শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন : পোস্টমর্টেম রিপোর্ট

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন : পোস্টমর্টেম রিপোর্ট

১ ফেব্রুয়ারি, সোমবার রাতে আলজাজিরায় প্রচারিত হলো ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ শিরোনামে অনুসন্ধানী তথ্যচিত্রটি। তথ্যচিত্রটি দেখার পর আমার প্রথম মনে হলো যারা এটি নির্মাণ করেছেন, তারা সম্ভবত চেয়েছেন এটি দেখে বাংলাদেশ সরকার এর প্রচারণা বন্ধ করবে। সঙ্গে সঙ্গে আলজাজিরার সম্প্রচারও এ দেশে বন্ধ করা হবে। কারণ এক ঘণ্টা ২১ সেকেন্ড ব্যাপ্তির এ তথ্যচিত্রে এমন কিছু বক্তব্য এসেছে যা বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা শুধু নয়, সমালোচনার ন্যূনতম শিষ্টাচার পরিপন্থী। বিশে^ এখন এ রকম আক্রোশ, প্রতিহিংসামূলক রিপোর্ট এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্টের বিরুদ্ধে রাষ্ট্র ও সরকার কঠোর অবস্থানে গেছে। বিশে^র সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশ ভারতেই গত এক মাসে কৃষক বিদ্রোহ নিয়ে উসকানিমূলক প্রতিবেদনের জন্য ইকোনমিস্টসহ ১৭টি গণমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞার খড়্গ নেমে এসেছে। পাকিস্তানে সেনাবাহিনী নিয়ে প্রতিবেদনের জন্য লন্ডনভিত্তিক স্কাই নিউজ তিন দিন বন্ধ ছিল। চীন, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনামে প্রতিনিয়ত সংবাদ সেন্সর হয়। সরকার এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ন্যূনতম সমালোচনা থাকলে সে খবর তাদের দেশে প্রচারের সুযোগ নেই। অবাধ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এই যুগে ১১৭টি দেশে ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো নিয়ন্ত্রিত হয়। বাংলাদেশেও ২০০৭ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে আলোচিত, বিতর্কিত রিপোর্টের কারণে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছে দেশি-বিদেশি বহু গণমাধ্যম। ১৯৭৮ সালে ‘নিউজ উইক’ সাময়িকী ‘দ্য ব্রুটাল ডিক্টেটর’ শিরোনামে জিয়াউর রহমানের ওপর এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। তৎকালীন সরকার ওই সাময়িকীর শুধু ওই সংখ্যাই নয়, পরবর্তীতে ছয় মাস ‘নিউজ উইক’ বাংলাদেশে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছিল। এরশাদের ওপর ‘দ্য ইকোনমিস্ট’ ১৯৮৮ সালে ‘দ্য রিচেস্ট প্রেসিডেন্ট অব এ পুওরেস্ট কান্ট্রি’ শিরোনামে এক প্রতিবেদন লিখে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছিল। টাইম ম্যাগাজিন ২০০৪ সালে ‘দ্য বেগম অ্যান্ড দ্য প্রিন্স’ শিরোনামে বেগম জিয়া ও তারেক জিয়ার ওপর প্রতিবেদন লিখে বাংলাদেশে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছিল। কিন্তু একটু খতিয়ে দেখলে দেখা যাবে জিয়া, এরশাদ কিংবা বেগম জিয়া এসব বিদেশি গণমাধ্যম নিষিদ্ধ করে লাভবান হননি। বরং ওই পত্রিকাগুলো চোরাপথে এসেছে, ফটোকপি করে বিক্রি হয়েছে। যারা পড়েনি তারা ওই রিপোর্টের কল্পিত গল্পকথা শুনেছে। না পড়েই অনেকে ওই প্রতিবেদন বিশ্বাস করেছে।

আওয়ামী লীগ সরকার টানা ১২ বছর ক্ষমতায় আছে। এই সময়ে আওয়ামী লীগ কিছু স্মার্ট এবং সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ না করা। বিদেশ থেকে কিছু ব্যক্তি নিরন্তর এমনভাবে কথাবার্তা বলছে যাতে মনে হয় এক্ষুনি সবকিছু ভেঙে পড়বে। মানুষজন প্রথমে ইউটিউব— ফেসবুকের এসব কথাবার্তায় চমকিত হতো, এখন হাসে। সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের নিয়ে এদের আলাপচারিতা দেখে আমজনতা আচমকাই বলে ফেলে ‘ব্যাটা আহাম্মক’। আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের ওপর আস্থা রেখেছে। জনগণ সব জানে এবং বোঝে। এসব উসকানি দিয়ে দেশের মানুষকে যে বিভ্রান্ত করা যায় না এ উপলব্ধি আওয়ামী লীগকে একটা স্বস্তিদায়ক অবস্থানে রেখেছে। ক্ষুব্ধ হয়ে নিষিদ্ধ করার নীতি গ্রহণ না করে আওয়ামী লীগ সরকার বিচারের ভার সাধারণ নাগরিকের ওপর অর্পণ করেছে। ফলে ক্লান্তিহীন উসকানি দেখে সাধারণ মানুষই ক্লান্ত। মানুষ এসব ইউটিউব কনটেন্টে যখন অনাগ্রহী তখন আলজাজিরায় ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ উপস্থাপিত হলো, অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যর্থ হয়ে মূলধারার গণমাধ্যমকে বেছে নেওয়া হলো অপপ্রচারের হাতিয়ার হিসেবে। প্রথমেই বলে নেওয়া ভালো, এই তথাকথিত অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে যা কিছু দেখানো হয়েছে তার অর্ধেকের বেশি নানা ভঙ্গিতে ইউটিউবে প্রচারিত। তাই আলজাজিরায় যখন সব তথ্য একত্রিত করে প্রচার হয়েছে তখন মানুষ শিহরিত হয়নি। সরকারও এ তথ্যচিত্র এবং আলজাজিরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি না করে সততা ও সাহসের পরিচয় দিয়েছে। জনগণ দেখুক, উপলব্ধি করুক সরকারের এ নীতি ও কৌশল, তথ্যচিত্র নির্মাতাদের প্রধান উদ্দেশ্যকেই আশাহত করেছে।

আমি প্রামাণ্যচিত্রটি দেখেছি পাঁচবার। একজন গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে, একজন দর্শক হিসেবে, একজন নির্মাতা হিসেবে। প্রামাণ্যচিত্রটির ধারণা বা কনসেপ্টটা নকল। নেটফ্লেক্সে প্রচারিত বহুল আলোচিত ‘দ্য ব্যাড বিলিয়নিয়র’-এর স্টাইল এবং উপস্থাপনভঙ্গি কপি করার চেষ্টা হয়েছে। ভারতের অর্থ পাচারকারী নিরোদ মোদি, বিজয় মালিহাদের নিয়ে তৈরি চার পর্বের ওই অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে নির্মোহতা ছিল, ছিল নিবিড় গবেষণা। আর এই প্রামাণ্যচিত্রটিতে আছে ছলচাতুরী, তথ্য, শব্দ এবং দৃশ্য জালিয়াতির নির্লজ্জ কসরত। কিছু কিছু জায়গায় শব্দ এবং ছবি এমনভাবে বিকৃত করা হয়েছে যা শিশুসুলভ বালখিল্যতাকেও হার মানায়। যে কোনো সাধারণ দর্শক তথ্যচিত্রটি একটু মনোযোগ দিয়ে দেখলেই এর অপেশাদারিগুলো ধরতে পারবেন। প্রামাণ্যচিত্রের শুরুতেই দেখা গেল সেনাপ্রধান সিঙ্গাপুরে গেছেন। সিঙ্গাপুর থেকে তিনি উড়োজাহাজে কুয়ালালামপুর যাচ্ছেন। এ সময় বলা হলো, প্লেনে উঠে তিনি হারিছকে হাঙ্গেরিতে মেসেজ পাঠালেন। তখন দেখা গেল ক্লোজশটে একটি ফোন। এটা কার ফোন? আবার মেসেজ (টেক্সট মেসেজ) কম্পিউটার গ্রাফিক্সের মাধ্যমে এলো। অর্থাৎ সেনাপ্রধান যে মেসেজ পাঠিয়েছেন তা স্রেফ প্রযুক্তি-জালিয়াতি। সেনাপ্রধান কুয়ালালামপুরে নামলেন। সঙ্গে আরেক দৃশ্যে দেখা গেল হারিছ দাঁড়িয়ে আছে। প্রিয় দর্শক, একটু থামুন। হারিছ যেখানে দাঁড়িয়ে আছেন, সে দৃশ্যটা জুম করে দেখুন। এয়ারপোর্টটা একটি ইউরোপীয় এয়ারপোর্ট। ই ইউ লোগো, ডান কোনায়। কী চমৎকার! ইউরোপের একটি এয়ারপোর্টে দাঁড়িয়ে হারিছ, কুয়ালালামপুরে অবতরণকারী এক যাত্রীকে রিসিভ করছেন। কী অদ্ভুত ম্যাজিক! এবার দেখুন। সেনাপ্রধান নেমে গাড়িতে উঠছেন। গাড়িটা জুম করুন, মালয়েশিয়ান গাড়ি। পাশাপাশি হারিছের গাড়ি জুম করুন ইউরোপীয় গাড়ি। চৌর্যবৃত্তিরও একটি দক্ষতা লাগে। যারা এটা নির্মাণ করেছেন তাদের ওই যোগ্যতাটুকুও নেই।

প্রামাণ্যচিত্রের তথ্যানুযায়ী হারিছের সঙ্গে বৈঠক করতেই সেনাপ্রধান সিঙ্গাপুর থেকে কুয়ালালামপুর উড়ে গেছেন। কোথায় সে বৈঠক? একটা বাড়িতে জানালা দিয়ে আলো জ্বলছে দেখা গেল। এ যেন এক সার্কাস। কোথাও একটা ফ্রেমে সেনাপ্রধান আর হারিছকে বন্দী করতে পারেননি ‘অনুসন্ধানী’ নির্মাতারা। তথ্যচিত্রের বড় একটা বিষয় হলো যুক্তি। সেনাপ্রধান সিঙ্গাপুর থেকে কেন হারিছের সঙ্গে দেখা করতে কুয়ালালামপুর যাবেন? দেখা করতে হারিছ কেন সিঙ্গাপুরে এলেন না? সিনেমার মাছ নাকি আকাশেও উড়তে পারে। এ যেন তাই।

এবার আসি হাঙ্গেরি প্রসঙ্গে। সেনাপ্রধান হাঙ্গেরিতে গিয়ে অজানা-অচেনা এক যুবককে আবিষ্কার করলেন। এ যেন মরুভূমিতে হঠাৎ ঝরনাধারা। কে এই সামি? কী তার পরিচয়? সেনাপ্রধানের সঙ্গে তার পরিচয় কীভাবে? এসব কিছু নেই এ তথ্যচিত্রে। কারণ এটা দিলেও তো আর সেনাপ্রধানের ঘাড়ে দোষ চাপানো যাবে না। এক অচেনা, অজানা মানুষকে পেয়েই সেনাপ্রধান বিনিয়োগ প্রস্তাব দিলেন। কী আশ্চর্য। ইমেইলের নামে যা দেখানো হলো আবার সেই কম্পিউটার গ্রাফিক্সের কারসাজি। কম্পিউটার স্ক্রিনে তো একটা ইমেইলও দেখানো হলো না। সেনাপ্রধান যদি ইমেইল করেই থাকেন তাহলে সে ইমেইল ঠিকানাটা কোথায়?

এবার আসি হারিছের পাসপোর্ট প্রসঙ্গে। যে দেশে ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে সৌদি আরবে যেতে পারে, সে দেশে নতুন পাসপোর্ট বানাতে কি সেনাপ্রধানের ভাই হওয়া লাগে? আগারগাঁওয়ের মুদি দোকানে গিয়ে কদিন আগে জাল পাসপোর্ট বানিয়ে নেওয়া যেত। কাজেই বাংলাদেশের মানুষের কাছে তথ্যচিত্রের এ অংশটা রীতিমতো কৌতুক।

হারিছের বিত্ত-বৈভবের যে বিবরণ তথ্যচিত্রে দেখানো হয়েছে আসুন সেদিকে একটু দৃষ্টি দিই। তথ্যচিত্রের বিবরণ অনুযায়ী হারিছ বুদাপেস্টে একটার পর একটা ব্যবসার চেষ্টা করেছেন, লোকসান দিয়ে আরেক ব্যবসার চেষ্টা। যার (তথ্যচিত্রের ভাষ্যমতে) এত প্রভাব-প্রতিপত্তি, যার কথা ছাড়া বাংলাদেশে কোনো বড় ব্যবসা হয় না তাকে হাঙ্গেরিতে এত কষ্ট করে মুদি দোকান আর কম খরচের হোটেল ব্যবসা চালাতে হবে কেন? তিনি তো সেখানে রাজকীয়-জীবন যাপন করবেন। যেমন লন্ডনে করেন তারেক জিয়া এবং যুদ্ধাপরাধীদের সন্তানরা। ফ্রান্সেও হারিছের যে ব্যবসার কথা বলা হয়েছে তা ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প। নিতান্তই বেঁচে থাকার চেষ্টা। মাফিয়া ডনেরা জীবন-জীবিকার জন্য মানিচেঞ্জারের দোকান খুলবে? এ তো গোটা বিশে^ ডন ও মাফিয়া সমাজকে অপমান করার শামিল। হারিছের জীবনসংগ্রাম দেখে কানাডার বেগমপাড়ার পি কে হালদাররা নিশ্চয়ই লজ্জা পাবেন। প্রামাণ্যচিত্রে দুটি মজাদার গোঁজামিল আছে। প্রথমটা হলো টেলিফোন এবং ইন্টারনেট ইন্টারসেপশন যন্ত্র কেনাসংক্রান্ত। বলা হলো একটি হোটেলে নৈশভোজে দুই ইসরায়েলি এবং একজন হাঙ্গেরিয়ানকে আমন্ত্রণ জানানো হলো। কিন্তু গোপন তথ্য পেয়ে ইসরায়েলি দুজন আর নৈশভোজে এলেন না। কোথায় তারা? যদি ইসরায়েল থেকেই ওই যন্ত্র কেনা হয় তাহলে কোন কোম্পানি থেকে? ইসরায়েল থেকে যদি ওই যন্ত্রপাতি হাঙ্গেরিতে আসে তাহলে তো চালান থাকবে, ইনভয়েস থাকবে। সে কাগজ কোথায়?

দ্বিতীয়ত হলো, পাঁচ তারকা হোটেল প্রকল্প। এ ধরনের প্রকল্প সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম জ্ঞান আছে তারা জানেন বেসরকারি খাতে হোটেলে সরকারের ভূমিকা কত সীমিত। পুরো তথ্যচিত্রে কোথাও নেই যে টাকা লেনদেন হয়েছে, ঘুষ নেওয়া হয়েছে।

প্রামাণ্যচিত্রটিতে তথ্য জালিয়াতি করা হয়েছে কাঁচা হাতে। যারা এ প্রোপাগান্ডা মিশনে যুক্ত তাদের অজ্ঞতা বিস্ময়কর, বিরক্তিকর এবং হাস্যকর। যেমন ২০১৪-এর নির্বাচন প্রসঙ্গ তথ্যচিত্রে এসেছে। বলা হয়েছে, ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিশ্চিত পরাজয় ছিল। জেনারেল আজিজ তখন বিজিবি-প্রধান ছিলেন। তিনি বিরোধী দলকে পিটিয়ে, নাস্তানাবুদ করে আওয়ামী লীগের বিজয় নিশ্চিত করেছেন। এ তথ্যে তো পাগলও হাসবে। ২০১৪-এর ৫ জানুয়ারির নির্বাচন ছিল ভোট বর্জনের নির্বাচন। ওই নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট অংশ নেয়নি। এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টিও নির্বাচনে একরকম ছিল না বললেই চলে। অর্ধেকের বেশি আসনে প্রার্থীরা জিতেছিলেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। ওই নির্বাচনে বিজিবি আওয়ামী লীগকে জেতাবে কী করে? বিএনপিই তো আওয়ামী লীগকে ওয়াকওভার দিল।

এ তথ্যচিত্র দেখে ছোটবেলায় এক অবুঝ বোকা ছাত্রের গল্প মনে পড়ল। ছেলেটি মুখস্থ করে গেছে নদীর রচনা। পরীক্ষায় এসেছে গরুর রচনা। ছাত্র কী করবে। সে গরু নদীতে গোসল করে, এই একটা লাইন লিখেই নদীর রচনাটা লিখে ফেলল। এ প্রামাণ্যচিত্রের নির্মাতারাও ওই বোকা ছাত্রের মতো কান্ড করেছেন। তারা সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে গল্প সাজিয়েছেন। কিন্তু অর্থদাতারা নির্দেশ দিয়েছেন এখানে প্রধান টার্গেট করতে হবে প্রধানমন্ত্রীকে। কী আর করা। তারা ছবি দিয়ে এক গল্প পরিবর্তন করেছেন। একেবারে গরুকে নদীতে নেওয়ার মতো। ছবিটা ১৯৯৪ সালের। একটি জনসভার দৃশ্য (সম্ভবত মোহাম্মদপুর এলাকায়)। আওয়ামী লীগ, বিএনপি কিংবা জাতীয় পার্টির নেতারা যখন বক্তৃতা দিতে মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়ান তখন ক্যামেরায় ছবি দেখানোর জন্য আশপাশে কর্মী জড়ো হন। ওটিও তেমনি একটি ছবি। ওই এক ছবি দিয়ে কথিত হারিছকে আওয়ামী লীগ সভাপতির বডিগার্ড বানিয়ে দেওয়া হলো। অথচ শেখ হাসিনা সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম জ্ঞান আছে তারা জানেন রাজনৈতিক জীবনে তিনি কোনো ‘বডিগার্ড’ রাখেননি। হারিছ যদি শেখ হাসিনার বডিগার্ড হবেন তাহলে তো ওই সময়ের সব ছবিতেই তিনি থাকতেন। তাহলে তথ্যচিত্র নির্মাতাদের জন্য এটা প্রমাণ হতে পারত। শেখ হাসিনার ৪০ বছরের রাজনৈতিক জীবনে এক ব্যক্তির সঙ্গে একটি ছবি দিয়ে যদি কাউকে বডিগার্ড বলা যায় তাহলে তো তার কোটি বডিগার্ড আছে। তবে তথ্যচিত্রটিতে একটি সততা আছে। তথ্যচিত্রের শুরুতেই হারিছকে সাইকোপ্যাথ বলা হয়েছে। পুরো তথ্যচিত্রে তার আচার-আচরণ, ভাবভঙ্গি, কথাবার্তা সবই একজন মানসিক ভারসাম্যহীন মানুষের মতোই মনে হয়েছে। হারিছই এ তথ্যচিত্রের একমাত্র প্রমাণ, তিনিই হলেন মানসিক ভারসাম্যহীন। তাই পুরো তথ্যচিত্রটিই হয়েছে একটি ভারসাম্যহীন, অসংলগ্ন আষাঢ়ে গল্পের কাহিনিচিত্র। কোনো কিছু প্রমাণ না করে, কিছু চলচ্চিত্রের সাসপেন্স শট এবং মিউজিক দিয়ে মানুষকে মোহিত করার চেষ্টা হয়েছে। যেমনটা করা হয়েছিল ২০০১ সালে ‘শাবাশ বাংলাদেশ’ নামে তথ্যচিত্র দিয়ে। কিন্তু কার্ল মার্কস বলেছেন, ‘ইতিহাসে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয় না।’ শাবাশ বাংলাদেশ করে ২০০১-এ মানুষকে যেভাবে বিভ্রান্ত করা হয়েছিল, কুড়ি বছর পর তা অসম্ভব। ৩ মিলিয়নের বেশি মানুষ তথ্যচিত্রটি দেখে বলেছে, ‘সবই তো বুঝলাম, কিন্তু দুর্নীতি কোথায় হলো।’

লেখক :  নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৩৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা