শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১

‘তাহারা কাহার জন্ম...’

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
‘তাহারা কাহার জন্ম...’

দেশের একটি পোশাকশিল্প গ্রুপের অবৈধভাবে বিদেশে অর্থ পাচারের খবর বেরিয়েছে ২৩ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ প্রায় সব দৈনিকে। খবরে বলা হয়েছে, দুদক সচিব মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার আগের দিন সাংবাদিকদের ওই তথ্যটি দিয়ে বলেছেন, রপ্তানিমুখী ওই পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানটি আমদানি-রপ্তানির আড়ালে কৌশলে প্রায় ১৭৫ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে বলে এনবিআর সূত্রে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দুদক এখন সে অভিযোগ তদন্ত করে দেখবে। এ জন্য তিন ও চার সদস্যের দুটি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠনের কথাও তিনি জানিয়েছেন। দুদক সচিব আরও একটি ভয়াবহ তথ্য দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, কিছু পোশাকশিল্প মালিক সরকারি কতিপয় কর্মকর্তার যোগসাজশে এভাবে অর্থ পাচার করে থাকে এবং এ প্রক্রিয়ায় গড়ে প্রতি বছর দেশ থেকে পাচার হয়ে যাচ্ছে প্রায় ৬৪ হাজার কোটি টাকা। এ খবরে চমকে ওঠেননি এমন কাউকে পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। কেননা, যেখানে সরকার প্রতিনিয়ত চেষ্টা করছে দেশের অর্থনীতিকে একটি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করাতে, সৎ ব্যবসায়ীরা ট্যাক্স-ইনকাম ট্যাক্স দিয়ে রাষ্ট্রের কোষাগার সমৃদ্ধ করতে ভূমিকা রাখছেন, সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকা প্রবাসীরা তাদের রক্ত পানি-করা অর্থ দেশে পাঠিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে শক্তিশালী করছে, সেখানে কতিপয় দেশপ্রেমহীন অর্থশকুন এভাবে দেশের অর্থনীতিকে মৃত পশুর মাংসের মতো খুবলে খুবলে খাবে, এটা মেনে নেওয়া কারও পক্ষেই সম্ভব নয়। দেশ এবং জাতিকে নিয়ে যারা ভাবেন, তাদের কাছে এটি একটি বড় ধরনের শকিং নিউজ। অবশ্য এটাও ঠিক যে, প্রতিনিয়ত আমরা দেশ থেকে টাকা পাচার হওয়ার কথা শুনি। তবে, ওইসব পাচারকারীর কোনো পাত্তা শেষ পর্যন্ত বেশির ভাগ সময় পাওয়া যায় না। পিপলস লিজিংয়ের প্রশান্ত কুমার হালদার, ওরফে পি কে হালদার টাকা পাচার করে নিজেও দেশ থেকে পাচার হয়ে গেছে। শত চেষ্টা করেও সরকার তাকে দেশে ফেরত আনতে পারছে না। কেউ কেউ অবশ্য তার দেশত্যাগের বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। সে কীভাবে সরকারকে ফাঁকি দিয়ে হাওয়াই জাহাজে চড়ে হাওয়া হয়ে গেল, সবার কাছেই তা ভেলকিবাজির মতো মনে হচ্ছে।

আমাদের দেশে সরকারি তথা রাষ্ট্রীয় অর্থ আত্মসাৎ বা পাচার নতুন কোনো ঘটনা নয়। বরং এসব খবর দিন দিন পান্তাভাতে পরিণত হচ্ছে। আগে পাঁচ-দশ লাখ টাকা আত্মসাতের খবরে মানুষ যেভাবে চমকে উঠত, এখন শত কোটি টাকা তছরুপের ঘটনা শুনলেও সেভাবে রিঅ্যাক্ট করে না। শুধু মন্তব্য শোনা যায়- এ আর এমনকী! এদের কিছু হবে না। আইনের ফোকর দিয়ে এরা দিব্যি সাফ-সুতরো মানুষ হিসেবে বেরিয়ে আসবে। এই আইনের ফাঁক-ফোকর নিয়ে আমরা যারা সাধারণ মানুষ, তারা আছি একরকম ধন্দে। আইন তো তৈরি হয় বা হয়েছে অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার জন্য। তার আবার ফাঁক-ফোকর থাকবে কেন? আর যদি থাকেও, তা বন্ধ করার উদ্যোগ নেওয়া হয় না কেন? আসলে গলদটা কোথায় তা ভেবে অনেকেই কূলকিনারা পান না। দেশ থেকে গোপনে অবৈধ পথে অর্থ পাচার রাষ্ট্রের দেহে দুরারোগ্য ব্যাধির মতো হয়ে উঠেছে। অসাধু ব্যক্তিরা যে যেভাবে পারছে অবৈধ পথে পাচার করে দিচ্ছে অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ। এটা নতুন করে বলার দরকার পড়ে না যে, ওইসব কালো টাকা দেশে রাখা নিরাপদ নয় জেনেই ওরা তা ভিনদেশে পাচার করে দেয়। আর এভাবেই মালয়েশিয়ায় গড়ে উঠেছে বাংলাদেশিদের সেকেন্ড হোম, কানাডায় গড়ে উঠেছে বেগমপাড়া। রাষ্ট্রকে ঠকিয়ে যারা এভাবে অর্থ পাচার করে তাদের দেশপ্রেম নিয়ে কথা না বলাই ভালো। কেননা, যারা অর্থ পাচার করে, তাদের হৃদয়ে যে দেশপ্রেমের ছিটেফোঁটাও নেই তা না বললেও চলে। আলোচ্য খবরটি পড়ে ক্ষুব্ধ এক নাগরিক মন্তব্য করলেন, ‘যারা দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করে, আপন স্বার্থে তারা তাদের মাকেও বেচে দিতে পারে’। ভদ্রলোকের কথায় তীব্র শ্লেষ হয়তো আছে। তবে তা অযৌক্তিক বলা যাবে না। দেশটা তো আমাদের মায়ের মতোই। বক্তৃতা-বিবৃতিতে মা বলে সম্বোধনও করি। অথচ সে মায়ের শরীর থেকে রক্ত-মাংস খাবলে নিতে দ্বিধা করে না একশ্রেণির বিবেকহীন মানুষ।

এখন চলছে মুক্তিযুদ্ধের মাস এ দেশের মানুষ স্বাধীনতা অর্জনে অকাতরে আত্মদান করেছিলেন। শুধু তাই নয়, দেশপ্রেমের চূড়ান্ত পরীক্ষা আমরা দিয়েছিলাম উনিশ শ একাত্তরে। কতিপয় দালাল ছাড়া গোটা জাতি সেদিন দেশমাতৃকার মুক্তির লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। তখনো কিন্তু দেশবিরোধীরা ছিল। অবশ্য এটা ঠিক যে, একাত্তরে স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার-আলবদরের সংখ্যা স্বাধীনতাকামী মুক্তিপাগল বাঙালির তুলনায় কম ছিল। কিন্তু ওদের কার্যকলাপ ছিল ভয়ংকর। ওদের কারণে বহু বাঙালি সেদিন প্রাণ হারিয়েছে, লাখো মা-বোনকে ওরা তুলে দিয়েছে হানাদার বাহিনীর হাতে। আজ যারা দুর্নীতি করে টাকা কামাই করে সে অর্থ বিদেশে পাচার করে, তাদের সঙ্গে একাত্তরের রাজাকার-আলবদরের পার্থক্য কতটুকু? আমি কোনো পার্থক্য দেখি না। একাত্তরের রাজাকাররা আমাদের মাতৃভূমির স্বাধীনতা চায়নি, এখনকার এই দুর্বৃত্তরা দেশকে ধ্বংস করে দেওয়ার এক সর্বনাশা তৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে। একাত্তরে যেমন ওরা সংখ্যায় কম ছিল, এখনো ওরা সংখ্যায় খুব বেশি না। কিন্তু দেশ ও জাতির ক্ষতি সাধনের শক্তি ওদের অনেক বেশি। এরা কারা? কী এদের পরিচয়? কবি আবদুল হাকিম তাঁর কবিতায় বলেছেন- ‘যে সবে বঙ্গেতে জন্মে হিংসে বঙ্গবাণী,/তাহারা কাহার জন্ম নির্ণয় ন’ জানি/দেশি ভাষা বিদ্যা যার মনে না জুয়ায়,/নিজ দেশ ত্যাগী কেন বিদেশ ন’ যায়।’ কবি বাংলাভাষার প্রতি দরদহীন কতিপয় মানুষকে উদ্দেশ করেই ও কথা বলেছিলেন। আজ যদি তিনি বেঁচে থাকতেন তাহলে দুর্নীতি-পাচার দেখে যে কষ্ট পেতেন, তাতে নিশ্চয়ই দুর্নীতিবাজ-পাচারকারীদের জন্ম নিয়ে প্রশ্ন তুলতেন। এরা কি বাংলা মায়েরই সন্তান? এটা ঠিক, কোনো কোনো মায়ের সব সন্তান মানুষ হয় না, দুয়েকটা বখে যায়। আর যারা বখে যায়, দুর্বৃত্ত হয়ে ওঠে, পরিবার ও সমাজ তাদের ঘৃণার চোখে দেখে। কিন্তু আমাদের সমাজে এখন ঘটছে উল্টোটা। দুর্নীতিবাজ, চোরাকারবারি, সরকারি অর্থ লুটেরা, দেশের সম্পদ পাচারকারীরা সমাজে আর ঘৃণিত নয়। বরং উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত। তারা সমাজের কেউকেটা। কেউ কেউ রাজনীতির নামাবলি গায়ে জড়িয়ে মানুষকে নীতিকথাও নসিহত করে থাকে। এরা বড় বড় রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন কেনার জন্য কোটি কোটি টাকা নজরানা দিতে দ্বিধা করে না।

টাকার জোরে এরা রাজনীতি না করেও রাজনৈতিক নেতা বনে যায়। এদেরই একজন লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সদ্য সাবেক এমপি কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল। প্রচারিত আছে, সংসদ সদস্য হওয়ার ন্যূনতম যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও শুধু টাকার জোরে সে তা হতে পেরেছিল। ‘সমুদ্রের পানি শুকাতে পারে, কিন্তু আমার টাকা ফুরাবে না’- এমন দম্ভোক্তি করা পাপুলের শেষ রক্ষা হয়নি। অর্থ ও মানব পাচারের অভিযোগে কুয়েতের আদালত তাকে চার বছরের কারাদ- দিয়েছেন। সে কারণে আমাদের সংবিধানের ৬৬(২)(ঘ) ধারা মোতাবেক তার সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়ে গেছে। ২২ ফেব্রুয়ারি সংসদ সচিবালয়ের প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানানো হয়েছে। একজন পাপুলের সংসদ সদস্য পদ থাকল কী গেল সেটা খুব বড় কথা নয়। ভাবার বিষয় হলো, এই চরিত্রের লোকজন মহান জাতীয় সংসদের ফ্লোরে পা রাখার সুযোগ পায় কীভাবে? তাহলে কি ‘টাকায় সব হয়’ কথাটি সত্য? হয়তো সত্য। আর সে জন্যই পাপুল-বদিরা আমাদের সংসদের শোভাবর্ধন করার সুযোগ পায়।

একটি বিষয় অবশ্যই খেয়াল করার মতো। এ পর্যন্ত যতগুলো বড় বড় দুর্নীতির ঘটনা উদঘাটিত হয়েছে, সবগুলোর সঙ্গেই বিদেশে অর্থ পাচারের বিষয়টি জড়িত। অর্থাৎ অবৈধ পথে অর্জিত অর্থ ওরা দেশে রাখতে সাহস পায় না। আর না পাওয়াটাই স্বাভাবিক। কেননা, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংক হিসাবগুলোতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কড়া নজরদারির কারণে অবৈধ অর্থ সেখানে জমা রাখা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠায় কখনো এরা বাসায় রীতিমতো ভল্ট বানিয়ে জমা রাখে, কখনো বা পাচার করে দেয় বিদেশে। কয়েক মাস আগে ক্ষমতাসীন দলটির জেলা পর্যায়ের দুই নেতার প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা পাচারের খবর দেশব্যাপী তোলপাড় সৃষ্টি করেছিল। তারা এখন আইনের হেফাজতে জেলবন্দী। কবে তাদের বিচার হবে, কী শাস্তি তাদের কপালে জুটবে তা কেউ জানে না। কিংবা আইনের ফাঁক দিয়ে তারা আবার বাইমমাছের মতো বেরিয়ে যাবে কি না তাও বলা যায় না। সচেতন ব্যক্তিরা বলছেন যে, দেশ থেকে দুর্নীতি দূর করতে হলে আইনের সংশোধন এবং এর কার্যকর প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। সমাজে খুন-ধর্ষণ-সন্ত্রাস বৃদ্ধি পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে তা দমনের জন্য সন্ত্রাস দমন আইন করা হয়েছে, দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল করা হয়েছে। ঘুষ-দুর্নীতি, রাষ্ট্রীয় অর্থ আত্মসাৎ বা বিদেশে পাচার ওইসব অপরাধের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। সন্ত্রাসীদের সঙ্গে অর্থ পাচারকারীদের তেমন কোনো পার্থক্য নেই। সন্ত্রাসীরা মানুষ খুন করে, এরা দেশ ও জাতিকে খুন করছে। উভয়েই সমাজ ও দেশের জন্য ক্ষতিকর। তাই এসব অপরাধীর বিচারের জন্য দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠন করা জরুরি হয়ে পড়েছে বলে সচেতন মানুষ মনে করেন। কেননা, এসব দুর্বৃত্ত সব সময় আইনের ফাঁক খুঁজে বেড়ায়। বিচার বিলম্বিত হলে সে ফাঁক খুঁজে পেতে এদের সুবিধা হয়। ঠিক এ অভিমতই ব্যক্ত করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান। সম্প্রতি একটি দৈনিকে তিনি মন্তব্য করেছেন, আদালতে দীর্ঘসূত্রতার কারণে মামলা নিষ্পত্তি হতে বিলম্ব হচ্ছে। রাষ্ট্র বা প্রতিষ্ঠানের অর্থ যারা লুট করেছে, তাদের বিচার দ্রুত করতে হবে। এদের অধিকাংশই সাজা পায় না। অপরাধের বিচার বিলম্বে হওয়ার কারণে সমাজে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে বলেও তিনি মন্তব্য করেছেন।

দেশ থেকে অর্থ পাচারের ঘটনা বৃদ্ধিকে অনেকেই অশনিসংকেত হিসেবে দেখছেন। এখানে দুটি বিষয় খুব পরিষ্কার। এক. একশ্রেণির মানুষের মধ্যে দেশপ্রেমের অভাব প্রকট আকার ধারণ করেছে, যে কারণে তারা দেশের সর্বনাশ করতে দ্বিধা করছে না। দুই. যারা অর্থ পাচার করছে তারা সঙ্গীহীন নয়, রাষ্ট্র বা সরকারের নানা স্তরে এদের অনেক সঙ্গী-সাথী আছে, যারা তাদের সহযোগিতা করে। দুদক সচিব সে কথা স্পষ্ট করেই বলেছেন। এখন সরকারের দায়িত্ব রাষ্ট্রের নানা স্তরে ঘাঁপটি মেরে থাকা ওইসব ব্ল্যাকশিপকে খুঁজে বের করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার সরকারের জিরো টলারেন্সের কথা বলেছেন। দেশবাসী তার কথায় আস্থা রেখেছে এবং আশ্বস্ত হতে চেয়েছে। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো, দুর্নীতির প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রীর শূন্য সহিষ্ণুতার অবস্থান সত্ত্বেও দুর্নীতিবাজরা থেমে নেই। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণাকে থোড়াই কেয়ার করে ওরা ঘুষ, দুর্নীতি, সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, পাচার দেদার চালিয়ে যাচ্ছে। রাষ্ট্রবিরোধী ওই চক্রের বিরুদ্ধে এখনই কঠোর না হলে পুরো রাষ্ট্রকেই ওরা এক সময় গিলে খাবে। ৩০ লাখ শহীদের রক্তে কেনা এ দেশকে রক্ষায় সরকারকে সে পদক্ষেপ নিতেই হবে।

            লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ
গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ
সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র
বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু
ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক
গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান
অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প
যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে আহমেদ আযম খানের গণসংযোগ
টাঙ্গাইলে আহমেদ আযম খানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান
কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত
একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত
লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা
বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু
সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম