শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১

বঙ্গবন্ধু হত্যা : প্রাসঙ্গিক কিছু ঘটনা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যা : প্রাসঙ্গিক কিছু ঘটনা

ক্যালেন্ডারের পাতায় আবার ফিরে এলো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার ৩২ নম্বর ধানমন্ডি রোডের সেই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের দিনটি। এ দিন জল্লাদ বাহিনী সপরিবারে হত্যা করেছিল বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। বাঙালি এখনো তা ভোলেনি, ভুলতে পারবে না, ভোলা যায় না। দেখতে দেখতে ৪৬ বছর কেটে গেল। আর এ হত্যার ষড়যন্ত্রের নায়করাই ১৫ আগস্টের পর নতুন করে একাত্তর সালের মতো হাজার হাজার বাঙালিকে খুন করেছিল। পদ্মা-মেঘনা-যমুনার জলে সেদিনও লাশ ভেসেছে। বহু মানুষ আবার এপার বাংলায় পালিয়ে এসেছিল। সেদিন বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানা।

১৫ আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবস। সেদিন সকালেই লালকেল্লা থেকে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছিলেন। সে ভাষণে তিনি পরোক্ষভাবে ইঙ্গিত করেছিলেন উপমহাদেশে কিছু একটা ঘটতে চলেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী এবং মুজিব হত্যা ষড়যন্ত্রের অন্যতম নায়ক মার্কিন বিদেশ সচিব হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশ সফরে গিয়েছিলেন। ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে নৈশভোজে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী জিয়াউর রহমান ও খন্দকার মোশতাক আহমদ দুই পাশে বসেছিলেন। তখনকার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার সময় জিয়া বলে বসলেন, বাংলাদেশে সামরিক শাসন দরকার। ঘাড় নেড়ে খন্দকার মোশতাক আহমদ তার এ মন্তব্যে সায় দেন। ঘটনাটি আমার শোনা তাজউদ্দীন সাহেবের কাছে। তাজউদ্দীন সাহেব আমায় বলেছিলেন, ‘আমার সেই নৈশভোজে থাকার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু আমায় আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। আমন্ত্রণ জানানো হয়নি মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে যুক্ত কোনো মন্ত্রীকেও। কিন্তু সেদিনের সেই নৈশভোজে উপস্থিত থাকা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা রাতেই আমাকে এবং আরও কয়েকজন মন্ত্রীকেও ফোন করে জানিয়ে দেন জিয়াউর রহমানের সে প্রস্তাব এবং কিসিঞ্জারের সমর্থনের কথা।’

মুজিব বলেছিলেন, ‘আমাগো দাবাইয়া রাখতে পারবা না।’ জিয়াও বোধহয় সমঝাতে লাগলেন, জনগণকে খুব বেশি দিন দাবিয়ে রাখা যায় না। তবু জিয়া জিয়াই, মুজিব নন।

তাহলে কে এই জিয়া? কী তার অতীত? কেমন করেই বা পৌঁছে গেলেন ক্ষমতার মসনদে। আসুন একবার পেছনের ইতিহাসটার দিকে তাকাই।

মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের বয়স যখন আঠারো তখন তিনি যোগ দেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে। ট্রেনিং নেন বিশেষ গোয়েন্দা বিভাগে এবং ১৯৫৯ থেকে ’৬৪ সাল পর্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেন ওই বিভাগে। ’৬৫-এর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের একটি কোম্পানিতে জিয়া ছিলেন খেমকরণ রণাঙ্গনে। মুক্তিযুদ্ধের কয়েক মাস আগে তাকে বদলি করা হয় চট্টগ্রামে, নবগঠিত অষ্টম ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টে। তখন তিনি মেজর। অল্প দিনের মধ্যেই দেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়, ’৭১-এ লেফটেন্যান্ট কর্নেল হলেন জিয়া। আর মুক্তি অর্জনের পর যেন তার উল্কার মতো আবির্ভাব। ’৭৩-এর গোড়ায় ব্রিগেডিয়ার, শেষ দিকে অক্টোবরে একেবারে মেজর জেনারেল।

ওই সময় ভারতীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে এক বৈঠকে সৈয়দ নজরুল ইসলাম একটি মজার মন্তব্য করেছিলেন। আমিও সেখানে ছিলাম। নজরুল বলেন, ‘স্বাধীনতার ফসল জনসাধারণ কতটা পেল জানি না তবে ছোট মাপের কিছু লোক আশাতীত উচ্চপদে আসীন হতে পেরেছে। এমন অনেক লোককে ডিসি করা হয়েছে যাদের এসডিও হওয়ারও যোগ্যতা নেই। আবার যারা ডিসি পদের অযোগ্য তারা সব হয়েছে সচিব। তেমনি সামরিক বাহিনীতে যে ছিল সাধারণ সৈনিক সে-ই রাতারাতি দেখি মেজর বনেছে। মেজর হয়ে গেছে মেজর জেনারেল। এ অবস্থায় প্রশাসন টলমল করবে, আশ্চর্য কী? পাকিস্তানি আমলে যে আমলারা সাধারণ মানুষের ওপর চালিয়েছিল শোষণ আর নিপীড়ন, তারাই তো রয়ে গেছে। স্বভাব কি আর সহজে বদলায়। সবকিছু সামলাতে অনেক দিন লাগবে।’ সৈয়দ সাহেবের কথাগুলো যে কত সঠিক, পরবর্তী ঘটনাবলিই তার সাক্ষ্য দেবে।

এ তো গেল জিয়ার পরিচয়। ’৭১ সালে জিয়া ত্রিপুরায় নয় মাস কাটিয়েছিলেন। ভারতীয় জেনারেলদের কাছে শোনা, তিনি সীমান্তের কোনো এলাকাতেই যাননি, আগরতলায় বসে তার ঘনিষ্ঠ সৈনিকদের মাঝেমধ্যে ঢাকায় পাঠাতেন, তার স্ত্রী খালেদা জিয়াকে ত্রিপুরায় আনার জন্য। খালেদা তখন ঢাকায় ক্যান্টনমেন্টে একজন পাকিস্তানি জেনারেলের সঙ্গে থাকতেন। যুদ্ধ শেষে খালেদা জিয়া বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে গিয়ে ধরলেন, কারণ জিয়া তখন তার সঙ্গে থাকতে অস্বীকার করেছিলেন। আমি তখন প্রতিদিনই সন্ধ্যার দিকে খবরের সন্ধানে গণভবনে যেতাম। বঙ্গবন্ধুর খুবই ঘনিষ্ঠ এবং মুজিব-বাহিনীর নেতা তোফায়েল আহমেদ বললেন, পালিয়ে যাবেন না, বড় খবর পাবেন, বসে থাকুন। সন্ধ্যার দিকে দেখলাম শেখ হাসিনার সঙ্গে গণভবনে এলেন খালেদা জিয়া। শেখ হাসিনা তাকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ঘরে ঢুকলেন। বঙ্গবন্ধু তখন তোফায়েল সাহেবকে বললেন জিয়া মিয়াকে ডাকো। ১৫-২০ মিনিটের মধ্যেই জিপ চালিয়ে জিয়া গণভবনে এসে তোফায়েল সাহেবের ঘরে ঢুকলেন। তোফায়েল তাকে বঙ্গবন্ধুর ঘরে নিয়ে গেলেন। বঙ্গবন্ধু জিয়াকে বললেন, ‘জিয়া, তুমি তোমার স্ত্রীকে বাড়িতে নিয়ে যাও।’ জিয়া বললেন, ‘স্যার, তা কী করে সম্ভব? আমার স্ত্রী তো এক পাকিস্তানি জেনারেলের সঙ্গে ঢাকায় ছিল।’ মুজিব বললেন, ‘আমি ওসব বুঝি না। তোমার স্ত্রীকে তুমি নিয়ে যাবে, এ আমার হুকুম।’ এরপর বাধ্য হয়ে জিয়া তার স্ত্রী খালেদাকে নিয়ে গিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে দেশি-বিদেশি মুরুব্বিরা খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী করে। প্রধানমন্ত্রী হয়েই তিনি শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্র শুরু করেন। যে হাসিনা নিজে উদ্যোগী হয়ে খালেদাকে তার স্বামীর কাছে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সেই হাসিনাকেই হত্যার উদ্দেশ্যে খালেদা কুড়িবার ষড়যন্ত্র করেছিলেন এবং হামলা চালিয়েছিলেন। একবার গ্রেনেড হামলায় শেখ হাসিনার কানে গুরুতর চোটও লাগে। খালেদা ছিলেন এমনই অকৃতজ্ঞ ও বেইমান।

মুজিব হত্যার পর দিল্লির ২ নম্বর সফদরজং রোডের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা আগেও বহুবার বলেছি, আরও একবার বলছি। ঘটনার দিন রাতে খবর পেয়েই ইন্দিরা গান্ধী পাগলের মতো করতে থাকেন। চিৎকার করতে থাকেন, ‘মুজিব ভাই নেই, মুজিব ভাই নেই’। বলেন, ‘ক্যাবিনেটে খবর দাও। চিফ অব আর্মি স্টাফকে খবর দাও। বাঙালি মন্ত্রীদের খবর দাও। মুজিব ভাইয়ের দুই মেয়ে জার্মানিতে আছে। ওদের আনার ব্যবস্থা কর।’

ইন্দিরা গান্ধী প্রসঙ্গে একটি কথা বলি। জ্ঞানী জৈল সিং যিনি পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন, পরে ইন্দিরা মন্ত্রিসভার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন এবং পরবর্তীকালে ইন্দিরা গান্ধীরই উদ্যোগ ও ইচ্ছায় দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন, তাঁর সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতার দরুন আমায় তিনি দুটি কথা বলেছিলেন এবং সে কথা দুটি কখনো যেন প্রকাশ্যে না আসে সেই প্রতিশ্রুতি চেয়েছিলেন। আমি তাঁকে কথা দিয়েছিলাম এবং কথা রেখেও ছিলাম। কখনো, কোনো লেখায় সেসব কথার উল্লেখ করিনি। কিন্তু এখন তারা কেউ নেই, আমারও অনেক বয়স হয়েছে, তাই বাংলাদেশের পাঠকদের সে কথাগুলো বলে দিতে চাই। জ্ঞানী জৈল সিং আমায় বলেছিলেন, ইন্দিরা গান্ধী তাঁকে বলেন, যদি আমার মৃত্যু হয় তবে আমার দুটো ইচ্ছা পূরণ করার ব্যবস্থা করবেন। এক. নেলসন ম্যান্ডেলা এবং শেখ মুজিব ভাইকে ভারতরত্ন দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন। দ্বিতীয়ত, সিদ্ধার্থশঙ্কর রায় আর যেন কখনো কংগ্রেসে না ঢুকতে পারেন। নেলসন ম্যান্ডেলা ভারতরত্ন হয়েছিলেন, কিন্তু মুজিবুর রহমানকে এ খেতাব দেওয়া হয়নি। আর সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়ের ব্যাপারেও ইন্দিরার ইচ্ছা পূর্ণতা পায়নি। পি ভি নরসীমা রাও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর তাঁকে ধরে সিদ্ধার্থশঙ্কর কংগ্রেসে ঢুকেছিলেন।

সম্প্রতি মুজিবের বড় ছেলে শেখ কামাল এবং মুজিবের স্ত্রী বেগম মুজিবের জন্মদিন পালিত হলো বাংলাদেশের পাশাপাশি কলকাতার বাংলাদেশ হাইকমিশনেও। ৫ আগস্ট ছিল শেখ কামালের জন্মদিন আর ৮ আগস্ট বেগম মুজিবের। বাংলাদেশ হাইকমিশনে ৫ আগস্টের অনুষ্ঠানে আমি উপস্থিত ছিলাম। সেখানে একটি লেখা পাঠিয়েছিলেন উপমহাদেশের বিশিষ্ট কবি, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক, যাঁর একটি গানই বাংলাদেশের স্বাধীনতায় ইন্ধন জুগিয়েছিল (আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি), সেই গাফ্ফার চৌধুরী। তাঁর সেই লেখা দিয়েই আজকের লেখা শেষ করব। তিনি লিখেছেন, ‘যদি পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট দুই বোন হাসিনা ও রেহানা ঢাকায় ৩২ নম্বর ধানমন্ডির বাসায় থাকতেন তাহলে তাঁদেরও যে হত্যা করা হতো তাতে সন্দেহ নেই। বিদেশে থাকায় বেঁচে যাওয়ায় তাঁরা যে হত্যা চক্রান্ত থেকে মুক্ত ছিলেন তা নয়। ঘাতকের বুলেট তাঁদেরও পিছু পিছু ঘুরেছে। এ ক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী মাতৃসমা হৃদয় নিয়ে দুই বোনকে দিল্লিতে আশ্রয় দিয়েছেন। নিরাপত্তা দিয়েছেন। বাবার কাছে যে রাজনীতির পাঠ হাসিনা নিতে পারেননি, সে পাঠ তিনি নিয়েছেন জওহরলালকন্যা ইন্দিরার কাছ থেকে। কিন্তু ব্যক্তিত্ব ও সাহস পেয়েছেন বাবা বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকেই।’

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৫১ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের
নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন