শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

কেন ওরা পারে, আমরা পারি না

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
কেন ওরা পারে, আমরা পারি না

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনে বাংলাদেশি বংশো™ূ¢ত আমেরিকার নাগরিক জাইন সিদ্দিকীর নিয়োগ আমাকে বেজায় আনন্দ দিয়েছে। আনন্দটা দ্বিগুণ হয়েছে যখন দেখেছি, জাইন সিদ্দিকীর শেকড় যে অঞ্চলে, সেই অঞ্চলের নাম আমি আমার জন্ম থেকে জানি। সে নাম আমাকে শতবার লিখতে হয়েছে খাতাপত্রে। গ্রাম মাদারীনগর, থানা নান্দাইল, জেলা ময়মনসিংহ। এই ঠিকানাটি আমার বাবার, এই ঠিকানাটি আমার পূর্বপুরুষের। বাবা মেট্রিক পাস করার পর নান্দাইলের মাদারীনগর গ্রাম থেকে ব্রহ্মপুত্র নদ পার হয়ে ময়মনসিংহ শহরে এসে মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। গহিন গ্রামের ছেলে দিন-রাত পড়ালেখা করে ডাক্তার হন। জাইন সিদ্দিকীর বাবা মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকীও নিশ্চয়ই বাবার মতোই গ্রামের চন্ডিপাশা স্কুল থেকে মেট্রিক পাস করে ময়মনসিংহ শহরে এসে ডাক্তারি পড়েছেন। তাহলে মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকী আর আমার বাবার জীবনে কী পার্থক্য! পার্থক্য নিশ্চয়ই আছে। আমার বাবা বিয়ে করেছিলেন যখন ছাত্র ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্কুলে-পড়া অল্প-বয়সী এক মেয়েকে। ওদিকে মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকী নিজে একজন ডাক্তার, তাঁর স্ত্রী হেলেনও একজন ডাক্তার। আমার বাবার স্ত্রী সপ্তম শ্রেণির পর আর সুযোগ পাননি পড়ার। বাবা ছিলেন ক্লাসের এক নম্বর ছাত্র। পাস করার পরই তিনি মেডিকেল কলেজে শিক্ষকতা করার চাকরি পেয়ে যান। আমার বাবার এবং আমার মা’র স্ট্যাটাসে বিস্তর ফারাক। দিন দিন এই ফারাকটা বাড়ছিল। না বাড়ার কোনও কারণ তো দেখি না। বাবার যা কিছু অভিজ্ঞতা, তা কার সঙ্গে শেয়ার করবেন? মা’র ওতে আগ্রহ ছিল না। আর মা’র অভিজ্ঞতাগুলো শোনারও আগ্রহ ছিল না বাবার। আমাদের পরিবারেই শুধু যে অসামঞ্জস্য ছিল তা নয়, তখনকার পরিবারগুলোয় প্রায়শ এমন চিত্রই দেখা যেত। মায়েদের কাজ ছিল ঘর সংসার করা অর্থাৎ রান্নাবান্না করা, ঘরদোর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা, সন্তান লালনপালন করা। তাঁরা সন্তানদের মায়াময়ী করুণাময়ী মা হতে পারতেন, কিন্তু শিক্ষিত স্বামীর সঙ্গী হতে পারতেন না, যে রকম সঙ্গী একটি আদর্শ পরিবারের জন্য আবশ্যক।

আমি অনুমান করছি জাইন সিদ্দিকী তাঁর পরিবার থেকে যে শিক্ষা, যে সংস্কৃতি, যে সচেতনতা সভ্যতা, সমতা আর সমানাধিকারের ধারণা অর্জন করেছেন, তা তাঁকে সমৃদ্ধ করেছে। সে কারণে লক্ষ্য স্থির রেখে তিনি পথ চলতে পেরেছেন। সে কারণেই তাঁর চলার পথ কণ্টকিত ছিল না। আমার পরিবারের কেউ কিন্তু জাইন সিদ্দিকীর মতো মসৃণ পথ পায়নি। বিস্তর ফারাকের সংসারে অবিশ্বাস অসন্তোষ অশান্তি ছিল দৈনন্দিন ঘটনা। এমন সংসার থেকে গাইডেন্স আসে না। আমরা চার ভাই-বোন সংসারে শাসন পেয়েছি, গাইডেন্স পাইনি। গাইডেন্সের নামে যা ছিল তা নিতান্তই হুমকি, সেই হুমকিতে আমরা ভয়ে কুঁকড়ে থাকতাম। সংসারে সমতা ছিল না, সে কারণে স্বস্তিও ছিল না। গণতন্ত্র ছিল না, ছিল একনায়কতন্ত্র। আমার বাবারই ছিল মত প্রকাশ করার একমাত্র অধিকার। তিনি যা বলবেন সেটিই চূড়ান্ত। যেভাবে তিনি চাইবেন, সেভাবেই সবকিছু হতে হবে। এমন পরিবার কখনোই সন্তানের সার্বিক বিকাশের জন্য উপযুক্ত নয়।

আমি বলছি না আমার মা লেখাপড়া করার সুযোগ পাননি বলে তিনি অজ্ঞ বা মূর্খ ছিলেন। তা নয়, আমার মা মোটেও অজ্ঞ বা মূর্খ ছিলেন না। মা ছিলেন স্বশিক্ষিত। অবশ্য স্কুল-কলেজ না পাস করলে মানুষকে অশিক্ষিত বা অজ্ঞই মনে করা হয়। অবশ্য মেয়েরা শিক্ষিত হলেও তাদের অজ্ঞ ভাবা হয়, কারণ তারা মেয়ে। বাবা যেমন মাকে অবজ্ঞা করতেন, আমরা সন্তানেরাও শিখেছিলাম মাকে অবজ্ঞা করতে। মানুষের প্রথম পাঠশালা নিজের পরিবার, তার পরের পাঠশালা বিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়, বৃহত্তর সমাজ। জাইন সিদ্দিকী আমেরিকায় জন্ম থেকে বাস করেছেন বলে বাংলাদেশের সমাজের চেয়ে ভিন্ন একটি সমাজ, যেটি পুরুষতন্ত্র আর অপসংস্কৃতির অন্ধকারে ডুবে যাওয়া নয়, পেয়েছেন। সামাজিক পরিবেশের কারণে একই মেধার মানুষের ভিন্ন ভিন্ন পরিণতি আমরা দেখি।

আমরা কি পুরুষতন্ত্র এবং অপসংস্কৃতির অন্ধকার থেকে আমাদের সমাজকে বাঁচাতে পারি না? সম্মিলিত চেষ্টায় সেটি হওয়া অসম্ভব নয়। সমাজ সভ্য হলেই মানুষ সভ্য হবে। অথবা মানুষ সভ্য হলেই সমাজ সভ্য হবে। সমাজ যুক্তিবুদ্ধিকে গুরুত্ব দিলে মানুষ যুক্তিবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ হতে পারবে। আমার মাকে যদি অল্প বয়সে ধরে বেঁধে বিয়ে দেওয়া না হতো তাহলে মা’ও হতে পারতেন আমার বাবার মতো ডাক্তার। মা স্বনির্ভর হলে মা’র আত্মবিশ্বাস বাড়তো। পিতা-মাতার আত্মবিশ্বাস দেখলে সন্তানেরও আত্মবিশ্বাস জন্ম নেয়। আমাদের পরিবারে সবারই আত্মবিশ্বাসের অভাব ছিল। আমাদের পাঠশালাগুলোয় আমরা শিরদাঁড়া সোজা করে দাঁড়াবার কোনও প্রেরণা পাইনি।

বাইডেনের বক্তৃতার লেখক বিনয় রেড্ডি। শপথ নেওয়ার দিন বাইডেন যে ভাষণ দিয়েছেন, সেটির লেখকও ছিলেন বিনয়। জো বাইডেন আর কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী প্রচারণার বিতর্কেরও লেখক তিনি। তাহলে আমরা আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টের মুখে যা শুনি, তার রচয়িতা বিনয় রেড্ডি, ভারতীয় উপমহাদেশের এক লোক। অবশ্য তিনি আমেরিকায় বড় হয়েছেন। কেন এই উপমহাদেশে বড় হলে বড় বিজ্ঞানী, বড় গবেষক, বড় রাজনীতিবিদ, বড় লেখক বা দার্শনিক হওয়া সহজ হয় না? কেন ইউরোপ আমেরিকায় পাড়ি দিলেই তবেই সম্ভব? কী আমাদের সমাজে আছে, যা না থাকলে আমরা অতলান্তিক পাড়ি না দিয়েও বড় হতে পারি, অসাধারণ হতে পারি, মহান হতে পারি? সমাজের ক্ষতিকর আগাছাগুলো উপড়ে ফেলে আমাদের ফুল ফলের বাগান করতে হবে, উপকারী বৃক্ষরোপণ করতে হবে। আমাদের উপমহাদেশের কন্যা আজ আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট, কাল তিনি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন। তাঁরও ওই একই ইতিহাস, তিনিও উপমহাদেশের রক্ত বহন করলেও এই সমাজে বেড়ে ওঠেননি। যদি তামিলনাড়ুতে তিনি বড় হতেন, তাহলে কি তাঁর এমন আত্মবিশ্বাস জন্মাতো? তাঁর প্রজ্ঞা, তাঁর ধীশক্তি এমন ধারালো হতো? উপমহাদেশের রাজনীতিকরা মূলত আখের গোছানোর রাজনীতি করেন। তাঁদের কোনও স্বপ্ন নেই, আদর্শ নেই। রাজনীতি করলে তিনিও হয়তো তা-ই করতেন। দুর্নীতি আর দম্ভ কী করে জয়ললিতাকে গ্রাস করেছিল আমরা তার সাক্ষী বৈকি।

বিদেশে আমাদের কেউ উন্নতি করলে আমরা প্রশংসায় পঞ্চমুখ হই। কিন্তু দেশে যদি এমন প্রতিভা উঁকি দেয়, তাহলে সমাজের আগাছারা তাকে বিনাশ করার জন্য আদাজল খেয়ে লাগে, তার প্রতিভার যেন কিছুতেই বিকাশ না হয়। শুরুতেই তাকে স্তব্ধ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলে। আগাছার সংখ্যা বেশি বলে সরকারও আগাছাদের সঙ্গে নাচে, গায়, চেঁচায়। প্রতিভাকে প্রাণে মেরে ফেলা হয়, নয়তো নির্বাসনে পাঠানো হয়। কমলা হ্যারিসকে আমরা কমলা হ্যারিস হতে দিতাম না যদি তিনি এ অঞ্চলে বাস করতেন। এখানেই আমাদের দৈন্য।

ভালো পড়ালেখা করার জন্য আমাদের সন্তানদের পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে ইউরোপ বা আমেরিকায়। ভালো চাকরি করার জন্য প্রাপ্ত বয়স্করাও ওসব দেশে পাড়ি দিচ্ছে। সাধারণ চিকিৎসার দরকার হলেও মানুষ আর নিজের দেশকে ভরসা করে না। ছুটে যায় দেশের সীমানা ছাড়িয়ে অন্য কোথাও, অন্য কোনওখানে। অথচ দেশ নিয়ে বিরাট গর্ব করে, দেশপ্রেম নিয়ে কথা বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে। এসব যদি ‘হিপোক্রেসি’ না হয়, তবে হিপোক্রেসি কী? দেশপ্রেম থই থই করে, কিন্তু তক্কে তক্কে থাকে কখন বিদেশে বাকি জীবন বসবাস করার সুযোগ জুটবে। ছলে বলে কৌশলে তারা এই একটি জিনিসই চায়, বিদেশের বাস। জিভ বেরিয়ে থাকে বিদেশের ছানাটা, ঘিটা, মাখনটা খাওয়ার জন্য।

এদের আমি দেখে দেখে ক্লান্ত। আমিই বোধহয় দেশে বাস করার জন্য বিদেশের আরাম আয়েশ, সুযোগ সম্ভাবনা সব পায়ে ঠেলে চলে এসেছি। দেশ তার দরজা খোলে না বলে পাশের দেশে অপেক্ষা করছি। অপেক্ষা করছি আর দেশের ভালোর জন্য, দেশের মঙ্গলের জন্য ভাবছি। দেশের মানুষকে সভ্য শিক্ষিত সচেতন করার জন্য নিরলস বলছি, লিখছি, ঝুঁকি নিচ্ছি। আমার এই আত্মত্যাগ অনুধাবন করার ক্ষমতা দেশের প্রায় কারোরই নেই। কারণ আত্মত্যাগের সংস্কৃতি দেশে একবিন্দুও অবশিষ্ট নেই। সবাই মনে করে যে কোনও পদক্ষেপের পিছনে হয়তো স্বার্থ থাকে। ঠিক যেমন তাদের পদক্ষপের পেছনে আছে। কিন্তু নিঃস্বার্থ মানুষ এখনও এ জগতে কিছু আছে। আমরা তাদের নিয়ে গর্ব করতে না পারি, কিন্তু তাদের দিকে যেন বিষ্ঠা ছুড়ে না দিই। তাদের যেন অপমান অপদস্থ না করি। অনেকে বলে আমি বোকা। চালাক হলে আমি ইউরোপ আমেরিকার নাগরিক হয়েও তৃতীয় বিশ্বে কড়া নাড়তাম না। আমি জানি আমি চালাক চতুর নই, আমি এও জানি সমাজকে বদলাতে হলে আমার মতো প্রচুর বোকা লোকের দরকার।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা