শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন : পোস্টমর্টেম রিপোর্ট

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন : পোস্টমর্টেম রিপোর্ট

১ ফেব্রুয়ারি, সোমবার রাতে আলজাজিরায় প্রচারিত হলো ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ শিরোনামে অনুসন্ধানী তথ্যচিত্রটি। তথ্যচিত্রটি দেখার পর আমার প্রথম মনে হলো যারা এটি নির্মাণ করেছেন, তারা সম্ভবত চেয়েছেন এটি দেখে বাংলাদেশ সরকার এর প্রচারণা বন্ধ করবে। সঙ্গে সঙ্গে আলজাজিরার সম্প্রচারও এ দেশে বন্ধ করা হবে। কারণ এক ঘণ্টা ২১ সেকেন্ড ব্যাপ্তির এ তথ্যচিত্রে এমন কিছু বক্তব্য এসেছে যা বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা শুধু নয়, সমালোচনার ন্যূনতম শিষ্টাচার পরিপন্থী। বিশে^ এখন এ রকম আক্রোশ, প্রতিহিংসামূলক রিপোর্ট এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্টের বিরুদ্ধে রাষ্ট্র ও সরকার কঠোর অবস্থানে গেছে। বিশে^র সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশ ভারতেই গত এক মাসে কৃষক বিদ্রোহ নিয়ে উসকানিমূলক প্রতিবেদনের জন্য ইকোনমিস্টসহ ১৭টি গণমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞার খড়্গ নেমে এসেছে। পাকিস্তানে সেনাবাহিনী নিয়ে প্রতিবেদনের জন্য লন্ডনভিত্তিক স্কাই নিউজ তিন দিন বন্ধ ছিল। চীন, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনামে প্রতিনিয়ত সংবাদ সেন্সর হয়। সরকার এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ন্যূনতম সমালোচনা থাকলে সে খবর তাদের দেশে প্রচারের সুযোগ নেই। অবাধ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এই যুগে ১১৭টি দেশে ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো নিয়ন্ত্রিত হয়। বাংলাদেশেও ২০০৭ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে আলোচিত, বিতর্কিত রিপোর্টের কারণে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছে দেশি-বিদেশি বহু গণমাধ্যম। ১৯৭৮ সালে ‘নিউজ উইক’ সাময়িকী ‘দ্য ব্রুটাল ডিক্টেটর’ শিরোনামে জিয়াউর রহমানের ওপর এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। তৎকালীন সরকার ওই সাময়িকীর শুধু ওই সংখ্যাই নয়, পরবর্তীতে ছয় মাস ‘নিউজ উইক’ বাংলাদেশে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছিল। এরশাদের ওপর ‘দ্য ইকোনমিস্ট’ ১৯৮৮ সালে ‘দ্য রিচেস্ট প্রেসিডেন্ট অব এ পুওরেস্ট কান্ট্রি’ শিরোনামে এক প্রতিবেদন লিখে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছিল। টাইম ম্যাগাজিন ২০০৪ সালে ‘দ্য বেগম অ্যান্ড দ্য প্রিন্স’ শিরোনামে বেগম জিয়া ও তারেক জিয়ার ওপর প্রতিবেদন লিখে বাংলাদেশে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছিল। কিন্তু একটু খতিয়ে দেখলে দেখা যাবে জিয়া, এরশাদ কিংবা বেগম জিয়া এসব বিদেশি গণমাধ্যম নিষিদ্ধ করে লাভবান হননি। বরং ওই পত্রিকাগুলো চোরাপথে এসেছে, ফটোকপি করে বিক্রি হয়েছে। যারা পড়েনি তারা ওই রিপোর্টের কল্পিত গল্পকথা শুনেছে। না পড়েই অনেকে ওই প্রতিবেদন বিশ্বাস করেছে।

আওয়ামী লীগ সরকার টানা ১২ বছর ক্ষমতায় আছে। এই সময়ে আওয়ামী লীগ কিছু স্মার্ট এবং সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ না করা। বিদেশ থেকে কিছু ব্যক্তি নিরন্তর এমনভাবে কথাবার্তা বলছে যাতে মনে হয় এক্ষুনি সবকিছু ভেঙে পড়বে। মানুষজন প্রথমে ইউটিউব— ফেসবুকের এসব কথাবার্তায় চমকিত হতো, এখন হাসে। সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের নিয়ে এদের আলাপচারিতা দেখে আমজনতা আচমকাই বলে ফেলে ‘ব্যাটা আহাম্মক’। আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের ওপর আস্থা রেখেছে। জনগণ সব জানে এবং বোঝে। এসব উসকানি দিয়ে দেশের মানুষকে যে বিভ্রান্ত করা যায় না এ উপলব্ধি আওয়ামী লীগকে একটা স্বস্তিদায়ক অবস্থানে রেখেছে। ক্ষুব্ধ হয়ে নিষিদ্ধ করার নীতি গ্রহণ না করে আওয়ামী লীগ সরকার বিচারের ভার সাধারণ নাগরিকের ওপর অর্পণ করেছে। ফলে ক্লান্তিহীন উসকানি দেখে সাধারণ মানুষই ক্লান্ত। মানুষ এসব ইউটিউব কনটেন্টে যখন অনাগ্রহী তখন আলজাজিরায় ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ উপস্থাপিত হলো, অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যর্থ হয়ে মূলধারার গণমাধ্যমকে বেছে নেওয়া হলো অপপ্রচারের হাতিয়ার হিসেবে। প্রথমেই বলে নেওয়া ভালো, এই তথাকথিত অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে যা কিছু দেখানো হয়েছে তার অর্ধেকের বেশি নানা ভঙ্গিতে ইউটিউবে প্রচারিত। তাই আলজাজিরায় যখন সব তথ্য একত্রিত করে প্রচার হয়েছে তখন মানুষ শিহরিত হয়নি। সরকারও এ তথ্যচিত্র এবং আলজাজিরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি না করে সততা ও সাহসের পরিচয় দিয়েছে। জনগণ দেখুক, উপলব্ধি করুক সরকারের এ নীতি ও কৌশল, তথ্যচিত্র নির্মাতাদের প্রধান উদ্দেশ্যকেই আশাহত করেছে।

আমি প্রামাণ্যচিত্রটি দেখেছি পাঁচবার। একজন গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে, একজন দর্শক হিসেবে, একজন নির্মাতা হিসেবে। প্রামাণ্যচিত্রটির ধারণা বা কনসেপ্টটা নকল। নেটফ্লেক্সে প্রচারিত বহুল আলোচিত ‘দ্য ব্যাড বিলিয়নিয়র’-এর স্টাইল এবং উপস্থাপনভঙ্গি কপি করার চেষ্টা হয়েছে। ভারতের অর্থ পাচারকারী নিরোদ মোদি, বিজয় মালিহাদের নিয়ে তৈরি চার পর্বের ওই অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে নির্মোহতা ছিল, ছিল নিবিড় গবেষণা। আর এই প্রামাণ্যচিত্রটিতে আছে ছলচাতুরী, তথ্য, শব্দ এবং দৃশ্য জালিয়াতির নির্লজ্জ কসরত। কিছু কিছু জায়গায় শব্দ এবং ছবি এমনভাবে বিকৃত করা হয়েছে যা শিশুসুলভ বালখিল্যতাকেও হার মানায়। যে কোনো সাধারণ দর্শক তথ্যচিত্রটি একটু মনোযোগ দিয়ে দেখলেই এর অপেশাদারিগুলো ধরতে পারবেন। প্রামাণ্যচিত্রের শুরুতেই দেখা গেল সেনাপ্রধান সিঙ্গাপুরে গেছেন। সিঙ্গাপুর থেকে তিনি উড়োজাহাজে কুয়ালালামপুর যাচ্ছেন। এ সময় বলা হলো, প্লেনে উঠে তিনি হারিছকে হাঙ্গেরিতে মেসেজ পাঠালেন। তখন দেখা গেল ক্লোজশটে একটি ফোন। এটা কার ফোন? আবার মেসেজ (টেক্সট মেসেজ) কম্পিউটার গ্রাফিক্সের মাধ্যমে এলো। অর্থাৎ সেনাপ্রধান যে মেসেজ পাঠিয়েছেন তা স্রেফ প্রযুক্তি-জালিয়াতি। সেনাপ্রধান কুয়ালালামপুরে নামলেন। সঙ্গে আরেক দৃশ্যে দেখা গেল হারিছ দাঁড়িয়ে আছে। প্রিয় দর্শক, একটু থামুন। হারিছ যেখানে দাঁড়িয়ে আছেন, সে দৃশ্যটা জুম করে দেখুন। এয়ারপোর্টটা একটি ইউরোপীয় এয়ারপোর্ট। ই ইউ লোগো, ডান কোনায়। কী চমৎকার! ইউরোপের একটি এয়ারপোর্টে দাঁড়িয়ে হারিছ, কুয়ালালামপুরে অবতরণকারী এক যাত্রীকে রিসিভ করছেন। কী অদ্ভুত ম্যাজিক! এবার দেখুন। সেনাপ্রধান নেমে গাড়িতে উঠছেন। গাড়িটা জুম করুন, মালয়েশিয়ান গাড়ি। পাশাপাশি হারিছের গাড়ি জুম করুন ইউরোপীয় গাড়ি। চৌর্যবৃত্তিরও একটি দক্ষতা লাগে। যারা এটা নির্মাণ করেছেন তাদের ওই যোগ্যতাটুকুও নেই।

প্রামাণ্যচিত্রের তথ্যানুযায়ী হারিছের সঙ্গে বৈঠক করতেই সেনাপ্রধান সিঙ্গাপুর থেকে কুয়ালালামপুর উড়ে গেছেন। কোথায় সে বৈঠক? একটা বাড়িতে জানালা দিয়ে আলো জ্বলছে দেখা গেল। এ যেন এক সার্কাস। কোথাও একটা ফ্রেমে সেনাপ্রধান আর হারিছকে বন্দী করতে পারেননি ‘অনুসন্ধানী’ নির্মাতারা। তথ্যচিত্রের বড় একটা বিষয় হলো যুক্তি। সেনাপ্রধান সিঙ্গাপুর থেকে কেন হারিছের সঙ্গে দেখা করতে কুয়ালালামপুর যাবেন? দেখা করতে হারিছ কেন সিঙ্গাপুরে এলেন না? সিনেমার মাছ নাকি আকাশেও উড়তে পারে। এ যেন তাই।

এবার আসি হাঙ্গেরি প্রসঙ্গে। সেনাপ্রধান হাঙ্গেরিতে গিয়ে অজানা-অচেনা এক যুবককে আবিষ্কার করলেন। এ যেন মরুভূমিতে হঠাৎ ঝরনাধারা। কে এই সামি? কী তার পরিচয়? সেনাপ্রধানের সঙ্গে তার পরিচয় কীভাবে? এসব কিছু নেই এ তথ্যচিত্রে। কারণ এটা দিলেও তো আর সেনাপ্রধানের ঘাড়ে দোষ চাপানো যাবে না। এক অচেনা, অজানা মানুষকে পেয়েই সেনাপ্রধান বিনিয়োগ প্রস্তাব দিলেন। কী আশ্চর্য। ইমেইলের নামে যা দেখানো হলো আবার সেই কম্পিউটার গ্রাফিক্সের কারসাজি। কম্পিউটার স্ক্রিনে তো একটা ইমেইলও দেখানো হলো না। সেনাপ্রধান যদি ইমেইল করেই থাকেন তাহলে সে ইমেইল ঠিকানাটা কোথায়?

এবার আসি হারিছের পাসপোর্ট প্রসঙ্গে। যে দেশে ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে সৌদি আরবে যেতে পারে, সে দেশে নতুন পাসপোর্ট বানাতে কি সেনাপ্রধানের ভাই হওয়া লাগে? আগারগাঁওয়ের মুদি দোকানে গিয়ে কদিন আগে জাল পাসপোর্ট বানিয়ে নেওয়া যেত। কাজেই বাংলাদেশের মানুষের কাছে তথ্যচিত্রের এ অংশটা রীতিমতো কৌতুক।

হারিছের বিত্ত-বৈভবের যে বিবরণ তথ্যচিত্রে দেখানো হয়েছে আসুন সেদিকে একটু দৃষ্টি দিই। তথ্যচিত্রের বিবরণ অনুযায়ী হারিছ বুদাপেস্টে একটার পর একটা ব্যবসার চেষ্টা করেছেন, লোকসান দিয়ে আরেক ব্যবসার চেষ্টা। যার (তথ্যচিত্রের ভাষ্যমতে) এত প্রভাব-প্রতিপত্তি, যার কথা ছাড়া বাংলাদেশে কোনো বড় ব্যবসা হয় না তাকে হাঙ্গেরিতে এত কষ্ট করে মুদি দোকান আর কম খরচের হোটেল ব্যবসা চালাতে হবে কেন? তিনি তো সেখানে রাজকীয়-জীবন যাপন করবেন। যেমন লন্ডনে করেন তারেক জিয়া এবং যুদ্ধাপরাধীদের সন্তানরা। ফ্রান্সেও হারিছের যে ব্যবসার কথা বলা হয়েছে তা ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প। নিতান্তই বেঁচে থাকার চেষ্টা। মাফিয়া ডনেরা জীবন-জীবিকার জন্য মানিচেঞ্জারের দোকান খুলবে? এ তো গোটা বিশে^ ডন ও মাফিয়া সমাজকে অপমান করার শামিল। হারিছের জীবনসংগ্রাম দেখে কানাডার বেগমপাড়ার পি কে হালদাররা নিশ্চয়ই লজ্জা পাবেন। প্রামাণ্যচিত্রে দুটি মজাদার গোঁজামিল আছে। প্রথমটা হলো টেলিফোন এবং ইন্টারনেট ইন্টারসেপশন যন্ত্র কেনাসংক্রান্ত। বলা হলো একটি হোটেলে নৈশভোজে দুই ইসরায়েলি এবং একজন হাঙ্গেরিয়ানকে আমন্ত্রণ জানানো হলো। কিন্তু গোপন তথ্য পেয়ে ইসরায়েলি দুজন আর নৈশভোজে এলেন না। কোথায় তারা? যদি ইসরায়েল থেকেই ওই যন্ত্র কেনা হয় তাহলে কোন কোম্পানি থেকে? ইসরায়েল থেকে যদি ওই যন্ত্রপাতি হাঙ্গেরিতে আসে তাহলে তো চালান থাকবে, ইনভয়েস থাকবে। সে কাগজ কোথায়?

দ্বিতীয়ত হলো, পাঁচ তারকা হোটেল প্রকল্প। এ ধরনের প্রকল্প সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম জ্ঞান আছে তারা জানেন বেসরকারি খাতে হোটেলে সরকারের ভূমিকা কত সীমিত। পুরো তথ্যচিত্রে কোথাও নেই যে টাকা লেনদেন হয়েছে, ঘুষ নেওয়া হয়েছে।

প্রামাণ্যচিত্রটিতে তথ্য জালিয়াতি করা হয়েছে কাঁচা হাতে। যারা এ প্রোপাগান্ডা মিশনে যুক্ত তাদের অজ্ঞতা বিস্ময়কর, বিরক্তিকর এবং হাস্যকর। যেমন ২০১৪-এর নির্বাচন প্রসঙ্গ তথ্যচিত্রে এসেছে। বলা হয়েছে, ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিশ্চিত পরাজয় ছিল। জেনারেল আজিজ তখন বিজিবি-প্রধান ছিলেন। তিনি বিরোধী দলকে পিটিয়ে, নাস্তানাবুদ করে আওয়ামী লীগের বিজয় নিশ্চিত করেছেন। এ তথ্যে তো পাগলও হাসবে। ২০১৪-এর ৫ জানুয়ারির নির্বাচন ছিল ভোট বর্জনের নির্বাচন। ওই নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট অংশ নেয়নি। এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টিও নির্বাচনে একরকম ছিল না বললেই চলে। অর্ধেকের বেশি আসনে প্রার্থীরা জিতেছিলেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। ওই নির্বাচনে বিজিবি আওয়ামী লীগকে জেতাবে কী করে? বিএনপিই তো আওয়ামী লীগকে ওয়াকওভার দিল।

এ তথ্যচিত্র দেখে ছোটবেলায় এক অবুঝ বোকা ছাত্রের গল্প মনে পড়ল। ছেলেটি মুখস্থ করে গেছে নদীর রচনা। পরীক্ষায় এসেছে গরুর রচনা। ছাত্র কী করবে। সে গরু নদীতে গোসল করে, এই একটা লাইন লিখেই নদীর রচনাটা লিখে ফেলল। এ প্রামাণ্যচিত্রের নির্মাতারাও ওই বোকা ছাত্রের মতো কান্ড করেছেন। তারা সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে গল্প সাজিয়েছেন। কিন্তু অর্থদাতারা নির্দেশ দিয়েছেন এখানে প্রধান টার্গেট করতে হবে প্রধানমন্ত্রীকে। কী আর করা। তারা ছবি দিয়ে এক গল্প পরিবর্তন করেছেন। একেবারে গরুকে নদীতে নেওয়ার মতো। ছবিটা ১৯৯৪ সালের। একটি জনসভার দৃশ্য (সম্ভবত মোহাম্মদপুর এলাকায়)। আওয়ামী লীগ, বিএনপি কিংবা জাতীয় পার্টির নেতারা যখন বক্তৃতা দিতে মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়ান তখন ক্যামেরায় ছবি দেখানোর জন্য আশপাশে কর্মী জড়ো হন। ওটিও তেমনি একটি ছবি। ওই এক ছবি দিয়ে কথিত হারিছকে আওয়ামী লীগ সভাপতির বডিগার্ড বানিয়ে দেওয়া হলো। অথচ শেখ হাসিনা সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম জ্ঞান আছে তারা জানেন রাজনৈতিক জীবনে তিনি কোনো ‘বডিগার্ড’ রাখেননি। হারিছ যদি শেখ হাসিনার বডিগার্ড হবেন তাহলে তো ওই সময়ের সব ছবিতেই তিনি থাকতেন। তাহলে তথ্যচিত্র নির্মাতাদের জন্য এটা প্রমাণ হতে পারত। শেখ হাসিনার ৪০ বছরের রাজনৈতিক জীবনে এক ব্যক্তির সঙ্গে একটি ছবি দিয়ে যদি কাউকে বডিগার্ড বলা যায় তাহলে তো তার কোটি বডিগার্ড আছে। তবে তথ্যচিত্রটিতে একটি সততা আছে। তথ্যচিত্রের শুরুতেই হারিছকে সাইকোপ্যাথ বলা হয়েছে। পুরো তথ্যচিত্রে তার আচার-আচরণ, ভাবভঙ্গি, কথাবার্তা সবই একজন মানসিক ভারসাম্যহীন মানুষের মতোই মনে হয়েছে। হারিছই এ তথ্যচিত্রের একমাত্র প্রমাণ, তিনিই হলেন মানসিক ভারসাম্যহীন। তাই পুরো তথ্যচিত্রটিই হয়েছে একটি ভারসাম্যহীন, অসংলগ্ন আষাঢ়ে গল্পের কাহিনিচিত্র। কোনো কিছু প্রমাণ না করে, কিছু চলচ্চিত্রের সাসপেন্স শট এবং মিউজিক দিয়ে মানুষকে মোহিত করার চেষ্টা হয়েছে। যেমনটা করা হয়েছিল ২০০১ সালে ‘শাবাশ বাংলাদেশ’ নামে তথ্যচিত্র দিয়ে। কিন্তু কার্ল মার্কস বলেছেন, ‘ইতিহাসে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয় না।’ শাবাশ বাংলাদেশ করে ২০০১-এ মানুষকে যেভাবে বিভ্রান্ত করা হয়েছিল, কুড়ি বছর পর তা অসম্ভব। ৩ মিলিয়নের বেশি মানুষ তথ্যচিত্রটি দেখে বলেছে, ‘সবই তো বুঝলাম, কিন্তু দুর্নীতি কোথায় হলো।’

লেখক :  নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা