শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১

বঙ্গবন্ধু হত্যা : প্রাসঙ্গিক কিছু ঘটনা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যা : প্রাসঙ্গিক কিছু ঘটনা

ক্যালেন্ডারের পাতায় আবার ফিরে এলো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার ৩২ নম্বর ধানমন্ডি রোডের সেই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের দিনটি। এ দিন জল্লাদ বাহিনী সপরিবারে হত্যা করেছিল বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। বাঙালি এখনো তা ভোলেনি, ভুলতে পারবে না, ভোলা যায় না। দেখতে দেখতে ৪৬ বছর কেটে গেল। আর এ হত্যার ষড়যন্ত্রের নায়করাই ১৫ আগস্টের পর নতুন করে একাত্তর সালের মতো হাজার হাজার বাঙালিকে খুন করেছিল। পদ্মা-মেঘনা-যমুনার জলে সেদিনও লাশ ভেসেছে। বহু মানুষ আবার এপার বাংলায় পালিয়ে এসেছিল। সেদিন বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানা।

১৫ আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবস। সেদিন সকালেই লালকেল্লা থেকে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছিলেন। সে ভাষণে তিনি পরোক্ষভাবে ইঙ্গিত করেছিলেন উপমহাদেশে কিছু একটা ঘটতে চলেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী এবং মুজিব হত্যা ষড়যন্ত্রের অন্যতম নায়ক মার্কিন বিদেশ সচিব হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশ সফরে গিয়েছিলেন। ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে নৈশভোজে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী জিয়াউর রহমান ও খন্দকার মোশতাক আহমদ দুই পাশে বসেছিলেন। তখনকার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার সময় জিয়া বলে বসলেন, বাংলাদেশে সামরিক শাসন দরকার। ঘাড় নেড়ে খন্দকার মোশতাক আহমদ তার এ মন্তব্যে সায় দেন। ঘটনাটি আমার শোনা তাজউদ্দীন সাহেবের কাছে। তাজউদ্দীন সাহেব আমায় বলেছিলেন, ‘আমার সেই নৈশভোজে থাকার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু আমায় আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। আমন্ত্রণ জানানো হয়নি মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে যুক্ত কোনো মন্ত্রীকেও। কিন্তু সেদিনের সেই নৈশভোজে উপস্থিত থাকা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা রাতেই আমাকে এবং আরও কয়েকজন মন্ত্রীকেও ফোন করে জানিয়ে দেন জিয়াউর রহমানের সে প্রস্তাব এবং কিসিঞ্জারের সমর্থনের কথা।’

মুজিব বলেছিলেন, ‘আমাগো দাবাইয়া রাখতে পারবা না।’ জিয়াও বোধহয় সমঝাতে লাগলেন, জনগণকে খুব বেশি দিন দাবিয়ে রাখা যায় না। তবু জিয়া জিয়াই, মুজিব নন।

তাহলে কে এই জিয়া? কী তার অতীত? কেমন করেই বা পৌঁছে গেলেন ক্ষমতার মসনদে। আসুন একবার পেছনের ইতিহাসটার দিকে তাকাই।

মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের বয়স যখন আঠারো তখন তিনি যোগ দেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে। ট্রেনিং নেন বিশেষ গোয়েন্দা বিভাগে এবং ১৯৫৯ থেকে ’৬৪ সাল পর্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেন ওই বিভাগে। ’৬৫-এর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের একটি কোম্পানিতে জিয়া ছিলেন খেমকরণ রণাঙ্গনে। মুক্তিযুদ্ধের কয়েক মাস আগে তাকে বদলি করা হয় চট্টগ্রামে, নবগঠিত অষ্টম ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টে। তখন তিনি মেজর। অল্প দিনের মধ্যেই দেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়, ’৭১-এ লেফটেন্যান্ট কর্নেল হলেন জিয়া। আর মুক্তি অর্জনের পর যেন তার উল্কার মতো আবির্ভাব। ’৭৩-এর গোড়ায় ব্রিগেডিয়ার, শেষ দিকে অক্টোবরে একেবারে মেজর জেনারেল।

ওই সময় ভারতীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে এক বৈঠকে সৈয়দ নজরুল ইসলাম একটি মজার মন্তব্য করেছিলেন। আমিও সেখানে ছিলাম। নজরুল বলেন, ‘স্বাধীনতার ফসল জনসাধারণ কতটা পেল জানি না তবে ছোট মাপের কিছু লোক আশাতীত উচ্চপদে আসীন হতে পেরেছে। এমন অনেক লোককে ডিসি করা হয়েছে যাদের এসডিও হওয়ারও যোগ্যতা নেই। আবার যারা ডিসি পদের অযোগ্য তারা সব হয়েছে সচিব। তেমনি সামরিক বাহিনীতে যে ছিল সাধারণ সৈনিক সে-ই রাতারাতি দেখি মেজর বনেছে। মেজর হয়ে গেছে মেজর জেনারেল। এ অবস্থায় প্রশাসন টলমল করবে, আশ্চর্য কী? পাকিস্তানি আমলে যে আমলারা সাধারণ মানুষের ওপর চালিয়েছিল শোষণ আর নিপীড়ন, তারাই তো রয়ে গেছে। স্বভাব কি আর সহজে বদলায়। সবকিছু সামলাতে অনেক দিন লাগবে।’ সৈয়দ সাহেবের কথাগুলো যে কত সঠিক, পরবর্তী ঘটনাবলিই তার সাক্ষ্য দেবে।

এ তো গেল জিয়ার পরিচয়। ’৭১ সালে জিয়া ত্রিপুরায় নয় মাস কাটিয়েছিলেন। ভারতীয় জেনারেলদের কাছে শোনা, তিনি সীমান্তের কোনো এলাকাতেই যাননি, আগরতলায় বসে তার ঘনিষ্ঠ সৈনিকদের মাঝেমধ্যে ঢাকায় পাঠাতেন, তার স্ত্রী খালেদা জিয়াকে ত্রিপুরায় আনার জন্য। খালেদা তখন ঢাকায় ক্যান্টনমেন্টে একজন পাকিস্তানি জেনারেলের সঙ্গে থাকতেন। যুদ্ধ শেষে খালেদা জিয়া বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে গিয়ে ধরলেন, কারণ জিয়া তখন তার সঙ্গে থাকতে অস্বীকার করেছিলেন। আমি তখন প্রতিদিনই সন্ধ্যার দিকে খবরের সন্ধানে গণভবনে যেতাম। বঙ্গবন্ধুর খুবই ঘনিষ্ঠ এবং মুজিব-বাহিনীর নেতা তোফায়েল আহমেদ বললেন, পালিয়ে যাবেন না, বড় খবর পাবেন, বসে থাকুন। সন্ধ্যার দিকে দেখলাম শেখ হাসিনার সঙ্গে গণভবনে এলেন খালেদা জিয়া। শেখ হাসিনা তাকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ঘরে ঢুকলেন। বঙ্গবন্ধু তখন তোফায়েল সাহেবকে বললেন জিয়া মিয়াকে ডাকো। ১৫-২০ মিনিটের মধ্যেই জিপ চালিয়ে জিয়া গণভবনে এসে তোফায়েল সাহেবের ঘরে ঢুকলেন। তোফায়েল তাকে বঙ্গবন্ধুর ঘরে নিয়ে গেলেন। বঙ্গবন্ধু জিয়াকে বললেন, ‘জিয়া, তুমি তোমার স্ত্রীকে বাড়িতে নিয়ে যাও।’ জিয়া বললেন, ‘স্যার, তা কী করে সম্ভব? আমার স্ত্রী তো এক পাকিস্তানি জেনারেলের সঙ্গে ঢাকায় ছিল।’ মুজিব বললেন, ‘আমি ওসব বুঝি না। তোমার স্ত্রীকে তুমি নিয়ে যাবে, এ আমার হুকুম।’ এরপর বাধ্য হয়ে জিয়া তার স্ত্রী খালেদাকে নিয়ে গিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে দেশি-বিদেশি মুরুব্বিরা খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী করে। প্রধানমন্ত্রী হয়েই তিনি শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্র শুরু করেন। যে হাসিনা নিজে উদ্যোগী হয়ে খালেদাকে তার স্বামীর কাছে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সেই হাসিনাকেই হত্যার উদ্দেশ্যে খালেদা কুড়িবার ষড়যন্ত্র করেছিলেন এবং হামলা চালিয়েছিলেন। একবার গ্রেনেড হামলায় শেখ হাসিনার কানে গুরুতর চোটও লাগে। খালেদা ছিলেন এমনই অকৃতজ্ঞ ও বেইমান।

মুজিব হত্যার পর দিল্লির ২ নম্বর সফদরজং রোডের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা আগেও বহুবার বলেছি, আরও একবার বলছি। ঘটনার দিন রাতে খবর পেয়েই ইন্দিরা গান্ধী পাগলের মতো করতে থাকেন। চিৎকার করতে থাকেন, ‘মুজিব ভাই নেই, মুজিব ভাই নেই’। বলেন, ‘ক্যাবিনেটে খবর দাও। চিফ অব আর্মি স্টাফকে খবর দাও। বাঙালি মন্ত্রীদের খবর দাও। মুজিব ভাইয়ের দুই মেয়ে জার্মানিতে আছে। ওদের আনার ব্যবস্থা কর।’

ইন্দিরা গান্ধী প্রসঙ্গে একটি কথা বলি। জ্ঞানী জৈল সিং যিনি পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন, পরে ইন্দিরা মন্ত্রিসভার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন এবং পরবর্তীকালে ইন্দিরা গান্ধীরই উদ্যোগ ও ইচ্ছায় দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন, তাঁর সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতার দরুন আমায় তিনি দুটি কথা বলেছিলেন এবং সে কথা দুটি কখনো যেন প্রকাশ্যে না আসে সেই প্রতিশ্রুতি চেয়েছিলেন। আমি তাঁকে কথা দিয়েছিলাম এবং কথা রেখেও ছিলাম। কখনো, কোনো লেখায় সেসব কথার উল্লেখ করিনি। কিন্তু এখন তারা কেউ নেই, আমারও অনেক বয়স হয়েছে, তাই বাংলাদেশের পাঠকদের সে কথাগুলো বলে দিতে চাই। জ্ঞানী জৈল সিং আমায় বলেছিলেন, ইন্দিরা গান্ধী তাঁকে বলেন, যদি আমার মৃত্যু হয় তবে আমার দুটো ইচ্ছা পূরণ করার ব্যবস্থা করবেন। এক. নেলসন ম্যান্ডেলা এবং শেখ মুজিব ভাইকে ভারতরত্ন দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন। দ্বিতীয়ত, সিদ্ধার্থশঙ্কর রায় আর যেন কখনো কংগ্রেসে না ঢুকতে পারেন। নেলসন ম্যান্ডেলা ভারতরত্ন হয়েছিলেন, কিন্তু মুজিবুর রহমানকে এ খেতাব দেওয়া হয়নি। আর সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়ের ব্যাপারেও ইন্দিরার ইচ্ছা পূর্ণতা পায়নি। পি ভি নরসীমা রাও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর তাঁকে ধরে সিদ্ধার্থশঙ্কর কংগ্রেসে ঢুকেছিলেন।

সম্প্রতি মুজিবের বড় ছেলে শেখ কামাল এবং মুজিবের স্ত্রী বেগম মুজিবের জন্মদিন পালিত হলো বাংলাদেশের পাশাপাশি কলকাতার বাংলাদেশ হাইকমিশনেও। ৫ আগস্ট ছিল শেখ কামালের জন্মদিন আর ৮ আগস্ট বেগম মুজিবের। বাংলাদেশ হাইকমিশনে ৫ আগস্টের অনুষ্ঠানে আমি উপস্থিত ছিলাম। সেখানে একটি লেখা পাঠিয়েছিলেন উপমহাদেশের বিশিষ্ট কবি, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক, যাঁর একটি গানই বাংলাদেশের স্বাধীনতায় ইন্ধন জুগিয়েছিল (আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি), সেই গাফ্ফার চৌধুরী। তাঁর সেই লেখা দিয়েই আজকের লেখা শেষ করব। তিনি লিখেছেন, ‘যদি পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট দুই বোন হাসিনা ও রেহানা ঢাকায় ৩২ নম্বর ধানমন্ডির বাসায় থাকতেন তাহলে তাঁদেরও যে হত্যা করা হতো তাতে সন্দেহ নেই। বিদেশে থাকায় বেঁচে যাওয়ায় তাঁরা যে হত্যা চক্রান্ত থেকে মুক্ত ছিলেন তা নয়। ঘাতকের বুলেট তাঁদেরও পিছু পিছু ঘুরেছে। এ ক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী মাতৃসমা হৃদয় নিয়ে দুই বোনকে দিল্লিতে আশ্রয় দিয়েছেন। নিরাপত্তা দিয়েছেন। বাবার কাছে যে রাজনীতির পাঠ হাসিনা নিতে পারেননি, সে পাঠ তিনি নিয়েছেন জওহরলালকন্যা ইন্দিরার কাছ থেকে। কিন্তু ব্যক্তিত্ব ও সাহস পেয়েছেন বাবা বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকেই।’

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত
কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন
রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান
ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে
বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত
ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর
উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন
নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি
নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন
শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের
সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়
‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা
ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক
কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯
মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন
গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি
সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে