শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

কেন ওরা পারে, আমরা পারি না

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
কেন ওরা পারে, আমরা পারি না

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনে বাংলাদেশি বংশো™ূ¢ত আমেরিকার নাগরিক জাইন সিদ্দিকীর নিয়োগ আমাকে বেজায় আনন্দ দিয়েছে। আনন্দটা দ্বিগুণ হয়েছে যখন দেখেছি, জাইন সিদ্দিকীর শেকড় যে অঞ্চলে, সেই অঞ্চলের নাম আমি আমার জন্ম থেকে জানি। সে নাম আমাকে শতবার লিখতে হয়েছে খাতাপত্রে। গ্রাম মাদারীনগর, থানা নান্দাইল, জেলা ময়মনসিংহ। এই ঠিকানাটি আমার বাবার, এই ঠিকানাটি আমার পূর্বপুরুষের। বাবা মেট্রিক পাস করার পর নান্দাইলের মাদারীনগর গ্রাম থেকে ব্রহ্মপুত্র নদ পার হয়ে ময়মনসিংহ শহরে এসে মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। গহিন গ্রামের ছেলে দিন-রাত পড়ালেখা করে ডাক্তার হন। জাইন সিদ্দিকীর বাবা মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকীও নিশ্চয়ই বাবার মতোই গ্রামের চন্ডিপাশা স্কুল থেকে মেট্রিক পাস করে ময়মনসিংহ শহরে এসে ডাক্তারি পড়েছেন। তাহলে মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকী আর আমার বাবার জীবনে কী পার্থক্য! পার্থক্য নিশ্চয়ই আছে। আমার বাবা বিয়ে করেছিলেন যখন ছাত্র ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্কুলে-পড়া অল্প-বয়সী এক মেয়েকে। ওদিকে মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকী নিজে একজন ডাক্তার, তাঁর স্ত্রী হেলেনও একজন ডাক্তার। আমার বাবার স্ত্রী সপ্তম শ্রেণির পর আর সুযোগ পাননি পড়ার। বাবা ছিলেন ক্লাসের এক নম্বর ছাত্র। পাস করার পরই তিনি মেডিকেল কলেজে শিক্ষকতা করার চাকরি পেয়ে যান। আমার বাবার এবং আমার মা’র স্ট্যাটাসে বিস্তর ফারাক। দিন দিন এই ফারাকটা বাড়ছিল। না বাড়ার কোনও কারণ তো দেখি না। বাবার যা কিছু অভিজ্ঞতা, তা কার সঙ্গে শেয়ার করবেন? মা’র ওতে আগ্রহ ছিল না। আর মা’র অভিজ্ঞতাগুলো শোনারও আগ্রহ ছিল না বাবার। আমাদের পরিবারেই শুধু যে অসামঞ্জস্য ছিল তা নয়, তখনকার পরিবারগুলোয় প্রায়শ এমন চিত্রই দেখা যেত। মায়েদের কাজ ছিল ঘর সংসার করা অর্থাৎ রান্নাবান্না করা, ঘরদোর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা, সন্তান লালনপালন করা। তাঁরা সন্তানদের মায়াময়ী করুণাময়ী মা হতে পারতেন, কিন্তু শিক্ষিত স্বামীর সঙ্গী হতে পারতেন না, যে রকম সঙ্গী একটি আদর্শ পরিবারের জন্য আবশ্যক।

আমি অনুমান করছি জাইন সিদ্দিকী তাঁর পরিবার থেকে যে শিক্ষা, যে সংস্কৃতি, যে সচেতনতা সভ্যতা, সমতা আর সমানাধিকারের ধারণা অর্জন করেছেন, তা তাঁকে সমৃদ্ধ করেছে। সে কারণে লক্ষ্য স্থির রেখে তিনি পথ চলতে পেরেছেন। সে কারণেই তাঁর চলার পথ কণ্টকিত ছিল না। আমার পরিবারের কেউ কিন্তু জাইন সিদ্দিকীর মতো মসৃণ পথ পায়নি। বিস্তর ফারাকের সংসারে অবিশ্বাস অসন্তোষ অশান্তি ছিল দৈনন্দিন ঘটনা। এমন সংসার থেকে গাইডেন্স আসে না। আমরা চার ভাই-বোন সংসারে শাসন পেয়েছি, গাইডেন্স পাইনি। গাইডেন্সের নামে যা ছিল তা নিতান্তই হুমকি, সেই হুমকিতে আমরা ভয়ে কুঁকড়ে থাকতাম। সংসারে সমতা ছিল না, সে কারণে স্বস্তিও ছিল না। গণতন্ত্র ছিল না, ছিল একনায়কতন্ত্র। আমার বাবারই ছিল মত প্রকাশ করার একমাত্র অধিকার। তিনি যা বলবেন সেটিই চূড়ান্ত। যেভাবে তিনি চাইবেন, সেভাবেই সবকিছু হতে হবে। এমন পরিবার কখনোই সন্তানের সার্বিক বিকাশের জন্য উপযুক্ত নয়।

আমি বলছি না আমার মা লেখাপড়া করার সুযোগ পাননি বলে তিনি অজ্ঞ বা মূর্খ ছিলেন। তা নয়, আমার মা মোটেও অজ্ঞ বা মূর্খ ছিলেন না। মা ছিলেন স্বশিক্ষিত। অবশ্য স্কুল-কলেজ না পাস করলে মানুষকে অশিক্ষিত বা অজ্ঞই মনে করা হয়। অবশ্য মেয়েরা শিক্ষিত হলেও তাদের অজ্ঞ ভাবা হয়, কারণ তারা মেয়ে। বাবা যেমন মাকে অবজ্ঞা করতেন, আমরা সন্তানেরাও শিখেছিলাম মাকে অবজ্ঞা করতে। মানুষের প্রথম পাঠশালা নিজের পরিবার, তার পরের পাঠশালা বিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়, বৃহত্তর সমাজ। জাইন সিদ্দিকী আমেরিকায় জন্ম থেকে বাস করেছেন বলে বাংলাদেশের সমাজের চেয়ে ভিন্ন একটি সমাজ, যেটি পুরুষতন্ত্র আর অপসংস্কৃতির অন্ধকারে ডুবে যাওয়া নয়, পেয়েছেন। সামাজিক পরিবেশের কারণে একই মেধার মানুষের ভিন্ন ভিন্ন পরিণতি আমরা দেখি।

আমরা কি পুরুষতন্ত্র এবং অপসংস্কৃতির অন্ধকার থেকে আমাদের সমাজকে বাঁচাতে পারি না? সম্মিলিত চেষ্টায় সেটি হওয়া অসম্ভব নয়। সমাজ সভ্য হলেই মানুষ সভ্য হবে। অথবা মানুষ সভ্য হলেই সমাজ সভ্য হবে। সমাজ যুক্তিবুদ্ধিকে গুরুত্ব দিলে মানুষ যুক্তিবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ হতে পারবে। আমার মাকে যদি অল্প বয়সে ধরে বেঁধে বিয়ে দেওয়া না হতো তাহলে মা’ও হতে পারতেন আমার বাবার মতো ডাক্তার। মা স্বনির্ভর হলে মা’র আত্মবিশ্বাস বাড়তো। পিতা-মাতার আত্মবিশ্বাস দেখলে সন্তানেরও আত্মবিশ্বাস জন্ম নেয়। আমাদের পরিবারে সবারই আত্মবিশ্বাসের অভাব ছিল। আমাদের পাঠশালাগুলোয় আমরা শিরদাঁড়া সোজা করে দাঁড়াবার কোনও প্রেরণা পাইনি।

বাইডেনের বক্তৃতার লেখক বিনয় রেড্ডি। শপথ নেওয়ার দিন বাইডেন যে ভাষণ দিয়েছেন, সেটির লেখকও ছিলেন বিনয়। জো বাইডেন আর কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী প্রচারণার বিতর্কেরও লেখক তিনি। তাহলে আমরা আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টের মুখে যা শুনি, তার রচয়িতা বিনয় রেড্ডি, ভারতীয় উপমহাদেশের এক লোক। অবশ্য তিনি আমেরিকায় বড় হয়েছেন। কেন এই উপমহাদেশে বড় হলে বড় বিজ্ঞানী, বড় গবেষক, বড় রাজনীতিবিদ, বড় লেখক বা দার্শনিক হওয়া সহজ হয় না? কেন ইউরোপ আমেরিকায় পাড়ি দিলেই তবেই সম্ভব? কী আমাদের সমাজে আছে, যা না থাকলে আমরা অতলান্তিক পাড়ি না দিয়েও বড় হতে পারি, অসাধারণ হতে পারি, মহান হতে পারি? সমাজের ক্ষতিকর আগাছাগুলো উপড়ে ফেলে আমাদের ফুল ফলের বাগান করতে হবে, উপকারী বৃক্ষরোপণ করতে হবে। আমাদের উপমহাদেশের কন্যা আজ আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট, কাল তিনি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন। তাঁরও ওই একই ইতিহাস, তিনিও উপমহাদেশের রক্ত বহন করলেও এই সমাজে বেড়ে ওঠেননি। যদি তামিলনাড়ুতে তিনি বড় হতেন, তাহলে কি তাঁর এমন আত্মবিশ্বাস জন্মাতো? তাঁর প্রজ্ঞা, তাঁর ধীশক্তি এমন ধারালো হতো? উপমহাদেশের রাজনীতিকরা মূলত আখের গোছানোর রাজনীতি করেন। তাঁদের কোনও স্বপ্ন নেই, আদর্শ নেই। রাজনীতি করলে তিনিও হয়তো তা-ই করতেন। দুর্নীতি আর দম্ভ কী করে জয়ললিতাকে গ্রাস করেছিল আমরা তার সাক্ষী বৈকি।

বিদেশে আমাদের কেউ উন্নতি করলে আমরা প্রশংসায় পঞ্চমুখ হই। কিন্তু দেশে যদি এমন প্রতিভা উঁকি দেয়, তাহলে সমাজের আগাছারা তাকে বিনাশ করার জন্য আদাজল খেয়ে লাগে, তার প্রতিভার যেন কিছুতেই বিকাশ না হয়। শুরুতেই তাকে স্তব্ধ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলে। আগাছার সংখ্যা বেশি বলে সরকারও আগাছাদের সঙ্গে নাচে, গায়, চেঁচায়। প্রতিভাকে প্রাণে মেরে ফেলা হয়, নয়তো নির্বাসনে পাঠানো হয়। কমলা হ্যারিসকে আমরা কমলা হ্যারিস হতে দিতাম না যদি তিনি এ অঞ্চলে বাস করতেন। এখানেই আমাদের দৈন্য।

ভালো পড়ালেখা করার জন্য আমাদের সন্তানদের পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে ইউরোপ বা আমেরিকায়। ভালো চাকরি করার জন্য প্রাপ্ত বয়স্করাও ওসব দেশে পাড়ি দিচ্ছে। সাধারণ চিকিৎসার দরকার হলেও মানুষ আর নিজের দেশকে ভরসা করে না। ছুটে যায় দেশের সীমানা ছাড়িয়ে অন্য কোথাও, অন্য কোনওখানে। অথচ দেশ নিয়ে বিরাট গর্ব করে, দেশপ্রেম নিয়ে কথা বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে। এসব যদি ‘হিপোক্রেসি’ না হয়, তবে হিপোক্রেসি কী? দেশপ্রেম থই থই করে, কিন্তু তক্কে তক্কে থাকে কখন বিদেশে বাকি জীবন বসবাস করার সুযোগ জুটবে। ছলে বলে কৌশলে তারা এই একটি জিনিসই চায়, বিদেশের বাস। জিভ বেরিয়ে থাকে বিদেশের ছানাটা, ঘিটা, মাখনটা খাওয়ার জন্য।

এদের আমি দেখে দেখে ক্লান্ত। আমিই বোধহয় দেশে বাস করার জন্য বিদেশের আরাম আয়েশ, সুযোগ সম্ভাবনা সব পায়ে ঠেলে চলে এসেছি। দেশ তার দরজা খোলে না বলে পাশের দেশে অপেক্ষা করছি। অপেক্ষা করছি আর দেশের ভালোর জন্য, দেশের মঙ্গলের জন্য ভাবছি। দেশের মানুষকে সভ্য শিক্ষিত সচেতন করার জন্য নিরলস বলছি, লিখছি, ঝুঁকি নিচ্ছি। আমার এই আত্মত্যাগ অনুধাবন করার ক্ষমতা দেশের প্রায় কারোরই নেই। কারণ আত্মত্যাগের সংস্কৃতি দেশে একবিন্দুও অবশিষ্ট নেই। সবাই মনে করে যে কোনও পদক্ষেপের পিছনে হয়তো স্বার্থ থাকে। ঠিক যেমন তাদের পদক্ষপের পেছনে আছে। কিন্তু নিঃস্বার্থ মানুষ এখনও এ জগতে কিছু আছে। আমরা তাদের নিয়ে গর্ব করতে না পারি, কিন্তু তাদের দিকে যেন বিষ্ঠা ছুড়ে না দিই। তাদের যেন অপমান অপদস্থ না করি। অনেকে বলে আমি বোকা। চালাক হলে আমি ইউরোপ আমেরিকার নাগরিক হয়েও তৃতীয় বিশ্বে কড়া নাড়তাম না। আমি জানি আমি চালাক চতুর নই, আমি এও জানি সমাজকে বদলাতে হলে আমার মতো প্রচুর বোকা লোকের দরকার।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএসসহ ২৪টি পদে ছাত্রশিবিরের জয়
চাকসু নির্বাচন: ভিপি-জিএসসহ ২৪টি পদে ছাত্রশিবিরের জয়

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা
ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন