শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১

‘তাহারা কাহার জন্ম...’

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
‘তাহারা কাহার জন্ম...’

দেশের একটি পোশাকশিল্প গ্রুপের অবৈধভাবে বিদেশে অর্থ পাচারের খবর বেরিয়েছে ২৩ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ প্রায় সব দৈনিকে। খবরে বলা হয়েছে, দুদক সচিব মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার আগের দিন সাংবাদিকদের ওই তথ্যটি দিয়ে বলেছেন, রপ্তানিমুখী ওই পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানটি আমদানি-রপ্তানির আড়ালে কৌশলে প্রায় ১৭৫ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে বলে এনবিআর সূত্রে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দুদক এখন সে অভিযোগ তদন্ত করে দেখবে। এ জন্য তিন ও চার সদস্যের দুটি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠনের কথাও তিনি জানিয়েছেন। দুদক সচিব আরও একটি ভয়াবহ তথ্য দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, কিছু পোশাকশিল্প মালিক সরকারি কতিপয় কর্মকর্তার যোগসাজশে এভাবে অর্থ পাচার করে থাকে এবং এ প্রক্রিয়ায় গড়ে প্রতি বছর দেশ থেকে পাচার হয়ে যাচ্ছে প্রায় ৬৪ হাজার কোটি টাকা। এ খবরে চমকে ওঠেননি এমন কাউকে পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। কেননা, যেখানে সরকার প্রতিনিয়ত চেষ্টা করছে দেশের অর্থনীতিকে একটি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করাতে, সৎ ব্যবসায়ীরা ট্যাক্স-ইনকাম ট্যাক্স দিয়ে রাষ্ট্রের কোষাগার সমৃদ্ধ করতে ভূমিকা রাখছেন, সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকা প্রবাসীরা তাদের রক্ত পানি-করা অর্থ দেশে পাঠিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে শক্তিশালী করছে, সেখানে কতিপয় দেশপ্রেমহীন অর্থশকুন এভাবে দেশের অর্থনীতিকে মৃত পশুর মাংসের মতো খুবলে খুবলে খাবে, এটা মেনে নেওয়া কারও পক্ষেই সম্ভব নয়। দেশ এবং জাতিকে নিয়ে যারা ভাবেন, তাদের কাছে এটি একটি বড় ধরনের শকিং নিউজ। অবশ্য এটাও ঠিক যে, প্রতিনিয়ত আমরা দেশ থেকে টাকা পাচার হওয়ার কথা শুনি। তবে, ওইসব পাচারকারীর কোনো পাত্তা শেষ পর্যন্ত বেশির ভাগ সময় পাওয়া যায় না। পিপলস লিজিংয়ের প্রশান্ত কুমার হালদার, ওরফে পি কে হালদার টাকা পাচার করে নিজেও দেশ থেকে পাচার হয়ে গেছে। শত চেষ্টা করেও সরকার তাকে দেশে ফেরত আনতে পারছে না। কেউ কেউ অবশ্য তার দেশত্যাগের বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। সে কীভাবে সরকারকে ফাঁকি দিয়ে হাওয়াই জাহাজে চড়ে হাওয়া হয়ে গেল, সবার কাছেই তা ভেলকিবাজির মতো মনে হচ্ছে।

আমাদের দেশে সরকারি তথা রাষ্ট্রীয় অর্থ আত্মসাৎ বা পাচার নতুন কোনো ঘটনা নয়। বরং এসব খবর দিন দিন পান্তাভাতে পরিণত হচ্ছে। আগে পাঁচ-দশ লাখ টাকা আত্মসাতের খবরে মানুষ যেভাবে চমকে উঠত, এখন শত কোটি টাকা তছরুপের ঘটনা শুনলেও সেভাবে রিঅ্যাক্ট করে না। শুধু মন্তব্য শোনা যায়- এ আর এমনকী! এদের কিছু হবে না। আইনের ফোকর দিয়ে এরা দিব্যি সাফ-সুতরো মানুষ হিসেবে বেরিয়ে আসবে। এই আইনের ফাঁক-ফোকর নিয়ে আমরা যারা সাধারণ মানুষ, তারা আছি একরকম ধন্দে। আইন তো তৈরি হয় বা হয়েছে অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার জন্য। তার আবার ফাঁক-ফোকর থাকবে কেন? আর যদি থাকেও, তা বন্ধ করার উদ্যোগ নেওয়া হয় না কেন? আসলে গলদটা কোথায় তা ভেবে অনেকেই কূলকিনারা পান না। দেশ থেকে গোপনে অবৈধ পথে অর্থ পাচার রাষ্ট্রের দেহে দুরারোগ্য ব্যাধির মতো হয়ে উঠেছে। অসাধু ব্যক্তিরা যে যেভাবে পারছে অবৈধ পথে পাচার করে দিচ্ছে অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ। এটা নতুন করে বলার দরকার পড়ে না যে, ওইসব কালো টাকা দেশে রাখা নিরাপদ নয় জেনেই ওরা তা ভিনদেশে পাচার করে দেয়। আর এভাবেই মালয়েশিয়ায় গড়ে উঠেছে বাংলাদেশিদের সেকেন্ড হোম, কানাডায় গড়ে উঠেছে বেগমপাড়া। রাষ্ট্রকে ঠকিয়ে যারা এভাবে অর্থ পাচার করে তাদের দেশপ্রেম নিয়ে কথা না বলাই ভালো। কেননা, যারা অর্থ পাচার করে, তাদের হৃদয়ে যে দেশপ্রেমের ছিটেফোঁটাও নেই তা না বললেও চলে। আলোচ্য খবরটি পড়ে ক্ষুব্ধ এক নাগরিক মন্তব্য করলেন, ‘যারা দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করে, আপন স্বার্থে তারা তাদের মাকেও বেচে দিতে পারে’। ভদ্রলোকের কথায় তীব্র শ্লেষ হয়তো আছে। তবে তা অযৌক্তিক বলা যাবে না। দেশটা তো আমাদের মায়ের মতোই। বক্তৃতা-বিবৃতিতে মা বলে সম্বোধনও করি। অথচ সে মায়ের শরীর থেকে রক্ত-মাংস খাবলে নিতে দ্বিধা করে না একশ্রেণির বিবেকহীন মানুষ।

এখন চলছে মুক্তিযুদ্ধের মাস এ দেশের মানুষ স্বাধীনতা অর্জনে অকাতরে আত্মদান করেছিলেন। শুধু তাই নয়, দেশপ্রেমের চূড়ান্ত পরীক্ষা আমরা দিয়েছিলাম উনিশ শ একাত্তরে। কতিপয় দালাল ছাড়া গোটা জাতি সেদিন দেশমাতৃকার মুক্তির লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। তখনো কিন্তু দেশবিরোধীরা ছিল। অবশ্য এটা ঠিক যে, একাত্তরে স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার-আলবদরের সংখ্যা স্বাধীনতাকামী মুক্তিপাগল বাঙালির তুলনায় কম ছিল। কিন্তু ওদের কার্যকলাপ ছিল ভয়ংকর। ওদের কারণে বহু বাঙালি সেদিন প্রাণ হারিয়েছে, লাখো মা-বোনকে ওরা তুলে দিয়েছে হানাদার বাহিনীর হাতে। আজ যারা দুর্নীতি করে টাকা কামাই করে সে অর্থ বিদেশে পাচার করে, তাদের সঙ্গে একাত্তরের রাজাকার-আলবদরের পার্থক্য কতটুকু? আমি কোনো পার্থক্য দেখি না। একাত্তরের রাজাকাররা আমাদের মাতৃভূমির স্বাধীনতা চায়নি, এখনকার এই দুর্বৃত্তরা দেশকে ধ্বংস করে দেওয়ার এক সর্বনাশা তৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে। একাত্তরে যেমন ওরা সংখ্যায় কম ছিল, এখনো ওরা সংখ্যায় খুব বেশি না। কিন্তু দেশ ও জাতির ক্ষতি সাধনের শক্তি ওদের অনেক বেশি। এরা কারা? কী এদের পরিচয়? কবি আবদুল হাকিম তাঁর কবিতায় বলেছেন- ‘যে সবে বঙ্গেতে জন্মে হিংসে বঙ্গবাণী,/তাহারা কাহার জন্ম নির্ণয় ন’ জানি/দেশি ভাষা বিদ্যা যার মনে না জুয়ায়,/নিজ দেশ ত্যাগী কেন বিদেশ ন’ যায়।’ কবি বাংলাভাষার প্রতি দরদহীন কতিপয় মানুষকে উদ্দেশ করেই ও কথা বলেছিলেন। আজ যদি তিনি বেঁচে থাকতেন তাহলে দুর্নীতি-পাচার দেখে যে কষ্ট পেতেন, তাতে নিশ্চয়ই দুর্নীতিবাজ-পাচারকারীদের জন্ম নিয়ে প্রশ্ন তুলতেন। এরা কি বাংলা মায়েরই সন্তান? এটা ঠিক, কোনো কোনো মায়ের সব সন্তান মানুষ হয় না, দুয়েকটা বখে যায়। আর যারা বখে যায়, দুর্বৃত্ত হয়ে ওঠে, পরিবার ও সমাজ তাদের ঘৃণার চোখে দেখে। কিন্তু আমাদের সমাজে এখন ঘটছে উল্টোটা। দুর্নীতিবাজ, চোরাকারবারি, সরকারি অর্থ লুটেরা, দেশের সম্পদ পাচারকারীরা সমাজে আর ঘৃণিত নয়। বরং উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত। তারা সমাজের কেউকেটা। কেউ কেউ রাজনীতির নামাবলি গায়ে জড়িয়ে মানুষকে নীতিকথাও নসিহত করে থাকে। এরা বড় বড় রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন কেনার জন্য কোটি কোটি টাকা নজরানা দিতে দ্বিধা করে না।

টাকার জোরে এরা রাজনীতি না করেও রাজনৈতিক নেতা বনে যায়। এদেরই একজন লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সদ্য সাবেক এমপি কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল। প্রচারিত আছে, সংসদ সদস্য হওয়ার ন্যূনতম যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও শুধু টাকার জোরে সে তা হতে পেরেছিল। ‘সমুদ্রের পানি শুকাতে পারে, কিন্তু আমার টাকা ফুরাবে না’- এমন দম্ভোক্তি করা পাপুলের শেষ রক্ষা হয়নি। অর্থ ও মানব পাচারের অভিযোগে কুয়েতের আদালত তাকে চার বছরের কারাদ- দিয়েছেন। সে কারণে আমাদের সংবিধানের ৬৬(২)(ঘ) ধারা মোতাবেক তার সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়ে গেছে। ২২ ফেব্রুয়ারি সংসদ সচিবালয়ের প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানানো হয়েছে। একজন পাপুলের সংসদ সদস্য পদ থাকল কী গেল সেটা খুব বড় কথা নয়। ভাবার বিষয় হলো, এই চরিত্রের লোকজন মহান জাতীয় সংসদের ফ্লোরে পা রাখার সুযোগ পায় কীভাবে? তাহলে কি ‘টাকায় সব হয়’ কথাটি সত্য? হয়তো সত্য। আর সে জন্যই পাপুল-বদিরা আমাদের সংসদের শোভাবর্ধন করার সুযোগ পায়।

একটি বিষয় অবশ্যই খেয়াল করার মতো। এ পর্যন্ত যতগুলো বড় বড় দুর্নীতির ঘটনা উদঘাটিত হয়েছে, সবগুলোর সঙ্গেই বিদেশে অর্থ পাচারের বিষয়টি জড়িত। অর্থাৎ অবৈধ পথে অর্জিত অর্থ ওরা দেশে রাখতে সাহস পায় না। আর না পাওয়াটাই স্বাভাবিক। কেননা, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংক হিসাবগুলোতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কড়া নজরদারির কারণে অবৈধ অর্থ সেখানে জমা রাখা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠায় কখনো এরা বাসায় রীতিমতো ভল্ট বানিয়ে জমা রাখে, কখনো বা পাচার করে দেয় বিদেশে। কয়েক মাস আগে ক্ষমতাসীন দলটির জেলা পর্যায়ের দুই নেতার প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা পাচারের খবর দেশব্যাপী তোলপাড় সৃষ্টি করেছিল। তারা এখন আইনের হেফাজতে জেলবন্দী। কবে তাদের বিচার হবে, কী শাস্তি তাদের কপালে জুটবে তা কেউ জানে না। কিংবা আইনের ফাঁক দিয়ে তারা আবার বাইমমাছের মতো বেরিয়ে যাবে কি না তাও বলা যায় না। সচেতন ব্যক্তিরা বলছেন যে, দেশ থেকে দুর্নীতি দূর করতে হলে আইনের সংশোধন এবং এর কার্যকর প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। সমাজে খুন-ধর্ষণ-সন্ত্রাস বৃদ্ধি পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে তা দমনের জন্য সন্ত্রাস দমন আইন করা হয়েছে, দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল করা হয়েছে। ঘুষ-দুর্নীতি, রাষ্ট্রীয় অর্থ আত্মসাৎ বা বিদেশে পাচার ওইসব অপরাধের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। সন্ত্রাসীদের সঙ্গে অর্থ পাচারকারীদের তেমন কোনো পার্থক্য নেই। সন্ত্রাসীরা মানুষ খুন করে, এরা দেশ ও জাতিকে খুন করছে। উভয়েই সমাজ ও দেশের জন্য ক্ষতিকর। তাই এসব অপরাধীর বিচারের জন্য দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠন করা জরুরি হয়ে পড়েছে বলে সচেতন মানুষ মনে করেন। কেননা, এসব দুর্বৃত্ত সব সময় আইনের ফাঁক খুঁজে বেড়ায়। বিচার বিলম্বিত হলে সে ফাঁক খুঁজে পেতে এদের সুবিধা হয়। ঠিক এ অভিমতই ব্যক্ত করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান। সম্প্রতি একটি দৈনিকে তিনি মন্তব্য করেছেন, আদালতে দীর্ঘসূত্রতার কারণে মামলা নিষ্পত্তি হতে বিলম্ব হচ্ছে। রাষ্ট্র বা প্রতিষ্ঠানের অর্থ যারা লুট করেছে, তাদের বিচার দ্রুত করতে হবে। এদের অধিকাংশই সাজা পায় না। অপরাধের বিচার বিলম্বে হওয়ার কারণে সমাজে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে বলেও তিনি মন্তব্য করেছেন।

দেশ থেকে অর্থ পাচারের ঘটনা বৃদ্ধিকে অনেকেই অশনিসংকেত হিসেবে দেখছেন। এখানে দুটি বিষয় খুব পরিষ্কার। এক. একশ্রেণির মানুষের মধ্যে দেশপ্রেমের অভাব প্রকট আকার ধারণ করেছে, যে কারণে তারা দেশের সর্বনাশ করতে দ্বিধা করছে না। দুই. যারা অর্থ পাচার করছে তারা সঙ্গীহীন নয়, রাষ্ট্র বা সরকারের নানা স্তরে এদের অনেক সঙ্গী-সাথী আছে, যারা তাদের সহযোগিতা করে। দুদক সচিব সে কথা স্পষ্ট করেই বলেছেন। এখন সরকারের দায়িত্ব রাষ্ট্রের নানা স্তরে ঘাঁপটি মেরে থাকা ওইসব ব্ল্যাকশিপকে খুঁজে বের করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার সরকারের জিরো টলারেন্সের কথা বলেছেন। দেশবাসী তার কথায় আস্থা রেখেছে এবং আশ্বস্ত হতে চেয়েছে। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো, দুর্নীতির প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রীর শূন্য সহিষ্ণুতার অবস্থান সত্ত্বেও দুর্নীতিবাজরা থেমে নেই। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণাকে থোড়াই কেয়ার করে ওরা ঘুষ, দুর্নীতি, সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, পাচার দেদার চালিয়ে যাচ্ছে। রাষ্ট্রবিরোধী ওই চক্রের বিরুদ্ধে এখনই কঠোর না হলে পুরো রাষ্ট্রকেই ওরা এক সময় গিলে খাবে। ৩০ লাখ শহীদের রক্তে কেনা এ দেশকে রক্ষায় সরকারকে সে পদক্ষেপ নিতেই হবে।

            লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

২৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা