শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

তাসের ঘরের ক্ষমতা ও মওদুদের বিদায়

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
তাসের ঘরের ক্ষমতা ও মওদুদের বিদায়

ক্ষমতা এক তাসের ঘর। কখন আসমানে কখন মাটিতে কেউ জানে না। ক্ষমতাকালে কেউ বাস্তবতা বুঝতে চায় না। মনে করে এ প্রাসাদ, এ চেয়ার চিরস্থায়ী। কিন্তু একদিন সবকিছু ছেড়েছুড়ে চলে যেতে হয়। মৃত্যুর পর ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের লেখা বইগুলোয় চোখ বোলাচ্ছিলাম। প্রয়াত এই নেতা সব সময় ধোপদুরস্ত চলতেন। কথাবার্তায় একটা আর্ট ছিল। সংবিধান, আইনকানুন ছিল মুখস্থ।  চোখ বুজে সবকিছু বলে দিতেন। সংসদ জমিয়ে রাখতেন। রাজনীতিতে সব দল করেছেন। শুরু করেছেন আওয়ামী লীগ দিয়ে। শেষ করেছেন বিএনপিতে। মাঝে ছিলেন জাতীয় পার্টিতে। কিন্তু বই লেখায় ছাড় দেননি কাউকে। সত্যটা লেখার চেষ্টা করতেন। বাস্তবতা তুলে ধরতেন। হাওয়া ভবন এবং নিজের সহকর্মীদেরও সমালোচনা করেছেন। বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বঙ্গভবন ছাড়ার আড়ালের কাহিনি তুলে ধরেছেন। বাদ যায়নি জঙ্গিবাদ নিয়ে বাড়াবাড়িও। শুনেছি অপ্রকাশিত বই আছে একটি। জীবিত থাকাকালে সিদ্ধান্ত দিয়েছিলেন মৃত্যুর পর প্রকাশিত হবে। সত্যি সত্যি সে বই বের হলে বাংলাদেশের রাজনীতির অন্দরমহলের অনেক অজানা বেরিয়ে আসবে। মাওলানা আবুল কালাম আজাদসহ বিশ্বের অনেক রাজনীতিবিদের অপ্রকাশিত কথা প্রকাশ হয়েছে মৃত্যুর পর। মওদুদ আহমদ কী লিখেছেন জানি না। তবে অপেক্ষায় থাকলাম।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে মওদুদ আহমদ চলে গেলেন। ১৯৭১ সালে এই মানুষটির অবদান আছে। উত্তাল মার্চে ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিদেশি সাংবাদিকদের যাঁরা ব্রিফ করতেন তিনি তাঁদের একজন। যুদ্ধ শুরুর পর চলে যান ভারত। যোগ দেন মুজিবনগর সরকারে। বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে কাজ করেছেন। দায়িত্ব পালন করেছেন দেশের প্রথম পোস্টমাস্টার জেনারেলের। একটি খড়ের ঘর থেকে প্রবাসী সরকারের পোস্ট অফিসের যাত্রা  হয়েছিল। সে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী একজন মওদুদ আহমদ।

বাংলাদেশ আজ ইতিহাসের মাহেন্দ্রক্ষণে দাঁড়িয়ে। দেখতে দেখতে ৫০ বছর অতিক্রম হলো। সারা দেশে উদ্যাপিত হচ্ছে সুবর্ণজয়ন্তী। আর দেশটির প্রতিষ্ঠাতার বয়স এখন ১০১। তিনি আজ নেই। ইতিহাসের দুই মাহেন্দ্রক্ষণে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের নেতৃত্ব আজ তাঁর মেয়ের হাতে। বাংলাদেশকে নতুন উচ্চতা দিয়েছেন শেখ হাসিনা। দক্ষতা আর ক্ষিপ্রতা নিয়ে উন্নয়নের মাইলফলক স্থাপন করছেন। দেশ-বিদেশে গড়ে তুলেছেন আত্মমর্যাদা। গড়ে উঠেছে শেখ হাসিনার আলাদা অবস্থানও। অথচ আমাদের শুরুটা ছিল অনেক কঠিন। স্বাধীনতার পর একজন মার্কিন মন্ত্রী বলেছিলেন, বাংলাদেশ তলাবিহীন ঝুড়ি। না, বাংলাদেশ এখন তলাবিহীন ঝুড়ি নয়। মাত্র ৫০ বছরে এ দেশের মানুষ সবকিছু বদলে দিয়েছে। মার্কিনিরা অবাক বিস্ময় নিয়ে দেখছেন বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে আজ উপমা। এ দেশের চোখ-ধাঁধানো অগ্রগতিতে হতবাক গোটা বিশ^। পাকিস্তানের বিরোধী দল ও সিভিল সোসাইটি এখন কথায় কথায় তাদের সরকারকে উন্নতি-সমৃদ্ধিতে বাংলাদেশ হয়ে দেখাতে পরামর্শ দিচ্ছেন। শেখ হাসিনাকে ফলো করতে বলছেন। প্রতিবেশী ভারতও অবাক হচ্ছে দ্রুতগতির উন্নতি দেখে। বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে, এগিয়ে যাবে। শেখ হাসিনা এ দেশকে আরও অনেক দূর নেবেন। এ পথচলার দুর্বার গতি আর থামবে না। সবাই সবকিছু পারে না। পথ চলে সবাই আর পথ দেখায় কেউ কেউ। বাংলাদেশ এখন পথ দেখাচ্ছে।

আমেরিকার ম্যানহাটনে ক্লান্তি নিয়ে হাঁটছিলাম একবার। দুপুরে খাবার খেতে প্রবেশ করলাম এক রেস্টুরেন্টে। একজন বাঙালি এগিয়ে এলেন। বললেন, আপনাকে চিনেছি। কবে এলেন? তারপর জানালেন রেস্টুরেন্টটির মালিক একজন বাংলাদেশি। ভালো লাগে এমন দেখলে। পৃথিবীর সব দেশেই বাংলাদেশিরা আজ গৌরবময় অবস্থানে। ব্রিটেনের মেইনস্ট্রিমে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতদের অবস্থান আমাদের গর্বিত করে। আনন্দিত করে তাদের সফলতা। সার্থকতা খুঁজে পাই আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসির। বঙ্গবন্ধু নজরুল থেকে জয় বাংলা আর রবীন্দ্রনাথ থেকে সোনার বাংলা নিয়েছেন। দুই কবিকে তিনি পছন্দ করতেন। এ কারণে নজরুলকে দেশ স্বাধীনের পর নিয়ে আসেন ঢাকায়। ঘোষণা দেন জাতীয় কবি হিসেবে। আজ রবীন্দ্র, নজরুল আর মুজিবের বাংলাদেশ বিশ্বে নতুন অবস্থানে। উন্নয়ন-সমৃদ্ধি, ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতিতে বিশ্বের কাছে উপমা। হবে না কেন? আমাদের জিডিপির গতি এগিয়ে চলেছে দ্রুত। হচ্ছে বেসরকারি খাতের তাক লাগানো বিকাশ। শতাধিক ব্যবসায়ী চোখের পলকে ব্যাংকিং সহায়তা ছাড়াই হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। এই ব্যবসায়ীদের কেউ ঋণখেলাপি নন। শতভাগ বিদ্যুৎ, পদ্মা সেতু, রূপপুর পরমাণু প্রকল্প, কর্ণফুলীর টানেল, ফোর লেন, উড়ালসড়ক এখন আর গল্প নয়, বাস্তব। এ বাস্তবতা দিন দিন বাড়ছে।

বাংলাদেশের এগিয়ে চলাকে ধরে রাখতে হবে। আর ধরে রাখতে থাকতে হবে প্রশ্নমুক্ত অবস্থানে। কাউকে আঙুল তুলে খারাপ কিছু দেখানোর সুযোগ রাখা যাবে না। সমৃদ্ধির ধারাবাহিকতার জন্যই প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন আর ভোটাধিকার। অতি উৎসাহীদের কারণে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে যেতে হবে। সুশাসন ফিরিয়ে আনতে হবে। সরকারি-বেসরকারি উন্নয়নে আমলাদের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে হবে। দুর্নীতি-অনিয়মের লাগাম টানতে হবে। ব্যাংকিং খাতকে লুটেরামুক্ত করতে হবে। সর্বস্তরে বন্ধ করতে হবে সিন্ডিকেটের কারসাজি। রাজনীতির নামে যা খুশি তা করার সুযোগ নেই। উন্নয়ন কাজের মান রক্ষা করতে হবে। দীর্ঘ সময় লাগিয়ে কাজের ব্যয় বাড়ানোর সুযোগ নেই। সর্বস্তরে জবাবদিহির বিকল্প নেই। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। এ দেশটির পরতে পরতে সম্ভাবনা। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অপেক্ষায় আছে আরেক বাংলাদেশ। টেম্পা বে অথবা নেদারল্যান্ডসের মতো সেই সমুদ্রসীমা থেকে শত মাইলের বেশি জমি উদ্ধার সম্ভব। তারুণ্যের শক্তি আর কর্মসফলতা আজ সর্বস্তরে। এই দেশ থেমে থাকতে পারে না।  সরকারি কর্মকর্তাদের রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার দরকার নেই। দেশকে সামনে রেখে কাজ করলেই চলে। দেশপ্রেমে দলীয় আনুগত্য লাগে না। মুখে নয় হৃদয়ে বঙ্গবন্ধুকে রাখুন। কথার ফুলঝুরিতে কাজ হয় না। কাজ দেখাতে হয় বাস্তবে। দেশের প্রতি আনুগত্য আর ব্যক্তিত্ব না থাকলে প্রতিষ্ঠান চালানো যায় না। মুক্তিযুদ্ধ অন্তরে থাকলে দেশপ্রেম তৈরি হবে এমনিতেই। এগিয়ে যেতে দরকার দেশপ্রেম, দলপ্রেম নয়। বাড়াবাড়ির সুযোগ নেই। অতি উৎসাহীরা সর্বনাশ করে দেয়। মানুষ শান্তি চায় স্বস্তি চায়। অসাম্প্রদায়িক চিন্তা-চেতনা ধরে রাখতে হবে। রাজনৈতিক দলের হানাহানি, বিরোধ, দূরত্ব কমিয়ে আনতে হবে।

ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদকে নিয়ে লেখাটা শুরু করেছিলাম। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরের একদিন ফোন করলেন। বললেন, একদিন আসতে চাই। চা খাব আপনার অফিসে। তারপর বললেন, আপনার জন্য আমার লেখা ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র ১৯৯১ থেকে ২০০৬’ পাঠাচ্ছি। ধন্যবাদ জানালাম বর্ষীয়ান এই নেতাকে। বললাম, কাউকে দিয়ে পাঠিয়ে দিন। তিনি বইটি পাঠালেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনে কিছু লেখাও লিখেছিলেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আসতেন। সব সময় হাসি লেগে থাকত মুখে। শেষ জীবনে মনের ভিতরে চাপা কষ্ট ছিল। সন্তানের মৃত্যু তাঁকে তছনছ করে দিয়েছিল।  গুলশানের বাড়ি উচ্ছেদের বিষয়টিও মেনে নিতে পারেননি। বাড়ি নিয়ে লেখা পাঠিয়েছিলেন। প্রকাশ করেছি। সে লেখাগুলোয় মনের যন্ত্রণা বেরিয়ে আসত। মওদুদ একসময় চাইলে অনেক কিছু করতে পারতেন। ক্ষমতার বিভিন্ন আমলে নোয়াখালী অঞ্চলের বড় ব্যবসায়ীদের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন তিনি। শিল্পমন্ত্রী থাকাকালে ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পের বিকাশে উৎসাহ জোগাতেন সর্বস্তরের ব্যবসায়ীকে। শিল্পে বিনিয়োগ করতে বলতেন ব্যবসায়ীদের। মওদুদের মৃত্যুর পর একজন বড় শিল্পোদ্যোক্তা বলেছেন, শিল্প-বাণিজ্যের বিকাশে মওদুদ কাজ করেছেন। কোনো চাওয়া ছিল না। বলতেন, শিল্প হলেই কর্মসংস্থান বাড়বে। দেশ এগিয়ে যাবে। আমলাতন্ত্র সব আটকে রাখতে চায়। বেসরকারি খাতকে থামিয়ে রাখতে চায়। তারা ফিরে যেতে চায় কমিউনিস্ট যুগে। শিল্প ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ না হলে দেশ এগোবে না। দেশকে এগিয়ে নিতে হলে বেসরকারি খাতের বিকাশ ঘটাতে হবে। এরশাদ আমলে তিনি শিল্পের বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। এ কারণে ব্যবসায়ীরা তাঁকে মনে রেখেছেন। স্মরণ করছেন।

মওদুদ আহমদ একজন সফল আইনজীবী ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য পেয়েছিলেন। ষাটের দশকে কাজ করেছেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। আইন পেশায় ছিলেন বলে ঐতিহাসিক মামলাগুলোর সঙ্গে যুক্ত হতে পেরেছিলেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার একজন আইনজীবী ছিলেন। ১৯৭১ সালের উত্তাল মার্চে সামনেই ছিলেন। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিদেশি সাংবাদিকরা তাঁর কাছ থেকে জানতেন মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ও বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী পরিকল্পনার কথা। জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়া সরকারে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে ছিলেন। উপরাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী ছিলেন। ক্ষমতার সর্বোচ্চ দেখেছেন। আবার সবকিছু হারিয়েছেন। এমনকি দীর্ঘদিন বসবাস করা বাড়িটিও ছাড়তে হয়েছে। তার পরও মুখের হাসি যেত না। ভদ্রতাবোধটা ধরে রাখার চেষ্টা করতেন। কারও সমালোচনা করলেও শালীনতা ছিল। জীবনের সুখের প্রাপ্তি আর দুঃখকষ্ট দুটোই সামলিয়েছেন নীরবে।

মওদুদ আহমদের সঙ্গে পরিচয় হয় ১৯৯১ সালের সংসদে। সে সংসদ ছিল স্বাধীনতার পর সবচেয়ে প্রাণবন্ত। ডাকসাইটে অনেক এমপি ছিলেন। তাঁরা সংসদ জমাতেন। মওদুদ তাঁদের একজন ছিলেন। স্পিকার শেখ রাজ্জাক আলীও চাইতেন সংসদে হইচই, বিতর্ক হোক। শেখ রাজ্জাক আলী বিরোধী দলকে ফ্লোর দিতেন পয়েন্ট অব অর্ডারে। বিরোধী দলে তোফায়েল আহমেদ যখন তখন ফ্লোর নিতেন। মিজানুর রহমান চৌধুরী, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, কাজী জাফর আহমদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ছিলেন জাতীয় পার্টিতে। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, সুধাংশু শেখর হালদার সংবিধান আর কাউলের ব্যাখ্যায় ঝড় বইয়ে দিতেন। রাজনৈতিক বক্তৃতায় ছিলেন আবদুস সামাদ আজাদ, মোহাম্মদ নাসিমসহ অনেকে। বিএনপিতে অনেক সিনিয়র সদস্য ছিলেন। জুনিয়র ব্যারিস্টাররাও কম যেতেন না। দুই দলেই একদল তরুণ এমপি ছিলেন উত্তাপ ছড়াতে। বদরুদ্দোজা চৌধুরী ছিলেন সংসদ উপনেতা। খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন চিফ হুইপ। মওদুদ আহমদ আর তোফায়েল আহমেদ নিজেরা বিতর্কে জড়িয়েছেন বারবার। ব্যক্তিগত আক্রমণও বাদ যায়নি। আবার পরে সব ঠিক হয়ে যেত। সাংবাদিক গ্যালারিতে টানটান উত্তেজনা নিয়ে আমরা অপেক্ষায় থাকতাম। আর উপভোগ করতাম প্রাণবন্ত সব আলোচনা। গণতন্ত্রের একটা শোভা ছিল। এখন সেই গণতন্ত্র নেই, সেই সংসদও নেই। সবকিছু বদলে গেছে।

সবচেয়ে ভালো লেগেছে মওদুদের মৃত্যুর পর নোয়াখালীর রাজনীতির ইতিবাচক অবস্থান দেখে। সব দলের, মতের মানুষ একসঙ্গে জানাজায় অংশ নিয়েছেন। শোক জানিয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন। বসুরহাট পৌরসভা আলাদাভাবে শোক পালন করেছে। ইতিবাচক দৃষ্টান্ত। জানাজায় আওয়ামী লীগ নেতা একরামুল করিম চৌধুরী ও মির্জা কাদেরের বক্তব্য টিভিতে দেখেছি। তাঁরা দুজনই প্রশংসা করেছেন মওদুদের কর্মজীবনের। মৃত্যুর পর একজন মানুষের আর কিছু থাকে না। তাকে সম্মান জানিয়ে কারও ছোট হওয়ার কিছু নেই। একসময় দলমত-নির্বিশেষে রাজনীতিবিদদের নিজেদের মাঝে একটা ভালো সম্পর্ক ছিল। এখন সে সংস্কৃতি নেই। রাজনীতিবিদরা সামাজিক অনুষ্ঠানে ভিন্নমতের কারও সঙ্গে স্বাভাবিকভাবে কথা বলেন না। কেউ কারও জন্মদিন, বিয়ে, সুন্নতে খতনা, জানাজা, দাফন অনুষ্ঠানে যোগ দেন না। সৌজন্য বলে কিছু নেই। পরস্পরের সম্মানবোধটুকু চলে গেছে। সামাজিকতা বলে একটা কথা আছে। রাজনীতিতে সেই কথাটুকুও নেই। ওয়ান ইলেভেনের সময় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতারা কারাগারে একসঙ্গে ছিলেন। একসঙ্গে খেতেন। তাস খেলতেন। সিনেমা, টিভি দেখতেন। নামাজ পড়তেন। এখন সবাই সবকিছু ভুলে গেছেন। এ কথা ঠিক, রাজনীতিতে নেতিবাচকতার শুরু ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর। আর প্রতিবেশীর সঙ্গে অশুভ সম্পর্ক তৈরি করেছে চট্টগ্রামে বাবর আমলের অস্ত্র উদ্ধার।  বিএনপি, জামায়াতকে এসব ঘটনার খেসারতও দিতে হয়েছে। আগামীতে আরও অনেক দিয়ে যেতে হবে পুরো রাজনীতিকে। রাজনীতির ক্ষতিটা রাজনীতিবিদরা করেন।  অন্য কেউ নন।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
রাজনৈতিক সংকট
রাজনৈতিক সংকট
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধার একটি : রিচার্ড পাইবাস
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধার একটি : রিচার্ড পাইবাস

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে নিহত ২
লক্ষ্মীপুরে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে নিহত ২

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার
সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫
বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব
শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ
দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়
ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি
এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস
চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে
থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে নাদেলসহ সাড়ে ৩শ' জনের বিরুদ্ধে মামলা
সিলেটে নাদেলসহ সাড়ে ৩শ' জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ
থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিষাক্ত মদ্যপানে মুন্সিগঞ্জে চারজনের মৃত্যু
বিষাক্ত মদ্যপানে মুন্সিগঞ্জে চারজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে অটোভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশু নিহত
রৌমারীতে অটোভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে বিএনপি’র দুইপক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৮
মুন্সিগঞ্জে বিএনপি’র দুইপক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৮

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমটম চালক সোহেল হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেফতার
টমটম চালক সোহেল হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নওগাঁ ডিবির ওসি নিহত, স্ত্রী আহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নওগাঁ ডিবির ওসি নিহত, স্ত্রী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ যেমন থাকবে আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে আবহাওয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিমগঞ্জে সালিশি দরবারে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
করিমগঞ্জে সালিশি দরবারে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সফরে ইংল্যান্ড টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন কক্স
আয়ারল্যান্ড সফরে ইংল্যান্ড টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন কক্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া
হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্তায় আদা চাষ
বস্তায় আদা চাষ

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান
সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?
বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ
৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার
নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!
অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’
‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

নগর জীবন