শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

তাসের ঘরের ক্ষমতা ও মওদুদের বিদায়

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
তাসের ঘরের ক্ষমতা ও মওদুদের বিদায়

ক্ষমতা এক তাসের ঘর। কখন আসমানে কখন মাটিতে কেউ জানে না। ক্ষমতাকালে কেউ বাস্তবতা বুঝতে চায় না। মনে করে এ প্রাসাদ, এ চেয়ার চিরস্থায়ী। কিন্তু একদিন সবকিছু ছেড়েছুড়ে চলে যেতে হয়। মৃত্যুর পর ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের লেখা বইগুলোয় চোখ বোলাচ্ছিলাম। প্রয়াত এই নেতা সব সময় ধোপদুরস্ত চলতেন। কথাবার্তায় একটা আর্ট ছিল। সংবিধান, আইনকানুন ছিল মুখস্থ।  চোখ বুজে সবকিছু বলে দিতেন। সংসদ জমিয়ে রাখতেন। রাজনীতিতে সব দল করেছেন। শুরু করেছেন আওয়ামী লীগ দিয়ে। শেষ করেছেন বিএনপিতে। মাঝে ছিলেন জাতীয় পার্টিতে। কিন্তু বই লেখায় ছাড় দেননি কাউকে। সত্যটা লেখার চেষ্টা করতেন। বাস্তবতা তুলে ধরতেন। হাওয়া ভবন এবং নিজের সহকর্মীদেরও সমালোচনা করেছেন। বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বঙ্গভবন ছাড়ার আড়ালের কাহিনি তুলে ধরেছেন। বাদ যায়নি জঙ্গিবাদ নিয়ে বাড়াবাড়িও। শুনেছি অপ্রকাশিত বই আছে একটি। জীবিত থাকাকালে সিদ্ধান্ত দিয়েছিলেন মৃত্যুর পর প্রকাশিত হবে। সত্যি সত্যি সে বই বের হলে বাংলাদেশের রাজনীতির অন্দরমহলের অনেক অজানা বেরিয়ে আসবে। মাওলানা আবুল কালাম আজাদসহ বিশ্বের অনেক রাজনীতিবিদের অপ্রকাশিত কথা প্রকাশ হয়েছে মৃত্যুর পর। মওদুদ আহমদ কী লিখেছেন জানি না। তবে অপেক্ষায় থাকলাম।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে মওদুদ আহমদ চলে গেলেন। ১৯৭১ সালে এই মানুষটির অবদান আছে। উত্তাল মার্চে ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিদেশি সাংবাদিকদের যাঁরা ব্রিফ করতেন তিনি তাঁদের একজন। যুদ্ধ শুরুর পর চলে যান ভারত। যোগ দেন মুজিবনগর সরকারে। বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে কাজ করেছেন। দায়িত্ব পালন করেছেন দেশের প্রথম পোস্টমাস্টার জেনারেলের। একটি খড়ের ঘর থেকে প্রবাসী সরকারের পোস্ট অফিসের যাত্রা  হয়েছিল। সে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী একজন মওদুদ আহমদ।

বাংলাদেশ আজ ইতিহাসের মাহেন্দ্রক্ষণে দাঁড়িয়ে। দেখতে দেখতে ৫০ বছর অতিক্রম হলো। সারা দেশে উদ্যাপিত হচ্ছে সুবর্ণজয়ন্তী। আর দেশটির প্রতিষ্ঠাতার বয়স এখন ১০১। তিনি আজ নেই। ইতিহাসের দুই মাহেন্দ্রক্ষণে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের নেতৃত্ব আজ তাঁর মেয়ের হাতে। বাংলাদেশকে নতুন উচ্চতা দিয়েছেন শেখ হাসিনা। দক্ষতা আর ক্ষিপ্রতা নিয়ে উন্নয়নের মাইলফলক স্থাপন করছেন। দেশ-বিদেশে গড়ে তুলেছেন আত্মমর্যাদা। গড়ে উঠেছে শেখ হাসিনার আলাদা অবস্থানও। অথচ আমাদের শুরুটা ছিল অনেক কঠিন। স্বাধীনতার পর একজন মার্কিন মন্ত্রী বলেছিলেন, বাংলাদেশ তলাবিহীন ঝুড়ি। না, বাংলাদেশ এখন তলাবিহীন ঝুড়ি নয়। মাত্র ৫০ বছরে এ দেশের মানুষ সবকিছু বদলে দিয়েছে। মার্কিনিরা অবাক বিস্ময় নিয়ে দেখছেন বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে আজ উপমা। এ দেশের চোখ-ধাঁধানো অগ্রগতিতে হতবাক গোটা বিশ^। পাকিস্তানের বিরোধী দল ও সিভিল সোসাইটি এখন কথায় কথায় তাদের সরকারকে উন্নতি-সমৃদ্ধিতে বাংলাদেশ হয়ে দেখাতে পরামর্শ দিচ্ছেন। শেখ হাসিনাকে ফলো করতে বলছেন। প্রতিবেশী ভারতও অবাক হচ্ছে দ্রুতগতির উন্নতি দেখে। বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে, এগিয়ে যাবে। শেখ হাসিনা এ দেশকে আরও অনেক দূর নেবেন। এ পথচলার দুর্বার গতি আর থামবে না। সবাই সবকিছু পারে না। পথ চলে সবাই আর পথ দেখায় কেউ কেউ। বাংলাদেশ এখন পথ দেখাচ্ছে।

আমেরিকার ম্যানহাটনে ক্লান্তি নিয়ে হাঁটছিলাম একবার। দুপুরে খাবার খেতে প্রবেশ করলাম এক রেস্টুরেন্টে। একজন বাঙালি এগিয়ে এলেন। বললেন, আপনাকে চিনেছি। কবে এলেন? তারপর জানালেন রেস্টুরেন্টটির মালিক একজন বাংলাদেশি। ভালো লাগে এমন দেখলে। পৃথিবীর সব দেশেই বাংলাদেশিরা আজ গৌরবময় অবস্থানে। ব্রিটেনের মেইনস্ট্রিমে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতদের অবস্থান আমাদের গর্বিত করে। আনন্দিত করে তাদের সফলতা। সার্থকতা খুঁজে পাই আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসির। বঙ্গবন্ধু নজরুল থেকে জয় বাংলা আর রবীন্দ্রনাথ থেকে সোনার বাংলা নিয়েছেন। দুই কবিকে তিনি পছন্দ করতেন। এ কারণে নজরুলকে দেশ স্বাধীনের পর নিয়ে আসেন ঢাকায়। ঘোষণা দেন জাতীয় কবি হিসেবে। আজ রবীন্দ্র, নজরুল আর মুজিবের বাংলাদেশ বিশ্বে নতুন অবস্থানে। উন্নয়ন-সমৃদ্ধি, ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতিতে বিশ্বের কাছে উপমা। হবে না কেন? আমাদের জিডিপির গতি এগিয়ে চলেছে দ্রুত। হচ্ছে বেসরকারি খাতের তাক লাগানো বিকাশ। শতাধিক ব্যবসায়ী চোখের পলকে ব্যাংকিং সহায়তা ছাড়াই হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। এই ব্যবসায়ীদের কেউ ঋণখেলাপি নন। শতভাগ বিদ্যুৎ, পদ্মা সেতু, রূপপুর পরমাণু প্রকল্প, কর্ণফুলীর টানেল, ফোর লেন, উড়ালসড়ক এখন আর গল্প নয়, বাস্তব। এ বাস্তবতা দিন দিন বাড়ছে।

বাংলাদেশের এগিয়ে চলাকে ধরে রাখতে হবে। আর ধরে রাখতে থাকতে হবে প্রশ্নমুক্ত অবস্থানে। কাউকে আঙুল তুলে খারাপ কিছু দেখানোর সুযোগ রাখা যাবে না। সমৃদ্ধির ধারাবাহিকতার জন্যই প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন আর ভোটাধিকার। অতি উৎসাহীদের কারণে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে যেতে হবে। সুশাসন ফিরিয়ে আনতে হবে। সরকারি-বেসরকারি উন্নয়নে আমলাদের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে হবে। দুর্নীতি-অনিয়মের লাগাম টানতে হবে। ব্যাংকিং খাতকে লুটেরামুক্ত করতে হবে। সর্বস্তরে বন্ধ করতে হবে সিন্ডিকেটের কারসাজি। রাজনীতির নামে যা খুশি তা করার সুযোগ নেই। উন্নয়ন কাজের মান রক্ষা করতে হবে। দীর্ঘ সময় লাগিয়ে কাজের ব্যয় বাড়ানোর সুযোগ নেই। সর্বস্তরে জবাবদিহির বিকল্প নেই। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। এ দেশটির পরতে পরতে সম্ভাবনা। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অপেক্ষায় আছে আরেক বাংলাদেশ। টেম্পা বে অথবা নেদারল্যান্ডসের মতো সেই সমুদ্রসীমা থেকে শত মাইলের বেশি জমি উদ্ধার সম্ভব। তারুণ্যের শক্তি আর কর্মসফলতা আজ সর্বস্তরে। এই দেশ থেমে থাকতে পারে না।  সরকারি কর্মকর্তাদের রাজনৈতিক কর্মী হওয়ার দরকার নেই। দেশকে সামনে রেখে কাজ করলেই চলে। দেশপ্রেমে দলীয় আনুগত্য লাগে না। মুখে নয় হৃদয়ে বঙ্গবন্ধুকে রাখুন। কথার ফুলঝুরিতে কাজ হয় না। কাজ দেখাতে হয় বাস্তবে। দেশের প্রতি আনুগত্য আর ব্যক্তিত্ব না থাকলে প্রতিষ্ঠান চালানো যায় না। মুক্তিযুদ্ধ অন্তরে থাকলে দেশপ্রেম তৈরি হবে এমনিতেই। এগিয়ে যেতে দরকার দেশপ্রেম, দলপ্রেম নয়। বাড়াবাড়ির সুযোগ নেই। অতি উৎসাহীরা সর্বনাশ করে দেয়। মানুষ শান্তি চায় স্বস্তি চায়। অসাম্প্রদায়িক চিন্তা-চেতনা ধরে রাখতে হবে। রাজনৈতিক দলের হানাহানি, বিরোধ, দূরত্ব কমিয়ে আনতে হবে।

ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদকে নিয়ে লেখাটা শুরু করেছিলাম। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরের একদিন ফোন করলেন। বললেন, একদিন আসতে চাই। চা খাব আপনার অফিসে। তারপর বললেন, আপনার জন্য আমার লেখা ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র ১৯৯১ থেকে ২০০৬’ পাঠাচ্ছি। ধন্যবাদ জানালাম বর্ষীয়ান এই নেতাকে। বললাম, কাউকে দিয়ে পাঠিয়ে দিন। তিনি বইটি পাঠালেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনে কিছু লেখাও লিখেছিলেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আসতেন। সব সময় হাসি লেগে থাকত মুখে। শেষ জীবনে মনের ভিতরে চাপা কষ্ট ছিল। সন্তানের মৃত্যু তাঁকে তছনছ করে দিয়েছিল।  গুলশানের বাড়ি উচ্ছেদের বিষয়টিও মেনে নিতে পারেননি। বাড়ি নিয়ে লেখা পাঠিয়েছিলেন। প্রকাশ করেছি। সে লেখাগুলোয় মনের যন্ত্রণা বেরিয়ে আসত। মওদুদ একসময় চাইলে অনেক কিছু করতে পারতেন। ক্ষমতার বিভিন্ন আমলে নোয়াখালী অঞ্চলের বড় ব্যবসায়ীদের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন তিনি। শিল্পমন্ত্রী থাকাকালে ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পের বিকাশে উৎসাহ জোগাতেন সর্বস্তরের ব্যবসায়ীকে। শিল্পে বিনিয়োগ করতে বলতেন ব্যবসায়ীদের। মওদুদের মৃত্যুর পর একজন বড় শিল্পোদ্যোক্তা বলেছেন, শিল্প-বাণিজ্যের বিকাশে মওদুদ কাজ করেছেন। কোনো চাওয়া ছিল না। বলতেন, শিল্প হলেই কর্মসংস্থান বাড়বে। দেশ এগিয়ে যাবে। আমলাতন্ত্র সব আটকে রাখতে চায়। বেসরকারি খাতকে থামিয়ে রাখতে চায়। তারা ফিরে যেতে চায় কমিউনিস্ট যুগে। শিল্প ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ না হলে দেশ এগোবে না। দেশকে এগিয়ে নিতে হলে বেসরকারি খাতের বিকাশ ঘটাতে হবে। এরশাদ আমলে তিনি শিল্পের বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। এ কারণে ব্যবসায়ীরা তাঁকে মনে রেখেছেন। স্মরণ করছেন।

মওদুদ আহমদ একজন সফল আইনজীবী ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য পেয়েছিলেন। ষাটের দশকে কাজ করেছেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। আইন পেশায় ছিলেন বলে ঐতিহাসিক মামলাগুলোর সঙ্গে যুক্ত হতে পেরেছিলেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার একজন আইনজীবী ছিলেন। ১৯৭১ সালের উত্তাল মার্চে সামনেই ছিলেন। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিদেশি সাংবাদিকরা তাঁর কাছ থেকে জানতেন মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ও বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী পরিকল্পনার কথা। জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়া সরকারে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে ছিলেন। উপরাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী ছিলেন। ক্ষমতার সর্বোচ্চ দেখেছেন। আবার সবকিছু হারিয়েছেন। এমনকি দীর্ঘদিন বসবাস করা বাড়িটিও ছাড়তে হয়েছে। তার পরও মুখের হাসি যেত না। ভদ্রতাবোধটা ধরে রাখার চেষ্টা করতেন। কারও সমালোচনা করলেও শালীনতা ছিল। জীবনের সুখের প্রাপ্তি আর দুঃখকষ্ট দুটোই সামলিয়েছেন নীরবে।

মওদুদ আহমদের সঙ্গে পরিচয় হয় ১৯৯১ সালের সংসদে। সে সংসদ ছিল স্বাধীনতার পর সবচেয়ে প্রাণবন্ত। ডাকসাইটে অনেক এমপি ছিলেন। তাঁরা সংসদ জমাতেন। মওদুদ তাঁদের একজন ছিলেন। স্পিকার শেখ রাজ্জাক আলীও চাইতেন সংসদে হইচই, বিতর্ক হোক। শেখ রাজ্জাক আলী বিরোধী দলকে ফ্লোর দিতেন পয়েন্ট অব অর্ডারে। বিরোধী দলে তোফায়েল আহমেদ যখন তখন ফ্লোর নিতেন। মিজানুর রহমান চৌধুরী, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, কাজী জাফর আহমদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ছিলেন জাতীয় পার্টিতে। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, সুধাংশু শেখর হালদার সংবিধান আর কাউলের ব্যাখ্যায় ঝড় বইয়ে দিতেন। রাজনৈতিক বক্তৃতায় ছিলেন আবদুস সামাদ আজাদ, মোহাম্মদ নাসিমসহ অনেকে। বিএনপিতে অনেক সিনিয়র সদস্য ছিলেন। জুনিয়র ব্যারিস্টাররাও কম যেতেন না। দুই দলেই একদল তরুণ এমপি ছিলেন উত্তাপ ছড়াতে। বদরুদ্দোজা চৌধুরী ছিলেন সংসদ উপনেতা। খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন চিফ হুইপ। মওদুদ আহমদ আর তোফায়েল আহমেদ নিজেরা বিতর্কে জড়িয়েছেন বারবার। ব্যক্তিগত আক্রমণও বাদ যায়নি। আবার পরে সব ঠিক হয়ে যেত। সাংবাদিক গ্যালারিতে টানটান উত্তেজনা নিয়ে আমরা অপেক্ষায় থাকতাম। আর উপভোগ করতাম প্রাণবন্ত সব আলোচনা। গণতন্ত্রের একটা শোভা ছিল। এখন সেই গণতন্ত্র নেই, সেই সংসদও নেই। সবকিছু বদলে গেছে।

সবচেয়ে ভালো লেগেছে মওদুদের মৃত্যুর পর নোয়াখালীর রাজনীতির ইতিবাচক অবস্থান দেখে। সব দলের, মতের মানুষ একসঙ্গে জানাজায় অংশ নিয়েছেন। শোক জানিয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন। বসুরহাট পৌরসভা আলাদাভাবে শোক পালন করেছে। ইতিবাচক দৃষ্টান্ত। জানাজায় আওয়ামী লীগ নেতা একরামুল করিম চৌধুরী ও মির্জা কাদেরের বক্তব্য টিভিতে দেখেছি। তাঁরা দুজনই প্রশংসা করেছেন মওদুদের কর্মজীবনের। মৃত্যুর পর একজন মানুষের আর কিছু থাকে না। তাকে সম্মান জানিয়ে কারও ছোট হওয়ার কিছু নেই। একসময় দলমত-নির্বিশেষে রাজনীতিবিদদের নিজেদের মাঝে একটা ভালো সম্পর্ক ছিল। এখন সে সংস্কৃতি নেই। রাজনীতিবিদরা সামাজিক অনুষ্ঠানে ভিন্নমতের কারও সঙ্গে স্বাভাবিকভাবে কথা বলেন না। কেউ কারও জন্মদিন, বিয়ে, সুন্নতে খতনা, জানাজা, দাফন অনুষ্ঠানে যোগ দেন না। সৌজন্য বলে কিছু নেই। পরস্পরের সম্মানবোধটুকু চলে গেছে। সামাজিকতা বলে একটা কথা আছে। রাজনীতিতে সেই কথাটুকুও নেই। ওয়ান ইলেভেনের সময় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতারা কারাগারে একসঙ্গে ছিলেন। একসঙ্গে খেতেন। তাস খেলতেন। সিনেমা, টিভি দেখতেন। নামাজ পড়তেন। এখন সবাই সবকিছু ভুলে গেছেন। এ কথা ঠিক, রাজনীতিতে নেতিবাচকতার শুরু ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর। আর প্রতিবেশীর সঙ্গে অশুভ সম্পর্ক তৈরি করেছে চট্টগ্রামে বাবর আমলের অস্ত্র উদ্ধার।  বিএনপি, জামায়াতকে এসব ঘটনার খেসারতও দিতে হয়েছে। আগামীতে আরও অনেক দিয়ে যেতে হবে পুরো রাজনীতিকে। রাজনীতির ক্ষতিটা রাজনীতিবিদরা করেন।  অন্য কেউ নন।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

২৫ মিনিট আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

৪৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক