শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৫

বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ

একসময় ঢাকা ছিল প্রাণবন্ত, খোলা আকাশের নিচে আলো-বাতাসে ভরপুর এক পরিপাটি নগরী। দূরদূরান্ত থেকে আসা মানুষ এই শহরের প্রাণচাঞ্চল্যে মুগ্ধ হতো। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায়, জীবনজীবিকার তাড়নায়, ক্রমে জনসংখ্যা বাড়ল, বাড়ল বিশৃঙ্খলা। একসময় এই প্রাণোচ্ছল শহর পরিণত হলো বর্জ্যরে নগরীতে। আজ ঢাকা মহানগরীর জনসংখ্যা ২ কোটিরও বেশি। আর সেই ২ কোটি মানুষের প্রতিদিনের ময়লায় হাঁপিয়ে উঠেছে শহরটি। মানুষ যেখানে সেখানে আবর্জনা ফেলে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভ্যাস যেন নগরবাসী হারিয়ে ফেলছেন। ২০১৬ সালে ঢাকা সিটি করপোরেশন শহরের বিভিন্ন রাস্তায় বসিয়েছিল প্রায় ১১ হাজার মিনি ডাস্টবিন। আশা জেগেছিল- এবার হয়তো চিত্র পাল্টাবে। কিন্তু বছর দুয়েকের মধ্যেই সেই ডাস্টবিনগুলো হারিয়ে গেল। একটা অনভ্যস্ত জনগোষ্ঠীকে অভ্যস্ত করা যে কত কঠিন, তা  হাড়ে হাড়ে টের পেলেন সংশ্লিষ্টরা। অথচ এ শিক্ষা শুরু হওয়া উচিত পরিবার ও স্কুল থেকেই।

চীনে দেখেছি, প্রতিটি জায়গায়, এয়ারপোর্ট, হোটেল, বাসাবাড়ি, সব খানেই আলাদা দুটি ডাস্টবিন থাকে। একটিতে জৈববর্জ্য, অন্যটিতে অজৈব। জৈববর্জ্য ব্যবহার হয় বিদ্যুৎ ও সার উৎপাদনে, আর অজৈব বর্জ্য প্রক্রিয়াজাত হয়ে পরিণত হয় শিল্পের কাঁচামালে। ঢাকায়ও কিছু এনজিও এবং সিটি করপোরেশন এমন উদ্যোগ নিয়েছিল, কিন্তু ধারাবাহিকতার অভাবে তা টেকেনি। আজ সারা বিশ্বেই শিল্প ও কৃষিবর্জ্য ব্যবস্থাপনা বড় চ্যালেঞ্জ। বিশেষ করে পোলট্রি খাতে। সঠিকভাবে বর্জ্য না সামলাতে পারলে পরিবেশ যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তেমনি মুরগিগুলোরও রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে। তবে এখন অনেক খামারি পোলট্রি বর্জ্যকে জৈবসার বা কেঁচো সারের কাঁচামাল হিসেবে কাজে লাগাচ্ছেন। প্রায় এক যুগ আগে ঢাকার বেরাইদে একটি খামার এ ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল। পুরোপুরি স্বয়ংক্রিয় না হলেও তাদের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ছিল কার্যকর উদ্যোগ। পোলট্রি বর্জ্য থেকে জৈবসার বা বায়োগ্যাস উৎপাদন পুরোনো খবর। বায়োগ্যাস নিয়ে কাজ করেছি বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে নব্বইয়ের দশকে। সে সময় বিটিভিতে বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট নিয়ে ডজনখানেক প্রতিবেদন প্রচার হয়েছিল। ফলে একটা বিশাল জনগোষ্ঠী উপকৃত হয়েছে। সে সময় গ্রামীণ গৃহস্থালির জ্বালানির সংকট ছিল। এখন গ্যাস সিলিন্ডার চলে গেছে প্রত্যন্ত গ্রামের বাড়িতেও। নব্বইয়ের দশকে যখন বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট বিষয়টাকে তুলে ধরা হলো, তখন মানুষের মাঝে বেশ আগ্রহ তৈরি হয়েছিল। একটা গৃহস্থ পরিবারে যদি পাঁচটি গরু থাকে, সেই গরুর প্রতিদিনের যে গোবর আসে, সেই গোবর থেকে বায়োগ্যাস প্ল্যান্টের মাধ্যমে দুবেলা রান্না, বিদ্যুতায়নের পাশাপাশি পাওয়া যায় স্লারি, যা উৎকৃষ্টমানের জৈবসার। সেই প্রতিবেদনগুলো প্রচারের পর প্রচুর চিঠি আসত বিস্তারিত জানার জন্য। বিসিএসআইআরের জ্বালানি গবেষণা ও উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের প্রকল্প পরিচালকের দপ্তরে দেখেছিলাম বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট নির্মাণের অসংখ্য নির্দেশিকা। সেগুলো নিয়ে অনুষ্ঠানের এক পর্বে বলে দিই, যারা বিস্তারিত জানতে চান, তারা যেন চিঠির সঙ্গে নিজের ঠিকানাসহ ডাকটিকিট-সংবলিত একটা খালি খাম পাঠান। প্রতিদিন হাজার হাজার চিঠি আসত। আমরা খুব যত্নে সেগুলোর জবাব দিতাম।

এ সময়ের ভিতর পৃথিবী বদলেছে অনেকখানি। হাজারগুণ গতিতে এগিয়েছে বিজ্ঞান। কিন্তু জৈব জ্বালানির বিকল্প পরিবেশবান্ধব ও নিরাপদ কোনো প্রযুক্তি এখনো আবিষ্কৃত হয়নি; যার কারণে উন্নত দেশগুলোও জৈব পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের দিকে ঝুঁকেছে। এর গুরুত্বপূর্ণ দুটি দিক আছে। এক. বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। দুই. জাতীয় গ্রিডে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বিদ্যুৎ যুক্ত করা সম্ভব হচ্ছে।

আশির দশকের মাঝামাঝি একটি বাণিজ্যিক গ্রুপের এক অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ঢাকার পৌর বর্জ্য থেকে জৈবসার তৈরির চেষ্টা চালিয়েছিল। কৃষিবিদ ড. সদরুল আমিন সেই প্রকল্পে কাজ করতেন। তাঁর অনুরোধে ‘মাটি ও মানুষ’-এ প্রচার করেছিলাম বিষয়টি। তখন মনে হয়েছিল, এবার হয়তো মিউনিসিপ্যাল বর্জ্য সম্পদে রূপ নেবে। কিন্তু এত বছরেও সেই আশার আলো দেখা যায়নি। পৃথিবীর বহু দেশ যেখানে বর্জ্যকে সম্পদে রূপ দিয়েছে, সেখানে আমরা এখনো আবর্জনার পাহাড়ে বসবাস করছি।

২০০৫ সালে জাপানের মরিওকার কইওয়াই অর্গানিক ফার্মে গিয়ে প্রথম বড় আকারের বায়োগ্যাস প্ল্যান্টের প্রতিবেদন ধারণ করেছিলাম। পরে ২০১৬ সালে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এ দেখিয়েছিলাম জার্মানির জেলসনের একটি জৈব বিদ্যুৎ কেন্দ্র, যেখানে কম গুরুত্বের শস্যদানা দিয়েই বিদ্যুৎ তৈরি হয়। ২০১৮ সালে একটি পোলট্রি ফার্ম স্থাপন করে দেশের প্রথম বড় জৈব পাওয়ার প্ল্যান্ট, যেখানে প্রতিদিন আড়াই লাখ পোলট্রির বর্জ্য থেকে উৎপাদিত হয় ৩৫০ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ। ওই প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী বলেছিলেন, আগে এসব বর্জ্য সামলাতে বিপাকে পড়তেন। পরে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর প্রতিবেদন দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি জৈব বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট স্থাপন করেন। এখন তার খামারের ২৪ ঘণ্টার বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণ হয় এই প্ল্যান্ট থেকেই। পাশাপাশি উৎপাদিত সার কাজে লাগে বিভিন্ন ফল ও ফসল চাষে। পুরো ব্যবস্থাই স্বয়ংক্রিয়, তাই শ্রমিক খরচও প্রায় শূন্য। একই ধরনের দৃশ্য দেখেছি জার্মানির জেলসনে ও চীনের শ্যাংডং প্রদেশে। বিশাল শিল্পপ্রতিষ্ঠান চালাচ্ছে এক-দুজন মানুষ-পুরোপুরি স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থায়। সেখানে পোলট্রি খামারগুলোও বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে সম্পূর্ণ শিল্পভিত্তিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে।

সম্প্রতি গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি প্রতিষ্ঠানে দেখেছি, তারাও পোলট্রি বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ ও জৈবসার উৎপাদন করছে। তাদের উৎপাদিত সার আবার একটি বেসরকারি কোম্পানি কিনে নিজস্ব ব্র্যান্ডে বাজারজাত করছে। বড় খামারগুলো যদি এই ব্যবস্থা অনুসরণ করে, তাহলে নিজেদের উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডেও যোগ করতে পারবে। যশোরেও এডিবির সহায়তায় কয়েক বছর আগে শুরু হয়েছে বর্জ্য থেকে সার ও বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্প। সেখানে পৌর বর্জ্য থেকেই তৈরি হচ্ছে জৈবসার এবং বায়োগ্যাস থেকে বিদ্যুৎ। সেই বিষয়টিও খুব আশাব্যঞ্জক। বিশ্বব্যাপী এখন কৃষি ব্যবস্থাপনা মিশে গেছে শিল্প ব্যবস্থাপনার সঙ্গে। কৃষিশিল্প উদ্যোক্তারা চেষ্টা করছেন, একটি উপকরণ থেকে যেন একাধিক শিল্পপণ্য তৈরি হয়। প্রযুক্তি ও যন্ত্রের উন্নত ব্যবহারে সেটা এখন অনেক সহজও হয়েছে। শুধু পোলট্রি নয়, সব ধরনের জৈববর্জ্য থেকেই সম্ভব নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদন। সবার সচেতনতায় বর্জ্যই হতে পারে অমিত সম্ভাবনার উৎস। এর মাধ্যমে তৈরি হতে পারে বিদ্যুৎ, সার, কর্মসংস্থান। মাটির হারানো উর্বরতা ফিরিয়ে আনতে জৈবসারই কৃষকের ভরসা। তাই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অভ্যাস গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি। তাতে নিশ্চিত হবে পরিচ্ছন্নতা, বাঁচবে পরিবেশ, আর খুলে যাবে টেকসই উন্নয়নের নতুন দরজা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা