শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

একজন এম এ হাসেমের বড়ই প্রয়োজন ছিল

অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু
প্রিন্ট ভার্সন
একজন এম এ হাসেমের বড়ই প্রয়োজন ছিল

শিল্প, বাণিজ্য, শিক্ষা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান- সর্বত্র যাঁর সফলতা সেই এম এ হাসেমের পরলোকযাত্রা নিয়ে এত তাড়াতাড়ি লিখতে হবে কখনো ভাবিনি। গতকাল ফজরের নামাজের পরপর এক বন্ধুর ফোনে জানলাম রাত ১টা ২০ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। দেশের শিল্প-বাণিজ্যের অন্যতম এই প্রাণপুরুষের সঙ্গে বস্তুত ২০০১ সালে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিতে গিয়ে পরিচয় ঘটে। প্রথম দিনই মনে হলো কত দিনের জানাশোনা। কয়েক দিনের মধ্যেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ক্যাবিনেটে একজন কনিষ্ঠ সদস্য হিসেবে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী এবং তারপর ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকালে জনাব হাসেমের সঙ্গে সম্পর্ক গভীরতর হলো। তিনি বয়সে আমার চেয়ে অনেক বড় হলেও তাঁর মানসিক শক্তি কাজের, অদম্য স্পৃহা, উদ্দীপনা সব ব্যবধান ঘুচিয়ে দেয়। তাঁর অভিভাবকত্ব ভ্রাতৃসুলভ স্থান থেকে পিতৃত্বের স্থান দখল করে নেয়। আমার কাছে হয়ে ওঠেন সফলতার এক জীবন্ত কিংবদন্তি।

২০০৪ সালে শেরেবাংলা কাপ জাতীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে এম এ হাসেমকে আমন্ত্রণ জানালে তিনি সন্ত্রীক নাটোর যান। একই মঞ্চে বসে এম এ হাসেম, সুলতানা হাসেম ভাবী, আমার স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন ও আমি খেলা উপভোগ করি। নাটোরে নোয়াখালী পল্লীর লোকজন খেলার ফাঁকে হাসেম ভাইকে দেখতে ভিড় জমান। নাটোরে নোয়াখালী পল্লীর সবাই ১৯৯৬ সালের দুই নির্বাচনে এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে আমাকে অকুণ্ঠভাবে সমর্থন জানিয়েছিলেন। এ পল্লীতে বসবাসরত কেউ না কেউ হাসেম ভাইয়ের পারটেক্স গ্রুপে কোনো না কোনো পদে কাজ করেন। সার্কিট হাউসে রাতে খাবার টেবিলে দীর্ঘ আলাপচারিতার ফাঁকে হাসেম ভাইকে অনুরোধ করে বসলাম নাটোরে কোনো একটি ইন্ডাস্ট্রি করতে। তিনি রাজি হয়ে গেলেন। পরদিন সার্কিট হাউসে নোয়াখালীর আদি বাসিন্দা ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বারের একটি দলকে তাঁর সঙ্গে দেখা করার ব্যবস্থা করলাম। তিনি বললেন, জমির ব্যবস্থা করলে ইন্ডাস্ট্রি করবেন। কয়েক শ বিঘা জমি কেনা হয়ে গেল, কিন্তু পরে সরকারের নানাবিধ অসহযোগিতা ও লাল ফিতার দৌরাত্ম্যে ইন্ডাস্ট্রি আলোর মুখ দেখেনি। এ গেল একটি বিষয়।

এলো ১/১১-এর সরকার। এম এ হাসেম ২০০১ সালে এমপি হলেও আপাদমস্তক ছিলেন একজন ব্যবসায়ী। শিল্প-বাণিজ্যের উন্নয়ন ছিল তাঁর ধ্যানজ্ঞান। কিন্তু ১/১১-এর লুটেরা সরকার এম এ হাসেমকে রেহাই দেয়নি। আমরা একসঙ্গে কারাগারে নিক্ষিপ্ত হলাম। কারাগারের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ ও দুঃসহ যন্ত্রণাদায়ক দিনগুলোও এম এ হাসেমকে দিগ্ভ্রান্ত করতে পারেনি। মানবিকতার প্রশ্নে তিনি ছিলেন আপসহীন।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার, কাশিমপুর-২ কারাগার ঘুরে তখন কাশিমপুর-১ কারাগারে ঠাঁই হলো। একদিন পিজি হাসপাতালে আমরা চিকিৎসার জন্য আসব কিন্তু আমাদের একই দিনে একসঙ্গে পাঠাবে না। হাসেম ভাই বেঁকে বসলেন। আমরা অনুরোধ করলাম, আপনি বয়সে অনেক বড় আপনার চিকিৎসার দরকার বেশি। কিন্তু তিনি আমাকে ছাড়া আসবেন না। পরিণতিতে হাসেম ভাইকে বরগুনা কারাগারে, ফরিদপুরের এমপি খন্দকার নাসির উদ্দিনকে ময়মনসিংহ এবং আমাকে নরসিংদী কারাগারে বদলি করা হলো। এ নিয়ে হাসেম ভাইয়ের মধ্যে কোনো প্রকার আক্ষেপ দেখিনি। যেন নিজ ভাইয়ের জন্য কিছু করতে পেরে মুখজুড়ে ছিল প্রশান্তির হাসি।

আমরা কিছু দিন পর কাশিমপুর-২ কারাগারে ফিরে এলাম। কিন্তু হাসেম ভাই বরগুনা কারাগার থেকে কাশিমপুর ফিরে এলেন প্রায় এক বছর পর। হাসেম ভাই, সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের ছেলে সাবেক এমপি নাসের রহমান ও আমি এ তিনজন এক রুমে ঠাঁই পেলাম। পাশের রুমে সাবেক প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী রেদোয়ান আহমেদ। এর পরবর্তী রুমে ছিলেন সাবেক মন্ত্রী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আওয়ামী লীগ নেতা সালমান এফ রহমান। কয়েক দিন আগে কারাগারের এই কয়েকটি সেল এলাকাজুড়ে জিনের ভীতি ছড়িয়ে ছিল। রাতে হাসেম ভাইয়ের আর্তচিৎকার- জিন, জিন। আমি রুমের এক কোণে ঠাঁই নিলাম। নাসের রহমান অদ্ভুত ধরনের আওয়াজ করছিলেন। হাসেম ভাইয়ের চিৎকারে জেল কর্তৃপক্ষ ছুটে এলেন। তৎকালীন জেল সুপার বর্তমানে ডিআইজি প্রিজন জনাব তওহীদ এলেন। পরদিন তৎকালীন ডিআইজি প্রিজন মেজর সামছুল হায়দার সিদ্দিকীসহ সবাই এলেন সঙ্গে কয়েকজন মাওলানা সাহেব। ঝাড়ফুঁক চলল। নাসের রহমানের গলায় লাল চিহ্ন যেন কেউ গলা টিপে ধরেছিল। নাসের রহমান ধবধবে ফরসা সুন্দর। জানা গেল নারী জিন নাকি তাকে আসর করেছিল। সবাই হাসি-তামাশা করলেও সেদিন হাসেম ভাইয়ের মধ্যে সন্তানবাৎসল্য দেখেছি, দেখেছি কি পরম মমতায় নাসের রহমানকে আগলে রাখতে। তা মনে হলে আজও দুই চোখ অশ্রুসিক্ত হয়ে আসে।

কাশিমপুর-২ কারাগারের অনেক স্মৃতি আজ আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায়। এত বড় বড় জাতীয় নেতৃত্ব কারাগারে থাকলেও সে সময় হাসেম ভাইয়ের কাছেই ভিড় লেগে থাকত। কষ্টের মধ্যেও হাসেম ভাইয়ের জীবনের অনুপ্রেরণাদায়ক গল্প সবার মধ্যে সঞ্চার করত। তাঁর শৈশব, কৈশোর, তারুণ্য, বাবার মৃত্যুর পর মায়ের সামান্য সঞ্চয়ের ওপর নির্ভর করে ছোট থেকে বড় ব্যবসায়ীতে পরিণত হওয়ার গল্প ছিল যুদ্ধে জয়ী হওয়ার চেয়েও রোমাঞ্চকর। তিনি বলতেন- সততা, একনিষ্ঠতা, মেধা দিয়ে জীবনে যে কোনো সাফল্য অর্জন করা যায়। বলতেন- দেশের বিভিন্ন অব্যবস্থাপনার মূলে সততা-নিষ্ঠার অভাব। তাঁর গল্প শোনার জন্য সন্ধ্যার পর ঢাকা থেকে চলে যেতেন ডিআইজি প্রিজন সামছুল হায়দার সিদ্দিকী। হাসেম ভাই এবং আমাদের আড্ডা চলত মধ্যরাত পর্যন্ত। তাঁর সুবাদে সূর্যাস্ত থেকে লকআপের যন্ত্রণা থেকে কিছুটা হলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারতাম। বিপদে ধৈর্য না হারিয়ে তিনি ছিলেন পাহাড়ের মতো অটল, অবিচল। আজ অনুভব করছি কারাজীবনে হতাশা থেকে মুক্ত থাকতে হাসেম ভাই কতটা সঞ্জীবনী শক্তির মতো অপরিহার্য ছিলেন।

১/১১ পরবর্তী প্রায় ১২ বছর হাসেম ভাইয়ের স্নেহ-মমতা থেকে কোনো দিন বঞ্চিত ছিলাম না। হঠাৎ দুপুরে ফোন পেতাম খেয়েছি কি না। বলতেন চলে আসো একসঙ্গে খাব। গিয়ে দেখতাম টেবিলে আরও ১০-১২ জন। নিজে খেতেন একেবারেই বাঙালি খাবার কিন্তু অন্যদের জন্য অনেক রকমের খাবার। হাসেম ভাই খুব ভালো রান্না করতে পারতেন। বিদেশে গেলে নিজ হাতে রান্না করতেন, বাইরের খাবার খুব একটা পছন্দ করতেন না। হাসেম ভাইয়ের মতো খাওয়াতে এত ভালোবাসেন আমার জীবনে এরূপ দ্বিতীয়জনকে দেখিনি। হাসেম ভাই সিটি ব্যাংক ও ইউসিবিএল এ দুটি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। দুটি ব্যাংকের চেয়ারম্যানও ছিলেন। চেয়ারম্যান ছিলেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টি বোর্ডের। তাঁর প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির সংখ্যা ৭৭-এর বেশি। ৭০ হাজারের বেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী পারটেক্স গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে জীবিকা নির্বাহ করেন। তাঁর সঙ্গে গল্পের সময় দেখেছি কত কর্মকর্তা-কর্মচারী মারাত্মক ভুল করে ক্ষমা চেয়েছেন, তিনি ক্ষমা করে দিয়েছেন। আমি যখনই যে কোনো বিষয়ে তাঁর কাছে গিয়েছি কোনো দিন বিরক্ত হতে দেখেনি, কোনো দিন ফিরিয়ে দেননি। বস্তুত তাঁর কাছে পৌঁছতে পারলে কেউকে তিনি ফিরিয়ে দিতেন না। এমন বিশাল হৃদয়ের মানুষ আজকের যুগে খুঁজে পাওয়া ভার। এমন সফল জীবনের অধিকারী এম এ হাসেমের পাঁচ পুত্রসন্তানের প্রত্যেকেই যেমন উচ্চশিক্ষিত তেমন পিতার মতো অসম্ভব মেধাবী, সৎ ও প্রতিভাদীপ্ত। এম এ হাসেমের পরলোকযাত্রায় যেমনি তাঁর পরিবারের সদস্যরা শোকাভিভূত তেমনি তাঁর শিল্প-বাণিজ্য, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হাজার হাজার পরিবারের লাখ লাখ মানুষ আজ অশ্রুসিক্ত নয়নে তাঁর জন্য মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনারত। রব্বুল আলামিন সবাইকে যেন এ শোক সইবার শক্তি দেন। আমরা তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। আল্লাহ রহমানুর রহিম তাঁকে বিনা হিসাবে জান্নাতুল ফিরদাউস নসিব করুন।

 

                লেখক : সাংগঠনিক সম্পাদক, বিএনপি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা