শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

লন্ডন থেকে ফিরে বিমানবন্দরে চার ঘণ্টা

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডন থেকে ফিরে বিমানবন্দরে চার ঘণ্টা

এমিরেটসের ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামল নির্ধারিত সময়ের ১৫ মিনিট আগেই। ৪ জানুয়ারি। লন্ডনে বসেই সরকারের নতুন নিয়মের কথা শুনলাম। ১ জানুয়ারি লন্ডন থেকে যারা ঢাকায় আসবে তাদের ১৪ দিনের বাধ্যতামূলক প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। সরকারি উদ্যোগে থাকলে আশকোনা হজক্যাম্প আর নিজস্ব উদ্যোগে থাকলে স্বাস্থ্য অধিদফতর নির্ধারিত সাতটি হোটেল। আমি ধারণা করলাম যারা আইন মানে তাদের জন্য হোটেলের চেয়ে বাসাই উত্তম হবে। এয়ারপোর্টে পরিচয় দিয়ে বোঝালে নিশ্চয়ই বুঝবে। আর ২ জানুয়ারি লন্ডনে করোনা টেস্ট করালাম। রিপোর্ট যথারীতি নেগেটিভ এলো। গত দুই সপ্তাহ দুবাই, লন্ডনে দেখেছি করোনা নিয়ে সতর্কতা আছে, কিন্তু বাড়াবাড়ি নেই। তাই সাহস নিয়েই লন্ডন থেকে প্লেনে চেপেছিলাম। কেন জানি না ঢাকায় বিমান অবতরণ করলেই আমার অদ্ভুত অনুভূতি হয়। মনে হয় বহুদিন পর শ্বাস নিচ্ছি। বোর্ডিং ব্রিজে উড়োজাহাজ ভেড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই হাতব্যাগ নামিয়ে তৈরি হলাম। এ সময় এমিরেটসের এয়ার হোস্টেস লন্ডন থেকে আগত যাত্রীদের নাম বলা শুরু করলেন। আমরা মোট ১০ জন। এর ছয়জন বিদেশি। বোর্ডিং ব্রিজে আমাদের এক কোনায় দাঁড়াতে বলা হলো। আমি বললাম ‘এখানে যাত্রীরা নামবে, পথ বন্ধ হয়ে যাবে।’ কিন্তু কে শোনে কার কথা। এটাই ওপরের নির্দেশ, আমাদের এখানেই দাঁড়াতে হবে। মিনিট দশেক পর স্বাস্থ্য অধিদফতরের একজন এলেন হাঁপাতে হাঁপাতে। এসেই চিৎকার করে বললেন, ‘লন্ডন করোনা, সাইডে যান, লাইনে দাঁড়ান।’ ততক্ষণে নিজেকে ভয়ংকর অপরাধী মনে হলো। মনে হলো আমি বোধ হয় সোনা চোরাকারবারি বা নিষিদ্ধ মাদক নিয়ে শাহজালালে নেমেছি।

১৬ ডিসেম্বর রাতে ঢাকা ছেড়েছি। ঢাকা ছাড়ার আগে দুবার করোনা পরীক্ষা করালাম। ওই রাতে বিমানবন্দরে দেখলাম যাচ্ছেতাই অবস্থা। দীর্ঘ লাইন। লাইনে অপেক্ষা করে যেতে হবে হেলথ ডেস্কে। বিমানবন্দরে ঢোকার সময় তাপমাত্রা মেপে একটা কাগজ ধরিয়ে দিয়েছে। তারপর হেলথ ডেস্ক ওই কাগজ আর রিপোর্ট দেখল। একটা টিকসই দিল, একটা ফরম ধরিয়ে দিল। চেক-ইনে বোর্ডিং পাস নিয়ে ইমিগ্রেশনে গেলাম। ইমিগ্রেশন অফিসার জানালেন কোনায় গিয়ে ওটা ভেরিফাই করতে হবে। দৌড়ে গেলাম সেখানে। এয়ারপোর্টে এক ঘণ্টার গলদঘর্ম অবস্থা। প্লেনে উঠে ভাবছিলাম ঢাকাতেই এ অবস্থা, দুবাইতে না জানি কী হবে।

১৭ ডিসেম্বর ভোরে নামলাম দুবাই এয়ারপোর্টের টার্মিনাল-৩-এ। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানের জন্য আলাদা লেন। কিন্তু বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয় না। একটি কাউন্টারের সামনে থেকেই ফোন নম্বর জানতে চাইল। করোনা পরীক্ষার একটি কিট প্যাকেট ধরিয়ে দিয়ে পথ দেখিয়ে দিল। এয়ারপোর্টের কোনায় ঘেঁষে ছোট ছোট অনেক বুথ। আমার সিরিয়াল নম্বর ডাকল সঙ্গে সঙ্গেই। নাক থেকে সোয়াব নিয়ে আমাকে বিদায় দিয়ে বলল, ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তোমার রেজাল্ট মেসেজে যাবে মোবাইলে। হোটেলে চেক-ইন করার সময় শুধু বলল, রেজাল্টের আগে তুমি হোটেল থেকে বের হয়ো না। ব্যস। কী চমৎকার পদ্ধতি! কোনো হয়রানি নেই, উত্তেজনা নেই। কিন্তু ৪ জানুয়ারি ঢাকায় নেমেই মনে হলো মহাভয়ংকর পরিস্থিতি। প্রায় ১৫ মিনিট পর আমাদের বোর্ডিং ব্রিজ থেকে বাইরে আনা হলো। এরপর শুরু হলো মাথা গোনা। একজন গোনে, আবার একজন। তারপর তাদের নিজেদের মধ্যে ঝগড়া শুরু হলো। আমাদের নিয়ে যাওয়ার পদ্ধতি নিয়ে এয়ারপোর্টের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিদের বাহাস চলল। এরপর একজন টিমেতালে এসে জানতে চাইলেন ‘আপনারা লন্ডন। এক লাইনে দাঁড়ান।’ অদ্ভুত ব্যাপার। এক লাইনে দাঁড়াতে হবে কেন? এরপর আবার গণনা চলল। এভাবে ১৫ মিনিট। একজনও বলছেন না কী করতে হবে। ১৪ ঘণ্টা জার্নি করেছি। শরীরে যেটুকু শক্তি ছিল তা নিঃশেষ। এরপর আসামির মতো তাদের নির্দেশিত পথে হাঁটতে শুরু করলাম। বলে রাখা ভালো, দুবাইয়ে বিমানে ওঠার পরপরই একটা হেলথ ডিক্লারেশন ফরম দেওয়া হয়েছিল। পরম মমতায় তা পূরণ করে রেখেছিলাম। সঙ্গে আছে নেগেটিভ রিপোর্ট। বিমানবন্দরের অ্যারাইভাল ইমিগ্রেশনের আগে একটা হেলথ ডেস্ক করেছে। সেখানে যেন উপচে পড়া ভিড়। সব যাত্রীকে এখানে হেলথ ফরম চেক করছে। আমরা লন্ডন-ফেরতরা এক কোনায় দাঁড়ালাম। অপরাধী এবং আসামিদের যেভাবে কোর্টে দাঁড়ানোর আগে দাঁড় করায়।

দীর্ঘ অপেক্ষার সময় মনে হলো দুবাইয়ের কথা। সন্ধ্যাতেই আমরা মোবাইলে মেসেজ পেলাম করোনা নেগেটিভ। দুবাই থেকে আমরা আমাদের আসল গন্তব্য লন্ডনে। তার আগে সেখানে করোনা পরীক্ষা হলো। রেজাল্ট নিয়ে এয়ারপোর্টে। শুধু চেক-ইনের সময় রিপোর্ট দেখে নিলেন এয়ারলাইনসের প্রতিনিধি, ব্যস।

লন্ডনে এখন নিয়ম করেছে আসার ৪৮ ঘণ্টা আগে একটা অনলাইন ফরম ফিলাপ করতে হবে। এটাকে বলা হয় লোকেটার ফরম। হিথ্রো টার্মিনাল-২-এ আমরা নামলাম। বলে রাখা ভালো, হিথ্রো বিমানবন্দরে এখন মাত্র দুটি টার্মিনাল চালু রেখেছে। টার্মিনাল-২ ও টার্মিনাল-৫। হিথ্রোতে লোকেটার ফরম ছাড়া কিছুই দেখল না। ওখানে নিয়ম পাঁচ দিন কোয়ারেন্টাইন থাকতে হবে। হোটেল বা নিজের বাসায়। ষষ্ঠ দিনে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে। এটার নাম দেওয়া হয়েছে টেস্ট টু রিলিজ। আমরা হিথ্রো থেকে নেমে স্টাটফোর্ডে হোটেলে গেলাম। হোটেল জানাল এখন টিআর-৪ (সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থা) তাই সাবধানে থাকতে হবে। লন্ডনজুড়ে এখন নতুন ধরনের করোনার তান্ডব। এর মধ্যে ষষ্ঠ দিনে আমরা পরীক্ষা করালাম। নেগেটিভ।

করোনার সঙ্গে জীবন-জীবিকা এগিয়ে নিতে বদ্ধপরিকর বিশ্বের সব দেশ। সবাই বিধিনিষেধ দিয়েছে। কিন্তু বিধিনিষেধ যেন সাধারণ মানুষকে হয়রানি না করে সে ব্যাপারে সতর্কতা রয়েছে, রয়েছে সাবধানতা। বাংলাদেশে যেন তার উল্টো। বাংলাদেশে বিধিনিষেধ করা হয় যেন মানুষকে শাস্তি দেওয়ার জন্য, পেরেশান করার জন্য। ভালো উদ্যোগ নষ্ট হয় কিছু দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির অতি উৎসাহী বাড়াবাড়ির জন্য। যুক্তরাজ্য-ফেরত যাত্রীদের ক্ষেত্রে যা হচ্ছে। হেলথ ডেস্কে আমি স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তার সামনে দাঁড়ালাম উড়োজাহাজ থেকে নামার ৪০ মিনিট পর। হেলথ ফরমে আমি লিখেছি যে আমি যুক্তরাজ্য থেকে এসেছি। তারপর তিনি জিজ্ঞেস করলেন কোন দেশ? বললাম ইউকে। উনি আমাকে আরেকটা ফরম দিলেন। ফরমটা দেখে আমি বললাম এটা তো বিদেশি যাত্রীদের জন্য। মহিলার পেছনে দাঁড়িয়ে তদারকি করছিলেন স্বাস্থ্যের এক কর্মকর্তা। হঠাৎ তিনি চিৎকার করে উঠলেন ‘লন্ডন থেকে আসছেন, আবার এত কথা কেন?’ আমি তো বোবা। আমাকে একটা ঘিঞ্জি ঘর দেখিয়ে বলা হলো ওখানে গিয়ে বসুন। আমি বললাম পাসপোর্ট? বললেন ‘আমরা ইমিগ্রেশন করাব।’ ব্যস। আট-দশ জন বসা যায় এমন একটা ঘর। পাশে বাথরুম থেকে তীব্র গন্ধ আসছে। করোনার সময় যখন সামাজিক দূরত্ব বড় কথা তখন এভাবে রাখার সিদ্ধান্ত কার? লাল চেয়ার দেওয়া এ ঘরটিকে সহজেই হাজতখানার সঙ্গে তুলনা করা যায়। কিংবা হয়তো হাজতখানাই। কী হচ্ছে দেখার জন্য বাইরে দাঁড়াতেই একজন হুঙ্কার দিলেন ‘খবরদার! বের হবেন না।’ মানে কী? আমরা চোর না ডাকাত? আমাদের সঙ্গে ছয়জন বিদেশি। তাঁরা এতক্ষণ ভালোই ছিলেন। কিন্তু এবার অস্থির হয়ে উঠলেন। হচ্ছেটা কী? বোঝার চেষ্টা করলেন। একপর্যায়ে টিটকারী দিয়ে বললেন ‘দিস ইজ বাংলাদেশ!’ গাদাগাদির ছোট ঘরে আমাদের এক ঘণ্টা পেরিয়ে গেল। কী হচ্ছে আমরা কিছু জানি না। কেউ কিছু বলছে না। বিদেশ থেকে নেমে বিশেষ করে দীর্ঘ যাত্রার পর একজন যাত্রীর প্রথম যেটা চাওয়া তা হলো এক গ্লাস পানি। এখানে এই এক ঘণ্টা আটককালীন এক গ্লাস পানি দেওয়ার একটা লোক পাওয়া গেল না। বিদেশিরা ঠাট্টা-মশকরা থেকে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠলেন। দুপুর ১২টা ১০ মিনিট। উড়োজাহাজ অবতরণের ঠিক দুই ঘণ্টা পর আমাদের আবার গরুর পালের মতো লাইন করানো হলো। সারিবদ্ধ। আমরা যেন ভয়ংকর কোনো অপরাধী কিংবা মারাত্মক কোনো জীবাণুু বহনকারী ঘৃণিত প্রাণী। ইমিগ্রেশন থেকে বেরিয়ে লাগেজ বেল্টের দিকে হাঁটলাম। এতক্ষণ বলা হচ্ছিল আপনারা আপনাদের লাগেজ নিয়ে চিন্তা করবেন না। লাগেজ আপনাদের পৌঁছে দেওয়া হবে। কিন্তু লাগেজ বেল্টের কাছে এসে দেখলাম ব্যাগগুলো এলোমেলো পড়ে আছে। ট্রলিতে তোলার শক্তিও নেই। কোনোমতে ট্রলিতে তোলার পর বলা হলো সব লাগেজ চেকিং হবে। সব লাগেজ তুলে স্ক্যানারে দেওয়া হলো। আমি মনে করলাম সব ঝামেলা বোধ হয় শেষ। হায়! আমি ভুল ছিলাম। ঝামেলা শেষ হতে এখনো অনেক বাকি। আগমনের বাইরে এসে আবার আমাদের লাইনে দাঁড় করানো হলো। এবার আমাদের ঘিরে ফেলল নিরাপত্তা কর্মীরা। এরপর একজন এসে বললেন কী করতে হবে আমাদের। আমরা কি হজক্যাম্পে থাকব না হোটেলে? আমরা বললাম হোটেলের চেয়ে তো বাড়িতে কোয়ারেন্টাইন ঢের ভালো। কিন্তু আইন তো আইন।

বাংলাদেশে কিছু অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ্য করি। নতুন কোনো নিয়ম করলে তা নিয়ে বাড়াবাড়ি করা হয়। করোনার শুরুতে যখন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হলো তখন দেখা গেল কিছু সরকারি কর্মকর্তার অতি উৎসাহ। বাইরে বেরোনো বয়স্ক মানুষকে কান ধরে উঠবস করানো হলো। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এটা ছড়িয়ে পড়ার পর হইচই, নিন্দা। তারপর এ বাড়াবাড়ি বন্ধ হলো। মাস্ক পরা নিয়েও কিছু দিন চলল অস্থিরতা। এয়ারপোর্টের বাইরের করিডরে লন্ডন নিয়ে বাড়াবাড়ির আরেক অধ্যায় দেখলাম। আমরা প্রায় আধাঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছি। কোথায় যাব, কখন যাব? এর মধ্যে স্বাস্থ্য অধিদফতরের একজন কর্মকর্তা এসে বললেন ‘আপনাদের পাসপোর্ট আমাদের কাছে থাকবে। কোয়ারেন্টাইন শেষ হলে হজক্যাম্প থেকে নিয়ে যাবেন।’ বিদেশিরা এবার ক্ষোভে ফেটে পড়লেন। তাদের কেউ কেউ যোগাযোগ করলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনে। আইন বের করলেন। স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তার কোনো যুক্তি নেই। আইনে কোথায় আছে তাও জানেন না। একপর্যায়ে প্রায় পালিয়ে চলে গেলেন। এরপর এলেন একজন সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্মকর্তা। চলল ঝগড়া। অবশেষে ওই কর্মকর্তা পাসপোর্ট রাখাসংক্রান্ত একটি স্বীকারোক্তিপত্র দিতে রাজি হলেন। সেই স্বীকারোক্তিপত্র তৈরি করতে লেগে গেল আরও এক ঘণ্টা। এরপর আমরা যখন গাড়ি পার্কিংয়ে এলাম তখন কেউ নেই। এ যেন বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরো। আমাদের গাড়িতে ব্যাগপত্র ওঠালাম। তারপর হোটেলের উদ্দেশে রওনা দিলাম। ১৪ ঘণ্টা যাত্রার পর হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে চার ঘণ্টা যে নাটক হলো তা এক কথায় দুঃস্বপ্নের মতো। নাম না নিয়েই বলছি, আমি যে হোটেলে উঠেছি সেখানে করোনা রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরাও থাকেন। আমরা সকালে ব্রেকফাস্ট করি নিচে। এটা কি তাহলে কোয়ারেন্টাইন হলো? যুক্তরাজ্যে নতুন ধরনের করোনা সংক্রমিত হওয়ার কারণে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এ ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর একটি সঠিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে মাঠে যে নজিরবিহীন অরাজকতা চলছে তা কি দেখা হচ্ছে? যাত্রীদের চরম হয়রানি, বিদেশিদের কাছে দেশের ভাবমূর্তির কী হাল হচ্ছে সে খবর কি আমরা রাখি? একটু সঠিক ব্যবস্থাপনা করলে বিমানবন্দরে যারা এ দায়িত্ব পালন করছেন তারা একটু মানবিক, আন্তরিক হলে এ কিম্ভূত পরিস্থিতির উদ্ভব হতো না।

আবার দেখুন, এ লেখাটা যখন লিখছি (কোয়ারেন্টাইনে থেকে) তখন লন্ডন প্রত্যাগত যাত্রীদের কোয়ারেন্টাইনের সময় কমিয়ে চার দিন করা হলো। কী অদ্ভুত ব্যাপার। যিনি লন্ডন থেকে আজ এলেন তিনি কোয়ারেন্টাইন করবেন ১৪ দিন। আর ১৬ তারিখে যিনি আসবেন তিনি করবেন চার দিন। যারা এসব নিয়ম-কানুন করছেন তারা মনে যা চায় তা করা বন্ধ করে একটু বিজ্ঞানমনস্ক হবেন কি? কারণ আপনাদের খামখেয়ালিতে গোটা সরকারকেই অস্বস্তিতে পড়তে হয়।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে