ন অব্যবস্থাপনার মূলে সততা-নিষ্ঠার অভাব। তাঁর গল্প শোনার জন্য সন্ধ্যার পর ঢাকা থেকে চলে যেতেন ডিআইজি প্রিজন সামছুল হায়দার সিদ্দিকী। হাসেম ভাই এবং আমাদের আড্ডা চলত মধ্যরাত পর্যন্ত। তাঁর সুবাদে সূর্যাস্ত থেকে লকআপের যন্ত্রণা থেকে কিছুটা হলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারতাম। বিপদে ধৈর্য না হারিয়ে তিনি ছিলেন পাহাড়ের মতো অটল, অবিচল। আজ অনুভব করছি কারাজীবনে হতাশা থেকে মুক্ত থাকতে হাসেম ভাই কতটা সঞ্জীবনী শক্তির মতো অপরিহার্য ছিলেন।

১/১১ পরবর্তী প্রায় ১২ বছর হাসেম ভাইয়ের স্নেহ-মমতা থেকে কোনো দিন বঞ্চিত ছিলাম না। হঠাৎ দুপুরে ফোন পেতাম খেয়েছি কি না। বলতেন চলে আসো একসঙ্গে খাব। গিয়ে দেখতাম টেবিলে আরও ১০-১২ জন। নিজে খেতেন একেবারেই বাঙালি খাবার কিন্তু অন্যদের জন্য অনেক রকমের খাবার। হাসেম ভাই খুব ভালো রান্না করতে পারতেন। বিদেশে গেলে নিজ হাতে রান্না করতেন, বাইরের খাবার খুব একটা পছন্দ করতেন না। হাসেম ভাইয়ের মতো খাওয়াতে এত ভালোবাসেন আমার জীবনে এরূপ দ্বিতীয়জনকে দেখিনি। হাসেম ভাই সিটি ব্যাংক ও ইউসিবিএল এ দুটি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। দুটি ব্যাংকের চেয়ারম্যানও ছিলেন। চেয়ারম্যান ছিলেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টি বোর্ডের। তাঁর প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির সংখ্যা ৭৭-এর বেশি। ৭০ হাজারের বেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী পারটেক্স গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে জীবিকা নির্বাহ করেন। তাঁর সঙ্গে গল্পের সময় দেখেছি কত কর্মকর্তা-কর্মচারী মারাত্মক ভুল করে ক্ষমা চেয়েছেন, তিনি ক্ষমা করে দিয়েছেন। আমি যখনই যে কোনো বিষয়ে তাঁর কাছে গিয়েছি কোনো দিন বিরক্ত হতে দেখেনি, কোনো দিন ফিরিয়ে দেননি। বস্তুত তাঁর কাছে পৌঁছতে পারলে কেউকে তিনি ফিরিয়ে দিতেন না। এমন বিশাল হৃদয়ের মানুষ আজকের যুগে খুঁজে পাওয়া ভার। এমন সফল জীবনের অধিকারী এম এ হাসেমের পাঁচ পুত্রসন্তানের প্রত্যেকেই যেমন উচ্চশিক্ষিত তেমন পিতার মতো অসম্ভব মেধাবী, সৎ ও প্রতিভাদীপ্ত। এম এ হাসেমের পরলোকযাত্রায় যেমনি তাঁর পরিবারের সদস্যরা শোকাভিভূত তেমনি তাঁর শিল্প-বাণিজ্য, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হাজার হাজার পরিবারের লাখ লাখ মানুষ আজ অশ্রুসিক্ত নয়নে তাঁর জন্য মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনারত। রব্বুল আলামিন সবাইকে যেন এ শোক সইবার শক্তি দেন। আমরা তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আল্লাহ রহমানুর রহিম তাঁকে বিনা হিসাবে জান্নাতুল ফিরদাউস নসিব করুন।

 

                লেখক : সাংগঠনিক সম্পাদক, বিএনপি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড
বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড

৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান
ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা