শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ মে, ২০২১

বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবস

আহমেদ শরীফ শুভ
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবস

১৯ মে বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবস। ২০১০ সাল থেকে সারা পৃথিবীর ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান/জেনারেল প্র্যাকটিশনারদের সংগঠন ওনকার(WONCA) উদ্যোগে প্রতি বছর এ দিনে দেশে দেশে বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবস পালিত হয়ে আসছে। সামগ্রিক স্বাস্থ্যব্যবস্থায় ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান বা যথাযথ ট্রেনিংপ্রাপ্ত জেনারেল প্র্যাকটিশনারদের ভূমিকা তুলে ধরা ও জনমনে সচেতনতা বৃদ্ধিই এ দিবস পালনের উদ্দেশ্য। এবারের বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবসের স্লোগান- ‘ফ্যামিলি ডাক্তারদের নিয়ে ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ’। ফ্যামিলি ডাক্তারদের সঠিক প্রশিক্ষণ ও একটি দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থায় তাদের যথাযথ ভূমিকা পালনের সুযোগ সৃষ্টির মধ্যেই সে দেশের সামগ্রিক জনস্বাস্থ্যের উত্তরণ নিহিত থাকায় এবারে এ স্লোগান বেছে নেওয়া হয়েছে। ফ্যামিলি ডাক্তারদের উৎকর্ষ ও আধুনিকায়নের মধ্যেই স্বাস্থ্যব্যবস্থার সাফল্য নির্ভর করে এ তত্ত্বটি এখন বিশ্ববিদিত।

বাংলাদেশের প্রাথমিক স্বাস্থ্যব্যবস্থার বিন্যাসের প্রেক্ষাপটে এবারের বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবসটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। আমাদের দেশে ফ্যামিলি মেডিসিন কিংবা জেনারেল প্র্যাকটিস আজও একটি বিশেষায়িত ডিসিপ্লিন হিসেবে গড়ে ওঠেনি। চিকিৎসা পেশার এ শাখাকে ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়ার ব্যাপারে ডাক্তারদের অনীহার এটি অন্যতম প্রধান কারণ। সেই সঙ্গে জনসাধারণের মধ্যে ফ্যামিলি মেডিসিন বিষয়ে সচেতনতার অভাবও তার অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।

ফ্যামিলি মেডিসিন সম্পর্কে আমাদের ধারণা অস্পষ্ট। পাশ্চাত্যের দেশগুলোয় এবং অনেক উন্নয়নশীল দেশে ‘ফ্যামিলি মেডিসিন’, ‘ফ্যামিলি প্র্যাকটিস’ এবং ‘জেনারেল প্র্যাকটিস’ নামগুলোকে অদলবদল করে ব্যবহার করা হয়। মূলত এগুলো একই ডিসিপ্লিনের ভিন্ন ভিন্ন নাম। কিন্তু বাংলাদেশে জেনারেল প্র্যাকটিস সম্পর্কে জনমনে যে ধারণা আছে তা এবং উন্নত বিশ্বের ফ্যামিলি প্র্যাকটিস বা জেনারেল প্র্যাকটিস পুরোপুরি এক নয়। বাংলাদেশে যারা জেনারেল প্র্যাকটিস করেন তার অধিকাংশই কোনো না কোনো কারণে চিকিৎসাবিজ্ঞানের অন্য শাখায় উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণ করেন না। দীর্ঘদিন ধরে প্র্যাকটিস করার কারণে তাদের অনেকেই অভিজ্ঞ হলেও স্নাতকোত্তর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা কিংবা ট্রেনিংয়ের অভাবে তাদের অনেকেরই সামগ্রিক রোগী ব্যবস্থাপনায় সীমাবদ্ধতা দেখা যায়। অধিকাংশের পক্ষেই যুগের চাহিদার সঙ্গে তাল মেলানো কঠিন হয়ে পড়ে। যেহেতু বাংলাদেশে প্র্যাকটিস অব্যাহত রাখার জন্য বিষয়ভিত্তিক অব্যাহত পড়াশোনার (কন্টিনিউয়িং মেডিকেল এডুকেশন) বাধ্যবাধকতা নেই তাই এ শ্রেণির প্র্যাকটিশনাররা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিজের দক্ষতা ও পেশাগত জ্ঞান হালনাগাদ করার জন্য নিয়মিত কোনো প্রশিক্ষণ কিংবা আনুষ্ঠানিক শিক্ষায় অংশ নেন না। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় তারা পেশাগত জ্ঞান হালনাগাদ করার জন্য মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভদের দেওয়া তথ্য-উপাত্তের ওপর নির্ভর করেন যা অনেক ক্ষেত্রেই পক্ষপাতদুষ্ট। ফলে তাদের কারও কারও মধ্যে হীনমন্যতা, ভর কাজ করাও বিচিত্র নয়। আর দক্ষ জেনারেল প্র্যাকটিশনারের অপ্রতুলতার কারণে এ ডিসিপ্লিনের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থার অভাবও দেখা যায়। জেনারেল প্র্যাকটিশনারদের বোঝাতে অনেকেই ‘সিম্পল এমবিবিএস’ কথাটি ব্যবহার করেন। অর্থাৎ তারা ধরেই নেন যে জেনারেল প্র্যাকটিশনার মাত্রই শিক্ষাগত যোগ্যতা এমবিবিএসে শেষ হয়েছে।

উন্নত বিশ্বে ফ্যামিলি বা জেনারেল প্র্যাকটিসের ব্যাপারটি এমন নয়। সেসব দেশে এমবিবিএস পাস করার পর ইন্টার্নশিপ শেষ করে যে কেউ জেনারেল প্র্যাকটিশনার কিংবা ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান হিসেবে প্র্যাকটিস শুরু করতে পারেন না। তারা হয়তো কোনো প্রশিক্ষিত ফ্যামিলি ফিজিশিয়ানের অধীনে এবং প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থী প্র্যাকটিশনার হিসেবে কাজ করতে পারেন, কিন্তু স্বতন্ত্রভাবে প্র্যাকটিস করার লাইসেন্স পান না। স্বনির্ভর প্র্যাকটিশনারের লাইসেন্স পেতে হলে তাদের ফ্যামিলি মেডিসিন বা জেনারেল প্র্যাকটিসে উচ্চতর প্রশিক্ষণ ও ডিগ্রি অর্জন করতে হয় (এমডি, রয়্যাল কলেজের ফেলোশিপ ইত্যাদি)। মেডিসিন স্পেশালিস্ট, সার্জন, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রমুখকে যেমন চার বছরের প্রশিক্ষণ শেষে ফেলোশিপ বা এমডি পরীক্ষায় পাস করে বিশেষজ্ঞের স্বীকৃতি লাভ করতে হয়, ফ্যামিলি প্র্যাকটিশনারকেও এমবিবিএস ডিগ্রির পর অনুরূপ প্রশিক্ষণ শেষে পেশাগত পরীক্ষায় পাস করে স্বনির্ভর জেনারেল প্র্যাকটিশনার হিসেবে লাইসেন্স পেতে হয়। তাতে ডাক্তার নিজের ওপর যেমন আস্থাশীল হন, রোগীরাও পরিপূর্ণ নির্ভরতায় তাদের স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারেন। সেসব দেশে অন্য কোনো বিশেষজ্ঞ দেখাতে হলে রোগীকে প্রথমে ফ্যামিলি ফিজিশিয়ানদের দ্বারস্থ হতে হয়। কারণ ৮০% রোগের চিকিৎসা ফ্যামিলি ডাক্তারদের দ্বারাই সম্ভব। ফলে অন্য বিশেষজ্ঞদের ওপর রোগী দেখার চাপ কমে। সে কারণে তারা সময় নিয়ে রোগীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে পারেন। জেনারেল প্র্যাকটিশনারদের পক্ষে যেসব রোগের চিকিৎসা পূর্ণাঙ্গভাবে দেওয়া সম্ভব হয় না সেসব ক্ষেত্রে তারা নির্ধারণ করেন কোন রোগীকে কোন ধরনের বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠাবেন। এ সিদ্ধান্তটি রোগী নিজে নেন না। কারণ কোন ধরনের বিশেষজ্ঞ এ রোগের সঠিক চিকিৎসা দিতে পারবেন তা রোগী নন, ফ্যামিলি ফিজিশিয়ানই ভালো জানবেন।

উদাহরণে বিষয়টি স্পষ্ট হতে পারে। ধরে নিই, এক রোগীর বুকে ব্যথা হচ্ছে। প্রথমেই তিনি হয়তো হৃদরোগ মনে করে একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে চাইবেন। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সময় ব্যয় করে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা সেরে জানালেন এটা হৃদরোগ নয়। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। বুকের ব্যথার নানা কারণ থাকে। বিভিন্ন রকমের হৃদরোগ ছাড়াও ফুসফুসের বিভিন্ন ইনফেকশন, পাঁজরের তরুণাস্থির প্রদাহ, পাকস্থলী কিংবা খাদ্যনালির প্রদাহ, এমনকি মানসিক কারণেও বুকে ব্যথা অনুভূত হতে পারে, যা একজন সাধারণ রোগীর পক্ষে আলাদা করে বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু রোগী ততক্ষণে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে শ্রম, অর্থ এবং সময় ব্যয় করেছেন। এখানেই একজন ফ্যামিলি ফিজিশিয়ানের ভূমিকা ও সামগ্রিক সমন্বয়ের দায়িত্ব স্পষ্ট হয়ে ওঠে। একজন রোগী প্রথমে তার কাছে গেলে তিনি রোগের ইতিহাস নিয়ে প্রয়োজনীয় শারীরিক পরীক্ষা করে বুঝতে পারবেন এটা এমন কোনো রোগ কি না যা তিনি সমাধান দিতে পারেন। যদি না পারেন তাহলে তিনি নির্ধারণ করবেন রোগীকে কোন ধরনের বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠাতে হবে। তাতে ৮০% রোগীর চিকিৎসা প্রাথমিক পর্যায়ে হয়ে যাবে। বাকি ২০% সঠিক বিশেষজ্ঞ দেখাতে পারবেন। এক বিশেষজ্ঞ থেকে অন্য বিশেষজ্ঞের কাছে দৌড়াতে হবে না। বিশেষজ্ঞ সেবার ওপরও চাপ কমে আসবে।

লেখক : অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান  ও অনাবাসিক ফ্যাকাল্টি, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ফ্যামিলি মেডিসিন ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

এই মাত্র | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক