শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩১ মে, ২০২১

ইসরায়েলের দখলদারিত্ব ও শান্তি একসঙ্গে হবে না

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ইসরায়েলের দখলদারিত্ব ও শান্তি একসঙ্গে হবে না

বৈশ্বিক ব্যবস্থায় ভূ-রাজনীতির চরম স্বার্থপরতা ও কর্তৃত্বের কাছে মানুষ, মানবতা ও মূল্যবোধ কীভাবে পদদলিত হয় তার একটা করুণ চিত্র বিশ্ববাসী পুনরায় দেখল কয়েক দিন আগে, যখন ইসরায়েলের যুদ্ধবিমান, ট্যাঙ্ক আর আর্টিলার কামানের মুহুর্মুহু গোলার আঘাতে একের পর এক ধসে পড়ছিল গাজা অঞ্চলের বড় বড় ভবন এবং সেখানকার ১০ বছরের কিশোরী নাদিন আবদেল  তাইফ আর্তনাদ করছে, ‘আমি এখন কী করব, আমার বাবা-মা, ভাইবোন সবাই শেষ, বাড়িঘর শেষ, আমি কোথায় যাব।’  নাদিন একা নয়, এরকম শত শত কিশোর-কিশোরীর আর্তনাদ এবার যেমন শুনছে, তেমনি ৭৩ বছর ধরে শুনে আসছে বিশ্ববাসী। কিন্তু এর কোনো শেষ নেই। ইসরায়েল ও প্যালেস্টাইনের গাজা অঞ্চলের কর্তৃপক্ষ হামাসের সশস্ত্র শাখার মধ্যে ১১ দিন ধরে চলা সম্প্রতি যুদ্ধটির আপাতত বিরতি ঘটেছে। কিন্তু অদূর ভবিষ্যতে আরও বড় সংঘাত ও ধ্বংসযজ্ঞ যে ঘটবে না, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। আগের মতো এবারও ছিল ইসরায়েলের পক্ষে একতরফা যুদ্ধ। ইসরায়েলের চেয়ে প্রায় ৩০ গুণ বেশি হতাহত ও ধ্বংসের শিকার হয়েছে গাজাবাসী। একেবারে অসম যুদ্ধ। ফিলিস্তিনের জাতীয় কবি মাহমুদ দারবিশের রচিত আরবি কবিতার একটি লাইনের বাংলা করেছেন একজন, ‘শেষ প্রান্তে ঠেকে গেলে যাবটা কোথায়’। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে যা হয় আর কি। নিজেদের তৈরি সীমিত পাওয়ারের রকেট ছাড়ছে ইসরায়েলের ওপর। যার শতকরা ৯০ ভাগ আয়রন ডোম আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার আওতায় অ্যান্টি রকেট মিসাইল ছুড়ে ভূমিতে পড়ার আগে আকাশেই ধ্বংস করে দিয়েছে ইসরায়েল। বাকি যা ভূমিতে পড়েছে তার প্রায় সবই লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে একেবারে কম। কিন্তু ইসরায়েলের বড় ভয় ছিল মজুদকৃত সীমিত সংখ্যক অ্যান্টি রকেট মিসাইল শেষ হওয়ার আগেই যদি হামাসের রকেট হামলার সক্ষমতা শেষ করে দেওয়া না যায় তাহলে সেটি ইসরায়েলের জন্য মহাবিপদ ও ধ্বংসযজ্ঞ ডেকে আনবে। এই ভয় থেকেই ইসরায়েলের যুদ্ধবিমানগুলো নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করেছে। সুতরাং দেখা যায় এবারের যুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক লক্ষ্য ছিল হামাসের রকেট হামলার সক্ষমতা শেষ করে দেওয়া। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর কথায় বোঝা যায়, ইসরায়েলের সামরিক লক্ষ্য অনেকটাই অর্জিত হয়েছে। আর নেতানিয়াহু যুদ্ধ বিরতিতে তখনই রাজি হয়েছে যখন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন আয়রন ডোম আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য প্রয়োজনীয় অ্যান্টি রকেট মিসাইল আমেরিকা ইসরায়েলকে সরবরাহ করবে।

বিশাল ধ্বংসযজ্ঞের শিকার হয়েও হামাসের জন্য অর্জন এতটুকু যে, এবার তারা ইসরায়েলের মনে একটা শঙ্কা সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। সবাই মুখে সংকট সমাধানের কথা বলছে। কিন্তু ৭৩ বছর ধরে চলে আসা সংকটের সমাধানের পথ ক্রমশই রুদ্ধ হয়ে যাচ্ছে এবং তা হচ্ছে ইসরায়েলের একতরফা আগ্রাসন ও দখলদারিত্বের কারণে। এবারের সংঘর্ষ ও যুদ্ধটা যেভাবে শুরু হলো, মে মাসের প্রথম সপ্তাহে ইসরায়েলের নিম্ন আদালত থেকে একটা আদেশ জারি হয়। তাতে বলা হয়, পূর্ব জেরুজালেমের বসবাসকারী পাঁচটি প্যালেস্টাইন পরিবারকে তাদের বসতবাড়ি ছেড়ে দিতে হবে, যেখানে তারা অনেক বছর ধরে বসবাস করছে। আদালত বলেছে, ওই জায়গায় ১৯৪৮ সালের আগে কয়েকটি ইহুদি পরিবার বসবাস করত। প্যালেস্টাইন জনগণ ওই আদেশে ক্ষুব্ধ হয়েছে। কারণ, ১৯৪৮ সাল থেকে সাড়ে ৭ লাখ প্যালেস্টাইনবাসীর বসতবাড়ি, জায়গা-জমি সব দখল করে আছে ইহুদিরা। কিন্তু শত আবেদন-নিবেদনের পরও তার কিছুই তারা ফেরত পায়নি। সংগত কারণেই পাঁচটি পরিবারের উৎখাত আদেশের বিরুদ্ধে প্যালেস্টাইনবাসীর প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ। পাল্টা শুরু হয় ইসরায়েল পুলিশ বাহিনীর নির্যাতন ও ধরপাকড়। পরে আল আকসা মসজিদে শবেকদরের নামাজে বাধা দিলে তা সংঘর্ষে রূপ নেয় এবং প্রতিবাদস্বরূপ গাজা থেকে হামাস রকেট নিক্ষেপ করে। এভাবেই শুরু হয় ১১ দিনের যুদ্ধ। তবে এটা নতুন কিছু নয়। ৭৩ বছর ধরে যা ঘটে আসছে এবারও সেটিই ঘটেছে। কিন্তু ৭৩ বছর ধরে ইসরায়েল যা করছে তার সব কিছুই যে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড সে কথা কেউ বলছে না। ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রাক্কালে জাতিসংঘের প্রস্তাব নম্বর ১৮১ সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। তাতে বলা হয়, ব্রিটিশ ম্যান্ডেটকৃত ২০৭৭০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের প্যালেস্টাইন সমান দুই ভাগে ভাগ হয়ে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠিত হবে, ইসরায়েল ও প্যালেস্টাইন। কিন্তু ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর প্রচ্ছন্ন সমর্থনে ইহুদিদের গোপন সশস্ত্র বাহিনীর গণহত্যার মুখে সাড়ে ৭ লাখ প্যালেস্টাইনবাসী ১৯৪৮ সালেই নিজেদের বসতবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে শরণার্থী হয়। বিতাড়িত সেই ভাগ্যহত মানুষের উত্তরসূরিরা সংখ্যায় আজ প্রায় ৫০ লাখ, যারা সবাই এখনো শরণার্র্থী। তাদের ঘরবাড়ি, জমিজমা, সহায়-সম্পত্তি সবকিছু ১৯৪৮ সালে ইহুদিরা দখল করে নেয়, যার ঈষৎ অংশও কেউ আজ পর্যন্ত ফেরত পায়নি। যদিও নিরাপত্তা পরিষদের ১৯৪ নম্বর প্রস্তাব অনুসারে বিতাড়িতদের মধ্যে যারা ফেরত আসতে চায় তাদের ফিরতে দিতে হবে, আর যারা আসতে চায় না, তাদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এর কিছুই আজ পর্যন্ত ইসরায়েল বাস্তবায়ন করেনি। তারপর ১৯৬৭ সালে ৫ জুন থেকে ১০ জুন, মাত্র ছয় দিনের যুদ্ধে জর্ডানের দখলে থাকা জেরুজালেমসহ পশ্চিমতীর এবং মিসরের দখলে থাকা গাজা স্ট্রিপ ইসরায়েল দখল করে নেয়। এই দুটি এলাকার আয়তন ৬০২০ বর্গকিলোমিটার। ১৯৬৭ সালের নভেম্বরে নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাব নম্বর ২৪২ পাস হয় এবং তাতে বলা হয়, ইসরায়েল অতিসত্বর ছয় দিনের যুদ্ধে যেসব এলাকা দখল করেছে তা ছেড়ে দিতে হবে। কিন্তু বিগত ৫৪ বছরে এই প্রস্তাবের প্রতি সামান্য কর্ণপাত করেনি ইসরায়েল। ১৯৭৮ সালে মিসর ও ইসরায়েলের মধ্যে ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি স্বাক্ষরের পর জাতিসংঘে পুনরায় প্রস্তাব নম্বর ৪৪৬ পাস করে। তাতে উল্লেখ করা হয়, ১৯৬৭ সালের অধিকৃত এলাকা ইসরায়েল ছেড়ে দেবে এবং পশ্চিমতীরে অতিসত্বর ইহুদি পুনর্বাসন বন্ধ করতে হবে। কিন্তু এবারও কিছুই হলো না। অধিকৃত এলাকায় অনবরতভাবে ইহুদি পুনর্বাসন চলতে থাকলে ভবিষ্যতে তা শান্তি স্থাপনের পথে একটা বড় বাধা হিসেবে কাজ করবে এই উপলব্ধিতে ১৯৮০ সালে জাতিসংঘ পাস করে প্রস্তাব নম্বর ৪৬৫। তাতে জেরুজালেমসহ পশ্চিমতীরে ইহুদি পুনর্বাসন ভেঙে ফেলতে বলা হয় এবং এতদসংক্রান্ত সব কাজকর্ম জরুরি ভিত্তিতে বন্ধ রাখার জন্য ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। কিন্তু সব প্রস্তাব অগ্রাহ্য করে ইসরায়েল আজও পূর্ণ উদ্যমে নতুন ইহুদি পুনর্বাসনের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তাই ১৯৪৮ সাল থেকে জাতিসংঘসহ সব আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ইসরায়েল যেভাবে অবৈধ দখলদারিত্ব চালিয়ে যাচ্ছে এবং সব হারা মানুষ প্রতিবাদ করলেই যেভাবে গুম, হত্যা ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তার প্রতিকার তাহলে কীভাবে হবে। এ পর্যন্ত তো কিছুই হয়নি। ১৯৪৮ সাল থেকে যা ঘটে আসছে তা না ঘটলে ১৯৮৭ সালে হামাসের জন্ম হতো না। হামাস কর্তৃক নিজেদের তৈরি সীমিত ক্ষমতার ও প্রায় অকার্যকর রকেট হামলার বিপরীতে ইসরায়েলের যুদ্ধবিমানের আক্রমণে যে ধ্বংসযজ্ঞ এবং নারী-শিশুর প্রাণহানি সেটিকে পশ্চিমা বিশ্ব বলছে এটা ইসরায়েল আত্মরক্ষার জন্য করেছে, সে অধিকার তাদের রয়েছে। তাহলে ১৯৪৮ সাল থেকে ইসরায়েল যা করে চলেছে তার থেকে বাঁচার জন্য প্যালেস্টাইনবাসী আত্মরক্ষা কীভাবে করবে, তাদের আত্মরক্ষার সংজ্ঞা ও পরিধি কী হবে-এসব কথা কিন্তু শক্তিধর রাষ্ট্রগুলো বলছে না। ৭৩ বছরের লেগেসির সূত্রে পরিস্থিতি আজ এমন দাঁড়িয়েছে, ইসরায়েল যা চাইবে, যা বলবে, তার সবকিছু নীরবে প্যালেস্টাইনকে মেনে নিতে হবে। প্রতিবাদ করলেই তারা সন্ত্রাসী আখ্যা পাবে এবং সন্ত্রাস দমনে পারমাণবিক বোমার অধিকারী ইসরায়েল যা করবে তার সবকিছু আত্মরক্ষার অজুহাতে জায়েজ হবে। সুতরাং সংকটের সমাধান কীভাবে হবে। জাতিসংঘসহ সবাই মুখে বলছে দুই রাষ্ট্র ব্যবস্থা, অর্থাৎ ইসরায়েল আছে, তার সঙ্গে স্বাধীন প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র গঠিত হলে সমস্যার সমাধান হবে। কিন্তু স্বাধীন প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র গঠনের সব পথ ইসরায়েল ইতিমধ্যে বন্ধ করে দিয়েছে। জাতিসংঘের ১৮১ নম্বর প্রস্তাব অনুযায়ী ব্রিটিশ ম্যান্ডেটকৃত প্যালেস্টাইন সমান দুই ভাগ হলে ১০৩৮৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনের স্বাধীন প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র হওয়ার কথা। তারপর জাতিসংঘের ২৪২ নম্বর প্রস্তাবের মর্মার্থ এবং ১৯৯৩ সালে স্বাক্ষরিত অসলো শান্তি চুক্তির ফ্রেমওয়ার্ক অনুযায়ী সম্পূর্ণ জেরুজালেমসহ পশ্চিমতীর ও গাজা নিয়ে স্বাধীন প্যালেস্টাইন রাষ্ট্রের পূর্বাভাস দেওয়া হয়। তাতে প্যালেস্টাইন রাষ্ট্রের আয়তন হয় ৬০২০ বর্গকিলোমিটার। কিন্তু ইতিমধ্যে এই জায়গারও অর্ধেকের বেশি এলাকা ইসরায়েল দখল করে নিয়েছে এবং সেটিকে ইসরায়েলের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে ঘোষণা করেছে। তার মানে গাজাসহ পশ্চিমতীর মিলে প্যালেস্টাইন রাষ্ট্রের জন্য ৩ হাজার বর্গকিলোমিটার জায়গাও নেই। তারপর গাজার সঙ্গে পশ্চিমতীরের কোনো সংযোগ নেই।  সুতরাং ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বজায় রেখে টেকসই স্বাধীন প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র হবে, এমন সম্ভাবনা একদম নেই।  তাই এবার সাময়িক যুদ্ধবিরতি হলেও শান্তি সুদূরপরাহত।

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

১৫ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা