শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ মে, ২০২১

বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবস

আহমেদ শরীফ শুভ
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবস

১৯ মে বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবস। ২০১০ সাল থেকে সারা পৃথিবীর ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান/জেনারেল প্র্যাকটিশনারদের সংগঠন ওনকার(WONCA) উদ্যোগে প্রতি বছর এ দিনে দেশে দেশে বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবস পালিত হয়ে আসছে। সামগ্রিক স্বাস্থ্যব্যবস্থায় ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান বা যথাযথ ট্রেনিংপ্রাপ্ত জেনারেল প্র্যাকটিশনারদের ভূমিকা তুলে ধরা ও জনমনে সচেতনতা বৃদ্ধিই এ দিবস পালনের উদ্দেশ্য। এবারের বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবসের স্লোগান- ‘ফ্যামিলি ডাক্তারদের নিয়ে ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ’। ফ্যামিলি ডাক্তারদের সঠিক প্রশিক্ষণ ও একটি দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থায় তাদের যথাযথ ভূমিকা পালনের সুযোগ সৃষ্টির মধ্যেই সে দেশের সামগ্রিক জনস্বাস্থ্যের উত্তরণ নিহিত থাকায় এবারে এ স্লোগান বেছে নেওয়া হয়েছে। ফ্যামিলি ডাক্তারদের উৎকর্ষ ও আধুনিকায়নের মধ্যেই স্বাস্থ্যব্যবস্থার সাফল্য নির্ভর করে এ তত্ত্বটি এখন বিশ্ববিদিত।

বাংলাদেশের প্রাথমিক স্বাস্থ্যব্যবস্থার বিন্যাসের প্রেক্ষাপটে এবারের বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবসটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। আমাদের দেশে ফ্যামিলি মেডিসিন কিংবা জেনারেল প্র্যাকটিস আজও একটি বিশেষায়িত ডিসিপ্লিন হিসেবে গড়ে ওঠেনি। চিকিৎসা পেশার এ শাখাকে ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়ার ব্যাপারে ডাক্তারদের অনীহার এটি অন্যতম প্রধান কারণ। সেই সঙ্গে জনসাধারণের মধ্যে ফ্যামিলি মেডিসিন বিষয়ে সচেতনতার অভাবও তার অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।

ফ্যামিলি মেডিসিন সম্পর্কে আমাদের ধারণা অস্পষ্ট। পাশ্চাত্যের দেশগুলোয় এবং অনেক উন্নয়নশীল দেশে ‘ফ্যামিলি মেডিসিন’, ‘ফ্যামিলি প্র্যাকটিস’ এবং ‘জেনারেল প্র্যাকটিস’ নামগুলোকে অদলবদল করে ব্যবহার করা হয়। মূলত এগুলো একই ডিসিপ্লিনের ভিন্ন ভিন্ন নাম। কিন্তু বাংলাদেশে জেনারেল প্র্যাকটিস সম্পর্কে জনমনে যে ধারণা আছে তা এবং উন্নত বিশ্বের ফ্যামিলি প্র্যাকটিস বা জেনারেল প্র্যাকটিস পুরোপুরি এক নয়। বাংলাদেশে যারা জেনারেল প্র্যাকটিস করেন তার অধিকাংশই কোনো না কোনো কারণে চিকিৎসাবিজ্ঞানের অন্য শাখায় উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণ করেন না। দীর্ঘদিন ধরে প্র্যাকটিস করার কারণে তাদের অনেকেই অভিজ্ঞ হলেও স্নাতকোত্তর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা কিংবা ট্রেনিংয়ের অভাবে তাদের অনেকেরই সামগ্রিক রোগী ব্যবস্থাপনায় সীমাবদ্ধতা দেখা যায়। অধিকাংশের পক্ষেই যুগের চাহিদার সঙ্গে তাল মেলানো কঠিন হয়ে পড়ে। যেহেতু বাংলাদেশে প্র্যাকটিস অব্যাহত রাখার জন্য বিষয়ভিত্তিক অব্যাহত পড়াশোনার (কন্টিনিউয়িং মেডিকেল এডুকেশন) বাধ্যবাধকতা নেই তাই এ শ্রেণির প্র্যাকটিশনাররা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিজের দক্ষতা ও পেশাগত জ্ঞান হালনাগাদ করার জন্য নিয়মিত কোনো প্রশিক্ষণ কিংবা আনুষ্ঠানিক শিক্ষায় অংশ নেন না। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় তারা পেশাগত জ্ঞান হালনাগাদ করার জন্য মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভদের দেওয়া তথ্য-উপাত্তের ওপর নির্ভর করেন যা অনেক ক্ষেত্রেই পক্ষপাতদুষ্ট। ফলে তাদের কারও কারও মধ্যে হীনমন্যতা, ভর কাজ করাও বিচিত্র নয়। আর দক্ষ জেনারেল প্র্যাকটিশনারের অপ্রতুলতার কারণে এ ডিসিপ্লিনের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থার অভাবও দেখা যায়। জেনারেল প্র্যাকটিশনারদের বোঝাতে অনেকেই ‘সিম্পল এমবিবিএস’ কথাটি ব্যবহার করেন। অর্থাৎ তারা ধরেই নেন যে জেনারেল প্র্যাকটিশনার মাত্রই শিক্ষাগত যোগ্যতা এমবিবিএসে শেষ হয়েছে।

উন্নত বিশ্বে ফ্যামিলি বা জেনারেল প্র্যাকটিসের ব্যাপারটি এমন নয়। সেসব দেশে এমবিবিএস পাস করার পর ইন্টার্নশিপ শেষ করে যে কেউ জেনারেল প্র্যাকটিশনার কিংবা ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান হিসেবে প্র্যাকটিস শুরু করতে পারেন না। তারা হয়তো কোনো প্রশিক্ষিত ফ্যামিলি ফিজিশিয়ানের অধীনে এবং প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থী প্র্যাকটিশনার হিসেবে কাজ করতে পারেন, কিন্তু স্বতন্ত্রভাবে প্র্যাকটিস করার লাইসেন্স পান না। স্বনির্ভর প্র্যাকটিশনারের লাইসেন্স পেতে হলে তাদের ফ্যামিলি মেডিসিন বা জেনারেল প্র্যাকটিসে উচ্চতর প্রশিক্ষণ ও ডিগ্রি অর্জন করতে হয় (এমডি, রয়্যাল কলেজের ফেলোশিপ ইত্যাদি)। মেডিসিন স্পেশালিস্ট, সার্জন, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রমুখকে যেমন চার বছরের প্রশিক্ষণ শেষে ফেলোশিপ বা এমডি পরীক্ষায় পাস করে বিশেষজ্ঞের স্বীকৃতি লাভ করতে হয়, ফ্যামিলি প্র্যাকটিশনারকেও এমবিবিএস ডিগ্রির পর অনুরূপ প্রশিক্ষণ শেষে পেশাগত পরীক্ষায় পাস করে স্বনির্ভর জেনারেল প্র্যাকটিশনার হিসেবে লাইসেন্স পেতে হয়। তাতে ডাক্তার নিজের ওপর যেমন আস্থাশীল হন, রোগীরাও পরিপূর্ণ নির্ভরতায় তাদের স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারেন। সেসব দেশে অন্য কোনো বিশেষজ্ঞ দেখাতে হলে রোগীকে প্রথমে ফ্যামিলি ফিজিশিয়ানদের দ্বারস্থ হতে হয়। কারণ ৮০% রোগের চিকিৎসা ফ্যামিলি ডাক্তারদের দ্বারাই সম্ভব। ফলে অন্য বিশেষজ্ঞদের ওপর রোগী দেখার চাপ কমে। সে কারণে তারা সময় নিয়ে রোগীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে পারেন। জেনারেল প্র্যাকটিশনারদের পক্ষে যেসব রোগের চিকিৎসা পূর্ণাঙ্গভাবে দেওয়া সম্ভব হয় না সেসব ক্ষেত্রে তারা নির্ধারণ করেন কোন রোগীকে কোন ধরনের বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠাবেন। এ সিদ্ধান্তটি রোগী নিজে নেন না। কারণ কোন ধরনের বিশেষজ্ঞ এ রোগের সঠিক চিকিৎসা দিতে পারবেন তা রোগী নন, ফ্যামিলি ফিজিশিয়ানই ভালো জানবেন।

উদাহরণে বিষয়টি স্পষ্ট হতে পারে। ধরে নিই, এক রোগীর বুকে ব্যথা হচ্ছে। প্রথমেই তিনি হয়তো হৃদরোগ মনে করে একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে চাইবেন। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সময় ব্যয় করে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা সেরে জানালেন এটা হৃদরোগ নয়। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। বুকের ব্যথার নানা কারণ থাকে। বিভিন্ন রকমের হৃদরোগ ছাড়াও ফুসফুসের বিভিন্ন ইনফেকশন, পাঁজরের তরুণাস্থির প্রদাহ, পাকস্থলী কিংবা খাদ্যনালির প্রদাহ, এমনকি মানসিক কারণেও বুকে ব্যথা অনুভূত হতে পারে, যা একজন সাধারণ রোগীর পক্ষে আলাদা করে বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু রোগী ততক্ষণে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে শ্রম, অর্থ এবং সময় ব্যয় করেছেন। এখানেই একজন ফ্যামিলি ফিজিশিয়ানের ভূমিকা ও সামগ্রিক সমন্বয়ের দায়িত্ব স্পষ্ট হয়ে ওঠে। একজন রোগী প্রথমে তার কাছে গেলে তিনি রোগের ইতিহাস নিয়ে প্রয়োজনীয় শারীরিক পরীক্ষা করে বুঝতে পারবেন এটা এমন কোনো রোগ কি না যা তিনি সমাধান দিতে পারেন। যদি না পারেন তাহলে তিনি নির্ধারণ করবেন রোগীকে কোন ধরনের বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠাতে হবে। তাতে ৮০% রোগীর চিকিৎসা প্রাথমিক পর্যায়ে হয়ে যাবে। বাকি ২০% সঠিক বিশেষজ্ঞ দেখাতে পারবেন। এক বিশেষজ্ঞ থেকে অন্য বিশেষজ্ঞের কাছে দৌড়াতে হবে না। বিশেষজ্ঞ সেবার ওপরও চাপ কমে আসবে।

লেখক : অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান  ও অনাবাসিক ফ্যাকাল্টি, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ফ্যামিলি মেডিসিন ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

এই মাত্র | অর্থনীতি

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ শহীদ নূর হোসেন দিবস
আজ শহীদ নূর হোসেন দিবস

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে একজন নিহত
মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে একজন নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাস 'খুব অস্বাস্থ্যকর'
দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাস 'খুব অস্বাস্থ্যকর'

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০% সেনা সদস্যকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৫০% সেনা সদস্যকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এনসিটিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে মাহবুবুল হক পাটওয়ারী
এনসিটিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে মাহবুবুল হক পাটওয়ারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা
পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া
ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?
পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন