শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

কেন ওরা পারে, আমরা পারি না

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
কেন ওরা পারে, আমরা পারি না

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনে বাংলাদেশি বংশো™ূ¢ত আমেরিকার নাগরিক জাইন সিদ্দিকীর নিয়োগ আমাকে বেজায় আনন্দ দিয়েছে। আনন্দটা দ্বিগুণ হয়েছে যখন দেখেছি, জাইন সিদ্দিকীর শেকড় যে অঞ্চলে, সেই অঞ্চলের নাম আমি আমার জন্ম থেকে জানি। সে নাম আমাকে শতবার লিখতে হয়েছে খাতাপত্রে। গ্রাম মাদারীনগর, থানা নান্দাইল, জেলা ময়মনসিংহ। এই ঠিকানাটি আমার বাবার, এই ঠিকানাটি আমার পূর্বপুরুষের। বাবা মেট্রিক পাস করার পর নান্দাইলের মাদারীনগর গ্রাম থেকে ব্রহ্মপুত্র নদ পার হয়ে ময়মনসিংহ শহরে এসে মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। গহিন গ্রামের ছেলে দিন-রাত পড়ালেখা করে ডাক্তার হন। জাইন সিদ্দিকীর বাবা মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকীও নিশ্চয়ই বাবার মতোই গ্রামের চন্ডিপাশা স্কুল থেকে মেট্রিক পাস করে ময়মনসিংহ শহরে এসে ডাক্তারি পড়েছেন। তাহলে মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকী আর আমার বাবার জীবনে কী পার্থক্য! পার্থক্য নিশ্চয়ই আছে। আমার বাবা বিয়ে করেছিলেন যখন ছাত্র ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্কুলে-পড়া অল্প-বয়সী এক মেয়েকে। ওদিকে মোস্তাক আহমেদ সিদ্দিকী নিজে একজন ডাক্তার, তাঁর স্ত্রী হেলেনও একজন ডাক্তার। আমার বাবার স্ত্রী সপ্তম শ্রেণির পর আর সুযোগ পাননি পড়ার। বাবা ছিলেন ক্লাসের এক নম্বর ছাত্র। পাস করার পরই তিনি মেডিকেল কলেজে শিক্ষকতা করার চাকরি পেয়ে যান। আমার বাবার এবং আমার মা’র স্ট্যাটাসে বিস্তর ফারাক। দিন দিন এই ফারাকটা বাড়ছিল। না বাড়ার কোনও কারণ তো দেখি না। বাবার যা কিছু অভিজ্ঞতা, তা কার সঙ্গে শেয়ার করবেন? মা’র ওতে আগ্রহ ছিল না। আর মা’র অভিজ্ঞতাগুলো শোনারও আগ্রহ ছিল না বাবার। আমাদের পরিবারেই শুধু যে অসামঞ্জস্য ছিল তা নয়, তখনকার পরিবারগুলোয় প্রায়শ এমন চিত্রই দেখা যেত। মায়েদের কাজ ছিল ঘর সংসার করা অর্থাৎ রান্নাবান্না করা, ঘরদোর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা, সন্তান লালনপালন করা। তাঁরা সন্তানদের মায়াময়ী করুণাময়ী মা হতে পারতেন, কিন্তু শিক্ষিত স্বামীর সঙ্গী হতে পারতেন না, যে রকম সঙ্গী একটি আদর্শ পরিবারের জন্য আবশ্যক।

আমি অনুমান করছি জাইন সিদ্দিকী তাঁর পরিবার থেকে যে শিক্ষা, যে সংস্কৃতি, যে সচেতনতা সভ্যতা, সমতা আর সমানাধিকারের ধারণা অর্জন করেছেন, তা তাঁকে সমৃদ্ধ করেছে। সে কারণে লক্ষ্য স্থির রেখে তিনি পথ চলতে পেরেছেন। সে কারণেই তাঁর চলার পথ কণ্টকিত ছিল না। আমার পরিবারের কেউ কিন্তু জাইন সিদ্দিকীর মতো মসৃণ পথ পায়নি। বিস্তর ফারাকের সংসারে অবিশ্বাস অসন্তোষ অশান্তি ছিল দৈনন্দিন ঘটনা। এমন সংসার থেকে গাইডেন্স আসে না। আমরা চার ভাই-বোন সংসারে শাসন পেয়েছি, গাইডেন্স পাইনি। গাইডেন্সের নামে যা ছিল তা নিতান্তই হুমকি, সেই হুমকিতে আমরা ভয়ে কুঁকড়ে থাকতাম। সংসারে সমতা ছিল না, সে কারণে স্বস্তিও ছিল না। গণতন্ত্র ছিল না, ছিল একনায়কতন্ত্র। আমার বাবারই ছিল মত প্রকাশ করার একমাত্র অধিকার। তিনি যা বলবেন সেটিই চূড়ান্ত। যেভাবে তিনি চাইবেন, সেভাবেই সবকিছু হতে হবে। এমন পরিবার কখনোই সন্তানের সার্বিক বিকাশের জন্য উপযুক্ত নয়।

আমি বলছি না আমার মা লেখাপড়া করার সুযোগ পাননি বলে তিনি অজ্ঞ বা মূর্খ ছিলেন। তা নয়, আমার মা মোটেও অজ্ঞ বা মূর্খ ছিলেন না। মা ছিলেন স্বশিক্ষিত। অবশ্য স্কুল-কলেজ না পাস করলে মানুষকে অশিক্ষিত বা অজ্ঞই মনে করা হয়। অবশ্য মেয়েরা শিক্ষিত হলেও তাদের অজ্ঞ ভাবা হয়, কারণ তারা মেয়ে। বাবা যেমন মাকে অবজ্ঞা করতেন, আমরা সন্তানেরাও শিখেছিলাম মাকে অবজ্ঞা করতে। মানুষের প্রথম পাঠশালা নিজের পরিবার, তার পরের পাঠশালা বিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়, বৃহত্তর সমাজ। জাইন সিদ্দিকী আমেরিকায় জন্ম থেকে বাস করেছেন বলে বাংলাদেশের সমাজের চেয়ে ভিন্ন একটি সমাজ, যেটি পুরুষতন্ত্র আর অপসংস্কৃতির অন্ধকারে ডুবে যাওয়া নয়, পেয়েছেন। সামাজিক পরিবেশের কারণে একই মেধার মানুষের ভিন্ন ভিন্ন পরিণতি আমরা দেখি।

আমরা কি পুরুষতন্ত্র এবং অপসংস্কৃতির অন্ধকার থেকে আমাদের সমাজকে বাঁচাতে পারি না? সম্মিলিত চেষ্টায় সেটি হওয়া অসম্ভব নয়। সমাজ সভ্য হলেই মানুষ সভ্য হবে। অথবা মানুষ সভ্য হলেই সমাজ সভ্য হবে। সমাজ যুক্তিবুদ্ধিকে গুরুত্ব দিলে মানুষ যুক্তিবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ হতে পারবে। আমার মাকে যদি অল্প বয়সে ধরে বেঁধে বিয়ে দেওয়া না হতো তাহলে মা’ও হতে পারতেন আমার বাবার মতো ডাক্তার। মা স্বনির্ভর হলে মা’র আত্মবিশ্বাস বাড়তো। পিতা-মাতার আত্মবিশ্বাস দেখলে সন্তানেরও আত্মবিশ্বাস জন্ম নেয়। আমাদের পরিবারে সবারই আত্মবিশ্বাসের অভাব ছিল। আমাদের পাঠশালাগুলোয় আমরা শিরদাঁড়া সোজা করে দাঁড়াবার কোনও প্রেরণা পাইনি।

বাইডেনের বক্তৃতার লেখক বিনয় রেড্ডি। শপথ নেওয়ার দিন বাইডেন যে ভাষণ দিয়েছেন, সেটির লেখকও ছিলেন বিনয়। জো বাইডেন আর কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী প্রচারণার বিতর্কেরও লেখক তিনি। তাহলে আমরা আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টের মুখে যা শুনি, তার রচয়িতা বিনয় রেড্ডি, ভারতীয় উপমহাদেশের এক লোক। অবশ্য তিনি আমেরিকায় বড় হয়েছেন। কেন এই উপমহাদেশে বড় হলে বড় বিজ্ঞানী, বড় গবেষক, বড় রাজনীতিবিদ, বড় লেখক বা দার্শনিক হওয়া সহজ হয় না? কেন ইউরোপ আমেরিকায় পাড়ি দিলেই তবেই সম্ভব? কী আমাদের সমাজে আছে, যা না থাকলে আমরা অতলান্তিক পাড়ি না দিয়েও বড় হতে পারি, অসাধারণ হতে পারি, মহান হতে পারি? সমাজের ক্ষতিকর আগাছাগুলো উপড়ে ফেলে আমাদের ফুল ফলের বাগান করতে হবে, উপকারী বৃক্ষরোপণ করতে হবে। আমাদের উপমহাদেশের কন্যা আজ আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট, কাল তিনি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন। তাঁরও ওই একই ইতিহাস, তিনিও উপমহাদেশের রক্ত বহন করলেও এই সমাজে বেড়ে ওঠেননি। যদি তামিলনাড়ুতে তিনি বড় হতেন, তাহলে কি তাঁর এমন আত্মবিশ্বাস জন্মাতো? তাঁর প্রজ্ঞা, তাঁর ধীশক্তি এমন ধারালো হতো? উপমহাদেশের রাজনীতিকরা মূলত আখের গোছানোর রাজনীতি করেন। তাঁদের কোনও স্বপ্ন নেই, আদর্শ নেই। রাজনীতি করলে তিনিও হয়তো তা-ই করতেন। দুর্নীতি আর দম্ভ কী করে জয়ললিতাকে গ্রাস করেছিল আমরা তার সাক্ষী বৈকি।

বিদেশে আমাদের কেউ উন্নতি করলে আমরা প্রশংসায় পঞ্চমুখ হই। কিন্তু দেশে যদি এমন প্রতিভা উঁকি দেয়, তাহলে সমাজের আগাছারা তাকে বিনাশ করার জন্য আদাজল খেয়ে লাগে, তার প্রতিভার যেন কিছুতেই বিকাশ না হয়। শুরুতেই তাকে স্তব্ধ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলে। আগাছার সংখ্যা বেশি বলে সরকারও আগাছাদের সঙ্গে নাচে, গায়, চেঁচায়। প্রতিভাকে প্রাণে মেরে ফেলা হয়, নয়তো নির্বাসনে পাঠানো হয়। কমলা হ্যারিসকে আমরা কমলা হ্যারিস হতে দিতাম না যদি তিনি এ অঞ্চলে বাস করতেন। এখানেই আমাদের দৈন্য।

ভালো পড়ালেখা করার জন্য আমাদের সন্তানদের পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে ইউরোপ বা আমেরিকায়। ভালো চাকরি করার জন্য প্রাপ্ত বয়স্করাও ওসব দেশে পাড়ি দিচ্ছে। সাধারণ চিকিৎসার দরকার হলেও মানুষ আর নিজের দেশকে ভরসা করে না। ছুটে যায় দেশের সীমানা ছাড়িয়ে অন্য কোথাও, অন্য কোনওখানে। অথচ দেশ নিয়ে বিরাট গর্ব করে, দেশপ্রেম নিয়ে কথা বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে। এসব যদি ‘হিপোক্রেসি’ না হয়, তবে হিপোক্রেসি কী? দেশপ্রেম থই থই করে, কিন্তু তক্কে তক্কে থাকে কখন বিদেশে বাকি জীবন বসবাস করার সুযোগ জুটবে। ছলে বলে কৌশলে তারা এই একটি জিনিসই চায়, বিদেশের বাস। জিভ বেরিয়ে থাকে বিদেশের ছানাটা, ঘিটা, মাখনটা খাওয়ার জন্য।

এদের আমি দেখে দেখে ক্লান্ত। আমিই বোধহয় দেশে বাস করার জন্য বিদেশের আরাম আয়েশ, সুযোগ সম্ভাবনা সব পায়ে ঠেলে চলে এসেছি। দেশ তার দরজা খোলে না বলে পাশের দেশে অপেক্ষা করছি। অপেক্ষা করছি আর দেশের ভালোর জন্য, দেশের মঙ্গলের জন্য ভাবছি। দেশের মানুষকে সভ্য শিক্ষিত সচেতন করার জন্য নিরলস বলছি, লিখছি, ঝুঁকি নিচ্ছি। আমার এই আত্মত্যাগ অনুধাবন করার ক্ষমতা দেশের প্রায় কারোরই নেই। কারণ আত্মত্যাগের সংস্কৃতি দেশে একবিন্দুও অবশিষ্ট নেই। সবাই মনে করে যে কোনও পদক্ষেপের পিছনে হয়তো স্বার্থ থাকে। ঠিক যেমন তাদের পদক্ষপের পেছনে আছে। কিন্তু নিঃস্বার্থ মানুষ এখনও এ জগতে কিছু আছে। আমরা তাদের নিয়ে গর্ব করতে না পারি, কিন্তু তাদের দিকে যেন বিষ্ঠা ছুড়ে না দিই। তাদের যেন অপমান অপদস্থ না করি। অনেকে বলে আমি বোকা। চালাক হলে আমি ইউরোপ আমেরিকার নাগরিক হয়েও তৃতীয় বিশ্বে কড়া নাড়তাম না। আমি জানি আমি চালাক চতুর নই, আমি এও জানি সমাজকে বদলাতে হলে আমার মতো প্রচুর বোকা লোকের দরকার।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা