শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

লন্ডন থেকে ফিরে বিমানবন্দরে চার ঘণ্টা

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডন থেকে ফিরে বিমানবন্দরে চার ঘণ্টা

এমিরেটসের ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামল নির্ধারিত সময়ের ১৫ মিনিট আগেই। ৪ জানুয়ারি। লন্ডনে বসেই সরকারের নতুন নিয়মের কথা শুনলাম। ১ জানুয়ারি লন্ডন থেকে যারা ঢাকায় আসবে তাদের ১৪ দিনের বাধ্যতামূলক প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। সরকারি উদ্যোগে থাকলে আশকোনা হজক্যাম্প আর নিজস্ব উদ্যোগে থাকলে স্বাস্থ্য অধিদফতর নির্ধারিত সাতটি হোটেল। আমি ধারণা করলাম যারা আইন মানে তাদের জন্য হোটেলের চেয়ে বাসাই উত্তম হবে। এয়ারপোর্টে পরিচয় দিয়ে বোঝালে নিশ্চয়ই বুঝবে। আর ২ জানুয়ারি লন্ডনে করোনা টেস্ট করালাম। রিপোর্ট যথারীতি নেগেটিভ এলো। গত দুই সপ্তাহ দুবাই, লন্ডনে দেখেছি করোনা নিয়ে সতর্কতা আছে, কিন্তু বাড়াবাড়ি নেই। তাই সাহস নিয়েই লন্ডন থেকে প্লেনে চেপেছিলাম। কেন জানি না ঢাকায় বিমান অবতরণ করলেই আমার অদ্ভুত অনুভূতি হয়। মনে হয় বহুদিন পর শ্বাস নিচ্ছি। বোর্ডিং ব্রিজে উড়োজাহাজ ভেড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই হাতব্যাগ নামিয়ে তৈরি হলাম। এ সময় এমিরেটসের এয়ার হোস্টেস লন্ডন থেকে আগত যাত্রীদের নাম বলা শুরু করলেন। আমরা মোট ১০ জন। এর ছয়জন বিদেশি। বোর্ডিং ব্রিজে আমাদের এক কোনায় দাঁড়াতে বলা হলো। আমি বললাম ‘এখানে যাত্রীরা নামবে, পথ বন্ধ হয়ে যাবে।’ কিন্তু কে শোনে কার কথা। এটাই ওপরের নির্দেশ, আমাদের এখানেই দাঁড়াতে হবে। মিনিট দশেক পর স্বাস্থ্য অধিদফতরের একজন এলেন হাঁপাতে হাঁপাতে। এসেই চিৎকার করে বললেন, ‘লন্ডন করোনা, সাইডে যান, লাইনে দাঁড়ান।’ ততক্ষণে নিজেকে ভয়ংকর অপরাধী মনে হলো। মনে হলো আমি বোধ হয় সোনা চোরাকারবারি বা নিষিদ্ধ মাদক নিয়ে শাহজালালে নেমেছি।

১৬ ডিসেম্বর রাতে ঢাকা ছেড়েছি। ঢাকা ছাড়ার আগে দুবার করোনা পরীক্ষা করালাম। ওই রাতে বিমানবন্দরে দেখলাম যাচ্ছেতাই অবস্থা। দীর্ঘ লাইন। লাইনে অপেক্ষা করে যেতে হবে হেলথ ডেস্কে। বিমানবন্দরে ঢোকার সময় তাপমাত্রা মেপে একটা কাগজ ধরিয়ে দিয়েছে। তারপর হেলথ ডেস্ক ওই কাগজ আর রিপোর্ট দেখল। একটা টিকসই দিল, একটা ফরম ধরিয়ে দিল। চেক-ইনে বোর্ডিং পাস নিয়ে ইমিগ্রেশনে গেলাম। ইমিগ্রেশন অফিসার জানালেন কোনায় গিয়ে ওটা ভেরিফাই করতে হবে। দৌড়ে গেলাম সেখানে। এয়ারপোর্টে এক ঘণ্টার গলদঘর্ম অবস্থা। প্লেনে উঠে ভাবছিলাম ঢাকাতেই এ অবস্থা, দুবাইতে না জানি কী হবে।

১৭ ডিসেম্বর ভোরে নামলাম দুবাই এয়ারপোর্টের টার্মিনাল-৩-এ। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানের জন্য আলাদা লেন। কিন্তু বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয় না। একটি কাউন্টারের সামনে থেকেই ফোন নম্বর জানতে চাইল। করোনা পরীক্ষার একটি কিট প্যাকেট ধরিয়ে দিয়ে পথ দেখিয়ে দিল। এয়ারপোর্টের কোনায় ঘেঁষে ছোট ছোট অনেক বুথ। আমার সিরিয়াল নম্বর ডাকল সঙ্গে সঙ্গেই। নাক থেকে সোয়াব নিয়ে আমাকে বিদায় দিয়ে বলল, ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তোমার রেজাল্ট মেসেজে যাবে মোবাইলে। হোটেলে চেক-ইন করার সময় শুধু বলল, রেজাল্টের আগে তুমি হোটেল থেকে বের হয়ো না। ব্যস। কী চমৎকার পদ্ধতি! কোনো হয়রানি নেই, উত্তেজনা নেই। কিন্তু ৪ জানুয়ারি ঢাকায় নেমেই মনে হলো মহাভয়ংকর পরিস্থিতি। প্রায় ১৫ মিনিট পর আমাদের বোর্ডিং ব্রিজ থেকে বাইরে আনা হলো। এরপর শুরু হলো মাথা গোনা। একজন গোনে, আবার একজন। তারপর তাদের নিজেদের মধ্যে ঝগড়া শুরু হলো। আমাদের নিয়ে যাওয়ার পদ্ধতি নিয়ে এয়ারপোর্টের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিদের বাহাস চলল। এরপর একজন টিমেতালে এসে জানতে চাইলেন ‘আপনারা লন্ডন। এক লাইনে দাঁড়ান।’ অদ্ভুত ব্যাপার। এক লাইনে দাঁড়াতে হবে কেন? এরপর আবার গণনা চলল। এভাবে ১৫ মিনিট। একজনও বলছেন না কী করতে হবে। ১৪ ঘণ্টা জার্নি করেছি। শরীরে যেটুকু শক্তি ছিল তা নিঃশেষ। এরপর আসামির মতো তাদের নির্দেশিত পথে হাঁটতে শুরু করলাম। বলে রাখা ভালো, দুবাইয়ে বিমানে ওঠার পরপরই একটা হেলথ ডিক্লারেশন ফরম দেওয়া হয়েছিল। পরম মমতায় তা পূরণ করে রেখেছিলাম। সঙ্গে আছে নেগেটিভ রিপোর্ট। বিমানবন্দরের অ্যারাইভাল ইমিগ্রেশনের আগে একটা হেলথ ডেস্ক করেছে। সেখানে যেন উপচে পড়া ভিড়। সব যাত্রীকে এখানে হেলথ ফরম চেক করছে। আমরা লন্ডন-ফেরতরা এক কোনায় দাঁড়ালাম। অপরাধী এবং আসামিদের যেভাবে কোর্টে দাঁড়ানোর আগে দাঁড় করায়।

দীর্ঘ অপেক্ষার সময় মনে হলো দুবাইয়ের কথা। সন্ধ্যাতেই আমরা মোবাইলে মেসেজ পেলাম করোনা নেগেটিভ। দুবাই থেকে আমরা আমাদের আসল গন্তব্য লন্ডনে। তার আগে সেখানে করোনা পরীক্ষা হলো। রেজাল্ট নিয়ে এয়ারপোর্টে। শুধু চেক-ইনের সময় রিপোর্ট দেখে নিলেন এয়ারলাইনসের প্রতিনিধি, ব্যস।

লন্ডনে এখন নিয়ম করেছে আসার ৪৮ ঘণ্টা আগে একটা অনলাইন ফরম ফিলাপ করতে হবে। এটাকে বলা হয় লোকেটার ফরম। হিথ্রো টার্মিনাল-২-এ আমরা নামলাম। বলে রাখা ভালো, হিথ্রো বিমানবন্দরে এখন মাত্র দুটি টার্মিনাল চালু রেখেছে। টার্মিনাল-২ ও টার্মিনাল-৫। হিথ্রোতে লোকেটার ফরম ছাড়া কিছুই দেখল না। ওখানে নিয়ম পাঁচ দিন কোয়ারেন্টাইন থাকতে হবে। হোটেল বা নিজের বাসায়। ষষ্ঠ দিনে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে। এটার নাম দেওয়া হয়েছে টেস্ট টু রিলিজ। আমরা হিথ্রো থেকে নেমে স্টাটফোর্ডে হোটেলে গেলাম। হোটেল জানাল এখন টিআর-৪ (সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থা) তাই সাবধানে থাকতে হবে। লন্ডনজুড়ে এখন নতুন ধরনের করোনার তান্ডব। এর মধ্যে ষষ্ঠ দিনে আমরা পরীক্ষা করালাম। নেগেটিভ।

করোনার সঙ্গে জীবন-জীবিকা এগিয়ে নিতে বদ্ধপরিকর বিশ্বের সব দেশ। সবাই বিধিনিষেধ দিয়েছে। কিন্তু বিধিনিষেধ যেন সাধারণ মানুষকে হয়রানি না করে সে ব্যাপারে সতর্কতা রয়েছে, রয়েছে সাবধানতা। বাংলাদেশে যেন তার উল্টো। বাংলাদেশে বিধিনিষেধ করা হয় যেন মানুষকে শাস্তি দেওয়ার জন্য, পেরেশান করার জন্য। ভালো উদ্যোগ নষ্ট হয় কিছু দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির অতি উৎসাহী বাড়াবাড়ির জন্য। যুক্তরাজ্য-ফেরত যাত্রীদের ক্ষেত্রে যা হচ্ছে। হেলথ ডেস্কে আমি স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তার সামনে দাঁড়ালাম উড়োজাহাজ থেকে নামার ৪০ মিনিট পর। হেলথ ফরমে আমি লিখেছি যে আমি যুক্তরাজ্য থেকে এসেছি। তারপর তিনি জিজ্ঞেস করলেন কোন দেশ? বললাম ইউকে। উনি আমাকে আরেকটা ফরম দিলেন। ফরমটা দেখে আমি বললাম এটা তো বিদেশি যাত্রীদের জন্য। মহিলার পেছনে দাঁড়িয়ে তদারকি করছিলেন স্বাস্থ্যের এক কর্মকর্তা। হঠাৎ তিনি চিৎকার করে উঠলেন ‘লন্ডন থেকে আসছেন, আবার এত কথা কেন?’ আমি তো বোবা। আমাকে একটা ঘিঞ্জি ঘর দেখিয়ে বলা হলো ওখানে গিয়ে বসুন। আমি বললাম পাসপোর্ট? বললেন ‘আমরা ইমিগ্রেশন করাব।’ ব্যস। আট-দশ জন বসা যায় এমন একটা ঘর। পাশে বাথরুম থেকে তীব্র গন্ধ আসছে। করোনার সময় যখন সামাজিক দূরত্ব বড় কথা তখন এভাবে রাখার সিদ্ধান্ত কার? লাল চেয়ার দেওয়া এ ঘরটিকে সহজেই হাজতখানার সঙ্গে তুলনা করা যায়। কিংবা হয়তো হাজতখানাই। কী হচ্ছে দেখার জন্য বাইরে দাঁড়াতেই একজন হুঙ্কার দিলেন ‘খবরদার! বের হবেন না।’ মানে কী? আমরা চোর না ডাকাত? আমাদের সঙ্গে ছয়জন বিদেশি। তাঁরা এতক্ষণ ভালোই ছিলেন। কিন্তু এবার অস্থির হয়ে উঠলেন। হচ্ছেটা কী? বোঝার চেষ্টা করলেন। একপর্যায়ে টিটকারী দিয়ে বললেন ‘দিস ইজ বাংলাদেশ!’ গাদাগাদির ছোট ঘরে আমাদের এক ঘণ্টা পেরিয়ে গেল। কী হচ্ছে আমরা কিছু জানি না। কেউ কিছু বলছে না। বিদেশ থেকে নেমে বিশেষ করে দীর্ঘ যাত্রার পর একজন যাত্রীর প্রথম যেটা চাওয়া তা হলো এক গ্লাস পানি। এখানে এই এক ঘণ্টা আটককালীন এক গ্লাস পানি দেওয়ার একটা লোক পাওয়া গেল না। বিদেশিরা ঠাট্টা-মশকরা থেকে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠলেন। দুপুর ১২টা ১০ মিনিট। উড়োজাহাজ অবতরণের ঠিক দুই ঘণ্টা পর আমাদের আবার গরুর পালের মতো লাইন করানো হলো। সারিবদ্ধ। আমরা যেন ভয়ংকর কোনো অপরাধী কিংবা মারাত্মক কোনো জীবাণুু বহনকারী ঘৃণিত প্রাণী। ইমিগ্রেশন থেকে বেরিয়ে লাগেজ বেল্টের দিকে হাঁটলাম। এতক্ষণ বলা হচ্ছিল আপনারা আপনাদের লাগেজ নিয়ে চিন্তা করবেন না। লাগেজ আপনাদের পৌঁছে দেওয়া হবে। কিন্তু লাগেজ বেল্টের কাছে এসে দেখলাম ব্যাগগুলো এলোমেলো পড়ে আছে। ট্রলিতে তোলার শক্তিও নেই। কোনোমতে ট্রলিতে তোলার পর বলা হলো সব লাগেজ চেকিং হবে। সব লাগেজ তুলে স্ক্যানারে দেওয়া হলো। আমি মনে করলাম সব ঝামেলা বোধ হয় শেষ। হায়! আমি ভুল ছিলাম। ঝামেলা শেষ হতে এখনো অনেক বাকি। আগমনের বাইরে এসে আবার আমাদের লাইনে দাঁড় করানো হলো। এবার আমাদের ঘিরে ফেলল নিরাপত্তা কর্মীরা। এরপর একজন এসে বললেন কী করতে হবে আমাদের। আমরা কি হজক্যাম্পে থাকব না হোটেলে? আমরা বললাম হোটেলের চেয়ে তো বাড়িতে কোয়ারেন্টাইন ঢের ভালো। কিন্তু আইন তো আইন।

বাংলাদেশে কিছু অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ্য করি। নতুন কোনো নিয়ম করলে তা নিয়ে বাড়াবাড়ি করা হয়। করোনার শুরুতে যখন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হলো তখন দেখা গেল কিছু সরকারি কর্মকর্তার অতি উৎসাহ। বাইরে বেরোনো বয়স্ক মানুষকে কান ধরে উঠবস করানো হলো। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এটা ছড়িয়ে পড়ার পর হইচই, নিন্দা। তারপর এ বাড়াবাড়ি বন্ধ হলো। মাস্ক পরা নিয়েও কিছু দিন চলল অস্থিরতা। এয়ারপোর্টের বাইরের করিডরে লন্ডন নিয়ে বাড়াবাড়ির আরেক অধ্যায় দেখলাম। আমরা প্রায় আধাঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছি। কোথায় যাব, কখন যাব? এর মধ্যে স্বাস্থ্য অধিদফতরের একজন কর্মকর্তা এসে বললেন ‘আপনাদের পাসপোর্ট আমাদের কাছে থাকবে। কোয়ারেন্টাইন শেষ হলে হজক্যাম্প থেকে নিয়ে যাবেন।’ বিদেশিরা এবার ক্ষোভে ফেটে পড়লেন। তাদের কেউ কেউ যোগাযোগ করলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনে। আইন বের করলেন। স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তার কোনো যুক্তি নেই। আইনে কোথায় আছে তাও জানেন না। একপর্যায়ে প্রায় পালিয়ে চলে গেলেন। এরপর এলেন একজন সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্মকর্তা। চলল ঝগড়া। অবশেষে ওই কর্মকর্তা পাসপোর্ট রাখাসংক্রান্ত একটি স্বীকারোক্তিপত্র দিতে রাজি হলেন। সেই স্বীকারোক্তিপত্র তৈরি করতে লেগে গেল আরও এক ঘণ্টা। এরপর আমরা যখন গাড়ি পার্কিংয়ে এলাম তখন কেউ নেই। এ যেন বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরো। আমাদের গাড়িতে ব্যাগপত্র ওঠালাম। তারপর হোটেলের উদ্দেশে রওনা দিলাম। ১৪ ঘণ্টা যাত্রার পর হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে চার ঘণ্টা যে নাটক হলো তা এক কথায় দুঃস্বপ্নের মতো। নাম না নিয়েই বলছি, আমি যে হোটেলে উঠেছি সেখানে করোনা রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরাও থাকেন। আমরা সকালে ব্রেকফাস্ট করি নিচে। এটা কি তাহলে কোয়ারেন্টাইন হলো? যুক্তরাজ্যে নতুন ধরনের করোনা সংক্রমিত হওয়ার কারণে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এ ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর একটি সঠিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে মাঠে যে নজিরবিহীন অরাজকতা চলছে তা কি দেখা হচ্ছে? যাত্রীদের চরম হয়রানি, বিদেশিদের কাছে দেশের ভাবমূর্তির কী হাল হচ্ছে সে খবর কি আমরা রাখি? একটু সঠিক ব্যবস্থাপনা করলে বিমানবন্দরে যারা এ দায়িত্ব পালন করছেন তারা একটু মানবিক, আন্তরিক হলে এ কিম্ভূত পরিস্থিতির উদ্ভব হতো না।

আবার দেখুন, এ লেখাটা যখন লিখছি (কোয়ারেন্টাইনে থেকে) তখন লন্ডন প্রত্যাগত যাত্রীদের কোয়ারেন্টাইনের সময় কমিয়ে চার দিন করা হলো। কী অদ্ভুত ব্যাপার। যিনি লন্ডন থেকে আজ এলেন তিনি কোয়ারেন্টাইন করবেন ১৪ দিন। আর ১৬ তারিখে যিনি আসবেন তিনি করবেন চার দিন। যারা এসব নিয়ম-কানুন করছেন তারা মনে যা চায় তা করা বন্ধ করে একটু বিজ্ঞানমনস্ক হবেন কি? কারণ আপনাদের খামখেয়ালিতে গোটা সরকারকেই অস্বস্তিতে পড়তে হয়।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ইলিশের জালে ধরা পড়ল ১৯ কেজির কোরাল মাছ
ইলিশের জালে ধরা পড়ল ১৯ কেজির কোরাল মাছ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউ মার্কেট মোড়ে বিকেল ৪টার আগে হকার বসা বন্ধ: চাসিক মেয়র
নিউ মার্কেট মোড়ে বিকেল ৪টার আগে হকার বসা বন্ধ: চাসিক মেয়র

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে ঐতিহাসিক রাস উৎসবে ১০ হাজার পুণ্যার্থীর আগমন
সুন্দরবনে ঐতিহাসিক রাস উৎসবে ১০ হাজার পুণ্যার্থীর আগমন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের যেসব এলাকায় বুধবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটের যেসব এলাকায় বুধবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাইটহুড গ্রহণ করলেন ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড গ্রহণ করলেন ডেভিড বেকহ্যাম

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে ৭৩০ কৃষকের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ
সরাইলে ৭৩০ কৃষকের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই যুবকের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরলেন ফাবিনিয়ো
৩ বছর পর ব্রাজিল দলে ফিরলেন ফাবিনিয়ো

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় শুঁটকি গুঁড়া উৎপাদন শুরু
কুতুবদিয়ায় শুঁটকি গুঁড়া উৎপাদন শুরু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মায়ের মৃত্যু
মেয়ের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মায়ের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন
লাকসামে বিদ্যালয়ের জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত
মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’
‘ন্যায্যতা ও কমপ্লায়েন্সের ভিত্তিতে জুয়ায় ‌জড়িত অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হবে’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি
প্রাইমারিতে ‘শারীরিক শিক্ষা’ পদ পুনর্বহালের দাবি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট
মান্ধানাকে টপকে র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উলভার্ট

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল
কুবি পরিদর্শন করল জাইকা প্রতিনিধি দল

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
আকবরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়াডাঙ্গায় দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব
এইচএসসিতে ফল বিপর্যয়ের কারণ জানালেন অতিরিক্ত সচিব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক
গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের দল ঘোষণা: এবারও জায়গা হয়নি নেইমারের
ব্রাজিলের দল ঘোষণা: এবারও জায়গা হয়নি নেইমারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব
নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি
‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
উত্তরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাগরিক সেবার মানোন্নয়নের তাগিদ ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসকের
নাগরিক সেবার মানোন্নয়নের তাগিদ ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম