শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ মার্চ, ২০২১

বাংলাদেশের প্রমোশন!

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের প্রমোশন!

অর্জনটা কাক্সিক্ষতই ছিল। তবু অর্জনটা এত বড়, এটা সেলিব্রেট করাই যায়। বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে এর চেয়ে বড় উপহার আর হতে পারে না। বাংলাদেশের বড় প্রমোশন হয়েছে, বাংলাদেশ গ্র্যাজুয়েট হয়েছে। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের দ্বারপ্রান্তে। জাতিসংঘের প্রয়োজনীয় দুই দফা সুপারিশ মিলেছে। ২০২৬ সালে আমরা বুক ফুলিয়ে বলতে পারব, বাংলাদেশ আর দরিদ্র বা স্বল্পোন্নত নয়, আমরা এখন উন্নয়নশীল দেশ। এখন যাত্রা উন্নত দেশের পথে। বাংলাদেশের এ প্রমোশন অটো প্রমোশন নয়; সাধারণ মানুষের কঠোর পরিশ্রম, টানা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, সরকারের ধারাবাহিকতা, সরকারের প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা ও নীতিসহায়তার হাত ধরেই এসেছে এ প্রমোশন, ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন।

উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উত্তরণে বাংলাদেশের লাভ হবে না ক্ষতি- এ প্রশ্নের উত্তর দুই ভাবেই দেওয়া যায়। যারা সব সময় অর্ধেক গ্লাস খালি দেখেন তারা অনেক নেতিবাচক দিক তুলে ধরতে পারবেন এবং সেগুলো হয়তো সত্যিও। এটা এ প্রমোশনে অনেক সম্ভাবনা যেমন আছে, আছে অনেক চ্যালেঞ্জও। একটা উদাহরণ দিলে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। আপনি গ্রামের দরিদ্র পরিবার। ছোট্ট কুঁড়েঘরে থাকেন। অল্প আয়, নুন আনতে ফুরায় দশা। তবে গ্রামের সবার সহায়তা, সরকারি ভাতা, জাকাত-ফিতরায় ভালোই চলে যাচ্ছে। প্রয়োজনে ক্ষুদ্র ঋণও পাচ্ছিলেন। এখন আপনার আয় একটু বেড়েছে। কুঁড়েঘর থেকে টিনের ঘর হয়েছে। নিম্নবিত্ত থেকে আপনি নিম্নমধ্যবিত্ত হয়েছেন। এখন আপনার ভাতা, সহায়তা, জাকাত-ফিতরা বন্ধ হয়ে যাবে। তাতে তাৎক্ষণিকভাবে আপনার চলতে একটু কষ্ট হবে। কিন্তু গ্রামে আপনার মর্যাদা বাড়বে। পাবেন ব্যাংকের ঋণও। যদি আপনার ইচ্ছা থাকে, সক্ষমতা থাকে প্রাথমিক ধাক্কা সামলে কিন্তু আপনি আরও সামনে এগিয়ে যেতে পারবেন। আপনি কোনটা বেছে নেবেন? আপনি কি নিম্নবিত্তই থাকতে চাইবেন, নাকি নিম্নমধ্যবিত্তের মর্যাদায় উন্নীত হতে চাইবেন? এ প্রশ্নের উত্তরেই লুকিয়ে আছে বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ।

উন্নয়নশীল দেশের পথে বাংলাদেশের যাত্রাটা এক দিনের নয়, আসলে এক যুগের। উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ২০১৫ সালেই নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হয়। তবে উন্নয়নশীল দেশে যাত্রাপথে সেটি একটি ধাপ মাত্র। উন্নয়নশীল দেশের পথে যাত্রাটা অত মসৃণ ছিল না, বন্ধুর ও সমস্যাসংকুল পথ পেরিয়েই বাংলাদেশকে আজকের মহাসড়কে উঠতে হয়েছে। জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট সিডিপির পরপর দুটি সুপারিশ পেলেই কোনো দেশের সামনে সম্ভাবনার এ দুয়ার উন্মুক্ত হয়। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ পেয়েছিল প্রথম সুপারিশ। এবার পেল দ্বিতীয় ও চূড়ান্ত সুপারিশ। সাধারণত চূড়ান্ত সুপারিশের তিন বছরের মধ্যে মেলে চূড়ান্ত স্বীকৃতি। তবে করোনা পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ দুই বছর বাড়তি সময় চেয়েছে এবং পেয়েছে। সে হিসেবে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বিশ্বে মর্যাদার সঙ্গে মাথা উঁচু করে চলবে ২০২৬ সাল থেকে। সিডিপি তিনটি সূচকের ভিত্তিতে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীতের সুপারিশ করে। সূচক তিনটি হলো : মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ ও অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা। দুই দফা সুপারিশেই বাংলাদেশ তিনটি সূচকে সাফল্যের সঙ্গে উতরে গেছে। এখানেই বাংলাদেশের অর্জনের মাহাত্ম্য। তিনটি সূচকের দুটিতে নির্ধারিত নম্বর পেলেও বাংলাদেশ সুপারিশ পেত। এমনকি অন্য দুটি সূচকে খারাপ করলেও শুধু মাথাপিছু আয় নির্ধারিত মাত্রার দ্বিগুণ হলেও সুপারিশ পাওয়া সম্ভব ছিল। এর আগে কোনো কোনো দেশ একটি বা দুটি সূচকে পাস করেই গ্র্যাজুয়েট হয়েছে। বাংলাদেশ তিনটিতেই লেটার মার্কস পেয়ে পাস করেছে। এখনকার মানে বললে বলতে হবে বাংলাদেশ গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়েছে। তিনটি সূচকেই দারুণভাবে উতরে যাওয়া আমাদের উন্নয়নের ভারসাম্যের প্রমাণ। সব মিলে বাংলাদেশ নিজের যোগ্যতায় ও সক্ষমতায় উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উঠে যেতে পারবে।

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হলে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জে পড়তে হবে রপ্তানি খাতকে। আরও সুনির্দিষ্ট করে বললে তৈরি পোশাক খাতকে। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) আওতায় শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা পায়। তবে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হলে ২০২৬ সাল থেকে এসব সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে। উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হলে বাড়তি শুল্কের কারণে রপ্তানি আয় বছরে সাড়ে ৪৫ হাজার কোটি টাকা কমে যেতে পারে। এ ছাড়া বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে দারুণ গতিতে থাকা ওষুধশিল্প। তখন বাংলাদেশকে ওষুধের পেটেন্টের ওপর বাড়তি অর্থ দিতে হবে। তখন ওষুধের দাম বেড়ে যাবে। উন্নয়নশীল দেশ হয়ে গেলে আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থাগুলোর কাছ থেকে সহজ শর্তে ঋণ পাওয়ার সুযোগ কমে যেতে পারে। তা ছাড়া উন্নয়নশীল দেশ হয়ে গেলে কৃষি খাতে ভর্তুকি বন্ধ বা কমাতে হতে পারে। উন্নয়নশীল দেশ হলে আয় কমে যাবে, কিন্তু বেড়ে যাবে ব্যয়। তখন জাতিসংঘে আমাদের বেশি চাঁদা দিতে হতে পারে।

এত সমস্যা শুনে কেউ কেউ কি একটু ভয় পাচ্ছেন? ভয় পাওয়ার কিচ্ছু নেই। চেয়েচিন্তে পোলাও খাওয়ার চেয়ে নিজের অর্জনে ডাল-ভাত খাওয়াও অনেক সুখের। ২০২৬ সাল থেকে বাংলাদেশের যা কিছু অর্জন, তা একদমই নিজেদের। সমস্যাগুলো শুনলেন, এবার সম্ভাবনাগুলো শুনুন। একদম নগদ লাভ হলো বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হবে। একাত্তরের স্বাধীনতার পর থেকে ’৭৫ পর্যন্ত ছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের লড়াই। পরের দেড় দশক কেটেছে সামরিক শাসকদের দখলে। তখন মানুষ বাংলাদেশকে চিনত ঝড়, ঝঞ্ঝা, জলোচ্ছ্বাসের কারণে। বাংলাদেশের বাজেটের জন্য তাকিয়ে থাকতে হতো বিদেশি সাহায্যের দিকে। দীর্ঘ রাজনৈতিক টানাপড়েন, অস্থিতিশীলতা কাটিয়ে ২০০৯ সাল থেকে উন্নয়নের পথে বাংলাদেশের নবযাত্রা হয়। সে পথেরই একটি স্টেশন উন্নয়নশীল দেশ। চূড়ান্ত লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়া। বাংলাদেশ এখন একটি ব্র্যান্ড। এখন এ ব্র্যান্ড ভ্যালু ক্যাশ করার সময়।

উন্নয়নশীল দেশ এখন আর রাজনৈতিক সেøাগান নয়। এটা জাতিসংঘ-স্বীকৃত বাস্তবতা। গত এক যুগে উন্নয়ন প্রচেষ্টার স্বীকৃতি। বর্তমান সামাজিক ও অর্থনৈতিক সক্ষমতায় বাংলাদেশের সামনে খুলে যেতে পারে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার। আকৃষ্ট হবে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। স্বল্প সুদে না হলেও বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ঋণদাতা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে বেশি সুদে অনেক বেশি ঋণ নিতে পারবে। নিজেদের অর্থে পদ্মা সেতু করে বাংলাদেশ আগেই তার সক্ষমতার প্রমাণ দিয়েছে। এখন বেশি ঋণ পেলে অবকাঠামো ও মানবসম্পদ উন্নয়নে আরও মনোযোগ দিতে পারবে বাংলাদেশ। আর আমার সবচেয়ে বড় ভরসা বাংলাদেশের মানুষের ওপর। বাংলাদেশের মানুষ অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে। ঝড়-বন্যা-সাইক্লোন কিছুই তাদের দাবিয়ে রাখতে পারে না।

তবে উন্নয়নশীল দেশের পথে যাত্রার আগামী পাঁচ বছর এবং উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার পরের পাঁচ বছর- সামনের এ ১০ বছর আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে যেতে আমাদের একটা লাফ দিতে হবে। সে লাফটা যাতে ভালোভাবে দেওয়া যায় সেজন্য এখন থেকেই সুষ্ঠু পরিকল্পনা করে প্রস্তুতি নিতে হবে। কোথায় কোথায় ধাক্কা লাগতে পারে, সে ধাক্কা সামাল দেওয়ার জন্য আমরা কী কী করতে পারি তা বাস্তবায়ন করতে হবে সুষ্ঠুভাবে। অর্থনীতিতে যেটুকু ধাক্কা লাগবে সেটুকু যেন আমরা টের না পাই তা নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের অর্থনীতির এখন যে গতি সে গতিজড়তাতেই আমরা লাফটা দিতে পারব। উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার পরের পাঁচ বছর আরও গুরুত্বপূর্ণ। কারণ উন্নয়নশীল দেশ হলে উন্নয়নের গতি একটু মন্থর হয়ে যেতে পারে। অনেক দেশই উন্নয়নশীল দেশে পৌঁছে গতি হারিয়েছে। প্রাথমিক ধাক্কা সামলে আমরা যাতে আবার গতি ফিরে পাই সেজন্য সৃষ্টিশীল এবং সাহসী উদ্যোগ নিতে হবে। গার্মেন্ট-নির্ভরতা কমিয়ে রপ্তানি পণ্যে বৈচিত্র্য আনতে হবে। সৃষ্টি করতে হবে নতুন বাজার। নতুন নতুন দেশের সঙ্গে নতুন নতুন চুক্তি করতে হবে। মনোযোগ দিতে হবে মানবসম্পদে, গড়ে তুলতে হবে দেশি শিল্প। সবচেয়ে বড় কথা হলো উন্নয়নের কোয়ান্টিটির পাশাপাশি এবার নজর দিতে হবে কোয়ালিটির দিকে। মানুষের জীবনমানের সামগ্রিক উন্নয়ন ঘটাতে হবে। দুই বেলা দুই মুঠো ভাত নয়, খাবার হতে হবে পুষ্টিকর। দুর্নীতি দূর করতে হবে। সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। উন্নয়নের পাশাপাশি গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ভোটাধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। শুধু অর্থনীতিতে নয়, উন্নয়নটা হতে হবে সামগ্রিক। উন্নয়নের সুফল যেন সব মানুষের ঘরে পৌঁছে নিশ্চিত করতে হবে তাও। এ অর্জন আওয়ামী লীগের নয়, বিএনপির নয়; এ অর্জন আমাদের সবার, এ অর্জন বাংলাদেশের। হিপ হিপ, হুররে, থ্রি চিয়ার্স ফর বাংলাদেশ।

 

                লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে