শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১

বঙ্গবন্ধু হত্যা : প্রাসঙ্গিক কিছু ঘটনা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যা : প্রাসঙ্গিক কিছু ঘটনা

ক্যালেন্ডারের পাতায় আবার ফিরে এলো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার ৩২ নম্বর ধানমন্ডি রোডের সেই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের দিনটি। এ দিন জল্লাদ বাহিনী সপরিবারে হত্যা করেছিল বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। বাঙালি এখনো তা ভোলেনি, ভুলতে পারবে না, ভোলা যায় না। দেখতে দেখতে ৪৬ বছর কেটে গেল। আর এ হত্যার ষড়যন্ত্রের নায়করাই ১৫ আগস্টের পর নতুন করে একাত্তর সালের মতো হাজার হাজার বাঙালিকে খুন করেছিল। পদ্মা-মেঘনা-যমুনার জলে সেদিনও লাশ ভেসেছে। বহু মানুষ আবার এপার বাংলায় পালিয়ে এসেছিল। সেদিন বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানা।

১৫ আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবস। সেদিন সকালেই লালকেল্লা থেকে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছিলেন। সে ভাষণে তিনি পরোক্ষভাবে ইঙ্গিত করেছিলেন উপমহাদেশে কিছু একটা ঘটতে চলেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী এবং মুজিব হত্যা ষড়যন্ত্রের অন্যতম নায়ক মার্কিন বিদেশ সচিব হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশ সফরে গিয়েছিলেন। ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে নৈশভোজে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী জিয়াউর রহমান ও খন্দকার মোশতাক আহমদ দুই পাশে বসেছিলেন। তখনকার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার সময় জিয়া বলে বসলেন, বাংলাদেশে সামরিক শাসন দরকার। ঘাড় নেড়ে খন্দকার মোশতাক আহমদ তার এ মন্তব্যে সায় দেন। ঘটনাটি আমার শোনা তাজউদ্দীন সাহেবের কাছে। তাজউদ্দীন সাহেব আমায় বলেছিলেন, ‘আমার সেই নৈশভোজে থাকার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু আমায় আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। আমন্ত্রণ জানানো হয়নি মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে যুক্ত কোনো মন্ত্রীকেও। কিন্তু সেদিনের সেই নৈশভোজে উপস্থিত থাকা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা রাতেই আমাকে এবং আরও কয়েকজন মন্ত্রীকেও ফোন করে জানিয়ে দেন জিয়াউর রহমানের সে প্রস্তাব এবং কিসিঞ্জারের সমর্থনের কথা।’

মুজিব বলেছিলেন, ‘আমাগো দাবাইয়া রাখতে পারবা না।’ জিয়াও বোধহয় সমঝাতে লাগলেন, জনগণকে খুব বেশি দিন দাবিয়ে রাখা যায় না। তবু জিয়া জিয়াই, মুজিব নন।

তাহলে কে এই জিয়া? কী তার অতীত? কেমন করেই বা পৌঁছে গেলেন ক্ষমতার মসনদে। আসুন একবার পেছনের ইতিহাসটার দিকে তাকাই।

মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের বয়স যখন আঠারো তখন তিনি যোগ দেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে। ট্রেনিং নেন বিশেষ গোয়েন্দা বিভাগে এবং ১৯৫৯ থেকে ’৬৪ সাল পর্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেন ওই বিভাগে। ’৬৫-এর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের একটি কোম্পানিতে জিয়া ছিলেন খেমকরণ রণাঙ্গনে। মুক্তিযুদ্ধের কয়েক মাস আগে তাকে বদলি করা হয় চট্টগ্রামে, নবগঠিত অষ্টম ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টে। তখন তিনি মেজর। অল্প দিনের মধ্যেই দেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়, ’৭১-এ লেফটেন্যান্ট কর্নেল হলেন জিয়া। আর মুক্তি অর্জনের পর যেন তার উল্কার মতো আবির্ভাব। ’৭৩-এর গোড়ায় ব্রিগেডিয়ার, শেষ দিকে অক্টোবরে একেবারে মেজর জেনারেল।

ওই সময় ভারতীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে এক বৈঠকে সৈয়দ নজরুল ইসলাম একটি মজার মন্তব্য করেছিলেন। আমিও সেখানে ছিলাম। নজরুল বলেন, ‘স্বাধীনতার ফসল জনসাধারণ কতটা পেল জানি না তবে ছোট মাপের কিছু লোক আশাতীত উচ্চপদে আসীন হতে পেরেছে। এমন অনেক লোককে ডিসি করা হয়েছে যাদের এসডিও হওয়ারও যোগ্যতা নেই। আবার যারা ডিসি পদের অযোগ্য তারা সব হয়েছে সচিব। তেমনি সামরিক বাহিনীতে যে ছিল সাধারণ সৈনিক সে-ই রাতারাতি দেখি মেজর বনেছে। মেজর হয়ে গেছে মেজর জেনারেল। এ অবস্থায় প্রশাসন টলমল করবে, আশ্চর্য কী? পাকিস্তানি আমলে যে আমলারা সাধারণ মানুষের ওপর চালিয়েছিল শোষণ আর নিপীড়ন, তারাই তো রয়ে গেছে। স্বভাব কি আর সহজে বদলায়। সবকিছু সামলাতে অনেক দিন লাগবে।’ সৈয়দ সাহেবের কথাগুলো যে কত সঠিক, পরবর্তী ঘটনাবলিই তার সাক্ষ্য দেবে।

এ তো গেল জিয়ার পরিচয়। ’৭১ সালে জিয়া ত্রিপুরায় নয় মাস কাটিয়েছিলেন। ভারতীয় জেনারেলদের কাছে শোনা, তিনি সীমান্তের কোনো এলাকাতেই যাননি, আগরতলায় বসে তার ঘনিষ্ঠ সৈনিকদের মাঝেমধ্যে ঢাকায় পাঠাতেন, তার স্ত্রী খালেদা জিয়াকে ত্রিপুরায় আনার জন্য। খালেদা তখন ঢাকায় ক্যান্টনমেন্টে একজন পাকিস্তানি জেনারেলের সঙ্গে থাকতেন। যুদ্ধ শেষে খালেদা জিয়া বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে গিয়ে ধরলেন, কারণ জিয়া তখন তার সঙ্গে থাকতে অস্বীকার করেছিলেন। আমি তখন প্রতিদিনই সন্ধ্যার দিকে খবরের সন্ধানে গণভবনে যেতাম। বঙ্গবন্ধুর খুবই ঘনিষ্ঠ এবং মুজিব-বাহিনীর নেতা তোফায়েল আহমেদ বললেন, পালিয়ে যাবেন না, বড় খবর পাবেন, বসে থাকুন। সন্ধ্যার দিকে দেখলাম শেখ হাসিনার সঙ্গে গণভবনে এলেন খালেদা জিয়া। শেখ হাসিনা তাকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ঘরে ঢুকলেন। বঙ্গবন্ধু তখন তোফায়েল সাহেবকে বললেন জিয়া মিয়াকে ডাকো। ১৫-২০ মিনিটের মধ্যেই জিপ চালিয়ে জিয়া গণভবনে এসে তোফায়েল সাহেবের ঘরে ঢুকলেন। তোফায়েল তাকে বঙ্গবন্ধুর ঘরে নিয়ে গেলেন। বঙ্গবন্ধু জিয়াকে বললেন, ‘জিয়া, তুমি তোমার স্ত্রীকে বাড়িতে নিয়ে যাও।’ জিয়া বললেন, ‘স্যার, তা কী করে সম্ভব? আমার স্ত্রী তো এক পাকিস্তানি জেনারেলের সঙ্গে ঢাকায় ছিল।’ মুজিব বললেন, ‘আমি ওসব বুঝি না। তোমার স্ত্রীকে তুমি নিয়ে যাবে, এ আমার হুকুম।’ এরপর বাধ্য হয়ে জিয়া তার স্ত্রী খালেদাকে নিয়ে গিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে দেশি-বিদেশি মুরুব্বিরা খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী করে। প্রধানমন্ত্রী হয়েই তিনি শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্র শুরু করেন। যে হাসিনা নিজে উদ্যোগী হয়ে খালেদাকে তার স্বামীর কাছে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সেই হাসিনাকেই হত্যার উদ্দেশ্যে খালেদা কুড়িবার ষড়যন্ত্র করেছিলেন এবং হামলা চালিয়েছিলেন। একবার গ্রেনেড হামলায় শেখ হাসিনার কানে গুরুতর চোটও লাগে। খালেদা ছিলেন এমনই অকৃতজ্ঞ ও বেইমান।

মুজিব হত্যার পর দিল্লির ২ নম্বর সফদরজং রোডের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা আগেও বহুবার বলেছি, আরও একবার বলছি। ঘটনার দিন রাতে খবর পেয়েই ইন্দিরা গান্ধী পাগলের মতো করতে থাকেন। চিৎকার করতে থাকেন, ‘মুজিব ভাই নেই, মুজিব ভাই নেই’। বলেন, ‘ক্যাবিনেটে খবর দাও। চিফ অব আর্মি স্টাফকে খবর দাও। বাঙালি মন্ত্রীদের খবর দাও। মুজিব ভাইয়ের দুই মেয়ে জার্মানিতে আছে। ওদের আনার ব্যবস্থা কর।’

ইন্দিরা গান্ধী প্রসঙ্গে একটি কথা বলি। জ্ঞানী জৈল সিং যিনি পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন, পরে ইন্দিরা মন্ত্রিসভার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন এবং পরবর্তীকালে ইন্দিরা গান্ধীরই উদ্যোগ ও ইচ্ছায় দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন, তাঁর সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতার দরুন আমায় তিনি দুটি কথা বলেছিলেন এবং সে কথা দুটি কখনো যেন প্রকাশ্যে না আসে সেই প্রতিশ্রুতি চেয়েছিলেন। আমি তাঁকে কথা দিয়েছিলাম এবং কথা রেখেও ছিলাম। কখনো, কোনো লেখায় সেসব কথার উল্লেখ করিনি। কিন্তু এখন তারা কেউ নেই, আমারও অনেক বয়স হয়েছে, তাই বাংলাদেশের পাঠকদের সে কথাগুলো বলে দিতে চাই। জ্ঞানী জৈল সিং আমায় বলেছিলেন, ইন্দিরা গান্ধী তাঁকে বলেন, যদি আমার মৃত্যু হয় তবে আমার দুটো ইচ্ছা পূরণ করার ব্যবস্থা করবেন। এক. নেলসন ম্যান্ডেলা এবং শেখ মুজিব ভাইকে ভারতরত্ন দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন। দ্বিতীয়ত, সিদ্ধার্থশঙ্কর রায় আর যেন কখনো কংগ্রেসে না ঢুকতে পারেন। নেলসন ম্যান্ডেলা ভারতরত্ন হয়েছিলেন, কিন্তু মুজিবুর রহমানকে এ খেতাব দেওয়া হয়নি। আর সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়ের ব্যাপারেও ইন্দিরার ইচ্ছা পূর্ণতা পায়নি। পি ভি নরসীমা রাও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর তাঁকে ধরে সিদ্ধার্থশঙ্কর কংগ্রেসে ঢুকেছিলেন।

সম্প্রতি মুজিবের বড় ছেলে শেখ কামাল এবং মুজিবের স্ত্রী বেগম মুজিবের জন্মদিন পালিত হলো বাংলাদেশের পাশাপাশি কলকাতার বাংলাদেশ হাইকমিশনেও। ৫ আগস্ট ছিল শেখ কামালের জন্মদিন আর ৮ আগস্ট বেগম মুজিবের। বাংলাদেশ হাইকমিশনে ৫ আগস্টের অনুষ্ঠানে আমি উপস্থিত ছিলাম। সেখানে একটি লেখা পাঠিয়েছিলেন উপমহাদেশের বিশিষ্ট কবি, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক, যাঁর একটি গানই বাংলাদেশের স্বাধীনতায় ইন্ধন জুগিয়েছিল (আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি), সেই গাফ্ফার চৌধুরী। তাঁর সেই লেখা দিয়েই আজকের লেখা শেষ করব। তিনি লিখেছেন, ‘যদি পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট দুই বোন হাসিনা ও রেহানা ঢাকায় ৩২ নম্বর ধানমন্ডির বাসায় থাকতেন তাহলে তাঁদেরও যে হত্যা করা হতো তাতে সন্দেহ নেই। বিদেশে থাকায় বেঁচে যাওয়ায় তাঁরা যে হত্যা চক্রান্ত থেকে মুক্ত ছিলেন তা নয়। ঘাতকের বুলেট তাঁদেরও পিছু পিছু ঘুরেছে। এ ক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী মাতৃসমা হৃদয় নিয়ে দুই বোনকে দিল্লিতে আশ্রয় দিয়েছেন। নিরাপত্তা দিয়েছেন। বাবার কাছে যে রাজনীতির পাঠ হাসিনা নিতে পারেননি, সে পাঠ তিনি নিয়েছেন জওহরলালকন্যা ইন্দিরার কাছ থেকে। কিন্তু ব্যক্তিত্ব ও সাহস পেয়েছেন বাবা বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকেই।’

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা