শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন : পোস্টমর্টেম রিপোর্ট

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন : পোস্টমর্টেম রিপোর্ট

১ ফেব্রুয়ারি, সোমবার রাতে আলজাজিরায় প্রচারিত হলো ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ শিরোনামে অনুসন্ধানী তথ্যচিত্রটি। তথ্যচিত্রটি দেখার পর আমার প্রথম মনে হলো যারা এটি নির্মাণ করেছেন, তারা সম্ভবত চেয়েছেন এটি দেখে বাংলাদেশ সরকার এর প্রচারণা বন্ধ করবে। সঙ্গে সঙ্গে আলজাজিরার সম্প্রচারও এ দেশে বন্ধ করা হবে। কারণ এক ঘণ্টা ২১ সেকেন্ড ব্যাপ্তির এ তথ্যচিত্রে এমন কিছু বক্তব্য এসেছে যা বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা শুধু নয়, সমালোচনার ন্যূনতম শিষ্টাচার পরিপন্থী। বিশে^ এখন এ রকম আক্রোশ, প্রতিহিংসামূলক রিপোর্ট এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্টের বিরুদ্ধে রাষ্ট্র ও সরকার কঠোর অবস্থানে গেছে। বিশে^র সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশ ভারতেই গত এক মাসে কৃষক বিদ্রোহ নিয়ে উসকানিমূলক প্রতিবেদনের জন্য ইকোনমিস্টসহ ১৭টি গণমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞার খড়্গ নেমে এসেছে। পাকিস্তানে সেনাবাহিনী নিয়ে প্রতিবেদনের জন্য লন্ডনভিত্তিক স্কাই নিউজ তিন দিন বন্ধ ছিল। চীন, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনামে প্রতিনিয়ত সংবাদ সেন্সর হয়। সরকার এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ন্যূনতম সমালোচনা থাকলে সে খবর তাদের দেশে প্রচারের সুযোগ নেই। অবাধ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এই যুগে ১১৭টি দেশে ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো নিয়ন্ত্রিত হয়। বাংলাদেশেও ২০০৭ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে আলোচিত, বিতর্কিত রিপোর্টের কারণে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছে দেশি-বিদেশি বহু গণমাধ্যম। ১৯৭৮ সালে ‘নিউজ উইক’ সাময়িকী ‘দ্য ব্রুটাল ডিক্টেটর’ শিরোনামে জিয়াউর রহমানের ওপর এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। তৎকালীন সরকার ওই সাময়িকীর শুধু ওই সংখ্যাই নয়, পরবর্তীতে ছয় মাস ‘নিউজ উইক’ বাংলাদেশে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছিল। এরশাদের ওপর ‘দ্য ইকোনমিস্ট’ ১৯৮৮ সালে ‘দ্য রিচেস্ট প্রেসিডেন্ট অব এ পুওরেস্ট কান্ট্রি’ শিরোনামে এক প্রতিবেদন লিখে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছিল। টাইম ম্যাগাজিন ২০০৪ সালে ‘দ্য বেগম অ্যান্ড দ্য প্রিন্স’ শিরোনামে বেগম জিয়া ও তারেক জিয়ার ওপর প্রতিবেদন লিখে বাংলাদেশে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছিল। কিন্তু একটু খতিয়ে দেখলে দেখা যাবে জিয়া, এরশাদ কিংবা বেগম জিয়া এসব বিদেশি গণমাধ্যম নিষিদ্ধ করে লাভবান হননি। বরং ওই পত্রিকাগুলো চোরাপথে এসেছে, ফটোকপি করে বিক্রি হয়েছে। যারা পড়েনি তারা ওই রিপোর্টের কল্পিত গল্পকথা শুনেছে। না পড়েই অনেকে ওই প্রতিবেদন বিশ্বাস করেছে।

আওয়ামী লীগ সরকার টানা ১২ বছর ক্ষমতায় আছে। এই সময়ে আওয়ামী লীগ কিছু স্মার্ট এবং সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ না করা। বিদেশ থেকে কিছু ব্যক্তি নিরন্তর এমনভাবে কথাবার্তা বলছে যাতে মনে হয় এক্ষুনি সবকিছু ভেঙে পড়বে। মানুষজন প্রথমে ইউটিউব— ফেসবুকের এসব কথাবার্তায় চমকিত হতো, এখন হাসে। সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের নিয়ে এদের আলাপচারিতা দেখে আমজনতা আচমকাই বলে ফেলে ‘ব্যাটা আহাম্মক’। আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের ওপর আস্থা রেখেছে। জনগণ সব জানে এবং বোঝে। এসব উসকানি দিয়ে দেশের মানুষকে যে বিভ্রান্ত করা যায় না এ উপলব্ধি আওয়ামী লীগকে একটা স্বস্তিদায়ক অবস্থানে রেখেছে। ক্ষুব্ধ হয়ে নিষিদ্ধ করার নীতি গ্রহণ না করে আওয়ামী লীগ সরকার বিচারের ভার সাধারণ নাগরিকের ওপর অর্পণ করেছে। ফলে ক্লান্তিহীন উসকানি দেখে সাধারণ মানুষই ক্লান্ত। মানুষ এসব ইউটিউব কনটেন্টে যখন অনাগ্রহী তখন আলজাজিরায় ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ উপস্থাপিত হলো, অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যর্থ হয়ে মূলধারার গণমাধ্যমকে বেছে নেওয়া হলো অপপ্রচারের হাতিয়ার হিসেবে। প্রথমেই বলে নেওয়া ভালো, এই তথাকথিত অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে যা কিছু দেখানো হয়েছে তার অর্ধেকের বেশি নানা ভঙ্গিতে ইউটিউবে প্রচারিত। তাই আলজাজিরায় যখন সব তথ্য একত্রিত করে প্রচার হয়েছে তখন মানুষ শিহরিত হয়নি। সরকারও এ তথ্যচিত্র এবং আলজাজিরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি না করে সততা ও সাহসের পরিচয় দিয়েছে। জনগণ দেখুক, উপলব্ধি করুক সরকারের এ নীতি ও কৌশল, তথ্যচিত্র নির্মাতাদের প্রধান উদ্দেশ্যকেই আশাহত করেছে।

আমি প্রামাণ্যচিত্রটি দেখেছি পাঁচবার। একজন গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে, একজন দর্শক হিসেবে, একজন নির্মাতা হিসেবে। প্রামাণ্যচিত্রটির ধারণা বা কনসেপ্টটা নকল। নেটফ্লেক্সে প্রচারিত বহুল আলোচিত ‘দ্য ব্যাড বিলিয়নিয়র’-এর স্টাইল এবং উপস্থাপনভঙ্গি কপি করার চেষ্টা হয়েছে। ভারতের অর্থ পাচারকারী নিরোদ মোদি, বিজয় মালিহাদের নিয়ে তৈরি চার পর্বের ওই অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে নির্মোহতা ছিল, ছিল নিবিড় গবেষণা। আর এই প্রামাণ্যচিত্রটিতে আছে ছলচাতুরী, তথ্য, শব্দ এবং দৃশ্য জালিয়াতির নির্লজ্জ কসরত। কিছু কিছু জায়গায় শব্দ এবং ছবি এমনভাবে বিকৃত করা হয়েছে যা শিশুসুলভ বালখিল্যতাকেও হার মানায়। যে কোনো সাধারণ দর্শক তথ্যচিত্রটি একটু মনোযোগ দিয়ে দেখলেই এর অপেশাদারিগুলো ধরতে পারবেন। প্রামাণ্যচিত্রের শুরুতেই দেখা গেল সেনাপ্রধান সিঙ্গাপুরে গেছেন। সিঙ্গাপুর থেকে তিনি উড়োজাহাজে কুয়ালালামপুর যাচ্ছেন। এ সময় বলা হলো, প্লেনে উঠে তিনি হারিছকে হাঙ্গেরিতে মেসেজ পাঠালেন। তখন দেখা গেল ক্লোজশটে একটি ফোন। এটা কার ফোন? আবার মেসেজ (টেক্সট মেসেজ) কম্পিউটার গ্রাফিক্সের মাধ্যমে এলো। অর্থাৎ সেনাপ্রধান যে মেসেজ পাঠিয়েছেন তা স্রেফ প্রযুক্তি-জালিয়াতি। সেনাপ্রধান কুয়ালালামপুরে নামলেন। সঙ্গে আরেক দৃশ্যে দেখা গেল হারিছ দাঁড়িয়ে আছে। প্রিয় দর্শক, একটু থামুন। হারিছ যেখানে দাঁড়িয়ে আছেন, সে দৃশ্যটা জুম করে দেখুন। এয়ারপোর্টটা একটি ইউরোপীয় এয়ারপোর্ট। ই ইউ লোগো, ডান কোনায়। কী চমৎকার! ইউরোপের একটি এয়ারপোর্টে দাঁড়িয়ে হারিছ, কুয়ালালামপুরে অবতরণকারী এক যাত্রীকে রিসিভ করছেন। কী অদ্ভুত ম্যাজিক! এবার দেখুন। সেনাপ্রধান নেমে গাড়িতে উঠছেন। গাড়িটা জুম করুন, মালয়েশিয়ান গাড়ি। পাশাপাশি হারিছের গাড়ি জুম করুন ইউরোপীয় গাড়ি। চৌর্যবৃত্তিরও একটি দক্ষতা লাগে। যারা এটা নির্মাণ করেছেন তাদের ওই যোগ্যতাটুকুও নেই।

প্রামাণ্যচিত্রের তথ্যানুযায়ী হারিছের সঙ্গে বৈঠক করতেই সেনাপ্রধান সিঙ্গাপুর থেকে কুয়ালালামপুর উড়ে গেছেন। কোথায় সে বৈঠক? একটা বাড়িতে জানালা দিয়ে আলো জ্বলছে দেখা গেল। এ যেন এক সার্কাস। কোথাও একটা ফ্রেমে সেনাপ্রধান আর হারিছকে বন্দী করতে পারেননি ‘অনুসন্ধানী’ নির্মাতারা। তথ্যচিত্রের বড় একটা বিষয় হলো যুক্তি। সেনাপ্রধান সিঙ্গাপুর থেকে কেন হারিছের সঙ্গে দেখা করতে কুয়ালালামপুর যাবেন? দেখা করতে হারিছ কেন সিঙ্গাপুরে এলেন না? সিনেমার মাছ নাকি আকাশেও উড়তে পারে। এ যেন তাই।

এবার আসি হাঙ্গেরি প্রসঙ্গে। সেনাপ্রধান হাঙ্গেরিতে গিয়ে অজানা-অচেনা এক যুবককে আবিষ্কার করলেন। এ যেন মরুভূমিতে হঠাৎ ঝরনাধারা। কে এই সামি? কী তার পরিচয়? সেনাপ্রধানের সঙ্গে তার পরিচয় কীভাবে? এসব কিছু নেই এ তথ্যচিত্রে। কারণ এটা দিলেও তো আর সেনাপ্রধানের ঘাড়ে দোষ চাপানো যাবে না। এক অচেনা, অজানা মানুষকে পেয়েই সেনাপ্রধান বিনিয়োগ প্রস্তাব দিলেন। কী আশ্চর্য। ইমেইলের নামে যা দেখানো হলো আবার সেই কম্পিউটার গ্রাফিক্সের কারসাজি। কম্পিউটার স্ক্রিনে তো একটা ইমেইলও দেখানো হলো না। সেনাপ্রধান যদি ইমেইল করেই থাকেন তাহলে সে ইমেইল ঠিকানাটা কোথায়?

এবার আসি হারিছের পাসপোর্ট প্রসঙ্গে। যে দেশে ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে সৌদি আরবে যেতে পারে, সে দেশে নতুন পাসপোর্ট বানাতে কি সেনাপ্রধানের ভাই হওয়া লাগে? আগারগাঁওয়ের মুদি দোকানে গিয়ে কদিন আগে জাল পাসপোর্ট বানিয়ে নেওয়া যেত। কাজেই বাংলাদেশের মানুষের কাছে তথ্যচিত্রের এ অংশটা রীতিমতো কৌতুক।

হারিছের বিত্ত-বৈভবের যে বিবরণ তথ্যচিত্রে দেখানো হয়েছে আসুন সেদিকে একটু দৃষ্টি দিই। তথ্যচিত্রের বিবরণ অনুযায়ী হারিছ বুদাপেস্টে একটার পর একটা ব্যবসার চেষ্টা করেছেন, লোকসান দিয়ে আরেক ব্যবসার চেষ্টা। যার (তথ্যচিত্রের ভাষ্যমতে) এত প্রভাব-প্রতিপত্তি, যার কথা ছাড়া বাংলাদেশে কোনো বড় ব্যবসা হয় না তাকে হাঙ্গেরিতে এত কষ্ট করে মুদি দোকান আর কম খরচের হোটেল ব্যবসা চালাতে হবে কেন? তিনি তো সেখানে রাজকীয়-জীবন যাপন করবেন। যেমন লন্ডনে করেন তারেক জিয়া এবং যুদ্ধাপরাধীদের সন্তানরা। ফ্রান্সেও হারিছের যে ব্যবসার কথা বলা হয়েছে তা ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প। নিতান্তই বেঁচে থাকার চেষ্টা। মাফিয়া ডনেরা জীবন-জীবিকার জন্য মানিচেঞ্জারের দোকান খুলবে? এ তো গোটা বিশে^ ডন ও মাফিয়া সমাজকে অপমান করার শামিল। হারিছের জীবনসংগ্রাম দেখে কানাডার বেগমপাড়ার পি কে হালদাররা নিশ্চয়ই লজ্জা পাবেন। প্রামাণ্যচিত্রে দুটি মজাদার গোঁজামিল আছে। প্রথমটা হলো টেলিফোন এবং ইন্টারনেট ইন্টারসেপশন যন্ত্র কেনাসংক্রান্ত। বলা হলো একটি হোটেলে নৈশভোজে দুই ইসরায়েলি এবং একজন হাঙ্গেরিয়ানকে আমন্ত্রণ জানানো হলো। কিন্তু গোপন তথ্য পেয়ে ইসরায়েলি দুজন আর নৈশভোজে এলেন না। কোথায় তারা? যদি ইসরায়েল থেকেই ওই যন্ত্র কেনা হয় তাহলে কোন কোম্পানি থেকে? ইসরায়েল থেকে যদি ওই যন্ত্রপাতি হাঙ্গেরিতে আসে তাহলে তো চালান থাকবে, ইনভয়েস থাকবে। সে কাগজ কোথায়?

দ্বিতীয়ত হলো, পাঁচ তারকা হোটেল প্রকল্প। এ ধরনের প্রকল্প সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম জ্ঞান আছে তারা জানেন বেসরকারি খাতে হোটেলে সরকারের ভূমিকা কত সীমিত। পুরো তথ্যচিত্রে কোথাও নেই যে টাকা লেনদেন হয়েছে, ঘুষ নেওয়া হয়েছে।

প্রামাণ্যচিত্রটিতে তথ্য জালিয়াতি করা হয়েছে কাঁচা হাতে। যারা এ প্রোপাগান্ডা মিশনে যুক্ত তাদের অজ্ঞতা বিস্ময়কর, বিরক্তিকর এবং হাস্যকর। যেমন ২০১৪-এর নির্বাচন প্রসঙ্গ তথ্যচিত্রে এসেছে। বলা হয়েছে, ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিশ্চিত পরাজয় ছিল। জেনারেল আজিজ তখন বিজিবি-প্রধান ছিলেন। তিনি বিরোধী দলকে পিটিয়ে, নাস্তানাবুদ করে আওয়ামী লীগের বিজয় নিশ্চিত করেছেন। এ তথ্যে তো পাগলও হাসবে। ২০১৪-এর ৫ জানুয়ারির নির্বাচন ছিল ভোট বর্জনের নির্বাচন। ওই নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট অংশ নেয়নি। এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টিও নির্বাচনে একরকম ছিল না বললেই চলে। অর্ধেকের বেশি আসনে প্রার্থীরা জিতেছিলেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। ওই নির্বাচনে বিজিবি আওয়ামী লীগকে জেতাবে কী করে? বিএনপিই তো আওয়ামী লীগকে ওয়াকওভার দিল।

এ তথ্যচিত্র দেখে ছোটবেলায় এক অবুঝ বোকা ছাত্রের গল্প মনে পড়ল। ছেলেটি মুখস্থ করে গেছে নদীর রচনা। পরীক্ষায় এসেছে গরুর রচনা। ছাত্র কী করবে। সে গরু নদীতে গোসল করে, এই একটা লাইন লিখেই নদীর রচনাটা লিখে ফেলল। এ প্রামাণ্যচিত্রের নির্মাতারাও ওই বোকা ছাত্রের মতো কান্ড করেছেন। তারা সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে গল্প সাজিয়েছেন। কিন্তু অর্থদাতারা নির্দেশ দিয়েছেন এখানে প্রধান টার্গেট করতে হবে প্রধানমন্ত্রীকে। কী আর করা। তারা ছবি দিয়ে এক গল্প পরিবর্তন করেছেন। একেবারে গরুকে নদীতে নেওয়ার মতো। ছবিটা ১৯৯৪ সালের। একটি জনসভার দৃশ্য (সম্ভবত মোহাম্মদপুর এলাকায়)। আওয়ামী লীগ, বিএনপি কিংবা জাতীয় পার্টির নেতারা যখন বক্তৃতা দিতে মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়ান তখন ক্যামেরায় ছবি দেখানোর জন্য আশপাশে কর্মী জড়ো হন। ওটিও তেমনি একটি ছবি। ওই এক ছবি দিয়ে কথিত হারিছকে আওয়ামী লীগ সভাপতির বডিগার্ড বানিয়ে দেওয়া হলো। অথচ শেখ হাসিনা সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম জ্ঞান আছে তারা জানেন রাজনৈতিক জীবনে তিনি কোনো ‘বডিগার্ড’ রাখেননি। হারিছ যদি শেখ হাসিনার বডিগার্ড হবেন তাহলে তো ওই সময়ের সব ছবিতেই তিনি থাকতেন। তাহলে তথ্যচিত্র নির্মাতাদের জন্য এটা প্রমাণ হতে পারত। শেখ হাসিনার ৪০ বছরের রাজনৈতিক জীবনে এক ব্যক্তির সঙ্গে একটি ছবি দিয়ে যদি কাউকে বডিগার্ড বলা যায় তাহলে তো তার কোটি বডিগার্ড আছে। তবে তথ্যচিত্রটিতে একটি সততা আছে। তথ্যচিত্রের শুরুতেই হারিছকে সাইকোপ্যাথ বলা হয়েছে। পুরো তথ্যচিত্রে তার আচার-আচরণ, ভাবভঙ্গি, কথাবার্তা সবই একজন মানসিক ভারসাম্যহীন মানুষের মতোই মনে হয়েছে। হারিছই এ তথ্যচিত্রের একমাত্র প্রমাণ, তিনিই হলেন মানসিক ভারসাম্যহীন। তাই পুরো তথ্যচিত্রটিই হয়েছে একটি ভারসাম্যহীন, অসংলগ্ন আষাঢ়ে গল্পের কাহিনিচিত্র। কোনো কিছু প্রমাণ না করে, কিছু চলচ্চিত্রের সাসপেন্স শট এবং মিউজিক দিয়ে মানুষকে মোহিত করার চেষ্টা হয়েছে। যেমনটা করা হয়েছিল ২০০১ সালে ‘শাবাশ বাংলাদেশ’ নামে তথ্যচিত্র দিয়ে। কিন্তু কার্ল মার্কস বলেছেন, ‘ইতিহাসে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয় না।’ শাবাশ বাংলাদেশ করে ২০০১-এ মানুষকে যেভাবে বিভ্রান্ত করা হয়েছিল, কুড়ি বছর পর তা অসম্ভব। ৩ মিলিয়নের বেশি মানুষ তথ্যচিত্রটি দেখে বলেছে, ‘সবই তো বুঝলাম, কিন্তু দুর্নীতি কোথায় হলো।’

লেখক :  নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা