শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২১

ভারতজুড়ে কৃষক আন্দোলন

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতজুড়ে কৃষক আন্দোলন

আজ ২৪ জানুয়ারি ভারতবর্ষে কৃষক আন্দোলনের ৭৬ দিন। সারা দেশের ৬৮টি কৃষক সংস্থা যৌথভাবে এ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। অগ্রহায়ণে আন্দোলন শুরু হওয়ার পর মাঘের প্রবল ঠান্ডার মধ্যে দাঁড়িয়ে দিল্লি প্রবেশের জন্য তারা অপেক্ষা করে আছে। অ-বিজেপি-শাসিত বিভিন্ন রাজ্য থেকে আসা কৃষক দাবি আদায়ের জন্য একচুলও নড়তে নারাজ। মোদি সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে কয়েক মাস আগে কৃষকের সব ফসল কেড়ে নেওয়ার জন্য যে বিল পাস করিয়েছে, কৃষকসহ সারা দেশের মানুষ মনে করছে এ বিল কৃষকদের হত্যার শামিল। হাড়কাঁপানো শীতে ইতিমধ্যে ৮০ জনের বেশি কৃষক মারা গেছে। মোদি সরকার ইতিমধ্যে কৃষক নেতাদের সঙ্গে ১০ দফা আলোচনা করেছে। কোনো আলোচনা থেকেই মীমাংসার সূত্র পাওয়া যায়নি। কৃষকের দাবি, যে তিনটি বিল সংসদে পাস হয়েছে তা প্রত্যাহার। মোদি, অমিত শাহ, মোহন ভাগবতরা বিল প্রত্যাহারে নারাজ। কৃষক, কংগ্রেসসহ সব বিরোধী দলের বক্তব্য, এ বিল কার্যকর হলে কৃষক ন্যায্যমূল্য পাবে না। তাদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। মাঠ থেকে সরাসরি ফসল কিনবেন মোদির বন্ধু আম্বানি-আদানিরা। বিল পাস হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সারা ভারতের মেট্রোপলিটন শহরগুলোয় ‘রিলায়েন্স ফ্রেশ’-এর অন্তত ৩০টি দোকান খোলা হয়েছে। সেখানে পাওয়া যাচ্ছে কাশ্মীরের আপেল, দক্ষিণ ভারতের কফি, নারকেল, পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও মধ্য প্রদেশের বাসমতী চাল, বিভিন্ন প্রকারের ডাল, আলু, পিঁয়াজ, রসুনসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য। রিলায়েন্স ফ্রেশ ইতিমধ্যে শীতকালীন ফুলকপি, বাঁধাকপি, মুলা, শিমসহ সব রকম সবজি মাঠে গিয়ে কিনতে শুরু করেছে। পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলোয় কৃষকের সঙ্গে কথা বলে তাদের ক্ষোভের বিষয় জানা গেছে। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের গ্রামগঞ্জে মাঠে বড় সাইজের একটি ফুলকপি কৃষক বিক্রি করছে ৩ টাকায়। কৃষক বলছে, একটি বড় ফুলকপি উৎপাদনে তাদের খরচ হয় ১০ টাকা। আর রিলায়েন্স ফ্রেশের আউটলেটে সেই কপি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকায়। দক্ষিণ ভারতের কপি, নারকেল ছাড়াও আঙ্গুর, কাজুবাদাম, লবঙ্গ, দারচিনি, কিশমিশ সবই এখন আরএসএসের কব্জায়।

আম্বানির নজরে মুম্বাইয়ের বিখ্যাত আলফানসো আম, পশ্চিমবঙ্গের হিমসাগর, ল্যাংড়া থেকে মালদার ফজলি পর্যন্ত। আর যেসব কৃষক কঠোর পরিশ্রম করে উৎপাদন করছে তারা ন্যায্যমূল্য তো পাচ্ছেই না উল্টো মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। সারা দেশে একজন লোক সব কিনে নিয়ে মুনাফা লুটবে। আর এর অংশীদার হবে আরএসএস-বিজেপি। আরএসএস-বিজেপির লক্ষ্য এক জাতি, এক ধর্ম, এক ব্যবসায়ী। সবকিছু হাতের মুঠোয় নিয়ে সাধারণ মানুষকে বিপর্যস্ত করে তোলা। এ ধনকুবেররা ইতিমধ্যে অনেক শিল্পও কিনে নিয়েছেন। যেমন গৌতম আদানিকে দেওয়া হয়েছে ৫৪টি নতুন বিমানবন্দর তৈরির দায়িত্ব এবং বেশ কিছু কয়লা খনি। গৌতম আদানি অস্ট্রেলিয়ায় কয়লা খনি কিনতে গেলে সেখানকার খনিশ্রমিকরা তাকে এমন বাধা দেন যা তিনি কোনো দিন ভুলতে পারবেন না। দিল্লি-হরিয়ানার কাছে সিঙ্গু সীমান্তে হাজার হাজার কিষান-কিষানি ৭০ দিন ধরে দাঁড়িয়ে আছে। সারা দিন ধরে তারা বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। নিজেরাই সেখানে রান্নাবান্না করে খাচ্ছে। গোটা বিশ্বের প্রচারমাধ্যমে এ খবরগুলো রোজই দেখানো হচ্ছে।

মোদি, অমিত শাহ, মোহন ভাগবতরা মনে করেন এভাবে কৃষককে দাবিয়ে রাখা যাবে। এই অর্ধশিক্ষিত দিল্লির শাসক দল ভুলে গেছে পাকিস্তানের অত্যাচারের সময় বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমারে তোমরা দাবায়ে রাখতে পারবা না।’ তারা তাঁকে দাবিয়ে রাখতে পারেনি। একইভাবে ভারতের কৃষককেও দাবিয়ে রাখা যাবে না, যার প্রমাণ তারা প্রতি মুহূর্তে দিয়ে যাচ্ছে। এ আন্দোলনে যোগ দিয়েছে ১৯৬৫ ও ’৭১ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় যারা লড়াই করেছিল সেসব অবসরপ্রাপ্ত হাজার হাজার সৈনিক। যোগ দিয়েছে পাঞ্জাবি শিল্পীরাও। তারা সেখানে দাঁড়িয়ে গান করছে। পাঞ্জাবি সিনেমার শিল্পীরা সেখানে এসে অভিনয় করছে। পরিস্থিতি ক্রমেই মোদি-শাহের হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে। আন্দোলনকারী কৃষক ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে, ২৬ জানুয়ারি সাধারণতন্ত্র দিবসে হাজার হাজার ট্রাক নিয়ে রাজধানীতে ঢুকে তারা শোভাযাত্রা করবে। পরিস্থিতি সামাল দিতে না পেরে মোদি, অমিত শাহ তাদের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ এনেছেন। যেসব শিল্পী আন্দোলনকারী কৃষকের পাশে দাঁড়িয়েছে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে তারা সব খালিস্তানপন্থি। এনআইএ ইতিমধ্যে বহু কৃষকের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছে। অনেক নেতা সমন নেননি। উত্তরে কৃষক বলেছে, আমরা যাব না। সরকারি কাজকর্ম দেখে মনে হচ্ছে তারা ফ্যাসিবাদকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে। কৃষকদের একটি বক্তব্য- আমরা কঠোর পরিশ্রম করে উৎপাদন করি। তা আমরা রিলায়েন্সকে কিছুতেই খেতে দেব না। সারা দেশে কোটি কোটি কৃষক আজ রাস্তায়। তারা মোদি-শাহ-মোহন ভাগবতের কাছে কোনোমতেই আত্মসমর্পণ করবে না। বিজেপির ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে তারা লড়াই চালিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর। এ লড়াইয়ের সঙ্গে গোটা দেশের কোটি কোটি মানুষ রাস্তায় নেমে পড়েছে। আগামী দিনে ভারত কোন পথে কীভাবে যাবে তা নির্ভর করছে কৃষকের এ আন্দোলনের ওপর। ভারতের গণতন্ত্র এখন বিপন্ন। বিপন্ন মানবিকতা। শিক্ষা, স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে মানুষের জীবন ধারণের সব রকম ব্যবস্থা। স্বাধীনতার আগে ১৯৪৬ সালে অবিভক্ত বাংলায় কৃষক বিদ্রোহ হয়েছিল যা আজও ইতিহাসে ‘তেভাগা আন্দোলন’ নামে পরিচিত। অর্থাৎ কিনা উৎপাদনের এক-তৃতীয়াংশ কৃষককে দিতে হবে। আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু ছিল মূলত দিনাজপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা। জমিদারদের হয়ে ব্রিটিশ পুলিশ ভয়ংকর অত্যাচার করে। আন্দোলন শুরু হয় ১৯৪৬ সালে। ’৪৭ সালের ১৫ আগস্টের পর দেশীয় সরকার কৃষকের দাবি অনেকটা মিটিয়ে দেয় এবং জেলবন্দী কৃষকদের ছেড়ে দেয়।

এ আন্দোলনের অন্যতম নেতা ছিলেন মনসুর হাবিবুল্লাহ। হাবিবুল্লাহ সাহেব ১৯৭৭ সালে জ্যোতি বসু সরকারের আমলে প্রথম পাঁচ বছর বিধানসভার স্পিকার ছিলেন। পরের পাঁচ বছর জ্যোতি বাবুর মন্ত্রিসভায় মন্ত্রী ছিলেন। তিনি খুুঁড়িয়ে হাঁটতেন। সাংবাদিকরা এ নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি তাদের ঘরে ডেকে নিয়ে গিয়ে তেভাগা আন্দোলনে ব্রিটিশ সরকার ও দেশীয় জমিদারদের অত্যাচারের কথা বর্ণনা করতেন। তাই রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ও ইতিহাসবিদরা মনে করেন- ভারতের কৃষকবিরোধী যে তিনটি আইন মোদি সরকার লোকসভায় পাস করিয়েছে তা প্রত্যাহার করা না হলে আগামী দিনে উদ্ভূত ভয়ংকর পরিস্থিতি মোদি সরকার সামাল দিতে পারবে কি?

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা