শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

তাসের ঘরের ক্ষমতা ও মওদুদের বিদায়

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
তাসের ঘরের ক্ষমতা ও মওদুদের বিদায়

ক্ষমতা এক তাসের ঘর। কখন আসমানে কখন মাটিতে কেউ জানে না। ক্ষমতাকালে কেউ বাস্তবতা বুঝতে চায় না। মনে করে এ প্রাসাদ, এ চেয়ার চিরস্থায়ী। কিন্তু একদিন সবকিছু ছেড়েছুড়ে চলে যেতে হয়। মৃত্যুর পর ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের লেখা বইগুলোয় চোখ বোলাচ্ছিলাম। প্রয়াত এই নেতা সব সময় ধোপদুরস্ত চলতেন। কথাবার্তায় একটা আর্ট ছিল। সংবিধান, আইনকানুন ছিল মুখস্থ।  চোখ বুজে সবকিছু বলে দিতেন। সংসদ জমিয়ে রাখতেন। রাজনীতিতে সব দল করেছেন। শুরু করেছেন আওয়ামী লীগ দিয়ে। শেষ করেছেন বিএনপিতে। মাঝে ছিলেন জাতীয় পার্টিতে। কিন্তু বই লেখায় ছাড় দেননি কাউকে। সত্যটা লেখার চেষ্টা করতেন। বাস্তবতা তুলে ধরতেন। হাওয়া ভবন এবং নিজের সহকর্মীদেরও সমালোচনা করেছেন। বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বঙ্গভবন ছাড়ার আড়ালের কাহিনি তুলে ধরেছেন। বাদ যায়নি জঙ্গিবাদ নিয়ে বাড়াবাড়িও। শুনেছি অপ্রকাশিত বই আছে একটি। জীবিত থাকাকালে সিদ্ধান্ত দিয়েছিলেন মৃত্যুর পর প্রকাশিত হবে। সত্যি সত্যি সে বই বের হলে বাংলাদেশের রাজনীতির অন্দরমহলের অনেক অজানা বেরিয়ে আসবে। মাওলানা আবুল কালাম আজাদসহ বিশ্বের অনেক রাজনীতিবিদের অপ্রকাশিত কথা প্রকাশ হয়েছে মৃত্যুর পর। মওদুদ আহমদ কী লিখেছেন জানি না। তবে অপেক্ষায় থাকলাম।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে মওদুদ আহমদ চলে গেলেন। ১৯৭১ সালে এই মানুষটির অবদান আছে। উত্তাল মার্চে ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিদেশি সাংবাদিকদের যাঁরা ব্রিফ করতেন তিনি তাঁদের একজন। যুদ্ধ শুরুর পর চলে যান ভারত। যোগ দেন মুজিবনগর সরকারে। বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে কাজ করেছেন। দায়িত্ব পালন করেছেন দেশের প্রথম পোস্টমাস্টার জেনারেলের। একটি খড়ের ঘর থেকে প্রবাসী সরকারের পোস্ট অফিসের যাত্রা  হয়েছিল। সে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী একজন মওদুদ আহমদ।

বাংলাদেশ আজ ইতিহাসের মাহেন্দ্রক্ষণে দাঁড়িয়ে। দেখতে দেখতে ৫০ বছর অতিক্রম হলো। সারা দেশে উদ্যাপিত হচ্ছে সুবর্ণজয়ন্তী। আর দেশটির প্রতিষ্ঠাতার বয়স এখন ১০১। তিনি আজ নেই। ইতিহাসের দুই মাহেন্দ্রক্ষণে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের নেতৃত্ব আজ তাঁর মেয়ের হাতে। বাংলাদেশকে নতুন উচ্চতা দিয়েছেন শেখ হাসিনা। দক্ষতা আর ক্ষিপ্রতা নিয়ে উন্নয়নের মাইলফলক স্থাপন করছেন। দেশ-বিদেশে গড়ে তুলেছেন আত্মমর্যাদা। গড়ে উঠেছে শেখ হাসিনার আলাদা অবস্থানও। অথচ আমাদের শুরুটা ছিল অনেক কঠিন। স্বাধীনতার পর একজন মার্কিন মন্ত্রী বলেছিলেন, বাংলাদেশ তলাবিহীন ঝুড়ি। না, বাংলাদেশ এখন তলাবিহীন ঝুড়ি নয়। মাত্র ৫০ বছরে এ দেশের মানুষ সবকিছু বদলে দিয়েছে। মার্কিনিরা অবাক বিস্ময় নিয়ে দেখছেন বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে আজ উপমা। এ দেশের চোখ-ধাঁধানো অগ্রগতিতে হতবাক গোটা বিশ^। পাকিস্তানের বিরোধী দল ও সিভিল সোসাইটি এখন কথায় কথায় তাদের সরকারকে উন্নতি-সমৃদ্ধিতে বাংলাদেশ হয়ে দেখাতে পরামর্শ দিচ্ছেন। শেখ হাসিনাকে ফলো করতে বলছেন। প্রতিবেশী ভারতও অবাক হচ্ছে দ্রুতগতির উন্নতি দেখে। বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে, এগিয়ে যাবে। শেখ হাসিনা এ দেশকে আরও অনেক দূর নেবেন। এ পথচলার দুর্বার গতি আর থামবে না। সবাই সবকিছু পারে না। পথ চলে সবাই আর পথ দেখায় কেউ কেউ। বাংলাদেশ এখন পথ দেখাচ্ছে।

আমেরিকার ম্যানহাটনে ক্লান্তি নিয়ে হাঁটছিলাম একবার। দুপুরে খাবার খেতে প্রবেশ করলাম এক রেস্টুরেন্টে। একজন বাঙালি এগিয়ে এলেন। বললেন, আপনাকে চিনেছি। কবে এলেন? তারপর জানালেন রেস্টুরেন্টটির মালিক একজন বাংলাদেশি। ভালো লাগে এমন দেখলে। পৃথিবীর সব দেশেই বাংলাদেশিরা আজ গৌরবময় অবস্থানে। ব্রিটেনের মেইনস্ট্রিমে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতদের অবস্থান আমাদের গর্বিত করে। আনন্দিত করে তাদের সফলতা। সার্থকতা খুঁজে পাই আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসির। বঙ্গবন্ধু নজরুল থেকে জয় বাংলা আর রবীন্দ্রনাথ থেকে সোনার বাংলা নিয়েছেন। দুই কবিকে তিনি পছন্দ করতেন। এ কারণে নজরুলকে দেশ স্বাধীনের পর নিয়ে আসেন ঢাকায়। ঘোষণা দেন জাতীয় কবি হিসেবে। আজ রবীন্দ্র, নজরুল আর মুজিবের বাংলাদেশ বিশ্বে নতুন অবস্থানে। উন্নয়ন-সমৃদ্ধি, ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতিতে বিশ্বের কাছে উপমা। হবে না কেন? আমাদের জিডিপির গতি এগিয়ে চলেছে দ্রুত। হচ্ছে বেসরকারি খাতের তাক লাগানো বিকাশ। শতাধিক ব্যবসায়ী চোখের পলকে ব্যাংকিং সহায়তা ছাড়াই হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। এই ব্যবসায়ীদের কেউ ঋণখেলাপি নন। শতভাগ বিদ্যুৎ, পদ্মা সেতু, রূপপুর পরমাণু প্রকল্প, কর্ণফুলীর টানেল, ফোর লেন, উড়ালসড়ক এখন আর গল্প নয়, বাস্তব। এ বাস্তবতা দিন দিন বাড়ছে।

বাংলাদেশের এগিয়ে চলাকে ধরে রাখতে হবে। আর ধরে রাখতে থাকতে হবে প্রশ্নমুক্ত অবস্থানে। কাউকে আঙুল তুলে খারাপ কিছু দেখানোর সুযোগ রাখা যাবে না। সমৃদ্ধির ধারাবাহিকতার জন্যই প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন আর ভোটাধিকার। অতি উৎসাহীদের কারণে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে যেতে হবে। সুশাসন ফিরিয়ে আনতে হবে। সরকারি-বেসরকারি উন্নয়নে আমলাদের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে হবে। দুর্নীতি-অনিয়মের লাগাম টানতে হবে। ব্যাংকিং খাতকে লুটেরামুক্ত করতে হবে। সর্বস্তরে বন্ধ করতে হবে সিন্ডিকেটের কারসাজি। রাজনীতির নামে যা খুশি তা করার সুযোগ নেই। উন্নয়ন কাজের মান রক্ষা করতে হবে। দীর্ঘ সময় লাগিয়ে কাজের ব্যয় বাড়ানোর সুযোগ নেই। সর্বস্তরে জবাবদিহির বিকল্প নেই। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। এ দেশটির পরতে পরতে সম্ভাবনা। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অপেক্ষায় আছে আরেক বাংলাদেশ। টেম্পা বে অথবা নেদারল্যান্ডসের মতো সেই সমুদ্রসীমা থেকে শত মাইলের বেশি জমি উদ্ধার সম্ভব। তারুণ্যের শক্তি আর কর্মসফলতা আজ সর্বস্তরে। এই দেশ থেমে থাকতে পারে না।  সরকারি কর্মকর্তাদের রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার দরকার নেই। দেশকে সামনে রেখে কাজ করলেই চলে। দেশপ্রেমে দলীয় আনুগত্য লাগে না। মুখে নয় হৃদয়ে বঙ্গবন্ধুকে রাখুন। কথার ফুলঝুরিতে কাজ হয় না। কাজ দেখাতে হয় বাস্তবে। দেশের প্রতি আনুগত্য আর ব্যক্তিত্ব না থাকলে প্রতিষ্ঠান চালানো যায় না। মুক্তিযুদ্ধ অন্তরে থাকলে দেশপ্রেম তৈরি হবে এমনিতেই। এগিয়ে যেতে দরকার দেশপ্রেম, দলপ্রেম নয়। বাড়াবাড়ির সুযোগ নেই। অতি উৎসাহীরা সর্বনাশ করে দেয়। মানুষ শান্তি চায় স্বস্তি চায়। অসাম্প্রদায়িক চিন্তা-চেতনা ধরে রাখতে হবে। রাজনৈতিক দলের হানাহানি, বিরোধ, দূরত্ব কমিয়ে আনতে হবে।

ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদকে নিয়ে লেখাটা শুরু করেছিলাম। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরের একদিন ফোন করলেন। বললেন, একদিন আসতে চাই। চা খাব আপনার অফিসে। তারপর বললেন, আপনার জন্য আমার লেখা ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র ১৯৯১ থেকে ২০০৬’ পাঠাচ্ছি। ধন্যবাদ জানালাম বর্ষীয়ান এই নেতাকে। বললাম, কাউকে দিয়ে পাঠিয়ে দিন। তিনি বইটি পাঠালেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনে কিছু লেখাও লিখেছিলেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আসতেন। সব সময় হাসি লেগে থাকত মুখে। শেষ জীবনে মনের ভিতরে চাপা কষ্ট ছিল। সন্তানের মৃত্যু তাঁকে তছনছ করে দিয়েছিল।  গুলশানের বাড়ি উচ্ছেদের বিষয়টিও মেনে নিতে পারেননি। বাড়ি নিয়ে লেখা পাঠিয়েছিলেন। প্রকাশ করেছি। সে লেখাগুলোয় মনের যন্ত্রণা বেরিয়ে আসত। মওদুদ একসময় চাইলে অনেক কিছু করতে পারতেন। ক্ষমতার বিভিন্ন আমলে নোয়াখালী অঞ্চলের বড় ব্যবসায়ীদের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন তিনি। শিল্পমন্ত্রী থাকাকালে ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পের বিকাশে উৎসাহ জোগাতেন সর্বস্তরের ব্যবসায়ীকে। শিল্পে বিনিয়োগ করতে বলতেন ব্যবসায়ীদের। মওদুদের মৃত্যুর পর একজন বড় শিল্পোদ্যোক্তা বলেছেন, শিল্প-বাণিজ্যের বিকাশে মওদুদ কাজ করেছেন। কোনো চাওয়া ছিল না। বলতেন, শিল্প হলেই কর্মসংস্থান বাড়বে। দেশ এগিয়ে যাবে। আমলাতন্ত্র সব আটকে রাখতে চায়। বেসরকারি খাতকে থামিয়ে রাখতে চায়। তারা ফিরে যেতে চায় কমিউনিস্ট যুগে। শিল্প ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ না হলে দেশ এগোবে না। দেশকে এগিয়ে নিতে হলে বেসরকারি খাতের বিকাশ ঘটাতে হবে। এরশাদ আমলে তিনি শিল্পের বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। এ কারণে ব্যবসায়ীরা তাঁকে মনে রেখেছেন। স্মরণ করছেন।

মওদুদ আহমদ একজন সফল আইনজীবী ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য পেয়েছিলেন। ষাটের দশকে কাজ করেছেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। আইন পেশায় ছিলেন বলে ঐতিহাসিক মামলাগুলোর সঙ্গে যুক্ত হতে পেরেছিলেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার একজন আইনজীবী ছিলেন। ১৯৭১ সালের উত্তাল মার্চে সামনেই ছিলেন। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিদেশি সাংবাদিকরা তাঁর কাছ থেকে জানতেন মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ও বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী পরিকল্পনার কথা। জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়া সরকারে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে ছিলেন। উপরাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী ছিলেন। ক্ষমতার সর্বোচ্চ দেখেছেন। আবার সবকিছু হারিয়েছেন। এমনকি দীর্ঘদিন বসবাস করা বাড়িটিও ছাড়তে হয়েছে। তার পরও মুখের হাসি যেত না। ভদ্রতাবোধটা ধরে রাখার চেষ্টা করতেন। কারও সমালোচনা করলেও শালীনতা ছিল। জীবনের সুখের প্রাপ্তি আর দুঃখকষ্ট দুটোই সামলিয়েছেন নীরবে।

মওদুদ আহমদের সঙ্গে পরিচয় হয় ১৯৯১ সালের সংসদে। সে সংসদ ছিল স্বাধীনতার পর সবচেয়ে প্রাণবন্ত। ডাকসাইটে অনেক এমপি ছিলেন। তাঁরা সংসদ জমাতেন। মওদুদ তাঁদের একজন ছিলেন। স্পিকার শেখ রাজ্জাক আলীও চাইতেন সংসদে হইচই, বিতর্ক হোক। শেখ রাজ্জাক আলী বিরোধী দলকে ফ্লোর দিতেন পয়েন্ট অব অর্ডারে। বিরোধী দলে তোফায়েল আহমেদ যখন তখন ফ্লোর নিতেন। মিজানুর রহমান চৌধুরী, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, কাজী জাফর আহমদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ছিলেন জাতীয় পার্টিতে। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, সুধাংশু শেখর হালদার সংবিধান আর কাউলের ব্যাখ্যায় ঝড় বইয়ে দিতেন। রাজনৈতিক বক্তৃতায় ছিলেন আবদুস সামাদ আজাদ, মোহাম্মদ নাসিমসহ অনেকে। বিএনপিতে অনেক সিনিয়র সদস্য ছিলেন। জুনিয়র ব্যারিস্টাররাও কম যেতেন না। দুই দলেই একদল তরুণ এমপি ছিলেন উত্তাপ ছড়াতে। বদরুদ্দোজা চৌধুরী ছিলেন সংসদ উপনেতা। খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন চিফ হুইপ। মওদুদ আহমদ আর তোফায়েল আহমেদ নিজেরা বিতর্কে জড়িয়েছেন বারবার। ব্যক্তিগত আক্রমণও বাদ যায়নি। আবার পরে সব ঠিক হয়ে যেত। সাংবাদিক গ্যালারিতে টানটান উত্তেজনা নিয়ে আমরা অপেক্ষায় থাকতাম। আর উপভোগ করতাম প্রাণবন্ত সব আলোচনা। গণতন্ত্রের একটা শোভা ছিল। এখন সেই গণতন্ত্র নেই, সেই সংসদও নেই। সবকিছু বদলে গেছে।

সবচেয়ে ভালো লেগেছে মওদুদের মৃত্যুর পর নোয়াখালীর রাজনীতির ইতিবাচক অবস্থান দেখে। সব দলের, মতের মানুষ একসঙ্গে জানাজায় অংশ নিয়েছেন। শোক জানিয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন। বসুরহাট পৌরসভা আলাদাভাবে শোক পালন করেছে। ইতিবাচক দৃষ্টান্ত। জানাজায় আওয়ামী লীগ নেতা একরামুল করিম চৌধুরী ও মির্জা কাদেরের বক্তব্য টিভিতে দেখেছি। তাঁরা দুজনই প্রশংসা করেছেন মওদুদের কর্মজীবনের। মৃত্যুর পর একজন মানুষের আর কিছু থাকে না। তাকে সম্মান জানিয়ে কারও ছোট হওয়ার কিছু নেই। একসময় দলমত-নির্বিশেষে রাজনীতিবিদদের নিজেদের মাঝে একটা ভালো সম্পর্ক ছিল। এখন সে সংস্কৃতি নেই। রাজনীতিবিদরা সামাজিক অনুষ্ঠানে ভিন্নমতের কারও সঙ্গে স্বাভাবিকভাবে কথা বলেন না। কেউ কারও জন্মদিন, বিয়ে, সুন্নতে খতনা, জানাজা, দাফন অনুষ্ঠানে যোগ দেন না। সৌজন্য বলে কিছু নেই। পরস্পরের সম্মানবোধটুকু চলে গেছে। সামাজিকতা বলে একটা কথা আছে। রাজনীতিতে সেই কথাটুকুও নেই। ওয়ান ইলেভেনের সময় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতারা কারাগারে একসঙ্গে ছিলেন। একসঙ্গে খেতেন। তাস খেলতেন। সিনেমা, টিভি দেখতেন। নামাজ পড়তেন। এখন সবাই সবকিছু ভুলে গেছেন। এ কথা ঠিক, রাজনীতিতে নেতিবাচকতার শুরু ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর। আর প্রতিবেশীর সঙ্গে অশুভ সম্পর্ক তৈরি করেছে চট্টগ্রামে বাবর আমলের অস্ত্র উদ্ধার।  বিএনপি, জামায়াতকে এসব ঘটনার খেসারতও দিতে হয়েছে। আগামীতে আরও অনেক দিয়ে যেতে হবে পুরো রাজনীতিকে। রাজনীতির ক্ষতিটা রাজনীতিবিদরা করেন।  অন্য কেউ নন।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
সর্বশেষ খবর
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

৮ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা