শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

কেন ওরা পারে, আমরা পারি না

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
কেন ওরা পারে, আমরা পারি না

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনে বাংলাদেশি বংশো™ূ¢ত আমেরিকার নাগরিক জাইন সিদ্দিকীর নিয়োগ আমাকে বেজায় আনন্দ দিয়েছে। আনন্দটা দ্বিগুণ হয়েছে যখন দেখেছি, জাইন সিদ্দিকীর শেকড় যে অঞ্চলে, সেই অঞ্চলের নাম আমি আমার জন্ম থেকে জানি। সে নাম আমাকে শতবার লিখতে হয়েছে খাতাপত্রে। গ্রাম মাদারীনগর, থানা নান্দাইল, জেলা ময়মনসিংহ। এই ঠিকানাটি আমার বাবার, এই ঠিকানাটি আমার পূর্বপুরুষের। বাবা মেট্রিক পাস করার পর নান্দাইলের মাদারীনগর গ্রাম থেকে ব্রহ্মপুত্র নদ পার হয়ে ময়মনসিংহ শহরে এসে মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। গহিন গ্রামের ছেলে দিন-রাত পড়ালেখা করে ডাক্তার হন। জাইন সিদ্দিকীর বাবা মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকীও নিশ্চয়ই বাবার মতোই গ্রামের চন্ডিপাশা স্কুল থেকে মেট্রিক পাস করে ময়মনসিংহ শহরে এসে ডাক্তারি পড়েছেন। তাহলে মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকী আর আমার বাবার জীবনে কী পার্থক্য! পার্থক্য নিশ্চয়ই আছে। আমার বাবা বিয়ে করেছিলেন যখন ছাত্র ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্কুলে-পড়া অল্প-বয়সী এক মেয়েকে। ওদিকে মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকী নিজে একজন ডাক্তার, তাঁর স্ত্রী হেলেনও একজন ডাক্তার। আমার বাবার স্ত্রী সপ্তম শ্রেণির পর আর সুযোগ পাননি পড়ার। বাবা ছিলেন ক্লাসের এক নম্বর ছাত্র। পাস করার পরই তিনি মেডিকেল কলেজে শিক্ষকতা করার চাকরি পেয়ে যান। আমার বাবার এবং আমার মা’র স্ট্যাটাসে বিস্তর ফারাক। দিন দিন এই ফারাকটা বাড়ছিল। না বাড়ার কোনও কারণ তো দেখি না। বাবার যা কিছু অভিজ্ঞতা, তা কার সঙ্গে শেয়ার করবেন? মা’র ওতে আগ্রহ ছিল না। আর মা’র অভিজ্ঞতাগুলো শোনারও আগ্রহ ছিল না বাবার। আমাদের পরিবারেই শুধু যে অসামঞ্জস্য ছিল তা নয়, তখনকার পরিবারগুলোয় প্রায়শ এমন চিত্রই দেখা যেত। মায়েদের কাজ ছিল ঘর সংসার করা অর্থাৎ রান্নাবান্না করা, ঘরদোর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা, সন্তান লালনপালন করা। তাঁরা সন্তানদের মায়াময়ী করুণাময়ী মা হতে পারতেন, কিন্তু শিক্ষিত স্বামীর সঙ্গী হতে পারতেন না, যে রকম সঙ্গী একটি আদর্শ পরিবারের জন্য আবশ্যক।

আমি অনুমান করছি জাইন সিদ্দিকী তাঁর পরিবার থেকে যে শিক্ষা, যে সংস্কৃতি, যে সচেতনতা সভ্যতা, সমতা আর সমানাধিকারের ধারণা অর্জন করেছেন, তা তাঁকে সমৃদ্ধ করেছে। সে কারণে লক্ষ্য স্থির রেখে তিনি পথ চলতে পেরেছেন। সে কারণেই তাঁর চলার পথ কণ্টকিত ছিল না। আমার পরিবারের কেউ কিন্তু জাইন সিদ্দিকীর মতো মসৃণ পথ পায়নি। বিস্তর ফারাকের সংসারে অবিশ্বাস অসন্তোষ অশান্তি ছিল দৈনন্দিন ঘটনা। এমন সংসার থেকে গাইডেন্স আসে না। আমরা চার ভাই-বোন সংসারে শাসন পেয়েছি, গাইডেন্স পাইনি। গাইডেন্সের নামে যা ছিল তা নিতান্তই হুমকি, সেই হুমকিতে আমরা ভয়ে কুঁকড়ে থাকতাম। সংসারে সমতা ছিল না, সে কারণে স্বস্তিও ছিল না। গণতন্ত্র ছিল না, ছিল একনায়কতন্ত্র। আমার বাবারই ছিল মত প্রকাশ করার একমাত্র অধিকার। তিনি যা বলবেন সেটিই চূড়ান্ত। যেভাবে তিনি চাইবেন, সেভাবেই সবকিছু হতে হবে। এমন পরিবার কখনোই সন্তানের সার্বিক বিকাশের জন্য উপযুক্ত নয়।

আমি বলছি না আমার মা লেখাপড়া করার সুযোগ পাননি বলে তিনি অজ্ঞ বা মূর্খ ছিলেন। তা নয়, আমার মা মোটেও অজ্ঞ বা মূর্খ ছিলেন না। মা ছিলেন স্বশিক্ষিত। অবশ্য স্কুল-কলেজ না পাস করলে মানুষকে অশিক্ষিত বা অজ্ঞই মনে করা হয়। অবশ্য মেয়েরা শিক্ষিত হলেও তাদের অজ্ঞ ভাবা হয়, কারণ তারা মেয়ে। বাবা যেমন মাকে অবজ্ঞা করতেন, আমরা সন্তানেরাও শিখেছিলাম মাকে অবজ্ঞা করতে। মানুষের প্রথম পাঠশালা নিজের পরিবার, তার পরের পাঠশালা বিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়, বৃহত্তর সমাজ। জাইন সিদ্দিকী আমেরিকায় জন্ম থেকে বাস করেছেন বলে বাংলাদেশের সমাজের চেয়ে ভিন্ন একটি সমাজ, যেটি পুরুষতন্ত্র আর অপসংস্কৃতির অন্ধকারে ডুবে যাওয়া নয়, পেয়েছেন। সামাজিক পরিবেশের কারণে একই মেধার মানুষের ভিন্ন ভিন্ন পরিণতি আমরা দেখি।

আমরা কি পুরুষতন্ত্র এবং অপসংস্কৃতির অন্ধকার থেকে আমাদের সমাজকে বাঁচাতে পারি না? সম্মিলিত চেষ্টায় সেটি হওয়া অসম্ভব নয়। সমাজ সভ্য হলেই মানুষ সভ্য হবে। অথবা মানুষ সভ্য হলেই সমাজ সভ্য হবে। সমাজ যুক্তিবুদ্ধিকে গুরুত্ব দিলে মানুষ যুক্তিবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ হতে পারবে। আমার মাকে যদি অল্প বয়সে ধরে বেঁধে বিয়ে দেওয়া না হতো তাহলে মা’ও হতে পারতেন আমার বাবার মতো ডাক্তার। মা স্বনির্ভর হলে মা’র আত্মবিশ্বাস বাড়তো। পিতা-মাতার আত্মবিশ্বাস দেখলে সন্তানেরও আত্মবিশ্বাস জন্ম নেয়। আমাদের পরিবারে সবারই আত্মবিশ্বাসের অভাব ছিল। আমাদের পাঠশালাগুলোয় আমরা শিরদাঁড়া সোজা করে দাঁড়াবার কোনও প্রেরণা পাইনি।

বাইডেনের বক্তৃতার লেখক বিনয় রেড্ডি। শপথ নেওয়ার দিন বাইডেন যে ভাষণ দিয়েছেন, সেটির লেখকও ছিলেন বিনয়। জো বাইডেন আর কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী প্রচারণার বিতর্কেরও লেখক তিনি। তাহলে আমরা আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টের মুখে যা শুনি, তার রচয়িতা বিনয় রেড্ডি, ভারতীয় উপমহাদেশের এক লোক। অবশ্য তিনি আমেরিকায় বড় হয়েছেন। কেন এই উপমহাদেশে বড় হলে বড় বিজ্ঞানী, বড় গবেষক, বড় রাজনীতিবিদ, বড় লেখক বা দার্শনিক হওয়া সহজ হয় না? কেন ইউরোপ আমেরিকায় পাড়ি দিলেই তবেই সম্ভব? কী আমাদের সমাজে আছে, যা না থাকলে আমরা অতলান্তিক পাড়ি না দিয়েও বড় হতে পারি, অসাধারণ হতে পারি, মহান হতে পারি? সমাজের ক্ষতিকর আগাছাগুলো উপড়ে ফেলে আমাদের ফুল ফলের বাগান করতে হবে, উপকারী বৃক্ষরোপণ করতে হবে। আমাদের উপমহাদেশের কন্যা আজ আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট, কাল তিনি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন। তাঁরও ওই একই ইতিহাস, তিনিও উপমহাদেশের রক্ত বহন করলেও এই সমাজে বেড়ে ওঠেননি। যদি তামিলনাড়ুতে তিনি বড় হতেন, তাহলে কি তাঁর এমন আত্মবিশ্বাস জন্মাতো? তাঁর প্রজ্ঞা, তাঁর ধীশক্তি এমন ধারালো হতো? উপমহাদেশের রাজনীতিকরা মূলত আখের গোছানোর রাজনীতি করেন। তাঁদের কোনও স্বপ্ন নেই, আদর্শ নেই। রাজনীতি করলে তিনিও হয়তো তা-ই করতেন। দুর্নীতি আর দম্ভ কী করে জয়ললিতাকে গ্রাস করেছিল আমরা তার সাক্ষী বৈকি।

বিদেশে আমাদের কেউ উন্নতি করলে আমরা প্রশংসায় পঞ্চমুখ হই। কিন্তু দেশে যদি এমন প্রতিভা উঁকি দেয়, তাহলে সমাজের আগাছারা তাকে বিনাশ করার জন্য আদাজল খেয়ে লাগে, তার প্রতিভার যেন কিছুতেই বিকাশ না হয়। শুরুতেই তাকে স্তব্ধ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলে। আগাছার সংখ্যা বেশি বলে সরকারও আগাছাদের সঙ্গে নাচে, গায়, চেঁচায়। প্রতিভাকে প্রাণে মেরে ফেলা হয়, নয়তো নির্বাসনে পাঠানো হয়। কমলা হ্যারিসকে আমরা কমলা হ্যারিস হতে দিতাম না যদি তিনি এ অঞ্চলে বাস করতেন। এখানেই আমাদের দৈন্য।

ভালো পড়ালেখা করার জন্য আমাদের সন্তানদের পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে ইউরোপ বা আমেরিকায়। ভালো চাকরি করার জন্য প্রাপ্ত বয়স্করাও ওসব দেশে পাড়ি দিচ্ছে। সাধারণ চিকিৎসার দরকার হলেও মানুষ আর নিজের দেশকে ভরসা করে না। ছুটে যায় দেশের সীমানা ছাড়িয়ে অন্য কোথাও, অন্য কোনওখানে। অথচ দেশ নিয়ে বিরাট গর্ব করে, দেশপ্রেম নিয়ে কথা বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে। এসব যদি ‘হিপোক্রেসি’ না হয়, তবে হিপোক্রেসি কী? দেশপ্রেম থই থই করে, কিন্তু তক্কে তক্কে থাকে কখন বিদেশে বাকি জীবন বসবাস করার সুযোগ জুটবে। ছলে বলে কৌশলে তারা এই একটি জিনিসই চায়, বিদেশের বাস। জিভ বেরিয়ে থাকে বিদেশের ছানাটা, ঘিটা, মাখনটা খাওয়ার জন্য।

এদের আমি দেখে দেখে ক্লান্ত। আমিই বোধহয় দেশে বাস করার জন্য বিদেশের আরাম আয়েশ, সুযোগ সম্ভাবনা সব পায়ে ঠেলে চলে এসেছি। দেশ তার দরজা খোলে না বলে পাশের দেশে অপেক্ষা করছি। অপেক্ষা করছি আর দেশের ভালোর জন্য, দেশের মঙ্গলের জন্য ভাবছি। দেশের মানুষকে সভ্য শিক্ষিত সচেতন করার জন্য নিরলস বলছি, লিখছি, ঝুঁকি নিচ্ছি। আমার এই আত্মত্যাগ অনুধাবন করার ক্ষমতা দেশের প্রায় কারোরই নেই। কারণ আত্মত্যাগের সংস্কৃতি দেশে একবিন্দুও অবশিষ্ট নেই। সবাই মনে করে যে কোনও পদক্ষেপের পিছনে হয়তো স্বার্থ থাকে। ঠিক যেমন তাদের পদক্ষপের পেছনে আছে। কিন্তু নিঃস্বার্থ মানুষ এখনও এ জগতে কিছু আছে। আমরা তাদের নিয়ে গর্ব করতে না পারি, কিন্তু তাদের দিকে যেন বিষ্ঠা ছুড়ে না দিই। তাদের যেন অপমান অপদস্থ না করি। অনেকে বলে আমি বোকা। চালাক হলে আমি ইউরোপ আমেরিকার নাগরিক হয়েও তৃতীয় বিশ্বে কড়া নাড়তাম না। আমি জানি আমি চালাক চতুর নই, আমি এও জানি সমাজকে বদলাতে হলে আমার মতো প্রচুর বোকা লোকের দরকার।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর