শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ জুন, ২০২১

করোনাকালে সম্মুখ যোদ্ধা : ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাকালে সম্মুখ যোদ্ধা : ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী

গত এক বছরের বেশি সময় করোনার প্যানডেমিক চলছে তার আপন গতিতে, তান্ডবলীলা চালিয়ে যাচ্ছে সারা বিশ্বে। যেহেতু করোনা সম্পূর্ণ একটি নতুন রোগ, তাই শুরুতে এর চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিয়ে বিজ্ঞানী ও চিকিৎসক এবং জনগণের মাঝে ভয়-ভীতি ছিল এবং থাকাটাই স্বাভাবিক। এমনকি ডাক্তার, নার্স ও অন্য স্বাস্থ্যকর্মীরাও কিন্তু আতঙ্কগ্রস্ত ছিলেন। কারণ এর উৎপত্তি, জটিলতা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং চিকিৎসা কোনো কিছুই কারও জানা ছিল না। শুরুতে ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীদের বিরুদ্ধে রোগী এবং তার স্বজনদের অভিযোগ ছিল অনেক। যেমন ডাক্তাররা রোগীর কাছে যান না, গায়ে হাত দেন না, রোগের কথা শোনেন না, ভালোভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন না, টেলিফোনে চিকিৎসা দেন ইত্যাদি। নার্সেরা রোগীর সেবা পরিচর্যা ঠিকভাবে করেন না, ওষুধ খাওয়ান না, এমনকি অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী রোগীর খাবার-দাবার ঠিকমতো দেন না। তবে বর্তমান পরিস্থিতি অনেক উন্নত। ডাক্তার, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রথম সারির যোদ্ধা, তারা সব ভয় জয় করে জীবন বাজি রেখেই আক্রান্তদের চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন অত্যন্ত সাহসের সঙ্গে, করোনাকালের পুরো সময় অভাবনীয় সেবা দিয়েছেন এবং দিয়ে চলেছেন। করোনার চিকিৎসায় বর্তমানে ডাক্তাররা যথেষ্ট দক্ষ, অভিজ্ঞ, তাদের পারদর্শিতা সব মহলে প্রশংসিত। সব ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে তারা রোগীদের কাছে যান, তাদের কথা শোনেন এবং ভালোভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে যথাযথ চিকিৎসা দিচ্ছেন। নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরাও দক্ষতার সঙ্গে সুষ্ঠুভাবে চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাচ্ছেন বলেই পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশের তুলনায় আমাদের মৃত্যুর সংখ্যা কিন্তু অনেক কম।

শুরুতেই অনেক সমস্যার মধ্যে ওষুধপত্র ও চিকিৎসাসামগ্রীর অভাব এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার সীমাবদ্ধতা ছিল। তবে সীমিত সামর্থ্য ও সুরক্ষাব্যবস্থা নিয়ে চিকিৎসকরা নেমে পড়েন করোনা মোকাবিলায়। এমনকি লকডাউন ঘোষণার পর সারা দেশের মানুষ যখন ঘরবন্দী, তখন বিরামহীনভাবে করোনা আক্রান্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন তারা প্রস্তুত এ মহামারী মোকাবিলায়। যেহেতু মানবসেবার মহৎ উদ্দেশ্য নিয়েই একজন চিকিৎসকের পথচলা, তাই মহামারীর এই সময়ে তারা ঘরে বসে থাকেননি, বরং মানবতার মহান সেবার লক্ষ্য নিয়ে করোনা আক্রান্তদের পাশে থেকেছেন, তাদের সেবা দিয়েছেন এবং দিয়ে যাচ্ছেন।

একই সঙ্গে চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে আমরা জনগণকে সচেতন করা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য সব সময় পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। এখন কথা হলো, আমরা আসলে কতটুকু সচেতন হচ্ছি? চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদেরই বা কতটুকু ঝুঁকিহীন রাখতে পারছি? কেউ সচেতন হয়ে পরামর্শ মানছেন, কেউ হয়তো মানছেন না। একশ্রেণির লোকের মাঝে অবশ্য চরম অবহেলা বা উদাসীনতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে স্বাস্থ্যসচেতনতা মেনে চলতে। কেউ কেউ মনে করছেন করোনা কোনো ব্যাপারই নয় অথবা করোনা রোগ আছে বলে বিশ্বাসই করেন না। অনেকেই বলেন এটা গরিবের নয়, বড়লোকের রোগ। ফলে তারা মাস্ক পরছেন না, নিয়মিত হাত ধোয়ার চর্চা চালু রাখছেন না এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখছেন না, জনসমাগম এড়িয়ে চলছেন না। কিন্তু যাদের পরিবারের সদস্য ইতিমধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বা যারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, সেই ভুক্তভোগীরাই জানেন এর ভয়াবহতা কতটুকু।

করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য সারা দেশে সরকারি ও বেসরকারি বেশ কিছু হাসপাতালকে কভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল ঘোষণাসহ সব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় কভিড ইউনিট খোলা হয়। এ ছাড়া বেশ কিছু ফিল্ড হাসপাতালও প্রস্তুত করা হয় এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।

করোনার প্রকোপ বেড়ে গেলে এর চাপ পড়ে চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর। এসব উপেক্ষা করেই কভিড হাসপাতালে যেসব চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী চিকিৎসাকাজে নিয়োজিত আছেন, তারা কিন্তু জীবন বাজি রেখেই সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। এখন পর্যন্ত কোনো চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী ভয়ে চিকিৎসাসেবা দিতে বিরত থাকেননি। এসব হাসপাতালে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে ও সুচারুরূপে করোনার চিকিৎসা দিয়ে আসছেন চিকিৎসকরা। এর প্রমাণ মেলে করোনায় মৃত্যুর হার পর্যালোচনা করলে। সারা বিশ্বে কভিডে মৃত্যুর হার যেখানে প্রায় ২.০৭%, সেখানে বাংলাদেশে মৃত্যুর হার ১.৫৮%। অনেক উন্নত দেশের মৃত্যুর সংখ্যা যেখানে লাখ লাখ, সেখানে আমাদের দেশের মৃত্যু এখনো কয়েক হাজারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে। তবে এতে আত্মতৃপ্তির কোনো সুযোগ নেই। যারা মারা গেছেন বা আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন তাদের জন্য আমরা সত্যিই মর্মাহত, তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

সাধারণ মানুষ যখন করোনার ভয়ে ভীত, কোনো হাসপাতালের আশপাশ দিয়ে গমনও করে না, নিরুপায় ও নিতান্তই অসহায় হয়ে যখন ঘরবন্দী জীবন কাটাচ্ছেন, তখন চিকিৎসক-নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরাই কিন্তু পরিবার-পরিজন ফেলে হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। রোগীর সঙ্গে কথা বলছেন, আশার বাণী শোনাচ্ছেন, সরাসরি স্পর্শ করছেন, রোগীর গায়ে হাত দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন। নার্সেরা ইনজেকশন-স্যালাইন পুশ করছেন, ওষুধ এবং খাবার খাইয়ে দিচ্ছেন, নিয়মিত ব্লাড প্রেসার, পালস, শরীরের তাপমাত্রা এবং অক্সিজেন মেপে দেখছেন। অন্য স্বাস্থ্যকর্মীরা রোগীকে সব ধরনের চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। করোনার ভীতির কোনো তোয়াক্কাই করছেন না। সমস্যা হলো, এত কিছুর পরও চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের বিরুদ্ধে অনেকেই কিন্তু অভিযোগ করে যাচ্ছেন। অথচ তারা কতটুকু চাপের মধ্যে, কতটুকু ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন সে কথা ভাবছেন না! করোনার পুরোটা সময় চিকিৎসকসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী অভাবনীয় সেবা দিয়েছেন, তারা কিন্তু দায়িত্ব থেকে সরে যাননি।

রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিতে গিয়ে অনেক ডাক্তার, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। সারা দেশে এ পর্যন্ত ২ হাজার ৯১০ জন চিকিৎসক, ১ হাজার ৯৯৮ জন নার্স এবং ৩ হাজার ২৯৫ জন স্বাস্থ্যকর্মী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে চিকিৎসকরা শুরুর দিকে মাস্ক ও সুরক্ষা পোশাকের সংকটে পড়েন, সে কারণে অনেক চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত হন। অত্যন্ত দুঃখজনক হলো, ইতিমধ্যে দেড় শ জনের বেশি চিকিৎসক মারা গেছেন ভয়াবহ এই করোনার ছোবলে। এ ক্ষতি নিঃসন্দেহে অপূরণীয়, কারণ একজন চিকিৎসক তৈরি হতে অনেক দিন লাগে। করোনার ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসকরা যেমন রোগীদের চিকিৎসা দিয়েছেন, তেমনি রোগীর পাশে থেকে সেবা দিয়েছেন নার্সেরা। প্রচুরসংখ্যক নার্স আক্রান্ত হয়েছেন এবং মারা গেছেন প্রায় ২৫ জন।

এ ছাড়া কভিড ডেডিকেটেড সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন হাসপাতালের পরিচালক, আইসিইউতে কর্মরত ইনচার্জ, চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী অনেকেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন এবং কভিড-পরবর্তী জটিলতায় এখনো ভুগছেন। অনেকে চলেই গেছেন চিরতরে!

চিকিৎসকদের করোনা আক্রান্ত হওয়ার মূল কারণ অতিরিক্ত রোগীর চাপ। হাসপাতালগুলোয় যত বেশি রোগীর চাপ বাড়ছে, তত বেশি চিকিৎসক আক্রান্ত হচ্ছেন এবং মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। এ ছাড়া করোনাভাইরাসের ধরনগুলো বর্তমানে এত বেশি সক্রিয় যে তা খুব দ্রুত ফুসফুসকে সংক্রমিত করছে, এতে রোগীর সঙ্গে চিকিৎসকরাও আক্রান্ত হচ্ছেন এবং সবারই মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ছে। চিকিৎসকরা একটা মানসিক চাপের মধ্য দিয়ে করোনার চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন। চলমান এ চাপে রোগী সামাল দেওয়াও তাদের পক্ষে কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিকিৎসক-নার্স কিন্তু পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করেন। অতিরিক্ত রোগী হলে বা রোগীর চাপ বেশি হলে এসব সীমিতসংখ্যক চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীই দায়িত্ব পালন করেন। সেখানে কিন্তু নতুন করে কাউকে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে না বা জনবল বাড়ানো হচ্ছে না। তার মানে দাঁড়াচ্ছে, করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লে তার চাপটা গিয়ে পড়ছে হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীর ওপরই। তখনই নানা অভিযোগ আসছে সেবাগ্রহীতাদের থেকে হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা নিয়ে। অথচ আমরা বাস্তবতা উপলব্ধি করছি না। চিকিৎসাসামগ্রীর অপ্রতুলতাসহ বিভিন্ন কারণে ডাক্তারের অসহায়ত্ব রোগী ও তার স্বজনদের উপলব্ধি করা উচিত। অনেকে হয়তো জানেন না চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা করোনা আক্রান্তদের ডিউটি পালন শেষে তাদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বসবাস করতে পারেন না, একসঙ্গে ঘুমাতেও পারেন না। ডিউটি পালন শেষে তাদের ১৪ দিনের জন্য হোটেল বা অন্য কোথাও কোয়ারেন্টাইনে থেকে তারপর আবার ডিউটি পালন করতে হচ্ছে। শুরুতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে হোটেলের ব্যবস্থা ছিল, কিন্তু পুরো প্রক্রিয়াটিই ছিল বিশৃঙ্খল। চিকিৎসকদের হোটেল বিল বাবদ অনেক বেশি অর্থ খরচ হচ্ছে, এ রকম সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। বর্তমানে এ ব্যবস্থা আর নেই। কিন্তু দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে চিকিৎসকদের এক ধরনের সংকটে পড়তে হয়েছে। অনেককেই নিজের বাসায় থাকতে হয় এবং তারা বাসায় আলাদা রুমে থাকলেও সব সময় আতঙ্কে থাকেন এই ভেবে যে তার মাধ্যমে পরিবার-পরিজন করোনায় আক্রান্ত হন কিনা। এ ছাড়া ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনও অসহ্য যন্ত্রণার মতো, এই সময় একটু দরজার ফাঁক দিয়ে বা দরজা দিয়ে চিকিৎসকরা তাদের পরিবার-পরিজনের সঙ্গে হয়তো একটু কথা বলেন বা দেখেন।

তবে এত কিছু সত্ত্বেও চিকিৎসকদের ভাগ্যে জুটেছে শুধু বঞ্চনা, যেখানে অনেক দেশে চিকিৎসকরা সুপারহিরোর মর্যাদা এবং স্যালুট পেয়েছেন। চিকিৎসকরা পালিয়ে গেছেন, দায়িত্ব পালন করছেন না, এ রকম গুজব ছড়ানো হয়েছিল। আসলে চিকিৎসকদের কাজ তো চিকিৎসা করা, তাহলে তারা পালিয়ে যাবেন কেন? লকডাউনের সময় চিকিৎসকদের নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারার কথা। কিন্তু তারা বিভিন্নভাবে বাধা, জরিমানা এমনকি চিকিৎসক পরিচয় দেওয়ার পরও অপমানের মুখে পড়েন, যা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।

তবে দুঃখজনক হলেও সত্য করোনায় আক্রান্ত চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের আর্থিক সহায়তা বা প্রণোদনাও পাননি। এমনকি মৃতদের পরিবার-পরিজনকে প্রণোদনা দেওয়া হয়নি। আমি মনে করি, প্রতিটি পরিবারকে আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া উচিত। ডাক্তাররা কিন্তু সেবা দিচ্ছেন প্রণোদনা বা আর্থিক লোভের বশবর্তী না হয়ে, তবে তাদের প্রাপ্যটুকু দিলে অবশ্যই তারা আরও উৎসাহিত হবেন। এত কিছুর পরও কভিডে আক্রান্তদের চিকিৎসায় নিজেদের সর্বোচ্চটুকু ঢেলে দিয়েছেন চিকিৎসকরা, তারা দমে যাননি বরং জ্ঞানের সর্বোচ্চটুকু ঢেলে দিয়ে চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন জনগণের। যেসব চিকিৎসক বিভিন্ন কারণে সরাসরি চিকিৎসা প্রদান করতে পারেননি, তারা টেলিমেডিসিন ও ভিডিওকলে সেবা দিয়েছেন অসংখ্য মানুষকে। আশা করি, জাতির ক্রান্তিকালে চিকিৎসকদের এসব অবদান, ত্যাগ, কর্ম, সেবা সবাই মনে রাখবেন এবং প্রাপ্য সম্মানটুকু দেবেন।

সিলেটের একটি আঞ্চলিক জনপ্রিয় গান- ‘আইলারে নয়া দামান, আসমানেরও তেরা, বিছানা বিছাইয়া দিলাম, সাইল ধানের নেড়া, দামান বও, দামান বও’। শুধু চিকিৎসাসেবাই নয়, ডাক্তাররা সিলেটের এই জনপ্রিয় গানটি নেচে গেয়ে রোগীদের আনন্দও দিচ্ছেন এবং মনোবল বাড়াচ্ছেন।

করোনাভাইরাসজনিত সংক্রমণ সম্পূর্র্ণ নতুন একটি রোগ। এ সংক্রমণ ইতিমধ্যে বিশ্বকে তছনছ করে দিয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্র কিংবা উন্নত রাষ্ট্রগুলোও আজ ধরাশায়ী এ সংক্রমণের কাছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নতুন নতুন স্ট্রেইন দেখা যাচ্ছে। সুতরাং এর সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে কিংবা বেঁচে থাকতে হলে সতর্কতার কোনো বিকল্প নেই। তাই আসুন আমার নিজ জীবনের কথা চিন্তা করে, আমাদের পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের জীবনের কথা চিন্তা করে, আমাদের চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের কথা চিন্তা করে, চিকিৎসাব্যবস্থার সীমাবদ্ধতার কথা চিন্তা করে আরও অধিক সতর্ক হই। করোনা মোকাবিলায় সবচেয়ে জরুরি ব্যক্তির সচেতনতা ও সরকার-নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা। একই সঙ্গে হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোর চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা না গেলে এবং তারা অসুস্থ হয়ে পড়লে পুরো ব্যবস্থাই ঝুঁকির মধ্যে পড়বে। সবাইকে এটা বুঝতে হবে আমরা এক বিশেষ ও ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, সবার সম্মিলিত উদ্যোগ-প্রচেষ্টা ছাড়া এ পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব নয়।

লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম