শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

একজন এম এ হাসেমের বড়ই প্রয়োজন ছিল

অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু
প্রিন্ট ভার্সন
একজন এম এ হাসেমের বড়ই প্রয়োজন ছিল

শিল্প, বাণিজ্য, শিক্ষা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান- সর্বত্র যাঁর সফলতা সেই এম এ হাসেমের পরলোকযাত্রা নিয়ে এত তাড়াতাড়ি লিখতে হবে কখনো ভাবিনি। গতকাল ফজরের নামাজের পরপর এক বন্ধুর ফোনে জানলাম রাত ১টা ২০ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। দেশের শিল্প-বাণিজ্যের অন্যতম এই প্রাণপুরুষের সঙ্গে বস্তুত ২০০১ সালে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিতে গিয়ে পরিচয় ঘটে। প্রথম দিনই মনে হলো কত দিনের জানাশোনা। কয়েক দিনের মধ্যেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ক্যাবিনেটে একজন কনিষ্ঠ সদস্য হিসেবে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী এবং তারপর ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকালে জনাব হাসেমের সঙ্গে সম্পর্ক গভীরতর হলো। তিনি বয়সে আমার চেয়ে অনেক বড় হলেও তাঁর মানসিক শক্তি কাজের, অদম্য স্পৃহা, উদ্দীপনা সব ব্যবধান ঘুচিয়ে দেয়। তাঁর অভিভাবকত্ব ভ্রাতৃসুলভ স্থান থেকে পিতৃত্বের স্থান দখল করে নেয়। আমার কাছে হয়ে ওঠেন সফলতার এক জীবন্ত কিংবদন্তি।

২০০৪ সালে শেরেবাংলা কাপ জাতীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে এম এ হাসেমকে আমন্ত্রণ জানালে তিনি সন্ত্রীক নাটোর যান। একই মঞ্চে বসে এম এ হাসেম, সুলতানা হাসেম ভাবী, আমার স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন ও আমি খেলা উপভোগ করি। নাটোরে নোয়াখালী পল্লীর লোকজন খেলার ফাঁকে হাসেম ভাইকে দেখতে ভিড় জমান। নাটোরে নোয়াখালী পল্লীর সবাই ১৯৯৬ সালের দুই নির্বাচনে এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে আমাকে অকুণ্ঠভাবে সমর্থন জানিয়েছিলেন। এ পল্লীতে বসবাসরত কেউ না কেউ হাসেম ভাইয়ের পারটেক্স গ্রুপে কোনো না কোনো পদে কাজ করেন। সার্কিট হাউসে রাতে খাবার টেবিলে দীর্ঘ আলাপচারিতার ফাঁকে হাসেম ভাইকে অনুরোধ করে বসলাম নাটোরে কোনো একটি ইন্ডাস্ট্রি করতে। তিনি রাজি হয়ে গেলেন। পরদিন সার্কিট হাউসে নোয়াখালীর আদি বাসিন্দা ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বারের একটি দলকে তাঁর সঙ্গে দেখা করার ব্যবস্থা করলাম। তিনি বললেন, জমির ব্যবস্থা করলে ইন্ডাস্ট্রি করবেন। কয়েক শ বিঘা জমি কেনা হয়ে গেল, কিন্তু পরে সরকারের নানাবিধ অসহযোগিতা ও লাল ফিতার দৌরাত্ম্যে ইন্ডাস্ট্রি আলোর মুখ দেখেনি। এ গেল একটি বিষয়।

এলো ১/১১-এর সরকার। এম এ হাসেম ২০০১ সালে এমপি হলেও আপাদমস্তক ছিলেন একজন ব্যবসায়ী। শিল্প-বাণিজ্যের উন্নয়ন ছিল তাঁর ধ্যানজ্ঞান। কিন্তু ১/১১-এর লুটেরা সরকার এম এ হাসেমকে রেহাই দেয়নি। আমরা একসঙ্গে কারাগারে নিক্ষিপ্ত হলাম। কারাগারের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ ও দুঃসহ যন্ত্রণাদায়ক দিনগুলোও এম এ হাসেমকে দিগ্ভ্রান্ত করতে পারেনি। মানবিকতার প্রশ্নে তিনি ছিলেন আপসহীন।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার, কাশিমপুর-২ কারাগার ঘুরে তখন কাশিমপুর-১ কারাগারে ঠাঁই হলো। একদিন পিজি হাসপাতালে আমরা চিকিৎসার জন্য আসব কিন্তু আমাদের একই দিনে একসঙ্গে পাঠাবে না। হাসেম ভাই বেঁকে বসলেন। আমরা অনুরোধ করলাম, আপনি বয়সে অনেক বড় আপনার চিকিৎসার দরকার বেশি। কিন্তু তিনি আমাকে ছাড়া আসবেন না। পরিণতিতে হাসেম ভাইকে বরগুনা কারাগারে, ফরিদপুরের এমপি খন্দকার নাসির উদ্দিনকে ময়মনসিংহ এবং আমাকে নরসিংদী কারাগারে বদলি করা হলো। এ নিয়ে হাসেম ভাইয়ের মধ্যে কোনো প্রকার আক্ষেপ দেখিনি। যেন নিজ ভাইয়ের জন্য কিছু করতে পেরে মুখজুড়ে ছিল প্রশান্তির হাসি।

আমরা কিছু দিন পর কাশিমপুর-২ কারাগারে ফিরে এলাম। কিন্তু হাসেম ভাই বরগুনা কারাগার থেকে কাশিমপুর ফিরে এলেন প্রায় এক বছর পর। হাসেম ভাই, সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের ছেলে সাবেক এমপি নাসের রহমান ও আমি এ তিনজন এক রুমে ঠাঁই পেলাম। পাশের রুমে সাবেক প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী রেদোয়ান আহমেদ। এর পরবর্তী রুমে ছিলেন সাবেক মন্ত্রী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আওয়ামী লীগ নেতা সালমান এফ রহমান। কয়েক দিন আগে কারাগারের এই কয়েকটি সেল এলাকাজুড়ে জিনের ভীতি ছড়িয়ে ছিল। রাতে হাসেম ভাইয়ের আর্তচিৎকার- জিন, জিন। আমি রুমের এক কোণে ঠাঁই নিলাম। নাসের রহমান অদ্ভুত ধরনের আওয়াজ করছিলেন। হাসেম ভাইয়ের চিৎকারে জেল কর্তৃপক্ষ ছুটে এলেন। তৎকালীন জেল সুপার বর্তমানে ডিআইজি প্রিজন জনাব তওহীদ এলেন। পরদিন তৎকালীন ডিআইজি প্রিজন মেজর সামছুল হায়দার সিদ্দিকীসহ সবাই এলেন সঙ্গে কয়েকজন মাওলানা সাহেব। ঝাড়ফুঁক চলল। নাসের রহমানের গলায় লাল চিহ্ন যেন কেউ গলা টিপে ধরেছিল। নাসের রহমান ধবধবে ফরসা সুন্দর। জানা গেল নারী জিন নাকি তাকে আসর করেছিল। সবাই হাসি-তামাশা করলেও সেদিন হাসেম ভাইয়ের মধ্যে সন্তানবাৎসল্য দেখেছি, দেখেছি কি পরম মমতায় নাসের রহমানকে আগলে রাখতে। তা মনে হলে আজও দুই চোখ অশ্রুসিক্ত হয়ে আসে।

কাশিমপুর-২ কারাগারের অনেক স্মৃতি আজ আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায়। এত বড় বড় জাতীয় নেতৃত্ব কারাগারে থাকলেও সে সময় হাসেম ভাইয়ের কাছেই ভিড় লেগে থাকত। কষ্টের মধ্যেও হাসেম ভাইয়ের জীবনের অনুপ্রেরণাদায়ক গল্প সবার মধ্যে সঞ্চার করত। তাঁর শৈশব, কৈশোর, তারুণ্য, বাবার মৃত্যুর পর মায়ের সামান্য সঞ্চয়ের ওপর নির্ভর করে ছোট থেকে বড় ব্যবসায়ীতে পরিণত হওয়ার গল্প ছিল যুদ্ধে জয়ী হওয়ার চেয়েও রোমাঞ্চকর। তিনি বলতেন- সততা, একনিষ্ঠতা, মেধা দিয়ে জীবনে যে কোনো সাফল্য অর্জন করা যায়। বলতেন- দেশের বিভিন্ন অব্যবস্থাপনার মূলে সততা-নিষ্ঠার অভাব। তাঁর গল্প শোনার জন্য সন্ধ্যার পর ঢাকা থেকে চলে যেতেন ডিআইজি প্রিজন সামছুল হায়দার সিদ্দিকী। হাসেম ভাই এবং আমাদের আড্ডা চলত মধ্যরাত পর্যন্ত। তাঁর সুবাদে সূর্যাস্ত থেকে লকআপের যন্ত্রণা থেকে কিছুটা হলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারতাম। বিপদে ধৈর্য না হারিয়ে তিনি ছিলেন পাহাড়ের মতো অটল, অবিচল। আজ অনুভব করছি কারাজীবনে হতাশা থেকে মুক্ত থাকতে হাসেম ভাই কতটা সঞ্জীবনী শক্তির মতো অপরিহার্য ছিলেন।

১/১১ পরবর্তী প্রায় ১২ বছর হাসেম ভাইয়ের স্নেহ-মমতা থেকে কোনো দিন বঞ্চিত ছিলাম না। হঠাৎ দুপুরে ফোন পেতাম খেয়েছি কি না। বলতেন চলে আসো একসঙ্গে খাব। গিয়ে দেখতাম টেবিলে আরও ১০-১২ জন। নিজে খেতেন একেবারেই বাঙালি খাবার কিন্তু অন্যদের জন্য অনেক রকমের খাবার। হাসেম ভাই খুব ভালো রান্না করতে পারতেন। বিদেশে গেলে নিজ হাতে রান্না করতেন, বাইরের খাবার খুব একটা পছন্দ করতেন না। হাসেম ভাইয়ের মতো খাওয়াতে এত ভালোবাসেন আমার জীবনে এরূপ দ্বিতীয়জনকে দেখিনি। হাসেম ভাই সিটি ব্যাংক ও ইউসিবিএল এ দুটি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। দুটি ব্যাংকের চেয়ারম্যানও ছিলেন। চেয়ারম্যান ছিলেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টি বোর্ডের। তাঁর প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির সংখ্যা ৭৭-এর বেশি। ৭০ হাজারের বেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী পারটেক্স গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে জীবিকা নির্বাহ করেন। তাঁর সঙ্গে গল্পের সময় দেখেছি কত কর্মকর্তা-কর্মচারী মারাত্মক ভুল করে ক্ষমা চেয়েছেন, তিনি ক্ষমা করে দিয়েছেন। আমি যখনই যে কোনো বিষয়ে তাঁর কাছে গিয়েছি কোনো দিন বিরক্ত হতে দেখেনি, কোনো দিন ফিরিয়ে দেননি। বস্তুত তাঁর কাছে পৌঁছতে পারলে কেউকে তিনি ফিরিয়ে দিতেন না। এমন বিশাল হৃদয়ের মানুষ আজকের যুগে খুঁজে পাওয়া ভার। এমন সফল জীবনের অধিকারী এম এ হাসেমের পাঁচ পুত্রসন্তানের প্রত্যেকেই যেমন উচ্চশিক্ষিত তেমন পিতার মতো অসম্ভব মেধাবী, সৎ ও প্রতিভাদীপ্ত। এম এ হাসেমের পরলোকযাত্রায় যেমনি তাঁর পরিবারের সদস্যরা শোকাভিভূত তেমনি তাঁর শিল্প-বাণিজ্য, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হাজার হাজার পরিবারের লাখ লাখ মানুষ আজ অশ্রুসিক্ত নয়নে তাঁর জন্য মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনারত। রব্বুল আলামিন সবাইকে যেন এ শোক সইবার শক্তি দেন। আমরা তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আল্লাহ রহমানুর রহিম তাঁকে বিনা হিসাবে জান্নাতুল ফিরদাউস নসিব করুন।

 

                লেখক : সাংগঠনিক সম্পাদক, বিএনপি।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা