শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ মার্চ, ২০২১

বাংলাদেশের প্রমোশন!

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের প্রমোশন!

অর্জনটা কাক্সিক্ষতই ছিল। তবু অর্জনটা এত বড়, এটা সেলিব্রেট করাই যায়। বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে এর চেয়ে বড় উপহার আর হতে পারে না। বাংলাদেশের বড় প্রমোশন হয়েছে, বাংলাদেশ গ্র্যাজুয়েট হয়েছে। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের দ্বারপ্রান্তে। জাতিসংঘের প্রয়োজনীয় দুই দফা সুপারিশ মিলেছে। ২০২৬ সালে আমরা বুক ফুলিয়ে বলতে পারব, বাংলাদেশ আর দরিদ্র বা স্বল্পোন্নত নয়, আমরা এখন উন্নয়নশীল দেশ। এখন যাত্রা উন্নত দেশের পথে। বাংলাদেশের এ প্রমোশন অটো প্রমোশন নয়; সাধারণ মানুষের কঠোর পরিশ্রম, টানা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, সরকারের ধারাবাহিকতা, সরকারের প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা ও নীতিসহায়তার হাত ধরেই এসেছে এ প্রমোশন, ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন।

উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উত্তরণে বাংলাদেশের লাভ হবে না ক্ষতি- এ প্রশ্নের উত্তর দুই ভাবেই দেওয়া যায়। যারা সব সময় অর্ধেক গ্লাস খালি দেখেন তারা অনেক নেতিবাচক দিক তুলে ধরতে পারবেন এবং সেগুলো হয়তো সত্যিও। এটা এ প্রমোশনে অনেক সম্ভাবনা যেমন আছে, আছে অনেক চ্যালেঞ্জও। একটা উদাহরণ দিলে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। আপনি গ্রামের দরিদ্র পরিবার। ছোট্ট কুঁড়েঘরে থাকেন। অল্প আয়, নুন আনতে ফুরায় দশা। তবে গ্রামের সবার সহায়তা, সরকারি ভাতা, জাকাত-ফিতরায় ভালোই চলে যাচ্ছে। প্রয়োজনে ক্ষুদ্র ঋণও পাচ্ছিলেন। এখন আপনার আয় একটু বেড়েছে। কুঁড়েঘর থেকে টিনের ঘর হয়েছে। নিম্নবিত্ত থেকে আপনি নিম্নমধ্যবিত্ত হয়েছেন। এখন আপনার ভাতা, সহায়তা, জাকাত-ফিতরা বন্ধ হয়ে যাবে। তাতে তাৎক্ষণিকভাবে আপনার চলতে একটু কষ্ট হবে। কিন্তু গ্রামে আপনার মর্যাদা বাড়বে। পাবেন ব্যাংকের ঋণও। যদি আপনার ইচ্ছা থাকে, সক্ষমতা থাকে প্রাথমিক ধাক্কা সামলে কিন্তু আপনি আরও সামনে এগিয়ে যেতে পারবেন। আপনি কোনটা বেছে নেবেন? আপনি কি নিম্নবিত্তই থাকতে চাইবেন, নাকি নিম্নমধ্যবিত্তের মর্যাদায় উন্নীত হতে চাইবেন? এ প্রশ্নের উত্তরেই লুকিয়ে আছে বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ।

উন্নয়নশীল দেশের পথে বাংলাদেশের যাত্রাটা এক দিনের নয়, আসলে এক যুগের। উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ২০১৫ সালেই নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হয়। তবে উন্নয়নশীল দেশে যাত্রাপথে সেটি একটি ধাপ মাত্র। উন্নয়নশীল দেশের পথে যাত্রাটা অত মসৃণ ছিল না, বন্ধুর ও সমস্যাসংকুল পথ পেরিয়েই বাংলাদেশকে আজকের মহাসড়কে উঠতে হয়েছে। জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট সিডিপির পরপর দুটি সুপারিশ পেলেই কোনো দেশের সামনে সম্ভাবনার এ দুয়ার উন্মুক্ত হয়। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ পেয়েছিল প্রথম সুপারিশ। এবার পেল দ্বিতীয় ও চূড়ান্ত সুপারিশ। সাধারণত চূড়ান্ত সুপারিশের তিন বছরের মধ্যে মেলে চূড়ান্ত স্বীকৃতি। তবে করোনা পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ দুই বছর বাড়তি সময় চেয়েছে এবং পেয়েছে। সে হিসেবে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বিশ্বে মর্যাদার সঙ্গে মাথা উঁচু করে চলবে ২০২৬ সাল থেকে। সিডিপি তিনটি সূচকের ভিত্তিতে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীতের সুপারিশ করে। সূচক তিনটি হলো : মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ ও অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা। দুই দফা সুপারিশেই বাংলাদেশ তিনটি সূচকে সাফল্যের সঙ্গে উতরে গেছে। এখানেই বাংলাদেশের অর্জনের মাহাত্ম্য। তিনটি সূচকের দুটিতে নির্ধারিত নম্বর পেলেও বাংলাদেশ সুপারিশ পেত। এমনকি অন্য দুটি সূচকে খারাপ করলেও শুধু মাথাপিছু আয় নির্ধারিত মাত্রার দ্বিগুণ হলেও সুপারিশ পাওয়া সম্ভব ছিল। এর আগে কোনো কোনো দেশ একটি বা দুটি সূচকে পাস করেই গ্র্যাজুয়েট হয়েছে। বাংলাদেশ তিনটিতেই লেটার মার্কস পেয়ে পাস করেছে। এখনকার মানে বললে বলতে হবে বাংলাদেশ গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়েছে। তিনটি সূচকেই দারুণভাবে উতরে যাওয়া আমাদের উন্নয়নের ভারসাম্যের প্রমাণ। সব মিলে বাংলাদেশ নিজের যোগ্যতায় ও সক্ষমতায় উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উঠে যেতে পারবে।

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হলে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জে পড়তে হবে রপ্তানি খাতকে। আরও সুনির্দিষ্ট করে বললে তৈরি পোশাক খাতকে। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) আওতায় শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা পায়। তবে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হলে ২০২৬ সাল থেকে এসব সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে। উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হলে বাড়তি শুল্কের কারণে রপ্তানি আয় বছরে সাড়ে ৪৫ হাজার কোটি টাকা কমে যেতে পারে। এ ছাড়া বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে দারুণ গতিতে থাকা ওষুধশিল্প। তখন বাংলাদেশকে ওষুধের পেটেন্টের ওপর বাড়তি অর্থ দিতে হবে। তখন ওষুধের দাম বেড়ে যাবে। উন্নয়নশীল দেশ হয়ে গেলে আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থাগুলোর কাছ থেকে সহজ শর্তে ঋণ পাওয়ার সুযোগ কমে যেতে পারে। তা ছাড়া উন্নয়নশীল দেশ হয়ে গেলে কৃষি খাতে ভর্তুকি বন্ধ বা কমাতে হতে পারে। উন্নয়নশীল দেশ হলে আয় কমে যাবে, কিন্তু বেড়ে যাবে ব্যয়। তখন জাতিসংঘে আমাদের বেশি চাঁদা দিতে হতে পারে।

এত সমস্যা শুনে কেউ কেউ কি একটু ভয় পাচ্ছেন? ভয় পাওয়ার কিচ্ছু নেই। চেয়েচিন্তে পোলাও খাওয়ার চেয়ে নিজের অর্জনে ডাল-ভাত খাওয়াও অনেক সুখের। ২০২৬ সাল থেকে বাংলাদেশের যা কিছু অর্জন, তা একদমই নিজেদের। সমস্যাগুলো শুনলেন, এবার সম্ভাবনাগুলো শুনুন। একদম নগদ লাভ হলো বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হবে। একাত্তরের স্বাধীনতার পর থেকে ’৭৫ পর্যন্ত ছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের লড়াই। পরের দেড় দশক কেটেছে সামরিক শাসকদের দখলে। তখন মানুষ বাংলাদেশকে চিনত ঝড়, ঝঞ্ঝা, জলোচ্ছ্বাসের কারণে। বাংলাদেশের বাজেটের জন্য তাকিয়ে থাকতে হতো বিদেশি সাহায্যের দিকে। দীর্ঘ রাজনৈতিক টানাপড়েন, অস্থিতিশীলতা কাটিয়ে ২০০৯ সাল থেকে উন্নয়নের পথে বাংলাদেশের নবযাত্রা হয়। সে পথেরই একটি স্টেশন উন্নয়নশীল দেশ। চূড়ান্ত লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়া। বাংলাদেশ এখন একটি ব্র্যান্ড। এখন এ ব্র্যান্ড ভ্যালু ক্যাশ করার সময়।

উন্নয়নশীল দেশ এখন আর রাজনৈতিক সেøাগান নয়। এটা জাতিসংঘ-স্বীকৃত বাস্তবতা। গত এক যুগে উন্নয়ন প্রচেষ্টার স্বীকৃতি। বর্তমান সামাজিক ও অর্থনৈতিক সক্ষমতায় বাংলাদেশের সামনে খুলে যেতে পারে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার। আকৃষ্ট হবে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। স্বল্প সুদে না হলেও বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ঋণদাতা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে বেশি সুদে অনেক বেশি ঋণ নিতে পারবে। নিজেদের অর্থে পদ্মা সেতু করে বাংলাদেশ আগেই তার সক্ষমতার প্রমাণ দিয়েছে। এখন বেশি ঋণ পেলে অবকাঠামো ও মানবসম্পদ উন্নয়নে আরও মনোযোগ দিতে পারবে বাংলাদেশ। আর আমার সবচেয়ে বড় ভরসা বাংলাদেশের মানুষের ওপর। বাংলাদেশের মানুষ অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে। ঝড়-বন্যা-সাইক্লোন কিছুই তাদের দাবিয়ে রাখতে পারে না।

তবে উন্নয়নশীল দেশের পথে যাত্রার আগামী পাঁচ বছর এবং উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার পরের পাঁচ বছর- সামনের এ ১০ বছর আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে যেতে আমাদের একটা লাফ দিতে হবে। সে লাফটা যাতে ভালোভাবে দেওয়া যায় সেজন্য এখন থেকেই সুষ্ঠু পরিকল্পনা করে প্রস্তুতি নিতে হবে। কোথায় কোথায় ধাক্কা লাগতে পারে, সে ধাক্কা সামাল দেওয়ার জন্য আমরা কী কী করতে পারি তা বাস্তবায়ন করতে হবে সুষ্ঠুভাবে। অর্থনীতিতে যেটুকু ধাক্কা লাগবে সেটুকু যেন আমরা টের না পাই তা নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের অর্থনীতির এখন যে গতি সে গতিজড়তাতেই আমরা লাফটা দিতে পারব। উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার পরের পাঁচ বছর আরও গুরুত্বপূর্ণ। কারণ উন্নয়নশীল দেশ হলে উন্নয়নের গতি একটু মন্থর হয়ে যেতে পারে। অনেক দেশই উন্নয়নশীল দেশে পৌঁছে গতি হারিয়েছে। প্রাথমিক ধাক্কা সামলে আমরা যাতে আবার গতি ফিরে পাই সেজন্য সৃষ্টিশীল এবং সাহসী উদ্যোগ নিতে হবে। গার্মেন্ট-নির্ভরতা কমিয়ে রপ্তানি পণ্যে বৈচিত্র্য আনতে হবে। সৃষ্টি করতে হবে নতুন বাজার। নতুন নতুন দেশের সঙ্গে নতুন নতুন চুক্তি করতে হবে। মনোযোগ দিতে হবে মানবসম্পদে, গড়ে তুলতে হবে দেশি শিল্প। সবচেয়ে বড় কথা হলো উন্নয়নের কোয়ান্টিটির পাশাপাশি এবার নজর দিতে হবে কোয়ালিটির দিকে। মানুষের জীবনমানের সামগ্রিক উন্নয়ন ঘটাতে হবে। দুই বেলা দুই মুঠো ভাত নয়, খাবার হতে হবে পুষ্টিকর। দুর্নীতি দূর করতে হবে। সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। উন্নয়নের পাশাপাশি গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ভোটাধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। শুধু অর্থনীতিতে নয়, উন্নয়নটা হতে হবে সামগ্রিক। উন্নয়নের সুফল যেন সব মানুষের ঘরে পৌঁছে নিশ্চিত করতে হবে তাও। এ অর্জন আওয়ামী লীগের নয়, বিএনপির নয়; এ অর্জন আমাদের সবার, এ অর্জন বাংলাদেশের। হিপ হিপ, হুররে, থ্রি চিয়ার্স ফর বাংলাদেশ।

 

                লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি
নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত
ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত

১১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার
বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম