শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন : পোস্টমর্টেম রিপোর্ট

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন : পোস্টমর্টেম রিপোর্ট

১ ফেব্রুয়ারি, সোমবার রাতে আলজাজিরায় প্রচারিত হলো ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ শিরোনামে অনুসন্ধানী তথ্যচিত্রটি। তথ্যচিত্রটি দেখার পর আমার প্রথম মনে হলো যারা এটি নির্মাণ করেছেন, তারা সম্ভবত চেয়েছেন এটি দেখে বাংলাদেশ সরকার এর প্রচারণা বন্ধ করবে। সঙ্গে সঙ্গে আলজাজিরার সম্প্রচারও এ দেশে বন্ধ করা হবে। কারণ এক ঘণ্টা ২১ সেকেন্ড ব্যাপ্তির এ তথ্যচিত্রে এমন কিছু বক্তব্য এসেছে যা বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা শুধু নয়, সমালোচনার ন্যূনতম শিষ্টাচার পরিপন্থী। বিশে^ এখন এ রকম আক্রোশ, প্রতিহিংসামূলক রিপোর্ট এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্টের বিরুদ্ধে রাষ্ট্র ও সরকার কঠোর অবস্থানে গেছে। বিশে^র সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশ ভারতেই গত এক মাসে কৃষক বিদ্রোহ নিয়ে উসকানিমূলক প্রতিবেদনের জন্য ইকোনমিস্টসহ ১৭টি গণমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞার খড়্গ নেমে এসেছে। পাকিস্তানে সেনাবাহিনী নিয়ে প্রতিবেদনের জন্য লন্ডনভিত্তিক স্কাই নিউজ তিন দিন বন্ধ ছিল। চীন, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনামে প্রতিনিয়ত সংবাদ সেন্সর হয়। সরকার এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ন্যূনতম সমালোচনা থাকলে সে খবর তাদের দেশে প্রচারের সুযোগ নেই। অবাধ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এই যুগে ১১৭টি দেশে ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো নিয়ন্ত্রিত হয়। বাংলাদেশেও ২০০৭ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে আলোচিত, বিতর্কিত রিপোর্টের কারণে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছে দেশি-বিদেশি বহু গণমাধ্যম। ১৯৭৮ সালে ‘নিউজ উইক’ সাময়িকী ‘দ্য ব্রুটাল ডিক্টেটর’ শিরোনামে জিয়াউর রহমানের ওপর এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। তৎকালীন সরকার ওই সাময়িকীর শুধু ওই সংখ্যাই নয়, পরবর্তীতে ছয় মাস ‘নিউজ উইক’ বাংলাদেশে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছিল। এরশাদের ওপর ‘দ্য ইকোনমিস্ট’ ১৯৮৮ সালে ‘দ্য রিচেস্ট প্রেসিডেন্ট অব এ পুওরেস্ট কান্ট্রি’ শিরোনামে এক প্রতিবেদন লিখে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছিল। টাইম ম্যাগাজিন ২০০৪ সালে ‘দ্য বেগম অ্যান্ড দ্য প্রিন্স’ শিরোনামে বেগম জিয়া ও তারেক জিয়ার ওপর প্রতিবেদন লিখে বাংলাদেশে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছিল। কিন্তু একটু খতিয়ে দেখলে দেখা যাবে জিয়া, এরশাদ কিংবা বেগম জিয়া এসব বিদেশি গণমাধ্যম নিষিদ্ধ করে লাভবান হননি। বরং ওই পত্রিকাগুলো চোরাপথে এসেছে, ফটোকপি করে বিক্রি হয়েছে। যারা পড়েনি তারা ওই রিপোর্টের কল্পিত গল্পকথা শুনেছে। না পড়েই অনেকে ওই প্রতিবেদন বিশ্বাস করেছে।

আওয়ামী লীগ সরকার টানা ১২ বছর ক্ষমতায় আছে। এই সময়ে আওয়ামী লীগ কিছু স্মার্ট এবং সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ না করা। বিদেশ থেকে কিছু ব্যক্তি নিরন্তর এমনভাবে কথাবার্তা বলছে যাতে মনে হয় এক্ষুনি সবকিছু ভেঙে পড়বে। মানুষজন প্রথমে ইউটিউব— ফেসবুকের এসব কথাবার্তায় চমকিত হতো, এখন হাসে। সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের নিয়ে এদের আলাপচারিতা দেখে আমজনতা আচমকাই বলে ফেলে ‘ব্যাটা আহাম্মক’। আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের ওপর আস্থা রেখেছে। জনগণ সব জানে এবং বোঝে। এসব উসকানি দিয়ে দেশের মানুষকে যে বিভ্রান্ত করা যায় না এ উপলব্ধি আওয়ামী লীগকে একটা স্বস্তিদায়ক অবস্থানে রেখেছে। ক্ষুব্ধ হয়ে নিষিদ্ধ করার নীতি গ্রহণ না করে আওয়ামী লীগ সরকার বিচারের ভার সাধারণ নাগরিকের ওপর অর্পণ করেছে। ফলে ক্লান্তিহীন উসকানি দেখে সাধারণ মানুষই ক্লান্ত। মানুষ এসব ইউটিউব কনটেন্টে যখন অনাগ্রহী তখন আলজাজিরায় ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ উপস্থাপিত হলো, অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যর্থ হয়ে মূলধারার গণমাধ্যমকে বেছে নেওয়া হলো অপপ্রচারের হাতিয়ার হিসেবে। প্রথমেই বলে নেওয়া ভালো, এই তথাকথিত অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে যা কিছু দেখানো হয়েছে তার অর্ধেকের বেশি নানা ভঙ্গিতে ইউটিউবে প্রচারিত। তাই আলজাজিরায় যখন সব তথ্য একত্রিত করে প্রচার হয়েছে তখন মানুষ শিহরিত হয়নি। সরকারও এ তথ্যচিত্র এবং আলজাজিরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি না করে সততা ও সাহসের পরিচয় দিয়েছে। জনগণ দেখুক, উপলব্ধি করুক সরকারের এ নীতি ও কৌশল, তথ্যচিত্র নির্মাতাদের প্রধান উদ্দেশ্যকেই আশাহত করেছে।

আমি প্রামাণ্যচিত্রটি দেখেছি পাঁচবার। একজন গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে, একজন দর্শক হিসেবে, একজন নির্মাতা হিসেবে। প্রামাণ্যচিত্রটির ধারণা বা কনসেপ্টটা নকল। নেটফ্লেক্সে প্রচারিত বহুল আলোচিত ‘দ্য ব্যাড বিলিয়নিয়র’-এর স্টাইল এবং উপস্থাপনভঙ্গি কপি করার চেষ্টা হয়েছে। ভারতের অর্থ পাচারকারী নিরোদ মোদি, বিজয় মালিহাদের নিয়ে তৈরি চার পর্বের ওই অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে নির্মোহতা ছিল, ছিল নিবিড় গবেষণা। আর এই প্রামাণ্যচিত্রটিতে আছে ছলচাতুরী, তথ্য, শব্দ এবং দৃশ্য জালিয়াতির নির্লজ্জ কসরত। কিছু কিছু জায়গায় শব্দ এবং ছবি এমনভাবে বিকৃত করা হয়েছে যা শিশুসুলভ বালখিল্যতাকেও হার মানায়। যে কোনো সাধারণ দর্শক তথ্যচিত্রটি একটু মনোযোগ দিয়ে দেখলেই এর অপেশাদারিগুলো ধরতে পারবেন। প্রামাণ্যচিত্রের শুরুতেই দেখা গেল সেনাপ্রধান সিঙ্গাপুরে গেছেন। সিঙ্গাপুর থেকে তিনি উড়োজাহাজে কুয়ালালামপুর যাচ্ছেন। এ সময় বলা হলো, প্লেনে উঠে তিনি হারিছকে হাঙ্গেরিতে মেসেজ পাঠালেন। তখন দেখা গেল ক্লোজশটে একটি ফোন। এটা কার ফোন? আবার মেসেজ (টেক্সট মেসেজ) কম্পিউটার গ্রাফিক্সের মাধ্যমে এলো। অর্থাৎ সেনাপ্রধান যে মেসেজ পাঠিয়েছেন তা স্রেফ প্রযুক্তি-জালিয়াতি। সেনাপ্রধান কুয়ালালামপুরে নামলেন। সঙ্গে আরেক দৃশ্যে দেখা গেল হারিছ দাঁড়িয়ে আছে। প্রিয় দর্শক, একটু থামুন। হারিছ যেখানে দাঁড়িয়ে আছেন, সে দৃশ্যটা জুম করে দেখুন। এয়ারপোর্টটা একটি ইউরোপীয় এয়ারপোর্ট। ই ইউ লোগো, ডান কোনায়। কী চমৎকার! ইউরোপের একটি এয়ারপোর্টে দাঁড়িয়ে হারিছ, কুয়ালালামপুরে অবতরণকারী এক যাত্রীকে রিসিভ করছেন। কী অদ্ভুত ম্যাজিক! এবার দেখুন। সেনাপ্রধান নেমে গাড়িতে উঠছেন। গাড়িটা জুম করুন, মালয়েশিয়ান গাড়ি। পাশাপাশি হারিছের গাড়ি জুম করুন ইউরোপীয় গাড়ি। চৌর্যবৃত্তিরও একটি দক্ষতা লাগে। যারা এটা নির্মাণ করেছেন তাদের ওই যোগ্যতাটুকুও নেই।

প্রামাণ্যচিত্রের তথ্যানুযায়ী হারিছের সঙ্গে বৈঠক করতেই সেনাপ্রধান সিঙ্গাপুর থেকে কুয়ালালামপুর উড়ে গেছেন। কোথায় সে বৈঠক? একটা বাড়িতে জানালা দিয়ে আলো জ্বলছে দেখা গেল। এ যেন এক সার্কাস। কোথাও একটা ফ্রেমে সেনাপ্রধান আর হারিছকে বন্দী করতে পারেননি ‘অনুসন্ধানী’ নির্মাতারা। তথ্যচিত্রের বড় একটা বিষয় হলো যুক্তি। সেনাপ্রধান সিঙ্গাপুর থেকে কেন হারিছের সঙ্গে দেখা করতে কুয়ালালামপুর যাবেন? দেখা করতে হারিছ কেন সিঙ্গাপুরে এলেন না? সিনেমার মাছ নাকি আকাশেও উড়তে পারে। এ যেন তাই।

এবার আসি হাঙ্গেরি প্রসঙ্গে। সেনাপ্রধান হাঙ্গেরিতে গিয়ে অজানা-অচেনা এক যুবককে আবিষ্কার করলেন। এ যেন মরুভূমিতে হঠাৎ ঝরনাধারা। কে এই সামি? কী তার পরিচয়? সেনাপ্রধানের সঙ্গে তার পরিচয় কীভাবে? এসব কিছু নেই এ তথ্যচিত্রে। কারণ এটা দিলেও তো আর সেনাপ্রধানের ঘাড়ে দোষ চাপানো যাবে না। এক অচেনা, অজানা মানুষকে পেয়েই সেনাপ্রধান বিনিয়োগ প্রস্তাব দিলেন। কী আশ্চর্য। ইমেইলের নামে যা দেখানো হলো আবার সেই কম্পিউটার গ্রাফিক্সের কারসাজি। কম্পিউটার স্ক্রিনে তো একটা ইমেইলও দেখানো হলো না। সেনাপ্রধান যদি ইমেইল করেই থাকেন তাহলে সে ইমেইল ঠিকানাটা কোথায়?

এবার আসি হারিছের পাসপোর্ট প্রসঙ্গে। যে দেশে ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে সৌদি আরবে যেতে পারে, সে দেশে নতুন পাসপোর্ট বানাতে কি সেনাপ্রধানের ভাই হওয়া লাগে? আগারগাঁওয়ের মুদি দোকানে গিয়ে কদিন আগে জাল পাসপোর্ট বানিয়ে নেওয়া যেত। কাজেই বাংলাদেশের মানুষের কাছে তথ্যচিত্রের এ অংশটা রীতিমতো কৌতুক।

হারিছের বিত্ত-বৈভবের যে বিবরণ তথ্যচিত্রে দেখানো হয়েছে আসুন সেদিকে একটু দৃষ্টি দিই। তথ্যচিত্রের বিবরণ অনুযায়ী হারিছ বুদাপেস্টে একটার পর একটা ব্যবসার চেষ্টা করেছেন, লোকসান দিয়ে আরেক ব্যবসার চেষ্টা। যার (তথ্যচিত্রের ভাষ্যমতে) এত প্রভাব-প্রতিপত্তি, যার কথা ছাড়া বাংলাদেশে কোনো বড় ব্যবসা হয় না তাকে হাঙ্গেরিতে এত কষ্ট করে মুদি দোকান আর কম খরচের হোটেল ব্যবসা চালাতে হবে কেন? তিনি তো সেখানে রাজকীয়-জীবন যাপন করবেন। যেমন লন্ডনে করেন তারেক জিয়া এবং যুদ্ধাপরাধীদের সন্তানরা। ফ্রান্সেও হারিছের যে ব্যবসার কথা বলা হয়েছে তা ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প। নিতান্তই বেঁচে থাকার চেষ্টা। মাফিয়া ডনেরা জীবন-জীবিকার জন্য মানিচেঞ্জারের দোকান খুলবে? এ তো গোটা বিশে^ ডন ও মাফিয়া সমাজকে অপমান করার শামিল। হারিছের জীবনসংগ্রাম দেখে কানাডার বেগমপাড়ার পি কে হালদাররা নিশ্চয়ই লজ্জা পাবেন। প্রামাণ্যচিত্রে দুটি মজাদার গোঁজামিল আছে। প্রথমটা হলো টেলিফোন এবং ইন্টারনেট ইন্টারসেপশন যন্ত্র কেনাসংক্রান্ত। বলা হলো একটি হোটেলে নৈশভোজে দুই ইসরায়েলি এবং একজন হাঙ্গেরিয়ানকে আমন্ত্রণ জানানো হলো। কিন্তু গোপন তথ্য পেয়ে ইসরায়েলি দুজন আর নৈশভোজে এলেন না। কোথায় তারা? যদি ইসরায়েল থেকেই ওই যন্ত্র কেনা হয় তাহলে কোন কোম্পানি থেকে? ইসরায়েল থেকে যদি ওই যন্ত্রপাতি হাঙ্গেরিতে আসে তাহলে তো চালান থাকবে, ইনভয়েস থাকবে। সে কাগজ কোথায়?

দ্বিতীয়ত হলো, পাঁচ তারকা হোটেল প্রকল্প। এ ধরনের প্রকল্প সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম জ্ঞান আছে তারা জানেন বেসরকারি খাতে হোটেলে সরকারের ভূমিকা কত সীমিত। পুরো তথ্যচিত্রে কোথাও নেই যে টাকা লেনদেন হয়েছে, ঘুষ নেওয়া হয়েছে।

প্রামাণ্যচিত্রটিতে তথ্য জালিয়াতি করা হয়েছে কাঁচা হাতে। যারা এ প্রোপাগান্ডা মিশনে যুক্ত তাদের অজ্ঞতা বিস্ময়কর, বিরক্তিকর এবং হাস্যকর। যেমন ২০১৪-এর নির্বাচন প্রসঙ্গ তথ্যচিত্রে এসেছে। বলা হয়েছে, ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিশ্চিত পরাজয় ছিল। জেনারেল আজিজ তখন বিজিবি-প্রধান ছিলেন। তিনি বিরোধী দলকে পিটিয়ে, নাস্তানাবুদ করে আওয়ামী লীগের বিজয় নিশ্চিত করেছেন। এ তথ্যে তো পাগলও হাসবে। ২০১৪-এর ৫ জানুয়ারির নির্বাচন ছিল ভোট বর্জনের নির্বাচন। ওই নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট অংশ নেয়নি। এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টিও নির্বাচনে একরকম ছিল না বললেই চলে। অর্ধেকের বেশি আসনে প্রার্থীরা জিতেছিলেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। ওই নির্বাচনে বিজিবি আওয়ামী লীগকে জেতাবে কী করে? বিএনপিই তো আওয়ামী লীগকে ওয়াকওভার দিল।

এ তথ্যচিত্র দেখে ছোটবেলায় এক অবুঝ বোকা ছাত্রের গল্প মনে পড়ল। ছেলেটি মুখস্থ করে গেছে নদীর রচনা। পরীক্ষায় এসেছে গরুর রচনা। ছাত্র কী করবে। সে গরু নদীতে গোসল করে, এই একটা লাইন লিখেই নদীর রচনাটা লিখে ফেলল। এ প্রামাণ্যচিত্রের নির্মাতারাও ওই বোকা ছাত্রের মতো কান্ড করেছেন। তারা সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে গল্প সাজিয়েছেন। কিন্তু অর্থদাতারা নির্দেশ দিয়েছেন এখানে প্রধান টার্গেট করতে হবে প্রধানমন্ত্রীকে। কী আর করা। তারা ছবি দিয়ে এক গল্প পরিবর্তন করেছেন। একেবারে গরুকে নদীতে নেওয়ার মতো। ছবিটা ১৯৯৪ সালের। একটি জনসভার দৃশ্য (সম্ভবত মোহাম্মদপুর এলাকায়)। আওয়ামী লীগ, বিএনপি কিংবা জাতীয় পার্টির নেতারা যখন বক্তৃতা দিতে মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়ান তখন ক্যামেরায় ছবি দেখানোর জন্য আশপাশে কর্মী জড়ো হন। ওটিও তেমনি একটি ছবি। ওই এক ছবি দিয়ে কথিত হারিছকে আওয়ামী লীগ সভাপতির বডিগার্ড বানিয়ে দেওয়া হলো। অথচ শেখ হাসিনা সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম জ্ঞান আছে তারা জানেন রাজনৈতিক জীবনে তিনি কোনো ‘বডিগার্ড’ রাখেননি। হারিছ যদি শেখ হাসিনার বডিগার্ড হবেন তাহলে তো ওই সময়ের সব ছবিতেই তিনি থাকতেন। তাহলে তথ্যচিত্র নির্মাতাদের জন্য এটা প্রমাণ হতে পারত। শেখ হাসিনার ৪০ বছরের রাজনৈতিক জীবনে এক ব্যক্তির সঙ্গে একটি ছবি দিয়ে যদি কাউকে বডিগার্ড বলা যায় তাহলে তো তার কোটি বডিগার্ড আছে। তবে তথ্যচিত্রটিতে একটি সততা আছে। তথ্যচিত্রের শুরুতেই হারিছকে সাইকোপ্যাথ বলা হয়েছে। পুরো তথ্যচিত্রে তার আচার-আচরণ, ভাবভঙ্গি, কথাবার্তা সবই একজন মানসিক ভারসাম্যহীন মানুষের মতোই মনে হয়েছে। হারিছই এ তথ্যচিত্রের একমাত্র প্রমাণ, তিনিই হলেন মানসিক ভারসাম্যহীন। তাই পুরো তথ্যচিত্রটিই হয়েছে একটি ভারসাম্যহীন, অসংলগ্ন আষাঢ়ে গল্পের কাহিনিচিত্র। কোনো কিছু প্রমাণ না করে, কিছু চলচ্চিত্রের সাসপেন্স শট এবং মিউজিক দিয়ে মানুষকে মোহিত করার চেষ্টা হয়েছে। যেমনটা করা হয়েছিল ২০০১ সালে ‘শাবাশ বাংলাদেশ’ নামে তথ্যচিত্র দিয়ে। কিন্তু কার্ল মার্কস বলেছেন, ‘ইতিহাসে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয় না।’ শাবাশ বাংলাদেশ করে ২০০১-এ মানুষকে যেভাবে বিভ্রান্ত করা হয়েছিল, কুড়ি বছর পর তা অসম্ভব। ৩ মিলিয়নের বেশি মানুষ তথ্যচিত্রটি দেখে বলেছে, ‘সবই তো বুঝলাম, কিন্তু দুর্নীতি কোথায় হলো।’

লেখক :  নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র
এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার
মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ
ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি
নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫
সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন
রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে
হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী
লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট
শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে