শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১

বঙ্গবন্ধু হত্যা : প্রাসঙ্গিক কিছু ঘটনা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যা : প্রাসঙ্গিক কিছু ঘটনা

ক্যালেন্ডারের পাতায় আবার ফিরে এলো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার ৩২ নম্বর ধানমন্ডি রোডের সেই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের দিনটি। এ দিন জল্লাদ বাহিনী সপরিবারে হত্যা করেছিল বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। বাঙালি এখনো তা ভোলেনি, ভুলতে পারবে না, ভোলা যায় না। দেখতে দেখতে ৪৬ বছর কেটে গেল। আর এ হত্যার ষড়যন্ত্রের নায়করাই ১৫ আগস্টের পর নতুন করে একাত্তর সালের মতো হাজার হাজার বাঙালিকে খুন করেছিল। পদ্মা-মেঘনা-যমুনার জলে সেদিনও লাশ ভেসেছে। বহু মানুষ আবার এপার বাংলায় পালিয়ে এসেছিল। সেদিন বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানা।

১৫ আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবস। সেদিন সকালেই লালকেল্লা থেকে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছিলেন। সে ভাষণে তিনি পরোক্ষভাবে ইঙ্গিত করেছিলেন উপমহাদেশে কিছু একটা ঘটতে চলেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী এবং মুজিব হত্যা ষড়যন্ত্রের অন্যতম নায়ক মার্কিন বিদেশ সচিব হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশ সফরে গিয়েছিলেন। ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে নৈশভোজে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী জিয়াউর রহমান ও খন্দকার মোশতাক আহমদ দুই পাশে বসেছিলেন। তখনকার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার সময় জিয়া বলে বসলেন, বাংলাদেশে সামরিক শাসন দরকার। ঘাড় নেড়ে খন্দকার মোশতাক আহমদ তার এ মন্তব্যে সায় দেন। ঘটনাটি আমার শোনা তাজউদ্দীন সাহেবের কাছে। তাজউদ্দীন সাহেব আমায় বলেছিলেন, ‘আমার সেই নৈশভোজে থাকার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু আমায় আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। আমন্ত্রণ জানানো হয়নি মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে যুক্ত কোনো মন্ত্রীকেও। কিন্তু সেদিনের সেই নৈশভোজে উপস্থিত থাকা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা রাতেই আমাকে এবং আরও কয়েকজন মন্ত্রীকেও ফোন করে জানিয়ে দেন জিয়াউর রহমানের সে প্রস্তাব এবং কিসিঞ্জারের সমর্থনের কথা।’

মুজিব বলেছিলেন, ‘আমাগো দাবাইয়া রাখতে পারবা না।’ জিয়াও বোধহয় সমঝাতে লাগলেন, জনগণকে খুব বেশি দিন দাবিয়ে রাখা যায় না। তবু জিয়া জিয়াই, মুজিব নন।

তাহলে কে এই জিয়া? কী তার অতীত? কেমন করেই বা পৌঁছে গেলেন ক্ষমতার মসনদে। আসুন একবার পেছনের ইতিহাসটার দিকে তাকাই।

মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের বয়স যখন আঠারো তখন তিনি যোগ দেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে। ট্রেনিং নেন বিশেষ গোয়েন্দা বিভাগে এবং ১৯৫৯ থেকে ’৬৪ সাল পর্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেন ওই বিভাগে। ’৬৫-এর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের একটি কোম্পানিতে জিয়া ছিলেন খেমকরণ রণাঙ্গনে। মুক্তিযুদ্ধের কয়েক মাস আগে তাকে বদলি করা হয় চট্টগ্রামে, নবগঠিত অষ্টম ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টে। তখন তিনি মেজর। অল্প দিনের মধ্যেই দেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়, ’৭১-এ লেফটেন্যান্ট কর্নেল হলেন জিয়া। আর মুক্তি অর্জনের পর যেন তার উল্কার মতো আবির্ভাব। ’৭৩-এর গোড়ায় ব্রিগেডিয়ার, শেষ দিকে অক্টোবরে একেবারে মেজর জেনারেল।

ওই সময় ভারতীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে এক বৈঠকে সৈয়দ নজরুল ইসলাম একটি মজার মন্তব্য করেছিলেন। আমিও সেখানে ছিলাম। নজরুল বলেন, ‘স্বাধীনতার ফসল জনসাধারণ কতটা পেল জানি না তবে ছোট মাপের কিছু লোক আশাতীত উচ্চপদে আসীন হতে পেরেছে। এমন অনেক লোককে ডিসি করা হয়েছে যাদের এসডিও হওয়ারও যোগ্যতা নেই। আবার যারা ডিসি পদের অযোগ্য তারা সব হয়েছে সচিব। তেমনি সামরিক বাহিনীতে যে ছিল সাধারণ সৈনিক সে-ই রাতারাতি দেখি মেজর বনেছে। মেজর হয়ে গেছে মেজর জেনারেল। এ অবস্থায় প্রশাসন টলমল করবে, আশ্চর্য কী? পাকিস্তানি আমলে যে আমলারা সাধারণ মানুষের ওপর চালিয়েছিল শোষণ আর নিপীড়ন, তারাই তো রয়ে গেছে। স্বভাব কি আর সহজে বদলায়। সবকিছু সামলাতে অনেক দিন লাগবে।’ সৈয়দ সাহেবের কথাগুলো যে কত সঠিক, পরবর্তী ঘটনাবলিই তার সাক্ষ্য দেবে।

এ তো গেল জিয়ার পরিচয়। ’৭১ সালে জিয়া ত্রিপুরায় নয় মাস কাটিয়েছিলেন। ভারতীয় জেনারেলদের কাছে শোনা, তিনি সীমান্তের কোনো এলাকাতেই যাননি, আগরতলায় বসে তার ঘনিষ্ঠ সৈনিকদের মাঝেমধ্যে ঢাকায় পাঠাতেন, তার স্ত্রী খালেদা জিয়াকে ত্রিপুরায় আনার জন্য। খালেদা তখন ঢাকায় ক্যান্টনমেন্টে একজন পাকিস্তানি জেনারেলের সঙ্গে থাকতেন। যুদ্ধ শেষে খালেদা জিয়া বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে গিয়ে ধরলেন, কারণ জিয়া তখন তার সঙ্গে থাকতে অস্বীকার করেছিলেন। আমি তখন প্রতিদিনই সন্ধ্যার দিকে খবরের সন্ধানে গণভবনে যেতাম। বঙ্গবন্ধুর খুবই ঘনিষ্ঠ এবং মুজিব-বাহিনীর নেতা তোফায়েল আহমেদ বললেন, পালিয়ে যাবেন না, বড় খবর পাবেন, বসে থাকুন। সন্ধ্যার দিকে দেখলাম শেখ হাসিনার সঙ্গে গণভবনে এলেন খালেদা জিয়া। শেখ হাসিনা তাকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ঘরে ঢুকলেন। বঙ্গবন্ধু তখন তোফায়েল সাহেবকে বললেন জিয়া মিয়াকে ডাকো। ১৫-২০ মিনিটের মধ্যেই জিপ চালিয়ে জিয়া গণভবনে এসে তোফায়েল সাহেবের ঘরে ঢুকলেন। তোফায়েল তাকে বঙ্গবন্ধুর ঘরে নিয়ে গেলেন। বঙ্গবন্ধু জিয়াকে বললেন, ‘জিয়া, তুমি তোমার স্ত্রীকে বাড়িতে নিয়ে যাও।’ জিয়া বললেন, ‘স্যার, তা কী করে সম্ভব? আমার স্ত্রী তো এক পাকিস্তানি জেনারেলের সঙ্গে ঢাকায় ছিল।’ মুজিব বললেন, ‘আমি ওসব বুঝি না। তোমার স্ত্রীকে তুমি নিয়ে যাবে, এ আমার হুকুম।’ এরপর বাধ্য হয়ে জিয়া তার স্ত্রী খালেদাকে নিয়ে গিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে দেশি-বিদেশি মুরুব্বিরা খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী করে। প্রধানমন্ত্রী হয়েই তিনি শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্র শুরু করেন। যে হাসিনা নিজে উদ্যোগী হয়ে খালেদাকে তার স্বামীর কাছে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সেই হাসিনাকেই হত্যার উদ্দেশ্যে খালেদা কুড়িবার ষড়যন্ত্র করেছিলেন এবং হামলা চালিয়েছিলেন। একবার গ্রেনেড হামলায় শেখ হাসিনার কানে গুরুতর চোটও লাগে। খালেদা ছিলেন এমনই অকৃতজ্ঞ ও বেইমান।

মুজিব হত্যার পর দিল্লির ২ নম্বর সফদরজং রোডের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা আগেও বহুবার বলেছি, আরও একবার বলছি। ঘটনার দিন রাতে খবর পেয়েই ইন্দিরা গান্ধী পাগলের মতো করতে থাকেন। চিৎকার করতে থাকেন, ‘মুজিব ভাই নেই, মুজিব ভাই নেই’। বলেন, ‘ক্যাবিনেটে খবর দাও। চিফ অব আর্মি স্টাফকে খবর দাও। বাঙালি মন্ত্রীদের খবর দাও। মুজিব ভাইয়ের দুই মেয়ে জার্মানিতে আছে। ওদের আনার ব্যবস্থা কর।’

ইন্দিরা গান্ধী প্রসঙ্গে একটি কথা বলি। জ্ঞানী জৈল সিং যিনি পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন, পরে ইন্দিরা মন্ত্রিসভার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন এবং পরবর্তীকালে ইন্দিরা গান্ধীরই উদ্যোগ ও ইচ্ছায় দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন, তাঁর সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতার দরুন আমায় তিনি দুটি কথা বলেছিলেন এবং সে কথা দুটি কখনো যেন প্রকাশ্যে না আসে সেই প্রতিশ্রুতি চেয়েছিলেন। আমি তাঁকে কথা দিয়েছিলাম এবং কথা রেখেও ছিলাম। কখনো, কোনো লেখায় সেসব কথার উল্লেখ করিনি। কিন্তু এখন তারা কেউ নেই, আমারও অনেক বয়স হয়েছে, তাই বাংলাদেশের পাঠকদের সে কথাগুলো বলে দিতে চাই। জ্ঞানী জৈল সিং আমায় বলেছিলেন, ইন্দিরা গান্ধী তাঁকে বলেন, যদি আমার মৃত্যু হয় তবে আমার দুটো ইচ্ছা পূরণ করার ব্যবস্থা করবেন। এক. নেলসন ম্যান্ডেলা এবং শেখ মুজিব ভাইকে ভারতরত্ন দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন। দ্বিতীয়ত, সিদ্ধার্থশঙ্কর রায় আর যেন কখনো কংগ্রেসে না ঢুকতে পারেন। নেলসন ম্যান্ডেলা ভারতরত্ন হয়েছিলেন, কিন্তু মুজিবুর রহমানকে এ খেতাব দেওয়া হয়নি। আর সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়ের ব্যাপারেও ইন্দিরার ইচ্ছা পূর্ণতা পায়নি। পি ভি নরসীমা রাও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর তাঁকে ধরে সিদ্ধার্থশঙ্কর কংগ্রেসে ঢুকেছিলেন।

সম্প্রতি মুজিবের বড় ছেলে শেখ কামাল এবং মুজিবের স্ত্রী বেগম মুজিবের জন্মদিন পালিত হলো বাংলাদেশের পাশাপাশি কলকাতার বাংলাদেশ হাইকমিশনেও। ৫ আগস্ট ছিল শেখ কামালের জন্মদিন আর ৮ আগস্ট বেগম মুজিবের। বাংলাদেশ হাইকমিশনে ৫ আগস্টের অনুষ্ঠানে আমি উপস্থিত ছিলাম। সেখানে একটি লেখা পাঠিয়েছিলেন উপমহাদেশের বিশিষ্ট কবি, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক, যাঁর একটি গানই বাংলাদেশের স্বাধীনতায় ইন্ধন জুগিয়েছিল (আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি), সেই গাফ্ফার চৌধুরী। তাঁর সেই লেখা দিয়েই আজকের লেখা শেষ করব। তিনি লিখেছেন, ‘যদি পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট দুই বোন হাসিনা ও রেহানা ঢাকায় ৩২ নম্বর ধানমন্ডির বাসায় থাকতেন তাহলে তাঁদেরও যে হত্যা করা হতো তাতে সন্দেহ নেই। বিদেশে থাকায় বেঁচে যাওয়ায় তাঁরা যে হত্যা চক্রান্ত থেকে মুক্ত ছিলেন তা নয়। ঘাতকের বুলেট তাঁদেরও পিছু পিছু ঘুরেছে। এ ক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী মাতৃসমা হৃদয় নিয়ে দুই বোনকে দিল্লিতে আশ্রয় দিয়েছেন। নিরাপত্তা দিয়েছেন। বাবার কাছে যে রাজনীতির পাঠ হাসিনা নিতে পারেননি, সে পাঠ তিনি নিয়েছেন জওহরলালকন্যা ইন্দিরার কাছ থেকে। কিন্তু ব্যক্তিত্ব ও সাহস পেয়েছেন বাবা বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকেই।’

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা