শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

লন্ডন থেকে ফিরে বিমানবন্দরে চার ঘণ্টা

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডন থেকে ফিরে বিমানবন্দরে চার ঘণ্টা

এমিরেটসের ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামল নির্ধারিত সময়ের ১৫ মিনিট আগেই। ৪ জানুয়ারি। লন্ডনে বসেই সরকারের নতুন নিয়মের কথা শুনলাম। ১ জানুয়ারি লন্ডন থেকে যারা ঢাকায় আসবে তাদের ১৪ দিনের বাধ্যতামূলক প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। সরকারি উদ্যোগে থাকলে আশকোনা হজক্যাম্প আর নিজস্ব উদ্যোগে থাকলে স্বাস্থ্য অধিদফতর নির্ধারিত সাতটি হোটেল। আমি ধারণা করলাম যারা আইন মানে তাদের জন্য হোটেলের চেয়ে বাসাই উত্তম হবে। এয়ারপোর্টে পরিচয় দিয়ে বোঝালে নিশ্চয়ই বুঝবে। আর ২ জানুয়ারি লন্ডনে করোনা টেস্ট করালাম। রিপোর্ট যথারীতি নেগেটিভ এলো। গত দুই সপ্তাহ দুবাই, লন্ডনে দেখেছি করোনা নিয়ে সতর্কতা আছে, কিন্তু বাড়াবাড়ি নেই। তাই সাহস নিয়েই লন্ডন থেকে প্লেনে চেপেছিলাম। কেন জানি না ঢাকায় বিমান অবতরণ করলেই আমার অদ্ভুত অনুভূতি হয়। মনে হয় বহুদিন পর শ্বাস নিচ্ছি। বোর্ডিং ব্রিজে উড়োজাহাজ ভেড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই হাতব্যাগ নামিয়ে তৈরি হলাম। এ সময় এমিরেটসের এয়ার হোস্টেস লন্ডন থেকে আগত যাত্রীদের নাম বলা শুরু করলেন। আমরা মোট ১০ জন। এর ছয়জন বিদেশি। বোর্ডিং ব্রিজে আমাদের এক কোনায় দাঁড়াতে বলা হলো। আমি বললাম ‘এখানে যাত্রীরা নামবে, পথ বন্ধ হয়ে যাবে।’ কিন্তু কে শোনে কার কথা। এটাই ওপরের নির্দেশ, আমাদের এখানেই দাঁড়াতে হবে। মিনিট দশেক পর স্বাস্থ্য অধিদফতরের একজন এলেন হাঁপাতে হাঁপাতে। এসেই চিৎকার করে বললেন, ‘লন্ডন করোনা, সাইডে যান, লাইনে দাঁড়ান।’ ততক্ষণে নিজেকে ভয়ংকর অপরাধী মনে হলো। মনে হলো আমি বোধ হয় সোনা চোরাকারবারি বা নিষিদ্ধ মাদক নিয়ে শাহজালালে নেমেছি।

১৬ ডিসেম্বর রাতে ঢাকা ছেড়েছি। ঢাকা ছাড়ার আগে দুবার করোনা পরীক্ষা করালাম। ওই রাতে বিমানবন্দরে দেখলাম যাচ্ছেতাই অবস্থা। দীর্ঘ লাইন। লাইনে অপেক্ষা করে যেতে হবে হেলথ ডেস্কে। বিমানবন্দরে ঢোকার সময় তাপমাত্রা মেপে একটা কাগজ ধরিয়ে দিয়েছে। তারপর হেলথ ডেস্ক ওই কাগজ আর রিপোর্ট দেখল। একটা টিকসই দিল, একটা ফরম ধরিয়ে দিল। চেক-ইনে বোর্ডিং পাস নিয়ে ইমিগ্রেশনে গেলাম। ইমিগ্রেশন অফিসার জানালেন কোনায় গিয়ে ওটা ভেরিফাই করতে হবে। দৌড়ে গেলাম সেখানে। এয়ারপোর্টে এক ঘণ্টার গলদঘর্ম অবস্থা। প্লেনে উঠে ভাবছিলাম ঢাকাতেই এ অবস্থা, দুবাইতে না জানি কী হবে।

১৭ ডিসেম্বর ভোরে নামলাম দুবাই এয়ারপোর্টের টার্মিনাল-৩-এ। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানের জন্য আলাদা লেন। কিন্তু বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয় না। একটি কাউন্টারের সামনে থেকেই ফোন নম্বর জানতে চাইল। করোনা পরীক্ষার একটি কিট প্যাকেট ধরিয়ে দিয়ে পথ দেখিয়ে দিল। এয়ারপোর্টের কোনায় ঘেঁষে ছোট ছোট অনেক বুথ। আমার সিরিয়াল নম্বর ডাকল সঙ্গে সঙ্গেই। নাক থেকে সোয়াব নিয়ে আমাকে বিদায় দিয়ে বলল, ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তোমার রেজাল্ট মেসেজে যাবে মোবাইলে। হোটেলে চেক-ইন করার সময় শুধু বলল, রেজাল্টের আগে তুমি হোটেল থেকে বের হয়ো না। ব্যস। কী চমৎকার পদ্ধতি! কোনো হয়রানি নেই, উত্তেজনা নেই। কিন্তু ৪ জানুয়ারি ঢাকায় নেমেই মনে হলো মহাভয়ংকর পরিস্থিতি। প্রায় ১৫ মিনিট পর আমাদের বোর্ডিং ব্রিজ থেকে বাইরে আনা হলো। এরপর শুরু হলো মাথা গোনা। একজন গোনে, আবার একজন। তারপর তাদের নিজেদের মধ্যে ঝগড়া শুরু হলো। আমাদের নিয়ে যাওয়ার পদ্ধতি নিয়ে এয়ারপোর্টের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিদের বাহাস চলল। এরপর একজন টিমেতালে এসে জানতে চাইলেন ‘আপনারা লন্ডন। এক লাইনে দাঁড়ান।’ অদ্ভুত ব্যাপার। এক লাইনে দাঁড়াতে হবে কেন? এরপর আবার গণনা চলল। এভাবে ১৫ মিনিট। একজনও বলছেন না কী করতে হবে। ১৪ ঘণ্টা জার্নি করেছি। শরীরে যেটুকু শক্তি ছিল তা নিঃশেষ। এরপর আসামির মতো তাদের নির্দেশিত পথে হাঁটতে শুরু করলাম। বলে রাখা ভালো, দুবাইয়ে বিমানে ওঠার পরপরই একটা হেলথ ডিক্লারেশন ফরম দেওয়া হয়েছিল। পরম মমতায় তা পূরণ করে রেখেছিলাম। সঙ্গে আছে নেগেটিভ রিপোর্ট। বিমানবন্দরের অ্যারাইভাল ইমিগ্রেশনের আগে একটা হেলথ ডেস্ক করেছে। সেখানে যেন উপচে পড়া ভিড়। সব যাত্রীকে এখানে হেলথ ফরম চেক করছে। আমরা লন্ডন-ফেরতরা এক কোনায় দাঁড়ালাম। অপরাধী এবং আসামিদের যেভাবে কোর্টে দাঁড়ানোর আগে দাঁড় করায়।

দীর্ঘ অপেক্ষার সময় মনে হলো দুবাইয়ের কথা। সন্ধ্যাতেই আমরা মোবাইলে মেসেজ পেলাম করোনা নেগেটিভ। দুবাই থেকে আমরা আমাদের আসল গন্তব্য লন্ডনে। তার আগে সেখানে করোনা পরীক্ষা হলো। রেজাল্ট নিয়ে এয়ারপোর্টে। শুধু চেক-ইনের সময় রিপোর্ট দেখে নিলেন এয়ারলাইনসের প্রতিনিধি, ব্যস।

লন্ডনে এখন নিয়ম করেছে আসার ৪৮ ঘণ্টা আগে একটা অনলাইন ফরম ফিলাপ করতে হবে। এটাকে বলা হয় লোকেটার ফরম। হিথ্রো টার্মিনাল-২-এ আমরা নামলাম। বলে রাখা ভালো, হিথ্রো বিমানবন্দরে এখন মাত্র দুটি টার্মিনাল চালু রেখেছে। টার্মিনাল-২ ও টার্মিনাল-৫। হিথ্রোতে লোকেটার ফরম ছাড়া কিছুই দেখল না। ওখানে নিয়ম পাঁচ দিন কোয়ারেন্টাইন থাকতে হবে। হোটেল বা নিজের বাসায়। ষষ্ঠ দিনে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে। এটার নাম দেওয়া হয়েছে টেস্ট টু রিলিজ। আমরা হিথ্রো থেকে নেমে স্টাটফোর্ডে হোটেলে গেলাম। হোটেল জানাল এখন টিআর-৪ (সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থা) তাই সাবধানে থাকতে হবে। লন্ডনজুড়ে এখন নতুন ধরনের করোনার তান্ডব। এর মধ্যে ষষ্ঠ দিনে আমরা পরীক্ষা করালাম। নেগেটিভ।

করোনার সঙ্গে জীবন-জীবিকা এগিয়ে নিতে বদ্ধপরিকর বিশ্বের সব দেশ। সবাই বিধিনিষেধ দিয়েছে। কিন্তু বিধিনিষেধ যেন সাধারণ মানুষকে হয়রানি না করে সে ব্যাপারে সতর্কতা রয়েছে, রয়েছে সাবধানতা। বাংলাদেশে যেন তার উল্টো। বাংলাদেশে বিধিনিষেধ করা হয় যেন মানুষকে শাস্তি দেওয়ার জন্য, পেরেশান করার জন্য। ভালো উদ্যোগ নষ্ট হয় কিছু দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির অতি উৎসাহী বাড়াবাড়ির জন্য। যুক্তরাজ্য-ফেরত যাত্রীদের ক্ষেত্রে যা হচ্ছে। হেলথ ডেস্কে আমি স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তার সামনে দাঁড়ালাম উড়োজাহাজ থেকে নামার ৪০ মিনিট পর। হেলথ ফরমে আমি লিখেছি যে আমি যুক্তরাজ্য থেকে এসেছি। তারপর তিনি জিজ্ঞেস করলেন কোন দেশ? বললাম ইউকে। উনি আমাকে আরেকটা ফরম দিলেন। ফরমটা দেখে আমি বললাম এটা তো বিদেশি যাত্রীদের জন্য। মহিলার পেছনে দাঁড়িয়ে তদারকি করছিলেন স্বাস্থ্যের এক কর্মকর্তা। হঠাৎ তিনি চিৎকার করে উঠলেন ‘লন্ডন থেকে আসছেন, আবার এত কথা কেন?’ আমি তো বোবা। আমাকে একটা ঘিঞ্জি ঘর দেখিয়ে বলা হলো ওখানে গিয়ে বসুন। আমি বললাম পাসপোর্ট? বললেন ‘আমরা ইমিগ্রেশন করাব।’ ব্যস। আট-দশ জন বসা যায় এমন একটা ঘর। পাশে বাথরুম থেকে তীব্র গন্ধ আসছে। করোনার সময় যখন সামাজিক দূরত্ব বড় কথা তখন এভাবে রাখার সিদ্ধান্ত কার? লাল চেয়ার দেওয়া এ ঘরটিকে সহজেই হাজতখানার সঙ্গে তুলনা করা যায়। কিংবা হয়তো হাজতখানাই। কী হচ্ছে দেখার জন্য বাইরে দাঁড়াতেই একজন হুঙ্কার দিলেন ‘খবরদার! বের হবেন না।’ মানে কী? আমরা চোর না ডাকাত? আমাদের সঙ্গে ছয়জন বিদেশি। তাঁরা এতক্ষণ ভালোই ছিলেন। কিন্তু এবার অস্থির হয়ে উঠলেন। হচ্ছেটা কী? বোঝার চেষ্টা করলেন। একপর্যায়ে টিটকারী দিয়ে বললেন ‘দিস ইজ বাংলাদেশ!’ গাদাগাদির ছোট ঘরে আমাদের এক ঘণ্টা পেরিয়ে গেল। কী হচ্ছে আমরা কিছু জানি না। কেউ কিছু বলছে না। বিদেশ থেকে নেমে বিশেষ করে দীর্ঘ যাত্রার পর একজন যাত্রীর প্রথম যেটা চাওয়া তা হলো এক গ্লাস পানি। এখানে এই এক ঘণ্টা আটককালীন এক গ্লাস পানি দেওয়ার একটা লোক পাওয়া গেল না। বিদেশিরা ঠাট্টা-মশকরা থেকে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠলেন। দুপুর ১২টা ১০ মিনিট। উড়োজাহাজ অবতরণের ঠিক দুই ঘণ্টা পর আমাদের আবার গরুর পালের মতো লাইন করানো হলো। সারিবদ্ধ। আমরা যেন ভয়ংকর কোনো অপরাধী কিংবা মারাত্মক কোনো জীবাণুু বহনকারী ঘৃণিত প্রাণী। ইমিগ্রেশন থেকে বেরিয়ে লাগেজ বেল্টের দিকে হাঁটলাম। এতক্ষণ বলা হচ্ছিল আপনারা আপনাদের লাগেজ নিয়ে চিন্তা করবেন না। লাগেজ আপনাদের পৌঁছে দেওয়া হবে। কিন্তু লাগেজ বেল্টের কাছে এসে দেখলাম ব্যাগগুলো এলোমেলো পড়ে আছে। ট্রলিতে তোলার শক্তিও নেই। কোনোমতে ট্রলিতে তোলার পর বলা হলো সব লাগেজ চেকিং হবে। সব লাগেজ তুলে স্ক্যানারে দেওয়া হলো। আমি মনে করলাম সব ঝামেলা বোধ হয় শেষ। হায়! আমি ভুল ছিলাম। ঝামেলা শেষ হতে এখনো অনেক বাকি। আগমনের বাইরে এসে আবার আমাদের লাইনে দাঁড় করানো হলো। এবার আমাদের ঘিরে ফেলল নিরাপত্তা কর্মীরা। এরপর একজন এসে বললেন কী করতে হবে আমাদের। আমরা কি হজক্যাম্পে থাকব না হোটেলে? আমরা বললাম হোটেলের চেয়ে তো বাড়িতে কোয়ারেন্টাইন ঢের ভালো। কিন্তু আইন তো আইন।

বাংলাদেশে কিছু অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ্য করি। নতুন কোনো নিয়ম করলে তা নিয়ে বাড়াবাড়ি করা হয়। করোনার শুরুতে যখন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হলো তখন দেখা গেল কিছু সরকারি কর্মকর্তার অতি উৎসাহ। বাইরে বেরোনো বয়স্ক মানুষকে কান ধরে উঠবস করানো হলো। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এটা ছড়িয়ে পড়ার পর হইচই, নিন্দা। তারপর এ বাড়াবাড়ি বন্ধ হলো। মাস্ক পরা নিয়েও কিছু দিন চলল অস্থিরতা। এয়ারপোর্টের বাইরের করিডরে লন্ডন নিয়ে বাড়াবাড়ির আরেক অধ্যায় দেখলাম। আমরা প্রায় আধাঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছি। কোথায় যাব, কখন যাব? এর মধ্যে স্বাস্থ্য অধিদফতরের একজন কর্মকর্তা এসে বললেন ‘আপনাদের পাসপোর্ট আমাদের কাছে থাকবে। কোয়ারেন্টাইন শেষ হলে হজক্যাম্প থেকে নিয়ে যাবেন।’ বিদেশিরা এবার ক্ষোভে ফেটে পড়লেন। তাদের কেউ কেউ যোগাযোগ করলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনে। আইন বের করলেন। স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তার কোনো যুক্তি নেই। আইনে কোথায় আছে তাও জানেন না। একপর্যায়ে প্রায় পালিয়ে চলে গেলেন। এরপর এলেন একজন সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্মকর্তা। চলল ঝগড়া। অবশেষে ওই কর্মকর্তা পাসপোর্ট রাখাসংক্রান্ত একটি স্বীকারোক্তিপত্র দিতে রাজি হলেন। সেই স্বীকারোক্তিপত্র তৈরি করতে লেগে গেল আরও এক ঘণ্টা। এরপর আমরা যখন গাড়ি পার্কিংয়ে এলাম তখন কেউ নেই। এ যেন বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরো। আমাদের গাড়িতে ব্যাগপত্র ওঠালাম। তারপর হোটেলের উদ্দেশে রওনা দিলাম। ১৪ ঘণ্টা যাত্রার পর হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে চার ঘণ্টা যে নাটক হলো তা এক কথায় দুঃস্বপ্নের মতো। নাম না নিয়েই বলছি, আমি যে হোটেলে উঠেছি সেখানে করোনা রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরাও থাকেন। আমরা সকালে ব্রেকফাস্ট করি নিচে। এটা কি তাহলে কোয়ারেন্টাইন হলো? যুক্তরাজ্যে নতুন ধরনের করোনা সংক্রমিত হওয়ার কারণে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এ ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর একটি সঠিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে মাঠে যে নজিরবিহীন অরাজকতা চলছে তা কি দেখা হচ্ছে? যাত্রীদের চরম হয়রানি, বিদেশিদের কাছে দেশের ভাবমূর্তির কী হাল হচ্ছে সে খবর কি আমরা রাখি? একটু সঠিক ব্যবস্থাপনা করলে বিমানবন্দরে যারা এ দায়িত্ব পালন করছেন তারা একটু মানবিক, আন্তরিক হলে এ কিম্ভূত পরিস্থিতির উদ্ভব হতো না।

আবার দেখুন, এ লেখাটা যখন লিখছি (কোয়ারেন্টাইনে থেকে) তখন লন্ডন প্রত্যাগত যাত্রীদের কোয়ারেন্টাইনের সময় কমিয়ে চার দিন করা হলো। কী অদ্ভুত ব্যাপার। যিনি লন্ডন থেকে আজ এলেন তিনি কোয়ারেন্টাইন করবেন ১৪ দিন। আর ১৬ তারিখে যিনি আসবেন তিনি করবেন চার দিন। যারা এসব নিয়ম-কানুন করছেন তারা মনে যা চায় তা করা বন্ধ করে একটু বিজ্ঞানমনস্ক হবেন কি? কারণ আপনাদের খামখেয়ালিতে গোটা সরকারকেই অস্বস্তিতে পড়তে হয়।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে