শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

কেন ওরা পারে, আমরা পারি না

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
কেন ওরা পারে, আমরা পারি না

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনে বাংলাদেশি বংশো™ূ¢ত আমেরিকার নাগরিক জাইন সিদ্দিকীর নিয়োগ আমাকে বেজায় আনন্দ দিয়েছে। আনন্দটা দ্বিগুণ হয়েছে যখন দেখেছি, জাইন সিদ্দিকীর শেকড় যে অঞ্চলে, সেই অঞ্চলের নাম আমি আমার জন্ম থেকে জানি। সে নাম আমাকে শতবার লিখতে হয়েছে খাতাপত্রে। গ্রাম মাদারীনগর, থানা নান্দাইল, জেলা ময়মনসিংহ। এই ঠিকানাটি আমার বাবার, এই ঠিকানাটি আমার পূর্বপুরুষের। বাবা মেট্রিক পাস করার পর নান্দাইলের মাদারীনগর গ্রাম থেকে ব্রহ্মপুত্র নদ পার হয়ে ময়মনসিংহ শহরে এসে মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। গহিন গ্রামের ছেলে দিন-রাত পড়ালেখা করে ডাক্তার হন। জাইন সিদ্দিকীর বাবা মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকীও নিশ্চয়ই বাবার মতোই গ্রামের চন্ডিপাশা স্কুল থেকে মেট্রিক পাস করে ময়মনসিংহ শহরে এসে ডাক্তারি পড়েছেন। তাহলে মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকী আর আমার বাবার জীবনে কী পার্থক্য! পার্থক্য নিশ্চয়ই আছে। আমার বাবা বিয়ে করেছিলেন যখন ছাত্র ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্কুলে-পড়া অল্প-বয়সী এক মেয়েকে। ওদিকে মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকী নিজে একজন ডাক্তার, তাঁর স্ত্রী হেলেনও একজন ডাক্তার। আমার বাবার স্ত্রী সপ্তম শ্রেণির পর আর সুযোগ পাননি পড়ার। বাবা ছিলেন ক্লাসের এক নম্বর ছাত্র। পাস করার পরই তিনি মেডিকেল কলেজে শিক্ষকতা করার চাকরি পেয়ে যান। আমার বাবার এবং আমার মা’র স্ট্যাটাসে বিস্তর ফারাক। দিন দিন এই ফারাকটা বাড়ছিল। না বাড়ার কোনও কারণ তো দেখি না। বাবার যা কিছু অভিজ্ঞতা, তা কার সঙ্গে শেয়ার করবেন? মা’র ওতে আগ্রহ ছিল না। আর মা’র অভিজ্ঞতাগুলো শোনারও আগ্রহ ছিল না বাবার। আমাদের পরিবারেই শুধু যে অসামঞ্জস্য ছিল তা নয়, তখনকার পরিবারগুলোয় প্রায়শ এমন চিত্রই দেখা যেত। মায়েদের কাজ ছিল ঘর সংসার করা অর্থাৎ রান্নাবান্না করা, ঘরদোর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা, সন্তান লালনপালন করা। তাঁরা সন্তানদের মায়াময়ী করুণাময়ী মা হতে পারতেন, কিন্তু শিক্ষিত স্বামীর সঙ্গী হতে পারতেন না, যে রকম সঙ্গী একটি আদর্শ পরিবারের জন্য আবশ্যক।

আমি অনুমান করছি জাইন সিদ্দিকী তাঁর পরিবার থেকে যে শিক্ষা, যে সংস্কৃতি, যে সচেতনতা সভ্যতা, সমতা আর সমানাধিকারের ধারণা অর্জন করেছেন, তা তাঁকে সমৃদ্ধ করেছে। সে কারণে লক্ষ্য স্থির রেখে তিনি পথ চলতে পেরেছেন। সে কারণেই তাঁর চলার পথ কণ্টকিত ছিল না। আমার পরিবারের কেউ কিন্তু জাইন সিদ্দিকীর মতো মসৃণ পথ পায়নি। বিস্তর ফারাকের সংসারে অবিশ্বাস অসন্তোষ অশান্তি ছিল দৈনন্দিন ঘটনা। এমন সংসার থেকে গাইডেন্স আসে না। আমরা চার ভাই-বোন সংসারে শাসন পেয়েছি, গাইডেন্স পাইনি। গাইডেন্সের নামে যা ছিল তা নিতান্তই হুমকি, সেই হুমকিতে আমরা ভয়ে কুঁকড়ে থাকতাম। সংসারে সমতা ছিল না, সে কারণে স্বস্তিও ছিল না। গণতন্ত্র ছিল না, ছিল একনায়কতন্ত্র। আমার বাবারই ছিল মত প্রকাশ করার একমাত্র অধিকার। তিনি যা বলবেন সেটিই চূড়ান্ত। যেভাবে তিনি চাইবেন, সেভাবেই সবকিছু হতে হবে। এমন পরিবার কখনোই সন্তানের সার্বিক বিকাশের জন্য উপযুক্ত নয়।

আমি বলছি না আমার মা লেখাপড়া করার সুযোগ পাননি বলে তিনি অজ্ঞ বা মূর্খ ছিলেন। তা নয়, আমার মা মোটেও অজ্ঞ বা মূর্খ ছিলেন না। মা ছিলেন স্বশিক্ষিত। অবশ্য স্কুল-কলেজ না পাস করলে মানুষকে অশিক্ষিত বা অজ্ঞই মনে করা হয়। অবশ্য মেয়েরা শিক্ষিত হলেও তাদের অজ্ঞ ভাবা হয়, কারণ তারা মেয়ে। বাবা যেমন মাকে অবজ্ঞা করতেন, আমরা সন্তানেরাও শিখেছিলাম মাকে অবজ্ঞা করতে। মানুষের প্রথম পাঠশালা নিজের পরিবার, তার পরের পাঠশালা বিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়, বৃহত্তর সমাজ। জাইন সিদ্দিকী আমেরিকায় জন্ম থেকে বাস করেছেন বলে বাংলাদেশের সমাজের চেয়ে ভিন্ন একটি সমাজ, যেটি পুরুষতন্ত্র আর অপসংস্কৃতির অন্ধকারে ডুবে যাওয়া নয়, পেয়েছেন। সামাজিক পরিবেশের কারণে একই মেধার মানুষের ভিন্ন ভিন্ন পরিণতি আমরা দেখি।

আমরা কি পুরুষতন্ত্র এবং অপসংস্কৃতির অন্ধকার থেকে আমাদের সমাজকে বাঁচাতে পারি না? সম্মিলিত চেষ্টায় সেটি হওয়া অসম্ভব নয়। সমাজ সভ্য হলেই মানুষ সভ্য হবে। অথবা মানুষ সভ্য হলেই সমাজ সভ্য হবে। সমাজ যুক্তিবুদ্ধিকে গুরুত্ব দিলে মানুষ যুক্তিবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ হতে পারবে। আমার মাকে যদি অল্প বয়সে ধরে বেঁধে বিয়ে দেওয়া না হতো তাহলে মা’ও হতে পারতেন আমার বাবার মতো ডাক্তার। মা স্বনির্ভর হলে মা’র আত্মবিশ্বাস বাড়তো। পিতা-মাতার আত্মবিশ্বাস দেখলে সন্তানেরও আত্মবিশ্বাস জন্ম নেয়। আমাদের পরিবারে সবারই আত্মবিশ্বাসের অভাব ছিল। আমাদের পাঠশালাগুলোয় আমরা শিরদাঁড়া সোজা করে দাঁড়াবার কোনও প্রেরণা পাইনি।

বাইডেনের বক্তৃতার লেখক বিনয় রেড্ডি। শপথ নেওয়ার দিন বাইডেন যে ভাষণ দিয়েছেন, সেটির লেখকও ছিলেন বিনয়। জো বাইডেন আর কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী প্রচারণার বিতর্কেরও লেখক তিনি। তাহলে আমরা আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টের মুখে যা শুনি, তার রচয়িতা বিনয় রেড্ডি, ভারতীয় উপমহাদেশের এক লোক। অবশ্য তিনি আমেরিকায় বড় হয়েছেন। কেন এই উপমহাদেশে বড় হলে বড় বিজ্ঞানী, বড় গবেষক, বড় রাজনীতিবিদ, বড় লেখক বা দার্শনিক হওয়া সহজ হয় না? কেন ইউরোপ আমেরিকায় পাড়ি দিলেই তবেই সম্ভব? কী আমাদের সমাজে আছে, যা না থাকলে আমরা অতলান্তিক পাড়ি না দিয়েও বড় হতে পারি, অসাধারণ হতে পারি, মহান হতে পারি? সমাজের ক্ষতিকর আগাছাগুলো উপড়ে ফেলে আমাদের ফুল ফলের বাগান করতে হবে, উপকারী বৃক্ষরোপণ করতে হবে। আমাদের উপমহাদেশের কন্যা আজ আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট, কাল তিনি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন। তাঁরও ওই একই ইতিহাস, তিনিও উপমহাদেশের রক্ত বহন করলেও এই সমাজে বেড়ে ওঠেননি। যদি তামিলনাড়ুতে তিনি বড় হতেন, তাহলে কি তাঁর এমন আত্মবিশ্বাস জন্মাতো? তাঁর প্রজ্ঞা, তাঁর ধীশক্তি এমন ধারালো হতো? উপমহাদেশের রাজনীতিকরা মূলত আখের গোছানোর রাজনীতি করেন। তাঁদের কোনও স্বপ্ন নেই, আদর্শ নেই। রাজনীতি করলে তিনিও হয়তো তা-ই করতেন। দুর্নীতি আর দম্ভ কী করে জয়ললিতাকে গ্রাস করেছিল আমরা তার সাক্ষী বৈকি।

বিদেশে আমাদের কেউ উন্নতি করলে আমরা প্রশংসায় পঞ্চমুখ হই। কিন্তু দেশে যদি এমন প্রতিভা উঁকি দেয়, তাহলে সমাজের আগাছারা তাকে বিনাশ করার জন্য আদাজল খেয়ে লাগে, তার প্রতিভার যেন কিছুতেই বিকাশ না হয়। শুরুতেই তাকে স্তব্ধ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলে। আগাছার সংখ্যা বেশি বলে সরকারও আগাছাদের সঙ্গে নাচে, গায়, চেঁচায়। প্রতিভাকে প্রাণে মেরে ফেলা হয়, নয়তো নির্বাসনে পাঠানো হয়। কমলা হ্যারিসকে আমরা কমলা হ্যারিস হতে দিতাম না যদি তিনি এ অঞ্চলে বাস করতেন। এখানেই আমাদের দৈন্য।

ভালো পড়ালেখা করার জন্য আমাদের সন্তানদের পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে ইউরোপ বা আমেরিকায়। ভালো চাকরি করার জন্য প্রাপ্ত বয়স্করাও ওসব দেশে পাড়ি দিচ্ছে। সাধারণ চিকিৎসার দরকার হলেও মানুষ আর নিজের দেশকে ভরসা করে না। ছুটে যায় দেশের সীমানা ছাড়িয়ে অন্য কোথাও, অন্য কোনওখানে। অথচ দেশ নিয়ে বিরাট গর্ব করে, দেশপ্রেম নিয়ে কথা বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে। এসব যদি ‘হিপোক্রেসি’ না হয়, তবে হিপোক্রেসি কী? দেশপ্রেম থই থই করে, কিন্তু তক্কে তক্কে থাকে কখন বিদেশে বাকি জীবন বসবাস করার সুযোগ জুটবে। ছলে বলে কৌশলে তারা এই একটি জিনিসই চায়, বিদেশের বাস। জিভ বেরিয়ে থাকে বিদেশের ছানাটা, ঘিটা, মাখনটা খাওয়ার জন্য।

এদের আমি দেখে দেখে ক্লান্ত। আমিই বোধহয় দেশে বাস করার জন্য বিদেশের আরাম আয়েশ, সুযোগ সম্ভাবনা সব পায়ে ঠেলে চলে এসেছি। দেশ তার দরজা খোলে না বলে পাশের দেশে অপেক্ষা করছি। অপেক্ষা করছি আর দেশের ভালোর জন্য, দেশের মঙ্গলের জন্য ভাবছি। দেশের মানুষকে সভ্য শিক্ষিত সচেতন করার জন্য নিরলস বলছি, লিখছি, ঝুঁকি নিচ্ছি। আমার এই আত্মত্যাগ অনুধাবন করার ক্ষমতা দেশের প্রায় কারোরই নেই। কারণ আত্মত্যাগের সংস্কৃতি দেশে একবিন্দুও অবশিষ্ট নেই। সবাই মনে করে যে কোনও পদক্ষেপের পিছনে হয়তো স্বার্থ থাকে। ঠিক যেমন তাদের পদক্ষপের পেছনে আছে। কিন্তু নিঃস্বার্থ মানুষ এখনও এ জগতে কিছু আছে। আমরা তাদের নিয়ে গর্ব করতে না পারি, কিন্তু তাদের দিকে যেন বিষ্ঠা ছুড়ে না দিই। তাদের যেন অপমান অপদস্থ না করি। অনেকে বলে আমি বোকা। চালাক হলে আমি ইউরোপ আমেরিকার নাগরিক হয়েও তৃতীয় বিশ্বে কড়া নাড়তাম না। আমি জানি আমি চালাক চতুর নই, আমি এও জানি সমাজকে বদলাতে হলে আমার মতো প্রচুর বোকা লোকের দরকার।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর