শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

লন্ডন থেকে ফিরে বিমানবন্দরে চার ঘণ্টা

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডন থেকে ফিরে বিমানবন্দরে চার ঘণ্টা

এমিরেটসের ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামল নির্ধারিত সময়ের ১৫ মিনিট আগেই। ৪ জানুয়ারি। লন্ডনে বসেই সরকারের নতুন নিয়মের কথা শুনলাম। ১ জানুয়ারি লন্ডন থেকে যারা ঢাকায় আসবে তাদের ১৪ দিনের বাধ্যতামূলক প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। সরকারি উদ্যোগে থাকলে আশকোনা হজক্যাম্প আর নিজস্ব উদ্যোগে থাকলে স্বাস্থ্য অধিদফতর নির্ধারিত সাতটি হোটেল। আমি ধারণা করলাম যারা আইন মানে তাদের জন্য হোটেলের চেয়ে বাসাই উত্তম হবে। এয়ারপোর্টে পরিচয় দিয়ে বোঝালে নিশ্চয়ই বুঝবে। আর ২ জানুয়ারি লন্ডনে করোনা টেস্ট করালাম। রিপোর্ট যথারীতি নেগেটিভ এলো। গত দুই সপ্তাহ দুবাই, লন্ডনে দেখেছি করোনা নিয়ে সতর্কতা আছে, কিন্তু বাড়াবাড়ি নেই। তাই সাহস নিয়েই লন্ডন থেকে প্লেনে চেপেছিলাম। কেন জানি না ঢাকায় বিমান অবতরণ করলেই আমার অদ্ভুত অনুভূতি হয়। মনে হয় বহুদিন পর শ্বাস নিচ্ছি। বোর্ডিং ব্রিজে উড়োজাহাজ ভেড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই হাতব্যাগ নামিয়ে তৈরি হলাম। এ সময় এমিরেটসের এয়ার হোস্টেস লন্ডন থেকে আগত যাত্রীদের নাম বলা শুরু করলেন। আমরা মোট ১০ জন। এর ছয়জন বিদেশি। বোর্ডিং ব্রিজে আমাদের এক কোনায় দাঁড়াতে বলা হলো। আমি বললাম ‘এখানে যাত্রীরা নামবে, পথ বন্ধ হয়ে যাবে।’ কিন্তু কে শোনে কার কথা। এটাই ওপরের নির্দেশ, আমাদের এখানেই দাঁড়াতে হবে। মিনিট দশেক পর স্বাস্থ্য অধিদফতরের একজন এলেন হাঁপাতে হাঁপাতে। এসেই চিৎকার করে বললেন, ‘লন্ডন করোনা, সাইডে যান, লাইনে দাঁড়ান।’ ততক্ষণে নিজেকে ভয়ংকর অপরাধী মনে হলো। মনে হলো আমি বোধ হয় সোনা চোরাকারবারি বা নিষিদ্ধ মাদক নিয়ে শাহজালালে নেমেছি।

১৬ ডিসেম্বর রাতে ঢাকা ছেড়েছি। ঢাকা ছাড়ার আগে দুবার করোনা পরীক্ষা করালাম। ওই রাতে বিমানবন্দরে দেখলাম যাচ্ছেতাই অবস্থা। দীর্ঘ লাইন। লাইনে অপেক্ষা করে যেতে হবে হেলথ ডেস্কে। বিমানবন্দরে ঢোকার সময় তাপমাত্রা মেপে একটা কাগজ ধরিয়ে দিয়েছে। তারপর হেলথ ডেস্ক ওই কাগজ আর রিপোর্ট দেখল। একটা টিকসই দিল, একটা ফরম ধরিয়ে দিল। চেক-ইনে বোর্ডিং পাস নিয়ে ইমিগ্রেশনে গেলাম। ইমিগ্রেশন অফিসার জানালেন কোনায় গিয়ে ওটা ভেরিফাই করতে হবে। দৌড়ে গেলাম সেখানে। এয়ারপোর্টে এক ঘণ্টার গলদঘর্ম অবস্থা। প্লেনে উঠে ভাবছিলাম ঢাকাতেই এ অবস্থা, দুবাইতে না জানি কী হবে।

১৭ ডিসেম্বর ভোরে নামলাম দুবাই এয়ারপোর্টের টার্মিনাল-৩-এ। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানের জন্য আলাদা লেন। কিন্তু বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয় না। একটি কাউন্টারের সামনে থেকেই ফোন নম্বর জানতে চাইল। করোনা পরীক্ষার একটি কিট প্যাকেট ধরিয়ে দিয়ে পথ দেখিয়ে দিল। এয়ারপোর্টের কোনায় ঘেঁষে ছোট ছোট অনেক বুথ। আমার সিরিয়াল নম্বর ডাকল সঙ্গে সঙ্গেই। নাক থেকে সোয়াব নিয়ে আমাকে বিদায় দিয়ে বলল, ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তোমার রেজাল্ট মেসেজে যাবে মোবাইলে। হোটেলে চেক-ইন করার সময় শুধু বলল, রেজাল্টের আগে তুমি হোটেল থেকে বের হয়ো না। ব্যস। কী চমৎকার পদ্ধতি! কোনো হয়রানি নেই, উত্তেজনা নেই। কিন্তু ৪ জানুয়ারি ঢাকায় নেমেই মনে হলো মহাভয়ংকর পরিস্থিতি। প্রায় ১৫ মিনিট পর আমাদের বোর্ডিং ব্রিজ থেকে বাইরে আনা হলো। এরপর শুরু হলো মাথা গোনা। একজন গোনে, আবার একজন। তারপর তাদের নিজেদের মধ্যে ঝগড়া শুরু হলো। আমাদের নিয়ে যাওয়ার পদ্ধতি নিয়ে এয়ারপোর্টের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিদের বাহাস চলল। এরপর একজন টিমেতালে এসে জানতে চাইলেন ‘আপনারা লন্ডন। এক লাইনে দাঁড়ান।’ অদ্ভুত ব্যাপার। এক লাইনে দাঁড়াতে হবে কেন? এরপর আবার গণনা চলল। এভাবে ১৫ মিনিট। একজনও বলছেন না কী করতে হবে। ১৪ ঘণ্টা জার্নি করেছি। শরীরে যেটুকু শক্তি ছিল তা নিঃশেষ। এরপর আসামির মতো তাদের নির্দেশিত পথে হাঁটতে শুরু করলাম। বলে রাখা ভালো, দুবাইয়ে বিমানে ওঠার পরপরই একটা হেলথ ডিক্লারেশন ফরম দেওয়া হয়েছিল। পরম মমতায় তা পূরণ করে রেখেছিলাম। সঙ্গে আছে নেগেটিভ রিপোর্ট। বিমানবন্দরের অ্যারাইভাল ইমিগ্রেশনের আগে একটা হেলথ ডেস্ক করেছে। সেখানে যেন উপচে পড়া ভিড়। সব যাত্রীকে এখানে হেলথ ফরম চেক করছে। আমরা লন্ডন-ফেরতরা এক কোনায় দাঁড়ালাম। অপরাধী এবং আসামিদের যেভাবে কোর্টে দাঁড়ানোর আগে দাঁড় করায়।

দীর্ঘ অপেক্ষার সময় মনে হলো দুবাইয়ের কথা। সন্ধ্যাতেই আমরা মোবাইলে মেসেজ পেলাম করোনা নেগেটিভ। দুবাই থেকে আমরা আমাদের আসল গন্তব্য লন্ডনে। তার আগে সেখানে করোনা পরীক্ষা হলো। রেজাল্ট নিয়ে এয়ারপোর্টে। শুধু চেক-ইনের সময় রিপোর্ট দেখে নিলেন এয়ারলাইনসের প্রতিনিধি, ব্যস।

লন্ডনে এখন নিয়ম করেছে আসার ৪৮ ঘণ্টা আগে একটা অনলাইন ফরম ফিলাপ করতে হবে। এটাকে বলা হয় লোকেটার ফরম। হিথ্রো টার্মিনাল-২-এ আমরা নামলাম। বলে রাখা ভালো, হিথ্রো বিমানবন্দরে এখন মাত্র দুটি টার্মিনাল চালু রেখেছে। টার্মিনাল-২ ও টার্মিনাল-৫। হিথ্রোতে লোকেটার ফরম ছাড়া কিছুই দেখল না। ওখানে নিয়ম পাঁচ দিন কোয়ারেন্টাইন থাকতে হবে। হোটেল বা নিজের বাসায়। ষষ্ঠ দিনে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে। এটার নাম দেওয়া হয়েছে টেস্ট টু রিলিজ। আমরা হিথ্রো থেকে নেমে স্টাটফোর্ডে হোটেলে গেলাম। হোটেল জানাল এখন টিআর-৪ (সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থা) তাই সাবধানে থাকতে হবে। লন্ডনজুড়ে এখন নতুন ধরনের করোনার তান্ডব। এর মধ্যে ষষ্ঠ দিনে আমরা পরীক্ষা করালাম। নেগেটিভ।

করোনার সঙ্গে জীবন-জীবিকা এগিয়ে নিতে বদ্ধপরিকর বিশ্বের সব দেশ। সবাই বিধিনিষেধ দিয়েছে। কিন্তু বিধিনিষেধ যেন সাধারণ মানুষকে হয়রানি না করে সে ব্যাপারে সতর্কতা রয়েছে, রয়েছে সাবধানতা। বাংলাদেশে যেন তার উল্টো। বাংলাদেশে বিধিনিষেধ করা হয় যেন মানুষকে শাস্তি দেওয়ার জন্য, পেরেশান করার জন্য। ভালো উদ্যোগ নষ্ট হয় কিছু দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির অতি উৎসাহী বাড়াবাড়ির জন্য। যুক্তরাজ্য-ফেরত যাত্রীদের ক্ষেত্রে যা হচ্ছে। হেলথ ডেস্কে আমি স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তার সামনে দাঁড়ালাম উড়োজাহাজ থেকে নামার ৪০ মিনিট পর। হেলথ ফরমে আমি লিখেছি যে আমি যুক্তরাজ্য থেকে এসেছি। তারপর তিনি জিজ্ঞেস করলেন কোন দেশ? বললাম ইউকে। উনি আমাকে আরেকটা ফরম দিলেন। ফরমটা দেখে আমি বললাম এটা তো বিদেশি যাত্রীদের জন্য। মহিলার পেছনে দাঁড়িয়ে তদারকি করছিলেন স্বাস্থ্যের এক কর্মকর্তা। হঠাৎ তিনি চিৎকার করে উঠলেন ‘লন্ডন থেকে আসছেন, আবার এত কথা কেন?’ আমি তো বোবা। আমাকে একটা ঘিঞ্জি ঘর দেখিয়ে বলা হলো ওখানে গিয়ে বসুন। আমি বললাম পাসপোর্ট? বললেন ‘আমরা ইমিগ্রেশন করাব।’ ব্যস। আট-দশ জন বসা যায় এমন একটা ঘর। পাশে বাথরুম থেকে তীব্র গন্ধ আসছে। করোনার সময় যখন সামাজিক দূরত্ব বড় কথা তখন এভাবে রাখার সিদ্ধান্ত কার? লাল চেয়ার দেওয়া এ ঘরটিকে সহজেই হাজতখানার সঙ্গে তুলনা করা যায়। কিংবা হয়তো হাজতখানাই। কী হচ্ছে দেখার জন্য বাইরে দাঁড়াতেই একজন হুঙ্কার দিলেন ‘খবরদার! বের হবেন না।’ মানে কী? আমরা চোর না ডাকাত? আমাদের সঙ্গে ছয়জন বিদেশি। তাঁরা এতক্ষণ ভালোই ছিলেন। কিন্তু এবার অস্থির হয়ে উঠলেন। হচ্ছেটা কী? বোঝার চেষ্টা করলেন। একপর্যায়ে টিটকারী দিয়ে বললেন ‘দিস ইজ বাংলাদেশ!’ গাদাগাদির ছোট ঘরে আমাদের এক ঘণ্টা পেরিয়ে গেল। কী হচ্ছে আমরা কিছু জানি না। কেউ কিছু বলছে না। বিদেশ থেকে নেমে বিশেষ করে দীর্ঘ যাত্রার পর একজন যাত্রীর প্রথম যেটা চাওয়া তা হলো এক গ্লাস পানি। এখানে এই এক ঘণ্টা আটককালীন এক গ্লাস পানি দেওয়ার একটা লোক পাওয়া গেল না। বিদেশিরা ঠাট্টা-মশকরা থেকে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠলেন। দুপুর ১২টা ১০ মিনিট। উড়োজাহাজ অবতরণের ঠিক দুই ঘণ্টা পর আমাদের আবার গরুর পালের মতো লাইন করানো হলো। সারিবদ্ধ। আমরা যেন ভয়ংকর কোনো অপরাধী কিংবা মারাত্মক কোনো জীবাণুু বহনকারী ঘৃণিত প্রাণী। ইমিগ্রেশন থেকে বেরিয়ে লাগেজ বেল্টের দিকে হাঁটলাম। এতক্ষণ বলা হচ্ছিল আপনারা আপনাদের লাগেজ নিয়ে চিন্তা করবেন না। লাগেজ আপনাদের পৌঁছে দেওয়া হবে। কিন্তু লাগেজ বেল্টের কাছে এসে দেখলাম ব্যাগগুলো এলোমেলো পড়ে আছে। ট্রলিতে তোলার শক্তিও নেই। কোনোমতে ট্রলিতে তোলার পর বলা হলো সব লাগেজ চেকিং হবে। সব লাগেজ তুলে স্ক্যানারে দেওয়া হলো। আমি মনে করলাম সব ঝামেলা বোধ হয় শেষ। হায়! আমি ভুল ছিলাম। ঝামেলা শেষ হতে এখনো অনেক বাকি। আগমনের বাইরে এসে আবার আমাদের লাইনে দাঁড় করানো হলো। এবার আমাদের ঘিরে ফেলল নিরাপত্তা কর্মীরা। এরপর একজন এসে বললেন কী করতে হবে আমাদের। আমরা কি হজক্যাম্পে থাকব না হোটেলে? আমরা বললাম হোটেলের চেয়ে তো বাড়িতে কোয়ারেন্টাইন ঢের ভালো। কিন্তু আইন তো আইন।

বাংলাদেশে কিছু অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ্য করি। নতুন কোনো নিয়ম করলে তা নিয়ে বাড়াবাড়ি করা হয়। করোনার শুরুতে যখন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হলো তখন দেখা গেল কিছু সরকারি কর্মকর্তার অতি উৎসাহ। বাইরে বেরোনো বয়স্ক মানুষকে কান ধরে উঠবস করানো হলো। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এটা ছড়িয়ে পড়ার পর হইচই, নিন্দা। তারপর এ বাড়াবাড়ি বন্ধ হলো। মাস্ক পরা নিয়েও কিছু দিন চলল অস্থিরতা। এয়ারপোর্টের বাইরের করিডরে লন্ডন নিয়ে বাড়াবাড়ির আরেক অধ্যায় দেখলাম। আমরা প্রায় আধাঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছি। কোথায় যাব, কখন যাব? এর মধ্যে স্বাস্থ্য অধিদফতরের একজন কর্মকর্তা এসে বললেন ‘আপনাদের পাসপোর্ট আমাদের কাছে থাকবে। কোয়ারেন্টাইন শেষ হলে হজক্যাম্প থেকে নিয়ে যাবেন।’ বিদেশিরা এবার ক্ষোভে ফেটে পড়লেন। তাদের কেউ কেউ যোগাযোগ করলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনে। আইন বের করলেন। স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তার কোনো যুক্তি নেই। আইনে কোথায় আছে তাও জানেন না। একপর্যায়ে প্রায় পালিয়ে চলে গেলেন। এরপর এলেন একজন সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্মকর্তা। চলল ঝগড়া। অবশেষে ওই কর্মকর্তা পাসপোর্ট রাখাসংক্রান্ত একটি স্বীকারোক্তিপত্র দিতে রাজি হলেন। সেই স্বীকারোক্তিপত্র তৈরি করতে লেগে গেল আরও এক ঘণ্টা। এরপর আমরা যখন গাড়ি পার্কিংয়ে এলাম তখন কেউ নেই। এ যেন বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরো। আমাদের গাড়িতে ব্যাগপত্র ওঠালাম। তারপর হোটেলের উদ্দেশে রওনা দিলাম। ১৪ ঘণ্টা যাত্রার পর হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে চার ঘণ্টা যে নাটক হলো তা এক কথায় দুঃস্বপ্নের মতো। নাম না নিয়েই বলছি, আমি যে হোটেলে উঠেছি সেখানে করোনা রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরাও থাকেন। আমরা সকালে ব্রেকফাস্ট করি নিচে। এটা কি তাহলে কোয়ারেন্টাইন হলো? যুক্তরাজ্যে নতুন ধরনের করোনা সংক্রমিত হওয়ার কারণে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এ ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর একটি সঠিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে মাঠে যে নজিরবিহীন অরাজকতা চলছে তা কি দেখা হচ্ছে? যাত্রীদের চরম হয়রানি, বিদেশিদের কাছে দেশের ভাবমূর্তির কী হাল হচ্ছে সে খবর কি আমরা রাখি? একটু সঠিক ব্যবস্থাপনা করলে বিমানবন্দরে যারা এ দায়িত্ব পালন করছেন তারা একটু মানবিক, আন্তরিক হলে এ কিম্ভূত পরিস্থিতির উদ্ভব হতো না।

আবার দেখুন, এ লেখাটা যখন লিখছি (কোয়ারেন্টাইনে থেকে) তখন লন্ডন প্রত্যাগত যাত্রীদের কোয়ারেন্টাইনের সময় কমিয়ে চার দিন করা হলো। কী অদ্ভুত ব্যাপার। যিনি লন্ডন থেকে আজ এলেন তিনি কোয়ারেন্টাইন করবেন ১৪ দিন। আর ১৬ তারিখে যিনি আসবেন তিনি করবেন চার দিন। যারা এসব নিয়ম-কানুন করছেন তারা মনে যা চায় তা করা বন্ধ করে একটু বিজ্ঞানমনস্ক হবেন কি? কারণ আপনাদের খামখেয়ালিতে গোটা সরকারকেই অস্বস্তিতে পড়তে হয়।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

এই মাত্র | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা