শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ মে, ২০২১

বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবস

আহমেদ শরীফ শুভ
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবস

১৯ মে বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবস। ২০১০ সাল থেকে সারা পৃথিবীর ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান/জেনারেল প্র্যাকটিশনারদের সংগঠন ওনকার(WONCA) উদ্যোগে প্রতি বছর এ দিনে দেশে দেশে বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবস পালিত হয়ে আসছে। সামগ্রিক স্বাস্থ্যব্যবস্থায় ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান বা যথাযথ ট্রেনিংপ্রাপ্ত জেনারেল প্র্যাকটিশনারদের ভূমিকা তুলে ধরা ও জনমনে সচেতনতা বৃদ্ধিই এ দিবস পালনের উদ্দেশ্য। এবারের বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবসের স্লোগান- ‘ফ্যামিলি ডাক্তারদের নিয়ে ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ’। ফ্যামিলি ডাক্তারদের সঠিক প্রশিক্ষণ ও একটি দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থায় তাদের যথাযথ ভূমিকা পালনের সুযোগ সৃষ্টির মধ্যেই সে দেশের সামগ্রিক জনস্বাস্থ্যের উত্তরণ নিহিত থাকায় এবারে এ স্লোগান বেছে নেওয়া হয়েছে। ফ্যামিলি ডাক্তারদের উৎকর্ষ ও আধুনিকায়নের মধ্যেই স্বাস্থ্যব্যবস্থার সাফল্য নির্ভর করে এ তত্ত্বটি এখন বিশ্ববিদিত।

বাংলাদেশের প্রাথমিক স্বাস্থ্যব্যবস্থার বিন্যাসের প্রেক্ষাপটে এবারের বিশ্ব ফ্যামিলি ডাক্তার দিবসটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। আমাদের দেশে ফ্যামিলি মেডিসিন কিংবা জেনারেল প্র্যাকটিস আজও একটি বিশেষায়িত ডিসিপ্লিন হিসেবে গড়ে ওঠেনি। চিকিৎসা পেশার এ শাখাকে ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়ার ব্যাপারে ডাক্তারদের অনীহার এটি অন্যতম প্রধান কারণ। সেই সঙ্গে জনসাধারণের মধ্যে ফ্যামিলি মেডিসিন বিষয়ে সচেতনতার অভাবও তার অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।

ফ্যামিলি মেডিসিন সম্পর্কে আমাদের ধারণা অস্পষ্ট। পাশ্চাত্যের দেশগুলোয় এবং অনেক উন্নয়নশীল দেশে ‘ফ্যামিলি মেডিসিন’, ‘ফ্যামিলি প্র্যাকটিস’ এবং ‘জেনারেল প্র্যাকটিস’ নামগুলোকে অদলবদল করে ব্যবহার করা হয়। মূলত এগুলো একই ডিসিপ্লিনের ভিন্ন ভিন্ন নাম। কিন্তু বাংলাদেশে জেনারেল প্র্যাকটিস সম্পর্কে জনমনে যে ধারণা আছে তা এবং উন্নত বিশ্বের ফ্যামিলি প্র্যাকটিস বা জেনারেল প্র্যাকটিস পুরোপুরি এক নয়। বাংলাদেশে যারা জেনারেল প্র্যাকটিস করেন তার অধিকাংশই কোনো না কোনো কারণে চিকিৎসাবিজ্ঞানের অন্য শাখায় উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণ করেন না। দীর্ঘদিন ধরে প্র্যাকটিস করার কারণে তাদের অনেকেই অভিজ্ঞ হলেও স্নাতকোত্তর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা কিংবা ট্রেনিংয়ের অভাবে তাদের অনেকেরই সামগ্রিক রোগী ব্যবস্থাপনায় সীমাবদ্ধতা দেখা যায়। অধিকাংশের পক্ষেই যুগের চাহিদার সঙ্গে তাল মেলানো কঠিন হয়ে পড়ে। যেহেতু বাংলাদেশে প্র্যাকটিস অব্যাহত রাখার জন্য বিষয়ভিত্তিক অব্যাহত পড়াশোনার (কন্টিনিউয়িং মেডিকেল এডুকেশন) বাধ্যবাধকতা নেই তাই এ শ্রেণির প্র্যাকটিশনাররা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিজের দক্ষতা ও পেশাগত জ্ঞান হালনাগাদ করার জন্য নিয়মিত কোনো প্রশিক্ষণ কিংবা আনুষ্ঠানিক শিক্ষায় অংশ নেন না। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় তারা পেশাগত জ্ঞান হালনাগাদ করার জন্য মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভদের দেওয়া তথ্য-উপাত্তের ওপর নির্ভর করেন যা অনেক ক্ষেত্রেই পক্ষপাতদুষ্ট। ফলে তাদের কারও কারও মধ্যে হীনমন্যতা, ভর কাজ করাও বিচিত্র নয়। আর দক্ষ জেনারেল প্র্যাকটিশনারের অপ্রতুলতার কারণে এ ডিসিপ্লিনের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থার অভাবও দেখা যায়। জেনারেল প্র্যাকটিশনারদের বোঝাতে অনেকেই ‘সিম্পল এমবিবিএস’ কথাটি ব্যবহার করেন। অর্থাৎ তারা ধরেই নেন যে জেনারেল প্র্যাকটিশনার মাত্রই শিক্ষাগত যোগ্যতা এমবিবিএসে শেষ হয়েছে।

উন্নত বিশ্বে ফ্যামিলি বা জেনারেল প্র্যাকটিসের ব্যাপারটি এমন নয়। সেসব দেশে এমবিবিএস পাস করার পর ইন্টার্নশিপ শেষ করে যে কেউ জেনারেল প্র্যাকটিশনার কিংবা ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান হিসেবে প্র্যাকটিস শুরু করতে পারেন না। তারা হয়তো কোনো প্রশিক্ষিত ফ্যামিলি ফিজিশিয়ানের অধীনে এবং প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থী প্র্যাকটিশনার হিসেবে কাজ করতে পারেন, কিন্তু স্বতন্ত্রভাবে প্র্যাকটিস করার লাইসেন্স পান না। স্বনির্ভর প্র্যাকটিশনারের লাইসেন্স পেতে হলে তাদের ফ্যামিলি মেডিসিন বা জেনারেল প্র্যাকটিসে উচ্চতর প্রশিক্ষণ ও ডিগ্রি অর্জন করতে হয় (এমডি, রয়্যাল কলেজের ফেলোশিপ ইত্যাদি)। মেডিসিন স্পেশালিস্ট, সার্জন, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রমুখকে যেমন চার বছরের প্রশিক্ষণ শেষে ফেলোশিপ বা এমডি পরীক্ষায় পাস করে বিশেষজ্ঞের স্বীকৃতি লাভ করতে হয়, ফ্যামিলি প্র্যাকটিশনারকেও এমবিবিএস ডিগ্রির পর অনুরূপ প্রশিক্ষণ শেষে পেশাগত পরীক্ষায় পাস করে স্বনির্ভর জেনারেল প্র্যাকটিশনার হিসেবে লাইসেন্স পেতে হয়। তাতে ডাক্তার নিজের ওপর যেমন আস্থাশীল হন, রোগীরাও পরিপূর্ণ নির্ভরতায় তাদের স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারেন। সেসব দেশে অন্য কোনো বিশেষজ্ঞ দেখাতে হলে রোগীকে প্রথমে ফ্যামিলি ফিজিশিয়ানদের দ্বারস্থ হতে হয়। কারণ ৮০% রোগের চিকিৎসা ফ্যামিলি ডাক্তারদের দ্বারাই সম্ভব। ফলে অন্য বিশেষজ্ঞদের ওপর রোগী দেখার চাপ কমে। সে কারণে তারা সময় নিয়ে রোগীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে পারেন। জেনারেল প্র্যাকটিশনারদের পক্ষে যেসব রোগের চিকিৎসা পূর্ণাঙ্গভাবে দেওয়া সম্ভব হয় না সেসব ক্ষেত্রে তারা নির্ধারণ করেন কোন রোগীকে কোন ধরনের বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠাবেন। এ সিদ্ধান্তটি রোগী নিজে নেন না। কারণ কোন ধরনের বিশেষজ্ঞ এ রোগের সঠিক চিকিৎসা দিতে পারবেন তা রোগী নন, ফ্যামিলি ফিজিশিয়ানই ভালো জানবেন।

উদাহরণে বিষয়টি স্পষ্ট হতে পারে। ধরে নিই, এক রোগীর বুকে ব্যথা হচ্ছে। প্রথমেই তিনি হয়তো হৃদরোগ মনে করে একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে চাইবেন। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সময় ব্যয় করে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা সেরে জানালেন এটা হৃদরোগ নয়। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। বুকের ব্যথার নানা কারণ থাকে। বিভিন্ন রকমের হৃদরোগ ছাড়াও ফুসফুসের বিভিন্ন ইনফেকশন, পাঁজরের তরুণাস্থির প্রদাহ, পাকস্থলী কিংবা খাদ্যনালির প্রদাহ, এমনকি মানসিক কারণেও বুকে ব্যথা অনুভূত হতে পারে, যা একজন সাধারণ রোগীর পক্ষে আলাদা করে বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু রোগী ততক্ষণে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে শ্রম, অর্থ এবং সময় ব্যয় করেছেন। এখানেই একজন ফ্যামিলি ফিজিশিয়ানের ভূমিকা ও সামগ্রিক সমন্বয়ের দায়িত্ব স্পষ্ট হয়ে ওঠে। একজন রোগী প্রথমে তার কাছে গেলে তিনি রোগের ইতিহাস নিয়ে প্রয়োজনীয় শারীরিক পরীক্ষা করে বুঝতে পারবেন এটা এমন কোনো রোগ কি না যা তিনি সমাধান দিতে পারেন। যদি না পারেন তাহলে তিনি নির্ধারণ করবেন রোগীকে কোন ধরনের বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠাতে হবে। তাতে ৮০% রোগীর চিকিৎসা প্রাথমিক পর্যায়ে হয়ে যাবে। বাকি ২০% সঠিক বিশেষজ্ঞ দেখাতে পারবেন। এক বিশেষজ্ঞ থেকে অন্য বিশেষজ্ঞের কাছে দৌড়াতে হবে না। বিশেষজ্ঞ সেবার ওপরও চাপ কমে আসবে।

লেখক : অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান  ও অনাবাসিক ফ্যাকাল্টি, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ফ্যামিলি মেডিসিন ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

এই মাত্র | নগর জীবন

ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান
লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা