শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ জুন, ২০২১

করোনাকালে সম্মুখ যোদ্ধা : ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাকালে সম্মুখ যোদ্ধা : ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী

গত এক বছরের বেশি সময় করোনার প্যানডেমিক চলছে তার আপন গতিতে, তান্ডবলীলা চালিয়ে যাচ্ছে সারা বিশ্বে। যেহেতু করোনা সম্পূর্ণ একটি নতুন রোগ, তাই শুরুতে এর চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিয়ে বিজ্ঞানী ও চিকিৎসক এবং জনগণের মাঝে ভয়-ভীতি ছিল এবং থাকাটাই স্বাভাবিক। এমনকি ডাক্তার, নার্স ও অন্য স্বাস্থ্যকর্মীরাও কিন্তু আতঙ্কগ্রস্ত ছিলেন। কারণ এর উৎপত্তি, জটিলতা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং চিকিৎসা কোনো কিছুই কারও জানা ছিল না। শুরুতে ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীদের বিরুদ্ধে রোগী এবং তার স্বজনদের অভিযোগ ছিল অনেক। যেমন ডাক্তাররা রোগীর কাছে যান না, গায়ে হাত দেন না, রোগের কথা শোনেন না, ভালোভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন না, টেলিফোনে চিকিৎসা দেন ইত্যাদি। নার্সেরা রোগীর সেবা পরিচর্যা ঠিকভাবে করেন না, ওষুধ খাওয়ান না, এমনকি অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী রোগীর খাবার-দাবার ঠিকমতো দেন না। তবে বর্তমান পরিস্থিতি অনেক উন্নত। ডাক্তার, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রথম সারির যোদ্ধা, তারা সব ভয় জয় করে জীবন বাজি রেখেই আক্রান্তদের চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন অত্যন্ত সাহসের সঙ্গে, করোনাকালের পুরো সময় অভাবনীয় সেবা দিয়েছেন এবং দিয়ে চলেছেন। করোনার চিকিৎসায় বর্তমানে ডাক্তাররা যথেষ্ট দক্ষ, অভিজ্ঞ, তাদের পারদর্শিতা সব মহলে প্রশংসিত। সব ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে তারা রোগীদের কাছে যান, তাদের কথা শোনেন এবং ভালোভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে যথাযথ চিকিৎসা দিচ্ছেন। নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরাও দক্ষতার সঙ্গে সুষ্ঠুভাবে চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাচ্ছেন বলেই পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশের তুলনায় আমাদের মৃত্যুর সংখ্যা কিন্তু অনেক কম।

শুরুতেই অনেক সমস্যার মধ্যে ওষুধপত্র ও চিকিৎসাসামগ্রীর অভাব এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার সীমাবদ্ধতা ছিল। তবে সীমিত সামর্থ্য ও সুরক্ষাব্যবস্থা নিয়ে চিকিৎসকরা নেমে পড়েন করোনা মোকাবিলায়। এমনকি লকডাউন ঘোষণার পর সারা দেশের মানুষ যখন ঘরবন্দী, তখন বিরামহীনভাবে করোনা আক্রান্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন তারা প্রস্তুত এ মহামারী মোকাবিলায়। যেহেতু মানবসেবার মহৎ উদ্দেশ্য নিয়েই একজন চিকিৎসকের পথচলা, তাই মহামারীর এই সময়ে তারা ঘরে বসে থাকেননি, বরং মানবতার মহান সেবার লক্ষ্য নিয়ে করোনা আক্রান্তদের পাশে থেকেছেন, তাদের সেবা দিয়েছেন এবং দিয়ে যাচ্ছেন।

একই সঙ্গে চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে আমরা জনগণকে সচেতন করা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য সব সময় পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। এখন কথা হলো, আমরা আসলে কতটুকু সচেতন হচ্ছি? চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদেরই বা কতটুকু ঝুঁকিহীন রাখতে পারছি? কেউ সচেতন হয়ে পরামর্শ মানছেন, কেউ হয়তো মানছেন না। একশ্রেণির লোকের মাঝে অবশ্য চরম অবহেলা বা উদাসীনতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে স্বাস্থ্যসচেতনতা মেনে চলতে। কেউ কেউ মনে করছেন করোনা কোনো ব্যাপারই নয় অথবা করোনা রোগ আছে বলে বিশ্বাসই করেন না। অনেকেই বলেন এটা গরিবের নয়, বড়লোকের রোগ। ফলে তারা মাস্ক পরছেন না, নিয়মিত হাত ধোয়ার চর্চা চালু রাখছেন না এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখছেন না, জনসমাগম এড়িয়ে চলছেন না। কিন্তু যাদের পরিবারের সদস্য ইতিমধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বা যারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, সেই ভুক্তভোগীরাই জানেন এর ভয়াবহতা কতটুকু।

করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য সারা দেশে সরকারি ও বেসরকারি বেশ কিছু হাসপাতালকে কভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল ঘোষণাসহ সব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় কভিড ইউনিট খোলা হয়। এ ছাড়া বেশ কিছু ফিল্ড হাসপাতালও প্রস্তুত করা হয় এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।

করোনার প্রকোপ বেড়ে গেলে এর চাপ পড়ে চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর। এসব উপেক্ষা করেই কভিড হাসপাতালে যেসব চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী চিকিৎসাকাজে নিয়োজিত আছেন, তারা কিন্তু জীবন বাজি রেখেই সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। এখন পর্যন্ত কোনো চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী ভয়ে চিকিৎসাসেবা দিতে বিরত থাকেননি। এসব হাসপাতালে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে ও সুচারুরূপে করোনার চিকিৎসা দিয়ে আসছেন চিকিৎসকরা। এর প্রমাণ মেলে করোনায় মৃত্যুর হার পর্যালোচনা করলে। সারা বিশ্বে কভিডে মৃত্যুর হার যেখানে প্রায় ২.০৭%, সেখানে বাংলাদেশে মৃত্যুর হার ১.৫৮%। অনেক উন্নত দেশের মৃত্যুর সংখ্যা যেখানে লাখ লাখ, সেখানে আমাদের দেশের মৃত্যু এখনো কয়েক হাজারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে। তবে এতে আত্মতৃপ্তির কোনো সুযোগ নেই। যারা মারা গেছেন বা আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন তাদের জন্য আমরা সত্যিই মর্মাহত, তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

সাধারণ মানুষ যখন করোনার ভয়ে ভীত, কোনো হাসপাতালের আশপাশ দিয়ে গমনও করে না, নিরুপায় ও নিতান্তই অসহায় হয়ে যখন ঘরবন্দী জীবন কাটাচ্ছেন, তখন চিকিৎসক-নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরাই কিন্তু পরিবার-পরিজন ফেলে হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। রোগীর সঙ্গে কথা বলছেন, আশার বাণী শোনাচ্ছেন, সরাসরি স্পর্শ করছেন, রোগীর গায়ে হাত দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন। নার্সেরা ইনজেকশন-স্যালাইন পুশ করছেন, ওষুধ এবং খাবার খাইয়ে দিচ্ছেন, নিয়মিত ব্লাড প্রেসার, পালস, শরীরের তাপমাত্রা এবং অক্সিজেন মেপে দেখছেন। অন্য স্বাস্থ্যকর্মীরা রোগীকে সব ধরনের চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। করোনার ভীতির কোনো তোয়াক্কাই করছেন না। সমস্যা হলো, এত কিছুর পরও চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের বিরুদ্ধে অনেকেই কিন্তু অভিযোগ করে যাচ্ছেন। অথচ তারা কতটুকু চাপের মধ্যে, কতটুকু ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন সে কথা ভাবছেন না! করোনার পুরোটা সময় চিকিৎসকসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী অভাবনীয় সেবা দিয়েছেন, তারা কিন্তু দায়িত্ব থেকে সরে যাননি।

রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিতে গিয়ে অনেক ডাক্তার, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। সারা দেশে এ পর্যন্ত ২ হাজার ৯১০ জন চিকিৎসক, ১ হাজার ৯৯৮ জন নার্স এবং ৩ হাজার ২৯৫ জন স্বাস্থ্যকর্মী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে চিকিৎসকরা শুরুর দিকে মাস্ক ও সুরক্ষা পোশাকের সংকটে পড়েন, সে কারণে অনেক চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত হন। অত্যন্ত দুঃখজনক হলো, ইতিমধ্যে দেড় শ জনের বেশি চিকিৎসক মারা গেছেন ভয়াবহ এই করোনার ছোবলে। এ ক্ষতি নিঃসন্দেহে অপূরণীয়, কারণ একজন চিকিৎসক তৈরি হতে অনেক দিন লাগে। করোনার ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসকরা যেমন রোগীদের চিকিৎসা দিয়েছেন, তেমনি রোগীর পাশে থেকে সেবা দিয়েছেন নার্সেরা। প্রচুরসংখ্যক নার্স আক্রান্ত হয়েছেন এবং মারা গেছেন প্রায় ২৫ জন।

এ ছাড়া কভিড ডেডিকেটেড সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন হাসপাতালের পরিচালক, আইসিইউতে কর্মরত ইনচার্জ, চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী অনেকেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন এবং কভিড-পরবর্তী জটিলতায় এখনো ভুগছেন। অনেকে চলেই গেছেন চিরতরে!

চিকিৎসকদের করোনা আক্রান্ত হওয়ার মূল কারণ অতিরিক্ত রোগীর চাপ। হাসপাতালগুলোয় যত বেশি রোগীর চাপ বাড়ছে, তত বেশি চিকিৎসক আক্রান্ত হচ্ছেন এবং মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। এ ছাড়া করোনাভাইরাসের ধরনগুলো বর্তমানে এত বেশি সক্রিয় যে তা খুব দ্রুত ফুসফুসকে সংক্রমিত করছে, এতে রোগীর সঙ্গে চিকিৎসকরাও আক্রান্ত হচ্ছেন এবং সবারই মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ছে। চিকিৎসকরা একটা মানসিক চাপের মধ্য দিয়ে করোনার চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন। চলমান এ চাপে রোগী সামাল দেওয়াও তাদের পক্ষে কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিকিৎসক-নার্স কিন্তু পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করেন। অতিরিক্ত রোগী হলে বা রোগীর চাপ বেশি হলে এসব সীমিতসংখ্যক চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীই দায়িত্ব পালন করেন। সেখানে কিন্তু নতুন করে কাউকে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে না বা জনবল বাড়ানো হচ্ছে না। তার মানে দাঁড়াচ্ছে, করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লে তার চাপটা গিয়ে পড়ছে হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীর ওপরই। তখনই নানা অভিযোগ আসছে সেবাগ্রহীতাদের থেকে হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা নিয়ে। অথচ আমরা বাস্তবতা উপলব্ধি করছি না। চিকিৎসাসামগ্রীর অপ্রতুলতাসহ বিভিন্ন কারণে ডাক্তারের অসহায়ত্ব রোগী ও তার স্বজনদের উপলব্ধি করা উচিত। অনেকে হয়তো জানেন না চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা করোনা আক্রান্তদের ডিউটি পালন শেষে তাদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বসবাস করতে পারেন না, একসঙ্গে ঘুমাতেও পারেন না। ডিউটি পালন শেষে তাদের ১৪ দিনের জন্য হোটেল বা অন্য কোথাও কোয়ারেন্টাইনে থেকে তারপর আবার ডিউটি পালন করতে হচ্ছে। শুরুতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে হোটেলের ব্যবস্থা ছিল, কিন্তু পুরো প্রক্রিয়াটিই ছিল বিশৃঙ্খল। চিকিৎসকদের হোটেল বিল বাবদ অনেক বেশি অর্থ খরচ হচ্ছে, এ রকম সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। বর্তমানে এ ব্যবস্থা আর নেই। কিন্তু দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে চিকিৎসকদের এক ধরনের সংকটে পড়তে হয়েছে। অনেককেই নিজের বাসায় থাকতে হয় এবং তারা বাসায় আলাদা রুমে থাকলেও সব সময় আতঙ্কে থাকেন এই ভেবে যে তার মাধ্যমে পরিবার-পরিজন করোনায় আক্রান্ত হন কিনা। এ ছাড়া ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনও অসহ্য যন্ত্রণার মতো, এই সময় একটু দরজার ফাঁক দিয়ে বা দরজা দিয়ে চিকিৎসকরা তাদের পরিবার-পরিজনের সঙ্গে হয়তো একটু কথা বলেন বা দেখেন।

তবে এত কিছু সত্ত্বেও চিকিৎসকদের ভাগ্যে জুটেছে শুধু বঞ্চনা, যেখানে অনেক দেশে চিকিৎসকরা সুপারহিরোর মর্যাদা এবং স্যালুট পেয়েছেন। চিকিৎসকরা পালিয়ে গেছেন, দায়িত্ব পালন করছেন না, এ রকম গুজব ছড়ানো হয়েছিল। আসলে চিকিৎসকদের কাজ তো চিকিৎসা করা, তাহলে তারা পালিয়ে যাবেন কেন? লকডাউনের সময় চিকিৎসকদের নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারার কথা। কিন্তু তারা বিভিন্নভাবে বাধা, জরিমানা এমনকি চিকিৎসক পরিচয় দেওয়ার পরও অপমানের মুখে পড়েন, যা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।

তবে দুঃখজনক হলেও সত্য করোনায় আক্রান্ত চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের আর্থিক সহায়তা বা প্রণোদনাও পাননি। এমনকি মৃতদের পরিবার-পরিজনকে প্রণোদনা দেওয়া হয়নি। আমি মনে করি, প্রতিটি পরিবারকে আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া উচিত। ডাক্তাররা কিন্তু সেবা দিচ্ছেন প্রণোদনা বা আর্থিক লোভের বশবর্তী না হয়ে, তবে তাদের প্রাপ্যটুকু দিলে অবশ্যই তারা আরও উৎসাহিত হবেন। এত কিছুর পরও কভিডে আক্রান্তদের চিকিৎসায় নিজেদের সর্বোচ্চটুকু ঢেলে দিয়েছেন চিকিৎসকরা, তারা দমে যাননি বরং জ্ঞানের সর্বোচ্চটুকু ঢেলে দিয়ে চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন জনগণের। যেসব চিকিৎসক বিভিন্ন কারণে সরাসরি চিকিৎসা প্রদান করতে পারেননি, তারা টেলিমেডিসিন ও ভিডিওকলে সেবা দিয়েছেন অসংখ্য মানুষকে। আশা করি, জাতির ক্রান্তিকালে চিকিৎসকদের এসব অবদান, ত্যাগ, কর্ম, সেবা সবাই মনে রাখবেন এবং প্রাপ্য সম্মানটুকু দেবেন।

সিলেটের একটি আঞ্চলিক জনপ্রিয় গান- ‘আইলারে নয়া দামান, আসমানেরও তেরা, বিছানা বিছাইয়া দিলাম, সাইল ধানের নেড়া, দামান বও, দামান বও’। শুধু চিকিৎসাসেবাই নয়, ডাক্তাররা সিলেটের এই জনপ্রিয় গানটি নেচে গেয়ে রোগীদের আনন্দও দিচ্ছেন এবং মনোবল বাড়াচ্ছেন।

করোনাভাইরাসজনিত সংক্রমণ সম্পূর্র্ণ নতুন একটি রোগ। এ সংক্রমণ ইতিমধ্যে বিশ্বকে তছনছ করে দিয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্র কিংবা উন্নত রাষ্ট্রগুলোও আজ ধরাশায়ী এ সংক্রমণের কাছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নতুন নতুন স্ট্রেইন দেখা যাচ্ছে। সুতরাং এর সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে কিংবা বেঁচে থাকতে হলে সতর্কতার কোনো বিকল্প নেই। তাই আসুন আমার নিজ জীবনের কথা চিন্তা করে, আমাদের পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের জীবনের কথা চিন্তা করে, আমাদের চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের কথা চিন্তা করে, চিকিৎসাব্যবস্থার সীমাবদ্ধতার কথা চিন্তা করে আরও অধিক সতর্ক হই। করোনা মোকাবিলায় সবচেয়ে জরুরি ব্যক্তির সচেতনতা ও সরকার-নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা। একই সঙ্গে হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোর চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা না গেলে এবং তারা অসুস্থ হয়ে পড়লে পুরো ব্যবস্থাই ঝুঁকির মধ্যে পড়বে। সবাইকে এটা বুঝতে হবে আমরা এক বিশেষ ও ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, সবার সম্মিলিত উদ্যোগ-প্রচেষ্টা ছাড়া এ পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব নয়।

লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

এই মাত্র | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন